Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন’, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন’, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন। আর শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটে সার্কাস চলছে। বুধবার সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে একথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মাটিগাড়ায় নাবালিকা ছাত্রীর খুনের ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    মাটিগাড়ায় নিহত নাবালিকা ছাত্রীর বাড়িতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)

    মাটিগাড়ায় নাবালিকা ছাত্রীর খুনের ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপি আগেই সরব হয়েছে। রাজ্যপালও ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করে গিয়েছেন। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় ওই ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি। জানা গিয়েছে, এই ছাত্রী খুনের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই নকশালবাড়ির হাতিঘিষায় আদিবাসী নাবালিকাকে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। গত ১৫ অগাস্ট হাতিঘিষায় ছ’ জন মিলে এক আদিবাসী নাবালিকাকে ধর্ষণ করে। লজ্জা ও ভয়ে বিষয়টি সেই নাবালিকা গোপন রেখেছিল। কিন্তু, দিনের পর দিন তার চালচলনে পরিবারের লোকদের সন্দেহ হয়। জিজ্ঞেস করতেই সেই নাবালিকা কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা ঘটনা জানায়। তার পর গত মঙ্গলবার বাগডোগরা থানায় পরিবারের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এদিন পর পর দুটি ঘটনা নিয়ে সুকান্ত বলেন, আদিবাসী নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা পুলিশ কেন সময়মতো জানতে পারেনি। কেন মাটিগাড়ায় নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করা হচ্ছে?

    মুখ্যমন্ত্রীকে কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা হওয়ার পরও নাবালিকাদের ধর্ষণ, খুন করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যকে নিলামে চড়িয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বের কী  অবস্থা! কোথাও গোর্খা সম্প্রদায়ের মেয়ে, কোথাও আদিবাসী, রাজবংশী মেয়েদের ধর্ষণ, খুন করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর সচেতন হওয়া উচিত। নাহলে ক্ষোভ,  আক্রোশ এ ধরনের ঘটনা আরও বাড়বে। এদের বিশেষ সম্প্রদায়কে দিয়ে টার্গেট করানো হচ্ছে। এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চক্রান্ত। আর এর বিরুদ্ধে গোর্খা, আদিবাসী, রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে ভারতীয় জনতা পার্টি আছে।

    শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেটকে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত মজুমদার?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, প্রদীপের নীচে অন্ধকার। শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করা হচ্ছে। গত ১৫ অগাস্ট হাতিঘিষায় আদিবাসী নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এতদিন পুলিশ তা জানতো না? একের পর এক মহিলাদের উপর যদি এই ধরনের আক্রমণ হয, তাহলে পুলিশ কমিশনারেট কী করছে? কমিশনারেট কী করতে রয়েছে, ঠান্ডা ঘরে বসে বসে মাইনে পাওয়ার জন্য, নাকি তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বের সঙ্গে যোগসাজশ করে অপরাধ সংঘটিত করতে সাহায্য করার জন্য? এটা কমিশনারেট চলছে না, সার্কাস হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক গুপ্তচর সন্দেহে সকালে কলকাতা পুলিশের এসটিএফের হাতে গ্রেফতার হয়েছে ভক্তবংশী ঝাঁ নামে এক ব্যক্তি ৷ এই ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দায়ী করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার৷ বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) পরিচালিত এই সরকারকে পাকিস্তানপ্রেমী সরকার বলে কটাক্ষ করলেন বিজেপি সভাপতি। বাংলার বুকে বারেবারে ঘটে চলা এই ধরনের অসামাজিক দেশবিরোধী কাজকর্মের জন্যে শাসক শিবিরকে প্রকাশ্যে দুষলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। 

    রাজ্যে আইএসআই-এর ঘাঁটি!

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “যে সরকার পাকিস্তানকে পছন্দ করে, তারা এখানে বাংলায় বসে আছে। তাই পাকিস্তানের হয়ে কাজ করা আইএসআই এজেন্টরা বাংলাকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে। এই লোকেরা মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন। তৃণমূল এই দেশবিরোধী লোকেদের মদতদাতা।” শুধু তাই নয়, এ রাজ্যে আইএসআই-এর ঘাঁটি রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (Kolkata Police Special Task Force) গ্রেফতার করেছে এক ব্যক্তিকে। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে কলকাতা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত ভক্ত বংশী ঝাঁকে (৩৬)। বিহারের দারভাঙার বাসিন্দা বংশী দেশের নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থাকে পাঠাচ্ছে বলে জনাতে পেরেছিল এসটিএফ (STF)। 

    আরও পড়ুন: ‘দিল্লি বনেগা খালিস্তান’! রাজধানীর মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে দেশবিরোধী স্লোগান

    পাক সুন্দরীদের ফাঁদ!

    তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, আরুশি শর্মা নামে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে ধৃতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। এরপর সেই পাক সুন্দরী কার্যত ফাঁদ পেতেছিল বলে অভিযোগ। নানা ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করে প্রাথমিকভাবে যুবকের মন জয় করা হয়েছিল। এরপর বলা হয়েছিল তার বোন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বিটের সাংবাদিক। ভারতের বিশেষত দিল্লির সংরক্ষিত এলাকার কিছু ছবি তার লাগবে। এরপরই শুরু হয় ছবি পাঠানোর কাজ। একটি বিশেষ অ্য়াপের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর কথা বলা হয়। সেই অ্যাপ ব্যবহার করলে ছবির লোকেশন ও ম্যাপও মিলবে। হাওড়া ও বিদ্যাসাগর সেতু-সহ কলকাতারও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গার ছবি পাঠানো হয়েছে বলে খবর। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে সুন্দরীদের সামনে রেখে হানি ট্র্যাপের মাধ্যমে কাজ হাসিল করার চেষ্টা করছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে”, বিস্ফোরণকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে”, বিস্ফোরণকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে।” রবিবার সকালে বারাসতের নীলগঞ্জের মোছপোলে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে। উনি (পড়ুন মুখ্যমন্ত্রী) তো বড় বড় কথা বলেছিলেন। মুখ্যসচিবকে নিয়ে কমিটি গঠন করা হচ্ছে। বাজি কারখানার শ্রমিকদের আলাদা কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কিন্তু কিছুই হয়নি।”

    শুভেন্দুর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “উনি নিয়োগ দুর্নীতিতে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কোম্পানির চোরদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। এসব বিষয়ে তাঁর নজর নেই। তাঁর নজর কীভাবে চোরদের বাঁচানো যায়, তা নিয়ে। তাই এরকম ঘটনা বারবার ঘটে চলেছে।” বারাসত বিস্ফোরণকাণ্ডের ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।

    আক্রমণ সুকান্তরও 

    তিনি বলেন, “গোটা বাংলাকে বারুদের স্তূপে পরিণত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই দশজনের জীবন চলে যাওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর সরকার এবং তাঁর দল। এই অপদার্থগুলো যতদিন বাংলায় থাকবে, বাংলার মানুষ মারা যাবে।” তিনি বলেন, “গত কয়েকদিনে কতজন মারা গেল, হিসেব করুন। মিজোরামে মারা গেল কুড়িজনের ওপরে। এখানে মারা গেল দশজন। মুখ্যমন্ত্রী কী চাইছেন? গোটা রাজ্যটাকে কি শ্মশান বানাবেন? শ্মশান বানিয়ে তাঁর শান্তি হবে? এই দশের সংখ্যা তো আরও বাড়বে মনে হচ্ছে। বেআইনি কারখানা চলছে। তৃণমূলের নেতারা ওখান থেকে তোলা তোলে, খোঁজ নিন। দেখবেন তৃণমূলের কোনও না কোনও নেতা ওখান থেকে হপ্তা পায়, মাসে মাসে টাকা পায়। তাই পুলিশ কিছু করে না। আমরা তো আগেই বলেছি, বোমার স্তূপের ওপর বাংলা দাঁড়িয়ে আছে।”

    আরও পড়ুুন: “রথীন ঘোষ সব জানতেন”, বারাসত বিস্ফোরণকাণ্ডে জনতার কাঠগড়ায় মন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, রবিবার সকালে আচমকাই বিস্ফোরণ (Barasat Blast) ঘটে মোছপোলের ওই বাজি কারখানায়। তখন কাজ করছিলেন ২৬ জন। ঘটনায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়ায় জানা যায়নি, ঠিক কতজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও জখম ১৪জনকে উদ্ধার করে ভর্তি (Suvendu Adhikari) করা হয়েছে বারাসত জেলা হাসপাতালে। বিস্ফোরণকাণ্ডে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষকে কাঠগড়ায় তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যথারীতি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata’s ‘Rakesh Roshan’ Comment: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    Mamata’s ‘Rakesh Roshan’ Comment: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশিষ্ট অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক রাকেশ রোশন কবে চাঁদে গেলেন, তা নিয়েই চলছে জোর চর্চা। এর সূত্রপাত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য থেকেই। ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন, এখান থেকেই ভুল তথ্য দেওয়া শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে সরকারি অনুষ্ঠানের মঞ্চে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন। এখন যন্ত্র গিয়েছে। রাকেশ রোশনকে চাঁদে পাঠিয়ে ইন্দিরা গান্ধী জানতে চেয়েছিলেন, সেখান থেকে পৃথিবীকে দেখতে কেমন লাগছে। রাকেশ রোশন বলেছিলেন, সারে জাহা সে আচ্ছা।’’ কথা বলার সময় ভুল হতে পারে। কিন্তু তা শোধরাননি মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর এই বক্তব্য ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের ছড়াছড়ি। হৃতিক রোশনের বাবা রাকেশ রোশনের মহাকাশচারী রূপের ছবিও ভাইরাল হয়।

