Tag: Madhyom

Madhyom

  • Israel: আর্থিকভাবে কোনঠাসা করাই লক্ষ্য! ইজরায়েলের হামলায় নিহত হিজবুল্লার প্রধান ‘ফান্ড ম্যানেজার’

    Israel: আর্থিকভাবে কোনঠাসা করাই লক্ষ্য! ইজরায়েলের হামলায় নিহত হিজবুল্লার প্রধান ‘ফান্ড ম্যানেজার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক দিক থেকে হিজবুল্লাকে (Hezbollah) কোনঠাসা করার লক্ষ্য নিয়েছে ইজরায়েল। লেবাননে (Lebanon) হিজবুল্লাকে অর্থ সাহায্য করা প্রতিষ্ঠানে এবার হামলা চালাল ইজরায়েল (Israel)। সোমবার, ইজরায়েলি সেনার তরফে জানানো হয়েছে, হিজবুল্লার আর্থিক দিক দেখাশোনা করার দায়িত্বে যিনি ছিলেন সিরিয়ায়, সেই প্রধান ‘ফান্ড ম্যানেজার’-কেও হত্যা করা হয়েছে। ইজরায়েল সেনাবাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হাগারি জানান ওই ব্যক্তির নাম এখনই প্রকাশ করা হচ্ছে না। তবে হিজবুল্লার আর্থিক বিষয়গুলি দেখতেন তিনি। সংগঠনের ভিত্তি মজবুত করতে অর্থের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব ছিল তাঁর উপর। 

    কোথায় কোথায় হামলা

    ইজরায়েল (Israel) সেনা সূত্রে খবর, হিজবুল্লাকে (Hezbollah) অর্থ সাহায্য করার অভিযোগে লেবাননের আর্থিক প্রতিষ্ঠান আল কার্দ আল হাসানের একাধিক শাখায় হামলা চালানো হয়েছে। যাতে আর্থিক দিক থেকেও হিজবুল্লাহকে গুটিয়ে দেওয়া যায়। বেইরুটের দক্ষিণ শহরতলিতে ১১ বার হামলা চালানো হয়েছে। সেগুলির বেশ কয়েকটির লক্ষ্যবস্তু ছিল আল কার্দ আল হাসান। বেইরুট বিমানবন্দরের কাছেও হামলা হয়েছে। এই বিষয়ে ইজরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট জানিয়েছেন, ইজরায়েলে হামলা চালাতে হিজবুল্লা যেসব স্থান ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছে সেসব স্থান ধ্বংস করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    কেন হামলা

    পাশাপাশি, সিরিয়ার দামাস্কাসেও নির্দিষ্ট লক্ষ্যে হামলা চালানো হয়। সেখানেই ওই জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়। তিনি ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লার ইউনিট ৪৪০০-এর প্রধান ছিলেন। সোমবার একটি টিভি চ্যানেলে ইজরায়েলি সেনার মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি জানান, হিজবুল্লার ইউনিট ৪৪০০ এর প্রধান কাজ ছিল ইরান থেকে তেল নিয়ে সিরিয়ায় পাঠানো। পরে, তা লেবাননে বিক্রি করা হত। যা করে লক্ষ লক্ষ ডলার আয় করত হিজবুল্লা। যার দায়িত্বে ছিলেন ওই ‘ফান্ড ম্যানেজার’। গত সপ্তাহে গাজায় নিহত হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারের জন্য আয়োজিত মেমোরিয়ালে গিয়েছিলেন ওই অর্থ-প্রধান। সেই সময় তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালানো হলে, সেখানেই মারা যান ওই জঙ্গি-নেতা।

    উল্লেখ্য, রবিবার রাতেও ৩০টি হিজবুল্লা ঘাঁটিতে আক্রমণ শানায় ইজরায়েল। তার মধ্যে রয়েছে আল কার্দ আল হাসানের অধীনস্থ বেশ কয়েকটি ভবন। উল্লেখ্য, আল কার্দ আল হাসানকে ইজরায়েল (Israel) এবং আমেরিকা দুই দেশই হিজবুল্লার (Hezbollah) অর্থভাণ্ডার হিসাবে চিহ্নিত করেছিল। হাগারি বলেন, “আমাদের গোয়েন্দা বিভাগের পরামর্শ মতো হিজবুল্লার কয়েকটি নির্দিষ্ট ঘাঁটিতে হামলা করি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vehicle exports India: বিশ্বে ব্যাপক চাহিদা মেড-ইন-ইন্ডিয়া গাড়ির, প্রথম ত্রৈমাসিকেই বিক্রি বৃদ্ধি ১৪ শতাংশ

    Vehicle exports India: বিশ্বে ব্যাপক চাহিদা মেড-ইন-ইন্ডিয়া গাড়ির, প্রথম ত্রৈমাসিকেই বিক্রি বৃদ্ধি ১৪ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে দ্রুত চাহিদা বাড়ছে মেড-ইন-ইন্ডিয়া গাড়ির (Vehicle exports India)। অটো শিল্পে বিরাট পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। ভারতীয় উৎপাদনের উপর ক্রমেই ভরসা বাড়ছে বিশ্বের। ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক অর্থাৎ, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর, এই তিন মাসে ভারতে নির্মিত গাড়ির চাহিদা গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে। এই সময়ে ভারত থেকে মোট গাড়ি রফতানি করা হয়েছে ২৫,২৮,২৪৮টি। 

    ২০২৩-২৪ বর্ষে রফতানি কেমন ছিল গাড়ির (Vehicle exports India)?

