Tag: Madhyom

Madhyom

  • CBI: সিবিআই দফতরে আরজি করের প্রাক্তন সুপার, নথি নিয়ে হাজির টালা থানার ওসিও

    CBI: সিবিআই দফতরে আরজি করের প্রাক্তন সুপার, নথি নিয়ে হাজির টালা থানার ওসিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের ঘটনার তদন্তভার সিবিআইকে (CBI) দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার আগে তদন্ত করছিল পুলিশ। এরপরই আদালতের নির্দেশ পেতেই তেড়েফুঁড়ে ময়দানে নামল সিবিআই। তিনজনকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার সিবিআইয়ের একটি দল নিহত চিকিৎসকের বাড়িতে যান। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।

    কাদের তলব করা হল (CBI)

    আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালের পদত্যাগী এমএসভিপি সঞ্জয় বশিষ্ঠকে তলব করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সিবিআই (CBI) সূত্রে খবর, সঞ্জয় বশিষ্ঠ ছাড়াও তালিকায় রয়েছেন দুজন চিকিৎসক। তাঁরা হলেন চেস্ট বিভাগের প্রধান অরুণাভ দত্ত চৌধুরী ও ফরেন্সিক বিভাগের চিকিৎসক এবং ময়নাতদন্তের সঙ্গে যুক্ত মলি বন্দ্যোপাধ্যায়। সিবিআইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে তিনজনেই সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হয়েছেন। সিবিআই দফতরে পৌঁছেছেন টালা থানার অফিসার ইন-চার্জ। তদন্তের কিছু নথি কেন্দ্রীয় সংস্থার হাতে তুলে দিতে গিয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, আরজি কর হাসপাতালের বেশ কয়েক জন আধিকারিককে বৃহস্পতিবার তলব করেছিল সিবিআই। ডাকা হয়েছিল কয়েক জন চিকিৎসক-পড়ুয়াকেও। তলব অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে সিজিও কমপ্লেক্সে তাঁরা হাজির হয়েছেন। সূত্রের খবর, মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা সম্বন্ধে তাঁরা কে কী জানেন, কী ভাবে ঘটনার খবর পেলেন, ঘটনার দিন কে কোথায় ছিলেন, সেই সংক্রান্ত বয়ান রেকর্ড করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। ফরেন্সিক বিভাগের অধ্যাপক সিবিআই তলব প্রসঙ্গে বলেন, আমাকে ডাকা হয়েছিল। তদন্তে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছি। যা যা জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, জানিয়েছি।

    আরও পড়ুন: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    ২০ সদস্যের সিবিআই টিম

    গত মঙ্গলবারই টালা থানা থেকে ঘটনার এফআইআরের সার্টিফায়েড কপি নেন সিবিআইয়ের (CBI) আধিকারিকেরা। এরপর রাতেই দায়ের হয় এফআইআর। বুধবার সকালেই দিল্লি থেকে কলকাতায় চলে আসে সিবিআইয়ের বিশেষ তদন্তকারী দল। সঙ্গে মেডিক্যাল ও ফরেন্সিক টিম। সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয় মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে। তাঁর মেডিক্যাল পরীক্ষাও করা হয়। জানা গিয়েছে, আরজি কর কাণ্ডের তদন্তে ২০ সদস্যের একটি সিবিআই দল কাজ করবে। জয়েন্ট ডিরেক্টর পদমর্যাদার অফিসার রয়েছে এই টিমে। রয়েছেন ডিআইজি পদ মর্যাদার অফিসারও।

    সিবিআই প্রসঙ্গে নিহত পরিবারের সদস্য কী বললেন?

