Tag: Madhyom

Madhyom

  • RG Kar Incident: ‘আলোচনা হতাশাজনক’, মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে কর্মবিরতিতে অনড় জুনিয়র চিকিৎসকরা

    RG Kar Incident: ‘আলোচনা হতাশাজনক’, মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে কর্মবিরতিতে অনড় জুনিয়র চিকিৎসকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের সদিচ্ছার অভাবে কর্মবিরতি থেকে সরলেন না জুনিয়র ডাক্তাররা। আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Incident) পর নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন পড়ুয়া চিকিৎসকরা। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের সেই সামান্য দাবি পূরণে ব্যর্থ মমতা প্রশাসন। দিনভর বৈঠকের পর বুধবার মধ্যরাতেও জুনিয়র চিকিৎসক ও রাজ্য সরকারের মধ্যে কোনও রফাসূত্র বের হল না৷ মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকের পর জুনিয়র চিকিৎসকররা জানিয়ে দিলেন, তাঁরা কর্মবিরতি (Junior Doctors Protest) থেকে সরছেন না৷ পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠক শেষে দৃশ্যতই হতাশ তাঁরা। এদিন নবান্ন সভাঘরে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের সঙ্গে বৈঠক করেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    হতাশ জুনিয়র চিকিৎসকরা

    বৈঠক শেষে জুনিয়র চিকিৎসকদের পক্ষে অনিকেত মাহাতো সাংবাদিকদের বলেন, “মোট পাঁচটি দাবি আমরা পেশ করেছিলাম। তার মধ্যে কয়েকটা মানা হলেও, চার এবং পাঁচ নম্বর দাবি দু’টি নিয়ে আজ আলোচনা হওয়ার কথা ছিল৷ এর মধ্যে স্বাস্থ্যসচিবের অপসারণ, হাসপাতালগুলিতে সার্বিক নিরাপত্তা, থ্রেট কালচার ও মেডিক্যাল কলেজগুলিতে টাস্ক ফোর্স গঠন প্রাধান্য পেয়েছিল। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সরকার আমাদের সঙ্গে সহমত পোষণ করেছে৷ তবে কয়েকটি জায়গায় অসুবিধে আছে৷ আমরা মুখ্যসচিবের কাছে আলোচনার কার্যবিবরণী চেয়েছিলাম৷ কিন্তু উনি সেটা দেননি৷ শুধু মৌখিক আশ্বাস দিয়েছেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সরকারের মৌখিক আশ্বাসে আমরা রাজি ছিলাম না। সরকারের কার্যবিবরণী তৈরি করা এবং লিখিত আশ্বাস দেওয়ার এই অনীহায় আমরা হতাশ। তবে মুখ্যসচিব আমাদের বলেছেন বৃহস্পতিবার আমাদের দাবিগুলিকে খসড়া আকারে ওনার কাছে ইমেল করতে৷ তারপর ওনারা সিদ্ধান্ত জানাবেন। আমরা কাজে ফিরতে চাই৷ কিন্তু যতক্ষণ আমাদের ন্যায্য দাবিগুলি পূরণ না-হচ্ছে, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন এবং কর্মবিরতি চলবে।”

