Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Sonia Gandhi: হাসপাতালে করোনা সংক্রমিত সোনিয়া, অবস্থা স্থিতিশীল, জানাল কংগ্রেস

    Sonia Gandhi: হাসপাতালে করোনা সংক্রমিত সোনিয়া, অবস্থা স্থিতিশীল, জানাল কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Covid) সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি কংগ্রেস (Congress) সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। ২ জুন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রীর করোনা সংক্রমিত হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসে। রাখা হয়েছিল হোম আইসোলেসনে। পরে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় রবিবার তাঁকে ভর্তি করা হয় দিল্লির (Delhi) গঙ্গারাম হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, কংগ্রেস হাইকমান্ডের অবস্থা স্থিতিশীল।

    রাহুল গান্ধী বিদেশে থাকাকালীন সময়েই অসুস্থ হয়ে পড়েন সোনিয়া। নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষায় জানা যায় তিনি করোনা সংক্রমিত। এর পরেই হোম আইসোলেশনে রাখা হয় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সর্বময় কর্ত্রীকে। পরে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সিং সুরজওয়ালা জানান, করোনা সংক্রমিত কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধিকে দিল্লির গঙ্গারাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল। পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে তাঁকে। যাঁরা ওঁর শারীরিক সুস্থতা কামনা করেছেন, তাঁদের আমরা ধন্যবাদ জানাই।

    আরও পড়ুন : ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    এদিকে, সোনিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনা করে ট্যুইট করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে দুদিন আগেই মমতার সঙ্গে ফোনে কথা বলেন সোনিয়া। কথা বলার সময় সোনিয়া কাশছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দেন। ১৫ জুন দিল্লির কনস্টিটিউশন হলে বিজেপি বিরোধী দলগুলির নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসবেন মমতা। সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে সোনিয়াকেও। সেই বৈঠকের আগেই তাঁকে ভর্তি হতে হল হাসপাতালে।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    প্রসঙ্গত, ১ জুন ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুল ও সোনিয়াকে তলব করেছিল ইডি। ৮ জুন ইডি দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সোনিয়ার। করোনা সংক্রমিত হয়ে পড়ায় তিনি আপাতত হাজিরা দিতে পারছেন না। তবে সোমবার ইডি দফতরে গিয়ে হাজিরা দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। পায়ে হেঁটে গিয়ে ইডি দফতরে যান তিনি। তার আগে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন কংগ্রেস কর্মীরা।

     

     

  • TMC Shahid Dibas: হাসপাতালগুলিতে মজুত রাখতে হবে রক্ত! ২১ জুলাইয়ের আগে সরকারি নির্দেশ ঘিরে বিতর্ক

    TMC Shahid Dibas: হাসপাতালগুলিতে মজুত রাখতে হবে রক্ত! ২১ জুলাইয়ের আগে সরকারি নির্দেশ ঘিরে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পালন হবে শহিদ দিবস (shahid dibas)। অথচ হাসপাতালগুলিকে (Hospitals) পরিকাঠামো প্রস্তুত করে রাখতে বলা হয়েছে। বিরোধীদের প্রশ্ন, তৃণমূলের একুশে জুলাই শহিদ সমাবেশে কী এমন ঘটবে, যে সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো প্রস্তুত রাখতে হবে? ব্লাড ব্যাংকে (Blood Bank) মজুত রাখতে হবে রক্ত? 

    ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই মহাকরণ অভিযানের ডাক দিয়েছিল যুব কংগ্রেস (Yuba Congress)। অভিযান হয়েছিল তৎকালীন যুব কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata banerjee) নেতৃত্বে। তখন বাম আমল। অভিযান রুখতে গুলি চালায় পুলিশ। খুন হন ১৩ জন। তাঁদের শহিদ আখ্যা দেয় কংগ্রেস। তার পর থেকে প্রতি বছর ওই দিনে শহিদ দিবস পালন করে কংগ্রেস। কংগ্রেস ভেঙে মমতা যখন তৃণমূল প্রতিষ্ঠা করেন, তখন থেকে ফি বছর ২১ জুলাই ঘটা করে দিনটি পালন করেন তৃণমূল নেত্রী। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর শহিদ দিবসের অনুষ্ঠান পরিণত হয়েছে তৃণমূলের প্রচারের হাতিয়ারে। ইদানিং শহিদরা চলে গিয়েছেন পিছনের সারিতে। সামনে চলে এসেছেন তৃণমূলের তারকারা। প্রতিবার যাদের দেখিয়ে ভোট কুড়োয় ঘাসফুল শিবির। 

