Tag: Madhyom

Madhyom

  • India Maldives Relation: পর্যটন শিল্পে বড় ধাক্কা খেয়েই ভারতীয়দের মলদ্বীপ ভ্রমণে যেতে আহ্বান মুইজ্জুর

    India Maldives Relation: পর্যটন শিল্পে বড় ধাক্কা খেয়েই ভারতীয়দের মলদ্বীপ ভ্রমণে যেতে আহ্বান মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট বিশ্ব হোক বা পর্যটন মানচিত্র, যে কোনও দেশের অর্থনৈতিক ভরসা হতে পারে ভারত (India Maldives Relation)। উপমহাদেশে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক সাম্প্রতিক কালে একটু দোদুল্যমান হওয়ায় ধাক্কা খেয়েছে মলদ্বীপের পর্যটন ব্যবসা। তাই ভারতীয় পর্যটকদের মলদ্বীপে আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এক যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে মুইজ্জু বলেন, “ভারত আমাদের অন্যতম বড় পর্যটন উৎস। ভারতীয় পর্যটকদের আরও বেশি করে মলদ্বীপে স্বাগত জানাতে চাই।” 

    পর্যটন শিল্পে ক্ষতি

    মলদ্বীপের (India Maldives Relation) সব চেয়ে বড় শিল্প হল পর্যটন। যা দেশের জিডিপির প্রায় ৩০%। পর্যটন শিল্প থেকে মলদ্বীপে ৬০% এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়। গত এক বছরে ভারত থেকে মলদ্বীপে যাওয়া পর্যটক সংখ্যা অনেক কমেছে। যার কারণ মূলত লাক্ষাদ্বীপ-মলদ্বীপ বিতর্ক, যা কূটনৈতিক সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টি করেছিল। মলদ্বীপের আয়ে যার উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়েছে। ভারতীয় পর্যটক কম যাওয়ায় হিসেব অনুযায়ী মলদ্বীপের প্রায় $৬০ মিলিয়ন ক্ষতি হয়েছে। মুইজ্জু বলেন, “অনেক মলদ্বীপবাসী পর্যটন, চিকিৎসা, শিক্ষা এবং অন্যান্য প্রয়োজনের জন্য ভারত ভ্রমণ করেন। একই সঙ্গে মলদ্বীপে বসবাসকারী অনেক ভারতীয় আমাদের দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছেন। আমরা চাই তিক্ততা ভুলে দুই দেশ আরও কাছে আসুক। ” 

    আরও পড়ুন: জিনের নিয়ন্ত্রক নিয়ে গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছেন অ্যামব্রোস ও রুভকুন

    ভারতীয় পর্যটকদের স্বাগত

    মলদ্বীপের (India Maldives Relation) পর্যটন মন্ত্রীর মতে, ভারতীয় পর্যটকরা সব সময় আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস। কয়েক মাস আগে মলদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রী ইব্রাহিম ফয়সল “ওয়েলকাম ইন্ডিয়া” রোড শো-তে ভারতীয়দের মলদ্বীপে আসার আহ্বান জানান, যা মুইজ্জুর পূর্বের “ইন্ডিয়া আউট” প্রচারণার বিপরীত ছিল। মলদ্বীপ পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের এপ্রিল-জুন সময়কালে যেখানে ৫৪,২০৭ জন ভারতীয় পর্যটক ছিল, ২০২৪ সালে সেই সংখ্যা কমে ২৮,৬০৪ হয়েছে। তাই ফের ভারতীয়দের মলদ্বীপ ভ্রমণে উৎসাহিত করা হচ্ছে। যার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির কাছে দরবার করেছেন মুইজ্জু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Result: বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণিত করে হরিয়ানায় হ্যাটট্রিকের পথে বিজেপি!

    Election Result: বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণিত করে হরিয়ানায় হ্যাটট্রিকের পথে বিজেপি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলা বাড়তেই বদলে গেল ছবি। প্রথম দুই ঘণ্টা পিছিয়ে থাকলেও তার পরই পালাবদল ঘটে। কমিশনের দেওয়া শেষ তথ্য অনুযায়ী, বিজেপি আবারও এগিয়ে গিয়েছে। বিজেপি বর্তমানে এগিয়ে ৫১টি আসনে এবং কংগ্রেস এগিয়ে ৩৪টি আসনে। এদিন সকালে পোস্টাল ব্যালট (Election Result) গণনার সময় এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু বেলা বাড়তেই ঘুরে যায় খেলা। ইভিএম-এর ভোট গণনা শুরু হলে দেখা যায় ধীরে ধীরে কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপি।