    নিহত চিকিৎসকের পরিবারের এক সদস্য বলেন, সিবিআই আধিকারিকরা আমাদের যা জিজ্ঞাসা করেছেন, তা আমরা জানিয়েছি। এই তদন্তের ভার সিবিআই নেওয়ায় আমরা খুশি। আমরা চাই, দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

    প্রসঙ্গত, সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘তিলোত্তমা’ কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, দিল্লি এসি (AC-1) শাখায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে, ‘তিলোত্তমাকে’ ন্যায় বিচার পাইয়ে দিতে একটি দল গঠন করে সিবিআই। সেখানে রয়েছে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ, ডাক্তার ও তদন্তকারী আধিকারিকরা। তদন্তের মূল দায়িত্বে রয়েছেন দিল্লির অফিসাররা। সাহায্য করবে কলকাতার স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ। এবার এক মহিলা অফিসারকে তদন্তকারী অফিসার হিসেবে নিয়োগ করেছে সিবিআই। তিনি একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার অফিসার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 16 August 2024: মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 16 August 2024: মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কাজের জায়গায় আঘাত লাগতে পারে।

    ২) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) ব্যবসায় লাভ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রতিভা প্রকাশের সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য রাখুন।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীদের ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) প্রিয়জনদের সঙ্গে সমস্ত কিছু আলোচনা করুন।

    কর্কট

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুসঙ্গে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে। 

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    সিংহ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে। 

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কন্যা

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন। 

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    তুলা

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট। 

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃশ্চিক

    ১) সুন্দর কথা বলায় সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ রয়েছে। 

    ৩) ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেবেন।

    ধনু

    ১) পড়াশোনার খুব ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) সাবধানে থাকুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Protest Rally: ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই’’, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবারের কর্মসূচি ঘোষণা বিজেপির

    BJP Protest Rally: ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই’’, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবারের কর্মসূচি ঘোষণা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি তুলল বিজেপি (BJP Protest Rally)। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় ধারাবাহিক আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। কলকাতায় বিজেপির রাজ্যস্তরের নেতাদের উপস্থিতিতে হবে প্রতিবাদ কর্মসূচি। আরজি কর হাসপাতালের কাছাকাছি কোনও স্থানে মঞ্চ বেঁধে শুরু হবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ইস্তফার দাবিতে লাগাতার অবস্থান-বিক্ষোভ। বিজেপি সূত্রের খবর, সুকান্তর পাশাপাশি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ হাজির থাকবেন। স্বাভাবিকভাবে আরজি কর ইস্যুতে এই আন্দোলন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা (BJP Protest Rally)

    বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও বার্তা পোস্ট করে এই কর্মসূচির কথা জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে একেবারে ব্যর্থ। আমরা তাঁর পদত্যাগ চাই। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে কলকাতা এবং জেলায় জেলায় আন্দোলন (BJP Protest Rally) কর্মসূচি শুরু হবে। সাধারণ মানুষের কাছে শুক্রবার দুপুর ২টো থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত দোকানপাট এবং সমস্ত কাজকর্ম বন্ধ রেখে প্রতিবাদে সামিল হওয়ার জন্য আমরা আবেদন জানাচ্ছি। দুপুর ২টো থেকে ৪টে পর্যন্ত রাজ্যের প্রতিটি জেলায় পথ অবরোধ করবেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা। তবে, এই প্রতিবাদ হবে প্রতীকী। শুক্রবারই বিজেপির মহিলা মোর্চা হাজরা মোড় থেকে শুরু করে মুখ্যমন্ত্রীর কালীঘাটের বাড়ি পর্যন্ত মোমবাতি এবং মশাল মিছিল করবে। সংগঠনের সর্বভারতীয় সভানেত্রী ভনতি শ্রীনিবাসন ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকবেন।’’ 

     

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    আন্দোলনে সরগরম হবে কলকাতার রাজপথ!

    প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Incident) দোষীদের শাস্তির দাবিতে বুধবার মধ্যরাতে রাজ্যের সমস্ত প্রান্তের মহিলারা রাস্তায় নেমে সরব হয়েছিলেন। বিজেপিও এই ইস্যুকে সামনে রেখে শুক্রবার রাজ্যজুড়ে আন্দোলন (BJP Protest Rally) সংগঠিত করতে চলেছে। ফলে, শুক্রবার আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির আন্দোলনে সরগরম হবে কলকাতার রাজপথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ফক্সকন কর্তার সঙ্গে বৈঠক মোদির, কী আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: ফক্সকন কর্তার সঙ্গে বৈঠক মোদির, কী আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফক্সকনের (foxconn) সিইও তথা চেয়ারম্যান ইয়াং লিউয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভারতের প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নয়া বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতেই লিউয়ের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। মোদি-লিউয়ের বৈঠকে অনিবার্যভাবে উঠে এসেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), সেমিকন্ডাক্টর অগ্রগতি কেন্দ্রিক উৎপাদন এবং স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স উৎপাদন বৃদ্ধির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    পৃথিবীর বৃহত্তম ইলেকট্রনিক যন্ত্র নির্মাতা ফক্সকন

