Tag: Madhyom

Madhyom

  • Cyclone Dana: জন্ম নিয়েছে ঘূর্ণিঝড়, বন্ধ হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা, তৈরি ২৮৮টি উদ্ধারকারী দল

    Cyclone Dana: জন্ম নিয়েছে ঘূর্ণিঝড়, বন্ধ হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা, তৈরি ২৮৮টি উদ্ধারকারী দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) দানা। ইতিমধ্যেই সাগরে জন্ম নিয়ে নিয়েছে ঘূর্ণিঝড়। আগামিকাল, বৃহস্পতিবার রাতেই বাংলা-ওড়িশা উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ‘দানা’। ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা সরকার।

    পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা বন্ধ (Cyclone Dana)

    ‘দানা’ স্থলভাগে আছড়ে পড়ার আগেই বড় সিদ্ধান্ত নিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির প্রশাসন কর্তৃপক্ষ। ঘূর্ণিঝড় দানার (Cyclone Dana) প্রভাবে যাতে মন্দিরে কোনও বিপত্তি না ঘটে, তার জন্য আপাতত মন্দিরে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হল। পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, পুণ্যার্থীদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই পুরী মন্দিরের দরজা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় দানার শঙ্কায় আপাতত ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মন্দিরে ভক্তদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে, পুজো বন্ধ হবে না। মন্দিরের ভিতরে প্রতিদিনের মতোই সমস্ত আচার মেনে জগন্নাথ দেবের পুজো হবে। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, ঝড়ের গতিবেগ পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটারে। বাংলা ছাড়াও ওড়িশা এবং তামিলনাড়ুর জন্য সতর্কতা জারি হয়েছে। পর্যটকশূন্য করে দেওয়া হয়েছে পুরী। রাজ্য জুড়ে মোতায়েন হয়েছে প্রশিক্ষিত উদ্ধারকারী দল।

    আরও পড়ুন: বিজেপির দাবিকেই মান্যতা, রাজ্যের ছয় জেলায় আবাস প্রকল্পের বাড়ি তৈরির কাজ বন্ধ

    ঝড়ের প্রভাব পড়বে ওড়িশার কোন কোন জেলায়?

    মৌসম ভবন জানাচ্ছে, ওড়িশার জগৎসিংহপুর, কেন্দাপাড়া, ভদ্রক এবং বালেশ্বরে হাওয়ার সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার (Cyclone Dana) ছাড়িয়ে যেতে পারে। অপেক্ষাকৃত কম প্রভাব পড়বে ময়ূরভঞ্জ, পুরী, ভুবনেশ্বর, কটক, সম্বলপুরে। ‘দানা’ বাঁধার আগে থেকেই এর প্রভাবে শুরু হতে পারে বৃষ্টি। বুধবার সন্ধ্যা থেকেই ভিজতে পারে উপকূলীয় ওড়িশার বালেশ্বর, ভদ্রক, কেন্দাপাড়া, পুরী এবং জজপুর। বৃহস্পতিবার কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। জগৎসিংহপুর, কেন্দাপাড়া, ময়ূরভঞ্জ,কটক, ভদ্রক এবং বালাসোরে জারি হয়েছে অতি ভারী বৃষ্টির লাল সতর্কতা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এই ছয় জেলায় ছয় অভিজ্ঞ আইএএস অফিসারকে মোতায়েন করা হয়েছে। বিভিন্ন জেলায় মোতায়েন হয়েছে ২৮৮টি উদ্ধারকারী দল। জেলায় আগামী তিন দিনের জন্য স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে বাতিল হয়েছে ২০০-রও বেশি ট্রেন। রাজ্যের ৮০০টি দুর্যোগ আশ্রয় শিবিরের পাশাপাশি ৫০০টি অতিরিক্ত শিবির তৈরি করা হয়েছে। উপকূলীয় এলাকা থেকে মানুষকে সেখানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

    ওড়িশার রাজস্ব ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী কী বললেন?

    ঘূর্ণিঝড়টি (Cyclone Dana) সাগরদ্বীপ ও পুরীর মধ্যবর্তী কোথাও আছড়ে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, বৃহস্পতিবার সকালে ওড়িশা ও বাংলার উপকূলের কাছাকাছি এসে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে ‘দানা’। ওড়িশার রাজস্ব ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী সুরেশ পুজারি জানিয়েছেন, ৮০০টি সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া স্কুল-কলেজ সহ আরও ৫০০টি অস্থায়ী ত্রাণকেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে। ওড়িশায় জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ২০টি টিম ও পশ্চিমবঙ্গে ১৪টি টিমকে স্ট্যান্ড বাই রাখা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Menstrual Leave: ঋতুকালীন ছুটি ঘোষণা ওড়িশা সরকারের, বছরে ১২ দিন অতিরিক্ত ছুটি মহিলাদের

