Tag: Madhyom

Madhyom

  • Lung infections: বর্ষায় বাড়ছে সংক্রমণ! রান্নাঘরের কোন পাঁচ উপাদানে সহজেই সুস্থ থাকবে ফুসফুস? 

    Lung infections: বর্ষায় বাড়ছে সংক্রমণ! রান্নাঘরের কোন পাঁচ উপাদানে সহজেই সুস্থ থাকবে ফুসফুস? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    একটানা বৃষ্টিতে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়া। স্কুল যাতায়াতে কিংবা বাজার করতে গেলেও ভিজতে হচ্ছে! মামুলি সর্দি-কাশি লেগেই থাকে। তার সঙ্গে দেখা দিচ্ছে ফুসফুসের জটিল অসুখ। অনেকেই ফুসফুসের একাধিক সংক্রমণে ভুগছেন। বিশেষত শিশু ও বয়স্করা ফুসফুসের সংক্রমণে (Lung infections) নাজেহাল। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বায়ুদূষণের জেরে কলকাতা সহ দেশের একাধিক শহরের বাসিন্দারা ফুসফুসের রোগে কাবু। ক্রনিক পালমোনারি ডিজিজ-এ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। পাশপাশি খুব কম বয়স থেকেই অনেকে হাঁপানির সমস্যায় ভুগছে। এছাড়াও ফুসফুসের নানান অসুখের জেরে কাশি, জ্বর এমনকী শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, কিছু ঘরোয়া উপাদান নিয়মিত ব্যবহার করলেই ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো‌ যাবে। বাড়ির রান্নাঘরের সেই উপাদান শিশু থেকে বয়স্ক, সকলের জন্যই উপকারী। এবার দেখে নেওয়া যাক, রান্নাঘরের কোন উপাদান ফুসফুস সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে?

    হলুদ (Lung infections)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হলুদ প্রায় প্রত্যেক রান্নাঘরেই থাকে। নিয়মিত রান্নায় হলুদের ব্যবহার করলে ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। তবে গরম ভাতের সঙ্গে অন্তত এক টুকরো কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খেলে কাজ আরও ভালো হয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, হলুদে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। এই উপাদান ফুসফুসের জন্য বিশেষ উপকারী। এছাড়াও হলুদে থাকে কারকিউমিন উপাদান। এই উপাদান ফুসফুসের ক্যান্সার রুখতেও বিশেষ সাহায্য করে‌।

    রসুন

    খালি পেটে এক কোয়া রসুন ফুসফুসের সংক্রমণ (Lung infections) রুখতে বিশেষ উপকারী বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বর্ষার শুরুতেই প্রতিদিন সকালে এক কোয়া রসুন খাওয়ায় অভ্যস্থ হলে ফুসফুসের অসুখ সহজে‌ মোকাবিলা করা সম্ভব।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, রসুনে থাকে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই নিয়মিত রসুন খেলে সংক্রামক রোগের ঝুঁকি কমে।

    গোলমরিচ (Lung infections)

    বর্ষায় ফুসফুসের সংক্রামক রোগের ঝুঁকি কমাতে গোলমরিচ বিশেষ সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁদের পরামর্শ, দিনে অন্তত যে কোনও একটি রান্নায় গোলমরিচ ব্যবহার করলে ফুসফুসের সংক্রমণ ঠেকানো‌ সহজ হবে‌‌। গোলমরিচ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। তাই গোলমরিচ সংক্রমণ রুখতে বিশেষ সাহায্য করবে।

    আদা

    ফুসফুসের সংক্রমণ (Lung infections) রুখতে আদা খুবই উপকারী বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বর্ষায় প্রবীণরা চায়ে আদা দিয়ে খেতে পারেন। আবার শিশুদের আদার ছোট্ট টুকরো খাওয়ানো যেতে পারে। এতে বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। আদা হল প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। তাই আদাকে ফুসফুসের রক্ষাকবচ বলা হয়। নিয়মিত আদা খেলে ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।

    আখরোট

    সকালে খালি পেটে আখরোট (Kitchen  Ingredients) খেলে একাধিক উপকার পাওয়া যায়। এই অভ্যাস অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। বিশেষত ফুসফুস সুস্থ রাখতে আখরোট বিশেষ সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আখরোট ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি।‌ তাই মস্তিষ্কের পাশপাশি ফুসফুসের জন্য ও আখরোট বিশেষ উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ময়নাতদন্তকারী ডাক্তার অপূর্ব সেদিন বারবার সন্দীপের ঘরে কেন? তদন্তে সিবিআই

