Tag: Madhyom

Madhyom

  • Asaduddin Owaisi: ঝুলির বিড়াল বাইরে! দেশের সিংহভাগ মসজিদেরই নথি নেই, স্বীকার করে নিলেন ওয়েইসি

    Asaduddin Owaisi: ঝুলির বিড়াল বাইরে! দেশের সিংহভাগ মসজিদেরই নথি নেই, স্বীকার করে নিলেন ওয়েইসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ ঝুলি থেকে বেড়াল বের হল! প্রকাশ্যে এল অবৈধ মসজিদের সংখ্যা। সৌজন্যে, ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Amendment Bill)। এআইএমআইএম প্রেসিডেন্ট আসাদউদ্দিন ওয়েইসি (Asaduddin Owaisi) স্বীকার করে নিলেন এই বিল আইনে পরিণত হলে বিপদে পড়বে দেশের ৯০ শতাংশ মসজিদ। তাঁর মতে, এই মসজিদগুলির কোনও নথি নেই, যা দিয়ে প্রমাণ করা যেতে পারে যে মসজিদগুলির মালিকানা মুসলমানদের।

    ওয়াকফ সংশোধনী বিলের বিপদ! (Asaduddin Owaisi)

    বিষয়টি তাহলে খুলেই বলা যাক। লোকসভায় পেশ হয়েছে ওয়াকফ সংশোধনী বিল, ২০২৪। ১৯৯৫ সালের বিলটি সংশোধন করতেই পেশ করা হয়েছে এই বিল। এই বিলেরই বিরোধিতা করছেন ওয়েইসি। হায়দরাবাদের একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “ওয়াকফ সংশোধনী বিল আইনে পরিণত হলে মসজিদ, ইদগাহ এবং মুসলমানদের অন্যান্য ধর্মীয় স্থানের অধিকার চলে যাবে।” তিনি বলেন, “যদিও কোনও একটা জায়গায় মুসলমানরা প্রার্থনা করতে শুরু করেন, তাহলে সেই জায়গাটা চিরকালের জন্য মুসলমানদের সম্পত্তি হয়ে যায়। এই সুবিধাটাই বদলে দিতে চাইছে মোদি সরকার।”

    কী বললেন ওয়েইসি?

    এআইএমআইএম প্রেসিডেন্ট (Asaduddin Owaisi) বলেন, “তেলঙ্গনায় ৩৩ হাজার ওয়াকফ সম্পত্তি রয়েছে। এর ৯০ শতাংশেরই জমির কাগজপত্র নেই।” তাঁর প্রশ্ন, “কেউ যদি মক্কা ও মদিনার জমি নথিভুক্ত রয়েছে কিনা বলে প্রশ্ন তোলে, তাহলে কি সেই কাগজপত্র কেউ দেখাতে পারবে?” তিনি বলেন, “৩০০-৪০০ বছর আগের কোনও রেজিস্ট্রেশন ডকুমেন্ট কারও কাছে নেই। তাই এই মসজিদগুলির সম্পত্তি সরকার ছিনিয়ে নেবে।” ওয়েইসি বলেন, “আমরা বাবরি মসজিদ হারিয়েছি। এখন হারাব ৯০ শতাংশ মসজিদের অধিকার। আরএসএস এই মসজিদগুলি খনন করবে, যাতে সেগুলোর নীচে চাপা পড়া মন্দিরগুলো পাওয়া যায়।”

    আরও পড়ুন: ‘পাকিস্তান মোদিকে ভয় পায় বলেই সীমান্তে শান্তি বজায় রয়েছে’, বললেন অমিত শাহ

    এআইএমআইএম প্রেসিডেন্ট বলেন, “কেবল উত্তরপ্রদেশেই ওয়াকফ সম্পত্তি রয়েছে ১.২১ লাখ। এর মধ্যে ১.১২ লাখের কাছে কোনও নথি নেই। যদি সেগুলির মালিকানা চলে যায়, কে দখল করবে এই সম্পত্তি?” ওয়াকফ বোর্ডের থেকে হিন্দু মন্দির ও মঠগুলির সম্পত্তির পরিমাণ যে বেশি, তাও মনে করিয়ে দেন ওয়েইসি (Asaduddin Owaisi)। বলেন, “ওড়িশা, তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্রপ্রদেশে হিন্দুদের যে পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, তা ওয়াকফ সম্পত্তির চেয়ে ঢের বেশি (Waqf Amendment Bill)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 22 September 2024: কোনও ভয় চিন্তায় ফেলতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 22 September 2024: কোনও ভয় চিন্তায় ফেলতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না।

    ২) অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ২) সন্তানদের বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে দাম্পত্য কলহের কারণে মানসিক চাপ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কর্কট

    ১) বিদেশযাত্রার বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে।

    ৩) ভবিষ্যত পরিকল্পনা করুন।

    সিংহ

    ১) অভিনেতাদের জন্য ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব ভেবেচিন্তে পা বাড়ানো উচিত।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সারা দিন কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে।

