Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sheikh Hasina: ‘‘শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে ইউনূসকেও’’, চিন্ময় প্রভুর মুক্তির দাবি জানালেন হাসিনা

    Sheikh Hasina: ‘‘শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে ইউনূসকেও’’, চিন্ময় প্রভুর মুক্তির দাবি জানালেন হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ন্যাসী চিন্ময় দাসের গ্রেফতারির পর থেকে বাংলাদেশে (Bangladesh) বারবার হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এক আইনজীবীর মৃত্যুতেও উত্তাল হয়েছে বাংলাদেশের রঙপুর সহ একাধিক জায়গা। এবার সেই ইস্যুতে মুখ খুললেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। সঙ্গে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের মুক্তিরও দাবি করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। নিজের বিবৃতিতে হাসিনা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসকে ‘অসংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলকারী’ বলেও উল্লেখ করলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূসের প্রতি শেখ হাসিনার এই বার্তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

    চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারির প্রতিবাদে সরব

    হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেন, “সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের একজন শীর্ষ নেতাকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে, অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে।” সব সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আর্জি জানিয়েছেন মুজিব-কন্যা। সব শেষে তিনি বলেছেন,নৈরাজ্যবাদী ক্রিয়াকলাপের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নিজের বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করেছেন শেখ হাসিনা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম নিয়ন্ত্রণ, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে ইউনূস প্রশাসন বলে দাবি করেছেন তিনি।

    তোপ ইউনূস সরকারকে (Sheikh Hasina)

    বৃহস্পতিবার আওয়ামি লিগের তরফে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট শেয়ার করা হয়। সেখানে দাবি করা হয় শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) এই দুই ঘটনা প্রসঙ্গে বিবৃতি দিয়েছেন। সেই বিবৃতি অনুযায়ী শেখ হাসিনা বলেছেন, “চট্টগ্রামে একজন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদেরকে খুঁজে বার করে দ্রুত শাস্তি দিতে হবে। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। একজন আইনজীবী তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিলেন। আর তাঁকে এ ভাবে যারা পিটিয়ে হত্যা করেছে তারা সন্ত্রাসবাদী। তারা যেই হোক না কেন শাস্তি তাদের পেতেই হবে।” তিনি আরও বলেন, “অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনূস সরকার যদি এই সন্ত্রাসবাদীদের শাস্তি দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে তাঁকেও শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। দেশবাসীর প্রতি আমি আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ান।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attacks On Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই! জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    Attacks On Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই! জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই। ঠিক এই আবহে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করেন। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশ ইস্যুতে দুজনের মধ্যে অনেকক্ষণ আলোচনা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, প্রতিবেশী রাষ্ট্রে হিন্দু নির্যাতনের (Attacks On Hindus) বিষয়টি সংসদে উঠতে পারে। এবিষয়ে শীঘ্রই বিবৃতিও দিতে পারেন বিদেশমন্ত্রী।

    ২৫ নভেম্বর গ্রেফতার হন ইসকনের সন্ন্যাসী

    প্রসঙ্গত, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা বিমানবন্দরে ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করে ইউনূস সরকার (Attacks On Hindus)। বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের প্রাণ ভোমরা রয়েছে জামাত ও বিএনপি’র মতো মৌলবাদী সংগঠনগুলির হাতে। এই মৌলবাদী সংগঠনগুলি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশে ইসকনকে নিষিদ্ধ (Attacks On Hindus) করার দাবি জানিয়ে আসছে। ইসকনের একাধিক মন্দিরে হামলা চলছেই। প্রসঙ্গত, হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় দাস প্রভুকে যখন চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হয়, তখন তাঁর সমর্থনে হাজার হাজার হিন্দুকে আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হতেও দেখা যায়।

    সরব স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী 

    এদিকে মোদি সরকারের একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাংলাদেশ হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় সরব হয়েছেন। স্বরাষ্ট্র দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিং ইতিমধ্যে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন যে ভারত সরকার বাংলাদেশ সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে, যাতে সেখানকার সংখ্যালঘু হিন্দুদের (Attacks On Hindus) উপাসনালয় এবং মন্দিরগুলিকে রক্ষা করা হয়। বাংলাদেশ হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ দেখা যাচ্ছে সারা বিশ্বব্যাপী। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আমেরিকা শাখার নেতা অজয় শাহ হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনার বিচার চেয়ে এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন।

    সরব কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ

    প্রসঙ্গত, গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশের হাসিনা সরকারের পতনের পরে ২০০টিরও বেশি হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা সামনে এসেছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং গতকালই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করছে যে সে দেশের সরকার আসলে মৌলবাদীদের খপ্পরে (Attacks On Hindus) রয়েছে। হিন্দুদের ওপর হামলা মানবতাবাদ বিরোধী বলেও তোপ দাগেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Protest: বাংলাদেশে বিপন্ন হিন্দুরা! কলকাতায় সনাতনীদের মিছিল ঘিরে ধুন্ধুমার, ভাঙল ব্যারিকেড!

