Tag: Madhyom

Madhyom

  • RG Kar Incident: আইএমএ-র ডাকে দেশজুড়ে সব মেডিক্যাল কলেজে প্রতীকী অনশনে জুনিয়র ডাক্তাররা

    RG Kar Incident: আইএমএ-র ডাকে দেশজুড়ে সব মেডিক্যাল কলেজে প্রতীকী অনশনে জুনিয়র ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার দেশজুড়ে সব মেডিক্যাল কলেজে চলছে প্রতীকী অনশন (RG Kar Incident)। এই অনশনের (Symbolic Hunger Strike) ডাক দিয়েছিল আইএমএ হেডকোয়ার্টার জুনিয়র ডক্টর্স নেটওয়ার্ক। প্রতীকী এই অনশন হবে ১২ ঘণ্টার। সকাল ৬টায় শুরু হওয়া প্রতীকী অনশন চলবে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত। আরজি করকাণ্ডে জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনের পাশে দাঁড়াতেই এই কর্মসূচি।

    উত্তরপ্রদেশ থেকে কেরল চলছে অনশন

    আইএমএ দেশের অন্যতম বড় চিকিৎসক সংগঠন। তাদেরই জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠনের ডাকে চলছে এই অনশন। উত্তরপ্রদেশ থেকে শুরু করে কেরল, দেশের বিভিন্ন প্রান্তের জুনিয়র ডাক্তারেরা তাতে শামিল হয়েছেন। লখনউয়ের কিং জর্জ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, কেরলের ভেঞ্জরামোদুতে শ্রী গোকুলম মেডিক্যাল কলেজ-সহ বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে চলছে ১২ ঘণ্টার অনশন (Symbolic Hunger Strike)। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ১২ ঘণ্টার অনশন চলছে দেশ জুড়ে। কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে— ‘শোনো বাংলা, শোনো ভারত’। কয়েকদিন আগেই, ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনমঞ্চে এসেছিলেন আইএমএ-র সর্বভারতীয় সভাপতি আরভি অশোকন (RG Kar Incident)। ‘আমরণ অনশনে’ বসে থাকা জুনিয়র ডাক্তারদের পরিস্থিতি নিয়ে নিজে দেখে গিয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেছেন।

    প্রতীকী কর্মবিরতি 

    এদিকে, বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টা প্রতীকী কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে একাধিক বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা। কেবলমাত্র জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব পরিষেবা বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। জানা গিয়েছে, অ্যাপোলো, মণিপাল, মেডিকা, আরএন টেগোর, ফর্টিস এবং পিয়ারলেসের পর এবার আংশিক কর্মবিরতি (RG Kar Incident) পালন করছেন উডল্যান্ডসের চিকিৎসকরা। আংশিক কর্মবিরতি পালন করছেন সিএমআরআই, বিএম বিড়লা, কোঠারি এবং বেহালার নারায়ণ মেমরিয়াল হাসপাতালের চিকিৎসকরাও। সল্টলেকের মণিপাল এবং পিয়ারলেস হাসপাতালেও চলছে আংশিক কর্মবিরতি। সোমবার স্বাস্থ্য ভবনে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসেন চিকিৎসকরা (RG Kar Incidents)। বৈঠক চলে ঘণ্টা আড়াই।

    পেনডাউন পিয়ারলেসে

    তার পরেও মেলেনি সমাধান সূত্র। জুনিয়র চিকিৎসকদের পাশে দাঁড়িয়ে ১০ দফা দাবি না মেটা পর্যন্ত অচলাবস্থা চলবে বলেই জানিয়ে দিয়েছে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন-সহ চিকিৎসক সংগঠনগুলো। সোম ও মঙ্গলবার পেনডাউন করছেন পিয়ারলেস হাসপাতালের চিকিৎসকরা। বুধবার পর্যন্ত নন-ইমারজেন্সি পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেডিকা হাসপাতালের চিকিৎসকদের একাংশ। এই মর্মে কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছেন মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ১১২ জন চিকিৎসক।

    আরও পড়ুন: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    এদিকে, সময় যত গড়াচ্ছে, ততই ধর্মতলার মঞ্চে এক এক করে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনশনরত চিকিৎসকরা। তাঁদের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বিগ্ন গোটা চিকিৎসক সমাজ। তারা চায়, এই পরিস্থিতিতে দ্রুত চিকিৎসকদের সমস্যা সমাধানে নামুক প্রশাসন। রাজ্য প্রশাসনকে বারবার সেকথা জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও দ্রুত পদক্ষেপের আর্জি জানানো হলেও, সদর্থক কোনও ভূমিকা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।

    অনশনরত চিকিৎসকদের পাশে দাঁড়িয়েছে ফেডারেশন অফ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি লিখেছে তারা। তাতে বলা হয়েছে, ‘ব্রিটিশ শাসনের পর বাংলায় অন্ধকারতম সময়। সমাধান না মিললে অনশনকারীরা (Symbolic Hunger Strike) মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাবেন (RG Kar Incidents)।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Kalyani Medical: গণ ইস্তফা ৭৭ ডাক্তারের, মঙ্গলবার থেকে কল্যাণী মেডিক্যালে থমকে কাজ

