Tag: Madhyom

Madhyom

  • Daily Horoscope 17 August 2024: প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ বাধতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 17 August 2024: প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ বাধতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) পেটের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    বৃষ

    ১) প্রবাসীদের জন্য ভালো সময়।

    ২) স্ত্রীর সঙ্গে তর্ক না করাই ভালো হবে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    মিথুন

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসার জন্য বাড়তি অর্থ বিনিয়োগ প্রয়োজন। 

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কর্কট

    ১) বন্ধুদের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকা দরকার।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) আয় ভালো থাকলেও অভাব সহজে দূর হবে না।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সুবিবেচক ব্যক্তি হিসাবে উন্নতির যোগ।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) মিথ্যা বদনাম রটতে পারে।

    ২) ব্যবসায় পরিশ্রম বৃদ্ধি পেলেও লাভ ভালো হবে।

    ৩) সতর্কভাবে চলা ফেরা করুন।

    তুলা

    ১) পিতামাতার সঙ্গে মতের অমিল হতে পারে।

    ২) চোখের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন। 

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    বৃশ্চিক

    ১) বাকপটুতায় সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবেন।

    ২) জনহিতকর কাজে সুনাম পাবেন।

    ৩) সবাই প্রশংসা করবে।

    ধনু

    ১) সন্তানের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কোনও অভিজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে ধর্ম নিয়ে আলোচনা করার সুযোগ পাবেন। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) শত্রুদের থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ২) বাড়তি খরচ হতে পারে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কুম্ভ

    ১) কোনও বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) মানসিক অস্থিরতার জন্য কোনও ভালো কাজ হাতছাড়া হতে পারে। 

    ৩)  ধৈর্য ধরুন।

    মীন

    ১) ব্যবসা গতানুগতিক ভাবেই চলবে।

    ২) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ৩) সমাজের কাজে প্রশংসা পাবেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dhaka University: আরজি কর কাণ্ডে এপার বাংলার আদলে রাত দখলে নামছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা

    Dhaka University: আরজি কর কাণ্ডে এপার বাংলার আদলে রাত দখলে নামছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলন চলছে। বাড়ির মেয়েরা রাস্তায় নেমে গর্জে উঠেছিলেন ১৪ অগাস্ট। বুধবারের সেই রাতের সাক্ষী ছিলেন দেশবাসী। এবার এপার বাংলার আন্দোলনের ঢেউ গিয়ে পড়ল ওপার বাংলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) মেয়েরা ডাক দিলেন রাত দখল করো কর্মসূচির। ১৬ অগাস্ট শুক্রবার রাত ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক পালাবদলের পর অশান্ত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই আবহের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এই কর্মসূচি ঘোষণার কথা জেনে খুশি এপার বাংলার আন্দোলনকারীরা।

    কী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে? (Dhaka University)

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) মেয়েরা ডাক দিল রাত দখল করার কর্মসূচির। শুক্রবার রাত ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্যের সামনে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে এদিনের এই কর্মসূচির পোস্টার। সেখানে লেখা, ‘‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে পূর্বের প্রতিটি ধর্ষণ মামলার প্রকৃত তদন্ত ও বিচারের দাবিতে এবং কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সংহতিতে মেয়েরা রাত দখল করো।‘‘ বাংলাদেশে কোটা বিরোধী আন্দোলনে নেমেছিল দেশের ছাত্র-যুবরা। আন্দোলনের ঝাঁঝ এতটাই ছিল যে সংরক্ষণ সংক্রান্ত বাংলাদেশের যে আইন, তা বদলে বাধ্য হয়েছিল সে সময় মসনদে থাকা হাসিনা সরকার। এরপর পদ্মার জল অবশ্য অনেক দূর গড়ায়।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    রাস্তায় নেমে আন্দোলন

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই আরজি করের (RG Kar Incident) এক মহিলা ডাক্তারি পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয় সেমিনার রুম থেকে। তাঁকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই কলকাতার সীমা ছাড়িয়ে প্রতিবাদের ঢেউ মুম্বই থেকে দিল্লি কিংবা বেঙ্গালুরুতে আছড়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন প্রতিবাদ জানিয়েছে আরজি করের ঘটনার। বাংলাদেশ থেকেও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হয়েছেন অনেকেই। এবার সরাসরি পথে নামা। হাসিনার পতন, বাংলাদেশে অস্থিরতা এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন। আপাতত রাজনৈতিক ঝড়ঝাপ্টা সামাল দিয়েছে বাংলাদেশ। এবার কলকাতায় আরজি করের পাশে দাঁড়াতে ডাক দিল বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University)। সেখানে শুক্রবার রাতে জমায়েত। এপার বাংলার মতোই মহিলারা ওপারে রাত দখলে নামছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: মোদিকে ফোন ইউনূসের, দিলেন বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার আশ্বাস