    Menstrual Leave: ঋতুকালীন ছুটি ঘোষণা ওড়িশা সরকারের, বছরে ১২ দিন অতিরিক্ত ছুটি মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের জন্য বিশেষ ‘উপহার’ ওড়িশার (Odisha) বিজেপি সরকারের। এবার থেকে মাসে এক দিন করে সবেতন ঋতুকালীন ছুটি (Menstrual Leave) পেতে চলেছেন মেয়েরা। শুধু রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারি কর্মীরাই নয়, বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মরতা মহিলারাও এই সুবিধা পাবেন। বেসরকারি দফতরগুলিকে এই মর্মে নির্দেশিকা পাঠানো হবে। মঙ্গলবার‌ এমনই ঘোষণা করেছে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির দফতর। আগামী মাস থেকেই কার্যকর হতে চলেছে এই নিয়ম।

    ঘোষণা অনুযায়ী কাজ

    চলতি বছরে স্বাধীনতা দিবসের দিনই সে রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী প্রভাতী পারিদা জানিয়েছিলেন, শীঘ্রই রাজ্যের মহিলা কর্মীদের জন্য ঋতুকালীন ছুটি (Menstrual Leave) আনতে চলেছে ওড়িশা সরকার। ঋতুচক্রের প্রথম কিংবা দ্বিতীয় দিন মিলবে এই বিশেষ ছুটি। নির্দেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। এ বার সেই নির্দেশেই সিলমোহর পড়ল। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, ওড়িশার (Odisha) সমস্ত ক্ষেত্রে কর্মরত মহিলারা মাসে এক দিন করে ঋতুকালীন ছুটি নিতে পারবেন। অর্থাৎ বছরে মোট ১২টি এমন ছুটি নেওয়া যাবে। এই ছুটি সাধারণ ক্যাজুয়াল লিভ (সিএল) বলেই গণ্য হবে। 

    আরও পড়ুন: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মোট কটা সিএল মহিলাদের

    ওডিশায় (Odisha) মহিলারা বার্ষিক ১৫টি সিএল পেতেন। চলতি বছরের মার্চে ‘পারিবারিক দায়িত্ব এবং মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা’ মাথায় রেখে বার্ষিক ১০টি অতিরিক্ত ছুটি (Menstrual Leave) ঘোষণা করেছিল পূর্ববর্তী বিজেডি সরকার। এখন তাঁদের প্রাপ্য বার্ষিক সিএলের সংখ্যা বেড়ে হল ২৭। বর্তমানে ভারতে শুধুমাত্র বিহার এবং কেরলেই মহিলাদের ঋতুকালীন ছুটির নীতি চালু রয়েছে। এবার সেই পথে হাঁটল ওড়িশাও। কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের ঋতুকালীন ছুটি বাধ্যতামূলক করার আবেদন জানিয়ে সম্প্রতি একটি জনস্বার্থ মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। অনেক রাজ্যই মেয়েদের সুবিধার্থে এই ছুটি চালু করতে চাইছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shivraj Singh Chouhan: দেশের ৯৫ শতাংশ জমি ডিজিটাইজড হয়ে গিয়েছে, জানালেন শিবরাজ সিং চৌহান

    Shivraj Singh Chouhan: দেশের ৯৫ শতাংশ জমি ডিজিটাইজড হয়ে গিয়েছে, জানালেন শিবরাজ সিং চৌহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর স্বপ্ন ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র। তাঁর স্বপ্নের ভারতকে ডিজিটাল করতে একাধিক পদক্ষেপও করেছেন তিনি। তাঁরই মস্তিষ্কপ্রসূত ইউপিআই দেশ তো বটেই, বিদেশেও সমাদৃত হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন যাতে আরও বেশি আয়েশি করা যায়, দিনরাত তারই চেষ্টা করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘৯৫ শতাংশ গ্রামের জমিই ডিজিটাইজড’ (Shivraj Singh Chouhan)

    প্রধানমন্ত্রীর সেই স্বপ্নের ডিজিটাইজেশনের (Bhu AADHAAR) প্রভাব কতদূর পৌঁছেছে, তা জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (Shivraj Singh Chouhan)। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “দেশের ৯৫ শতাংশ গ্রামের জমিই ডিজিটাইজড করা হয়েছে।” এতদিন ছিল কাগুজে নথি। এবার থেকে জমি সংক্রান্ত হিসেব নিকেশের তথ্য মিলবে ডিজিটাল মাধ্যমেও। তাই জমি সংক্রান্ত নথি পেতে আর অযথা ঝক্কি পোহাতে হবে না জমির মালিকদের। শিবরাজ জানান, দেশের মোট ৬ লাখ ২৬ হাজারটি গ্রামের জমি ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে শুরু হয়েছে এই প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, “দেশের প্রায় ৯৫ শতাংশ গ্রামে সরকারি খরচে সব তথ্য নথিভুক্ত করা হয়েছে। কমপক্ষে ৫ হাজার সাব রেজিস্ট্রার অফিসে এই জমির রেকর্ড থাকছে।”

