Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Mamata Banerjee Profile Pic: মমতার স্বাধীনতা প্রোফাইলে নেহরু বাদ, এলেন সর্দার প্যাটেল, অরবিন্দ

    Mamata Banerjee Profile Pic: মমতার স্বাধীনতা প্রোফাইলে নেহরু বাদ, এলেন সর্দার প্যাটেল, অরবিন্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার বদল করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উপলক্ষ স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবিতে সাজানো সেই প্রোফাইল ছবি। নীচে ট্রাই কালার রিবন। ৭৫তম বার্ষিকী লেখা। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ফেসবুকের প্রোফাইল ছবিতে কোথাও জওহরলাল নেহরু নেই!

    গান্ধী আছেন, অথচ নেহরু নেই। ‘গ্র্যান্ড ওল্ড ম্যান অব ইন্ডিয়া’ দাদাভাই নৌরজি আছেন, কিন্তু স্বাধীনতা সময়ে কংগ্রেসের নেতা জওহরলাল নেহরু নেই। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু নেই অথচ আছেন দেশের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী। আছেন, বাল গঙ্গাধর তিলক-বিপিনচন্দ্র পাল-লালা লাজপত রাই। আছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, রাসবিহারী বসু, কিন্তু কোথাও জওহরলাল নেহরু নেই। কেন নেই? জানেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    ব্যাপারটা এমন নয় যে যাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর প্রোফাইল পিকচার বানিয়েছেন, তাঁদের কাছে নেহরুর ছবি নেই। বরং গত ৭৫ বছর ধরে যে দুজনের মুখের সঙ্গে দেশবাসী সবচেয়ে বেশি পরিচিত তাঁরা হলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী এবং জওহরলাল নেহরু। তাহলে কি শিল্পীর কাছে নির্দেশ ছিল ওই নির্দিষ্ট একজনের ছবি দেওয়া যাবে না। নইলে তিনি সেই ছবি ব্যবহার করলেন না কেন? কারণ এমন অনেক স্বাধীনতা সংগ্রামীর ছবি আছে, যাদের ছবি বিরল। তাহলে কি জওহরলালের ছবি না রাখার পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে? তাহলে কি সচেতন বর্জন নেহরুকে? রাজনীতির মানুষ আমাদের মুখ্যমন্ত্রী। পিছনেও নিশ্চিত থাকবে সেই রাজনীতির ভাবনাই। কি সেই রাজনীতি…?

    কি সেই রাজনৈতিক কারণ?  
    বিশ্লেষকরা বলছেন, “সচেতন ভাবেই নিজের ফেসবুক প্রোফাইলের পিকচারে জওহরলাল নেহরুর ছবি রাখতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানোই এর পিছনের কারণ হতে পারে।”

    কেন মনে হচ্ছে এমন কথা? কংগ্রেসের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানোর পিছনের যুক্তি কি? 
    রাজনৈতিক বিশ্লেষকের বক্তব্য, “অন্যান্য ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যাবে পিছনের যুক্তি। আসলে কখনও কখনও ছবিও কথা বলে।”
    তাহলে চলুন দেখি কি কথা বলল নতুন ছবি। ছবির দিকে তাকিয়ে দেখুন। কারা আছেন ছবিতে?
     
    আছেন সরোজিনী নাইডু, মাতঙ্গিনী হাজরা, প্রীতিলতা ওয়াদেদার। আছেন, বীণা দাস, যিনি জ্যাকসনকে গুলি করেছিলেন। আছেন কল্পনা দত্ত যিনি পরে কমিউনিস্ট পার্টির নেতা পিসি যোশীকে বিয়ে করে কল্পনা যোশী হয়েছিলেন। আছেন চন্দ্রশেখর আজাদ, ভগত সিং, বটুকেশ্বর দত্ত যাঁরা স্বাধীনতা আন্দোলনের সময়েই সাম্যবাদী ভাবধারায় পথ খুঁজছিলেন স্বাধীনতার। রাজনৈতিক ভাবে বামেদের শেষ করেই এই রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছেন মমতা। সেই সিপিএমের আইকনিক স্বাধীনতার শহিদদের হঠাৎ এত গুরুত্ব কেন?  

    তাহলে কি নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে বামেদের সমর্থনের জমিতে হাত বাড়াতে চাইছেন মমতা? নাকি সহিংস আন্দোলনের নেতাদের সামনে রেখেই চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনী সাম্পানে উঠতে চাইছেন তৃণমূল নেত্রী। যেখানে কংগ্রেসের নেতৃত্বকে অস্বীকার করেই নিজেই নেতা হতে চান মমতা? সেই কারণে কি, কংগ্রেসের অতীত নেতাকে অস্বীকার করে, স্বাধীনতা আন্দোলনে কংগ্রেসের ভূমিকাকেই ছোট করে দেখানোর চেষ্টা। কারণ লোকসভা নির্বাচনে বিরোধী জোটের যে স্বপ্ন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখছেন সেই তরী তীরে নিয়ে যেতে হলে দেশের সব রাজ্যে ছড়িয়ে থাকা কংগ্রেসকে বড়দাদা হিসেবে মেনে চলতে হবে। কংগ্রেসকে নেতা মানতে আপত্তি একাধিকবার জানিয়েছেন মমতা। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী বেচারি জওহরলাল নেহরুও কি মমতার “কংগ্রেস রোষে”র শিকার হলেন? 

