Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Goutam Deb: ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম’ ভজনে হারমোনিয়ামের সুরে গলা মেলালেন গৌতম দেব!

    Goutam Deb: ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম’ ভজনে হারমোনিয়ামের সুরে গলা মেলালেন গৌতম দেব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনে রামের ভজন গাইলেন তৃণমূল নেতা গৌতম দেব (Goutam Deb)। তিনি বললেন, “রাম ভজন মানে শুধু জয় শ্রীরাম নয়”। এক দিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে রাজ্যে ছুটি ঘোষণা না করে সংহতি যাত্রা করছেন, ঠিক সেই দিনেই রামনাম স্মরণ করে ভজন গাইলেন প্রাক্তন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা গৌতম দেব। উল্লেখ্য, আজ সকালেই কাঁথির রাম মন্দিরে নিজের স্ত্রীকে নিয়ে ঘণ্টা বাজিয়ে রামের পুজো করেন তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। রামনামের ঢেউ যে বঙ্গের তৃণমূলের নেতাদের মধ্যেও আছড়ে পড়েছে, এটা বিভিন্ন ঘটনাতেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে।

    হারমনিয়ামে গলা মেলালেন তৃণমূল নেতা (Goutam Deb)

    রাম মন্দিরে প্রভু রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম…পতিত পাবন সীতা রাম’ গানে হারমোনিয়ামের সুরে গলা মিলিয়ে গান গাইলেন শিলিগুড়ির তৃণমূল নেতা গৌতম দেব (Goutam Deb)। বিজেপি নেতাদের মতো তিনিও আজকের ঐতিহাসিক মুহূর্তে প্রভু রামের প্রতি ভক্তি নিবেদন করলেন। অবশ্য তাঁর কাছে এর মধ্যে কোনও রাজনীতি নেই। রয়েছে কেবলমাত্র আধ্যাত্মিক ভাবনার প্রকাশ। ঠিক এই  ভাবেই রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ব্যাখ্যা করলেন। 

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনে রামের ভজন করে (Goutam Deb) গৌতম দেব বলেন, “জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর পছন্দের গান। সারা দেশের সর্বত্র এই গান খুব জনপ্রিয়। এই গানে সর্বধর্মের কথা বলা হয়েছে। এই দেশেই সীতারাম পূজিত হন। এখন কেবলমাত্র জয় শ্রীরাম শোনা যায়। সীতার নাম কেন উচ্চারণ হয় না, তাই জানতে চাই। রামের সঙ্গে সীতা মায়ের পুজোও সমান ভাবে করা হোক।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “কোনও প্রকার ভোটের রাজনীতির কথা আমি বলতে চাই না। রামায়ণ আমাদের সকলের।”     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Visva-Bharati: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করল বিশ্বভারতী

    Visva-Bharati: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করল বিশ্বভারতী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনে অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva-Bharati)। ইতিমধ্যে কর্তৃপক্ষ জারি করেছে বিবৃতি। কেন্দ্র সরকার আগেই আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে অর্ধদিবসের ছুটি ঘোষণা করেছে। ওই দিন সমস্ত কেন্দ্র সরকারের অফিস সকাল থেকে বেলা আড়াইটে পর্যন্ত কাজ হবে এবং তারপর বন্ধ হয়ে যাবে। এবার একই নির্দেশকা দিল বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষ।

    উল্লেখ্য, এই রাজ্যের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে ছুটি দেওয়ার কথা বলে আবেদন করেছিলন এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। চেয়েছিলেন সুদুত্তর কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখনও পর্যন্ত উত্তর দেননি তাঁকে। পালটা মমতা ওই দিন হাজরা থেকে পার্কসার্কাস পর্যন্ত মহামিছিল করবেন বলে ঘোষণা করেছেন। যদিও রাজ্যের জন্য ছুটি ঘোষণা এখনও পর্যন্ত হয়নি।

    বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কী জানালো (Visva-Bharati)?

    বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva-Bharati) কর্তৃপক্ষ গতকাল শুক্রবার একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে, আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা এবং অভিষেক উপলক্ষে ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক ভবন, অফিস, ক্লাস এবং সকল বিভাগগুলি দুপুর আড়াইটের পর থেকে বন্ধ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই কথা জানিয়ে দেন।

    একাধিক রাজ্যে ছুটি ঘোষণা

    রাজ্যের একমাত্র কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে (Visva-Bharati) যেমন ছুটি ঘোষণা হয়েছে ঠিক তেমনই একাধিক রাজ্যে ওই দিন ছুটি থাকবে। কেন্দ্র সরকার অর্ধদিবস ছুটির ঘোষণার পাশাপাশি দেশের একাধিক বিজেপি শাসিত রাজ্যে মন্দির উদ্বোধনের দিনে ছুটি ঘোষণা করেছে। শুক্রবার মহারাষ্ট্র সরকার ২২ জানুয়ারি ছুটি ঘোষণা করেছে। একই ভাবে উত্তরপ্রদেশ, হারিয়ানা, ছত্তিশগড়, প্রদেশ সরকার ছুটি ঘোষণা করেছে। আবার গুজরাত, আসাম, ত্রিপুরা সরকার অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করেছে। আবার বেশ কিছু বেসরকারি ব্যাঙ্ক, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডায়া ছুটি ঘোষণা করেছে। ওই দিন বিদেশি লেন-দেনও বন্ধ থাকবে বলে জানা গিয়েছে। প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে রাম মন্দিরের অনুষ্ঠানকে সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত টিভিতে লাইভ সম্প্রচার করা হবে।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘গতবার ওঁর ১২ আসন নিয়েছি, এবার আরও ১২টা গেলে…’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘গতবার ওঁর ১২ আসন নিয়েছি, এবার আরও ১২টা গেলে…’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কড়া নাড়ছে লোকসভা ভোট। দিল্লিতে কংগ্রেস-তৃণমূল-সিপিএমের সখ্যতা সামনে এলেও, এরাজ্যে একলা চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যে মুর্শিদাবাদে দলীয় বৈঠকও করেছেন। দুর্নীতি ইস্যুতে কোণঠাসা তৃণমূলের লোকসভা নির্বাচনে ভালোই ভরাডুবি হতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। গত ২০১৯ সালের নির্বাচনে নিজেদের জেতা ১২টি আসন খোয়াতে হয়েছিল ঘাষফুল শিবিরকে। যা  নিয়ে শনিবার কটাক্ষ করলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মেদিনীপুরের সাংসদের দাবি, ২০১৯ সালেও একই দাবি করেছিলেন মমতা। এবারও আসন খুইয়ে ধাক্কা খেয়ে চুপ করে যেতে হবে বলে দাবি তাঁর।

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    প্রতিদিনের মতো শনিবারও সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বের হন দিলীপ বাবু (Dilip Ghosh)। সেখানেই সংবাদমাধ্যম ঘিরে ধরে তাঁকে। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মমতা ৪২টির মধ্যে ৪২ আসনের লক্ষ্য বেঁধে দেওয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়া চাইলে বলেন, ‘‘২০১৯ সালেও একই কথা বলেছিলেন উনি। কিন্তু ওঁর থেকে ১২টি আসন নিয়ে নিয়েছিলাম আমরা। আরও ১২টি আসন গেলে, ধাক্কা খেয়ে চুপ করে যাবেন উনি। আর দিল্লির কথা বলবেন না। দলকে বাঁচিয়ে রাখুন। নেতাদের বাঁচান। যেভাবে উইকেট পড়ছে, ইডি-সিবিআই যেভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে, ভোটের আগে নেতা থাকবে তো? মানুষ চাইছেন, বাংলা থেকে এঁরা সাফ হোন।’’ কংগ্রেস-তৃণমূলের দিল্লিতে দোস্তি আর রাজ্যে কুস্তি প্রসঙ্গে দিলীপবাবুর (Dilip Ghosh) সাফ বক্তব্য, ‘‘আগামী নির্বাচনে বিজেপি জিততে চলেছে। কে দু’নম্বরে আসবে, সেই নিয়ে লড়াই চলছে। এতে বিজেপি-র কিছু যায় আসে না। আমাদের দালাল ধরার প্রয়োজন নেই।’’