    আরও পড়ুন: চাকরির বিনিময়ে জমি মামলায় লালু ও তাঁর দুই ছেলেকে তলব

    সরকারের সদিচ্ছার অভাব

    এদিন ৩০ জন জুনিয়র ডাক্তার বৈঠকে যোগ দিতে আসেন। বৈঠক শেষে আন্দোলনকারীরা জানান, তাঁরা বৈঠকের মিনিটসে সই করেননি। তাঁদের বক্তব্য, পাঁচ দফা দাবির পাঁচ নম্বর পয়েন্ট ছিল থ্রেট কালচারের অবসান। যার লক্ষ্যে ছাত্র সংসদ নির্বাচন, আরডিএ গঠনে নির্বাচন নিয়ে আশ্বাস মিলেছিল আলোচনা পর্বে। তবে মিনিটসে তার উল্লেখ নেই। মিনিটসে শুধু সুপ্রিম কোর্টে যে নিরাপত্তার বিষয়গুলো বলা ছিল, সেগুলি‌ই রয়েছে। পঞ্চম দফা নিয়ে আলোচনা যেহেতু মিনিটসে নেই, তাই মিনিটসে স‌ই করেননি আন্দোলনকারীরা। তাঁরা কাজে যোগ দিতে চাইলেও সরকারের সদিচ্ছার অভাবেই বিষয়টি আটকে থাকছে বলে মত আন্দোলকারীদের। তাঁদের কথায়, “এদিনের আলোচনা হতাশাজনক। আজকের ঘটনায় প্রমাণ হল, কেন স্বচ্ছতার প্রশ্নে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি জানিয়েছিলাম আমরা। আমরা কিছুটা হলেও ভরসা হারিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে’’, বললেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল বুধবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) প্রত্যেককে বৈদিক জীবন পদ্ধতি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘‘সনাতন ধর্মের উত্থানের সময় এসেছে, ঋষি অরবিন্দ ঘোষ একথা বলে গিয়েছেন। এই ধর্মের প্রতি বিশ্ববাসীর দৃষ্টিভঙ্গিরও বদল হচ্ছে।’’ শ্রীপদ ​​দামোদর সাতভালেকরের লেখা বেদের হিন্দি ভাষ্যের তৃতীয় সংস্করণের উদ্বোধন হয় এদিন নয়াদিল্লিতে। সেখানেই হাজির ছিলেন ভাগবত।

    ভারতবর্ষের ঋষিরা বিশ্ব কল্যাণ অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীর কল্যাণের জন্য বেদ তৈরি করেছিলেন

    বুধবার আরএসএস প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, ‘‘বেদ হচ্ছে জ্ঞানের ভাণ্ডার। এখানে বস্তুগত ও আধ্যাত্মিকতা- উভয় শিক্ষাই রয়েছে যা সমাজের জন্য খুবই মঙ্গলজনক।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের ঋষিরা বিশ্ব কল্যাণ অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীর কল্যাণের জন্য বেদ তৈরি করেছিলেন।’’ রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালকের আরও সংযোজন, ‘‘এ কারণে আমি আগেই বলেছিলাম ভারত এবং বেদ হল সমার্থক শব্দ। আমাদের কাছে বেদনিধি আছে।’’ নিধি শব্দের অর্থ ভাণ্ডার। অর্থাৎ বেদের আকারে জ্ঞানের ভাণ্ডার ভারতবাসীর কাছে আছে একথাই বলতে চান ভাগবত। তিনি আরও বলেন, ‘‘আমাদের প্রত্যেকেরই বেদ পড়া উচিত এবং আমাদের জীবনে তা প্রয়োগ করা উচিত। আমরা যত বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে বেদের জ্ঞান ও শিক্ষা পৌঁছে দিতে পারব ততই ভালো হবে।’’

    বেদই হল শাস্ত্রের ভিত্তি (RSS)

    গতকাল মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ‘‘ধর্মের জ্ঞান বেদ থেকেই আসে। বেদই হল শাস্ত্রের ভিত্তি। সত্যের উপলব্ধিতে তা তৈরি হয়েছে।’’ মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ‘‘ধর্ম সবাইকে আলিঙ্গন করে, সবাইকে একত্রিত করে তাদের উন্নীত করে, তাদের সাফল্যের দিকে নিয়ে যায়। তাই ধর্মই হল জীবনের ভিত্তি।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ধর্মের ওপর ভিত্তি করে শরীর-মন-বুদ্ধি-আত্মার মধ্যে মেলবন্ধন হলেই একটি আদর্শ জীবন তৈরি হয়। এর ভারসাম্য বিঘ্নিত হলেই মানুষ পাগল হয়ে যান। যখন এটি শেষ হয় তখনই মানুষ মারা যান। তাঁর মতে, ‘‘ধর্মই ভারসাম্য প্রদান করে।’’ মোহন ভাগবত আরও বলেন, ‘‘আধুনিক বিজ্ঞানের আবির্ভাবের হাজার হাজার বছর আগে বেদে উল্লেখ করা হয়েছে, পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব ঠিক কতটা! সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে কত সময় লাগে!’’ বেদের মন্ত্রগুলিতে গণিত রয়েছে বলেও তিনি জানান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 4: চন্দ্রযান ৪ অভিযানে ছাড়পত্র দিল কেন্দ্র, অনুমোদন শুক্র অভিযানেও