    Kalyani Medical: গণ ইস্তফা ৭৭ ডাক্তারের, মঙ্গলবার থেকে কল্যাণী মেডিক্যালে থমকে কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের (RG Kar) প্রতিবাদে রাজ্যের একাধিক সরকারি মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসকরা গণ ইস্তফা দিয়েছেন। সেই তালিকায় এবার নয়া সংযোজন কল্যাণী জেএনএম হাসপাতাল। এবার কল্যাণী জেএনএম মেডিক্যাল (Kalyani Medical) কলেজ হাসপাতালে ৭৭ জন ডাক্তার গণ ইস্তফার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ইমেল করে সিদ্ধান্তের কথা জানালেন চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার থেকেই কাজ বন্ধ করেছেন তাঁরা। আরজি করকাণ্ডে বিচারের দাবিতেই গণ ইস্তফার সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে।

    চিঠিতে কী জানিয়েছেন ডাক্তাররা?(Kalyani Medical)  

    ইস্তফাপত্রে (Kalyani Medical) ডাক্তাররা লিখেছেন, “গত ৯ অগাস্ট আরজি করে ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রতিবাদে বিচার চেয়ে এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ১০ দফা দাবিতে জুনিয়র ডাক্তাররা আমরণ অনশনে বসেছেন। তাঁদের দাবিগুলি সাধারণ মানুষের উপকারের জন্যই। অনশনরত জুনিয়রদের শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে ক্রমশ। ওঁদের এই ভোগান্তি, এই যন্ত্রণা আমরা আর সহ্য করতে পারছি না। এই পরিস্থিতিতে কাজ করার মতো মানসিক অবস্থাই নেই আমাদের কারও। জোর করে কাজ করলে আমাদের কাজে ভুল হতে পারে। সেক্ষেত্রে রোগীদের জীবনসঙ্কট তৈরি হতে পারে। তাই আমরা গণইস্তফার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” যদিও চিকিৎসকদের গণ ইস্তফা নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছে রাজ্য। মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল জানিয়ে দেন, গণ ইস্তফা কোনও গ্রাহ্য পদত্যাগ নয়। সার্ভিস রুল অনুসারে, ইস্তফাপত্র অবশ্যই ব্যক্তিগত ভাবে দিতে হয়। ইস্তফা ব্যক্তিগত বিষয়। নিয়োগকর্তার কাছে নিযুক্তির ব্যক্তিগত পদত্যাগপত্র না জমা দিে সেটা পদত্যাগপত্র নয়। একটা যৌথ চিঠি, অনেকের সংগ্রহ সম্বলিত, যাতে বিষয়ের উল্লেখ নেই। বিভ্রান্তি দূর করতেই সরকার এই অবস্থা জানায়।

    মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টাকে পালটা আইএমএ-র

    আইএমএ পশ্চিমবঙ্গ শাখার যুগ্ম সম্পাদক রঞ্জন ভট্টাচার্যর কথায়, “মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় শব্দচয়নে যে কদর্যতার পরিচয় দিয়েছেন, তা নিন্দনীয়। ওনার কাছে থেকে এই ধরনের ভাষা আমরা আশা করি না। উনি যে পদ্ধতিগত ইস্তফার কথা বলেছেন, সেই বিষয়ে উনি যদি আমাদের একটি নির্দিষ্ট প্রোফর্মা তৈরি করে দেন, তাহলে আমরা সেই অনুযায়ী একে একে সই করে ইস্তফা দেব।” তিনি আরও বলেন, “সরকারি ক্ষেত্রে ৩৫০ জন এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে আরও ৪০০ জন ডাক্তার ইতিমধ্যেই ইস্তফা দিয়েছেন। দীর্ঘদিনের জমে থাকা ক্ষোভ অগ্নুৎপাতের মতো বিস্ফারিত হচ্ছে। রাজ্য সরকার চিকিৎসকদের প্রতি যে অসংবেদনশীল আচরণ করছে, তার পরিবর্তন না হলে পরিবর্তিত পরিস্থিতির জন্য সরকার তৈরি থাকুক।”

    আন্দোলনকারী ডাক্তাররা কী বললেন?

    কল্যাণী জেএনএম (Kalyani Medical) হাসপাতালের সিনিয়র ডাক্তার কৌস্তভ চক্রবর্তী বলেন, “গোটা রাজ্যজুড়ে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে যে থ্রেট কালচার চলছে, তার অন্যতম ভয়ঙ্কর রূপ হল কল্যাণী জেএনএম। বেশ কয়েকজনকে অপসারণ করার পরেও অবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি। এই থ্রেট কালচারের সিন্ডিকেটের যারা মূল মাথা, রাজ্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে তাদের প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। আমরা রাজ্য সরকারকে গণইস্তফার মধ্যে দিয়ে একটি বার্তা দিতে চাইছি। আর আলাপনবাবু যেভাবে চ্যালেঞ্জ করেছেন, সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আমরা এই ইস্তফা দিয়েছি। আমরা ওদের আশ্বস্ত করতে চাই যে, সরকারি হাসপাতালে চাকরি না করলেও ডাক্তাররা না খেয়ে মরবেন না।”

