Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sheikh Hasina: ‘মানবতা-বিরোধী অপরাধ’! হাসিনা-সহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি বাংলাদেশে

    Sheikh Hasina: ‘মানবতা-বিরোধী অপরাধ’! হাসিনা-সহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি বাংলাদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোটা সংস্কার আন্দোলন পর্বে ‘গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ’-এর অভিযোগে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (International Crimes Tribunal)।  তাঁর দল আওয়ামী লিগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াবদুল কাদের-সহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। ১৮ নভেম্বরের মধ্যে হাসিনা-সহ সব অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে ট্রাইব্যুনালে হাজির করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তদন্তকারী সংস্থাকে। বৃহস্পতিবার এই পদক্ষেপ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

    হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    বৃহস্পতিবারের শুনানি পর্বে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর আইনজীবী মহম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘‘এই অপরাধগুলো বিস্তৃত মাত্রায় সারা বাংলাদেশ জুড়ে সংঘটিত হয়েছে। এই অপরাধে অভিযুক্ত যাঁরা, তাঁরা অসম্ভব রকমের প্রভাবশালী, তাঁদের গ্রেফতার করা না হলে তদন্তের প্রক্রিয়া পরিচালনা করা কঠিন।’’ তাঁর সেই যুক্তি মেনে নেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মোর্তাজা মজুমদার এবং দুই সদস্য— বিচারপতি মহম্মদ শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

    কোথায় হাসিনা

    প্রসঙ্গত, গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে পালানোর পর থেকে ৭৭ বছরের শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) আর একবারও প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। বস্তুত, তিনি বর্তমানে কোথায় রয়েছেন, তা নিয়েও নানা জল্পনা শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, ছাত্র আন্দোলন ও কালক্রমে শুরু হওয়া গণ-আন্দোলনের জেরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। গত ৫ অগাস্ট তড়িঘড়ি নিজের বোনকে সঙ্গে নিয়ে নয়া দিল্লি চলে আসেন তিনি। হাসিনার ‘ভারতে থাকা’ নিয়ে পড়শি বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই একাধিকবার অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। যদিও ভারত তার প্রেক্ষিতে সরকারিভাবে কোনও সাড়া দেয়নি।

    আরও পড়ুন: বোমাতঙ্ক-ছিনতাইয়ের হুমকি! এবার বিমানেই থাকবেন কমান্ডোরা, ভাবনা এনএসজি-র

    কী করবে ভারত

    হাসিনাকে বিপাকে ফেলতে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করেছে। তথ্য বলছে, ভারত ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুসারে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারি মামলা রুজু হলে ঢাকার তরফে নয়াদিল্লির কাছে হাসিনাকে তাদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানানো হতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে স্বদেশে ফিরে আইনি কার্যাবলী ও ফৌজদারি শুনানির মুখে পড়তে হবে। তবে, কূটনৈতিক মহলের দাবি, বাংলাদেশ বললেই যে ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে প্রত্যার্পণ করতে বাধ্য থাকবে, ব্যাপারটা মোটেও তেমন নয়। হাসিনা যেহেতু এক ‘বর্ণময় রাজনৈতিক চরিত্র’ তাই ভারত সেই আবেদন বাতিলও করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctor: সাদা কাগজে অনশন মঞ্চে জুনিয়র ডাক্তারদের সই সংগ্রহ শুরু, নিমেষে পাতা ভর্তি

    Junior Doctor: সাদা কাগজে অনশন মঞ্চে জুনিয়র ডাক্তারদের সই সংগ্রহ শুরু, নিমেষে পাতা ভর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযানে নামলেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctor)। লক্ষ্মীবারে, লক্ষ্মীপুজোর দিন এই কর্মসূচি শুরু হল। অনশন মঞ্চেই এই কর্মসূচিতে এগিয়ে এলেন বহু মানুষ। নতুন এই কর্মসূচি থেকে আরও বেশি মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা? এদিন মঞ্চের সামনে থেকেই শুরু হয় গণস্বাক্ষর অভিযান। সকাল থেকেই বহু সাধারণ মানুষ, সিনিয়র চিকিৎসকরা অনশন মঞ্চে এসে উপস্থিত হন। সাদা কাগজে সেই সই সংগ্রহ শুরু হয়। নিমেষে পাতা ভর্তি হতে থাকে। এই সই সংগ্রহ অভিযান এখন চলবে।

    গণস্বাক্ষর অভিযানের ডাক (Junior Doctor)

    জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ‘গণস্বাক্ষর সংগ্রহ’ কর্মসূচি ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় শুরু হয়ে গিয়েছে। এবার তা শুরু হতে চলেছে কলকাতা থেকেও। ধর্মতলার অনশনমঞ্চ (Hunger Strike) থেকে তো বটেই বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ থেকেও জুনিয়র ডাক্তারেরা গণস্বাক্ষর সংগ্রহে বেরোবেন বলে জানা গিয়েছে। স্থির হয়েছে ধর্মতলার অনশনমঞ্চ থেকে জুনিয়র ডাক্তারদের নিয়ে চারটে গাড়ি চার প্রান্তে যাবে। উল্টোডাঙা, সোদপুর, গড়িয়াহাট এবং শ্যামবাজারে গিয়ে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করবেন আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা। জানা গিয়েছে, একাধিক জায়গায় মিছিল করে জুনিয়র চিকিৎসকরা যাবেন। ধর্মতলা থেকে চারদিকে যাবে এই মিছিল। ধর্মতলা থেকে শ্যামবাজার হয়ে সোদপুর যাবে। ধর্মতলা থেকে বিধাননগর যাবে। ধর্মতলা থেকে গড়িয়াহাট যাবে। সাধারণ মানুষের সই সংগ্রহ করা হবে।

    আরও পড়ুন: হাসিনার পরিবারের সঙ্গে যুক্ত আটটি জাতীয় দিবস বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশে

    কী বললেন উদ্যোক্তারা?

    বুধবারই ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজে বৈঠকে বসেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। মধ্যরাতের সেই বৈঠকে ‘গণস্বাক্ষর সংগ্রহ’ কর্মসূচির বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। নিজেদের দাবির বিষয়ে সাধারণ মানুষকে (Junior Doctor) অবহিত করতেই এই সিদ্ধান্ত বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে। আন্দোলনকারীদের তরফে জানানো হয়েছে, ধর্মতলার চার প্রান্তের চারটি জায়গায় ১০ দফা দাবির বিষয়ে নিজেদের মতামত জানিয়ে স্বাক্ষর করতে পারবেন সাধারণ মানুষ। প্রাথমিক ভাবে এই কর্মসূচির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগসূত্র তৈরি করতে চাইছেন আন্দোলনকারীরা। আরিফ আহমেদ লস্কর নামে এক আন্দোলনকারীর কথায়, “অনেক সাধারণ মানুষ ধর্মতলায় এলেও সরাসরি প্রতিবাদী বা অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে পারছেন না। কিন্তু আমরা তাঁদের কথা শুনতে চাই। তাই সাধারণ মানুষ যাঁরা আসছেন, তাঁরা তাঁদের মতামত আমাদের জানিয়ে স্বাক্ষর করতে পারবেন।”

    কতদিন চলবে এই কর্মসূচি?

    শুধুমাত্র বৃহস্পতিবারের এই ‘গণস্বাক্ষর সংগ্রহ’ কর্মসূচিই (Junior Doctor) নয়, প্রতি দিনই বৈঠক করে নতুন কর্মসূচি গ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, আগামী ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে বলে জানানো হয়েছে। যদিও এই পোস্টারে কোথাও উদ্যোক্তাদের নাম উল্লেখ করা নেই। ১০ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলায় ‘আমরণ অনশন’ চালাচ্ছেন সাত জন জুনিয়র ডাক্তার। বৃহস্পতিবার তাঁদের অনশনের ত্রয়োদশতম দিন। এর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজেও ‘আমরণ অনশন’ চালাচ্ছেন এক জুনিয়র ডাক্তার। শিলিগুড়ির অনশনমঞ্চের একাদশতম দিন। অনশনে থাকতে থাকতে সকলেই কমবেশি দুর্বল হয়ে পড়েছেন। রুমেলিকা কুমার এবং স্পন্দন চৌধুরী মঙ্গলবারই ধর্মতলার অনশনমঞ্চে যোগ দিয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISL Kolkata Derby: শনিবার বড় ম্যাচ, প্রস্তুতি তুঙ্গে! ফিরতি লেগে কবে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল?

    ISL Kolkata Derby: শনিবার বড় ম্যাচ, প্রস্তুতি তুঙ্গে! ফিরতি লেগে কবে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়ান সুপার লিগের কলকাতা ডার্বির অপেক্ষায় ফুটবলপ্রেমীরা। শনিবার বড় ম্যাচে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল। আইএসএল-এর চলতি মরসুমে এখনও অবধি মুখোমুখি হয়নি মোহনবাগান (Mohun Bagan) ও ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। আইএসএলে (ISL) কলকাতা ডার্বির (Kolkata Derby) প্রথম ম্যাচের আগেই জানা গেল, এ মরসুমের দ্বিতীয় বড় ম্যাচের দিনক্ষণ। ২০২৫ সালের ১১ জানুয়ারি হবে আইএসএলের এ মরসুমের দ্বিতীয় কলকাতা ডার্বি। ফিরতি লেগে বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে হবে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের বড় ম্যাচ।

