Tag: Madhyom

Madhyom

  • Suvendu Adikari: নিয়োগ থেকে টেন্ডার, স্বাস্থ্য দফতরে পাহাড়প্রমাণ দুর্নীতি! নথি হাতে নিয়ে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adikari: নিয়োগ থেকে টেন্ডার, স্বাস্থ্য দফতরে পাহাড়প্রমাণ দুর্নীতি! নথি হাতে নিয়ে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে স্বাস্থ্য দফতরের (Swasthya Bhawan) দুর্নীতি নিয়ে ইডি তদন্তের দাবি জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিয়োগ থেকে টেন্ডার, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। বৃহস্পতিবার বেশ কয়েকটি নথি হাতে নিয়ে এই দাবি করেন শুভেন্দু। ২০১৬ সাল থেকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল খোলার নামে টেন্ডারে বড়সড় দুর্নীতি হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। দাবি করেন স্বাস্থ্য দফতরের একাধিক কর্তার নামে প্রচুর বেনামি সম্পত্তি রয়েছে।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    বৃহস্পতিবার বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারিকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। সেখানেই তাঁর দাবি, “এমন কোনও জায়গা নেই যেখানে এই শাসকদলের নেতা মন্ত্রী দুর্নীতি করেননি।” শুভেন্দু অধিকারী এদিন বলেন, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ঘটনার পর প্যান্ডোরার বাক্স খুলে গিয়েছে। এদিন শুভেন্দু দাবি করেন, এসপি দাশের হাত সন্দীপ ঘোষের মাথায় ছিল। সে কারণেই একসঙ্গে তিনটি চাকরি পেয়েছিলেন। বিরোধী দলনেতা জানান, আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট (নন মেডিকেল) আখতার আলি দীর্ঘদিন এ নিয়ে লড়াই করছেন। 

    টেন্ডার দুর্নীতি

    এদিন স্বাস্থ্যভবনে টেন্ডার দুর্নীতি প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,  “২০১২ সালের পর থেকে অনেক ভুয়ো কোম্পানি তৈরি করে টেন্ডার দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটা পবন অরোরা, মেনকা গম্ভীরদের কোম্পানি রয়েছে। যাঁরা ভাইপোর আত্মীয়। মূলত পাঁচটা কোম্পানি সমস্ত টেন্ডারগুলো পেয়েছে। ভুয়ো কোম্পানি তৈরি করে টেন্ডার দুর্নীতি হয়েছে। টেন্ডার পেয়ে যাওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায় কোম্পানিগুলো। ২০১৬ সালে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালতেও টেন্ডার দুর্নীতি হয়েছে। ভাইপোর আত্মীয়ের কোম্পানির নামে এই টেন্ডারগুলো ইস্যু করা হয়েছিল। স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের নামেও প্রচুর বেনামি সম্পত্তি রয়েছে।” তাঁর অভিযোগ, এই পুরো প্রক্রিয়া প্রথমে দেবাশিস বসু শুরু করেন। পরবর্তী কালে এই কাজ করেছেন মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। যিনি এখন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান। মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২৩ সালে আট কোটি টাকা দিয়ে পাঞ্জাব থেকে লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুল্যান্স কিনেছেন। মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় মেয়ের নামে নিউটাউনে ফ্ল্যাট কিনেছেন। এসবই কাটমানির টাকা।

    করোনার সময় দুর্নীতি

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “নারায়ণস্বরূপ নিগম ও সঞ্জয় বনসালের নামে প্রচুর বেনামি সম্পতি রয়েছে। বায়োমেডিক্যাল ওয়েস্ট ট্রিটমেন্টের টেন্ডারও জোন ভাগ করে করে বেআইনিভাবে দেওয়া হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে টেন্ডার ছাড়াই এগুলো দেওয়া হয়েছে। করোনার সময়ও পিপিই কিট, এন-৯৫ মাস্ক সহ বিভিন্ন জিনিস নারায়ণ স্বরূপ নিগম, মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় ও সঞ্জয় বনসাল বেআইনিভাবে পবন অরোরার কোম্পানিকে দিয়েছে। এছাড়া তন্তুজের অবসরপ্রাপ্ত ম্যানেজিং ডায়রেক্টর রবীন রায়কে সামনে রেখে আগের মুখ্যসচিব তথা অধূনা রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা তিনি এই সমগ্র দুর্নীতি অর্গানইজ করেছেন। আমাদের কাছে সব নথি রয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: নিলামে প্রধানমন্ত্রীর উপহার, রোজগারের টাকা ব্যয় হবে নমামি গঙ্গে প্রকল্পে

    জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের টাকা নয়ছয়

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি, স্বাস্থ্যভবনে পাহাড়প্রমাণ দুর্নীতি হয়েছে। তা নিয়ে তিনটি এফআইআরও হয়েছে। ইডি যার তদন্ত শুরু করেছে। আখতার আলির পাশাপাশি কৌস্তভ বাগচীও একটি অভিযোগ করেছেন বলে জানান তিনি। অন্যদিকে, মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি নিয়েও লেদার কমপ্লেক্স থানায় দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কোভিডকালেও বিস্তর দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি শুভেন্দুর। জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের টাকা নয়ছয়েরও অভিযোগ তোলেন তিনি। এছাড়া স্বাস্থ্য ভবনে নিয়োগেও এনআরআই কোটায় চরম দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি তাঁর। শাসকদলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীর ছেলের ডাক্তারিতে সুযোগ পাওয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC: ব্যবসায়ীকে অপহরণ! সিআইডির হাতে গ্রেফতার বারাসতের তৃণমূল কাউন্সিলর