    আরও পড়ুন: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    জেলায় জেলায় আন্দোলন

    আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে আমরণ অনশনে বসে অনিকেত মাহাতো, আলোক বর্মার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, তনয়া পাঁজা। আপাতত স্থিতিশীল অনুষ্টুপ। রক্তক্ষরণের কারণ সন্ধানে এন্ডোস্কপি হবে তাঁর। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এসেছেন বহরমপুরের নাগরিকরা। সকাল ৭টা থেকে বহরমপুর রবীন্দ্র ভবনের সামনে ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনে বসেছেন শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মীরা। আরজি কর-কাণ্ডের বিচার এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থা দুর্নীতিমুক্ত করার দাবিতে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে সমর্থন জানাতেই এই প্রতীকী অনশন। জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে নিউ গড়িয়া সমবায় আবাসনের আবাসিকরাও। আবাসনের মূল গেটের সামনে প্রতীকী অনশনে। তাঁরা নিজেদের আবাসনের মূল গেটের সামনে বসে প্রতীকী অনশন শুরু করেছেন। নাচ-গান, আবৃত্তির সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে সকাল ৮টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত চলবে। এই প্রতিবাদ কর্মসূচি। আবাসনের বাসিন্দা অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাত্রও প্রতীকী অনশনে শামিল হয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: বাথরুমে যাওয়ার সময় হারান জ্ঞান, আরও এক অনশনরত চিকিৎসক ভর্তি হাসপাতলে

    RG Kar Case: বাথরুমে যাওয়ার সময় হারান জ্ঞান, আরও এক অনশনরত চিকিৎসক ভর্তি হাসপাতলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাথরুমে যাওয়ার সময় পথেই জ্ঞান হারালেন অনশনরত জুনিয়র ডাক্তার তনয়া পাঁজা। অবস্থা সঙ্কটজনক বুঝে আরও এক আন্দোলনকারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। টানা নয়দিনের অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। সোমবার সকাল থেকেই অসুস্থ ছিলেন। তনয়া কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের (Hospital) ইএনটি (নাক, কান, গলা সংক্রান্ত) বিভাগের সিনিয়র রেসিডেন্ট চিকিৎসক। তবে আরজি কর-কাণ্ডের (RG Kar Case) ন্যায় বিচারের দবিতে এখনও অনড় অনশনকারী ডাক্তাররা।

    শরীরের কিটোন বডির মাত্রা বেড়ে গিয়েছে (RG Kar Case)

    জানা গিয়েছে, তনয়াকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে (Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আপাতত সিসিইউতে ভর্তি করে রাখা হয়েছে। তাঁর ব্লাড প্রেসার অনেক কমে গিয়েছে। শরীরের কিটোন বডির মাত্রা বেড়ে গিয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। ঘন ঘন তাঁর মাথা ঘুরছিল। উঠতে বসতে কষ্ট হচ্ছিল, মাথা ঘুরিয়ে উঠছিল। এমনকি, শুয়ে থাকলেও মাথা ঘুরছিল তাঁর। সম্প্রতি তাঁর যে স্বাস্থ্যপরীক্ষা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে তনয়ার রক্তচাপ কমে হয়েছে ৯৮/৭০। নাড়ির গতি ৭৮ এবং ক্যাপিলারি ব্লাড গ্লুকোজ় (সিবিজি) বা রক্তে শর্করার মাত্রা ৬৩। মূত্রে কিটোন বডি বেড়েছে, পরিমাণ ৩+। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সিবিজি ৬০-এর নীচে নেমে গেলে তা উদ্বেগের কারণ হতে পারে। ফলে তাঁর স্বাস্থ্যের কথা ভেবে ডাক্তাররা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অভয়ার সুবিচারের দাবিতে এখনও এই অনশন মঞ্চে সাধারণ জনতার ভিড় চোখে পড়ার মতো ছিল।

    আরও পড়ুনঃ এবার অনশন-কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি সরকারি হাসপাতালের অধ্যাপক-চিকিৎসকদেরও

    একাধিক আরও ডাক্তার অসুস্থ!

    গত পাঁচ অক্টোবর থেকে ধর্মতলায় অনশন (RG Kar Case) শুরু করেছিলেন তনয়া। পরবর্তীতে যোগদান করেন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তার অনিকেত মাহাতো। এরপর গত বৃহস্পতিবার তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। অনশনের সময় যত বাড়তে বাড়তে থাকে, সেই সঙ্গে একে একে ডাক্তার অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায় এবং পুলস্ত্য আচার্যরাও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে (Hospital) ভর্তি হন। তাঁদেরও অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। আবার গত শনিবার উত্তরবঙ্গের মেডিক্যাল কলেজে অনশনে বসেছিলেন আলোক বর্মা। তাঁর সঙ্গে আরও এক জুনিয়র ডাক্তার অনশনে ছিলেন, তাঁর নাম শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incidents: এবার অনশন-কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি সরকারি হাসপাতালের অধ্যাপক-চিকিৎসকদেরও