    ফক্সকন তাইওয়ানের একটি নামজাদা কোম্পানি। পৃথিবীর বৃহত্তম ইলেকট্রনিক যন্ত্র নির্মাতা ফক্সকন। কোম্পানিটি বিশ্বের একাধিক নামী ব্র্যান্ড যেমন, অ্যাপল, ইনকর্পোরেটেড আইপড এবং আইফোনের ইলেকট্রনিক সামগ্রী তৈরি করে। বুধবার এই কোম্পানিরই সিইও-র সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। অদূর ভবিষ্যতে যে সেক্টরগুলিতে ভারত উজ্জ্বল ভূমিকা নেবে, সেখানে বিনিয়োগের সুবিধার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এই বৈঠকে ভারতের একাধিক রাজ্যে বিনিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানান লিউ।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “কর্নাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ুর মতো রাজ্যে ফক্সকনের বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়ে দারুণ আলোচনা হয়েছে।” গত বছরই একবার ভারত সফর করে গিয়েছেন লিউ। সেবার তিনি যোগ দিয়েছিলেন গুজরাটে সেমিকন ইন্ডিয়া কনক্লেভে। জুলাই মাসের ওই কনক্লেভে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীও (PM Modi)। সেই সময়ও মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল লিউয়ের।

    জানা গিয়েছে, ভারতে ৯০০ থেকে ১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার লগ্নি করার পরিকল্পনা করেছে লিউয়ের কোম্পানি। কর্মসংস্থান হবে ৪০ হাজার মানুষের। তামিলনাড়ুতে ফক্সকন ১৬০০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, এ রাজ্যে নিউ ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্টস ইউনিট খুলবে ফক্সকন। কর্মসংস্থান হতে পারে আরও ৬ হাজার জনের। তেলঙ্গানায় তাইওয়ানের এই কোম্পানি লগ্নি করবে অতিরিক্ত ৩৩০০ কোটি টাকা। ম্যানুফ্যাকচারিং ফেসিলিটি তৈরিতেই বিনিয়োগ করা হবে এই পরিমাণ (PM Modi) অর্থ।

    আরও পড়ুন: আরজি করে তাণ্ডব, মমতাকে কাঠগড়ায় তুললেন শুভেন্দু, কী বললেন সুকান্ত?

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে বিজেপির নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। তার পরেই ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র আওয়াজ তোলেন তিনি। এই প্রোগ্রামেই বিদেশি নামী কোম্পানিগুলিকে ভারতে কারখানা গড়ার আহ্বান জানান তিনি। কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, এই প্রোগ্রামে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। গত ১০ বছরে ভারতে বেড়েছে বিদেশি কোম্পানির (foxconn) বিনিয়োগ (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ritwik Ghatak: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীর বাড়ি, দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    Ritwik Ghatak: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীর বাড়ি, দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর উত্তাল হয়েছিল বাংলাদেশ (Bangladesh)। রাজপথে বঙ্গবন্ধু মূর্তিতে ভাঙচুর চালানো হয়। বাদ যায়নি বিশ্বকবির মূর্তিও। দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছিল। এই আবহের মধ্যে এবার ওপার বাংলার রাজশাহীতে অবস্থিত এপার বাংলার বিশিষ্ট চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের (Ritwik Ghatak) পৈতৃক ভিটে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল। আর এই বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় নাম জড়াল সরকারি হোমিওপ্যাথি কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে।

    আগেও দখল হয়েছে চিত্র পরিচালকের জমি! (Ritwik Ghatak)