    টানটান লড়াই

    সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে হরিয়ানার ৯০ আসনের গণনা। শুরুতে কংগ্রেস এগিয়ে গিয়েছিল ৬৫ আসনে। উৎসব শুরু হয়ে গিয়েছিল কংগ্রেসের দিল্লির সদর দফতরে। প্রায় ২ ঘণ্টা এভাবে চলার পর প্রবণতায় ঘটল আমূল পরিবর্তন। জয়ের পথে ফিরে আসে বিজেপি। সকাল পৌনে ১০টা নাগাদ গেরুয়া শিবির এগিয়ে ছিল ৪৬ আসনে। আর কংগ্রেসের এগিয়ে থাকা আসনের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছিল ৩৭-এ। এক এক করে বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে ভোটগণনার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। জুলানায় জয়ী হয়েছেন কংগ্রেসের ফোগাট। খড়খুদায় জয়ী হয়েছে বিজেপি। জিন্দ থেকেও জয় নিশ্চিত করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    আহিরওয়াল ভোট-ব্যাঙ্ক

    তিন ধাপে ভোটগ্রহণ হয়েছে হরিয়ানায় (Haryana)। গত দুই নির্বাচনেই জয়ী হয়েছিল বিজেপি। ২০১৯ সালে বিজেপিই ছিল বৃহত্তম দল, কিন্তু, একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে ৬টি আসন কম পেয়েছিল তারা। জেজেপির ১০ বিধায়কের সমর্থনে সরকার গঠন করেছিল বিজেপি। এবার অবশ্য বুথ ফেরত সমীক্ষায় অধিকাংশ সমীক্ষক সংস্থাই ইঙ্গিত দিয়েছিল, রাজ্যে এবার ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে কংগ্রেস। তবে, ফলফলের প্রবণতা এখনও পর্যন্ত তার সঙ্গে মিলছে না। হরিয়ানায় আহিরওয়াল বেল্ট দু’হাত তুলে সমর্থন করে বিজেপিকে। মূলত গুরুগ্রাম , রেওয়ারি এবং মহেন্দরগড় নিয়ে এই আহিরওয়াল বেল্ট। ২০১৪ সাল থেকেই এই অঞ্চলের বাসিন্দারা বিজেপি-র অনুগত ভোটার। ট্রেন্ড বলছে এ বারের বিধানসভা ভোটে এই বেল্ট থেকে সবচেয়ে ভালো ফলাফল হতে চলেছে গেরুয়া শিবিরের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: দুর্গাপুজোর আগে হিন্দুদের অধিকার রক্ষার জন্য বাংলাদেশকে বার্তা দিল যুক্তরাষ্ট্র

    Bangladesh: দুর্গাপুজোর আগে হিন্দুদের অধিকার রক্ষার জন্য বাংলাদেশকে বার্তা দিল যুক্তরাষ্ট্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাপঞ্চমীতে এপার বাংলায় দুর্গাপুজোয় শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। আর ওপার বাংলায় দুর্গাপুজো করা নিয়ে চরম বিড়ম্বনার মধ্যে রয়েছেন হিন্দুরা। এমনিতেই বাংলাদেশে (Bangladesh) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয় বলে সেখানকার হিন্দুদের অভিযোগ। পাশাপাশি মৌলবাদীরা লাগাতার হিন্দুদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। এই আবহের মাঝে বাংলাদেশকে বার্তা পাঠাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেই দেশে হিন্দুরা যাতে নিরাপদে দুর্গাপুজো পালন করতে পারে, তা দেখার জন্যই ইউনূস সরকারকে কড়়া বার্তা দিয়েছে মার্কিন মুলুক।

    কী বার্তা দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র? (Bangladesh)

    বাংলাদেশে (Bangladesh) দুর্গাপুজো করতে গিয়ে হিন্দুরা মৌলবাদীদের হুমকির মুখে পড়ছেন। এই সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (United States) স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সাংবাদিকদের বলেন, “অবশ্যই, আমরা বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষিত দেখতে চাই। সারা বিশ্বে যা সত্য।” প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং অগাস্টে তাঁর ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর ক্রমবর্ধমান হামলার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের এই বিবৃতি এসেছে। মূলত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে তারা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার সুরক্ষিত দেখতে চায়, কারণ হিন্দুরা তাদের সব চেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজো উদযাপন করে।

    আরও পড়ুন: সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! চার্জশিটে উল্লেখ করল সিবিআই

