Tag: Madhyom

Madhyom

  • Illegal Mosque: অবৈধ মসজিদ নির্মাণের প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ কংগ্রেস সরকারের, ক্ষোভ সিমলায়

    Illegal Mosque: অবৈধ মসজিদ নির্মাণের প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ কংগ্রেস সরকারের, ক্ষোভ সিমলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা আমাদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন। প্রতি শুক্রবার যখন তালিবানের মতো প্রচুর মানুষ রাস্তায় জুম্মার নমাজে জড়ো হন, তখন আমাদের আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার জোগাড় হয়।” কথাগুলি বললেন সিমলার সানজাউলি এলাকার এক হিন্দু (Hindu) বাসিন্দা। এই এলাকায় অবৈধভাবে একটি মসজিদ (Illegal Mosque) নির্মাণ করা হচ্ছে। বেআইনি এই নির্মাণের বিরুদ্ধেই বিক্ষোভে শামিল হয়েছেন স্থানীয় হিন্দুরা। স্থানীয়দের এই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ করে কংগ্রেস প্রশাসন। ১১ সেপ্টেম্বরের ওই ঘটনার পরে কংগ্রেসের ওপর ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয় হিন্দুরা।

    কী বলছেন স্থানীয়রা (Illegal Mosque)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে স্থানীয় এক হিন্দু (Hindu) মহিলা বলেন, “ওরা অন্য রাজ্য থেকে এখানে এসেছে। আমরা জানি না তাদের মধ্যে কেউ অন্য রাজ্যে কোনও অপরাধ করে এখানে পালিয়ে এসেছে কিনা।” তিনি বলেন, “জুম্মাবারে দেড় থেকে দুহাজার মুসলমান নমাজ আদায়ের জন্য এখানে জড়ো হয়। রাস্তার ওপর বসে নমাজ পড়ে।” তিনি বলেন, “কোভিডের সময় ওরা অবৈধভাবে মসজিদটা (Illegal Mosque) নির্মাণ করেছে। পরিকল্পিতভাবে দখল করছে স্থানীয় বাজার। আমরা দেখছি, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, সাহারানপুর থেকে এখানে লোকজন আসছে। স্থানীয়দের কাউকে দেখিনি।” তিনি বলেন, “সরকার বলছে, ১৯০ জনের নাম নথিভুক্ত করা রয়েছে। তাহলে এত মানুষ আসছে কোথা থেকে?” ওই মহিলা বলেন, “স্থানীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের উচিত তাদের বিষয়ে তথ্য যাচাই করা।”

    প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ কংগ্রেসের

    বেআইনি মসজিদ নির্মাণের বিরুদ্ধে গত ১১ সেপ্টেম্বর একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করেন স্থানীয় হিন্দুরা। অভিযাগ, শান্তিপূর্ণ মিছিল আটকাতে লাঠিচার্জ করে কংগ্রস-শাসিত হিমাচল প্রদেশের পুলিশ। তার জেরে যারপরনাই ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। তাঁদেরই একজন বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী নারী ও হিন্দুদের ওপর লাঠিচার্জ করল। হিন্দুরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল করে সানজাউলির দিকে যাচ্ছিল। সুখু সরকারের পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।”

    আরও পড়ুন: ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’, ভাঙা হাত নিয়ে আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে মিঠুন

    স্থানীয় আর এক হিন্দু মহিলা বলেন, “আমি ছোটবেলা থেকে সানজাউলিতে রয়েছি। তখন মসজিদটি ছিল একতলা। মসজিদ থাকলেও, কেউ দেখভাল করেনি। সেখানে শিশুরা খেলাধুলো করত। নয়ের দশকের পর এখানে আসেন সেলিম দর্জি। তারপর থেকে মসজিদ নির্মাণে গতি আসে।” তিনি বলেন, “ওয়াকফ বোর্ডের দাবি তাদের জমিতে মসজিদ নির্মিত হয়েছে। আর সরকার বলছে জমিটি তাদের।” অবিলম্বে মসজিদের (Illegal Mosque) বেআইনি অংশ ভেঙে ফেলার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা (Hindu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Maldives: সরিয়ে দিলেন মোদি-বিরোধী দুই জুনিয়র মন্ত্রীকে, ভারতে আসছেন মুইজ্জু

