Tag: Madhyom

Madhyom

  • Paris Paralympics 2024: ‘‘নতুন রেকর্ড গড়ে তুলুন’’, ভারতীয় প্যারালিম্পিক্স প্রতিযোগীদের শুভেচ্ছা মোদির

    Paris Paralympics 2024: ‘‘নতুন রেকর্ড গড়ে তুলুন’’, ভারতীয় প্যারালিম্পিক্স প্রতিযোগীদের শুভেচ্ছা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অলিম্পিক্স শেষ হলেও প্যারিসে ক্রীড়া উৎসব কিন্তু এখনও শেষ হয়নি। এ মাসের ২৮ তারিখ থেকে অলিম্পিক্সের ভেন্যু প্যারিসেই শুরু হবে প্যারালিম্পিক্সের (Paris Paralympics 2024) আসর। আর সে প্রসঙ্গেই সোমবার রাখি বন্ধনের দিনই ভারতীয় প্যারা অ্যাথলিটদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে শুভেচ্ছা বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন ভারতের প্যারা অ্যাথলিটদের সঙ্গে ভার্চুয়াল কথোপকথন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। উল্লেখ্য, এবার সর্ববৃহৎ দল নিয়ে প্যারালিম্পিক্সে অংশ নিচ্ছে ভারত। জানা গিয়েছে, ভারত থেকে মোট ৮৪ জনের দল প্যারালিম্পিক্সে অংশ নিচ্ছেন। 

    কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi) 

    এদিন প্রধানমন্ত্রী অ্যাথলিটদের সঙ্গে কথোপকথনের সময় বলেন, ‘‘আপনাদের এই প্যারালিম্পিক্সের (Paris Paralympics 2024) যাত্রা দেশের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি এটি আপনাদের ক্যারিয়ারের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। আপনাদের জয় মানেই দেশের জয়, দেশের গৌরব। ১৪০ কোটি ভারতীয় আপনাদেরকে তাঁদের আশীর্বাদ পাঠাচ্ছেন। বিজয় ভব (আপনারা বিজয়ী হোন)।’’

    একইসঙ্গে এদিন এই কথোপকথনে মোদি বলেন, ‘‘ভারতীয় দল ফ্রান্সে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আপনারা সকলেই ভারতের পতাকাবাহী হিসাবে প্যারিসে যাচ্ছেন। এর আগে আপনারা যেমন এশিয়ান প্যারালিম্পিক্স এবং টোকিও প্যারালিম্পক্সে সাফল্য পেয়েছিলেন, সেভাবেই আমি চাই আপনারা সবাই এবার প্যারিসে নতুন রেকর্ড তৈরি করুন।’’

    এবার প্রত্যাশা প্যারালিম্পিক্সকে ঘিরে (Paris Paralympics 2024) 

    এই প্রথমবার প্যারিসে প্যারালিম্পক্সের আসর বসতে চলেছে। ২২টি খেলায় ৫৪৯টি ইভেন্টে এবার মোট ৪৪০০ জন প্যারা অ্যাথলিট প্যারালিম্পিক্সে (Paris Paralympics 2024) অংশগ্রহণ করতে চলেছেন। ১১ দিন ধরে চলবে এই মেগা ইভেন্ট। প্রসঙ্গত, এবারের প্যারিস অ‌‌লিম্পিক্সে প্রত্যাশা অনুসারে পদক জিততে পারেনি ভারত। তাই স্বাভাবিকভাবেই এবার প্রত্যাশা প্যারালিম্পিক্সকে ঘিরে। আসন্ন প্যারিস প্যারালিম্পিক্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের হয়ে পতাকা বাহক হিসেবে দেখা যাবে সুমিত আন্তিল ও ভাগ্যশ্রী যাদবকে।

    আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডের জের, হাসপাতালগুলির নিরাপত্তায় একগুচ্ছ নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    এদিন ভার্চুয়াল কথোপকথনে হাই জাম্পার মারিয়াপ্পান থাঙ্গাভেলু, জ্যাভলিন থ্রোয়ার সুমিত আন্তিল, তায়কোয়ান্দো অ্যাথলিট অরুণা তানওয়ার, শ্যুটার রুদ্রাংশ খান্ডেলওয়াল, টেবিল টেনিস খেলোয়াড় ভাবিনা প্যাটেল, শাটলার তরুণ ধিলোন সহ আরও কয়েকজন প্যারা-অ্যাথলিটদের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puja Donation: আরজি করের প্রতিবাদ, পুজোর অনুদান প্রত্যাখ্যান করে ‘অভয়া’কে স্মরণ

    Puja Donation: আরজি করের প্রতিবাদ, পুজোর অনুদান প্রত্যাখ্যান করে ‘অভয়া’কে স্মরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Incident) দেশজুড়ে আন্দোলন চলছে। চিকিৎসকরা লাগাতার কর্মবিরতি করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। রাজ্যজুড়ে মেয়েদের রাত জেগে আন্দোলন দেখেছেন দেশবাসী। এবার আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়ল প্রত্যন্ত গ্রামেও। পুজোর অনুদানের (Puja Donation) জন্য আবেদনই করবেন না, সাফ জানিয়ে দিলেন তারকেশ্বরের আস্তারা গ্রামের মা শারদা জননী দুর্গোৎসব পুজো কমিটি। কার্যত, রাজ্য সরকারের পুজোর অনুদানকে প্রত্যাখ্যান করে নিজেদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।

