Tag: Madhyom

Madhyom

  • Rajnath Singh: চারদিনের সফরে মার্কিন মুলুকে যাচ্ছেন রাজনাথ সিং, হতে চলেছে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    Rajnath Singh: চারদিনের সফরে মার্কিন মুলুকে যাচ্ছেন রাজনাথ সিং, হতে চলেছে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোল্যান্ড এবং ইউক্রেন সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার পোল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। সেখান থেকে তিনি যাবেন ইউক্রেনে। এবার চার দিনের মার্কিন মুলুক (US) সফরে যাচ্ছেন তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। চারদিনের সরকারি সফরে আমেরিকা যাচ্ছেন রাজনাথ।

    আমেরিকা সফরে রাজনাথ (Rajnath Singh)

    ২৩ অগাস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা দেবেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। থাকবেন ২৬ তারিখ পর্যন্ত। রাজনাথের এই সফরে বাইডেন প্রশাসনের প্রতিরক্ষা সেক্রেটারি লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন রাজনাথ। একথা জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী স্বয়ং। এই সফরে রাজনাথ সাক্ষাৎ করবেন প্রেসিডেন্ট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাফেয়ার্সের অ্যাসিস্ট্যান্ট জ্যাক সুলিভানের সঙ্গেও। ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং বিভিন্ন স্তরে প্রতিরক্ষা এনগেজমেন্টের ব্যকড্রপে হচ্ছে রাজনাথের এই সফর। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-মার্কিন কম্প্রিহেনসিভ গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপকে আরও গভীর এবং চওড়া করা হবে বলে আশা।

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    মনে রাখতে হবে, এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে। গত বছর রাজনাথের (Rajnath Singh) সঙ্গে অস্টিনের বৈঠক হয়েছিল। তার আগে আগে হয়েছিল ভারত-মার্কিন ২+২ মিনিস্ট্রিয়াল ডায়লগ। জটিল ক্ষেত্রগুলিতে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত টেকনোলজি কো-অপারেশন নিয়ে আলোচনা হয়েছে ওই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে। এই সফরে প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও দেখা করবেন। উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করবেন মার্কিন ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রির কর্তাদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন: ধর্মান্তরণে জড়িত থাকলেই ব্যবস্থা, রায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    জানা গিয়েছে, মার্কিন মুলুকে কিছু মিলিটারি ফেসিলিটি ঘুরে দেখবেন রাজনাথ। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর চলতি সফরে ৩১টি এমকিউ ৯বি প্রিডেটর ড্রোন কেনার পরিকল্পনা রয়েছে। ভারতে জিই এফ ৪১৪ ইঞ্জিনের উৎপাদন নিয়ে কথা হতে পারে দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকে। জিই-হল চুক্তি নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। গত বছর জুনে মোদি যখন বাইডেন সরকারের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউস সফরে গিয়েছিলেন তখনই স্বাক্ষরিত হয়েছিল জিই হাল চুক্তি (GE HAL Pact)। অস্টিন-রাজনাথের আগের বৈঠকেও উঠেছিল বিষয়টি। এবারও (Rajnath Singh) উঠবে বলেই আশাবাদী (US) বিশেষজ্ঞ মহল। উল্লেখ্য, জিই (GE) হল জেনারেল ইলেকট্রিক অ্যারোস্পেস এবং হাল (HAL) হল হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Assembly Election: ফের সক্রিয় রাজনীতিতে, ভূস্বর্গের ভোটে  বিজেপির দায়িত্বে রাম মাধব

    Jammu Kashmir Assembly Election: ফের সক্রিয় রাজনীতিতে, ভূস্বর্গের ভোটে  বিজেপির দায়িত্বে রাম মাধব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে (Jammu Kashmir Assembly Election) দলের নির্বাচনী ইনচার্জ নিযুক্ত হলেন সঙ্ঘ পরিবার ঘনিষ্ঠ বিজেপি নেতা রাম মাধব (Ram Madhav)৷ তাঁর সঙ্গে জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচনী ইনচার্জ হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জি কিষেণ রেড্ডিও৷ তবে আসল ব্যক্তি রাম মাধবই, মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ৷ জম্মু ও কাশ্মীরের আসন্ন বিধানসভা ভোটের দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই নেতার নাম মঙ্গলবার ঘোষণা করেছে বিজেপি (BJP)।