    দুই দলের প্রস্তুতি

    চলতি আইএসএল-এ মোহনবাগানের পারফরম্যান্স ওঠা-নামা করলেও অনেকটা গুছিয়ে নিতে পেরেছে তারা। চোট সারিয়ে দলের সঙ্গে পুরোদমে অনুশীলন করছেন আলবার্তো রডরিগেজ। ডার্বির আগে রাগবি বল নিয়ে খেলায় মাতলেন জেমি, দিমিরা। কোচ মোলিনা ছক কষছেন ডার্বি জয়ের। বড় ম্যাচ জিতে পায়ের তলার মাটি শক্ত করতে চান মোলিনা। অন্যদিকে, ইন্ডিয়ান সুপার লিগের এ মরসুমে ৪ ম্যাচে ৪টে-তেই হার ইস্টবেঙ্গলের। বড় ম্যাচ জিতে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকল্প ক্লেটন, ক্রেসপোদের। ডার্বি জিতে হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়ার আশায় সৌভিক, তালালরা।

    পয়েন্ট টেবলে কে কোথায়

    ইন্ডিয়ান সুপার লিগের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ বছরের ৩০ ডিসেম্বরের পরবর্তী আইএসএল সূচি ইতিমধ্যেই ঘোষণা করা হয়েছে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের চলতি মরসুমে পয়েন্ট টেবলের শীর্ষে রয়েছে বেঙ্গালুরু এফসি। তাদের পয়েন্ট ১০। ৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে পঞ্জাব এফসি। তিনে জামশেদপুর এফসি। ৭ পয়েন্ট নিয়ে চার নম্বরে মোহনবাগান। ৪ পয়েন্ট নিয়ে ১০ নম্বরে মহমেডান। আর ৪টি ম্যাচ খেলে ৪টিতেই হেরে শূন্য ঝুলি লাল-হলুদের। পয়েন্ট টেবলের ১৩ নম্বরে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: কৃষ্ণনগরে তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন! সিবিআই তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টে নির্যাতিতার মা

    Nadia: কৃষ্ণনগরে তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন! সিবিআই তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টে নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের আবহে নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরে পুজো মণ্ডপের কাছে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর অর্ধদগ্ধ দেহ উদ্ধার হয়। পরিবারের অভিযোগ, তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনা ধামাচাপা দিতে চাইছে। তাই, রাজ্য পুলিশের ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না কৃষ্ণনগরের ‘নির্যাতিতা’ তরুণীর মা। তিনি চান সিবিআই মেয়ের মৃত্যুর তদন্ত করুক। আর্জি জানাতে বৃহস্পতিবারই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Nadia)

    বুধবার সকালে কৃষ্ণনগরে (Nadia) এক তরুণীর দেহ উদ্ধার হয়। স্থানীয়েরাই দেহটি রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরিবারের অভিযোগ, দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের পর খুন করা হয়েছে। আঙুল ওঠে তরুণীর প্রেমিকের দিকে। প্রাথমিক তদন্তে নেমে তাঁকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মেয়েটির সঙ্গে বেশ কয়েক মাস ধরে সম্পর্ক ছিল অভিযুক্ত যুবকের। ওই যুবক ভিনরাজ্যে একটি হোটেলে কর্মরত ছিলেন। দুই পরিবারের সম্মতিতে তাঁদের বিয়ে হবে বলেও স্থির হয়। ওই যুবকের বাড়িতে মাঝে মধ্যেই যেতেন ওই তরুণী। তার পরেও এমন ঘটনা কেন, সেটাই ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। প্রায় ২৪ ঘণ্টা কাটলেও কৃষ্ণনগরে তরুণীর দগ্ধ দেহ উদ্ধারের ঘটনায় অনেক ধোঁয়াশাই কাটছে না।

    আরও পড়ুন: হাসিনার পরিবারের সঙ্গে যুক্ত আটটি জাতীয় দিবস বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশে

    ময়না তদন্তের রিপোর্ট কী বলছে?

    পরিবারের দাবি মেনে বৃহস্পতিবার কল্যাণীর (Nadia) জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ‘নির্যাতিতার’ দেহের ময়নাতদন্ত হয়। যদিও, ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে ধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি বলে জানা গিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এটাও মনে করছেন, অ্যাসিডে নয়, তরুণীকে জীবন্ত পুড়িয়ে খুন করা হতে পারে। কিছু নমুনা পরীক্ষার জন্য় বাইরে পাঠানো হচ্ছে। 

