Tag: Madhyom

Madhyom

  • Shashanka: বঙ্গের প্রথম সার্বভৌম হিন্দু রাজা শশাঙ্ক, তাঁর রাজ্যাভিষেক থেকেই বাংলা সাল গণনা শুরু

    Shashanka: বঙ্গের প্রথম সার্বভৌম হিন্দু রাজা শশাঙ্ক, তাঁর রাজ্যাভিষেক থেকেই বাংলা সাল গণনা শুরু

    বঙ্গের প্রথম সার্বভৌম হিন্দু রাজা শশাঙ্ক

    ড. সুমনচন্দ্র দাস

    বৃহৎ বঙ্গদেশের প্রথম সার্বভৌম বাঙালি রাজা হলেন শশাঙ্ক (Shashanka)। তবে তাঁর সম্পর্কে ঐতিহাসিকরা স্বল্পবিস্তর তথ্য সন্ধান করতে পেরেছিলেন। প্রাচীন রোহিতাশ্বরের গিরিগাত্রে ‘শ্রীমহাসামন্ত শশাঙ্ক’ এই নাম খোদাই করা আছে। তিনি ছিলেন শৈবভক্ত হিন্দু রাজা এবং গৌড়ের নরপতি (Hindu king of Bengal)। এই তথ্যের ভিত্তিতে তাঁকেই বঙ্গের প্রথম মহাসামন্ত হিসেবে উল্লেখ করা যায়। তাঁর সময়কাল আনুমানিক মনে করা হয় খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ শতকের শেষ। তাঁর রাজ্যাভিষেকের দিন থেকেই হিন্দুশাস্ত্র মতে সৌর মাসের শকাব্দ গণনা শুরু হয়। পরবর্তীতে বাংলা সনের বঙ্গাব্দ ক্যালেন্ডার ও গণনার কালানুক্রম ধরা হয়। কিন্তু তাঁকে বীর বাঙালি রাজা হিসেবে ইতিহাসের পাতায় উপেক্ষা করা হয়েছে।

    উত্তরে কামরূপ থেকে দক্ষিণে উৎকল পর্যন্ত সাম্রাজ্য (Shashanka)

    খুব স্পষ্ট করে বলা যায়, অনুমানিক ৬০৬ খ্রিষ্টাব্দে নিজের স্বাধীন সাম্রাজ্যের অধিপতি হন এই হিন্দু রাজা। তাঁর রাজধানী ছিল বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলার কর্ণসুবর্ণ নামক জায়গায়। এই জায়গাটি এখনও প্রাচীন সাম্রাজ্যের ইতিহাস বহন করে চলেছে। রাজ্য বিস্তারে তিনিও বিরাট কীর্তিমান ছিলেন। তাঁর রাজ্য দক্ষিণে বর্তমান মেদিনীপুর জেলার দন্ডভুক্তি, উৎকল, গঞ্জাম, কোঙ্গোদ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আবার পশ্চিমে বারাণসী পর্যন্ত আধিপত্য ছিল। একাধিক তাম্র শাসন থেকে জানা যায়, উত্তরের কামরূপ রাজ্যের সুস্থিত বর্মণের মৃত্যুর পর তাঁর দুই পুত্র সুপ্রতিষ্ঠিত বর্মণ এবং ভাস্কর বর্মণ গৌড়ের সৈন্যদের হাতে বন্দি হয়েছিলেন। কিন্তু কিছু দিন পরেই আবার তাঁদের মুক্ত করে দেন এই গৌড়ের রাজা। তবে এই সম্পর্কে ইতিহাসকারেরা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারেননি। কিন্তু অনুমানকে আশ্রয় করা হলেও মহাসেনগুপ্তের সামন্ত হিসেবে যে শশাঙ্কের (Shashanka) কথা পাওয়া যায়, তাতে তিনিই প্রথম বাঙালি রাজা ছিলেন। তিনি উত্তর থেকে দক্ষিণে এত বড় সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিলেন। আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্প মতে, মাত্র ১৭ বছর রাজত্ব করেছিলেন তিনি। এই তথ্য ঠিক নয়, কারণ হিউ-এন-সাং ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দের আগেই মৃত্যুর কথা জানিয়েছেন। কিন্তু শশাঙ্কের প্রচলিত তাম্রশাসন যে পাওয়া গিয়েছিল, তাতে ৬১৯ খ্রিষ্টাব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়। ফলে তাঁর জীবনকাল নিয়ে ঠিক করে আরও গবেষণা প্রয়োজন। 

    ইতিহাসে মিথ্যা কথন

    আর্যাবর্তে বাঙালির সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার প্রথম নায়ক রাজা শশাঙ্ক (Shashanka)। রাজা শশাঙ্ক সম্পর্কে হিউ-এন-সাং বর্ণিত তথ্যে রয়েছে, তিনি কুশিনগর বৌদ্ধ বিহার থেকে বৌদ্ধদের বিতাড়িত করেন, পাটলিপুত্রের বুদ্ধের পদচিহ্ন অঙ্কিত প্রস্তরখণ্ড জলে ফলে দেন এবং গয়ার বোধিবৃক্ষ ছেদন করে আগুন দেন। এমনকী বলা হয়, বুদ্ধদেবের মূর্তি ভাঙার সময় শরীরে ক্ষত হলে পরবর্তী কালে মারা যান সেই রোগেই। এখন প্রশ্ন হল, এই শৈব রাজা যদি সম্পূর্ণভাবে এতটাই বৌদ্ধ বিদ্বেষী হতেন, তাহলে নিজের কর্ণসুবর্ণ রাজধানীর কাছে বিরাট রত্নমৃত্তিকা বৌদ্ধ মহাবিহার কেন অক্ষত ছিল? সেই সঙ্গে আরও ১০টি মহাবিহারের কীভাবে অস্তিত্ব ছিল? অপর দিকে বাণভট্ট নিজের কাব্যে এই শৈব রাজাকে একাধিকবার গৌড়াধম, গৌড়ভূজঙ্গ বিশেষণে মন্তব্য করেছেন। তাই রাজ্যবর্ধনের হত্যা প্রসঙ্গে যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি ইতিহাসের পাতায়। শশাঙ্ক (Hindu king of Bengal) সম্পর্কে আরও নিবিড় পাঠের প্রয়োজন।

    ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদারের মত

    বানভট্ট ‘হর্ষচরিত’-এ এবং চৈনিক পর্যটক হিউ-এন-সাং রাজা শশাঙ্কের (Hindu king of Bengal) সম্পর্কে যেসব কথার উল্লেখ করেছেন, তাতে তাঁর সম্পর্কে কলঙ্ক লেপন হয়েছে মাত্র। তাই ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদার, “বাংলাদেশের ইতিহাস”-বইতে বলেছেন, “বাণভট্টের মত চরিত লেখক অথবা হিউ-এন-সাংয়ের মতো সুহৃদ লেখক থাকলে হর্ষবর্ধনের মতো তাঁহার খ্যাতিও চতুর্দিকে বিস্তৃত হতো। কিন্তু অদৃষ্টের নিদারুণ বিড়ম্বনা তিনি স্বদেশে অখ্যাত ও অজ্ঞাত এবং শত্রুর কলঙ্ক-কালিমাই তাঁহাকে জগতে পরিচিত করিয়াছে।”

    তাম্রশাসনের শিলালিপি

    রাজা শশাঙ্কের (Shashanka) জারি করা তিনটি তাম্রলিপি পাওয়া গিয়েছে। মেদিনীপুর থেকে আবিষ্কৃত হয়েছিল এই উপাদনগুলি। এগরা এবং খড়গপুরের কাছে এই তাম্রশাসন পাওয়া গিয়েছিল। একই ভাবে বর্তমান মেদিনীপুরে অবস্থিত শরশঙ্কা নামে একটি বিশাল দিঘি আবিস্কার হয়েছে। মূলত জলের সঙ্কট দূর করতে প্রজাদের কল্যাণের জন্য এই জলাধার তৈরি করেছলেন রাজা শশাঙ্ক। মোট জমির মাপ ছিল ১৪০ একরের বেশি। এর মধ্যেই হিন্দু বাস্তুশাস্ত্র, কারিগরি বিদ্যা, স্থাপত্য এবং নান্দনিকতার স্পষ্ট প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। বিখ্যাত ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় শশাঙ্ককে নিয়ে একটি  ঐতিহাসিক উপন্যাস রচনাও করেছেন। প্রকাশিত হয়েছে ১৯১৪ সালে। আদতে বাঙালির রাজা কতটা সুশাসক ছিলেন, সেই দিকেই আলোকপাত করেছেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: প্রভাবশালীদের সাসপেন্ড করার আবেদন ইন্দিরার, নামের তালিকা চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    RG Kar Incident: প্রভাবশালীদের সাসপেন্ড করার আবেদন ইন্দিরার, নামের তালিকা চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যালে (RG Kar Incident) তরুণী চিকিৎসককে খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত থাকা ব্যক্তিদের নামের তালিকা চাইল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার আরজি কর মামলার শুনানিতে এই নির্দেশ দিয়েছেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। কারা কারা তদন্তের আওতায় রয়েছেন, তা সিবিআই রাজ্যকে চিঠি দিয়ে জানাবে বলে নির্দেশ দিয়েছে আদালত (Supreme Court)। তদন্তের আওতায় থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপও করতে হবে রাজ্যকে, এমনই নির্দেশ দেশের শীর্ষ আদালতের।

    সুপ্রিম সওয়াল-জবাব

    এদিন আদালতে জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার প্রসঙ্গে সওয়ালের সময় আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং বলেন, ‘জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে ফিরলেও তাঁরা আতঙ্কিত। কারণ আরজি কর মেডিক্যালে যাদের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত করছে, তাদের অনেকে এখনও গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন। তদন্ত চলাকালীন তাঁদের পদ থেকে সাসপেন্ড করা উচিত ছিল রাজ্য সরকারের। কিন্তু তারা তা করেনি। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের সঙ্গেই জুনিয়র ডাক্তাররা কাজ করবেন, এটা কি করে হতে পারে? সাসপেন্ড করা না হোক, অন্তত ছুটিতে পাঠানো উচিত তাঁদের।’

    আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Incident) এবার প্রভাবশালী প্রসঙ্গও উঠল সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে। জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং এদিন আদালতকে বলেন, “পুলিশ আসারও আগে ৪ জন ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছিলেন। তাঁদের কয়েকজন মেডিক্যাল কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্য। যাঁদের আসার কোনও কারণ ছিল না সেখানে। আমরা বলতে চাই এটা শুধু ধর্ষণ এবং খুন নয়। এমনকী রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের সদস্যরা পৌঁছে যান এই ঘটনায়।” ইন্দিরা জয় সিং-এর পাশাপাশি এই প্রসঙ্গ তুলে চিকিৎসকদের আইনজীবী করুণা নন্দী বলেন, “যাঁরা ওখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন, তাঁরা এখনও ক্ষমতার জায়গায় রয়েছেন। সেখান থেকেই থ্রেট কালচারের কথা আসছে। ওই ব্যক্তিদের কি তদন্ত চলা পর্যন্ত সাসপেন্ড করা যায়?”