    Bangladesh Protest: বাংলাদেশে বিপন্ন হিন্দুরা! কলকাতায় সনাতনীদের মিছিল ঘিরে ধুন্ধুমার, ভাঙল ব্যারিকেড!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Protest) হিন্দুদের ওপর লাগাতার নির্যাতনের প্রতিবাদে ও ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণদাসের মুক্তির দাবিতে কলকাতার রাস্তায় বিশাল মিছিল করল হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। আর তাতে সামিল হল একাধিক হিন্দু সংগঠন। আর সেই প্রতিবাদ মিছিলকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bangladesh Protest)

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের ডাকে বৃহস্পতিবারের এই মিছিলে (Bangladesh Protest) অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন হিন্দু সংগঠন। মূলত দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসেন সনাতনীরা। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিভিন্ন মঠ ও মিশনের সন্ন্যাসীরা। মিছিলে যোগদান করেন বিজেপি সাংসদ, বিধায়ক থেকে দলের নেতা-কর্মীরা। শিয়ালদা (Kolkata) থেকে মিছিল শুরু হয়। বেকবাগানের কাছে পুলিশ মিছিল আটকাতে ব্যারিকেড দিয়ে দেয়। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে জগদীশচন্দ্র বসু রোড ধরে বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনের কাছাকাছি এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আর তারপরই বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। এক পুলিশকর্মী আহত হন। ব্যারিকেডের নীচে চাপা পড়ে আহত হন বেশ কয়েকজন।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হয়রানির শিকার আরও এক হিন্দু সন্ন্যাসী, এবার গ্রেফতার সন্ত মহারাজ স্বরূপ দাস

    মিছিলের আয়োজকরা কী বললেন?

    মিছিল থেকেই হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে উঠছে স্লোগান। মিছিলের আয়োজকদের বক্তব্য, অবিলম্বে বাংলাদেশে (Bangladesh Protest) হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ না করা হলে বড়সড় আন্দোলনে নামবে এখানকার হিন্দুরা। প্রসঙ্গত, কোটা বিরোধী আন্দোলনের জেরে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে অস্থির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। আন্দোলনের জেরে গত অগাস্টে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই বাংলাদেশে গঠিত হয় ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের বিরুদ্ধে সে দেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচারে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের সনাতন জাগরণ মঞ্চের অন্যতম মুখ সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতার করেছে ইউনূসের সরকার। এরপর থেকেই বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সরকারের প্রতি হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের জোরালো অভিযোগ সামনে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Fengal: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফেনজল’! তামিলনাড়ু উপকূলে দুর্যোগ রুখতে প্রস্তুত নৌবাহিনী

    Cyclone Fengal: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফেনজল’! তামিলনাড়ু উপকূলে দুর্যোগ রুখতে প্রস্তুত নৌবাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে সাইক্লোন ‘ফেনজল’। শনিবার তামিলনাড়ু-পুদুচেরি উপকূলে মহাবলীপুরম এবং কারাইকলের মধ্যবর্তী অংশ দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করবে ঘূর্ণিঝড়টি। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে তামিলনাড়ুর উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে মৌসম ভবন। এই পরিস্থিতিতে দুর্যোগ মোকাবিলায় তামিলনাড়ুতে প্রস্তুত রয়েছে নৌবাহিনী। 

    ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ 

    দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া গভীর নিম্নচাপ আরও ঘনীভূত হয়ে আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর (ইন্ডিয়ান মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট বা আইএমডি)। আইএমডি তাদের সর্বশেষ বুলেটিনে জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে যে গভীর নিম্নচাপটি তৈরি হয়েছে, সেটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে তামিলনাড়ু উপকূলে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৭০ কিলোমিটার। মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে পুদুচেরি এবং উপকূলবর্তী অন্ধ্রপ্রদেশেও।

    ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব

    তামিলনাড়ুর আঞ্চলিক আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে চেন্নাই, ময়িলাদুথুরাই, তিরুভারুর, নাগাপট্টিনম, তিরুভাল্লুর, কাঞ্চিপুরম, চেঙ্গলপেট এবং কাড্ডালোর জেলায়। ইতিমধ্যেই এই আট জেলায় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসাবে স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে। নাগাপট্টিনম, তিরুভারুরের মতো উপকূলবর্তী জেলায় মঙ্গলবার থেকেই আবহাওয়া পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তাই মঙ্গলবার থেকেই সেখানে স্কুল-কলেজ বন্ধ। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ১,৬৩৪টি ত্রাণশিবির প্রস্তুত রাখছে রাজ্য প্রশাসন।

    নিম্নচাপের অবস্থান

    আবহাওয়ার রিপোর্ট বলছে, শ্রীলঙ্কার উপকূলে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপটি প্রায় ৯ ডিগ্রি উত্তর এবং ৮২ ডিগ্রি পূর্বে কেন্দ্রীভূত। নিম্নচাপটি পুদুচেরির প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে এবং তামিলনাড়ু উপকূল অভিমুখে ধীরে ধীরে উত্তর-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আজ রাত এবং শুক্রবার সকালের মধ্যে শক্তি সঞ্চয়ে সচেষ্ট হবে ঘূর্ণিঝড়টি। তবে শনিবার সকালে প্রত্যাশিত ল্যান্ডফলের আগে ঝড়টি আরও দুর্বল হতে পারে বলে মনে করছে আবহবিদরা৷ সিস্টেমটি উত্তর তামিলনাড়ুর উপকূলের কাছাকাছি চলে এলে, নাগাপট্টিনাম, কারাইকাল, কাড্ডালোর, পুদুচেরি, তাম্বারাম এবং চেন্নাইয়ের মতো বেশ কয়েকটি জায়গায় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার ঝুঁকি থাকবে। 

    বিপর্যয় রুখতে সক্রিয় নৌবাহিনী

    শুক্রবার থেকেই ঘূর্ণিঝড়টি তীব্রতা এবং বিস্তার বাড়াবে এবং শুক্রবার ভোর রাত থেকে ৩০ নভেম্বর অর্থাৎ শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জারি থাকতে পারে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব। একইসঙ্গে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের জেরে আগামী দু’দিন অবিরাম বৃষ্টি এবং প্রবল ঝোড়ো দমকা বাতাস রেল, সড়ক ও বিমান চলাচল ব্যাহত করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে তামিলনাড়ুর উপকূলে ভারী বৃষ্টি, প্রবল বাতাস ও বন্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য, নৌবাহিনী স্থানীয় প্রশাসন ও সিভিল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুত পদক্ষেপের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। নৌবাহিনী বিভিন্ন ভৌগলিক এলাকায় দুর্যোগ সহায়তা দল (FRTs) এবং ডাইভিং টিমকে প্রস্তুত রেখেছে, যারা জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া, জরুরি ত্রাণ সামগ্রী যেমন খাদ্য, জল, ওষুধ এবং প্রস্তুত খাবারের বাক্স সহ অন্যান্য সরঞ্জাম পূর্ণ বিশাল যুদ্ধজাহাজগুলিকে সমুদ্রে পাঠানো হয়েছে। ত্রাণের উপকরণ দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পাঠানোর জন্য পরিবহণ যানও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী দলগুলি উদ্ধার ও ত্রাণ প্রচেষ্টার জন্য বোট ও হেলিকপ্টার নিয়ে প্রস্তুত রয়েছে। বিপদাপন্ন অঞ্চলের বাসিন্দাদের সতর্কতা হিসেবে, কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বিশেষ নিরাপত্তা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, যাতে তাঁরা নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে পারেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করল নৌসেনা

    Indian Navy: ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করল নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকাশ ও স্থলপথে শত্রুকে শায়েস্তা করতে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র ছিল ভারতের হাতে। এবার ডুবোজাহাজ থেকেও ছোড়া যাবে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র। এদিন ডুবোজাহাজ থেকে ছোড়া পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের (SLBM) সফল পরীক্ষা করল ভারত। বুধবার পরমাণু বিদ্যুৎচালিত ডুবোজাহাজ ‘আইএনএস অরিঘাত’ থেকে এই ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়েছে। এটি কঠিন জ্বালানি দ্বারা চালিত ‘কে-৪’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র বলে জানা গিয়েছে। 