    পুলিশে আস্থা নেই, সিবিআই তদন্তের দাবি

    তার আগে মৃতার মা বলেন, ‘‘বুধবার সকাল থেকে রাত্রি পর্যন্ত যে ঘটনাপ্রবাহ দেখেছি, তার পরে আর পুলিশের ওপরে আস্থা রাখতে পারছি না। পুলিশ এক জনকে গ্রেফতার করেছে। কিন্তু এটা এক জনের কাজ হতে পারে না। বাকিদের ব্যাপারে পুলিশের কোন উৎসাহ নেই কেন?’’ তাঁর অভিযোগ, ’’পুলিশ একাধিক কাগজে সই করার জন্য চাপ দিয়েছে। এমনকী কাগজ না পড়িয়েই সই করানোর চেষ্টা করে। তাই, পুলিশের ওপর আমাদের আস্থা নেই। নিরপেক্ষ তদন্ত এবং যথোপযুক্ত সাজার জন্য মেয়ের খুনের তদন্ত করুক সিবিআই (CBI)। আইনজীবীর মাধ্যমে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানাব। প্রয়োজনে বাড়ি বিক্রি করে এই লড়াই চালাব।’’

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    কৃষ্ণনগরের (Nadia) তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় এদিন দুপুরে ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যান এডিজি সিআইডি সোমা দাস এবং সুপ্রতিম সরকার এডিজি (দক্ষিণবঙ্গ)। পাশাপাশি সঙ্গে ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার কে অমরনাথ এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিত কুমার সহ জেলার অন্যান্য আধিকারিকরা। কৃষ্ণনগরকাণ্ডে সিট (বিশেষ তদন্তকারী দল) গঠন করেছে রাজ্য পুলিশ। ওই ঘটনার তদন্তে সিআইডি (রাজ্য গোয়েন্দা বিভাগ)-র সাহায্যও নেওয়া হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার জানালেন এডিজি (দক্ষিণবঙ্গ) সুপ্রতিম সরকার। তিনি বলেন, কৃষ্ণগর জেলা পুলিশ সর্বস্তরে মৃত যুবতীর পরিবারের সঙ্গে রয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত দ্রুত গতিতে চলছে। অভিযুক্ত রাহুল বোসকে আমরা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছি এবং অনেক জিজ্ঞাসাবাদ বাকি রয়েছে। সেই কারণে আমরা অভিযুক্তকে সাত দিনের পুলিশ হেফাজতে নিয়েছি। তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হবে। পাশাপাশি, যুবতীর পরিবারের যে দাবি ছিল সেই অনুযায়ী ময়নাতদন্ত প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার কাজ চলছে।

    হত্যার নেপথ্যে কী কারণ?

    ইতিমধ্যেই পুলিশ তদন্ত নেমে বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ এবং মোবাইল নেটওয়ার্ক লোকেশন ট্র্যাক করে খুনের কিনারা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সূত্রের খবর, ঘটনার একদিন আগে একটি বাইকের শোরুমে যায় অভিযুক্ত ও নির্যাতিতা। নির্যাতিতা বাইক কেনার কিছু টাকা বাড়ি থেকে জোগাড় করে দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই কথা রাখতে না পারা নিয়ে তীব্র গোলমাল হয় বলে দু’জনের মধ্যে।

    অন্য একটি সূত্রের খবর, ওই তরুণী তাঁর প্রেমিকের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন। তরুণীর প্রেমিক হোটেলে কাজ পেয়ে বেঙ্গালুরুতে চলে যান। বাড়িতে না জানিয়ে দিন পনেরোর জন্য তরুণী প্রেমিকের কাছেও চলে গিয়েছিলেন। সে সময়ে তাঁর পরিবারের তরফে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।

    সম্পর্কে টানাপোড়েন নাকি টাকা পয়সা নিয়ে বিবাদের জেরে খুন, সবদিক খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 6A Of The Citizenship Act: নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট

    6A Of The Citizenship Act: নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার (6A Of The Citizenship Act) সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। বৃহস্পতিবার এই রায় দিল শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি ছাড়াও এই বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি এমএম সুন্দ্রেশ, বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা।

    সাংবিধানিক বেঞ্চে দ্বিমত (6A Of The Citizenship Act)

    প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়-সহ চার বিচারপতি এই ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিলেও, দ্বিমত পোষণ করেন সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি পারদিওয়ালা। ৬-এ ধারাকে তিনি ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দেন। এদিন রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, অসম চুক্তি মেনে অবৈধ অভিবাসনের সমস্যার এটি একটি রাজনৈতিক সমাধান। বেআইনি অনুপ্রবেশ সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানসূত্র অসম চুক্তি। সেই চুক্তি সূত্রে নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার যৌক্তিকতা রয়েছে বলে রায় আদালতের। স্থানীয় জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে ও ভারসাম্য বজায় রাখতে এমন ধারা তৈরি করার আইনি ক্ষমতা সংসদীয় ব্যবস্থার রয়েছে।