    তবে, ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে গাড়ি রফতানি গত বছরের তুলনায় ৫.৫ শতাংশ কমেছিল। ওই বছর মোট রফতানি হয়েছিল ৪৫,০০,৪৯২৫টি গাড়ি। যানবাহনের চার প্রকারের মধ্যে তিন প্রকারেই মন্দা ছিল। তবে একমাত্র রফতানি বেড়েছিল যাত্রীবাহী গাড়ির (Made-in-India)। ওই বছর মোট ৬,৭২,১০৫টি যাত্রীবাহী গাড়ি রফতানি করা হয়েছিল। দুই চাকার গাড়ি রফতানি হয়েছিল ৩৪,৫৮,৪১৬টি। যার রফতানি কমেছিল ৫.৩ শতাংশ। তিন-চাকার গাড়ি রফতানি হয়েছিল ২,৯৯,৯৭৭টি। হার কমেছিল ১৭.৯ শতাংশ এবং বাণিজ্যিক গাড়ি ৬৫,৮১৬টি রফতানি হয়েছিল। এর হার কমেছিল ১৬.৩ শতাংশ।

    ২০২৪-২৫ বর্ষে রফতানি কত হয়েছে (Vehicle exports India)?

    জানা গিয়েছে, ২০২৪-২৫ বর্ষে ভারত থেকে মোট ৩,৭৬,৬৭৯টি যাত্রীবাহী গাড়ি (Vehicle exports India) রফতানি হয়েছে। আগের বারের তুলনায় বেড়েছে ১২ শতাংশ। এই যাত্রীবাহী গাড়িগুলির ৪৩ শতাংশ, বা ১,৬৭,৭৫৭টি ছিল ইউটিলিটি ভেহিকল। এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি রফতানি হয়েছে মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়ার গাড়ি। টানা চার বার প্রথম হয়েছে এই সংস্থার গাড়ি। ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১,৪৭,০৬৩টি যাত্রীবাহী গাড়ি রফতানি হয়েছে। এছাড়া হুন্ডাই মোটর ইন্ডিয়া রফতানি করেছে ৬২,১৬২টি যাত্রীবাহী গাড়ি, ভোক্সওয়াগেন ইন্ডিয়া ৩৫,০৭৯টি গাড়ি।

    শেয়ারের বিচারে সবথেকে বেশি হন্ডা মোটর্স

    ভারতের টু-হুইলার মার্কেটে রয়েছে মোটরসাইকেল, স্কুটার, মোপেড। টু-হুইলার (Vehicle exports India) মার্কেট বেড়েছে ১৬ শতাংশ। তার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাজাজ অটো। রফতানির বাজারে শেয়ার বেড়েছে হন্ডার। এপ্রিল-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে মোটরসাইকেল রফতানি হয়েছে ১৬,৪১,৮০৪টি, স্কুটার রফতানি হয়েছে ৩,১৪,৫৩৩টি। ৭,৬৪,৮২৭টি টু-হুইলার রফতানি করে শীর্ষস্থানে রয়েছে বাজাজ অটো। বাজাজের শেয়ার ৪৩ থেকে ৩৯ শতাংশে নেমেছে। আবার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে টিভিএস মোটর্স। শেয়ারের বিচারে সব থেকে বেশি হয়েছে হন্ডা মোটরসাইকেল অ্যান্ড স্কুটার ইন্ডিয়ার। ১০ থেকে ১৪ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছে তাদের বিক্রির ভাগ।

    বাজাজ আটো থ্রি-হুইলার রফতানিতে শীর্ষে

    একই ভাবে আবার রফতানি কমেছে থ্রি-হুইলারের (Vehicle exports India)। বাজাজ আটো ৫৭ শতাংশ শেয়ার নিয়ে থ্রি-হুইলার রফতানিতে (Made-in-India) শীর্ষে রয়েছে। তাদের মোট রফতানি ইউনিট ৮৭,৯০৭টি। ২০২৪ অর্থবর্ষে থ্রি-হুইলার রফতানি হয়, অবশ্য তার আগের বছরের তুলনায় ১৮ শতাংশ কমেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথম ছয় মাসে ১,৫৩,১৯৯ ইউনিট রফতানি হয়েছে। এই বার গত বারের তুলনায় চাহিদা অনেক বেড়েছে। টিভিএস এবং ফোর্স মোটর্স ছাড়া বাকি সকল ওইএম-এরই গত বছরের তুলানয় বৃদ্ধি ঘটেছে। বাজারের ৫০ শতাংশ ছিল বাজাজ আটোর দখলে। এবার গত বছরের তুলানয় তাদের রফতানি বেড়েছে ১৩ শতাংশ, বাজারের দখল বেড়ে হয়েছে ৫৭ শতাংশ। অপর দিকে টিভিএস মোটর কোম্পানির রফতানি ১৮ শতাংশ কেমছে। অপরদিকে, যানবাহনের এই বিভাগের নতুন করে চাহিদা বেড়েছে। ২০২৪ অর্থবর্ষে ৩৫,৭৩১টি বাণিজ্যিক যানবাহন রফতানি করা হয়েছে। গতবারের তুলনায় রফতানি বেড়েছে ১২ শতাংশ।

    আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    সরকার দেশীয় উৎপাদনে সক্রিয়

    উল্লেখ্য, ২০১৯ সাল থেকেই কেন্দ্রের মোদি সরকার আত্মনির্ভর ভারতের স্লোগান দিয়েছিলেন। এরপর দেশীয় উৎপাদনের উপর সরকার বিশেষ নজর দিতে শুরু করে। বাইরের বাজারকে ভারতের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে একাধিক প্রকল্প এবং বিনিয়োগের জন্য বিশেষ ভাবে উৎসাহ দেখিয়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। দেশীয় উৎপাদন এবং দেশীয় চাহিদাকে সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়াই বিকশিত ভারত নির্মাণের লক্ষ্য, আর একথা নরেন্দ্র মোদি একাধিক বার বলেছেন নিজের ভাষণে। তাই নিরাপত্তা সরঞ্জাম, অস্ত্র, গোলাবারুদ, আধুনিক বন্দুক, যানবাহন, মোবাইল, ইলেকট্রনিক দ্রব্য, বাচ্চাদের খেলনা, পোশাক, খাবার ইত্যাদির উপর দেশীয় (Made-in-India) উৎপাদনের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। লোকাল ফর ভোকাল এবং এক জেলা এক পণ্যের আহ্বান জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই। ভারতের স্বপ্ন সফল করতে আমার সরকার কাজ করছে।” কথাগুলো বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এনডিটিভি ওয়ার্ল্ড সামিটে (NDTV World Summit) অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই তিনি তাঁর দিনরাত পরিশ্রমের কারণ ব্যাখ্যা করেন।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি বলেন, “আমি অনেক লোকের সঙ্গে মিশেছি, তাঁরা আমায় বলেছেন ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে। অনেক মাইলস্টোনও আমরা ছুঁয়েছি। সংস্কার সাধনও হয়েছে। তাহলে আপনি কেন এত পরিশ্রম করছেন?” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১০ বছরে ১২ কোটি টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে, ১৬ কোটি বাড়িতে গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হয়েছে… এটাই কি যথেষ্ট? আমার উত্তর হল, না। এটা যথেষ্ট নয়। আজ বিশ্বের তারুণ্যে ভরপুর দেশগুলির অন্যতম ভারত। এই যৌবন, এই তারুণ্য আমাদের আকাশে নিয়ে যেতে পারে।”

    ‘শিথিলতার কোনও জায়গা নেই’

    তিনি বলেন, “আমরা যে স্বপ্ন দেখেছি, যে অঙ্গীকার করেছি, সেখানে বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, শিথিলতার কোনও জায়গা নেই। ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে।” প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “ভারত এখন ‘লুক ফরওয়ার্ড’ অ্যাপ্রোচ নিয়ে এগিয়ে চলেছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রচলিত প্রথা হল যে প্রতিটি সরকার তার কাজের তুলনা করে আগের সরকারের সঙ্গে। আমরাও এই পথেই হাঁটতাম। কিন্তু এখন আর আমরা অতীত ও বর্তমানের তুলনা করে সন্তুষ্ট থাকতে পারি না। সাফল্যের মাপকাঠি এখন থেকে হবে ‘আমরা কী অর্জন করতে চাই’, তা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এখন একটি সামনে তাকাও নীতি গ্রহণ করেছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত ভারতের স্বপ্নও এই মানসিকতার অংশ।”

