Tag: Madhyom

Madhyom

  • Daily Horoscope 07 April 2025: গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 07 April 2025: গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

     

    মেষ

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে।

    ২) প্রবাসী কারও আসার খবরে আনন্দ লাভ।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    বৃষ

    ১) মেরুদণ্ডের রোগের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে হঠাৎ করে প্রচুর অতিথির আগমনে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

     

    মিথুন

    ১) ধর্ম বিষয়ক আলোচনা থেকে মানসিক পরিবর্তন হতে পারে।

    ২) অযথা ব্যয়বৃদ্ধি নিয়ে দুশ্চিন্তা।

    ৩) বেশিরকাজ কাজেই সাফল্য মিলবে।

     

    কর্কট

    ১) নতুন সম্পর্ক গড়ার আগে ভালো করে চিন্তা করুন।

    ২) সারা দিন বহু দিক থেকে আয়ের সুযোগ আসতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    সিংহ

    ১) কর্মস্থানে একটু সাবধানে কাজ করুন, আঘাত লাগতে পারে।

    ২) আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

     

    কন্যা

    ১) অপরের কথায় চললে অশান্তি বাধতে পারে।

    ২) পুরনো কোনও আশা পূরণের চেষ্টা।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    তুলা

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের কথায় চললে আপনার খুব ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন।

    ৩) ধর্মস্থানে ভ্রমণ।

    ধনু

    ১) চাকরিজীবীদের জন্য খুব খরচের সময়।

    ২) কাউকে বেশি আপন ভাবলে কষ্ট পেতে হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) সকালের দিকে অতিরিক্ত রাগের কারণে কারও সঙ্গে হাতাহাতি ও রক্তপাতের সম্ভাবনা।

    ২) ব্যবসায় সুখবর প্রাপ্তিতে আনন্দ লাভ।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে সুখবর আসার পথে বাধা পড়তে পারে।

    ২) শত্রুর চক্রান্তে একটু বিভ্রান্ত হবেন।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মীন

    ১) বাড়িতে কোনও দামি জিনিস নষ্ট হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) অসৎ সঙ্গ ত্যাগ না করলে সম্মানহানির যোগ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ram Navami: ‘‘যারা পাথর ছুড়েছিল, তাদের বুকের ওপর দাঁড়িয়ে রামনবমী করছি’’, হাওড়াতে হুঙ্কার সুকান্তর

    Ram Navami: ‘‘যারা পাথর ছুড়েছিল, তাদের বুকের ওপর দাঁড়িয়ে রামনবমী করছি’’, হাওড়াতে হুঙ্কার সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো ধাতব অস্ত্র ছাড়াই সম্পন্ন হয় হাওড়ায় রামনবমীর (Ramnavami 2025) মিছিল। মিছিলের আয়োজন করেছিল অঞ্জনিপুত্র সেনা। সেখানেই যোগ দিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। সেই মিছিল থেকেই বিরোধীদের কার্যত হুঙ্কার দিলেন তিনি। তিনি বললেন, অতীতে যাঁরা তাঁদের মিছিলে বাধা দিয়েছিল, আজ তাঁদেরই বুকের ওপর দাঁড়িয়ে রামনবমী পালন করছেন তাঁরা!

    সুকান্ত মজুমদারের হুঁশিয়ারি (Ramnavami 2025)

    প্রসঙ্গত, সকাল থেকেই রাজ্যের নানা প্রান্তে রামনবমীর মিছিল বের হয়। সব মিলিয়ে রবিবার কার্যত গেরুয়া রঙে ছেয়ে গিয়েছে গোটা রাজ্য। অনেক জায়গার মতো হাওড়াতেও এদিন রামনবমীর মিছিল হয় এবং তাতেই যোগ দিয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। গতবারই এই অঞ্চলে মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটেছিল। সেই প্রসঙ্গ টেনেই তিনি বলেন, ‘‘গতবার যারা পাথর মেরেছিল, এবার তাদের বুকের ওপর দিয়ে হেঁটে আমরা রামনবমী করেছি। আমাদের যারা বাধা দেবে তাদের উচিত শিক্ষা এভাবেই দেওয়া হবে।’’