    RG Kar: ময়নাতদন্তকারী ডাক্তার অপূর্ব সেদিন বারবার সন্দীপের ঘরে কেন? তদন্তে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar) নির্যাতিতার ময়নাতদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাসকে প্রায় চারবার সিবিআই দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অপূর্বসহ তদন্তকারী তিন চিকিৎসকের থেকে আলাদা আলাদা করে ব্যাখ্যা নিয়ে পূর্ণাঙ্গ আরও একটি রিপোর্ট তৈরি করেছে সিবিআই। এছাড়া ৯ অগাস্ট নির্যাতিতার ময়নাতদন্তের দিন সন্দীপ ঘোষের ঘরে বারবার কেন গিয়েছিলেন চিকিৎসক অপূর্ব, সেই প্রশ্নে উত্তরও সিবিআই খুঁজছে।

    সন্দীপের ঘরে বারবার কেন অপূর্ব? (RG Kar)

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়নাতদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস ৯ অগাস্ট সন্দীপ ঘোষের (RG Kar) ঘরে বারবার গিয়েছিলেন। কেন তাঁকে সেখানে বার বার যেতে হয়েছিল, সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজতেই তাঁকে একাধিকবার তলব করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, ময়না তদন্ত শুরুর আগে প্রায় এক ঘণ্টা সন্দীপের ঘরে বসেছিলেন অপূর্ব। সন্ধ্যায় ময়না তদন্ত শেষ হতেই ফের তিনি যান ওই ঘরে। আধ ঘণ্টা পরে ফিরে এসে ময়না তদন্তের রিপোর্ট তৈরি করেন। এর পরে ফের সন্দীপের ঘরে গিয়ে ফের ঘণ্টা দেড়েক বসে ছিলেন অপূর্ব। কেন? কোনও চাপ কি ছিল ফরেন্সিক মেডিসিনের ওই চিকিৎসকের ওপর? কে চাপ দিয়েছিল? তা জানার চেষ্টা করছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    তরুণী চিকিৎসকের (RG Kar) শরীর থেকে সংগৃহীত নমুনাগুলি দু’দিন ধরে মর্গেই রাখা ছিল। যদিও নিয়মানুযায়ী ময়নাতদন্তের রিপোর্টের সঙ্গেই পুলিশ নমুনাও নিয়ে যায় পরীক্ষায় পাঠানোর জন্য। আরজি করের ক্ষেত্রে তা হয়নি। সূত্রের খবর, ৯ অগাস্ট রাতে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট তৈরি হয়ে গিয়েছিল এবং রাত ১০টা নাগাদ পোর্টালে আপলোডও হয়ে গিয়েছিল। তার পরেও পুলিশ নমুনা দু’দিন ফেলে রাখল কেন? আরও জানা যাচ্ছে, দু’দিন পরে মর্গ থেকে নমুনাগুলি পুলিশকে হস্তান্তর করেছেন অপূর্ব একাই। প্রত্যেক নমুনার ওপরে যে সিল করা হয়েছে, তাতে একমাত্র সই অপূর্বেরই, ময়নাতদন্তে থাকা বাকি দু’জনের সই নেই। ফলে, ওই নমুনার বিষয়ে তিন জনের উপস্থিতির বিষয়টি আর গ্রাহ্য হচ্ছে না।

    তিন চিকিৎসকের আলাদা করে বয়ান

    আরজি করকাণ্ডে (RG Kar) ময়নাতদন্তকারী তিন চিকিৎসকের থেকে আলাদা করে ব্যাখ্যা নিয়ে পূর্ণাঙ্গ আরও একটি রিপোর্ট তৈরি করেছে সিবিআই। জানা যাচ্ছে, আরজি কর থেকে ময়না তদন্তের যে রিপোর্ট মিলেছিল, তা দিল্লি এবং কল্যাণী এমসের ফরেন্সিক বিভাগের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে পরীক্ষা করানো হয়। কিন্তু, ময়নাতদন্তের ভিডিওগ্রাফির ছবি খুব স্পষ্ট না হওয়ায় সমস্যা তৈরি হয়। রিপোর্টে যে বিষয়গুলি উল্লেখ করা হয়েছিল, তার ব্যাখ্যা কী, তা জানার চেষ্টা করেন তদন্তকারীরা। এজন্য ৯ অগাস্ট ময়না তদন্তকারী তিন চিকিৎসককে বেশ কয়েক বার করে তলব করে সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, ময়নাতদন্তের দু’দিন পরে সংগৃহীত নমুনাগুলি ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। তার কয়েকটির রিপোর্ট তদন্তকারীদের হাতে এসেছে। সেই রিপোর্ট এবং ময়না তদন্তের রিপোর্টের বিস্তারিত ব্যাখ্যাও দিল্লি এমসে পাঠানো হয়েছে বলে খবর। এক চিকিৎসকের মোবাইলবন্দি ১৫টি ছবিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন তাঁরা। সমস্ত রিপোর্ট একত্রিত করে মৃতের শরীরের আঘাতগুলির কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Income Tax Rule: ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়করের একাধিক নিয়ম, জানেন তো?