    আরও পড়ুন: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    এদিন বক্তৃতার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) গত পাঁচ বছরে গোটা বিশ্ব কী কী সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে, তা তুলে ধরেন। তাঁর কথায় ঘুরে ফিরে এসেছে অতিমারির কথা, মূল্যবৃদ্ধির কথা এবং অবশ্যই বেকারত্বের কথা। উঠে এসেছে বিশ্বের বিভিন্ন পকেটে হওয়া যুদ্ধের কথাও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আমরা ভারতের সেঞ্চুরি নিয়ে আলোচনা করছি। গ্লোবাল ক্রাইসিসে ভারত আশার আলো। ভারতের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে (NDTV World Summit)। কিন্তু আমরা সেগুলিকে সদর্থক দৃষ্টিভঙ্গীতে দেখি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Semiconductor Mission: বড় ধাপ পেরল ‘ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশন’, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    India Semiconductor Mission: বড় ধাপ পেরল ‘ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশন’, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে মোদি সরকারের উদ্যোগে শুরু হয় ইন্ডিয়া সেমিকন্ডাক্টর মিশন (India Semiconductor Mission)। এই প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ৭৬,০০০ কোটি মার্কিন ডলারের একটি তহবিল অনুমোদন করা হয়েছিল। সম্প্রতি, প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই কর্মসূচির কারণে তিন বছরেরও কম সময়ে ভারত পাঁচটি বড়মাপের সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্প পেয়েছে। জানা গিয়েছে, এই পাঁচ বড়মাপের সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্পের মধ্যে চারটি চিপ প্যাকেজিং প্ল্যান্ট এবং একটি চিপ ফ্যাব্রিকেশন ইউনিট। কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, ২০২৫ থেকে ২০২৭ সালের মধ্যেই পাঁচ প্রকল্পেরই (Semiconductor Mission) কাজ শুরু হয়ে যাবে। সেমিকন্ডাক্টর কর্মসূচির প্রথম পর্যায় সমাপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ চালু হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    গোটা বিশ্বের সেমিকন্ডাক্টর (India Semiconductor Mission) সংস্থাগুলির কাছে ভারতের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে 

    মার্কিন সংস্থা মাইক্রনকে ২৭৫ কোটি মার্কিন ডলারের অ্যাসেম্বলি, টেস্টিং, মার্কিং এবং প্যাকেজিং ইউনিট স্থাপনের অনুমোদন দেয় মোদি সরকার। এরপরেই দেশের মধ্যে টাটা গোষ্ঠী, মুরুগাপ্পা গোষ্ঠী এবং কেনস সেমিকনের মতো সংস্থাগুলিও সেমিকন্টাক্টর (Semiconductor Mission) উৎপাদন এবং অ্যাসেম্বলি কারখানা গড়ার প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, এর ফলে, গোটা বিশ্বর সেমিকন্ডাক্টর (India Semiconductor Mission) সংস্থাগুলির ভারতের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। এপ্রসঙ্গে ‘ভারত সেলুলার অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স অ্যাসোসিয়েশনে’র চেয়ারম্যান, পঙ্কজ মহেন্দ্রু বলছেন, “আমরা সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনের জন্য ভিত স্থাপন করে ফেলেছি। দুর্দান্ত শুরু করেছি আমরা। তবে এটা একটি দীর্ঘ যাত্রার সূচনা মাত্র।”

    কী বলছেন ইনভেস্ট ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর?

    ইনভেস্ট ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা সিইও, নিবৃত্তি রাই বলছেন, “এমইএমএস এবং সেন্সরগুলির মতো বিশেষ প্রযুক্তিগুলির জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হলে উদ্ভাবন আরও বাড়বে। ভারত শুধুমাত্র এই ক্ষেত্রে ব্যবসা বাড়াতে চাইছে না, সাশ্রয়ী এবং শক্তিশালী ইকোসিস্টেম তৈরির কথা ভাবছে।” রাসায়নিক ও গ্যাসের মতো কাঁচামালের যুক্ত স্থানীয় সরবরাহকারীদের বাকি বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামার জন্য সক্ষম করতে পর্যাপ্ত মূলধন সহায়তার ওপরও জোর দিয়েছেন তিনি।

    কী বলছেন এলঅ্যান্ডটি সেমিকন্ডাক্টরের সিইও

    এলঅ্যান্ডটি সেমিকন্ডাক্টরের (India Semiconductor Mission) সিইও, সন্দীপ কুমারের মতে, শুধুমাত্র উচ্চ-মূল্যের সেমিকন্ডাক্টর পণ্য তৈরির দিকে না তাকিয়ে, ভারতের উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক সেমিকন্ডাক্টর সংস্থা, সেমি (SEMI)-র সভাপতি, অজিত মনোচা জানিয়েছেন, ভারতে প্রচুর ইংরেজিভাষী মানুষজন রয়েছেন। তাই সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া এবং দক্ষতা অর্জন করাটা তাঁদের পক্ষে সহজ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Taldangra By-election: তালডাংরা উপনির্বাচনে বিজেপির বাজি তৃণমূলকে ধরাশায়ী করা অনন্যা

    Taldangra By-election: তালডাংরা উপনির্বাচনে বিজেপির বাজি তৃণমূলকে ধরাশায়ী করা অনন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে (West Bengal) উপনির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। বাংলার মোট ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন  হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই উপনির্বাচনের জন্য ছ’টি আসনেই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল-বিজেপি উভয়ই। এর মধ্যে বাঁকুড়ার তালডাংরা বিধানসভা কেন্দ্র উপনির্বাচনে (Taldangra By-election) অনন্যা রায় চক্রবর্তীই বিজেপির (BJP Candidate) বাজি। সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পর অনন্যা দেবীকেই প্রার্থী করে চমক দিল বিজেপি।