    আরও পড়ুন : দলীয় কোন্দলের জের, আরামবাগে যুবর মারে জখম তৃণমূল নেতা

    এবারও ২১ জুলাই পালিত হবে শহিদ দিবস। সেই উপলক্ষে সরকারের তরফে হাসপাতালগুলিকে দেওয়া হয়েছে চিঠি। তাতেই সভা চত্বরের বিভিন্ন রাস্তায় থাকা হাসপাতালগুলিকে পরিকাঠামো প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। মজুত রাখতে বলা হয়েছে প্রচুর রক্ত। যা দেখে বিরোধীদের প্রশ্ন, তাহলে কি এবারের শহিদ দিবসে রক্ত ঝরানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন তৃণমূল নেত্রী? রাজ্য প্রশাসনের জোড়া চিঠিকে হাতিয়ার করে শাসক দলের কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, ২১ জুলাই দিনটিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপির বিরুদ্ধে “জেহাদি” দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তাঁর প্রশ্ন, কেন শহিদ মিছিলের রাস্তায় থাকা হাসপাতালগুলিকে প্রস্তুত থাকতে করে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে? তাঁর আরও প্রশ্ন, এটা দলের কর্মকাণ্ড না সরকারের? তাঁর মতে, এভাবে ক্ষমতায় থেকে জনস্বাস্থ্য পরিকাঠামোর চরম অপব্যবহার করছে তৃণমূল। 

    [tw]


    [/tw]

    গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে দলীয় কর্মসূচি পালনের অধিকার রয়েছে সব দলেরই। তবে সেই কর্মসূচিকে ঘিরে যেভাবে রক্ত ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করা হচ্ছে, তাতে আতঙ্কিত বিরোধীরা। 

  • Suvendu Attacks Mamata: রেলের টাকায় তৈরি সেতু উদ্বোধনে রেলই ব্রাত্য! মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Attacks Mamata: রেলের টাকায় তৈরি সেতু উদ্বোধনে রেলই ব্রাত্য! মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিংহভাগ টাকা খরচ করেছে রেল (railways)। অথচ হুগলির (Hooghly) কামারকুণ্ডুর ফ্লাইওভার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাননি রেলের কোনও কর্তাব্যক্তি। রেলের কোনও প্রতিনিধি ছাড়াই এদিন সিঙ্গুর (singur) থেকে ফ্লাইওভারের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। একাধিক ট্যুইট করে মমতাকে (Mamata) আক্রমণ শানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারী।

    কামারকুণ্ডুর এই ফ্লাইওভারটির দাবি দীর্ঘদিনের। ফ্লাইওভার চালু হয়ে গেলে কমবেশি উপকৃত হবেন গোটা হুগলি জেলার মানুষ। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম পবিত্র তীর্থ তারকেশ্বর যাওয়াও হবে সুগম। শুক্রবার দূরনিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে এই প্রকল্পেরই উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : দু’বছর পর ফের চালু হল ভারত-বাংলাদেশ রেল পরিষেবা

    এদিন ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু (suvendu) বলেন, এই বিজ্ঞাপনে যে ফ্লাইওভারটি দেখতে পাচ্ছেন, তা মোটা টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল। খরচের পরিমাণ ৪৪.৮৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে রেল দিয়েছে ১৩.৩৫ কোটি টাকা। সম পরিমাণ টাকা দিয়েছে ভারত (India) সরকারের সংস্থা ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডও। আর রাজ্য দিয়েছে ১৮.১৬ কোটি টাকা। সিংহভাগ টাকা খরচ করেও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি রেলের কোনও কর্তাব্যক্তিকে।

    [tw]


    [/tw]

    শুভেন্দু বলেন, “আজ সিঙ্গুর থেকে একতরফা ও অনৈতিকভাবে সেতুর উদ্বোধন করছেন। উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য একা লাইমলাইট হগ করার লোভে তিনি সুবিধাজনকভাবে ফেডেরাল কাঠামো উপেক্ষা করেছেন।” তিনি আরও বলেন, “মাননীয় রেলমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানোর সৌজন্যটুকুও দেখাননি মমতা। আমন্ত্রণ জানানো হয়নি কেন্দ্রীয় সরকারের অন্য কোনও প্রতিনিধিকেও।”

    আরও পড়ুন : শিয়রে রাজ্যসভা ভোট, বিধায়কদের ‘লুকিয়ে’ রাখছে আতঙ্কিত কংগ্রেস?

    স্থানীয় জনগণের দাবির প্রতি রেল যে উদাসীন নয়, তাও জানিয়ে দিয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “পূর্ব রেল ইতিমধ্যেই স্থানীয় জনসাধারণের চাহিদার কথা মাথায় রেখে তাঁদের সুবিধার জন্য একই জায়গায় একটি সাবওয়ে নির্মাণ করছে। এই সাবওয়েটি মানুষের নিরাপত্তা আরও বাড়িয়ে দেবে এবং কামারকুন্ডু স্টেশনে যাত্রীদের প্রবেশাধিকারও দেবে।”

    এর পরেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন শুভেন্দু। ট্যুইট বার্তায় বলেন, “যিনি সর্বদা আপনার চেয়ে পবিত্র দেখানোর চেষ্টা করেন এবং দেশের ‘ফেডেরাল স্ট্রাকচার’ সমুন্নত রাখার বিষয়ে প্রচার করেন, তিনি সেই একই ব্যক্তি যিনি ফেডারেল কো-অপারেটিভনেসকে শ্বাসরোধ করতে পিছপা হন না, যখন এটি তাঁর উপকারে আসে।আপনাকে ধিক! আপনি সিএম-চিফ ম্যানিপুলেটর।”

    [tw]


    [/tw]

