Tag: Madhyom

Madhyom

  • RG Kar: ‘‘২৬ বছরের চাকরি জীবনে এমন অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি’’, দাবি সিবিআই কর্তার

    RG Kar: ‘‘২৬ বছরের চাকরি জীবনে এমন অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি’’, দাবি সিবিআই কর্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar) তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার ময়না তদন্ত করা নিয়ে প্রথম থেকেই বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে পরিবারের আপত্তির পরও একরকম জোর করেই তড়িঘড়ি ময়না তদন্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। সূর্যাস্তের পর ময়না তদন্ত করা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এবার ময়না তদন্তের পাশাপাশি নির্যাতিতার সুরহতালের রিপোর্ট নিয়েও সিবিআই (CBI) আধিকারিকদের মনে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক সিবিআই কর্তা এমনও দাবি করেছেন, তিনি তাঁর কর্মজীবনে এমন ভুলে ভরা সুরতহাল রিপোর্ট (Inquest Report) কখনই দেখেননি।

    কী কী প্রশ্ন উঠছে? (CBI)

    সিবিআই সূত্রকে উদ্ধৃত করে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিকিৎসক-পড়ুয়ার (RG Kar) খুন, ধর্ষণের ঘটনায় মাত্র ২০ মিনিটে সুরতহাল (ইনকোয়েস্ট) এবং ১ ঘণ্টা ১০ মিনিটে ময়না তদন্তের রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। ধর্ষণ ও খুনের তদন্তে এ দু’টিই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ আদালত গ্রাহ্য তথ্য প্রমাণ। আর ওই দু’টো রিপোর্টেই পর পর ধোঁয়াশা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। ময়না তদন্তের আগে একজন বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মৃতদেহ পর্যবেক্ষণ করে রিপোর্ট প্রস্তুত করেন। তাকেই সুরতহাল রিপোর্ট বলা হয়। তিনি মৃতদেহের নানা ক্ষতচিহ্ন খুঁটিয়ে পরীক্ষা করে যে রিপোর্ট দেন, তার ভিত্তিতে ময়না তদন্ত করা হয়। এই পরীক্ষায় সাধারণত ঘণ্টাখানেক সময় লাগে। মাত্র ২০ মিনিটে কী করে এই পরীক্ষা করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তদন্তকারীদের (CBI) সূত্রে দাবি, রিপোর্টে বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট লিখেছেন, তিনি বিকেল ৪টে ২০ মিনিট থেকে ৪টে ৪০ মিনিট পর্যন্ত মৃতদেহ পর্যবেক্ষণের রিপোর্ট (RG Kar) তৈরি করেছেন। দেহ উল্টে পর্যন্ত দেখা হয়নি। যে ভাবে দেহ শুইয়ে রাখা হয়েছিল, শুধুমাত্র তা ওপর-ওপর দেখে চটজলদি রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে বলেই রিপোর্ট পড়ে মনে হয়েছে তদন্তকারীদের।

    আরও পড়ুন: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    রিপোর্টে আঘাতের চিহ্ন কোথায় তা উল্লেখ নেই

    আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে সিবিআই (CBI) সূত্রকে উদ্ধৃত করে আরও বলা হয়েছে, মৃতার পেটের কোন কোন অংশে কী ধরনের আঘাত, তারও খুঁটিনাটি বলা নেই। রিপোর্টে মৃতদেহের গোপনাঙ্গে রক্তের কথা রয়েছে। কিন্তু, রক্তপাতের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়নি। গোপনাঙ্গের পাশে একটি ভাঙা ‘হেয়ার ক্লিপ’ পাওয়া গিয়েছে, বলা হয়েছে। কিন্তু, তা কতটা দূরে, সেই তথ্য অস্পষ্ট বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা (RG Kar)। মৃতার পোশাকের বিষয়টিও স্পষ্টভাবে বলা নেই। সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির সময়ে দু’জন চিকিৎসককে সাক্ষী রাখা হয়েছিল। কিন্তু তাঁদের কোনও বক্তব্য রিপোর্টে নেই।  রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাঁ পায়ে একাধিক আঘাত হয়েছে। কিন্তু সেটা পায়ের পাতা, হাঁটু না গোড়ালি? তা বলা হয়নি। মুখের কোথায় কোথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে তা-ও লেখা নেই। মৃতার মুখের ভিতরে এবং চোখে রক্ত পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু কী ধরনের ক্ষত থেকে ওই রক্তপাত, তা উল্লেখ করা হয়নি। মৃতদেহের পিছনের অংশে কোনও আঘাত ছিল কি না তা-ও রিপোর্টে লেখা নেই বলে তদন্তকারীদের সূত্রে দাবি।

    অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট!

    আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিবিআইয়ের (CBI) এক কর্তা বলেন, “২৬ বছরের চাকরি জীবনে এমন অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি। ওই বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটকে একাধিক বার তলব করে এত দ্রুত সুরতহাল রিপোর্ট লেখা নিয়ে তাঁর বয়ান নথিবদ্ধ করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি বিষয়ে খটকা রয়েছে বলে তদন্তকারীদের সূত্রে দাবি। সুপ্রিম কোর্টের মামলার শুনানিতে ওই সব বিষয়েই মুখবন্ধ খামে রিপোর্ট পেশ করা হবে।” তদন্তকারী সংস্থা (CBI) সূত্রে দাবি, বিভিন্ন রিপোর্টের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, ঠান্ডা মাথায় সুকৌশলে ধাপে ধাপে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়ে থাকতে পারে। তাঁদের দাবি, সুরতহাল রিপোর্টে তথ্যের খামতি ও সূর্যাস্তের পরে তাড়াহুড়োয় ময়না তদন্ত এখন তদন্তে অন্যতম প্রধান বাধা হয়ে উঠছে (RG Kar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UNSC: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    UNSC: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nations) নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ প্রাপ্তির বিষয়ে জোরালো সমর্থন জানালেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। এর আগে ভারতকে সমর্থন জানিয়েছিল আমেরিকা। ফলে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া ‘অবশ্যম্ভাবী’ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদে (UNGA) ভাষণ দেওয়ার সময়, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জানান, রাষ্ট্রপুঞ্জকে আরও শক্তিশালী এবং কার্যকরী করে তোলার জন্য ভারতকে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য হিসেবে দেখতে চায় ফ্রান্স।

    ফ্রান্সের সমর্থন

    বর্তমানে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্র রয়েছে। আমেরিকা, রাশিয়া, চিন, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের পক্ষেই যে বিশ্বের একটি বড় অংশ রয়েছে, তা প্রমাণিত। নিউ ইয়র্কে সাধারণ পরিষদে (United Nations) বক্তব্য রাখার সময় মাক্রঁ বলেন, “আসুন, রাষ্ট্রপুঞ্জকে আরও কার্যকর করি। আমাদের এটিকে আরও প্রতিনিধিত্বমূলক করতে হবে এবং এ কারণেই ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদকে সম্প্রসারিত করার পক্ষে। এজন্য জার্মানি, জাপান, ভারত এবং ব্রাজিলকে স্থায়ী সদস্য পদ দেওয়া উচিত।” 