    সুকান্তর কটাক্ষ

    মমতার এই মন্তব্যের রেশ ধরে বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রী কী বলতে চেয়েছেন, সেটা তিনি বুঝতে পারেননি। মুখ্যমন্ত্রী আদতে কী বলতে চেয়েছেন, সেটার ব্যাখ্যা তাঁর থেকেই চান বঙ্গ বিজেপির সভাপতি। সুকান্ত লেখেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বলতে চান (চাইছিলেন)? উনি যেটা বলেছেন, সেটার তো কোনও অর্থ খুঁজে পাচ্ছি না আমি। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।’

    শুভেন্দুর তির

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘অশিক্ষিত, মূর্খ মুখ্যমন্ত্রী। রাকেশ রোশন অভিনেতা, মহাকাশে যাননি। রাকেশ শর্মা গিয়েছিলেন। কোনটা মহাকাশ, কোনটা চন্দ্রমা, কোনটা শুক্র তা জানেন না মুখ্যমন্ত্রী। ব্রহ্মাণ্ড, জ্যোতির্বিজ্ঞান সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান নেই। সে কারণে আগে ডক্টরেট লিখতেন, এখন লেখেন না। করুণা ছাড়া আর কী করব? ভগবান করুণা করুন।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্রের দেশে আমরা একজন অশিক্ষিত মুখ্যমন্ত্রীকে পেয়েছি। যিনি রাকেশ শর্মাকে বলেন রাকেশ রোশন। মহাকাশকে চন্দ্র বলছেন।’’ 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় মিম

    মমতার মন্তব্য নিমেষে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন কবে রাকেশ রোশন মহাকাশচারী হলেন? মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যকে হাতিয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। একজন হৃতিক রোশনের একটি বিখ্য়াত গানের নাচ শেয়ার করে লিখেছেন, বাবা মহাকাশচারী শোনার পর থেকেই হৃতিক এখন এমন — 

    আরেকজন রাকেশ রোশন অভিনীত একটি পুরনো ছবির গানের কলি শেয়ার করে লিখেছেন, মহাকাশচারী হওয়ার কৃতিত্ব এভাবেই পালন করছেন রাকেশ—

    ১৪ বছর আগে বাংলা ছবির সংলাপও ভাইরাল

    উল্লেখ্য, মমতা যে কথা আজ বলেছেন হুবহু বাংলা ছবিতে ১৪ বছর আগে সেই সংলাপ ছিল। সিঙ্গুর আন্দোলনের পটভূমিতে অনিন্দিতা সর্বাধিকারী রাজ্যে পালাবদলের আগে আলোর নিশানা বলে একটি ছবি তৈরি করেছিলেন। যেখানে অভিনয় করা কাঞ্চন মল্লিক, যিনি বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক, তাঁর মুখেই ছিল ওই সংলাপ। ছবিটির একটি অংশে অভিনেতা কাঞ্চনকে বলতে দেখা যাচ্ছে, “রাকেশ রোশন যখন চাঁদে গেছিল তখন ইন্দিরা গান্ধী রাকেশ রোশনকে জিজ্ঞেস করল যে, উপর থেকে পৃথিবী ক্যায়সা লাগতা। তখন রাকেশ রোশন বলেছিল সারে জাহা সে আচ্ছা।” তখন অপর অভিনেতা বলেন, “রাকেশ রোশন তো হৃতিক রোশনের বাবা, সে চাঁদে যাবে কী করে? রাকেশ শর্মা মহাকাশ গিয়েছিল।” এরপরই কাঞ্চন ওই অভিনেতাকে চড় কষিয়ে বলেন, “দিদি যখন বলেছে তখন রাকেশ রোশনই। জ্ঞান কপচাবি না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: দাদার খাটের নিচেই কয়েকশো কোটি! মমতার পুজো-অনুদান নিয়ে তীব্র কটাক্ষ