    ‘কে-৪’ মিসাইলের সফল পরীক্ষা

    প্রতিরক্ষামন্ত্র্রক সূত্রে খবর, সাড়ে ৩ হাজার কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এই আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি। এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লায় বেজিং সহ চিনের গুরুত্বপূর্ণ শহর চলে আসবে। সবচেয়ে বড় কথা, শত্রুর সীমার বাইরে থেকেই এই ক্ষেপণাস্ত্রকে নিক্ষেপ করতে পারবে ভারত। বুধবার সকালে বঙ্গোপসাগরে বিশাখাপত্তনম উপকূল থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়। এই ধরনের পরীক্ষা এই নিয়ে দ্বিতীয়বার করল নৌসেনা। সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, একই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রের আরও কিছু পরীক্ষা চালাবে নৌসেনা। এখনই কোনও সরকারি ঘোষণা না করা হলেও সূত্রের খবর, ‘আইএনএস অরিঘাত’ থেকে কে-৪ মিসাইলের পরীক্ষাটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কে-৪ মিসাইলের পরীক্ষার জন্য গত কয়েক বছর ধরে শুধুমাত্র সাবমেরিনের পন্টুন ব্যবহার করা হয়েছিল। সূত্রের মতে, পরীক্ষা ফলাফল বিশদভাবে বিশ্লেষণ করা হবে এবং পরবর্তী বিশ্লেষণের পরে উচ্চ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিস্তারিত জানানো হবে। এই পরীক্ষা সফল হলেই ভারতীয় সেনার মুকুটে যোগ হবে ‘আণবিক ত্রিশক্তি’র পালক। 

    কে-৪ মিসাইলে সজ্জিত ‘আইএনএস অরিঘাত’

    উল্লেখ্য, ভারতের কাছে এই মুহূর্তে পারমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন (SSBN) রয়েছে দুটি। তার একটি হল ‘আইএনএস অরিহন্ত’ এবং অন্যটি ‘আইএনএস অরিঘাত’। দুটি ডুবোজাহাজই পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করেছে। তবে, ‘আইএনএস অরিহন্ত’ কেবলমাত্র ৭৫০ কিমি পাল্লার ‘কে-১৫’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারে। সেই জায়গায় তার উত্তরসূরি ‘আইএনএস অরিঘাত’ ৩,৫০০ কিমি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে সক্ষম। 

    সেনা সূত্রে খবর, আগামী বছরের মধ্যে একই ধরনের আরও একটি ডুবোজাহাজ তৈরি করে ফেলবে ভারতীয় সেনা। যার নাম ‘আইএনএস অরিধমান’। যার ওজন ৭,০০০ টন। ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO) কে-৪ মিসাইলটি তৈরি করেছে যা দেশের নিউক্লিয়ার-পাওয়ারড সাবমেরিনগুলোকে সজ্জিত করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dakhineswar: দক্ষিণেশ্বরে নবীন ভাস্কর তৈরি করেছিলেন মা কালীর তিনটি বিগ্রহ, বাকি দুটি কোথায়?

    Dakhineswar: দক্ষিণেশ্বরে নবীন ভাস্কর তৈরি করেছিলেন মা কালীর তিনটি বিগ্রহ, বাকি দুটি কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণেশ্বর (Dakhineswar) মন্দিরের মা ভবতারিণীকে দর্শন করতে হাজার হাজার ভক্ত ভিড় করেন। কিন্তু, এই মূর্তি তৈরি হওয়ার আগে আরও দুটি মূর্তি তৈরি করেছিলেন শিল্পী নবীন ভাস্কর। মা ভবতারিণীর সঙ্গে আজও কলকাতায় পূজিত হন আরও দুটি মূর্তি। সেই মূর্তি দুটি কোথায়? কী নামে ডাকা হয় তা অনেকের কাছে অজানা। মা ভবতারিণীসহ তিনটি কষ্টি পাথরের মূর্তিকে তিন বোন বলা হয়। তবে, তাঁদের বোন বলার নেপথ্যে কী কারণ আছে? এই ঘটনার বিষয়ে জানতে গেলে একটু ইতিহাসের পাতা ওল্টাতে হবে।

    মূর্তি তৈরির ইতিহাস (Dakhineswar)