    নিশানা তৃণমূল কংগ্রেসকে

    অন্যদিকে রামনবমীর মিছিলে এবারেও সওকত মোল্লা ও কুণাল ঘোষদের হাঁটতে দেখা যায়। এনিয়ে সুকান্তর কটাক্ষ, ‘‘ভোটব্যাঙ্কের জন্য রামনবমী পালন করতে হচ্ছে শাসক শিবিরকে। এমনি সময় তো জয় শ্রীরাম স্লোগানে তাঁদের সমস্যা হয়। তবে আমরা শুরু থেকেই হিন্দু এবং রামনবমী পালন করে আসছে।’’ বিজেপি (Ramnavami 2025) নেতার কথায়, তিনি পাগল হিন্দু! যতদিন শরীরে শক্তি থাকবে, প্রতিবছর রামনবমী পালন করবেন।

    পুলিশের ওপর ভরসা নেই সুকান্তর (Sukanta Majumder)

    সুকান্ত অবশ্য পুলিশের ওপর বিশেষ ভরসা রাখতে পারেননি বলে জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে পুলিশ আমাদের থামাতে চায়। অথচ আমরা দেশের আইন মেনেই চলি। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই মিছিল হচ্ছে। তবুও অনেক জায়গায় পুলিশ আটকানোর চেষ্টা করেছে তাঁদের।’’ তাঁর অভিযোগ, ‘‘সরকার সবসময় রাজনৈতিক স্বার্থে কাজ করে।’’ প্রসঙ্গত, রামনবমী নিয়ে কয়েকদিন ধরেই চাপানউতোর চলছে রাজ্যের শাসক দল ও বিরোধী দলের সদস্যদের মধ্যে। এই আবহে রাজ্যজুড়ে রামনবমীর মিছিলে ঢল নামতে দেখা গেল।

  • Ram Navami: নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হল রামের পুজো, ইফতার পার্টির বদলি!

    Ram Navami: নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হল রামের পুজো, ইফতার পার্টির বদলি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবার রামনবমী (Ram Navami) পালনের অনুমতি দিয়েও, পরে তা প্রত্যাহার করা হয়েছিল। আর এবার অনুমতিই মেলেনি। তবে রামনবমী পালন করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন হিন্দু পড়ুয়াদের একটা বড় অংশ। রবিবার তাঁরাই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) ক্যাম্পাসে রামনবমী পালন করলেন ঘটা করে। রীতিমতো রামচন্দ্রের প্রতিমা বসিয়ে পুজোও হল। বিশ্ববিদ্যালয়ের টেকনোলজি ভবনের নীচে দেওয়ালে লেখা ‘আজাদ কাশ্মীর’। তার পাশেই ব্যানার টাঙিয়ে দিল ছাত্রছাত্রীরা। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর মুখরিত হল ‘জয় শ্রীরাম’, ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগানে।

    রামের পুজো (Ram Navami)

    বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে রামনবমী পালনের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি চেয়েছিলেন উদ্যোক্তারা। উপাচার্য নেই, এই ‘অজুহাতে’ অনুমতি দেওয়া হয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে। তখনই হিন্দু ছাত্রগোষ্ঠী প্রশ্ন তুলেছিল, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যদি ইফতার পার্টির আয়োজন করা যায়, তাহলে রামনবমী পালন করা যাবে না কেন? সেই সময়ই তারা জানিয়েছিল, কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই ক্যাম্পাসে হবে রামের পুজো। সেই মতো এদিন সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভিড় করেছিলেন পড়ুয়ারা। ছিলেন বেশ কয়েকজন শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মী। সবার উপস্থিতিতেই পুজো হয় রামের।

    এবিভিপির বক্তব্য

    এবিভিপির কলকাতা জেলা সম্পাদক দেবাঞ্জন পাল বলেন, “ইফতার পার্টির আয়োজন করা গেলে ক্যাম্পাসে রামনবমী পালন করা যাবে না কেন?” তাঁর অভিযোগ, ‘ইফতার পার্টিতে কোনওরকমের নিরাপত্তার তোয়াক্কা না করেই সবাইকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে দেওয়া হয়েছিল। আর এদিন আইকার্ড দেখে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, “আমরা তো শুধু আমাদের আরাধ্য ভগবান রামের (Ram Navami) আরাধনা করেছি। যাদবপুর তো পশ্চিমবঙ্গের বাইরে নয়! এখানে যদি ইফতার বা সরস্বতী পুজো হতে পারে, তাহলে রামের পুজো নয় কেন?” এবিভিপির দক্ষিণবঙ্গের রাজ্য সম্পাদক অনিরুদ্ধ সরকার বলেন, “এর আগের বছরও আমরা শোভাযাত্রা করতে গিয়েছিলাম। বামেরা হামলা করেছিল। আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলাম, যা-ই হোক না কেন, এবার আমরা করবই। করেওছি।”

