Tag: Madhyom

Madhyom

  • Durga Puja 2024: কেন করা হয় কুমারী পুজো? বয়স অনুযায়ী কুমারীদের কী কী নামে ডাকা হয়?

    Durga Puja 2024: কেন করা হয় কুমারী পুজো? বয়স অনুযায়ী কুমারীদের কী কী নামে ডাকা হয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর অষ্টমী মানেই সকালে স্নান করে নতুন জামাকাপড় পরে অঞ্জলি দেওয়া। তবে এদিন আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ রীতি হল কুমারী পুজো (Kumari Puja)। কোনও কুমারীকে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় এদিন। হিন্দুধর্ম বিশ্বাসীদের মতে, জীব সেবাই শিব সেবা। অর্থাৎ জীবের মধ্যে দিয়েই শিব বা দেবতাকে খোঁজা। শাস্ত্রজ্ঞদের একাংশের মতে, সেই কারণেই দুর্গাপুজোয় (Durga Puja 2024) হয় কুমারী পুজো।

    কেন করা হয় কুমারী পুজো? (Durga Puja 2024)

    শাস্ত্রানুযায়ী, কুমারী পুজোর (Durga Puja 2024) উৎপত্তি হয় কোলাসুর-কে বধ করার মধ্যে দিয়ে। গল্পে বলা আছে, কোলাসুর নামে এক অসুর স্বর্গ ও মর্ত্যের অধিকার নেওয়ার ফলে দেবতাগণ মহাকালীর শরণাপন্ন হন। দেবগণের ডাকে সাড়া দিয়ে দেবী পুর্নজন্ম-এ কুমারীরূপে কোলাসুরকে বধ করেন। এর ফলে মর্ত্যে কুমারী পুজোর প্রচলন শুরু হয়। বর্ণনা অনুযায়ী, কুমারী পুজোতে কোনও জাতি, ধর্মভেদ নেই। তবে সাধারণত ব্রাক্ষণ কন্যাকেই পুজো করা হয়। এছাড়াও সেকালের ঋষি-মুনিরা প্রকৃতিকে নারীর সমান মনে করতেন। তাই কুমারী পুজোর মাধ্যমে প্রকৃতিকে পুজো করতেন তাঁরা। কারণ, তাঁরা মনে করতেন, মানুষের মধ্যেই রয়েছে ঈশ্বর। বিশেষ করে যাদের মন সৎ, যারা নিষ্পাপ, তাদের মধ্যেই ভগবানের প্রকট সবথেকে বেশি। এই গুণ কেবলমাত্র কুমারীদের মধ্যে থাকতে পারে, এই ভেবে তাদের দেবীরূপে পুজো করা হয়। আবার শাস্ত্রমতে, এক থেকে ষোল বছর বয়স পর্যন্ত ঋতুমতী না হওয়া বালিকাদেরই কুমারী রূপে পুজো করা হয়। নতুন বস্ত্র, ফুলের মালা, মুকুট, পায়ে আলতা, কপালে সিঁদুরের টিপ ও তিলক পরিয়ে কুমারীদের সাজিয়ে তোলা হয়। বয়সভেদে কুমারীর নাম রয়েছে ভিন্ন। 

    কুমারীদের কী নামে ডাকা হয়?

    এক বছরের কুমারীর নাম সন্ধ্যা। দু’বছরের কুমারী সরস্বতী নামে খ্যাতা। তিন বছরের কন্যাকে বলা হয় ত্রিধামূর্তি। চার বছরের কন্যা দেবী কালিকা নামে পরিচিতা। পাঁচ বছরের কন্যা সুভগা নামে খ্যাতা। ছ বছরের কুমারীকে বলা হয় উমা। কুমারীর বয়স সাত হলে তিনি মালিনী। বয়স আট হলে তিনি কুঞ্জিকা নামে পরিচিতা হবেন। ন বছরের কুমারীকে বলা হয় কালসন্দর্ভা। কুমারীর বয়স দশ হলে তিনি হবেন অপরাজিতা। কুমারীর বয়স এগারো হলে তিনি পরিচিত হবেন রুদ্রাণী রূপে। বারো বছরের কুমারী ভৈরবী হিসেবে পরিচিত। কুমারীর বয়স তেরো হলে তিনি হবেন মহালক্ষ্মী। চোদ্দ বছরের কুমারীকে বলা হয় পঠিনায়িকা। কুমারীর বয়স পনেরো হলে তিনি হবেন ক্ষেত্রজ্ঞা। আর ষোল কুমারী যদি ষোলো বছর বয়স্কা হন, তাহলে তিনি অম্বিকা নামে পরিচিত হবেন। এই আলোচনার নির্যাস হল, এক থেকে ষোল বছর বয়সী কন্যাদেরই কেবল কুমারী রূপে পুজো (Durga Puja 2024) করা হয়।

    বেলুড় মঠে কবে শুরু হয় কুমারী পুজো?

