Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • North 24 Parganas: মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তুতি বৈঠকে সোমনাথ-অর্জুন দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে

    North 24 Parganas: মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তুতি বৈঠকে সোমনাথ-অর্জুন দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রস্তুতি বৈঠকে জগদ্দলের তৃণমূলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম-সাংসদ অর্জুন সিং দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে চলে এসেছে। শনিবার বিকেলে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) মধ্যমগ্রাম জেলা পার্টি অফিসে প্রস্তুতি বৈঠক ছিল। জেলা নেতৃত্বের সামনে এই কোন্দল সামনে আসায় রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    বৈঠকের মাঝ পথে বেরিয়ে যান অর্জুন (North 24 Parganas)

    মুখ্যমন্ত্রী আসছেন জেলায়। সেই জন্য শনিবার বিকেলে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) মধ্যমগ্রাম জেলা পার্টি অফিসে বৈঠক ছিল। বেলা তিনটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বেলা তিনটে নাগাদ অর্জুন সিং আসেন। কিছুক্ষণ পর বৈঠক শুরু হয়। সাড়ে তিনটে নাগাদ সোমনাথ শ্যাম বৈঠকে ঢোকেন। বৈঠকে ঢোকার কয়েক মিনিটের মধ্যে অর্জুন বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যান।  প্রসঙ্গত, সোমনাথ-অর্জুনের কোন্দল নতুন নয়। তবে, তৃণমূল কর্মী ভিকি যাদব খুন হওয়ার পর থেকেই দুজনের দ্বন্দ্ব আরও প্রকাশ্যে  চলে আসে। ভিকি যাদব খুনে জড়িত সন্দেহে ২১ ডিসেম্বর অর্জুনের ভাইপো পাপ্পুকে পুলিশ গ্রেফতার করে। ভিকি খুনে অন্যতম অভিযুক্ত পঙ্কজ সিংয়ের সঙ্গে সোমনাথ শ্যামের ছবি দিয়ে অর্জুন অনুগামীরা সোমনাথ শ্যামকে গ্রেফতারির দাবি জানান। অন্যদিকে, ভিকি যাদবের খুনের ঘটনায় পলাতক অভিযুক্তের সঙ্গে অর্জুন-পুত্র তথা ভাটপাড়ার বিধায়ক পবন সিংহের ছবি প্রকাশ্যে এনেছিলেন সোমনাথ শ্যাম। অর্জুনের দাবি, ওই ছবি সুপার ইম্পোজ করা হয়েছে। সোমনাথ শ্যাম পাল্টা বলেন, অর্জুন  অপরাধীদের গাড়িতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, তথ্য প্রমাণ দিয়ে অভিযোগ করলে ভাল হয়।

    কী বললেন অর্জুন সিং?

    বৈঠকের মাঝ পথেই বেরিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে অর্জুন বলেন, এখানে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে প্রস্তুতি বৈঠক হচ্ছিল। তাই এসেছিলাম। সোমনাথের সঙ্গে দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গে অর্জুন বলেন, রাজনৈতিক জীবনে এই ধরনের দ্বন্দ্ব কখনও দেখেনি। দলের বিষয়টি দেখা উচিত। দল দেখলেই ভালো। আমি বিজেপির সাংসদ কিনা,সেটা মুখ্যমন্ত্রী-ই বলবে। বারাকপুর-দমদম সাংগঠনিক জেলার সভাপতি যদি হস্তক্ষেপ করতেন তাহলে এই বিতর্ক এবং দ্বন্দ্ব এড়ানো যেত। সেটা হয়নি। তাই, শীর্ষ নেতৃত্ব বিষয়টি দেখে যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA Protest: ডিএ আন্দোলন ঘিরে ধুন্ধুমার, নবান্নের মুখে মিছিল আটকেও পিছু হটল পুলিশ