    Chandrayaan 4: চন্দ্রযান ৪ অভিযানে ছাড়পত্র দিল কেন্দ্র, অনুমোদন শুক্র অভিযানেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান ৩ সাফল্যের মুখ দেখেছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে ভারত। এবার শুরু হয়ে গেল চন্দ্রযান ৪ এর প্রস্তুতি (Chandrayaan 4)। এ ব্যাপারে গত মার্চেই বার্তা দিয়েছিল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। বুধবার (Venus Mission) সেই প্রস্তাবে ছাড়পত্র দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে চন্দ্রযান ৪ কর্মসূচিতে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। শুক্রে মহাকাশযান পাঠানো এবং মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের প্রস্তাবও অনুমোদিত হয়েছে এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে।

    চন্দ্রযান ৪ উৎক্ষেপণ (Chandrayaan 4)

    ইসরো সূত্রে জানা গিয়েছে, চন্দ্রযান ৪ উৎক্ষেপণ করা হবে দুটি ধাপে। প্রথমবার উৎক্ষেপণ করা হবে এলভিএম-৩, দ্বিতীয় দফায় পিএসএলভি। এতে পাঁচটি আলাদা আলাদা যান থাকবে। ভারতের এই মিশন সফল হলে আমেরিকা, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং চিনের সঙ্গে এক পঙতিতে বসে যাবে ভারত। ইতিমধ্যেই জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সার সঙ্গে এ বিষয়ে সমঝোতা করেছে ইসরো।

    অভিযানের লক্ষ্য

    এই অভিযানের লক্ষ্য হবে চাঁদের মেরু অঞ্চল সহ বিভিন্ন এলাকায় জল ও বিভিন্ন খনিজ অনুসন্ধান করা। ইসরো প্রধান এস সোমনাথ কিছুদিন আগেই জানিয়েছিলেন, চন্দ্রযান ৪ এর মাধ্যমে শুধু চাঁদের মাটিতে অবতরণই নয়, ইসরো সেখান থেকে মাটি ও পাথরের নমুনা সংগ্রহ করে দেশে নিয়ে আসতে চায়। সেই পরিকল্পনাই করা হচ্ছে। ইসরো শুক্র অভিযানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল সেই ২০১৮ সালে (Chandrayaan 4)। চন্দ্রযান ৩ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় হয়নি শুক্র অভিযান। এদিন সেই ‘ভেনাস অরবিটার’ কর্মসূচিও ছাড়পত্র পেয়েছে মন্ত্রিসভার। ছাড়পত্র পেয়েছে প্রথম দেশে তৈরি মহাকাশ যানে ভারতীয় নভঃচর পাঠানোর গগনযান প্রকল্পও।

    আরও পড়ুন: চাকরির বিনিময়ে জমি মামলায় লালু ও তাঁর দুই ছেলেকে তলব

    পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় যে কক্ষপথ রয়েছে ২০৩৫ সালের মধ্যে সেখানে তৈরি হয়ে যাবে ভারতের স্পেস স্টেশন। এই স্পেস স্টেশনে অ্যাস্ট্রোবায়োলজি ও মাইক্রোগ্র্যাভিটি সংক্রান্ত নানা গবেষণা করা হবে। চন্দ্রযান ৪ অভিযান ইসরোর কাছে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের। মহাকাশ প্রযুক্তিতে ভারত কতটা এগিয়েছে, যা জানা যাবে এই অভিযানেই। চাঁদের কক্ষপক্ষে নোঙর করা, চাঁদে ল্যান্ড করে নমুনা সংগ্রহ করা, সেখান থেকে বেরিয়ে আসা এবং ফের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল ভেদ করে (Venus Mission) এই গ্রহের মাটি ছোঁয়া, প্রতিটি পদক্ষেপই গুরুত্বপূর্ণ (Chandrayaan 4)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Land For Job: চাকরির বিনিময়ে জমি মামলায় লালু ও তাঁর দুই ছেলেকে তলব