    জানা গিয়েছে, জীবনের শুরুর দিকের বেশ কিছুটা সময় রাজশাহীর ঘোড়ামারা মহল্লায় মিয়াপাড়ার ওই বাড়িতে কাটিয়েছিলেন চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটক (Ritwik Ghatak)। তাঁর বাবা সুরেশচন্দ্র ঘটক ছিলেন ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। পরে বদলি হয়ে রাজশাহীতে আসেন তিনি। সেখানেই পাকাপাকিভাবে পরিবার নিয়ে বসবাস শুরু করেন। দীর্ঘদিন ধরেই বাড়িটি সংরক্ষণের বিষয়ে কথাবার্তা চলছিল। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বাড়ির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালকে ইজারা দেয়। ২০১৯ সালে বাড়িটির একাংশ ভেঙে সাইকেল গ্যারাজ তৈরির অভিযোগ উঠেছিল কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। তখন রাজশাহী-সহ সারা দেশে এই ঘটনার প্রতিবাদ হয়। পরে ২০২০ সালে বাড়িটি সংরক্ষণে উদ্যোগী হয় রাজশাহী জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক শামিম আহমেদ বলেন, ‘‘জেলা প্রশাসন সংরক্ষণের জন্য ভূমিমন্ত্রককে চিঠি দিয়েছিল। তাতে বাড়িটি ইজারা থেকে মুক্ত করে ঋত্বিক ঘটকের নামে করে দেওয়ার জন আবেদন করা হয়েছিল। তা ফলপ্রসূ হওয়ার আগেই বাড়িটা ভাঙা হয়ে গেল।’’ জানা গিয়েছে, কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। বাড়ির অধিকাংশ অংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। বলা যেতে পারে, গোটা বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এক ঠিকাদার বাড়ি ভাঙার কাজ করছিলেন। কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এই কাজ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    ঋত্বিক ঘটক (Ritwik Ghatak) ফিল্ম সোসাইটি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের কড়া শাস্তির দাবি করেছে। তাঁদের বক্তব্য, রাজশাহী হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের একদম পাশে এই বাড়ি। কিন্তু সেই বাড়ি ভেঙে দেওয়া হলেও হাসপাতালে কোনও আঁচ পড়েনি। এর থেকেই বোঝা যায় কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। সংগঠনের অভিযোগ, ঋত্বিক ঘটকের বাড়ির জমির কিছুটা দখল করে আগেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের বিল্ডিং বানিয়েছে। এবার পুরো জায়গা দখল করার জন্যই এই কাজ করেছে। মেডিক্যাল কলেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এখানেই শেষ নয়। পরিচালক তৌকির শাইকের দাবি, এর আগে ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি ভাঙার বহু চেষ্টা করেছে তাঁরা। কিন্তু পারেননি। তবে বাড়ি ভাঙার অজুহাত খুঁজছিল। এমনকী তিনি এও জানিয়েছেন, এই বাড়ির ওপর যাতে কোনও আক্রমণ না হয় তার জন্য স্টে অর্ডার আনা হয়েছিল। কিন্তু গত ৬ অগাস্ট থেকে মেডিক্যাল কলেজের সিসিটিভি যা বাড়ির দিকে ছিল তা বন্ধ করা রয়েছে। কেন তা করা হয়েছে, তার কোনও উত্তর নেই।

    অধ্যক্ষ কী সাফাই দিলেন?

