Tag: Madhyom

Madhyom

  • Ram Mandir: পিছনে কারা? অযোধ্যার রামপথ এবং ভক্তিপথ থেকে চুরি লাইট ও প্রজেক্টর!

    Ram Mandir: পিছনে কারা? অযোধ্যার রামপথ এবং ভক্তিপথ থেকে চুরি লাইট ও প্রজেক্টর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরেই উদ্বোধন হয়েছিল অযোধ্যার (Ayodhya) রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। এখনও নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। তবে এর মধ্যেই রামপথ ঘিরে উঠছে বেলাগাম চুরির অভিযোগ। জানা গিয়েছে, যে পথ ধরে অযোধ্যার রাম মন্দিরে যেতে হয়, সেই রাস্তা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে প্রায় ৪ হাজার বাঁশের কারুকাজ করা লাইট। পাশাপাশি ভক্তিপথ থেকে চুরি গিয়েছে গোবো প্রজেক্টরও। 

    চুরির ঘটনায় দায়ের এফআইআর (Ayodhya) 

    বিরাট আড়ম্বরের সঙ্গে শুভ সূচনা হয়েছিল রাম মন্দিরের। কিন্তু বর্তমানে মন্দির কর্তৃপক্ষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে বেলাগাম চুরি। জানা গিয়েছে, রাম মন্দির (Ram Mandir) যাওয়ার পথে রাস্তার দু’ধারে বাঁশের কারুকাজ করা বাতিস্তম্ভের সঙ্গে আলো লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে রাতের অন্ধকারে কে বা কারা সেই বাতিস্তম্ভের আলো চুরি করে নিয়ে গিয়েছে। চুরি হয়েছে গোবো প্রজেক্টর। কন্ট্রাক্টর পুলিশকে জানিয়েছেন, ৩৮০০টি বাঁশের কাজ করা বাতি বা লাইট এবং ৩৬টি গোবো প্রজেক্টর চুরি গিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার বেশি জিনিসপত্র চুরি গিয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর গত ৯ অগাস্ট রাম জন্মভূমি পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ জানায় মন্দির কর্তৃপক্ষ। অভিযোগকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গত মে মাস থেকেই তাঁরা লাইট উধাও হয়ে যাওয়ার বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন। পুলিশের কাছে অভিযোগ যেতেই শুরু হয়েছে তদন্ত। 

    আরও পড়ুন: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠার সময় অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির তরফে এই লাইট ও প্রজেক্টর লাগানোর বরাত দেওয়া হয়েছিল যশ এন্টারপ্রাইজ ও কৃষ্ণা অটোমোবাইলকে। সে সময় এই দুই সংস্থা রামপথে ৬৪০০টি বাঁশের কারুকার্য করা লাইট এবং ভক্তিপথে ৯৬টি গোবো প্রজেক্টর লাগিয়েছিল। কিন্তু এর মধ্যে ৩৮০০টি লাইট ও ৩৬টি প্রজেক্টর ইতিমধ্যেই চুরি হয়ে গিয়েছে বলেই অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: আরজি কর ইস্যুতে মমতার পদত্যাগের দাবি, নবান্ন অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    RG Kar Rape-Murder: আরজি কর ইস্যুতে মমতার পদত্যাগের দাবি, নবান্ন অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যাকাণ্ডে ন্যায়বিচার চেয়ে আরও তীব্র আন্দোলনের পথে নামলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। বুধবার বিধানসভায় বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে বিক্ষোভ-ধর্না কর্মসূচি পালন করেন তিনি। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা হয়েও এই রাজ্যের কোনও মা-বোন সুরক্ষিত নন। তাই মমতার অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি করে নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়ে সোচ্চার হয়েছেন তিনি।

    কী বললেন শুভেন্দু (RG Kar Rape-Murder)?

    বিধানসভার সামনে বিজেপির বিধায়কদের নিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আগামী সপ্তাহে নবান্ন, রাজভবন এবং স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে যাবো। এই কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ থাকবে। স্বাস্থ্য এবং পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে পদত্যাগের দাবিতে আমাদের কর্মকাণ্ড থাকবে।” বিজেপির দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিরোধী দলনেতার সঙ্গে বিজেপির মহিলা কর্মীরা থাকবেন। আবার শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, “মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ করে খুনের (RG Kar Rape-Murder) ঘটনাকে পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা পুলিশমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অবিলম্বে পদত্যাগ চাই।”