    TMC: ব্যবসায়ীকে অপহরণ! সিআইডির হাতে গ্রেফতার বারাসতের তৃণমূল কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে, দু’দফায় ন’কোটি টাকা নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল এক তৃণমূল নেতাকে (TMC)। জানা গিয়েছে, গ্রেফতার হওয়া ওই তৃণমূল নেতার নাম মিলন সর্দার। তিনি বারাসত (Barasat) পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আর্থিক প্রতারণা এবং অপহরণের মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। জানা গিয়েছে, ত্রিপুরার বাসিন্দা দেবব্রত দে বর্তমানে উত্তর ২৪ পরগনাতেই থাকেন। তাঁকেই কিডন্যাপ করার অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। 

    আটকে রাখা হয় বারাসতের একটি ফ্ল্যাটে (TMC)

    মোটা অঙ্কের মুক্তিপণের জন্যই ওই ব্যাবসায়ীকে অপহরণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এই কাজে মিলন (TMC) নামায় তাঁর শাগরেদদের। মিলনের পরিকল্পনা অনুযায়ীই, বারাসতে (Barasat) আটকে রাখা হয়েছিল খড়দা থানা এলাকার ওই ব্যবসায়ীকে। প্রথম দফায় মুক্তিপণ হিসেবে ব্যবসায়ীর কাছে নেওয়া হয় ৬ কোটি টাকা, পরবর্তীকালে আরও তিন কোটি টাকা নেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনার ব্যবসায়ী দেবব্রত দে’কে বারাসতের একটি পার্কিং লট থেকে অপহরণ করা হয়। সেখানে এক আবাসনে তাঁর পরিচিতের বাড়িতে গিয়েছিলেন ওই ব্যবসায়ী। ঘটনার দিন মিলনের শাগরেদরা অস্ত্র দেখিয়ে তাঁকে সেখান থেকে জোর করে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। এরপরে তাঁকে আটক করে রাখা হয় বারাসাতের একটি ফ্ল্যাটে।

    উদ্ধার করে সিআইডি

    প্রথমে ঘটনার তদন্ত শুরু করে খড়দা থানা। পরে দায়িত্বভার গ্রহণ করে সিআইডি। তদন্ত শুরু করার পরেই, একদিনের মাথায় সিআইডির স্পেশাল অপারেশন গ্রুপের গোয়েন্দাদের একটি দল, বারাসতের সেই আবাসনে পৌঁছে যায়। যেখানে দেবব্রত বাবুকে অপহরণ করে রাখা হয়েছিল। সেখানে তাঁরা ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করেন এবং ঘটনাস্থল থেকেই গ্রেফতার করা হয় ছয় জনকে। এরা প্রত্যেকেই মিলনের (TMC) শাগরেদ বলে পরিচিত। জানা গিয়েছে, ধৃতদের বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। জানা যাচ্ছে গ্রেফতার হওয়া ওই দুষ্কৃতীদের মধ্যে একজন প্রাক্তন পুলিশ কর্মী। ধৃতদের জেরা করেই মলনের নাম উঠে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: উঠল ধর্না, শুক্রবার মিছিল, শনি থেকে জরুরি পরিষেবায় জুনিয়র ডাক্তাররা

    RG Kar Protest: উঠল ধর্না, শুক্রবার মিছিল, শনি থেকে জরুরি পরিষেবায় জুনিয়র ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১১ দিনের মাথায় ধর্না প্রত্যাহার করতে চলেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (RG Kar Protest)। আজ, শুক্রবারই উঠে যাচ্ছে ধর্না। এদিন স্বাস্থ্য ভবন থেকে সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত বিকেল তিনটের সময় মিছিল করবেন তাঁরা (Junior Doctors)। তার পরেই আনুষ্ঠানিকভাবে উঠে যাবে ধর্না। শনিবার থেকে জরুরি পরিষেবায় যোগ দেবেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। তবে, জরুরি পরিষেবায় যোগ দিলেও ওপিডি-কোল্ড ওটি’র ক্ষেত্রে কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে বলে এদিন স্পষ্টতই জানিয়ে দেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। একইসঙ্গে ফের দেওয়া হয়েছে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারিও।

    কী বলছেন চিকিৎসকরা? (RG Kar Protest)

    আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা বলেন, “আংশিক জয়ের জন্য শনিবার থেকে আমরা কাজে যোগ দিচ্ছি। আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আংশিকভাবে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের মাধ্যমে সদিচ্ছা যে আছে, তা দেখাতে চাইছি। তবে এই লড়াই জারি থাকবে। স্বাস্থ্য সচিবের পদত্যাগ নিয়ে সময় চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আমরা নজর রাখছি।” তাঁরা বলেন, “সিবিআইয়ের কাছে আমাদের কণ্ঠস্বর পৌঁছে দেওয়ার জন্য আপনাদের সকলকে আহ্বান জানাচ্ছি। আগামীকাল থেকে বন্যা কবলিত এলাকায় আমরা পৌঁছে যাব। আমাদের আন্দোলন যে সাধারণ মানুষের আন্দোলন, তা প্রমাণে বন্যা কবলিত এলাকায় ক্লিনিক খোলা হবে। আমরা যে রাজনীতি করতে আসিনি, ন্যায় বিচারের জন্য এসেছি, তা প্রমাণেই এই সিদ্ধান্ত।”