    এদিকে এই অভিযোগ ওঠার পর রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান বলেন, ‘‘৬ অগাস্ট একদল ছাত্র এসে আমাকে বলে যে কলেজ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরাতে হবে এবং ওই বাড়িটা ভেঙে ফেলা হবে। পরে সেদিন রাতেই আমি জানতে পারি যে, বাড়িটি ভাঙা হচ্ছে। আমাকে শ্রমিকরা জানিয়েছেন যে কিছু লোক টাকা দিয়ে বাড়িটি ভাঙতে বলে গিয়েছিল। আমার কাছে খবর আসে ৬-৭ জন মিলে ওই বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছে। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবাদ করায় তারা পালিয়ে যায়। তবে কাউকে আমি চিনি না।’’ সিসিটিভি ফুটেজ কেন নেই, এই প্রশ্ন করায় তিনি বলেন, ‘‘দুষ্কৃতীরাই তা ভেঙে দিয়েছে। ’’  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    PM Modi: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সাল থেকে এই নিয়ে টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লায় ভাষণ দিলেন মোদি (PM Modi)। আর এই দিনই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে লালকেল্লা থেকে স্বাধীনতার দিবস উপলক্ষে দীর্ঘতম ভাষণ (Independence Day Speech) দিয়ে ইতিহাস গড়লেন তিনি। জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে একটানা ৯৮ মিনিট ভাষণ দেন মোদি। এর আগে ২০১৬ সালে মোদি টানা ৯৬ মিনিট ভাষণ দিয়েছিলেন। এতদিন সেটাই ছিল দীর্ঘতম ভাষণের রেকর্ড। ফলে, অতীতে নিজের গড়া নজির এদিন নিজেই ভেঙে নয়া নজির গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। অন্যদিকে, ২০১৭ সালে তিনি ৫৬ মিনিট বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এটাই তাঁর সংক্ষিপ্ততম ভাষণ। গড়ে, মোদি ৮২ মিনিট বক্তব্য রাখেন— এটিও দেশের যে কোনও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রে দীর্ঘতম।

    সংখ্যার নিরিখে তৃতীয় স্থানে মোদি (PM Modi)

    সবচেয়ে বেশিবার ভাষণ দেওয়া প্রধানমন্ত্রীদের নিরিখে মোদি এখন তৃতীয় স্থানে। কারণ ২০১৪ সাল থেকে টানা ১১ বার লালকেল্লায় ভাষণ দিয়েছেন মোদি। তাঁর আগে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে বেশিবার লালকেল্লায় ভাষণ দিয়েছেন জওহরলাল নেহরু। লালকেল্লায় মোট ১৭ বার ভাষণ দিয়েছেন তিনি। স্বাধীন দেশের প্রথম ভাষণও দেন নেহরুই। আর তাঁর পর ইন্দিরা গান্ধী ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৭ এবং পরে ১৯৮০ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সে সময় ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোট ১৬ বার পতাকা উত্তোলনের পর দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ (Independence Day Speech)  দেন। তাঁদের পরে এতদিন তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্থান পেয়েছিলেন মনমোহন সিং। তিনি ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১০ বার স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। তবে এবার টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ দিয়ে মনমোহনকে ছাপিয়ে গেলেন নরেন্দ্র মোদি। ফলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্বাধীনতা দিবসে ভাষণের নিরিখে তৃতীয় স্থানে উঠে গেলেন নরেন্দ্র মোদি।  

    আরও পড়ুন: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    উল্লেখ্য, এবারের স্বাধীনতা দিবসে  সরকারের মূল লক্ষ্যগুলিকে নতুন মোড়কে তুলে ধরলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে  তুললেন ‘বিকশিত ভারতে’র কথা। স্বপ্ন দেখালেন ভারতকে ‘বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ’ হিসাবে গড়ে তোলার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘এক মেয়ে হারিয়ে কোটি কোটি মেয়েকে পেয়েছি’’, আন্দোলনের প্রশংসা নির্যাতিতার বাবার

    RG Kar: ‘‘এক মেয়ে হারিয়ে কোটি কোটি মেয়েকে পেয়েছি’’, আন্দোলনের প্রশংসা নির্যাতিতার বাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি এক মেয়ে হারিয়েছেন। কিন্তু, পাশে পেয়ে গিয়েছেন কোটি কোটি মেয়েকে। আন্দোলনকারীদের এভাবেই সমর্থন জানালেন নিহত ডাক্তার তরুণীর বাবা। 

    স্বাধীনতার মধ্যরাতে ‘রাত দখলে মেয়েরা’ নেমে এসেছিলেন রাস্তায়। আরজি কর (RG Kar) ইস্যুতে কলকাতা শহরের দিকে দিকে তো বটেই, জেলা এমনকী অন্য রাজ্যতেও রাতের রাস্তায় ঢল নামে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের। বাংলার অন্যান্য প্রান্তের মতো আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষিতা, নিহত চিকিৎসকের বাড়ির এলাকাতেও মধ্যরাতে নাগরিক জমায়েতে কার্যত জনজোয়ার তৈরি হয়েছিল। যার জেরে রাত সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত কার্যত স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল বিটি রোড। সোদপুরে লোকসংস্কৃতি মঞ্চের সামনের জনপ্লাবন থেকে ওঠে রাজনৈতিক স্লোগানও। যদিও তাতে জমায়েতে কোনও ভাটা পড়েনি।

