Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Summer Vacation: শনিবারই শেষ ক্লাস! রাজ্যে সরকারি স্কুলে গরমের ছুটি ২ মে থেকেই

    Summer Vacation: শনিবারই শেষ ক্লাস! রাজ্যে সরকারি স্কুলে গরমের ছুটি ২ মে থেকেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২ মে থেকেই সরকারি স্কুলে গ্রীষ্মের ছুটি (Summer Vacation) পড়বে, সেকথা ফের জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চলতি বছরে ২ মে মঙ্গলবার হচ্ছে। আগের দিন সোমবার মে দিবসের সরকারি ছুটি। তার আগেরদিন রবিবার। অর্থাৎ শনিবার অর্ধদিবস স্কুল হওয়ার পরেই ছুটি পড়ে যাবে। তবে কতদিন পর স্কুল খুলবে সেকথা এখনও জানানো হয়নি। পরে তা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাবে শিক্ষা দফতর। প্রসঙ্গত, দার্জিলিঙের পাহাড়ি এলাকা ও কালিম্পঙ জেলা ছাড়া গরমের কারণে রাজ্যের সরকারি, সরকার-পোষিত স্কুলগুলির ক্ষেত্রে এই গ্রীষ্মের ছুটি কার্যকর হবে। চলতি মাসের ১৩ এপ্রিলই স্কুলশিক্ষা দফতরের নির্দেশে মধ্যশিক্ষা ও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ রাজ্যের সরকারি, সাহায্যপ্রাপ্ত এবং পোষিত সব স্কুলে ২ মে থেকে গ্রীষ্মের ছুটি (Summer Vacation) ঘোষণা করেছিল।

    এগিয়ে এল গরমের ছুটি (Summer Vacation)

    নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, আগামী ২৪ মে থেকে সরকারি স্কুলে গরমের ছুটি (Summer Vacation) পড়ার কথা ছিল। কিন্তু, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে শুরু হয় প্রবল তাপপ্রবাহ। তখনই পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে মুখ্যমন্ত্রী ২ মে থেকে গরমের ছুটি (Summer Vacation) পড়ার কথা জানান। পরে তাপপ্রবাহের প্রকোপ আরও বেড়ে যাওয়ায় ১৭ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি স্কুল ছুটির কথা ঘোষণা করেন মমতা। এখন আবহাওয়ার উন্নতি হওয়ায়, শিক্ষকদের দাবি ছিল, ২ মে নয়, আগের সূচি অনুযায়ী ২৪ মে থেকেই গ্রীষ্মের ছুটি পড়ুক। প্রবল তাপপ্রবাহে মাঝে রাজ্যের বেশির ভাগ বেসরকারি স্কুলও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে, সেই সব স্কুলে অনলাইন ক্লাস হয়েছে। এখন সেখানে নিয়মিত স্কুল শুরু হয়েছে এবং মে-র মাঝামাঝি গ্রীষ্মের ছুটি পড়বে বলে জানিয়েছে বেশির ভাগ বেসরকারি স্কুল। সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের একাংশের এমনও দাবি ছিল, গ্রীষ্মকালে সকালে স্কুল হোক। এতে নির্ধারিত সময়েই গরমের ছুটি দেওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছিলেন তাঁরা। তবে মুখ্যমন্ত্রী এদিন তাঁর পূর্ব পরিকল্পনার কথাই ঘোষণা করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: অভিষেকের ‘এক রাতের তাঁবু তৈরির খরচ ৯২ লক্ষ টাকা’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: অভিষেকের ‘এক রাতের তাঁবু তৈরির খরচ ৯২ লক্ষ টাকা’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক এক রাতের তাঁবু তৈরির খরচ ৯২ লক্ষ টাকা। বুধবার তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নবজোয়ার’ কর্মসূচি সম্পর্কে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এই কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব যে বাস ব্যবহার করছেন, সে প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, বিলাসবহুল সেই বাস পাঁচতারা হোটেলকেও হার মানাবে। ওই বাসে যা যা ব্যবস্থা আছে, তা অনেক পাঁচতারা হোটেলেও থাকে না।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দলীয় কর্মীদের ক্ষোভের আগুনে ধামাচাপা দিতে জনসংযোগ যাত্রায় বেরিয়েছেন অভিষেক। জনসংযোগ এই যাত্রার পোশাকি নাম নবজোয়ার। মঙ্গলবার কোচবিহার থেকে শুরু হয়েছে এই কর্মসূচি। সেই কর্মসূচি পালন করতে গিয়েই লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। বিরোধীদের একাংশের অভিযোগ, এই টাকার সিংহভাগ অংশ খরচ করছে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতর। ফান্ডের অভাবে যেখানে সরকারি কর্মচারিদের বকেয়া ডিএ দেওয়া যাচ্ছে না, সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করে জনসংযোগ যাত্রা কর্মসূচি পালনের মানে কি? প্রশ্ন তাঁদের।