    রেলকে বাদ দিয়ে রেলের প্রকল্পের উদ্বোধনের অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এই প্রথম নয়। অধীর চৌধুরী যখন রেল প্রতিমন্ত্রী ছিলেন, তখনও একবার আগেভাগে মুখ্যমন্ত্রী গিয়ে একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। পরে ফের রেলের সেই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন অধীর।

     

  • Nabanna: নজরে পঞ্চায়েত নির্বাচন? ৮ জেলার জেলাশাসককে বদলি নবান্নর

    Nabanna: নজরে পঞ্চায়েত নির্বাচন? ৮ জেলার জেলাশাসককে বদলি নবান্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভর্ৎসনার পরই বদলি করা হল পুরুলিয়ার (Purulia) জেলাশাসক রাহুল মজুমদারকে। জেলা থেকে সোজা মিউনিসিপ্যালিটির দায়িত্বে। এবার থেকে আসানসোল পুরসভার অতিরিক্ত সচিবের দায়িত্ব সামলাবেন প্রোমোটী আইএএস রাহুল মজুমদার। রাহুলের জায়গায় পুরুলিয়ার জেলাশাসক পদে এলেন রজত নন্দা। নবান্ন (Nabanna)-এর তরফে পুরুলিয়ার জেলাশাসক বদলের কথা ঘোষণা করা হয়। যদিও হঠাৎ করে পুরুলিয়ার জেলাশাসক বদলের কারণ স্পষ্ট করেনি রাজ্য প্রশাসন। তবে দিন তিনেক আগে পুরুলিয়া জেলা সফরে গিয়ে প্রশাসনিক বৈঠকেই জেলাশাসকের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    গত ৩০ মে পুরুলিয়া সফরে গিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সেই বৈঠক থেকেই জেলাশাসক (Purulia District Magistrate) রাহুল মজুমদারের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। ভূমি-রাজস্ব দফতর থেকে শুরু করে জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরে দুর্নীতির অভিযোগে জেলাশাসকের বিরুদ্ধে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি। প্রকাশ্য সভাতেই জেলাশাসককে “দলের লোক হলে টেনে ৪টে থাপ্পড় মারতেন” বলেও জানান মমতা।

    নবান্ন সূত্রে খবর, এদিন পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক সহ মোট ২৪ জন আমলাকে বদলি করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন মৎস্য দফতরের অতিরিক্ত সচিব, আদিবাসী উন্নয়ন পর্ষদের মুখ্য সচিব, পর্যটন দফতরের মুখ্য সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতরের সচিবও।

    আরও পড়ুন: ইউপিএসসি মেধাতালিকায় দ্বিতীয় বাংলার মেয়ে, সাফল্য কলকাতারও

    সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক জয়সী দাশগুপ্তকেও। জেলায় মাওবাদী কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায়, তাঁর ওপর বেজায় চটে গেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ঝাড়গ্রামের জেলা শাসক হয়ে এলেন খাদ্য দফতরের অতিরিক্ত সচিব সুনীল আগরওয়াল। তিনি উত্তরকন্যার অতিরিক্ত দায়িত্বে ছিলেন। জয়সী দাশগুপ্তকে পাঠানো হল পশুপালন দফতরের বিশেষ সচিব করে।

    সরতে হল পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক রেশমী কমলকে। তাঁকে পাঠানো হল পশ্চিমবঙ্গ ল্যান্ড রেকর্ড সার্ভে দফতরের সচিব করে। রেশমী কমলের জায়গায় এলেন দক্ষিণ দিনাজপুরে জেলাশাসকের দায়িত্ব সামলানো আয়েশা রানী। গতমাসের প্রশাসনিক বৈঠকের পর্বে  জঙ্গলমহলের চার জেলায় একমাত্র বদলির রোষ থেকে বেঁচেছেন বাঁকুড়ার ডিএম কে রাধিকা আয়ার। বাঁকুড়ার প্রশাসনিক বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী জেলা সভাধিপতিকে ধমক দিয়ে বলেছিলেন দলের নেতাদের কথায় তিনি জেলায় জেলায় ডিএম-এসপি বদল করবেন না। 

    এছাড়া দুই ২৪ পরগনা, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, ও মুর্শিদাবাদের জেলাশাসককেও বদল করা হয়েছে। এক ধাক্কায় আট জেলার জেলাশাসক বদল করলেন মুখ্যমন্ত্রী। উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক পদে পাঠানো হয়েছে মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক শরদ দ্বিবেদীকে। আর উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক করা হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক পি উলগানাথানকে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের সচিব পদে বদলি করা হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের নতুন জেলাশাসক হয়েছেন প্রাণি সম্পদ উন্নয়ন দফতরের বিশেষ সচিব বিজিন কৃষ্ণ। মালদার জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্রকে মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক পদে পাঠানো হয়েছে। মালদার নতুন জেলাশাসক হয়েছেন আসানসোল পুরনিগমের কমিশনার নিতিন সিঙ্ঘানিয়া। ঝাড়গ্রামের নতুন জেলাশাসক হয়েছেন সুনীল আগরওয়াল।  