    Durga Puja 2023: দাদার খাটের নিচেই কয়েকশো কোটি! মমতার পুজো-অনুদান নিয়ে তীব্র কটাক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে মাত্র আর দু’ মাসও নেই। তার পরই শুরু হবে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো (Durga Puja 2023)। আর তারই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে গোটা বাংলা জুড়ে, শুরু হয়েছে মণ্ডপ নির্মাণ, প্রতিমা তৈরি। আর এই সবের মধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবার পশ্চিমবঙ্গের পুজো কমিটিগুলির জন্য অনুদানের পরিমাণ বাড়িয়ে ৭০ হাজার টাকা করার কথা ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয়, গোটা পুজো জুড়ে যা বিদ্যুৎ খরচ হবে কমিটিগুলির, তার এক-চতুর্থাংশ বিল মেটালেই হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পর খুশির মেজাজে দুর্গাপুজো কমিটিগুলি। কিন্তু ক্ষুব্ধ বিরোধীরা। তাঁদের প্রশ্ন, ভাঁড়ে মা ভবানীর দশা যেখানে, সেখানে এই বাহুল্য কি না দেখালেই নয়? এর আগেও এই অনুদানের ওপর ভিত্তি করে সরকারের বিরোধিতা করেছেন বিরোধী রাজনৈতিক দল সহ বুদ্ধিজীবীদের একাংশ। আর এবারও রাজ্য সরকার ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র কটাক্ষে বিঁধলেন নামজাদা বাংলা পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়।

    কে এই কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়?

    কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় একজন বাঙালি সিনেমা পরিচালক এবং বিজ্ঞাপন নির্মাতা। তাছাড়া তিনি পড়াশোনা সূত্রে একজন চিকিৎসক ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি অন্য পেশায় নিযুক্ত হন। এখনও পর্যন্ত তিনি ৬ টি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তার মধ্যে, ‘চাঁদের পাহাড়’, ‘উড়ো চিঠি’, ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘ককপিট’, ‘আমাজন অভিযান’, ‘ক্ষত’ অন্যতম।

    কী লিখেছেন তিনি এই অনুদানের (Durga Puja 2023) বিরুদ্ধে?

    এই অনুদান দেওয়ার খবর প্রকাশ হতে কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় তাঁর নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “এই ৭০০০০ টাকাতে দুঃস্থ সরকারি স্কুলে কিছু বই বিতরণ করা যেত। সব বড় ক্লাবের পুজোর (Durga Puja 2023) বাজেট লক্ষ বা কোটিতে হয়। আর পুজোর দাদার খাটের নীচেই কয়েকশো কোটি থাকে।’ কারও নাম উল্লেখ না করলেও তিনি কাকে লক্ষ্য করে কথাটি বলেছেন তা আর কারও বুঝতে অসুবিধা হয়নি। এই পোস্টের মাধ্যমে তিনি চরম কটাক্ষ করেছেন সরকার এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    অনুদান নেবে না সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার (Durga Puja 2023)

    মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পর যেমন খুশির হাওয়া অনেক পুজো কমিটির মধ্যে, ঠিক অপরদিকে এই বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষের সুর তুলেছেন বিরোধী পক্ষরা। প্রসঙ্গত সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার পুজো কমিটি এই অনুদান (Durga Puja 2023) নেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। এই ক্লাবের সদস্য হলেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে অনেকেরই বক্তব্য এই বিপুল পরিমাণ টাকা অন্য কোন খাতেও খরচ করা যেতেই পারত। অনুদান হিসেবে এত টাকা দেওয়াটাকে যুক্তিহীন ব্যাপার হিসাবেই দেখেছেন অনেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পক্ষ থেকে বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা বিজেপির কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল শনিবারে। বিজেপির জেলা কার্যালয়ে কোর কমিটির বৈঠক এবং রেনুকা লজে জেলা কমিটির বৈঠক সম্পন্ন হল। বিজেপির জেলা কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির দুটি বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জেলা কমিটির বৈঠকে জেলা নেতৃত্ব ছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, দুটি বৈঠকেই সাংগঠনিক বিষয়ের পাশাপাশি আলোচনার মূল বিষয় ছিল, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করা। পাশাপাশি তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

    কী বললেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)?

    আজ বালুঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, জেলার সাংগঠনিক বিষয়ে বৈঠক হয়েছে। লোকসভা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে যে কাজ করা দরকার বা পরিবর্তন করা দরকার, সে বিষয়ে এইদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়।

    যাদবপুর র‍্যাগিংয়ের বিষয় নিয়ে কী বলেন?