    কে এই অনন্যা? (BJP Candidate)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তালডাংরায় (Taldangra By-election) উপনির্বাচনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে সকলকে রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করেছেন অনন্যা রায় চক্রবর্তী। একসময় তিনি ছিলেন শাসকদল তৃণমূলের কাউন্সিলর। জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে বাঁকুড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রথমবার তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়ে কাউন্সিলর হন অনন্যা। ২০২২-এর নির্বাচনে তাঁকে দল আর টিকিট দেয়নি। এরপর নির্দল প্রার্থী হয়ে পুরসভায় লড়াই করে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে জয় হাসিল করেন। প্রায় এক দশক ধরে বাঁকুড়ার রাজনীতিতে বহু পরিচিত মুখ এই অনন্যা রায় চক্রবর্তী। গত সেপ্টেম্বরের শেষে বাঁকুড়ার মাচানতলায় সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন। বিজেপিতে (BJP) যোগ দেওয়ার পর দলের একাধিক কর্মসূচিতে তাঁকে অংশ নিতেও দেখা যায়। তখন থেকেই তালডাংরা উপনির্বাচনে (Taldangra By-election) বিজেপি প্রার্থী (BJP Candidate) হিসাবে অনন্যা রায় চক্রবর্তীর নাম মুখে মুখে ফিরতে শুরু করে।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    জয়ের বিষয়ে আশাবাদী বিজেপি প্রার্থী

    জয়ের ব্যাপারে অনন্যাদেবী বলেন, আমি এবার জেতার লড়াইয়ে নামব। জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। স্থানীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে যেভাবে বাঁকুড়া (Bankura) পুরসভার জয় ছিনিয়ে এনেছিলাম, তালডাংরাতেও একই ভাবে জয়ী হব। শাসকদলের দাবি, এই কেন্দ্রে তৃণমূলের পাল্লা ভারী। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে (Taldangra By-election) এই কেন্দ্রে জয়লাভ করে তৃণমূল। লোকসভা নির্বাচনেও ভালো ফল করতে পারেনি বিজেপি (BJP)। উপনির্বাচনেও (BJP Candidate) শাসকদলই জয়লাভ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Air Pollution: শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি ১০ গুণ! শীতের আগেই উদ্বেগজনক দিল্লির বায়ুদূষণ

    Delhi Air Pollution: শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি ১০ গুণ! শীতের আগেই উদ্বেগজনক দিল্লির বায়ুদূষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকারখানা ও জমির বর্জ্যপদার্থ দহন জনিত আগুনে দূষণ-সহ বিভিন্ন কারণে শীতের আগে প্রতিবছর দিল্লির বাতাসের গুণমান (Delhi Air Pollution) খারাপ হয়ে থাকে। এবছর দেশের রাজধানী অঞ্চলে (এনসিআর), বায়ুর গুণমান নাগরিকদের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক হয়ে উঠছে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। মারাত্মক আকার নিচ্ছে শ্বাসকষ্ট (Respiratory Illness) এবং অন্যান্য প্রাণহানি জনিত রোগে যাঁরা ভুগছেন। হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন প্রচুর রোগী।

    রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে (Delhi Air Pollution)

    ইন্দ্রপ্রস্থ অ্যাপোলো হাসপাতালের ফুস্ফুস বিশেষজ্ঞ এবং ঘুমের ওষুধ বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডাঃ রাজেশ চাওলা জানিয়েছেন, “বায়ু দূষণের (Delhi Air Pollutant) মাত্রা আগের তুলনায় দ্রুত বাড়ছে। যার ফলে শ্বাসকষ্টজনিত (Respiratory Illness) রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে। প্রতি ১০০-তে  ১৫ জন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন এই মারণ ব্যাধিতে। শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের তীব্র ক্ষোভ ধরা পড়ছে হাসপাতালে, কারণ রোগীর সংখ্যা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমেই বেড়ে চলেছে। পরিষেবা দিতে নাজেহাল হাসপাতালগুলি।

    সময় মতো এখনই ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন

    দিল্লিতে বায়ুদূষণ (Delhi Air Pollution) বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারা বলছেন, “শ্বাসকষ্টজনিত (Respiratory Illness)  আক্রমণের সংখ্যাও বহুগুণ বাড়ছে, যার কারণে হাঁপানি এবং ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) নিয়ন্ত্রণ করে এমন ওষুধের প্রয়োজনীয়তাও বাড়ছে। জাতীয় রাজধানীতে বিষাক্ত বায়ুর গুণমান বৃদ্ধির কারণে জনসাধারণকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। সংক্রমণের হার তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে প্রশাসনও। তবে সময় মতো এখনই ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে আরও মারাত্মক হতে পারে।

