Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • BJP: শুভেন্দুর সভার আগেই খেজুরিতে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! একাধিক বাড়ি ভাঙচুর, আক্রান্ত বহু বিজেপি কর্মী

    BJP: শুভেন্দুর সভার আগেই খেজুরিতে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! একাধিক বাড়ি ভাঙচুর, আক্রান্ত বহু বিজেপি কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সফরে এসে খেজুরির ঠাকুরনগরে ৩ রা এপ্রিল প্রশাসনিক জনসভা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামীকাল ১০ এপ্রিল সেই মাঠে মুখ্যমন্ত্রীর পাল্টা রাজনৈতিক জনসভা করবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। প্রশাসন সভার অনুমতি না দিলেও কলকাতা হাইকোর্ট অনুমতি দিয়েছে। আর সেই সভার আগেই তৃণমূলীদের তাণ্ডব ও দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে বিক্ষোভের ঘটনায় রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হল খেজুরিতে। দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা। জানা গিয়েছে, খেজুরি-১ ব্লকের বীরবন্দর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কন্ঠীবাড়ী গ্রামে।  রাস্তাঘাট নেই। বারবার আবেদন জানিয়েও মেলেনি সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা। ফলে, এই ক্যাম্পের কোনও প্রয়োজন নেই বলে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন।  পাশাপাশি খেজুরির বারাতলা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বহু বিজেপি (BJP) কর্মীর বাড়িতে ও দোকানে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, বারাতলা অঞ্চলের ১৭০ নম্বর বুথে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বিজেপি (BJP)  কর্মীদের বাড়িতে চড়াও হয়। একাধিক কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করে। হামলায় একজন মহিলা কর্মী কোমরে গুরুতর চোট পেয়েছেন। হাতও ভেঙে দিয়েছে। দু- তিনজনের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে তৃণমূলীরা। আলো বালা রঞ্জিত, আঙ্গুরবালা রঞ্জিত, দিপালী পাত্র ,স্বপন মালি ,সুকুমার বেরা, সুমন মালি সহ কয়েকজন বিজেপি (BJP)  কর্মী জখম হয়ে তমলুক হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

    কেন হামলা চালাল তৃণমূল?

    রাজ্যের রাজনৈতিক মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম ও তার পাশের বিধানসভা খেজুরি। গত বিধানসভা ভোটে জমি রক্ষার আন্দোলন খ্যাত নন্দীগ্রামে পরাজিত হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  পাশের বিধানসভা খেজুরিতেও পরাজিত হয়েছে তৃণমূল প্রার্থী। যে জমি আন্দোলন,  যে নন্দীগ্রাম খেজুরির হাত ধরে রাজ্যের মসনদে বসেছে তৃণমূল সেই নন্দীগ্রাম ও খেজুরি পুন:দখলই এই পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান লক্ষ্য।  উল্টোদিকে, বিধানসভা ভোটের সাফল্য ধরে রেখে নন্দীগ্রাম খেজুরি থেকে তৃণমূলকে একদমে উৎখাত করে দেওয়াই লক্ষ্য বিজেপির (BJP) । এমন প্রেক্ষাপটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সভা ও পাল্টা শুভেন্দু অধিকারীর (Subhendu Adhikari) সভা ঘিরে রাজনৈতিক উত্তেজনার পারদ ক্রমে বাড়ছে খেজুরি, নন্দীগ্রাম সহ গোটা পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়।  পঞ্চায়েত ভোটের আগে হারানো মাটি ফিরে পেতে চাইছে তৃণমূল। পাশাপাশি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সভার আগে এলাকায় বিজেপি (BJP)  কর্মীদের উপর সন্ত্রাস তৈরি করতেই তৃণমূলীরা হামলা চালায়। এমনই অভিযোগ বিজেপির (BJP) ।

    কী বললেন বিজেপির বিধায়ক ?

    তৃণমূলীদের হামলার প্রতিবাদে শনিবার খেজুরির গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যাপীঠ মোড়ে বিজেপি (BJP)  কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করেন। খেজুরির বিজেপি বিধায়ক শান্তনু প্রামাণিক বলেন, এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই তৃণমূলীরা হামলা চালায়। বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এলাকায় তারা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আসলে ভয় দেখিয়ে কেউ জনসভায় না যায়, সেই চেষ্টা করছে তৃণমূল। এসব করে আমাদের কর্মীদের ভয় দেখানো যাবে না। দলীয় সভায় কর্মীদের ভিড় উপচে পড়বে।