    দাবি পূরণ না হলে…

    তবে দাবি পূরণ না হলে তাঁরা যে ফের পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন (RG Kar Protest), তাও জানিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। বলেন, “জরুরি পরিষেবায় যোগ দিলেও ওপিডি-কোল্ড ওটি’র ক্ষেত্রে কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। আমাদের সকল দাবি পূরণ না হলে আবার আমরা পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাব।” আন্দোলনকারীদের তরফে দেবাশিস হালদার বলেন, “আমরা শুক্রবার মিছিলের পর নিজের নিজের কলেজে ফিরে গিয়ে বিভাগ ভিত্তিক এসওপি তৈরি করব। যেখানে যেখানে খুব প্রয়োজন, সেগুলি চিহ্নিত করা হবে। শুধু সেই অতি প্রয়োজনীয় জায়গাগুলিতেই আমরা কাজে যোগ দেব। বাকি জায়গায় আমাদের কর্মবিরতি চলবে।” তিনিও বলেন, “প্রয়োজনে আমরা ফের পূর্ণ কর্মবিরতিতেও ফিরতে পারি।”

    আরও পড়ুন: নিলামে প্রধানমন্ত্রীর উপহার, রোজগারের টাকা ব্যয় হবে নমামি গঙ্গে প্রকল্পে

    প্রসঙ্গত, হাসপাতালে চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মীদের নিরাপত্তা থেকে শুরু করে চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের বিচার-সহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। বুধবার সেই দাবি নিয়েই নবান্নে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক হয়। সেখান থেকে বেরিয়ে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছিলেন তাঁরা হতাশ। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে চিঠি দেন মুখ্যসচিব। হাসপাতালগুলির পরিকাঠামো উন্নয়ন ও চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুচ্ছ পদক্ষেপ করে রাজ্য সরকার। তার পরেই কাটে জট। জানা যায় জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors) সিদ্ধান্তের কথা (RG Kar Protest)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নিলামে প্রধানমন্ত্রীর উপহার, রোজগারের টাকা ব্যয় হবে নমামি গঙ্গে প্রকল্পে

    PM Modi: নিলামে প্রধানমন্ত্রীর উপহার, রোজগারের টাকা ব্যয় হবে নমামি গঙ্গে প্রকল্পে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্ন উপহার বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে। তার জেরে জেলও খেটেছেন তিনি। আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) প্রতিবার পাওয়া উপহার নিলামে তোলেন। সেই টাকা দান করে দেন দেশের কল্যাণমূলক কাজে।

    নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের তহবিলে দান (PM Modi)

    এবার যেমন ‘নমামি গঙ্গে’ (Namami Gange Project) প্রকল্পের তহবিলে দান করবেন নিলাম বাবদ রোজগারের টাকা। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তিনি বলেন, “প্রতি বছরই বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সভায় পাওয়া স্মারকগুলি নিলামে তুলি। সেই অর্থ নমামি গঙ্গে প্রকল্পে দান করা হয়। আপনাদের জানাই, এ বছরের নিলাম শুরু হয়ে গিয়েছে। যে স্মারকটি আপনার পছন্দ, সেটি বেছে নিন।” প্রসঙ্গত, নিলাম শুরু হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে। চলবে ২ অক্টোবর পর্যন্ত।

    কী কী বিক্রি হচ্ছে?

    জানা গিয়েছে, এবার ৬০০-রও বেশি স্মারক (PM Modi) রয়েছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে উপহার স্বরূপ এগুলি পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে যেমন রয়েছে ভাস্কর্য, চিত্র, দেশীয় শিল্পনিদর্শন, তেমনি রয়েছে ২০২৪ সালের প্যারা অলিম্পিকের বিভিন্ন স্মারকও। অযোধ্যার রাম মন্দিরের রেপ্লিকাও রয়েছে। রয়েছে দ্বারকার দ্বারকাধীশের প্রতিমূর্তিও। সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে নাম নথিভুক্ত করে যে কেউ এগুলি সংগ্রহ করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত বলেন, “এই উদ্যোগ ইতিহাসকে আরও আপন করে নিতে মানুষকে উদ্ধুদ্ধ করবে। সেই সঙ্গে তাঁরা এই মহৎ উদ্যোগেও শামিল হতে পারবেন।”

    আরও পড়ুন: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    মিশন গঙ্গা মোদি জমানায় নাম বদলে হয় নমামি গঙ্গে। এই প্রকল্পে ইতিমধ্যেই খরচ হয়ে গিয়েছে বরাদ্দকৃত ২০ হাজার কোটি টাকার অর্ধেকেরও বেশি। নিলাম থেকে সংগৃহীত অর্থও এবার যোগ হবে এই খাতে। ই-নিলামের এই ব্যবস্থা চালু হয় মোদি জমানায়ই, ২০১৯ সালে। ইতিমধ্যেই নিলাম হয়েছে পাঁচবার। আয় হয়েছে ৫০ কোটিরও বেশি (Namami Gange Project) টাকা। এই টাকার পুরোটাই খরচ হয়েছে দেশের কল্যাণে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Hospital: আরজি কর তৈরির জন্য ভিক্ষা করেছিলেন বিলেত ফেরত ডাক্তার রাধাগোবিন্দ কর