    আরও একটা যুক্তি তাহলে পাশাপাশি এসে যাচ্ছে। সেটা হল, জওহরলাল নেহরু নেই। কিন্তু স্পষ্ট ভাবে সেন্টার স্টেজে আছেন লৌহমানব বল্লভভাই প্যাটেল। নীচ থেকে দ্বিতীয় সারিতেই। যাতে প্রথমেই চোখ যায়। আর আছেন ঋষি অরবিন্দ ঘোষ, একেবারে উপরে দ্বিতীয় সারিতে। তাহলে নীচ থেকে দ্বিতীয় সারিতে বল্লভভাই প্যাটেল আর ওপর থেকে দ্বিতীয় সারিতে ঋষি অরবিন্দ! দুজনের অবস্থানও গুরুত্বপূর্ণ ছবিতে। কোণাকুনি ডাইগোন্যাল। কেন? বিখ্যাত অঙ্কনশিল্পী জানাচ্ছেন, “অঙ্কন শৈলীর দিক থেকেও অরবিন্দ ও বল্লভভাই প্যাটেলের অবস্থানও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মানুষ দেখার সময়, ওপরের বাঁদিক থেকে নীচের ডানদিকে দৃষ্টি চালায়। আমি আপনি সবাই তাই করি। সুতরাং অবস্থানগত ভাবেও ঋষি অরবিন্দ ঘোষ ও বল্লভভাই প্যাটেলের ছবিকেও গুরুত্ব দেওয়া। চোখে পড়ার কারণেই। 

    প্রশ্ন হল বিজেপির আইকনিক দুই স্বাধীনতা যোদ্ধা বল্লভভাই প্যাটেল ও ঋষি অরবিন্দের ছবিকে এতটা গুরুত্ব দিয়ে সামনে আনা কেন? বিজেপিকে তো রাজনৈতিক শত্রু মনে করেন মমতা। তাঁর কেন এলেন প্রোফাইলে?

    বিশ্লেষকরা বলছেন, “বল্লভভাই প্যাটেল ও ঋষি অরবিন্দের ছবির ব্যবহারও সচেতন ভাবেই করা হয়েছে। এটা বোঝাতে মমতা হিন্দু নেশনের রাজনৈতিক ধারণায় বিশ্বাসী। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে এখনও সুসম্পর্ক রাখতে আগ্রহী মমতা নিজেই। তাঁর আপত্তি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহে। যাঁরা বারবার রাজ্য সরকারকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন শিক্ষক নিয়োগ থেকে কয়লা-বালি-গরু পাচার অবৈধ খাদান নিয়ে দুর্নীতির কথা। স্মরণ করাচ্ছেন মেলা উৎসবের নামে সরকারি অর্থের নয়ছয় না করে সময়োপযোগী উন্নয়নের পথে হাঁটতে। ফলে, মমতা বোঝাতে চাইছেন, ‘বিজেপি ভাল। এখনকার নেতারা খারাপ।’ উদ্দেশ্য হিন্দু ভোটের অংশ যাতে হাতছাড়া না হয়। বল্লভভাই প্যাটেল ও ঋষি অরবিন্দর ছবির ব্যবহার যদি ‘ভাল বিজেপি’কে প্রথম মেসেজ হয়, তাহলে দ্বিতীয় মেসেজ, অবশ্যই; দেখুন নেহরুতে আপনাদের মতই আমারও আপত্তি।”

    মমতার প্রোফাইল ঘিরে এত প্রশ্ন কেন উঠল সেটা বলি। বিধানসভা নির্বাচনের আগেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রোফাইল পিকচার বদলেছিলেন। তখন যেটা ব্যবহার করেছিলেন, যেটা প্রশান্ত কিশোরের টিমই বানিয়ে দিয়েছিল। বর্তমান প্রোফাইল ছবিও যদিও পিকে-র টিমেরই বানানো। পুরানোতে এই নেতারা কেউই ছিলেন না। যেখানে ‘জয় হিন্দ, জয় বাংলা’ স্লোগান লেখা ছিল। কারণ সামনে নির্বাচন বাংলায়। অতএব, পুরানো প্রোফাইলে, বাংলার বাইরের মাত্র তিন জন ছিলেন। মহাত্মা গান্ধী, ভগত সিং আর বি আর অম্বেডকর। তফশিলি জাতি উপজাতি আর পঞ্জাবি ভোট টানতেই মমতার প্রোফাইলের ছবির সজ্জা। সঙ্গে বাঙালি আবেগ, রবীন্দ্র-নজরুল-নেতাজি। আর স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকীর প্রোফাইলে বাংলা তো বটেই ভিনরাজ্যের একাধিক স্বাধীনতার লড়াইয়ের নেতার ছবি। তবে, বাদ গেছেন জওহরলাল নেহরু। বাদ গেছেন আরও এক জন। তিনি, বি আর অম্বেডকর।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকের দাবি, অম্বেডকরের ছবি বাদ যাওয়াটা ‘মিসটেক’ হতেই পারে। কিন্তু নেহরুকে ‘সচেতন বর্জন’ করে দুই মেসেজ দিলেন মমতা। ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে। এক কংগ্রেসকে পাত্তা দিচ্ছি না। বিজেপিকে গুরুত্ব দিচ্ছি।

