Tag: Madhyom

Madhyom

  • Suvendu Adhikari: ডাক্তারদের দাবি নিয়ে বিধানসভায় হোক বিশেষ অধিবেশন, মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ডাক্তারদের দাবি নিয়ে বিধানসভায় হোক বিশেষ অধিবেশন, মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলায় অনশনে বসেছেন ডাক্তাররা (Doctors Protest)। এনিয়ে বেশ চাপে মমতা সরকার। এবার এই  দশ দফা দাবি নিয়ে বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশন ডেকে আলোচনা চাইলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবারই কার্নিভাল বর্জনের ডাক দিয়ে কলেজ স্ট্রিট থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার পর্যন্ত মিছিলে হাঁটেন শুভেন্দু। সেখানেই এমন দাবি করতে শোনা যায় তাঁকে।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    মিছিল শেষে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারের অস্থায়ী মঞ্চ বেঁধে শুরু হয় সভা। সেখানেই রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, ‘‘আমরা চাই জুনিয়র ডাক্তাররা (Doctors Protest) যে সব দাবি করেছেন, তা রাজ্য সরকার পূরণ করুক। কারণ তাঁদের দাবিগুলি যুক্ত সঙ্গত।’’ শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, ‘‘আমি মুখ্যমন্ত্রীকে বলব, বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডাকুন। এ নিয়ে বিধানসভায় আলোচনা হোক। আমরাও সেই আলোচনায় অংশগ্রহণ করব।’’ তাঁর অভিযোগ, বিরোধীদের মতামতকে গুরুত্বই দিচ্ছে না তৃণমূল সরকার। মিছিল শেষে বিরোধী দলনেতা ‘দিঘা থেকে দার্জিলিং’ পর্যন্ত আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন। একই সঙ্গে তিনি জানান, যেদিন ধর্ষকরা ফাঁসিতে ঝুলবে, সেদিনই হবে প্রকৃত দীপাবলি, কালীপুজো, দুর্গাপুজো এবং কার্নিভাল ।

    ডাক্তারদের আন্দোলনে পাশে থাকার বার্তা

    প্রসঙ্গত, কলেজ স্কোয়ার থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার পর্যন্ত এই মিছিলের পরে মুখ্যমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা পুড়িয়ে কর্মসূচির সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। সেখানেই ভাষণ দিতে গিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), চিকিৎসকদের আন্দোলনের পাশে থাকার কথা বলেন। পাশাপাশি চিকিৎসকদের দাবি পূরণে বিধানসভার অধিবেশন ডাকার দাবিও জানিয়েছেন তিনি। জাতীয় পতাকা হাতে মশাল নিয়ে এই মিছিলে বিরোধী দলনেতা ছাড়াও হাজির ছিলেন বিজেপি উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ, দক্ষিণ কলকাতা জেলা সভাপতি অনুপম ভট্টাচার্য, দলের নেতা অর্জুন সিং, তাপস রায়, যুব মোর্চার সভাপতি চিকিৎসক ইন্দ্রনীল খাঁ, শঙ্কুদেব পণ্ডা, মহিলা মোর্চার সভাপতি ফাল্গুনী পাত্র, মিনাদেবী পুরোহিত-সহ অন্যান্যরা।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 16 october 2024: বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 16 october 2024: বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সম্পত্তির ব্যাপারে আইনি কাজে সাফল্য আসতে পারে।

    ২) বাড়িতে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো হবে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও বিবাদ হাতাহাতি পর্যন্ত গড়াতে পারে।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও চিন্তা থাকবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে অশান্তির জন্য মন ভালো থাকবে না।

    ২) কর্মজগতে জনপ্রিয়তা পেতে পারেন।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে।

    ২) নতুন কাজের সন্ধান করতে হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে ক্লান্তি আসতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর দ্বারা ব্যবসায় উপকার পেতে পারেন। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) উদ্বেগের কারণে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ২) প্রিয়জনের চিকিৎসায় অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে আত্মত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গানবাজনার ক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) অতিরিক্ত লোভ বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বন্ধুদের থেকে একটু সাবধান থাকুন, অশান্তি হতে পারে।

    ২) অপরের সমালোচনা করতে যাবেন না, সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধির যোগ।