    আরও পড়ুন: ‘‘ইয়া ইয়া আবার কী কথা’’! আইনজীবীর ভাষা শুনে ক্ষুব্ধ প্রধান বিচারপতি, করলেন ভর্ৎসনা

    সুপ্রিম নির্দেশ

    একথা শুনে প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) বলেন, ‘কারা কারা তদন্তের আওতায় রয়েছে, সিবিআই রাজ্যকে নথি দিয়ে তা জানাবে। সেই অনুসারে পদক্ষেপ করতে হবে রাজ্যকে।’ রাজ্যের তরফে জানানো হয়, ইতিমধ্যে ৫ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। অভিযুক্তরা যতই প্রভাবশালী হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে সমস্যা নেই রাজ্যের। এর পর কাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, সেই নামের তালিকা তলব করে আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর-কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিচয় ফাঁস! নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    RG Kar: আরজি কর-কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিচয় ফাঁস! নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ড (RG Kar) নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। এখনও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এই আবহের মধ্যে সোমবার সুপ্রিম কোর্টে হল আরজি কর-কাণ্ডের শুনানি। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চে এদিন শুনানি হয়।

    কী ঘটেছে সুপ্রিম কোর্টে?(RG Kar)

    এদিন আরজি কর মামলা সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) উঠতেই নির্যাতিতার পরিবারের আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার শীর্ষ আদালতকে জানান, এই ঘটনা নিয়ে একটি শর্ট ফিল্ম মুক্তি পেতে চলেছে। তাতে প্রধান বিচারপতি স্পষ্টই জানিয়ে দেন, তাঁরা এই ছবির মুক্তি আটকাতে চাইলে যেন আইনি পদক্ষেপ করা হয়। মিনিস্ট্রি অফ ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড টেকনোলজির অফিসারের মাধ্যমে সেই কাজ করার কথাও ওঠে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ইয়া ইয়া আবার কী কথা’’! আইনজীবীর ভাষা শুনে ক্ষুব্ধ প্রধান বিচারপতি, করলেন ভর্ৎসনা

    কেন্দ্রকে নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ

    আরজি করের (RG Kar) নির্যাতিতাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা পোস্টকে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, আমরা আগেই এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছিলাম। এখন আইন কার্যকর করার দায়িত্ব যাদের, তারা সেই কাজ করবে। আইনজীবী এর জবাবে বলেন, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্যাতিতার নাম-ছবি দিয়ে পোস্ট করা চলছে। এ ব্যাপারে কি একজন নোডাল অফিসার নিয়োগ করা যায়! কৌঁসুলি করুণা নন্দী বলেন, হিন্দি গানের সঙ্গে রিলস তৈরি চলছে। এর জবাবে কেন্দ্রকে একজন নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

    সমাজ মাধ্যমে নির্যাতিতার ছবির প্রসঙ্গ

    বৃন্দা গ্রোভার বলেন, “চিঠি নিয়ে সিবিআই পদক্ষেপ করেছে। নির্যাতিতার ছবি সমাজ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ইউটিউব মুভিতেও এই কাণ্ড উঠে এসেছে। আগামিকাল তা মুক্তি পাবে। যেখানে বলা হয়েছে, নির্যাতিতার জীবনের ওপর আধারিত এই ছবি।” সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, “নির্যাতিতাকে (RG Kar) এভাবে অপমান করার অবসান হোক।” প্রধান বিচারপতি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকার সমস্ত মিডিয়া পোস্টের ব্যাপারে যোগাযোগ করুক।”  

    ছবি মুক্তি পিছিয়ে গেল!

    আগামী বুধবার অর্থাৎ ২ অক্টোবর মুক্তি পাওয়ার কথা রাজন্যা হালদার এবং প্রান্তিক চক্রবর্তীর ওই শর্ট ফিল্মের। কিন্তু এদিন আরজি কর মামলা সুপ্রিম কোর্টে উঠতেই সেটা নিয়ে চর্চা হয়। এদিনই ছবির মুক্তি পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন প্রান্তিকরা। এত কিছুর মধ্যে প্রান্তিক চক্রবর্তী জানিয়ে দেন, তাঁরা এখনই এই ছবির মুক্তি দিচ্ছেন না। বরং পিছিয়ে যাচ্ছে আগমনী: তিলোত্তমাদের ছবির মুক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: মামলার পথে ইডি! কেজরি, সোরেনের পর এবার কি সিদ্দারামাইয়ার জেলে যাওয়ার পালা?

    ED: মামলার পথে ইডি! কেজরি, সোরেনের পর এবার কি সিদ্দারামাইয়ার জেলে যাওয়ার পালা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) জালে পড়ে জেল ঘুরে এসেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার জালে পড়ে গারদে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও। এবার কী কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়ার পালা? উঠছে প্রশ্ন। কারণ সিদ্দারামাইয়া ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপের (মানি লন্ডারিং) মামলা দায়ের করতে চলেছে ইডি।

    মামলা দায়ের করতে চলেছে ইডি (ED)

    গত ১৬ অগাস্ট কর্নাটকের গভর্নর থাওয়ারচাঁদ গেহলট মাইসুরু আরবান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (মুডা) সাইট বরাদ্দ কেলেঙ্কারির জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বিচারের জন্য অনুমোদন দেন। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত। সূত্রের খবর, আজ, সোমবার কিংবা মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইসিআইআর দায়ের করতে পারে ইডি। ইতিমধ্যেই কর্নাটকের লোকায়ুক্ত পুলিশে দায়ের হয়েছে এফআইআর। ইডির এক প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “পিএমএলএতে মামলা দায়ের হবে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ফর্মালিটিজ পূরণ করার পর দায়ের হবে মামলা।” ইডি মামলা দায়ের করলে মুখ্যমন্ত্রীর সম্পত্তি অ্যাটাচও করা হতে পারে। অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও করা হতে পারে। এদিকে সিবিআইকে দেওয়া সম্মতি প্রত্যাহার করে নিয়েছে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকার।