    দুর্গামণ্ডপে ‘অভয়া’কে স্মরণ! (Puja Donation)

    গতমাসেই বাংলায় পুজো কমিটিগুলির জন্য সরকারি অনুদান ৭০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৮৫ হাজার করে দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, আরজি কর মেডিক্যালে (RG Kar Incident) নারকীয় ঘটনার প্রতিবাদে দুর্গাপুজোর সরকারি অনুদান ফেরাতে শুরু করেছে একের পর এক পুজো কমিটি। উত্তরপাড়ায় শক্তি সংঘের পর হাইল্যান্ড পার্ক উৎসব কমিটি পুজোর অনুদান নেবে না। গত বছর সরকারি অনুদান নিলেও, ২২তম বছরে হাইল্যান্ড পার্ক উৎসব কমিটির সদস্যরা নিজেদের মধ্যে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেন, এবার তাঁরা রাজ্য সরকারের দেওয়া পুজোর অনুদান (Puja Donation) নেওয়ার জন্য আবেদন করবেন না। মেয়ের বিচারের দাবিতে মায়ের পুজোয় সরকারি অনুদান প্রত্যাখ্যান করলেন তাঁরা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল তারকেশ্বরের আস্তারা গ্রামের মা শারদা জননী দুর্গোৎসব পুজো কমিটি। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, এই পুজো কমিটি আবার মহিলা পরিচালিত। ফি বছর যেখানে দুর্গামণ্ডপ হয়, দশভূজাকে প্রতিষ্ঠা করে পুজো হয়, সোমবার সেখানেই ‘অভয়া’কে স্মরণ করলেন পুজো কমিটির সদস্যরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    কী বললেন পুজো উদ্যোক্তারা?

    এবার পাঁচ বছরে পা দিল মহিলা পরিচালিত এই পুজো। সরকারের কাছে অনুদানের (Puja Donation) জন্য আবেদন করেছিল এই পুজো কমিটি। তবে ‘অভয়া’র নির্মম পরিণতির পর অনুদান নেওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই, বলছেন কমিটির সদস্যরা। বদলে তাঁরা বলছেন, ‘বিচার চাই’। চৈতালি জানা নামে এক সদস্য বলেন, ‘‘আমাদের ঘরেও তো মেয়ে, বোন আছে। এটুকু নিরাপত্তা যদি না থাকে তাহলে কীভাবে বেরোবে ওরা। সঠিক বিচার পেলে আমরা অনুদানের জন্য না হয় আবার আবেদন করব।’’ রুমা ধাড়া পুজো পরিচালনার দায়িত্বে। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের পুজোমণ্ডপ যেখানে হয়, যেখানে মা দুর্গার মূর্তি প্রতিষ্ঠা করি, সেখানে দাঁড়িয়েই আজ আমরা ‘অভয়া’র বিচার চাইলাম (Puja Donation)। মেয়েটা (RG Kar Incident) ডাক্তার হত, ও ওর অদৃশ্য দশ হাতে কত মানুষের প্রাণ বাঁচানোর শপথ নিয়েছিল। অথচ এভাবে নৃশংসভাবে শেষ করে দেওয়া হল। আর কোনও মায়ের কোল যেন খালি না হয়, আমরা সেটাই চাই। ডাক্তারটা আমাদের কাছে ভগবানের মানসরূপ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: হাসিনার দলকে নির্মূলের চেষ্টা! গ্রেফতার আওয়ামি লিগ নেত্রী দীপু মনি

    Bangladesh Crisis: হাসিনার দলকে নির্মূলের চেষ্টা! গ্রেফতার আওয়ামি লিগ নেত্রী দীপু মনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) একের পর এক গ্রেফতার হচ্ছেন আওয়ামি লিগের (Awami League) নেতা-কর্মীরা। এবার প্রাক্তন হাসিনা সরকারের মন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনিকে (Dipu Moni) গ্রেফতার করল ঢাকা পুলিশ (Dhaka Police)। হাসিনা মন্ত্রিসভার সমাজকল্যাণ, বিদেশ ও শিক্ষা দফতরের মন্ত্রী ছিলেন দীপু। হয়তো সেটাই তাঁর অপরাধ। তাঁকে কেন গ্রেফতার করা হল তা এখনও স্পষ্ট করেনি সেদেশের পুলিশ।

    কেন গ্রেফতার দীপু মনি

    ঢাকা মহানগর পুলিশের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার সময় বারিধারা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় মনিকে। যদিও ঠিক কোন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে পুলিশ কিছু জানায়নি। তবে গ্রেফতারের পর আওয়ামি লিগ (Awami League) নেত্রীকে গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ১৩ অগাস্ট হাসিনা সরকারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পূর্ণমন্ত্রীর মর্যাদাপ্রাপ্ত সলমন এফ রহমানকে ঢাকার সদরঘাট এলাকা থেকে গ্রেফতারের কথা জানিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (Dhaka Police)। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে কোটা সংস্কার আন্দোলন (Bangladesh Crisis) চলাকালীন ঢাকা কলেজের সামনে সংঘর্ষে দোকানদারের মৃত্যুর ঘটনায় নিউমার্কেট থানায় খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছিল। 