    India-Maldives: সরিয়ে দিলেন মোদি-বিরোধী দুই জুনিয়র মন্ত্রীকে, ভারতে আসছেন মুইজ্জু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী মলদ্বীপ (India-Maldives)। দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে শীঘ্রই ভারতে আসছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু (President Muizzu)। মুইজ্জুর প্রস্তাবিত নয়াদিল্লি সফরের আগে মোদি (PM Modi) বিরোধী বলে পরিচিত মলদ্বীপের দুই মন্ত্রীও পদত্যাগ করেছেন। শোনা যাচ্ছে, মুইজ্জুর নির্দেশেই নাকি তাঁরা পদত্যাগ করেছেন। চিন-পন্থী মুইজ্জুর নির্বাচনে জয়লাভের ঠিক পরেই মলদ্বীপে মোতায়েন ভারতীয় প্রতিরক্ষা কর্মীদের সরানোর দাবি নিয়ে মলদ্বীপ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন শুরু হয়েছিল। মে মাসে মলদ্বীপ থেকে সব প্রতিরক্ষা কর্মীদের সরিয়ে নেয় ভারত। এর পর কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে ধীরে ধীরে দুদেশের সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে।

    দিল্লি সফরে আগ্রহী 

    গত বছর নভেম্বরে ভারত মহাসাগরের এই দ্বীপ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়েই দিল্লি বিরোধী সুর চড়িয়েছিলেন মহম্মদ মুইজ্জু (President Muizzu)। এমনকী, তাঁর দুই মন্ত্রী প্রকাশ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সম্পর্কে আপত্তিজনক মন্তব্যও করেছিলেন। সেই মুইজ্জুর অফিস থেকে সম্প্রতি জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট যত দ্রুত সম্ভব দিল্লি সফরে যেতে চান। মুইজ্জু এর আগে গত জুনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। তবে সেটা রাষ্ট্রীয় সফর ছিল না। শপথ অনুষ্ঠান শেষেই দেশে (India-Maldives) ফিরে যান তিনি। তখনই ফের আসার আমন্ত্রণপত্র তুলে দেওয়া হয়েছিল তাঁর হাতে। সেই মতো চলতি মাসেই নয়াদিল্লি সফরে আসতে চলেছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। ভারত তাঁর ইচ্ছাকে স্বাগত জানিয়ছে।

    আরও পড়ুন: উপকৃত ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক, আয়ুষ্মান ভারত বিমার আওতায় সব সত্তরোর্ধ্ব

    দেশে প্রবল চাপে মুইজ্জু

    শুধু ভারতে আসার বাসনা ব্যক্ত করাই নয় মুইজ্জু (President Muizzu) তাঁর দুই মন্ত্রীকে শেষ পর্যন্ত মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করেছেন। যদিও সরকারিভাবে বলা হচ্ছে তাঁরা পদত্যাগ করেছেন। এ বছর জানুয়ারিতে দুই মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ব্যক্তিগত আক্রমণ করে বসেন। মুইজ্জু তখনকার মতো দুই মন্ত্রীর দফতর কেড়ে নিয়েছিলেন। তবে মন্ত্রী পদ ছিল। মঙ্গলবার মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট প্যালেস থেকে মুইজ্জুর ভারত (India-Maldives) সফরে আসার সিদ্ধান্ত ঘোষণার সঙ্গেই জানানো হয় ওই দুই মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। সূত্রের খবর, ভারত বিরোধিতা নিয়ে দেশে প্রবল চাপে আছেন মুইজ্জু। কারণ, মোদির সম্পর্কে ২ জুনিয়র মন্ত্রীর আপত্তিকর মন্তব্যের পরই ভারতজুড়ে বয়কট মলদ্বীপ-এর ডাক দেওয়া হয়। এর ফলে, বিপুল ক্ষতি হয় পর্যটন-নির্ভর মলদ্বীপের। কারণ, সেদেশে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের সিংহভাগই ভারত থেকে যান।

    অর্থাভাবে সরকারি বন্ড বিক্রি

    পরিস্থিতি এমন পর্যায় গিয়ে দাঁড়ায় যে, অর্থাভাবে সরকারি বন্ড পর্যন্ত বিক্রি করতে হয় মুইজ্জু প্রশাসনকে। এর পরই, সব বিরোধী দলই শ্রীলঙ্কার দৃষ্টান্ত দিয়ে মুইজ্জুর ভারত বিরোধিতা এবং চিন (China) প্রীতি নিয়ে প্রবল প্রতিবাদ করে। বাধ্য হয়ে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক (India-Maldives) ঠিক করতে উদ্যোগী হয় মুইজ্জু প্রশাসন। কয়েকমাস আগেই, ভারত সফরে এসে সেই ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর চেষ্টা করেন মলদ্বীপের পর্যটনমন্ত্রী। এর মধ্যে, ভারতের সঙ্গে নতুন করে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে মুইজ্জু প্রশাসন।