    DA Protest: ডিএ আন্দোলন ঘিরে ধুন্ধুমার, নবান্নের মুখে মিছিল আটকেও পিছু হটল পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে, ডিএ নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের আন্দোলনের (DA Protest) ঝাঁঝ যেন ক্রমশ বেড়েই চলেছে। মুখ্যমন্ত্রীর ডিএ দেওয়া সংক্রান্ত ঘোষণাও সেই আগুনে জল ঢালতে পারেনি। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা শর্তসাপেক্ষে নির্দেশ দিয়েছিলেন, যৌথ মঞ্চের সদস্যরা নবান্ন বাসস্ট্যান্ডের সামনে ধর্নায় বসতে পারবেন। সেইমতো শুক্রবার ভোরের আলো ফোটার আগেই ডিএ নিয়ে আন্দোলনকারীরা মিছিল করে নবান্ন অভিমুখে রওনা দেন। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছানোর আগেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। ব্যারিকেড করে তাঁদের যেতে বাধাও দেওয়া হয়। এই সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ব্যাপক বচসা শুরু হয়ে যায়। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নেতা ভাস্কর ঘোষের নেতৃত্বে সবাই রাস্তার ওপরেই বসে পড়েন। মুহূর্তের মধ্যে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল। পরে বেলার দিকে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশে শুরু হয় ধর্না।

    মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরই ধর্না কর্মসূচি (DA Protest)

    উল্লেখ্য, বড়দিনের অনুষ্ঠানমঞ্চ থেকেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি কর্মচারীদের চার শতাংশ ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। কিন্তু এই রায়ে আন্দোলনকারীরা খুব একটা খুশি হতে পারেননি। তাঁদের সাফ কথা, ইতিমধ্যেই ৪০ শতাংশ ডিএ বকেয়া রয়েছে। সেই জায়গায় চার শতাংশ দেওয়ার অর্থ হল মাত্র ১০ ভাগের এক ভাগ দেওয়া। এরপরেও ৩৬ শতাংশ ডিএ বকেয়া থেকে যাবে। এমনকী সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নেতা ভাস্কর ঘোষ মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণাকে ‘ভিক্ষা’ বলেও কটাক্ষ করেছেন। পাশাপাশি একই দিনে হাইকোর্ট আন্দোলনকারীদের ধর্নায় বসার অনুমতি দেওয়ায় পরিস্থিতি যৌথ মঞ্চের পক্ষে চলে যায়। তাই মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরই সংগঠনের পক্ষ থেকে ধর্নার কর্মসূচি (DA Protest) ঘোষণা করে দেওয়া হয়। সেই মতোই কাক ভোরে আন্দোলনকারীরা নবান্ন অভিমুখে রওনা দেন।

    পুলিশ সবরকম চেষ্টা চালায় (DA Protest)

    আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তাঁদের আটকাতে যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল পুলিশ। প্রথমত সাত সকালে তাঁদের একটি কাগজ দেখিয়ে বলা হয়, ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। পাশাপাশি যে নির্দিষ্ট জায়গায় আন্দোলনকারীদের ধর্নায় (DA Protest) বসার কথা ছিল, সেই জায়গাটি ভরিয়ে দেওয়া হয় বেসরকারি বাসে। এখানেই প্রশ্ন উঠেছে, যেখানে সরকারি বাস থাকার কথা, সেখানে বেসরকারি বাস এল কীভাবে। যদিও ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশের জেরে পুলিশের যাবতীয় প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: চারশোর বেশি আসনে জিতবেন মোদি, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: চারশোর বেশি আসনে জিতবেন মোদি, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চারশোর বেশি আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি। বৃহস্পতিবার পুরুলিয়ার জয়পুরে দলের কর্মিসভায় এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সঙ্গে দলীয় কর্মীদের তিনি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশও দিলেন। বিরোধী দলনেতার এই বক্তব্যে সভায় আসা কর্মীরা চাঙা হয়ে ওঠেন।

    ইন্ডি জোটকে কটাক্ষ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    এদিন স্থানীয় আরবিবি স্কুল ময়দানের ওই কর্মিসভায় বক্তব্যের শুরু থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক  বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আক্রমণ করেন। সঙ্গে ইন্ডি জোটকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘ছত্তিশগড়, রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশে ভোটের ফল দেখার পরে দিদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সাধ চলে গিয়েছে।’ শুভেন্দুর আরও সংযোজন, ‘রাজ্য সরকারের ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচির ফোন নম্বর এখন মুখ্যমন্ত্রীকে বলো হয়েছে। বোতলটা নতুন, কিন্তু মদটা সেই পুরনো। ওই নম্বরে ফোন করা মানে ঢপ।