    ২) স্ত্রীর সুবাদে কোনও বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ৩) বন্ধুদের থেকে সাহায্য পাবেন।

    ধনু

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মকর

    ১) কোনও নামী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয়ে লাভবান হতে পারেন।

    ২) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ব্যবসায় বিপুল লাভ।

    কুম্ভ

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা খুব বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘পাকিস্তান মোদিকে ভয় পায় বলেই সীমান্তে শান্তি বজায় রয়েছে’, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: ‘পাকিস্তান মোদিকে ভয় পায় বলেই সীমান্তে শান্তি বজায় রয়েছে’, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে শান্তি বজায় রয়েছে। আগের মতো সীমান্তের ওপার থেকে পাকিস্তানের সেনা আর গুলি চালায় না। পুঞ্চে বিধানভা নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারে এসে একথা বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। একইসঙ্গে তিনি মোদি সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন।

    মোদিকে ভয় পায় পাকিস্তান (Amit Shah)

    পুঞ্চের সীমান্ত এলাকায় বিজেপি (BJP) প্রার্থী মুর্তজা খানের সমর্থনে শনিবার সভা করেন অমিত শাহ (Amit Shah) । সন্ত্রাস দমনে মোদি সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, যুব সমাজের হাতে বন্দুক ও পাথরের বদলে ল্যাপটপ তুলে দিয়েছে কেন্দ্র। তাতেই সন্ত্রাস দমনে সাফল্য এসেছে। মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, “মানুষের সুরক্ষার জন্য সীমান্তে আমরা আরও বাঙ্কার তৈরি করব।” তারপরই সীমান্তের ওপার থেকে গোলা-গুলি চালানোর প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। আগের মতো সীমান্তের ওপার থেকে গোলা- গুলি বর্ষণ হয় কি না, তিনি জানতে চান। তারপরই শাহ বলেন, “আগের সরকার পাকিস্তানকে ভয় পেত। আর এখন প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ভয় পায় পাকিস্তান। তারা আর গোলা-গুলি চালানোর সাহস দেখায় না। কিন্তু, যদি তারা গোলা-গুলি চালায়, তবে উপযুক্ত জবাব পাবে।”

    আরও পড়ুন: তিরুপতির প্রসাদ লাড্ডুতে পশু চর্বি! হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত, সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    তিনদিনের সফরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এমনকী, রাজ্যটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করা হয়। এরপরই প্রায় দশ বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হচ্ছে। তিন দফায় ৯০টি আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৮ সেপ্টেম্বর প্রথম দফার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দফার ভোট ২৫ সেপ্টেম্বর হবে। আর শেষ দফার ভোট ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের ফলাফল ৮ অক্টোবর ঘোষণা করা হবে। বিধানসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটের আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) তিন দিনের সফরে এসেছেন। পুঞ্চের সুরনকোটে, রাজৌরি জেলার থানামান্ডি এবং রাজৌরি এবং জম্মু জেলার আখনুরে আরও চারটি নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: ফের ট্রেন লাইনচ্যুত করার চক্রান্ত! গুজরাটে ফিসপ্লেট খুলে রাখা হল লাইনের ওপর

    Gujarat: ফের ট্রেন লাইনচ্যুত করার চক্রান্ত! গুজরাটে ফিসপ্লেট খুলে রাখা হল লাইনের ওপর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের এক বার ট্রেন লাইনচ্যুত করানোর চেষ্টা। ফিস প্লেট খুলে তা লাইনের (Train Accident Averted) ওপর রেখে দেওয়ার অভিযোগ। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাতের (Gujarat) সুরাটের কিম রেল স্টেশনের কাছে। যদিও রেলকর্মীদের তৎপরতায় কোনওরকম অঘটন ঘটার আগেই ফিসপ্লেট লাইনের ওপর থেকে সরানো হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Gujarat)

    জানা গিয়েছে, শনিবার গুজরাটের (Gujarat) সুরাটের কাছেই অল্পের জন্য বড়সড় রেল দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা মেলে। পশ্চিম রেলওয়ের ভাদোদরা ডিভিশনের কাছে আপ রেললাইন থেকে খুলে নেওয়া হয়েছিল ফিসপ্লেট। কিম রেলওয়ে স্টেশনের কাছে রেল আধিকারিকদের নজরে আসে বিষয়টি। তড়িঘড়ি রেললাইন থেকে এগুলি সরানো হয়। ট্রেন আসার আগেই ফের ফিসপ্লেট জুড়ে দেওয়া হয় রেললাইনে, যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে। এই ঘটনার জেরে কিছুক্ষণের জন্য ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল এই লাইনে। এর আগে গত ৮ সেপ্টেম্বর রাজস্থানের আজমেরেও রেললাইনে এক কিলোমিটারের ব্যবধানে দুটি সিমেন্ট ব্লক পাওয়া গিয়েছিল। পুলিশের সহায়তায় ফ্রেট করিডর কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া লিমিটেড সিমেন্টের ব্লক সরিয়ে কোনওমতে দুর্ঘটনা এড়ায়। প্রতিবারই কি দুর্ঘটনা ঘটছে নাকি এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে বড় ষড়যন্ত্র? ট্রেন দুর্ঘটনার পিছনে কলকাঠি নাড়ার তত্ত্বই জোরাল হল আরও। এবার রেললাইনের ওপরে মিলল সন্দেহজনক বস্তু। সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল ফিসপ্লেটও। দ্রুতগতিতে আসা ট্রেন যাতে রেললাইন থেকে ছিটকে যায়, তার জন্যই এই ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রেল।