    প্রসঙ্গ রাম মন্দির

    রাম মন্দিরে ইতিমধ্যে ১০১ কেজি সুন্দরবনের মধু পাঠিয়েছেন দিলীপ। উদ্বোধনের দিন অযোধ্যায় দলে দলে ভক্তদের যেতে নিষেধ করেছে কেন্দ্র। এনিয়ে দিলীপবাবুর (Dilip Ghosh) বক্তব্য, ‘‘কোটি কোটি মানুষ ২২ জানুয়ারি অযোধ্যা যেতে আগ্রহী। কিন্তু অযোধ্যা ছোট্ট একটি শহর। এত মানুষের জন্য ব্যবস্থাপনা অসম্ভব। বরং দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ২২ জানুয়ারির পর সব রাজ্যকে আলাদা আলাদা সময় দেওয়া হয়েছে।’’ জানা গিয়েছে, ভক্তদের অযোধ্যা নিয়ে যেতে হাওড়া থেকে প্রথম আস্থা স্পেশাল ছুটবে ২৯ জানুয়ারি। এরকম পাঁচটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ট্রেনের টিকিটের দাম ১৬০০ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘রাষ্ট্র বিরোধীরা রামের বিরুদ্ধে মিছিল করবে’’, মমতার সংহতি কর্মসূচিকে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘রাষ্ট্র বিরোধীরা রামের বিরুদ্ধে মিছিল করবে’’, মমতার সংহতি কর্মসূচিকে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার সকালেই ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণ করতে গিয়ে ফের মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মেদিনীপুরের সাংসদ জানান, রাষ্ট্র বিরোধীদের নিয়ে রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে সংহতি মিছিল করছে তৃণমূল। পাশাপাশি দিলীপ ঘোষের মন্তব্যে উঠে আসে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মিডলম্যান প্রসন্ন রায়ের কথাও। প্রসঙ্গত, পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ এই ‘মিডলম্যান’ নিয়োগ দুর্নীতিতে আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন। সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হন তিনি। এবং বৃহস্পতিবারে তাঁর (প্রসন্ন রায়ের) একাধিক আস্তানায় তল্লাশি চালায় ইডি।

    রাষ্ট্র বিরোধীদের নিয়ে তৃণমূলের মিছিল

    তৃণমূলের সংহতি মিছিল নিয়ে দিলীপের (Dilip Ghosh) মন্তব্য, ‘‘আগে তৃণমূল নিজেদের মধ্যে সংহতি করুক। সংহতির নামে হিন্দু বিরোধীদের এককাট্টা করার চেষ্টা হচ্ছে। আমার মনে হয় না কোনও হিন্দু এই সংহতি মিছিলে যাবে। যারা তৃণমূলের উচ্ছিষ্টভোগী, এই করেই খাচ্ছে আর দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, এরকম কিছু লোক যাবে। আর যারা সিএএ পাস হওয়ার পর সারা বাংলায় আগুন জ্বালিয়ে ট্রেন, বাস, রেল, জাতীয় সড়ক অচল করেছিল, সেই সমস্ত রাষ্ট্রবিরোধীদের নিয়ে এখানে রামের বিরুদ্ধে মিছিল হবে।’’ প্রসঙ্গত, মমতার সংহতি মিছিল থেকে সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট হতে পারে এই অভিযোগ আগেই তুলছেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন দিলীপ ঘোষের কথাতেও দেখা গেল বিরোধী দলেনেতারই সুর।

    প্রসঙ্গ নিয়োগ দুর্নীতি ও প্রসন্ন রায়

    নিয়োগ দুর্নীতিতে ইডির তল্লাশি অভিযান নিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘আগে তার বিরুদ্ধে যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই আগের বার তিনি জামিন পেয়েছিলেন। কিন্তু ইডি মনে করছে আরও তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাবে। তাই ফের তদন্ত হচ্ছে। জাল এতো বড় যে কে যুক্ত আর কে নয়, অনেকে অজান্তে যুক্ত হয়ে পড়েছে। কে সুবিধা পেয়েছে কে পায়নি, এভাবেই বিশাল বিস্তার হয়েছে। তার কিনারা খোঁজার চেষ্টা চলছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন রাজ্যেও ছুটি চাই, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন রাজ্যেও ছুটি চাই, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন ২২ জানুয়ারি। উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার তো বটেই একাধিক রাজ্যে স্কুল ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারও ইতিমধ্যে কর্মীদের জন্য অর্ধদিবসের ছুটি ঘোষণা করেছে। এরই মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ছুটি ঘোষণার দাবি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। নিজের ফেসবুক ও এক্স হ্যান্ডেলে ওই চিঠি পোস্টও করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    কী লিখলেন সুকান্ত মজুমদার?

    মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে ওই চিঠিতে (Ram Mandir) সুকান্ত মজুমদার লেখেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আমি লিখিত অনুরোধ করেছি যেন উনি রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান হিসাবে আগামী ২২ জানুয়ারি ২০২৪-এর পবিত্র দিনে সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করেন। এর ফলে বাংলার নতুন প্রজন্ম ভারতের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠতে পারবে এবং তাদের মন ভারতীয় গরিমায় প্লাবিত হবে যখন তারা রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার সাক্ষী হয়ে থাকবে।’’

    রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার হবে দূরদর্শনে

    জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেখানো হবে ডিডি নিউজ এবং ডিডি ন্যাশনাল চ্যানেলে। সেখানে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে অনুষ্ঠান। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের দিন শুধুমাত্র এএনআই এবং দূরদর্শনকেই সেখানে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অন্য কোনও সংবাদমাধ্যম রাম মন্দির চত্বরে থাকতে পারবে না বলেই জানানো হয়েছে। গত ডিসেম্বরে শেষ সপ্তাহে একথা জানায় রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি মমতার কর্মসূচিতে নষ্ট হবে সম্প্রীতির পরিবেশ, হাইকোর্টে শুভেন্দু

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি মমতার কর্মসূচিতে নষ্ট হবে সম্প্রীতির পরিবেশ, হাইকোর্টে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারির রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন, সেদিনই আবার কলকাতাতে সংহতি যাত্রার ঘোষণা করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেত্রীর এই বিতর্কিত কর্মসূচি নিয়ে এবার জল গড়াল হাইকোর্ট পর্যন্ত। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন এই মর্মে যে সংহতি যাত্রা হলে রাজ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে। বুধবারই জনস্বার্থ মামলার আবেদন জানান নন্দীগ্রামে বিধায়ক। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি মধুরেশ প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চ। মামলায় অন্যতম পার্টি হিসেবে যুক্ত করা হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেসকে। বৃহস্পতিবারই শুনানি হতে পারে এই মামলার।

    সংখ্যালঘু ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি মমতার

    রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে রামভক্তদের উন্মাদনা তুঙ্গে পৌঁছেছে। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। সারা দেশ জুড়ে এই দিনটি উদযাপন হবে। ধর্মস্থানগুলিতে চলবে কীর্তন। এই দিনেই মমতার ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক। ওই দিন কলকাতা সমেত প্রত্যেকটি জেলায় এবং ব্লকগুলিতে মিছিল করবে তৃণমূল। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। ওয়াকিবহল মহলের ধারণা, সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এমন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন ওই দিনেই। এমন কর্মসূচি ২২ জানুয়ারির আগে বা পরে করা যেতেই পারতো। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের সঙ্গে সম্প্রীতির কোনও সম্পর্ক নেই। বিষয়টিতে রাজনৈতিক রং লাগানোর উদ্দেশ্যেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কর্মসূচি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর আশঙ্কা যে ওইদিন রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান (Ram Mandir) হবে, সেখানে বিভিন্ন জায়গায় সম্প্রীতির পরিবেশ বিঘ্নিত করতে পারে তৃণমূল কংগ্রেসের এই কর্মসূচি।

    সমালোচনায় দিলীপ ঘোষ

    অন্যদিকে ২২ জানুয়ারি তৃণমূল কংগ্রেসের এই কর্মসূচির নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘‘সব রামের (Ram Mandir) ইচ্ছা। যারা চিরদিন জাতীয় সংহতির বিরুদ্ধে কাজ করে এসেছে, তারাই সংহতি মিছিল করছে। এর থেকে বড় বিড়ম্বনা আর কী হতে পারে। দেশে বা কেন্দ্রে যা অনুষ্ঠান হয়, তার সবসময় উনি বিরোধিতা করে এসেছেন। এটাকেই উনি রাজনীতি মনে করেন। তাই আজ উনি এমন জায়গায় পৌঁছে গেছেন, তার আলাদা জাতীয় সঙ্গীত চাই, আলাদা জাতীয় পতাকা চাই, আলাদা কোর্ট চাই, আলাদা পার্লামেন্ট চাইবেন। যার চিন্তাভাবনার মধ্যে সংহতি নেই, তিনি যতই সংহতি যাত্রা করুন, কিছু হবে না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshineswar Skywalk: স্কাইওয়াক ভাঙার খবর গুজব, তার পরেও হাওয়া গরমের চেষ্টা মুখ্যমন্ত্রীর?