    হামলা নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের খেজুরি ২ ব্লকের সভাপতি শ্যামল মিশ্র বলেন, তৃণমূল উন্নয়ন করেছে, গন্ডগোল করার দরকার নেই। মানুষ ভালোবেসে ভোট দেবেন আমাদের। এইসব মিথ্যা অভিযোগ করে প্রচারে থাকার চেষ্টা করছে বিজেপি (BJP) ।  পঞ্চায়েত ভোটের পর এদের খুঁজে পাওয়া যাবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নে বঞ্চনা করেছে তৃণমূল সরকার! কেন বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    BJP: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নে বঞ্চনা করেছে তৃণমূল সরকার! কেন বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ উত্তরবঙ্গের ব্যাপক উন্নয়ন করার স্বপ্ন দেখিয়ে তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় এসে গঠন করে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর। আর সেই সঙ্গে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পর্ষদকে নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়। নতুন দপ্তর গঠন করে এই দপ্তর উত্তরবঙ্গের শহর থেকে গ্রাম, প্রত্যন্ত অঞ্চলের জন্য কাজ করবে। ফলে, উত্তরবঙ্গের মানুষের আর কোনও অভাব, অভিযোগ থাকবে না। আর উন্নয়নের সেই স্বপ্নফেরি করে মা মাটি মানুষের সরকার গত এক যুগ ধরে ক্ষমতায় টিকে রয়েছে। কিন্তু,বাস্তবে মুখ্যমন্ত্রীর সেই ঘোষণা মতো কাজ হয়নি। এমনকী  সেভাবে উন্নয়ন যে হয়নি তা এই ১২ বছরে উত্তরবঙ্গের মানুষ এখন হারে হারে বুঝতে পারছেন। আর উত্তরবঙ্গের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের সীমাহীন এই বঞ্চনার অভিযোগে আন্দোলনে নামতে চলেছে বিজেপি। বিজেপি (BJP)  বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ শিলিগুড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতই উত্তরবঙ্গের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের আন্তরিকতার উদ্যোগের কথা বলুন না কেন বাস্তবের সঙ্গে তার কোনও মিল নেই। রাজ্যের তৃণমূল সরকার উত্তরবঙ্গের মানুষ প্রতি সীমাহীন বঞ্চনা করে চলেছে আর সেটা উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বাজেটেই প্রতিফলিত হচ্ছে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে মুখ্যমন্ত্রীর ঘনঘন উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে রাজনৈতিক মহলে।

    উত্তরবঙ্গকে বঞ্চনা নিয়ে কী বললেন বিজেপি বিধায়ক? BJP  

     গত কয়েক বছরের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ বাজেটের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন শিলিগুড়ির বিজেপি (BJP)   বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তিনি বলেন, ২০১৯- ২০ সালে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর ৬০৭ কোটি টাকা বাজেটে বরাদ্দ করেছিল। তাতে খরচ হয়েছে ৪৪৬ কোটি টাকা । তারপরের আর্থিক বছরে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বরাদ্দ ছিল ৭১০ কোটি টাকা। আর কাজ হয়েছে মাত্র ২৪৬ কোটি টাকা।  ২০২১-২২ আর্থিক বর্ষে বরাদ্দ হয়েছিল ৭৫৯ কোটি টাকা। সেই আর্থিক বছরে কাজ হয়েছে ১৭০ কোটি টাকা।  ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৭৮২ কোটি টাকা। আর কাজ হয়েছে ৩০৮ কোটি টাকার। বাজেটে যা বরাদ্দ  হচ্ছে তার ২২ থেকে ৪০ শতাংশ মাত্র কাজ হচ্ছে। 

    উত্তরবঙ্গের উন্নয়নে কী করছে কেন্দ্রীয় সরকার? BJP

    উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকার উন্নয়নের বাজেটে যে পরিমাণ  অর্থ বরাদ্দ করে, তার থেকে দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থ এই উত্তরবঙ্গের জন্য কেন্দ্রের বিজেপি (BJP)   সরকার বরাদ্দ করে বলে শঙ্করবাবু দাবি করেন। তিনি বলেন, বালাসন থেকে শালুগাড়া পর্যন্ত রাস্তাটি তৈরি হতে চলেছে কেন্দ্রের আর্থিক সহযোগিতায়। তার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১৩০০ কোটি টাকা।  তাহলে এরপরেও কি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গের উন্নয়ন নিয়ে কৃতিত্ব দাবি করবেন। উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রতি তাঁর আন্তরিকতার কথা বলবেন? উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের এই বঞ্চনার বিরুদ্ধে বিজেপি (BJP)    লাগাতার আন্দোলনে নামবে। উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের বঞ্চনার পুরোটাই আমরা মানুষের সামনে তুলে ধরব।

    বঞ্চনা নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

     বিজেপি বিধায়কের এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলেছে তৃণমূল। তুণমূলের দার্জিলিং জেলার ( সমতল) মুখপাত্র বেদব্রত দত্ত বলে, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করে চলেছে। তাতে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। আর উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বাইরে অন্যান্য দপ্তর যেমন, পূর্ত, সেচ, স্বাস্থ্য সহ বিভিন্ন দপ্তর থেকে যে ব্যাপক কাজ হচ্ছে সেই হিসেব কেন তুলে ধরছেন না বিজেপি (BJP)  বিধায়ক?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে একী বললেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা?