    RG Kar Incidents: এবার অনশন-কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি সরকারি হাসপাতালের অধ্যাপক-চিকিৎসকদেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি ন্যায্য। সেই দাবি পূরণ না হলে, সরকারের সঙ্গে অসহযোগিতার পথে হাঁটতে পারেন মেডিক্যাল কলেজগুলির অধ্যাপক-চিকিৎসকরাও (Doctors Protest)। প্রয়োজনে তাঁরাও করতে পারেন অনশন, অবস্থান, কর্মবিরতি। সোমবার (RG Kar Incidents) এসএসকেএম-এ বৈঠকের পর এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন সরকারি হাসপাতালের প্রফেসর চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ ও জুনিয়র ডাক্তারদের মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন তাঁরা।

    দ্রোহের কার্নিভালে আমন্ত্রণ মুখ্যসচিবকেই (RG Kar Incidents)

    স্বাস্থ্যভবনে গতকাল মুখ্যসচিবের ডাকা বৈঠকেও মেলেনি রফাসূত্র। মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবকেই ‘দ্রোহের কার্নিভালে’ আমন্ত্রণ জানিয়ে এসেছেন জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্সের প্রতিনিধিরা। তার ওপর সরকারি অধ্যাপক-চিকিৎসকদের এহেন হুঁশিয়ারিতে মঙ্গলবারের জোড়া কার্নিভাল নিয়ে আরও জোরালো হল রাজ্য সরকার ও চিকিৎসকদের সংগঠনের সংঘাত। মঙ্গলবারই রেড রোডে হবে পুজো কার্নিভাল। এই উৎসব বয়কট করে এদিন দ্রোহের কার্নিভালের ডাক দিয়েছেন সিনিয়র ডাক্তাররা। যদিও প্রথম থেকেই ডাক্তারদের কার্নিভালের অনুমতি দেয়নি রাজ্য সরকার। দ্রোহের কার্নিভালের অনুমতি দেয়নি পুলিশও। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এদিন কোনও মিছিল করা যাবে না (RG Kar Incidents)।

    কী বলছেন অধ্যাপক-চিকিৎসকরা

    এহেন আবহে সোমবার এসএসকেএম মেডিক্যাল কলেজে বৈঠকে বসেন রাজ্যের প্রায় সমস্ত সরকারি মেডিক্যাল কলেজ-হাসপাতালের অধ্যাপক-চিকিৎসকরা। সেখানেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, মঙ্গলবার দ্রোহের কার্নিভাল ও জুনিয়র ডাক্তারদের ডাকে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন অধ্যাপক চিকিৎসকরা। এসএসকেএমের অধ্যাপক চিকিৎসক গৌতম দাস বলেন, “আমরা মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিচ্ছি। দাবি পূরণ না হলে… অসহযোগিতা।” অধ্যাপক চিকিৎসক অর্ণব সেনগুপ্ত বলেন, “টিচারদের ইলেকটেড বডি চাই, তাহলে অনাচার আটকানো যাবে।”

    আরও পড়ুন: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    দ্রোহের কার্নিভালের সংগঠন জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্সের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আমাদের আটকানো যাবে না। আগেই আমরা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছি। মঙ্গলবার আমাদের কর্মসূচি হচ্ছেই। প্রসঙ্গত, এদিন বিকেলে সাড়ে ৪টেয় যখন রেড রোডে পুজো কার্নিভালের প্রস্তুতি চলবে, তখন বিকেল ৪টেয় ধর্মতলায় জমায়েতের ডাক দিয়েছে জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স। রাণি রাসমণি রোডে মানববন্ধনের ডাক দিয়েছেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা (Doctors Protest)। সূত্রের খবর, ধর্মতলা সংলগ্ন এলাকায় ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১৬৩ ধারা জারি করা হয়েছে (RG Kar Incidents)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: বেনজির সংঘবদ্ধতা! মঙ্গলেও প্রতীকী কর্মবিরতি চলছে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে

    RG Kar Case: বেনজির সংঘবদ্ধতা! মঙ্গলেও প্রতীকী কর্মবিরতি চলছে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Case) চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে হত্যার প্রতিবাদে বেনজির দৃশ্য দেখা গেল কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে। জুনিয়র ডাক্তারদের আমরণ অনশন কর্মসূচি এখনও ন্যায় বিচারের দাবি সহ মোট ১০ দফা দাবিতে অনড়। মঙ্গলবার জুড়ে চলবে প্রতিবাদ বিক্ষোভ কর্মসূচি। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন করে আগেই টানা ৪৮ ঘণ্টার কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন তাঁরা। সোমবার প্রথম দিনেই একগুচ্ছ হাসপাতলে প্রতীকী কর্মবিরতির শুরু হয়েছে। মঙ্গলবারেও সেই কর্মসূচি চলছে।

    প্রতিবাদের চিত্র অত্যন্ত বিরল (RG Kar Case)