    Land For Job: চাকরির বিনিময়ে জমি মামলায় লালু ও তাঁর দুই ছেলেকে তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরির বিনিময়ে জমি (Land For Job) ও অর্থ তছরুপের মামলায় (Money Laundering Case) লালু প্রসাদ যাদবকে তলব করল দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। লালুর পাশাপাশি তলব করা হয়েছে তাঁর ছেলে তেজস্বীকেও। আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও তলব করা হয়েছে। এই মামলায় তলব করা হয়েছে তেজ প্রতাপ যাদবকেও। এই প্রথম ডাকা হল তেজ প্রতাপকে। আগামী ৭ অক্টোবর তাঁদের আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে।

    কাদের সমন পাঠানো হল? (Land For Job)

    স্পেশাল সিবিআই বিচারক বিশাল গগনে লালু, তাঁর দুই ছেলে এবং আরও ছয় অভিযুক্তকে আদালতে হাজির হতে বলেছেন। এছাড়াও চার্জশিটে যাদের নাম রয়েছে, তাঁদেরও ওই দিন তলব করা হয়েছে। অন্য একটি চার্জশিটে নাম রয়েছে অখিলেশ্বর সিং ও তাঁর স্ত্রী কিরণের। তাঁদেরও সমন পাঠিয়েছে আদালত। গত ৬ অগাস্ট জমা দেওয়া হয় সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট। তাতে ১১ জন অভিযুক্তের নামোল্লেখ করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে চারজন ইতিমধ্যেই মারা গিয়েছেন। আদালত যাঁদের তলব করেছে, তাঁরা হলেন, লালু প্রসাদ যাদব, তেজস্বী যাদব, তেজ প্রতাপ যাদব, অখিলেশ্বর সিং, হাজারি প্রসাদ রায়, সঞ্জয় রায়, ধর্মেন্দ্র সিং ও কিরণ দেবী। আদালত (Land For Job) জানিয়েছে, ইডির চার্জশিটে প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়নি অখিলেশ্বরের স্ত্রী কিরণকে। তবে তিনি মামলায় যুক্ত। কারণ তিনি তাঁর ছেলেকে চাকরি দেওয়ার বিনিময়ে জমি বিক্রি করেছেন মিশা ভারতীর কাছে।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    কী বলল আদালত

    তেজপ্রতাপকে এই মামলায় তলব প্রসঙ্গে আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, এই কেলেঙ্কারিতে তেজ প্রতাপের জড়িত থাকার বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তিনি একে ইনফোসিস লিমিটেডের পরিচালকও ছিলেন। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু। অভিযোগ, সেই সময় জমি ও টাকার বিনিময়ে বিহারের বহু যুবককে রেলের গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ করা হয়। লালু ও তাঁর ছেলে তেজস্বীর পাশাপাশি এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল ওঠে লালুর স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবী ও তাঁদের দুই মেয়ে মিশা ও হেমার বিরুদ্ধে। একাধিক অভিযোগ (Money Laundering Case) পেয়ে তদন্তে নামে ইডি (Land For Job)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ছেড়ে পাকিস্তানের নাগরিকত্ব নেওয়া ব্যক্তিদের সম্পত্তি দখল করতে মাঠে নামল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। গোটা দেশ থেকে সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গেই সম্ভব হচ্ছিল না। এবার কলকাতায় (Kolkata) শুরু হল এনিমি প্রপার্টি (Enemy Property Survey) বা শত্রু সম্পত্তির সমীক্ষা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট এই সমীক্ষার শুরু করল। এই প্রথমবার এমন সমীক্ষা হচ্ছে। বুধবার ভরদুপুরে রাজাবাজারে এরকমই একটি সম্পত্তিতে হানা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে সমীক্ষা (Kolkata)  