    ১৯০১ সালে স্বামী বিবেকানন্দ কলকাতার বেলুড় মঠে প্রথম কুমারী পুজো (Durga Puja 2024) শুরু করেছিলেন। সেই থেকেই প্রতি বছর বেলুড়ে মহা ধুমধাম করে এই পুজোর প্রথা চলে আসছে। তবে, কুমারী পুজো সর্বত্র হয় না। যাঁদের পারিবারিক রীতি রয়েছে, তাঁদের বাড়িতে হয়। আর ইদানিং হচ্ছে সর্বজনীন পুজোগুলিতেও। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কুমারী পুজো হয় অষ্টমীতে। সপ্তমীতে যেহেতু দেবী আসেন গৃহস্থের বাড়িতে, তাই এদিন কুমারী পুজো হয় না। কুমারী পুজো হয় অষ্টমীর দিন। সন্ধিপুজোর আগে। তবে কোনও কোনও পরিবার কুমারী পুজো হয় নবমীতেও। বৃহদ্ধর্মপুরাণ মতে, স্বয়ং মহামায়া কুমারী রূপে দেবতাদের সামনে আবির্ভূতা হয়ে বেলগাছে দেবীর বোধন করতে নির্দেশ দেন। সেই থেকে কুমারী পুজো হয়ে গিয়েছে দুর্গাপুজোর অঙ্গ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asia Power Index: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    Asia Power Index: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপ্রতিরোধ্য ভারত! এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় শক্তিশালী দেশ নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভারত। ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির নিরিখে জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত। এমনই তথ্য উঠে এল অস্ট্রেলিয়ার লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সে (Asia Power Index)। জানা গিয়েছে, প্রতিপত্তির নিরিখে রাশিয়া ও জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    তিন নম্বরে ভারত (Asia Power Index) 

    সম্পদ ও প্রভাবের নিক্তিতে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। তার পরেই রয়েছে চিন। ভারত রয়েছে এই তালিকার তিন নম্বরে। সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত ধীরে ধীরে হলেও, ক্রমেই ওপরের সারিতে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের যে পরিমাণ সম্ভাবনা রয়েছে, সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি। পশ্চিমে পাকিস্তান, উত্তরে রাশিয়া থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যন্ত অন্তত ২৭টি দেশ ও অঞ্চলকে সম্পদ ও প্রভাবের নিরিখে মূল্যায়ন করা হয় ওই ইনডেক্সে। তাতেই দেখা গিয়েছে, সুপার পাওয়ার হওয়ার পথে দ্রুত এগোচ্ছে ভারত।

    কী বলছে রিপোর্ট

    এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারত ধীরে হলেও, ক্রমেই ওপরে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের হাতে যে সম্পদ রয়েছে, তার যা সম্ভাবনা, সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি তারা। এশিয়ায় ভারতের শক্তি বাড়ছে। জাপানকে টপকে প্রথমবারের মতো তৃতীয় স্থান দখল করেছে তারা (Asia Power Index)। তবে ভারতের উত্থান নিয়ে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, আর বাস্তব ছবি যা বলছে, তাতে ফারাক রয়েছে।” ওই ইনডেক্স দেখা যাচ্ছে, এখনও মালাক্কা প্রণালীর পূর্বে শক্তি ও প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির ক্ষমতা সীমিত। তবে এর প্রভাব প্রতিশ্রুত স্তরের নীচে থাকার অর্থ, একটি প্রধান শক্তি হিসেবে আরও বৃদ্ধির যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে ভারতের।

    আরও পড়ুন: খাবারে মেশানো হচ্ছে মানব বর্জ্য, নয়া ফরমান যোগী রাজ্যে

    অস্ট্রেলিয়ার সংস্থার করা এই রিপোর্টে যারপরনাই খুশি ভারত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, “বিশ্বমঞ্চে ভারতের উত্তরণ কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় কূটনৈতিক কৌশল ও দেশকে নিয়ে তাঁর উচ্চাকাঙ্খার ফল এটা (PM Modi)। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া এটা সম্ভব হত না (Asia Power Index)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: আজ মহাষষ্ঠীর দিনেই অকাল বোধন, রীতি মেনে উন্মোচন করা হবে মায়ের মুখ