    যাদবপুর হোস্টেলে সিনিয়রদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠে আসার তথ্য নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই যে তথাকথিত বামপন্থীদের নগ্ন চেহারা প্রকাশিত হয়েছে। বামেরা দিন দিন উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা বার বার বলছি, এদের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্কারা রয়েছে। ২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত মাওবাদীদের হেল্প নিয়েছিলেন।

    র‍্যাগিং বন্ধের পদক্ষেপ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, র‍্যাগিং বন্ধ করার জন্য আমি আগেই বলেছি ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করলেই রাগিং বন্ধ হয়ে যাবে। ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করতে বলুন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৈঠকের পর বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থেকে ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, উপনির্বাচনে সবাই ঝাঁপাবে। আমরাও ঝাঁপাচ্ছি এবং আমরা একশো শতাংশ জিতবো। আমরা ধূপগুড়ি উপনির্বাচন জিততে চলেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘বাংলাকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’’, তোপ জেপি নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘বাংলাকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’’, তোপ জেপি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংগঠনিক বৈঠক থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। এদিন শাখা সংগঠনগুলির এক বৈঠক আয়োজিত হয় কলকাতায়, যার পোশাকি নাম ছিল সংযুক্ত মোর্চা সম্মেলন। সেখানেই মমতার বিরুদ্ধে তোপ দাগেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তার আগে সকালে দক্ষিণশ্বরে তিনি পুজোও দেন।

    মমতাকে তোপ বিজেপি সভাপতির

    জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এদিন বলেন, ‘‘গতকালও বলেছি আজকেও বলছি, কয়েকটি সংবাদপত্রে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন দুর্নীতি কোথায়! আমি জানতে চাই পার্থ চট্টোপাধ্যায় আজ কোথায়? কোথায় আজ অনুব্রত মন্ডলের মেয়ে? তৃণমূলের নেতারা বহু কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত! তবু আপনি প্রমাণ চাইছেন মমতা দিদি?’’
     
     এদিন বাংলার পঞ্চায়েত নির্বাচনের হিংসার কথা উঠে আসে জেপি নাড্ডার ভাষণে (JP Nadda)। তিনি বলেন, ‘‘২০২১ সালে ভোট পরবর্তী হিংসার জন্য ১২ হাজার মামলা দায়ের করা হয়েছে। বহু মানুষ এখনও পর্যন্ত ঘরছাড়া। এমনকি সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত ভোটে যে হিংসা হয়েছে তা সবাই দেখেছে। আর মমতা দিদি আপনি দেশের গণতন্ত্রের কথা বলছেন! আগে আপনি বাংলার দিকে তাকান।’’  

      অন্যদিকে মোদি সরকারের উন্নয়নের গতিকেও রোধ করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এমন অভিযোগও তোলেন নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, ‘‘বাংলায় কেন্দ্রীয় প্রকল্প চালুতে সরকারিভাবে বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমাদের সরকার পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ২১ লক্ষ পরিবারকে স্বাস্থ্য বীমার আওতায় আনতে চেয়েছিল, আয়ুষ্মান যোজনার মাধ্যমে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাতে বাধা দেয়।’’ জেপি নাড্ডার (JP Nadda) আরও সংযোজন, ‘‘বিগত ৪০-৫০ বছরে বাংলায় কংগ্রেস শাসন হোক বা কমিউনিস্ট শাসন হোক বা তৃণমূল শাসন হোক কেউই বাংলাকে পিছিয়ে নিয়ে যেতে কোনও কিছু বাকি রাখেনি। যে বাংলা বিশ্বকে একসময় পথ দেখিয়েছিল, সেই বাংলা আজ মমতা সরকারের অধীনে এসেছে। দুর্ভাগ্যবশত গত চার পাঁচ দশকে পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন হয়নি।’’

     প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটে বাংলায় বিজেপি যে ভালো ফল করবে তাও এদিন জেপি নাড্ডার (JP Nadda) ভাষণে উঠে আসে এবং তিনি বলেন, ‘‘সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য আপনারা একটা প্রধান ভূমিকা পালন করতে পারেন। আসুন আমাদের সংগঠনের সংখ্যালঘু এবং আদিবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করি। আমি এখানে যে উপস্থিতি এবং উদ্দীপনা দেখছি তাতে আমি নিশ্চিত যে বাংলায় পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি আসবে।’’ এই সময় সভাগৃহ করতালিতে ফেটে পড়ে, সেটার উল্লেখ করে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ‘‘করতালির বজ্রধ্বনি বলছে আপনারা অঙ্গীকার নিয়েছেন যে আপনারা দলকে সফল করবেন এবং বাংলায় পদ্ম ফোটাবেন।’’