    এবার ভারতে আসছেন খোদ মুইজ্জু (President Muizzu)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North Bengal Medical: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের হস্টেলে গড়ে উঠেছে ‘মসজিদ’! প্রতিবাদ করলেই হুমকি

    North Bengal Medical: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের হস্টেলে গড়ে উঠেছে ‘মসজিদ’! প্রতিবাদ করলেই হুমকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল (North Bengal Medical) কলেজের হস্টেলে (Siliguri) রীতিমতো মসজিদ গড়ে উঠেছে। আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে থ্রেট কালচার নিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের চাপে এই দিকটি প্রকাশ্যে এসেছে। প্রাণনাশ ও দৈহিক অত্যাচারের হুমকির ভয়ে সকলে এতদিন এসব মুখ বুজে সহ্য করে গিয়েছে।

    কীভাবে হস্টেলে তৈরি হয়েছে মসজিদ? (North Bengal Medical)

    জানা গিয়েছে, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বরখাস্ত চিকিৎসক নেতা অভীক দে-র নির্দেশে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল (North Bengal Medical) কলেজের তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা চিকিৎসক শাহিন সরকার ও চিকিৎসক সোহম মণ্ডল মুসলিম সম্প্রদায়ের ছাত্রদেরকে বেছে বেছে ভালো ও একাধিক ঘর বণ্টন করতেন। একটি হল ঘর নমাজ পড়ার জন্য মসজিদের মতো করে তাঁরা সাজিয়ে নেন। সেই ঘরের মেঝেতে সারি সারি মসজিদের ছবি আঁকা, মাদুর পেতে রাখা হয়েছে। সেখানে ছাত্ররা গিয়ে নমাজ পড়েন। অন্যান্য মুসলিম ধর্মের আচার অনুষ্ঠানে অংশ নেন। মুসলিম ধর্ম গ্রন্থ নিয়ে লাইব্রেরি তৈরি করা হয়েছে। ধর্মীয় নানা অনুষ্ঠান সম্পর্কে ও নমাজ পাঠের সময় জানানোর জন্য নোটিশ বোর্ড রয়েছে। সেখানে নমাজের সময়সূচি লেখা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: নির্যাতিতার পরিবারকে টাকার অফার? ডিসি নর্থকে ডেকে প্রশ্ন সিবিআইয়ের

    প্রতিবাদ করলেই আসত হুমকি

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই ডাক্তারি (North Bengal Medical) পড়ুয়া বলেন, মুসলিম ছাত্রদের জন্য হস্টেলে নির্দিষ্ট একটা এলাকা তৈরি করা হয়েছে। সেখানে অন্য ধর্মের ছাত্রদের যাওয়ার সুযোগ ছিল না। এতদিন আমরা মুখ খুলতে পারিনি। কখনও কেউ সামান্য প্রতিবাদ করলেই তাঁদের হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে। শাহিন সরকার, সোহম মণ্ডলরা হস্টেল থেকে বের করে দেওয়ার এবং পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি দিতেন। তাই মুখ বুজে সব সহ্য করেছিলাম। আরজি করকাণ্ডের জেরে যেভাবে সর্বত্র ছাত্রছাত্রীরা থ্রেট কালচার নিয়ে সরব হয়েছেন, তাতে আমরা সাহসী হয়ে তদন্ত কমিটির কাছে সবটা জানিয়ে হস্টেলে ধর্ম নিরপেক্ষ পরিবেশ তৈরির আবেদন জানাই।

    তদন্ত কমিটির কাছে নালিশ

    থ্রেট কালচার নিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের (North Bengal Medical) আন্দোলনের চাপে তদন্ত কমিটি গড়েন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ইন্দ্রজিৎ সাহা। এমএসভিপি সঞ্জয় মল্লিকের নেতৃত্বে গড়া তদন্ত কমিটির সামনে একাধিক ছাত্র হস্টেলের মধ্যে মসজিদ তৈরি ও ধর্মের ভেদাভেদ তৈরি, ছাত্রদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগ জানান। অভিযোগ জানানোর বিষয়টি গোপন না থাকায় তাঁদের কয়েকজনকে এখন হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান অভিযোগকারীরা।

     কী বললেন অধ্যক্ষ ?