    শিশু-বয়স্ক নাগরিকদের ঝুঁকি বাড়ছে

    দুর্ভাগ্যবশত, এবছর নভেম্বরের আগেই বায়ু দূষণের (Delhi Air Pollution) মাত্রা ব্যাপক ভাবে বাড়তে  শুরু করেছে। ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে, শিশু এবং বয়স্ক নাগরিকদের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকি বাড়ছে। বহু মানুষ নানা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে দৈনিক ভর্তি হচ্ছেন। তবে অধিকাংশ মানুষের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন। তাঁদের হাঁপানি এবং সিওপিডি বা অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগ (Respiratory Illness)  নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধেরও চাহিদাও ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে সঙ্কটক্রমশ জটিল রূপ নিচ্ছে। সাধারণ মানুষকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হচ্ছে। বাড়ির জানালা বন্ধ করে রাখতে বলা হচ্ছে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরের রাস্তায় অযথা বের হতে নিষেধ করা হচ্ছে। সংক্রমণ দ্রুত বাড়ছে বলে মনে করেছেন অনেক চিকিৎসকরা। অসুস্থবোধ করলে দ্রুত চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

    আরও পড়ুনঃ “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    বিজেপির আন্দোলনের হুমকি

    এদিকে, দিল্লির আপ সরকারকে রাজধানীতে ক্রমবর্ধমান দূষণ (Delhi Air Pollution) নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ বলে দাবি করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। তাদের মতে, উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানায় যেভাবে দূষণরোধে বিজেপি কাজ করছে, সেই দিক থেকে আপের শেখা উচিত। মানুষের জীবন কতটা ঝুঁকিপূর্ণ এই বিষয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আতিশি মারলেনা অত্যন্ত অজ্ঞ। আগামীদিনে দূষণ নিয়ন্ত্রণ না করলে আপের বিরুদ্ধে বৃহৎ আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন দিল্লির বিজেপি নেতারা। অপর দিকে, নিজেদের বাঁচাতে হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে দূষণের জন্য দায়ী করেছে আপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Economy: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    India Economy: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চালকের আসনে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তরতরিয়ে এগোচ্ছে দেশ। প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য, ২০৪৭ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির আগেই প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা ‘বিকশিত ভারতে’র (Viksit Bharat)। তারও ঢের আগে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (Worlds Third Largest Economy) দেশের তালিকায় ভারতকে (India Economy) জায়গা করে দেওয়াও তাঁর অন্যতম লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে অটল ভারত সঠিক পথেই এগোচ্ছে বলে জানিয়ে দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং (S&P Global Rating)।

    বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ (India Economy)

    ২০৩০ সালের মধ্যেই দু’ধাপ ওপরে উঠে ভারত জায়গা করে নেবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে। জানা গিয়েছে, ভারতের অর্থনীতি এই মুহূর্তে ছুঁয়েছে ৩.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির সময় তাকে ৩০ ট্রিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য ভারতের (India Economy)। সেই লক্ষ্য পূরণে ভারতকে মোকাবিলা করতে হবে একাধিক চ্যালেঞ্জের। এই চ্যালেঞ্জগুলোর অন্যতম হল এ দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা। জনসংখ্যার নিরিখে ২০৩৫ সালের মধ্যেই বিশ্বের এক নম্বর দেশ হয়ে উঠবে ভারত। তখন সরকারের ঘাড়ে চাপবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো মৌলিক পরিষেবা দেওয়ার চাপ। অর্থনীতির বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগও বাড়াতে হবে ভারতকে।

    আরও পড়ুন: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    এস অ্যান্ড পি-র রিপোর্ট

    এস অ্যান্ড পি-র (S&P Global Rating) রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী তিন বছর দ্রুত গড়াবে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। ভারত হবে অন্যতম উদীয়মান বাজার। এই বাজারগুলিই পরবর্তী দশকে বড় ভূমিকা রাখবে বিশ্ব অর্থনীতিতে (Worlds Third Largest Economy)। ওই গ্লোবাল রেটিং সংস্থার (S&P Global Rating) অনুমান, ২০৩৫ সালের মধ্যে উদীয়মান বাজারগুলির গড় জিডিপি হবে ৪.০৬ শতাংশ। এই সময় উন্নত অর্থনীতির জিডিপি হবে ১.৫৯ শতাংশ। ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধিতে ৬৫ শতাংশ যোগদান থাকবে উদীয়মান অর্থনীতির। তার মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলবে ভারত (India Economy)। বর্তমানে ওই তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। ৩৫ সালের মধ্যেই চলে আসবে তৃতীয় স্থানে। ইন্দোনেশিয়া ও ব্রাজিলেরও উন্নতি হবে। ওই তালিকায় তাদের জায়গা হবে যথাক্রমে অষ্টম ও নবম স্থানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Dana: ‘দানা’-র দাপট! পর্যটকশূন্য পুরী, ওড়িশায় বন্ধ স্কুল, দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা

    Cyclone Dana: ‘দানা’-র দাপট! পর্যটকশূন্য পুরী, ওড়িশায় বন্ধ স্কুল, দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর আগেই ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। আর এই ঘুর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) দাপটে দুর্যোগের আশঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হচ্ছে বাংলা ও ওড়িশার উপকূলে। ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, তা সাগরদ্বীপ ও পুরীর মধ্যবর্তী কোথাও আছড়ে পড়তে পারে। তার আগে সতর্ক দুই রাজ্যের প্রশাসনই।