    আরও পড়ুন: রেলকে বাদ দিয়েই অনুষ্ঠান, মুখ্যমন্ত্রীকে ট্যুইট বাণ শুভেন্দুর

    আচমকাই রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষস্তরের আমলা ও জেলাশাসক পদে বড়সড় রদবদল ঘটাল রাজ্য সরকার। সুন্দরবন বিষয়ক দফতরের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব হয়েছেন অত্রি ভট্টাচার্য (Atri Bhattacharya)। রাজ্যের নয়া পর্যটন সচিব হয়েছেন সৌমিত্র মোহন (Soumitra Mohan)। কেএমডিএ’র নতুন সিইও হয়েছেন খলিল আহমেদ (Khalil Ahmed)। আবাসন দফতরের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব হয়েছেন হৃদয়েশ মোহন (Hridyesh Mohan)। অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতরের সচিব হয়েছেন সঞ্জয় বনসল (Sanjay Bansal)। মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব করা হয়েছে জলি চৌধুরীকে (Jolly Choudhury)। 

    বৃহস্পতিবার নবান্ন থেকে জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, পর্যটন সচিব নন্দিনী চক্রবর্তীকে (Nandini Chakraborty) অপ্রচলিত শক্তি দফতরের পাশাপাশি জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার দফতরের প্রধান সচিব পদে পাঠানো হয়েছে। অপ্রচলিত শক্তি দফতরের সচিব ছোটেন ডি লামাকে (Choten D Lama) আদিবাসী দফতরের সচিব করা হয়েছে। কেএমডিএ’র সিইও অন্তরা আচার্যকে (Antara Acharya) পূর্ত সচিব পদে পাঠানো হয়েছে। আদিবাসী দফতরের প্রধান সচিব কে এস চিমাকে ডিজি, এটিআই পদে পাঠানো হয়েছে। অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতরের প্রধান সচিব এ সুব্বাইয়া (A Subbiah) হয়েছেন কৃষি বিপণন দফতরের প্রধান সচিব। নবান্ন সূত্রে এটিকে রুটিন বদলি  বলা হলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এই রদবদল ইঙ্গিতবহ, বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

  • Emami East Bengal: ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে গাঁটছড়া ইমামির, নাখুশ সমর্থকদের একাংশ

    Emami East Bengal: ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে গাঁটছড়া ইমামির, নাখুশ সমর্থকদের একাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে মিটল ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) বিনিয়োগ সমস্যা। ইমামি গ্রুপের (Emami Group) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ইস্টবেঙ্গল। বুধবার নবান্নে এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata)। এই বিনিয়োগ জট মেটায় আইএসএল (ISL) খেলায় আর কোনও বাধা রইল না লাল-হলুদ দলের।

    শ্রী সিমেন্ট বিনিয়োগ তুলে নেওয়ায় সমস্যায় পড়েছিল এই ক্লাব। বিনিয়োগকারী না থাকায় আইএসএল খেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু এদিন ক্লাবকর্তা দেবব্রত সরকার এবং ইমামি গ্রুপের কর্ণধারদের সামনে ইস্টবেঙ্গল-ইমামি গাঁটছড়া ঘোষণা হওয়ায় হাঁফ ছাড়লেন সমর্থকরা। আইএসএল খেলা নিয়ে অনেকে যেমন খুশি, তেমনই ইমামির সাথে সম্পর্ক জুড়ে যাওয়ায় অখুশিও অনেক সমর্থক।   

    আরও পড়ুন: চিনে নিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী খেলোয়াড়দের

    মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে ইমামি যেভাবে বিনিয়োগে রাজি হয়ে গেল তাতে অনেক সমর্থকই নাখুশ। তাঁদের কথায়, ক্লাবের এমন একটি পদক্ষেপ আসলে সৌরভকে অপমানিতই করল। শোনা যাচ্ছিল, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের মধ্যস্থতায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এই ক্লাবে বিনিয়োগ করতে পারে। তার মাঝেই এই সিদ্ধান্ত সামনে আসে। এমনকী মঙ্গলবার সকালবেলাও একটি অনুষ্ঠানে এসে সৌরভ আশার কথাই জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “হ্যাঁ, ওঁদের সঙ্গে কথা হচ্ছে। বাকি অনেকের সঙ্গেই কথা হচ্ছে। যতক্ষণ না ফাইনাল হচ্ছে, ততক্ষণ কিছু বলা যাবে না। ১০-১২ দিনের মধ্যে সব কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে।” 

    ইমামি গ্রুপের অন্যতম কর্তা হলেন রাধে শ্যাম আগারওয়াল। আর অপর জন রাধে শ্যাম গোয়েঙ্কা। ইমামিদের সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের সম্পর্কও পুরনো। বিজয় মালিয়ার কিংফিশার স্পনসর হিসেবে আসার আগেও ইস্টবেঙ্গলকে স্পনসর করেছিল ইমামি গোষ্ঠী। তারা ইনভেস্টর হিসেবে আসার পরেই সেই পুরনো জার্সির ছবিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

     