    Dakshineswar Skywalk: স্কাইওয়াক ভাঙার খবর গুজব, তার পরেও হাওয়া গরমের চেষ্টা মুখ্যমন্ত্রীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্তের হোরিখেলায় তাঁর বিশ্বাস! তাই কখনও রাইটার্স বিল্ডিং অভিযানে তরুণ কংগ্রেস কর্মীদের এগিয়ে দিয়ে লাশ করে দেওয়া, কখনও আবার শব নিয়ে কলকাতার বুকে মিছিল করার সাক্ষী রয়েছেন রাজ্যবাসী। বিরোধীদের এহেন (Dakshineswar Skywalk) অভিযোগ যে মিথ্যে নয়, তার প্রমাণ মিলল আরও একবার, মঙ্গলবার। এদিন ফের তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টেনে আনলেন রক্তের অনুষঙ্গ। বললেন, “আমার রক্ত থাকতে দক্ষিণেশ্বরের স্কাইওয়াক ভাঙতে দেব না।”

    পুরোটাই গুজব

    অথচ দক্ষিণেশ্বরের স্কাইওয়াক ভাঙার বিষয়টি রেলের ভাবনা-চিন্তার স্তরেও নেই বলেই খবর। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য প্রসঙ্গে মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য প্রসঙ্গে রেলের কোনও বক্তব্য নেই। তবে দক্ষিণেশ্বর স্কাইওয়াক ভাঙা হবে, সেকথা রেলের তরফে বলা হয়নি। পুরোটাই গুজব ছড়িয়েছে।” কৌশিকের বক্তব্য থেকে একটি কথা খুব স্পষ্ট, সেটা হল, স্রেফ একটা গুজবকে সত্য বলে ধরে নিয়ে আস্ত একটা সাংবাদিক সম্মেলন করে ফেললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী!

    রক্তের অনুষঙ্গ কেন?

    লোকসভা নির্বাচনের আগে হাওয়া গরম করতেই টেনে আনলেন রক্তের অনুষঙ্গ! যিনি মুখ্যমন্ত্রী, গোটা রাজ্যের ভার যাঁর কাঁধে, সেই তিনিই কিনা খবরের সত্যতা যাচাই না করে, স্রেফ গুজবের ওপর ভিত্তি করে গরম করে ফেললেন হাওয়া। রাজনৈতিক মহলের সিংহভাগের মতে, এর নেপথ্যে রয়েছে (Dakshineswar Skywalk) নিখুঁত অঙ্ক। রেশন বণ্টনকাণ্ডে কার্যত ফেঁসে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর সতীর্থ রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সন্দেশখালিতে তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ বাকিবুরের রাইস মিলের অ্যাকাউন্টে নগদ ২২৮ কোটি টাকা জমা পড়েছে বলে কেলেঙ্কারির বেলুন ফাটিয়েছে ইডি।

    আরও পড়ুুন: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামছেন মুখ্যমন্ত্রী”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    সব মিলিয়ে ঘেঁটে ঘ তৃণমূল সুপ্রিমো। এসব থেকে রাজ্যবাসীর দৃষ্টি ঘোরাতেই কারা যেন ছড়িয়ে দিল গুজব। আর সেই গুজবে ভর করেই মুখ্যমন্ত্রী বলে ফেললেন, “আমার রক্ত থাকতে আমি দক্ষিণেশ্বরে স্কাইওয়াক ভাঙতে দেব না। এটা আমার হৃদয়ের একটি মণিমুক্তোর মতো।”

    মুখ্যমন্ত্রীর হৃদয়ের মণিমুক্তো ভাঙার কথা তো কেউ বলেননি! রেলের তরফেও তো জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এটি স্রেফ (Dakshineswar Skywalk) গুজব। তার পরেও কেন এল রক্তের অনুষঙ্গ? কেনই বা সস্তা সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়ি দেওয়া? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামছেন মুখ্যমন্ত্রী”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামছেন মুখ্যমন্ত্রী”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামতে চাইছেন ভয়ঙ্করী মুখ্যমন্ত্রী।” মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হবে রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালা। উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের সাত হাজার অতিথি। এই দিনই বাংলায় সম্প্রীতি মিছিলের আয়োজন করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেত্রীর এই কর্মসূচিকেই নিশানা করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের চেষ্টা