    এখানেই শেষ নয়। ১৪ অগাস্ট প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, প্রাক্তন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং ছাত্রলিগের (Awami League) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তনভির হাসান সৈকতকে গ্রেফতার করা হয়। গত ১৬ অগাস্ট গ্রেফতার করা হয় সেনাবাহিনী থেকে সদ্য বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে। গ্রেফতার করা হয় জলসম্পদ মন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের নেতা রমেশচন্দ্র সেনকেও।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    আওয়ামি লিগকে (Awami League) নিষিদ্ধ করার দাবি

    এদিনই ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে হত্যার দায়ে আওয়ামি লিগ দলকেই নিষিদ্ধ করা এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে চেয়ে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন সারডা সোসাইটির পক্ষে তাদের কার্যনির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া এই রিট পিটিশন দায়ের করেছেন। শেখ হাসিনার নামে থাকা যাবতীয় প্রতিষ্ঠানগুলিরও নাম পরিবর্তন করতে চাওয়া হয়েছে এই আবেদনে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 21 August 2024: চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 21 August 2024: চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মিথুন

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কর্কট

    ১) শেয়ার বাজার নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) চিকিৎসকের কাছে যেতে হতে পারে।

    সিংহ

    ১) শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে। 

    ৩) গৃহে আনন্দের পরিবেশ।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মানসিক যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে। 

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে ভীষণ সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    ধনু

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান।

    মকর

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কুম্ভ

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ। 

    ৩) ধর্মস্থানে ঘুরে আসুন।

    মীন

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    RG Kar Incident: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষোভকারী চিকিৎসকরা আগেই অভিযোগ করেছিলেন যে, আরজি করে (RG Kar Incident) নির্যাতিতার মৃতদেহ ‘লুট’ করে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ। তদন্ত করতে পুলিশ ‘ভয়’ পাচ্ছিল, তাই এত দ্রুত দেহ সৎকার করা হয়। এবার সেই নিয়ে একই প্রশ্ন তুললেন মৃতার বাবা। তাঁর দাবি, পানিহাটি শ্মশানে যখন মেয়ের দেহ নিয়ে যাওয়া হয় সেই সময় সেখানে আরও তিনটি মৃতদেহ ছিল। কিন্তু সবকিছু থামিয়ে রেখে আগে নির্যাতিতার দেহ সৎকারের ব্যবস্থা করে পুলিশ। কেন এত তাড়াহুড়ো? কী লুকোত চেয়েছিল পুলিশ? ভয় ছিল দেহ থাকলে ফের ময়নাতদন্ত বা ফরেন্সিক হতে পারে, যাতে বিপদে পড়তে পারেন কেউ কেউ?

    কী বললেন নির্যাতিতার বাবা

    আরজি করের (RG Kar Incident) ঘটনার পরে প্রথম থেকেই পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, প্রমাণ লোপাটের জন্য প্রয়োজনের চেয়ে তাড়াহুড়ো করে মেয়েটির দেহ পুড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। এই ঘটনায় মর্গে পৌঁছে দেহ আটকে বাধা দেওয়ারও চেষ্টা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে কলকাতা পুলিশ জানায়, দেহ সৎকারে তাদের কোনও হাত ছিল না, যা করার করেছে মেয়েটির পরিবারই। যদিও সম্প্রতি নির্যাতিতার বাবা জানান, গত ৯ অগাস্ট রাতে শ্মশানে তাঁর মেয়ের দেহ দাহ করতে পুলিশের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। তাঁর কথায়, ‘‘শ্মশানে পৌঁছে গিয়ে আমরা দেখি, আমাদের আগে তিনটে বডি রয়েছে। কিন্তু পুলিশ আধিকারিকরা নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে আমার মেয়ের দেহ আগে সৎকার করে দেয়। তখন আমরা কথা বলার মতো অবস্থায় ছিলাম না। মাথা কাজ করছিল না। ফলে সৎকারে বাধা দেওয়ার কথা মাথায় আসেনি।’’