    Durga Puja 2024: আজ মহাষষ্ঠীর দিনেই অকাল বোধন, রীতি মেনে উন্মোচন করা হবে মায়ের মুখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহাষষ্ঠী। আর আজকের দিনেই দুর্গাপুজোর প্রথম অন্যতম যে নিয়মটি পালন করা হয়ে থাকে, তা হল বোধন (Bodhon)। এই ‘বোধন’ শব্দটির অর্থ হল জাগ্রত করা। মর্ত্যে দুর্গার আবাহনের জন্য বোধনের রীতি প্রচলিত রয়েছে। দেবী দুর্গার (Durga Puja 2024) মুখের আবরণ উন্মোচন করা হয় এই দিনে। সাধারণত ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় এই নিয়মটি পালন করা হয়ে থাকে।

    বোধনের তাৎপর্য (Durga Puja 2024)

    পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, মহাষষ্ঠীর দিন দেবী দুর্গা (Durga Puja 2024) তাঁর চার সন্তান-সরস্বতী, লক্ষ্মী, গণেশ এবং কার্তিককে নিয়ে স্বর্গ থেকে মর্ত্যে অবতরণ করেন। ফলে, আজ থেকে ঢাক ও কাঁসরের আওয়াজে চারদিক যেন গমগম করে। মা দুর্গার আগমনে সবাই যেন আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে ওঠে। পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, এদিন মা দুর্গা স্বর্গ থেকে মর্ত্যে পদার্পণ করেন। দেবী দুর্গার মুখের আবরণ উন্মোচনই এই দিনের প্রধান কাজ। এই দিন কল্পারম্ভ-এর মাধ্যমে সূচনা হয় পুজোর। তারপর আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মাধ্যমে মা-কে বরণ করে নেওয়া হয়। অকাল বোধনের মাধ্যমেই উন্মোচন করা হয় মায়ের মুখ। মনে করা হয় বোধনের পর প্রতিমার মধ্যে প্রাণ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই নিয়মের পরেই সকল দেব-দেবী এবং তার সঙ্গে মহিষাসুরেরও পুজো করা হয়। এরপরই মহা সমারোহে শুরু হয় দুর্গাপুজো।

    অকাল বোধনের কাহিনি

    বোধনকে আবার অকাল-বোধনও বলা হয়ে থাকে। হিন্দু শাস্ত্র মতে, সূর্যের উত্তরায়ন দেবতাদের সকাল। উত্তরায়নের ছয় মাস দেবতাদের দিন হিসেবে গণ্য করা হয়। সকালে সমস্ত দেব-দেবীর পুজো (Durga Puja 2024) করা হয়। আবার দক্ষিণায়ন শুরু হলে ছয় মাসের জন্য নিদ্রায় যান সমস্ত দেব-দেবী। এই দক্ষিণায়ন দেবতাদের রাত। রাতে দেব-দেবীর পুজো করা হয় না। কিন্তু দক্ষিণায়নের ছয় মাসের মধ্যেই দুর্গাপুজো হয় বলে বোধনের মাধ্যমে আগে দেবী দুর্গাকে ঘুম থেকে তোলা হয়। আর পুরাণ মতে, এই কাজটি সর্বপ্রথম করেছিলেন দশরথ পুত্র রাজা রামচন্দ্র। লঙ্কায় রাবণের সঙ্গে যুদ্ধে যাওয়ার আগে এই তিথিতেই দুর্গার বোধন করেছিলেন রামচন্দ্র। তাই ষষ্ঠীর বোধনে বা অকালে মা দুর্গাকে জাগিয়ে তোলা হয়েছিল বলেই এই বোধনকে অকাল-বোধনও বলা হয়ে থাকে। উৎসবপ্রেমী বাঙালীদের সবচেয়ে বড় পার্বণ হল দুর্গা পুজো। দুর্গা পুজো শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গে নয়, দেশের বহু রাজ্যে ধুমধাম করে উদযাপন করা হয়ে থাকে। এছাড়া বিদেশেও বাঙালিরা উৎসাহ ও আনন্দের সঙ্গে জাঁকজমকভাবে উৎযাপন করে থাকে পুজোর দিনগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সকাল থেকেই আকাশের মুখভার! দফায় দফায় বৃষ্টি, ৯ জেলায় জারি হলুদ সতর্কতা

    Weather Update: সকাল থেকেই আকাশের মুখভার! দফায় দফায় বৃষ্টি, ৯ জেলায় জারি হলুদ সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরৎ না বর্ষা! শহরের আকাশ দেখে বোঝা দায় আর কয়েকদিন পরই মহালয়া। সকাল থেকে মুখ ভার আকাশের। লাগাতার বৃষ্টি (Weather Update) হয়েই চলেছে। আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস সত্যি করেই হাজির নিম্নচাপ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, বঙ্গোপসাগরে জোড়া ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। আর তার জেরেই নিম্নচাপ। সেই কারণেই এই বৃষ্টি। বুধবার দক্ষিণবঙ্গের নয় জেলায় ভারী বৃষ্টির (Rain Prediction) হলুদ সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। শুক্রবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে আবহাওয়ার উন্নতি হবে। তবে, মহালয়া পর্যন্ত বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হবে উত্তর ও দক্ষিণ বঙ্গে।