  • Coal Smuggling Case: কলকাতায় ইডি আধিকারিকদের নিরাপত্তার ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    Coal Smuggling Case: কলকাতায় ইডি আধিকারিকদের নিরাপত্তার ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ কলকাতায় (Kolkata) জিজ্ঞাসাবাদ করলে ইডি (ED) আধিকারিকদের সবরকম সুরক্ষা দিতে হবে কলকাতা পুলিশকে (Kolkata Police)। রাজ্য সরকার (Mamata government) ইডি  আধিকারিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাধ্য। কয়লা পাচারকাণ্ডে (coal smuggling case) তৃণমূল (TMC) সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) ও তাঁর স্ত্রী রুজিরার (Rujira) আবেদনের ভিত্তিতে জানালো সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) ডিভিশন বেঞ্চ। শুধু, কখন কোথায় তদন্তকারী সংস্থা অভিষেক-রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায়, তা ৭২-ঘন্টা আগে রাজ্য সরকারকে জানাতে হবে। 

    এর আগে বিচারপতি ইউ ইউ ললিত, এস রবীন্দ্র ভাট এবং সুধাংশু ধুলিয়ার ডিভিশন বেঞ্চ ইডির কাছে জানতে চায়, তৃণমূল সাংসদের দাবি মেনে কলকাতায় অভিষেক ও রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে অসুবিধা কিসের? তখন ইডির পক্ষ থেকে নারদকাণ্ডে (narada case) সিবিআইয়ের (CBI) তৃণমূল নেতাদের জিজ্ঞাসাবাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়।

    ২০২১-এর ১৮ মে সিবিআইয়ের রিজিওনাল অফিস নিজাম প্যালেস (nizam palace) ঘেরাও করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থকরা। যেখানে তৃণমূল সুপ্রিমো ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই দীর্ঘক্ষণ অবস্থান করেন। দাবি জানান, মন্ত্রীদের গ্রেফতার করার আগে তাঁকে গ্রেফতার করতে হবে। ইডির পক্ষ থেকে জানানো হয় অভিষেক ও রুজিরা “রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী”। এরপরই ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, কয়লা পাচারকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করতে কলকাতায় যাওয়া ইডি আধিকারিকদের নিরাপত্তা দিতে হবে কলকাতা পুলিশকে। রাজ্য সরকার তাঁর দায়িত্ব এড়াতে পারে না। পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ইডি আধিকারিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। 

    কয়লা পাচারকাণ্ডে আর্থিক তছরুপ মামলায় তৃণমূল সাংসদ ও তাঁর স্ত্রীকে একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (Enforcement Directorate)। প্রতিবারই নানা অজুহাতে এড়িয়ে যান মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো তথা তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী রুজিরা।

    শেষপর্যন্ত এবছর মার্চে দিল্লিতেই ইডির মুখোমুখি হন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক। কিন্তু সেবারও জিজ্ঞাসাবাদ এড়িয়ে যান, অভিষেক-পত্নী রুজিরা। গত ১১ মার্চ দিল্লি হাইকোর্টে কলকাতায় জিজ্ঞাসাবাদ করার আবেদন করেন অভিষেক ও রুজিরা। সাংসদের আবেদন খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। ফলে, ২১ ও ২২ মার্চ ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তবে, সেবারও জিজ্ঞাসাবাদ এড়িয়ে যান রুজিরা। এরপরই দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানান তৃণমূল সাংসদ ও তাঁর স্ত্রী। তারই শুনানি হল বৃহস্পতিবার। তৃণমূল সাংসদের হয়ে সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী ছিলেন কংগ্রেস সাংসদ কপিল সিব্বাল।                                                                                                                                                                                                                                            

  • Sukanta Attacks Mamata: “ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী!” কী প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Attacks Mamata: “ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী!” কী প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের কাঁধে বন্দুক রেখে ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পেট্রল-ডিজেলের দাম (petrol diesel price) হ্রাস সম্পর্কে এই ভাষাতেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপির (bjp) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (sukanta majumdar)। তাঁর দাবি, পেট্রল-ডিজেলের দাম কমিয়েছেন বলে মুখ্যমন্ত্রী দাবি করলেও, বাস্তবে তা হয়নি।

    রবিবার পেট্রলে লিটারপ্রতি ৮ টাকা এবং ডিজেলে ৬ টাকা করে শুল্ক কমানোর কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র। পরের দিনই মুখ্যমন্ত্রী নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক বৈঠক করে পেট্রোলের ওপর ২ টাকা ৮০ পয়সা এবং ডিজেলের ওপর ২ টাকা ৩ পয়সা ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করুন।

    বিজেপির রাজ্য সভাপতির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেও, আদৌ কোনও ছাড় দেওয়া হয়নি। হিসেব কষে বিষয়টি বুঝিয়ে দিয়েছেন সুকান্ত। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, “কেন্দ্র ছাড় দেওয়ার পর ২২ তারিখ রাজ্যে পেট্রলের দাম ছিল ১০৬ টাকা ৩০ পয়সা। রাজ্য ২ টাকা ৮০ পয়সা ছাড়ের কথা ঘোষণা করে ২৩ তারিখ। তাহলে ২৪ তারিখ পেট্রোলের দাম হওয়ার কথা ১০৩ টাকা ২৩ পয়সা। সুকান্তের দাবি, যদিও বাস্তবে তা হয়নি। ২২ তারিখ এবং তার পরের দিন পেট্রোলের দাম একই ছিল।”