    উদ্বেগ প্রকাশ ভারতের

    এমনিতেই বাংলাদেশে (Bangladesh) অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং মুসলমান সংগঠনগুলি দেশের বিভিন্ন জায়গায় দুর্গাপুজোর অনুমতি দেয়নি। নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাব এবং হুমকির কথা উল্লেখ করে দেওয়া হয়নি অনুমতি। এমনকী, পুজোর আয়োজন করলে এলাকাছাড়া করা হবে বলেও বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদেরকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। কয়েকদিন আগে কিশোরগঞ্জের বত্রিশ গোপীনাথ জিউয়ের আখড়ায় ভাঙচুর করা হয়েছে দুর্গা প্রতিমা। কুমিল্লা জেলাতেও ভাঙচুর করা হয়েছে দুর্গা প্রতিমা। লুট করা হয়েছে মন্দিরের দান বাক্স। নারায়ণগঞ্জ জেলার মিরপাড়া এলাকায় ভাঙচুর করা হয় একটি দুর্গা মন্দিরে। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে দুর্গাপুজো হওয়া নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। বাংলাদেশি হিন্দুরা যাতে শান্তিতে এবং নির্বিঘ্নে দুর্গাপুজো তথা শারদোৎসব পালন করতে পারেন, তার জন্য সেদেশের প্রশাসন যথাযথ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে বলেই আশা করছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। শান্তিপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ভারত। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লিগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর বাংলাদেশে সহিংস বিক্ষোভের সময় হিন্দুসহ ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক হিন্দু মন্দিরগুলি, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক হিন্দু মন্দিরগুলি, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু মঠ-মন্দির এবং ধর্মীয় স্থানগুলি সরকারের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করার দাবি জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। সোমবার ওড়িশার সম্বলপুরে এই নিয়ে বিশাল প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়। পশ্চিম ওড়িশার আটটি জেলার হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশ নেয়। প্রতিবাদ মিছিলের পর, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল জেলাশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রাজ্যপাল এবং রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে একটি স্মারকলিপি জমা দেয়।

    কেন এই দাবি

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় মার্গদর্শকমণ্ডলীর সদস্য স্বামী জীবনমুক্তানন্দ পুরী মহারাজ মিছিলের সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে তিরুপতি বালাজি মন্দিরের প্রসাদে গরুর মাংস, শুয়োরের মাংস এবং মাছের চর্বি ব্যবহারের রিপোর্ট নিয়ে গভীর দুঃখ এবং অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি তিরুপতির লাড্ডু প্রসাদে প্রাণীর চর্বি ব্যবহারের ঘটনাকে “অসহনীয় এবং একটি নিকৃষ্ট কাজ” বলে আখ্যা দেন। তিনি জানান, এই রিপোর্ট দেখে গোটা হিন্দু সমাজ মর্মাহত এবং দুঃখিত। তাঁর কথায়, “এই ধরনের ঘটনা কেবল তখনই ঘটে যখন হিন্দু মন্দির এবং অন্যান্য হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি হিন্দু সমাজ দ্বারা পরিচালিত হয় না, বরং সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে।” তিনি জানান, অনেক দিন ধরে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ দাবি করে আসছে যে মন্দির এবং হিন্দুদের অন্যান্য ধর্মীয় স্থানগুলি সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত নয়। তাঁর কথায়, “আমরা আবারও আমাদের দাবি পুনরায় জানাচ্ছি যে সমস্ত মন্দির এবং অন্যান্য উপাসনালয় সরকার থেকে মুক্ত করা হোক এবং হিন্দু সমাজের হাতে তুলে দেওয়া হোক।”

    আরও পড়ুন: জিনের নিয়ন্ত্রক নিয়ে গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছেন অ্যামব্রোস ও রুভকুন

    রাষ্ট্রপতিকে স্মারকলিপি

    বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাজ্য সভাপতি ডাঃ রাজকুমার বাদাপন্ডা বলেন “আমাদের দেশে প্রায়ই বলা হয় যে সংবিধান সর্বোচ্চ। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিভিন্ন সরকার হিন্দু সমাজের প্রধান মন্দিরগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে। সরকারগুলি সংবিধান রক্ষা করার জন্য থাকলেও তারা প্রায়ই চেতনা লঙ্ঘন করে। তারা খোলাখুলিভাবে সংবিধানের ১২, ২৫ এবং ২৬ ধারা লঙ্ঘন করে মন্দিরগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ নেয় নিজেদের স্বার্থে।”  তাঁর প্রশ্ন, “৭৭ বছরের স্বাধীনতার পরও হিন্দুরা কি এখনও নিজেদের মন্দির পরিচালনা করার অনুমতি পায়নি? সংখ্যালঘুদের তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার অনুমতি দেওয়া হয়, কিন্তু হিন্দুদের এই সাংবিধানিক অধিকার কেন দেওয়া হয়নি?” বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দ্বারা গভর্নর এবং রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, “তিরুপতি বালাজি এবং অন্যান্য স্থানে অনিয়মের কারণে হিন্দু সম্প্রদায় এখন বিশ্বাস করে যে মন্দিরগুলিকে সরকার থেকে মুক্ত না করতে পারলে পবিত্রতা পুনরুদ্ধার করা যাবে না।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: মাওবাদী-মুক্ত হওয়ার পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন অমিত শাহ