    চিকিৎসক মহলের মতে এই সংঘবদ্ধ প্রতিবাদ কার্যত বেনজির। আগেও বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্যকর্মীরা কর্মবিরতি পালন করেছেন। সবটাই স্বতন্ত্রভাবে হয়েছে। একজন চিকিৎসক তরুণীকে (RG Kar Case) ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায়, এই প্রথম গোটা চিকিৎসক মহল তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন। তবে ন্যায় বিচারের ঘটনায় একত্রিত হয়ে এই ভাবে প্রতিবাদের চিত্র অত্যন্ত বিরল। একজোট হয়ে কর্মবিরতির ঘটনা শুধু কলকাতায় পালিত হচ্ছে না, একই ভাবে হাওড়া, কোচবিহার সহ একাধিক জেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

    কোন কোন বেসরকারি হাসপাতালে বন্ধ পরিষেবা

    সোমবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত আটচল্লিশ ঘণ্টা প্রতীকী কর্মবিরতির ডাক দিয়েছিল বেশ কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা। সেই সঙ্গে বলা হয়, জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব কিছু বন্ধ রাখা হবে। অ্যাপোলো, মণিপাল, মেডিকা, আর এন টেগোর, ফর্টিস, চার্নক, পিয়ারলেস, উডল্যান্ডস মাল্টি স্পেশালিটি, সিএমআরআই, বিএম বিড়লা, কোঠারি এবং বেহালার নারায়াণা স্পেশালিটি হাসপাতালের চিকিৎসকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। বুধবার তাঁরা সকাল ৬টা পর্যন্ত আংশিক কর্মবিরতির ঘোষণা করেছেন। ইতিমধ্যে পিয়ারলেস হাসপাতালে ১২ ঘণ্টার অনশন করেন চিকিৎসকরা। একই ভাবে হাওড়ার নারায়াণা সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে প্রতীকী অনশন এবং কর্মবিরতি পালন করা হয়েছিল। তবে জরুরি পরিষেবা মিলেছে সেখানে। বন্ধ ছিল ওপিডি। মানস খাঁ নামক এক চিকিৎসক বলেন, “জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানাতে সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত তাঁরা কর্মবিরতি পালন করছি। অনশনের জেরে একে একে ডাক্তাররা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। চাই সরকারি হস্তক্ষেপে দ্রুত এই অচলাবস্থা মিটে যাক। আরজি করের ঘটনার দ্রুত বিচার (RG Kar Case) হোক।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিতে চায় না মমতার পুলিশ’’, সরব শুভেন্দু

    বৈঠক ফলপ্রসূ নয়

    অপর দিকে, ১০ দফা দাবি নিয়ে গত ৫ অক্টোবর থেকে ধর্মতলায় আমরণ অনশন করছেন বেশ কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তার (RG Kar Case)। সোমবার ছিল অনশনের নবম দিন। কলকাতার পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের দুজন জুনিয়ার ডাক্তার অনশন কর্মসূচিতে সামিল হয়েছেন। সকল অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থা ইতিমধ্যে সঙ্কটজনক। নানা রকম জটিলতা দেখা দিয়েছে। এই প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারকে বিষয় নিয়ে সংবেদনশীলতার সঙ্গে বিবেচনার কথা বলেছেন সিনিয়র ডাক্তারদের এক অংশ। আর যদি সময় মতো কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তাহলে বড়সড় আন্দোলনের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। আইএমএ ডাক্তার সংগঠনের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার দেশ জুড়ে ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনের ডাক দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য ভবনে বৈঠক হলেও জুনিয়র ডাক্তার এবং রাজ্য সরকারের প্রতিনিধির সঙ্গে জটিলতা কাটেনি। আইএমএ-সহ ১২টি চিকিৎসক সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। কিন্তু বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি। সিনিয়র ডাক্তাররা হতাশা প্রকাশ করেছেন। অপর দিকে মুখ্যসচিব নেতিবাচক মানতে নারাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: প্রায় দু’সপ্তাহ পর, সুপ্রিম কোর্টে মঙ্গলবার দুপুরে আরজি কর মামলার ষষ্ঠ শুনানি 

    RG Kar Incident: প্রায় দু’সপ্তাহ পর, সুপ্রিম কোর্টে মঙ্গলবার দুপুরে আরজি কর মামলার ষষ্ঠ শুনানি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার (RG Kar Incident) পরে ৬৫ দিন কেটে গিয়েছে। এখনও বিচারের অপেক্ষায় নির্যাতিতার পরিবার-সহ গোটা দেশ। আজ, ১৫ অক্টোবর, মঙ্গলবার দুপুর ২টো থেকে সুপ্রিম কোর্টে রয়েছে আরজি কর মামলার পরবর্তী শুনানি। প্রায় দুই সপ্তাহ পর মামলাটি শুনবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চ। 