    বামঘেঁষা যাদবপুরে সফলভাবে রামের পুজো হওয়ার ঘটনাটিকে বিশেষজ্ঞরা ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ বলে অভিহিত করেছেন (Jadavpur University)। তাঁদের বক্তব্য, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্রছাত্রীদের (Ram Navami) একটা অংশের মধ্যে এবিভিপির প্রভাব রয়েছে। এবার সেটাকেই সংগঠিত রূপ দিতে পেরেছে তারা।

  • Ram Navami: বাংলায় রামনবমী পালনে বাধা! মমতা সরকারকে তোপ বিজেপি নেতা মহসিন রাজার

    Ram Navami: বাংলায় রামনবমী পালনে বাধা! মমতা সরকারকে তোপ বিজেপি নেতা মহসিন রাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে রামনবমী পালনে মমতা সরকারের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে একাধিক হিন্দু সংগঠন। এই আবহে তৃণমূল সরকারকে একহাত নিলেন বিজেপি (BJP) নেতা মহসিন রাজা। এনিয়ে মহসিন রাজা বলেন, ‘‘এটা সত্যিই খুব দুর্ভাগ্যজনক যে পশ্চিমবঙ্গের রামভক্তদের রামনবমী (Ram Navami) পালনের জন্য কোর্টের দ্বারস্থ হতে হচ্ছে। তার কারণ হল পশ্চিমবঙ্গে যে সরকার রয়েছে, তারা অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিচ্ছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে ও রোহিঙ্গাদের থাকতে দিচ্ছে।’’

    মূর্তি তৈরিতেও বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে

    পশ্চিমবঙ্গে রামের মূর্তি তৈরি করতেও ভয় দেখানোর অভিযোগও উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। রামনবমীর (Ram Navami) এক উদ্যোক্তা বলছেন, ‘‘রামের মূর্তি তৈরির জন্য, এবার শিল্পী খুঁজতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। অনেকেই আমাদের মূর্তির অর্ডার নিতে চাইছিল না। কিন্তু শেষমেশ রুদ্র পাল নামের একজন আমাদের মূর্তি করছেন। অনেকেই নিতে চাইছে না। তাঁরা বলছেন এই সময় করতে পারব না। সরাসরি তো কেউ বলতে পারে না। কিন্তু যেটা বোঝা যাচ্ছে যে একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে। আমরা তো ৬ বছর ধরে পুজো করে আসছি কিন্তু এ বছর এখনও পর্যন্ত আমরা সিপি অফিস, পিডাব্লুডি অফিস, ডিএম অফিস, আমাদের লোকাল পুলিশ স্টেশন ও থানাগুলোতে ঘুরে যাচ্ছি। এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার করে আমাদের কোনও অনুমতি এখনও দেওয়া হয়নি।’’ কুমোরটুলির শিল্পী মালা পাল বলেন, ‘‘রামের অর্ডার এসেছিল। তা একটু রাজনীতির মধ্যে চলে গেছে বলে ওই জন্য রামটা আর এবছর করলাম না। মানে অনেকটা রাজনীতির মধ্যে চলে গেছে বলে অনেকে একটু নিতে ভয়ও পাচ্ছে। আমাদের এটা পেশা। বানাতেও ভয় লাগে। কে যে কী বলবে না বলবে।’’

    গোরক্ষপুরে কুমারী পুজো যোগী আদিত্যনাথের (Ram Navami)

    প্রসঙ্গত, রবিবার সকালেই অযোধ্যায় সূর্য তিলক অনুষ্ঠান হয় অযোধ্যায়। এই সূর্য তিলক অনুষ্ঠানে সূর্য রশ্মিকে রামলালার (Ram Navami) কপালে ফেলা হয়। এরপরেই রামলালার পুজো করেন পুরোহিতরা। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ কন্যা পুজো করেন এদিন গোরক্ষনাথ মন্দিরে। এরপরে নিজের ভাষণে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ভারতীয় সংস্কৃতিতে মাতৃজাতির গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। প্রসঙ্গত, এদিনই হল চৈত্র নবরাত্রির শেষ দিন।