  • Amit Malviya on Anubrata: অনুব্রতর মতো দুষ্কৃতীদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন মমতা, তোপ অমিত মালব্যর

    Amit Malviya on Anubrata: অনুব্রতর মতো দুষ্কৃতীদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন মমতা, তোপ অমিত মালব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সাত সকালে সিবিআই (CBI) জালে অনুব্রত মণ্ডল ( Anubrata Mondal)। এদিন সকালে সিবিআইয়ের একটি দল ঘিরে ফেলে তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ি। পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। তার পরেই অনুব্রত ও তাঁর দল তৃণমূলকে তোপ দেগেছেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। অনুব্রতকে প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) কাঠগড়ায় তুলেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য (Amit Malviya)।

    গরু পাচার মামলায় নাম জড়িয়েছে অনুব্রতর। তদন্তে নেমে বার দশেক তাঁকে তলব করে সিবিআই। এর মধ্যে মাত্র একবারই নিজাম প্যালেসে গিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার মুখোমুখি হন বীরভূমের এই দাপুটে নেতা। নানা অছিলায় বাকি সময় তিনি এড়িয়েছেন সিবিআইয়ের জেরা। যদিও গরু পাচার মামলায় তাঁকেই জেরা করে সত্য উদ্ঘাটন করতে মরিয়া সিবিআই। বারবার সিবিআই নাগাল এড়ানোয় এদিন তাঁকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    সম্প্রতি সিবিআই এবং ইডি যৌথভাবে তল্লাশিতে নামে বীরভূমের বিভিন্ন জায়গায়। অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা কেরিম শেখ ও অনুব্রত ঘনিষ্ঠ পাথর ব্যবসায়ী টুলু মণ্ডলের বাড়িতেও হানা দেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। বাজেয়াপ্ত করেন প্রচুর নথি। তা থেকেই সিবিআইয়ের ধারণা, অনুব্রতকে জেরা করলেই খুলে যাবে পাচার-রহস্যের দ্বার। এটাও অনুব্রতকে গ্রেফতার করার অন্যতম একটি কারণ।   

    আরও পড়ুন : অনুব্রত একজন মাফিয়া, মমতার প্রশ্রয়ে ওর বাড়বাড়ন্ত, বললেন শুভেন্দু

    অনুব্রতকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৃণমূলের সর্বময় কর্ত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই সরাসরি দায়ী করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য। ট্যুইট বার্তায় অনুব্রতকে সরাসরি দুষ্কৃতী বলেও তোপ দাগেন তিনি। তিনি লিখেছেন, অনুব্রত মণ্ডলের মতো দুষ্কৃতীদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তিনি তাঁদের নিরাপত্তা দেন, যাঁরা অপরাধ করে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় হোন বা অনুব্রত মণ্ডল এর দায় বর্তায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর। বিজেপির এই কেন্দ্রীয় নেতার প্রশ্ন, বীরভূমের স্থানীয় গুন্ডা অনুব্রত মণ্ডলকে তাঁর গাড়িতে বসিয়ে নিয়ে বাংলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী বার্তা দেন? তিনি বলেন, এই অনুব্রত মণ্ডলের নির্দেশেই চলত আনারুল হোসেনরা, রামপুরহাট গণহত্যাকাণ্ডে যে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছে। অমিত বলেন, এই ছবিই প্রমাণ করে বাংলার রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নের সূত্রপাত একেবারে মাথা থেকে।

     

  • Suvendu Adhikari on TMC: তৃণমূল পার্টিটা আর ছ’মাসও টিকবে না, ডেডলাইন শুভেন্দুর 

    Suvendu Adhikari on TMC: তৃণমূল পার্টিটা আর ছ’মাসও টিকবে না, ডেডলাইন শুভেন্দুর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) পার্টিটা আর ছ মাসও টিকবে না। এমনই মন্তব্য করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ‘আগামী ছ মাসের মধ্যে সামনে আসবে নতুন তৃণমূল’ লেখা পোস্টারে ছয়লাপ শহর। সেই প্রেক্ষিতেই একথা বলেন শুভেন্দু। পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘায় সংবাদ মাধ্যমকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, ইডি (ED) এবং সিবিআই (CBI) তাদের কাজ করছে। তৃণমূল পার্টিটা আর ছ মাসও টিকবে না। ডিসেম্বরই তাদের ডেডলাইন।