    Amit Shah: মাওবাদী-মুক্ত হওয়ার পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ কীভাবে মাওবাদী-মুক্ত হওয়ার পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, সেই সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, দেশ ২০২৬ সালের মধ্যেই মাওবাদী মুক্ত হবে। ছত্তিশগড়ে সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরে রাজ্য সরকারের প্রশংসা করেন তিনি। তিনি বলেন, “চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এই রাজ্যে ১৯৪ জন মাওবাদীকে খতম (Maoist-free) করা গিয়েছে। সেই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে মোট ৮০১ জন মাওবাদীকে। আত্মসমর্পণ করেছে ৭৪২ জন জঙ্গি।”

    সমাজের মূল স্রোতে ফেরার বার্তা(Amit Shah)

    সোমবার দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে মাওবাদী অধ্যুষিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী এবং আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত শাহ (Amit Shah)। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিল ছত্তিশগড়, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের প্রতিনিধিরা। মাওবাদীরা যাতে অস্ত্র ত্যাগ করে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসে, সেই জন্য বিশেষভাবে আবেদন রাখেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি মনে করিয়েছেন উত্তর এবং উত্তর-পূর্ব রাজ্যের প্রায় ২৩ হাজার জঙ্গি অস্ত্র (Maoist-free) ছেড়ে সমাজের মূল স্রোতে যোগদান করেছে।

    আরও পড়ুনঃ পুজোতে রোজই হালকা বৃষ্টির ইঙ্গিত কলকাতায়, আনন্দ মাটি হবে না তো?

    কী বললেন অমিত শাহ?

    গত শুক্রবার, ৪ অক্টোবর ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর-দন্তেওয়ারা সীমান্তে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের ব্যাপক গুলির লড়াই হয়। আর তাতে ৩০ জন মাওবাদী মারা পড়ে। মৃত মাওবাদীদের কাছ থেকে একে ৪৭ সহ একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র এবং প্রচুর বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে। রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠনের পর থেকে এটা বিরাট সাফল্য। তাই রাজ্য সরকারকে বাহবা দিয়ে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “আমি ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী, ডিজিপি এবং পুরো টিমকে অভিনন্দন জানাই। চলতি বছরে ছত্তিশগড়ে ১৯৪ মাওবাদীকে নিকেশ করা হয়েছে। এ’বছরের জানুয়ারিতে রাজ্যে গিয়ে মাওবাদী দমনে কড়া পদক্ষেপের বিশেষ পরিকল্পনা করা হয়েছিল। গত ইউপিএ সরকারের তুলনায় নিরাপত্তা খাতে এবারে বাজটের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাজেটের পরিমাণ ছিল ১১৮০ কোটি টাকা। আবার ২০১৪ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত এই বাজেট বৃদ্ধি করে করা হয়েছে ৩০০৬ কোটি টাকা। আগের সরকারের তুলনায় বাজেট বৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৩ গুণ। একই ভাবে মাওবাদী (Maoist-free) দমনের পাশাপাশি উন্নয়নমূলক কাজেও অর্থ ব্যয় করার কাজ চলছে।”  

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আলোচনার সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ১০ বছরে ১৬৪৬৩টি হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। বর্তমানে যা ৭৭০০-এ নেমে এসেছে। প্রায় ৫৩% হ্রাস পেয়ছে। একইভাবে, অসামরিক এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মৃত্যু ৭০% কমেছে। হিংসার ঘটনায় রিপোর্ট দেওয়া জেলার সংখ্যা ৯৬ থেকে ১৬-এ নেমে এসেছে। সেখানেও ৫৭% হ্রাস পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maa Lakshmi: এই পাঁচটি কাজ করুন প্রতিদিন, মা লক্ষ্মী হবেন প্রসন্না, আসবে সুখ-সমৃদ্ধি