  • Waqf Bill: মুসলিম কল্যাণেই ওয়াকফ বিল পাশ করেছে মোদি সরকার, মত মওলানা শাহাবুদ্দিনের

    Waqf Bill: মুসলিম কল্যাণেই ওয়াকফ বিল পাশ করেছে মোদি সরকার, মত মওলানা শাহাবুদ্দিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য পাশ হয়েছে ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল। এবার এই বিলকেই সমর্থন করলেন অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের জাতীয় সভাপতি মওলানা শাহাবুদ্দিন রাজভী (Waqf Bill)। তাঁর মতে, মোদি সরকারের এমন পদক্ষেপে ভারতের মুসলমানদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি হবে। বিলটি পাস হওয়ার পরে নিজের প্রকাশ্য় বিবৃতিতে মওলানা শাহাবুদ্দিন মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল সাধারণ মুসলমানদের জন্য এক আশীর্বাদ। কোনওভাবেই তা ক্ষতিকারক নয়। এই বিল তাদের জন্য ক্ষতিকারক যারা অবৈধভাবে মূল্যবান জমি দখল করে রেখেছে।

    মুসলিম কল্যাণেই ওয়াকফ বিল (Waqf Bill)

    মওলানা তাঁরা সাক্ষাৎকারে আরও জানিয়েছেন, বিলের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মুসলিম সম্প্রদায়ের দরিদ্র এবং দুর্বল অংশের স্বার্থ রক্ষা করা। তিনি আরও জানিয়েছেন যে ওয়াকফ (Waqf Bill) জমি থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব দরিদ্র মুসলিমদের (Shahabuddin Razvi) আর্থ-সামাজিক অবস্থা উন্নতির জন্য ব্যয় করা হবে। তিনি বলেন, “ওয়াকফ জমি থেকে প্রাপ্ত আয় দরিদ্র মুসলিমদের কল্যাণে, নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুদের উন্নত শিক্ষা পেতে সহায়তা করবে। এটি এতিম ও বিধবাদের আর্থিক উন্নয়নেও সহায়তা করার জন্য ব্যবহার করা হবে”

    মুসলিম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে এই বিল কখনও প্রভাব ফেলবে না

    ধর্মীয় স্থানের ওপর এই বিলের (Waqf Bill) প্রভাব সম্পর্কে তিনি বলেন, এই বিল মসজিদ, মাদ্রাসা, ঈদগাহ, কবরস্থান বা মাজারের জন্য কোনও হুমকি তৈরি করেনি। এই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি অক্ষত থাকবে। সরকার কোনওভাবেই তাদের উপর হস্তক্ষেপ করবে না। এর পাশাপাশি বিরোধীদের নিশানা করে তিনি বলেন, কিছু রাজনীতিবিদ তাঁদের নিজস্ব স্বার্থে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছেন। আমি মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন জানাব তাঁদের উস্কানিতে পা না দেওয়ার জন্য।প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার ভোরে রাজ্যসভায় দীর্ঘ বিতর্কের পর ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলটি পাশ হয়। দীর্ঘ আলোচনার পর ১২৮টি ভোট পক্ষে এবং ৯৫ ভোট বিপক্ষে পড়ে। এরপরেই বিলটি অনুমোদিত হয়। প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে আলোচনার পর বিলটি এর আগে লোকসভায় পাশ হয়েছিল।

  • BJP Foundation Day: “পদ্মফুল দেশবাসীর আশা-আকাঙ্খার প্রতীকে পরিণত হয়েছে,” বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন শাহ

    BJP Foundation Day: “পদ্মফুল দেশবাসীর আশা-আকাঙ্খার প্রতীকে পরিণত হয়েছে,” বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পদ্মফুলের প্রতীকটি দেশবাসীর হৃদয়ে আশা-আকাঙ্খার নয়া প্রতীকে পরিণত হয়েছে।” রবিবার বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে (BJP Foundation Day) এমনই মন্তব্য করলেন গেরুয়া নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দলীয় কর্মীদের অভিনন্দনও জানান তিনি।

    কী বললেন শাহ (BJP Foundation Day)