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) কটাক্ষ…

    অভিষেকের নবজোয়ার কর্মসূচিকে কটাক্ষ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ও (অভিষেক) যত ঘুরবে, ততই লাভ হবে বিজেপির। ভোট বাড়বে বিজেপির। অতীতেও হয়েছে, আগামী দিনেও হবে। তিনি বলেন, তাই এ ব্যাপারে বিচলিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। এদিন মুখ্যমন্ত্রীকেও কটাক্ষ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, খুব খেলা হবে, খেলা হবে বলছিলেন। এখন উল্টো খেলা হচ্ছে। এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী রাজ্য সরকার। তিনি বলেন, কালিয়াগঞ্জ যাবেন নাকি? আপনি তো পুলিশমন্ত্রী, যান না একবার ঘুরে আসুন।

    আরও পড়ুুন: মমতার ঘাড়ে দিল্লির ‘ভূত’! মালদহকাণ্ডে বিজেপির চক্রান্ত দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    এদিকে, শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) গড়ে নবজোয়ার কর্মসূচি পালন করতে আসছেন অভিষেক। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তিনি থাকবেন চারদিন। তার ঠিক আগে আগেই কার্যত ধস নামল ঘাসফুল শিবিরে। মঙ্গলবার সকালে পটাশপুরে সাংবাদিক বৈঠক করে পদত্যাগ করেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান, অঞ্চল সভাপতি, বুথ সভাপতি সহ ৩০ জন পদাধিকারী। পটাশপুর ২ ব্লকের মথুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অমিত মণ্ডল বলেন, প্রধান হিসেবে আমি একা পদত্যাগ করিনি। অধিকাংশ পঞ্চায়েত সদস্যই পদত্যাগ করেছেন। ব্লকের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ও দ্বিচারিতার জন্যই পদত্যাগ করলাম। কোনও সিদ্ধান্ত আলোচনা না করেই আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ব্লক নেতৃত্বের নির্দেশে পুলিশকে দিয়ে আমাদের পদাধিকারীরাই দলের কর্মীদের গ্রেফতার করাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: মমতার ঘাড়ে দিল্লির ‘ভূত’! মালদহকাণ্ডে বিজেপির চক্রান্ত দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    Mamata Banerjee: মমতার ঘাড়ে দিল্লির ‘ভূত’! মালদহকাণ্ডে বিজেপির চক্রান্ত দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (Mamata Banerjee) এখনও তাড়া করে চলেছে দিল্লির ভূত! রাজ্যে যে কোনও ঘটনা ঘটলেই বিরোধীদের চক্রান্ত, দিল্লির চক্রান্ত খুঁজে পান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘটনার দায়ভার অন্যের ঘাড়ে তুলে দিয়েই হাত ধুয়ে ফেলায় সিদ্ধহস্ত তিনি! এবারও অন্যথা হল তার। মালদহের (Malda) স্কুলে ঢুকে বন্দুকবাজের তাণ্ডবের ঘটনায়ও দিল্লির হাত দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, এর পিছনে দিল্লির চক্রান্ত রয়েছে। এদিন স্কুলগুলিকে দারোয়ান নিয়োগের পরামর্শও দেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাজুড়ে যে চক্রান্ত করছে তার মধ্যে দিল্লি আছে আমি এখনও বিশ্বাস করি। কে বা কারা আছে, আমি জানি না। কিন্তু দিল্লির (Delhi) চক্রান্ত এ টু জেড আছে। যেখানেই বিরোধী দল ক্ষমতায় রয়েছে, সেখানেই ডিস্টার্ব করে। আমাকে তো প্রথম থেকেই করে। প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে পুরাতন মালদার একটি স্কুলে বন্দুক নিয়ে ঢুকে পড়ে এক ব্যক্তি। ক্লাসে ঢুকে ছাত্রছাত্রীদের পণবন্দি করে সে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে গ্রেফতার করে ওই বন্দুকবাজকে।