    কেন দরকার ভারতকে

    ভারত এখন শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে অগ্রগণ্য। ভারতীয় অর্থনীতিতে বৃদ্ধির হার বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে শুরু করে বিশ্বে সন্ত্রাস মোকাবিলায় ভারত সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে। তাই নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া উচিত বলেই অভিমত কূটনীতিকদের। ১৫ সদস্য নিয়ে গঠিত নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী পাঁচ সদস্যের ভেটো ক্ষমতা রয়েছে। অন্যরা দু’বছরের জন্য নির্বাচিত হয়। সমতাভিত্তিক প্রতিনিধিত্বের প্রশ্নটি ১৯৭৯ সাল থেকে সাধারণ পরিষদের অ্যাজেন্ডায় রয়েছে। এখন দিনে দিনে, বিশ্বব্যাপী বাড়তে থাকা সংঘাতের মধ্যে সংস্কারের দাবি আরও জোরালো হয়েছে। সম্প্রতি কোয়াড বৈঠকে রাষ্ট্রপুঞ্জে (United Nations) ভারতের স্থায়ী সদস্য পদের দাবিকে সমর্থন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি বলেন, “আমরা নিরাপত্তা পরিষদকে (UNSC) সংস্কার করব। নিরাপত্তা পরিষদকে আরও প্রতিনিধিত্বমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বচ্ছ, কার্যকর, গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক করতে এখানে স্থায়ী ও অস্থায়ী সদস্যপদের সম্প্রসারণ করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের ঠিক আগে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। আধুনিক জীবনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দিকে নজর রেখেই অসংগঠিত ক্ষেত্রের (Unorganized Sector Workers) কর্মীদের ন্যুনতম দৈনিক মজুরি (Wage Hike) বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে যাঁরা দৈনিক কাজের ভিত্তিতে উপার্জন করেন, সেই শ্রমিকদের পারিশ্রমিক কিছুটা হলেও বাড়ল। আগামী ১ অক্টোবর থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকরী হবে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভ্য়ারিয়েবল ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স বা পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতা (Wage Hike) পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মজুরি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তে নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের সঙ্গে যুক্ত, নিরাপত্তারক্ষী, সাফাইকর্মী, পরিচারিকা, খনি ও কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ঝাড়ুদার, সাফাইকর্মী, নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের কাজ করা অদক্ষ মজুরদের দৈনিক মজুরি বাড়িয়ে করা হল ৭৮৩ টাকা। অর্থাৎ মাসের মাইনে বেড়ে হল ২০,৩৫৮ টাকা। আধা-দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বেড়ে হবে ৮৬৮ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২২,৫৬৮ টাকা। আবার করণিক, বন্দুক বা আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া নিরাপত্তা রক্ষী প্রমুখের দৈনিক ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হয়েছে দিনে ৯৫৪ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৪,৮০৪ টাকা। আগ্নেয়াস্ত্রধারী নিরাপত্তা রক্ষী সহ অতি দক্ষ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হল দিনে ১,০৩৫ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৬,৯১০ টাকা।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    উপকৃত বহু শ্রিমক

    পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতায় (Wage Hike) দক্ষতার উপরে ভিত্তি করেই মজুরি বা পারিশ্রমিক কাঠামো ভাগ করা হয়। অদক্ষ (unskilled), অল্প দক্ষ (semi-skilled), দক্ষ (skilled) এবং অত্যন্ত দক্ষ (highly skilled) শ্রেণিতে ভাগ করা রয়েছে। এই শ্রেণির ভিত্তিতেই ন্যূনতম পারিশ্রমিকও স্থির করা হয়। উপভোক্তা মূল্য সূচক অনুযায়ী, সরকার বছরে দুবার ভ্যারিয়েবল ডিয়ারনেস আলাউন্স (VDA) সংশোধনের মাধ্যমে ন্যূনতম মজুরি বিবেচনা করে দেখে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়েছিল। ফের মজুরি বৃদ্ধির জেরে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক (Unorganized Sector Workers) উপকৃত হবেন। পুজোর আগে এই খবর প্রচুর শ্রমিকের মুখে হাসি ফোটাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 27 September 2024: পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 27 September 2024: পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যার সম্ভাবনা।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “১০০ দিনের কাজ আদৌ চালু আছে?”, সাতদিনের মধ্যে রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: “১০০ দিনের কাজ আদৌ চালু আছে?”, সাতদিনের মধ্যে রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি ইস্যুতে বার বার কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাত হয়েছে রাজ্যের। এই প্রকল্পে ভুরি ভুরি দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মূলত আর্থিক দুর্নীতির কারণে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে টাকা আটকে রাখা হয়েছে। রাজ্যের পক্ষ থেকে বার বার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই আবহের মধ্যে রাজ্যে ১০০ দিনের কাজ আদৌ হচ্ছে কি না, এ বার রাজ্যের কাছে জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। জানিয়ে দিল, ওই প্রকল্পে উঠে আসা দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধান হয়েছে। ওই প্রকল্পের কাজ যেন বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে।

    কী নির্দেশ দিল হাইকোর্ট? (Calcutta High Court)

    ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলায় বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ওই প্রকল্প ঘিরে নানা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রকল্পের কাজ যেন বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এ জন্য রাজ্যকে সাত দিনের সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার আদালতে জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী জানান, প্রকল্পের টাকা নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের দ্বন্দ্বের ফলাফল হিসেবে প্রায় দু’বছরের কাছাকাছি কাজ বন্ধ রয়েছে। এর পরেই রাজ্যের থেকে কাজের খতিয়ান চেয়েছে উচ্চ আদালত। আগামী সাতদিন অর্থাৎ ৩ অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যকে জানাতে হবে, ১০০ দিনের কাজ চলছে কি না।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    দুর্নীতি নিয়ে কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    ১০০ দিনের কাজে (100 Days Work) কেন্দ্রীয় অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বক্তব্য ছিল, কেন্দ্রীয় সরকারের মনরেগা প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতি করা হয়েছে। ভুয়ো জব কার্ড, মৃত ব্যক্তির নামে জব কার্ড, অসত্য তথ্য দিয়ে জব কার্ড তৈরি করে কেন্দ্রের টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। গ্রামে বসবাস করেন না এমন ব্যক্তিদের নামেও জবকার্ড তৈরি করে দুর্নীতি করা হয়েছে। রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এমনকী ভুয়ো জবকার্ডের টাকা তোলার জন্য প্রচুর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের অপব্যবহার করা হয়েছে। ওই দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দেওয়া হোক। এর পরেই ভুয়ো কার্ড শনাক্ত করতে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুভেন্দুর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সৌম্য মজুমদার, তরুণজ্যোতি তিওয়ারি, সূর্যনীল দাস। প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় দল পাঠায় নরেন্দ্র মোদি সরকার। তাদের অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে গত বছর মার্চ মাসে প্রকল্পের অর্থ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিল পশ্চিমবঙ্গ ক্ষেত মজদুর সমিতিও। কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতের জেরে কাজের পরও শ্রমিকরা প্রাপ্য টাকা পাচ্ছেন না বলে মামলা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: পুজোয় মানুষ কি রাস্তায় বেরোবে না? পুলিশ কমিশনারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, মামলা হাইকোর্টে

    Calcutta High Court: পুজোয় মানুষ কি রাস্তায় বেরোবে না? পুলিশ কমিশনারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজো শুরুর দুসপ্তাহ আগে কলকাতা পুলিশের নির্দেশ জারি করাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। উল্লেখ্য, বুধবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা জানিয়েছেন, আগামী ২ মাস কলকাতা শহরের একাংশে বড় জমায়েত করা যাবে না। আরজি কর নিয়ে চলা আন্দোলনে (Agitation) লাগাম টানতেই কি পুলিশ প্রশাসনের এই পদক্ষেপ, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই পুলিশের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জোড়া মামলা দায়ের হল।

    কী নির্দেশ দিল কলকাতা পুলিশ? (Calcutta High Court)

    কলকাতা পুলিশের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১৬৩ ধারা জারি করা হয়েছে। বউবাজার থানা, হেয়ার স্ট্রিট থানা এবং ধর্মতলা এলাকায় কে সি দাস ক্রসিং থেকে ভিক্টোরিয়া হাউসের দিকের এলাকায় জমায়েত বা মিছিলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুলিশ। যে এলাকাগুলিতে পাঁচজনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেই এলাকাগুলিতে কি পুজোর সময় মানুষ যেতে পারবে না? বিভিন্ন মহলের তরফে এই প্রশ্ন তোলা হচ্ছিল। এবার হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। জানা গিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে সিপিএম। কারণ ধর্মতলাতেই তাদের মিছিল করার কথা। পুলিশি অনুমতি না মেলায় তারা হাইকোর্টে গেল। শুক্রবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে! এর পাশাপাশি জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে একটি মিছিলের আবেদন জানা হয়েছিল পুলিশের কাছে। সেই কর্মসূচিও হওয়ার কথা শুক্রবার। কিন্তু অনুমতি না মেলায় তারাও আদালতের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছে। সেই মামলার শুনানিও হতে চলেছে শুক্রবার।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    কলকাতা পুলিশের সাফাই

    কলকাতা পুলিশ হঠাৎ শহরের একাংশে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা নিয়ে সাফাই দেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কলকাতার একাধিক জায়গায় হিংসাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে বলে খবর এসেছে। সেই কারণে ধর্মতলা চত্বরের ওই এলাকায় পাঁচ থেকে ছয়জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না বলে স্পষ্ট করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে কারও হাতে লাঠি বা এই ধরনের কোনও ‘অস্ত্র’ দেখতে পেলে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    মামলাকারীর আইনজীবী কী বললেন?