    RG Kar Hospital: আরজি কর তৈরির জন্য ভিক্ষা করেছিলেন বিলেত ফেরত ডাক্তার রাধাগোবিন্দ কর

    হরিহর ঘোষাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (RG Kar Hospital) ডাক্তারি ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় এখন সারা বাংলা-তথা দেশ তোলপাড়। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ পথে নেমে এর সুবিচারের দাবি জানাচ্ছেন। কিন্তু, এই হাসপাতালের সৃষ্টি এবং স্রষ্টার ইতিহাস জানেন কি? সম্পূর্ণ কাহিনি শুনলে অবাক হবেন। জানা যায়, এই হাসপাতাল তৈরি করেছিলেন বিলেত ফেরত ডাক্তার রাধাগোবিন্দ কর।

    কে এই রাধাগোবিন্দ কর? (RG Kar Hospital)

    বেলগাছিয়া (Kolkata) থেকে দমদম বাড়ি বাড়ি সাইকেল চালিয়ে ঘুরে বেড়াতেন এক ডাক্তার। মাথায় একটা টুপি আর সাইকেলে ঝোলানো ক্যামবিসের ব্যাগ। রোগী দেখাই শেষ নয়, নানা ভাবে সহযোগিতা এমনকী ওষুধ কেনার পয়সাও দিচ্ছেন তিনি। সেই ডাক্তারবাবুর নাম রাধাগোবিন্দ কর। আরজি  কর হাসপাতালের (RG Kar Hospital) স্রষ্টা তিনি। সারা বাংলার মানুষের চিকিৎসার সুবিধার্থে একজন ডাক্তার সারাটা জীবন লড়াই করেছেন। হাওড়া জেলার রামরাজাতলা স্টেশন থেকে সামান্য দূরত্বে বেতড়ের বিখ্যাত কর বাড়ি তাঁর জন্মভিটে। ১৮৫০ সালের ২৩ অগাস্ট তাঁর জন্ম। জানা যায়, বাবা দুর্গাদাস কর ছিলেন অবিভক্ত বাংলায় মেডিক্যাল অফিসার। তিনি ঢাকা মিডফোর্ড হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আর রাধাগোবিন্দ কর কলকাতার হেয়ার স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করার পর চিকিৎসা বিজ্ঞানের পাঠ গ্রহণের জন্য ১৮৮০ সালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন। ১৮৮৩ সালে ডাক্তারি পড়তে কলকাতা ছেড়ে স্কটল্যান্ডে পাড়ি দেন তিনি। ১৮৮৭ সালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিকিৎসা বিদ্যার শ্রেষ্ঠ অলংকারে ভূষিত হলেন তিনি। এমআরসিপি হয়ে বিদেশে ডাক্তারি করার সুযোগ থাকলেও তিনি ফিরে এলেন এই বাংলায়। একজন বিলেত ফেরত ডাক্তার হয়ে বাংলার অসহায় গরিব মানুষদের পাশে দাঁড়ালেন তিনি।

    হাসপাতাল তৈরির জন্যে ভিক্ষা!

    এদেশের মানুষের জন্য একটি হাসপাতাল তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেন রাধাগোবিন্দ কর। হাসপাতালের অর্থ সংগ্রহ করতে সে সময় এই বিলেত ফেরত ডাক্তার ভিক্ষা পর্যন্ত করেছেন। তখনকার দিনে কলকাতার বড়লোকদের কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করেছেন। বড়লোক বাড়িতে কোনও আনন্দ-অনুষ্ঠান হলে সেই বাড়ির গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতেন, হাত পেতে ভিক্ষা চাইতেন তিনি। চিকিৎসক হিসেবে অর্জিত অর্থের সমস্তটাই দান করে গিয়েছেন মেডিক্যাল স্কুল ও হাসপাতাল স্থাপনে।