    এক্স হ্যান্ডেলে দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শাহ লিখেছেন, “আজ (প্রধানমন্ত্রী) মোদির নেতৃত্বে পদ্ম ফুলের প্রতীক দেশবাসীর হৃদয়ে আস্থা ও আশার নতুন প্রতীকে পরিণত হয়েছে। গত এক দশকে বিজেপি যে সেবা, নিরাপত্তা ও সাংস্কৃতিক জাগরণের কাজ করেছে, তা ভবিষ্যতে মাইলফলক হয়ে থাকবে।” তিনি এও লিখেছেন, “কোটি কোটি বিজেপি কর্মী, ইডিওলজিক্যাল প্রতিশ্রুতিতে অবিচল থেকে জাতি গঠনে অবদান রাখতে থাকবে।”

    গরিব, বঞ্চিত ও নারীদের কল্যাণ নিশ্চিত করেছে

    শাহ দশকের পর দশক ধরে দলের অবদানগুলির কথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দেন। এর মধ্যে রয়েছে ৩৭০ ধারা বাতিল এবং অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ আন্দোলন। শাহ বলেন, “দল সব সময় গরিব, বঞ্চিত ও নারীদের কল্যাণ নিশ্চিত করেছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লিখেছেন, “শ্রীরাম মন্দির আন্দোলনকে প্রতিটি ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেওয়া হোক, ৩৭০ ধারা অপসারণকে তার সংকল্পে পরিণত করা হোক, বা গরিব, বঞ্চিত ও নারীদের কল্যাণ নিশ্চিত করা হোক – বিজেপি তার প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই জাতির স্বার্থকে তার সর্বোচ্চ লক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেছে।”

    ১৯৮০ সালের ৬ এপ্রিল বিজেপি প্রতিষ্ঠার পর থেকে কীভাবে একটি রাজনৈতিক দল ঐতিহ্যকে সম্মান করা ও কৃষকদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে, তা বিজেপি সব সময় দেখিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বিজেপির এই সৈনিক লিখেছেন, “চার দশকের যাত্রায়, বিজেপি দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে একটি রাজনৈতিক দল একই সঙ্গে ঐতিহ্য রক্ষা, প্রতিটি গরিব মানুষকে বাসস্থান, খাদ্য, স্বাস্থ্যবিমা এবং কৃষকদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে পারে (BJP Foundation Day)।”

    দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে কর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে বিজেপির সমস্ত কর্মকর্তাদের শুভেচ্ছা। গত কয়েক দশক ধরে যারা আমাদের দলকে শক্তিশালী করতে আত্মনিয়োগ করেছেন, তাঁদের সকলকে আমরা স্মরণ করছি। এই গুরুত্বপূর্ণ দিনটি আমাদের ভারতের অগ্রগতির (Amit Shah) দিকে কাজ করার ও একটি বিকশিত ভারতের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আমাদের অতুলনীয় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে (BJP Foundation Day)।”

  • Ram Navami: “প্রেতাত্মাদের রামের নাম সহ্য হয় না,” নাম না করে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা সজল ঘোষের  

    Ram Navami: “প্রেতাত্মাদের রামের নাম সহ্য হয় না,” নাম না করে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা সজল ঘোষের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমী (Ram Navami) উৎসব উপলক্ষে ব্যাপক উন্মাদনা রাজ্যে। রবিবার রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রচুর মিছিল বেরনোর কথা। এদিন মধ্য হাওড়ার রামরাজাতলায় রামনবমীর শোভাযাত্রা (BJP) বের হয়। এই শোভাযাত্রার পুরোভাগে ছিলেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ।

    অস্ত্র মিছিলের পক্ষে সওয়াল সজলের (Ram Navami)

    রামনবমীতে অস্ত্র মিছিলের পক্ষে সওয়াল করেন তিনি। বলেন, “কোনও কোনও সময় ধর্মকে রক্ষা করতে অস্ত্র হাতে তুলে নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।” তৃণমূলকে নিশানা করে তিনি বলেন, “মানুষের মনে দাঙ্গার বীজ বপন করে দেওয়া হয়েছে।” মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই তিনি বলেন, “তোষণের রাজনীতিই ওঁর কাল হবে। প্রেতাত্মাদের রামের নাম সহ্য হয় না।” এদিন সকালে মধ্য হাওড়ার কদমতলা এলাকা থেকেও একটি মিছিল হয় রামনবমী। মিছিল আসে রামরাজাতলায়, রামমন্দির পর্যন্ত।