    BJP: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে একী বললেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েতে এবার তৃণমূল গন্ডগোল করতে গেলে জনগন উপযুক্ত জবাব দেবে। কোনও বিশৃঙ্খলা তারা আর মেনে নেবে না। লাঠির বদলে পাল্টা লাঠি দেবে। বৃহস্পতিবার পুরুলিয়া জেলা আদালতে একটি মামলায় জামিন নিতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি (BJP) নেতা রাহুল সিনহা (Rahul Sinha) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, পুরুলিয়ার মানুষের মুড আমি দেখেছি। এখানকার মানুষ তৃণমূলের বিরুদ্ধে রয়েছে। মানুষ এখন বিজেপির সঙ্গে রয়েছে। মানুষ চায়, নিরপেক্ষভাবে ভোট হোক। তাতে ভোটে যে জয়ী হবে হোক। তাই, তৃণমূল কংগ্রেস এবার আর ভোট লুঠ করতে পারবে না বলে প্রলাপ গুনছে। তৃণমূল বুঝে গিয়েছে, গ্রাম বাংলা সব তাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে। তাই, চারিদিকে বোমা মজুত করছে। হিংসাত্মক পঞ্চায়েত নির্বাচন করার তারা পরিকল্পনা নিয়েছে। তাই, আগেও বলেছি, এখনও বলছি, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন হোক। তাতে ভোটে যা ফল হবে তা আমরা মাথা পেতে নেব।

    বীরভূমের দায়িত্ব নিলেও ডুববে মমতা, কেন বললেন বিজেপি নেতা? BJP

    অনুব্রতহীন বীরভূমে এই প্রথম পঞ্চায়েত নির্বাচন হচ্ছে। এবার খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এই জেলার দায়িত্ব নিয়েছেন। সেই প্রসঙ্গে এদিন রাহুল সিনহা বলেন, বীরভূমের দায়িত্ব মমতা নিলেও পঞ্চায়েতে ভোট ডুববে। এরপর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, আগে অভিষেক গোয়া এবং ত্রিপুরার নির্বাচনের দায়িত্বে ছিলেন। দুই জায়গায় দলের ভরাডুবি হয়েছে। আসলে অনুব্রত আগে যখন বীরভূমের দায়িত্বে ছিলেন, তখন তৃণমূলের অবস্থা সারা রাজ্যে ভাল ছিল। এখন তৃণমূলের বাজার খারাপ। মানুষের অভিশাপ কুড়াচ্ছে এই দল। তাই, অভিষেক, মমতা যে দায়িত্বে থাকুক না কেন, দলকে আর বাঁচাতে পারবে না। এমনকী জেল থেকে অনুব্রত মণ্ডল যদি ফিরেও আসেন তিনিও দলের ভরাডুবি আটকাতে পারবেন না।

    দুর্নীতির সঙ্গে টলিউডের যোগ নিয়ে কী বললেন রাহুল সিনহা? BJP

     নিয়োগ দুর্নীতিতে যুক্ত অয়ন শীল সিনেমা, সিরিয়ালে টাকা ঢালার বিষয়টি সামনে এসেছে। এবার সেই দুর্নীতির সঙ্গে টলিউডের যোগ নিয়ে মুখ খুললেন রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, অধিকাংশ দুর্নীতির সঙ্গে টলিউডের একটা অংশের যোগাযোগ রয়েছে। কারণ, দুর্নীতির টাকা লুকানোর সব থেকে সহজ জায়গা হচ্ছে সিনেমা। আর সিনেমার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা সাদা করার চেষ্টা হয়। কোটি কোটি টাকা হাওলার মাধ্যমে বিদেশে যায়।  সিবিআই, ইডি নজরে টলিউড আছে। তাই, যারা এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তাদের অবশ্যই ইডি, সিবিআই-এর কাছে জেরার জন্য সম্মুখীন হতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: মুর্শিদাবাদে ফের তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল কংগ্রেস, কেন জানেন?

    Congress: মুর্শিদাবাদে ফের তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিল কংগ্রেস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সাগরদিঘি উপ নির্বাচনে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী হয় কংগ্রেস (Congress) । আর তারপর থেকে মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীরা নতুন করে অক্সিজেন পেতে শুরু করেন। সাগরদিঘিতে তৃণমূলের ভরাডুবি নিয়ে শুক্রবারই কালীঘাটের বৈঠকে জেলার দুই সাংসদ আবু তাহের এবং খলিলুর রহমান রোষে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সাগরদিঘি ভরাডুবি নিয়ে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই বৈঠকে দলীয় কোন্দলের বিষয়টি সামনে আসে। প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষের বিষয়টি কমিটির সদস্যরা উল্লেখ করেন। তৃণমূল সুপ্রিমো দুই সাংসদকে প্রকাশ্যে বলেন, অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তোমরা যোগাযোগ রাখছ। তাতে চড়ম বিড়ম্বনায় পড়েন দুই সাংসদ। মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের মুর্শিদাবাদে তৃণমূলে ভরাডুবি। শনিবার বহরমপুর জেলা কার্যালয়ের সামনে সাংসদ অধীর চৌধুরীর উপস্থিতিতে প্রায় দেড় হাজার তৃণমূল কর্মী কংগ্রেসে (Congress)  যোগদান করেন। কংগ্রেস সাংসদ তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক আগেই একসঙ্গে দেড় হাজার কর্মী যোগ দেওয়ায় কংগ্রেস (Congress)  কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছেন। সভা মঞ্চেই অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury) বলেন, এই জেলায় তৃণমূল বলে আর কিছু থাকবে না। এই তো শুরু। এরপর আরও অনেকেই আমাদের দলে নাম লেখাবেন। চোরেদের দলে কেউ থাকবে না। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভগবানগোলা, বেলডাঙা সহ একাধিক ব্লকের তৃণমূল কর্মীরা এদিন কংগ্রেসে (Congress)  যোগদান করেন। তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেস যোগ দেওয়া এক নেতা আবদুল সালাউদ্দিন বলেন, তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। এই দলে আর যুব সমাজ কেউ থাকতে চাইছে না। এদিন আমরা কয়েকশো কর্মীকে নিয়ে কংগ্রেসে যোগদান করলাম। পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল কিছু করতে পারবে না।