    দেহ সৎকারে পারদর্শী পুলিশ

    শুধু মৃতার বাবা নন, ওইদিন দেহ সৎকারে পুলিশের তৎপরতার কথা জানিয়েছে পানিহাটি এলাকায় শ্মশানের কর্মীরাও। যে শ্মশানে নির্যাতিতার দেহ সৎকার করা হয়, সেখানকার এক কর্মী ভোলানাথ বলেন, ‘‘আমাদের এলাকার একটি মেয়ের মৃত্যুর খবর সকাল থেকেই চলছিল। রাত ১২টার পর লাশ শ্মশানে আনা হয়। পুলিশ আমাদের আগেই জানিয়েছিল যে একটি মেয়ের লাশ আসছে এবং তার সঙ্গে বিশাল জনসমাগমও আসবে। এলাকাটি খুব জনাকীর্ণ ছিল, ১০টিরও বেশি পুলিশের গাড়ি ছিল। লোকজনের আসা কঠিন হয়ে পড়েছিল। এবং যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছিল। তাই পুলিশ দ্রুত শেষকৃত্য করার নির্দেশ দেয়। বিপুল জনসমাগম এবং পুলিশ বাহিনীর উপস্থিতির মধ্যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিহতের শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয়েছিল।’’ ভোলানাথ জানান, ওই সময় শ্মশানে থাকা আরও ৩ মৃতের পরিজনের সঙ্গে কথা বলে পুলিশই সব ব্যবস্থা করে। স্বাভাবিক, সদ্য কন্যাহারা তা-ও অকস্মাৎ, মর্মান্তিক, বাবা-মার পক্ষে বাধা দেওয়ার মতো মানসিক জোরই ছিল না। কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে ধর্ষিতার দেহ দখল করার অভিযোগ নতুন নয়, এর আগে মধ্যমগ্রামের এক নির্যাতিতা নাবালিকার দেহ দখল করে দাহ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: হাথরস কাণ্ডের দুঁদে মহিলা সিবিআই অফিসার সীমা এবার আরজি করের তদন্তে

    মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অসন্তোষ

    আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Incident) আগেই প্রশ্ন উঠেছিল পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। নির্যাতিতার বাবার বক্তব্যে ফের প্রশ্ন উঠছে, কেন দেহ দাহ করতে এত তৎপর ছিল পুলিশ? কিছু কি লুকানোর পরিকল্পনা ছিল তাদের? এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকাতেও ‘সন্তুষ্ট নন’ মৃত চিকিৎসকের বাবা, সে কথাও জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী ন্যায়বিচার দেওয়ার কথা বলছেন। কিন্তু যে সব সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচারের দাবি করছেন, তাঁদের তিনি জেলে ভরার চেষ্টা করছেন। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি সন্তুষ্ট নই। ওঁর দেওয়া কোনও ক্ষতিপূরণ নিতেও অস্বীকার করেছি।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • CBI: হাথরস কাণ্ডের দুঁদে মহিলা সিবিআই অফিসার সীমা এবার আরজি করের তদন্তে

    CBI: হাথরস কাণ্ডের দুঁদে মহিলা সিবিআই অফিসার সীমা এবার আরজি করের তদন্তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাথরস কাণ্ডের কথা মনে আছে? ২০২০ সালে উত্তরপ্রদেশের হাথরসে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল। উচ্চবর্ণের চার ব্যক্তি দলিত তরুণীটিকে গণধর্ষণের পর একটি মাঠে ফেলে পালায়। পরে, নির্যাতিতার মৃত্যু হয়। সেই ঘটনায় মহিলা পদমর্যাদার এসপি নিযুক্ত করা হয়েছিল। সেই পদ্ধতিতেই আরজি করের ঘটনায় নিযুক্ত করা হল মহিলা এসপিকে। নাম সীমা পাহুজা। তিনি এর আগে হাথরস ধর্ষণকাণ্ডের তদন্ত করেছিলেন। ইতিমধ্যেই কলকাতায় চলে এসেছেন সীমা। এই মামলায় তিনজন তদন্তকারী আধিকারিক (CBI) নিযুক্ত করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে দুজন মহিলা। একজন কলকাতার অফিসার। 

    কে এই মহিলা আধিকারিক? (CBI)

    আরজি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই (CBI)। সোমবার তাঁকে চতুর্থ বারের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে। গত ৯ অগাস্ট চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্তে একের পর এক তথ্য উঠে আসছে। যদিও সিবিআইয়ের হাতে এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। তার মধ্যেই জানা গেল, হাথরসের ঘটনায় সিবিআইয়ের তদন্তকারী দলের নেতৃত্ব দেওয়া তৎকালীন ডিএসপি সীমাকে আরজি করের ঘটনার তদন্তকারী দলে যুক্ত করা হয়েছে।

    সীমার প্রশংসা সিবিআইয়ের অন্দরে
    সিবিআই আধিকারিক সীমা এক সময় গাজিয়াবাদে কর্মরত ছিলেন, অ্যান্টি কোরাপশন ব্যুরোয়। হাথরস তো বটেই, বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্তকারী অফিসার হিসেবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অন্দরে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। সিবিআই আধিকারিক হিসেবে তাঁর কাজের জন্য ২০১৪ সালের ১৫ অগাস্ট পুলিশ মেডেল পান সীমা। সাহসী এবং নির্ভীক অফিসার হিসেবে পরিচিতি রয়েছে তাঁর। হাথরস-কাণ্ডে সিবিআইয়ের ১৪ সদস্যের বিশেষ দলের নেতৃত্ব দেওয়া ছাড়াও হিমাচল প্রদেশের গুতি মামলার তদন্তের ভার ছিল তাঁর ওপর। সংশ্লিষ্ট মামলার সমাধান করেছিলেন তিনি। এবার তাঁকে আরজি কর (RG Kar Incident) কাণ্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বিশেষ সূত্রে খবর, আরজি করে যে সেমিনার হলে গোটা ঘটনাটা ঘটেছে, সেখানে যাবেন সীমা। নির্যাতিতার বাড়িতেও যাবেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ২২ অগাস্ট স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাও, আরজি কর কাণ্ডে লাগাতার ধর্না বিজেপির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নিধন যজ্ঞ, ইসলামি রাষ্ট্রই ভবিষ্যৎ?