    পুলিশ-প্রশাসনকে তীব্র আক্রমণ করেন বিরোধী দলনেতা

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ১০ বছর ধরে পুরুলিয়ায় পুলিশের বেশ কিছু সাব-ইন্সপেক্টর রয়েছে, যারা টাকা তুলছে আর ভোট লুট করছে। তাদের তালিকা আমরা তৈরি করেছি। ভোটের আগে এদের রাজ্যের বাইরে গ্যারেজ করব। ওই তালিকার কয়েকটি নাম এদিন পড়েও শোনান তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেন, পুলিশ পাহাড় কেটে বিক্রি করে দিচ্ছে। প্রকৃতি লুট হচ্ছে প্রতিদিন। গরু পাচারে যুক্ত পুলিশ।

    ডিএ নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, যৌথমঞ্চের আন্দোলনকে হাইকোর্ট স্বীকৃতি দিয়েছে। যৌথমঞ্চ ডাকলে আমি যাব। অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে আমরা আগেও ছিলাম, এখনও থাকব। পরবর্তীকালেও আমি ওদের সঙ্গে থাকব। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বঞ্চিত প্রার্থীদের জন্য যে ভূমিকা গ্রহণ করেছেন, তাতে তিনি সমাজ সংস্কারক হিসেবে উদিত হবেন। তাঁকে প্রণাম জানাই। তাঁর লড়াই যেন স্বার্থক হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “এক ইঞ্চিও জমি ছাড়ব না, তাড়া করে বেড়াব!” নবান্নে দাঁড়িয়ে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “এক ইঞ্চিও জমি ছাড়ব না, তাড়া করে বেড়াব!” নবান্নে দাঁড়িয়ে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ ডিসেম্বর নবান্নের ১৪ তলায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে হাজির হননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আজ বুধবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠক হয়। উল্লেখ্য এই দিনেই শুভেন্দু হঠাৎ নবান্নে পৌঁছে যান। তিনি নবান্নে দাঁড়িয়ে হুঙ্কার দিয়ে বলেন, “এক ইঞ্চিও জমি ছাড়ব না, তাড়া করে বেড়াব!”। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ, চন্দনা বাউরি সহ আরও দুই বিধায়ক।

    কখন পৌঁছালেন নবান্নে (Suvendu Adhikari)?

    এদিন বেলা ১১ টা ৫০ মিনিট নাগাদ পৌঁছে যান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। উল্লেখ্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন নবান্নে উপস্থিত ছিলেন না। ফলে নবান্নে নিরাপত্তা বলয় কম ছিল। কিন্তু রাজ্যের বিরোধী দলনেতা নবান্নে পৌঁছালে দ্রুত নিরাপত্তা বলয় বৃদ্ধি করা হয়। একদিকে আজ যখন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বকেয়া নিয়ে দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করছিলেন, ঠিক সেই সময় শুভেন্দু, মুখ্যসচিবের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। রাজ্যের মানুষকে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা থেকে কেন বঞ্চনা করা হচ্ছে, তাই জানতে চেয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী?

    নবান্ন থেকে বের হয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “বিজেপির সমর্থক ভোটারদের কেন্দ্রের আবাস থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। যুক্তি ও তথ্য দিয়ে আমরা রাজ্যের মুখ্যসচিবকে বলে গেলাম। মুখ্যসচিবের সঙ্গে দেখা করেছি। আইন মেনে আমরা মোট পাঁচ জন এসেছি। রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট লুট হয়েছে। বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করে দিল্লিতে ড্রামা করতে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের শৌচালয়ের টাকা পায়নি পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। তাই আজ এখানে প্রতিবাদ জানিয়ে গেলাম।”