    Income Tax Rule: ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়করের একাধিক নিয়ম, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়কর (Income Tax Rule) সংক্রান্ত সমস্ত নিয়ম। শেয়ার বাজার ফিউচার ও অপশন ট্রেডিং সিকিউরিটিজ ট্রান্সাকশন ট্যাক্স, টিডিএস রেট সহ যাবতীয় আয়করের সমস্ত ক্ষেত্রে ‘বিবাদ সে বিশ্বাস ২০২৪’ স্কিমে বদল আনা হয়েছে। এই সংক্রান্ত পরবর্তী মাস থেকে কার্যকর হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে কী কী পরিবর্তন হচ্ছে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

    শেয়ার বাজার ফিউচার করে বদল (Income Tax Rule)

    উল্লেখ্য ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য পূর্ণাঙ্গ বাজেট সংসদে পেশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সেখানে আয়কর (Income Tax Rule) বিষয়ে বেশ কিছু নিয়ম বদলের কথা জানিয়েছেন তিনি। এবার তা কার্যকর হতে চলেছে। নির্মলা জানিয়েছিলেন, শেয়ার বাজার ফিউচার ও অপশন ট্রেডিং সিকিউরিটিজ ট্রান্সাকশন ট্যাক্স (এসটিটি) দিতে হয় যাঁদের, তাঁদের ট্যাক্স রেটে বদল আসছে। এত দিন পর্যন্ত ০.১ শতাংশ এসটিটি নেওয়া হত, এখন থেকে ০.২ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে ট্রেডার ডেরিভেটিভ বাজার ট্রেড করার জন্য আরও বেশি করে কর দিতে হবে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (SEBI) বোনাস শেয়ারের লেনদেনকে বৃদ্ধি করার জন্য একটি নতুন কাঠামো বাস্তবায়ন করেছে। শেয়ার বাইব্যাকের ক্ষেত্রে শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার সারেন্ডার করলে যে লাভ হত, তার উপর এখন থেকে ট্যাক্স দিতে হবে। শেয়ার কেনা বা বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে খরচের বিষয়কে সমানে রেখে মূলধনের লাভ-ক্ষতি গণনা করা হবে। এর ফলে যাঁরা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের উপর কর বৃদ্ধি হবে।

    ফ্লোটিং রেট বন্ড টিডিএস

    বাজেট ঘোষণা করে বলা হয়েছিল, কেন্দ্র বা রাজ্যের বন্ড বা ফ্লোটিং রেটে ১০ শতাংশ হারে টিডিএস দিতে হবে। এই পরিবর্তনের মধ্যে বন্ডে বিনিয়োগ থেকে ১০ হাজার টাকার বেশি আয় হলে ১০ শতাংশ হারে টিডিএস (Income Tax Rule) দিতে হবে। তবে আয় ১০ হাজার টাকার কম হলে কোনও টিডিএস দিতে হবে না। একই ভাবে টিডিএস রেটে বদলের ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন। আয়করের ১৯ ডিএ, ১৯৪ এইচ, ১৯৪-১ বি, ১৯৪ এম ধারার অধীনে টিডিএস-এর হার ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। একই ভাবে ই-কমার্স অপারেটারদের জন্য টিডিএস-এর হার ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.১ শতাংশ করা হয়েছে। সিবিডিটি ঘোষণা করেছে, আয়কর সম্পর্কিত মুলতুবি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ‘বিবাদ সে বিশ্বাস ২০২৪’ নামে প্রকল্প চালু হবে।

    আধারে পরিবর্তন

    প্যান কার্ডের (Income Tax Rule) অপব্যবহার এবং ডুপ্লিকেশন রোধ করার জন্য আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে বা প্যানের জন্য আবেদন সময় আধার নম্বরের বদলে আধার এনরোলমেন্ট নম্বর দেওয়ার নিয়ম আর কার্যকর থাকবে না। আগামী ১ অক্টোবর, ২০২৪ থেকে প্যান-এর জন্য আবেদন করার সময় বা আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় আধার তালিকাভুক্তি আইডি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    টিকিটবিহীন যাত্রীদের জন্য ড্রাইভ