    মেডিক্যাল কলেজের (North Bengal Medical) অধ্যক্ষ ইন্দ্রজিত সাহা বলেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে কলেজ কাউন্সিলের বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। তদন্ত কমিটির কাছে ছাত্ররা অনেক ধরেনের অভিযোগ করেছে। যার অনেক কিছু আমার জানা ছিল না। এতদিন ডিন আমাকে জানাননি। ছাত্রদের আশ্বাস দিয়েছি, এখন থেকে হস্টেলে ধর্মের ভেদাভেদে কোনও বিতর্কিত কাজ বা পরিবেশ বরদাস্ত করা হবে না। সব ধর্ম সমান গুরুত্ব পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিশ্বে ব্যবহৃত প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ”, বললেন মোদি

    PM Modi: “বিশ্বে ব্যবহৃত প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিশ্বের প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ। এটা আমাদের স্বপ্ন।” কথাগুলি বললেন স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নয়াদিল্লির উপকণ্ঠে চলছে সেমিকন ২০২৪ (Semicon 2024) সম্মেলন। এই সম্মেলনেই ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি বলেন, “করোনা অতিমারি সাপ্লাই চেনের গুরুত্ব দেখিয়েছে। যে কোনও রকম বিপত্তি এড়িয়ে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সাপ্লাই চেনের স্থিতিস্থাপকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই কাজটাই সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে ভারত।” করোনাকালে বিশ্ব সাক্ষী ছিল এই সাপ্লাই আতঙ্কের। চিন থেকে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল (PM Modi) করোনা ভাইরাস। তার জেরে বেঘোরে প্রাণ যায় লাখ লাখ মানুষের। এর প্রভাব পড়ে বিভিন্ন শিল্প এবং সেক্টরে, বিশেষত যারা আমদানি করে। চিপ সেক্টরেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছিল। এই চিপ-ই প্রতিটি ইলেকট্রনিক ডিভাইসের জটিল অংশ গঠন করে।

    ভারতের স্বপ্ন

    এর পরেই তিনি বলেন, “বিশ্বের প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ। এটা আমাদের স্বপ্ন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি সেমিকন্ডাক্টর পাওয়ার হাউস করার জন্য যা যা প্রয়োজন, আমরা তা করব।” ভারতে সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং বাড়ানোর জন্য তাঁর সরকার যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’, ভাঙা হাত নিয়ে আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে মিঠুন

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের ভারত বিশ্বে আস্থা জাগায়। যখন চিপের জোগান কমে যায়, তখন আপনি ভারতের ওপর বাজি ধরতে পারেন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে ইতিমধ্যেই দেড় লক্ষ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। অনেক (Semicon 2024) প্রকল্প পাইপলাইনেও রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি! সকাল থেকেই শহরের বিভিন্ন জায়গায় হানা ইডির

    RG Kar: আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি! সকাল থেকেই শহরের বিভিন্ন জায়গায় হানা ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের আর্থিক দুর্নীতির মামলায় ফের তেড়েফুঁড়ে নেমেছে ইডি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কলকাতার তিন জায়গায় চলছে তল্লাশি অভিযান। সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। এদিনে সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ টালা এলাকার একটি বহুতল আবাসনে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা (ED Raids)। সূত্রের খবর, ওই আবাসনেরই পাঁচ তলায় থাকেন সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী চন্দন লৌহ। সেখানেই চলছে তল্লাশি অভিযান। এছাড়া, কালিন্দীর একটি ঠিকানাতেও পৌঁছে গিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। সেখানে দেবদত্ত চট্টোপাধ্যায়ের নামে এক ব্যক্তির অফিসে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি।

    কে এই চন্দন লৌহ?

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ চন্দনের ফ্ল্যাটে পৌঁছান ইডি আধিকারিকরা (RG Kar)। সে সময় ফ্ল্যাটেই ছিলেন চন্দন। তিনি দরজা খুলে দেন। তবে আজ বুধবারই প্রথম নয় এর আগে ২৫ অগাস্ট ওই একই ফ্ল্যাটে তল্লাশি অভিযানে গিয়েছিল সিবিআই। আজ, বৃহস্পতিবার গেল ইডি। জানা যায়, আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালের প্রাক্তন সুপার আখতার আলির অভিযোগপত্রে নাম ছিল চন্দনের স্ত্রী ক্ষমা লৌহের। অভিযোগ ওঠে আরজি কর হাসপাতাল চত্বরে ক্যাফেটেরিয়া খোলার জন্য নিয়ম বহির্ভূতভাবে টেন্ডার পাইয়ে দেওয়া হয়েছিল চন্দনের স্ত্রীকে। চন্দন লৌহ আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত। আরজি কর হাসপাতালের একাধিক আর্থিক দুর্নীতিতেও জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে চন্দন লৌহর বিরুদ্ধে।