    তিনি বলেন, “এটা খুবই উদ্বেগের। সংখ্যালঘু মুসলিম ভোট ওঁর কাছ থেকে সরে যাচ্ছে বলে উনি কার্যত রাজ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছেন। উনি উসকানি দিচ্ছেন। চাইছেন, গোটা রাজ্যে ব্লকে ব্লকে সম্প্রীতি মিছিলের নামে যাতে সেদিন রাম নবমীর মতো গোটা রাজ্যে কোথাও কোথাও অশান্তি ও মানুষের জীবন থেকে শুরু করে ধন-সম্পত্তির ক্ষতি হোক। পশ্চিম বাংলার মানুষের কাছে এটা খুবই উদ্বেগের। তিনি রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী ও শাসকদলের মুখিয়া। তিনি এই ধরনের আগুন লাগানোর চেষ্টা করছেন। এই উসকানি ছাড়া উনি ওঁর হারিয়ে যাওয়া মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক কিছুতেই ফিরিয়ে আনতে পারবেন না, এটা উনি ভালো করে জানেন।”

    ‘ভয়ঙ্করী মুখ্যমন্ত্রী’

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “ওঁর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন মুসলিমরা। তাই মুসলিমদরদি ভাবমূর্তি দেখিয়ে ভোটব্যাঙ্ককে সুনিশ্চিত করতে রাজ্যের ভয়ঙ্করী মুখ্যমন্ত্রী ধ্বংসের খেলায় নামতে চাইছেন।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “মনরেগা আর আবাস যোজনার টাকার দাবিতে রেড রোডে যে ধর্না দিয়েছিলেন, সেখান থেকে রাম নবমীর উসকানিদাতার নাম যদি কিছু থাকে, তাহলে তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর উসকানিতেই রিষড়া, ডালখোলা ও শিবপুরের পিএম বস্তিতে দাঙ্গা হয়েছিল।” শুভেন্দু বলেন, “ওঁর কণ্ঠস্বর হায়দরাবাদের পাকিস্তানপ্রেমী নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসির সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য, বাকিবুরের অ্যাকাউন্টে নগদ ২২৮ কোটি টাকা!

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমি মহামান্য রাজ্যপালকে বলব, উনি অবিলম্বে স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে আধাসেনা মোতায়েনের জন্য কেন্দ্রকে জানান। রাম নবমী থেকে শুরু করে সিএএ-কে এনআরসির তকমা দিয়ে যেসব জায়গায় সম্প্রীতি নষ্ট হয়েছিল, নূপুর শর্মা ইস্যুতেও যা হয়েছিল, সেই সব জায়গা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জানেন। ওই সব জায়গায় আধাসেনা মোতায়েন করা হোক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Suvendu Adhikari: তাঁর কাছে জমি চেয়েছিলেন অনুকূল ঠাকুর! মমতার মন্তব্যে বিতর্ক, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তাঁর কাছে জমি চেয়েছিলেন অনুকূল ঠাকুর! মমতার মন্তব্যে বিতর্ক, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার নবান্নের সাংবাদিক বৈঠক করছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সেখানেই তিনি দাবি করেন, যুগাবতার অনুকুল ঠাকুর নাকি তাঁর কাছে জমি চেয়েছিলেন এবং তিনি তা দিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর বয়ানের ওই ভিডিও ইতিমধ্যে নিজের এক্স হ্য়ান্ডেলে পোস্ট করেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কমেন্ট বক্সে ভেসে আসছে নানা মন্তব্য। মুখ্যমন্ত্রীর এধরনের মন্তব্য অবশ্য নতুন নয়। গতবছর দেশের চন্দ্রাভিযানের সময় তিনি বলেন, রাকেশ রোশন চাঁদে গিয়েছিলেন।

    কী লিখলেন শুভেন্দু?