    ৬-এ ধারা

    ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চকে ভিত্তি করে প্রয়োগ করা হয় ৬-এ ধারাটির। ওই দিনই শেষ হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ। তাই ওই ধারাটিকে বাংলাদেশ যুদ্ধের প্রেক্ষিতেই দেখতে হবে। সেই কারণে ওই তারিখটিকে ভিত্তি করে ধারাটির প্রয়োগ যথাযথ বলে অভিমত শীর্ষ আদালতের। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারির আগে যারা অসমে এসেছে, তাদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে ধরতে হবে। ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের মধ্যে যারা এসেছে, তারা অন্যান্য যোগ্যতা পূরণ করতে পারলে ভারতীয় নাগরিকত্ব চাইতে পারেন। কিন্তু ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পরে আসা সবাইকেই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত করে আটক করে ফেরত পাঠাতে হবে বাংলাদেশে।

    আরও পড়ুন: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    অসমের জন্যই ৬-এ ধারা

    কেবলমাত্র অসম রাজ্যের জন্যই নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারাটি তৈরি করা হয়েছিল। অসমে অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের পরে ১৯৮৫ সালে ভারত সরকার ও আন্দোলনকারীদের মধ্যে হওয়া অসম চুক্তির অঙ্গ হিসেবে নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা তৈরি করা হয়েছিল। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর যেসব বাংলাদেশি অসমে অনুপ্রবেশ করেছে, তাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না। কেন্দ্রের যুক্তি ছিল, পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন বাংলাদেশে রূপান্তরিত হওয়ার পরে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে ঘোষণা করেছিলেন, ১৯৭১ এর পর দেশ ছেড়ে যাওয়া সবাইকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে। সেই জন্যই ৬-এ ধারায় ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চকে বেছে নেওয়া হয়েছে (Supreme Court)। কারণ (6A Of The Citizenship Act) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ।

    সুপ্রিম কোর্টে আবেদন

    অসমে অবৈধ অভিবাসন সংক্রান্ত ওই ধারা অসাংবিধানিক বলে দাবি করে সুপ্রিম কোর্টে মোট ১৭টি আবেদনপত্র জমা পড়েছিল। সেগুলিই একত্রিত করে শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়েছিল গত বছরের ডিসেম্বর মাসের শুরুতে। আবেদনকারীদের বক্তব্য, অসম চুক্তিকে ২৫৩ ধারার অধীনে বৈধতা দিতে কোনও পদক্ষেপ করেনি সংসদ। তাই অসম চুক্তিরই বৈধতা নেই। কিন্তু এদিন কেন্দ্রের আবেদন মেনে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ সায় দিয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চকে সময়সীমা ধার্য করার ব্যবস্থাকেই।

    অসম চুক্তি

    অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী আন্দোলন শুরু হয় অসমে। আন্দোলনে ইতি টানতে ১৯৮৫ সালে হয় অসম চুক্তি। চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় আন্দোলনকারী ও ভারত সরকারের মধ্যে। এই অসম চুক্তিরই অঙ্গ হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা। এই ধারা অনুযায়ীই ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত অসমে অনুপ্রবেশ করা বাংলাদেশিদের ভারতীয় নাগরিকত্বের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় বাংলাদেশের সঙ্গে অসমের সীমান্তের দৈর্ঘ্য অনেক বেশি। অন্যান্য সীমান্তবর্তী রাজ্যের তুলনায় অসমে অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা স্থানীয় জনগণের চেয়ে বেশি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। অসমে মোট জমির পরিমাণ পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে কম। তাই পশ্চিমবঙ্গে ৫৭ লাখ অনুপ্রবেশকারী থাকলেও, অসমে ৪০ লাখ অনুপ্রবেশকারীর জন্য ওই ধারার প্রয়োগ যথাযথ, অভিমত আদালতের।

    আবেদনকারীদের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, আবেদনকারীদের অভিযোগ, ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর ধারাকে লঙ্ঘন করছে। ওই ধারা অনুযায়ী, অসমে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত ব্যক্তিকেই প্রমাণ করতে হয় তিনি ভারতীয় নাগরিক। ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর ধারায় সাম্যের অধিকারের কথা বলা হয়েছে। এই ধারা অনুয়ায়ী, দেশি, বিদেশি কিংবা অ-নাগরিক হয়েও যদি কেউ ভারতে বাস করেন, তিনিও সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকার ভোগ করবেন। সুপ্রিম কোর্টের সাফ কথা, শরণার্থীদের আশ্রয়ের প্রসঙ্গ নয়, এ ক্ষেত্রে বিচার করা হয়েছে (Supreme Court) নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টির সাংবিধানিক বৈধতা (6A Of The Citizenship Act)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Meta Layoff: কর্মী ছাঁটাই ‘মেটা’য়, হোয়াটস্অ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে কাজ হারালেন বহু মানুষ

    Meta Layoff: কর্মী ছাঁটাই ‘মেটা’য়, হোয়াটস্অ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে কাজ হারালেন বহু মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গুগল’-এর পর এবার কর্মী ছাঁটাই (Meta Layoff) করল ‘মেটা’ (Meta), এমনই খবর সামনে এসেছে। এর ফলে ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটস্‌অ্যাপ ও রিয়্যালটি ল্যাব্‌সের মতো সমাজমাধ্যম থেকে কাজ হারিয়েছেন বহু কর্মী। গত বুধবার ১৬ অক্টোবর সংবাদ সংস্থা ‘রয়টার্স’-এ এই খবর প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপরেই হইচই পড়ে যায়। তবে মোট কত জন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। ছাঁটাই হওয়া এক কর্মীর এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও সামনে এসেছে এই আবহে।

    কী বললেন মেটার মুখপাত্র (Meta Layoff)?