    ভারতীয় রেল টিকিটবিহীন যাত্রীদের বিরুদ্ধে একটি বিশেষ ড্রাইভ চালু করবে। অতিরিক্ত ভিড়ের জন্য উৎসবের সপ্তাহগুলিতে যাত্রীদের চাহিদা পূরণ করতে এই ব্যবস্থা করা হবে। বিনা টিকিটে ভ্রমণ রোধ করতে এবং কঠোর টিকিট-চেকিং পদ্ধতি প্রয়োগ করতে এই উদ্যোগটি চালু করছে ভারতীয় রেল। ফলে যাত্রীদের টিকিট না কাটার প্রবণতাকে অনেকটাই রোখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে সরকারের আয় (Income Tax Rule) বৃদ্ধি হবে।

    আরও পড়ুনঃ পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সচল হবে (National Small Savings)

    কেন্দ্রীয় অর্থ দফতর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে জাতীয় ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের (এনএসএস) অধীনে ত্রুটিপূর্ণ ভাবে খোলা অ্যাকাউন্টগুলিকে ঠিক করার জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে। ত্রুটিযুক্ত অ্যাকাউন্টগুলি ত্রুটিমুক্ত করার জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরের কাছে এই বিষয়ে তথ্য জমা দিতে হবে। এনএসএস অ্যাকাউন্ট (National Small Savings), অপ্রাপ্তবয়স্কদের নামে খোলা পিপিএফ অ্যাকাউন্ট, একাধিক পিপিএফ অ্যাকাউন্ট, এনআরআইদের দ্বারা পিপিএফ অ্যাকাউন্টের এক্সটেনশন সহ ছয়টি মূল বিভাগের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশিকা তৈরি করা হয়েছে। বাবা-মা অভিভাবকদের পরিবর্তে অন্য কোনও ব্যক্তির দ্বারা খোলা সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট (SSA) সচল করা হবে। ফলে সরকারের কর (Income Tax Rule) গ্রহণে স্বচ্ছতা আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: ‘‘বিধানসভা ভোট মিটলেই পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও যুক্ত হবে ভারতের সঙ্গে’’, বড় দাবি যোগীর

    Yogi Adityanath: ‘‘বিধানসভা ভোট মিটলেই পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও যুক্ত হবে ভারতের সঙ্গে’’, বড় দাবি যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election 2024) শেষ হলেই ভারত সরকার পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের জন্য লড়াই শুরু করবে। তাদেরও ভারতের অংশ হিসেবে নিয়ে আসা হবে।  এমনই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। বৃহস্পতিবার জম্মুর আরএস পুরা এলাকায় বিজেপির নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর আদতে জম্মু ও কাশ্মীরেরই অংশ। এই বিধানসভার ভোট শেষ হলে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে আবার জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ করে তোলা হবে।’’

    যোগীর অভিমত

    নির্বাচনী জনসভায় যোগ দিয়ে যোগী (Yogi Adityanath) বলেন, ‘‘পাকিস্তান এখন ভিখারিতে পরিণত হয়েছে। তারা নিজেরদেরই সামলাতে পারছে না, অধিকৃত কাশ্মীর কী করে সামলাবে? পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারাই এখন পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আন্দোলন করছেন।’’ ঘটনাচক্রে, গত মে মাসের গোড়া থেকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের রাজধানী মুজফ্‌ফরাবাদ-সহ সামাহনি, সেহানসা, মিরপুর, রাওয়ালকোট, হাত্তিয়ান বালা, খুইরাট্টা, তত্তাপানির মতো এলাকায় ইসলামাবাদ-বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। রাজস্ব, মূল্যবৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ সংকটের কারণে ক্ষুব্ধ পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা। 

    ভালো নেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর

    লোকসভা ভোটের প্রচারে বিজেপি নেতা তথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath) বলেছিলেন, “আমরা আমাদের শত্রুর পুজো করব না। যদি কেউ আমাদের মানুষদের হত্যা করে, আমরা তাদের পুজো করব না। তাদের যোগ্য জবাব দেব। পাক-অধিকৃত কাশ্মীরকে রক্ষা করা পাকিস্তানের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হলে, ছয় মাসের মধ্যে পিওকে ভারতের অংশ হয়ে যাবে।” সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বিক্ষোভ চলছে। অভিযোগ, ওই অঞ্চলে উৎপন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে পাকিস্তানের অন্যান্য শহরে। অথচ অন্ধকারে দিন কাটছে ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদর। এর প্রতিবাদে পথে নেমেছেন অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা। খোলাখুলি পাকিস্তান বিরোধী স্লোগান দিচ্ছেন তাঁরা। পাক পুলিশ ও আধাসেনার গুলিতে ইতিমধ্যেই বহু বিক্ষোভকারী হতাহতও হয়েছেন। পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্ত হওয়াই ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘২৬ বছরের চাকরি জীবনে এমন অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি’’, দাবি সিবিআই কর্তার

