Tag: Madhyom

Madhyom

  • Kazi Nazrul Islam: কাঁটাতার তাঁকে কাটতে পারেনি, আজ কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

    Kazi Nazrul Islam: কাঁটাতার তাঁকে কাটতে পারেনি, আজ কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কবির বাঁশি থেমে গিয়েছিল সেই কবে! চারের দশকের একদম শুরুতে। তারপর দীর্ঘ সাড়ে তিন দশকের মৌন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির পর স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ঢাকায় নিয়ে যান। জাতীয় কবির (Kazi Nazrul Islam) সম্মান দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু, নিপীড়িত মানুষের যন্ত্রণায় কেঁপে উঠত যাঁর অনুভব, যাঁর প্রেমিক সত্তায় লগ্ন হয়ে থাকত চোখের জল, তিনি তখন অন্য জগতের মানুষ। ১৯৭৬ সালের ২৯ অগাস্ট প্রয়াত হন কাজী নজরুল ইসলাম। বিদ্রোহী কবি (Poet) কাজী নজরুল ইসলামের আজ ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী।

    ফিরে দেখা নজরুল (Kazi Nazrul Islam)

    ১৮৯৯ সালের ২৪ মে ( ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন কাজী নজরুল ইসলাম (Kazi Nazrul Islam)। তাঁর ডাক নাম ‘দুখু মিয়া’। বাবা কাজী ফকির আহমেদ ও মা জাহেদা খাতুন। বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক এবং অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীত জগতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। প্রেম, সাম্যবাদ ও জাগরণের কবি কাজী নজরুল তাঁর কবিতা ও গানের মাধ্যমে সমাজের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জাতিকে এক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। নজরুলের ছদ্মনাম ছিল ‘ধূমকেতু’। শিশু সাহিত্যকেও সমৃদ্ধ করেছিলেন তিনি। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের ধারাকে নজরুল তাঁর সাহিত্যে বিপুলভাবে ধারণ করেছেন। মানুষের দুয়ারে পৌঁছে দিয়েছেন পুনর্জাগরণের ডাক। একজন বলিষ্ঠ নেতার মতোই সমাজের নেতৃত্ব দিয়েছেন নজরুল।

    আরও পড়ুন: আরজি কর-কাণ্ডে ফের পথে বিজেপি, আজ থেকে টানা ধর্না ধর্মতলায়

    কবির সৃষ্টি

    নজরুল (Kazi Nazrul Islam) ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার অগ্রসর মানুষ। ইসলামি গজলের পাশাপাশি লিখে গিয়েছেন শ্যামা সংগীত। বাংলা সাহিত্য ও সংগীতে নতুন এক দিগন্ত উন্মোচিত হয় নজরুলের দেখানো পথ ধরে। শুধু কবিতা ও গানেই তিনি নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি; লিখেছেন নাটক-উপন্যাস। তাঁর লেখা নাটক- রক্তকমল, মহুয়া, জাহাঙ্গীর, কারাগার, সাবিত্রী, আলেয়া, সর্বহারা, সতী, সিরাজদ্দৌলা, দেবীদুর্গা, মধুমালা, অন্নপূর্ণা, নন্দিনী, হরপার্বতী, অর্জুনবিজয়, ব্ল্যাক আউট ইত্যাদি। ১৯৩৪ সালে নজরুল-প্রকাশনার সবই ছিল সঙ্গীত-বিষয়ক।

    রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে শোকাহত নজরুল

     ১৯৪১ সালের ৭ অগাস্ট (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮) রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে শোকাহত নজরুল (Kazi Nazrul Islam) তাৎক্ষণিকভাবে রচনা করেন ‘রবিহারা’ ও ‘সালাম অস্তরবি’ কবিতা এবং ‘ঘুমাইতে দাও শ্রান্ত রবিরে’ শোকসঙ্গীত। ‘রবিহারা’ কবিতা নজরুল স্বকণ্ঠে আবৃত্তি করেন কলকাতা বেতারে, গ্রামাফোন রেকর্ডে। ‘ঘুমাইতে দাও’ গানটিও কয়েকজন শিল্পীকে নিয়ে স্বকণ্ঠে গেয়েছিলেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর বছরখানেকের মধ্যেই নজরুল নিজেও অসুস্থ এবং ক্রমশ নির্বাক ও সম্বিতহারা হয়ে যান।