    কোথায় কত বৃষ্টিপাত

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে খবর, বুধবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই। ভারী বৃষ্টি হতে পারে হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে। এছাড়াও বৃষ্টিতে ভাসতে পারে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া। এছাড়া কলকাতা, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ায় আজ বজ্রপাত সহ মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।  অপরদিকে, বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি হবে ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া ও পশ্চিম বর্ধমানে। সুন্দরবন উপকূলে ভারী বৃষ্টি সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কবার্তা দিয়েছে হাওয়া অফিস। জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকায় নীচু এলাকা জলমগ্ন হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

    শহরের আবহাওয়া

    বুধবার, কলকাতায় আকাশ মূলত মেঘলাই থাকবে সারা দিন। বজ্রপাত সহ বৃষ্টি (Rain Prediction) হতে পারে শহর জুড়ে। আজ শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করতে পারে ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, যা কি না স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ১.৫ ডিগ্রি কম। বুধবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৭ ডিগ্রির আশেপাশে, যা কি না স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি ওপরে। এরপর আগামী কয়েকদিনে কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ফের বাড়তে বাড়তে ৩৩ ডিগ্রির ঘরে গিয়ে পৌঁছবে। 

    উত্তরেও বৃষ্টির পূর্বাভাস 

    বুধবার উত্তরবঙ্গেরও সব জেলায় হলুদ সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে থেকে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে আজ ভারী বৃষ্টি (Rain Prediction) হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কালিম্পং, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ারে অতিভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করা থাকবে। এছাড়া কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টি হবে। শুক্রবার থেকে অবশ্য দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে না বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে শুক্রবার ভারী বৃষ্টি জারি থাকবে উত্তরবঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: আরজি কর মামলায় আইনজীবী বদল, অভয়ার মা-বাবার হয়ে লড়বেন বৃন্দা গ্রোভার

    RG Kar Incident: আরজি কর মামলায় আইনজীবী বদল, অভয়ার মা-বাবার হয়ে লড়বেন বৃন্দা গ্রোভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের মামলায় (RG Kar Incident) সুপ্রিম কোর্টে আবার আইনজীবী বদল। চিকিৎসক পক্ষের পর এবার আইনজীবী বদল করলেন তিলোত্তমার মা-বাবা। সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডে নির্যাতিতার বাবা-মায়ের হয়ে স‌ওয়াল করবেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার (Brinda Grover)। জানা গিয়েছে, তিনি এই মামলা লড়ার জন্য তিলোত্তমার মা-বাবার কাজ থেকে এক টাকাও পারিশ্রমিক নেবেন না।

    কেন আইনজীবী বদল 

    তিলোত্তমার পরিবার সূত্রে খবর, তাঁরা চাইছেন ওজনদার কোনও আইনজীবী তাঁদের মেয়ের সুবিচারের জন্য লড়ুক। চিকিৎসকদের পক্ষে যেমন ইন্দিরা জয়সিং জোরাল প্রশ্ন করছেন, তা দেখেই তিলোত্তমার পরিবারের তরফে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতদিন তিলোত্তমার বাবা-মা’র হয়ে লড়ছিলেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তিনিও বিনা পারিশ্রমিকেই নির্যাতিতার পরিবারের হয়ে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেছিলেন। কিন্তু মামলা লড়তে ঘন ঘন দিল্লি যেতে কিছুটা অসুবিধা হচ্ছিল আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের। তাই সব মিলিয়ে বিকল্প ভাবে নির্যাতিতার পরিবার। আগামী সোমবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Incident) পরবর্তী শুনানি। এর আগের দিন শুনানির সময়ই প্রধান বিচারপতি জানিয়েছিলেন, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত নিয়ে নির্যাতিতার বাবা যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা প্রকৃত। তিনি যে চিঠি দিয়েছেন, সেটা আদালত সামনে আনবে না। কারণ সেটা গোপনীয়। সিবিআইয়ের জন্য সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, বলেও জানায় শীর্ষ আদালত।

    আরও পড়ুন: সকাল থেকেই বুথে ভিড়, কড়া নিরাপত্তায় জম্মু-কাশ্মীরে চলছে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ 

    বৃন্দা গ্রোভার কে? 

    আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার (Brinda Grover) একাধিক মানবাধিকার ও মহিলা-শিশুদের বিরুদ্ধে হওয়া নির্যাতনের মামলায় লড়েছেন। রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্যও তিনি। ১৯৮৭ সালের হাসিমপুরা পুলিশ হত্যা মামলা থেকে শুরু করে ২০০৪ সালের ইসরাত জাহান মামলা, ২০০৮ সালে কন্ধমালে খ্রিস্টান বিরোধী দাঙ্গা মামলাতে লড়েছেন তিনি। শিশুদের যৌন হেনস্থা থেকে সুরক্ষা, নির্যাতন প্রতিরোধ বিলের সংশোধনীর খসড়া তৈরিতেও তাঁর বিশেষ অবদান রয়েছে। আরজি করের (RG Kar Incident) ঘটনা নিয়ে আগে থেকেই ওয়াকিবহাল বৃন্দা। রাত দখল কর্মসুচির উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল তাঁর।  আগামী মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে পরবর্তী শুনানিতেই নিহত চিকিৎসকের পরিবারের হয়ে সওয়াল করতে দেখা যাবে বৃন্দা গ্রোভারকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: দশমীর দিন সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন হিন্দু বধূরা, কবে শুরু হয়েছিল এই রীতি?

    Durga Puja 2024: দশমীর দিন সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন হিন্দু বধূরা, কবে শুরু হয়েছিল এই রীতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা বছর অপেক্ষার পর মহালয়া শুরু হলেই চারদিকে পুজো পুজো (Durga Puja 2024) গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। আনন্দে মেতে ওঠে মন। আর দশমী আসা মানেই মন বিষাদে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। দশমী মানেই বিজয়া। এবার মাকে বিদায় দেওয়ার পালা। সিঁদুরে রাঙা মায়ের মুখখানি যে বড়ই প্রিয় আম বাঙালির। মিষ্টিমুখ করিয়ে ঘরের মেয়ে উমাকে এবার কৈলাসে পাঠানোর শুরু হয় তোড়জোড়। আর এই সূত্র ধরেই সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন বাড়ির বধূরা। বিজয়া দশমীর একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল সিঁদুর খেলা। হিন্দু বিবাহ রীতিতে সিঁদুরদান একট লৌকিক আচার। স্বামীর মঙ্গল কামনায় সিঁদূর পরেন বিবাহিত মহিলারা। দুর্গা বিবাহিত হওয়ায় তাঁকে সিঁদুর লাগিয়ে, মিষ্টি মুখ করিয়ে বিদায় জানানো হয়।

    সিঁদুর খেলার প্রচল কবে? (Durga Puja 2024)

    সিঁদুর খেলার (Sindur Khela) প্রচলন ঠিক কবে থেকে, তার সঠিক কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই। ইতিহাসবিদ ও শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিতদের কেউ কেউ বলেন, দুশো বছর আগে সিঁদুর খেলার প্রচলন হয়েছিল। তখন বর্ধিষ্ণু জমিদার পরিবারগুলিতে দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের আগে বাড়ির মহিলারা একে অপরকে সিঁদুরে রাঙিয়ে স্বামী ও পরিবার পরিজনদের মঙ্গল কামনা করতেন। আবার অন্য একটি মত অনুযায়ী, সিঁদুর খেলার ঐতিহ্য চারশো বছরের পুরনো। অন্য কোনও কারণ নয়, শুধুমাত্র খেলার ছলেই এই প্রথার চল হয়। মায়ের বিসর্জনের দিন সকলের মনই ভারাক্রান্ত থাকে। তাই ওইদিন একটু আনন্দ-উল্লাসের জন্যই সিঁদুর (Durga Puja 2024) খেলার প্রবর্তন হয়। সেই ঐতিহ্যই সমান ভাবে চলছে আজও।

    পুরাণ মতে সিঁদুর খেলা

    পুরাণ মতে, ৯ দিন ৯ রাত্রি মহিষাসুরের সঙ্গে যুদ্ধ হয় দশভূজা দুর্গার। দশমীর দিনে মহিষাসুর বধ করেন দুর্গা। অধর্মের ওপর ধর্ম ও অসত্যের ওপর সত্যের জয়ের দিন এটি। সেই জয়কে চিহ্নিত করতেই দশমীর আগে বিজয়া শব্দটি ব্যবহৃত হয়। দশমীর দিনে এই জয়লাভ বলে দিনটিকে বিজয়া দশমী বলা হয়। পুরাণ মতে সিঁদুর ব্রহ্মের প্রতীক। বিবাহিত রমণীরা সেই ব্রহ্মস্বরূপ সিঁদুর সিঁথিতে ধারণ করে থাকেন স্বামী ও পরিবারের মঙ্গলকামনায়। শ্রীমদ্ভগবত অনুসারে, গোপিনীরা কাত্যায়নী ব্রত পালন করতেন। যমুনা নদীর তীরে মাতার মাটির মূর্তি স্থাপন করে, ধূপ-ধুনো জ্বালিয়ে এই ব্রত পালিত হত। এরপর গোপীনিরা নাকি সিঁদুর খেলায় মেতে উঠতেন। একে অপরকে সিঁদুর পরিয়ে তাঁরা আসলে শ্রীকৃষ্ণের মঙ্গল কামনা করতেন বলেই কথিত রয়েছে।

    সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন সকলে

    বারোয়ারি মণ্ডপ (Durga Puja 2024) হোক অথবা বাড়ির পুজো, শাড়ি পরে মাতৃ জাতিকে সিঁদুর খেলতে দেখা যায়। শুধুমাত্র বিবাহিত বা প্রচলিত ভাষায় সধবা মহিলারা নন, এখন অবিবাহিত মহিলারা, প্রচলিত ভাষায় যাদের কুমারী মেয়ে বলা হয়, তাঁদেরকেও দেখা যায় সিঁদুর খেলায় মেতে উঠতে। কথিত আছে যে এই সিঁদুর লাগালে বিবাহিতরা সৌভাগ্যবতী হওয়ার বর পান। বাঙালি মহিলাদের মধ্যে সিঁদুর খেলার সাথে ধুনুচি নাচও দেখা যায়। মনে করা হয় মা দুর্গা ধুনুচি নাচে খুশি হন। প্রাচীনকালে লাল সিঁদুরকে ভারতীয় নারীরা বেছে নিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম প্রসাধনী হিসেবে। গালে সিঁদুর মেখে, হাতে প্রসাদের রেকাবি নিয়ে সেলফি তুলে তা সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করাটাও এখন রীতি হয়ে গিয়েছে। পুজো মানে তো প্রেমের মরসুম। মণ্ডপের পুষ্পাঞ্জলিতে শাড়ি-পাঞ্জাবিতে প্রেমিক-প্রেমিকাদের উপস্থিতিও চোখে পড়ে। দশমীর দিন তাই প্রেমিকের হাতে সিঁদুরের ছোঁয়া না পেলে প্রেমটাও ঠিক জমে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: সকাল থেকেই বুথে ভিড়, কড়া নিরাপত্তায় জম্মু-কাশ্মীরে চলছে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ

    Jammu Kashmir: সকাল থেকেই বুথে ভিড়, কড়া নিরাপত্তায় জম্মু-কাশ্মীরে চলছে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই বুথের সামনে মানুষের লম্বা লাইন। সন্ত্রাস ভুলে গণতন্ত্রের উৎসবে মেতেছেন উপত্যকাবাসী। আজ বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর জম্মু-কাশ্মীরে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election 2024) শুরু হয়েছে। নিয়ম মেনে সকাল ৭টা থেকে ২৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ (Vote) চলছে। এই ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে আঁটসাঁট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলবে।

    নিরাপত্তা বলয়ে উপত্যকা

    জম্মু-কাশ্মীর (Jammu Kashmir) মিলিয়ে ৬টি জেলার মোট ২৬টি আসনে এদিন ভোটগ্রহণ চলছে। দীর্ঘ ১০ বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election) অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা উপত্যকা। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের পাশাপাশি নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে আধা সেনাও। বিভিন্ন কেন্দ্রে চলছে টহলদারি। শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ নিশ্চিত করতে সব জায়গার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রইসি, রাজৌরি এবং পুঞ্চে চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কারণ, গত কয়েক মাস ধরে এই অঞ্চলে জঙ্গি কার্যকলাপের নানা ঘটনা ঘটেছে। বুধবার যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে দিকে সজাগ নজর রেখেছে প্রশাসন। প্রসঙ্গত, গত বুধবার প্রথম দফার ভোট সম্পন্ন হয়েছে। তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ রয়েছে আগামী ১ অক্টোবর। ভোটের ফলাফল ৮ অক্টোবর। ভোটকে কেন্দ্র করে উপত্যকায় অশান্তির চেষ্টা করেছিল সীমান্ত পেরিয়ে আসা জঙ্গিরা। কিন্তু ভারতীয় সেনার তৎপরতায় তা ব্যর্থ হয়েছে।