    কেজরি, সোরেন…

    ইডির (ED) জালে পড়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল। জেলে থাকলেও, মুখ্যমন্ত্রীর পদ আঁকড়ে পড়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি জামিনে ছাড়া পান কেজরি। তার পরেই ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার হেমন্ত সোরেনও। জামিনে বন্দিদশা ঘুঁচেছে তাঁরও। ফিরেই ফের দখল করেছেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি। তা নিয়ে ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে কম জলঘোলা হয়নি।

    আরও পড়ুন: ভোটপর্বে বদলিদের ফেরানো হয়নি এখনও! ‘পুলিশি আন্দোলন’-এর উত্তাপ ভবানী ভবনে

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক লোকায়ুক্ত পুলিশ সম্প্রতি সিদ্দারামাইয়া, তাঁর স্ত্রী বিএম পার্বতী, তাঁর ভগ্নিপতি মল্লিকার্জুন স্বামী ও পূর্বতন জমির মালিক দেবরাজুকে দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে। অভিযোগগুলি ২০২১ সালে মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর নামে ১৪টি মুডা আবাসন প্লট বরাদ্দের সঙ্গে সম্পৃক্ত। প্রসঙ্গত, সমাজকর্মী স্নেহময়ী কৃষ্ণার দায়ের করা (Karnataka CM) অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয়েছে তদন্ত (ED)।

    সিদ্দারামাইয়ার জেলযাত্রা কী স্রেফ সময়ের অপেক্ষা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mithun Chakraborty: মোদিতে মুগ্ধ মিঠুন! দাদাসাহেব ফালকে ‘আমি লড়ে নিয়েছি’, অকপট মহাগুরু

    Mithun Chakraborty: মোদিতে মুগ্ধ মিঠুন! দাদাসাহেব ফালকে ‘আমি লড়ে নিয়েছি’, অকপট মহাগুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড থেকে টলিউড তাঁর জনপ্রিয়তা সমান। মৃগয়া হোক বা ডিস্কো ডান্সার, কাশ্মীর ফাইলস বা কাবুলিওয়ালা তিনি সদা সপ্রতিভ। তিনি মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। উত্তর কলকাতার গলি থেকে সোজা বলিউডের অলিন্দে পৌঁছনোটা সহজ ছিল না। সবটা লড়াই করেই অর্জন করতে হয়েছে। সোমবার দাদা সাহেব ফালকে (Dadasaheb Phalke Award) সম্মান পেয়ে আবেগে ভাসলেন মহাগুরু। 

    মোদিতে মুগ্ধ মিঠুন

    দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কারের (Dadasaheb Phalke Award) জন্য তাঁর নাম ঘোষণা হওয়ার পর সোমবার সকালেই অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রজন্মের পর প্রজন্ম মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chakraborty) অনুরাগী। তিনি একজন সাংস্কৃতিক আইকন।’ মিঠুন চক্রবর্তীও এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ব্যক্তিগত পরিচয়ের অভিজ্ঞতার কথা বলেন। নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করে মিঠুন বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমার সম্মান ও ভালবাসা রইল। উনি চমৎকার মানুষ। অনেকবার দেখা হয়েছে আমাদের। কথা বললেই বুঝতে পারবেন, উনি কত ভাল মানুষ।” তাঁর লড়াইকে কুর্নিশ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী ফোন করলেও এক বঙ্গ সন্তানের অনন্য সম্মানলাভের পরও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও ফোন পাননি মিঠুন।

    সাফল্য প্রসঙ্গে অকপট

    এদিন নিজের সাফল্য প্রসঙ্গে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বললেন, “আমায় কোনও কিছুই কেউ থালায় সাজিয়ে দেননি। সবটাই লড়ে নিতে হয়েছে। তবে যদি ফল এটা পাওয়া যায়। তাহলে পুরনো সব ব্যথা, কষ্ট মনে থাকে না। ভগবান সত্যিই আমার সঙ্গে ছিলেন। আমার মনে হয় এটাই হয়তো সঠিক সময় ছিল। তাই এখন এই সম্মান পাচ্ছি।” পরবর্তী প্রজন্মকে মিঠুনের পরামর্শ, “আমি যদি পেরে থাকি, তাহলে সবাই পারবে। জীবনে আশা কখনও হারাতে নেই। যাই হোক না কেন আশা রাখলে সব সম্ভব।”  ৮ অক্টোবর মুক্তি পাবে মিঠুন অভিনীত ছবি ‘শাস্ত্রী’। আর সেই দিনই দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার (Dadasaheb Phalke Award) তুলে দেওয়া হবে তাঁর হাতে। ফলে বাড়তি আনন্দ তো আছেই। নিজের এই সম্মান পরিবার এবং তাঁর সকল অনুরাগীকে উত্‍সর্গ করতে চান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সোমবার এই খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই মমতা শঙ্কর থেকে প্রসেনজিত্‍ চট্টোপাধ্য়ায় প্রত্যেকে নিজেদের আনন্দের কথা জানিয়েছেন। এদিন সকালে এক্স হ্যান্ডেলে এই সংবাদ দেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel air strikes: হিজবুল্লা প্রধানের মৃত্যুর পরও থামছে না হামলা, ইজরায়েলের বিমান হানায় লেবাননে মৃত শতাধিক

    Israel air strikes: হিজবুল্লা প্রধানের মৃত্যুর পরও থামছে না হামলা, ইজরায়েলের বিমান হানায় লেবাননে মৃত শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরাল্লাকে মারার পরও লেবাননে (Lebanon) বিমান হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েল (Israel air strikes)। রবিবার নতুন করে লেবাননে বিমান হামলা চালায় ইজরায়েলের সেনা। তাতে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন সাড়ে তিনশো জনের বেশি। গত সোমবার থেকে টানা হিজবুল্লা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লেবাননে এয়ারস্ট্রাইক করেছে ইজরায়েল সেনা। সেই ধারা এখনও অব্যাহত।