    মামলাকারীর (Calcutta High Court) আইনজীবী শামীম আহমেদ বলেন, “যে এলাকার ভিড় নিয়ন্ত্রণে পুলিশ এই বিধিনিষেধ জারি করেছে, সেখানে বেশ কয়েকটি পুজো হয়। আসলে আরজি কর নিয়ে পুজোর সময় যদি আবার মানুষ পথে নামে, তা আটকাতেই এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার দুর্গাপুজো যে অন্যরকম হতে চলেছে, তা বলতে বাধা নেই। বিভিন্ন মণ্ডপে আরজি কর ইস্যুতে স্লোগান উঠতে পারে এমন সম্ভাবনা আছে। আবার কোথাও কোনও কর্মসূচিও হতে পারে পুজোর মধ্যে। এই সব নিয়ে পুলিশ যে প্রস্তুত রয়েছে তা আগেই জানিয়েছেন নগরপাল। পুজোর মধ্যে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেই কারণেই এই বিবৃতি জারি করা হয়েছে বলে মত অনেকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shakib Al Hasan: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় শাকিবের! টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর, শেষ টেস্ট কবে?

    Shakib Al Hasan: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় শাকিবের! টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর, শেষ টেস্ট কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চলেছেন শাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। আগামীকাল, ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ভারত বনাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ। তার আগে সাংবাদিক সম্মেলনে এসে শাকিব জানান, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে বিদায় নিচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয়,কানপুরে ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচই তাঁর শেষ আন্তর্জাতিক টেস্ট ম্যাচ হতে পারে। তবে শাকিবের ইচ্ছা ঘরের মাঠে মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে নির্বাচিত হলে, সেই সিরিজ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার।

    শাকিবের ইচ্ছা

    বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল শাকিবের নাম। আন্তর্জাতিক স্তরে গত ২ দশক ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট যতটুকু প্রাধান্য পেয়েছে, তার পুরোটাই শাকিবের জন্য। তবে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের প্রভাব পড়েছে শাকিবের ওপরও। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই প্রবল চাপে ছিলেন। খুনের মামলায় জড়ানো থেকে শুরু করে প্রাণনাশের হুমকি, সবই পেয়েছেন। পরিস্থিতি এতই জটিল যে, দেশে ফেরার কথা চিন্তাই করতে পারছেন না। দেশে এক সময় যিনি ছিলেন মহাতারকা, সেই তিনিই এখন গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে কার্যত অপরাধী হয়ে গিয়েছেন। এবার চাপের মুখে ক্রিকেট ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন শাকিব (Shakib Al Hasan)। এদিন শাকিব বলেন, ‘আমি মিরপুরে নিজের শেষ টেস্ট ম্যাচ খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছি। যদি আমার ইচ্ছাপূরণ না হয়, তাহলে ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচই আমার শেষ টেস্ট ম্যাচ হতে চলেছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট আমায় অনেক কিছু দিয়েছে। তাই আমিও নিজের ঘরের মাঠে দলের হয়ে শেষবার মাঠে নামতে চাই।’

    দেশে ফিরবেন শাকিব!

    সূত্রের খবর, শাকিব ইতিমধ্যেই লিখিতভাবে বিসিবি-র বর্তমান প্রশাসকদের জানিয়েছেন, দেশে কেবলমাত্র একটি টেস্ট খেলতে চান তিনি। তারপর তিনি আর বাংলাদেশে ফিরবেন না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারের সঙ্গে বাকি জীবন কাটাবেন। তবে, নিরাপত্তা পেলেই সাকিব শেষ টেস্ট খেলার জন্য ফিরতে পারেন মিরপুরে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট খেলে বিদায় জানাতে চান ক্রিকেটকে। তবে কোনও কারণে দেশে সুরক্ষার নিশ্চয়তা না পেলে কানপুরেই খেলবেন কেরিয়ারের শেষ টেস্ট। শাকিব জানাচ্ছেন, “এই বিষয় বোর্ডকে জানিয়েছি। ওঁরাও আমার নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করছেন। যাতে আমি শেষ টেস্ট নিরাপদে খেলতে পারি। এবং দেশ ছাড়ার সময় যেন আর কোনও সমস্যা না হয়।”

    আরও পড়ুন: ভারতেই পড়াশোনা, রাজনীতির হাতেখড়ি! শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হরিণী অমরসূর্য