    আরও পড়ুন: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের

    ভূ-আধার

    জানা গিয়েছে, ২২.৩ মিলিয়ন ম্যাপের ডিজিটাইজেশন হয়েছে। তৈরি হয়েছে ১৪০ মিলিয়ন ইউনিক ল্যান্ড পার্সেল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বা ভূ-আধার। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে আমরা অ্যাকিউরেসি ইমপ্রুভ করতে পারি, পারি স্বচ্ছতা বজায় রাখতে, দেশজুড়ে কোটি কোটি মানুষের ল্যান্ড রেকর্ডও রাখতে পারি অনায়াসেই।”  মন্ত্রী (Shivraj Singh Chouhan) জানান, দেশের প্রায় সব গ্রামের নথিগুলো ডিজিটাইজ করার পাশাপাশি সরকার প্রায় ৫ হাজার সাব রেজিস্ট্রার অফিসকে কম্পিউটারাইজড করেছে। এতে জমি রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া আরও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। জানা গিয়েছে, দেশের প্রায় ১৪০ কোটি অনন্য জমি পার্সেল শনাক্তকরণ নম্বর, যা ভূ-আধার (Bhu AADHAAR) নামে পরিচিত, জারি করা হয়েছে। এই ব্যবস্থায় উপকৃত হবেন জমির মালিক, ক্রেতা এবং অন্যান্য অংশীদাররা (Shivraj Singh Chouhan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • IRCTC: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা, ৩০০-র বেশি ট্রেন বাতিল করল রেল, দেখুন সেই তালিকা

    IRCTC: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় দানা, ৩০০-র বেশি ট্রেন বাতিল করল রেল, দেখুন সেই তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণিঝড় দানা (Cyclone Dana) আগামী বৃহস্পতিবার তীব্রতার সঙ্গে আছড়ে পড়বে বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। ঝড় তীব্রতর হবে বলে আশঙ্কা থাকায় রেলের তরফে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। নেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত সতর্কতা। আইআরসিটিসি (IRCTC) বাতিল ট্রেনের তালিকা প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ৩০০ টিরও বেশি ট্রেন বাতিল হয়েছে। আসুন জেনে নিই কোন কোন ট্রেন তালিকায় রয়েছে।

    ২৩ এবং ২৫ অক্টোবর বাতিল ট্রেন (IRCTC)

    দক্ষিণ পূর্ব রেল (IRCTC) এখনও পর্যন্ত মোট ১৫০টিরও বেশি এক্সপ্রেস এবং যাত্রীবাহী ট্রেন বাতিল করেছে। বাতিল হওয়া ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেস, কামাখ্যা-যশোবন্তপুর এসি এক্সপ্রেস, হাওড়া-পুরী শতাব্দী এক্সপ্রেস, হাওড়া-ভুবনেশ্বর শতাব্দী এক্সপ্রেস এবং হাওড়া-যশবন্তপুর এক্সপ্রেস। বাতিল করা ট্রেনগুলি আগামী ২৩ অক্টোবর এবং ২৫ অক্টোবরের মধ্যে মূল স্টেশনগুলি ছাড়ার জন্য সময় নির্ধারিত ছিল। দক্ষিণ পূর্ব রেলের এক আধিকারিক বলেন, “ঝড়ের গতি এবং পরিস্থিতির প্রয়োজন হলে এই ক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে চলা আরও বেশ কিছু ট্রেন বাতিল করা হতে পারে। রেলের এই ক্ষেত্র পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ড রাজ্য জুড়ে বিস্তৃত।”

    আর কোন কোন ট্রেন বাতিল?

    রেল (IRCTC) সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশা থেকে ছাড়া বা ওপর দিয়ে যাওয়া ১৯৮টি ইস্ট কোস্ট ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ, শালিমার পুরী, কামাখ্যা-বেঙ্গালুরু, নিউ দিল্লি-ভুবনেশ্বর, খড়গপুর-ভিলুপুরম, হাওড়া-ভুবনেশ্বর, শালিমার-হায়দারবাদ, হাওড়া-পুরী। আবার ইস্টার্ন রেলওয়েতে পাটনা-এর্নাকুলাম এক্সপ্রেস, কলকাতা-পুরী, পুরী-কলকাতা, ডিব্রুগড়-কন্যাকুমারী, বেঙ্গালুরু-গুয়াহাটি সহ বেশ কয়েকটি এক্সপ্রেস ট্রেন বাতিল হয়েছে। একই ভাবে বাতিল হওয়া আরও কিছু নম্বর সহ ট্রেন হল–