    খতম হিজবুল্লার শীর্ষ নেতারা

    শনিবার ইজরায়েলের (Israel air strikes) সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ সোসানি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, “হাসান নাসরাল্লা মৃত। হাসান নাসরাল্লাহ আর বিশ্বকে সন্ত্রাসবাদ দিয়ে ভয় দেখাতে পারবে না।” রবিবার বেইরুটের দক্ষিণ শহরতলির এক ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে উদ্ধার করা হিজবুল্লা প্রধানের দেহ। হিজবুল্লা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লেবাননে বিমান হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। মূলত হিজবুল্লা ঘাঁটিগুলিকে লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ করা হচ্ছে। হিজবুল্লা প্রধানের মৃত্যু পরও যে হামলা থামবে না, রবিবার নতুন করে বিমান হামলায় তা স্পষ্ট করে দিয়েছে ইজরায়েলি সেনা। ইজরায়েল সেনাবাহিনীর দাবি, হিজবুল্লার প্রায় সব শীর্ষ নেতাদের এয়ারস্ট্রাইকে খতম করে দিয়েছে তারা। শুক্রবার রাত থেকে শনিবার পর্যন্ত লেবাননের দক্ষিণ বেইরুটে হিজবুল্লার শক্ত ঘাঁটিগুলি লক্ষ্য করে টানা হামলা চালিয়েছে ইজরায়েল। বেইরুটে জনবসতি এলাকাতেও বোমাবর্ষণ করে তারা। তাঁদের লক্ষ্যই ছিল হিজবুল্লা প্রধান এবং বাকি শীর্ষ নেতাদের খতম করা।

    আরও পড়ুন: রাফাল যুদ্ধবিমানের জন্য চূড়ান্ত প্রস্তাব দিল ফ্রান্স, কমানো হয়েছে দাম

    সহস্রাধিক মানুষের মৃত্যু

    লেবাননের (Lebanon) স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, আইডিএফ যে হামলা চালিয়েছে তাতে ৩৫০ জনের বেশি মানুষ গুরুতর আহত হয়েছেন। নতুন করে বেইরুটেও হামলা করেছে তাঁরা, যেখানে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।  হিজবুল্লা প্রধানের মৃত্যু পর কেউ কেউ ভেবেছিল যে হামলার গতি কমে আসবে। কিন্তু তা হয়নি। ক্রমাগত দক্ষিণ লেবাননে হামলা চালিয়ে গিয়েছে ইজরায়েল (Israel air strikes)। লেবানন সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, হিজবুল্লার বিরুদ্ধে ইজরায়েলি সেনার বিমান হামলা বাড়ার পর থেকে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ৬ হাজারের বেশি মানুষ জখম হয়েছেন। গত সোমবারই দক্ষিণ লেবাননে ইজরায়েলের বিমান হামলায় প্রায় ৫০০ জনের মৃত্যু হয়। তার মধ্যে মহিলা ও শিশুও রয়েছে। ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বক্তব্য ছিল, তাঁদের নাগরিকদের ১০০ শতাংশ সুরক্ষা দিতে তিনি যা খুশি করতে পারেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরফে ‘সিজফায়ার’-এর প্রস্তাব দেওয়া হলেও তা মানেনি ইজরায়েল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan: থর মরুভূমির বুকে ৮০ মিটার উঁচু, ৯৯টি বুরুজের ওপরে দাঁড়িয়ে আছে সোনার কেল্লা!

    Rajasthan: থর মরুভূমির বুকে ৮০ মিটার উঁচু, ৯৯টি বুরুজের ওপরে দাঁড়িয়ে আছে সোনার কেল্লা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকে এক সোনালি শহর জয়সলমের (Rajasthan)। কথিত আছে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, যে কোনও সময় যাদবকুলের কোনও এক বংশধর এখানে এই ত্রিকূট পাহাড়ের ওপর তাঁর রাজধানী স্থাপন করবেন। পরবর্তী কালে যাদব বংশীয়া রাজপুত রাজা রাওয়াল জয়সওয়াল তাঁর প্রাচীন লোদাবার দূর্গ পরিত্যাগ করে এখানে ত্রিকুট পাহাড়ের ওপর রাজধানী নির্মাণ করেন। এই জয়সওয়াল নাম থেকেই স্থানের নাম হয়েছে জয়সলমের। তৎকালীন সময়ে এই কেল্লার নাম ছিল জয়সলমের কেল্লা। বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত ছবি ‘সোনার কেল্লা’-র পরেই এই কেল্লা ‘সোনার কেল্লা’ নামে পরিচিতি লাভ করে।

    বাস করেন রাজ পরিবারের সদস্যরা (Rajasthan)

    বালিপাথরে তৈরি বলেই দিনের বেলায় সূর্যের আলোয় কেল্লার দেওয়াল সহ অন্যান্য অংশ সোনার মতো উজ্জ্বল দেখায়। তাই এর নাম হয়েছে সোনার কেল্লা। কেল্লাটি ৮০ মিটার উঁচু, ৯৯টি বুরুজের ওপরে দাঁড়িয়ে আছে। কেল্লায় প্রবেশের জন্য চারটি প্রকাণ্ড প্রবেশপথ আছে (Jaisalmer)। সেগুলি হল ১) অক্ষয় পোল ২) গণেশ পোল ৩) হাওয়া পোল এবং ৪) সুরজ পোল। রাজ পরিবারের সদস্যরা বর্তমানে বাস করেন বাদল মহল, রানা মহল, গজবিলাস এবং মোতি মহলে। বাদল মহল থেকেই দেখা যায় এক সুন্দর পাথরের স্তম্ভ। এখানে রয়েছে প্রাচীন এবং বর্ণাঢ্য তাজিয়া। এছাড়াও দেখে নেওয়া যায় ৩০০ বছরের প্রাচীন মহারাজ রাওয়াল গজ সিংয়ের মন্ত্রী সেলিম সিং-এর হাভেলি, পাটোয়া কি হাভেলি প্রভৃতি।