    রয়টার্সকে ছাঁটাই নিয়ে বিবৃতি দেন মেটার (Meta Layoff)  মুখপাত্র। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন, সংস্থার তরফে কর্মীদের দলগুলিতে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘আমরা কিছু টিমকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করেছি। কিছু কর্মীকে এ বার থেকে অন্য ভূমিকায় দেখা যাবে। যখন একটা কাজ বা ইউনিটকেই বাদ দিতে হয়, তখন অন্যদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়াটা আমাদের কর্তব্য। আর এর জন্য আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি।’’ প্রসঙ্গত, মোট কতজনকে ছাঁটাই করা হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন মেটার মুখপাত্র। তবে কাজ হারানো কর্মীর সংখ্যা খুব কম বলেই ইঙ্গিত দিয়েছেন মেটার মুখপাত্র। 

    ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে প্রায় ২১ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে মেটা

    তথ্য বলছে,  ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে প্রায় ২১ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে মেটা (Meta Layoff)। ওই সময়ে কোম্পানির সিইও মার্ক জুকেরবার্গকে বিবৃতি দিতে শোনা যায় যে, ২০২৩ সাল হল ‘দক্ষতার বছর’। অন্যদিকে জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে এখনও পর্যন্ত মেটার শেয়ারের দর ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের ফলাফল প্রকাশ করেছে এই মেটা। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, বাজার থেকে প্রত্যাশা অনুযায়ী রাজস্ব পেতে বেশ ব্যর্থ হতে হয়েছে মেটাকে। ঠিক এই কারণেই তৃতীয় ত্রৈমাসিকের আগে ব্যবসার ধরনে কিছু বদল এনেছে মেটা (Meta)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sky Marshal: বোমাতঙ্ক-ছিনতাইয়ের হুমকি! এবার বিমানেই থাকবেন কমান্ডোরা, ভাবনা এনএসজি-র

    Sky Marshal: বোমাতঙ্ক-ছিনতাইয়ের হুমকি! এবার বিমানেই থাকবেন কমান্ডোরা, ভাবনা এনএসজি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অসামরিক বিমানগুলির নিরাপত্তা বাড়াতে স্কাই মার্শাল মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিল এনএসজি। যে সমস্ত অসামরিক বিমান দেশের বিভিন্ন সংবেদনশীল অঞ্চলে যায়, তাদের নিরাপত্তা বাড়াতে এই স্কাই মার্শাল বা সশস্ত্র কমান্ডোদের গোপনে মোতায়েন করা হবে। আন্তঃদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক – উভয় রুটেই এই স্কাই মার্শালদের মোতায়েন করা হবে। সরকারি সূত্রে খবর, ‘ব্ল্যাক ক্যাট’ কমান্ডোদের ৫২ স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ (এসএজি) থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মীদের এর জন্য নিয়োগ করা হবে। 

    বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মী নিয়োগ

    দেশে সন্ত্রাস মোকাবিলায় ১৯৮৪ সালে ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড বা এনএসজি গঠন করা হয়। তাদের ভিতর থেকেই বিশেষভাবে কাউন্টার-হাইজ্যাক মিশনের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় আরও একটি দলকে। এরা বিশেষত বিমান-সুরক্ষার দায়িত্বেই মোতায়েন থাকে। জাতীয় সুরক্ষা গার্ড (এনএসজি) ‘স্কাই মার্শাল’-এর সংখ্যা বর্তমানে ৪০। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই সংখ্যা বাড়িয়ে ১১০-এরও বেশি করা হবে বলে খবর। এই কমান্ডোরা ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলিতে বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজ করবে, গোপন অস্ত্র এবং বিশেষ সরঞ্জাম নিয়ে এঁরা সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে মিশে যাবে। তাঁদের প্রাথমিক ভূমিকা হল হাইজ্যাকারদের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং সম্ভাব্য হুমকির সময় যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ‘স্কাই মার্শাল’-দের পরিচয় গোপন রাখা হয় এবং কেবলমাত্র ফ্লাইটের পাইলট ইন কমান্ড (পিআইসি) তাঁদের চেনেন।