    Bangladesh Crisis: মোদিকে ফোন ইউনূসের, দিলেন বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অবস্থিত হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস দিলেন সে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ফোন করে বাংলাদেশি হিন্দুদের যথাযথ সুরক্ষা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। এই ফোনালাপের কথা জানিয়ে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

    মোদিকে কী বার্তা ইউনূসের

    বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) সঙ্গে যোগাযোগ করলেন নোবেলজয়ী ইউনূস। মোদি এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ইউনূসের সঙ্গে কথা হয়েছে। গণতান্ত্রিক, স্থায়ী, শান্তিপূর্ণ ও প্রগতিশীল বাংলাদেশের জন্য ভারতের সহায়তা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। উনি আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে।’’ প্রসঙ্গত, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে, প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন যে তিনি আশা করেন হিংসা-বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পরিস্থিতি শীঘ্রই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কারণ ১৪০ কোটি ভারতীয়রা হিন্দু এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন।

    মোদিকে পাশে থাকার আর্জি

    এর আগে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর শুভেচ্ছাবার্তাতেও ইউনূসকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অনুরোধ করেছিলেন মোদি (PM Modi)। তারপরই গত মঙ্গলবার ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়েছিলেন মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। এরপর বাংলাদেশের হিন্দু সংগঠনের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন। আওয়ামি লিগ তথা হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যে বা যারা সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করেছে তাদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন তিনি।  গত ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছাড়েন। বর্তমানে তিনি ভারতেই নিরাপদ আশ্রয়ে রয়েছেন। তার পরই সে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর গত কয়েক দিনে বার বার হামলার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়িঘর ভাঙচুর, মারধরের অভিযোগেও তোলপাড় ভারতের পড়শি দেশ। এই আবহে মোদির সঙ্গে ফোনালাপ করলেন ইউনূস। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা হয়। প্রগতিশীল বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সমর্থনের আর্জি রেখেছেন ইউনূস। একইসঙ্গে মোদিকে আশ্বাস দিয়ে ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে সুরক্ষিত সংখ্যালঘুরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: কর্তব্যরত চিকিৎসকদের ওপর হামলা হলে ৬ ঘণ্টার মধ্যেই এফআইআর! নির্দেশ কেন্দ্রের

    RG Kar Incident: কর্তব্যরত চিকিৎসকদের ওপর হামলা হলে ৬ ঘণ্টার মধ্যেই এফআইআর! নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Incident) জেরে উত্তাল গোটা দেশ। এরই মধ্যে এবার চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে কোনও প্রকার হিংসার ঘটনা ঘটলে ছয় ঘণ্টার মধ্যে মামলা রুজু করার নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Health Ministry)।

    কী জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক? (RG Kar Incident) 

    ১৬ অগাস্ট শুক্রবার, দেশের সবকটি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলিকে একটি মেমো পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Health Ministry)। চিকিৎসক কিংবা কোনও স্বাস্থ্য কর্মীর ওপর হামলা কিংবা হিংসার খবর পাওয়া গেলে ছয় ঘণ্টার মধ্যে তা নিয়ে এফআইআর দায়ের করতে হবে কর্তপক্ষকে। এমনটাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশিকায় বলা হয়, “সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা বিভিন্ন সময়ে কর্তব্যরত থাকাকালীন হেনস্থা বা মারধরের শিকার হয়েছেন। অনেক সময় গালিগালাজ বা মৌখিক হেনস্থার মুখেও পড়তে হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ঘটনায় জড়িত থাকে রোগী বা রোগীর পরিবার।” তাই এবার থেকে এমন কোনও ঘটনা ঘটলে অভিযোগ জানানোর দায়িত্ব নিতে হবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেই। 

    আগে কী ঘটেছিল? (RG Kar Incident) 

    আরজি করের চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় ১৪ অগাস্ট রাতে মেয়েদের রাত দখলের কর্মসূচি পালনের সময় আরজি কর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের গেট ভেঙে ভিতরে ঢুকে তাণ্ডব চালায় একদল দুষ্কৃতী। তছনছ করা হয় হাসপাতালের একাধিক বিভাগ। আক্রান্ত হন হাসপাতালের বেশ কয়েকজন চিকিৎসাকর্মী। এই ঘটনার পরই এবার কড়া নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    আরও পড়ুন: তলবেও মেলেনি সাড়া! প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে রাস্তা থেকে তুলল সিবিআই