    তদন্ত প্রক্রিয়া কতদূর

    ৩০ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার পঞ্চম শুনানি হয়েছিল। শেষবার শুনানিতে সিবিআই কতদূর তদন্ত প্রক্রিয়া এগিয়েছিল তা জানতে চেয়েছিল আদালত। এদিন ষষ্ঠ শুনানি তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, নতুন কিছু উঠে এল কিনা এসমস্ত বিষয়ই ফের ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। গত শুনানিতে স্টেটাস রিপোর্ট দিয়ে সিবিআই জানিয়েছিল তাদের তদন্ত কতদূর এগিয়েছে। আজকের শুনানিতেও এ ব্যাপারে মুখবন্ধ খামে নিজেদের স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। 

    আরও পড়ুনঃ সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

    জুনিয়র ডাক্তারদের পরিষেবা

    অন্যদিকে এর আগের শুনানিতে জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে ফিরেছেন কিনা সে ব্যাপারে স্পষ্ট প্রশ্ন রেখেছিল শীর্ষ আদালত। রাজ্যের তরফে জানানো হয়, জুনিয়র ডাক্তারেরা শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা দিচ্ছেন। বহির্বিভাগ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে পরিষেবা দিচ্ছেন না তাঁরা। যদিও তাতে আপত্তি জানান জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ। তিনি দাবি করেন, প্রয়োজনীয় পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। তখন প্রধান বিচারপতি জানতে চান, কেন শুধু প্রয়োজনীয় পরিষেবা কথা বলা হচ্ছে? তা হলে কি সকল চিকিৎসক সব ডিউটি করছেন না? উত্তরে ইন্দিরা জানান, সব জুনিয়র ডাক্তারেরা জরুরি পরিষেবায় রয়েছেন। জরুরি পরিষেবার মধ্যে ওপিডি ও আইপিডি— দুই’ই পড়ে। এর পরেই প্রধান বিচারপতি নির্দেশ দেন, হাসপাতালের বহির্বিভাগ এবং অন্যান্য ক্ষেত্র-সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় পরিষেবা দিতে হবে জুনিয়র ডাক্তারদের।

    রাজ্যকে প্রশ্ন

    রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা এবং পরিকাঠামো সংক্রান্ত কাজ কত দূর এগোল, সেই প্রশ্নও উঠতে পারে। নয়া ডিউটি রুম এবং শৌচাগার নির্মাণ, সিসিটিভি ক্যামেরা, পর্যাপ্ত আলো ইত্যাদি বসানোর কাজ কত দূর এগিয়েছে, তা জানতে চাইতে পারে শীর্ষ আদালত। আদালত আগেই জানিয়েছিল, ১৫ অক্টোবরের মধ্যে হাসপাতালগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানো-সহ সমস্ত কাজ শেষ করতে হবে রাজ্যকে। আরজি কর কাণ্ডের পর গড়া ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্সের কাজ কত দূর এগোলো, মঙ্গলবার সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট চাইতে পারেন প্রধান বিচারপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিতে চায় না মমতার পুলিশ’’, সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিতে চায় না মমতার পুলিশ’’, সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকারের পুলিশ যৌন হেনস্থা বা ধর্ষণের অভিযোগই দায়ের করতে চায় না! এমনই অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ফরাক্কার ঘটনা প্রসঙ্গে এই দাবি করেছেন তিনি। তাঁর সাফ কথা, আরজি কর বা জয়নগরের মতো ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরও পুলিশ দলদাসের মতো কাজ করেই চলেছে। কোথাও কোনও যৌন হেনস্থা বা ধর্ষণের অভিযোগ কেউ করতে গেলে তা দায়ের করতে অস্বীকার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তাঁর।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে ফরাক্কায়? (Suvendu Adhikari)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজোর জন্য দিল্লি থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে ফরাক্কায় দাদুর বাড়িতে ঘুরতে এসেছিল নির্যাতিতা। দাদুর বাড়ির কাছেই থাকে দীনু হালদার নামে ওই ব্যক্তি। সকালে গ্রামের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে খেলছিল শিশুটি। পুজোর ফুল দেওয়ার বাহানায় শিশুকন্যাকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খুন করার অভিযোগ ওঠে ফরাক্কায়। তারপর বস্তা বন্দি করে সে দেহ লোপাটের চেষ্টাও করা হয়। রবিবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তেতে ওঠে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা থানার রেল কলোনি। থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ হয়রানি করে। ধর্ষণের অভিযোগ নিতে চায়নি বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    থানার আইসিকে সাসপেন্ড করার দাবি

    এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘শিশুর বাবা-মা যখন থানায় অভিযোগ জানাতে যান তখন তাঁদের রীতিমতো হুমকি দেওয়া হয়েছিল। এফআইআর যাতে দায়ের না করা হয় তারজন্য ভয় দেখানো হয়। পুলিশ প্রথমে মামলা দায়েরই করতে চায়নি। শিশুর বাবা-মাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। তাঁদের সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহারও করা হয়। কিন্তু শিশুর পরিবার এবং গ্রামের লোকেদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে অবশেষে পুলিশ মামলা দায়ের করতে বাধ্য হয়। ফরাক্কা পুলিশ স্টেশনের আইসি নীলোৎপল মিশ্রকে সাসপেন্ড করার দাবি জানাচ্ছি।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘কেন বারবার এমন ঘটনা ঘটছে? কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ এই ধরনের অভিযোগ নিতে চাইছে না? তাহলে কি এনসিআরবি ডেটায় রাজ্যের অপরাধ কম দেখানোর এটা নতুন কোনও পন্থা?’’