    বিরল রোগে আক্রান্ত হন কবি

    ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে সাংবাদিকতার পাশাপাশি নজরুল (Kazi Nazrul Islam) বেতারে কাজ করছিলেন, তখন হঠাৎ করে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। কাজী নজরুল ইসলাম দীর্যদিন ধরে (প্রায় ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ বছর) যে দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তার নাম পিক্স ডিজিজ (Picks Disease)। এই রোগটি খুবই বিরল ও এর ফলে কণ্ঠস্বর ও স্মরণশক্তি দুটোই আক্রান্ত হয়। সাধারণতঃ, এই রোগ Dementia বা Alzheimer’s রোগের সঙ্গে কমবেশি তুলনা করা যেতে পারে। তাঁর অসুস্থতা সম্বন্ধে সুষ্পষ্টরূপে জানা যায় ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে। এরপর, তাঁকে মূলত হোমিওপ্যাথি এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু, এতে তাঁর অবস্থার তেমন কোন উন্নতি হয়নি। সেই সময় তাঁকে ইউরোপে পাঠানো সম্ভব হলে নিউরো সার্জারি করা হত। কিন্তু, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ১৯৪২ সালের শেষের দিকে তিনি মানসিক ভারসাম্যও হারিয়ে ফেলেন। দেশে ও বিদেশে কবির চিকিৎসার ব্যবস্থা হয় বটে, কিন্তু কোনও সুফল পাওয়া যায় নি। ১৯৪২ সালের জুলাই থেকে ১৯৭৬ সালের ২৯ অগাস্ট পর্যন্ত দীর্ঘ ৩৪টি বছর কবির এ অসহনীয় নির্বাক জীবনকাল অতিবাহিত হয়।

    বাংলাদেশে কবি

    ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবিকে (Kazi Nazrul Islam) সপরিবারে স্বাধীন বাংলাদেশে আনা হয়। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে কবির অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তনে কবিকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে নজরুলকে বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ‘একুশে পদক’ দিয়ে ভূষিত করে। ২৯ অগাস্ট ১৯৭৬ (১২ ভাদ্র ১৩৮৩) ঢাকার পিজি হাসপাতালে কবি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের উত্তর পার্শ্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে। এখানেই তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন। কাজী নজরুলকে নিয়ে কবি অন্নদাশঙ্কর রায় লিখেছিলেন, “আর সব কিছু ভাগ হয়ে গেছে/ ভাগ হয়নি কো নজরুল”। সত্যিই তো তাই। তিনি তো কেবল এপার বাংলার কবি নন। কাজী নজরুল ইসলাম (Kazi Nazrul Islam) ওপার বাংলারও কবি। বিদ্রোহী সত্তার আড়ালে তির তির করে বয়ে চলে তাঁর প্রেমিক সত্তা। মৌলিক সৃষ্টিই চির অমর করে রেখেছে কবিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UPSC: আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন ইউপিএসসি পরীক্ষায়, বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    UPSC: আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন ইউপিএসসি পরীক্ষায়, বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (UPSC)-কে আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন বা তথ্য যাচাইয়ের অনুমতি দিল কেন্দ্র। এবার থেকে রেজিস্ট্রেশনের সময় যেমন আধারের তথ্য লাগবে, তেমনই পরীক্ষা ও নিয়োগের সময়ও আধার কার্ড খুঁটিয়ে পরীক্ষা করা হবে। পূজা খেড়কর (Puja Khedkar) নিয়ে চলা বিতর্কের মাঝেই ইউপিএসসি (UPSC) পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের পরিচয় যাচাইয়ের নিয়মে বড় বদল আনল কেন্দ্র (Central Government)। 

    কেন্দ্রের নির্দেশিকা

    নয়া নিয়ম অনুযায়ী, ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন করা হবে। ফলে, এবার থেকে রেজিস্ট্রেশনের সময় আধারের তথ্য দিতেই হবে পরীক্ষার্থীদের। এদিকে পরে পরীক্ষা ও নিয়োগের সময়ও আধার কার্ড খতিয়ে পরীক্ষা করা হবে। কেন্দ্রের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ইউপিএসসি-তে এবার আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রেজিস্ট্রেশনের সময় আবেদনকারীর পরিচয় যাচাই করতে আধার অথেনটিকেশন করা হবে। এছাড়া পরীক্ষা ও নিয়োগের বিভিন্ন ধাপেও ই-কেওয়াইসি (e-KYC) পদ্ধতিতে প্রার্থীর পরিচয় যাচাই করা হবে। ইউআইডিএআই(UIDAI)-এর নিয়ম ও নির্দেশ মেনেই ইউপিএসসি (UPSC) এই ভেরিফিকেশন করবে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর, আধার ভিত্তিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট অথেন্টিকেশন, ফেসিয়াল রেকগনিশন, ই-অ্যাডমিটের কিউআর কোড স্ক্যান, লাইভ আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভিত্তিক সিসিটিভি সার্ভিসের ব্যবহার করা হবে এবার থেকে। 