    আরও পড়ুন : “বাঁচার চেষ্টা করবেন…বেশিদিন বাঁচতে পারবেন না”, কার সম্পর্কে একথা বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত বলেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী গতকাল নিজের মুখে প্রেস কনফারেন্সে স্বীকার করেছেন, কেন্দ্র পেট্রলের ওপর লিটার প্রতি ৮ টাকা ছাড় দেওয়ায় রাজ্যের লোকসান হচ্ছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি লিখেছেন, এটা সুস্পষ্ট করে মাননীয়া নিজেই বুঝিয়ে দিয়েছেন যে কেন্দ্র পেট্রল-ডিজেল থেকে যা টাকা প্রাপ্ত করে সেখান থেকে একটা অংশ রাজ্যকে ফেরত দেয়।”

    অঙ্কের হিসেব কষে সুকান্ত বলেন, “দিদির অঙ্কের ভাষায় কেন্দ্রের ছাড় দেওয়া ৮ টাকা থেকে রাজ্য ফেরত পেত ১ টাকা ৮০ পয়সা। ডিজেলের ক্ষেত্রে ৬ টাকা থেকে রাজ্য ফেরত পেত ১ টাকা ৩ পয়সা। সুকান্তের দাবি, ২০২১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাজ্য সরকার পেট্রল-ডিজেলের ওপর ১ টাকা ছাড়ের কথা ঘোষণা করেছিল। ওই ১ টাকা ছাড় এবং কেন্দ্রের বর্তমান ৮ টাকা ছাড়ের মধ্যে রাজ্যের ফেরত পাওয়া ১ টাকা ৮০ পয়সা যোগ করে ২ টাকা ৮০ পয়সা রাজ্যের ছাড় বলে চালিয়ে দিলেন!”

    সুকান্ত বলেন, “মমতা (mamata) যে আদৌ কোনও ছাড় দেননি, তা পেট্রল পাম্পে গিয়ে বুঝতে পারছেন সাধারণ মানুষ। কারণ মুখ্যমন্ত্রীর ২ টাকা ৮০ পয়সা ছাড়ের পরেও পেট্রল-ডিজেলের দাম কমেনি।” এর পরেই সুকান্ত বলেন, “কেন্দ্রের কাঁধে বন্দুকটা রেখে আবার বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী।”

    আরও পড়ুন: পেট্রল-ডিজেলে ভর্তুকি দেবে কেন্দ্রই, দাবি অর্থমন্ত্রীর

    পেট্রল-ডিজেলের দাম বাড়লে যে আদতে রাজ্যেরই লাভ হয়, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুকান্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, “অবশ্য সব চালাকির মধ্যেও একটা ভাল জিনিস স্বীকার করেছেন যে, পেট্রল-ডিজেলের ওপর কেন্দ্রের প্রাপ্ত টাকা থেকে রাজ্য টাকা ফেরত পায়। অর্থাৎ পেট্রল-ডিজেলের দাম বাড়লে পক্ষান্তরে রাজ্যের কোষাগারেরই লাভ হয়। আর উনি দোষ দেন কেন্দ্রকে।” সুকান্তের প্রশ্ন, এভাবে আর কতদিন মানুষকে বোকা বানাবেন মাননীয়া?  

    এক সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাকে গুজরাত হতে দেবেন না। অথচ গুজরাতে পেট্রলের দাম ৯৬ টাকার আশেপাশে। অথচ বাংলায় ১১০ টাকারও বেশি।

     

  • Delhi Fire Tragedy: দিল্লিতে বিধ্বংসী আগুনে মৃত ২৭, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর

    Delhi Fire Tragedy: দিল্লিতে বিধ্বংসী আগুনে মৃত ২৭, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে (Delhi) বহুতলে বিধ্বংসী আগুন। ঘটনায় ঝলসে মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডে গুরুতরভাবে আহত (Injured) আরও ১২ জন। এখনও অনেকের আটকে থাকার আশঙ্কা করছে দমকল বিভাগ। ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে। দমকলের ২৪টি ইঞ্জিন কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
      
    মুন্ডকা মেট্রো স্টেশনের (Mundka Metro Station) বাইরে একটি বানিজ্যিক ভবনের একতলায় একটি সিসিটিভি প্রস্তুতকারী সংস্থার অফিসে গতকাল বিকেল ৪:৪০ মিনিটে আগুন লাগে। দ্রুত সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে বলে খবর। দিল্লি পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওই বাণিজ্যিক ভবনটিতে বেশ কয়েকটি সংস্থার অফিস রয়েছে। বিল্ডিংয়ের দোতলায় থেকে আগুন লাগে। একটি সিসিটিভি ক্যামেরা এবং রাউটার প্রস্তুতকারী সংস্থার একটি অফিস থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।”

    পুলিশ আরও জানিয়েছে, বহুতলটিতে সিসিটিভি, ওয়াইফাই রাউটার এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম তৈরি করা হয়। দমকল আধিকারিকদের অনুমান, একতলায় যেখানে জেনারেটর রাখা হয়েছিল, সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারে। পরে প্রথম তলা থেকে আগুন দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলায় ছড়িয়ে পড়ে। সেখানেই বহু মানুষ আটকে পড়েছিলেন। 