    নিরাপত্তার দাবিতে পথে নেমেছে ডাক্তাররা

    অন্যদিকে, আরজি করের ঘটনার (RG Kar Incident) পর স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলিতে নিরাপত্তার দাবিতে এবার পথে নেমেছে ডাক্তাররা। নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য কড়া পদক্ষেপের দাবি উঠছে বারবার। দিল্লি এইমস, সফদরজং হাসপাতাল, রামমনোহর লোহিয়া হাসপাতালের চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পালন করছেন। প্রতিবাদে যোগ দিয়েছে চিকিৎসকদের সর্বভারতীয় সংগঠন ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (IMA)। আইএমএ জানিয়েছে, শনিবার ১৭ অগাস্ট সকাল ৬টা থেকে রবিবার ১৮ অগাস্ট সকাল ৬টা পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে। এই ২৪ ঘণ্টা দেশের চিকিৎসকেরা, শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় পরিষেবা ছাড়া আর কোনও পরিষেবা দেবেন না। বিবৃতিতে চিকিৎসক সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে, ‘সমস্ত প্রয়োজনীয় পরিষেবা চালু থাকবে।’ অর্থাৎ আপৎকালীন পরিষেবা ছাড়া এই ২৪ ঘণ্টায় সবরকম পরিষেবা দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন চিকিৎসকেরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: তলবেও মেলেনি সাড়া! প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে রাস্তা থেকে তুলল সিবিআই

    CBI: তলবেও মেলেনি সাড়া! প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে রাস্তা থেকে তুলল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের মূল পাণ্ডা নাকি প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ! তাঁর শাস্তির দাবিতে বার বার সরব হয়েছেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখায়নি। আদালতের নির্দেশে এই মামলায় তদন্ত শুরু করে সিবিআই। তলব করার পরও সিবিআইয়ের (CBI) ডাকে সাড়া দেননি আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। শাসক দলের ওপরতলার হাত মাথায় রয়েছে ভেবে সব কিছুকেই তিনি ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে চাইছিলেন। আশা করেছিলেন সিবিআই তার টিকি পর্যন্ত ছুঁতে পারবে না। তাঁর সব আশাতে জল ঢেলে দিল সিবিআই। শুক্রবার দুপুরে রাস্তা থেকে প্রাক্তন অধ্যক্ষকে তুলে নিয়ে গেল সিবিআই। বিষয়টি প্রকাশ্যে সিবিআইয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সকলে।

     ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (CBI)

    সূত্রের খবর, সন্দীপ ঘোষ এদিন দুপুরে স্বাস্থ্যভবনে গিয়েছিলেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক সেখানে ছিলেন বলে খবর। সেখান থেকে ফেরার পথে তুলে নিয়ে যায় সিবিআই (CBI)। এর আগে কলকাতা পুলিশ, সিবিআই উভয়ই ডেকেছিল। কারও ডাকেই সাড়া দেননি। উল্টে বলেন, নিরাপত্তার কারণে তিনি যেতে পারেননি। এরপর থেকে সন্দীপের বাড়ির সামনে সাদা উর্দিধারী পুলিশও মোতায়েন রয়েছে। এবার সিবিআই তাঁকে নিয়ে গেল। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সিবিআই আরজি করের প্রাক্তন সুপারসহ তিনজন চিকিৎসককে জিজ্ঞাসাবাদ করে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে। টালা থানার ওসির কাছে থেকে নথি সংগ্রহ করে সিবিআই। এবার প্রাক্তন অধ্যক্ষকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে যায় সিবিআই।

    কেন মাঝরাস্তা থেকে পাকড়াও সন্দীপ ঘোষ?

    প্রসঙ্গত, সন্দীপ সেই ব্যক্তি, যাঁর বিরুদ্ধে মৃতদেহ লোপাটের মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। ২০২৩ সালে এই বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে নিয়ে এসেছিলেন আরজিকর হাসপাতালেরই এক চিকিৎসক। সন্দীপ ঘোষ এদিনই হাইকোর্টে জানিয়েছিলেন, তাঁর বাড়িতে বিক্ষোভ চলছে। তাই সিবিআইয়ের সমন পেয়েও হাজিরা দিতে পারেননি। প্রাথমিকভাবে খবর, এরপরই সিবিআই আধিকারিকরা সন্দীপ ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সল্টলেকের একটি জায়গা থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিয়ে সিবিআই দফতরে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রশ্ন উঠছে, এভাবে মাঝরাস্তা থেকে সন্দীপ ঘোষকে নিয়ে যাওয়া হল কেন? তাহলে কি সিবিআই কোনওভাবে মনে করছে, এই মামলায় আরজি করের  (RG Kar Incident) প্রাক্তন অধ্যক্ষের বয়ান তাৎপর্যপূর্ণ?