    আরজি কর হাসপাতাল তৈরির আদি কথা

    ১৮৯৮ সালে ২৫ হাজার টাকা দিয়ে বেলগাছিয়ায় ১২ বিঘে জমি কিনে নেন রাধাগোবিন্দ কর। এরপর সেখানেই ৭০ হাজার টাকা খরচ করে গড়ে তোলেন হাসপাতাল (RG Kar Hospital)। ঠিকানা, ১ নম্বর বেলগাছিয়া রোড। শয্যাসংখ্যা ৩০। হাসপাতাল পরিদর্শন করতে এসে প্রিন্স অ্যালবার্ট ভিক্টর দান করেন ১৮ হাজার টাকা। এই বিপুল পরিমাণ টাকা সাহায্য করার জন্য হাসপাতালের নাম রাখা হয় ‘অ্যালবার্ট ভিক্টর হাসপাতাল’। ১৯০৪ সালে এই হাসপাতালের সঙ্গে মিশে যায় কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জেনস অব বেঙ্গল। তারও ১০ বছর পর মেলে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন। তখন নামকরণ হয় বেলগাছিয়া মেডিক্যাল কলেজ। ১৯১৬ সালের ৫ জুলাই সেই কলেজের দ্বিতল ভবনের উদ্বোধন করেন লর্ড কারমাইকেল। তাই তাঁর সম্মানে আবারও বদলে যায় এই চিকিৎসা কেন্দ্রের নাম। দেশ স্বাধীন হওয়া পর্যন্ত নাম ছিল কারমাইকেল। ১৯১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৬৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রাধাগোবিন্দ কর। মৃত্যুর সময় তাঁর নিজস্ব সম্পত্তি বলতে কিছুই ছিল না। শুধু ছিল বেলগাছিয়ায় তাঁর একটি বাড়ি। সেই বাড়িটিও তিনি উইল করে দিয়ে যান এই মেডিক্যাল কলেজের নামে। পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের উদ্যোগে রাধাগোবিন্দ করের নামেই কলেজের নাম রাখা হয় ‘আরজি কর’। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ১৯৫৮ সালের ১২ মে এটি গ্রহণ করে।

    রাধাগোবিন্দ কর ও নিবেদিতা

    ১৮৯৯ সালে কলকাতা জুড়ে প্লেগ মহামারির আকার নেয়। সেই সময়ে উত্তর কলকাতার অলিতে গলিতে ঘুরে রোগীদের সেবা করছেন ভগিনী নিবেদিতা। আর বিলেত ফেরত ডাক্তার রাধাগোবিন্দ কর সাইকেলে করে এলাকা চষে বেড়ান। বেশিরভাগ রোগীই গরিব। পথ্য কেনারই পয়সা নেই, তার ওপর আবার ডাক্তাবের ফিস। রোগী দেখার সঙ্গে সঙ্গে দরকার হলে রোগীদের পথ্য কেনার টাকাও দিচ্ছেন বিলেত ফেরত ডাক্তারবাবু। এর কিছুদিন পরই নিবেদিতার সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়। প্লেগ সংক্রমণ রুখতে এবং মৃত্যুর হার কমাতে দু’জনে মিলে একসঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা। ডাক্তারি পরিষেবা দেওয়ার পাশাপাশি বাংলাতে চিকিৎসা শাস্ত্রের ওপর একাধিক বইও লিখেছেন। যা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।

    এখন আরজি কর হাসপাতাল

    বর্তমানে ১৫ একর জুড়ে বিস্তৃত ১২১০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল (RG Kar Hospital) কমপ্লেক্সে ১০টি ভবন এবং সাতটি হস্টেল রয়েছে। ২০১৫ সালে শতবর্ষ উদযাপনের সূচনা উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরা বলেন, এই মেডিক্যাল কলেজকে এক সময় অনেকে অবজ্ঞা করত। কারণ, তখন বেলগাছিয়াকে কলকাতা শহরের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হত না। তাই, এই মেডিক্যাল কলেজকে খালের কলেজ বলা হত। জানা গিয়েছে, এই হাসপাতালে এমবিবিএস, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট করা হয়। বিএসসি নার্সিং, প্যারামেডিক্যাল শাখায় আরও কয়েকটি কোর্সের জন্য আসন রয়েছে। বিলেত থেকে ফিরে এদেশের মানুষের জন্য যে হাসপাতাল তৈরির চারাগাছ তিনি লাগিয়েছিলেন, আজ তা বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gurpatwant Pannun: পান্নুন খুনের ষড়যন্ত্রে ভারতের বিরুদ্ধে সমন, কী বলল নয়াদিল্লি?

    Gurpatwant Pannun: পান্নুন খুনের ষড়যন্ত্রে ভারতের বিরুদ্ধে সমন, কী বলল নয়াদিল্লি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ সেপ্টেম্বর তিন দিনের আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (India)। তার আগে শিখ ফর জাস্টিসের নেতা গুরুপন্ত সিং পান্নুনকে (Gurpatwant Pannun) খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্র মামলায় ভারত সরকারের বিরুদ্ধে সমন জারি প্রসঙ্গে মন্তব্য করলেন বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি।

    ভারত সরকারের নামে সমন জারি (Gurpatwant Pannun)

    আমেরিকার একটি আদালত ভারত সরকারের নামে সমন জারি করেছে। এই সমনে নাম রয়েছে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, র-এর প্রাক্তন প্রধান সামন্ত গোয়েল, এজেন্ট বিক্রম যাদব ও ব্যবসায়ী নিখিল গুপ্তার। ভারতের বিদেশ সচিব বলেন, “এই বিষয়টি প্রথমবার ভারতের নজরে আসার পর কিছু পদক্ষেপ করা হয়েছিল। উচ্চ পর্যায়ের কমিটি দ্বারা অভিযোগগুলির তদন্ত করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিতে যুক্ত রয়েছে।” বিদেশ সচিব বলেন, “সম্প্রতি দায়ের করা মামলাগুলি পুরোপুরি অযৌক্তিক। অভিযোগও ভিত্তিহীন। মামলা দায়ের করা হলেও, এতে আমাদের মূল অবস্থানের প্রতি কোনও প্রভাব পড়বে না।”

    আরও পড়ুন: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    নিষিদ্ধ শিখ ফর জাস্টিস