    সকালে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দেন নাড্ডা (JP Nadda)

    বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েতি রাজ পরিষদের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবারই রাজ্যে পা রেখেছেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার সকালে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পুজো দিলেন বিজেপি নেতা। মন্দির থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি নেতা বলেন, ‘‘এই মন্দির স্বামী বিবেকানন্দের জায়গা, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের জায়গা। এখানে এসে দলের মঙ্গল চাইলাম, দেশের ভাল চাইলাম।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘দেশকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে ভগবানের আর্শীবাদ চাইলাম, যাতে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উন্নত ভারত গঠিত হয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    Suvendu Adhikari: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে পিংবনিতে সভা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিশ্ব আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন তিনি। বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসক শিবিরকে কড়া ভাষায় নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। ওবিসিতে বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে কেবল মাত্র ভোটের অঙ্ক হিসাবে ব্যবহার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) তোপ মমতাকে

    পিংবনির সভা থেকে শুভেন্দু রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দাগলেন। এই আক্রমণের প্রধান তির ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে। তিনি বলেন, ‘‘রানিমা হেলিকপ্টারে করে জঙ্গলমহলে কুম্ভকার-দলিতরা কেমন আছেন, তা দেখতে এসেছেন। সাধারণ জনগণের ট্যাক্সের টাকা খরচ করে ঝাড়গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী সভা করছেন। আপনারা না চিনলেও আমি পিসিকে হারে হারে চিনি। ২১ বছর সঙ্গে ছিলাম। জঙ্গলমহলে ঢোকার রাস্তা খুঁজে পাননি। কীভাবে লালগড় যেতে হয়, সেই রাস্তাটাও জানতেন না। ২০০৯ সালে আমি রাস্তা চিনিয়েছিলাম।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘হারিয়েছি নন্দীগ্রামে, আদালতে ফাইনও জমা করেছিলেন তিনি। তাই মুখ্যমন্ত্রী আপনাকে যদি প্রাক্তন না করতে পারি, ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই আমরা। আপনার আদরের দুলালটি জেলে যাবে। বালি, পাথর, গরুর পর এখন ব্যালট খায় তৃণমূল।’’

    ওবিসিদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    পিংবনি সভা থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘এই রাজ্যে তোষণ ও দুর্নীতির জন্য সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ওবিসিরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ওবিসিতে বিশেষ ধর্মের মানুষকে অতিরিক্ত সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন। সংরক্ষণ নীতিকে নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছেন। এই ওবিসিদের মধ্যে আছেন কুড়মি, কুম্ভকার, স্বর্ণকার। কিন্তু তাঁরা বঞ্চিত।‘‘ চাকরি দুর্নীতি কাণ্ড নিয়েও সরব হয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘এই রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অষ্টম তফসিলে সাঁওতালি ভাষার মর্যাদা দিয়েছেন অটল বিহারী বাজপেয়ী। মুখ্যমন্ত্রীর মারাং প্রকল্পের সমালোচনা করেন শুভেন্দু। মুখ্যমন্ত্রীর কথিত অলচিকি ভাষা আদতে লিপি। তাই শুভেন্দু বলেছেন, ওসব ভুলভাল, মারাং কী জিনিস মমতা জানেন না, আদতে মুখ্যমন্ত্রী অশিক্ষিত। রাজেশ মাহাতো বিক্রি হতে পারেন, তবে মাহাতো সমাজ বিক্রি হওয়ার লোক নয়। কুড়মিরা বিক্রি হওয়ার লোক নয়।‘‘

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘লোকসভায় ৩৬ আসন জেতার শপথ নিন’, বিজেপি কর্মীদের বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘লোকসভায় ৩৬ আসন জেতার শপথ নিন’, বিজেপি কর্মীদের বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার দুর্গাপুরের জনসভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দাগলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। বিরোধী জোটের ইন্ডিয়া নামকরণ নিয়েও কটাক্ষ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, ‘‘ইন্ডিয়া লিখলেই ভারতীয় হওয়া যায় না। রাষ্ট্রবাদী হওয়া যায় না। বৃটিশরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নামে আমাদের দেশে ব্যবসা করেছে। ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন কাশ্মীরে জঙ্গিহানা করেছে। তাই পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফেরাতে নরেন্দ্র মোদির হাত শক্তিশালী করতে আগলি বার ৪০০ পার। আর লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩৬ আসন তুলে দেওয়ার শপথ নিন।’’