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নিধন যজ্ঞ, ইসলামি রাষ্ট্রই ভবিষ্যৎ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামেই ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র! তবে মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) চিরকালই হয়ে আসছে হিন্দু নিধন যজ্ঞ (Violence Against Hindus)। যে দেশে হিন্দুরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেই দেশের সাহায্যেই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সূর্য দেখে বাংলাদেশ। আর সেই দেশেই প্রায়ই হয়েছে হিন্দুমেধ যজ্ঞ। কারণ ছাড়াই যখন তখন নির্বিচারে চলেছে হিন্দু-হত্যা।

    ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান (Bangladesh Crisis)

    এখন যেটা বাংলাদেশ, ব্রিটিশ জমানায় সেটা ছিল অখণ্ড ভারতে। দেশভাগের পর মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশ চলে যায় অখণ্ড পাকিস্তানে। ভারতের সহায়তায়  একাত্তরে স্বাধীনতার স্বাদ পায় বাংলাদেশ। তবে ভারতের প্রতি, আরও স্পষ্ট করে বললে হিন্দুদের প্রতি কখনওই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনি অকৃতজ্ঞের (নিন্দুকরা বলে) দল! তাই মলদ্বীপের মতো ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান ওঠে বাংলাদেশেও।

    ‘ডিরেক্ট অ্যাকশন ডে’-র ডাক

    যে দেশের মানুষ এত অকৃতজ্ঞ (?), সে ‘দেশে’ (দেশ বলা যায় না কারণ তখনও স্বাধীন হয়নি বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ড। স্বাধীন হয়নি ভারতও) হিন্দু নিধন চলছে সেই ১৯৪৬ সাল থেকে। ভারত স্বাধীন হতে তখনও বছরখানেক বাকি। ১৯৪৬ সালের ১৬ অগাস্ট ‘ডিরেক্ট অ্যাকশন ডে’ ঘোষণা করে মুসলিম লিগ কাউন্সিল। মুসলমানদের জন্য নিজস্ব একটা দেশের জন্য ‘ডিরেক্ট অ্যাকশন ডে’-র ডাক দেওয়া হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল, হিন্দু এবং হিন্দু নেতাদের আতঙ্কিত করা। কলকাতার তৎকালীন মেয়র এসএন উসমান এবং কলকাতা মুসলিম লিগের সেক্রটারি লিফলেট বিলি করেন। তাতে লেখেন, ‘কাফের, তোদের ধ্বংসের আর দেরি নেই। সার্বিক হত্যাকাণ্ড ঘটবে।’

    আরও পড়ুন: ‘তিন তালাক বিপজ্জনক’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে জানাল কেন্দ্র

    হিন্দু-হিংসার সেই শুরু

    এর পরেই শুরু হয় হিংসা। হিন্দু-হিংসার সেই শুরু। নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় হিন্দুদের। কলকাতার বিভিন্ন পকেটে নির্বিচারে চলে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। অধুনা বাংলাদেশের নোয়াখালিতে ব্যাপক গণহত্যা হয়। হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ, অপহরণ, লুট-রাহাজানি কী হয়নি অশান্তির সেই সময়। জোর করে কেড়ে নেওয়া হয়েছে হিন্দুদের জমি-জমা। চোদ্দ পুরুষের ভিটে ছেড়ে এক বস্ত্রে স্ত্রী-ছেলেমেয়েদের নিয়ে নোয়াখালি ছেড়ে এপারে চলে এসেছেন বহু হিন্দু। যাঁরা কোনওক্রমে ভিটে আঁকড়ে পড়েছিলেন, তাঁদের অবস্থা কহতব্য নয়। হিংসার এই আঁচ ছড়িয়ে পড়েছিল মুসলমান অধ্যুষিত বিভিন্ন এলাকায়। যার জেরে বেঘোরে প্রাণ যায় হাজার হাজার নিরীহ হিন্দুর (Bangladesh Crisis)।

    পূর্ব পাকিস্তানে সেনা অভিযান

    ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারতে ওঠে (Violence Against Hindus) স্বাধীনতার সূর্য। এদিনই মধ্যরাতে আত্মপ্রকাশ করে স্বাধীন পাকিস্তানও। তার ঢের আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় সীমানা তৈরির কাজ। এই সময়ই ঠিক হয়, মুসলিম অধ্যুষিত অধুনা বাংলাদেশ চলে যাবে পাকিস্তানে। স্বাধীনতার পর ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ আলি জিন্না ঢাকায় সিভিক রিসেপশনের আয়োজন করেন। সেখানে তিনি ঘোষণা করেন পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু, কেবল উর্দু। প্রতিবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবি তোলেন তারা। তার জেরে পূর্ব পাকিস্তানে সেনা অভিযান চালায় পাকিস্তান সরকার।