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    রামনবমীতে অস্ত্র নিয়ে বেরলে কোনও সমস্যা নেই বলেই মনে করে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “রামনবমীতে অস্ত্র নিয়ে বেরবো, এতে সমস্যা কোথায়…ভগবান রামের ছবি তো অস্ত্র ছাড়া হয় না। ভগবান অস্ত্র নিয়ে না বেরলে এত রাক্ষসকে মারলেন কীভাবে?” তিনি বলেন, “নতুন রাক্ষসরা অস্ত্র দেখে ভয় পাচ্ছে। ভয় পাওয়ার কারণ নেই। বিনা কারণে অস্ত্র বেরোবে না।” তিনি বলেন, “রামের নামেই মুক্তি। তাই সকলে জয় শ্রীরাম বলুন। রামনবমী হলে অনেকের বুক দুরদুর করে। যাদের বুক দুরদুর করে, তারা যেন রাস্তায় না বের হয়।” দিলীপ বলেন, “রামের ইচ্ছেতেই এই জাগরণ।”

    অন্যদিকে, রামনবমী (Ram Navami) উপলক্ষে এদিন দেড় কোটি হিন্দুকে রাস্তায় নামার ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ছোটবড় মিলিয়ে এদিন রাজ্যে প্রায় আড়াই হাজার শোভাযাত্রা বের হওয়ার কথা। স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে ব্যাপক পুলিশি প্রহরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংবেদনশীল বলে চিহ্নিত করা হয়েছে ১০ পুলিশ জেলা ও পুলিশ কমিশনারেটকে। এই সব এলাকার দায়িত্বে থাকছেন ২৯ জন আইপিএস। বড় মিছিলগুলির ওপর নজরদারি চালানো হবে ড্রোন দিয়ে। বিশেষ কন্ট্রোল রুম থেকে পরিস্থিতি তদারকি (Ram Navami) করবেন খোদ এডিজি আইনশৃঙ্খলা জাভেদ শামিম (BJP)।

  • Ram Navami 2025: বিহারে ৫০ বছর ধরে রামনবমীর পতাকা তৈরি করছেন ইউনূসরা

    Ram Navami 2025: বিহারে ৫০ বছর ধরে রামনবমীর পতাকা তৈরি করছেন ইউনূসরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের গয়াতে সেলাইয়ের কাজ করেন মহম্মদ ইউনূস। গয়ার স্থানীয় কেপি রোডের রাস্তার এক ধারেই তিনি বসেন। সেলাইয়ের কাজে তাঁকে সাহায্য করেন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। রামনবমীর (Ram Navami 2025) আবহে দেখা যাচ্ছে, ভগবান রাম এবং হনুমানের ছবি আঁকা পতাকা ইউনূস পরিবারের প্রত্যেকেই সেলাই করছেন। অত্যন্ত ব্যস্ততার সঙ্গে তাঁরা এই কাজ করছেন। কোনও রকম সময় নষ্ট না করে। এক সংবাদ মাধ্যমকে ইউনূস বলেন, ‘‘এই কাজটি শুধু আমি করছি না। আমার দাদুর বাবার আমল থেকেই শুরু হয়েছে এই কাজ। আমরা আজও সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেছি এবং নিজেদের পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ নিয়ে এগিয়ে চলেছি।’’

    ইউনূসের পরিবার আজ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কাজ করছেন

    বিহারের গয়াতে ইউনূসদের এমন পতাকা সেলাই সত্যিই এক সম্প্রীতির নয়া উদাহরণ তৈরি করেছে। জানা গিয়েছে, ইউনূসের পরিবার আজ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে রামনবমী (Ram Navami 2025) উদযাপনের জন্য ব্যবহৃত পতাকা তৈরি করেন। ইউনূসের তৈরি পতাকাগুলি তিন ফুট থেকে শুরু করে ৪৫ ফুট পর্যন্ত হয়। বিভিন্ন রামনবমীর শোভাযাত্রাতে সেগুলি ব্যবহৃত হয়। তবে কেবল গোয়াতে নয়, তাঁর তৈরি করা পতাকাগুলি অন্যান্য জায়গাতেও পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে।