    শুভেন্দুর হাতে পোস্টার

    সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে, শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) নিজের হাতে একটি পোস্টার নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন নবান্নের সামনে। তাতে প্রধানমন্ত্রীর গ্রাম সড়ক যোজনার টাকা, আবাস যোজনার টাকার কথা লেখা ছিল। মোদির সময়ে যত বেশি পরিমাণে টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে সেই হিসাবও এদিন লিখে আনেন শুভেন্দু পোস্টারে। কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের করা সকল অভিযোগকে খারিজ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বিগত কংগ্রেস সরকারের আমল থেকে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার অনেক বেশি আর্থিক বরাদ্দ করেছ বলে দাবি করেছেন শুভেন্দু। পালাটা রাজ্য সরকার রাজ্যবাসীকে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চনা করছে বলে অভিযোগ করেন।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠককে ‘শোকসভা’ বলে তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠককে ‘শোকসভা’ বলে তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারে দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের ‘মেগা বৈঠক’কে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বললেন, “দিল্লির বৈঠক শোকসভা। ছত্তিসগড়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ-এই তিন রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফলের পর ওরা সেমি ফাইনালে পরাজিত হয়েছে। সেই নীরবতা পালনের জন্য এই বৈঠক।” অপর দিকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝে গিয়েছেন যে বিজেপির বিরুদ্ধে একা লড়াই করা সম্ভবপর নয়। তাই জোটের কথা বার বার বলছেন।”

    উল্লেখ্য, পাওনা টাকার দাবিতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে গিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে গতকাল সংসদে বিরোধী দলের শতাধিক সাংসদের অভব্য আচরণের জন্য সাসপেন্ড করার ঘটনায় তীব্র শোরগোল পড়েছে। সেই সঙ্গে এই সপ্তাহতেই আবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আর্থিক দুর্নীতি মামলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে তলব করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লি সফর নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের নেতারা সব চোর। জোটের সমস্ত নেতারা দুর্নীতিগ্রস্থ। ওরা যা ইচ্ছে করুক। ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি ৪০০ আসন অতিক্রম করবে। ওরা শুধু দেখবে, জ্বলবে আর লুচির মতো ফুলবে।” উল্লেখ্য, দিল্লীতে গিয়ে বিরোধী জোট প্রসঙ্গ নিয়ে মমতা বলেছেন, “বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধতেই হবে। বাম-কংগ্রেস যদি ঠিক মনে করেন বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। লোকসভার ভোটে জোট জিতলে প্রধানমন্ত্রীকে হবেন তার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে লোকসভা নির্বাচনের পরেই।” এরপর থেকেই রাজ্যের প্রেক্ষাপটে মমতা এবং শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বাক্যবাণে বঙ্গের রাজনীতিতে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    কী বললেন সুকান্ত?

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সুর মিলিয়ে বালুরঘাট লোকসভার সাংসদ তথা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “শাসক যখন শক্তিশালী হয় তখন দেশে এই রকম হয়। বিরোধীরা একজোট হওয়ার চেষ্টা করেন। আগামী লোকসভার ভোটকে সামনে রেখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাই ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের সাঁইথিয়ায় বিজেপির কিষাণ মোর্চার সভায় রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) রাজ্য সরকারকে তীব্র সমালোচনা করে বলেন, “ভারতবর্ষ মূলত কৃষকদের অবদানে চলছে। বর্তমান রাজ্যের শাসক গোষ্ঠীর জন্য যেভাবে কৃষকরা বঞ্চিত, লাঞ্চিত হচ্ছেন, তার জন্য আমরা একের পর এক কর্মসূচি নিয়েছি। অবিলম্বে এমএসপি অনুয়ায়ী ধান ক্রয় করতে হবে। কোনও বাটা বাদ দেওয়া যাবে না। কোনও কাটমানি খাওয়া যাবে না।” তিনি আরও সমালোচনা করে বলেন, “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে।”

    কী বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)  বলেন, “আপনারা জানেন অনুব্রত মণ্ডল চোর মণ্ডল। তিনি চালকল মালিকের সঙ্গে সাম্রাজ্য খাড়া করেছিলেন। বালু, বাকিবুর আর কেষ্ট যখন বাইরে ছিল, তখন রাজের ২৯ লক্ষ চাষি সমবায় সমিতি, রাইস মিল এবং কিষাণ মান্ডির মাধ্যমে ধান ক্রয়ের জন্য আবেদন করেছিল। কিন্তু এবার ১১ লক্ষ রেজিস্ট্রেশন হল৷ কেন? বাকি ১৮ লক্ষ কোথায় গেল? কেন্দ্রের পাঠানো ৫ হাজার কোটি টাকা চুরি করেছে এই সরকার। আপনাদের আমি কথা দিতে পারি এক-দেড় বছরের মধ্যে বিজেপি সরকার করবে। আর এই অরূপ মণ্ডলকে (গোঘাট থানার পুলিশ অফিসার) ওই চাষির বাড়িতে নিয়ে গিয়ে পা ধুয়ে জল খাওয়াবো।”