    সঙ্ঘ পরিবার থেকে রাজনীতিতে

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি প্রথম বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে বিজেপির সঙ্গে সঙ্ঘ (RSS) পরিবারের সমন্বয় সাধন করার গুরুদায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছিল রাম মাধবের (Ram Madhav) কাঁধে৷ সেই বছরেই জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচনে (Jammu Kashmir Assembly Election) রাম মাধবের নেতৃত্বে লড়াই করে বিজেপি জিতেছিল ২৫টি আসন৷ পিডিপি পেয়েছিল ২৮টি আসন, ন্যাশনাল কনফারেন্স ১৫টি৷ রাম মাধবই পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতিকে বুঝিয়ে সুজিয়ে বিজেপির সঙ্গে পিডিপির ভোট পরবর্তী সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর করিয়েছিলেন, জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন মেহবুবা৷ তবে, ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের পর আরএসএস-র সেন্ট্রাল কমিটিতে যোগ দেন রাম মাধব। সংগঠনের দায়িত্ব সামলান। প্রায় পাঁচ বছর পরে আবার সক্রিয় রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন হল রাম মাধবের। জম্মু ও কাশ্মীরের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের দায়িত্বে বিজেপি-র প্রাক্তন জাতীয় সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডিকে দায়িত্বভার তুলে দিলেন ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। পার্টির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং একটি বিবৃতি জারি করে সেই তথ্য জানিয়েছেন।

    উপত্যকায় পরিচিতি

    সূত্রের দাবি, উপত্যকার সবক’টি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে রাম মাধবের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়৷ ১০ বছর আগে কাশ্মীরের বিধানসভা ভোটে (Jammu Kashmir Assembly Election) সাফল্যের পরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি রাম মাধবকে৷ রাতারাতি দলের সাধারণ সম্পাদক(সংগঠন) পদে উত্তীর্ণ হন রাম মাধব (Ram Madhav)৷ এর পরে অসম এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের একাধিক রাজ্যেও বিজেপির জয়রথ দৌড়তে শুরু করেছিল রাম মাধবের রণকৌশলেই, দাবি বিজেপি সূত্রের৷ বস্তুত, তিনিই ওই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধানসভা ভোটে বিজেপির (BJP) প্রার্থী নির্বাচন এবং প্রচার কৌশল নির্ধারণের মূল দায়িত্বে বলে দলীয় সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিল কেন্দ্রীয় বাহিনী

    RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে আরজি করের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিল কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে এবার থেকে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। দুদিন আগে শীর্ষ আদালত এই নির্দেশ দিয়েছিল। বৃহস্পতিবার দুপুরেই আরজি করে পৌঁছল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিশাল দল। এবার থেকে হাসপাতালের নিরাপত্তার বিষয়টি তারা দেখভাল করবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরজি করে থাকবে দুই কোম্পানি বাহিনী (RG Kar Incident)

    সিআইএসএফ জওয়ান সাধারণত মোতায়েন থাকে বিমানবন্দর, খনি এলাকা, বন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। সরকারি হাসপাতালে (RG Kar Incident) সিআইএসএফ মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়ে সেখানকার নিরাপত্তার বিষয়টিকেও বিমানবন্দর বা খনি এলাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। জানা গিয়েছে, সাধারণত এক কোম্পানি বাহিনীতে ৮০ থেকে ১২০ জন কেন্দ্রীয় জওয়ান থাকেন। আরজি করে থাকবে দুই কোম্পানি বাহিনী। অর্থাৎ, থাকবেন এক সুপারিন্টেন্ডেন্ট-সহ প্রায় ১৫১ জওয়ান। আধাসেনার ওই দলে রয়েছেন বহু মহিলা জওয়ানও।

    এদিন দুপুরে আরজি করের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জড়ো হন তাঁরা। পরে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর কার কোথায় ডিউটি, তা জানিয়ে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার আরজি করের মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য সিআইএসএফ মোতায়েনের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। তার পরেই বুধবার সকালে আরজি করে যান সিআইএসএফ-এর কর্তারা। নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর ডিআইজি কে প্রতাপ সিং। এরপর আরজি কর থেকে লালবাজারে যান তাঁরা। বুধবার রাতে ফের আরজি কর হাসপাতালে গিয়েছিলেন সিআইএসএফ-এর কর্তারা। তখনও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক দফা আলোচনা করেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    প্রসঙ্গত, আরজি করে (RG Kar Incident) তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনায় উত্তাল গোটা দেশ। হাসপাতালের মধ্যে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিক্ষোভ শুরু হয়েছে দেশের অন্য হাসপাতালগুলিতেও। এর মাঝেই গত ১৪ অগাস্ট রাতে আরজি করে হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। ভাঙচুর করা হয় জরুরি বিভাগে। ফলে, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আন্দোলনকারীরা। এর পরেই হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বিশ্ববিদ্যালয়ে কোরান পাঠে না, বাংলাদেশে পদত্যাগে বাধ্য করা হল ডিনকে