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন

    শুক্রবারই সন্দীপ পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। উচ্চ আদালতের কাছে দ্রুত শুনানির আর্জি জানান। যদিও সেই আবেদন খারিজ করে আদালত জানিয়ে দেয় সোমবার আবার আবেদন করতে। জানা গিয়েছে, আরজি করে চিকিৎসক ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার পর পরই অধ্যক্ষের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন সন্দীপ। তবে তার মাত্র চার ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ করা হয়। যদিও সেখানে বিক্ষোভ শুরু হয় সন্দীপের বিরুদ্ধে। তিনি ওই হাসপাতালে যাওয়ার আগে অধ্যক্ষের ঘরে তালা দেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক পড়ুয়ারা। ঘটনাক্রমে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে চলে যান সদ্য প্রাক্তন অধ্যক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ ধাপে নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ফল প্রকাশ ৪ অক্টোবর

    Jammu Kashmir: ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ ধাপে নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ফল প্রকাশ ৪ অক্টোবর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) নির্বাচনের দিন ঘোষণা করে দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। জম্মু-কাশ্মীর ছাড়াও নির্বাচন হবে হরিয়ানাতেও। ৩৭০ ধারা বিলোপের মাধ্যমে বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পর অবশেষে জম্মু-কাশ্মীরে হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Elections Commission of India) তরফে জানানো হয়েছে, তিন ধাপে নির্বাচন হবে জম্মু-কাশ্মীরে। ১৮ সেপ্টেম্বর, ২৫ সেপ্টেম্বর ও ১ অক্টোবর ভোটগ্রহণ হবে। পাশাপাশি হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের জন্য ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১ অক্টোবর। ভোটের ফলপ্রকাশ হবে ৪ অক্টোবর।

    কমিশন যা বলল

    হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্র বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে যথাক্রমে ৩ নভেম্বর ও ২৬ নভেম্বর। নির্বাচন কমিশন (Elections Commission of India) ৩০ সেপ্টেম্বরের আগে জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) বিধানসভা নির্বাচন পরিচালনা করার পরিকল্পনা করেছিল। কারণ কমিশনকে এই সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। জাতীয় নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, “সম্প্রতিই আমরা জম্মু-কাশ্মীর পরিদর্শনে গিয়েছিলাম নির্বাচনের প্রস্তুতি দেখার জন্য। অদ্ভুত উন্মাদনা দেখা গিয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ-সকলেই চান দ্রুত নির্বাচন হোক। লোকসভা ভোটের সময় জম্মু-কাশ্মীরে ভোটকেন্দ্রগুলিতে যে লম্বা লাইন দেখা গিয়েছিল, তা শুধুমাত্র ভোটদানের জন্য নয়, নিজের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। সাধারণ মানুষ শুধু পরিবর্তনই নয়, সেই পরিবর্তনের অংশ হতে চেয়েছিলেন। ‘ব্যালেট ওভার বুলেট’-এর স্বপ্নই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উপত্য়কায় ৫১ শতাংশ ভোট পড়েছিল।”

    আরও পড়ুন: আরজি করে হামলা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পুলিশ, সন্দীপকে কড়া ধমক হাইকোর্টের

    শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের আশা

    ২০১৪ সালের পরে আবার জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) বিধানসভা ভোট হতে চলেছে। এর মধ্যে অবশ্য পূর্ণ রাজ্য থেকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর। নরেন্দ্র মোদি সরকার ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদে বর্ণিত জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপ করেছিল। সাবেক জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখে ভাগ করা হয়েছিল। তার তিন বছর আগেই অবশ্য রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। জাতীয় নির্বাচন কমিশনার (Elections Commission of India) রাজীব কুমার বলেন, “কাশ্মীরী পরিযায়ী ভোটারদের জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্পেশাল বুথ তৈরি করা হবে। ভোটারদের সুবিধার জন্য নাম নথিভুক্তকরণ ও ভোটদান প্রক্রিয়াও সহজ করা হয়েছে। জম্মু-কাশ্মীরে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটদানের জন্য সবরম প্রস্তুতি নেবে কমিশন।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Incident: বিজেপির ধর্নায় উত্তেজনা, মঞ্চ খুলে দেয় পুলিশ! আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দলের