    মুখ্যমন্ত্রীর বয়ানের ওই ভিডিওটি পোস্ট করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং তিনি সেখানে লেখেন, “যুগাবতার পুরুষোত্তম্ শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ১৯৬৯ সালে দেওঘরে দেহ ত্যাগ করেন। উনি কি আপনাকে স্বপ্নাদেশ দিয়েছিলেন জমির ব্যাপারে? এই সব মিথ্যাচারের জন্য আপনি ক্ষমা চান এবং কোনও অভিজ্ঞ মানসিক চিকিৎসাবিদের তত্ত্বাবধানে নিজের মস্তিষ্কের চিকিৎসা করান। আপনার সুস্থতা কামনা করি।” 

    শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠক

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) মঙ্গলবার বিকেলে এ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন এবং সেখানে তিনি দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রী এমনকাণ্ড নতুন করছেন না, এর আগে হরিচাঁদ গুরুচাঁদ ঠাকুরকেও তিনি অসম্মান করেছেন। এর আগে তিনি এও দাবি করেছেন ইসকনকেও নাকি তিনি জমি দিয়েছেন। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রীর মত হল যে তারা নাকি দাঙ্গা করে। নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, অনুকুল ঠাকুরের ভক্তদের কথা চিন্তা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি দেওঘরে এইমস-এর মতো হাসপাতাল বানিয়ে দিয়েছেন এবং বিমানবন্দর তৈরি করে দিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘মোদির জনপ্রিয়তা বাড়ায় উজ্জ্বলা যোজনা বন্ধের ফন্দি আঁটছেন মমতা’, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘মোদির জনপ্রিয়তা বাড়ায় উজ্জ্বলা যোজনা বন্ধের ফন্দি আঁটছেন মমতা’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উজ্জ্বলা যোজনার জেরে ঊর্ধ্বগামী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তার লেখচিত্র। তাই পশ্চিমবঙ্গে কেন্দ্রের এই যোজনা বন্ধ করার ফন্দি আঁটছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেজন্য প্রশাসনের অপব্যবহার করছেন তিনি। মঙ্গলবার এই ভাষায়ই মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি ট্যুইট-বাণ হানলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি (Suvendu Adhikari)। এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চেয়ে মুখ্যসচিবকে চিঠিও দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    কী বলছেন শুভেন্দু?

    সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আতঙ্কিত। আতঙ্কিত কারণ পশ্চিমবঙ্গের ১ কোটি ২৩ লক্ষ ৭১ হাজার ২২টি বাড়ি থেকে প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার জন্য আবেদন করা হয়েছে। তিনি রাজ্যের মানুষকে আয়ুষ্মান ভারত, প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার মতো প্রকল্প থেকে বঞ্চিত করছেন। এবার প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার জনপ্রিয়তা টের পেয়ে প্রকল্পটি রাজ্যে বন্ধ করতে তিনি প্রশাসনের অপব্যবহার করছেন।”

    মুখ্যসচিবকে চিঠি

    রীতিমতো তথ্য দিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) দাবি, উজ্জ্বলা যোজনার প্রথম পর্বে মোট উপভোক্তার ১১ শতাংশ ও দ্বিতীয় পর্বে মোট উপভোক্তার ১৭.২৬ শতাংশ পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। আমি এ ব্যাপারে মুখ্যসচিবের হস্তক্ষেপ চেয়ে তাঁকে চিঠি লিখেছি। নন্দীগ্রামের বিধায়কের অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গে প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার ব্যাপক জনপ্রিয়তা দেখার পর এই রাজ্যে প্রকল্পটি বন্ধ করতে প্রশাসনের অপব্যবহার করছেন মমতা। ট্যুইটে পশ্চিমবঙ্গে উজ্জ্বলা যোজনার পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুুন: ‘পলাতক’ দুই ঋণখেলাপির খোঁজে লন্ডন যাচ্ছেন গোয়েন্দারা!

    চিঠিতে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “অনেক গরিব মানুষ এলপিজি সংযোগের জন্য আবেদন জমা দেওয়ার জন্য তাঁদের নিকটতম পরিবেশকদের সঙ্গে দেখা করলে তৎক্ষণাৎ তাঁদের আবেদনপত্র প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছে। একটি অযৌক্তিক কারণ উল্লেখ করে বলা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা বর্তমানে চালু নেই। এবং কোনও নতুন অ্যাপ্লিকেশনও গ্রহণ করা হচ্ছে না।

    কয়েকজন ডিস্ট্রিবিউটরের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর তাঁরা আমাকে গোপনে জানিয়েছেন যে, তাঁদের নিজ নিজ জেলার ম্যাজিস্ট্রেটরা নতুন সংযোগের জন্য আর কোনও আবেদন গ্রহণ না করার জন্য মৌখিক নির্দেশ জারি করেছেন। নির্দেশ না মানলে তার ফল ভালো হবে না বলেও তাঁদের শাসানো হয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share