    কংগ্রেসের যোগদান নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব? Congress

    এমনিতেই কালীঘাটের বৈঠকের পর সাগরদিঘির নির্বাচনের ভরাডুবি নিয়ে ব্যাকফুটে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। এরমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে প্রায় দেড় হাজার কর্মী কংগ্রেসে (Congress)  যোগ দেওয়ায় শাসক দলের নেতা কর্মীরা অনেকটাই হতাশ। যদিও তৃণমূলের জেলা সভানেত্রী শাওনি সিংহরায় এত সংখ্যক তৃণমূল কর্মী যোগদানের বিষয়টি মানতে নারাজ। তিনি বলেন, কংগ্রেসের (Congress)  ওটা নাটকের মঞ্চ। তৃণমূলের কোন নেতা, কোন পঞ্চায়েত সদস্য যোগ দিয়েছেন তা ওরা কেউ বলতে পারেনি। ফলে, দেড় হাজার কর্মী যোগ দেওয়ার কথা বলছে তা একেবারের ভিত্তিহীন। সবটাই লোক দেখানো।

    অন্যদিকে, এদিন কান্দিতে পঞ্চায়েত ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে সিপিএমের প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। সেখানে পলিটব্যুরোর সদস্য সূর্যকান্ত মিশ্র আসেন। তিনি বলেন, সাগরদিঘিতে হেরে যাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী বিডিও, রির্টানিং অফিসার, পুলিশ আধিকারিক সবাই বদলি করে দিয়েছেন। আসলে নিচু তলার অফিসাররা আর ওদের কথা শুনছে না। ক্রমশ এই সংখ্যাটা বাড়ছে। আর ওদের দলের মধ্যেই যা অশান্তি হচ্ছে, সেটাই সবার আগে ওরা সামলালে ভালো হয়। পরে, রাজ্যে শান্তি ফেরানোর কথা ভাববে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: দিল্লিতে অনুব্রত মণ্ডল কেমন থাকবেন জানালেন দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: দিল্লিতে অনুব্রত মণ্ডল কেমন থাকবেন জানালেন দিলীপ ঘোষ

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ জল্পনার অবসান। অবশেষে দোল উত্সবের দিন দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হল অনুব্রত মণ্ডলকে। সেখানে নিয়ে গিয়ে তিনি কেমন থাকবেন, তাঁর উপর নির্যাতন চালানো হবে কি না তা নিয়ে শাসক দলের অন্দরেই জোর চর্চা শুরু হয়েছে। কারণ, সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, অনুব্রতহীন ভোট হবে বীরভূমে। তাই, ওই জেলায় শাসক দলের নেতা কর্মীদের কাছে এবার পঞ্চায়েত নির্বাচন মস্তবড় চ্যালেঞ্জ। বীরভূম জেলার নেতারা সেটা প্রকাশ্যে স্বীকার করছেন। শুধু তাই নয়, দিল্লি নিয়ে গিয়ে তাঁর উপর নির্যাতন চালানোরও আশঙ্কা করছেন অনেকে। দুদিন আগেই বীরভূমের নানুরে দলীয় সভায় প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক গদাধর হাজরা পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিজেপি কর্মীদের হুঁশিয়ারি দেন। প্রকাশ্য সভায় তিনি বলেছিলেন, অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে বীরভূমের সংগঠন ভেঙে দেওয়ার চক্রান্ত করা হচ্ছে। দিল্লিতে অনুব্রত মণ্ডলকে কষ্ট দেওয়া হলে, এই জেলায় বিজেপি কর্মীদের আমরা কষ্ট দেব। এবার দিল্লিতে গিয়ে অনুব্রত কেমন থাকবেন তা প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। পূর্ব মেদিনীপুরে দোল উত্সবে যোগ দিতে এসে তিনি বলেন, শীত ছিল বলে আগে নিয়ে হয়নি। এখন গরম পড়েছে আরামে সেখানে থাকতে পারবেন। দিল্লি গিয়ে অনুব্রত লস্যি খাবেন। সেখানে সুখেই থাকবেন। কিন্তু, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিন্তা বীরভূমে ভোট করাবে কি করে !  সেজন্য তাঁকে আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছিল। অনুব্রতের মতো অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা করা হচ্ছে, কারণ প্রকৃত সত্য যাতে বেরিয়ে না আসে। সত্য একদিন উদঘাটন হবে।