    আরও পড়ুন: কল্যাণের ‘নাটক’! ওয়াকফ সংশোধনী বিল বিতর্কে নিজেই কাচের বোতল ভেঙে রক্তাক্ত

    ২২৩২৯ হলদিয়া-আসানসোল এক্সপ্রেস

    ২২৩৩০ আসানসোল-হলদিয়া এক্সপ্রেস

    ১২৫৫২ কামাখ্যা-এসএমভিবি বেঙ্গালুরু এক্সপ্রেস        

    ২২৬৪৪ পাটনা-এরনাকুলাম এক্সপ্রেস

    ৩১০১ কলকাতা–পুরী এক্সপ্রেস স্পেশাল       

    ৩১০২ পুরী-কলকাতা এক্সপ্রেস স্পেশাল       

    ২২৫০৪ ডিব্রুগড়- কন্যাকুমারী এক্সপ্রেস       

    ২২৫০৩ কন্যাকুমারী-ডিব্রুগড় এক্সপ্রেস        

    ১২৫০৯ এসএমভিবি বেঙ্গালুরু-গুয়াহাটি এক্সপ্রেস        

    ৩৪২৯ সেকেন্দ্রাবাদ-মালদা টাউন এক্সপ্রেস       

    ৩৪৩০ মালদা টাউন-সেকেন্দ্রাবাদ এক্সপ্রেস     

    ১৮৪১৯ পুরী-জয়নগর এক্সপ্রেস      

    ২২২০২ পুরী-শিয়ালদহ দুরন্ত এক্সপ্রেস        

    ৩২৩০ পাটনা-পুরী এক্সপ্রেস স্পেশাল

    ১২৫১৪ শিলচর-সেকেন্দ্রাবাদ সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস       

    ১৫২২৭ এসএমভিবি বেঙ্গালুরু-মুজফফরপুর এক্সপ্রেস  

    ১৩৪১৮ মালদা টাউন-দিঘা এক্সপ্রেস 

    ১৩৪১৭ দিঘা-মালদা টাউন এক্সপ্রেস

    আরব সাগরে অগাস্টের শেষের দিকে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের উত্তর ভারত মহাসাগরের অববাহিকায় এটি দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana)। ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃহস্পতিবার ভোর নাগাদ উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে একটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: বুধবার সকালে বঙ্গোপসাগরে ঘুর্ণিঝড়ের রূপ নিল ‘দানা’, দিঘায় হোটেল ছাড়ার হিড়িক পর্যটকদের

    Cyclone Dana: বুধবার সকালে বঙ্গোপসাগরে ঘুর্ণিঝড়ের রূপ নিল ‘দানা’, দিঘায় হোটেল ছাড়ার হিড়িক পর্যটকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমস্ত জল্পনার অবসান। অবশেষে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপটি এবার ঘুর্ণিঝড় ‘দানা’-র (Cyclone Dana) আকার ধারণ করল। আর সেই ঘুর্ণিঝড়টি ক্রমশ এগোচ্ছে স্থলভাগের দিকে। তার গতিপ্রকৃতির ওপর সর্বদা নজর রেখেছেন আবহবিদেরা। বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে উপগ্রহচিত্র। সেই সব ছবি থেকেই নিম্নচাপের গতিবিধি সম্পর্কে তথ্য নিয়ে আগাম সতর্ক করছে হাওয়া অফিস।

    কত দূরে রয়েছে ‘দানা’? (Cyclone Dana)

    মৌসম ভবনের দেওয়া বুধবার সকালের তথ্য অনুযায়ী, নিম্নচাপটি (Cyclone Dana) সাগরদ্বীপ থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৫টায় মধ্যেই নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’য় পরিণত হয়েছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি ক্রমশ পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে ঘণ্টায় ১৮ কিলোমিটার বেগে তা এগিয়ে আসছে। ওড়িশার পারাদ্বীপ থেকে ৫২০ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ৬১০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড়টি। আবহবিদদের অনুমান, বৃহস্পতিবার সকালে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপর ‘দানা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। বৃহস্পতিবার রাত এবং শুক্রবার সকালের মধ্যে ওড়িশার পুরী এবং পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপের মধ্যবর্তী কোনও অংশ দিয়ে স্থলভাগে ঢুকতে পারে। ‘ল্যান্ডফলের’ সময় এটির সর্বাধিক গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার সর্বাধিক গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১২০ কিমি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির দাবিকেই মান্যতা, রাজ্যের ছয় জেলায় আবাস প্রকল্পের বাড়ি তৈরির কাজ বন্ধ

    দানার দাপটে বৃষ্টি কোথায়?