    ২) কারও উপকার করতে গিয়ে অপমানিত হতে হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও বিশেষ ব্যক্তির দ্বারা সংসারে উন্নতির যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ২) সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে অশান্তি সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) শরীরের সমস্যায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Doctors Protests: মানববন্ধনে মন্ত্রীর গাড়ি, সুজিতের গাড়িতে চড়থাপ্পড় উত্তেজিত জনতার

    Doctors Protests: মানববন্ধনে মন্ত্রীর গাড়ি, সুজিতের গাড়িতে চড়থাপ্পড় উত্তেজিত জনতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনিয়র চিকিৎসকদের (Doctors Protests) মানববন্ধন চলছিল। সেই সময় পুজো কার্নিভাল শেষে গাড়িতে করে ফিরছিলেন (Sujit Bose) রাজ্যের মন্ত্রী তথা শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের কর্তা সুজিত বসু। সুজিতকে গাড়িতে দেখেই ক্ষোভ উগরে দেয় মানববন্ধনে দাঁড়ানো জনতা। কয়েকশো লোক মন্ত্রীর গাড়ির দিকে তেড়ে যায়। ঘটনার জেরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় ধর্মতলার মোড়ে।

    মন্ত্রীর গাড়িতে চড়থাপ্পড় (Doctors Protests)

    মন্ত্রীর গাড়ি অবশ্য থামেনি। সেন্ট্রাল অ্যাভেনিউ ধরে এগিয়ে যেতে থাকে সুজিতের গাড়ি। চলন্ত গাড়িতেই চড়থাপ্পড় মারতে থাকে উত্তেজিত জনতা। সুজিতের অভিযোগ, তাঁর গাড়িতে বোতলও ছোড়া হয়েছে। মন্ত্রী চলে যাওয়ার খানিকক্ষণ বাদে সেখানে আসেন কলকাতা পুলিশের ডিসি (সেন্ট্রাল) ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। সেখানে তাঁকে ঘিরে ধরেও বিক্ষোভ দেখায় মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জনতা। তাঁকে লক্ষ্য করে গো ব্যাক স্লোগানও দেয় জনতা। আন্দোলনকারীদের (Doctors Protests) দাবি, মানববন্ধন হচ্ছে দেখেও, মানুষের প্রায় ঘাড়ের ওপর দিয়ে চলে যাচ্ছিল সুজিতের গাড়ি। এক আন্দোলনকারী বলেন, “মন্ত্রী বলে কি মানুষকে গাড়ি চাপা দিয়ে মেরে দেবেন!ওঁর গাড়ি যেভাবে গিয়েছে, তাতে এক সুতোর এ দিক- ওদিক হলেই আমার পা পিষে যেত।”

    আরও পড়ুন: ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডে ধৃত সিভিক ছাড়া আর কে কে জড়িত? তদন্ত চলছে, শীর্ষ আদালতে জানালো সিবিআই

    পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    আরজি করকাণ্ডে দোষীদের শাস্তির দাবি-সহ একাধিক দাবিতে মঙ্গলবার মানববন্ধনের ডাক দেওয়া হয়। জুনিয়র, সিনিয়র চিকিৎসকদের পাশাপাশি বহু সাধারণ মানুষও যোগ দেন এই মানববন্ধনে। জনতার এই ঢলে আচমকাই ঢুকে পড়ে বেশ কয়েকটা গাড়ি। গাড়িতে ছিলেন পুলিশের পদস্থ কর্তারা। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বচসা বেঁধে যায় তাঁদের। তাঁদের দাবি, মানববন্ধন কর্মসূচিতে বিঘ্ন ঘটাতেই ইচ্ছে করে এমনটা করা হয়েছে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। এদিনের মানববন্ধনে যোগ দিয়েছিলেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ। প্রায় সকলেরই হাতে রয়েছে প্ল্যাকার্ড। মুখে স্লোগান, ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’। এদিকে, ‘দ্রোহের কার্নিভালে’ এসেছেন অভিনেত্রী (Sujit Bose) অপর্ণা সেন, চৈতি ঘোষাল, উষসী চক্রবর্তী প্রমুখরাও (Doctors Protests)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

  • Junior Doctor: ধর্মতলায় অনশনে যোগ দিলেন আরও দুই জুনিয়র ডাক্তার, আরও জোরদার আন্দোলন