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) দাবি…

    এদিন উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে নাবালিকার অস্বাভাবিক মৃত্যু প্রসঙ্গেও মুখ খোলেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। তিনি বলেন, এটা আত্মহত্যার ঘটনা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি ওদের হোয়াটসঅ্যাপের কথোপকথন দেখেছি। হয়তো প্রণয়ঘটিত কোনও ব্যাপার। কিন্তু আমার এসব বলা উচিত নয়। কারণ পুলিশ তদন্ত করছে। আমি পুলিশকে কড়া পদক্ষেপ করতে বলেছি। আমরা অনেক তথ্য পাচ্ছি। তিনি বলেন, কিন্তু এটা আত্মহত্যার ঘটনা। চিকিৎসক জানিয়েছেন সে বিষপান করেছিল। ভিডিও, পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট সব রয়েছে। পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।

    আরও পড়ুুন: হাতে অ্যাসিড বোমা নিয়ে ক্লাসের মধ্যে দাপিয়ে বেড়াল বন্দুকবাজ, আতঙ্কিত পড়ুয়ারা

    মুখ্যমন্ত্রীর এহেন বেফাঁস মন্তব্যের জেরে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রভাবিত করার অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা। তাঁরা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী একথা বলার পর কোন পুলিশ আধিকারিকের ঘাড়ে কটা মাথা আছে যে তিনি এর বাইরে অন্য কিছু প্রমাণ করবেন? বিরোধীদের অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই পুলিশি তদন্তকে প্রভাবিত করা শুরু করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ভবানীপুর থানায় গিয়ে ছাড়িয়ে এনেছিলেন দুষ্কৃতীদের। পার্কস্ট্রিট ধর্ষণকাণ্ডে তাঁর মন্তব্যেও সৃষ্টি হয়েছিল বিতর্কের। এর আগে হাঁসখালির ঘটনার সময়ও একই রকম মন্তব্য করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিরোধীদের প্রশ্ন, এর পরেও কি নিরপেক্ষ তদন্ত আশা করা যায়?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA Protest: ঝাঁঝ বাড়ছে ডিএ আন্দোলনের! নবান্ন অভিযান ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে সভার ডাক

    DA Protest: ঝাঁঝ বাড়ছে ডিএ আন্দোলনের! নবান্ন অভিযান ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে সভার ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যায় মহার্ঘ ভাতা (DA Protest)-র দাবিতে শহিদ মিনারে অবস্থান করছেন রাজ্য সরকারী কর্মচারীরা। আগামী ৬ মে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আন্দোলন ১০০ দিন পূর্ণ করবে। ওই দিন কলকাতায় এক বিশাল মিছিলের আয়োজন করবেন তাঁরা। পাশাপাশি, ওই দিনই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিধানসভা এলাকায় জনসভা করবে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ।

    নবান্ন অভিযান

    কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সরকারি কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল সরকার। তবে আন্দোলনকারীরা জানিয়ে দেন, ডিএ-র (DA Protest) সমস্যা তাতে মেটেনি। নিষ্ফল বৈঠকের পরই চরম পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন সরকারি কর্মীরা। এই পরিস্থিতিতে আগামিকাল থেকে রাস্তায় নামছেন কো-অর্ডিনেশন কমিটির সদস্যরা। বাংলার সরকারি কর্মচারীরা ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় ছয় শতাংশ ডিএ পান। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা  ৪২ শতাংশ হারে ডিএ পাচ্ছেন। কেন্দ্রের থেকে রাজ্য সরকারের কর্মীদের ডিএ-র ফারাক ৩৬ শতাংশ। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মীরাই দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন হারে মহার্ঘ ভাতা পেয়ে থাকেন। এই নিয়েই চলছে আন্দোলন।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে চালু হবে দ্বিতীয় বন্দে ভারত! ছুটবে কোন রুটে?