    মৌসম ভবন জানিয়েছে, নিম্নচাপের (Cyclone Dana) কারণে বুধবার আন্দামানের উপকূলবর্তী এলাকায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও ওড়িশার ভদ্রক, বালেশ্বর, কেন্দ্রপাড়া, জগৎসিংহপুর, পুরী এবং খোরড়া জেলাও ভিজবে ভারী বৃষ্টিতে। পশ্চিমবঙ্গের দুই ২৪ পরগনা, কলকাতা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, ঝাড়গ্রাম এবং বাঁকুড়ায় বিক্ষিপ্ত ভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। বৃহস্পতিবার থেকে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের এই সব জেলায় বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। ২৫ তারিখ পর্যন্ত দুর্যোগের আশঙ্কা।

    দিঘায় হোটেল খালির নির্দেশ

    বুধবার থেকেই রাজ্যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) মোকাবিলায় বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বুধবার থেকেই ন’টি জেলার স্কুল বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। উপকূলবর্তী এলাকায় চলছে মাইকিং। উপকূলবর্তী নিচু এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে আনার কাজও শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে দড়ি দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছিল দিঘার (Digha) সৈকত। দিঘা, শঙ্করপুর, মন্দারমণি, তাজপুরের  হোটেল মালিকদের উদ্দেশে নির্দেশিকা জারি করে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, বুধবারের মধ্যে হোটেল খালি করে দিতে হবে পর্যটকদের। ফলে, সমুদ্র সৈকত ছাড়ার হিড়িক শুরু হয়েছে পর্যটকদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jamia Millia Islamia: প্রাক দীপাবলির অনুষ্ঠানে প্যালেস্টাইন জিন্দাবাদ স্লোগান, তাল কাটল জামিয়া মিলিয়ায়

    Jamia Millia Islamia: প্রাক দীপাবলির অনুষ্ঠানে প্যালেস্টাইন জিন্দাবাদ স্লোগান, তাল কাটল জামিয়া মিলিয়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলি উৎসব উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় (Jamia Millia Islamia) চত্বর সাজানো হয়েছিল সুদৃশ্য রঙিন রঙ্গোলিতে। সেই সঙ্গে জ্বালানো হয়েছিল নয়নাভিরাম দিয়া। দীপাবলি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাবে, তাই তার আগে আনন্দ করছিলেন পড়ুয়াদের একাংশ। রাষ্ট্রীয় কলা মঞ্চের ব্যানারে আয়োজন করা হয়েছিল ওই অনুষ্ঠানের। নাম দেওয়া হয়েছিল ‘জ্যোতির্ময় ২০২৪’।

    ‘প্যালেস্টাইন জিন্দাবাদ’! (Jamia Millia Islamia)

    সাংস্কৃতিক এই অনুষ্ঠানে শিল্পীরা গাইছিলেন গান। রঙ্গোলি প্রতিযোগিতাও হচ্ছিল। জ্বালানো হয়েছিল হাজারো দিয়া। অনুষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীরা যখন আনন্দে আত্মহারা, তখনই কাটল তাল। হঠাৎই ইসলামিক স্লোগান (Islamic Slogans) দিতে থাকেন কয়েকজন ছাত্র। প্রতিবাদ জানান অনু্ষ্ঠানের। স্লোগান দিতে থাকেন, ‘নারা-ই-তকবীর’, ‘প্যালেস্টাইন জিন্দাবাদ’। ঘটনাটিকে দ্রুত মোবাইল বন্দি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন কয়েকজন ছাত্র। দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে, হিন্দু-মুসলমানের সংঘর্ষ হচ্ছে। ঘটনার সময় হিন্দুরা দিতে থাকেন ‘জয় শ্রীরাম ধ্বনি’।

    জামিয়া মিলিয়ায় এমন ঘটনা ঘটেছে আগেও

    হিন্দু উৎসবের বিরোধিতার সাক্ষী এর আগেও হয়েছে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের একাংশ হোলি উৎসব পালন করছিলেন। অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘রঙ্গোৎসব’। আয়োজন করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। আচমকাই অনুষ্ঠানের বিরোধিতায় নেমে পড়েন কয়েকজন ছাত্র। শুরু হয় অশান্তি। সেই সময় এক্স হ্যান্ডেলে এক ছাত্র লিখেছিলেন, “সহিহ হাদিস থেকে বোঝা যায় যে, কাফেরদের উৎসবে অংশগ্রহণ করা জায়েজ নয়। ভারতে হিন্দুরা যখন শুধু গরু খাওয়ার কারণে মুসলমানদের অত্যাচার করছে এবং জীবন্ত পুড়িয়ে মারছে, তখনও আপনি তাদের সঙ্গে উৎসব পালন করতে চান?” ইসলামে হিন্দুদের উৎসব (Jamia Millia Islamia) পালন করা হারাম বলে বিবেচিত হয়। তার জেরে এই বিশ্ববিদ্যালেয় নানা সময় হিন্দুদের উৎসব পালনের বিরোধিতা করেছে পড়ুয়াদের একাংশ।