    জানা গিয়েছে, কাশীতে দেবী অন্নপূর্ণার পুজো দিতে যাচ্ছিলেন কলকাতার (Dakhineswar) জানবাজারের রানি রাসমণি। ঠিক যাত্রার প্রাক্কালেই মা কালীর স্বপ্নাদেশ পান তিনি। স্বপ্নে স্বয়ং মা কালী রানিমাকে কাশিধামে না গিয়ে বরং কলকাতাতেই গঙ্গাতীরে একখানা মন্দির নির্মাণ করার নির্দেশ দেন। মায়ের নির্দেশ পেয়ে জমি খোঁজা শুরু করলেন। অবশেষে বরানগরের পাশে দক্ষিণেশ্বর গ্রামে গঙ্গার ধারে মিলল জমি। সেই জমিতেই লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে রানিমা মন্দির নির্মাণে মন দিলেন। কিন্তু শুধু মন্দির হলেই তো হবে না। মায়ের মূর্তিও তো গড়াতে হবে। কার ওপর দায়িত্ব দেবেন এই মূর্তি নির্মাণের? শুরু হল খোঁজ। শেষ পর্যন্ত বরাত পেলেন কাটোয়ার কাছে দাইহাঁটের নবীন ভাস্কর। তিনি তখন সদ্য যুবা হলেও তাঁর শিল্পনৈপুণ্যতার প্রশংসা সারা কলকাতা শহরে ছড়িয়ে পড়েছিল। জনশ্রুতি আছে, কেবলমাত্র পেশাদার ভাস্কর হিসেবে নবীন এ কাজ করেননি। যেরকম ভক্তি থাকলে মায়ের এমন রূপ ফুটিয়ে তোলা যায়, সেরকম ভক্তিভাবই ছিল তাঁর কাজে। একজন সাধকের মতোই এ কাজে মগ্ন হয়েছিলেন তিনি। বিহার থেকে এল বিশেষ কষ্টি পাথর। কলকাতায় এসে নবীন ভাস্কর সেই পাথর কেটে তৈরি করলেন মূর্তি।

    মূর্তি তৈরির পরই হল সমস্যা

    জানা যায়, সে সময় হবিষ্যান্ন খেয়ে নিষ্ঠা সহকারে মূর্তি তৈরির কাজ শেষ করেছিলেন নবীন। কিন্তু কাজ যেন শেষ হয়েও শেষ হল না। মূর্তি নির্মাণ হয়ে গেলে রানি রাসমণি (Dakhineswar) মাতৃমূর্তি দেখতে এসেছিলেন। কিন্তু, মূর্তি পছন্দ হয়নি তাঁর। আসলে সেই মূর্তিটি দক্ষিণেশ্বরের গর্ভগৃহের বেদীর তুলনায় ছোট হয়েছিল। এরপর আবার মূর্তি নির্মাণের কাজে হাত লাগালেন নবীন। হাত লাগালে তাতেও দেখা দিয়েছিল আর-এক সমস্যা। সেই মূর্তিটি আবার গর্ভগৃহের মাপের থেকে কিঞ্চিৎ বড় হয়ে গিয়েছিল। তাই পুনরায় মূর্তি তৈরি শুরু করেছিলেন নবীন। তবে তৃতীয়বার যে মূর্তি নির্মিত হল, আমরা আজও সেই রূপেই মায়ের দর্শন পাই দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরে। এই মা’ই হলেন জগদীশ্বরী কালীমাতা ভবতারিণী ঠাকুরানী।

    বাকি দুটি মূর্তি কোথায়?