     দিঘায় সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা (Cyclone Dana)

    সমুদ্র এখন থেকেই উত্তাল হতে শুরু করেছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার থেকেই পূর্ব ও মধ্য বঙ্গোপসাগর উত্তাল। বৃহস্পতিবার সমুদ্র আরও উত্তাল হবে। বাংলা ও ওড়িশা উপকূলের কাছাকাছিও বুধবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল থাকবে। বাংলাতেও দুই উপকূলবর্তী জেলা- পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আগাম সতর্কতা নিয়েছে প্রশাসন। দুর্যোগের (Cyclone Dana) আশঙ্কায় সোমবার থেকেই প্রশাসনের তরফে মাইকিং করা শুরু হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা, সাগরদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা, বকখালি-সহ বিভিন্ন উপকূলবর্তী অঞ্চলে। তৈরি রাখা হচ্ছে ‘ফ্লাড শেল্টার’ বা বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রগুলিকে। কাকদ্বীপ অঞ্চলে ইতিমধ্যে একটি কন্ট্রোল রুমও চালু করেছে মহকুমা প্রশাসন। পূর্ব মেদিনীপুরেও দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর-সহ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রের দিকে সজাগ নজর রাজ্য প্রশাসনের। আগামী কয়েক দিন দিঘা ও পার্শ্ববর্তী সমুদ্র সৈকতে পর্যটকেরা যাতে কোনও ভাবেই সমুদ্রস্নানে না যান, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনকে।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    পর্যটকশূন্য পুরী!

    সৈকত শহর পুরী (Puri) মঙ্গলবারই কার্যত পর্যটক-শূন্য করা দেওয়া হচ্ছে। ভিন রাজ্য (Cyclone Dana) থেকে ঘুরতে যাওয়া পর্যটক ও পুণ্যার্থীদের বুধবারের আগেই পুরী ছাড়ার জন্য বলে দিয়েছে ওড়িশা সরকার। তাঁদের নিজ নিজ রাজ্যে ফিরে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার কোনও পর্যটককে পুরী ভ্রমণে না আসার পরামর্শও দিয়েছে সে রাজ্যের সরকার। ওড়িশাতেও গঞ্জাম, পুরী, জগৎসিংহপুর, কেন্দাপাড়া, ভদ্রক, বালেশ্বর, ময়ূরভঞ্জ, কেওনঝড়, ঢেঙ্কানল, জজপুর, আঙ্গুল, খুরদা, নয়াগড় এবং কটকে দুর্যোগের শঙ্কা রয়েছে। আগাম সতর্কতা হিসেবে বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ওড়িশার এই ১৪ জেলায় সব স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।

    কবে আছড়ে পড়বে ঘুর্ণিঝড়?

    হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, নিম্নচাপ অঞ্চলটি ক্রমে শক্তি বৃদ্ধি করে প্রথমে নিম্নচাপ, তার পর গভীর নিম্নচাপ এবং বুধবার সকালের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) রূপ নিতে পারে। এর পর সেটি অগ্রসর হবে উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম অভিমুখে। জলভাগের ওপর দিয়ে অগ্রসর হওয়ার কারণে এটির শক্তি আরও বৃদ্ধি পাবে। বৃহস্পতিবার সকালে যখন ওড়িশা ও বাংলার উপকূলের কাছাকাছি এসে পৌঁছবে, তখন এটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। পুরী ও সাগরদ্বীপের মাঝখান দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করবে এটি। সেই সময় উপকূলে ঝড়ের গতিবেগ থাকতে পারে ১১০-১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।

    ফসল দ্রুত কেটে নেওয়ার নির্দেশ

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) জেরে দুই রাজ্যের ফসলের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষি দফতর সোমবারই কৃষকদের জন্য একটি পরামর্শাবলী জারি করেছে। ধানের ৮০ শতাংশ দানা পেকে গেলে ফসল দ্রুত কেটে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। কাটা ধান জমিতে ফেলে না রেখে দ্রুত খামারে তুলে নেওয়ার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে কৃষকদের। ওই সময়ে বাংলা ও ওড়িশার উপকূলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। দুর্যোগের প্রভাব পড়তে পারে বাংলার দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, কলকাতা ও বাঁকুড়া- এই আট জেলায়। দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ)। ইতিমধ্যে বাংলার জন্য এনডিআরএফের ১৪টি দল এবং ওড়িশার জন্য ১১টি দলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী দুর্যোগ কবলিত এলাকায় তাঁদের মোতায়েন করা হবে।

     ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন?

    ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Dana) প্রস্তুতির বিষয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠক করেন। এরপর তিনি বলেন, আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। সরকার পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের সকলকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হবে। এনডিআরএফ, ওডিআরএফ এবং ফায়ার সার্ভিসের দল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সরকার সমস্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভারত মোদির মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে”, প্রশংসায় কাঞ্চির শঙ্করাচার্য

    Narendra Modi: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভারত মোদির মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে”, প্রশংসায় কাঞ্চির শঙ্করাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে মোদির (Narendra Modi) মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে ভারত।” ঠিক এই ভাষায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করেছেন কাঞ্চির শঙ্করাচার্য (Kanchi Shankaracharya)। দেশের সাধারণ মানুষের সমস্যা বুঝতে পারেন এবং দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করেন মোদি। একই ভাবে দেশের সঙ্কট, বিপত্তি এবং সাধারণ মানুষের মৌলিক চাহিদাকে বড় করে দেখেন দেশের এই নেতা। হিন্দু সনাতন ধর্মগুরুর একাধিক মন্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর সুখ্যাতি আরও বৃদ্ধি হল বলে মনে করেছেন একাংশ মানুষ।

    ২০১৪ সাল থেকে দেশের উন্নয়নে এনডিএ (Narendra Modi)

    রবিবার বারাণসীতে একটি চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে ওই রাজ্য এবং দেশের জন্য একগুচ্ছ সরকারি প্রকল্পের শুভ সূচনা করেন। বেশ কিছু প্রকল্পের শিলান্যাসও করেছেন এদিন। একই ভাবে এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাঞ্চির শঙ্কারাচার্য (Kanchi Shankaracharya)। তিনি মোদিকে প্রশংসা করে বলেন, “২০১৪ সাল থেকে দেশের এনডিএ জোট উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছে। মোদিজি (Narendra Modi) সুচারু ভাবে এই কাজে বিশেষ নেতৃত্ব দিচ্ছেন।” একই ভাবে এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল।

    আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মডেল এনডিএ সরকার

    শঙ্করাচার্যদের মধ্যে দক্ষিণ ভারতের কাঞ্চির এই জগতগুরু শঙ্করাচার্য (Kanchi Shankaracharya) শঙ্করা বিজয়েন্দ্র সরস্বতী স্বামীগল আরও বলেন, “করোনা অতিমারির সময় দেশের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) দেশের সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা গভীর ভাবে অনুভব করেন। গরিব মানুষের জন্য গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শুরু করেছিলেন, এটা খুব মানবিকতার প্রতীক। মোদির মাধ্যমে ঈশ্বর ভাল কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। দেশের অগ্রগতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তিনি (Narendra Modi)। বিশ্বজুড়ে সুশাসনের মডেল হয়েছে কেন্দ্রের জাতীয়তাবাদী এনডিএ সরকার। এই মডেলকে যে কোনও দেশ অনুসরণ করতে পারে। সার্বিক ভাবে ভারত বিশ্বগুরুর আসনে অধিষ্ঠান হবে। দেশ বিকশিত ভারতের দিকে আরও এগিয়ে যাবে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস তৈরি করল বিজেপি (BJP), সদস্যতা অভিযানে অভাবনীয় সাড়া গোটা দেশজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা পৌঁছেছে ১০ কোটির ঘরে। জানা গিয়েছে, যাঁরা সদস্য হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশ জনেরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। একথা জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। প্রসঙ্গত, সোমবার দলের নেতাদের নিয়ে দিল্লির সদর দফতরে বৈঠক করেন সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তারপরেই সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র জানান যে ওই বৈঠকেই বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ৬১ শতাংশ সদস্যরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। ১০ কোটির ঘরে পৌঁছানো মাত্রই, বিজেপি (BJP) জানায়, তাদের পরের মাইলফলক ১১ কোটি। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এরপরে নভেম্বর মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত মোট সদস্যদের নিয়ে স্ক্রুটিনি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জানুয়ারি মাসেই জেলা-রাজ্য-কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন (BJP)

    বিজেপি (BJP) সদস্যতা অভিযানে, সক্রিয় সদস্য হওয়ার মাপকাঠিও রয়েছে। যে সমস্ত কর্মীরা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারবেন, তাঁদেরকে ১০০ টাকা জমা দিয়ে সক্রিয় সদস্যতার কার্ড নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান শেষ হওয়ার পরেই আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি সে সময় নির্বাচন হবে বিভিন্ন মণ্ডল, জেলা ও রাজ্য কমিটিও।

    সদস্য করাচ্ছেন মোদি মিত্র-রাও

    বিজেপির (BJP) মহিলা শাখাও অভিনব কর্মসূচি শুরু করেছে গত ৭ অক্টোবর থেকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, অডিও ব্রিজ প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে, ২৬ হাজার প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মহিলা মোর্চা। যাঁরা বিজেপির সদস্যতা অভিযানকে আরও গতি দেবেন। এই প্রভাবশালীদের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোদি মিত্র’। বিজেপির সদস্য হওয়ার জন্য আহ্বানও জানাচ্ছেন মোদি মিত্ররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ২ সেপ্টেম্বর সদস্যতা অভিযান শুরু করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাথমিক সদস্য হন বিজেপির। অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এই সদস্যতা পান। এরপরে ধাপে ধাপে বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও দলের সদস্যতা নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share