    Junior Doctor: ধর্মতলায় অনশনে যোগ দিলেন আরও দুই জুনিয়র ডাক্তার, আরও জোরদার আন্দোলন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ দফা দাবিতে ধর্মতলায় আমরণ অনশন শুরু করেন কলকাতার বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের ছ’জন জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctor)। পুজোর মধ্যেও তাঁরা জোরদার আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছেন। এবার পুজো মিটতেই ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের ঝাঁজ ক্রমশ বাড়ছে। মঙ্গলবার তাঁদের অনশনমঞ্চে যোগ দিলেন আরও দুই জন।

    আন্দোলন আরও তীব্র হবে (Junior Doctor)

    জানা গিয়েছে, ৫ অক্টোবর রাত সাড়ে ৮টা থেকে ধর্মতলায় আমরণ অনশন (Hunger Strike) শুরু করেন কলকাতার বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের ছ’জন জুনিয়র ডাক্তার। স্নিগ্ধা ছাড়াও সেই তালিকায় রয়েছেন তনয়া পাঁজা, সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, অর্ণব মুখোপাধ্যায় এবং পুলস্ত্য আচার্য। রবিবার অনশনে যোগ দিয়েছিলেন আরজি করের জুনিয়র চিকিৎসক (Junior Doctor) অনিকেত মাহাতও। তবে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় অনিকেত, অনুষ্টুপ, পুলস্ত্য এবং তনয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আরজি কর, নীলরতন সরকার এবং কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা চলছে তাঁদের। ঘটনাচক্রে, অনশনকারীদের মধ্যে আরজি করের কেউ রইলেন না। গত ১১ অক্টোবর রাতে ধর্মতলার অনশনমঞ্চে আরও দুই জন যোগ দিয়েছিলেন। তাঁরা হলেন পরিচয় পণ্ডা এবং আলোলিকা ঘোড়ুই। আর মঙ্গলবার সেই তালিকা আরও বাড়ল। যে নতুন দু’জন অনশনে যোগ দিলেন তাঁরা হলেন স্পন্দন চৌধুরী এবং রুমেলিকা কুমার। রুমেলিকা অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ হাইজিনের জুনিয়র ডাক্তার। স্পন্দন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তার। অনশনে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “আজ আমাদের আন্দোলনের ৬৫-৬৬ দিন হয়েছে। দাদা-দিদিরা অনশন করছেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পুলিশমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী-সহ সবাইকে বলছি আমাদের আন্দোলন চলবে।” রুমেলিকা বলেন, “আমাদের আন্দোলন আরও তীব্র হবে।”

    আরও পড়ুন: ‘‘এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী মমতা’’, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে হামলাকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া বিজেপি সাংসদের

    ২২২ ঘণ্টা অনশনের পর অসুস্থ উত্তরবঙ্গের সৌভিক

    অনশনরত উত্তরবঙ্গ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctor) সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় গুরুতর অসুস্থ। তাঁকে ভর্তি করানো হল আইসিসিইউতে। প্রায় ২২২ ঘণ্টা অনশনের পর অসুস্থ হয়ে পড়লেন ওই জুনিয়র ডাক্তার। অনশনমঞ্চেই পেটে প্রচণ্ড যন্ত্রণা শুরু হয় সৌভিকের। তার পরই তাকে আইসিইউয়ে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চিকিৎসকদের সূত্রে খবর, সৌভিকের রক্তচাপ এবং হৃৎস্পন্দন অনিয়ন্ত্রিত। জানা গিয়েছে, সৌভিকের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় গত ৬ অক্টোবর থেকে। সোমবার মেডিক্যাল টিম তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেছিল। তাতে জানা যায়, রক্তচাপ নামছে সৌভিকের। তার পরেও অনশন চালিয়ে যান তিনি। এর আগে অনশনরত অলোক বর্মাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে। অন্য দিকে, সোমবারই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশনে বসেন আরও এক জুনিয়র চিকিৎসক, ইএনটি বিভাগের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি (পিজিটি) সন্দীপ মণ্ডল।….