    Bangladesh Crisis: বিশ্ববিদ্যালয়ে কোরান পাঠে না, বাংলাদেশে পদত্যাগে বাধ্য করা হল ডিনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন কেবল হিন্দুদের জোর করে পদত্যাগ করানো হচ্ছিল। এবার পদত্যাগ করতে বাধ্য করানো হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের (Dhaka University) ডিনকে (Bangladesh Crisis)। তাঁর ‘অপরাধ’, পড়ুয়াদের বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রকাশ্যে কোরান পাঠ করতে বারণ করেছিলেন তিনি। অভিযোগ, তার জেরে বাংলাদেশের নয়া অন্তর্বর্তী সরকার পদত্যাগে বাধ্য করেন তাঁকে।

    ডিনের পদত্যাগ (Bangladesh Crisis)

    জানা গিয়েছে, ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কোরান পাঠে না করার পরেই তাঁকে ঘিরে ধরেন পড়ুয়ারা। এর পরেই অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে পদত্যাগ করেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন সে দেশের সমাজকর্মী সাহিব আহমেদ তুহিন। পোস্টে লেখা হয়েছে, “ইনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের ডিন। ইনি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রকাশ্যে কোরান পাঠে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন। আজ পড়ুয়ারা তাঁর অফিসেই কোরান পাঠ করল। তাঁর গাইডেন্স প্রার্থনা করল এবং তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করল। পোয়েটিক জাস্টিস!”

    তসলিমার পোস্ট

    বাংলাদেশের নামী পত্রিকা ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘ফ্যাকাল্টি অফ আর্টসের ডিন অধ্যাপক আবদুল বসির পদত্যাগ করেছেন। ইস্তফাপত্রে তিনি লিখেছেন, ফ্যাকাল্টি অফ আর্টসের ডিন পদে আমি ইস্তফা দিচ্ছি। এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিন।’ দিন দুই আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিনের পদত্যাগ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন বিশ্বশ্রুত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। ডিনের পদত্যাগের কারণ হিসেবে লেখা হয়েছে, ডিন নিসার হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় কোরান পাঠে বাধা দিয়েছেন। তাই তাঁকে পদত্যাগে বাধ্যা করিয়েছেন আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা।

    আরও পড়ুন: ধর্মান্তরণে জড়িত থাকলেই ব্যবস্থা, রায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    তসলিমার ভিডিওর নীচে বন্যা বয়ে গিয়েছে কমেন্টের। একজন লিখেছেন, ‘বাংলাদেশ ধীরে ধীরে মৌলবাদীদের গ্রাসে চলে যাচ্ছে।’ একজন আবার লিখেছেন, ‘দখলের শেষ পর্যায় আসতে খুব বেশি দেরি নেই।’

    ইতিহাসবিদ এস ইরফান হাবিব পাশে দাঁড়িয়েছেন দুই ডিনের। তাঁর প্রশ্ন, “কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মীয় গ্রন্থ পড়ানো হবে?” তিনি বলেন, “কেন কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মীয় গ্রন্থ পড়ানো হবে? বাড়িতে ধর্মগ্রন্থ পাঠ করুন এবং তারপর আসুন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যে কাজটা করতে এসেছেন (Dhaka University), সেটা মন দিয়ে করুন। ভাবুন এবং স্টাডি করুন (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: মুসলিম বিবাহ ও বিবাহ-বিচ্ছেদে আসছে রেজিস্ট্রেশন, বড় ঘোষণা অসম সরকারের

    Himanta Biswa Sarma: মুসলিম বিবাহ ও বিবাহ-বিচ্ছেদে আসছে রেজিস্ট্রেশন, বড় ঘোষণা অসম সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে আরও একটি বড় পদক্ষেপ করার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। এবার মুসলিম বিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদে (Muslim Marriages and Divorces) রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা আনতে চলেছে অসম সরকার। বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “শীঘ্রই রাজ্য সরকারের তরফে নতুন একটি বিল আনা হবে। পরবর্তী অধিবেশনে এই বিল আনা হবে। সেখানে মুসলিমদের জন্য রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করা হবে।”

    ঠিক কী বলেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)?