    জানা যায়, নবীন ভাস্কর (Dakhineswar) একই কষ্টি পাথর খণ্ড থেকেই মোট তিনটি মূর্তি তৈরি করেছিলেন। তবে, আর দুটি মূর্তি কোথায় আছে? শোনা যায়, নবীন ভাস্কর নির্মিত সবচেয়ে বড়ো মূর্তিটি হেদুয়ার গুহ বাড়িতে নিস্তারিণী কালী নামে পূজিতা হন। আর সবচেয়ে ছোট মূর্তিটি বরানগরের প্রামাণিক ঘাট রোডে দে প্রামাণিক পরিবারে ব্রহ্মময়ী কালী নামে পূজিতা হচ্ছেন। জনশ্রুতি আছে, এই ব্রহ্মময়ী কালীকে ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ ছোট মাসি এবং নিস্তারিণী কালীকে বড় মাসি বলে ডাকতেন। জানা গিয়েছে, মা ভবতারিণীর মূর্তি নির্মাণের পর থেকেই নবীন ভাস্কর সারা বাংলাতে খ্যাতিমান হয়ে ওঠেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Frontier Highway: চিন সীমান্ত ঘেঁষে অরুণাচলে তৈরি হচ্ছে ১,৬৩৭ কিমি হাইওয়ে, বড় বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Arunachal Frontier Highway: চিন সীমান্ত ঘেঁষে অরুণাচলে তৈরি হচ্ছে ১,৬৩৭ কিমি হাইওয়ে, বড় বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৈরি হচ্ছে ১ হাজার ৬৩৭ কিলোমিটার দীর্ঘ অরুণাচল ফ্রন্টিয়ার হাইওয়ে (Arunachal Frontier Highway)। এই হাইওয়ে নির্মাণের জন্য কেন্দ্র বরাদ্দ করেছে ২৮ হাজার ২২৯ কোটি টাকা। এই হাইওয়েটি ভারত-চিন আন্তর্জাতিক সীমানায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর রাজ্যের ১২টি জেলাকে সংযোগ করবে। হাইওয়েটি তৈরিতে আনুমানিক ব্যয় ধার্য হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।

    বদলাবে অরুণাচলের ভোল (Arunachal Frontier Highway)

    নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেলে বদলে যাবে অরুণাচল প্রদেশের আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামো। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, চিনের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এই রাস্তা তৈরি করছে ভারত। জানা গিয়েছে, এই হাইওয়েটি ভারত-তিব্বত-চিন-মায়ানমার সীমান্ত বরাবর নির্মিত হচ্ছে। হাইওয়েটি (Arunachal Frontier Highway) তৈরি হচ্ছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা ও আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে।

    কোথায় শুরু, শেষই বা কোথায়

    জানা গিয়েছে, হাইওয়েটি বমডিলা থেকে শুরু হবে এবং নাফ্রা, হুরি এবং মোনিগং শহরগুলির মধ্য দিয়ে যাবে। এই এলাকাগুলি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বা ম্যাকমোহন লাইনের কাছাকাছি অবস্থিত। হাইওয়েটি (Arunachal Frontier Highway) শেষ হবে ভারতের-মায়ানমার সীমান্তের কাছে, বিজয়নগরে গিয়ে। বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের মুখ্য ইঞ্জিনিয়র তথা ব্রহ্মাঙ্ক প্রকল্পের প্রধান সুবাস চন্দ্র লুনিয়া বলেন, “অরুণাচল ফ্রন্টিয়ার হাইওয়ের জন্য কেন্দ্র ২৮ হাজার ২২৯ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। এটি ১ হাজার ৬৮৩টি গ্রামকে সংযুক্ত করবে। ম্যাকমোহন লাইনের সমান্তরালে নির্মিত জাতীয় সড়কটি (Arunachal Frontier Highway) নির্মাণের কাজ শেষ হবে ২০২৭ সালের মধ্যে।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয় ইসকন, আবেদন খারিজ করে জানিয়ে দিল সেদেশের হাইকোর্ট

    তিনি জানান, অরুণাচল ফ্রন্টিয়ার ন্যাশনাল হাইওয়ে-৯১৩ (Arunachal Frontier Highway)-এর ১৯৮ কিমি (তাতো-তুতিং) অংশ নির্মাণের কাজ চলছে। ২০১৪ সালের পরে বিভিন্ন রাজ্যে বিআরও-এর কাজের জন্য সড়ক উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে বাজেট বরাদ্দ দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই বরাদ্দ পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ঢের বেশি। লুনিয়া বলেন, “সিয়াং, আপার সিয়াং, ওয়েস্ট সিয়াং এবং শি-য়োমি জেলার পাশাপাশি অসমের ধেমাজি জেলার চারটি সড়কের রক্ষণাবেক্ষণ-সহ সড়ক পরিকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজও চলছে।” তিনি বলেন, “ব্রহ্মাঙ্ক প্রকল্প প্রতিষ্ঠার দিন থেকে আজ পর্যন্ত ১৭টি রাস্তার নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে, যার মোট দৈর্ঘ্য ৪৯৬ কিলোমিটার (Arunachal Frontier Highway)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • ISKCON: বাংলাদেশের বন্যায় খাদ্য বিতরণ করেছিল ইসকন, সেদেশেই ‘জঙ্গি’ বলে দাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে!