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Canada Row: পান্নুন খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্তে মার্কিন মুলুকে ভারতীয় তদন্ত কমিটি

    India Canada Row: পান্নুন খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্তে মার্কিন মুলুকে ভারতীয় তদন্ত কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতওয়ান্ত সিং পান্নুনকে (Gupatwant Singh Pannun) হত্যার চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্ত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গেল ভারতীয় তদন্ত কমিটি (India Canada Row)। আজ, মঙ্গলবার আমেরিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ওই তদন্ত কমিটি। ভারত ও কানাডার মধ্যে বাড়তে থাকা উত্তেজনার মধ্যে ভারতীয় তদন্ত কমিটির আমেরিকা সফর নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    কী বলছেন মার্কিন কর্তারা (India Canada Row)

    মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ভারতীয় তদন্ত কমিটি, যা নির্দিষ্ট কিছু সংঘবদ্ধ অপরাধীর কার্যকলাপ তদন্ত করতে গঠন করা হয়েছিল, তারা সক্রিয়ভাবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। ওই ব্যক্তি গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের অভিযোগপত্রে ভারতীয় সরকারি কর্মী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিলেন। সেই ব্যক্তি নিউ ইয়র্ক সিটিতে একজন মার্কিন নাগরিককে হত্যার পরিকল্পনা পরিচালনা করেছিলেন। এই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছিল। বিবৃতিতে (India Canada Row) বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটি ১৫ অক্টোবর ওয়াশিংটন, ডিসিতে যাবে। তদন্তের অংশ হিসেবে মামলাটি নিয়ে আলোচনা করতেই তারা সেখানে যাবে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সে দেশে মামলার অগ্রগতির আপডেট পেতেও তারা সেখানে যাবে। ভারত আমেরিকাকে জানিয়েছে, তারা অভিযুক্ত সরকারি কর্মীর অন্যান্য সংযোগের বিষয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। যা যা পদক্ষেপ নেওয়ার, তা-ও নেবে।

    অপরাধমূলক কার্যকলাপের তথ্য

    এদিকে, রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ কমিশনার মাইক ডুহেমের দাবি, তাদের কাছে ভারত সরকারের এজেন্টদের দ্বারা পরিচালিত নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপের তথ্য রয়েছে। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছরে ও সাম্প্রতিক কালে কানাডায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলি সফলভাবে তদন্ত করেছে। এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যক্তিকে হত্যা, তোলাবাজি-সহ অন্যান্য অপরাধমূলক কাজে সরাসরি জড়িত থাকার জন্য অভিযুক্ত করেছে। পান্নুনকাণ্ডে ইতিমধ্যেই ভারতীয় নাগরিক নিখিল গুপ্তাকে চেক প্রজাতন্ত্র থেকে প্রত্যর্পণ করে মার্কিন মুলুকে নিয়ে গিয়েছে নিউ ইয়র্ক পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, মার্কিন নাগরিক তথা খালিস্তানপন্থী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ছক কষার অভিযোগে চেক প্রজাতন্ত্রে গ্রেফতার করা হয়েছিল নিখিলকে। প্রায় এক বছর পরে চেক পুলিশ তাঁকে তুলে দেয় মার্কিন বিচার বিভাগের কাছে। পান্নুন হত্যার চেষ্টার মামলায় নিখিলকে আদালতে পেশ করা হয়। সেই মামলায় (Gupatwant Singh Pannun) নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন নিখিল (India Canada Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Case: ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডে ধৃত সিভিক ছাড়া আর কে কে জড়িত? তদন্ত চলছে, শীর্ষ আদালতে জানালো সিবিআই

    RG Kar Case: ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডে ধৃত সিভিক ছাড়া আর কে কে জড়িত? তদন্ত চলছে, শীর্ষ আদালতে জানালো সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতলে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় ধৃত সিভিক ছাড়া আর কেউ জড়িত কিনা, এই বিষয়ে জানতে তদন্ত চলছে। কার্যত সুপ্রিমকোর্টে এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারেরা। উল্লেখ্য, আগেই সিবিআই (CBI), ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে সঞ্জয় রায়ের নামই চার্জশিটে উল্লেখ করেছে। কিন্তু গত ৯ অগাস্টের পর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখে এই খুনের মামলায় একাধিক ব্যক্তির ষড়যন্ত্র ছিল বলে বিশেষজ্ঞ এবং চিকিৎসকরা মতামত দিয়েছিলেন। তারপর থেকেই সংবাদ মাধ্যমে ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছিল।