    আরও পড়ুন: তিরুপতির প্রসাদ লাড্ডুতে পশু চর্বি! হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত, সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    রেল কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    পশ্চিম রেলের বরোদা শাখা জানিয়েছে, কয়েকজন অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী রেলের আপ লাইনের ফিসপ্লেট (Gujarat) খুলে সেটিকে লাইনের ওপর রেখে দিয়েছিল। বিষয়টি নজরে আসার পরই রেলকর্মীরা দ্রুত পদক্ষেপ করেন। লাইনের ওপর থেকে সেটি সরিয়ে পরিষেবা স্বাভাবিক করা হয়।

    অগাস্টে ১৫ বার লাইনচ্যুত করার চেষ্টা!

    কিছুদিন আগেই উত্তরপ্রদেশের কানপুরের কাছে কালিন্দী এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত করার চেষ্টা হয়েছিল বলে অভিযোগ। রেল লাইনের ওপর ফেলে রাখা হয়েছিল একটি গ্যাস সিলিন্ডার। কিছুটা দূরেই পাওয়া গিয়েছিল এক বোতল পেট্রল ও দেশলাই বাক্স। রেলের তরফে সম্প্রতি একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, শুধু অগাস্টেই ১৫ বার ট্রেন লাইনচ্যুত করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনবার চেষ্টা করা হয়েছে সেপ্টেম্বরের শুরুতেই। অগাস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে যে সব রাজ্যে এই প্রবণতা লক্ষ্য করা গিয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং তেলঙ্গানা। তবে, উত্তরপ্রদেশে এই প্রবণতা সবচেয়ে বেশি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Railway: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে হামলার হুমকি চিঠি! জারি সতর্কতা

    Railway: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে হামলার হুমকি চিঠি! জারি সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে রেল (Railway) পরিকাঠামোর উপর জঙ্গিদের হামলার হুমকি পাওয়া গিয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত খবরটি উড়ো, কিন্তু তবুও নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে হালকা ভাবে নিতে চাইছেন না রেলের আধিকারিকরা। ইতিমধ্যে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের আলিপুরদুয়ার ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজারকে সতর্ক করলেন এসআরপি শিলিগুড়ি। তবে প্রশাসন এই হুমকিকে (Threat) অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে বলে জানিয়েছে। ইতিমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে একাধিক পদক্ষেপ।

    প্রত্যেক স্টেশনে সতর্ক বার্তা (Railway)

    উত্তর-পূর্ব রেলের (Railway) জিআরপি এস সিলভামুরগান বলেন, “একটি খবরে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গে রেলের উপর সন্ত্রাসবাদী হামলা হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে জিআরপি এবং আরপিএফ-এর পক্ষ থেকে যৌথ ভাবে পেট্রোলিং করা প্রয়োজন। ইতিমধ্যে প্রত্যেক স্টেশনের মাস্টার এবং ম্যানেজারকে সতর্ক করা হয়েছে। একইভাবে নিরাপত্তার জন্য স্নিফার ডগকে বিভিন্ন স্টেশন এবং ট্রেনের নিরাপত্তার (Threat) কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। বিভিন্ন সেতু স্টেশনের টিমকে সতর্ক করা হয়েছে।” এই হুমকির বিষয়ে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের আলিপুরদুয়ার ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার অমরজিৎ গৌতম বলেন, “আমাদের রেল জিআরপি শিলিগুড়ি থেকে মেইল করে জানানো হয়েছিল, রেলের পরিকাঠামোতে নাশকতা মূলক হামলার সম্ভাবনা রয়েছে। আমি এই মর্মে প্রত্যেক স্টেশনকে সতর্ক করেছি। একাধিক সন্দেহজনক জায়গায় তল্লাশি শুরু হয়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেছি।”

    আরও পড়ুনঃ আরজি করের প্রতিবাদে যোগ, ক্লাস থেকে দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার তৃণমূলের অধ্যাপক নেতার!