    স্যাম স্যান্ড ডিউনস

    ইচ্ছে হলে আর হাতে সময় থাকলে ঘুরে নেওয়া যায় জয়সলমের (Rajasthan) থেকে প্রায় ৪২ কিমি দূরে একেবারে থর মরুভূমির বুকে স্যাম স্যান্ড ডিউনস থেকেও। উটের পিঠে চড়ে এসে এই স্যামে টেন্টে থেকে স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় আঞ্চলিক নৃত্যগীতের অনুষ্ঠান দেখতে আনন্দ অনুভব করবেনই।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    যাতায়াত –কলকাতা থেকে সরাসরি জয়সলমের যাচ্ছে হাওড়া-জয়সলমের (Rajasthan) এক্সপ্রেস। এছাড়াও বাস আসছে ২৮৫ কিমি দূরের যোধপুর, ৩৩৩ কিমি দূরের বিকানীর থেকেও। থাকা খাওয়া-জয়সলমেরে আছে আরটিডিসি (R.T.D.C)-র দুটি হোটেল, ১) হোটেল মুনাল, ফোন-০২৯৯২-২৫২৩৯২, ০৯৪৬৮৫৫৬৩৩৪ এবং ২) হোটেল শ্যামধানী (ফোন ০৯৪৬৮৫৫৬৩৩৪)। এছাড়াও রয়েছে সত্যজিৎ রায়, জে পি দত্ত সহ বলিউড, টলিউড এবং দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র জগতের বহু বিখ্যাত মানুষের পদধূলিধন্য হোটেল প্রিন্স (Hotel Prince)। এদের সম্পূর্ণ বাঙালি পরিচালিত রেস্তোরাঁ এবং স্যামে থাকার জন্য টেন্ট আছে। যোগাযোগ-০৯৪১৪১৪৯১০৫, ০৭০১৪৩৯৭০০৯, ০৯৯২৮২৭৩০৩০), কিলা ভবন (০২৯৯২২৫১২০৮), হোটেল অশোক (০৩৯৯২২৫৬০২১)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ

  • Siraj Mohammed Khan: “মুসলমান হওয়ায় ভারতে কখনও অপমানিত হইনি”, অকপট পাকিস্তানির ভারতীয় স্ত্রী

    Siraj Mohammed Khan: “মুসলমান হওয়ায় ভারতে কখনও অপমানিত হইনি”, অকপট পাকিস্তানির ভারতীয় স্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুসলমান হওয়ার জন্য ভারতে কোনও দিন অপমানিত হয়নি।” অকপটে কথাগুলো বললেন সিরাজ মহম্মদ খানের (Siraj Mohammed Khan) স্ত্রী। বাইশ বছর ধরে ভারতে রয়েছেন সিরাজ (Pakistan)। স্বদেশে তাঁকে ‘কাফের’ (বিধর্মী) বলে দেগে দেওয়া হয়েছে। ভারতে দিব্যি ছিলেন তিনি।

    ভুল করে ভারতে আসা (Siraj Mohammed Khan)

    সিরাজের বয়স ৩৮। ছোটবেলায় ভুল করে ভারতে ঢুকে পড়েন তিনি। দিল্লিগামী সমঝোতা এক্সপ্রেসে করে ১৯৯৬ সালে ভারতে চলে আসেন। খাইবার পাখতুনখাওয়া অঞ্চলের বাসিন্দা সিরাজ করাচি দেখবেন বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। ভুল করে চড়ে পড়েন ভারতগামী ট্রেনে। তার পর থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত সিরাজ ঘুরে বেড়িয়েছেন দিল্লি, মুম্বই এবং আমেদাবাদ। জীবনের ২২টা বছর সিরাজ কাটিয়েছেন মুম্বইয়ে। বিয়ে করেছেন এক ভারতীয়কে। স্ত্রীর নাম সাজিদা। তার পর ভারতকে ভালোবেসে ‘ভারতীয়’ই হয়ে গিয়েছেন সিরাজ।

    পাকিস্তানে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা

    স্বদেশে ফিরে তাঁর আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা করতে যাবেন বলে ভেবেছিলেন সিরাজ। গিয়েওছিলেন ২০১৮ সালে। সেখানে জেলে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। তিনদিন লাগাতার জেরা করার পর সিরাজকে মনসেরায় তাঁর আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে দেখা করতে যেতে দেওয়া হয়। সিরাজ জানান, আত্মীয়-স্বজন তাঁকে সন্দেহের চোখে দেখতে শুরু করেন। তাঁকে কাফের, হিন্দু মায় ভারতীয় চরের তকমাও দেন তাঁর আত্মীয়-স্বজন। পৈত্রিক সম্পত্তির ভাগ নিতে এসেছেন বলে অভিযোগ করতে শুরু করেন সিরাজের (Siraj Mohammed Khan) নিজের ভাই।

    আরও পড়ুন: ভয়েই মৃত্যু নাসরাল্লার! ইজরায়েলি হানায় নিহত হিজবুল্লা প্রধানের দেহ উদ্ধার

    ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন সিরাজের স্ত্রী। ভারতীয় বলে সিরাজের বাড়ির লোক তাঁদের বাসনকোসন ব্যবহার করতে দেননি তাঁদের। সিরাজ যাতে তাঁকে তালাক দেন, সেজন্য ব্রেনওয়াশও করা হতে থাকে। সাজিদা বলেন, “ওঁরা আমার গায়ের রং নিয়েও কটূক্তি করেন।” তিনি বলেন, “আমাদের বলা হয় মুসলমানদের জন্য নিরাপদ নয় ভারত। তবে পাকিস্তানে নিজের শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে যে ঘৃণা আমরা পেয়েছি, ভারতে তা কল্পনাও করতে পারিনি।” ভারতীয় হওয়ায় সিরাজের ছেলেমেয়েদের সে দেশের স্কুলে ভর্তি নেওয়া হয়নি। স্ত্রী, ছেলেমেয়েদের নিয়ে ভারতেই ফিরতে চান সিরাজ। কিন্তু সেজন্য মোটা টাকা ঘুষ চাওয়া হয়েছে। অগত্যা পাকিস্তানেই (Pakistan) কষ্টে দিন কাটছে ভারতীয় সিরাজের (Siraj Mohammed Khan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: ‘‘সাংসদকে খুঁজেই পাচ্ছেন না মানুষ’’, বন্যা-কবলিত ঘাটালে গিয়ে দেবকে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘সাংসদকে খুঁজেই পাচ্ছেন না মানুষ’’, বন্যা-কবলিত ঘাটালে গিয়ে দেবকে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টি আর জলাধারের ছাড়া জলে বন্যা বিধ্বস্ত পশ্চিম মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা। বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ঘাটাল সাব ডিভিশন। বন্যা দুর্গতদের মানুষের কাছে পৌঁচ্ছে ত্রাণ বিলি করলেন বিজেপির বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি, তৃণমূল সাংসদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে দেবের এলাকায় গিয়ে কটাক্ষও করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি।

    তৃণমূল সাংসদকে কটাক্ষ (Sukanta Majumdar)

    বন্যা (Flood) বিধ্বস্ত মানুষদের মধ্যে ত্রিপল, শুকনো খাবার বিলি করলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। ঘুরে দেখলেন এলাকাও। পরে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘‘ঘাটালের সাংসদকে এলাকার মানুষ খুঁজেই পাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে আমরা এখানে চাল, ডাল, শুকনো খাবার এবং ত্রিপল পলিথিন দিতে এসেছি।’’ একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘যেখানে খোদ আইএএস অফিসারের স্ত্রী সুরক্ষিত নন, সেখানে রাজ্যের সাধারণ মহিলারা কীভাবে রয়েছেন তা আপনারা বুঝতেই পারছেন।’’ ঘাটালের পাশাপাশি হুগলির আরামবাগের খানাকুল ২ ব্লকের ১১টি পঞ্চায়েতের মধ্যে ধান্যগোড়ি ও মাড়োখানা পঞ্চায়েত এলাকা থেকে এখনও বন্যার জল পুরোপুরি নামেনি। বাকি পঞ্চায়েতগুলির মধ্যে জগৎপুর, রাজহাটি ১, পলাশপাই ১ ও চিংড়া পঞ্চায়েত এলাকার দু’তিনটি মৌজাতেও জল রয়েছে।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে ফের গেরুয়া ঝড়, সমবায় ভোটে খাতাই খুলল না তৃণমূলের

    রাজ্যকে তোপ সুকান্তর

    দুর্গতদের ত্রাণ দিতে এসে বন্যা পরিস্থিতির জন্য রাজ্যকেই দুষলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘গত এক বছরে রাজ্যের কোথাও বাঁধ মেরামতি হয়নি। এক বছর আগেও বন্যাকে মুখ্যমন্ত্রী ‘ম্যান মেড’ বলেছেন, এ বারও বলছেন। কিন্তু সেই ‘ম্যান মেড’ বন্যা আটকাতে কী কাজ করেছেন, তার ব্যাখ্যা দিতে পারছেন না।’’ রাজ্যের নিজস্ব জলাধারগুলি থেকেও গত ১০ বছরে কোথাও পলি তোলা হয়নি বলে তাঁর অভিযোগ।

    তৃণমূলকে আক্রমণ

    আরামবাগের মায়াপুর বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় দলীয় মঞ্চ থেকে কয়েকশো মানুষকে ত্রিপল ও শুকনো খাবার বিলি করেন সুকান্ত। সেখান থেকে খানাকুলের বন্যাবিধ্বস্ত তালিত গ্রামে যান (Sukanta Majumdar)। সুকান্ত বলেন, ‘‘টাকা-পয়সার বিনিময়ে তৃণমূল নেতা মন্ত্রীদের মদতেই এ সব হয়েছে। আমপানের ক্ষতিপূরণের জন্য পাঠানো হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রের সঙ্গে কী রকম সম্পর্ক রাখবেন, আগে সেটা ঠিক করুন।”  তৃণমূলের আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা যুব সভাপতি পলাশ রায়ের দাবি, “রাজ্য নদী সংস্কার করেছে, পলি তুলেছে, বাঁধেরও সংস্কার করেছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: নবাবিয়ানার সাক্ষ্য ও ঐতিহ্য়! মুর্শিদাবাদ যেন ইতিহাস ও শিল্পশৈলীর মেলবন্ধন