     ডিএ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যকে এ কী বললেন দিলীপ ঘোষ ? Dilip Ghosh

    ডিএ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, আমার মুন্ডু কেটে নিলেও আমি এর বেশি ডি এ দিতে পারব না। সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর করা বক্তব্যকে কটাক্ষ করেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মাথা নিয়ে কি চচ্চড়ি হবে ?  রাজ্য সরকারি কর্মীরা কাজ করছেন। ডিএ তাঁদের ন্যায্য পাওনা। তাঁদের ডিএ দিতে হবে। মঙ্গলবার দোল উত্সবের দিনে সকাল থেকেই পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক সাংগঠনিক জেলায় আবির খেলায় মাতেন বিজেপি সাংসদ (Dilip Ghosh)। এদিন মেচেদার শান্তিপুরে ভবতারিণী মন্দির এবং হরি মন্দিরে পুজো দেন। দলীয় কর্মী সমর্থকদের আবির মাখিয়ে মিষ্টিমুখ করেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendhu Adhikari: বগটুইয়ে জমি পেল বিজেপি, ২১ মার্চ যাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী, কেন?

    Suvendhu Adhikari: বগটুইয়ে জমি পেল বিজেপি, ২১ মার্চ যাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী, কেন?

     মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বগটুই গ্রামের কথা মনে আছে। বীরভূমের রামপুরহাটের বড়শাল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান ভাদু শেখ খুন হওয়ার পর রাতের অন্ধকারে বগটুই গ্রামের একের পর এক বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অগ্নিদগ্ধ হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ২০২২ সালের ২১ মার্চ নৃশংস এই গণহত্যার জন্য রাতারাতি খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল রামপুরহাট শহর লাগোয়া এই বগটুই গ্রাম। এই গ্রাম ছিল তৃণমূলের খাসতালুক। বিরোধীদের কথা বলার সাহস ছিল না।  এবার এই শহিদদের সন্মান জানাতে এই গ্রামে শহিদ বেদি তৈরি করছে বিজেপি। শুধু শহিদ বেদি তৈরি নয়, সেখানে শহিদদের সমবেদনা জানাতে সভাও করবে বিজেপি। এখন যুদ্ধকালীন তত্পরতায় শহিদ বেদি তৈরির কাজ চলছে। মূলত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শহিদ পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে বিজেপি নিজেদের জমি শক্ত করার চেষ্টা করছে বলে রাজনীতির কারবারিরা মনে করছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, সংখ্যালঘুদের বিভ্রান্ত করতে বিজেপি এই চক্রান্ত করছে। যদিও পাল্টা বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে যারা শহিদ হবেন, তাঁদের এভাবে সম্মান জানানো হবে।

    ২১ মার্চ বগটুই গ্রামে বিজেপির শহিদ স্মরণে কারা আসছেন? Suvendhu Adhikari

    তৃণমূল নেতা ভাদু শেখ খুন হওয়ার পর তাঁর অনুগামীরা বগটুই গ্রামে তান্ডব চালিয়েছিলেন। নিরীহ মেয়ে, শিশু, বৃদ্ধাদের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে গণহত্যা করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এই গ্রামে ছুটে গিয়েছিলেন। সেই স্বজনহারা পরিবারের সদস্য শেখ বদর নলহাটিতে দলীয় একটি অনুষ্ঠানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendhu Adhikari) হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন। শহিদদের সন্মান জানাতেই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিজেপি নেতৃত্ব। ২০২২ সালে ২১ মার্চ নৃশংস গণহত্যার ঘটনা ঘটেছিল। সেই ২১ মার্চকে সামনে রেখে বিজেপির পক্ষ থেকে কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বগটুই গ্রামে যুদ্ধকালীন তত্পরতায় শহিদ বেদি তৈরির কাজ চলছে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendhu Adhikari) সহ রাজ্যের গেরুয়া শিবিরের একাধিক নেতা গ্রামে যাবেন। বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের জেলা সভাপতি আবদুল লতিফ বলেন, শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে আশপাশের চারটি গ্রামের সংখ্যালঘুরা হাজির হবেন। জানা গিয়েছে, স্বজনহারা মিহিলাল শেখের বাড়ির দেওয়ালে গড়ে উঠছে শহিদ বেদি। তিনি শহিদ বেদি তৈরি করার জন্যই জায়গা দিয়েছেন। মিহিলাল শেখ বলেন, “গত এক বছর আমরা শান্তি ঘুমতে পারছি না। মা-স্ত্রী-কন্যা সবাইকে হারিয়েছি। এই কষ্ট যেন আর কারও না হয়। বিজেপির পক্ষ থেকে শহিদ বেদি করার প্রস্তাব দিয়েছিল। সেই প্রস্তাবে আমি রাজি হয়েছি। ২১ মার্চ  আমরা স্বজনদের স্মরণ করব। তাই যারা আমাদের পাশে দাঁড়াবে তাঁদের সঙ্গে আমরা আছি।

    এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, বিজেপি এখন সংখ্যালঘু তোষণে নেমেছে। ঘোলা জলে মাছ ধরতে চাইছে তারা। একটা বিভেদ করতে চাইছে। এলাকার মানুষ জানেন, দোষীদের কঠোর শাস্তি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। স্বজনহারাদের পাশেও দাঁড়িয়েছেন তিনি। বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, তৃণমূল কর্মীরা নিজের দলের কর্মী, সমর্থকদের খুন করেছে। এই কষ্টের দিনে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াতে চাইছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য রাষ্ট্রবিরোধী ও ভিত্তিহীন! সব জানলে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য রাষ্ট্রবিরোধী ও ভিত্তিহীন! সব জানলে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ও ‘ভিত্তিহীন’ বলে দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বাজেট ঘোষণার রাতেই ‘সরকার পড়ে যাচ্ছিল’—মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে  বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতার মুরলিধর সেন লেনে রাজ্য বিজেপির সদর দফতরে সাংবাদিক বৈঠক করেন শুভেন্দু। সেখানে তিনি বলেন,‘‘স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চাদের সামনে মুখ্যমন্ত্রীর এই ধরণের মন্তব্য করা একেবারেই উচিত হয়নি। সম্পূর্ণ রাষ্ট্রবিরোধী মন্তব্য। আমরা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, তাঁরা এই মন্তব্যকে গ্রহণ করি না। সরকার পড়ে যাচ্ছিল— এই মন্তব্যের ভিত্তি কী? ওঁর (মুখ্যমন্ত্রী মমতা) কথা কেউ বিশ্বাস করে না।’’

    সত্য প্রকাশ করুন মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, বুধবার কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের পর বৃহস্পতিবার সকালে বর্ধমানের সভা থেকে কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, ‘‘কাল তো সরকার প্রায় পড়েই যাচ্ছিল! কেন পড়ে যাচ্ছিল? শেয়ার বাজারে ধস নেমে।’’তিনি আরও বলেন, ‘‘৬-৮ জনকে ফোন করে বলেছে টাকা দাও, মানে যাঁদের শেয়ার পড়ে যাচ্ছিল, তাঁদের দাও। কাউকে বলছে ২০ হাজার কোটি টাকা দাও, কাউকে বলেছে ২৯ হাজার কোটি টাকা দাও, কাউকে ১০ হাজার কোটি টাকা দাও, এই সব বলে সরকার আগলেছে… এই দিয়ে সরকার চলে?”  মুখ্যমন্ত্রীর এই ধরনের মন্তব্যের নিন্দা করে বিরোধী দলনেতার দাবি, অনেক অবিজেপি দল শাসিত রাজ্য সরকারও এই বাজেটকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। উদাহরণ হিসেবে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের প্রেস বিবৃতির কথাও তুলে ধরেন শুভেন্দু।  তিনি বলেন, ”কেবলমাত্র রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যারা বিজেপি বা প্রধানমন্ত্রীকে সহ্য করতে পারেন না, তাঁদের মতো মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া বাকি সকলেই এই বাজেটকে প্রশংসা করতে বাধ্য হবে।”

    আরও পড়ুুন: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

    আধারশূন্য মন্তব্য

    বিধানসভার বিরোধী দলনেতা মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে আধারশূন্য হিসেবেও ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, ‘‘কাকে কোথায় টাকা বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে, তা প্রকাশ্যে আনা হোক। এটা যদি উনি খুব সিরিয়াসলি বলে থাকেন একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে, তা হলে একটা শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন না। কাকে কোথায় টাকা বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছিল, উনি জানান সেটা।’’ সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতার সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর কর্ণধার গৌতম আদানির একটি ছবিও প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: “স্বামীজি বেঁচে থাকলে বাংলা থেকে প্রস্থান করতেন!”, সিমলা স্ট্রিট থেকে রাজ্যকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “স্বামীজি বেঁচে থাকলে বাংলা থেকে প্রস্থান করতেন!”, সিমলা স্ট্রিট থেকে রাজ্যকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বামী বিবেকানন্দের ১৬১ তম জন্মদিনে সিমলা স্ট্রিট থেকে রাজ্য সরকারকে একহাত নিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মমতা সরকারকে কটাক্ষ করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আজ রাজ্যে শিক্ষার যা অবস্থা তাতে, স্বামীজি বেঁচে থাকলে বাংলা থেকে প্রস্থান করতেন। অন্য কোনও দেশে আশ্রয় নিতেন।” এদিন বিরোধী দলনেতা বিজেপি যুব মোর্চার ইয়ং ইন্ডিয়া রান কর্মসূচিতেও অংশ নেন। 