    তৃণমূল-সিপিএমকে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    প্রসঙ্গত, সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনের হিংসার আগুন এখনও ধিক ধিক করে জ্বলছে। এখনও দুর্গাপুর সহ বেশ কিছু পুরসভায় মেয়াদ শেষের পরও নির্বাচন হয়নি। তার ওপর ভোট লুট ও কারচুপির অভিযোগে সরব বিজেপি। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন। আর ওই নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৩৫ টি আসনের টার্গেট নিয়ে ময়দানে নেমেছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় সংগঠন শক্তিশালী করতে ও জনসম্পর্ক দৃঢ় করতে আসরে নেমেছে গেরুয়া শিবির। বৃহস্পতিবার বিকালে দুর্গাপুরের কল্পতরু ময়দানে ছিল বিজেপির জনসভা। সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন বিজেপি বিধায়ক তথা বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন সভায় বক্তব্যের শুরু থেকে রাজ্যের তৃণমূল ও সিপিএমকে একই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে তীব্র আক্রমণ করেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সিপিএমকে আক্রমণ করে বলেন, ‘‘২০১১ সালে সিপিএমের বিরোধী দলনেতা ছিল। বেঙ্গালুরুতে সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গে ভাব, ভালবাসা, প্রীতি তৈরি হয়ে গেছে তৃণমূলের। দিল্লিতে দোস্তি আর রাজ্যে কুস্তি করা যায় না। আপনারা কিছু বললে মানুষ বিশ্বাস করে না। বিজেপি লাগাতার সংগ্রাম করছে। তাই মানুষ বিশ্বাস করে। আর তাই নিচু তলার সিপিএম কর্মীদের বলছি, চোর পিসি-ভাইপোকে তাড়াতে বিজেপিতে আসুন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিধানসভায় হাসপাতাল খুলতে বললে, বলে টাকা নেই। রাস্তা করতে টাকা নেই। আর সারাদিন চুরি করে বেড়ায়।’’

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আরও সংযোজন, ‘‘কয়লা চুরি করে ফাঁক করে দিয়েছে তোলামূল। বীরভুম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া জেলার এসপি ৪৩ কোটি টাকা করে তুলে নিয়ে চলে গেছে। আইপিএস-রা যদি ৪৩ কোটি তোলে, তাহলে ভাইপো কত কোটি তুলেছে ভাবুন। থাইল্যান্ডের ব্যাংককে কাশিকর্ন শাখায় রুজিরার অ্যাকাউন্টে লালার কত কোটি টাকা গেছে হদিশ উঠে এসেছে।’’ বৃহস্পতিবার রাজ্যের বেকারত্ব নিয়েও সরব হন তিনি। শুভেন্দু বলেন, ‘‘রাজ্যে ২ কোটি বেকার। নতুন কর্মসংস্থান নেই। ৫০ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক। রাজ্যে ৩০ লক্ষ রাজ্য সরকারের স্থায়ী চাকরি ফাঁকা। ১৭ সালে পিএসসির শেষবার বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। পুলিশ নিয়োগ বোর্ড উঠে গেছে। পিএসসি, স্টাফ সিলেকশন বোর্ড তুলে দিয়েছে। এসএসসিকে দুর্নীতিগ্রস্ত করে তুলেছে। ১২ বছরে কোনও নিয়োগ নেই। ৭০টার বেশি পুরসভায় নিয়োগে দুর্নীতি। রাজ্যে দুর্নীতি আর তৃণমূল সমার্থক হয়ে গেছে। তাই তোলামূলের হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে মানুষকে জোট বাঁধতে হবে।’’

    প্রসঙ্গ পরিবারবাদ

    ছাপ্পা, রিগিং, সন্ত্রাস নিয়েও তৃণমূলকে একহাত নেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘কর্পোরেশন, পুরসভায় ভিভি প্যাড ছাড়া ভোট করে জেতে তৃণমূল। পঞ্চায়েত ভোটে ডাকাতি করেছে। কয়লা চোর, বালি চোর, চাকরি চোর, ব্যালট চোর মমতা ব্যানার্জির তৃণমূলকে তাড়াতে হবে।’’ দেশজুড়ে আঞ্চলিক দলগুলির পরিবাররাজের বিরুদ্ধেও সরব হন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘মুলায়ম সিংয়ের মত পরিবারকে ফুলে ফেঁপে তুলতে চাইলে সাইকেল চিহ্নে ভোট দেবেন। চারা ঘোটালা চাইলে লালু প্রসাদের হ্যারিক্যানে ভোট দেবেন। কয়লা, বালি চোর, ব্যালট চোর গরু চোর চাইলে তোলামূলকে ভোট দেবেন। আর নিজের পরিবার, নিজের সমাজের, দেশের ভালো চিন্তা করলে বিজেপিকে ভোট দেবেন। তৃতীয় বারের জন্য নরেন্দ্র মোদির হাত শক্তিশালী করবেন।’’