    কেন এই নয়া নিয়ম

    সম্প্রতিই পূজা খেড়কর নামক একজন ট্রেনি আইএএস অফিসারের ভুয়ো নথি ও তথ্য দিয়ে ইউপিএসসি পাশ করা এবং প্রতারণা করে চাকরি পাওয়ার ঘটনা ফাঁস হয়ে যায়। পূজার প্রার্থীপদ বাতিল করে ইউপিএসসি। এই ধরনের ঘটনা যাতে আর ভবিষ্যতে না ঘটে তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা স্পষ্ট। কবে থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হবে তা এখনও জানানো হয়নি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ‘‘ভয় দেখাবেন না, ফল ভালো হবে না’’, মমতার মন্তব্যের প্রতিবাদ হিমন্ত, বীরেনের

    Mamata Banerjee: ‘‘ভয় দেখাবেন না, ফল ভালো হবে না’’, মমতার মন্তব্যের প্রতিবাদ হিমন্ত, বীরেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় আগুন লাগাতে এলে অসম, উত্তর পূর্ব ভারত সহ দেশের অন্যান্য অংশও জ্বলবে৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himant Biswa Sarma)৷

    কী বলেছিলেন মমতা

    বুধবার মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের সভা থেকে বিরোধীদের আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “বাংলায় যদি আগুন লাগান, কোনও রাজ্য থেমে থাকবে না।” মমতার এই মন্তব্যের বিরোধিতা করে সরব হয়েছেন একাধিক বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।  

    মমতাকে তুলোধনা হিমন্ত-যোগীর

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himant Biswa Sarma) বলেন, “দিদি, আপনার এত সাহস হল কীভাবে যে অসমকে হুমকি দিচ্ছেন? আমাদের রক্তচক্ষু দেখাবেন না। বিভাজনকারী ভাষা বলাটা আপনার শোভা পায় না।” মমতার মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “তৃণমূল সরকারের নারী বিরোধী আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা।”

    কড়া প্রতিক্রিয়া ওড়িশা-মণিপুরের

    মমতার মন্তব্যের বিরোধিতা করে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি বলেন, “ওড়িশার সম্পর্কে আপত্তিজনক মন্তব্য করার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে? ওড়িশা শান্তিপূর্ণ রাজ্য। এখানকার মানুষ দায়িত্ববান।” মমতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিজেপি শাসিত মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং-ও৷ এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “উত্তর পূর্ব ভারতকে হুমকি দেওয়ার সাহস হয় কী করে দিদির? এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করছি৷ ওনার উচিত গোটা উত্তর পূর্ব ভারত এবং দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়া৷”

    প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে এক জুনিয়র ডাক্তারের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তাঁকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। ‘অভয়া’-র নৃশংস পরিণতির প্রতিবাদে ‘রাত দখল’ করেন মহিলারা। বিরোধীরাও রাস্তায় নামে। এই আবহে বিচারের দাবি জানিয়ে যাঁরা পথে নামছেন তাঁদের মধ্যেই রাজনীতি দেখতে পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Dharna: আরজি কর-কাণ্ডে ফের পথে বিজেপি, আজ থেকে টানা ধর্না ধর্মতলায়

    BJP Dharna: আরজি কর-কাণ্ডে ফের পথে বিজেপি, আজ থেকে টানা ধর্না ধর্মতলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের ঘটনায় (RG Kar Incident) বিচারের দাবিতে ধর্মতলায় আজ, বৃহস্পতিবার থেকে লাগাতার ধর্নায় (BJP Dharna) বসছে বিজেপি। গতকাল বাংলা বন‍্ধের পর নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে ফের পথে নামবে বিজেপি। ধর্মতলায় আজ থেকে ৭ দিনের ধর্নার ডাক দিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। বিজেপির দাবি, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। সাধারণ মানুষের কণ্ঠরোধ করছে প্রশাসন। তাই শীঘ্রই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে গেরুয়া শিবির। 

    বিজেপির ধর্নায় অনুমতি (BJP Dharna)

    ২৯ অগাস্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওয়াই চ্যানেলে অবস্থান বিক্ষোভ করার জন্য বিজেপি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। বিজেপির দাবি, এই ধর্নার জন্য পুলিশের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনুমতি না মেলায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হতে হয়। সম্মতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ জানান, বিজেপি ২৯ অগাস্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওয়াই চ্যানেলে অবস্থান বিক্ষোভ করতে পারবে। ধর্নায় (BJP Dharna) উপস্থিত থাকতে পারবেন এক হাজার জন। ২০ ফুট x ৩০ ফুটের মঞ্চ তৈরি করতে পারবেন আয়োজকরা। শান্তিপূর্ণ অবস্থান বিক্ষোভের জন্য অনুমতি দিয়েছে আদালত৷ কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়েছে, সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত প্রতিদিন ধর্না করতে পারবে বিজেপি (RG Kar Incident)। 