    বকেয়া ডিএ (DA Protest) মেটানোর দাবিতে আগামী ৪ মে নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে কো-অর্ডিনেশন কমিটি। সেই অভিযানে শামিল হতে চলেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরাও। তার আগে আগামিকাল, ২৭ এপ্রিল থেকে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে কো-অর্ডিনেশন কমিটির। উল্লেখ্য, এর আগে ডিএ ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে মঞ্চের বৈঠকে উপস্থিত হননি কো-অর্ডিনেশন কমিটির কোনও সদস্য। তাঁদের দাবি ছিল, মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন, তাই মামলাকারী হিসেবে সরকাররে সঙ্গে বৈঠকের প্রশ্নই ওঠে না। 

    হাজরা মোড়ে সভা

    অন্যদিকে, এত দিন কলকাতা-সহ জেলায় জেলায় এবং ডিএ-র (DA Protest) দাবিতে দিল্লির যন্তরমন্তরে ধর্না দিয়েছেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরা। এবার একেবারে  মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে হাজরা মোড়ে সভা করার কথা জানালেন তাঁরা। হাজরা মোড় এলাকাটি মুখ্যমন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্র ভবানীপুরের অন্তগর্ত। ৬ মে কলকাতায় মিছিলের পর ডিএ-র দাবিতে সেখানেই সমবেত হবেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরা। তবে, হাজরা মোড় থেকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির দূরত্ব এক কিলোমিটারও নয়। তাই এখানে পুলিশ সভার অনুমতি দেবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মঞ্চের নেতা ভাস্কর ঘোষ বলেন, ‘‘হাজরা মোড়ে তো বিভিন্ন সভা হয়। তাই আমরা আমাদের দাবি নিয়ে সভা করব। সেক্ষেত্রে পুলিশ যদি আমাদের সভা করার অনুমতি না দেয়, তাহলে আমরা আদালতের দ্বারস্থ হয়ে অনুমতি এনে সভা করব।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Poll: ‘প্রধানমন্ত্রীত্ব নয়, দেশের ভালই লক্ষ্য’! অখিলেশের সঙ্গে বৈঠক শেষে দাবি নীতীশের

    Loksabha Poll: ‘প্রধানমন্ত্রীত্ব নয়, দেশের ভালই লক্ষ্য’! অখিলেশের সঙ্গে বৈঠক শেষে দাবি নীতীশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীত্ব নয়, দেশের জন্য ভাল করাই লক্ষ্য। সোমবার লখনউয়ে সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের (Akhilesh Yadav) সঙ্গে বৈঠকের পর এমনটাই জানালেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। দেশের ‘গণতন্ত্র ও সংবিধান বাঁচাতে’ আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Poll) যৌথভাবে কাজ করার বার্তা দিলেন অখিলেশও।

    নীতীশের বার্তা 

    তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকের পরেই আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদের পুত্র তথা বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবকে নিয়ে লখনউ-এ যান নীতীশ। আগামী লোকসভা ভোটে (Loksabha Poll) বিরোধী জোটের বার্তা নিয়ে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের সঙ্গে বৈঠক করলেন তাঁরা। বৈঠকের পর নীতীশ বলেন, ‘‘আমার ক্ষমতা ও পদের কোনও লোভ নেই, দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করার চেষ্টা করে যাব আমি। আজ স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিতে চাই, আমি প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার নই।’’ তাহলে বিরোধী জোটের মুখ কে? এই প্রশ্নের উত্তরে জেডি (ইউ) নেতা বলেন, ‘‘যে দিন আমরা এক মঞ্চে আসব, সে দিন আমাদের নেতাও বেছে নেব।’’