    মমতার ইভিএম হ্যাক তত্ত্বের উত্তর

    পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর মন্তব্য, ‘‘আফগানিস্তানে যেরকম হয়েছিল ধর্ম ছাড়ো, না হয় দেশ ছাড়ো, পশ্চিমবঙ্গে সেরকম আশঙ্কা করছি। তাই পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফিরে পেতে পারি, তার লড়াই চলছে। তাই নরেন্দ্র মোদির হাত শক্তিশালী করতে আগামী লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩৬ আসন তুলে দেবো। এটাই আমাদের শপথ।’’ এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, আগামী লোকসভায় এনএডিএ ইভিএম হ্যাক করার পরিকল্পনা করেছে। তার পাল্টা জবাবে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) চাঁছাছোলা আক্রমণ করে বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পঞ্চায়েত ভোটে বিডিও, এসডিও, পুলিশকে দিয়ে কারচুপি করেছে, ভোট লুট করেছে। তাই এসব বলার আগে ইভিএমের সঙ্গে ভিভি প্যাড লাগিয়ে সততা প্রমাণ করুন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: “দিদি আমাদের ন্যায় চাই, টাকা ফেরত চাই” দাবিতে তৃণমূল কর্মীর অবস্থান-বিক্ষোভ

    Bankura: “দিদি আমাদের ন্যায় চাই, টাকা ফেরত চাই” দাবিতে তৃণমূল কর্মীর অবস্থান-বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৭০ জনকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ তুলে ওন্দা (Bankura) তৃণমূল পার্টি অফিসের সামনে ধর্নাতে বসলেন বহুল চর্চিত তৃণমূল সমর্থক প্রতিবাদী মহিলা প্রিয়াঙ্কা গোস্বামী। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আরও অনেক প্রতারিত চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের হাতে ছিল তৃণমূলের দলীয় পতাকা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। মূল অভিযোগ হল ওন্দা ব্লক তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক আশিষ দে’র বিরুদ্ধে।

    মূল দাবি কী (Bankura)?

    প্রতিবাদী তৃণমূল সমর্থকদের দাবি, দিদি আমাদের ন্যায় চাই, টাকা ফেরত চাই! আশিষ দে তৃণমূলের কলঙ্ক। ওন্দা (Bankura) ব্লক তৃণমূল সভাপতি উত্তম কুমার বিটের সহযোগিতায় প্রতারিত প্রিয়ঙ্কা গোস্বামী, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা আশিষ দে’র কাছ থেকে অর্ধেক টাকা ফেরত পেলেও বাকিরা এখনও পর্যন্ত ফেরত পাননি। তাই আজ তাঁরা ওন্দা তৃণমূল ব্লক পার্টি অফিসের সামনে টাকা ফেরত পেতে ধর্নাতে বসেছেন।

    পুলিশের কাছে আগেও অভিযোগ করেছিলেন

    প্রসঙ্গত রামসাগরের (Bankura) বাসিন্দা প্রিয়াঙ্কা গোস্বামীর অভিযোগ ছিল, বর্তমানে ওন্দা ব্লক তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক আশিষ দে করোনা কালে ‘বেসরকারি সংস্থায় চাকরি করে দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়ে প্রতারণা করেন’। এ বিষয়ে তিনি পুলিশেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরে গত ১২ জুলাই রামসাগরে বাজারে তাঁর স্বামী সুব্রত গোস্বামী এবং তাঁর বন্ধুদের নিয়ে পিকনিক করছিলেন। আর সেই সময় আশিষ দে ও তাঁর সঙ্গী দোলন পরামানিক সহ অন্যান্যরা তাঁদের উপর হামলা চালান। পরে তিনি নিজে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে, তাঁকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ করেন। ওই ঘটনার পর গত ১৫ জুলাই ওন্দা ব্লকের সাধারণ সম্পাদক আশিষ দে ও তাঁর সঙ্গী দলীয় কর্মী দোলন পরামানিককে ওন্দা থানার পুলিশ গ্রেফতার করে। বাঁকুড়া জেলা আদালতে তোলা হলে বিচারক আশীষ দে ও দোলন পরামানিকের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    উল্লেখ্য গত ১২ এপ্রিল তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ওন্দায় এলে আর্থিক প্রতারণার বিষয়টি তাঁর নজরেও এনেছিলেন এই প্রিয়াঙ্কা গোস্বামী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share