    ভারতে নিষিদ্ধ শিখ ফর জাস্টিস (Gurpatwant Pannun)। এর প্রতিষ্ঠাতা খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুন। মিশ্রি বলেন, “এই মামলার পেছনে রয়েছে ব্যক্তির অতীত পরিচিতি। কারণ তিনি আগেও বহুবার ভারত বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “এটি (শিখ ফর জাস্টিস) একটি বেআইনি সংগঠন। এই সংগঠনকে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন ১৯৬৭-এর অধীনে বেআইনি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ এটি দেশ বিরোধী ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে জড়িত।” বিদেশ সচিব বলেন, “শিখ ফর জাস্টিসের উদ্দেশ্য হল ভারতের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা বিঘ্নিত করা।”

    প্রসঙ্গত, খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় অভিযুক্ত নিখিল গুপ্তা। ২০২৩ সাল থেকেই চেক প্রজাতন্ত্রের জেলে বন্দি ছিলেন তিনি। এই নিখিলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। এই মামলায় নিখিলকে তাদের দেশে নিয়ে গিয়ে বিচার করতে চেয়েছিল আমেরিকা। তাঁর বিরুদ্ধে খুনের জন্য বরাত দেওয়ার ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে মার্কিন আদালতে। ভারত (India) সরকারের একটি এজেন্সির আধিকারিকের নির্দেশেই নিখিল এই কাজ করেন বলে অভিযোগ (Gurpatwant Pannun)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sandip Ghosh: ডাক্তারি পেশায় ইতি! সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল

    Sandip Ghosh: ডাক্তারি পেশায় ইতি! সন্দীপ ঘোষের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতলের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে (Sandip Ghosh) আর্থিক দুর্নীতি এবং চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই আগেই গ্রেফতার করেছে। এখন তিনি জেলে বন্দি। এবার তাঁর নামের আগে ‘ডাক্তার’ লেখার অধিকার কেড়ে নেওয়া হল। রোগী দেখার প্রেসক্রিপশনেও তিনি লিখতে পারবেন না ‘ডাক্তার’ শব্দ। বৃহস্পতিবার, পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিল তাঁর রেজিস্ট্রেশন (Registration) বাতিল করেছে। যদিও অনেক দিন ধরেই আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের একটা বড় অংশের মধ্যে এই দাবি উঠেছিল। এই পদক্ষেপে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    নোটিশের জবাব দেননি সন্দীপ (Sandip Ghosh)

    গত ৯ অগাস্ট হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছিল। ঘটনায় তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং আত্মহত্যার তত্ত্ব দিয়ে ধামাচাপা দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে এই সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে। পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই রেজিস্ট্রেশন (Registration) বাতিলের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “গত ৬ সেপ্টেম্বর সন্দীপকে কারণ দর্শানোর কথা বলে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এই নোটিশের জবাব দেননি সন্দীপ। এই জন্য নথিভুক্ত চিকিৎসকদের রেজিস্টার থেকে তাঁর নাম বাতিল করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ সিবিআইয়ের নজরে আরজি করের হাউজস্টাফ, নথি নিয়ে সিজিওতে সল্টলেকের হোটেল কর্মী

    আর কি রোগী দেখতে পারবেন?

    চিকিৎসক সংগঠন আইএমএ-র রাজ্য শাখার পক্ষ থেকে মঙ্গলবার মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতিকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। এই কাউন্সিলের সভাপতি হলেন তৃণমূল সমর্থক চিকিৎসক সুদীপ্ত রায়। চিঠিতে স্পষ্ট করে আবেদন করা হয়, ব্যক্তিগত পরিচয়কে ঊর্ধে রেখে সন্দীপের রেজিস্ট্রেশন যেন অবিলম্বে বাতিল করা হয়। একই ভাবে চিঠিতে সই রয়েছে আরেক তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেনের। আরজি কর-কাণ্ডের শুরু থেকেই শান্তনু এবং তাঁর স্ত্রী-কন্যাকে আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছিল। উল্লেখ্য, সন্দীপ (Sandip Ghosh), হত্যাকাণ্ডের পর নিজেই অধ্যক্ষ পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। সেই সঙ্গে বলেছিলেন, “আমি অর্থোপেডিক সার্জেন। আমার দু’টো হাত রয়েছে। আমি কিছু করে খেতে পারব।” কিন্তু এখন তাঁর রেজিস্ট্রেশন বাতিল হওয়ার পর ডাক্তারদের একাংশ বলছে, “আর কি রোগী দেখতে পারবেন? খাবেন কী”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Vs Bangladesh: অশ্বিনের শতরান, জাদেজার ঝোড়ো ইনিংসে বাংলাদেশের বিপক্ষে চালকের আসনে ভারত