    অসমে এই বিলের নামকরণ করা হবে অসম কমপালসরি রেজিস্ট্রেশন অব ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্স। বিলের খসড়া মোটামুটি ভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন, “রাজ্যের বাল্যবিবাহের হার কামাতেই এই বিল আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিবাহ-বিচ্ছেদের (Muslim Marriages and Divorces) রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক হলে, ১৮ বছরের কমবয়সি মেয়েদের বিয়ে বন্ধ করা আরও সহজ হবে। বিলে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে প্রাপ্তবয়স্ক না হলে, বিয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না। তবে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন বিলের পাশাপাশি আরেকটি নতুন বিল আনা হবে, যেখানে লাভ জিহাদ-কে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য করা হবে। অপরাধ প্রমাণ হলে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হবে। একই ভাবে ভিন্ন ধর্মে জমি হস্তান্তর আটকাতে বিশেষ ভাবনাচিন্তা করছে সরকার।”

    আরও পড়ুনঃ ধর্মান্তরণে জড়িত থাকলেই ব্যবস্থা, রায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    বাল্য বিবাহের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

    বুধবার অসম ক্যাবিনেটের পক্ষ থেকে মুসলিম রেজিস্ট্রেশন বিল ২০২৪ অনুমোদন করা হয়েছে। এই বিলে বলা হয় মুসলমানদের বিয়ের রেজিস্ট্রেশনে কাজিদের হাত থাকবে না। রাজ্য সরকার এবার থেকে বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করবে। এই বিল আইনে পরিণত হলে বাল্য বিবাহের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে। উল্লেখ্য ২০২৪ সালের লোকসভার ভোটের প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma) বলেছিলেন, খুব দ্রুত অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা হবে। রাজ্য সরকার, অসম রিপিলিং বিল ২০২৪-এর মাধ্যমে অসম মুসলিম বিবাহ ও বিবাহবিচ্ছেদ (Muslim Marriages and Divorces) নিবন্ধন আইন এবং বিধি ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রস্তাবিত নতুন আইনের সঙ্গে এই বাতিলের ঘোষণা রাজ্য বিধানসভার পরবর্তী অধিবেশনে পেশ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: ময়নাতদন্তের আগেই বলে দেওয়া হল অস্বাভাবিক মৃত্যু? সুপ্রিম প্রশ্নবাণে জর্জরিত রাজ্য

    Supreme Court: ময়নাতদন্তের আগেই বলে দেওয়া হল অস্বাভাবিক মৃত্যু? সুপ্রিম প্রশ্নবাণে জর্জরিত রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) স্বতঃপ্রণোদিত মামলার দ্বিতীয় দিনের শুনানিতে সিলবন্ধ খামে তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে আরজি কর মামলার শুনানি চলছে। শুনানিতে ডাক্তারদের কাজে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়। আর কারা ভয় দেখাচ্ছেন তাঁদের? চিকিৎসকদের কাছে নামও জানতে চাওয়া হয়।

    থানায় অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন (Supreme Court) 

    বিচারপতি (Supreme Court) পারদিওয়ালা আইনজীবী সিব্বলের কাছে জানতে চান, যে রেকর্ড হাতে এসেছে, তাতে ৯ অগাস্ট টালা থানায় ইউডি কেস ৮৬১ দায়ের হয়। সেটি দায়ের হয় রাত সাড়ে এগারোটায়। এফআইআর দায়ের হয় রাত ১১.৪৫ মিনিটে। এটা কি সঠিক? আইনজীবী সিব্বল বলেন, আমাদের কাছে গোটা টাইমলাইন রয়েছে। ইউডি কেস দায়ের হয় দুপুর ১.৪৫ মিনিটে। সলিসেটর জেনারেল তখন বলেন, না, এই তথ্য একেবারেই ঠিক নয়। বিচারপতি তখন পুলিশের কোনও আধিকারিক আদালতে উপস্থিত রয়েছেন কিনা তা জানতে চান, তাঁর কাছ থেকে ব্যাখ্যা চান।

    ময়নাতদন্তের আগেই কী করে বলে দেওয়া হল অস্বাভাবিক মৃত্যু?