    অখিলেশের কথা 

    সমাজবাদী পার্টির প্রধান বলেন, “আমরা অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একসঙ্গে কাজ করব। বিশেষত, আসন্ন লোকসভা ভোটের (Loksabha Poll) প্রস্তুতিতে আমরা সমস্ত রাজনৈতিক দল একসঙ্গে কাজ করব।” এরপরই জেডি (ইউ) প্রধানের জোট-বার্তাকে স্বাগত জানিয়ে অখিলেশের মন্তব্য, “গণতন্ত্র ও সংবিধান বাঁচাতে আমরা আপনার সঙ্গে আছি।” 

    আরও পড়ুুন: এবার পাকিস্তানি নাগরিকের কণ্ঠে শোনা গেল ‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’ স্লোগান

    মমতার মত 

    প্রসঙ্গত, সোমবার বিকেলে নবান্নে বৈঠক শেষে মমতা এবং নীতীশ-তেজস্বী বিরোধী ঐক্য আরও জোরদার করার ডাক দেন। এদিন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “নীতীশজিকে অনুরোধ করছি, আপনি পাটনায় একটা বিরোধী বৈঠক ডাকুন।” আগামী বছর লোকসভা ভোটে (Loksabha Poll) বিরোধী জোটের নেতা হিসাবে কাউকে মেনে নিতে তাঁর যে আপত্তি নেই, সে ইঙ্গিত দিয়ে মমতা বলেন, “আমাদের মধ্যে কোনও ইগো নেই। আমরা সবাই এক।” তবে, রাজনৈতিক মহলের অনুমান, বিরোধী ঐক্য নিয়ে যতই প্রচারের আলোয় আসার চেষ্টা করুন মমতা-নীতীশ-অখিলেশ, বাস্তবে তা কতটা প্রতিফলিত হবে তা- সময় বলবে। অতীতেও বহুবার জোট-জল্পনা শেষ সময়ে এসে ভেস্তে গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: বিজেপি বিরোধী জোট গড়তে ফের বৈঠকে মমতা-নীতীশ, দোসর তেজস্বী

    Nitish Kumar: বিজেপি বিরোধী জোট গড়তে ফের বৈঠকে মমতা-নীতীশ, দোসর তেজস্বী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাদের মধ্যে কোনও ইগো নেই। আমরা সবাই এক। সোমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) ও উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের সঙ্গে বৈঠক শেষে একথা বললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তিনি বলেন, আমরা সবাই এক সঙ্গে আছি। আমি নীতীশজিকে বলেছি, সব বিরোধী দলকে নিয়ে বিহারে একটি বৈঠক ডাকতে। তিনি বলেন, প্রচার, সভা সেসব তো পরে হবে, আগে একটা ঘরোয়া বৈঠক করে বার্তা দিতে হবে যে সবাই এক সঙ্গে রয়েছি।

    নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) বলেন…

    তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, নীতীশজিকে আমি বলেছি, আমি চাই বিজেপি শুধু শূন্যে নেমে যাক, আর কিছু চাই না। এখানে ব্যক্তিগত কোনও ইগোর লড়াই নেই। দেশের মানুষ বিজেপির সঙ্গে লড়বে। সব দল এক সঙ্গে লড়বে। শুধু মিথ্যে প্রচার, ভিডিও বানিয়ে হিরো হয়ে আছে। নীতীশ (Nitish Kumar) বলেন, সব দলের একজোট হয়ে আগামী লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। নিজেদের মধ্যে কথা বলা উচিত, যাতে দেশের ভাল হয়। তিনি বলেন, যাঁদের হাতে এখন ক্ষমতা রয়েছে, দেশের ভালয় তাঁদের কিছু যায় আসে না। এখন দেশের উন্নয়ন কিছু হচ্ছে না। নীতীশ বলেন, আজ খুব ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। এর পরে প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা অন্য দলগুলির সঙ্গেও আলোচনায় বসব।

    আরও পড়ুুন: এবার পাকিস্তানি নাগরিকের কণ্ঠে শোনা গেল ‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’ স্লোগান