    সেরা শাকিব

    প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে  চট্টগ্রামে ভারতের বিরুদ্ধেই আন্তর্জাতিক টেস্ট অভিষেক হয়েছিল শাকিবের। তারপর থেকে দেশের জার্সিতে ৭০টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন শাকিব। ব্যাট হাতে ৪৬০০ রান করেছেন তিনি। তাঁর দখলে রয়েছে পাঁচটি শতরান ও ৩১টি অর্ধশতরান। বল হাতেও কিন্তু  শাকিব অনবদ্য। তিনিই টেস্টে বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক। ২৪২টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। একমাত্র বাংলাদেশ বোলার হিসাবে তিনি লাল বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০০ উইকেটের গণ্ডি পার করেছেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও শাকিবের রেকর্ড চোখধাঁধানো। ১২৯টি বিশ ওভারের ম্যাচে ১২১.১৮ স্ট্রাইক রেটে শাকিব মোট ২৫৫১ রান করেছেন। তাঁর দখলে রয়েছে ১৪৯ টি উইকেট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: মহিলা চিকিৎসকরা কলেজে যাচ্ছেন ছুরি, পেপার স্প্রে নিয়ে! ‘থ্রেট কালচার’ নিয়ে উদ্বিগ্ন হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: মহিলা চিকিৎসকরা কলেজে যাচ্ছেন ছুরি, পেপার স্প্রে নিয়ে! ‘থ্রেট কালচার’ নিয়ে উদ্বিগ্ন হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে ‘থ্রেট কালচার’ (Threat Culture) নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার মধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে ‘থ্রেট কালচার’-এর অভিযোগ উঠে আসে। এই ইস্যুতে ‘উত্তরবঙ্গ লবি’র দাপট বেশি বলেও দাবি করা হয়। দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানিতে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ করেন প্রধান বিচারপতি। তাঁর মতে, মহিলা চিকিৎসকরা কলেজে যাচ্ছেন ছুরি, পেপার স্প্রে নিয়ে! মহিলাদের নিরাপত্তার দিক দিয়ে এটা যথেষ্ট উদ্বেগের বিষয়।

    জনস্বার্থ মামলা

    আরজি কর কাণ্ডের পরই রাজ্যে স্বাস্থ্যক্ষেত্রের কালো দিকগুলি উঠে আসতে থাকে। মেডিক্যাল কলেজে পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র বিক্রি, বদলি, টুকল-সহ একাধিক অভিযোগ ওঠে। সেই অভিযোগের বিষয়গুলি উল্লেখ করে চিকিৎসক অর্চিস্মান ভট্টাচার্য ও এক সমাজকর্মী জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন বেঞ্চে সেই মামলার (Calcutta High Court) শুনানি ছিল। শুনানি চলাকালীন প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, এই মামলায় রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের উপস্থিত থাকা প্রয়োজন। অভিযোগের (Threat Culture) প্রেক্ষিতে রাজ্যের হলফনামা তলব করেন প্রধান বিচারপতি। এদিন শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘যেসব অভিযোগ আসছে তা ভয়ঙ্কর! উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের এক প্রিন্সিপালের রিপোর্টেও থ্রেট কালচারের উল্লেখ রয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: লাভ জিহাদ-এর বিরুদ্ধে লড়াই, উত্তরাখণ্ডে ছয় শতাধিক মেয়েকে উদ্ধার হিন্দু সংগঠনগুলির

    প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ

    প্রধান বিচারপতি বলেন, “একজন মহিলা চিকিৎসক বলছেন, যে তাঁকে তাঁর বাবা নিরাপত্তার জন্য ছুরি দিয়েছেন! আরেক মহিলা চিকিৎসক বলছেন, যে তিনি পেপার-স্প্রে সঙ্গে নিয়ে কর্মক্ষেত্রে যান।” গোটা বিষয়টিতে বিস্মিত প্রধান বিচারপতি।  তিনি মন্তব্য করেন, “হাসপাতালের ৬০ শতাংশ মহিলা চিকিৎসক বিভিন্ন ভাবে দুর্ব্যবহারের শিকার হন।” তিনি এও বলেন, ‘‘জুনিয়র ডাক্তারদের অনেকে নানা অভিযোগ করেছেন। তার মধ্যে থ্রেট কালচারের অভিযোগ আছে। এটা যথেষ্ট চিন্তার বিষয় (Threat Culture)। তাই রাজ্য সরকারের এই ইস্যুতে কী মনোভাব, হলফনামা আকারে তা জানতে চায় আদালত।’’ আগামী ২১ নভেম্বর পরবর্তী শুনানি (Calcutta High Court)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ বছর পরে নির্বাচন হল কাশ্মীরে (JK Polls)। ভূস্বর্গের এই বিধানসভা নির্বাচন দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ১৬টি দেশের প্রবীণ কূটনীতিকদের (Foreign Observers)। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলের বিভিন্ন বুথে গিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করলেন তাঁরা। কাশ্মীরের ভোট দেখে যারপরনাই খুশি আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা। মার্কিন কূটনীতিকের ভাষায়, “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক।” আর সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধি জানিয়ে দিলেন, “এই নির্বাচন তাঁদের দেশের নির্বাচনের সমতুল।”