    তদন্তের গতিপ্রকৃতির রিপোর্ট পড়েন প্রধান বিচারপতি (RG Kar Case)

    মঙ্গলবার ফের একবার চিকিৎসক তরুণীর হত্যা মামলার শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টে। এদিন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি মনোজ মিশ্র, বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালার ডিভিশন বেঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় এই শুনানি। আবার আরজি কর মামলায়, গত ৭ অক্টোবর সিবিআই প্রথম চার্জশিট জমা দিয়েছিল শিয়ালদা আদালতে। এই চার্জশিটে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে নাম দেওয়া হয় ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম। সেইসঙ্গে শিটে নাম দেওয়া প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের নামও। এদিন সুপ্রিম কোর্টে এই চার্জশিটের কথার ফের উল্লেখ করা হয়। সেই সঙ্গে চার্জশিটের কপিও জমা করা হয় দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। খুনের পিছনে আরও কারা কারা যুক্ত রয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে বিশেষ রিপোর্ট দেন সলিসেটার জেনারেল তুষার মেহতা। সেই রিপোর্ট প্রধান বিচারপতি এদিন পড়েন।

    আরও পড়ুনঃ রাজ্যের আপত্তি খারিজ, ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-কে অনুমতি হাইকোর্টের

    নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগে রয়েছে সিবিআই

    এদিন শুনানি চলার সময়, প্রধান বিচারপতি সিভিক নিয়োগ নিয়ে রাজ্যকে কড়া প্রশ্ন করেছেন। তিনি বলেন, ‘সিভিক ভলান্টিয়ারদের কে নিয়োগ করে? কী ভাবে নিয়োগ হয় তাঁদের? এখন রাজ্যে কত জন সিভিক ভলান্টিয়ার আছেন?’’ উত্তরে রাজ্য জানায় সরকার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিয়োগ করে থাকে। হাসপাতালের সুরক্ষার প্রসঙ্গে বলেন, “ইন্টিগ্রেটেড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ১ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে। সব হাসপাতালে চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয় নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে।” অপর দিকে নির্যাতিতার (RG Kar Case) পরিবারের সঙ্গে তদন্তকারী অফিসাররা (CBI) নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন বলে জানানো হয়েছে। এই বিষয়ে একজন নোডাল অফিসারও নিয়োগ করা হয়েছে।….

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: ‘রেফার রোগে’র জের! বিনা দোষে মার খান ডাক্তাররা, সুপ্রিম সওয়াল আইনজীবীর

    Supreme Court: ‘রেফার রোগে’র জের! বিনা দোষে মার খান ডাক্তাররা, সুপ্রিম সওয়াল আইনজীবীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ত্রুটিপূর্ণ ‘রেফার রোগে’র জন্যই মার খেতে হয় চিকিৎসকদের। সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) মঙ্গলবার আরজি কর মামলার (RG Kar Case) শুনানি চলাকালীন এমনই দাবি করলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবী ইন্দিরা জয় সিং। ইন্টিগ্রেটেড রেফারেল সিস্টেম গঠনের দাবি জানান তিনি। যে হাসপাতালে রেফার করা হচ্ছে, সেখানে বেড আছে কিনা, সংশ্লিষ্ট রোগের জন্য যে চিকিৎসক প্রয়োজন সেই চিকিৎসক আছে কিনা, এরকম তথ্য সম্বলিত সিস্টেম গঠনের দাবি জানান ইন্দিরা। হাসপাতালে বেড না পাওয়ার ফলে চিকিৎসকদের উপরে মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। কারণ তারা নাজেহাল হচ্ছেন। এমনই দাবি করেন তিনি।  