    ISKCON: বাংলাদেশের বন্যায় খাদ্য বিতরণ করেছিল ইসকন, সেদেশেই ‘জঙ্গি’ বলে দাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসকনকে (ISKCON) জঙ্গি সংগঠনের তকমা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে বাংলাদেশের ইসলামি মৌলবাদী সংগঠনগুলি। ইউনূস সরকারকে সামনে রেখে তারা এই নোংরা খেলায় নেমেছে। কিন্তু, মৌলবাদীরা ভুলে গিয়েছে বাংলাদেশের প্রতি ইসকনের দেশপ্রেমের কথা। চলতি বছরের অগাস্টেই ক্ষমতাচ্যুত হন হাসিনা। ক্ষমতায় আসেন মহম্মদ ইউনূস। আর সেই অগাস্টেই ভয়ঙ্কর বন্যার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদশ। সেই সময় বন্যা কবলিত অসহায় মুসলিমদের মুখে অন্ন তুলে দিয়েছিল এই ইসকন। আর সেটা তখন বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিতও হয়েছিল। ফলে, দেশবাসী ইসকনের বন্যা কবলিত বাংলাদেশবাসীর প্রতি তার ভূমিকা কী তা জেনেছিলেন। আর এখন সেই ইসকনকে মৌলবাদী সংগঠনের তকমা দেওয়া হচ্ছে।

    বন্যার সময় ঠিক কী কাজ করেছিল ইসকন? (ISKCON)

    অগাস্ট মাসে বন্যার সময় ইসকন (ISKCON) করেছিল তার একটু উদাহরণ দিলে বিষয়টি আরও স্পষ্ট হবে। বাংলাদেশের সংবাদপত্র ‘‘কালবেলা’’। সকলেই এই পত্রিকার নাম জানেন। সেই সংবাদ পত্রে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছিল, ‘‘দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যাকবলিত অসহায় মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করছে ইসকন। প্রাকৃতিক এই দুর্যোগ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকার কথা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। শনিবার ২৪ অগাস্ট থেকে এ কার্যক্রম শুরুর কথা জানান ইসকনের পাবলিক জনসংযোগ সহ-পরিচালক বিমলা প্রসাদ দাস। ২৫ অগাস্ট কুমিল্লার বুড়িচং থানার বন্যায় আক্রান্ত বিভিন্ন এলাকায় রান্না করা খিচুড়ি বিতরণ করেন ইসকন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস। দুই হাজারের বেশি মানুষের মধ্যে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়। একই দিন আরও দুটি টিম নোয়াখালী সদর, ফেনী, চৌমুহনী এলাকায় শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করে। এছাড়া খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পৃথক পৃথক টিম বন্যার্তদের মধ্যে চিড়া, মুড়ি, অষুধ, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, বোতলজাত পানি ইসকনের পক্ষ থেকে বিতরণ করেছে।’’

    ফলে, বোঝা যাচ্ছে ইসকন শুধু একটি এলাকায় এই শিবির করেছে তা নয়, সমগ্র বাংলাদেশের বন্যা কবলিত এলাকায় গিয়ে ইসকনের টিম অসহায় হিন্দু-মুসলিমসহ সমস্ত অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। মুখে অন্ন তুলে দিয়েছে। আর তিন মাসের মধ্যে সমাজসেবা করা একটি প্রতিষ্ঠানকে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে বাংলাদেশের মৌলবাদীরা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হয়রানির শিকার আরও এক হিন্দু সন্ন্যাসী, এবার গ্রেফতার সন্ত মহারাজ স্বরূপ দাস

    ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আর্জি কোর্টে

    বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ইসকন? বুধবার এক আইনজীবী সেই আর্জি জানান। তা নিয়ে হাইকোর্টে নিজের মতামত জানান বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মহম্মদ আসাদুজ্জামান। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের হাইকোর্টে ইসকনকে নিষিদ্ধ করার বিষয়টি উত্থাপিত হয়। সেখানে ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আর্জি খারিজ করে দেয় বাংলাদেশের হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বাংলাদেশের একটি মহল থেকে হিন্দু সন্ন্যাসী তথা বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণদাসকে ‘জঙ্গি’ বলে দাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং ইসকনকে (ISKCON)  ‘জঙ্গি’ সংগঠন বলে দাবি করা হচ্ছে।

    ইসকনের সভাপতি কী বললেন?