    প্রতিদিন প্রতিবাদে বিজেপি 

    ধর্নার পাশাপাশি, আরজি করে (RG Kar Incident) পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রতিবাদে সপ্তাহভর একগুচ্ছ কর্মসূচি (BJP Dharna) রয়েছে গেরুয়া শিবিরের। ৩০ অগাস্ট বিজেপি মহিলা মোর্চার তরফ থেকে রাজ্য মহিলা কমিশনের অফিসে অভিযান করা হবে। দলমত নির্বিশেষে এই অভিযান সমস্ত মহিলাকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। আগামী ২ সেপ্টেম্বর রাজ্যের প্রতিটি জেলার জেলাশাসকের অফিস ঘেরাও করার ডাক দেওয়া হয়েছে। ৪ সেপ্টেম্বর রাজ্যের প্রতিটি বিডিও অফিসে দিনভর ধর্নার কর্মসূচি রয়েছে বিজেপির (BJP Dharna)। আর ৬ সেপ্টেম্বর রাজ্যের প্রতিটি মণ্ডলে দুপুর ১২টা থেকে ২টো পর্যন্ত চাক্কা জ্যাম কর্মসূচির ডাক দিয়েছে তারা। 

    আরও পড়ুন: ‘‘আমি হতাশ এবং আতঙ্কিত, যথেষ্ট হয়েছে’’, আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ দ্রৌপদী মুর্মু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 29 August 2024: সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 29 August 2024: সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পারিবারিক ভ্রমণের আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভালো হবে।

    ২) সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) বাড়তি ব্যবসায় বিনিয়োগ করবেন না।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে বিশেষ আলোচনা।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়ে।

    মিথুন

    ১) ব্যবসার কাজে মেজাজ হারাবেন না।

    ২) বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) মনের মতো স্থানে বেড়াতে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। 

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে। 

    ২) ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) সখ পূরণ।

    তুলা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের জন্য সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় বিবাদের যোগ থাকলেও লাভ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) দুর্বুদ্ধি বাড়তে দেবেন না।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আশাহত হবেন।

    ধনু

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক-বিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস নয়।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ।

    ২) সকালের দিকে কোনও দুশ্চিন্তা মাথা খারাপ করবে।

    ৩) ধর্মস্থানে ভ্রমণ।

    কুম্ভ

    ১) বিষয়-সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য বাড়িতে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কেনাকাটার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Upper Primary Recruitment: উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার পরীক্ষার্থীর নিয়োগে জট কাটল, ৪ সপ্তাহে মেধাতালিকা

    Upper Primary Recruitment: উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার পরীক্ষার্থীর নিয়োগে জট কাটল, ৪ সপ্তাহে মেধাতালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপার প্রাইমারির (Upper Primary Recruitment) নিয়োগে ছাড়পত্র দিল হাইকোর্ট। ১৪ হাজার পরীক্ষার্থীর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা জোরদার হল। চার সপ্তাহের মধ্যেই চূড়ান্ত মেধাতালিকা তালিকা প্রকাশ করবে কমিশন। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর হবে কাউন্সেলিং। বুধবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। এর ফলে ৯ বছরের নিয়োগ-জট কাটল বলেই অনেকে মনে করছেন।

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Upper Primary Recruitment)

    আপার প্রাইমারির (Upper Primary Recruitment) টেট পরীক্ষা হয়েছিল ২০১৫ সালের ১৬ অগাস্ট। ২০১১ ও ২০১৫ সালের দুটি টেটের পরীক্ষার্থীরা এই পদের জন্য যোগ্য ছিলেন। ২০১৬ সালের ২৩ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ২০১৯ সালের ২৭ জুন বিজ্ঞপ্তি জারি করে পার্সোনালিটি টেস্ট হবে বলে জানানো হয়। কিন্তু সেখানে সঠিকভাবে নথি যাচাই করা হচ্ছে না, এই অভিযোগ তুলে মামলা হয়। হাইকোর্টের নির্দেশে বার বার এই নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে গিয়েছে। ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি বাতিল করে দিয়েছিল উচ্চ আদালত। ২০২৩ সালে প্যানেল প্রকাশ করার অনুমতি দিয়েছিল হাইকোর্ট। তখন ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছিল, প্যানেল প্রকাশ করা যেতে পারে, তবে,কাউকে নিয়োগের সুপারিশ করতে পারবে না এসএসসি। তার পরে মামলাটি যায় নতুন ডিভিশন বেঞ্চে। গত ১৮ জুলাই বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। বুধবার রায় ঘোষণা করা হল।

    আইনজীবী কী বললেন?

    আইনজীবী ফিরদৌস শামিম বলেন, “স্কুল সার্ভিস কমিশন, উচ্চ প্রাথমিকের মামলায় যে ‘আফটার ইন্টারভিউ ওএমআর’ আসন পুনর্মূল্যায়ন করে ১৪৬৩ জনকে বাতিল করেছিল, সেই সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। সেটা সংশোধন করে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, যাঁদের বাতিল করা হয়েছিল, তাঁদের আবার মেধাতালিকায় ঢোকাতে হবে। সঙ্গে ১৪ হাজার ৫২ জনের প্রত্যেককে মেধাতালিকায় রেখে কাউন্সেলিং করাতে হবে। কমিশনের পুরনো মেধাতালিকা ভুল ছিল।”

    কেন মামলা?

    উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একাধিক ত্রুটির অভিযোগ তুলে ধরে হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। ২০২৩ সালে শুধুমাত্র অনুমানের ভিত্তিতে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া থেকে ১,৪৬৩ জনকে বাদ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। মামলাকারীরা জানান, ওই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে কী কারণ রয়েছে, চাকরিপ্রার্থীদের তা জানানো হয়নি। পরে চার বার তা খতিয়ে দেখে এসএসসি। শেষে ইন্টারভিউ থেকে বাদ পড়েন ৭৪ জন। সে ক্ষেত্রেও সঠিক নিয়ম মানা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। এসএসসির নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ ছিল, সংরক্ষণ নীতি মানা হয়নি কাউন্সেলিংয়ের সময়। তফশিলি জাতি এবং জনজাতিদের সংরক্ষণ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ওঠে। এমনকী, সেখানে মহিলাদের সংরক্ষণ নিয়েও ত্রুটি ছিল বলে আদালতে জানান মামলাকারীদের আইনজীবী। ওএমআর শিটেও গোলমালের আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল আদালতে। দীর্ঘ ৯ বছর ঝুলে থাকার পর অবশেষে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগে জট কাটল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIT Silchar: ভারত-বিরোধী পোস্টে ‘লাভ’ ইমোজি, শিলচরের পড়ুয়াকে ফেরত পাঠানো হল বাংলাদেশে

    NIT Silchar: ভারত-বিরোধী পোস্টে ‘লাভ’ ইমোজি, শিলচরের পড়ুয়াকে ফেরত পাঠানো হল বাংলাদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, (এনআইটি) শিলচর (NIT Silchar) থেকে ফেরত পাঠানো হল এক বাংলাদেশি পড়ুয়াকে (Bangladesh Student)। কারণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভারত বিরোধী পোস্টে ‘লাভ’ ইমোজি দিয়েছিলেন চতুর্থ সেমেস্টারের ওই পড়ুয়া। পুলিশ-প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রীর নাম মাইসা মাহাজেবিন। তিনি ইলেকট্রনিক অ্যান্ড টেলি-কমিউনিকেশনের চতুর্থ সেমেস্টারের পড়ুয়া। তাঁকে করিমগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।

    কী বললেন পুলিশ সুপার? (NIT Silchar)

    শিলচরের পুলিশ সুপার নুমাল মাহাতা বলেন, “ওই পড়ুয়াকে প্রত্যাপর্ণ করা হয়নি। বরং, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে তাঁকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ওই পড়ুয়া ফেসবুকে একটি ভারত বিরোধী পোস্টে লাভ ইমোজি দিয়েছিলেন। ওই পোস্টটি করেছিলেন এনআইটি শিলচরের (NIT Silchar) প্রাক্তন ছাত্র সাদাহাত হোসেন আলফি। মাস ছয়েক আগে তিনি পড়াশুনা শেষ করে বাংলাদেশে ফিরে গিয়েছেন। ভারত বিরোধী ওই পোস্টটি বহু মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছে।” তাঁর ভবিষ্যৎ পড়াশুনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে পুলিশ সুপার করেন, ” ওই ছাত্রী এখনও তাঁর কোর্স শেষ করেননি। তিনি তাঁর পড়াশুনা শেষ করতে আবার ফিরে আসবেন কি না, এখনই কিছু বলা যাবে না।” জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রী তাঁর কোর্স শেষ করার জন্য ফিরে আসার অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে, তিনি শিলচরে আর ফিরবেন কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ডাকা বন‍্ধে জেলায় জেলায় অবরোধ, সমর্থক-পুলিশ ধস্তাধস্তি

    বাংলাদেশি পড়ুয়াদের জন্য সতর্কতা

    এমনিতেই পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি পড়ুয়াদের ভারতী বিরোধী কোনও কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত না থাকার জন্য বার বার বলা হয়েছিল। তারপরও ওই পড়ুয়ার এই আচরণে অনেকে ক্ষুব্ধ। তাই এবার কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বর্তমানে মোট ৭০ জন বাংলাদেশি পড়ুয়া রয়েছেন এনআইটি শিলচরে (NIT Silchar)। এনিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চুক্তি রয়েছে। ওই ৭০ জনের মধ্যে ৪০ জন হিন্দু পড়ুয়া। পুলিশ সুপার বলেন, ব্যক্তিগতভাবে ওইসব পড়ুয়াদের সঙ্গে আমি দেখা করেছিলাম। তাঁদের পরামর্শ দিয়েছিলাম কোনওভাবেই যেন তাঁরা কোনও ভারত বিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত না হয়ে পড়েন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: ‘‘আমি হতাশ এবং আতঙ্কিত, যথেষ্ট হয়েছে’’, আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: ‘‘আমি হতাশ এবং আতঙ্কিত, যথেষ্ট হয়েছে’’, আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘মহিলাদের উপর অপরাধ আর বরদাস্ত করা যাচ্ছে না। কোনও সভ্য সমাজ মা-বোনেদের ওপর নৃশংস নির্যাতন চলতে পারে না। অনেক হয়েছে, এবার জেগে উঠতে হবে।’’ আরজি করে পড়ুয়া চিকিৎসককে যৌন নির্যাতন ও খুনের ঘটনায় মুখ খুললেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। 