    গভীর ষড়যন্ত্রের নানা ভিডিও

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের (Railway) মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জলকুমার শর্মা বলেন, উড়ো চিঠির (Threat) একটি খবর এসেছে। তবে প্রেরকের হদিশ মেলেনি। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। উল্লেখ্য দেশে বেশ কিছু দিন ধরে রেলে নাশকতা মূলক চক্রের হদিশ মিলেছে। উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, বিহারের একাধিক জায়গায় রেল লাইনের অপর লোহা, রড, গাছ, কাঠ ফেলে গভীর ষড়যন্ত্র করার নানা ভিডিও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এমনকী লাইনের মধ্যে গ্যাসের সিলিন্ডার রেখে বড়সড় ছক করা হয়েছিল শিবরাজপুরে। প্রয়াগরাজ থেকে ভিওয়ানির দিকে আসা কালিন্দী এক্সপ্রেসে বড় দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। মংপু এলাকায় রেল লাইনে ড্রাম ফেলে দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: আরজি করের প্রতিবাদে যোগ, ক্লাস থেকে দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার তৃণমূলের অধ্যাপক নেতার!

    RG Kar Protest: আরজি করের প্রতিবাদে যোগ, ক্লাস থেকে দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার তৃণমূলের অধ্যাপক নেতার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Protest) তদন্তের দাবিতে হওয়া প্রতিবাদে সামিল হওয়ার অপরাধে দুই ছাত্রীকে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়া জেলা সারদামণি মহিলা কলেজে। কলেজের ভূগোল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছেন কলেজেরই দুই ছাত্রী। ওই দুই ছাত্রীকে ক্লাসে ফেরানোর দাবিতে শনিবার কলেজের গেটে ব্যাপক বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন কলেজের ছাত্রীদের একাংশ। বিক্ষোভে অংশ নিলেন বহিরাগতরাও। চাপের মুখে পড়ে শেষ পর্যন্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার আশ্বাস দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

    ঠিক কী অভিযোগ? (RG Kar Protest)

    বাঁকুড়ার (Bankura) সারদামনি মহিলা কলেজের ছাত্রীদের একাংশের দাবি, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে (RG Kar Protest) কলেজে বিক্ষোভ কর্মসূচি করার অনুমতি চেয়েছিলেন তাঁরা। সেই অনুমতি না মেলায় কলেজের গেটের বাইরে স্ট্রিট পেইন্টিং করেন ছাত্রীদের একাংশ। সেই স্ট্রিট পেইন্টিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন কলেজের পঞ্চম সেমিস্টারের দুই ছাত্রী অপর্ণা মণ্ডল ও প্রেয়সী টুডু। ওই দুই ছাত্রী পরবর্তীতে কলেজে ক্লাস করতে গেলে তাঁদের ক্লাস থেকে বের করে দেন ভূগোল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান তথা রাজ্যের তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা, এমনটাই অভিযোগ। ঘটনার পরই সামাজিক মাধ্যমে সরব হয়ে ওই দুই ছাত্রী সারদামণি মহিলা কলেজের গেটে শনিবার বিক্ষোভের ডাক দেন। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে কলেজ ছাত্রীদের একাংশ এদিন কলেজের গেটে বিক্ষোভে সামিল হন। অবিলম্বে ওই দুই ছাত্রীকে ক্লাসে ফেরানোর দাবিতে সরব হন স্থানীয় বাসিন্দা ও কলেজের প্রাক্তনীদের একাংশও। আন্দোলনকারীদের দাবি, অবিলম্বে ওই দুই ছাত্রীকে ক্লাসে ফেরাতে হবে। দুই ছাত্রীর বক্তব্য, আমরা কোনও রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নই। আরজি করের প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করেছিলাম বলেই আমাদের ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া হল।

    আরও পড়ুন: তিরুপতির প্রসাদ লাড্ডুতে পশু চর্বি! হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত, সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    কলেজে রাজনীতি করত বলেই পদক্ষেপ!

    অভিযুক্ত প্রাক্তন মন্ত্রী তথা অধ্যাপক শ্যামল সাঁতরা বলেন, ওরা কলেজে রাজনীতি করছিল। চাঁদা করত। অনেকেই আমার কাছে অভিযোগ করেছিল। তাই, আমি এই পদক্ষেপ (RG Kar Protest) নিয়েছি। অন্য কোনও কারণ নেই। অন্যান্য ছাত্রীদের পঠন-পাঠনের স্বার্থেই এটা করেছি। কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দেবব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, বিষয়টি শুনেছি। ওই দুই ছাত্রীকে ক্লাসে ফেরানোর ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: বিরূপাক্ষর পর সিজিওতে অভীক-ও, ‘থ্রেট কালচার’-এর দুই মাথাকে মুখোমুখি জেরা?