     মধ্যরাতে সোদপুর ট্রাফিক মোড় জনপ্লাবন (RG Kar)

    নিহত চিকিৎসকের (RG Kar) বাড়ি সোদপুরে। বুধবার রাত ৯টায় সোদপুরের নাটাগড় কদমতলা এলাকার দুর্গা মণ্ডপের চাতালে জমায়েত হয়েছিলেন একেবারে পাড়ার লোকেরা। সেই জমায়েতই ছিল কয়েকশো মানুষের। রাত বাড়তেই সেই জমায়েত এইচবি টাউন মোড়, সোদপুর উড়ালপুল হয়ে এগিয়ে যেতে থাকে বিটি রোডের দিকে। অমরাবতী, ঘোলা, মহিষপোতা, কর্ণমাধবপুর-সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে শয়ে শয়ে মানুষের মিছিল এগোতে থাকে বিটি রোডের দিকে। যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় সোদপুর-মধ্যগ্রাম রোডেও। রাত ১১টা নাগাদ বিটি রোডের সোদপুর ট্রাফিক মোড় মিনি-ব্রিগেড হয়ে ওঠে। নাটাগড়ের বাসিন্দা স্বাতী সরকার ভৌমিক বলেন, ‘‘এটা একটা রাজনৈতিক হত্যা। রাজনৈতিক অপদার্থতার কারণেই আমাদের পাড়ার মেয়েকে অকালে চলে যেতে হয়েছে, তাই মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে ধিক্কার জানিয়ে স্লোগান দিয়েছি।’’ ঘোলার বাসিন্দা অম্লান দত্তের কথায়, ‘‘এত মানুষ রাস্তায় নামবেন ভাবতেও পারিনি। এমন হাজার হাজার মানুষ অংশগ্রণ করেছেন যাঁদের হয়তো এটাই জীবনের প্রথম মিছিল।’’  

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    ‘‘কোটি কোটি মেয়েকে পাশে পেয়েছি’’

    রাজ্যজুড়ে রাস্তায় নেমে এই আন্দোলন (Agitation) নিয়ে নির্যাতিতার বাবা বলেন,  ‘‘ সবাইকে একটাই কথা বলতে চাই, একটা মেয়েকে (RG Kar) হারিয়ে কোটি কোটি মেয়েকে পাশে পেয়েছি। এই কোটি কোটি মেয়ে, আজ বলে নয়, আমার তো মনে হচ্ছে, ন্যায়বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমার পাশে থাকবেন। এঁরা সবাই আমার মেয়ের মতো। যে পুরুষরা রাস্তায় নেমেছিলেন, তাঁরা আমার ছেলের মতো। এঁদের ধন্যবাদ দিলে খুব অন্যায় করব আমি। কারণ আমার মেয়েকে তো কখনও ধন্যবাদ দিইনি! এঁদের প্রতি সম্পূর্ণ সমর্থন আছে আমার। আমার মেয়েকে আগলে রাখতে পারিনি, আশা করি এঁদের আগলে রাখতে পারব, যদি এভাবেই এঁরা আমার পাশে থাকেন।’’

    দুষ্কৃতী তাণ্ডব

    প্রসঙ্গত, মধ্যরাতে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় আর জি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। পুলিশের সামনেই ব্যারিকেড ভেঙে ভাঙচুর চালানো হয় হাসপাতালে। তাই প্রশ্ন উঠছে, প্রতিবাদ থেকে নজর ঘোরাতেই কি ময়দানে নামানো হল দুষ্কৃতীদের? শুরুতেই কেন ভাঙচুর আটকাল না পুলিশ?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোনও কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি বলেন, “তাঁরা যাতে কোনও (Bangladesh Crisis) অবিচার ও নৃশংসতার শিকার না হন, তা নিশ্চিত করার দায় রয়েছে আমাদের দেশেরও।”