    আরও পড়ুন: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের

    হনুমান জয়ন্তী পালন, রাম নবমী উৎসব এবং নবরাত্রি উৎসব কিংবা সরস্বতী পুজো, সব সময়ই অশান্তি পাকিয়েছে পড়ুয়াদের একাংশ। ভাঙচুর, ইটের টুকরো ছোড়া, এসব ঘটনাও ঘটেছে। প্যালেস্টাইনের সমর্থনে ক্যাম্পাসে স্লোগানও আগে দিয়েছে পড়ুয়াদের একাংশ। ২০২৩ সালের অক্টোবরে এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই একদল পড়ুয়া হামাসের সমর্থনে (Islamic Slogans) ব্যাজ পরে বিশ্ববিদ্যালয়েও এসেছিলেন (Jamia Millia Islamia)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By Election 2024: বিজেপির দাবিকেই মান্যতা, রাজ্যের ছয় জেলায় আবাস প্রকল্পের বাড়ি তৈরির কাজ বন্ধ

    By Election 2024: বিজেপির দাবিকেই মান্যতা, রাজ্যের ছয় জেলায় আবাস প্রকল্পের বাড়ি তৈরির কাজ বন্ধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর পর পরই রাজ্যে ৬টি বিধানসভায় উপনির্বাচন (By Election 2024) হতে চলেছে। পুজোর এই আবহের মধ্যে প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। সব রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে প্রচার চলছে জোর কদমে। এই অবস্থায় রাজ্যের চার জেলার সর্বত্র এবং অন্য দু’টি জেলার অন্তর্গত তিনটি বিধানসভা এলাকায় আবাস যোজনার (Awas Yojana) অধীনে বাড়ি তৈরির প্রকল্প বন্ধ রাখার নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। 

    কমিশনে কী অভিযোগ জানিয়েছিল বিজেপি? (By Election 2024)

    রাজ্যের যে ছ’টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন, ওই সব জায়গায় আদর্শ নির্বাচনী বিধি (By Election 2024) জারি করা হয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, যে সব এলাকায় উপনির্বাচন হবে, সে সকল জায়গায় আবাস যোজনার কাজ চললে ভোটে তার প্রভাব পড়তে পারে। এ নিয়ে সোমবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও)-এর দফতরে গিয়েছিল বিজেপির একটি প্রতিনিধি দল। সেখানে তারা জানায়, বাংলা আবাস যোজনায় পাকা বাড়ির জন্য এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা সরকারি অনুদানের যাচাই করার (ভেরিফিকেশন) কাজ শুরু হয়েছে সোমবার থেকে। যে পাঁচ জেলায় উপনির্বাচন রয়েছে, সেখানে এই যাচাই করার কাজ বন্ধ রাখা হোক। কারণ, উপনির্বাচনের জন্য পাঁচ জেলায় আদর্শ আচরণবিধি চালু হয়েছে। সেই দাবি মেনে মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন জানায়, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, বাঁকুড়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সঙ্গে জলপাইগুড়ি ও উত্তর ২৪ পরগনার অন্তর্গত যে তিন বিধানসভা এলাকায় উপনির্বাচন সেখানে আবাস প্রকল্পের কাজ উপনির্বাচন না মেটা পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হবে। তবে, অন্যান্য জেলা এবং জলপাইগুড়ি-উত্তর ২৪ পরগনার বাকি অংশে এই কাজ চলতে পারে।

    আরও পড়ুন: কল্যাণের ‘নাটক’! ওয়াকফ সংশোধনী বিল বিতর্কে নিজেই কাচের বোতল ভেঙে রক্তাক্ত

    কবে উপনির্বাচন?

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে,  আগামী ১৩ নভেম্বর কোচবিহারের সিতাই, আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট (এই বিধানসভার কিছু অংশ জলপাইগুড়ি জেলার মধ্যে পড়ে), উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া ও নৈহাটি, পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ার তালড্যাংরায় উপনির্বাচন (By Election 2024) রয়েছে। ২৩ নভেম্বর ভোটের ফল ঘোষণা। কমিশনের নির্দেশ মেনে আবাসের বাড়ি তৈরির কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ফের উত্তপ্ত ঢাকা! এবার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের বাইরে বিক্ষোভ 