    ফের গণহত্যা

    ফের গণহত্যা হয় ১৯৭১ সালে। এবার পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা দাবি করে পূর্ব পাকিস্তান। এই সময়ও নির্বিচারে চলে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ায় ভারত। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। এই সময় ব্যাপক হিন্দু হত্যা হয়। হিন্দু মা-বোনেদের ধর্ষণ এবং অপহরণ করা হয়। এবারও চলে লুটতরাজ। আবারও ভিটে ছাড়া হন বাংলাদেশি হিন্দুদের একটা বড় অংশ। ১৯৯২ সালে ধ্বংস হয় বাবরি মসজিদ। তার জেরে বাংলাদেশে ফের শুরু হয় হিন্দু হত্যা। এবারও কয়েকশো হিন্দুকে হত্যা করা হয়। ঢাকায় ভোলানাথ গিরি আশ্রমে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। চালানো হয় লুটপাট। হিন্দু মালিকানাধীন সোনার গয়নার দোকানেও লুটতরাজ চালায় দুষ্কৃতীরা। ১৯৯৩ সালের ৭ ডিসেম্বর হামলা হয় ইতিহাসখ্যাত ঢাকেশ্বরী মন্দিরে। এদিনই লাঠি ও লোহার রড নিয়ে ঢাকা ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে হামলা চালায় হাজার পাঁচেক মুসলমান।এখানেই হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়া এ-র ম্যাচ। ঘটনার জেরে ভন্ডুল হয়ে যায় ম্যাচ।

    সাম্প্রতিক হিংসা

    চলতি বছরের জানুয়ারিতে নির্বাচন হয় বাংলাদেশে। তার আগেও হিন্দুদের বহু বাড়িতে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। খুলনা ডিভিশনের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের বাড়ি খালি করে দিতে বলা হয়। বাংলাদেশের হিন্দুরা আওয়ামি লিগের সমর্থক। তাই সাম্প্রতিক অতীতে সে দেশে যে হিংসা হয়েছে, তার বলি হয়েছেন ৬৫০জন হিন্দু। অন্তত রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে এমনই দাবি করা হয়েছে। হিন্দুদের হাজারের বেশি মন্দির ও বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। হাজারো মহিলা শিকার হয়েছেন যৌন নির্যাতনের (Bangladesh Crisis)।

    কমছে হিন্দু

    ১৯৪০ সালে বাংলাদেশে হিন্দু ছিল মোট জনসংখ্যার ২৮ শতাংশ। কমতে কমতে সেটাই এখন দাঁড়িয়েছে ৮.৯৬ শতাংশে (২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী)। যেভাবে হিন্দু নিধন চলছে, তাতে অচিরেই হিন্দু শূন্য হয়ে যাবে বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে বিপদ হবে ভারতেরই। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, হিন্দু শূন্য বাংলাদেশ হয়ে উঠবে আক্ষিরক (Violence Against Hindus) অর্থেই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • CBI: আরজি করকাণ্ডে সঞ্জয়ের পলিগ্রাফ টেস্ট করবে সিবিআই, এরপর কি সন্দীপ?

    CBI: আরজি করকাণ্ডে সঞ্জয়ের পলিগ্রাফ টেস্ট করবে সিবিআই, এরপর কি সন্দীপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণকাণ্ডে ধৃতের পলিগ্রাফ টেস্টের অনুমতি পেল সিবিআই (CBI)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ধৃত সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট করানোর অনুমতি এসে গিয়েছে। সোমবার সিবিআই-কে সেই অনুমতি দিল শিয়ালদা কোর্ট। কবে সেই টেস্ট হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে, এদিন আদালতে তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেছে সিবিআই। এটি মূলত একটি মানসিক পরীক্ষা। হার্ট রেট, রক্তচাপ পরীক্ষার মাধ্যমে অভিযুক্ত সত্যি বলছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হয়। যে টেস্টের মাধ্যমে বোঝা যায় যে, কেউ মিথ্যা বলছে কিনা। আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য তাঁরও পলিগ্রাফ টেস্ট করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। তবে, গোটাটাই হবে দিল্লি থেকে সবুজ সংকেত পাওয়ার পর।

    পলিগ্রাফ টেস্ট নিয়ে বিশেষজ্ঞরা কী বললেন? (CBI) 

    বিশেষজ্ঞদের মতে, পলিগ্রাফ টেস্টের সময় যখন কোনও প্রশ্ন করা হয়, তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির হার্টের পালস, রক্তচাপ, নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের মতো বিভিন্ন শারীরিক মানদণ্ড পরিমাপ করা হয়। যখন কেউ মিথ্যে কথা বলে, তখন সাধারণত সেইসব মাপদণ্ডের হেরফের হয়ে থাকে। সেটার মাধ্যমেই নির্ধারণ করা হয় যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মিথ্যে বলছে কিনা। যদিও সব সময় পলিগ্রাফ টেস্ট পুরোপুরি নির্ভুল হয় না বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই বিষয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিক (CBI) বলেন, “কোনও ব্যক্তি যখন মিথ্যা কথা বলে, তখন তার মস্তিষ্ক থেকে পি ৩০০ নামে একটি বিশেষ সংকেত বের হয়। সেটা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। ওই স্নায়বিক সংকেতের জন্যই তার হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ বেড়ে যায়। আর গোটা বিষয়টি আমাদের কাছে আরও স্পষ্ট হয়। সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয় ן”‎

    আরও পড়ুন: ২২ অগাস্ট স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাও, আরজি কর কাণ্ডে লাগাতার ধর্না বিজেপির

    এই পলিগ্রাফ টেস্টের ঠিক কী নিয়ম?