    কলকাতা শহরের বিভিন্ন প্রান্তে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দিয়ে টাঙানো হয়েছে একাধিক হোর্ডিং। যার কোনওটায় লেখা, ‘আগামী ছ মাসের মধ্যে সামনে আসবে নতুন তৃণমূল’। কোনওটায় আবার লেখা, ‘চলুন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হোন’। কোনও কোনওটায় আবার লেখা হয়েছে, ‘ঠিক যেমন সাধারণ মানুষ চায়’। তৃণমূল নেতৃত্ব অবশ্য এই হোর্ডিং টাঙানোর কথা অস্বীকার করেছে। তবে হোর্ডিং নিয়ে রাজ্যের শাসক দলকে বিঁধতে ছাড়েননি শুভেন্দু। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, শিক্ষা থেকে স্বাস্থ্য, কয়লা থেকে গরু কোনও কিছু থেকে তোলাবাজি বাদ রাখেনি তৃণমূল কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার জালে যখন একের পর এক নেতা মন্ত্রী বিভিন্ন দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন, তখন তা থেকে দলকে বাঁচাতেই নয়া তৃণমূলের কৌশল নিয়েছে ‘তোলামূল’ পার্টি। এর পরেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, ইডি যেভাবে তদন্তের গতি বড়িয়েছে, তাতে তৃণমূল দলটাই ডিসেম্বর মাসের মধ্যে বাংলা থেকে মুছে যাবে।

    আরও পড়ুন : “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

    এদিন দিঘায় সৈকত নগরে দিঘা তিরঙ্গা যাত্রা কর্মসূচিতে অংশ নেন শুভেন্দু। সেখানেই তৃণমূলকে নিশানা করেন তিনি। এর আগে ১২ অগাস্ট নন্দীগ্রামে হর ঘর তিরঙ্গা বাইক কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়েছিলেন শুভেন্দু। পুলিশি বাধায় ওই কর্মসূচি আর পালন করা যায়নি। ওই ঘটনায়ও শুভেন্দু দুষছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তিনি বলেছিলেন, হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি কোনও রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় সমাবেশ কিংবা জন সমাবেশ নয়। আমরা শান্তিপূর্ণভাবেই ওই কর্মসূচি পালন করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ নির্দেশ দেয় শুভেন্দু অধিকারিকে কোনও প্রচার করতে না দিতে।

    আরও পড়ুন : অনুব্রত একজন মাফিয়া, মমতার প্রশ্রয়ে ওর বাড়বাড়ন্ত, বললেন শুভেন্দু

     

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর 

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বকেয়া অর্থ আদায় করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে দেখা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ঠিক তার পরের দিনই প্রধানমন্ত্রীকে পাঁচ পাতার একটি চিঠি পাঠালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু জানান, পশ্চিমবঙ্গে এই বিশাল আর্থিক দুর্নীতির বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নজরে আনার জন্যই চিঠি লেখা হয়েছে তাঁকে।

    প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে শুভেন্দু লিখেছেন, দিনের পর দিন এই দুর্নীতি চলছে। একশো দিনের কাজ দিয়ে গরিব মানুষকে টাকা দেওয়ার কথা ছিল। অথচ কোনও কাজ না দিয়েই টাকা খরচ করা হয়েছে। আর তা প্রমাণ করতে ভুল শংসাপত্রও দেওয়া হয়েছে। একশো দিনের কাজে বৃক্ষরোপণ করতে গিয়ে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। পাঁচ পাতার ওই চিঠিতে তিনি লিখেছেন, নথিতে রাজ্য সরকার দেখিয়েছে হাজার হাজার হেক্টর জমিতে ম্যানগ্রোভ ও অন্য চারা গাছ রোপণ করা হয়েছে। আধিকারিকরা যখন পরিদর্শন করতে যান, তখন রাজ্যের তরফে বলা হয় ইয়াস, আমপান এবং অন্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে চারাগাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছগুলিকে দেখিয়ে দাবি করা হয় একশো দিনের প্রকল্পের অধীনেই সে সব গাছ রোপণ করা হয়েছে। কুলতলি বিধানসভা কেন্দ্র, জয়নগর-২ ব্লক সহ দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুন : এটা তো সবে ট্রেলার, পুরো সিনেমা এখনও বাকি! ট্যুইটে কাকে বিঁধলেন শুভেন্দু অধিকারী?

    এই দুর্নীতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে তিনি লিখেছেন, তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা এই একশো দিনের কাজের প্রকল্পকে টাঁকশালে পরিণত করেছেন।গরিব চাকরি প্রার্থীদের হয় টাকা দেওয়া হয়নি, নয় তো জব কার্ড ছিনিয়ে নিয়েছেন দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় নেতারা। ওই চিঠিতেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লিখেছেন, অন্য কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের ক্ষেত্রেও একই দুর্নীতি হয়েছে। ইচ্ছাকৃতভাবে বদলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম। বদলে নিজেদের ইচ্ছামতো নাম দিয়েছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা তদারকি করতে গেলে রাতারাতি সেসব নামের ফলক, সাইনবোর্ড বদলে দেওয়া হয়েছে। এভাবেই প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার নাম বদলে করা হয়েছে বাংলা গ্রামীণ সড়ক যোজনা।

    আরও পড়ুন : “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম রাজ্য সরকার বদলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন বিজেপি নেতারা। এবার কেন্দ্রীয় প্রকল্পে নানা দুর্নীতির অভিযোগও তুললেন শুভেন্দু।

     

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর, কী লিখলেন তিনি?