    Bangladesh Crisis: ফের উত্তপ্ত ঢাকা! এবার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের বাইরে বিক্ষোভ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত ঢাকা (Bangbhaban Dhaka)। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ দফা দাবি নিয়ে আবারও ঢাকার রাজপথে বিক্ষোভে সামিল ছাত্ররা (Bangladesh Crisis)। সংবিধান বাতিল, রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগ, আওয়ামি লিগের ছাত্র সংগঠনকে জঙ্গি তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করাসহ ৫ দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন করে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেছে ঢাকায়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবন-এর বাইরে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান শুরু করে। পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাধে।

    পুলিশের সঙ্গে বিরোধ

    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনের (Bangbhaban Dhaka) সামনে শ’দুয়েক বিক্ষোভকারী শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ (Bangladesh Crisis) জানাতে শুরু করে। কিন্তু রাত বাড়ার সাথে সাথে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গভবনে ঢোকার চেষ্টা করলে সক্রিয় হয় পুলিশ। দু’পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি ও সংঘর্ষ হয়। পুলিশ বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সাউন্ড গ্রেনেড ফাটায়, লাঠিচার্জ করে। এতে ৫ জন জখম হয়েছেন। মধ্যরাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লা ও সমন্বয়ক সারজিস আলম উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভে ইতি টানার ডাক দিয়ে জানান, আগামী ৩ দিনের মধ্যে তাঁরা যোগ্য রাষ্ট্রপতি বেছে ৭ দিনের মধ্যে পদে বসাবেন।

    আরও পড়ুন: বন্ধুত্বের উষ্ণতা, অনুবাদক ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী মোদির কথা বোঝেন পুতিন!

    কেন ফের উত্তপ্ত ঢাকা

    সূত্রের খবর, বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ২৫ অক্টোবর সেনাপ্রধান আমেরিকা থেকে ফেরার পরেই তাঁরা এ বিষয়ে এগোবেন। রাষ্ট্রপতিকে সরানোর দাবি গত কয়েক দিন ধরেই তুলছিল কোটা-বিরোধী ছাত্ররা। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানান, দেশছাড়া হওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনও ‘দালিলিক প্রমাণ’ নেই। এর পরেই উপদেষ্টা আসিফ নজরুল রাষ্ট্রপতিকে ‘মিথ্যাচারী’ বলে তাঁকে সরানোর দাবি তোলেন। একই দাবি তোলেন ছাত্র সমন্বয়কেরাও। এর ফলে আবারও বিশৃঙ্খলা শুরু হয় ঢাকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel Hezbollah Conflict: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের  

    Israel Hezbollah Conflict: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলের মুকুটে আরও একটা সাফল্যের পালক! লেবাননে অভিযান চালিয়ে ইজরায়েলি সেনা আগেই খতম করেছিল হিজবুল্লা প্রধান সৈয়দ হাসান নাসরাল্লাকে (Israel Hezbollah Conflict)। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হওয়ার কথা ছিল হাসেম সফিদ্দিনের (Hashem Safieddine)।

    মৃত হাসেম সফিদ্দিন

    মঙ্গলবার ইজরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়ে দিল, সপ্তাহ তিনেক আগেই লেবাননের রাজধানী বেইরুটের দক্ষিণে দিকের শহরতলিতে (এখানেই লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লার গোয়েন্দা ঘাঁটি) যে রকেট হামলা চালানো হয়েছিল, তাতেই মৃত্যু হয় সফিদ্দিনের। ইজরায়েল সফিদ্দিনের মৃত্যুর খবর দাবি করলেও, হিজবুল্লার তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়নি।

    সফিদ্দিন

    কিছু দিন আগেই ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু হয় হিজবুল্লা প্রধান নাসরাল্লার। লেবাননের এই সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদত দেয় ইরান। নাসরাল্লার মৃত্যুর পর তাঁর জায়গায় বসানোর কথা ছিল সফিদ্দিনকে। তার আগেই খতম হয়ে গেলেন তিনি। নাসরাল্লা ও সফিদ্দিন প্রায় একই সময়ে হিজবুল্লায় যোগ দিয়েছিলেন। সফিদ্দিন ছিলেন হিজবুল্লার কার্যনির্বাহী কাউন্সিলের প্রধান। সংগঠনের রাজনৈতিক দিকটিও দেখতেন তিনি। যুক্ত ছিলেন জিহাদ কাউন্সিলের সঙ্গেও। নাসরাল্লার সঙ্গে রক্তের সম্পর্কও রয়েছে তাঁর। দুজনকে দেখতেও অনেকটা একই রকম। ২০১৭ সালে সফিদ্দিনকে জঙ্গি তালিকাভুক্ত করেছিল আমেরিকা। তার পরেও প্রায়ই আমেরিকাকে চোখ রাঙাতেন সফিদ্দিন। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে প্যালেস্টাইনের পাশে দাঁড়িয়ে হুমকিও দিয়েছিলেন তিনি (Israel Hezbollah Conflict)।