    Maa Lakshmi: এই পাঁচটি কাজ করুন প্রতিদিন, মা লক্ষ্মী হবেন প্রসন্না, আসবে সুখ-সমৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মে মা লক্ষ্মীকে (Maa Lakshmi) ধন, সম্পদ, গৌরব, সুখ প্রদানকারী দেবী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জীবনে ধন-সম্পদ ও সুখ-সমৃদ্ধি লাভের জন্য দেবী লক্ষ্মীর পুজোর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে বলেই ভক্তদের বিশ্বাস। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, দেবী লক্ষ্মীর (Maa Lakshmi) আশীর্বাদপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কখনও সম্পদ এবং সুখ ও খ্যাতির অভাব হয় না। দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে এবং তাঁকে খুশি করার জন্য শাস্ত্রে অনেক কিছু বলা হয়েছে। মা লক্ষ্মীকে প্রসন্ন করার জন্য অনেক রকম পদ্ধতি রয়েছে। কীভাবে প্রতিনিয়ত কাজের মাধ্যমে দেবী লক্ষ্মীকে খুশি করা যায়-এরকমই ৫টি কাজ আমরা জানব।

    সকালে বাড়ির প্রবেশদ্বার ধুতে হবে: ভক্তদের  বিশ্বাস রয়েছে, যে বাড়িতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা থাকে, সেখানেই দেবী লক্ষ্মী বাস করেন। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী জানা যায়, বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারটি খুবই পরিষ্কার রাখা উচিত। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ভগবানকে স্মরণ করে বাড়ির মূল দরজা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা। এতে দেবী লক্ষ্মী (Maa Lakshmi) দ্রুত প্রসন্না হন এবং বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি প্রবেশ করে। 

    দরজায় প্রদীপ জ্বালাতে হবে: বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বারটিকে বাস্তুশাস্ত্রে খুবই বিশেষ বলে বিবেচনা করা হয়। প্রত্যহ সন্ধ্যায় বাড়ির প্রধান দরজায় একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা। ভক্তদের বিশ্বাস, এইভাবে দেবী লক্ষ্মী (Maa Lakshmi) খুব দ্রুত প্রসন্না হন এবং সুখ ও সৌভাগ্য দিয়ে ঘর পূর্ণ করেন।

    তুলসী পূজন করতে হবে: মা লক্ষ্মী ও ভগবান বিষ্ণুর কাছে তুলসী খুবই প্রিয় বলে মনে করা হয়। এমনটা বিশ্বাস রয়েছে, যে বাড়িতে তুলসী গাছের নিয়মিত পুজো হয়, সেখানে দেবী লক্ষ্মী অবশ্যই বাস করেন। প্রতিদিন সকালে তুলসীতলায় জল নিবেদন এবং সন্ধ্যায় ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালালে ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি আসে বলেই বিশ্বাস।

    সূর্যদেবকে জল নিবেদন করতে হবে: শাস্ত্র অনুযায়ী (Hindu Custom), যে ব্যক্তি সূর্যদেবকে জল নিবেদন করেন এবং তাঁর ঘর সুখ, সমৃদ্ধি এবং গৌরবে পরিপূর্ণ থাকে। প্রতিদিন সূর্যদেবকে জল নিবেদন করলে রাশিতে সূর্যের অবস্থান মজবুত হয় বলেও জানাচ্ছেন জ্যোতিষীরা।

    তিলক লাগাতে হবে: শাস্ত্রবিদরা নিয়মিত কপালে চন্দনের তিলক লাগানোরও পরামর্শ দিচ্ছেন। ধর্মীয় বিশ্বাস (Hindu Custom) অনুসারে, সকালে পুজোর পর কপালে তিলক লাগালে দেবী লক্ষ্মী প্রসন্ন হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: প্রেমিকের সঙ্গে বিয়েতে বাধা! খাবারে বিষ মিশিয়ে পরিবারের ১৩ জনকে চিরঘুমে পাঠাল যুবতী

    Pakistan: প্রেমিকের সঙ্গে বিয়েতে বাধা! খাবারে বিষ মিশিয়ে পরিবারের ১৩ জনকে চিরঘুমে পাঠাল যুবতী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবারে বিষ (Poison) মিশিয়ে নিজের পরিবারেরই ১৩ জন সদস্যকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে এক যুবতীর বিরুদ্ধে। মৃতের তালিকায় অভিযুক্তের মা-বাবাও রয়েছেন। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের (Pakistan) সিন্ধ প্রদেশে। ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত যুবতীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। কী কারণে এই ধরনের নির্মম সিদ্ধান্ত নিল ওই যুবতী, তা নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিশ খুনের কারণও জানতে পেরেছে।

    কেন এই কাণ্ড ঘটাল ধৃত যুবতী? (Pakistan)