    অন্যান্য রাজ্য থেকেও আসে অর্ডার

    এ নিয়ে ইউনূস সংবাদ মাধ্যমকে বলছেন, ‘‘আমরা বিহার ঝাড়খণ্ডের অনেক জায়গাতেও পতাকা সেলাই (Ram Navami) করে পাঠাই এবং সেখান থেকে মানুষজন আমাদেরকে অর্ডার দেন।’’ ইউনূসের পরিবারের অন্যতম সদস্যদের মহম্মদ সেলিম বলছেন, ‘‘এটা আমাদের কাছে নতুন কিছু নয়। আমরা ছোট থেকেই আমাদের বাবা-মাকে যা করতে দেখেছি আমরা সেটাই করছি।’’

    চৈত্র নবরাত্রি শুরু হতেই চাহিদা থাকে তুঙ্গে

    প্রতিবছর এই চৈত্র নবরাত্রির শুরু হতেই ইউনূসের বাড়ি এবং তাঁর কর্মক্ষেত্রে ব্যাপক ব্যস্ততা শুরু হয়ে যায়। গেরুয়া, হলুদ, লাল রঙের পতাকা তৈরি হতে থাকে। রামনবমী উদযাপনের সময় চাহিদা থাকে একেবারে তুঙ্গে। এই নিয়ে ইউনূসরা জানাচ্ছেন যে তাঁদের সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস আছে। তাঁদের আরও দাবি,এমন পতাকা তৈরি করতে তাঁরা কখনও অস্বস্তিবোধ করেন না। বিহারের স্থানীয় বাজারগুলিতে পতাকার আকার এবং নকশার উপর ভিত্তি করে তা বিভিন্ন দামে বিক্রি হয়। ১০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত দাম থাকে।

  • PM Modi: দেশবাসীকে রামনবমীর শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির, অযোধ্যায় ভক্তের ঢল

    PM Modi: দেশবাসীকে রামনবমীর শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির, অযোধ্যায় ভক্তের ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর (Ram Navami) শুভেচ্ছা জানিয়ে দেশবাসীর জীবনে নতুন উদ্দীপনা কামনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “রামনবমী উপলক্ষে সমস্ত দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। ভগবান শ্রী রামের জন্মোৎসবের এই পবিত্র সময় যেন আপনাদের সকলের জীবনে নয়া চেতনা ও সজীব উদ্দীপনা আনে এবং একটি শক্তিশালী, সমৃদ্ধ ও সক্ষম ভারত গঠনের সঙ্কল্পকে অবিরাম নতুন শক্তি প্রদান করে। জয় শ্রী রাম।” এদিন, রাম নবমী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী যাবেন তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমের রামনাথস্বামীর মন্দিরে। পরে সেখানে তিনি একটি সেতুর উদ্বোধন করবেন।

    দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতিরও

    দেশবাসীকে রামনবমীর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “রামনবমীর পবিত্র উৎসবে দেশবাসীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। এই উৎসব ধর্ম, ন্যায় ও কর্তব্যবোধের বার্তা বহন করে।” তিনি লিখেছেন, “মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম মানবজাতির জন্য ত্যাগ, প্রতিশ্রুতি, সম্প্রীতি ও বীরত্বের সর্বোচ্চ আদর্শ (PM Modi) উপস্থাপন করেছেন। তাঁর সুশাসনের ধারণা, যা রামরাজ্য নামে পরিচিত, তা আদর্শ হিসেবে বিবেচিত। আমার শুভ কামনা যে এই শুভদিন উপলক্ষে সব দেশবাসী একটি উন্নত ভারত গঠনের জন্য একত্রিত হয়ে কাজ করার সঙ্কল্প গ্রহণ করবেন।”

    এদিকে, রামনবমী উপলক্ষে অযোধ্যার রাম মন্দিরে কার্যত ঢল নেমেছে ভক্তদের। সরযূ নদীতে স্নান সেরে পুণ্যার্থীরা লাইন দিয়েছেন দেবদর্শন করতে। ব্যাপক ভিড় হয়েছে অযোধ্যার হনুমানগড়ি মন্দিরেও। এই মন্দিরের পুরোহিত মহন্ত রাজু দাস বলেন, “রামনবমী উপলক্ষে আমি সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। এদিন ভোর ৩টেয় মঙ্গল আরতি হয়েছে। রামনবমী উপলক্ষে মন্দিরে ব্যাপক ভক্ত সমাগম হয়েছে। ভক্তরা পুজো দিচ্ছেন। আজ ভগবান শ্রী রামের জন্মদিন। আমি সমস্ত ভক্তকে শুভকামনা জানাই। আমি বিশ্বের মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা করব।”