    এই প্রসঙ্গে ইসকনের (ISKCON) সভাপতি মধু পণ্ডিত দাস বলেন, ‘‘ইসকনের তরফে আর্জি জানানো হচ্ছে যে ভারত সরকার যেন অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কথা বলে। বাংলাদেশ সরকারের কাছে যেন এই বার্তাটা পৌঁছে দেয় যে আমরা শান্তিপ্রিয় ভক্তি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। বাংলাদেশে বন্যার সময় ইসকন যেভাবে মানুষকে সহায়তা করেছিল, তা সকলেই জানেন। বিশ্বের কোনও প্রান্তে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে ইসকন কোনওভাবে জড়িত থাকার ভিত্তিহীন অভিযোগ করার বিষয়টি সাংঘাতিক।’’

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ দাবি

    গত ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দুদের উপরে ২০০টির বেশি হামলা ঘটনা ঘটেছে। হামলা চালানো হয়েছে মন্দিরেও। এর মধ্যে নতুন করে চিন্ময় প্রভুকে গ্রেফতারি এবং তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেওয়ার প্রতিবাদে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষরা প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন। ভারতে তো প্রতিবাদ হচ্ছেই, প্রভাবশালী ইন্দো-মার্কিন সংস্থা ‘ফাউন্ডেশন ফর ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ডায়াসপোরা স্টাডিজ’-এর তরফে বিষয়টি নিয়ে জো বাইডেন এবং ভাবী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয় ইসকন, আবেদন খারিজ করে জানিয়ে দিল সেদেশের হাইকোর্ট

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয় ইসকন, আবেদন খারিজ করে জানিয়ে দিল সেদেশের হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভেস্তে গেল ইসকনকে (ISKCON) নিষিদ্ধ করার প্রচেষ্টা! বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) আর নিষিদ্ধ নয় ইসকন। সে দেশের হাইকোর্টে খারিজ হয়ে গেল রিট পিটিশন। বৃহস্পতিবার আদালতের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, ইসকন নিষিদ্ধ হবে কিনা, সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

    কী বলল আদালত? (Bangladesh Crisis)

    রিট পিটিশন খারিজ করে দিয়ে আদালত জানিয়ে দিয়েছে, শান্তিরক্ষায় সরকার যাবতীয় পদক্ষেপ করবে। কিন্তু কোনওভাবেই ইসকনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে না। বৃহস্পতিবার শুনানি চলাকালীন আইনজীবী মনিরউদ্দিন ইসকনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জানান। তার পরেই আদালত জানিয়ে দেয়, ইসকনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে না। হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ্ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশিস রায় চৌধুরীর ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ইসকন নিষিদ্ধ করা হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। এ নিয়ে আদালতের হস্তক্ষেপ করা ঠিক হবে না।

    গ্রেফতার চিন্ময় কৃষ্ণ দাস

    দিন কয়েক আগেই ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় নিপীড়িত হিন্দুদের মুখ ইসকনের অন্যতম কর্তা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। তার পর থেকেই ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দাবি জোরালো হয় বাংলাদেশে। চিন্ময়কে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ চলাকালীনই মঙ্গলবার চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করা হয়। তার পরেই ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানায় হেফাজতে ইসলাম-সহ বাংলাদেশের একাধিক ইসলামি সংগঠন।

    প্রসঙ্গত, ইসকনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) হাইকোর্টে একটি পিটিশন জমা দেন মনিরউজ্জামান নামের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে চট্টগ্রাম ও রংপুরে জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশও দেওয়ার দাবি জানান ওই আইনজীবী। এ নিয়ে সেখানকার সরকার কী পদক্ষেপ করছে, আদালতে তা জানানোর আবেদনও করেন ওই আইনজীবী।

    আরও পড়ুন: ১৯৭৪ সালের আইন দিয়ে বাংলাদেশে হিন্দু মন্দির, সনাতনীদের জমি হাতাচ্ছে ইসলামি মৌলবাদীরা

    সূত্রের খবর, এদিন এই বিষয়ে সরকারের মনোভাব ও পদক্ষেপ করার কথা আদালতকে জানান অ্যার্টনি জেনারেল মহম্মদ আসাদুজ্জামান। তিনি জানান, চট্টগ্রামের ওই আইনজীবী হত্যার ঘটনায় দায়ের হয়েছে তিনটি মামলা। ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে ৩৩ জনকে। ওই মামলায় আরও যাদের নাম রয়েছে, তাদেরও গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে। অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, ইসকন (ISKCON) নিয়ে কঠোর অবস্থান নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 30 November 2024: রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 30 November 2024: রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    বৃষ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণা জন্মাতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ সংযত রাখুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    ধনু

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share