    জানা গিয়েছে, কলকাতার (Kolkata)  রাজাবাজারের ১৭০ নম্বর কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিটে এই সমীক্ষা চলছে। প্রায় ৪৪ কাঠা জমির উপরে দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করছেন ৭০০০ বাসিন্দা। রয়েছে ২৫টি দোকান। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এখানকার অনেক নাগরিকই এই সম্পত্তি ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যান। তাঁরা কেউ এই সম্পত্তি দাবি না করায়, তা এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ হয়ে যায়। বুধবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই ব্যাটেলিয়ন জওয়ান এনে এই সমীক্ষা শুরু করেছে এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট। জানা গিয়েছে, রাজাবারের বহুতলটিতে বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি তলে অনেকে বসবাসও করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা বলেন, “এই সম্পত্তিটি এনিমি প্রপার্টি। তাই দেশের আইন অনুসারে এটি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সম্পত্তি। ফলে এবার থেকে এখানে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে ভাড়া দিতে হবে। সম্পত্তিটি নিয়ে একটি মামলা ছিল। যা সম্প্রতি মিটেছে। তাই আমরা সম্পত্তির দখল নিতে এসেছি। এই সম্পত্তিতে অনেক জবরদখলকারী রয়েছেন। তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যাপারে কথা বলছি। আপাতত আমরা এই ভবনের বাসিন্দাদের নাম নথিভুক্ত করতে এসেছি।”

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    এনিমি প্রপার্টি কী?

    দেশ ভাগের পর যারা পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন, তাঁদের মালিকানাধীন ভারতীয় সম্পত্তি বণ্টনের বৈধকরণ ও নিয়ন্ত্রণের আইন হল শত্রু সম্পত্তি আইন ১৯৬৮। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এই আইন পাশ করা হয়েছিল। এই আইন অনুযায়ী, ভারত সরকার এই সম্পত্তির মালিক হবে। শত্রু আইনে যদি সম্পত্তির মালিকানা ‘শত্রু’র কাছে থেকে যায়, তবে সম্পত্তির অধিকার ও মালিকানা (Kolkata) কাস্টডিয়ান বা হেফাজতকারীর হাতে থাকে। আসল মালিকের অনুপস্থিতিতে কাস্টডিয়ান বা বসবাসকারী এই জমি বা সম্পত্তি ভাগাভাগি বা বিক্রি করতে পারে। কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে ৪ হাজার ৩০১টি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে, যেগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ। দেশজুড়ে প্রায় ১২ হাজার এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে। সবথেকে বেশি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে উত্তর প্রদেশে। ৫৩৬১টি এনিমি প্রপার্টি বা শত্রু সম্পত্তি রয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে দিতে হবে মাসিক ভাড়া

    জানা গিয়েছে, কলকাতায় (Kolkata)  ৯৬টি এনিমি প্রপার্টি রয়েছে। সারা রাজ্যে প্রায় ৪৫০০ এই ধরণের সম্পত্তি রয়েছে। সেগুলোকে নিয়ন্ত্রণে এনে তার থেকে আয়ের রাস্তা খুঁজছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এর আগেও একদিন বাড়িটিতে এসেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা। সেদিন তাঁদের বাধা দেন স্থানীয়দের একাংশ। তাই বুধবার আধাসেনা ও কলকাতা পুলিশের আধিকারিকদের নিয়ে বাড়িটিতে হানা দেন তাঁরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, এবার থেকে এই বাড়িতে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বেঁধে দেওয়া মাসিক ভাড়া দিয়ে থাকতে হবে। তবে কেউ চাইলে সম্পত্তি কিনতেও পারেন। সম্পত্তির বাজারমূল্য ১ কোটি টাকার কম হলে উপযুক্ত নথি দেখিয়ে সম্পত্তি কেনার জন্য আবেদন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Bangladesh: গম্ভীর স্যারের ক্লাসে ফার্স্ট বয় কোহলি! প্রথম টেস্টের আগে ভাইরাল ভিডিও

    India vs Bangladesh: গম্ভীর স্যারের ক্লাসে ফার্স্ট বয় কোহলি! প্রথম টেস্টের আগে ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাইশ গজে মুখোমুখি গৌতম গম্ভীর ও বিরাট কোহলি Gambhir-Virat)! এই কথা শুনলেই মনে পড়ে আইপিএল-এর ময়দান। দুজনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, উত্তেজনা তুঙ্গে। তবে কালের স্রোতে দুজনেই এখন পরিণত। গম্ভীর স্যারের ক্লাসের এখন ফার্স্ট বয় কিন্তু কোহলিই। আধুনিক ভারতীয় ক্রিকেটের আইকন কিং কোহলি। আর গম্ভীর জাতীয় দলের হেড কোচ। তাই দ্বন্দ্ব অতীত। দুজনেই এখন হাতে হাত রেখে ভারতীয় ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট (India vs Bangladesh)। তার আগে বোর্ডের পক্ষ থেকে বিরাট ও গৌতমকে মুখোমুখি বসিয়ে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা হয়েছে। যেখানে তাঁরা দু’জন খোলা মনে আড্ডায়, খুনসুটিতে মেতেছিলেন। দিয়েছেন একাধিক প্রশ্নের উত্তরও।