    কন্যাশ্রী দিবস পালনকে তোপ

    শুভেন্দু, মমতার কন্যাশ্রী দিবস পালনকে তোপ দেগে বলেন, “গোটা রাজ্যের মানুষ তথা সমগ্র দেশ আরজি কর-এর নৃশংস (RG Kar Rape-Murder) অত্যাচার ও হত্যার ঘটনার তদন্তকে বাধাদানের নিন্দায় সরব হয়েছে। ঠিক এই মুহূর্তে যখন রাজ্যের মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন গোটা দেশের মানুষ, আর তখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নির্লজ্জতার সীমা ছাড়িয়ে ‘কন্যাশ্রী দিবস’ উৎসব করছেন। বাংলার কন্যার উপর পাশবিক অত্যাচার ও নৃশংস হত্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মাতৃশক্তি ক্রোধে ও যন্ত্রণায়  ক্ষুব্ধ, তখন চিকেন বিরিয়ানি সহযোগে ‘কন্যাশ্রী দিবস’ উৎসব পালন একমাত্র মমতা ব্যানার্জির পক্ষেই সম্ভব। মুখ্যমন্ত্রী এতোটাই নির্লজ্জ যে নন্দীগ্রামে আমার কাছে পরাজিত হয়েও মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসে রয়েছেন। ওনার এই নির্লজ্জতা সর্বজনবিদিত। লজ্জা, লজ্জা, লজ্জা।”

    আরও পড়ুনঃ “রাতের দখল নাও মেয়েরা”, আজকের অভিনব কর্মসূচিতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে তৃণমূল

    মামলার তদন্তে সিবিআই

    গত শুক্রবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের (RG Kar Rape-Murder) চারতলার সেমিনার হলে মেলে এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ। অভিযোগ করা হয়, তাঁকে ধর্ষণ করে নির্মম ভাবে খুন করা হয়েছে। গত পাঁচ দিন ধরে মমতা সরকার এবং পুলিশ-প্রশাসনের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশে উত্তাল হয়ে উঠেছে ডাক্তারি পড়ুয়াদের আন্দোলন। সকলের একটাই দাবি, নির্যাতিতার জন্য ন্যায় বিচার চাই। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পুলিশকে ভর্ৎসনা করে মামলার তদন্তভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে দিয়েছেন। সিবিআই তদন্তভার নিতে টালা থানা থেকে নথি সংগ্রহ করে কাজ শুরু করে দিয়েছে। ধৃত সঞ্জয়কে সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে জেরাও শুরু করা হয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tarang Shakti: হয়ে গেল দেশের প্রথম ‘বহুজাতিক বিমান মহড়া’ তরঙ্গশক্তি

    Tarang Shakti: হয়ে গেল দেশের প্রথম ‘বহুজাতিক বিমান মহড়া’ তরঙ্গশক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের উদ্‌যাপনের আগে ভারতীয় বায়ুসেনার উদ্যোগে শুরু হয়ে গেল ‘তরঙ্গ শক্তি’র আয়োজন (Tarang Shakti)। মহড়ায় অংশ নিল ১০টি দেশ। অংশগ্রহণকারী দেশগুলির মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। বায়ুসেনার পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটাই দেশের প্রথম ‘বহুজাতিক বিমান মহড়া।’

    ‘তরঙ্গ শক্তি’র লক্ষ্য

    বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়েছে, যে দেশগুলির সঙ্গে ভারতীয় বায়ুসেনা (আইএএফ) নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে, সম্পর্ক রাখে, তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক রক্ষাই উদ্দেশ্য। এর আগে ২০২৩ সালের শেষ দিকে ‘তরঙ্গ শক্তির’ মহড়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তা পিছিয়ে যায়। বহুজাতিক পরিবেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা আগেই অর্জন করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। সহযোগিতামূলক এই উড়ানের অভিজ্ঞতা তরুণ ক্রুদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে।

    কারা কারা অংশ নিল

    ‘তরঙ্গ শক্তি’র (Tarang Shakti) মহড়া দু’টি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। প্রথমটি বুধবার শেষ হল। এই মহড়ার আয়োজন করা হয়েছিল তামিলনাড়ুর সুলুরে। ৬ অগাস্ট থেকে ১৪ অগাস্ট এই মহড়া চলে। ১০টি দেশের অন্তত ৬৭টি যুদ্ধবিমান মহড়ায় অংশ নিয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে মহড়া হবে যোধপুরে ২৯ অগাস্ট থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর।

    ভারতের তরফে এই মহড়ায় ছিল আটটি রাফাল যুদ্ধবিমান। ছিল সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমান। ভারতীয় বায়ুসেনা আয়োজিত ‘তরঙ্গ শক্তি’তে অংশ নিয়েছে ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, স্পেন, ইংল্যান্ড। জার্মানি তাদের ‘ফাইটার জেট’ এবং একটি এ-৪০০এম উড়ান আনবে। বায়ুসেনার শো কেসেও থাকবে এ-৪০০ এম। দ্বিতীয় পর্যায়ে যোগ দেওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, গ্রিস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India’s tallest flagpole: পাকিস্তানের চেয়েও উঁচু, আটারি সীমান্তে উড়বে ভারতের ৪১৮ ফুট উচ্চতার তেরঙ্গা