    কী বলছেন পর্যবেক্ষকরা (JK Polls)

    আন্তর্জাতিক এই পর্যবেক্ষকদের দলে ছিলেন আমেরিকার ডেপুটি চিফ অফ দ্য মিশন দিল্লির জারগন কে অ্যান্ড্রুজ। তিনি বলেন, “ভোট দেখে খুব উৎসাহিত হয়েছি। দশ বছর বিরতির পরে কাশ্মীরিরা ভোট দিচ্ছেন দেখে খুব খুশি হয়েছি। ভোটের ফল দেখতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এটা খুবই স্বাস্থ্যকর এবং গণতান্ত্রিক।” সিঙ্গাপুরের ডেপুটি হেড অফ দ্য মিশন দিল্লির চেঙ্গ ওয়েই ওয়েই অ্যালিস বলেন, “ভোটাররা দলে দলে ভোট দিতে বেরিয়েছেন দেখে আমি খুশি। এটা দেখতে দারুণ লাগছিল।” মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ হয়েছিল কাশ্মীরে। মহিলা পরিচালিত এই বুথ দেখে খুব খুশি দক্ষিণ কোরিয়ার কূটনীতিক স্যাং উ লিম। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র কীভাবে কাজ করে তা চাক্ষুষ করলাম। মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ দেখে খুশি হলাম। একে অ্যাপ্রিসিয়েটও করি (JK Polls)।”

    পর্যবেক্ষক দলে কোন কোন দেশ

    বিদেশমন্ত্রকের আমন্ত্রণে কাশ্মীরে নির্বাচন দেখতে এসেছিলেন আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, মেক্সিকো, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ আফ্রিকা, নরওয়ে, নাইজিরিয়া, তানজানিয়া, ফিলিপিন্স, গুয়ানা, সোমালিয়া, পানামা, রোয়ান্ডা এবং আলজিরিয়ার প্রতিনিধিরা। তাঁরা ঘুরে দেখেন বদগাঁওয়ের ওমপারা পোলিং স্টেশন এবং আমিরা কাদার এবং এসপি কলেজ, চিনারবাগ। লালচক বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে এই ভোটকেন্দ্রগুলি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই ভোটকেন্দ্রগুলোতে রেকর্ড সংখ্যক কম ভোট পড়েছিল। এবার এই কেন্দ্রগুলিতেই কার্যত ঢল নেমেছিল ভোটারদের।

    আরও পড়ুন: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    উপত্যকায় নির্বাচন হচ্ছে তিন দফায়। প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল ১৮ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর। ১ অক্টোবর হবে তৃতীয় তথা শেষ দফার নির্বাচন। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬১.৪ শতাংশ। দ্বিতীয় দফায় পড়েছে ৫৭ শতাংশেরও বেশি ভোট। মুখ্য নির্বাচন রাজীব কুমার বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচন (Foreign Observers) ইতিহাস রচনা করবে (JK Polls)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: ক্রাইম সিনে ছিলেন, ‘উত্তরবঙ্গ লবি’-র অন্যতম মাথা সুশান্ত রায়কে পাঁচ ঘণ্টা জেরা সিবিআইয়ের