    গম্ভীর-কোহলি ভাইরাল ভিডিও-র অংশ

    বিসিসিআই টিভির গম্ভীর-কোহলি ইন্টারভিউ সেশন এখন ভাইরাল। যে অংশ নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা চলছে, তা হল কিছুটা এরকম—

    বিরাট:  যখন তুমি ব্যাটিং করতে এবং প্রতিপক্ষদের সঙ্গে মাঝে মাঝে কথা কাটাকাটি হত, সেই সময় তোমার খেলায় কি তার প্রভাব পড়ত? নাকি ওই পরিস্থিতিতে তুমি আরও তেতে উঠতে?

    গৌতম (হেসে): আমার থেকে এই পরিস্থিতিতে বেশি তুমি পড়েছ। ঝগড়া বেশি হয়েছে তোমার। ফলে আমার মনে হয় এর উত্তরটা বেশি ভালো তুমি দিতে পারবে।

    বিরাট (হাসতে হাসতে): আমি এমন কাউকে খুঁজছিলাম যে আমার হ্যাঁ তে হ্যাঁ মেলাক। আমি এটা বলছি না যে মাঠে মেজাজ হারানো খারাপ। কিন্তু এমন কাউকে চাইছিলাম যে অন্তত বলে, হ্যাঁ এমনটাই হয়। 

    চলতি বছর ২৯ মার্চের ঘটনা। আইপিএলে (IPL 2024) মুখোমুখি হয়েছিল রয়্যাল চ্য়ালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও কলকাতা নাইট রাইডার্স (RCB vs KKR, IPL 2024)। এই ম্য়াচের আগে আলোচনার অন্যতম বিষয়বস্তু ছিল বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ও কেকেআর মেন্টর গৌতম গম্ভীরের (Gautam Gambhir) সাক্ষাত। গত বছর আইপিএলে এই দুই তারকার মধ্যে যে তুমুল ধুন্ধুমার বেধেছিল মাঠে, তার স্মৃতি এখনও টাটকা। তবে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সব সমীকরণ বদলে গিয়েছিল। চিন্নাস্বামীতে বিরাট-গম্ভীর একে অপরকে জড়িয়ে ধরেছিলেন। সেই ছবি এখন আগামী দিনে ভারতীয় ক্রিকেটের পাথেয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিনের নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে জলে ভাসছে পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলির আরামবাগ সহ আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। আর এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে দায়ী করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কারণ, দীর্ঘ সময় ধরে বাঁধের কোনও পরিচর্যাই করা হয়নি। এই মুহূর্তে কী করা উচিত সরকারের, সেই ‘পরামর্শ’ দিয়েছেন তিনি।

    বন্যা মোকাবিলায় সেনা নামানোর বার্তা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বন্যা পরিস্থিতির জন্য সময় মতো নদীবাঁধ সংস্কার না করাকে দায়ী করেন তিনি। শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, বর্ষার আগে নদীবাঁধ সংস্কারের কোনও কাজ করেনি সেচ দফতর। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্য ব্যর্থ। কারণ, দেউলিয়া রাজ্য সরকারের কাছে বাঁধ সংস্কার করার মতো টাকা নেই। যার ফলে হুগলি, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ও পূর্ব মেদিনীপুরের একাংশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। বাঁধ ভেঙে জল জনবসতিতে ঢুকে পড়ায় জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। পুলিশ, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর তাদের কোনও সহযোগিতা করছে না। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর বার্তা, ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে যেমন সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হয়েছিল, এখনও বন্যা পরিস্থিতি সামলাতে রাজ্য সরকারের তাই করা উচিত। তাহলেই বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানো যাবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়, মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে উদ্দেশ্য করে বার্তা দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে আমি সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাইতে অনুরোধ করব। যাতে ফের বাঁধগুলিতে শক্ত করা হয়। এতে প্রাণ ও সম্পত্তিহানি এড়ানো যাবে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে যত তাড়াতাড়ি এনডিআরএফ মোতায়েন করবেন তত মঙ্গল।