    Sukanta Majumdar: রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি সুকান্তর, কী লিখলেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (President Draupadi Murmu) দ্বারস্থ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে নালিশ জানালেন তিনি। রাষ্ট্রপতির হাতে একটি স্মারকলিপিও তুলে দেন সুকান্ত। সেখানে এসএসসি কাণ্ড (SSC scam) ও পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) থেকে শুরু করে গরুপাচারকাণ্ড (Cattle smuggling) ও অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)-সহ একাধিক ইস্যুতে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে স্মারকলিপি দেন সুকান্ত মজুমদার।

    আরও পড়ুন: কেন অনুব্রতর বাড়িতে ডাক্তার? হাসপাতাল সুপারকে ধমক স্বাস্থ্য কর্তার, দায় নেবে না নবান্ন

    রাষ্ট্রপতিকে লেখা চিঠিতে সুকান্ত বলেছেন, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁর ঘনিষ্ঠর বাড়ি থেকে বিপুল নগদ টাকা উদ্ধার হয়েছে। গরু পাচার মামলায় সিবিআই তলব করা সত্ত্বেও হাজিরা এড়িয়ে যাচ্ছেন অনুব্রত মণ্ডল। 

    চিঠিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দুর্নীতি ও বেআইনি কার্যকলাপের জেরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পরেশ অধিকারী, শওকত মোল্লার মতো তৃণমূলের একাধিক নেতা রয়েছেন সিবিআই বা ইডি-র রাডারে। একইসঙ্গে ১৯ জন নেতার সম্পত্তি সংক্রান্ত যে মামলায় ইডি-কে পার্টি করতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট, সেই প্রসঙ্গও চিঠিতে উল্লেখ করেন দেন সুকান্ত।

    চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, শিক্ষা সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগের মাঝেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য পদে বসতে চাইছেন। এ সব বিষয় উল্লেখ করে সুকান্ত মজুমদারের আর্জি, যাতে রাষ্ট্রপতি এ রাজ্যের পরিস্থিতির ওপর নজর দেন।

    আরও পড়ুন: ধনখড়ের প্রশ্নের মুখে মমতার ১৯ বিল, নতুন রাজ্যপাল কি আদৌ সই করবেন?

  • Bengal Cabinet Reshuffle: রাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় হল কী কী পরিবর্তন? দেখুন এক নজরে

    Bengal Cabinet Reshuffle: রাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় হল কী কী পরিবর্তন? দেখুন এক নজরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাজ্য মন্ত্রিসভার রদবদল হয়েছে। মমতার মন্ত্রিসভায় এলেন ৮ জন নতুন মুখ। মমতা মন্ত্রিসভায় পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন বাবুল সুপ্রিয়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী, পার্থ ভৌমিক। পূর্ণমন্ত্রী হলেন উদয়ন গুহ, প্রদীপ মজুমদার। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন বীরবাহা হাঁসদা। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন বিপ্লব রায়চৗধুরী। শুধু প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে সত্যজিত্‍ বর্মন, তাজমুল হোসেন ।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক রাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় কী কী পরিবর্তন হল—

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়— মখ্যমন্ত্রী। এর পাশাপাশি, তাঁর অধীনে রয়েছে স্বরাষ্ট্র ও পাহাড় বিষয়ক দফতর, কর্মীবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার দফতর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতর, ভূমি ও ভূমি সংস্কার এবং উদ্বাস্তু পুনর্বাসন দফতর, তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর, পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যান এবং প্রকল্প নিরীক্ষণ দফতর।

    মানস ভুঁইঞা— পূর্ণমন্ত্রী, জলসম্পদ উন্নয়ন দফতর এবং পরিবেশ দফতর।

    মলয় ঘটক— পূর্ণমন্ত্রী, আইন ও বিচারবিভাগীয় দফতর ও শ্রম দফতর।

    অরূপ বিশ্বাস— পূর্ণমন্ত্রী, বিদ্যুৎ দফতর, ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ দফতর, হাউসিং দফতর।

    উজ্জ্বল বিশ্বাস— পূর্ণমন্ত্রী, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও বায়ো-টেকনোলজি দফতর।

    ফিরহাদ হাকিম— পূর্ণমন্ত্রী, পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর।

    আরও পড়ুন: খরচের ক্ষমতা মাত্র দেড় কোটি, মমতার মন্ত্রীদের প্রাপ্য শুধু পাইলট আর নীলবাতি

    শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়— পূর্ণমন্ত্রী, কৃষি দফতর, পরিষদীয় দফতর।

    পুলক রায়— পূর্ণমন্ত্রী, জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর, পূর্ত দফতর।

    শশী পাঁজা— পূর্ণমন্ত্রী, নারী, শিশুকল্যাণ ও সমাজ কল্যাণ দফতর, শিল্প ও বাণিজ্য দফতর।