    বিচারপতি পারদিওয়ালা জানতে চান, কখন ময়নাতদন্ত হল? রাজ্য জানায়, সন্ধ্যা ৬টা ১০ থেকে ৭টা ১০-এর মধ্যে। বিচারপতি পারদিওয়ালা রাজ্যের কাছে জানতে চান, অস্বাভাবিক মৃত্যু কখন দায়ের করা হয়? রাজ্য জানায়, দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের হয়েছিল। বিচারপতি পারদিওয়ালা বলেন, “এটা কি অস্বাভাবিক মৃত্যু? যদি হয়, তবে ময়নাতদন্তের কী প্রয়োজন ছিল? এখানে দেখতে পাচ্ছি রাত সাড়ে ১১টায় জেনারেল ডায়েরি হয়। তার ১৫ মিনিটের মাথায় এফআইআর হল? আদালতের কাছে সঠিক ভাবে বক্তব্য রাখুন। বিচারপতি পারদিওয়ালা আরও বলেন, “অবাক হচ্ছি, ময়নাতদন্তের আগেই বলে দেওয়া হল অস্বাভাবিক মৃত্যু?”

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    চিকিৎসকদের কাজে ফেরার নির্দেশ

    এদিন আন্দোলনরত চিকিৎসকদের কাজে যোগ দেওয়ার কথা বলা হয়। প্রসঙ্গত, আরজি করের চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার পর থেকে চিকিৎসকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন। এখনও সেই আন্দোলন চলছে। অন্যদিকে, গত সোমবারের শুনানিতে আরজি কর হাসপাতাল ভাঙচুরের ঘটনায় কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা নিয়েও বৃহস্পতিবার রাজ্যকে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

    ডাক্তারদের ভয় দেখাচ্ছে কে?

    সিনিয়র আইনজীবী গীতা লুথরা সওয়াল করেন, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসকরা অত্যন্ত ভীতসন্ত্রস্ত। তাঁদেরকে ভয় দেখানো হচ্ছে। তদন্তকারীদের কাছে সিল বন্ধ খামে কয়েকজনের নাম দিয়েছেন বলে তাঁরা দাবি করেছেন। আর তারপর থেকেই তাঁদেরকে টার্গেট করা হচ্ছে। প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) প্রশ্ন করেন, “কারা ভয় দেখাচ্ছেন? কাদের দ্বারা ভীত?” আইনজীবী জানান, যাঁরা ঘটনার প্রতিবাদে মুখ খুলেছিলেন, তাঁদেরকেই টার্গেট করা হচ্ছে, তাঁদের কাছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিডিওর টাইমলাইন রয়েছে। প্রধান বিচারপতি আবারও প্রশ্ন করেন, কারা ভয় দেখাচ্ছেন? আইনজীবী জানান, কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে করা হচ্ছে। আমি কলকাতার চিকিৎসকদের কাছে গিয়েছিলাম। দুষ্কৃতীদের তরফেও চাপ আসছে। হাসপাতালে কর্তৃপক্ষের একাংশের তরফেও চাপ আসছে। প্রধান বিচারপতি বিষয়টি দেখে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

    চিকিৎসকদের ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি

    এক আইনজীবী এদিন সওয়াল করেন, জুনিয়র চিকিৎসকরা হাসপাতালে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেন। সেটা ৩৬ ঘণ্টা, ৪৮ ঘণ্টাও ছাড়িয়ে যায়। কীভাবে এক জন চিকিৎসক ৩৬ ঘণ্টা টানা ডিউটি করতে পারেন? যিনি করছেন তাঁর শারীরিক ক্ষমতা অবশিষ্ট থাকে না। যৌন নিগ্রহ তো অনেক দূরের কথা, সামান্য নিগ্রহই প্রতিরোধ ক্ষমতা আর তাঁর শরীরে থাকে না। প্রধান বিচারপতি বলেন, আমরা এই বিষয়টাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। এটা লক্ষ্য করা গিয়েছে, সরকারি হাসপাতালগুলিতে জুনিয়র চিকিৎসকরা বিভিন্ন রকমের হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। সেটা কেবল যৌন হয়রানিই নয়। আর এটা অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি বিষয়। আমরা অনেক ইমেল পেয়েছি। জুনিয়র চিকিৎসকদের ৪৮ ঘণ্টা, ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি দেওয়া একেবারেই ঠিক নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anti Conversion Law: ধর্মান্তরণে জড়িত থাকলেই ব্যবস্থা, রায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Anti Conversion Law: ধর্মান্তরণে জড়িত থাকলেই ব্যবস্থা, রায় এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের (Anti Conversion Law) ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad HC)। রায়ে বলা হয়েছে, জোরপূর্বক ধর্মান্তরণের ক্ষেত্রে যে-ই জড়িত থাকুক না কেন, তাঁর খাতাব কিংবা ধর্মীয় পরিচয় যাই হোক না কেন, ‘উত্তরপ্রদেশ প্রোহিবিশন অফ আনলফুল কনভার্সান অফ রিলিজিয়াস অ্যাক্ট, ২০২১’ অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণে ব্যবস্থা (Anti Conversion Law)