    বন্যার আশঙ্কা

    এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে নতুন করে বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সৃষ্টি হতে পারে হুগলি, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বর্ধমান, হাওড়া সহ দক্ষিণবঙ্গের বহু জেলায়। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে বুধবার হুগলির পুড়শুড়া যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন দুর্গতরা। আর মুখ্যমন্ত্রী বন্যার জন্য ডিভিসিকে দায়ী করে নিজের সরকারের দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন বলে বিরোধীদের অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়ে দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (PM Modi)। বুধবার এই প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে মোদি সরকারের মন্ত্রিসভা। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ করা হতে পারে বিলটি। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বাধীন উচ্চ পর্যায়ের কমিটি রিপোর্ট দেওয়ার পর এই ডেভেলপমেন্ট জানা গিয়েছে।

    কী বললেন মন্ত্রী (One Nation One Election)

    এদিন সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “এক দেশ, এক নির্বাচন বাস্তবায়িত করা হবে দুটি ধাপে।” তাঁর দাবি, এই প্রস্তাব বহু দলের সমর্থন পেয়েছে। মন্ত্রী বলেন, “এক দেশ, এক নির্বাচনের প্রস্তাব সমর্থন করেছেন ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ। এই প্রস্তাব সমর্থন না করলে চাপে পড়ে যেতে পারে বিরোধী দলগুলি।” তিনি বলেন, “একটি কমন ইলেকটোরাল রোল তৈরি হবে সব নির্বাচনের জন্য। কোবিন্দ প্যানেলের রেকমেন্ডেশন কার্যকর করতে একটা ইমপ্লিমেন্টেশন গ্রুপও তৈরি করা হবে।”

    এক দেশ, এক নির্বাচন

    প্রসঙ্গত, দেশের ৭৬টি রাজনৈতিক দলের সিংহভাগই এক দেশ, এক নির্বাচনের (One Nation One Election) প্রস্তাব সমর্থন করেছে। বিরোধিতা করেছে কংগ্রেস, আপ এবং শিবসেনার একটা অংশ। তাদের বক্তব্য, এতে সুবিধা হবে কেন্দ্রের শাসক দলের। ১৮,৬২৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপে হবে লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভাগুলির নির্বাচন। এজন্য সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির অনুমোদন প্রয়োজন হবে না।

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    জোড়া হবে পুর ও পঞ্চায়েত নির্বাচনকেও

    পরবর্তী ধাপে লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলির নির্বাচনকে সিঙ্ক্রোনাইজ করা হবে। এটি এমনভাবে করা হবে যাতে স্থানীয় সংস্থার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ নির্বাচনের ১০০ দিনের মধ্যেই। এক্ষেত্রে অন্তত অর্ধেক রাজ্যের অনুমোদন প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, এক দেশ, এক নির্বাচন বাস্তবায়িত করতে প্যানেল মোট ১৮টি সংবিধান সংশোধনের সুপারিশ করেছে।

    প্রসঙ্গত, এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে দীর্ঘদিন ধরেও সওয়াল করে আসছে মোদি সরকার। তাদের যুক্তি, এতে একদিকে যেমন নির্বাচনের বিপুল ব্যয় কমবে, তেমনি বিভিন্ন সময় নির্বাচন হেতু আদর্শ আচরণ বিধি জারি (PM Modi) হওয়ায় যে উন্নয়ন থমকে যায়, তাও আর হবে না (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manu Bhaker: বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রকের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন প্যারিসে জোড়া পদকজয়ী মনু