    বিপ্লব মিত্র— পূর্ণমন্ত্রী, ক্রেতা সুরক্ষা বিষয়ক দফতর।

    বাবুল সুপ্রিয়— পূর্ণমন্ত্রী, তথ্যপ্রযুক্তি দফতর ও পর্যটন দফতর।

    স্নেহাশিস চক্রবর্তী— পূর্ণমন্ত্রী, পরিবহন দফতর।

    পার্থ ভৌমিক— পূর্ণমন্ত্রী, সেচ দফতর, জলপথ দফতর।

    আরও পড়ুন: দফতর বণ্টনও সম্পন্ন, পার্থর হাতে থাকা তিন দফতরের দায়িত্বে এবার তিনজন

    উদয়ন গুহ— পূর্ণমন্ত্রী, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতর।

    প্রদীপ মজুমদার— পূর্ণমন্ত্রী, পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর।

    বেচারাম মান্না— প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) কৃষি বিপণন, পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন।

    অখিল গিরি— প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) কারা দফতর।

    ইন্দ্রনীল সেন— প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ। প্রতিমন্ত্রী, তথ্য ও সংস্কৃতি।

    বিপ্লব রায়চৌধুরী— প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) মৎস্য দফতর।

    বীরবাহা হাঁসদা— প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত) স্বনির্ভর ও স্ব-রোজগার দফতর। প্রতিমন্ত্রী, বন দফতর।

    শ্রীকান্ত মাহাতো— প্রতিমন্ত্রী, ক্রেতা সুরক্ষা দফতর।

    তাজমুল হোসেন— প্রতিমন্ত্রী, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প দফতর, বস্ত্র দফতর।

    সত্যজিৎ বর্মন— প্রতিমন্ত্রী, স্কুল শিক্ষা।

  • WB Cabinet Reshuffle: মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯ 

    WB Cabinet Reshuffle: মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষণা মতো বুধবারের বারবেলায় মন্ত্রিসভায় রদবদল করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। দিন কয়েক আগেই মন্ত্রিসভায় রদবদলের কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি। তখনই জানিয়েছিলেন, বর্তমান মন্ত্রিসভার চার পাঁচজনকে দলের কাজে লাগানো হবে। আসবেন পাঁচ ছ জন নতুন মুখ। সেই মতো এদিন শপথ নিয়েছেন মোট ন’ জন। রাজভবনে তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল লা গণেশন।

    দলে এক ব্যক্তি এক পদ নীতির দাবি উঠেছিল অনেক আগেই। এই দাবি উঠে এসেছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) গলায়ই। প্রথম দিকে অভিষেকের দাবিকে আমল না দিলেও এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে (SSC Scam) রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) গ্রেফতার হতেই আমূল বদলে যায় পরিস্থিতি। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই মন্ত্রিসভায় রদবদল।

    আরও পড়ুন : মন্ত্রিত্ব থেকে দলীয় পদ, সবকিছু থেকেই পার্থকে ছেঁটে ফেললেন মমতা

    এদিন যে নজন শপথ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আটজনই নতুন। আর প্রতিমন্ত্রী থেকে স্বাধীন দফতরের দায়িত্ব পেলেন বীরবাহা হাঁসদা। এদিন পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী, উদয়ন গুহ, প্রদীপ মজুমদার। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন বীরবাহা হাঁসদা এবং বিপ্লব রায়চৌধুরী। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সত্যজিৎ বর্মন এবং তাজমূল হোসেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসুও উপস্থিত ছিলেন। তবে অনুষ্ঠানে যাননি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, বাবুল যে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাবেন, তা এক প্রকার নিশ্চিতই ছিল। কারণ মন্ত্রিত্ব খোয়া যাওয়ায় বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন বাবুল। এদিন তিনি তারই পুরস্কার পেলেন। পুরস্কার পেয়েছেন আরও একজন। তিনি উদয়ন গুহ। দিনহাটায় বিজেপি প্রার্থীকে লক্ষাধিক ভোটে হারানোর পুরস্কার পেয়েছেন তিনিও। এক সময় ফরওয়ার্ড ব্লক করলেও, পরে ভিড়ে যান তৃণমূলে। দলবদল এবং বিজেপি প্রার্থীকে লক্ষাধিক ভোটে পরাস্ত করার পুরস্কারই এদিন তুলে দেওয়া হয়েছে তাঁর হাতে। সেই সঙ্গে মন্ত্রিসভায় প্রতিনিধিত্ব রইল উত্তরবঙ্গেরও।

    আরও পড়ুন : জয়ী দ্রৌপদী, মমতা ব্যর্থ, তৃণমূলনেত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। সেকথা মাথায় রেখেই মমতা মন্ত্রিসভায় রদবদল করলেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। সেই কারণেই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়েছেন মালদহের তাজমূল হোসেন। এই তাজমূলও ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে বেরিয়ে ভিড়েছিলেন তৃণমূলের ছাতার তলায়। তাই পুরস্কার পেয়েছেন তিনিও। ‘পদোন্নতি’ হয়েছে বীরবাহা হাঁসদারও।

    ভোট যে বড় বালাই!