    সঞ্জয় ছাড়া পেয়ে যেত!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বিষাদের মধ্যে আমরা পুজো কাটিয়েছি। সিবিআই ৫৮ দিনের মাথায় প্রাথমিক চার্জশিট দিয়েছিল। কারণ সঞ্জয় ৬০ দিনে জামিন পেয়ে যেত। সিবিআইয়ের প্রবক্তা হিসেবে বলছি না। একজন আইনপ্রণেতা হিসেবে বলছি। জুনিয়র ডাক্তাররা যেখানেই আন্দোলন করুন না কেন, তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছেন। সিবিআইয়ের ওপর যেমন আস্থা রাখছি তেমনি তাঁদের এই আন্দোলনের ওপরেও আস্থা রয়েছে। তাঁরা প্রত্যেকটা আন্দোলন শিষ্টাচার মেনে করছেন। তাঁরা মন খুলে দাবি করুন। সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে এই তদন্ত হচ্ছে। আমাদের সকলের উচিত সুপ্রিম কোর্টের ওপর আস্থা রাখা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Canada Relation: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    India-Canada Relation: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস দমনে কানাডাকে কড়া বার্তা দিল ভারত সরকার। কানাডার (India-Canada Relation) রাজধানী ওট্টাওয়ায় থাকা শীর্ষ দূতকে ডেকে নেওয়ার পাশাপাশি কানাডার ছয় কূটনীতিককে দেশ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল নয়াদিল্লি। তাঁদের শনিবার (১৯ অক্টোবর) ১১টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে ভারত ছাড়তে হবে বলে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যায় কানাডায় (India-Canada Relation) অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের কূটনীতিকদের নামে কানাডা সরকার অভিযোগ তোলার পরই কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। প্রাথমিকভাবে, ভারতীয়  হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা ও কানাডায় থাকা অন্যান্য কূটনীতিকদের দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়ে দেয় মোদি সরকার। সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডা দূতবাসের কার্যনির্বাহী হাইকমিশনার স্টুয়ার্ট রস হুইলারকে ডেকে পাঠায় বিদেশমন্ত্রক। তাঁকে বার্তা দেওয়া হয়, কানাডায় ভারতীয় হাইকমিশনার ও দূতাবাসের অন্য কর্মীদের যেভাবে টার্গেট করা হয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে কানাডা সরকারের আশ্বাসে নয়াদিল্লি বিশ্বাস রাখতে পারছে না। 

    এর কিছু পরেই, আরও কড়া পদক্ষেপেরে কথা ঘোষণা করা হয়। দিল্লিতে অবস্থিত কানাডা (India-Canada Relation) দূতাবাসের অ্যাক্টিং হাইকমিশনার, ডেপুটি হাইকমিশনার, ফার্স্ট সেক্রেটারি-সহ মোট ৬ কূটনীতিককে দেশে ফিরে যেতে বলে দিল্লি। চলতি সপ্তাহের শেষের মধ্যে তাঁদের ভারত ছাড়তে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ট্রুডো সরকারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আপাতত ছিন্ন করার সিদ্ধান্তও ঘোষণা করা হয়। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ জুন খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর কানাডায় খুন হন। তারপরই গত বছরের সেপ্টেম্বরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, নিজ্জর খুনে জড়িত থাকতে পারেন ভারতীয় এজেন্ট। তাঁর এই মন্তব্যে তীব্র প্রতিবাদ জানায় নয়াদিল্লি। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে চিড় ধরার শুরু তখনই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Droher Carnival: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    Droher Carnival: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জোড়া কার্নিভাল। রেড রোডে রাজ্য সরকারের পুজো কার্নিভাল (Puja Carnival)। অন্যদিকে, রানি রাসমণি রোডে চিকিৎসদের ঘোষিত ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ (Droher Carnival)। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার (RG Kar Incident) পরে ৬৫ দিন কেটে গিয়েছে। এখনও বিচার মেলেনি। তাই মঙ্গলবার ধর্মতলায় মানব বন্ধন জুনিয়র চিকিৎসকদের। তাঁদের কথায়, কিছু মানুষ উৎসবে মাতলেও, চিকিৎসকদের পক্ষে কোনওভাবেই এই পুজো কার্নিভাল মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। তাই ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর (Droher Carnival) ডাক দিয়েছে সিনিয়র চিকিৎসকদের ৮টি সংগঠনের যৌথ মঞ্চ জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস।