    India Vs Bangladesh: অশ্বিনের শতরান, জাদেজার ঝোড়ো ইনিংসে বাংলাদেশের বিপক্ষে চালকের আসনে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের শুরুটা যদি বাংলাদেশের হয়, তাহলে শেষ বেলাটা অবশ্যই ভারতের (India Vs Bangladesh)। পাকিস্তানকে তাঁদের ঘরের মাঠে হারিয়ে ভারতে এসেছেন শাকিবরা। স্বভাবতই দুরন্ত ছন্দে প্রতিবেশীরা। শুরুটাও করলেন একেবারে আক্রমণাত্মক মেজাজে। বৃহস্পতিবার চেন্নাইয়ে প্রথম টেস্টের প্রথম দিনে মাত্র ৩৪ রানের মধ্যে তিন উইকেট খুইয়ে বেকায়দায় পড়ে যায় ভারত। কিন্তু রবিচন্দ্রন অশ্বিনের (Ravichandran Ashwin) সেঞ্চুরি আর রবীন্দ্র জাদেজার ঝোড়ো ইনিংসে ভর করে দিনের শেষে প্রায় সাড়ে তিনশোর কাছে পৌঁছে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথম দিনের শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ভারতের স্কোর ৩৩৯।

    পরিকল্পিত বোলিং বাংলাদেশের

    টসে জিতে এদিন বোলিং করতে নামে বাংলাদেশ। প্রথম টেস্টের (India Vs Bangladesh) প্রথম সেশনেই তিন উইকেট তুলে নিয়ে ভারতের টপ অর্ডার ভেঙে দেন হাসান মাহমুদ। চা পানের বিরতির আগে ৬ উইকেট হারিয়ে যথেষ্ট চাপে পড়ে যায় ভারত। ব্যর্থ হন রোহিত (৬), শুভমান (০), বিরাট (৬), রাহুলরা (১৬)। হাফ সেঞ্চুরি করেন যশস্বী। ৩৯ রানের ইনিংস আসে ঋষভ পন্থের ব্যাট থেকে। ভারতের ব্যাটারদের বিরুদ্ধে এদিন নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে নেমেছিল বাংলাদেশ। হাসানের সব চেয়ে বড় শক্তি একই লাইন ও লেংথে দীর্ঘ স্পেল করা। তাঁর বলে গতি রয়েছে। প্রত্যেক ব্যাটারের বিরুদ্ধে যে তিনি পরিকল্পনা করে নেমেছেন, তা আউট হওয়ার ধরনে বোঝা গিয়েছে। রোহিত ও বিরাট অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মারতে গিয়ে আউট হয়েছেন। শুভমন আবার লেগ স্টাম্পের বল ফাইন লেগে খেলতে গিয়ে আউট হয়ে ফিরেছেন। তাঁদের দুর্বলতা জেনেই বল করতে নেমেছিলেন বাংলাদেশের পেসাররা। সেটাই স্পষ্ট হয়ে যায় বিরাটদের আউট হওয়ার ধরনে।

    দুরন্ত অশ্বিন

    এদিন চা পানের বিরতি পর্যন্ত খেলায় ছিল বাংলাদেশ (India Vs Bangladesh)। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে ভারতকে ম্যাচে রাখলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। ১০১ তম টেস্টে ষষ্ঠ শতরান করে ফেললেন তিনি। সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে স্ট্রাইক রেট। ১১২ বলে ১০২ রানে অপরাজিত অশ্বিন। তাঁর স্ট্রাইক রেট ৯১.০৭। অশ্বিন যখন নেমেছিলেন, তখন ভারত ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে। ২৫০ রান উঠবে কি না, সেই চিন্তায় চুপ কোচ গম্ভীর। সেখানে অশ্বিন নেমেই পাল্টা মারের খেলা শুরু করলেন। বাংলাদেশের বোলারদের উপর চাপ তৈরি করতে শুরু করেন অশ্বিন। তাতেই ম্যাচ ধীরে ধীরে ভারতের দিকে ঘুরতে শুরু করে। প্রশংসা করতে হবে জাদেজারও। অশ্বিনীকে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছেন জাদেজা। দিনের শেষে ১১৭ বলে ৮৬ রান করে অপরাজিত তিনি। তাঁদের সামনে বাংলাদেশের বোলারদের দাপট ফিকে হয়ে যায়। দিনের শুরুতে উইকেট তুলে হাসানেরা যে চাপ তৈরি করেছিলেন, তা শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের পক্ষে। গ্যালারিতে শুরু হয় গুঞ্জন, ভারত কিন্তু পাকিস্তান নয়! এত সহজে এখান থেকে ট্রফি নিয়ে পদ্মাপারে যাওয়া যাবে না!

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Raiganj: উর্দি পরে মদ্যপ অবস্থায় টলমল পায়ে ডিউটি করছেন পুলিশকর্মী! ভিডিও ভাইরাল

    Raiganj: উর্দি পরে মদ্যপ অবস্থায় টলমল পায়ে ডিউটি করছেন পুলিশকর্মী! ভিডিও ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের ঘটনার পর গোটা রাজ্যে রাজ্য পুলিশের কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল। এবারে উর্দি পরে মদ্যপ অবস্থায় এক পুলিশকর্মীর ভিডিও ভাইরাল। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার রাতে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ (Raiganj) শহরের ঘড়িমোড় এলাকায়। ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর আবার পুলিশের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে শহরজুড়ে। এই ঘটনা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেছে বিজেপি। রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কুন্তল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ওই পুলিশকর্মীর নাম প্রীতম গুহ। তিনি রায়গঞ্জ থানায় পোস্টিং ছিলেন। তিনি এএসআই। তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করেছি।

    ভাইরাল ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? (Raiganj)

    ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বুধবার রাতে রায়গঞ্জ (Raiganj) শহরের ঘড়িমোড় এলাকায় রাস্তায় ঠিকমতো হাঁটতেও পারছেন না ওই পুলিশকর্মী। কোনওক্রমে সেখান থেকে যাওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। সেই অবস্থায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন স্থানীয় মানুষ। কিন্তু, ঠিকমতো কথাও বলতে পারছেন না তিনি। নাম জিজ্ঞেস করলে নিজের নেমপ্লেটটিও হাত দিয়ে ঢেকে দেন। পরবর্তী সময়ে স্থানীয়রা সেই পুলিশকর্মীকে একটি টোটোতে তুলে দেন। এই  ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর তীব্র শোরগোল শুরু হয়েছে শহরজুড়ে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই ঘটনায় পুলিশ (Raiganj) ও রাজ্য সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার। তিনি বলেন, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার কঙ্কালসার অবস্থা, যা বারে বারে সামনে আসছে। আরজি করের ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ। বুধবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ এক উর্দিধারী পুলিশ (Police) অফিসার গলি থেকে টলতে-টলতে বেরোচ্ছেন, গলির মধ্যে মেয়েদের কটূক্তি করছেন। ঘড়িমোড়ে যখন এসেছেন, তিনি হাঁটতে পারছেন না। টলে-টলে পড়ে যাচ্ছেন। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। এর জন্য মুখ্যমন্ত্রী দায়ী।

    অপরদিকে, এই প্রসঙ্গে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি অরিন্দম সরকার বলেন, ওই পুলিশ অফিসার যে কাজটি করেছেন, তা সমর্থনযোগ্য নয়। তিনি ডিউটিতে ছিলেন কি না, তা জানা নেই, তবে উর্দি পরে ডিউটি অবস্থাতে কেউ মদ খেলে অবশ্যই সেটি এক ধরনের ক্রাইম। এবিষয়ে অবশ্যই জেলা পুলিশ-প্রশাসন আইন আনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কোনও মহিলাকে কটূক্তি করা হয়েছে কিনা, তা আমাদের জানা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    Pakistan: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা (Article 370) পুনর্বহালের বিষয়ে পাকিস্তান ও সেখানকার কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায় রয়েছে।” কথাগুলি বলেছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। তাঁর এই মন্তব্যে দেশজুড়ে উঠেছে প্রতিবাদের ঢেউ।

    অমিত মালব্যের তোপ (Pakistan)

    বিজেপি নেতা অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে বলেন, “সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র পাকিস্তান কাশ্মীর নিয়ে কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্সের (এনসি) অবস্থানকে সমর্থন করছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ হামিদ মিরের ক্যাপিটাল টক অনুষ্ঠানে বলেছেন, কাশ্মীরে ৩৭০ এবং ৩৫এ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের বিষয়ে পাকিস্তান ও ন্যাশনাল কনফারেন্স জোট একই পৃষ্ঠায় রয়েছে। কীভাবে পান্নুন থেকে পাকিস্তান পর্যন্ত, রাহুল গান্ধী ও তার কংগ্রেসকে সর্বদা ভারতের স্বার্থের বিরোধী পক্ষের সঙ্গে থাকতে দেখা যায়?”

    পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য

    ক্যাপিটেল টকের অন্য একটি অনুষ্ঠানেও ভূস্বর্গে ৩৭০ ধারা ফেরানো প্রসঙ্গে পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, “আমাদের দাবিও একই।” জম্মু-কাশ্মীরের ক্ষমতায় কংগ্রেস-এনসি জোট ফিরলেই ৩৭০ ধারা পুনর্বহাল হবে (Pakistan) বলেও আশাবাদী পাকিস্তানের এই মন্ত্রী। জিও নিউজের একটি অনুষ্ঠানে তিনি এও বলেছিলেন, “আমি মনে করি এটা (জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরানো) সম্ভব। বর্তমানে এনসি এবং কংগ্রেসের সেখানে খুব বড় গুরুত্ব রয়েছে। উপত্যকার জনসংখ্যাকে এই বিষয়ে অনেকটাই অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। আমি এ-ও বিশ্বাস করি, এনসি-র ক্ষমতায় আসার সুযোগ রয়েছে।” তিনি বলেন, “তারা এটিকে নির্বাচনী ইস্যু করেছে যে জম্মু ও কাশ্মীরের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা উচিত।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    প্রসঙ্গত, এর আগে এনসি সুপ্রিমো ফারুক আবদুল্লা ও তাঁর ছেলে তথা জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরানোর আশ্বাস দিয়েছিলেন। ফারুক বলেছিলেন, “বিজেপি কত বছর সময় নিয়েছিল এটি (৩৭০ ধারা) বাতিল করতে। আল্লাহ চাইলে আমরাও একে (Article 370) পুনরুদ্ধার করব। এটি জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের হৃদস্পন্দন। এর পরেই তিনি বলেছিলেন, ধারা ৩৭০ ও ৩৫ এ পুনরুদ্ধার করা হবে।”

    প্রসঙ্গত, দীর্ঘ দিন পরে জম্মু-কাশ্মীরে হচ্ছে বিধানসভা নির্বাচন (Pakistan)। ভোট হবে তিন দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৮ সেপ্টেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে ২৫ তারিখে। তৃতীয় দফার নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। অক্টোবরের ৮ তারিখে হবে ফল ঘোষণা (Article 370)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share