    কোথায় কোথায় ভোটগ্রহণ

    বুধবার মধ্য-কাশ্মীরের তিন জেলা বদগাম, গান্ডেরবাল এবং শ্রীনগরে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। অন্যদিকে, জম্মুর তিন জেলা রইসি, রাজৌরি ও পুঞ্চে ভোট হচ্ছে। এগুলির মধ্যে শ্রীনগরে আটটি, বদগাম জেলায় পাঁচটি, রাজৌরিতে পাঁচটি, পুঞ্চে তিনটি, গান্ডেরবালে দু’টি এবং রইসিতে তিনটি বিধানসভা আসন রয়েছে। মোট ২৩৯ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে এই দ্বিতীয় দফা ভোটে। সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড় চোখে পড়ে। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দ্বিতীয় দফায় ২৫ লক্ষ ৭৮ হাজার মানুষ ভোট দেবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 25 September 2024: কোনও ভুল কাজ করার জন্য অনুতপ্ত হবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 25 September 2024: কোনও ভুল কাজ করার জন্য অনুতপ্ত হবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পড়াশোনার খুব ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য অনুতপ্ত হবেন।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মিথুন

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    কর্কট

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভাল।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) কাজের জায়গায় আঘাত লাগা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিভা প্রকাশের সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    তুলা

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভবান হবেন।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুসঙ্গে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    মকর

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    মীন

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ রয়েছে।

    ৩) সমাজে আপনার প্রশংসা বৃদ্ধি পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: খাবারে মেশানো হচ্ছে মানব বর্জ্য, নয়া ফরমান যোগী রাজ্যে

    Yogi Adityanath: খাবারে মেশানো হচ্ছে মানব বর্জ্য, নয়া ফরমান যোগী রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবারে মেশানো হচ্ছিল থুতু। প্রস্রাবও মেশানো হচ্ছিল বলে অভিযোগ। না জেনে পয়সা দিয়ে সেগুলোই কিনে খাচ্ছিলেন খদ্দেররা (UP Eateries)। খাবারে এসব মেশানের অভিযোগ কানে যায় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath)। তার পরেই নয়া ফরমান জারি করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। তাতে বলা হয়েছে, রাজ্যের প্রতিটি খাবারের দোকানের নাম, অপারেটরের ঠিকানা, দোকানের মালিকের নাম এবং ম্যানেজারের নাম প্রদর্শন করতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে। শুধু তাই নয়, হোটেল-রেস্তরাঁর শেফ এবং ওয়েটারদের মাস্ক এবং গ্লাভস পরতে হবে। নজরদারি চালানোর জন্য হোটেল-রেস্তরাঁয় বসাতে হবে সিসিটিভিও।

    রুটিতে থুতু! (Yogi Adityanath)

    ঘটনার সূত্রপাত একটি ভাইরাল হওয়া ভিডিওকে ঘিরে। ১২ সেপ্টেম্বর ভিডিওটি ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, সাহারানপুরের একটি খাবারের দোকানে রুটি বানাচ্ছিল এক কিশোর। আটা মাখানোর সময় সে তাতে থুতু ফেলছিল। ভিডিওর সূত্রে গ্রেফতার করা হয় ওই কিশোরকে। সে কেন এমন করছিল, তাও জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। 

    ফলের রসে প্রস্রাব!

    কেবল ওই কিশোরই নয়, খাবারে মানব বর্জ্য ব্যবহারের অভিযোগে গত সপ্তাহে গাজিয়াবাদে গ্রেফতার করা হয়েছে এক ফলের রস বিক্রেতাকে। অভিযোগ, সে ফলের রসের সঙ্গে প্রস্রাব মিশিয়েছিল। জুন মাসেও দুই ফলের রস বিক্রেতাকে গ্রেফতার করেছিল নয়ডার পুলিশ। অভিযোগ, ফলের রসে থুতু মিশিয়ে বিক্রি করছিল তারা।

    আরও পড়ুন: এবার যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে তোলা যাবে পেনশন, নিয়ম বদল ইপিএফও-র

    ধারাবাহিক এই ঘটনাপ্রবাহের পরেই নড়েচড়ে বসে যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) সরকার। লখনউয়ে হয় উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। সেই বৈঠকে খাবারে মানব বর্জ্যের উপস্থিতিকে ঘৃণ্য বলে অভিহিত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন আদিত্যনাথ। বৈঠকে তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, রাজ্যের ধাবা, রেস্তরাঁ এবং খাবারের দোকানগুলিতে নিয়মিত তদন্ত করতে হবে। প্রতিটি কর্মীর পুলিশ ভেরিফিকেশনও করতে হবে। খাদ্যের গুণমান এবং পবিত্রতা যাতে বজায় থাকে, সেজন্য যাবতীয় পদক্ষেপ করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই জাতীয় ঘটনা ঘৃণ্য। মানব শরীরে এর কুপ্রভাবও পড়ছে। তাই এসব কোনওভাবেই বরদাস্ত করা যাবে না।” মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরে পরেই উত্তরপ্রদেশ সরকারের (UP Eateries) তরফে জারি হয়েছে নয়া ফরমান (Yogi Adityanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার দুই সহপাঠীকেও জিজ্ঞাসাবাদ