    RG Kar Case: বিরূপাক্ষর পর সিজিওতে অভীক-ও, ‘থ্রেট কালচার’-এর দুই মাথাকে মুখোমুখি জেরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Case) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে হত্যাকাণ্ডের তদন্তে শনিবার সিজিওতে তলব করা হয়েছিল চিকিৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে। এবার ওই মেডিক্যাল কলেজের আরেক চিকিৎসক-পড়ুয়া অভীক দে-কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। শনিবার দুপুর ২টো নাগাদ দফতরে পৌঁছে যান তিনি। উল্লেখ্য আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের প্রথম থেকেই অভিযোগের আঙুল ছিল এই দুই ডাক্তারের বিরুদ্ধে। উভয়েই তৃণমূল ঘনিষ্ঠ সন্দীপ ঘোষের কাছের লোক বলে পরিচিত। আন্দোলনকারীদের দাবি, এই দুজন হল রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগুলিতে চলতে থাকা ‘থ্রেট কালচার’-এর দুই মাথা। ৯ অগাস্ট ঘটনার দিন ক্রাইম সিনে তাঁদের দুজনকেই ছবি দেখা গিয়েছে বলেও অভিযোগ। এবার সিবিআইয়ের তলবে এই প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে চাপ আরও বাড়ল বলে মনে করছেন ডাক্তারদেরই একাংশ।

    ‘থ্রেট কালচার’-এর কর্ণধার (RG Kar Case)

    তদন্তকারী অফিসারদের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, “বিরূপাক্ষ এবং অভীককে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হতে পারে। চিকিৎসক মহলের দাবি, থ্রেট কালচারের কর্ণধার হলেন বিরূপাক্ষ এবং অভীক।” তাঁদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের দাদাগিরিতে জুনিয়র ডাক্তাররা ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। মেডিক্যালে কারা পাশ করবে, কারা ফেল করবে, গবেষণার পছন্দের বিষয় কীভাবে পাওয়া যাবে, সব তাঁদের অদৃশ্য নির্দেশে এক প্রকার মাফিয়া রাজত্ব চলত বলে অভিযোগ উঠেছে। এবার অভয়া খুনের (RG Kar Case) মামলায় দুই জনকেই মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ মনোরঞ্জন করতে হবে! অভীকের নৈশপার্টিতে চলত দেদার মদ, ভয় দেখিয়ে ডাকা হত ছাত্রীদের

    সেমিনার হলে কীভাবে গিয়েছিলেন অভীক?

    উল্লেখ্য, বিরূপাক্ষর ভয় দেখানো একটি অডিও সামজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল। (অডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। সেখানে স্পষ্ট ভাবে শোনা যায়, কীভাবে ভয় দেখানো হচ্ছিল চিকিৎসক-পড়ুয়াদের। আবার অভীক দে-কে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। আরজি কর-কাণ্ডের সময় তিনি বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের রেসিডেন্ট চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। কিন্তু ওই ক্রাইম সিনের (RG Kar Case) সেমিনার হলে কীভাবে গিয়েছিলেন? কে ডেকেছিল তাঁকে? প্রমাণ লোপাটের সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই তো? এইসব নানা প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে তিলোত্তমার হত্যাকাণ্ডে। সাধারণ মানুষ দোষীদের নাম জানার জন্য অত্যন্ত কৌতুহলী হয়ে রয়েছেন। কবে আরও নাম প্রকাশ্যে আসে তাই এখন দেখার।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Bangladesh: ঋষভ-গিলের জোড়া শতরান, বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের জয় সময়ের অপেক্ষা

    India vs Bangladesh: ঋষভ-গিলের জোড়া শতরান, বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের জয় সময়ের অপেক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয় থেকে আর মাত্র কয়েক কদম দূরে দাঁড়িয়ে আছেন রোহিতরা।  তৃতীয় দিনের শেষে শান্তদের রান ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫৮ রান। বাংলাদেশের এখনও দরকার ৩৫৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ঋষভ পন্থ ও শুভমান গিলের সেঞ্চুরি। তার পর রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ঘূর্ণি। জোড়া ফলায় বেসামাল বাংলাদেশ।  

    জীবন যুদ্ধের নায়ক পন্থ

    কয়েক সেকেন্ডের ভুলে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল তাঁর জীবন। ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় অনিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল তাঁর ক্রিকেট ভবিষ্যৎ। ২০২২-এর ডিসেম্বরে বাংলাদেশ থেকে টেস্ট সিরিজ খেলে দেশে ফেরার চার দিন পরের সেই দুর্ঘটনার অভিঘাতে দুমরে যাওয়া স্বপ্ন ভেঙে যেতে দেয়নি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। পন্থকে বাইশ গজে ফেরানোর চেষ্টার কসুর করেননি জয় শাহেরা। তরুণ উইকেটরক্ষক-ব্যাটারও হাল ছাড়েননি। ৬৩২ দিন পর টেস্ট ক্রিকেটে ফিরে চেন্নাইয়ের কঠিন পিচে শতরান করলেন জীবন যুদ্ধের নায়ক ঋষভ পন্থ। 