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এদিন আরও বলেন, “রাজ্যে শিক্ষার যা অবস্থা তাতে পুরো শিক্ষা দফতরটাই জেলে।” স্বামীজি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন, “জন্মভিটায় আসার রাস্তায় স্বামীজির ছবিগুলি ছোট ছোট। সেখানে কোনও একজন কার্বাইড দিয়ে পাকানো রাজনৈতিক নেতার বড় বড় কাট আউট। এই সংস্কৃতি ভাল নয়। ভয়ঙ্কর সংস্কৃতি। স্বামীজির সঙ্গে ছবি দেওয়া তো দূরের কথা, নাম দেওয়ার আগে ভাবতে হয়।” বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, এই প্রথম স্বামীজির বাড়িতে মেটাল ডিটেক্টর বসানো হয়েছে। তিনি কটাক্ষ করে বলেন, যাঁদেরকে একটা কুকুরও চাঁটবে না, তাঁদের জন্য মেটাল ডিটেক্টর বসানো হয়েছে, বলেন তিনি। 
     
    সাংবাদিকরা যাতে শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) অভিষেকের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তুলে না ধরেন, সেই কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “অভিষেক আসেন বিকেলে। গত ২৫-২৬ বছর ধরেই ১২ জানুয়ারির সকালে আমি স্বামীজিকে শ্রদ্ধা জানাতে আসি। আমি ওঁর কাউন্টার পার্ট নই। অ্যান্টিকে হারিয়েছি।” বিবেকানন্দের বাণী উল্লেখ করে বলেন, “আমি-আমি করিও না। আমরা আমরা করিও।”        

    এদিন স্বামীজির সিমলা স্ট্রিটে বাড়িতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “স্বামীজি ছিলেন, যুব সমাজের আইকন। আর আজ যাঁদের যুব সমাজের আইকন বলে প্রচার করা হচ্ছে, তাঁদের কখনও ইডি আর কখনও সিবিআই ডাকে।”

    গঙ্গা আরতি বিতর্ক 

    গঙ্গাঘাটে আরতি প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, “আমরা যে ঘাটে গঙ্গা আরতি করার পরিকল্পনা নিয়েছিলাম সেখানে আমাদের গঙ্গা আরতি করার বিষয়ে বাধা দিলেও মুখ্যমন্ত্রী সেই জায়গাতেই আরতি ঘাট চূড়ান্ত করলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছদ্মবেশ সবাই ধরে ফেলেছেন।” মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে এদিন সুকান্ত আরও বলেন, “গেরুয়া বসন পরলেই হিন্দুত্ব প্রমাণ হয় না। ভোটের সময় গেরুয়া বসন পরলেই সবাই হিন্দু হয়ে যায় না। আমরা চাই রাজ্যের সব জায়গায় গঙ্গা আরতির ঘাট তৈরি করা হোক। তবে উনি সরকারি নোটিফিকেশন বের করুন যে, সবাই গঙ্গা আরতি করতে পারবে। শুধু বিজেপির কেউ করতে পারবে না। কারণ বিজেপির সব কিছুতেই তো উনি বাধা দেন।”

    প্রসঙ্গত, কলকাতার বাবুঘাট সংলগ্ন বাজাকদমতলা গঙ্গার ঘাটে গঙ্গা আরতি করার বিষয়ে জায়গা চূড়ান্ত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বারাণসীর ধাঁচে এবার কলকাতাতেও গঙ্গা আরতি শুরু হবে। মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরই তাঁর বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন বিজেপি নেতারা। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের বাড়ি, কারখানায় আয়কর হানায় উদ্ধার কোটি কোটি টাকা

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “নকল হিন্দুদের মানুষ বিশ্বাস করে না। মুখ্যমন্ত্রী সনাতনীদের কতটা ঘৃণা করেন তা বন্দে ভারত ট্রেনের উদ্বোধনে হাওড়া স্টেশনে এসে জয় শ্রীরাম স্লোগান শুনে বিরক্তি প্রকাশ করেই তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। তাই গঙ্গায় আরতি করুন আর গঙ্গায় ঝাঁপ দিন, কোনও কিছুতেই লাভ হবে না। বাংলার সনাতনীরা ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল, আজ তাদের জাগরণ অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। আর কিছুটা বাকি আছে। তারপরেই মুখ্যমন্ত্রী প্রাক্তন হয়ে যাবেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat: ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, মমতার ‘গোঁসা’য় তাল কাটল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে

    Vande Bharat: ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, মমতার ‘গোঁসা’য় তাল কাটল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়া (Howrah) স্টেশনে ফিরল ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের স্মৃতি! ফের সরকারি অনুষ্ঠানে দেওয়া হল জয় শ্রীরাম ধ্বনি। তার জেরে মঞ্চেই উঠলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ‘বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসে’র যাত্রার সূচনা করলেন মঞ্চের নীচে দাঁড়িয়ে সবুজ পতাকা নেড়ে। রাজ্যপালের অনুরোধে দিলেন বক্তৃতাও। তবে সেটাও করলেন মঞ্চের নীচে দাঁড়িয়েই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর এই বিসদৃশ আচরণে তাল কাটল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেস…