    এর আগেও একাধিকবার বিজেপিকে হারাতে একজোট হওয়ার চেষ্টা করেছেন বিরোধীরা। প্রতিবারই তা ভেঙে গিয়েছে নেতৃত্ব কে দেবেন, সেই প্রশ্নে। তৃণমূল নেত্রী মমতাও বারংবার চেষ্টা করেছেন বিরোধীদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসার। নবীন পট্টনায়েক, অখিলেশ যাদবদের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন তিনি। তার পরেও দানা বাঁধেনি বিরোধী জোটের ধারণা। মমতার পরে বিজেপি বিরোধী জোট গড়তে উদ্যোগী হয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশও (Nitish Kumar)। দিল্লিতে গিয়ে বৈঠক করেছেন কংগ্রেসের সঙ্গেও। এদিন মমতার সঙ্গে বৈঠকের পর উত্তর প্রদেশের লখনউয়ে গিয়ে সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে নীতীশের। তবে নীতীশের নেতৃত্ব মেনে বিরোধীরা একজোট হবেন কিনা, তা বলবে সময়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024: আজই কলকাতায় মমতা-নীতীশ বৈঠক! বিরোধী জোটে কী পদক্ষেপ?

    Loksabha Election 2024: আজই কলকাতায় মমতা-নীতীশ বৈঠক! বিরোধী জোটে কী পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Election 2024)। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের একজোট করার উদ্দেশে আজ, সোমবারই কলকাতায় আসছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিইউ প্রধান নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (CM Mamata Banerjee) সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পরই লখনউ উড়ে যাবেন নীতীশ। 

    নীতীশ-মমতা সাক্ষাত

    সূত্রের খবর, এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে আসবেন নীতীশ কুমার। তবে তিনি একা নন, সঙ্গে বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী তথা লালু-পুত্র তেজস্বী যাদবও কলকাতায় আসছেন। দুজনেই নবান্নে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন। তারপর এদিনই লখনউ উড়ে যাবেন নীতীশ-তেজস্বী। সমাজবাদী পার্টি প্রধান অখিলেশ যাদবের সঙ্গে বৈঠক করতেই তাঁরা লখনউ যাবেন। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিতে একত্রিত করার লক্ষ্যেই এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বিশেষ আর্জি নিয়ে আসছেন নীতীশ, এমনই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    বিরোধীদের প্রয়াস

    সম্প্রতি কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন নীতীশ কুমার। তেজস্বী যাদবকে সঙ্গে নিয়ে কয়েকদিন আগেই দিল্লি গিয়েছিলেন নীতীশ। কিছুদিন আগেই কলকাতার রেড রোডে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে ধরনায় বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকেই তিনি বিরোধীদের একজোট হওয়ার আহ্বান জানান। সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব। পাশাপাশি ওড়িশা সফরে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের সঙ্গেও দেখা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি তিনি তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিনের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেন। 

    আরও পড়ুন: প্রথমবার ভারতে আসছেন জো বাইডেন, কেন জানেন?

    বিরোধী জোট মরীচিকা

    রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অনুমান, অসম্ভব না হলেও জোট গড়া সহজ নয় বলেই অভিমত বিশেষজ্ঞদের। বিরোধী দলগুলি ঐক্যবদ্ধ হতে প্রধান বাধা নেতৃত্ব বা মোদি-বিরোধী মুখ। যে দলের ৩০-এর বেশি আসন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে, সেই দলই চাইছে তাঁদের নেতা বা নেত্রী বলে প্রধানমন্ত্রী মুখ বা মোদি-বিরোধী প্রধান মুখ। তাতেই নড়ে যাচ্ছে বিরোধী ভিত। বিরোধীদের ঐক্য এখন মরীচিকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Home Ministry: কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বকেয়া টাকা চেয়ে রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Home Ministry: কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বকেয়া টাকা চেয়ে রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীর বকেয়া টাকা চেয়ে রাজ্যের উপর চাপ বাড়াল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Home Ministry)। লিখিত বার্তায় মন্ত্রক জানিয়েছে, বকেয়া থাকায় মূল অর্থের উপর জরিমানা ধার্য হয়েছে। ফলে এখন প্রায় ১৮৫২ কোটি টাকা মেটানোর কথা জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) বারবার নিশানা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে রাজ্যের যে বিপুল বকেয়া রয়েছে তা একবারও মুখে আনেননি মুখ্যমন্ত্রী।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের চিঠি