    বাংলার চাষিরা ফসল বীমার টাকা পাননি

    সভায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ফসল বিমা নিয়ে বলেন, “২০১৯ সালের নির্বাচনে ১৮ টা লোকসভার আসন বিজেপি জেতার পর মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা থেকে বের করে নিয়েছেন। পরিবর্তে বাংলার ফসল বিমা যোজনা করেছে। যার কোনও টাকা বাংলার চাষিরা পাননি। আয়ুষ্মান ভারতের বদলে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করেছে৷ ওই ভুয়ো স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা কেউ পান না। প্রাধানমন্ত্রী ৩৬০০ টাকা বস্তা সারে ২৪০০ টাকা ভর্তুকি দিয়েছেন। এখানে তৃণমূল এবং পুলিশ মিলে একসঙ্গে কালোবাজারে সব সার বিক্রি করছে। পোস্টপোল ভায়োলেন্সের আসামীরা এখনও জেলে যায়নি৷ তাদের জেলে দেখতে চাই।”

    বিচার ব্যবস্থাকে আক্রমণ করছেন মমতা

    বীরভূমের সভায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বিচারব্যবস্থার পক্ষে বলেন, “বিচার ব্যবস্থাকে আক্রমণ করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিচার ব্যবস্থা এগিয়ে এসেছে ৷ কোন রাজ্যে আছেন আপনারা? হাইকোর্টের বিচারপতি রাজেশ বিন্দল, বিচারপতি কৌশিক চন্দ্র, বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কিভাবে অশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ করেছেন মমতা এবং ভাইপো। আবার সম্প্রতি বিচারপতি অমৃতা সিনহার আইন মেনে জবাব সওয়াল শুনে সিআইডি দিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছেন মমতা সরকার। কীভাবে বিচারপতিদের আক্রমণ করা হচ্ছে দেখুন। এমনকী তাঁর পরিবারের উপর আক্রমণ করে নিরাপত্তারক্ষী প্রত্যাহার করেছে তৃণমূল সরকার। আমি সুপ্রিম কোর্টের কাছে মঞ্চ থেকে আবেদন করছি এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হোক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে আক্রমণকারী ললিত ঝা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বললেন, “সংসদ হামলায় অভিযুক্ত ললিত ঝা, সৌরভ চক্রবর্তী সহ আরও অনেকের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত রয়েছে। সেই সঙ্গে ভাইপো অভিষেকের হাতও থাকতে পারে। তদন্ত হলেই বেরিয়ে আসবে আসল তথ্য। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এর দায় এড়াতে পারবেন না।”

    অত্যাধুনিক এলএইচবি কোচ সংযুক্ত বালুরঘাট-শিয়ালদা নতুন ট্রেনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২৪ ডিসেম্বর কলকাতায় ভার্চুয়াল এই ট্রেনের উদ্বোধন করবেন তিনি। রবিবার বালুরঘাটে কেন্দ্র সরকারের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে জেলাবাসীর জন্য এমনই সুখবর শোনালেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর রেল স্টেশনের উন্নতির জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।

    গীতাপাঠের সঙ্গে উদ্বোধন ট্রেন

    আগামী গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে যোগদান করতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অপর দিকে তিনি কলকাতায় এলে ভার্চুয়ালি এই ট্রেনের শুভ উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে বলে সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান। দেশের বিকাশ যাত্রায় এই ট্রেনও একটি বড় মাধ্যম হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar),“সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী বালুরঘাট শিয়ালদহ ট্রেনের ভার্চুয়ালি শুভ উদ্বোধন করবেন। এই ট্রেনের প্রতিটি কোচ অত্যাধুনিক হবে। এলএইচবি কোচ হবে সবগুলি। যা আরও বেশি সুরক্ষিত। ফলে দীর্ঘদিনের চাহিদা পূরণ হবে বালুরঘাট তথা সমগ্র জেলাবাসীর।”