    RG Kar Incident: বিজেপির ধর্নায় উত্তেজনা, মঞ্চ খুলে দেয় পুলিশ! আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Incident) তরুণী ডাক্তার খুন-ধর্ষণের প্রতিবাদে বিজেপির ধর্না কর্মসূচি ঘিরে তুমুল উত্তেজনা শ্যামবাজারে। ১৪ আগস্ট রাতে রাজ্য জুড়ে আন্দোলন-প্রতিবাদের মাঝেই হামলা চলে আরজি করে। ভাঙচুর চলে হাসপাতালের একাধিক জায়গায়। সেই হামলার প্রতিবাদে এবং আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় (RG Kar Incident) বিচার চেয়ে ধর্না কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল বিজেপি। এদিন শ্যামবাজারে ধর্নায় বসার কথা ছিল গেরুয়া শিবিরের নেতা-নেত্রীদের। কিন্তু শুক্রবার সকাল হতেই অভিযোগ ওঠে অবস্থান মঞ্চ ভেঙে দেওয়ার। পরে একে একে বিজেপির নেতা-নেত্রীরা হাজির হয়ে স্লোগান দিতে শুরু করতেই নতুন করে বাড়ে উত্তেজনা। পুলিশ আটকাতে গেলে, রীতিমতো ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়।

    বিজেপির অভিযোগ (BJP Workers) 

    এদিন ১১টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত পথ অবরোধের পরিকল্পনা ছিল বিজেপির। স্থির হয়েছিল আরজি কর হাসপাতালের অদূরে শ্যামবাজার ১ নম্বর মেট্রো স্টেশনের কাছে ধর্নামঞ্চ বেঁধে প্রতিবাদ চলবে। মেট্রো স্টেশনের এক নম্বর গেটের কাছে গতকালই মঞ্চ বেঁধেছিল গেরুয়া শিবির। শুক্রবার ওই ধর্নামঞ্চে অবস্থানে বসার কথা ছিল রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। মঞ্চ বাঁধার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। তবে বিজেপি যুব মোর্চার দাবি, ভোর পাঁচটাতেও ধর্নামঞ্চে ছিলেন তাঁরা। কিন্তু বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, সকাল ১০টা নাগাদ তাঁরা গিয়ে দেখেন ধর্নামঞ্চ উধাও। এ ঘটনায় গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, পুলিশই মঞ্চ খুলে নিয়ে গিয়েছে। যদিও পুলিশের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। 

    বিজেপি নেতা-নেত্রীকে চ্যাংদোলা করে প্রিজন ভ্যানে তুলল পুলিশ

    এই ঘটনার পরে ওই জায়গাতেই ফের মঞ্চ বাঁধার তোড়জোড় শুরু করে বিজেপি। জানা গিয়েছে, সেই সময়ই বিজেপি নেতা-কর্মীদের (BJP Workers) বাধা দেয় পুলিশ। সেই সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল, রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। পরে হাজির হন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়ও। পুলিশ তাদের আটকাতে গেলে, রীতিমতো ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। বিজেপি নেতা উমেশ রায় সহ একাধিক নেতা-নেত্রীকে কার্যত চ্যাংদোলা করে প্রিজন ভ্যানে তোলে পুলিশ। পরিস্থিতি সামাল দিতে নামানো হয় র‌্যাফ। কাঁদানে গ্যাস নিয়েও হাজির হয় পুলিশ। ফলে সব মিলিয়ে তৈরি হয় চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা। 

    আরও পড়ুন: পোস্ট ডিলিটের ‘হুমকি’! নেটিজেনদের নোটিশ পাঠাল কলকাতা পুলিশ, সরব বিজেপি

    আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি অগ্নিমিত্রার (RG Kar Incident) 

    এ ঘটনা প্রসঙ্গে অগ্নিমিত্রা পল সহ বিজেপি নেতা-কর্মীদের (BJP Workers) অভিযোগ, রাজ্য সরকার আরজি কর-কাণ্ডে অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা করছে, আর যাঁরা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁদের গায়ের জোরে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এর পরেই অগ্নিমিত্রা প্রশ্ন তুলেছেন, ‘‘বুধবার রাতে আরজি করে হামলার ঘটনায় পুলিশের কোনও ভূমিকা দেখা যায়নি, অথচ বিজেপির ধর্নায় কেন এত তৎপর পুলিশ?’’ একইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “প্রভাবশালীর আত্মীয় আরজি করের ঘটনায় যুক্ত। কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরিয়ে আসছে। মুখ্যমন্ত্রী বা পুলিশ প্রশাসন কারও ওপর আমাদের ভরসা নেই।” এরপরেই পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল জানিয়েছেন, ‘‘আমরা আদালতে যাচ্ছি..।’’
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: পোস্ট ডিলিটের ‘হুমকি’! নেটিজেনদের নোটিশ পাঠাল কলকাতা পুলিশ, সরব বিজেপি