    [tw]


    [/tw]

    ওই বহুতলটি দ্রুত আগুনের গ্রাসে চলে আসে। ওপরের তলায় থাকা মানুষজন আটকে পড়েন। অনেকেই প্রাণ বাঁচাতে তিনতলা থেকে নীচে ঝাঁপ দেন। এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই বহুতলের মালিককে আটক করেছে পুলিশ।    

    শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi), দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Kejriwal) বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আরও অনেকে। ট্যুইটারে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “দিল্লিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত। মৃতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা। আহতের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।”  

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রী অগ্নিকাণ্ডে মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা ও আহতদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন।  ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীও। মৃতদের নিকটাত্মীয়কে ১০ লক্ষ টাকা ও আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন তিনি। 

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ট্যুইটে লেখেন, ”এই মর্মান্তিক ঘটনার কথা জেনে শোকাহত ও ব্যথিত। আমি প্রতিনিয়ত আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। আমাদের দুঃসাহসিক দমকলকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে এবং জীবন বাঁচাতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। ঈশ্বর সবার মঙ্গল করুন।”  

    [tw]


    [/tw]

    শনিবার, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সঙ্গে ছিলেন, উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া ও মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। তিনি বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্তের পর কঠোরতম সাজা দেওয়া হবে।

    রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (Ram Nath Kovind) শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন, “দিল্লির অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দুঃখিত। শোকস্তব্ধ পরিবারগুলিকে সমবেদনা জানাই। আহতদের আরোগ্য কামনা করি।” 

    [tw]


    [/tw]

    ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata)। তিনি লেখেন, “দিল্লি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিপুল সংখ্যক হতাহতের খবরে শোকস্তব্ধ। মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।” 

    [tw]


    [/tw]

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় আহতদের সকলকে স্থানীয় সঞ্জয় গান্ধী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।  ঘটনার পর থেকে ৬০ থেকে ৭০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। 

    এক নেটিজেন ট্যুইটারে এই ভিডিওটি পোস্ট করেন। 

    [tw]


    [/tw]

     

  • Suvendu on Coal Trucks: ঝাড়খণ্ড সীমান্তে আটকে শতাধিক বৈধ কয়লার লরি, ‘ভাইপো ভ্যাট’ না দেওয়াতেই কি হেনস্থা? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu on Coal Trucks: ঝাড়খণ্ড সীমান্তে আটকে শতাধিক বৈধ কয়লার লরি, ‘ভাইপো ভ্যাট’ না দেওয়াতেই কি হেনস্থা? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈধ কাগজপত্র রয়েছে। তার পরেও নথিপত্র পরীক্ষার নামে আসানসোলের (asansol) কাছে বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তে হেনস্থা করা হচ্ছে কয়লা বোঝাই গাড়ির (coal laden truck) চালকদের। ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার রাতে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। ট্রাক চালকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (suvendu) অধিকারী। তাঁর প্রশ্ন, ‘ভাইপো ভ্যাট’ না দেওয়াতেই কি হেনস্থা করা হচ্ছে ট্রাক চালকদের।

    বেআইনি কয়লা পাচারে রাশ টানার লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে পশ্চিমবাংলা ও ঝাড়খণ্ড সীমানার ডুবুডি চেকপোস্ট এলাকায় কয়লা বোঝাই ট্রাক তল্লাশিতে পুলিশ অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ। তার জেরে আসানসোল ঝাড়খণ্ড সীমানায় তিনদিন ধরে আটকে রয়েছে কয়লা বোঝাই লরি ও ডাম্পার। তার জেরে হয়রানির শিকার হচ্ছেন চালকরা।

    সূত্রের খবর, তল্লাশিতে আটকে যাচ্ছে ইসিএল (ECL) ও বিসিসিএলের (BCCL) খনি থেকে আসা কয়লার লরিগুলিও। প্রয়োজনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইসিএল ও বিসিসিএল কর্তৃপক্ষের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হচ্ছে। তবে সঙ্গে সঙ্গে উত্তর না এসে পৌঁছানোয় লরি নিয়ে ঠায় বসে থাকতে হচ্ছে চালকদের। স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে রাহা খরচ। টান পড়েছে রসদে। বাধ্য হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন লরি চালকরা। সূত্রের খবর, চালকদের বিক্ষোভে কাজ হয়েছে। তিন দিন ধরে আটকে থাকা লরিগুলি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই এসে দাঁড়িয়েছে আরও শ’দেড়েক লরি।

    ক্ষুব্ধ লরিচালকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, “ঝাড়খণ্ড ও আসামের মতো পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলির লোডিং ইউনিটগুলি প্রভাবিত হচ্ছে। বৈধ অপারেশন করা হচ্ছে ভোগান্তি। এসব কি “ভাইপো ভ্যাট” আদায়ের জন্য? কেন্দ্রীয় সংস্থার তৎপরতায় পুরনো কূপগুলো শুকিয়ে যাওয়ায় নতুন পথ তৈরি হচ্ছে?” 