    India’s tallest flagpole: পাকিস্তানের চেয়েও উঁচু, আটারি সীমান্তে উড়বে ভারতের ৪১৮ ফুট উচ্চতার তেরঙ্গা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস। বিভিন্ন প্রান্তে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চলবে পতাকা উত্তোলন। তবে দেশের সবচেয়ে উঁচু পতাকাটি (India’s tallest flagpole) উড়বে আটারি সীমান্তে (Attari Border)। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি পঞ্জাবের অমৃতসর জেলার আটারিতে দেশের সবচেয়ে উঁচু এই জাতীয় পতাকাটির উদ্বোধন করেছিলেন।  

    আগে কী হয়েছিল? (India’s tallest flagpole)

    এর আগে আটারি সীমান্তে ২০১৭ সালে ৩.৫ কোটি টাকা ব্যয় করে ভারতের পতাকা স্থাপন করা হয়েছিল। এরপর পাকিস্তান ওয়াঘা চেক পোস্ট সংলগ্ন এলাকায় ৪০০ ফুট পতাকা উত্তোলন করেছিল। কিন্তু ভারত আবার আটারি সীমান্তেই (Attari Border) পাকিস্তানের তুলনায় আরও উঁচু পতাকা লাগানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ভারতের নতুন পতাকাটি পাকিস্তানের তুলনায় আরও ১৮ ফুট লম্বা। অর্থাৎ ভারতের এই ৪১৮ ফুট উঁচু পতাকাটিই দেশের সবচেয়ে উঁচু পতাকা হিসেবে উত্তোলন করা হবে। 

    এর আগে আটারি সীমান্ত এলকায় যে জায়গায় ভারতীয় পতাকাটি (India’s tallest flagpole) ছিল, বিল্ডিংয়ের উচ্চতার জন্য সে সময় কুজকাওয়াজ দেখতে আসা দর্শকরা ঠিক মতো ভারতীয় পতাকাটি দেখতে পেতেন না। তবে নতুন পতাকা প্রতিস্থাপনের পর সকল দর্শকেরাই খুব ভালো ভাবে দেশের তেরঙ্গাটি দেখতে পান। ফলে  নতুন এই পতাকা স্থাপনের সিদ্ধান্তে, ভারতীয়রা খুশি বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিএসএফ কর্তা। উল্লেখ্য, এর আগে দেশের সবচেয়ে বড় পতাকাটি ছিল কর্নাটকের বেলগাউম ফোর্টে। যার উচ্চতা ছিল ৩৬১ ফুট।

    উল্লেখ্য, এর আগে ৩৭০ ধারা বাতিলের পরেই প্রথমবার উপত্যকা সফরে গিয়ে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তার কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতে, আটারি সীমান্তে উঁচু ভারতীয় পতাকা স্থাপনের সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে এনেছিলেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Independence Day: জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় কী করবেন আর কী করবেন না? জানুন বিধি

    Independence Day: জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় কী করবেন আর কী করবেন না? জানুন বিধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day)। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছে যে চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসের থিম হল বিকশিত ভারত বা উন্নত ভারত। স্বাধীনতা দিবস মানে অনুষ্ঠান-উৎসব, নাচ-গানের মাধ্যমে দেশের বীর যোদ্ধাদের স্মরণ করা। দেশাত্মবোধ ও জাতীয়তাবাদের এক আলাদা পরিবেশ দেখা যায় রাজধানী দিল্লি থেকে প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতেও। বাড়ি থেকে ক্লাব, সর্বত্র দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন নাগরিকরা। বিগত কয়েক বছর ধরে কেন্দ্রীয় সরকারও কর্মসূচি নিয়েছে হর ঘর তিরঙ্গার, এর মাধ্যমে নাগরিকদের কাছে খোদ প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন পতাকা উত্তোলন করার।

    দ্য ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্স এবং দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়ার নির্দেশিকা (Independence Day)

    পতাকা উত্তোলন (Independence Day) তো সর্বত্রই হবে, কিন্তু জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার বিষয়ে, কী করা যাবে আর কী করা যাবে না, রয়েছে সেই ব্যাপারে নির্দেশিকাও। দ্য ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্স এবং দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়া বেশ কিছু নিয়মাবলী বেঁধে দিয়েছে এবিষয়ে। এই দুই বিধিতেই শ্রদ্ধা ও মর্যাদার সঙ্গে জাতীয় পতাকা (National Flag) উত্তোলনের কথা বলা হয়েছে। এমন ভাবে তা তুলতে হবে যেন তা কোনওভাবেই মাটিতে স্পর্শ না করে বা কখনও জাতীয় পতাকাকে কেউ যেন পোশাক হিসেবে ব্যবহার না করেন।

    কী কী করতে হবে? 

    – ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়ার (Independence Day) ২ নং ধারা অনুযায়ী, প্রত্যেক স্বাধীন নাগরিকের অধিকার রয়েছে তাঁর বাড়ি, ব্যবসায়িক জায়গায় অথবা কর্মস্থানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার।

    – যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও প্রতিদিন জাতীয় পতাকা (National Flag) উত্তোলন করতে পারে। 

    – জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ছাত্রদের শপথ বাক্য পাঠ করানোরও কথা বলা হয়েছে।

    – জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময় মনে রাখতে হবে যে এই পতাকা আমাদের দেশের গর্ব ও মর্যাদার প্রতীক।

    – জাতীয় পতাকা কোনওভাবেই উল্টো করে উত্তোলন করা যাবে না, সর্বদাই গেরুয়া অংশ ওপরে থাকবে এবং সবুজ অংশ নীচে থাকবে।

    – জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময় অথবা নামিয়ে নেওয়ার সময় সর্বদাই স্যালুট করতে হবে।

    – জাতীয় পতাকা সর্বোচ্চ স্থানে থাকবে।

    কী কী করা যাবে না

    – কোনও সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাবে না, কাপড় হিসেবে জাতীয় পতাকাকে ব্যবহার করা যাবে না। টেবিল ক্লথ, রুমাল হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে না।

    – সূর্যাস্তের পরে তিরঙ্গা নামিয়ে নিতে হবে।

    – জাতীয় পতাকার প্রতি কোনও অবস্থাতেই অসম্মান প্রদর্শন করা যাবে না, এতে পা দেওয়া যাবে না, ইচ্ছাকৃতভাবে মাটিতে বা মেঝেতে স্পর্শ করানো যাবে না।

    – ফুল-মালা বা অন্য কোন বস্তু জাতীয় পতাকার ওপরে রাখা যাবে না।

    – জাতীয় পতাকা ফেস্টুন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।

    – নষ্ট হয়ে যাওয়া জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাবে না।

    – জাতীয় পতাকার ওপর কোনও ধরনের স্লোগান বা নকশা আঁকা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

  • Narendra Modi: দেশভাগের শিকার হয়েছিলেন অগণিত মানুষ! শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন মোদি-অমিত শাহ

    Narendra Modi: দেশভাগের শিকার হয়েছিলেন অগণিত মানুষ! শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন মোদি-অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ অগাস্ট বুধবার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ‘দেশ বিভাজনের বিভীষিকা দিবস’-এ দেশভাগের যাঁরা শিকার হয়েছিলেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তাঁদের সাহসকে সম্মান করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। বলেছেন, এই ভাবনা মানব আত্মার সংবেদনশীলতার প্রতীক। একই ভাবে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং, সর্বানন্দ সোনোয়াল সহ একাধিক বিজেপি নেতা দেশভাগের যন্ত্রণা নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন।

    মোদির বিভাজন দিবস স্মরণ (Narendra Modi)

    সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট বিনিময় করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “দেশ বিভাজনের ভয়াবহ স্মরণ দিবসে আমরা অগণিত লোকদের স্মরণ করছি। যাঁরা দেশভাগের ভয়াবহতার কারণে প্রভাবিত হয়েছিলেন এবং ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। আজকের দিন ঐতিহাসিক দিন। দেশভাগ এবং জীবন পুনর্গঠনে বিপুল সাফল্য অর্জন করতে অত্যন্ত কষ্ট করতে হয়েছে দেশের মানুষকে। দেশের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে সর্বদা রক্ষা করার জন্য আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি।”

    ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য দিন

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, “দেশ ভাগের ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষ অমানবিক যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। বহু মানুষ জীবন হারিয়েছেন। আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য দিন ছিল। যাঁরা গৃহহীন হয়েছে তাঁদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা। যে জাতি তার ইতিহাস স্মরণ করে, তারাই ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারে এবং শক্তিশালী হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নেতৃত্বে দেশ গঠনের প্রক্রিয়ায় এই দিনটি পালন করা একটি মৌলিক কর্তব্য।”

    আরও পড়ুনঃ ৫ মাসে শেয়ার থেকে রাহুল গান্ধী নিজে লাভ করেছেন ৪৬ লক্ষ টাকা, তারপরেও বলছেন ঝুঁকিপুর্ণ!