    অভিযুক্তকে এই পরীক্ষায় মত দিতে হয়। অভিযুক্ত মত দিলে তদন্তকারী সংস্থা (CBI) আদালতকে জানাবে। আদালত অনুমতি দিলে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে হবে পলিগ্রাফি টেস্ট। অভিযুক্তর সামনে টেস্ট করার আগে সমস্ত আইনি দিক ব্যাখ্যা করা হবে। পলিগ্রাফ টেস্টেরই একটি প্রকারভেদ হল লাই ডিটেকশন (মিথ্যা কথা ধরার উপায়) বা ব্রেন ম্যাপিং টেস্ট। মূলত পলিগ্রাফ টেস্টের সময়, অভিযুক্তর রক্তচাপের পরিবর্তন, পালস রেটের পরিবর্তন, ত্বকের উপরিভাগে কোনও পরিবর্তন হচ্ছে কি না, এইসব সূক্ষ্ম বিষয়ের ওপর নির্ভর করে বুঝতে হয় যে অভিযুক্ত সঠিক বলছে কি না।

    সন্দীপকে ম্যারাথন জেরা সিবিআইয়ের

    ইতিমধ্যে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI)। সূত্রের খবর, সন্দীপের থেকে জানতে চাওয়া হয় যে কেন তরুণী চিকিৎসকের বাবা-মা’কে হাসপাতালে তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়েছিল? আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষকে আরও একাধিক প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে। সূত্রের খবর, তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর খবর শোনার পরে তাঁর প্রথম প্রতিক্রিয়া কী ছিল, কার সঙ্গে প্রথম যোগাযোগ করেছিলেন, সেমিনার হলের (যেখান থেকে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল) কাছে আচমকা কেন সংস্কারের কাজ শুরু হল, সেই প্রশ্নও করেছে সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: নদিয়ায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হল ১৮ অগাস্ট! তিনদিন পর কেন জানেন?

    Nadia: নদিয়ায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হল ১৮ অগাস্ট! তিনদিন পর কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়া (Nadia) এবং মুর্শিদাবাদের একটি বড় অংশ জুড়ে স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় ১৮ অগাস্ট। এবারও নদিয়ার শান্তিপুরে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন কমিটির উদ্যোগে ১৮ অগাস্ট জাতীয় পতাকা তোলেন সেখানকার মানুষ। নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কেন তিনদিন পর জাতীয় পতাকা উঠল এই জেলায়, তা ব্যাখ্যা করেন উদ্যোক্তারা।

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Nadia)

    ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট নদিয়া (Nadia), কোচবিহার, মুর্শিদাবাদের একটা বড় অংশ পড়েছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান, বর্তমান বাংলাদেশে। সাংসদ তথা পণ্ডিত লক্ষ্মীকান্ত মৈত্রর প্রচেষ্টায় তৎকালীন কৃষ্ণনগরের রানিমা রাজেশ্বরী দেবী, পণ্ডিত শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় দিল্লিতে গিয়ে দরবার করেছিলেন। স্বাধীন ভারতের সদ্য ঘোষিত প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাঁরা দেখা করে সমস্ত বিষয়টি জানান। নবদ্বীপ, শান্তিপুর সহ শ্রীচেতন্য মহাপ্রভু এবং বৈষ্ণবকূলচূড়ামণি অদ্বৈত আচার্যের স্মৃতি বিজড়িত নদিয়া জেলাকে ভারতের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত করতে না পারলে বৈষ্ণব সম্প্রদায়টিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। একই সঙ্গে মুর্শিদাবাদ, কোচবিহারের বিষয়টি বলা হয়। এরপর ১৭ অগাস্ট রাতে ঘোষণা করা হয়, এই বিস্তীর্ণ এলাকাগুলি ভারতের। ১৫ অগাস্ট সেই সময়কার পাকিস্তানের মুসলিম লিগের পতাকা উঠেছিল। কিন্তু, মাত্র তিনদিনের মধ্যেই দ্বিতীয়বার আবারও কবি করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এই দুই পতাকা সুরক্ষিত রয়েছে শান্তিপুর পাবলিক লাইব্রেরি সংগ্রহশালায়।

    আরও পড়ুন: ২২ অগাস্ট স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাও, আরজি কর কাণ্ডে লাগাতার ধর্না বিজেপির