    বিভিন্ন ইস্যুতে সরব সুকান্ত

    ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ জেলাকে সেরা তকমা পাওয়া নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar), “ডায়মন্ড হারবার পুলিশের কাছে সেরার সেরা তো হবেই। ভাইপোর পদ লেহন করার জন্য এক্সপার্ট পুলিশ। তাঁদের জিভ ১ ফিট পর্যন্ত বের করা থাকে। ডায়মন্ড হারবারের পুলিশকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তো বাহবা দেবেনই। বাড়ির মালিক যা বলেন চাকর তাতে তো প্রশংসা দেবেনই; এটাই তো স্বাভাবিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নারী সুরক্ষা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বালুরঘাটে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সুকান্ত বলেন, বাংলার নারী সুরক্ষা কোথায় গেছে সেইটা আপনি আমি সবাই জানি। দিল্লিতে যে রিপোর্ট পাঠাতে হয় সেখানে মুখমন্ত্রী লিখবেন পশ্চিমবাংলায় একটাও ধর্ষণ হয়নি। এইবার যেমন লিখে পাঠিয়েছেন বাংলাতে একটিও নাকি রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেনি, কত বড় মিথ্যে কথা। এতো বড় মিথ্যে কথা যে কেউ বলতে পারেন তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।  পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন ৪০ জন। এমনকী তৃণমূলের লোক মারা গিয়েছেন, সেইটা পর্যন্ত মুখমন্ত্রী স্বীকার করছেন না।

    ১০০ দিনের প্রকল্প নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ১০০ দিনের কাজ নিয়ে রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সরকারি কর্মীও ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠছে। সেই জন্য কেন্দ্র সরকার অডিট রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করুন, তাঁদেরকে গ্রেফতার করার ব্যাবস্থা করুন। আবার টাকা চালু হয়ে যাবে, তা মুখমন্ত্রী করছেন না। এই চোরেদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রী কী মোহো আছে তা বুজতে পারছি না। উচ্চ মাধ্যমিকে সিলেবাস পরিবর্তন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, দেখুন কী উদ্দেশ্যে এখন সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো হলে ভালো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনী পড়ানোর জন্য যদি সিলেবাস পরিবর্তন হয় তাহলে ভাবতে হবে।

    আরও পড়ুন: গাজোল-হিলি রাস্তা সম্প্রসারণ নিয়ে সংসদে পরিবহণ মন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ সুকান্তর

    আগামী বুধবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। এই নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,,মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন বকেয়া চাইতে, না পা ধরতে তা তিনি জানেন। পা ধরুন বা হাত ধরুন লাভ কিছুই হবে না। চোরেরা ভেতরে ঢুকবে। পাশাপাশি এদিন হিলি ও বালুরঘাটে দুটি পোস্ট অফিস উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাট হেড পোস্ট অফিসে শ্রমিক সংগঠনের ঘরও উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Kumar Choubey: ‘বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে’, বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে

    Ashwini Kumar Choubey: ‘বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে’, বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় রেশনে বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে। কেন্দ্রের পাঠানো সম্পূর্ণ রেশন সামগ্রী পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে পৌঁছায়নি। রেশন সামগ্রী লুট হয়েছে। বুধবার বীরভূমের তারাপীঠে পুজো দিতে এসে কেন্দ্রীয় সরকারের উপভোক্তা বিষয়ক, খাদ্য ও জনবন্টন এবং পরিবেশ দফতরের প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে (Ashwini Kumar Choubey) এই মন্তব্য করেন। এমনিতেই রেশন দুর্নীতির অভিযোগে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জেলে রয়েছেন। মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও জেলে রয়েছেন। জেলায় জেলায় একাধিক রেশন ডিলার এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যেই অনেক রেশন ডিলারের বাড়িতে ইডি হানা দিয়েছে। এখনও অভিযান চলছে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর রেশন দুর্নীতি নিয়ে মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। রেশন নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যে যথেষ্ট কড়া, তা মন্ত্রীর বক্তব্যে পরিষ্কার।

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? (Ashwini Kumar Choubey)

    বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বীরভূমের তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেন। সঙ্গে ছিলেন বীরভূমের দুবরাজপুরের বিজেপির বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা। মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে বলেন, বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দুর্নীতি আটকাতে অসফল। তাঁর ভাইপোর বিরুদ্ধে বড় বড় অভিযোগ রয়েছে। ও সেই অভিযোগ থেকে বের হতে পারবে না। বাংলার জনতা তাঁদের তুলে ফেলে দেবে। ব্যক্তি স্বার্থে সোনার বাংলাকে পুড়িয়ে দিয়েছে। বাংলায় গুণ্ডারাজ চলছে। বিজেপি সেই গুন্ডারাজ নির্মূল করবে। বাংলায় বিজেপি সরকার গঠন করবে।