    বিভেদ ও ঘৃণা দূরীকরণের ডাক

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি, ১৯৪৭ সালের আজকের দিনকে দেশ খণ্ডিত দিবস বলে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “দেশ ভাগের দিন ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। ১৯৪৭ সালের এই দিনটি আমাদের দেশকে ধর্মীয় বিভাজনের শিকার হতে হয়েছিল। অগণিত ভাই ও বোন বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন এবং হাজার হাজার মানুষ প্রাণহানির শিকার হয়েছিলেন।” একই ভাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডাঃ জিতেন্দ্র সিং যোগ এবং সর্বানন্দ সোনোয়ালও দেশ ভাগের যান্ত্রণার কথা বলে সামাজিক মাধ্যমে বার্তা বিনিময় করেন। বিভেদ ও ঘৃণার কথা দূর করে এক সঙ্গে কাজ করার কথাও বলেছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Bill: ওয়াকফ বিল পরীক্ষায় সংসদের যৌথ কমিটি, চেয়ারপার্সন বিজেপি সাংসদ জগদম্বিকা পাল

    Waqf Bill: ওয়াকফ বিল পরীক্ষায় সংসদের যৌথ কমিটি, চেয়ারপার্সন বিজেপি সাংসদ জগদম্বিকা পাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার প্রবীণ বিজেপি (BJP) সদস্য জগদম্বিকা পালকে মঙ্গলবার সংসদের যৌথ কমিটির চেয়ারপার্সন মনোনীত করা হয়েছে। যৌথ কমিটির চেয়ারপার্সন হিসেবে নামকরণের আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি শীঘ্রই জারি করা হবে। এই কমিটিই বিতর্কিত ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল (Waqf Bill) পরীক্ষা করবে বলে জানা গিয়েছে।

    ৩১ সদস্যের কমিটির প্রধান (Waqf Bill)

    লোকসভার একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্পিকার ওম বিড়লা বিজেপি (BJP) সাংসদ জগদম্বিকা পালকে ৩১ সদস্যের কমিটির (Waqf Bill) প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। লোকসভায় বিরোধীদের প্রতিবাদের মধ্যে সরকার বিলটিকে দুই কক্ষের যৌথ কমিটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যৌথ প্যানেলে ৩১ জন সদস্য রয়েছেন। এর মধ্যে  ২১ জন লোকসভা থেকে এবং ১০ জন রাজ্যসভা থেকে। পরবর্তী অধিবেশনের মধ্যে তাদের রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। বিলটি গত বৃহস্পতিবার লোকসভায় উত্থাপন করা হয়েছিল। এই বিলকে সামনে রেখে উত্তপ্ত বিতর্কের পর সংসদের একটি যৌথ কমিটির কথা উল্লেখ করা হয়। সরকার দাবি করে যে প্রস্তাবিত আইনটি মসজিদের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করতে চায় না। বিরোধীরা এটিকে মুসলমানদের ওপর আক্রমণ বলে অভিহিত করেছে। সংবিধানের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করে। শুক্রবার কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু কমিটিকে আগামী অধিবেশনের প্রথম সপ্তাহের শেষ দিনের মধ্যে লোকসভায় রিপোর্ট জমা দিতে বলেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    চারবারের সাংসদ জগদম্বিকা পাল

    ৭৩ বছর বয়সি জগদম্বিকা পাল উত্তরপ্রদেশের চতুর্থ বার লোকসভার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁকে একজন আইন প্রণেতা হিসেবে দেখা হয়। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় গত শুক্রবার কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু দ্বারা চালিত একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।  নিম্নকক্ষে, প্যানেলের (Waqf Bill) ১২ জন সদস্য ক্ষমতাসীন জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের (এনডিএ) সদস্য। যার মধ্যে আটজন বিজেপি এবং ৯ জন বিরোধী। উচ্চকক্ষে, চারজন বিজেপির, চারজন বিরোধী দল, একজন ওয়াই এসআরসিপি (YSRCP)  এবং একজন মনোনীত সদস্য রয়েছে, যারা বিলের বিরোধিতা করেছে।

    List of 31 members of the Joint Parliamentary Committee (JPC), established to review the Waqf (Amendment) Bill, 2024. BJP MP Jagdambika Pal has been appointed as the Chairperson of the JPC. pic.twitter.com/iJmEIoLrxG

    — Press Trust of India (@PTI_News) August 13, 2024

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Independence Day: আজ ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের থিম কী? দিল্লিতে কত অতিথি আমন্ত্রিত?