    স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

    ১০ বছর আগে শান্তিপুরের (Nadia) বিভিন্ন ইতিহাস নিয়ে কাজ করা অমিতাভ মৈত্র বেশ কয়েকজনকে নিয়ে এই অন্তর্ভুক্তি দিবস পালন করতে গেলে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। যদিও শান্তিপুরের বিশিষ্টজনদের সহযোগিতায় জটিলতা কাটে। এরপর থেকে ভারতভুক্তি হিসেবে শান্তিপুরে ১৮ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়ে আসছে। এদিনের স্বাধীনতা দিবস অনুষ্ঠানে শান্তিপুর সাহিত্য পরিষদের সম্পাদক সুশান্ত মঠ, উদ্যাপন কমিটির অমিতাভ মৈত্র, রজত প্রামাণিক, সঞ্জিত কাষ্ঠ, বিশ্বজিৎ রায় সহ বহু বিশিষ্টজন উপস্থিত ছিলেন। সম্প্রতি বাংলাদেশের ঘটনার প্রসঙ্গে উঠে আসে আলোচনায়। উদ্যোক্তারা বলেন, যদি সেই সময় পণ্ডিত লক্ষ্মীকান্ত মৈত্র, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এই উদ্যোগ গ্রহণ না করতেন, তাহলে আজ আমাদের পরিস্থিতিও ওই ভয়াবহতার মধ্যে দিয়েই কাটত।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘ফুটবলপ্রেমীদের ওপর লাঠিচার্জ লজ্জাজনক’, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে মামলা হাইকোর্টে

    RG Kar Incident: ‘ফুটবলপ্রেমীদের ওপর লাঠিচার্জ লজ্জাজনক’, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবাসরীয় বিকেলে বৃষ্টির মধ্যেই তিলোত্তমার হয়ে প্রতিবাদে (RG Kar Incident) সামিল হয়েছিলেন অগণিত সমর্থক। হাওড়া, দক্ষিণ কলকাতা, উত্তর কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ছোট ছোট মিছিল এগোতে থাকে। গন্তব্য একটাই, যুবভারতী স্টেডিয়াম। ডার্বি বাতিল হওয়ার দুঃখ নয়, আরজি করের নির্যাতিতার বিচার চাওয়াই ছিল মূল লক্ষ্য। কিন্তু শান্তিপূর্ণ সেই প্রতিবাদ মিছিলকেও ভয় পেল পুলিশ। ফুটবলপ্রেমীদের সরাতে নির্বিচারে লাঠিচার্জ করতে হল পুলিশকে। এত অসহিষ্ণু কেন পুলিশ? যুবভারতী চত্বরে রবিবার পুলিশের এই ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন আইনজীবী রিজু ঘোষাল।

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    মামলায় বলা হয়েছে, দুই ক্লাবের সমর্থকরা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করেন। সেখানে লাঠিচার্জ করা হয় ও ১০০ জনের বেশি আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়। এই ইস্যুতে হাইকোর্টকে স্বতঃস্ফূর্ত মামলা গ্রহণের আর্জি জানান আইনজীবী। পুলিশের আচরণের প্রতিবাদেই এই মামলা। মামলাকারীর দাবি, পুলিশ লজ্জাজনক কাজ করছে। মামলাটি গ্রহণ করেছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। আগামী কাল, মঙ্গলবার মামলার শুনানি। রবিবার, যুবভারতীতে ছিল ডুরান্ড ডার্বি। কিন্তু আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Incident) জেরে উত্তপ্ত শহর, তাই ম্যাচেও অশান্তি হতে পারে এবং নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পুলিশ নেই-এই অজুহাতেই ডার্বি বন্ধ করেছিল প্রশাসন। কিন্তু দেখা গেল, রবিবার লাল-হলুদ, সবুজ-মেরুন সমর্থকদের একযোগে প্রতিবাদ মিছিল রুখতে রাস্তায় নামল শয়ে শয়ে পুলিশ। 

    আরও পড়ুন: আরজি কর-কাণ্ডে উত্তাল যুবভারতী, সমর্থকদের গ্রেফতারি আটকে ‘নায়ক’ কল্যাণ চৌবে

    “পুলিশের জবাব চাই”

    এদিন ডার্বির লডাই নয়, মোহন-ইস্ট সমর্থকরা একযোগে আরজি কর-এর নির্যাতিতার বিচার চেয়েছিলেন। এদিন বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের পক্ষ থেকে বলা হয়, যুবভারতী চত্বরে প্রতিবাদ মিছিল (RG Kar Incident) করতে দেওয়া যাবে না। বিএনএসএস-এর ১৬৩ ধারা (আইপিসির ১৪৪ ধারা) অনুযায়ী, সেখানে জমায়েত করতে দেওয়া হবে না। কারণ গোপন সূত্রে তাঁরা নাকি জানতে পেরেছিলেন, কিছু দুষ্কৃতী ওই শান্তিপূর্ণ মিছিলে অস্ত্র নিয়ে ঢুকে পড়তে পারে। বিশৃঙ্খলা এবং অশান্তি তৈরি করতে পারে। কিন্তু কোনওটাই হয়নি। শান্তিপূর্ণ মিছিলকে আটকায় পুলিশ। যার ফলেই বচসায় জড়িয়ে পড়েন ফুটবল প্রেমীরা। কিছুক্ষণের মধ্যেই ময়দানের ৩ প্রধান দলের সমর্থকদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ শুরু হয়। ছোড়া হয় কাঁদানে গ্যাস। কিন্তু, কোনও সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর বা নষ্ট না করা হলেও পুলিশ কেন এত সক্রিয় ছিল? বিষয়টি নিয়ে বিধাননগর পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের জবাব তলব করা হোক-এই আবেদন জানিয়ে আদালতের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ আইনজীবী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share