    এদিন ভোর থেকে বেলা ৯টা পর্যন্ত লাইনে ঠায় দাঁড়িয়েছিলেন এক ভক্ত। তিনি বলেন, “এখানে আসতে পেরে খুব ভালো লাগছে। ব্যবস্থাপনা খুব ভালো।” বারাণসী থেকে আসা আর এক পুণ্যার্থী বলেন, “আমি রামনবমী (Ram Navami) উপলক্ষে শ্রীরাম জন্মভূমি মন্দিরে পুজো দিতে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। দেবদর্শনের পর মনে প্রশান্তি এসেছে (PM Modi)।”

  • Donald Trump: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ আমেরিকায়, হাজার-হাজার মানুষ রাস্তায়

    Donald Trump: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ আমেরিকায়, হাজার-হাজার মানুষ রাস্তায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমেরিকার কুর্সিতে বসেছেন গত জানুয়ারি মাসেই। এই আবহে তাঁর নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়ে রাস্তায় নেমেছেন হাজার হাজার আমেরিকান। শনিবার সকাল থেকেই ভিড় উপচে পড়েছে নিউ ইয়র্ক, কলোরাডো, হিউস্টন, লস অ্যাঞ্জেলেস ও ওয়াশিংটনের রাস্তাতে। সেখানে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে স্লোগান দিতে দিতে মিছিল করছেন আমেরিকার মানুষ। জানা যাচ্ছে, আমেরিকার (USA) ৫০টি প্রদেশের অন্তত ১২০০টি এলাকায় শনিবার এইরকমের মিছিল এবং জমায়েত হয়েছে। ক্ষমতায় আসার পর একাধিক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। প্রশাসনে পর পর কর্মীছাঁটাই, অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানো, মার্কিন নাগরিকত্বের জন্য নয়া নিয়ম চালু, শুল্ক নীতি- এই প্রতিটি সিদ্ধান্তেই ছড়িয়েছে বিতর্ক। এই আবহে মসনদে বসার ৩ মাসের মধ্যেই দেখা গেল বিক্ষোভ।

    কী বলছেন বিক্ষোভকারীরা?

    ম্যানহাটনে ট্রাম্প-বিরোধী (Donald Trump) মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে এক প্রতিবাদী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমার ভীষণ ভীষণ রাগ হচ্ছে। বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত একদল মানুষ নিজেদের ইচ্ছামতো আমাদের দেশটাকে চালাচ্ছেন। আমাদের দেশ আর মহান নেই।’’ অন্যদিকে ওয়াশিংটনের রাস্তায় স্লোগান দিতে দিতে এক প্রৌঢ় বলেন, ‘‘নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে বাসে করে আমরা প্রায় ১০০ জন এখানে প্রতিবাদ (USA) জানাতে এসেছি। এই প্রশাসনের জন্য বিশ্ব জুড়ে বন্ধুদের হারাচ্ছি আমরা। সকলের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হচ্ছে। দেশের মধ্যেও তারা বিভাজন তৈরি করছে। আমাদের সরকারকে ওরা ধ্বংস করে দিচ্ছে।’’

    নীতি বদলাবে না সাফ জানালেন ট্রাম্প (Donald Trump)

    সবচেয়ে বড় প্রতিবাদী জমায়েত দেখা গিয়েছে সেদেশের রাজধানী ওয়াশিংটনেই। হোয়াইট হাউসের অদূরে ন্যাশনাল মলে কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হয়েছেন। আমেরিকার নানা প্রান্ত থেকে প্রতিবাদ জানাতে রাজধানীতে এসেছেন তাঁরা। ট্রাম্প-বিরোধী স্লোগানে মুখরিত হয়েছে ওয়াশিংটন। কিছু রিপোর্ট বলছে, শুধু ওয়াশিংটনেই ২০ হাজার মানুষ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জমায়েতে শামিল হয়েছেন। কোনও কোনও রিপোর্টে দাবি, সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। তবে ট্রাম্প (Donald Trump) অবশ্য কোনও বিরোধিতায় আমল দিচ্ছেন না। হোয়াইট হাউসে বসে তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘‘আমার নীতি কখনও বদলাবে না।’’

LinkedIn
Share