    অনেক হয়েছে, আর না…

    আরজি করের (RG Kar Incident) ঘটনার ২০ দিন পার হয়েছে। তবে বিচারের জন্য আমজনতার আন্দোলন এতটুকু কমেনি। গোটা দেশজুড়ে উঠেছে প্রতিবাদের ঝড়। এই আবহে এমন ঘটনায় নিজের হতাশা ব্যক্ত করলেন রাষ্ট্রপতি। বুধবার, সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আরজি করের ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তাঁর মতে, মহিলাদের বিরুদ্ধে এই ধরনের জঘন্য অপরাধ প্রতিরোধে সামাজিক পরিবর্তনের আশু প্রয়োজন। রাষ্ট্রপতি বলেন, “আমি খুবই হতাশ এবং আতঙ্কিত। মহিলাদের বিরুদ্ধে এমন অপরাধ কোন ভাবেই বরদাস্ত করা যায় না। যথেষ্ট হয়েছে। ছাত্র, ডাক্তার এবং নাগরিকরা যখন কলকাতায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, তখন অপরাধীরা অন্যত্র ঘাপটি মেরে আছে। কোনও সভ্য সমাজে মেয়ে-বোনদের উপর এমন নৃশংস নির্যাতন চলতে পারে না। সমাজকে সৎভাবে, ন্যায্যভাবে এবং নিরপেক্ষভাবে আত্মদর্শন করতে হবে এবং নিজেদের কিছু কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে হবে। প্রায়শই মহিলাদের কম শক্তিশালী, কম সক্ষম, কম বুদ্ধিমান হিসাবে দেখা হয়। এই শোচনীয় মানসিকতা রয়েছে সমাজে।”

    আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে বৃহস্পতিবার ৭ দিনের ধর্না বিজেপির, ঘোষণা সুকান্তর

    নির্ভয়াকে স্মরণ

    তিলোত্তমা কাণ্ড (RG Kar Incident) নিয়ে প্রথম মুখ খোলার দিনে, নির্ভয়া মামলার কথাও স্মরণ করেছেন রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu)। তিনি বলেন, “নির্ভয়া ঘটনার পর থেকে ১২ বছরে, অগণিত ধর্ষণ হয়েছে, যা সমাজ ভুলে গিয়েছে। এই সম্মিলিতভাবে ভুলে যাওয়া অত্যন্ত আপত্তিকর। যে সমাজ ইতিহাসের মুখোমুখি হতে ভয় পায়, তারাই এই সম্মিলিত স্মৃতিভ্রংশের পথ অবলম্বন করে। এখন ভারতেরও ইতিহাসের মুখোমুখি হওয়ার সময় এসেছে।” মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিষয়ে ক্ষুব্ধ রাষ্ট্রপতি বলেছেন, সমাজের সৎ এবং নিরপেক্ষ আত্মদর্শন প্রয়োজন। তাঁর আহ্বান, সময় এসেছে নারীর বিরুদ্ধে অপরাধের “বিকৃত প্রবৃত্তি” থেকে জেগে ওঠার এবং সেই মানসিকতার বিরুদ্ধে লড়াই করার। যারা এই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেন তারা নারীকে ‘বস্তু’ হিসেবে দেখেন। ভয় থেকে মুক্তি পাওয়ার পথে যে সকল বাধা রয়েছে তা দূর করে নারীদের এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata-Bangkok highway: কলকাতার সঙ্গে সড়কপথে জুড়বে ব্যাংকক! ২৮০০ কিমি হাইওয়ে প্রকল্প কেন্দ্রের