     

  • Niti Aayog Meet: নীতি আয়োগের বৈঠকে হাজির মমতা, কিছু না বলেই ধরলেন কলকাতার উড়ান

    Niti Aayog Meet: নীতি আয়োগের বৈঠকে হাজির মমতা, কিছু না বলেই ধরলেন কলকাতার উড়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে হয়ে গেল নীতি আয়োগের সপ্তম গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠক (Niti Aayog Meet)। রবিবার সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি (Rastrahpati) ভবনের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে হয় এই বৈঠক। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে করোনা অতিমারির (Covid-19) পর এই প্রথম সশরীরে বৈঠক হল নীতি আয়োগের পরিচালন সমিতির।

    দেশের আর্থিক যোজনা সমূহের প্রতি লক্ষ্য রেখে ও রাজ্যের আয়ের উপায় খুঁজতে গঠন করা হয় এই আয়োগ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এই আয়োগ পরিচালনা করেন। ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি নীতি আয়োগ গঠিত হয়। প্রথম বৈঠক হয় ওই বছরেরই ৮ ফেব্রুয়ারি। আয়োগের আধিকারিকরা সর্বজনীনভাবে প্রকাশ করেন নীতি আয়োগের যোজনা সমূহ।

    করোনা অতিমারির পর এই প্রথম সশরীরে বৈঠক হলেও, এদিন হাজির ছিলেন না বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। নীতি আয়োগের এই বৈঠকে যে যোগ দেবেন না, তা আগেই ঘোষণা করেছিলেন তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও। রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রের বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এ বিষয়ে একটি চিঠিও লিখেছিলেন তিনি। চন্দ্রশেখর রাওয়ের সিদ্ধান্তকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দেয় নীতি আয়োগ। বিবৃতি জারি করে তারা জানায়, ৭ অগাস্ট নীতি আয়োগের গভর্নিং কাউন্সিলরের বৈঠক বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও। এই সিদ্ধান্ত দুর্ভাগ্যজনক।

    আরও পড়ুন : কৃষক-পুত্র জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীদের

    নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রশেখর রাও বৈঠকে যোগ না দিলেও, এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান সহ অন্যরা। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি ভবনের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আয়োজিত এই বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয়গুলি ছিল শস্য বৈচিত্র্য, তৈলবীজ, ডাল এবং কৃষিক্ষেত্রে স্বয়ং সম্পূর্ণতা অর্জন, জাতীয় শিক্ষানীতির বাস্তবায়ন এবং নগর প্রশাসন। জানা গিয়েছে, বৈঠকে রাজ্যগুলির মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে আর কী কী করা যায়, সে বিষয়েও আলোচনা হয় এদিন।

    এদিকে, এদিন এই বৈঠক নিয়ে কোনও মন্তব্য না করেই কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাজ্যের পাওনা গন্ডা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন মমতা। পরের দিন রাষ্ট্রপতি ভবনে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উদযাপন কমিটির বৈঠকে দেন মমতা। এদিন যোগ দেন নীতি আয়োগের বৈঠকে। তার পরেই ধরেন কলকাতার উড়ান।

  • Bengal Cabinet Reshuffle: দফতর বণ্টনও সম্পন্ন, পার্থর হাতে থাকা তিন দফতরের দায়িত্বে এবার তিনজন

    Bengal Cabinet Reshuffle: দফতর বণ্টনও সম্পন্ন, পার্থর হাতে থাকা তিন দফতরের দায়িত্বে এবার তিনজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদল (Bengal Cabinet Reshuffle) করলেন মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব ঘোষণামতো, এদিন শপথগ্রহণ হয়ে গিয়েছিল বিকেলেই। সন্ধ্যায় হয়ে গেল দফতর বণ্টনও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভায় বুধবার যাঁরা শপথ নিলেন, তাঁরা কে কোন দফতর পেলেন দেখে নেওয়া যাক—

    পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় (Sovandeb Chatterjee)। এর আগে এই দফতর সামলাতেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নারী শিশুকল্যাণের সঙ্গে শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রী হলেন শশী পাঁজা (Sashi Panja)। শিল্প-বাণিজ্য দফতর ছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) অধীনে। 

    এছাড়া, রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি ও পর্যটন মন্ত্রী হলেন বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। তথ্যপ্রযুক্তির দফতরও সামলাতেন পার্থ। পরিবহণ দফতরের মন্ত্রী হলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী। পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী হলেন প্রদীপ মজুমদার। এই দফতর ছিল প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কাছে। সেচ ও জলপথ মন্ত্রী হলেন পার্থ ভৌমিক।

    আরও পড়ুন: খরচের ক্ষমতা মাত্র দেড় কোটি, মমতার মন্ত্রীদের প্রাপ্য শুধু পাইলট আর নীলবাতি