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Home Ministry) থেকে যে চিঠি নবান্নে এসেছে তাতে বকেয়া মেটানোর কথা লেখা রয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই খাতে রাজ্যের কাছে বকেয়া রয়েছে প্রায় ১৮০৬ কোটি টাকা। আর একই বছরে ১ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আরও বকেয়া হয়েছে প্রায় ২১ কোটি টাকা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নিয়ম অনুযায়ী, এই বকেয়া ৯০ দিনের মধ্যে মিটিয়ে না দিলে ২.৫% হারে জরিমানা করা হয়। তাতে প্রায় ৪৪ কোটি টাকা বাড়তি চেপেছে। ফলে বকেয়া টাকার অঙ্ক ১৮৫২ কোটি টাকাতে পৌঁছে গিয়েছে। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্র–রাজ্য কোনও পক্ষই রকারি ভাবে মন্তব্য করতে চায়নি।

    আরও পড়ুন: ভিজল ডুয়ার্স! দক্ষিণবঙ্গে আজও চলবে তাপপ্রবাহ, সব জেলায় বৃষ্টি কবে?

    নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা-সহ একাধিক কারণে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন হয়ে থাকে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই বাহিনী বাবদ নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাজ্যের কাছে দাবি করে কেন্দ্র। রাজ্য প্রশাসনিক সূত্রের বক্তব্য, রাজ্য নিজে থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী সাধারণত চায় না। নির্বাচন থাকলে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সুপারিশে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে আসে। এ রাজ্যে গত কয়েকটি নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক বাহিনী পাঠানো হয়েছিল। ফলে যে কর্তৃপক্ষ বাহিনী পাঠানোর সুপারিশ করেন, তাদেরই খরচের বিষয়টা দেখা দরকার। তা রাজ্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। সাম্প্রতিক কালে বাংলার বকেয়া নিয়ে বারবার সরব হয়েছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। কিন্তু রাজ্যকেও যে কেন্দ্রকে টাকা দিতে হবে তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের (Home Ministry) চিঠিতে স্পষ্ট। সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তারপর বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। সেখানে রাজ্যের পক্ষ থেকে এই বকেয়া মেটানো না হলে সেটা প্রচারের আলোয় আনা হবে, বলে দাবি বিরোধীদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বাধা নিরাপত্তা, তাই মমতার কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: বাধা নিরাপত্তা, তাই মমতার কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। দায়িত্বশীল বিধায়কও। তাই নিরাপত্তার খাতিরে মুখ্যমন্ত্রীর কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, আপনি মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনেক রকম ব্যাপার থাকে। নিরাপত্তার জন্যই আপনার কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনা যায় না। তাই আনছি না।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)…

    মঙ্গলবার সিঙ্গুরের এক জনসভায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, তৃণমূলের জাতীয় দলের মর্যাদা চলে যাওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমিত শাহকে চারবার ফোন করে হাতে পায়ে ধরেছিলেন। শুভেন্দুর সেই দাবিকে মিথ্যাচার বলে দাবি করেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মমতা বলেছিলেন, সত্যি প্রমাণ করতে পারলে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেব।

    এদিনই শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) দাবি করেছিলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে মমতার কল রেকর্ডিং প্রকাশ্যে এনে সব ফাঁস করবেন। তবে মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দিকটির কথা ভেবে কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। যদিও তাঁর দাবি যে নিছক ভুয়ো নয়, তাও জানান শুভেন্দু। তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ করে তিনি বলেন, আপনারা আমার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন। সেই মামলা করুন। কারণ সে ক্ষেত্রে মামলার সূত্রেই মুখ্যমন্ত্রীর কল রেকর্ডিংয়ের তথ্য প্রকাশ্যে আনতে বাধ্য হবে সংশ্লিষ্ট টেলি যোগাযোগ সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: ঈদের জন্য রেড রোড ও ময়দানের প্রস্তুতির যাবতীয় খরচ এবার করছে মমতার সরকার!