    RG Kar: ‘‘২৬ বছরের চাকরি জীবনে এমন অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি’’, দাবি সিবিআই কর্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar) তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার ময়না তদন্ত করা নিয়ে প্রথম থেকেই বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে পরিবারের আপত্তির পরও একরকম জোর করেই তড়িঘড়ি ময়না তদন্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। সূর্যাস্তের পর ময়না তদন্ত করা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এবার ময়না তদন্তের পাশাপাশি নির্যাতিতার সুরহতালের রিপোর্ট নিয়েও সিবিআই (CBI) আধিকারিকদের মনে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক সিবিআই কর্তা এমনও দাবি করেছেন, তিনি তাঁর কর্মজীবনে এমন ভুলে ভরা সুরতহাল রিপোর্ট (Inquest Report) কখনই দেখেননি।

    কী কী প্রশ্ন উঠছে? (CBI)

    সিবিআই সূত্রকে উদ্ধৃত করে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিকিৎসক-পড়ুয়ার (RG Kar) খুন, ধর্ষণের ঘটনায় মাত্র ২০ মিনিটে সুরতহাল (ইনকোয়েস্ট) এবং ১ ঘণ্টা ১০ মিনিটে ময়না তদন্তের রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। ধর্ষণ ও খুনের তদন্তে এ দু’টিই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ আদালত গ্রাহ্য তথ্য প্রমাণ। আর ওই দু’টো রিপোর্টেই পর পর ধোঁয়াশা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। ময়না তদন্তের আগে একজন বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মৃতদেহ পর্যবেক্ষণ করে রিপোর্ট প্রস্তুত করেন। তাকেই সুরতহাল রিপোর্ট বলা হয়। তিনি মৃতদেহের নানা ক্ষতচিহ্ন খুঁটিয়ে পরীক্ষা করে যে রিপোর্ট দেন, তার ভিত্তিতে ময়না তদন্ত করা হয়। এই পরীক্ষায় সাধারণত ঘণ্টাখানেক সময় লাগে। মাত্র ২০ মিনিটে কী করে এই পরীক্ষা করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তদন্তকারীদের (CBI) সূত্রে দাবি, রিপোর্টে বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট লিখেছেন, তিনি বিকেল ৪টে ২০ মিনিট থেকে ৪টে ৪০ মিনিট পর্যন্ত মৃতদেহ পর্যবেক্ষণের রিপোর্ট (RG Kar) তৈরি করেছেন। দেহ উল্টে পর্যন্ত দেখা হয়নি। যে ভাবে দেহ শুইয়ে রাখা হয়েছিল, শুধুমাত্র তা ওপর-ওপর দেখে চটজলদি রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে বলেই রিপোর্ট পড়ে মনে হয়েছে তদন্তকারীদের।

    আরও পড়ুন: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    রিপোর্টে আঘাতের চিহ্ন কোথায় তা উল্লেখ নেই

    আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে সিবিআই (CBI) সূত্রকে উদ্ধৃত করে আরও বলা হয়েছে, মৃতার পেটের কোন কোন অংশে কী ধরনের আঘাত, তারও খুঁটিনাটি বলা নেই। রিপোর্টে মৃতদেহের গোপনাঙ্গে রক্তের কথা রয়েছে। কিন্তু, রক্তপাতের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়নি। গোপনাঙ্গের পাশে একটি ভাঙা ‘হেয়ার ক্লিপ’ পাওয়া গিয়েছে, বলা হয়েছে। কিন্তু, তা কতটা দূরে, সেই তথ্য অস্পষ্ট বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা (RG Kar)। মৃতার পোশাকের বিষয়টিও স্পষ্টভাবে বলা নেই। সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির সময়ে দু’জন চিকিৎসককে সাক্ষী রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাঁদের কোনও বক্তব্য রিপোর্টে নেই।  রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাঁ পায়ে একাধিক আঘাত হয়েছে। কিন্তু সেটা পায়ের পাতা, হাঁটু না গোড়ালি? তা বলা হয়নি। মুখের কোথায় কোথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে তা-ও লেখা নেই। মৃতার মুখের ভিতরে এবং চোখে রক্ত পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু কী ধরনের ক্ষত থেকে ওই রক্তপাত, তা উল্লেখ করা হয়নি। মৃতদেহের পিছনের অংশে কোনও আঘাত ছিল কি না তা-ও রিপোর্টে লেখা নেই বলে তদন্তকারীদের সূত্রে দাবি।

    অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট!

    আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিবিআইয়ের (CBI) এক কর্তা বলেন, “২৬ বছরের চাকরি জীবনে এমন অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি। ওই বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটকে একাধিক বার তলব করে এত দ্রুত সুরতহাল রিপোর্ট লেখা নিয়ে তাঁর বয়ান নথিবদ্ধ করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি বিষয়ে খটকা রয়েছে বলে তদন্তকারীদের সূত্রে দাবি। সুপ্রিম কোর্টের মামলার শুনানিতে ওই সব বিষয়েই মুখবন্ধ খামে রিপোর্ট পেশ করা হবে।” তদন্তকারী সংস্থা (CBI) সূত্রে দাবি, বিভিন্ন রিপোর্টের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, ঠান্ডা মাথায় সুকৌশলে ধাপে ধাপে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়ে থাকতে পারে। তাঁদের দাবি, সুরতহাল রিপোর্টে তথ্যের খামতি ও সূর্যাস্তের পরে তাড়াহুড়োয় ময়না তদন্ত এখন তদন্তে অন্যতম প্রধান বাধা হয়ে উঠছে (RG Kar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UNSC: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    UNSC: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nations) নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ প্রাপ্তির বিষয়ে জোরালো সমর্থন জানালেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। এর আগে ভারতকে সমর্থন জানিয়েছিল আমেরিকা। ফলে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া ‘অবশ্যম্ভাবী’ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদে (UNGA) ভাষণ দেওয়ার সময়, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জানান, রাষ্ট্রপুঞ্জকে আরও শক্তিশালী এবং কার্যকরী করে তোলার জন্য ভারতকে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য হিসেবে দেখতে চায় ফ্রান্স।

    ফ্রান্সের সমর্থন

    বর্তমানে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্র রয়েছে। আমেরিকা, রাশিয়া, চিন, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের পক্ষেই যে বিশ্বের একটি বড় অংশ রয়েছে, তা প্রমাণিত। নিউ ইয়র্কে সাধারণ পরিষদে (United Nations) বক্তব্য রাখার সময় মাক্রঁ বলেন, “আসুন, রাষ্ট্রপুঞ্জকে আরও কার্যকর করি। আমাদের এটিকে আরও প্রতিনিধিত্বমূলক করতে হবে এবং এ কারণেই ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদকে সম্প্রসারিত করার পক্ষে। এজন্য জার্মানি, জাপান, ভারত এবং ব্রাজিলকে স্থায়ী সদস্য পদ দেওয়া উচিত।” 

    কেন দরকার ভারতকে

    ভারত এখন শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে অগ্রগণ্য। ভারতীয় অর্থনীতিতে বৃদ্ধির হার বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে শুরু করে বিশ্বে সন্ত্রাস মোকাবিলায় ভারত সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে। তাই নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া উচিত বলেই অভিমত কূটনীতিকদের। ১৫ সদস্য নিয়ে গঠিত নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী পাঁচ সদস্যের ভেটো ক্ষমতা রয়েছে। অন্যরা দু’বছরের জন্য নির্বাচিত হয়। সমতাভিত্তিক প্রতিনিধিত্বের প্রশ্নটি ১৯৭৯ সাল থেকে সাধারণ পরিষদের অ্যাজেন্ডায় রয়েছে। এখন দিনে দিনে, বিশ্বব্যাপী বাড়তে থাকা সংঘাতের মধ্যে সংস্কারের দাবি আরও জোরালো হয়েছে। সম্প্রতি কোয়াড বৈঠকে রাষ্ট্রপুঞ্জে (United Nations) ভারতের স্থায়ী সদস্য পদের দাবিকে সমর্থন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি বলেন, “আমরা নিরাপত্তা পরিষদকে (UNSC) সংস্কার করব। নিরাপত্তা পরিষদকে আরও প্রতিনিধিত্বমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বচ্ছ, কার্যকর, গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক করতে এখানে স্থায়ী ও অস্থায়ী সদস্যপদের সম্প্রসারণ করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের ঠিক আগে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। আধুনিক জীবনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দিকে নজর রেখেই অসংগঠিত ক্ষেত্রের (Unorganized Sector Workers) কর্মীদের ন্যুনতম দৈনিক মজুরি (Wage Hike) বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে যাঁরা দৈনিক কাজের ভিত্তিতে উপার্জন করেন, সেই শ্রমিকদের পারিশ্রমিক কিছুটা হলেও বাড়ল। আগামী ১ অক্টোবর থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকরী হবে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভ্য়ারিয়েবল ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স বা পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতা (Wage Hike) পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মজুরি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তে নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের সঙ্গে যুক্ত, নিরাপত্তারক্ষী, সাফাইকর্মী, পরিচারিকা, খনি ও কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ঝাড়ুদার, সাফাইকর্মী, নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের কাজ করা অদক্ষ মজুরদের দৈনিক মজুরি বাড়িয়ে করা হল ৭৮৩ টাকা। অর্থাৎ মাসের মাইনে বেড়ে হল ২০,৩৫৮ টাকা। আধা-দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বেড়ে হবে ৮৬৮ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২২,৫৬৮ টাকা। আবার করণিক, বন্দুক বা আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া নিরাপত্তা রক্ষী প্রমুখের দৈনিক ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হয়েছে দিনে ৯৫৪ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৪,৮০৪ টাকা। আগ্নেয়াস্ত্রধারী নিরাপত্তা রক্ষী সহ অতি দক্ষ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হল দিনে ১,০৩৫ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৬,৯১০ টাকা।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    উপকৃত বহু শ্রিমক

    পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতায় (Wage Hike) দক্ষতার উপরে ভিত্তি করেই মজুরি বা পারিশ্রমিক কাঠামো ভাগ করা হয়। অদক্ষ (unskilled), অল্প দক্ষ (semi-skilled), দক্ষ (skilled) এবং অত্যন্ত দক্ষ (highly skilled) শ্রেণিতে ভাগ করা রয়েছে। এই শ্রেণির ভিত্তিতেই ন্যূনতম পারিশ্রমিকও স্থির করা হয়। উপভোক্তা মূল্য সূচক অনুযায়ী, সরকার বছরে দুবার ভ্যারিয়েবল ডিয়ারনেস আলাউন্স (VDA) সংশোধনের মাধ্যমে ন্যূনতম মজুরি বিবেচনা করে দেখে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়েছিল। ফের মজুরি বৃদ্ধির জেরে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক (Unorganized Sector Workers) উপকৃত হবেন। পুজোর আগে এই খবর প্রচুর শ্রমিকের মুখে হাসি ফোটাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 27 September 2024: পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 27 September 2024: পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যার সম্ভাবনা।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “১০০ দিনের কাজ আদৌ চালু আছে?”, সাতদিনের মধ্যে রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: “১০০ দিনের কাজ আদৌ চালু আছে?”, সাতদিনের মধ্যে রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি ইস্যুতে বার বার কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাত হয়েছে রাজ্যের। এই প্রকল্পে ভুরি ভুরি দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মূলত আর্থিক দুর্নীতির কারণে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে টাকা আটকে রাখা হয়েছে। রাজ্যের পক্ষ থেকে বার বার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই আবহের মধ্যে রাজ্যে ১০০ দিনের কাজ আদৌ হচ্ছে কি না, এ বার রাজ্যের কাছে জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। জানিয়ে দিল, ওই প্রকল্পে উঠে আসা দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধান হয়েছে। ওই প্রকল্পের কাজ যেন বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে।

    কী নির্দেশ দিল হাইকোর্ট? (Calcutta High Court)

    ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলায় বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ওই প্রকল্প ঘিরে নানা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রকল্পের কাজ যেন বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এ জন্য রাজ্যকে সাত দিনের সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার আদালতে জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী জানান, প্রকল্পের টাকা নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের দ্বন্দ্বের ফলাফল হিসেবে প্রায় দু’বছরের কাছাকাছি কাজ বন্ধ রয়েছে। এর পরেই রাজ্যের থেকে কাজের খতিয়ান চেয়েছে উচ্চ আদালত। আগামী সাতদিন অর্থাৎ ৩ অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যকে জানাতে হবে, ১০০ দিনের কাজ চলছে কি না।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    দুর্নীতি নিয়ে কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    ১০০ দিনের কাজে (100 Days Work) কেন্দ্রীয় অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বক্তব্য ছিল, কেন্দ্রীয় সরকারের মনরেগা প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতি করা হয়েছে। ভুয়ো জব কার্ড, মৃত ব্যক্তির নামে জব কার্ড, অসত্য তথ্য দিয়ে জব কার্ড তৈরি করে কেন্দ্রের টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। গ্রামে বসবাস করেন না এমন ব্যক্তিদের নামেও জবকার্ড তৈরি করে দুর্নীতি করা হয়েছে। রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এমনকী ভুয়ো জবকার্ডের টাকা তোলার জন্য প্রচুর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের অপব্যবহার করা হয়েছে। ওই দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দেওয়া হোক। এর পরেই ভুয়ো কার্ড শনাক্ত করতে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুভেন্দুর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সৌম্য মজুমদার, তরুণজ্যোতি তিওয়ারি, সূর্যনীল দাস। প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় দল পাঠায় নরেন্দ্র মোদি সরকার। তাদের অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে গত বছর মার্চ মাসে প্রকল্পের অর্থ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিল পশ্চিমবঙ্গ ক্ষেত মজদুর সমিতিও। কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতের জেরে কাজের পরও শ্রমিকরা প্রাপ্য টাকা পাচ্ছেন না বলে মামলা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: পুজোয় মানুষ কি রাস্তায় বেরোবে না? পুলিশ কমিশনারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, মামলা হাইকোর্টে