    RG Kar Incident: পোস্ট ডিলিটের ‘হুমকি’! নেটিজেনদের নোটিশ পাঠাল কলকাতা পুলিশ, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Incident) রাজ্যজুড়ে আন্দোলন জোরদার হচ্ছে। বুধবার রাতে রাস্তায় নেমেছিলেন মহিলারা। শনিবার দেশজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে আইএমএ। আর লাগাতার এই আন্দোলনে চরম ব্যাকফুটে শাসকদল তৃণমূল। আন্দোলনেও সামিল হয়েছে নেটিজেনরা। সমাজ মাধ্যমে আরজি করকে সামনে রেখে একের পর এক জ্বালাময়ী পোস্ট তৃণমূলের ঘুম ছুটিয়ে দিয়েছে। তাই, নেটিজেনদের মুখ বন্ধ করতে আসরে নেমেছে মমতার পুলিশ (Kolkata Police)। এমনিতেই রাজধানীর বুকে ডাক্তারকে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনার পর থেকে তথ্য লোপাট করতেই ব্যস্ত ছিল পুলিশ। যতদিন পুলিশ এই ঘটনার তদন্তে ছিল মূল অভিযুক্তদের ধরার বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। উল্টে এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় আরজি কর কাণ্ড (RG Kar Incident) নিয়ে করা পোস্ট ডিলিট করতে তারা বাড়ি বাড়ি ছুটছে। এমনই অভিযোগ নেটিজেনদের। যা নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে।

    লেখক শেফালি বৈদ্যকে হুমকি চিঠি পুলিশের! 

    বৃহস্পতিবার রাতে কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) সাইবার ক্রাইম বিভাগের তরফে একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘‘পোস্ট ডিলিট করে দিন। আর ভবিষ্যতে এরকম কাজ থেকে বিরত থাকবেন। সেটা মেনে না চললে আইনের নির্দিষ্ট ধারার আওতায় কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে (RG Kar Incident)। এমন কয়েকজনকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে, যাঁরা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন পোস্ট করেছিলেন। লেখক শেফালি বৈদ্য অভিযোগ করেন, ‘‘আমার বাকস্বাধীনতার অধিকার প্রয়োগ করে স্রেফ কয়েকটি প্রশ্ন করার জন্য কলকাতা পুলিশের থেকে হুমকি (Kolkata Police) দেওয়া চিঠি পেলাম। কলকাতা পুলিশের ক্ষমতা ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর যে দমিয়ে দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার, সেটার প্রকৃষ্ট উদাহরণ এটা।’’

    দুষ্কর্মের টাকার যেত তৃণমূল নেতাদের পকেটে!

    সেইসঙ্গে তিনি জানান, পুলিশের নির্দেশে ‘ভয়’ পেয়ে পোস্ট মুছে দিচ্ছেন না। বরং আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ (RG Kar Incident) এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের সঙ্গে যা হয়েছে, তারপর নিজের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পোস্ট মুছে দিচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি। দেবায়ন সেন নামে এক ব্যক্তিকে নোটিশ পাঠিয়েছে কলকাতা পুলিশ। যে পোস্টটি ডিলিট করতে বলে নোটিশ পাঠানো হয়েছে তাতে দেবায়নবাবু লিখেছেন, ‘‘সংবাদমাধ্যমে যা প্রকাশিত হয়নি, নিহত চিকিৎসক আরজি কর মেডিক্যালে ড্রাগ, যৌন, ওষুধ ও অঙ্গ পাচার চক্রের ব্যাপারে জেনে ফেলেছিলেন। যাতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সম্পূর্ণ সমর্থন ছিল। এই সব দুষ্কর্মের টাকার একাংশ তৃণমূল নেতাদের পকেটে যেত। এখন সঞ্জয় রায়কে বলির পাঁঠা করা হচ্ছে।’’

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    কী বললেন সুকান্ত?

    সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট (RG Kar Incident) ডিলিট করতে কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) নির্দেশ নিয়ে সরব হয়েছেন নোটিশ প্রাপকরা। শুক্রবার এক পোস্টে সেই অভিযোগ প্রকাশ্যে এনেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘‘নোটিশ পাঠিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে তৃণমূলের পুলিশ। যারা সুবিচারের দাবি জানাচ্ছেন তাঁদের প্রতি: আমরা তৃণমূলের পুলিশের হুমকিতে ভয় পাই না। আমরা লক্ষ্যে অবিচল অটল দৃঢ়তায় ন্যায়ের লক্ষ্যে আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। বাক স্বাধীনতা হরণ করতে কলকাতা পুলিশ নোটিশ পাঠিয়ে যাক।’’ সুকান্তবাবু তাঁর পোস্টে ৩ জনকে কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম থানার পাঠানো নোটিশ প্রকাশ করেছেন। সাইবার ক্রাইম থানার ডেপুটি কমিশনারের তরফে নোটিশগুলি প্রকাশ করা হয়েছে। পোস্ট ডিলিট না করলে তা ধর্তব্যযোগ্য অপরাধ গণ্য হবে বলে পুলিশের তরফে হুমকি দেওয়া হয়েছে (RG Kar Incident)।

    To everyone demanding justice for #BengalDoctor :

    We will not be intimidated by TMC police. Our resolve remains unshaken. We will continue to fight for justice with unwavering determination.

    Let TMC police issue notices in an attempt to stifle free speech. pic.twitter.com/6MgYO1YiGx

    আক্রমণ শানিয়েছেন অমিত মালব্য

    এই বিষয়টি নিয়ে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police) এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপির তথ্যপ্রযুক্তি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। তিনি বলেন, ‘‘সাধারণ নাগরিকদের ভয় দেখানোর পরিবর্তে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্তে (RG Kar Incident) যদি মনোনিবেশ করত কলকাতা পুলিশ, তাহলে কাজে দিত। কলকাতা পুলিশ এবং তাদের মধ্যরাতের ছলচাতুরি কোনওদিন শেষ হবে বলে মনে হচ্ছে না। রাত ১ টা ৩৭ মিনিটে লোকজনকে পোস্ট ডিলিট করতে বলছে। হাস্যকর।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: আরজি করে হামলা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পুলিশ, সন্দীপকে কড়া ধমক হাইকোর্টের

    RG Kar Incident: আরজি করে হামলা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পুলিশ, সন্দীপকে কড়া ধমক হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar Incident) নিরাপদ নয়, এটা বন্ধ করে রোগীদের অন্য কোথাও পাঠিয়ে দেওয়া ভালো, এমনই অভিমত হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। আরজি কর হাসপাতালে হামলার ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ল রাজ্য পুলিশ৷ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সিবিআইকে নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম৷ পরবর্তী শুনানিতে হলফনামা দিয়ে তাদের রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে বলেছেন তিনি৷ আগামী বুধবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি৷

    পুলিশকে প্রশ্ন হাইকোর্টের

    আরজি করে (RG Kar Incident) পড়ুয়া চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায় যখন ফুঁসছে গোটা দেশ, তারই মধ্যে বুধবার রাতে হামলা। ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়েছে আরজি করের ইমার্জেন্সি বিভাগ। ভেঙে দেওয়া হয়েছে আন্দোলনকারীদের মঞ্চ। পুলিশ কার্যত দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে বলেই অভিযোগ। সেই ঘটনার পর এবার কড়া পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের। এই ঘটনায় শুক্রবার একটি জনস্বার্থ মামলার শুনানির সময়, রাজ্য তথা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কার্যত বিরক্ত প্রকাশ করলেন হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম।

    আন্দোলনকারীদের নিরাপত্তা কোথায়?

    এদিন শুনানির শুরু থেকেই প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন তোলেন, আন্দোলনকারীদের নিরাপত্তা কোথায়? এভাবে কি আদৌ হাসপাতাল চালানো সম্ভব। এদিন প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট বলে দেন, আরজি করের (RG Kar Incident) ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিন্দনীয়। তিনি বলেন, “হাসপাতাল বন্ধ করে দিন, আমরা রোগীদের অন্যত্র স্থানান্তর করতে বলছি৷” এদিন  আদালত প্রশ্ন তুলেছে, ১০০ জন লোক জড় হলেও পুলিশের কাছে খবর থাকা জরুরি, তাহলে ৭০০০ লোকের উপস্থিতি কেন বোঝা গেল না? পুলিশের ইনটেলিজেন্সের কাছে কোনও খবর ছিল না ? এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

    আরও পড়ুন: আরজি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি শুভেন্দু-সুকান্তর, চিঠি গেল শাহ-মন্ত্রকে

    সন্দীপ ঘোষকে ধমক

    শুক্রবার পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের (RG Kar Incident) প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এদিনই দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) আবেদনও জানান সন্দীপবাবু। সেই শুনানি চলাকালীন অধ্যক্ষের আইনজীবীর উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, “সবটাই আমাদের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ। আপনি চিন্তা করবেন না। আপনি খুবই ক্ষমতাশালী। আপনি আমাদের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করছেন। বাড়িতে শান্তিতে থাকুন। না হলে বাড়িতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার নির্দেশ দেব।”