    কালিন্দীতে রয়েছে অকটেন মেডিক্যালের অফিস (RG Kar)

    অন্যদিকে, কালিন্দী হাউসিং এস্টেটে ইডি পৌঁছেছে অকটেন মেডিক্যালের অফিসে (ED Raids)। জানা গিয়েছে, দুই বছর আগেই অফিস শুরু হয়। দেবদত্ত চট্টোপাধ্যায় নামের এক ব্যক্তি এই অফিসের মালিক। সার্জিক্যাল মেশিন সাপ্লাইয়ের কাজ করে দেবদত্ত চট্টোপাধ্যায়ের অফিস। আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে এই কোম্পানি থেকে কিছু মেশিন কেনা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, মেশিনের যা বাজার দর তার থেকে বেশি দামে কেনা হয়েছিল। নথি খতিয়ে দেখতে সেখানে তল্লাশি চলছে। এছাড়াও চিনার পার্কে সন্দীপ ঘোষের পৈতৃক বাড়িতেও ইডির দল পৌঁছেছে বলে খবর। এই বাড়িতেই সন্দীপ ঘোষের বাবা থাকতেন বলে জানা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayushman Bharat Yojana: উপকৃত ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক, আয়ুষ্মান ভারত বিমার আওতায় সব সত্তরোর্ধ্ব

    Ayushman Bharat Yojana: উপকৃত ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক, আয়ুষ্মান ভারত বিমার আওতায় সব সত্তরোর্ধ্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্যবিমা (Ayushman Bharat Yojana) প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হল ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক সমস্ত প্রবীণ নাগরিককে। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কেন্দ্রে তৃতীয়বার মোদি সরকার গঠনের পর সেই কথা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী। এর ফলে ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক উপকৃত (Health Insurance Scheme) হবেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।

    মোদি মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত

    কেন্দ্র জানিয়েছে, আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat Yojana) প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার (AB PM-JAY) অধীনে এবার ৭০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সিরা বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য বিমা (Health Insurance Scheme) পাবেন। প্রায় সাড়ে চার কোটি পরিবারের ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক এর আওতায় আসবেন। প্রকল্পের জন্য মোট বরাদ্দ হয়েছে ৩,৪৩৭ কোটি টাকা। এখন জনসংখ্যার দরিদ্রতম ৪০ শতাংশ পরিবার আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবিমার সুবিধে পেয়ে থাকে। পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লি বাদে বাকি সব রাজ্যেই মোদি সরকারের এই প্রকল্পে যোগ দিয়েছে। এদিন কেন্দ্রের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আর্থ-সামাজিক অবস্থা যাই হোক না কেন, দেশের সমস্ত প্রবীণ নাগরিক আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার সুবিধা পাবেন। তাঁদের জন্য আলাদা কার্ড দেওয়া হবে।

    কারা কীভাবে এই সুবিধা পাবেন

    যে সব পরিবার ইতিমধ্যেই আয়ুষ্মান ভারতের (Ayushman Bharat Yojana) আওতায় রয়েছে, সেই পরিবারের প্রবীণ নাগরিকদের জন্য বছরে অতিরিক্ত ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা থাকবে। পরিবারে একাধিক সত্তরোর্ধ্ব প্রবীণ মানুষ থাকলে সকলের জন্য মিলিয়ে ৫ লক্ষ টাকার চিকিৎসা খরচ মিলবে। যে সব পরিবার আয়ুষ্মান ভারতের আওতায় নেই, তাদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিকরা এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন। অবসরপ্রাপ্ত রেল, প্রতিরক্ষা বা অন্য সরকারি কর্মীরা তাঁদের জন্য চালু সিজিএইচএসের মতো স্বাস্থ্যবিমা (Health Insurance Scheme) প্রকল্প ছেড়ে এই প্রকল্পের সুবিধে নিতে পারবেন। ইএসআই বা বেসরকারি স্বাস্থ্যবিমার আওতায় থাকা প্রবীণরাও বাড়তি সুবিধে হিসেবে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে চিকিৎসা খরচ নিতে পারেন। কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ‘‘খুব শীঘ্রই এই প্রকল্প আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু হবে। বয়স্ক নাগরিকদের এতে আবেদন করার অনুরোধ করছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’, ভাঙা হাত নিয়ে আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে মিঠুন