    জুনিয়র ডাক্তারদের অভিযোগ

    জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী (Supreme Court) ইন্দিরার অভিযোগ, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় এক হাসপাতাল থেকে রোগীদের এমন এক হাসপাতালে রেফার করা হচ্ছে, যেখানে উপযুক্ত শয্যা ফাঁকা নেই, বা পর্যাপ্ত চিকিৎসক নেই বা ওই রোগের চিকিৎসার পরিকাঠামো নেই। যার ফলে রোগীর আত্মীয়দের রোষের মুখে পড়তে হচ্ছে ওই হাসপাতালের চিকিৎসকদের। ইন্দিরা জয় সিংয়ের দাবি, রাজ্য যে সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম চালু করছে, তাতে নিশ্চিত করতে হবে যে সেইসব হাসপাতালেই রোগীদের রেফার করা হচ্ছে, যেখানে উপযুক্ত চিকিৎসার পরিকাঠামো আছে। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি, রাজ্য সরকার ডাক্তার তথা সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। প্রয়োজনীয় পরিকাঠামোর অভাবেই রাজ্যে রোগীদেৈর দুর্ভোগের শিকার হতে হয়। যার ক্ষোভ পড়ে নির্দোষ ডাক্তারদের ওপর। সামনে পেয়ে রোগীর পরিবার তাঁদের ওপরেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ করে।

    আরও পড়ুন: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    রাজ্যকে কড়া নির্দেশ

    ইন্দিরার অভিযোগ শুনে শীর্ষ আদালত (Supreme Court) জানায়, রাজ্য যে ইন্টিগ্রেটেড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করেছে, তাতে সিস্টেম মনিটার করার ব্যবস্থা আছে, অনলাইন প্রেসক্রিপশন, কোন হাসপাতালে কত বেড খালি আছে, সেটার রিয়াল টাইম আপডেটও থাকবে। এর পরই প্রধান বিচারপতির (CJI) ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, রোগীদের সেইসব হাসপাতালেই রেফার করা যাবে, যেখানে শয্যা ফাঁকা আছে বা উপযুক্ত চিকিৎসা পরিকাঠামো আছে। ইন্টিগ্রেটেড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কাজ ১ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করার কথাও বলে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: কোন প্রক্রিয়ায় সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ? রাজ্যের কাছে জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: কোন প্রক্রিয়ায় সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ? রাজ্যের কাছে জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে শুরু থেকেই প্রশ্ন উঠেছে সঞ্জয় রায় নামে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের ভূমিকা নিয়ে। মূল অভিযুক্ত হিসেবে তাকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। এবার কোন পদ্ধতিতে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের নিয়োগ করা হয়, তা জানতে চাইলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ওয়াই চন্দ্রচূড়।

    কী কী জানতে চাইল কোর্ট? (Supreme Court)

    আরজি করের নির্যাতিতাকে ধর্ষণ করে খুনের মতো বীভৎস কাজ একজন সিভিক যে একা করতে পারে, তা মানতে নারাজ অনেকেই। বারবার সুর চড়িয়েছেন ডাক্তাররা। প্রশ্ন তুলেছেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরাও। সন্দেহ দানা বেঁধেছে নাগরিক মহলের বড় অংশের মধ্যে। কিন্তু, কিছুদিন আগেই সদ্য জমা দেওয়া চার্জশিটে ধৃত সিভিককেই মূল অভিযুক্ত হিসেবে দেখিয়েছে সিবিআই। এরই মধ্যে এবার সিভিকদের নিয়ে কৌতূহলী হতে দেখা গেল দেশের শীর্ষ আদালতকে (Supreme Court)। রাজ্যে কত সংখ্যক সিভিক ভলান্টিয়ার আছে জানতে চান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। অভিযুক্তকেই বা কোন প্রক্রিয়ায় নিয়োগ করা হয়, জানতে চান তিনি। সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগের আইনি অধিকার কার, সিভিক ভলান্টিয়ারের যোগ্যতা, কোন কোন প্রতিষ্ঠানে তাঁদের ডিউটি দেওয়া হয়, দৈনিক নাকি মাসিক টাকা পান তাঁরা, এর বাজেটই বা কোথা থেকে আসে ইত্যাদি নানান প্রশ্ন। কোন পদ্ধতিতে সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগ করা হয়, সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগকারী কে, কোন আইন বলে নিয়োগ করা হয়, মোট কত সিভিক ভলান্টিয়ার আছে, কোথায় কোথায় তাদের নিয়োগ করা হয়েছে, কীভাবে তাদের ভেরিফিকেশন করা হচ্ছে, সেই বিষয়ে হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে রাজ্য সরকারকে। এদিনই এমনই নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়।

    আরও পড়ুন: ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিতে চায় না মমতার পুলিশ’’, সরব শুভেন্দু

    সিভিকদের ডিউটিতে নিষেধাজ্ঞা!