    Independence Day: আজ ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের থিম কী? দিল্লিতে কত অতিথি আমন্ত্রিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার দেশবাসী মেতে উঠবেন ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে (Independence Day)। দেশের ইতিহাসে এক অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য দিন হল ১৫ অগাস্ট। অসংখ্য স্বাধীনতা সংগ্রামীর জীবনের বলিদানের পরেই আসে কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবসে দেশের অগ্রগতিরও পর্যালোচনা করা হয়। এর পাশাপাশি ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকেও তুলে ধরা হয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। দশকের পর দশক ধরে দেশ প্রতিটি ক্ষেত্রে কীভাবে উন্নত হয়েছে তার ওপর আলোচনা করা হয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।

    চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) থিম

    চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) থিম হল, বিকশিত ভারত যার আক্ষরিক অর্থ, উন্নত ভারত। সরকারের এই নীতির মাধ্যমে লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করার। প্রসঙ্গত, ২০৪৭ সালেই দেশ পা দেবে তার ১০০তম স্বাধীনতা দিবসে। প্রতি বছরের চিরাচরিত রীতি অনুযায়ী এবছরও স্বাধীনতা দিবসের মূল অনুষ্ঠানটি হবে দিল্লির লালকেল্লায়, যেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন এবং জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।

    কোথায় দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ভাষণ

    দেশের জনগণের গর্ব ও ঐক্যর প্রতীক হল জাতীয় পতাকা। আজ বৃহস্পতিবার ঠিক সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ লালকেল্লায় পতাকা উত্তোলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। তাঁর ভাষণে উঠে আসবে দেশের অগ্রগতি ও উন্নতির কথা। কোথায় কোথায় দেখতে পাবেন প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি ভাষণ? কেন্দ্রের তরফ থেকে তারও তালিকা দেওয়া হয়েছে। দূরদর্শনে তো দেখা যাবে। এর পাশাপাশি ইউটিউবের মাধ্যমেও দেখতে পাবেন প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর সরাসরি সম্প্রচার। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অফিসের এক্স হ্যান্ডেলেও দেখা যাবে নরেন্দ্র মোদির ভাষণ।

    চার হাজার বিশেষ অতিথি থাকছেন স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে

    বৃহস্পতিবার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসে আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকাও নেহাত কম নয়। জানা গিয়েছে, চার হাজার বিশেষ অতিথি থাকছেন স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে (Independence Day)। সমাজের বিভিন্ন অংশ থেকে যাঁদেরকে বাছা হয়েছে। লালকেল্লার অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন দেশের কৃষক-যুব-মহিলা-গরিব সমাজের প্রতিনিধিরাও।

    কৃষি ও কৃষক কল্যাণ ক্ষেত্র থেকে হাজির থাকছেন ১,০০০ জন

    যুব বিষয়ক ক্ষেত্র থেকে ৬০০

    নারী ও শিশু কল্যাণ ক্ষেত্র থেকে ৩০০

    পঞ্চায়েতি রাজ এবং গ্রামীণ উন্নয়ন থেকে ৩০০

    উপজাতিদের থেকে ৩০০

    স্কুল শিক্ষা ও সাক্ষরতা থেকে ২০০

    সীমান্ত সড়ক সংস্থা/প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকে ২০০

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ থেকে ১৫০

    ক্রীড়া জগৎ থেকে ১৫০

    নীতি আয়োগ থেকে ১,২০০
     

    এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারের হর ঘর তিরঙ্গা প্রচার অভিযানও চলছে। দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতা দিবসে বাড়ির ছাদে পতাকা উত্তোলন করার বিষয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeep Mall: ১২ সদস্যের পরিবারে এসি চালিয়েও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ বিল মাত্র ১২.৬৯ টাকা!

    Sandeep Mall: ১২ সদস্যের পরিবারে এসি চালিয়েও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ বিল মাত্র ১২.৬৯ টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রখর গ্রীষ্মে ১২ সদস্যের পরিবারে বিদ্যুৎ বিল মাত্র ১২.৬৯ টাকা! কিন্তু কীভাবে? সেই রহস্যেরই সমাধান করেছেন ফরিদাবাদের প্রশিক্ষক সন্দীপ মল (Sandeep Mall) নিজের বাড়ির ছাদে সোলার সিস্টেম লাগিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রায় ১০ হাজার বর্গফুট বাড়ির জন্য প্রচুর বিদ্যুতের প্রয়োজন হত। তাই বিদ্যুৎ বিলকে কমিয়ে আনতে ওই অভিনব কৌশল প্রয়োগ করেন তিনি। তাঁর সাফল্যের কথা প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিতও হয়েছে। আসুন জেনে নিই, কী বলেছেন তিনি।

    কম বিদ্যুৎ বিল এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট (Sandeep Mall)

    সন্দীপ মল (Sandeep Mall), একজন বিনিয়োগকারী এবং দক্ষ প্রশিক্ষক। তিনি চলতি বছরের জুন এবং জুলাই মাসের সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ চাহিদার সময়েও খুব সামান্য পরিমাণ বিল মিটিয়ে নজির গড়েছেন। তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে বলেন, “আমি ফরিদাবাদে একটি যৌথ পরিবারে থাকি, বাবা-মা সহ চার ভাই এক ছাদের নীচে বসবাস করি। আমি একজন পেশাদার বিনিয়োগকারী। একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আমার কোম্পানি আন্তর্জাতিক বাজারে এখন দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দক্ষিণ হরিয়ানা বিদ্যুৎ বিতরণ নিগম (DHBVN) থেকে বিদ্যুৎ বিল এসেছে মাত্র ১২.৬৯ টাকার। আপনারাও এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে দেখতে পারেন।”