    মিরপুরে খেলা শেষ টেস্টে ৭ রানের জন্য শতরান হাতছাড়া হয়েছিল। চেন্নাইয়ে সেই নাজমুল হোসেন শান্ত, শাকিব আল হাসানদের বিরুদ্ধেই ১০৯ রানের ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়লেন রুরকির তরুণ। ভারতীয় উইকেটরক্ষকদের মধ্যে টেস্ট ক্রিকেটে মহেন্দ্র সিংহ ধোনির সবচেয়ে বেশি ছ’টি শতরানের নজির ছুঁয়ে ফেললেন পন্থ। বুঝিয়ে দিলেন ভারতীয় দলে উইকেটরক্ষকের জায়গার হক তাঁরই। ১২৮ বলের ইনিংসে ১৩টি চার, ৪টি ছক্কা। স্ট্রাইক রেট ৮৫.১৫।

    শতরান গিলের

    বাংলাদেশের বিপক্ষে তৃতীয় দিন ৩ উইকেটের বিনিময়ে ৮১ রান নিয়ে খেলা শুরু করেন গিল ও পন্থ। দ্রুত রান তুলতে থাকেন দুই তরুণ ক্রিকেটার। শতরান করেন গিলও। ১৭৬ বলে ১১৯ রানে অপরাজিত থাকেন। রাহুল দ্রাবিড়ের পর দ্বিতীয় ভারতীয় ব্যাটার হিসেবে ওয়ান ডাউনে নেমে মাত্র ৩৫ টি ম্যাচ খেলে চেন্নাইয়ের চিপকে শতরানের নজির গড়লেন। ইনিংসে ১০টি চার এবং ৪টি ছক্কা হাঁকান শুভমান। প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হওয়ায় কম সমালোচিত হননি। কেন তাঁকে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, সেই প্রশ্নও ওঠে। দ্বিতীয় ইনিংসে সব জবাব দিলেন এই তরুণ। গিল ও পন্থের জোড়া শতরানের ওপর ভর করে দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত ২৮৭ রান করে ডিক্লেয়ার করে ভারত। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে ৫১৪ রানের লিড নেন রোহিতরা। 

    জয় সময়ের অপেক্ষা!

    চা বিরতির এক ঘণ্টা আগে ইনিংস ডিক্লেয়ার করে দেয় ভারত। লক্ষ্য ছিল এই এক ঘণ্টায় দ্রুত বাংলাদেশের উইকেট তোলা। কিন্তু সেটা হয়নি। বাংলাদেশের দুই ওপেনার জাকির হাসান এবং শাদমান ইসলাম মিলে ৫৬ রানের জুটি গড়েন। জাকির হাসানকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু ঘটান যশপ্রীত বুমরা। ভারতীয় পেসারের অফ স্টাম্পের বাইরের বল লোভ সামলাতে না পেরে ব্যাট বাড়ান জাকির। বল চলে যায় গালিতে। যশস্বী জয়সওয়াল বল ধরতে ভুল করেননি। ৩৩ রান করে আউট হন জাকির। তার পর শুরু হয় অশ্বিনের (৬৩/৩) জাদু। দ্রুত ফিরে যান মোমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম। শাদমানও বাঁচতে পারলেন না অশ্বিনের ঘূর্ণি থেকে। খারাপ আলোর কারণে, নির্ধারিত সময়ের এক-ঘণ্টা আগেই শেষ হয় দিনের খেলা। না হলে, হয়ত বাংলাদেশের পরিস্থিতি আরও খারাপ হত। এখন সকলের নজর চতুর্থ দিনের দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: বড় নাশকতার ছক! মায়ানমার থেকে ৯০০ কুকি জঙ্গির অনুপ্রবেশ মণিপুরে, সতর্কবার্তা

    Manipur: বড় নাশকতার ছক! মায়ানমার থেকে ৯০০ কুকি জঙ্গির অনুপ্রবেশ মণিপুরে, সতর্কবার্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মায়ানমার থেকে ৯০০ জনের বেশি কুকি জঙ্গি আত্মগোপন করে রয়েছে মণিপুরে। এই অনুপ্রবেশকারীরা, আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরে বড় রকমের একটি হামলার পরিকল্পনা করার ছক করেছে। ঠিক এমন বার্তা দিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীকে সতর্ক করলেন মণিপুরের (Manipur) মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিং। তিনি বলেন, “হিংসা কবলিত এই রাজ্যে একাধিক নাশকতা মূলক হামলার উপকরণ হিসেবে প্রচুর আইইডি বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে।” গোয়েন্দা রিপোর্টে বহিরাগত ভারত-বিরোধী শক্তির প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখে গিয়েছে। সেনাবাহিনী, অসম রাইফেলস এবং পুলিশ প্রশাসনকে অত্যন্ত সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    বিশেষ স্ট্র্যাটেজিক অপারেশন গ্রুপের বৈঠক (Manipur)