    শুক্রবার হাওড়া স্টেশনের ২২ নম্বর প্লাটফর্মে আয়োজন করা হয়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের। আসার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তবে এদিন ভোরে মা হীরাবেন মোদি প্রয়াত হওয়ায় ভার্চুয়ালি ট্রেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোদি। এই অনুষ্ঠানেই উপস্থিত হয়েছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, মন্ত্রী নিশীথ অধিকারী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এদিন বেলা এগারোটা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রী আসেন অনুষ্ঠানস্থলে। সেই সময় দর্শকদের একাংশ জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে শুরু করেন। দর্শকদের থামানোর চেষ্টা করেন রেলমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: কোনও কথা বললেন না, কর্তব্যে অবিচল! সবুজ পতাকা নেড়ে বন্দে ভারতের সূচনা মোদির

    রেলের পদস্থ আধিকারিকরাও চেষ্টা করেন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার। পুরো সময়টাই গম্ভীর মুখে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। মঞ্চে ওঠেননি। হাতজোড় করে তাঁকে মঞ্চে ওঠার অনুরোধ জানান রেলমন্ত্রী স্বয়ং। তার পরেও পুরো অনুষ্ঠান পর্ব মমতা বসে রইলেন মঞ্চের পাশের একটি চেয়ারে। রাজ্যপালের অনুরোধে অবশ্য বক্তব্য রাখতে রাজি হন মুখ্যমন্ত্রী। মঞ্চের নীচে দাঁড়িয়েই ভাষণ দেন তিনি। সেখান থেকেই সবুজ পতাকা নেড়ে সূচনা করেন বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসের যাত্রার। এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রীর প্রয়াত মা হীরাবেন মোদির উদ্দেশে শোকজ্ঞাপন করেন মমতা। আলাদা করে উল্লেখ করেন জোকা-তারাতলা মেট্রোর কথাও। এদিন ভার্চুয়ালি এই মেট্রোর সূচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী। যদিও রেলমন্ত্রী থাকার সময় এই মেট্রো প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা স্বয়ং। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি ভিক্টোরিয়া মেমরিয়ালে নেতাজির জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানেও প্রায় একই রকম ঘটনা ঘটেছিল। সেদিন মুখ্যমন্ত্রী মঞ্চে বক্তৃতা দিতে উঠতেই দর্শক আসনে থাকা দর্শকদের একাংশ জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে শুরু করেন। ক্ষোভে সেদিন বক্তৃতা মাঝ পথে থামিয়ে দিয়েছিলেন মমতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sourav Ganguly: সৌরভ কেন বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর নন? মমতাকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Sourav Ganguly: সৌরভ কেন বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর নন? মমতাকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌরভকে (Sourav Ganguly) বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করার দাবি জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । তাঁর প্রশ্ন বাংলাকে প্রতিনিধিত্ব করতে একজন অবাঙালিকে বেছে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সৌরভ যখন বাংলার গর্ব তাহলে কেন বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর নন? সৌরভের প্রতি এখন এত উদার কেন মুখ্যমন্ত্রী? অতীতে তো সৌরভকে যোগ্য মর্যাদা দেওয়া হয়নি। এখন কুম্ভীরাশ্রু শুধুই রাজনীতির স্বার্থে নয় তো? সোমবার প্রেস ক্লাবের একটি অনুষ্ঠানে প্রশ্ন তুললেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: আইসিসি-তে যান দাদা! সৌরভের হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি মমতার

    উল্লেখ্য, সোমবারই উত্তরবঙ্গ সফরে যাওয়ার আগে মুখ্যমন্ত্রী বিসিসিআই (BCCI) প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাদ যাওয়া নিয়ে সরব হন। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) কাছে উনি অনুরোধ জানান সৌরভকে যেন ভারত থেকে আইসিসি-তে পাঠানো হয়। এ প্রসঙ্গে এদিন শুভেন্দু বলেন, ‘উনি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) আর্জি জানালে প্রধানমন্ত্রী কেন শুনবেন? উনি যে প্রধানমন্ত্রীকে কোমরে দড়ি পরে ঘোরানোর কথা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে বলেন কিম্ভূত, কিমাকার, তার বেলা। আর প্রধানমন্ত্রী খেলার বিষয়ে নাক গলান না।  আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে কুম্ভীরাশ্রু ফেলার কোনও দরকার নেই। পশ্চিমবঙ্গের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করেছেন শাহরুখ খানকে। আপনার যদি সত্যিই সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে মর্যাদা দেওয়ার ইচ্ছে থাকত আপনি অনেক আগেই তাঁকে পশ্চিমবঙ্গের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করতেন।’

    আরও পড়ুন: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন রজার বিনি! জানেন তিনি কে?

    ২০১৯ সালে বিসিসিআই-র সভাপতি হন সৌরভ। তিন বছরের মেয়াদে ক্রিকেট প্রশাসক হিসেবে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। সৌরভের আমলেই দিন-রাতে টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে ভারতে। এমনকী, কোভিড আবহে সফল আইপিএলও। সূত্রের খবর, বোর্ডের প্রসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন সৌরভ, কিন্তু বোর্ডের বাকি সদস্যের সমর্থন পাননি। তাঁকে আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। সবিনয়ে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন মহারাজ। এরপর ইডেনে দাঁড়িয়ে সৌরভ নিজেই জানিয়ে দেন, সিএবি নির্বাচনে সভাপতি পদে লড়বেন তিনি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share