    জানা গিয়েছে, ওই যুবতীর বাড়ি সিন্ধ প্রদেশের (Pakistan) খয়েরপুরের কাছে হাইবত খান ব্রোহী গ্রামে। সে তার প্রেমিককে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু, তার পরিবার ওই ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে রাজি হয়নি। আর এই রাগ থেকেই গত ১৯ অগাস্ট পরিবারের ১৩ জনকেই চিরঘুমে পাঠিয়ে দেয় ওই যুবতী। পুলিশ জানিয়েছে, তার পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করতে না দেওয়ায় মেয়েটি তার পরিবারের সকলের ওপর প্রচণ্ড খেপে গিয়েছিল। এরপর সে তার প্রেমিকের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের বিষ খাওয়ানোর ষড়যন্ত্র করে। যার মধ্যে মেয়েটির বাবা-মা-ও ছিল। কীভাবে তাঁদের বিষ খাওয়ালো? পুলিশ তদন্ত করে জানতে পারে, ওই বাড়িতে গম থেকে রুটি তৈরি করা হত। সেই গমেই বিষ মিশিয়েছিল মেয়েটি এবং তার প্রেমিক। পুলিশের জেরার মুখে মেয়েটি তার প্রেমিকের সঙ্গে গমে বিষ মেশানোর কথা স্বীকারও করেছে। এরপরই, রবিবার তাকে আটক করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: সংজ্ঞাহীন অবস্থায় নির্যাতিতাকে ধর্ষণ! চার্জশিটে উল্লেখ করল সিবিআই

    পুলিশের কর্তা কী বললেন?

    খয়েরপুরের (Pakistan) পদস্থ পুলিশ কর্তা ইনায়েত শাহ বলেন, “১৩ জন সদস্যের সকলেই ওই বিষ মেশানো খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তাঁদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু কাউকেই বাঁচানো যায়নি। চিকিৎসা চলাকালীন সকলেরই মৃত্যু হয়। সকলের দেহ ময়নাতদন্ত করে দেখা গিয়েছে, প্রত্যেকেরই মৃত্যু হয়েছে বিষক্রিয়ায়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পুজোতে রোজই হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, আনন্দ মাটি হবে না তো?

    Weather Update: পুজোতে রোজই হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, আনন্দ মাটি হবে না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিম্নচাপ কেটে গিয়েছে। তবুও বৃষ্টি ভোগাতে পারে। দুর্গাপুজোয় প্রত্যেক দিনই প্রায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়। বাকি রাজ্যেও বৃষ্টির প্রভাব থাকবে। তাহলে কি পুজোর আনন্দ মাটি হবে? আলিপুর আবহাওয়া দফতর কী বলছে? হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ১০ অক্টোবর সপ্তমী পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে জেলায়ও বৃষ্টি (Light rain) হতে পারে, কিন্তু ভারী বর্ষণের তেমন কোনও ইঙ্গিত নেই। ফাঁকা সময়ে ঠাকুর দেখার অবসর মিলবে।

    অতি হালকা থেকে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে (Weather Update)

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১০ অক্টোবর সপ্তমী পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে। ১১ অক্টোবর, অষ্টমী-নবমীতে উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের বেশ কিছু এলাকায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি কিছু অংশেও হতে পারে হালকা বৃষ্টি (Light rain)। আগামী শনিবার দশমীর দিন দক্ষিণের সব জেলার কিছু কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে রবিবার একাদশীতে কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে অতি হালকা থেকে হালকা বৃষ্টি হতে পারে।

    উত্তরবঙ্গেও হবে হালকা বৃষ্টি

    উত্তরবঙ্গে মঙ্গল এবং বুধবারে প্রায় সব জেলার বেশ কিছু অংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। একই ভাবে বৃহস্পতিবার সপ্তমীতে দার্জিলিং, কালিম্পং-সহ একাধিক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। ওই দিন উত্তরের বাকি ছয় জেলার দুই এক জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার, অষ্টমী-নবমীতে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারের বেশ কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। আগামী শনিবার, দশমী এবং রবিবার একাদশীতে দার্জিলিং, কালিম্পং-এর বেশকিছু জায়গায় হালকা ও বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    কলকাতায় কেমন আবহাওয়া থাকবে?