    [tw]


    [/tw]

    কয়লা কেলেঙ্কারিতে (coal smuggling scam) নাম জড়িয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো তথা তৃণমূল (TMC) সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। এদিন নাম না করে ট্যুইট-বাণে শুভেন্দু তাঁকেই নিশানা করেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    এদিকে, কয়লা বোঝাই ট্রাক আটকে থাকায় টান পড়েছে জ্বালানির ভাঁড়ারে। কয়লার অভাবে উৎপাদন থমকে গিয়েছে রানিগঞ্জের বেঙ্গল পেপার মিলে। সমস্যায় পড়েছেন ওই মিলের শ’তিনেক শ্রমিক। কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যাপ্ত কয়লার অভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে উৎপাদন। কয়লার অভাবে সমস্যা দেখা দিয়েছে জামুড়িয়া শিল্পতালুকের বিভিন্ন ইস্পাত কারখানায়ও। মঙ্গলবার জামুড়িয়া শিল্পতালুকের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে আসানসোল-দুর্গাপুর (Asansol-Durgapur) পুলিশ কমিশনারেটে।  

     

  • Mamata Award Controversy: “রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে…”, মমতার সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্তি নিয়ে মুখ খুললেন শুভাপ্রসন্ন

    Mamata Award Controversy: “রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে…”, মমতার সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্তি নিয়ে মুখ খুললেন শুভাপ্রসন্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindra Nath Tagore) বেঁচে থাকলে স্বয়ং কবি এসে সংবর্ধনা দিতেন মমতাকে (Mamata)! বাংলা আকাদেমি পুরস্কার (bangla academy award) বিতর্কে এমনই মন্তব্য করলেন চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্ন (Shuvaprasanna)।

    চলতি বছর প্রথম বাংলা আকাদেমি পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়। প্রথম বছরেই পুরস্কার দেওয়া নিয়ে শুরু হয় বির্তক। কারণ, পুরস্কার প্রাপক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিরলস কাব্য সাধনার জন্য পুরস্কৃত করা হয় তাঁকে। বাংলা আকাদেমির মাথায় রয়েছেন রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য ব্রাত্য বসু। রবীন্দ্রজয়ন্তীর দিন মুখ্যমন্ত্রীর হয়ে তিনিই পুরস্কার গ্রহণ করেন। এতেই পুরস্কারদাতাদের বিরুদ্ধে চাটুকারিতার অভিযোগ তুলেছেন বুদ্ধজীবীদের একাংশ।

    এই প্রসঙ্গেই মুখ খুলেছেন ‘কাক’ শিল্পী শুভাপ্রসন্ন। তিনি বলেন, এই বিতর্কটাকে আমি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে মনেই করি না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন ‘এক্সট্রা-অর্ডিনারি’ ব্যক্তিত্ব। তিনি সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী। তাঁর স্মরণশক্তি অসাধারণ। তিনি ছড়া-কবিতা লিখেছেন, গান লিখেছেন, সুর দিয়েছেন, ছবি এঁকেছেন। এখন তাঁর একটা বইকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। পুরস্কারটা যদি উপযুক্ত হয়, তবে কালজয়ী হবে। নাহলে মানুষ ছুড়ে ফেলে দেবে। এই প্রসঙ্গেই আসে রবীন্দ্র-অনুষঙ্গ। চিত্রশিল্পী বলেন, “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বেঁচে থাকলে স্বয়ং কবি এসে সংবর্ধনা দিতেন মমতাকে।” শুভাপ্রসন্নের দাবি, বাঙালি চরিত্রগতভাবে মানুষ হয়ে ওঠেনি। কাঁকড়ার জাত। মমতা চুরি-চামারি করেননি। তাঁর ভিতরের আবেগ বোধকে তিনি তাঁর মতো করে তাঁর ভাষায় লিখেছেন।

    আরও পড়ুন : ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’, মমতাকে সাহিত্য পুরস্কারের দেওয়ায় ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    পুরস্কার বিতর্কে দিন দুই আগে মুখ খুলেছিলেন বুদ্ধিজীবী সুবোধ সরকার (Subodh Sarkar)। তিনি বলেন, উইনস্টন চার্চিল ইংল্যান্ডের প্রাইম মিনিস্টার থাকাকালীন সাহিত্যচর্চার জন্য নোবেল পেয়েছিলেন। অথচ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (mamata Banerjee) বাংলা আকাদেমি পুরস্কার পাওয়ার পর এত সমালোচনা! সুবোধ সরকারের মতে, এই পুরস্কার আসলে ‘ম্যাগসেসের মত’। “এই ত্রিবার্ষিক সম্মাননা এমন একজন সাহিত্যিককে দেওয়া হল যিনি সমাজকল্যাণে পরিবর্তনের ভূমিকা পালন করেছেন। রাজ্যজুড়ে সমালোচনার ঝড়ে ব্যথিত শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও (Bratya basu)। তিনি বলেন, একমাত্র বাঙালিদের একটা অংশই এমন করতে পারে! কবির ভাষা ধার করে তিনি বলেন, বলতে ইচ্ছে করছে, রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ করনি।অ-বাঙালিরা এমন করতেন না!

    এর চেয়ে নির্লজ্জ চাটুকারিতা আক কি-ই বা হতে পারে!

LinkedIn
Share