    RG Kar Incident: ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’, ভাঙা হাত নিয়ে আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাঙা হাত নিয়েই এবার আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Incident) বিচার চেয়ে কলকাতার রাজপথে নামলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতার দিনটির স্মরণে বুধবার বিকেলে সিমলা স্ট্রিট থেকে শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় পর্যন্ত ‘বিবেক জাগরণ যাত্রা’র ডাক দিয়েছিল বিদ্বজ্জনদের একাংশ। সেই পদযাত্রায় অংশ নিলেন ‘মহাগুরু’।

    ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’

    এদিন মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, ‘‘এই প্রতিবাদ যেন বন্ধ না হয়। এটাই আমাদের বাংলা। আমাদের বাংলা প্রতিবাদী বাংলা। আমাদের বাংলা অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ার বাংলা। এত দিন সব মুখ বুজে ভয়ে বসে ছিল। সেই ভয় কেটে গিয়েছে।.. সবাই চায় জাস্টিস (RG Kar Incident)। জাস্টিস যতক্ষণ না পাবে, এই প্রতিবাদ চলবে। এই আওয়াজ চলবে। আমরা এর বিরুদ্ধে লড়ব।’’ এদিন ‘বিবেক জাগরণ যাত্রা’য়  হাঁটলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার, প্রাক্তন আমলা তথা প্রাক্তন সাংসদ বিক্রম সরকার, চিকিৎসক কুণাল সরকার, শিক্ষক বিমলশঙ্কর নন্দ প্রমুখ। মিছিলে সামিল হলেও, শারীরিক অসুস্থতার কারণেই হাঁটেননি মিঠুন। একটি হুডখোলা জিপের সামনের আসনে বসেই কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেখা গেল তাঁকে। 

    আরও পড়ুন: যখন মোদিকে আত্মানুসন্ধানে সাহায্য করেছিল স্বামী বিবেকানন্দের বাণী

    কেন এই উদ্যোগ

    কর্মসূচির উদ্যোক্তারা জানাচ্ছেন, স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শকে স্মরণ করেই এই মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছিল। ১৮৯৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আমেরিকার শিকাগো শহরে স্বামী বিবেকানন্দ সারা পৃথিবীর বিবেকের জাগরণ ঘটিয়েছিলেন। অথচ আজ ১৩১ বছর পরে তাঁর নিজের শহর কলকাতাতেই বিবেকের দংশনে নিত্য ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে মানুষ! আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনা নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা সমাজের মনুষ্যত্বকে। তাই প্রতিবাদ হিসাবে শিকাগো বক্তৃতার দিনেই এই কর্মসূচির আয়োজন, বলে জানান উদ্যোক্তারা। মিছিলের আহ্বায়ক ছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য স্মৃতিকুমার সরকার। বিকাল ৪টেয় নাগাদ হেদুয়ায় স্বামীজির পৈতৃক বাসস্থান থেকে মিছিল শুরু হয়। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের মূর্তির পাদদেশে পৌঁছে শেষ হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: নির্যাতিতার পরিবারকে টাকার অফার? ডিসি নর্থকে ডেকে প্রশ্ন সিবিআইয়ের

    RG Kar: নির্যাতিতার পরিবারকে টাকার অফার? ডিসি নর্থকে ডেকে প্রশ্ন সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে প্রথম থেকেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুদ্ধ হয়ে সরবও হয়েছে বিভিন্ন মহল। বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলও। এবার আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে সিবিআই দফতরে হাজিরা দিলেন ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তা। বুধবারই তাঁকে তলব করা হয়েছিল সিবিআই দফতরে। সেইমতো বুধবার সন্ধ্যায় অভিষেক গুপ্তা হাজির হন সিবিআই দফতরে। নির্যাতিতার পরিবারকে টাকা অফার করার অভিযোগ উঠেছে অভিষেক গুপ্তার বিরুদ্ধে, এমন বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন ‘অভয়া’র বাবা থেকে কাকিমা সকলেই। অন্যদিকে, বুধবারই সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন আরজি করের ৪ জুনিয়র চিকিৎসকও। এদিন দুপুর নাগাদ তাঁদের সিবিআই (CBI) দফতরে ঢুকতে দেখা যায়। আরজি করের খুন-ধর্ষণ মামলাতেই তথ্য জানতে চেয়ে ওই জুনিয়র ডাক্তারদের তলব করা হয়েছিল বলে খবর। 

    ঘটনার দিন নির্যাতিতার বাবাকে টাকা অফার!