    CBI: ক্রাইম সিনে ছিলেন, ‘উত্তরবঙ্গ লবি’-র অন্যতম মাথা সুশান্ত রায়কে পাঁচ ঘণ্টা জেরা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলার তদন্তে এবার সিবিআইয়ের (CBI) স্ক্যানারে তথাকথিত ‘উত্তরবঙ্গ লবি’র অন্যতম মাথা চিকিৎসক সুশান্ত রায়। সূত্রের খবর, গত ৯ অগাস্ট ঘটনার দিন আরজি কর হাসপাতালের অকুস্থলে দেখা গিয়েছিল জলপাইগুড়ির ওই চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞকে। কেন তিনি সে দিন হঠাৎ আরজি করে পৌঁছলেন, কার কাছ থেকে তিনি ঘটনার খবর পেয়েছিলেন। অকুস্থল থেকে তথ্যপ্রমাণ লোপাট, হাসপাতালে থ্রেট সিন্ডিকেট চালানো, ষড়যন্ত্রের মতো একাধিক অভিযোগ আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররা তুলেছেন সুশান্ত রায়ের বিরুদ্ধে। সে বিষয়ে তিনি কিছু জানেন কি না, তা নিয়ে সুশান্তর সঙ্গে ঘণ্টা পাঁচেক কথা বলেন তদন্তকারীরা। সুশান্ত রায়কে সিবিআই জেরা করায় উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে (North Bengal Medical) আন্দোলনকারীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস।

    কে এই সুশান্ত?

    জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশের বক্তব্য, ২০১১ সালের আগে জলপাইগুড়ির বাইরে সুশান্তর তেমন পরিচিতি ছিল না। ২০১৬ সাল থেকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের (North Bengal Medical)  প্রশাসনে সুশান্তর প্রভাব বাড়তে শুরু করে। কোভিডকালে তিনি উত্তরবঙ্গের করোনা প্রতিরোধ টিমের ওএসডি পদে নিযুক্ত হন সরকারিভাবে। এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    সুশান্ত রায়ের বিরুদ্ধে উঠছে নানা দুর্নীতির অভিযোগ! (CBI)

    উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের (North Bengal Medical) প্রধান করণিক উৎপল সরকার বলেন, ‘‘নিজের ছেলে সৌত্রিক রায়ের নাম থাকা একটি সংস্থার সঙ্গে যুক্ত করে কোভিডকালে স্যানিটাইজার, মাস্ক, পিপিই সহ যাবতীয় জিনিস সেখান থেকে কিনে মোটা টাকা আত্মসাত করেছেন সুশান্ত রায়।’’ হাসপাতালের অধ্যাপক চিকিৎসক উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘কোভিড কালে ডাক্তার ও নার্সদের কোয়ারান্টাইনে থাকার জন্য হোটেল, খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় খরচের ক্ষেত্রে সুশান্ত রায় ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন।’’ উত্তরবঙ্গের আরও এক স্বাস্থ্য আধিকারিক বলেন, ‘‘জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে কোয়ালিটি কন্ট্রোল এক কোটি টাকা ঠিক মতো ব্যবহার হয়নি। ব্লাড গ্রুপের একটি স্টিকার তৈরিতে খরচ দু’টাকা। সেখানে তিনি ৯০ টাকা করে বিল করেছিলেন। ভারপ্রাপ্ত এক আধিকারিক এর প্রতিবাদ করে ওই বিলে সই করেননি। প্রভাব খাটিয়ে সুশান্ত রায় তাঁকে কিছুদিনের মধ্য বদলি করে দেন। সেই চেয়ারে পছন্দের আধিকারিককে বসিয়েছে ওই বিল পাস করিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা তিনি আত্মসাৎ করেন। তার পরপরই তিনি একই সঙ্গে দুটি দামি গাড়ি কেনেন। যার একটি নগদে কেনেন। এত টাকা তিনি কোথায় থেকে পেলেন? এনিয়েও তদন্ত (CBI) হওয়া দরকার।’’

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    সুশান্তর প্রশ্রয়ে সন্দীপের রমরমা!

    সিবিআইয়ের তলব পেয়ে বুধবার বেলা দেড়টা নাগাদ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন সুশান্ত। সংবাদমাধ্যমকে এড়াতে সিজিও কমপ্লেক্সের পিছনের গেট দিয়ে ঢোকেন তিনি। স্বাস্থ্য মহলের অভিযোগ, সুশান্তর প্রশ্রয়েই আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের রমরমা। আরজি করের ঘটনা সামনে আসার পরে নিখোঁজ পোস্টারও পড়েছিল সুশান্তর নামে। এর আগে আরজি করের ক্রাইম সিনে থাকা ‘উত্তরবঙ্গ লবি’র (North Bengal Medical) ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত বিতর্কিত চিকিৎসক অভীক দে, বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। পিছনের গেট দিয়ে ঢোকায় এ দিন অবশ্য সিজিওতে ঢোকার সময়ে সুশান্তের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। বেরোনোর সময়েও তিনি সংবাদমাধ্যমকে এড়িয়ে যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share