    আদালত স্পষ্ট করে দিয়েছে, জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের ক্ষেত্রে যদি কোনও ফাদার, মওলানা, কর্মকান্দি বা অন্য কোনও খেতাবধারী জড়িত থাকেন, তবে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মওলানা মহম্মদ শানে আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এক যুবতীকে জোরপূর্বক ইসলামে ধর্মান্তরিত করেছিলেন এবং একজন মুসলিম পুরুষের সঙ্গে তাঁর বিবাহ দিয়েছিলেন। পরে গ্রেফতার করা হয় আলমকে। জামিনের আবেদন করেন মওলানা। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই এলাহাবাদ হাইকোর্টের এই নির্দেশ। একই সঙ্গে বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়ালের বেঞ্চ তাঁর জামিনের আবেদনও খারিজ করে দিয়েছে (Anti Conversion Law)।

    ধর্ম পরিবর্তনের স্বাধীনতা

    এর আগে অন্য একটি মামলায় এলাহাবাদ হাইকোর্ট জানিয়েছিল, ধর্ম পরিবর্তন করার স্বাধীনতা সবারই রয়েছে। কিন্তু সেই ধর্ম পরিবর্তন হতে হবে সমাজের আপত্তি ছাড়া এবং আইনিভাবে।কীভাবে ধাপে ধাপে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে, শুনানিতে তারও একটি রূপরেখা তৈরি করে দিয়েছিলেন বিচারপতি প্রশান্ত কুমার। আদালতের পর্যবেক্ষণ, ধর্ম পরিবর্তনে সমাজে যাতে আপত্তি না ওঠে, সেটা দেখাও কর্তব্য। এজন্য হলফনামা দাখিলের পরে ধর্ম পরিবর্তনের ইচ্ছের কথা এলাকায় বহুল প্রচারিত কোনও সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাতে হবে। এতে কোনও জায়গা থেকে আপত্তি না উঠলে তার পরে বিষয়টি গেটেজ নোটিফিকেশন করে চূড়ান্ত করা যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করে মন জয়ের চেষ্টা

    আলমের কাজ ধর্মান্তর বিরোধী আইন লঙ্ঘন করেছে কিনা, তা পরীক্ষা করে দেখছে এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Anti Conversion Law)। যাঁকে ধর্মান্তকরণ করা হয়েছে বলে আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তাঁকে ভুল বোঝানো, ধর্ম পরিবর্তনে জোর করা, প্রতারণা করা, আনডিউ ইনফ্লুয়েন্স, জবরদস্তি কিংবা প্রলোভন দেখানো হয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই আইনের ২ (১) নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, রিলিজিয়ান কনভার্টার হবেন তিনিই, যিনিই এই ধরনের নিষিদ্ধ উপায়ে ধর্ম পরিবর্তন করাবেন। আদালত (Allahabad HC) দেখেছে, আইনের এই সংজ্ঞায় অনায়াসেই সংজ্ঞায়িত করা যায় আলমকে। এই আইনের বলেই তাঁকে দায়ী করা যায় (Anti Conversion Law)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    BJP: দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার (JP Nadda) সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ করলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী। ‘বিজেপিকে জানুন’ নামে একটি কর্মসূচিতে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন ওই দেশের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তিনি সম্প্রতি তিন দিনের সফরে এসেছেন ভারতে। নাড্ডা দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে অত্যন্ত আশা প্রকাশ করেছেন।

    ঠিক কী বললেন নাড্ডা (BJP)?

    বিজেপির (BJP) বিদেশ পর্যবেক্ষক বিজয় চৌথাইওয়ালে জানিয়েছেন, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে এই বৈঠকে ওই দেশের শাসকদল ও বিজেপির মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে ‘বিজেপিকে জানুন’-এর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে নাড্ডা (JP Nadda) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে বলেন, “এই বৈঠকের মাধ্যমে দুই দেশের শাসক দলের মধ্যে সম্পর্ককে শক্তিশালী করার ভাবনার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হাই দাতো সেরি আনোয়ার বিন ইব্রাহিমের সঙ্গে দেখা করে বেশ সম্মানিত হয়েছি। আমাদের দুই পক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি বিনিময় করতে পেরেছি। দুই দেশ এবং দুই শাসক দলের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়াকে আরও গভীর ভাবে অধ্যায়ন করা সম্ভবপর হয়েছে। ভারত-মালয়েশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য, কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশে ইউনূস জমানায় মুক্ত করে দেওয়া হল জঙ্গি নেতা রাহামানিকে