    প্রসঙ্গত, অভিষেক গুপ্তার ভূমিকা নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলেছেন আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররাও। নির্যাতিতার বাবা-মায়ের অভিযোগ ছিল মেয়ের মৃত্যুর পরেই ডিসি নর্থ তাঁদের টাকা দেওয়ার কথা বলেছিলেন। এ ধরনের অভিযোগ ওঠার আবহেই তাঁকে তলব করা হল। প্রসঙ্গত, গত ৮ সেপ্টেম্বরে আরজিকরের আন্দোলনে যোগ দিয়ে ‘অভয়া’র বাবা জানিয়েছিলেন, ঘটনার দিন রাতেই ময়নাতদন্তের পর তাঁর মেয়ের দেহ যখন বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়, তখনই সেখানে ছিল কয়েকশো পুলিশ, দেহ যখন ঘরে শায়িত ছিল, তখনই পাশের ঘরে ডেকে নিয়ে ডিসি নর্থ তাঁকে টাকা দিতে চেয়েছিলেন বলে অভিযোগ।

    কেন সিজিওতে তলব চার জুনিরকে?

    সন্ধ্যায় ডিসি নর্থের আগে, দুপুরে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হন আরজি করের চার জুনিয়র ডাক্তার। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসে প্রবেশ করেন চারজন। সূত্রের খবর, আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের মামলার তদন্তে আরও তথ্য সংগ্রহ করতে চাইছে সিবিআই। এই মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে হাসপাতালের অন্দরের তথ্য তাঁদের কাছে রয়েছে কি না, তা জানার জন্যই সিবিআই দফতরে ডাকা হয় জুনিয়র চিকিৎসকদের। 

    একাধিক প্রশ্ন আরজি কর (RG Kar) নিয়ে

    প্রসঙ্গত, গত সোমবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি চলাকালীন ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া নিয়ে একাধিক সংশয়ের কথা বলেন জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ও ময়নাতদন্ত নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন রেখেছেন। ময়নাতদন্তের চালান কোথায়, তা-ও রাজ্যের থেকে জানতে চেয়েছিলেন তিনি। সিবিআইয়ের (CBI) তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা জানিয়েছিলেন, এই ঘটনার (আরজি কর খুন-ধর্ষণ) ক্ষেত্রে (RG Kar) প্রথম পাঁচ ঘণ্টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে সিবিআই তদন্তভার নিয়েছে পাঁচ দিন পর। এর ফলে বিষয়টি বেশ চ্যালেঞ্জিং বলেই সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PNB Fraud: ঋণখেলাপি মামলায় নীরব মোদির প্রায় ৩০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    PNB Fraud: ঋণখেলাপি মামলায় নীরব মোদির প্রায় ৩০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদির (Nirav Modi) ২৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করল (PNB Fraud) ইডি। নীরব পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ঋণখেলাপের মামলায় অভিযুক্ত। ইডির মুম্বই আঞ্চলিক দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন, ২০২২-এর আওতায় এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তাঁর যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তার মধ্যে যেমন জমি রয়েছে, তেমনি রয়েছে বাড়ি। বিভিন্ন ব্যাঙ্কে সঞ্চিত অর্থও রয়েছে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির মধ্যে। এই প্রথম নয়, এর আগেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা নীরব ও তাঁর সহযোগীদের ভারত ও বিদেশে থাকা প্রায় ২ হাজার ৫৯৬ কোটি টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছে।

    প্রতারণা মামলা (PNB Fraud)

    ২০১৮ সালে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ প্রতারণা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছিলেন এই হিরে ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হতেই দেশ ছেড়ে পালান নীরব। পরে ইডি তাঁকে পলাতক ঘোষণা করে। ২০১৯ সালে ব্রিটেনে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সেই থেকে রাজার দেশেই বন্দিদশা কাটাচ্ছেন তিনি। ব্রিটেনের আদালতও জানিয়েছে, নীরবের বিরুদ্ধে টাকা নয়ছয়ের যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। ইতিমধ্যেই ব্রিটেনের আদালতে তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছে সাতবার।