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার শুভেন্দুর ওই মন্তব্যের পর বুধবারই তৃণমূলের তরফে একটি চিঠি পাঠানো হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে। সেই চিঠির সারমর্ম হল, শুভেন্দু ওই মন্তব্য প্রত্যাহার না করলে, তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে শুভেন্দু বুঝিয়ে দিলেন, তৃণমূলের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন তিনি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, আদালতে মামলা হলেই দুধ আর জল স্পষ্ট হয়ে যাবে। এদিন নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, আপনি প্রশাসনিক কর্ত্রী। আপনার ফোনের ডিটেল, কলের ডিটেল জনসমক্ষে আনা যায় না। আমি তা জনসমক্ষে আনতেও চাই না। একমাত্র আইন বা আদালতের হস্তক্ষেপ ছাড়া তা জনসমক্ষে আসে না।

    তিনি বলেন, আপনি মামলা করুন। ট্রাইকেও (TRAI) আমি পার্টি করব। ৪ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল আপনার দুটি ল্যান্ড ফোনের কল রেকর্ড আদালতের কাছে তারা দিতে বাধ্য হবে। তাহলেই দুধ ও জল স্পষ্ট হয়ে যাবে। শুভেন্দু বলেন, আমি আপনার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলাম, আপনিও আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘গরমে মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে’! মমতাকে কটাক্ষ করে আর কী কী বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘গরমে মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে’! মমতাকে কটাক্ষ করে আর কী কী বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে একই সঙ্গে নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি  তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। নদিয়ার শান্তিপুরে একটি দলীয় কর্মসূচিতে এসে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূলের মধ্যে এখন পিসি তৃণমূল না ভাইপো তৃণমূল, এই নিয়ে লড়াই চলছে। আগে বাবার দরবারে সব পাগল ছিল, এখন পিসির দরবারে পাগলগুলো এসেছে।”

    সুকান্তের দাবি

    বুধবার প্রথমে জাতীয় সড়কে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার বাইক র‍্যালিতে অংশ নেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। এরপরেই শান্তিপুর থানার গোবিন্দপুরে একটি বেসরকারি লজে দলীয় সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন সুকান্ত। মুকুল রায় প্রসঙ্গে বলেন, “অনেকেরই অনেক কিছু ইচ্ছা হয়। বিষয়টা পুরো ঘোলা জলের মধ্যে রয়েছে আগে পরিষ্কার হোক। উনি এখনও অফিসিয়ালি আমাদের দলের বিধায়ক। যদিও তাঁর পদ খারিজ নিয়ে আমরাই মামলা করেছিলাম। কারণ তিনি তৃণমূলের পতাকা হাতে তৃণমূলে যোগদান করেছিলেন।”

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীতে কলকাতায় অমিত শাহ! নববর্ষের পর ফের জনসভা বাংলায়

    বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে রাজ্যের শিল্প ব্যবস্থার পরিবর্তন হবে। কলকাতার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে যেখানে শিল্পবান্ধব পরিবেশ রয়েছে সেখানে শিল্প তৈরি করা হবে। সুকান্তের (Sukanta Majumdar) কথায়, “লাখ লাখ কোটি কোটি বেকার যুবক-যুবতীদের কেউ সরকারি চাকরি দিতে পারবে না। চাকরি হবে শিল্পের মাধ্যমে আর সেটা আমরা করব।” পাশাপাশি তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গরমে মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। বলছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যে এসে বলে গিয়েছেন ১৪ তারিখে আর প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন ১৭ তারিখে। তার থেকেই বোঝা যায় ওনার মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে।” তৃণমূল জাতীয় দলের তকমা হারানোর পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমিত শাহকেই তিনবার ফোন করেছিলেন বলে দাবি করেন সুকান্ত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share