    ইন্ডি জোটকে কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Ashwini Kumar Choubey) বলেন, লোকসভার ভোটের আগে ইন্ডি জোট হয়েছে। এই জোট বাস্তবায়িত হবে না। এই জোটের অন্যতম শরিক কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসের কালচার দুর্নীতি করা। ইন্ডি জোট আসলে দুর্নীতিদের জোট হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদের বাড়ি থেকে চারশো কোটিরও বেশি কালো টাকা উদ্ধার হয়েছে। এই দল কতটা দুর্নীতিগ্রস্ত তা দেশবাসী দেখতে পাচ্ছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছেন মমতা, পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছেন মমতা, পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে প্রতি মাসে দু’বার করে উত্তরবঙ্গ সফরে আসব। মঙ্গলবার দুপুরে কাশ্মীর কলোনির একটি প্রেক্ষাগৃহে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে বার বার আসব। প্রয়োজনে ডেলি প্যাসেঞ্জারি করব। শিলিগুড়িতে থাকার ব্যবস্থাও করে নিয়েছি। মূলত বিজেপির শক্ত ঘাঁটি অটুট রাখতে তিনি বার বার উত্তরবঙ্গ আসার কথা বলেছেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। একই সঙ্গে মমতার সফরে যে উত্তরবঙ্গে তৃণমূল যে দাঁত ফোটাতে পারবে না, তারও বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা।

    মমতার জমানায় বঞ্চিত হয়েছে উত্তরবঙ্গ, তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    উত্তরবঙ্গ সফরের শেষ দিনে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনিক বৈঠকে বক্তব্য রাখছিলেন, সেই সময় বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) তৃণমূল সরকারের বঞ্চনার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। পরিসংখ্যান দিয়ে বিরোধী দলনেতা বলেন, ২০২১-২২ সালের বরাদ্দ ঘোষণা হল ৭৫৯ কোটি টাকা, দেওয়া হল ১৭০.২৯ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ সালে বরাদ্দ হল ৮০০ কোটি, দেওয়া হল ৩০৮ কোটি টাকা। দিনে দিনে উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমানো হয়েছে। উত্তরবঙ্গকে মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়নের দিক থেকে বঞ্চিত করেছেন। নির্বাচন এলে এখানে মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেন, বেড়াতে যাওয়ার জায়গা মনে করেন। ৩০ কোটি টাকা দিয়ে ব্যাডমিন্টন কোর্ট দিয়ে বড় বাড়ি তৈরি করেছেন। টাইগার হিল, গজলডোবা, চালসা, রাজাভাতখাওয়া মালদায় গেস্ট হাউস তৈরি করা হয়েছে কোটি কোটি টাকা খরচ করে। ফার্দিনান্দ মার্কোসও সাদ্দাম হোসেনের মতো প্রাসাদ বানিয়েছেন নিজের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ১৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন উত্তরবঙ্গকে। কিন্তু কোথায় সেই টাকা?

    চা মালিকরা ভাইপোর অ্যাকাউন্টে টাকা দেবেন!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ১৬ তারিখ চা শ্রমিকদের সমাবেশে আবার আসব। চা বাগানের মালিকদের সঙ্গে যোগসাজশের কথা ওই দিন বলব। শ্রমিকদের ভাঙা ঘর মালিকদের ঠিক করার কথা। মালিকরা মেরামত করবে না। তাঁরা টাকা জমা দিয়ে দেবেন ভাইপোর অ্যাকাউন্টে। ওই ভাঙা ঘরগুলোর পাল্টে দেওয়ার নাম করে ৬০ হাজার চা বাগান শ্রমিকের তিন লক্ষের বেশি ভোট, মিথ্যে কথা বলে নেওয়া হয়েছে। উনি মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে গিয়েছেন। ওই দিন তার উত্তর দেব। ওই দিন ভগবান বিরসা মুন্ডাকে কুমারগ্রামে সম্মান জানাব। চা বাগানের শ্রমিকদের সমাবেশ নাগরাকাটায়। আর কুমারগ্রামে আদিবাসী মূলবাসীদের নিয়ে সম্মেলন হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share