    শিক্ষা, কর্মসংস্থান, আয়ুর্বেদ নিয়ে আলোচনা

    বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে একাধিক বিষয় নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। গত এক দশকে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের বেশ উন্নতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে একাধিক ক্ষেত্রে সহযোগিতার সম্ভাবনার বিষয়ে পর্যালোচনা হয়েছে। দুই দেশের শিক্ষা, কর্মসংস্থান, আয়ুর্বেদ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। দুই নেতার মধ্যে মতবিনিময়ে ভারতীয় জনতা পার্টি এবং পিপলস জাস্টিস পার্টির মধ্যে সহজতর সম্পর্ক নির্মাণে আলোচনা হয়েছে। দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং পরস্পরের বোঝাপড়া গড়ার বিষয়ে ফলপ্রসূ মতবিনিময় হয়েছে। উল্লেখ্য মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির কার্যকালের প্রথম সফরসূচি বলে জানা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India’s Defence Exports: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র সাফল্য, এক দশকে অস্ত্র রফতানি বেড়েছে ৩০ শতাংশ!

    India’s Defence Exports: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র সাফল্য, এক দশকে অস্ত্র রফতানি বেড়েছে ৩০ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের পর বছর অস্ত্র-বাজারে একচেটিয়া ‘রাজ’ করে আসছিল পশ্চিমী দেশগুলি। সেখানেই এবার নিজের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে ভারত (India’s Defence Exports)। গত এক দশকে অস্ত্র এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি প্রায় ৩০ গুণ বাড়িয়েছে ভারত। ২০১৪ সাল থেকে চলতি অর্থবর্ষ পর্যন্ত পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করে এই তথ্য উঠে এসেছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েই আত্মনির্ভর ভারত-এর স্লোগান তুলেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। জানিয়েছিলেন তাঁর স্বপ্নের মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের কথা। এখন তারই সুফল পাচ্ছে দেশ। 

    রফতানি কত বাড়ল?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্লোগানে ভর করে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও ভারত ক্রমশ ‘আত্মনির্ভর’ হয়ে উঠছে, পরিসংখ্যান থেকে তা স্পষ্ট। এক সময়ে বিশ্বের উন্নত দেশগুলির অস্ত্রের জন্য মুখাপেক্ষী হয়ে থাকা ভারত বর্তমানে বিশ্বের ৯০টি দেশকে অস্ত্র বিক্রি (India’s Defence Exports) করছে। বেসরকারি অর্থানুকূল্যে দেশীয় প্রতিরক্ষা উৎপাদনও বাড়ছে দ্রুত গতিতে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তথ্য জানাচ্ছে ২০২৪-২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে রফতানি প্রায় ৭৮ শতাংশ বেড়েছে। এপ্রিল-জুন মাসে প্রতিরক্ষা রফতানি বেড়ে ৬ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা হয়েছে। আগের অর্থবর্ষের (২০২৩-২৪) প্রথম ত্রৈমাসিকে যা ছিল ৩ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা।

    স্বাধীন ভারতে প্রথমবার

    চলতি অর্থবর্ষে ইতিমধ্যেই ২১ হাজার কোটি টাকার প্রতিরক্ষা সামগ্রী রফতানি (India’s Defence Exports) করা হয়েছে। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এই ঘটনা প্রথমবার। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তুলনায় এবার ৩২.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে প্রতিরক্ষা সামগ্রীর রফতানি। টাকার অঙ্কে যা ২১ হাজার ৮৩ কোটি। সরকারের লক্ষ্য ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে প্রতিরক্ষা রফতানির অঙ্ক ৩৫ হাজার কোটি টাকায় নিয়ে যাওয়া। টাটা, মাহিন্দ্রা বা কল্যাণী গ্রুপের মতো শিল্পগোষ্ঠীর হাত ধরে প্রতিরক্ষা উৎপাদনে বেসরকারি বিনিয়োগের জোয়ার এসেছে। রফতানির ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানে রয়েছে বেঙ্গালুরুর সংস্থা ইন্দো-এমআইএম। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারনেট ক্ষমতা বাড়বে চারগুণ! রূপায়নের পথে তিনটি আন্ডারসি কেবল প্রকল্প