    সোলার সিস্টেম নিয়ে সন্দীপের বক্তব্য (Solar Power) 

    দ্য বেটার ইন্ডিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সন্দীপ (Sandeep Mall) জানিয়েছেন, নিজের ফরিদাবাদের বাসভবনে একাধিক এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করা সত্ত্বেও কীভাবে তিনি বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয় করতে পেরেছেন। তিনি বলেন, “সোলার (Solar Power) সিস্টেমে যাওয়ার আগে বিদ্যুৎ বিলের অভিজ্ঞতা কেমন, তা জানা প্রয়োজন। যেহেতু আমরা একটি বড় পরিবার, একটি বড় বাড়িতে বাস করি, তাই আমাদের বাড়িতে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করার কানেকশন রয়েছে৷ আর সবার মতো আমাদের বিদ্যুতের বিলও ঋতুভেদে পরিবর্তিত হয়। কিন্তু গ্রীষ্মে, জুন এবং জুলাই মাসে তা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠে যায়। আবার শীতের সময় দু’মাসের বিদ্যুৎ বিল প্রায় ১০ হাজারে নেমে আসে।

    আমরা প্রায় চার বছর আগে সোলার সিস্টেমে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। প্রাথমিকভাবে একটি ১০ ​​কিলোওয়াট রুফটপ সোলার সিস্টেম স্থাপন করেছিলাম। হরিয়ানা সরকারের দেওয়া সাধারণ বিদ্যুৎ আমি ব্যবহার করতাম না। বাড়ির যা প্রয়োজন, সৌরচালিত ব্যবস্থার মাধ্যমেই উত্পন্ন করতাম। যেহেতু ইতিমধ্যেই অনেক বেশি পরিমাণে বিদ্যুতের বিল আসছিল, তাই আমরা এই পথে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। খরচ কমাতে প্রথমে ১০ কিলোওয়াট, পরে ১৫ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সিস্টেম স্থাপন করা হয়। প্রাথমিক খরচ কিছু বেশি পড়েছিল ঠিকই। কিন্তু পরে সাশ্রয়ের অঙ্ক দেখে বোঝাই যায়, আমরা কতটা লাভবান হয়েছি। তাই আমাদের দেখে অনেক পরিবার এবং আশেপাশের বন্ধুরাও অনুপ্রাণিত হয়েছেন।” 

    প্রথমিক খরচ কত করেছেন?

    খরচ সম্পর্কে সন্দীপ মল বলেন, “আমাদের ছাদের সোলার পাওয়ার ইউনিটটি টাটা পাওয়ার থেকে কিনেছিলাম। এরপর কোম্পানি থেকেই তা ইনস্টল করে দেওয়া হয়েছিল। প্রথম ১০ কিলোওয়াট সিস্টেম ইনস্টল করতে আমার প্রতি কিলোওয়াটে প্রায় ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে৷ তবে এই ধরনের সোলার সিস্টেম স্থাপন করার খরচ এখন অনেকটাই কমে গিয়েছে। আমি দ্বিতীয় পর্বে যে প্যানেলগুলি ইনস্টল করেছি, তার গুণমান এবং শক্তি উৎপাদন ক্ষমতা আরও বেড়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ধাপে প্রতি কিলোওয়াটে খরচ হয়েছিল প্রায় ৪৫ হাজার টাকা। সোলার প্যানেল বসানোর আগে কিছু ছোটখাট নির্মাণকাজ করার দরকার হয়। রাজ্য বিদ্যুৎ বোর্ডের প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়ার কাজে কোম্পানি সহায়তা করেছিল। তবে এই প্লাগ-এন্ড-প্লে রুফটপ সোলার সিস্টেম বসাতে তেমন কোনও ঝামেলার সম্মুখীন হইনি।”

    সিস্টেম স্থাপন করার ২টি পদ্ধতি

    সোলার (Solar Power) সিস্টেম বসানোর খরচ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিষেবার বিষয়ে নানা খুঁটিনাটি বিষয়ও তিনি (Sandeep Mall) ব্যাখ্যা করেছেন। এর জন্য তিনি দুটি পদ্ধতির কথা বলেছেন। এক, এ থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হবে, তা একটি ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেমে সঞ্চয় করে সেখান থেকে বাড়িতে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য শক্তিকে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনা করা ব্যয়বহুল। কারণ প্রতি কয়েক বছর অন্তর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হয়। এক্ষেত্রে, ভোক্তা বিদ্যুৎ কিনছেন না বা বিক্রিও করছেন না। ফলে যে শক্তি উত্পন্ন হবে তা ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেমে একটি ইনভার্টারের মতো সংরক্ষিত হবে। এরপর সেখান থেকে বাড়িতে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি চালানোর জন্য ব্যবহার করা হবে। দ্বিতীয় পদ্ধতি হল সোলারে নেট মিটারিং স্থাপন করা।