    Calcutta High Court: পুজোয় মানুষ কি রাস্তায় বেরোবে না? পুলিশ কমিশনারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজো শুরুর দুসপ্তাহ আগে কলকাতা পুলিশের নির্দেশ জারি করাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। উল্লেখ্য, বুধবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা জানিয়েছেন, আগামী ২ মাস কলকাতা শহরের একাংশে বড় জমায়েত করা যাবে না। আরজি কর নিয়ে চলা আন্দোলনে (Agitation) লাগাম টানতেই কি পুলিশ প্রশাসনের এই পদক্ষেপ, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই পুলিশের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জোড়া মামলা দায়ের হল।

    কী নির্দেশ দিল কলকাতা পুলিশ? (Calcutta High Court)

    কলকাতা পুলিশের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১৬৩ ধারা জারি করা হয়েছে। বউবাজার থানা, হেয়ার স্ট্রিট থানা এবং ধর্মতলা এলাকায় কে সি দাস ক্রসিং থেকে ভিক্টোরিয়া হাউসের দিকের এলাকায় জমায়েত বা মিছিলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুলিশ। যে এলাকাগুলিতে পাঁচজনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেই এলাকাগুলিতে কি পুজোর সময় মানুষ যেতে পারবে না? বিভিন্ন মহলের তরফে এই প্রশ্ন তোলা হচ্ছিল। এবার হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। জানা গিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে সিপিএম। কারণ ধর্মতলাতেই তাদের মিছিল করার কথা। পুলিশি অনুমতি না মেলায় তারা হাইকোর্টে গেল। শুক্রবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে! এর পাশাপাশি জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে একটি মিছিলের আবেদন জানা হয়েছিল পুলিশের কাছে। সেই কর্মসূচিও হওয়ার কথা শুক্রবার। কিন্তু অনুমতি না মেলায় তারাও আদালতের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছে। সেই মামলার শুনানিও হতে চলেছে শুক্রবার।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    কলকাতা পুলিশের সাফাই

    কলকাতা পুলিশ হঠাৎ শহরের একাংশে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা নিয়ে সাফাই দেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কলকাতার একাধিক জায়গায় হিংসাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে বলে খবর এসেছে। সেই কারণে ধর্মতলা চত্বরের ওই এলাকায় পাঁচ থেকে ছয়জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না বলে স্পষ্ট করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে কারও হাতে লাঠি বা এই ধরনের কোনও ‘অস্ত্র’ দেখতে পেলে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    মামলাকারীর আইনজীবী কী বললেন?

    মামলাকারীর (Calcutta High Court) আইনজীবী শামীম আহমেদ বলেন, “যে এলাকার ভিড় নিয়ন্ত্রণে পুলিশ এই বিধিনিষেধ জারি করেছে, সেখানে বেশ কয়েকটি পুজো হয়। আসলে আরজি কর নিয়ে পুজোর সময় যদি আবার মানুষ পথে নামে, তা আটকাতেই এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার দুর্গাপুজো যে অন্যরকম হতে চলেছে, তা বলতে বাধা নেই। বিভিন্ন মণ্ডপে আরজি কর ইস্যুতে স্লোগান উঠতে পারে এমন সম্ভাবনা আছে। আবার কোথাও কোনও কর্মসূচিও হতে পারে পুজোর মধ্যে। এই সব নিয়ে পুলিশ যে প্রস্তুত রয়েছে তা আগেই জানিয়েছেন নগরপাল। পুজোর মধ্যে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেই কারণেই এই বিবৃতি জারি করা হয়েছে বলে মত অনেকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share