    আরও পড়ুন: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    কেন স্কাই মার্শাল নিয়োগ

    সন্ত্রাসী হামলা বা অপহরণ ঠেকাতে বাণিজ্যিক বিমানে নিযুক্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্কাই মার্শাল বলা হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে পরিচালিত হয় ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড বা এনএসজি। তারাই স্কাই মার্শালদের তৈরি করে। সারা বিশ্বে বিমান অপহরণের ঘটনা ক্রমে বাড়ছে। তাই এই বাহিনী বাড়ানোর চিন্তা করা হয়েছে। দেশের ভিতরে পশ্চিমমুখী বিমানে স্কাই মার্শালের সংখ্যা বেশি। দেশের বাইরেও বিভিন্ন রুটে স্কাই মার্শাল নিয়োগ করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কালীপুজোতে হিমেল আমেজ! পূর্বাভাস, শনিবার থেকেই আবহাওয়ায় বদল

    Weather Update: কালীপুজোতে হিমেল আমেজ! পূর্বাভাস, শনিবার থেকেই আবহাওয়ায় বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৪ ঘণ্টা দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলায় হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। যদিও, কোনও জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে না। জানা গিয়েছে, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার কিছু অংশে বৃষ্টি হবে এই সময়। উত্তরবঙ্গে ওপরের দিকের পাঁচ জেলাতে হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে পূর্বাভাস, শনিবার থেকেই ধীরে ধীরে উন্নতি হবে আবহাওয়ার। মাঝ অক্টোবরে আবহাওয়ার (Weather Update) কিছুটা বদলও হবে। ক্রমশঃ শুষ্ক হবে বাতাস। মূল শীত আসতে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ। 

    কালীপুজোয় আবহাওয়া কেমন থাকবে? (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে। বৃষ্টির সম্ভাবনা কমে যাবে। রবিবার থেকে শুষ্ক আবহাওয়ার সম্ভাবনা গোটা দক্ষিণবঙ্গে। কালীপুজো (Kali Puja) এবং দীপাবলির সময় শুষ্ক এবং হিমেল হওয়া। অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে কালীপুজো এবং দীপাবলি উদযাপনের পূর্বাভাস।

    নিম্নচাপের জেরে শুক্র পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা

    এই মুহূর্তে, দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতে স্থানীয়ভাবে দু-এক পশলা হালকা মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানত আংশিক মেঘলা আকাশ। মাঝে মাঝে সম্পূর্ণ মেঘলা আকাশ এবং বজ্র বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি। মৌসম ভবনের (Weather Update) তরফে পূর্বাভাস সুস্পষ্ট নিম্নচাপ দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হয়েছে। আরো শক্তি বাড়িয়ে এর অভিমুখ পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে তামিলনাড়ু এবং পন্ডিচেরি উপকূল। চেন্নাইয়ের কাছাকাছি শুক্রবার সুস্পষ্ট নিম্নচাপ দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হয়েছে (Weather Update)। আরো শক্তি বাড়িয়ে এর অভিমুখ পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরি উপকূল। চেন্নাইয়ের কাছাকাছি শুক্রবার সকালে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে। উত্তর বাংলাদেশে রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলের পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণ আসামে রয়েছে আরও ঘূর্ণাবর্ত।

    আরও পড়ুন: লক্ষ্মী প্রতিমা ভাঙচুরে অভিযুক্ত জেহাদিরা! ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’কে খোঁচা শুভেন্দুর

    উত্তরবঙ্গের কী অবস্থা?

    উত্তরবঙ্গের (Weather Update) দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি-এই পাঁচ জেলাতেই এদিন হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস। কালও দার্জিলিং, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ার এর পার্বত্য জেলায় হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ক্রমশ কমবে। উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদাতে আবহাওয়ার পরিবর্তন। শুষ্ক আবহাওয়ার শুরু। ধীরে ধীরে কোচবিহার আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলাতেও শুষ্ক আবহাওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: হাসিনার পরিবারের সঙ্গে যুক্ত আটটি জাতীয় দিবস বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশে

    Bangladesh: হাসিনার পরিবারের সঙ্গে যুক্ত আটটি জাতীয় দিবস বাতিল হচ্ছে বাংলাদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) স্বাধীনতা এসেছিল মুক্তিযুদ্ধের পর। আর তার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভারত তখন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। অতীতের সেই স্মৃতি এবার অতল গহ্বরে চলে যেতে চলেছে। কারণ, শেখ হাসিনার সরকারের আমলে ঘোষিত হওয়া আটটি জাতীয় দিবসকে বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। এগুলি জাতীয় দিবস হিসেবে ওপার বাংলায় পরিচিত ছিল। মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার এবার এই সব ছুটি ও জাতীয় দিবসগুলি বাতিল করতে চলেছে বলে খবর।