    RG Kar: আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার দুই সহপাঠীকেও জিজ্ঞাসাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বিকেলে সিজিও কমপ্লেক্সে গেলেন আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজে নির্যাতিতার দুই সহপাঠী। তাঁদের বয়ান রেকর্ড করা হয়। সিবিআই সূত্রের খবর, তাঁদের সঙ্গে তদন্তকারীরা আগেও কথা বলেছেন। দুই পিজিটিকে সঙ্গে নিয়ে আসেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের সুপার সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়। তিনি বেরিয়ে বলেন, “আমাকে কিছু নথি জমা দিতে বলা হয়েছিল। সে সব নথিতে আমি সই করলাম। দুই পিজিটিকে কেন আসতে বলা হয়েছিল, সেই নিয়ে কিছু বলতে পারব না। কারণ, তদন্ত চলছে।” একইসঙ্গে এদিন হাসপাতালের প্রাক্তন সুপার সঞ্জয় বশিষ্ঠকেও সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছিল।

    ঘটনার পর থেকে বেপাত্তা ছিলেন দুই পিজিটি! (RG Kar)

    নির্যাতিতার (RG Kar) ওপর নৃশংসতার তদন্তে নেমে সিবিআই-এর হাতে উঠে আসছে একের পর এক নাম। আর তার সঙ্গে ঘটনার মোড় ঘুরছে নিত্যনতুন। এবার নির্যাতিতাকে ধর্ষণ করে খুনকাণ্ডে তলব করা হয়েছিল আরজি করের ২ পিজিটি-কে। ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন এই দুই পিজিটি। মঙ্গলবার তাঁদের সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদও  করা হয়। এদিন হাসপাতাল সুপারের গাড়িতে ওই দুই মহিলা পিজিটি সিজিও-তে যান। কেন তাঁরা ঘটনার পর থেকে কার্যত দু’মাস বেপাত্তা ছিলেন, সেই তথ্যই জানতে চান তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যেই সিবিআই আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে পিজিটি জুনিয়র চিকিৎসকদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।

    আরও পড়ুন: কেষ্টর বাড়ি ফেরার দিনেই মমতার বীরভূম সফর! ‘‘বড় মিলন উৎসব’’, কটাক্ষ দিলীপের

    নির্যাতিতার সঙ্গে ঝগড়া

    এবার এই দুই মহিলা পিজিটি-কে সিবিআই (CBI) দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, ঘটনার পর থেকেই এই দুই মহিলা পিজিটির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। সূত্রের খবর, সিবিআই আগে জিজ্ঞাসাবাদ করে এমন কিছু জানতে পেরেছিলেন, যার সঙ্গে এই দুই মহিলা পিজিটি-র নিশ্চিত যোগ রয়েছে। আরজি কর সূত্রে জানা যাচ্ছে, একজন মহিলা পিজিটির সঙ্গে নির্যাতিতার (RG Kar) ঝগড়া হয়েছিল। আর ঝগড়া এমন পর্যায়ে পৌঁছয়, যে ডাক পাওয়া মহিলা পিজিটি বলেছিলেন, তিনি চেস্ট মেডিসিন ছেড়ে দেবেন। তিনি মূলত দক্ষিণ ভারতের বাসিন্দা। ঘটনার পর তিনি বাড়ি চলে গিয়েছিলেন। আরও এক মহিলা পিজিটিও বেপাত্তা ছিলেন। এতদিন ধরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছিল না। আন্দোলন থিতু হওয়ার পর তাঁরা হাসপাতালে ফিরে আসেন।

    ফের সিজিওতে চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস

    কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। এই মামলায় প্রতিদিনই সিজিও দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুরে সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস। তিনি নির্যাতিতার দেহের ময়নাতদন্ত করেছিলেন। প্রায় দেড় ঘণ্টা ছিলেন সিজিওতে। যদিও কী কারণে তাঁকে তলব করা হয়েছিল, তা স্পষ্ট নয়। সিবিআই দফতর থেকে বার হওয়ার পর কোনও মন্তব্য করতে চাননি চিকিৎসক। এর আগেও দু’বার তাঁকে তলব করা হয়েছিল সিবিআই দফতরে। রবিবার সিজিও কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দফতর থেকে বের হয়ে তিনি দাবি করেছিলেন, মৃতার দেহের দ্রুত ময়নাতদন্ত করার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ দেওয়া হয়েছিল। মৃতার কাকা পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তির তরফে এই চাপ দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share