    সম্পত্তি নিলাম

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে সব মিলিয়ে নীরব প্রতারণা করেছিলেন প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই সব মিলিয়ে ইডি তার চার হাজার কোটি টাকারও বেশি অঙ্কের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। আদালতের নির্দেশে কয়েকটি সম্পত্তি নিলাম করে যে ৭১ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছিল, তা ফেরানো হয়েছে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ককে (PNB Fraud)। বাকি সম্পত্তি নিলামের জন্য শুনানি চলছে।

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে গিয়ে ওমরের সঙ্গে সাক্ষাৎ, রাহুলকে নিশানা বিজেপির

    জানা গিয়েছে, নীরব ও তার সহযোগীদের স্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তির মূল্য ৬৯২.৯০ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ লন্ডনের একটি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে গ্রেফতার হন নীরব। বছরখানেক আগে আদালতে এই হিরে ব্যবসায়ী জানিয়েছিলেন, তাঁর সমস্ত সম্পত্তি ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। আইনজীবীর ফি দেওয়ার সামর্থ্য নেই। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেও দাবি করেছেন ঋণখেলাপের (Nirav Modi) মামলায় এই অভিযুক্ত (PNB Fraud)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sikh Group Protests: রাহুল-সোনিয়ার বাড়ির সামনে বিক্ষোভ শিখ সংগঠনের

    Sikh Group Protests: রাহুল-সোনিয়ার বাড়ির সামনে বিক্ষোভ শিখ সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল ও সোনিয়া গান্ধীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ শিখ সংগঠনের (Sikh Group Protests)। বিরোধী দলনেতা রাহুলকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে, এই দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখায় শিখ সংগঠন। সম্প্রতি আমেরিকা সফরে গিয়ে ভারতে শিখ ধর্মাচরণের অধিকার নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে (Sonia Gandhi) বুধবার রাহুলের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখান ওই সংগঠনের সদস্যরা। কেবল রাহুল নন, বিক্ষোভ দেখানো হয় সনিয়া গান্ধীর বাড়ির সামনেও।

    শিখ সংগঠনে বিক্ষোভ (Sikh Group Protests)

    জানা গিয়েছে, বিজেপির শিখ সংগঠন প্রকোষ্ঠের সদস্যরা এদিন বিক্ষোভ দেখান।পুলিশ ব্যারিকেড করে তাঁদের আটকায়। এই সময় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সামান্য ধস্তাধ্বস্তিও হয়। বিজেপি নেতা আরপি সিং বলেন, “রাহুল গান্ধীকে ক্ষমা চাইতে হবে। ভারতের মুখে কালি মাখাতে তিনি সব সময় বিদেশের মাটিকে ব্যবহার করেন। ভারতে শিখদের পাগড়ি কিংবা কড়া (বালা) পরতে দেওয়া হবে না বলে তিনি যা বলছেন, তা সর্বৈব মিথ্যে বলছেন।“

    কী বলছেন পুরী

    রাহুলের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, তাঁর (রাহুলের) কথার সঙ্গে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুনের দাবি মিল রয়েছে। উনি কি পান্নুনের সঙ্গেও (Sikh Group Protests) দেখা করেছেন, প্রশ্ন পুরীর। বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “কংগ্রেস আবার জঙ্গিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। পাগড়ি নিয়ে তাঁর মন্তব্যে দেশের শিখদের মধ্যে কোনও প্রভাব পড়েনি। তবে বিদেশে লুকিয়ে থাকা বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলির সুবিধা হয়ে গিয়েছে। ওরা সমর্থন করছে রাহুল গান্ধীর বক্তব্যকে।

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে গিয়ে ওমরের সঙ্গে সাক্ষাৎ, রাহুলকে নিশানা বিজেপির

    শিখরা ধর্ম কাণ। মাথায় রঙিন পাগড়ি পরেন। পাগড়ি পরে তাঁরা গুরুদ্বারে যেতে পারেন। পঞ্চ ক ধারণ করা শিখ ধর্মে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এহেন শিখ সম্প্রদায়ই নেমেছে অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে। জানা গিয়েছে, রাহুলের ওই সভায় উপস্থিত ছিলেন বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি। ওয়াকিবহাল মহলের অনুমান, এদিনের (Sonia Gandhi) সভায় খালিস্তানপন্থীরাও উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং আবার রাহুলের লোকসভার সাংসদ পদ খারিজের দাবি জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share