    সোলারের রক্ষণাবেক্ষণ

    সন্দীপ (Sandeep Mall) সোলারের (Solar Power) রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে বলেন, “গত চার বছরে, আমি রক্ষণাবেক্ষণ খাতে কোনও খরচ করিনি। এমনকী সাহায্যের জন্য কাউকে ডাকিনি। এনসিআর অঞ্চলের ধুলো ও দূষণের মাত্রা বেশি এবং তাই আমাদের প্যানেলগুলি ঘন ঘন পরিষ্কার করার প্রয়োজন হয়। আমরা প্রতি তিন দিনে পরিষ্কার করি ঝরনার মাধ্যমে। তবে বিভিন্ন ধরনের ভর্তুকি এবং কম সুদে ঋণের স্কিম রয়েছে, যা ছাদে সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন করতে সাহায্য করবে।

    আরও পড়ুনঃ টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    বিনিয়োগে রিটার্ন কেমন?

    সন্দীপ (Sandeep Mall) বিনিয়োগের রিটার্ন নিয়ে বলেন, “আমি ২৫ কিলোওয়াটএর সৌর বিদ্যুৎ স্থাপন করার জন্য মোট ১২ লক্ষ থেকে ১৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছি। প্রতি কিলোওয়াটে গড়ে ৫০হাজার টাকা খরচ করেছি৷ কিন্তু বিদ্যুৎ বিলে আমার বার্ষিক সঞ্চয় প্রায় ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা। সুতরাং, আগামী দু’ থেকে তিন বছরের মধ্যে আমি এই সৌরবিদ্যুতের জন্য যত টাকা বিনিয়োগ করেছি তা তুলে নিতে পারব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India population: ২০৩৬ সালের মধ্যে ভারতের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ১৫২.২ কোটিতে, প্রকাশ্যে এল রিপোর্ট

    India population: ২০৩৬ সালের মধ্যে ভারতের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ১৫২.২ কোটিতে, প্রকাশ্যে এল রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের জনসংখ্যাকেও ছাপিয়ে যাবে ভারত। সম্প্রতি পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে, ২০৩৬ সালের মধ্যে ভারতের জনসংখ্যা (India population) ১৫২.২ কোটিতে পৌঁছাবে। একইসঙ্গে পরবর্তী ১২ বছরে সামান্য হলেও বাড়বে দেশের মহিলা জনসংখ্যার হার। সরকারের “উইমেন অ্যান্ড মেন ইন ইন্ডিয়া ২০২৩” এর ২৫ তম সংস্করণে তথ্যটি প্রকাশিত হয়েছে।  

    আর কী কী তথ্য জানা গিয়েছে? (India population) 

    প্রকাশিত হওয়া তথ্যে পুরুষ ও মহিলাদের একটি সমীক্ষা সামনে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ২০৩৬ সালে মোট জনসংখ্যার ৪৮.৮ শতাংশ হবে মহিলা। যেখানে ২০১১ সালে সেটা ছিল ৪৮.৪ শতাংশ। ফলত শুধু এটাই নয়, লিঙ্গ অনুপাতেও বৃদ্ধি (Sex Ratio) পাবে মহিলাদের হার। ২০১১ সালে ১০০০ জন পুরুষের তুলনায় মহিলা সংখ্যা ছিল ৯৪৩ জন, তবে ২০৩৬ সালে অনুমান করা হচ্ছে সেই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ৯৫২ জনে। রিপোর্টে জানানো হয়েছে, “লিঙ্গ পরিসংখ্যান লিঙ্গ সমতা এবং পরিমাপের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”

    আরও পড়ুন: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    কমেছে শিশুমৃত্যুর হার 

    তবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, ১৫ বছরের কম বয়সি ব্যক্তিদের অনুপাত ২০৩৬ সালে অনেকটাই কমবে। অন্যদিকে ২৫ থেকে ৬০ বছর বয়সিদের জনসংখ্যা (India population) বৃদ্ধি পাবে। অন্যদিকে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, শিশুমৃত্যুর হারও কমেছে। পাঁচ বছরের কম বয়সি বাচ্চাদের মৃত্যুর হার ২০১৫ সালে ৪৩ থেকে কমে ২০২০ সালের ৩২ হয়েছে।  
    সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ভারতের জনসংখ্যা (India population) বর্তমানে ১৪২ কোটি ৮৬ লক্ষ। অন্যদিকে চিনের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৫৭ লক্ষ। তাই বলাই বাহুল্য একবিংশ শতাব্দীর শেষে ভারতই হবে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share