    মণিপুরের নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিং সাংবাদিকদের বলেন, “মণিপুরের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রশাসন বদ্ধপরিকর। পুলিশ প্রশাসন এবং সেনাবাহিনী যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে অত্যন্ত তৎপর। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মণিপুরকে অশান্ত করতে একটি বড় চক্রান্ত করা হয়েছে। মায়ানমার থেকে জঙ্গিদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সব ধরনের মোকাবিলার জন্য বিশেষ স্ট্র্যাটেজিক অপারেশন গ্রুপের বৈঠক ডাকা হয়েছে। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অসম রাইফেলস, সিআরপিএফ এবং পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরা। জঙ্গিদের নানা কার্যকলাপের বিরুদ্ধে এদিনের বৈঠকে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ তিরুপতির প্রসাদ লাড্ডুতে পশু চর্বি! হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত, সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    অ্যান্টি ড্রোন ডিভাইস, আইইডি উদ্ধার!

    সাংবাদিক বৈঠকে কুলদীপ সিং আরও বলেন, “গোয়েন্দা সূত্রে খবর, গত তিন থেকে চারদিন ধরে জঙ্গি আন্দোলন হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে জঙ্গিরা রাজ্যে প্রবেশ করেছে। এক একটি দলে জনা তিরিশেক জঙ্গি রয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তার উপর আঘাত করতে জঙ্গিরা বৃহত্তর পরিকল্পনা করেছে। এই খবর ১০০ শতাংশ সঠিক। তবে এই বিষয়কে সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। ইতিমধ্যে ফারজাওয়াল (Manipur), চুরাচাঁদপুর এবং কামজং সহ মায়নমার সীমান্তে অসম রাইফেলসকে হাই অ্যালার্টে রাখা হয়েছে। সন্ত্রাসীরা এই এলাকায় অবৈধ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক মজুত করতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অত্যাধুনিক ১৭টি অ্যান্টি ড্রোন ডিভাইস এবং জ্যামার ব্যবহারের সন্ধান মিলেছে। একই ভাবে এই এলাকা থেকে সাতটি আইইডি উদ্ধার করা হয়েছে।” উল্লেখ্য গত বছর থেকে মেইতি এবং কুকি জনগোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে উঠেছে মণিপুর।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের পাহাড়ে অমুসলিমদের উপর হিংসা, আদিবাসীদের অবরোধে স্তব্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের পাহাড়ে অমুসলিমদের উপর হিংসা, আদিবাসীদের অবরোধে স্তব্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে সেনা এবং মুসলিম কট্টরপন্থীরা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী চাকমাদের উপর নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। গণহত্যার শিকার হচ্ছে পার্বত্য বাংলাদেশের আদি বাসিন্দারা। এমনই অভিযোগ তুলল ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জনজাতি সংগঠন। অবিলম্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে স্মারকলিপি পাঠিয়েছে তারা। শুক্রবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওই স্মারকলিপি পাঠানো হয়। সূত্রের খবর, বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি ভায়াবহ। সেনাবাহিনীর অত্যাচারের প্রতিবাদে সেখানে শনিবার সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বৈষম্য বিরোধী পাহাড়ি ছাত্র আন্দোলন। সেনার গুলিতে  বৃহস্পতিবার সেখানে তিনজন পাহাড়িয়াবাসী মারা যায়। তারপরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি।

    ঘটনার সূত্রপাত

    সূত্রের খবর, বুধবার খাগড়াছড়ি নোয়াপাড়া এলাকায় মহম্মদ মামুন নামে এক দুষ্কৃতী মোটরসাইকেল চুরি করে পালাতে গিয়ে দুর্ঘটনার মুখে পড়েন। আহত অবস্থায় ধরা পড়ার পরে তাঁকে মারধর করা হয়। পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। স্থানীয় দিঘিনালা সরকারি কলেজের বিএনপি এবং জামাতে ইসলামির সমর্থক ছাত্ররা অভিযোগ তোলে মানুনকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। এরই জেরে ঝামেলা শুরু হয়। অভিযোগ, কলেজ থেকে মিছিল নিয়ে গিয়ে খাগড়াছড়ি শহরের বোয়ালপাড়া বাজার, লারমা স্কোয়ারের মতো এলাকায় অমুসলিম আদিবাসীদের বাড়িঘর, দোকান, ধর্মস্থান ভেঙে আগুন ধরানো হয়। পিটিয়ে মারা হয় কয়েক জনকে।

    হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই অত্যাচার

    আদিবাসীদের অভিযোগ, হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই বাইরে থেকে এসে বসতি গড়া লোকেরা চাকমাদের উপরে হামলা, জমি দখল এবং দেশছাড়ার জন্য হুমকি দিতে শুরু করেছে। হামলাকারীদের প্রত্যক্ষ মদত দিচ্ছে বাংলাদেশ সেনা। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি জেলা, খাগড়াছড়ি, বান্দারবন এবং রাঙামাটিতে আদি বাসিন্দা চাকমা এবং অন্যান্য জনজাতি গোষ্ঠীর উপর গত ৭২ ঘণ্টা ঘরে ধারাবাহিক হামলা চলছে। খুন হয়েছেন অন্তত ১০ জন অমুসলিম। পোড়ানো হয়েছে চাকমা, কুকি, ব্রু এবং অন্যান্য আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাজারেরও বেশি বাড়িঘর, ধর্মস্থান, দোকান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সেনা, বিজিবি এবং র‌্যাব বাহিনীও বিচ্ছিন্নতাবাদী দমনের অছিলায় অমুসলিমদের উপর নির্বিচারে হামলা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ। চট্টগ্রামের সমতল এলাকাতেও বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টানদের উপর হামলার ঘটনা ঘটছে। পরিস্থিতি সামলাতে সেনা মোতায়েন করা হলেও তাতে অমুসলিম জনজাতিদের মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। পরিকল্পিত ভাবে অন্তর্বর্তী সরকার হিংসা ছড়িয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে জনবিন্যাসের চরিত্র বদলে দিতে চাইছে বলে অভিযোগ। 

    দীর্ঘমেয়াদি আন্দোলনের ডাক

    শুক্রবার চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি-সহ বিভিন্ন এলাকার সমাবেশ করে দীর্ঘমেয়াদি আন্দোলনের ডাক দিয়েছে পাহাড়ে বসবাসকারী চাকমা-সহ বিভিন্ন অমুসলিম জনজাতি সংগঠনগুলি। তাঁদের ‘আদিবাসী’ তকমা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সক্রিয় হয়েছে বলে অভিযোগ তুলে ‘মার্চ ফর আইডেন্টিটি’ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে পাহাড়ি অমুসলিমরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঢাকার সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। কিন্তু তাতে সমস্যা বাড়বে বলেই মত সাধারণ বাসিন্দাদের।

    কবে থেকে সংঘাতের শুরু

    আশির দশকে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনবিন্যাস বদলে দেওয়ার উদ্দেশ্যে সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের আমলে প্রায় ৫০ হাজার সমতলের মানুষকে পাহাড়ে বসতি গড়ে দেওয়া হয়। ‘সেটলার’ নামে পরিচিত সেই জনগোষ্ঠী আজ সংখ্যায় বহুগুণ বেড়ে চাকমা ও অন্য জনজাতিদের অস্তিত্বের সঙ্কটে ফেলে দিয়েছে। আর সেখান থেকেই সংঘাতের সূত্রপাত। নতুন সরকারের আমলে তাঁদের ‘আদিবাসী’ পরিচয়ও মুছে ফেলার চেষ্টা শুরু হয়েছে বলে চাকমা সংগঠনগুলির অভিযোগ। কয়েকশো বছর ধরে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় কুকি-চিন জনগোষ্ঠীর বাস। ভারত এবং মায়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের অঞ্চলগুলি নিয়ে কুকি স্বশাসিত অঞ্চলের দাবিতে দীর্ঘ দিন ধরেই লড়াই চালাচ্ছে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)। সম্প্রতি কুকি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমনের নামে নতুন করে অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ সেনা এবং র‌্যাব। জঙ্গি দমন অভিযানের নামে সাধারণ কুকিদের উপর অত্যাচারের অভিযোগও উঠেছে।

    আরও পড়ুন: কীভাবে হিজবুল্লার বিরুদ্ধে পেজার অপারেশনের ছক কষেছিল মোসাদ?

     প্রধানমন্ত্রী মোদির হস্তক্ষেপ দাবি 

    বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে অমুসলিমদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে ত্রিপুরার শিল্প-বাণিজ্য ও কারামন্ত্রী সান্তনা চাকমা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছেন। চিঠিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদির হস্তক্ষেপ দাবি করে জানিয়েছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবনে হিংসায় মোট ৪০ জন জনজাতি বা পাহাড়ের আদি বাসিন্দা নিহত হয়েছেন। ১০০ বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিকে, ভারতে জনজাতিদের একাধিক সংগঠন পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হস্তক্ষেপ দাবি করেছে। চাকমা ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সুহাস চাকমা, ভারতের জাতীয় তফশিলি উপজাতি কমিশনের সদস্য নিরুপম চাকমা এবং মিজোরামের বিধায়ক রশিক মোহন চাকমা প্রধানমমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে চট্টগ্রামে চাকমাদের উপর মুসলিমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থগিত রাখার দাবি জানিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share