    Manu Bhaker: বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রকের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন প্যারিসে জোড়া পদকজয়ী মনু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিক্সে জোড়া পদক জিতেছিলেন শুটার মনু ভাকের (Manu Bhaker)। তারপর থেকেই মনুর জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে। এবার বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রকের (Ministry of Ports Shipping & Waterways) ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন মনু। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এই কথা ঘোষণা করেন। মনুর বাবা মেরিন ইঞ্জিনিয়ার। মেয়ের এই সাফল্যে স্বভাবতই তৃপ্ত তিনি। প্যারিসে ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে ব্রোঞ্জ জিতে আগেই নয়া ইতিহাস তৈরি করেছিলেন মনু ভাকের। ভারতের প্রথম মহিলা শুটার হিসেবে অলিম্পিক্সে পদক জিতেছিলেন। ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের ব্যক্তিগত বিভাগের পর মিক্সড বিভাগেও ব্রোঞ্জ জেতেন মনু। স্বাধীনতার পরে একমাত্র ভারতীয় হিসাবে একই অলিম্পিক্স থেকে দুটি পদক জেতার রেকর্ড গড়েন তিনি।

    মনুকে সম্মান

    মোদি সরকারের (Modi Government) হাত ধরে খেলার জগতে প্রতিদিন উন্নতি করছে ভারত। ক্রিকেট-ফুটবল-হকি তো ছিলই, এখন অন্য খেলাতেও ছুটছে ভারতের বিজয়রথ। এই ভিত তিলে তিলে তৈরি করেছে মোদি সরকার। খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পই হোক বা টার্গেট অলিম্পিক পোডিয়াম স্কিম (TOPS) প্রধানমন্ত্রীর প্রেরণা উদ্বুদ্ধ করেছে খেলোয়াড়দের। এদিন এমনই দাবি করেন কেন্দ্রীয় বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল। তিনি  বলেন, “এটি প্রত্যেক ভারতীয় এবং সেই সঙ্গে ভারতের মেরিটাইম সেক্টরের প্রতিটি সদস্যের জন্য অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত। ভাকের প্রতিটি ভারতীয়কে গর্বিত করেছেন। দেশের একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে একটি অলিম্পিকে দুটি পৃথক পদক জমিতেছেন মনু। একজন সফল ক্রীড়াবিদ হিসাবে তাঁর কৃতিত্ব চিরস্মরণীয়। সামুদ্রিক খাতের মূল্যবোধ, সময়ানুবর্তিতা, শৃঙ্খলা, অধ্যবসায় এবং নম্রতার দ্বারা চালিত একটি পরিবারে বড় হয়েছেন মনু। তাই তিনি আমাদের প্রেরণা।”

    মনুর (Manu Bhaker) জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। নানান সরকারি প্রচারে এখন দেশের যুব সম্প্রদায়ের মুখ মনু। ৪০টি সংস্থার বিজ্ঞাপনের মুখও মনু ভাকের। কয়েক কোটি টাকার বিজ্ঞাপন পেয়েছেন বলে সূত্রের খবর। অলিম্পিক্সের আগে তিনি বিজ্ঞাপনের জন্য ২০-২৫ লক্ষ টাকা নিতেন। এখন নাকি দেড় কোটি টাকা নিচ্ছেন মনু। প্যারিস অলিম্পিক্সে জোড়া পদক জয়ের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে ভাকেরকে। গোয়ালিয়রের জিওয়াজি ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাঁদের নতুন শুটিং রেঞ্জের নাম মনুর নামে রেখেছেন। এমন সম্মানে উচ্ছ্বসিত অলিম্পিক্স পদকজয়ী শুটার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 19 September 2024: অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 19 September 2024: অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সন্তানের ব্যবহারে আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ২) শরীরে কোথাও আঘাত লাগার আশঙ্কা রয়েছে।

    ৩) প্রতিকূল দিন।

    বৃষ

    ১) ব্যবসা বা অন্য কোনও কাজে বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) ব্যবসা গতানুগতিক ভাবেই চলবে।

    ২) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কর্কট

    ১) উচ্চশিক্ষার্থীদের সামনে ভালো যোগ রয়েছে।

    ২) সপরিবার ভ্রমণে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

    ২) কোনও অসৎ লোকের জন্য আপনার বদনাম হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে খুব বেশি।

    তুলা

    ১) অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন।

    ২) কাউকে টাকা ধার দিলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না কারও সঙ্গে।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথাবার্তা বলুন।

    ধনু

    ১) আপনার ব্যবহারের কারণে বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) ব্যবসায় বিশেষ লাভের শুভ যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

    ২) শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের কাছে সুনাম অর্জন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share