    হাসপাতাল এবং স্কুলের মত সংবেদনশীল জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করা যাবে না। এই নির্দেশও দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। এদিন আদালতে পঞ্চম স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় জানান, আর্থিক দুর্নীতি মামলায় বেশ কয়েকটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে উল্লেখ করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা নিয়মিত নির্যাতিতার অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে জানান সলিসিটর জেনারেল। আরও কিছু জায়গা থেকে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তা নিয়েও তদন্ত চলছে বলে জানান। রাজ্য জানায়, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী নিরাপত্তা সংক্রান্ত কাজ প্রায় ৯৮ শতাংশ শেষ হয়ে গিয়েছে। যে টুকু কাজ বাকি রয়েছে, তা শেষ হবে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে। যদিও রাজ্য সঠিক তথ্য দিচ্ছে না, কাজ শুরু হলেও, এখনও প্রায় কিছুই হয়নি বলে দাবি করেন আইনজীবী করুণা নন্দী। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে বলে জানান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়।

    রাত্রের সাথি প্রকল্পে সিভিক নিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ

    এরই মধ্যে রাত্রের সাথি প্রকল্পে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ (Supreme Court) করতে দেখা যায় আইনজীবী করুণা নন্দীকে। তাঁর অভিযোগ, এই প্রকল্পে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগের মাত্রা দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। যদিও রাজ্য সরকারের দাবি, সবটাই নিয়ম মেনে হয়েছে। প্রাইভেট সিকিউরিটি এজেন্সিস রেগুলেশন অ্যাক্ট, ২০০৫ এর ক্ষমতাবলেই চলেছে নিয়োগ প্রক্রিয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নভেম্বরেই ভোট মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে,  নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন

    Election Commission: নভেম্বরেই ভোট মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে, নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরেই মহারাষ্ট্রে এক এবং ঝাড়খণ্ডে দু’দফায় ভোটগ্রহণ করা হবে। মঙ্গলবার দুই রাজ্যে ভোটের দিন ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। একই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের ছয় কেন্দ্রে উপনির্বাচনের (Byelection) দিনও ঘোষণা করা হয়। মঙ্গলবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানান, মহারাষ্ট্রে একটি দফায় নির্বাচন হবে আগামী ২০ নভেম্বর। ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা ভোট হবে দুই দফায়। ১৮ এবং ২০ নভেম্বর হবে নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ফলপ্রকাশ হবে ২৩ নভেম্বর। 

    রাজ্যেও ভোটের বাজনা

    মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সঙ্গে মোট ১৫টি রাজ্যের ৪৮ বিধানসভা ও দু’টি লোকসভা আসনেও উপনির্বাচন হবে নভেম্বরেই। এদিন সেই ঘোষণাও করে দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। ৪৭টি বিধানসভা এবং কেরলের একটি লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন (Byelection) হবে আগামী ১৩ নভেম্বর। উত্তরাখণ্ডের একটি বিধানসভা কেন্দ্র এবং মহারাষ্ট্রের একটি লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে আগামী ২০ নভেম্বর। লোকসভা ভোটের পর থেকে বিধায়কশূন্য রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্র। নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, তালড্যাংরা, মাদারিহাট এবং সিতাইয়ে ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচন হবে। পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করেনি কমিশন। যে ছ’টি আসনে উপনির্বাচন (Byelection) হবে তার মধ্যে বিজেপি ২০২১ সালে জিতেছিল একটিতে। মাদারিহাটের বিধায়ক মনোজ টিগ্গা সাংসদ হওয়ায় সেই আসনে ভোটগ্রহণ হবে। সিতাই আসন ছেড়ে তৃণমূলের সাংসদ হয়েছেন জগদীশচন্দ্র বর্মা বাসুনিয়া। নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক বারাকপুরের সাংসদ হয়েছেন, মেদিনীপুর এবং তালড্যাংড়া আসন এখন শূন্য রয়েছে যথাক্রমে জুন মালিয়া এবং অরূপ চক্রবর্তী সাংসদ হওয়ায়।