    বাতিলের তালিকায় কোন কোন তারিখ রয়েছে? (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস সমাজমাধ্যমে জানিয়েছেন, উপদেষ্টা পরিষদ সম্প্রতি এক বৈঠকে আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শীঘ্রই এই দিনগুলি জাতীয় দিবসের তালিকা থেকে বাতিল করে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। জাতীয় দিবসের তকমা হারানোর তালিকায় রয়েছে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস। ১৫ অগাস্ট মুজিবরের মৃত্যুবার্ষিকী, ৮ অগাস্ট হাসিনার মা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মদিন, ৫ অক্টোবর হাসিনার ভাই শেখ কামালের জন্মদিন এবং ১৮ অক্টোবর হাসিনার অপর ভাই শেখ রাসেলের জন্মদিনকেও জাতীয় দিবসের তালিকা থেকে বাদ দিচ্ছে ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রমনায় মুজিবরের ভাষণকে স্মরণীয় করে রাখতে ওই দিনটিকে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছিল হাসিনার সরকার। সেটিকেও বাতিল করা হচ্ছে। এ ছাড়া ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছিল হাসিনার আওয়ামী লিগ শাসিত সরকার। ওই দু’টি দিনকেও বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।

    আরও পড়ুন: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    চলতি বছরের হাসিনা সরকারের পতন

    চলতি বছরেই বাংলাদেশে (Bangladesh) হাসিনার সরকারের পতন হয়েছে। শুরুটা হয়েছিল কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে। যা পরবর্তী পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রূপ নেয়। প্রায় দু’মাস ধরে চলা আন্দোলনের জেরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দিতে হয় হাসিনাকে। বাধ্য হন দেশ ছাড়তে। আপাতত অর্থনীতিবিদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে রয়েছে বাংলাদেশের শাসনভার। নতুন করে নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারই বাংলাদেশকে পরিচালনা করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CJI DY Chandrachud: অবসর নেবেন চন্দ্রচূড়, উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করলেন দেশের প্রধান বিচারপতি

    CJI DY Chandrachud: অবসর নেবেন চন্দ্রচূড়, উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করলেন দেশের প্রধান বিচারপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময় ঘনিয়ে আসছে অবসর গ্রহণের। তার আগে প্রথা মেনে নিজের উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করলেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার (Sanjiv Khanna) নাম প্রস্তাব করেছেন তিনি। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রককে চিঠিও দিয়েছেন চন্দ্রচূড়।

    বিচারপতি খান্না (CJI DY Chandrachud)

    ১০ নভেম্বর অবসর নেবেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি অবসর নেওয়ার পর দেশের ৫১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেবেন বিচারপতি খান্না। খান্নার কার্যকালের মেয়াদ খুবই অল্প সময়ের। ২০২৫ সালের ১৩ মে অবসর নেবেন তিনি। দিল্লির জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন খান্না। পরে হন দিল্লি হাইকোর্টের আইনজীবী। ২০০৪ সাল পর্যন্ত আয়কর বিভাগের সিনিয়র আইনজীবী ছিলেন তিনি। পরের (CJI DY Chandrachud) বছরই নিযুক্ত হন দিল্লি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে। স্থায়ী বিচারপতি হন ২০০৬ সালে। ২০১৯ সালে হন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি। ৩৭০ ধারা বিলোপ কিংবা নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চের অন্যতম সদস্য ছিলেন বিচারপতি খান্না। তিনি সেই ব্যতিক্রমী কয়েকজন বিচারপতির অন্যতম, যাঁরা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি না হয়েও, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হয়েছেন।

    কেন্দ্রকে চিঠি দিলেন চন্দ্রচূড়

    সাধারণত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অবসর গ্রহণ করলে সেই পদে বসেন শীর্ষ আদালতের প্রবীণতম বিচারপতি। তবে রীতি অনুযায়ী, উত্তরসূরির নাম জানিয়ে কেন্দ্রকে চিঠি দেন বিদায়ী প্রধান বিচারপতি। গত সপ্তাহেই দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করার আর্জি জানিয়ে চন্দ্রচূড়কে চিঠি দিয়েছিল কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রক। সেই চিঠির প্রেক্ষিতেই বিচারপতি খান্নার নাম জানিয়ে কেন্দ্রকে চিঠি দিলেন চন্দ্রচূড়।

    আরও পড়ুন: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    ১০ তারিখে অবসর নেবেন শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তার পরের দিনই প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেবেন বিচারপতি খান্না। তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। প্রধান বিচারপতি হিসেবে চন্দ্রচূড়ের কার্যকাল ছিল দু’বছরের। সেই জায়গায় ওই পদে বিচারপতি খান্নার (Sanjiv Khanna) মেয়াদ হবে মাত্রই কয়েকটা মাসের (CJI DY Chandrachud)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share