    পুজোর প্রায় সব দিনেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতায়। মঙ্গলবার পঞ্চমীর দিনে কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। কিছু এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শহরে এদিন, দিনের সর্ব্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ডিগ্রির কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। ষষ্ঠী থেকে সপ্তমীতে শহরের বেশকিছু এলাকায় হালকা বৃষ্টির (Light rain) সম্ভাবনা রয়েছে। অষ্টমী-নবমীতেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই সময় আকাশ থকাবে আংশিক মেঘলা (Weather Update)। আবার একাদশীর দিনেও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Parthiv Shivalinga: মাটির শিবলিঙ্গ পূজনে পূরণ হয় ভক্তদের সকল মনোবাঞ্ছা! কীভাবে তৈরি করবেন?

    Parthiv Shivalinga: মাটির শিবলিঙ্গ পূজনে পূরণ হয় ভক্তদের সকল মনোবাঞ্ছা! কীভাবে তৈরি করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবপুরাণে ভগবান শিব ও শিবলিঙ্গের (Parthiv Shivalinga) পুজোর পদ্ধতি বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি মাটির বা পার্থিব শিবলিঙ্গ পুজোর গুরুত্বও ব্যাখ্যা করা হয়েছে এখানে। মাটির শিবলিঙ্গের পুজো করলে দুঃখ-কষ্ট নাশ হয় এবং ভক্তদের মনোবাঞ্ছা পূরণ হয় বলে ধর্মীয় বিশ্বাস। শাস্ত্রবিদরা জানাচ্ছেন, শিবলিঙ্গের পুজো করার সংকল্প নিয়ে একটি পবিত্র স্থান বেছে নিন। আর নিয়ে আসুন পবিত্র নদী বা হ্রদের মাটি। মাটি শুদ্ধ করতে ফুল ও চন্দন ব্যবহার করুন। মাটি শোধনের সময় শিবমন্ত্র জপ করতে করতে মাটিতে গরুর দুধ, গুড়, মাখন ও ভস্ম মিশিয়ে শিবলিঙ্গ (Shivalinga) তৈরি করুন। শাস্ত্রবিদরা আরও জানাচ্ছেন, মাটির শিবলিঙ্গ তৈরির সময় শিবভক্তদের (Parthiv Shivalinga) মুখ পূর্ব বা উত্তর দিকে রাখতে হবে। শিবলিঙ্গের উচ্চতা ৮ ইঞ্চির বেশি রাখবেন না। শিবপুরাণ মতে, যে ব্যক্তি মাটির শিবলিঙ্গ তৈরি করে প্রতিদিন পুজো করেন, তিনি শিবপদ ও শিবলোক লাভ করেন। আবার যে ব্যক্তি ব্রাহ্মণ কুলে জন্মগ্রহণ করা সত্ত্বেও পুজো করে না, সে ঘোর নরকলাভ করে। 

    কীভাবে মাটির শিবলিঙ্গের (Parthiv Shivalinga) পুজো করবেন

    ওম নমঃ শিবায় মন্ত্রোচ্চারণ করে পুজোর সামগ্রী একত্রিত করে জল ছিটিয়ে শুদ্ধ করে নিতে হবে। পার্থিব শিবলিঙ্গের (Shivalinga) পুজো করার আগে শ্রী গণেশ, ভগবান বিষ্ণু, নবগ্রহ এবং দেবী পার্বতীর পুজো করতে বলছেন শাস্ত্রবিদরা। শিবলিঙ্গে অর্পণ করতে হবে বেলপত্র, ফুল ইত্যাদি। এরসঙ্গে কাঁচা দুধ দিয়ে শিবলিঙ্গের অভিষেক করতে হবে। পঞ্চমেব, পঞ্চামৃত, মিষ্টি, ফল, ধাতুরা, ভাং ইত্যাদিও নিবেদন করতে হবে। সবশেষে মহাদেবের আরতি করতে হবে। এরপর কোনও ব্রাহ্মণের সাহায্যে পুজো করে থাকলে, তাঁকে দক্ষিণা দিন। শিবের সামনে নিজের মনস্কামনা পূরণের প্রার্থনা করুন। তার পর বিসর্জন করবেন। শিবপুরাণ অনুযায়ী এ ভাবে শিবের পুজো করলে মোক্ষ লাভ করা যায়।

    হিন্দু ধর্মে মাটির শিবলিঙ্গের (Parthiv Shivalinga) গুরুত্ব কী?