    কোথায় কোথায় ১৬৩ ধারা

    মঙ্গলবার শহরের বুকে জোড়া কার্নিভালের (Puja Carnival) জেরে বিঘ্নিত হতে পারে আইন-শৃঙ্খলা। তাই, সোমবার রাতে লালবাজারে তরফে শহরের বিভিন্ন জায়গায় জারি করা হয়েছে ১৬৩ ধারা। রানি রাসমণি রোড সংলগ্ন একাধিক রাস্তায়, ধর্মতলা মোড় থেকে একদিকে ডোরিনা ক্রসিং এবং অন্যদিকে লেনিন সরণির সংযোগস্থল সহ একাধিক রাস্তায় জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কোথাও ৫ জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না। চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা আইনের গণ্ডির মধ্যে থেকে এবং আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিবাদ আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। তবে, পুজো কার্নিভালের দিন এই আন্দোলন দমিয়ে রাখতে সক্রিয় রাজ্য সরকার। চিকিৎসকদের ঘোষিত কর্মসূচি (Droher Carnival) যে জায়গায় সেই সংলগ্ন সব রাস্তায় ইতিমধ্যেই জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে কর্মসূচি পালন করবেন চিকিৎসকরা, কীভাবেই বা হবে মানববন্ধন, তা ভাবাচ্ছে শহরবাসীকে।  

    আরও পড়ুনঃ সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

    কী বলছেন চিকিৎসকরা

    ঠিক বিকাল ৪টের সময়ে রানি রাসমণি রোডে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। আর ঠিক তার কিছুক্ষণ পর, বিকেল ৪.৩০ মিনিটে রেড রোডে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ‘পুজো কার্নিভাল’ (Puja Carnival)। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের অন্যতম ‘মুখ’ কিঞ্জল নন্দ বলেছেন, ‘আমরা কলকাতার বুকে রাস্তার পাশে মানবন্ধন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কার্নিভালে কোনওরকম বাধা তৈরি করা হবে না।’ সেইসঙ্গে জেলায়-জেলায় স্থানীয়ভাবে প্রতিবাদ মিছিল আয়োজনেরও ডাক দিয়েছেন তিনি। ‘জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস’-র তরফে মঙ্গলবার যে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর (Droher Carnival) ডাক দেওয়া হয়েছে, তাতে পুলিশ অনুমতি দেয়নি। যদিও আয়োজকদের দাবি, তাঁরা পুলিশের অনুমতির অপেক্ষায় ছিলেন না। তাঁরা পুলিশের অনুমতিও চাননি। তাঁরা স্রেফ জানিয়ে দিয়েছেন যে মঙ্গলবার যখন রেড রোডে পুজো কার্নিভাল চলবে, তখন তাঁরা ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর আয়োজন করবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trudeaus Preposterous Imputations: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    Trudeaus Preposterous Imputations: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রুডোর অযৌক্তিক অভিযোগের কারণে কানাডার কূটনীতিককে তলব করল ভারত (Trudeaus Preposterous Imputations)। সোমবার কানাডিয়ান কূটনীতিক স্টিউয়ার্ট হুইলারকে তলব করেছিল নয়াদিল্লি (India)। ঘটনায় এদিন ফের একবার তলানিতে ঠেকল ভারত-কানাডা সম্পর্ক।

    নয়াদিল্লির প্রতিক্রিয়া (Trudeaus Preposterous Imputations)

    মাস কয়েক আগে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় কানাডা সরকার সে দেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনারের দিকে ইঙ্গিত করায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরকারের এই পদক্ষেপ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও অযৌক্তিক। এই ঘটনায় স্টিউয়ার্টকে তলব করে ভারত। বৈঠক শেষে কানাডিয়ান এই কূটনীতিক বলেন, “ভারত সরকারের এজেন্ট ও কানাডার মাটিতে একজন কানাডিয়ান নাগরিককে হত্যার মধ্যে সম্পর্কের বিশ্বাসযোগ্য ও অকাট্য প্রমাণ দিয়েছে কানাডা।” তিনি বলেন, “তারা যা বলেছিল, তা মেনে চলা ও খতিয়ে দেখার সময় এসেছে ভারতের। আমাদের দেশ ও দেশবাসী উভয়েরই স্বার্থে কানাডা ভারতকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।”

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    প্রসঙ্গত, ট্রুডোর অভিযোগকে রাজনৈতিক লাভের জন্য ভারতকে অপমান করার একটা ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার বলেও জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। প্রসঙ্গত, রবিবার কানাডা সরকারের তরফে জারি করা একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে যাঁদের স্বার্থ জড়িত, সেই তালিকায় ভারতীয় হাই কমিশনারও রয়েছেন। কানাডার আসন্ন পার্লামেন্ট নির্বাচনে কট্টরপন্থী খালিস্তানি গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য ট্রুডো সরকার নতুন করে নিজ্জর বিতর্ক সামনে নিয়ে আসছে বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের অভিমত।

    আরও পড়ুন: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    খালিস্তানপন্থী নেতা নিজ্জরকে ২০২০ সালে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করে ভারত। এর প্রায় তিন বছর পরে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার সারের একটি গুরুদ্বারের সামনে তাঁকে হত্যা করা হয়। নিজ্জর খুনে ভারতের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন ট্রুডো। তার পর থেকেই চিড় ধরে দুই দেশের সম্পর্কে। ঘটনার পর খালিস্তানপন্থীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য কানাডাকে দোষারোপ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (India) নরেন্দ্র মোদি (Trudeaus Preposterous Imputations)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share