    শান্তিপূর্ণ ভোট দানের আহ্বান

    বছরের শেষে বিধানসভা নির্বাচন মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে ৷ সম্প্রতি এই দু’টি রাজ্যই রাজনৈতিক ওঠাপড়ার সাক্ষী থেকেছে ৷ ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ২৬ নভেম্বর। মহারাষ্ট্রে মোট বুথের সংখ্যা ১ লক্ষ ১৮৬। মহিলা পরিচালিত বুথের সংখ্যা ৩৮৮। মোট ভোটারের সংখ্যা ৯ কোটি ৬৩ লক্ষ। ৮১ আসনের ঝাড়খণ্ড বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে আগামী বছরের ৫ জানুয়ারি। ঝাড়খণ্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ২ কোটি ৬ লক্ষ। কমিশনের (Election Commission) তরফে বলা হয়, মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডের বহু বাসিন্দা অন্য রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করেন। তাঁরা যাতে ভোট দিতে নিজেদের রাজ্য আসতে পারেন সেই কথা মাথায় রেখেই নভেন্বরের মাঝামাঝি সময় বিধানসভার ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। রাজীব বলেন, নির্বাচন উৎসব। এতে সকল নাগরিককে শামিল হওয়ার ডাক দেন তিনি। প্রচারের সময় আইন যাতে লঙ্ঘিত না হয়, সে দিকেও নজর রাখার কথা বলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩তম সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন, (সংক্ষেপে এসসিও) সামিটে (SCO Summit) যোগ দিতে ইসলামাবাদে পৌঁছলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। চলতি মাসের ১৫-১৬ তারিখ এই দুদিন ধরে হবে সম্মেলন। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই এদিন ভারতের প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। ৯ বছর পরে এই প্রথম পাকিস্তানের মাটিতে পা রাখলেন কোনও বিদেশমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ক্যালেন্ডারের হিসেবে জয়শঙ্করের সফর দুদিনের হলেও, আসলে তিনি ইসলামাবাদে (এখানেই হচ্ছে এসসিও সম্মেলন) থাকবেন ২৪ ঘণ্টারও কম সময়।

    হচ্ছে না পার্শ্ববৈঠক (S Jaishankar)

    ভারত আগেই জানিয়ে দিয়েছিল, জয়শঙ্কর ইসলামাবাদে গেলেও, ভারত-পাক পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেবেন না। রবিবার পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দার বলেন, “ভারতের বিদেশমন্ত্রকের কাছ থেকে কোনও পার্শ্ববৈঠকের অনুরোধ পাইনি। আমরাও এই মর্মে কোনও আবেদন করিনি। তবে প্রোটোকল মেনে সব দেশের নেতার মতোই স্বাগত জানানো হবে ভারতের বিদেশমন্ত্রীকেও।” বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত সক্রিয়ভাবে এসসিও ফরম্যাটে যুক্ত রয়েছে, যার মধ্যে এসসিও কাঠামোর বিভিন্ন প্রক্রিয়া ও উদ্যোগ অন্তর্ভু্ক্ত রয়েছে।

    কড়া নিরাপত্তা

    এদিকে, পাকিস্তানের এক মন্ত্রী আহসান ইকবালের অভিযোগ, ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে নাকি ইসলামাবাদে এসসিও বানচালের চেষ্টা করছে ভারত। তবে (S Jaishankar) সতীর্থের এই বক্তব্যকে গুরুত্ব দেয়নি শাহবাজ সরকার। তবে সম্মেলন উপলক্ষে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে ইসলামাবাদ ও লাগোয়া রাওয়ালপিণ্ডি এলাকায়। তিন দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে এই এলাকায়। পাঁচটি জেলায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক অতীতে পিটিআইয়ের প্রতিবাদ আন্দোলনের পাশাপাশি ছোটবড় জঙ্গি সন্ত্রাস চলছে পাকিস্তানে। সেই কারণেই ব্যবস্থা করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার। জানা গিয়েছে, সম্মেলনে যোগ দিতে উপস্থিত হবেন প্রায় ৯০০ প্রতিনিধি। তাঁদের নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ১০ হাজার পুলিশ ও প্যারা মিলিটারি।

    আরও পড়ুন: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    ২০১৫ সালে ইসলামাবাদে গিয়েছিলেন তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। আফগানিস্তান নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন তিনি। তার পরের বছর পাকিস্তানে গিয়েছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। তার পর এই সে দেশের মাটিতে পা রাখলেন (SCO Summit) জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share