    শিবপুরাণ অনুযায়ী, মাটির শিবলিঙ্গের পুজো জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম। এছাড়া যে কোনও মানসিক ও শারীরিক কষ্ট থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় সহজেই। পুরাণ অনুযায়ী, কুষ্মাণ্ড ঋষির পুত্র মণ্ডপ সর্বপ্রথম মাটির শিবলিঙ্গের পুজো শুরু করেন। মাটির শিবলিঙ্গের পুজোর সময় শিবমন্ত্র জপ করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Junior Doctor: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে অনশনে দুই জুনিয়র ডাক্তার, ধর্মতলায় পুলিশি বাধা অব্যাহত

    Junior Doctor: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে অনশনে দুই জুনিয়র ডাক্তার, ধর্মতলায় পুলিশি বাধা অব্যাহত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের প্রতিবাদ ও চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষার দাবিতে ধর্মতলায় আমরণ অনশনে বসেছেন সাতজন জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctor)। তাঁদের সমর্থন জানিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদও করছেন সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। এবার সেই রকমই ১০ দফা দাবি জানিয়ে আমরণ অনশন শুরু করলেন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের দুই জুনিয়র চিকিৎসক সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অলোককুমার ভার্মা।

    অনশন নিয়ে কী বললেন আন্দোলনকারী? (Junior Doctor)

    রবিবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ১৭ জন জুনিয়র চিকিৎসক (Junior Doctor) ২৪ ঘণ্টা প্রতীকী অনশন করেন। এরপর সোমবার সকাল থেকেই রোগী পরিষেবার কথা মাথায় রেখে কাজে যোগ দেন ৫৮ জন জুনিয়র ডাক্তার। আউটডোর, ইনডোর, সব বিভাগেই পরিষেবা স্বাভাবিক রাখেন তাঁরা। অন্যদিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে আমরণ অনশনে বসেন ২ জুনিয়র চিকিৎসক। যতদিন না ১০ দফা দাবি পূরণ হচ্ছে ততদিন এই অনশন চলবে বলে জানান তাঁরা। উত্তরবঙ্গ ডেন্টাল কলেজের ইন্টার্ন সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের দশ দফা দাবি মানতে হবে। যতদিন না সেই দাবি মানা হবে ততদিন আমরণ অনশন চলবে। পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে সেটা এখনও স্থির নয়। তবে জুনির ডাক্তাররা যে সিদ্ধান্ত নেবে আমরা সেটাই সমর্থন করব।”

    আরও পড়ুন: বীরভূমের খনিতে বিস্ফোরণ, মুখ বোজাতে সেই ‘টাকার খেলা’ মমতার! বিজেপি চাইল এনআইএ

    চৌকি কাঁধে করে নিয়ে যান জুনিয়র ডাক্তাররা

    ধর্মতলায় অনশনের তৃতীয় দিনে অশান্তি শুরু হয়। বৌবাজার থানার সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখান আন্দোলনরত চিকিৎসকেরা। অভিযোগ, অনশনমঞ্চে বসবার জন্য যে চৌকি আনা হয়েছিল, সেগুলো ‘বাজেয়াপ্ত’ করেছে পুলিশ। রাস্তাতেই ওই নিয়ে একপ্রস্ত বাদানুবাদ হয় পুলিশ এবং জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor)। তার পর সোমবার সন্ধ্যায় উত্তেজনা ছড়াল বৌবাজার থানার সামনে। জুনিয়র ডাক্তারদের স্লোগানে স্লোগানে ভরে ওঠে থানা চত্বর। পরে থানার মূল গেটের সামনে বসে পড়েন তাঁরা। প্রায় তিন ঘণ্টা বৌবাজার থানায় বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটির পরে ‘বাজেয়াপ্ত’ করা চৌকি ‘ছাড়িয়ে’ আনলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। ছেড়ে দেওয়া হয় সাইকেল ভ্যানগুলিও। সেগুলোয় কয়েকটি চাপানো হয়। কয়েকটি চৌকি নিজেরাই কাঁধে তুলে নেন ডাক্তারেরা। তার পর হাঁটা দেন অনশনমঞ্চের দিকে। সঙ্গে পুলিশের ওপর ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, সোমবারই সাংবাদিক বৈঠক করে অনশনরত জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। অন্যদিকে, আন্দোলনের সমর্থনে জুনিয়র ডাক্তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টর্স। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিং হবে অনশনের।

    পুলিশের জুলুমবাজি!

    আন্দোলনরত এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, “পুলিশ এই আন্দোলনে নানা ভাবে বাধা দিচ্ছে। বায়ো টয়লেট বসানো থেকে ডেকোরেটরদের গাড়ি ফিরিয়ে দেওয়া, সবেতেই গায়ের জোর দেখাচ্ছে পুলিশ। সকালে নিজেরাই বায়ো টয়লেট তৈরি করেছি। কিন্তু, এবার চৌকি আনতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এর থেকে খারাপ জিনিস বোধ হয় কোনও দেশের বা অন্য কোনও রাজ্যের সরকার কোনও দিন করেনি! এরা সেই রাস্তাটাও এবার দেখিয়ে দিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share