    ভারতীয় অস্ত্রের ক্রেতা

    ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে ফিলিপিন্সের সঙ্গে ব্রহ্মোস সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের চুক্তি হয় ভারতের (India’s Defence Exports)। যেখানে টাকার অঙ্ক ছিল ৩৭ কোটি ডলার। সামরিক ক্ষেত্রে বেসরকারি সংস্থাগুলির অংশগ্রহণে দেশের প্রতিরক্ষা রফতানিও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ে। বর্তমানে ৮৫টিরও বেশি দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিকভাবে চলছে প্রতিরক্ষা সামগ্রীর রফতানি। দেশের শতাধিক সংস্থা প্রতিরক্ষা সামগ্রী উৎপাদনের কাজে হাত লাগিয়েছে। উৎপাদনের তালিকায় রয়েছে ফাইটার প্লেন, মিসাইল, রকেট লঞ্চার ইত্যাদি। মূলত আফ্রিকা, পশ্চিম এশিয়া, মধ্য এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি ভারতীয় অস্ত্রের ক্রেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Civic Volunteer: অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করে মন জয়ের চেষ্টা

    Civic Volunteer: অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করে মন জয়ের চেষ্টা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর জি করকাণ্ড নিয়ে রাজ্য সরকারের মুখ পুড়েছে। নিহত চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় নাম জড়িয়েছে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের (Civic Volunteer)। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনা ছাড়াও রাজ্যে একাধিক জেলায় সিভিকদের বিরুদ্ধে তোলাবাজি, শ্লীলতাহানিসহ নানা কুকর্ম করার অভিযোগ ওঠে। ফলে, সিভিকদের ভাবমূর্তি নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই আবহে সিভিকদের বোনাস (Bonus) বৃদ্ধির ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। মূলত, অন্যায় করলেও সাত খুন মাফ! সঙ্গে সিভিকদের পাশে থাকার বার্তা দিতেই এই উদ্যোগ বলে বিরোধীদের অভিযোগ।

    ক্ষতে প্রলেপ দিতেই বোনাস বৃদ্ধি! (Civic Volunteer)

    প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ডে জড়িত থাকার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। তাঁকে গ্রেফতারের উদ্যোগ না নিয়ে স্বাস্থ্য ভবনে ‘প্রাইজ পোস্টিং’ দিল সরকার। বিরোধীদের বক্তব্য, সন্দীপকে নিয়ে গোটা দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। আর তাঁকে আড়াল করতেই মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল! ঠিক একইভাবে বোনাস বৃদ্ধি করে সিভিকদের (Civic Volunteer) মন জয় করার মরিয়া চেষ্টা তৃণমূল সরকারের। জানা গিয়েছে, গত বার প্রথম যে নির্দেশিকা জারি হয়েছিল, তাতে কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস ৫ হাজার ৩০০ টাকা থাকলেও জেলার সিভিক ভলান্টিয়ারদের ক্ষেত্রে ছিল ২ হাজার টাকা। এ বার কলকাতার সঙ্গে জেলার সিভিক ভলান্টিয়ার কিংবা গ্রামীণ এলাকার ভিলেজ পুলিশের বোনাসের অঙ্কের কোনও ফারাক রইল না। নবান্নের নির্দেশিকা অনুযায়ী ৫ হাজার ৩০০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস করা হচ্ছে ৬ হাজার টাকা।

    আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড ভ্যালু হারানোর ভয়! মিছিলে নেই, মেয়ের সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সৌরভের

    শুভেন্দুর চাপও আছে

    সিভিকদের বোনাস বৈষম্য নিয়ে সরব হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বক্তব্য ছিল, “কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়ারেরা ৫ হাজার ৩০০ টাকা পান তাতে কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু, জেলার সিভিক ভলান্টিয়ারেরা (Civic Volunteer) কেন বঞ্চিত হবেন? কেন তাঁদের কম অর্থ দেওয়া হবে। জেলার প্রতি বিমাতৃসুলভ মনোভাব দেখাচ্ছে রাজ্য।” সিভিকদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছিল। যদিও তার পরে ক্ষতি প্রলেপ দিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশ্বাস দিয়েছিলেন, কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ারদের মতোই রাজ্যের অন্য জেলায় কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়াররাও সমান অঙ্কের পুজোর বোনাস পাবেন। অবশেষে সিভিকদের বোনাস বৃদ্ধি করা হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share