    “রাজ্যের গালে থাপ্পড়”

    বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ এই পর্যবেক্ষণ প্রসঙ্গে বলেন, “আদালত জানে যে আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতাল বন্ধ করা যাবে না, কিন্তু পরিস্থিতি বিচার করেই এ কথা বলেছেন প্রধান বিচারপতি। এটা রাজ্যের গালে থাপ্পড় বলতে পারেন। আমরা রাজ্যের কাছে আর কিছু আশা করছি না। মানুষ এবার এই সরকার পরিবর্তন করুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: ঐতিহাসিক পদক্ষেপ! স্যাটেলাইট নিয়ে মহাকাশে গেল ইসরোর ক্ষুদ্রতম রকেট

    ISRO: ঐতিহাসিক পদক্ষেপ! স্যাটেলাইট নিয়ে মহাকাশে গেল ইসরোর ক্ষুদ্রতম রকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের পরের দিনই ইসরোর নয়া সাফল্য। শুক্রবার সকালে শ্রীহরিকোটার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে সফলভাবে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছে ইসরোর (ISRO) নতুন মিশন ইওএস-০৮ (EOS-08)। তবে, এই অভিযানে এই স্যাটেলাইটটি নয়, বরং সকলের চোখ ছিল এর বাহক, ‘স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল ডি৩’-এর (SSLV D3) দিকে। কারণ, এটিই হল ইসরোর তৈরি সবথেকে ছোট রকেট। অতি সম্প্রতি, ইসরো এই রকেটটি তৈরি করেছে। 

    এই বেবি রকেটের কিছু বিশেষত্ব (SSLV launch) 

    গত বেশ কয়েকবছর ধরেই ছোট আকারের রকেট তৈরি নিয়ে কাজ করছে ইসরো (ISRO)। এই অভিযান ইসরোর মিশন স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেলের চূড়ান্ত সংস্করণের প্রথম উড়ান। ৩৪ মিটার এই রকেটটি ৫০০ কেজি পর্যন্ত ওজনের ছোট উপগ্রহগুলি বহন করতে পারে। ছোট আকারের স্যাটেলাইটগুলিকে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্থাপন করার জন্যই এই রকেটটির নকশা করা হয়েছে।  

    ইওএস-০৮ স্যাটেলাইটের উদ্দেশ্য

    ইওএস-০৮ স্যাটেলাইটটি ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪৭৫ কিলোমিটার উচ্চতায় লো-আর্থ অরবিটে স্থাপন করা হয়েছে। জানা গিয়েছে এটি এক বছরের জন্য কাজ করবে। ১৭৫.৫ কেজি ওজনের এই স্যাটেলাইটটি প্রায় ৪২০ ওয়াট শক্তি উৎপাদন করতে পারে। যে পেলোডগুলি রয়েছে স্যাটেলাইটটিতে, সেগুলি আসন্ন গগনযান মিশনে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে। এই স্যাটেলাইটের উদ্দেশ্য হল পরিবেশ এবং দুর্যোগ সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রদান করা। 
    যদিও স্বাধীনতা দিবসের সকালেই এই রকেট (SSLV launch) উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু, কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্য তা করা যায়নি। তার বদলে, স্বাধীনতা দিবসের পরের দিন অর্থাৎ ১৬ অগাস্ট অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারের প্রথম লঞ্চ প্যাড থেকে, সকাল ৯টা বেজে ১৯ মিনিটে যাত্রা শুরু করে রকেটটি। ইসরো (ISRO) জানিয়েছে, এই উৎক্ষেপণ একেবারে সফল। ইসরো সফলভাবে ইওএস-০৮ এবং এসএসএলভি ডি৩-কে কক্ষপথে স্থাপন করেছে। পাশাপাশি ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ‘উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে। পুরো দলকে অভিযানের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানাই।’

    আরও পড়ুন: ভারতরত্ন অটল বিহারী বাজপেয়ীর ষষ্ঠ প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    ইসরোর প্রশংসা করলেন বিজ্ঞানমন্ত্রী (ISRO) 

    কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ইওএস-০৮ এবং এসএসএলভি-ডি৩ (SSLV launch) মিশনের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো দলের প্রশংসা করে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন। পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘‘ইওএস-০৮ এবং এসএসএলভি ডি৩ মিশনের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো টিমকে ধন্যবাদ জানাই৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতায় টিম ইসরো ধারাবাহিকভাবে একের পর এক সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share