    Murshidabad: নবাবিয়ানার সাক্ষ্য ও ঐতিহ্য়! মুর্শিদাবাদ যেন ইতিহাস ও শিল্পশৈলীর মেলবন্ধন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন রাজধানী মুর্শিদাবাদ। ৫৪ বছরের নবাবিয়ানার সাক্ষ্য ও ঐতিহ্য বহন করে চলা এই মুর্শিদাবাদের প্রতিটি ধূলিকণায় মিশে রয়েছে সেই অতীত দিনের ইতিহাসের গন্ধ। মুর্শিদাবাদের প্রধান দ্রষ্টব্য হাজারদুয়ারি। ১৮৩৭ সালে বৃটিশ স্থপতি স্যার ডানকান ম্যাকলয়েডের নকশায় নগদ সাড়ে ষোল লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই সুরম্য প্রাসাদটি গড়ে তোলেন নবাব নাজিম হুমায়ূন জা। গথিক শিল্পশৈলীতে গড়া প্রাসাদটির ১০০০টি দরজা থাকার জন্য এর নাম হয়েছে হাজারদুয়ারি। তবে এই হাজারটি দরজার মধ্যে ৯০০টি দরজাই নকল। আসল দরজা কিন্ত ১০০টি। প্রাসাদের অভ্যন্তরে রয়েছে মিউজিয়াম। এখানে রয়েছে নবাব, আমির-ওমরাহদের ব্যবহৃত পালঙ্ক, তৈজসপত্র, পোশাক প্রভৃতি। এখানকার আর্ট গ্যালারিতে রয়েছে মার্শাল, টিটো প্রমুখ বিখ্যাত শিল্পীদের আঁকা অসাধারণ সব ছবি। হাজারদুয়ারি প্যালেস মিউজিয়ামের অন্যতম সেরা আকর্ষণ এখানকার অস্ত্রাগারটি। সেই সময় ব্যবহৃত ২৯০০০-এরও বেশি অস্ত্রশস্ত্র এখানে প্রদর্শিত হয়েছে।

    মদিনা, ঘণ্টা মিনার এবং বাচ্চেওয়ালি তোপ

    ১৩০ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৬১ মিটার প্রস্থ বিশিষ্ট এই প্যালেসটির ২৪ মিটার উঁচু পঙ্খের কাজ করা গম্বুজটিও আকর্ষণীয়। হাজারদুয়ারি প্রাসাদের বিপরীত দিকেই রয়েছে ইমামবাড়া। পূর্ব ভারতের সর্ববৃহৎ এই ইমামবাড়াটি ১৮৪৭ সালে নগদ ৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করেন নবাব নাজিম ফেরাদুন জা। হাজারদুয়ারির প্রাঙ্গণেই রয়েছে সিরাজের তৈরি মদিনা, ঘন্টা মিনার এবং বাচ্চেওয়ালি তোপ। সুবিশাল এই কামানটি ১৬৪৭ সালে ঢাকার বিশিষ্ট লৌহ শিল্পী জনার্দন কর্মকার তৈরি করেন। কামানটির ওজন ৭৭০০ কেজি, দৈর্ঘ্য ১৮ ফুট। এটি একবার দাগতে বারুদ লাগত ১৮ সের। কাছেই জাফরাগঞ্জ মকবারায় রয়েছে নবাব মীরজাফর সহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের মোট ১১০০ সমাধি। ২ কিমি দূরে মহিমাপুরে রয়েছে আজিমুন্নেসা বেগমের সমাধি। সামান্য দূরত্বে নসীপুরে দেবী সিং-এর রাজবাড়ি। এখানেও আছে মিউজিয়াম। আছে ফাঁসিঘর, নাটমঞ্চ, নবগ্রহের মন্দির প্রভৃতি।

    কাটরা মসজিদ

    মুর্শিদাবাদের পরবর্তী আকর্ষণ কাঠগোলা বাগান। ধনকুবের লক্ষ্মীপত সিং দুগ্গর এই বাগান ও প্রাসাদ, মন্দির নির্মাণ করেন। কাজেই জগৎ শেঠের বাড়ি ও মিউজিয়াম। মুর্শিদাবাদের অন্যতম সেরা দ্রষ্টব্য কাটরা মসজিদ। এখানে রয়েছে নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ-র সমাধি। এর কাছেই তোপখানায় রয়েছে জাহানকোষা কামান। একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় মোতিঝিল, আখড়া প্রভৃতিও। 
    ভাগীরথীর পশ্চিম তীরে রয়েছে খোশবাগ। এখানেই চির নিদ্রায় শায়িত রয়েছেন নবাব আলীবর্দী খাঁ, বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী লুৎফান্নেসা। এপাড়েই রয়েছে একান্ন সতীপীঠের অন্যতম কিরীটেশ্বরী মন্দির, ডাহাপাড়া জগদ্বন্ধু ধাম, বড়নগরে রানী ভবানীর ১৮ শতকে তৈরি মন্দিরগুলি, ফারহাবাগ প্রভৃতিও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    কলকাতা থেকে ট্রেনে মুর্শিদাবাদের দূরত্ব ১৯৭ কিমি। যাচ্ছে ১৩১০৩ ভাগীরথী এক্সপ্রেস, কলকাতা স্টেশন থেকে যাচ্ছে ১৩১১৭ ধনধান্য এক্সপ্রেস, শিয়ালদা স্টেশন থেকে যাচ্ছে লালগোলা প্যাসেঞ্জার প্রভৃতি ট্রেন। থাকা খাওয়া-এখানে ঘোরাঘুরির সুবিধার জন্য হাজারদুয়ারীর আশেপাশে থাকাটাই সুবিধাজনক। হাজারদুয়ারীর কাছেই রয়েছে হোটেল অন্বেষা এবং হোটেল হিস্টোরিকাল (দুটির ফোন নম্বর ৯৪৩৪১১৫৪৭০, হোটেল ফ্রেন্ডস এবং হোটেল পাপিয়া (৯৭৩২৬০৯০৮৪), হোটেল যাত্রিক (৯৭৩৩৯৭৫০২৪, ৬২৯৬৫১৯৭৩৯) প্রভৃতি। আর ঐতিহাসিক স্থান ঘোরাঘুরি করার জন্য প্রয়োজন হয় উপযুক্ত এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গাইডের। গাইডের জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ৯৪৭৫৬৪৮৮৯ অথবা ৯৭৭৫৮৫৬৭০৫ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share