    Kolkata-Bangkok highway: কলকাতার সঙ্গে সড়কপথে জুড়বে ব্যাংকক! ২৮০০ কিমি হাইওয়ে প্রকল্প কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত, মায়ানমার এবং তাইল্যান্ডকে সংযুক্ত করতে কলকাতা-ব্যাংকক (Kolkata-Bangkok highway) হাইওয়ে বা মহাসড়কের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই মহাসড়ক সম্পূর্ণ ভাবে ভারতের সঙ্গে বাকি দুই দেশের সড়ক পথের মেলবন্ধনকে শক্তিশালী করবে। এই পরিকল্পনায় পশ্চিমবঙ্গের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য ভাবে প্রাধান্য পাবে। প্রস্তাবিত এই মহাসড়কের নাম হবে ত্রিপাক্ষিক মহাসড়ক বা  ট্রাইল্যাটারাল হাইওয়ে। তিন দেশের অভ্যন্তরীণ পরিকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে ভারত, মায়ানমার এবং তাইল্যান্ডের মধ্যে একযোগে সংযোগ বৃদ্ধি পাবে। খুলে যাবে অপার সম্ভাবনা।

    মোট ২৮০০ কিমি মহাসড়ক হবে (Kolkata-Bangkok highway)

    এই প্রস্তাবিত মহাসড়ক (Kolkata-Bangkok highway) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতা শহর থেকে ব্যাংকক পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে। তাইল্যান্ড পর্যন্ত সড়ক হলেও মাঝখানে মায়ানমারের উপর দিয়ে সড়ক নির্মাণ হবে। ফলে তিন দেশের মধ্যে বাণিজ্য সংযোগ ও আঞ্চলিক পরিসরের নৈকট্য বৃদ্ধি পাবে। এই সড়কের দৈর্ঘ্য আনুমানিক ২৮০০ কিলোমিটার হবে। তবে বাকি দুই দেশের তুলনায় ভারতে সবথেকে দীর্ঘ পথ হবে। এই মহাসড়ক ভারতের লুক ইস্ট নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, এই প্রকল্পটি বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকনমিক কো-অপারেশনের (বিমস্টেক) ​​অংশ। এটি নির্মিত হলে ভারতের দীর্ঘতম হাইওয়ে প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷

    বাজপেয়ী সরকার প্রস্তাবনা করেছিল

    ভারত, মায়ানমার এবং তাইল্যান্ডের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে উন্নীত করার জন্য ২০০২ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকার এই ত্রিপাক্ষিক হাইওয়ের (Kolkata-Bangkok highway) প্রস্তাব পেশ করেছিল। প্রকল্পটির লক্ষ্য তিনটি দেশের মধ্যে নিরবিচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপন করা, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক সহযোগিতাকে উন্নীত করা। বর্তমানে, নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারের উদ্যোগে একাধিক বাধাকে অতিক্রম করে মহাসড়কটি ২০২৭ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

    কোন কোন শহর যুক্ত হবে

    কলকাতা-ব্যাংকক (Kolkata-Bangkok highway) হাইওয়ের মূল সুবিধাগুলি হল, দেশ এবং বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিকে সংযুক্ত করা যাবে। মহাসড়ক নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নতুন জীবনরেখা বা লাইফ লাইন তৈরি করা। এই সড়ক তিনটি দেশের অন্যান্য প্রধানগুলির মধ্যে যেমন-ব্যাংকক, ইয়াঙ্গন, মান্ডালে এবং কলকাতাকে সংযুক্ত করবে। একই ভাবে ভারতের শিলিগুড়ি, গুয়াহাটি এবং কোহিমার মতো শহরগুলিকেও সংযুক্ত করা হবে। এতে আঞ্চলিক সংযোগ আরও উন্নত হবে। হাইওয়েটি শুধুমাত্র এই তিন দেশই নয়, পূর্ব-পশ্চিম করিডর যথা — কম্বোডিয়া থেকে শুরু করে লাওস এবং ভিয়েতনামের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই হাইওয়ে।

    উন্নত বিকল্প ভ্রমণপথ

    এই মহাসড়ক (Kolkata-Bangkok highway) একবার চালু হলে কলকাতা এবং ব্যাংককের মধ্যে যাত্রার একটি বিকল্প পথ পাবেন যাত্রীরা। জানা গিয়েছে, এই মহাসড়কে গাড়ি চালানোর জন্য বিশেষ অনুমতিও দেওয়া হবে। বিমান যাত্রার বিকল্প পথের সম্ভাবনাকে প্রসারিত করবে এই হাইওয়ে। একই ভাবে ভ্রমণ বা যাত্রায় খরচ কম হবে।

    আরও পড়ুন:১২টি আসনের উপনির্বাচনে ১১টিতেই জয়, রাজ্যসভাতেও সংখ্যাগরিষ্ঠ এনডিএ

    বাণিজ্য বৃদ্ধি

    মহাসড়কটি (Kolkata-Bangkok highway) ভারত এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে রফতানি ও আমদানি বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করবে। এই পথে বাণিজ্যের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে, যার ফলস্বরূপ অর্থনৈতিক দিকটিও উন্নীত হবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাণিজ্যিক পরিকাঠামো, পর্যটন শিল্প, শিল্পাঞ্চল, কলকারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর বিরাট প্রভাব পড়বে। তবে মহাসড়কটিকে কয়েকটি বিভাগে বিভক্ত করে বাস্তবায়নের রূপরেখা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিভিন্ন নির্মাণ এবং নানা বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি মহাসড়কের আশেপাশের এলাকায় শীঘ্রই বিনিয়োগ করবে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

    আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জেরেই আটকে ছিল কাজ

    ২০২৩ সালের ১৬ জুলাই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৈঠকে বসেছিলেন মায়ানমারের বিদেশমন্ত্রী থান সোয়ের সঙ্গে। মায়ানমারের কর্তাদের সঙ্গে দেখা করে প্রস্তাবিত প্রকল্পগুলি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন তিনি। এই বৈঠকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল ভারত-মায়ানমার-তাইল্যান্ড ত্রিপাক্ষিক মহাসড়কের ওপর। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই এই প্রকল্প শেষ করতে চেয়েছিল ভারত। কিন্তু মায়ানমারের রাজনৈতিক অশান্ত পরিস্থিতির কারণে তা শেষ করা সম্ভব হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জেরেই এই রাস্তার কাজ থমকে গিয়েছিল। এবার মনে করা হচ্ছে দ্রুত কাজ সম্পূর্ণ হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Bangla Bandh: বন‍্ধে রণক্ষেত্র মানকুণ্ডু স্টেশন, বিজেপি-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধে লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস

    BJP Bangla Bandh: বন‍্ধে রণক্ষেত্র মানকুণ্ডু স্টেশন, বিজেপি-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধে লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির ডাকা বাংলা বন‍্ধে (BJP Bangla Bandh) রণক্ষেত্রের চেহারা নিল হাওড়া-বর্ধমান শাখার হুগলির (Hooghly) মানকুন্ডু স্টেশন। ট্রেন আটকাতে এই স্টেশনে রেললাইনের ওপর নেমে পড়েন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। তাদের হঠাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ বেঁধে যায়। উন্মত্ত কর্মীদের রেললাইন থেকে হঠাতে লাঠি উঁচিয়ে তেড়ে যায় পুলিশ। পুলিশের বিরুদ্ধে বন‍্‍ধ সমর্থকদের ওপর লাঠিচার্জের অভিযোগ তোলে বিজেপি। কর্মীরা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (BJP Bangla Bandh)

    বন‍্‍ধ সমর্থকরা এদিন হুগলি জেলার একাধিক রেল স্টেশনে ট্রেন অবরোধ করেন। শ্রীরামপুর, চন্দননগর, হুগলি, হিন্দমোটর, কোন্নগর, ত্রিবেণী স্টেশনেও অবরোধ করা হয়। তাতে দীর্ঘক্ষণ ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। কোথাও দেড় ঘণ্টা, কোথাও দুঘণ্টা অবরোধ চলে। বুধবার সকাল থেকেই রেল অবরোধে (BJP Bangla Bandh) সামিল হন বিজেপি কর্মীরা। মানকুন্ডু স্টেশনেও এদিন সকাল সাড়ে আটটা থেকে আপ ও ডাউন লাইনে রেল অবরোধ করেন বিজেপি কর্মীরা। দুটি লাইনেই দাঁড়িয়ে পড়ে ট্রেন। একটিতে দূরপাল্লার বালুরঘাট এক্সপ্রেসও দাঁড়িয়ে পড়ে। প্রায় দু’ঘণ্টা ধরে চলে অবরোধ। জিআরপি ও আরপিএফ অবরোধ হঠানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। দীর্ঘক্ষণ হাওড়া-বর্ধমান মেন ও ব্যান্ডেল শাখায় ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে এরপরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছন চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের উচ্চপদস্থ কর্তারা। পুলিশ লাইন থেকে বিশাল পুলিশ বাহিনী-র‍্যাফ-উইনার্স টিম ও কমব্যাট ফোর্সও ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। এরপরেই কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করে।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ডাকা বন‍্ধে জেলায় জেলায় অবরোধ, সমর্থক-পুলিশ ধস্তাধস্তি

    মানকুণ্ডু স্টেশনের অবরোধ নিয়ে ট্যুইট সুকান্তর

    রেল অবরোধ (BJP Bangla Bandh) নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ট্যুইট করে বলেন, বনধের সমর্থনে সাধারণ মানুষও সামিল হয়েছেন।

    <p

    পথ অবরোধে বিজেপি কর্মীরা

    ট্রেন ছাড়া হুগলি জেলার একাধিক জায়গায় পথ অবরোধও (BJP Bangla Bandh) করেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। শ্রীরামপুরের পেয়ারাপুরের কাছে দিল্লি রোডের মোড়ে অবরোধকারীদের সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের হাতাহাতি হয়। হাতাহাতিতে আহত হন দুপক্ষের বেশ কয়েকজন। শ্রীরামপুর থানা থেকে পুলিশের বড় বাহিনী গিয়ে দুপক্ষকে বুঝিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share