    আরও পড়ুন: “মানুষ সরাসরি সরকারি সুবিধাগুলি পাচ্ছেন”, আধারের ভূয়সী প্রশংসায় নোবেলজয়ী পল রোমার

    হিজবুল্লার ঘাঁটি বেইরুটের দক্ষিণ দিকের শহরতলিতে। গত কয়েক মাস ধরে সেই সব ঘাঁটি লক্ষ্য করেই হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। হামাস-ইজরায়েলের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে হিজবুল্লাও। তারপরেই বেইরুটে হামলা চালায় ইজরায়েল। গত ২৭ সেপ্টেম্বর হিজবুল্লার ঘাঁটিতে সব চেয়ে বড় আঘাতটি হেনেছিল ইজরায়েলি সেনা। সেদিন হিজবুল্লার ডেরার বাঙ্কার লক্ষ্য করে হামলা চালায় তেলআভিভ (ইজরায়েলের রাজধানী)। ইজরায়েলি সেনার দাবি, ওই সময় ওই বাঙ্কারেই ছিলেন নাসরল্লা। সেই হামলায়ই মৃত্যু হয় তাঁর। এবার (Israel Hezbollah Conflict) মৃত্যু হল হাসেম সফিদ্দিনের (Hashem Safieddine)।

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    RG Kar Case: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) কাণ্ডে নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে রাজ্য প্রশাসনের কোপের মুখে। হোমগার্ড কাশীনাথ পাণ্ডাকে কেন সাসপেন্ড করা হল, জানতে চেয়ে রিপোর্ট তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। ঘটনায় শোরগোল পড়েছে রাজ্যের প্রতিবাদী আন্দোলনে। উল্লেখ্য, ন্যায় বিচারের দাবিতে আন্দোলনে নামলে প্রশাসনের রোষের মুখে পড়ার ঘটনা আগেও ঘটেছে। পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের ডাকে নবান্ন অভিযানে তিন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। একই ভাবে নানা সময়ে ধর্না, অবস্থান বিক্ষোভ এবং অনশনমঞ্চ থেকে প্রতিবাদীদের জোর করে তুলে দেওয়ার ঘটনা এই রাজ্যে বিরল নয়। তবে প্রবুদ্ধ নাগরিক সমাজকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করতেও দেখা গিয়েছে।

    উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা খড়্গহস্ত (RG Kar Case)

    জানা গিয়েছে, বছর পাঁচেক আগে থেকে বেলঘড়িয়া থানায় ট্রাফিক হোমগার্ডের চাকরি করছিলেন কাশীনাথ পাণ্ডা। গত ২১ অগাস্ট তিলোত্তমার বিচারের দাবিতে (RG Kar Case) একটি গান গেয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছিলেন। মূলত প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাঁর অভিযোগ হল, এই গান গাওয়ার পর থেকেই উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা খড়্গহস্ত হন। একই ভাবে সিনিয়ররা তাঁকে হেনস্থা করেন, পোস্ট তুলে নেওয়ার জন্য ব্যাপক চাপ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাময়িক ভাবে কাজ থেকে সাসপেন্ড করা হয়। এখন এই ভাবে কেন কাশীনাথকে সাসপেন্ড করা হল, তাঁর বিরুদ্ধে প্রশাসনের কাছে কী অভিযোগ রয়েছে- এসব বিষয়ে রিপোর্ট তলব করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি কৌশিক চন্দ। পুজো অবকাশের পর হাইকোর্টে রিপোর্ট পাঠাতে নির্দেশে দেন বিচারপতি। এই ঘটনায় ফের একবার অভয়ার ন্যায় বিচারের আন্দোলনে প্রতিবাদের ভাষা, বাক স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    আগেও চিকিৎসককে তলব করেছিল পুলিশ

    অপর দিকে অভয়াকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার প্রতিবাদে রাজ্য রাজনীতি ব্যাপক ভাবে উত্তাল। জুনিয়র ডাক্তাররা লাগাতার আন্দোলন, ধর্না, অবস্থান-বিক্ষোভ, আমরণ অনশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ জানিয়ে চলেছেন। রাজ্যের উৎসবের কার্নিভালের বিরুদ্ধে দ্রোহের কার্নিভাল হয়েছে। একই ভাবে প্রতীকী অনশনের (RG Kar Case) ব্যাজ লাগিয়ে প্রতিবাদে সামিল হলে কলকাতা পুরসভার এক চিকিৎসককে তলব করেছিল পুলিশ। ঘটনায় নিন্দার ঝড় ওঠে চিকিৎসক মহলে। একই ভাবে হোমগার্ড কাশীনাথের প্রতি রোষের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দার বলে জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share