    স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মৎস্য প্রতিমন্ত্রী বিপ্লব রায় চৌধুরী। ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্প ও বস্ত্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হলেন সত্যজিৎ বর্মন। এই দায়িত্বে ছিলেন এসএসসি কাণ্ডে (SSC scam) জড়িত পরেশ অধিকারী (Paresh Adhikary)। অন্যদিকে, বন দফতরের সঙ্গে স্বনির্ভর-স্বনিযুক্তি গোষ্ঠীর প্রতিমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা।

    এদিন বিকেল ৪টে নাগাদ রাজভবনে নতুন মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল লা গণেশন। এদিন যে নজন শপথ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আটজনই নতুন। আর প্রতিমন্ত্রী থেকে স্বাধীন দফতরের দায়িত্ব পেলেন বীরবাহা হাঁসদা। এদিন পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়, স্নেহাশিস চক্রবর্তী, উদয়ন গুহ, প্রদীপ মজুমদার। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন বীরবাহা হাঁসদা এবং বিপ্লব রায়চৌধুরী। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সত্যজিৎ বর্মন এবং তাজমুল হোসেন।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভায় রদবদল, শপথ নিলেন বাবুল, উদয়ন সহ ৯

    এদিকে, রাজ্য মন্ত্রিসভার রদবদল নিয়ে কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রীদের আমরা ল্যাম্পপোস্ট মন্ত্রী বলতে পারি। বঙ্গের মন্ত্রীদের অধিকার, মর্যাদা, কাজ করার সুযোগ, ক্ষমতা ইত্যাদি কতটা, তা আমার থেকে ভাল কেউ জানে না। এখানে সবটাই একজন করেন, অন্য কারও কোনও ভূমিকা থাকে না। অন্তত আমার সাড়ে ৪ বছরের অভিজ্ঞতায় বাস্তব তাই দেখেছি।’ 

     

  • Bengal Cabinet Reshuffle: এসএসসি বিতর্কের মাঝেই আজ রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদল, বিকেলে শপথগ্রহণ, জল্পনায় কারা?

    Bengal Cabinet Reshuffle: এসএসসি বিতর্কের মাঝেই আজ রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদল, বিকেলে শপথগ্রহণ, জল্পনায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার রদবদল হবে রাজ্য মন্ত্রিসভার (Bengal Cabinet Reshuffle)। আজ বিকেল চারটেয় রাজভবনে (Raj Bhawan) শপথ নেবেন কয়েকজন নতুন মন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায় সোমবারই রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এই রদবদলের কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন। তবে কারা মন্ত্রী হচ্ছেন, তা জানাননি তিনি। 

    মমতা সোমবার বলেছিলেন, “সুব্রত মুখোপাধ্যায় ও সাধন পাণ্ডের প্রয়াণ এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার পর অনেকগুলি দফতর তাঁর নিজের হাতেই রয়েছে। সেই দায়িত্ব সামলাতে নতুন পাঁচ-ছ’জনকে মন্ত্রিসভায় আনা হবে। আর বর্তমান মন্ত্রিসভা থেকে চার-পাঁচজনকে দলের কাজে ব্যবহার করা হবে।” রাজ্য মন্ত্রিসভায় ৪৪ জন সদস্যের মধ্যে আপাতত তিনটি আসন শূন্য রয়েছে।

    আরও পড়ুন: মাথায় লাগলে শান্তি পেতাম, পার্থকে জুতো ছুড়ে বললেন মহিলা

    আজ কারা নতুন মন্ত্রী হবেন এবং কাদের দলের কাজে নিয়ে আসা হবে, তা নিয়ে যথেষ্ট কৌতূহল রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তবে, এসএসসি কাণ্ডের (SSC scam) ছায়া যে রদবদলে পড়তে চলেছে, তা বলাই বাহুল্য। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ঘটনার পরে তৃণমূলের ভাবমূর্তি ফেরাতে মরিয়া তৃণমূল। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর (Paresh Adhikary) নামও জড়িয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশে স্কুল শিক্ষিকার চাকরি খুইয়েছেন পরেশ-কন্যা। দলের ভাবমূর্তির কথা মাথায় রেখে পরেশ অধিকারীকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরাতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    সুব্রত মুখোপাধ্যায় ও সাধন পাণ্ডের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের দফতর খালি। দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতারির পরে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে শিল্প, পরিষদীয় এবং তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি করা হয়েছে সৌমেন মহাপাত্রকে। তাই তাঁকে সেচমন্ত্রীর পদ থেকে সরানো হতে পারে।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

    জল্পনা, নতুন মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে পারেন প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের বালিগঞ্জ আসনের বিধায়ক বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। জেলা সভাপতির পদ থেকে সরানোর পর মন্ত্রিসভায় আনা হতে পারে নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক (Partha Bhowmik) ও জাঙ্গিপাড়ার বিধায়ক স্নেহাশিস চক্রবর্তীকে। এছাড়াও, মন্ত্রিসভায় প্রথমবার ঠাঁই পেতে পারেন বরানগরের বিধায়ক তাপস রায় (Tapas Roy) এবং দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ (Udayan Guha)।  

LinkedIn
Share