    হিন্দুরাই টার্গেট (Mohan Bhagwat)

    এদিন স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল নাগপুরের মহল এলাকায়, আরএসএসের সদর দফতরে। সেখানেই তিনি বলেন, “আগামী প্রজন্মের কর্তব্য হল ‘স্বতন্ত্রে’র (স্বাধীনতা) ‘স্ব’ (নিজের)-কে রক্ষা করা। কারণ পৃথিবীতে এমন অনেক লোক আছে, যারা সব সময় অন্য দেশকে ডমিনেট করতে চায়। এ ব্যাপারে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, যত্নবান হতে হবে। তাদের হাত থেকে আমাদের নিজেদের রক্ষা করতে হবে।” সরসঙ্ঘচালক বলেন, “পরিস্থিতি যে সব সময় একই রকম থাকবে, তা নয়। কখনও কখনও এটা ভালো, অন্যের পক্ষে সেটা ভালো নাও হতে পারে। এই উত্থান-পতন চলতেই থাকবে।” ভাগবত বলেন, “আমরা এখন এই পরিস্থিতিই দেখতে পাচ্ছি। প্রতিবেশী দেশে প্রচুর হিংসার ঘটনা ঘটছে। সেখানে যেসব হিন্দু বাস করেন, কোনও কারণ ছাড়াই তাঁদের টার্গেট করা হচ্ছে।” ভাগবত (Mohan Bhagwat) এক বারের জন্যও বাংলাদেশের নাম না নিলেও, তাঁর আক্রমণের অভিমুখ যে বাংলাদেশের দিকেই, তা স্পষ্ট।

    ভারতের ঐতিহ্য

    আরএসএস প্রধান বলেন, “অন্যদের সাহায্য করার ঐতিহ্য রয়েছে ভারতের। আমরা গত কয়েক বছরে দেখেছি, ভারত কখনও কাউকে আক্রমণ করেনি। তারা আমাদের সঙ্গে যেমনই আচরণ করুক না কেন, তাদের সাহায্য করেছে। এই পরিস্থিতিতেও আমরা দেখেছি, আমাদের দেশ নিরাপদেই রয়েছে। একই সঙ্গে অন্য দেশকে সাহায্য করছে।” এর পরেই সরসঙ্ঘচালক বলেন, “আমাদের দেশের দায়িত্ব রয়েছে তাদের বাঁচানোর, যাঁরা ভিন দেশে নৃশংসতার শিকার হচ্ছেন।” তিনি বলেন, “কিছু ক্ষেত্রে সরকারকে তার নিজের লেভেলে দেখতে হয়। তবে এটি তখনই শক্তি পায় যখন সমাজ তার দায়িত্ব পালন করে। দেশের প্রতি অঙ্গীকার প্রদর্শন করে।”

    আরও পড়ুন: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    প্রসঙ্গত, সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে অশান্ত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। অশান্তির আঁচ থেকে বাঁচতে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এর আগে-পরে বাংলাদেশে ব্যাপক অত্যাচার হয় হিন্দুদের ওপর। সেই প্রসঙ্গেই এদিন (Bangladesh Crisis) ভাগবতের এহেন মন্তব্য বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের (Mohan Bhagwat)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।      

  • PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নিয়ে সওয়াল মোদির

    PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নিয়ে সওয়াল মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এবার লালকেল্লা থেকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, ‘এখন আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (Uniform Civil Code) পথে হাঁটতে হবে। ধর্মের ভিত্তিতে দেশে ভেদাভেদ হচ্ছে, সাধারণ মানুষ নিজেদের বঞ্চিত মনে করেন, তা থেকে মুক্তি মিলবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু হলে।’ একইসঙ্গে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পাশাপাশি তিনি সওয়াল করেন এক দেশ এক নির্বাচনের ( One Nation One Election) পক্ষেও। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)  

    এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”ভারতের একটি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি থাকা প্রয়োজন। আমরা একটি সাম্প্রদায়িক বিধি নিয়ে ৭৫ বছর বেঁচে আছি। এবার, বদলের সময় এসেছে। আমাদের অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পথে চলতে হবে। তবেই ধর্মভিত্তিক বৈষম্য দূর হবে।” একইসঙ্গে এদিন ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ – এর উদ্যোগের সমর্থনে সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন মোদি । তিনি নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সুবিন্যস্ত করতে এবং শাসনে অধিকতর দক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য এই সিদ্ধান্তের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন যে ঘন ঘন নির্বাচন দেশের অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করে।  

    মোদি (PM Modi) বলেন, ”আজ দেশে যে কোনও উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নির্বাচনের জন্য থেমে যায়। প্রতি তিন মাস অন্তর কোথাও না কোথাও ভোট হচ্ছে। কাজ শুরু হয়, ভোট আসে তারপর তা থেমে যায়। বারবার নির্বাচন উন্নয়নের পথে বাধা নিয়ে আসে।” মোদি বলেন, ”আমাদের অবিলম্বে এক দেশে এক নির্বাচনে পথে এগিয়ে যাওয়া উচিত। আমি সব রাজনৈতিক দলকে অনুরোধ করব এই উদ্দেশে এগিয়ে আসুন। সরকার ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছে। একটি কমিশন তৈরি হয়েছে, যা ভালো রিপোর্ট দিয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্য

    আগামী দিনে দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালু করাই তাঁর মূল লক্ষ্য বলে ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”দেশের শীর্ষ আদালতও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে একাধিকবার আলোচনা করেছে। একাধিকবার নির্দেশ দিয়েছে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরি সংবিধান নির্মাতাদের স্বপ্ন ছিল। যে আইনে ধর্মের ভিত্তিতে দেশকে ভাগ করা হয়েছে, যে আইন উচ্চ বর্ণ-নিম্ন বর্ণের মধ্যে ফারাক তৈরি করে, আধুনিক সমাজে সেই আইনের কোনও জায়গা নেই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের হল। মূল অভিযোগে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার-বিরোধী আন্দোলন দমন করা ও গণহত্যায় প্রত্যক্ষ মদত ছিল হাসিনা এবং আওয়ামি লিগের। একথাই বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করেছে। এছাড়াও বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও হাসিনার বিরুদ্ধে কয়েকটি হত্যা এবং অপহরণের মামলা দায়ের করা হয়। এসবই হাসিনার ওপর চাপ বাড়ানোর কৌশল চলছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    ‘প্রথম আলো’ সূত্রে খবর (Sheikh Hasina)

    বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশের বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত নেতা আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মহম্মদ বুলবুল কবীরের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজি এমএইচ তামিম বুধবার মামলা দায়ের করেন। ঢাকায় ট্রাইব্যুনালের আঞ্চলিক দফতরে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন আইনুযায়ী তদন্ত করে উপযুক্ত পদক্ষেপের আবেদন জানান তিনি। তবে এই আবেদনে ঘটনাস্থল হিসেবে সারা বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ১৫ জুলাই থেকে ৫ অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে আন্দোলনকারীদের হত্যা করা হয়েছিল। এই অভিযোগে হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য, উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক এবং আওয়ামি লিগ ও তার ছাত্র-যুব শাখার নেতাদের অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপ-পরিচালক আতাউর রহমানও বলেন, “এদিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, গাজি এমএইচ তামিম এই সংক্রান্ত মামলা রুজু করেছেন।”

    আরও পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    হাসিনা ছাড়া আর কাদের বিরুদ্ধে মামলা?

    ১৪ অগাস্ট রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং প্রাক্তন আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় হাসিনা ছাড়াও উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও রাজনৈতিক নেতাদের আসামি হিসেবে নাম যুক্ত করা রয়েছে। তাঁরা হলেন, প্রাক্তন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, প্রাক্তন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী এমএ আরাফাত, প্রাক্তন আইজিপি চৌধুরি আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রাক্তন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও প্রাক্তন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ। এছাড়াও আওয়ামি লিগ, যুব লিগ, ছাত্র লিগ-সহ অন্যান্য শাখা সংগঠনগুলির বিরুদ্ধেও খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share