Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  •  Union Budget 2023: কমবে মধ্যবিত্তের বোঝা! আসন্ন বাজেটে বদল হবে কি কর-কাঠামোর?

     Union Budget 2023: কমবে মধ্যবিত্তের বোঝা! আসন্ন বাজেটে বদল হবে কি কর-কাঠামোর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করের (Tax) কাঠামোর বদল হতে পারে আসন্ন বাজেটে (Union Budget 2023)। আর্থিক বৃদ্ধির গতি ধরে রাখতে কয়েক বছর আগে কর্পোরেট সংস্থাগুলির কর কমিয়েছিল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। আসন্ন বাজেটেও ব্যক্তিগত আয়করও কিছুটা কমতে পারে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। ২০২৪ সালে রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। চলতি বছর হওয়ার কথা ১০ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে এবারই শেষবারের মতো পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করবে নরেন্দ্র মোদির সরকার। আগামী বছর যেহেতু দেশজুড়ে সাধারণ নির্বাচন, তাই সেবার পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। তাই এবার বাড়ানো হতে পারে করমুক্ত আয়ের সীমা। বিভিন্ন ধারার অধীনে করছাড়ের মাত্রা বাড়তে পারে বলে অনেকের ধারণা। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আয়করের হার…

    এক সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আয়করের হার কমানোর বিষয়ে ভাবছে সরকার। তবে এ ব্যাপারে শেষ কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে প্রথমবারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সেবারই শেষবারের মতো আয়করের স্ল্যাবে পরিবর্তন আনা হয়েছিল। তখনই আয়কর মকুবের সর্বোচ্চ সীমা ২ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২.৫ লক্ষ টাকা করা হয়েছিল। তাই এবার পুরানো কর কাঠামোয় (Union Budget 2023) পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে আশায় বুক বাঁধছেন আয়করদাতারা।

    আরও পড়ুুন: বিদেশি চর! তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার অর্থমন্ত্রকের অস্থায়ী কর্মী

    দিন কয়েক আগে এ ব্যাপারে ইঙ্গিত মিলেছিল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের কথায়ও। তিনি বলেছিলেন, আমি নিজে মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য। তাই মধ্যবিত্তের সমস্যাগুলি বুঝি। মোদি সরকার নতুন করে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণির ওপর কোনও কর আরোপ করেনি। তিনি বলেছিলেন, এখনও ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়করে ছাড় দিয়ে রেখেছে সরকার। মধ্যবিত্তরা গণপরিবহণ সব চেয়ে বেশি ব্যবহার করে। তাই আমরা ২৭টি জায়গায় মেট্রো রেল নেটওয়ার্ক নিয়ে এসেছি। অনেক মধ্যবিত্ত মানুষ চাকরির সন্ধানে শহরে চলে যাচ্ছে। যার জন্য আমরাও স্মার্ট সিটির লক্ষ্যে ফোকাস করছি। মধ্যবিত্তের উন্নয়নে আমরা এই কাজ চালিয়ে যাব। প্রসঙ্গত, পুরানো কর কাঠামোয় কোনও পরিবর্তন করা না হলেও, ২০২০ সালে নয়া কর কাঠামো (Union Budget 2023) চালু করেছিল কেন্দ্র। তাতে বলা হয়েছিল, কোনও ব্যক্তির বার্ষিক আয় ২.৫ লক্ষ টাকার নীচে হলে তাঁকে আয়কর দিতে হবে না। ২.৫ লক্ষ টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকার কম পর্যন্ত আয়ে কর দিতে হয় ৫ শতাংশ। আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে কর বাবদ নেওয়া টাকা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Narendra Modi: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্ম নয়, উন্নয়নকে হাতিয়ার করে ২০২৪ লোকসভা ভোটে জিতে আসতে হবে। বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দলের কর্মীদের উদ্দেশে এমনই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা নির্বাচনের বাকি আর ৪০০ দিন। এই আবহে ভোটের আশা না করেই বিজেপি কর্মীদের মুসলিমদের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি এখন আর শুধু রাজনৈতিক আন্দোলন নয়। এটি একটি সামাজিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। অমৃত কালকে কর্তব্য কালে রূপান্তরিত করার জন্য সমাজের সকল মানুষকে এক সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে।”

    মুসলিম ভোটে জোর

    ২০১৪ সালে প্রথম বার দিল্লির মসনদে বসেছিলেন মোদি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। এ বার লক্ষ্য ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। লোকসভার আগে চলতি বছরেই তেলঙ্গনা,কর্ণাটকের মতো রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। এই রাজ্যগুলিতে মুসলিম ভোটাররা বড় ফ্যাক্টার। তাই মুসলিম তথা সংখ্যালঘু ভোটকে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। সেই লক্ষ্যেই বিজেপি-র জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দলের নেতা-কর্মীদের শিক্ষিত মুসলিমদের কাছে পৌঁছনোর কথা বলেন। তাঁদের সামনে উন্নযনের লেখচিত্র তুলে ধরার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    ঐক্যের বার্তা

    পাশাপাশি মুসলিমদের উদ্দেশ্য কোনওরকম কু কথা-আক্রমণ করা যাবে না বলেও দলীয় কর্মীদের বারবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। যোগী আদিত্যনাথ থেকে প্রজ্ঞা ঠাকুর,নুপুর শর্মা সহ বিজেপির নেতা,মন্ত্রী প্রকাশ্যে বারবার মুসলিম বিরোধী মন্তব্য করেছেন। তাতে দলের ভাবমূর্তির ক্ষতি হয়েছে বলেই মনে করেন মোদি। বিজেপির এক শীর্ষ স্থানীয় নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বিজেপি কর্মীদের ভোটের আশা না করেই পাসমান্ডা মুসলিম, বোহরা সম্প্রদায়, পেশাদার এবং শিক্ষিত মুসলিমদের সঙ্গে দেখা করার আহ্বান জানান।’কর্মী-সমর্থকদের অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে মন্তব্য করতেও নিষেধ করেন মোদি। সম্প্রতি বিজেপির একাধিক নেতা ‘অপ্রাসঙ্গিক’ বিষয় নিয়ে আলপটকা মন্তব্য করেছেন। তাতে আখেরে অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছে বিজেপিকে। মোদির বার্তা, এই সব বিতর্কের জেরে দলের প্রচার ধাক্কা খেয়েছে। ওই অপ্রাসঙ্গিক বিষয়গুলি সামনে চলে আসছে। বিজেপির উন্নয়নের প্রচার পিছনের দিকে চলে যাচ্ছে। ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এই নীতির অধীনে, সমস্ত রাজ্যের একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত এবং একে অপরের ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে মিলিত হওয়া উচিত, বলেও মত প্রধানমন্ত্রীর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    Narendra Modi: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসংযোগে জোর দিন। জেলায় জেলায় সমাবেশ করুন। সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে যান। ঘরে ঘরে প্রচার করুন। রাজধানী দিল্লিতে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের (BJP National Executive Party Meeting) শেষ দিনে দলীয় কর্মী ও নেতাদের এমনই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।

    বিজেপি জোড় প্রচার

    মঙ্গলবার,  বিজেপির কার্যনির্বাহী সমিতির দুই দিনের বৈঠকের শেষদিনে, বিজেপি কর্মীদের সতর্ক করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘মোদি এলেই জিতব এই মানসিকতা নিয়ে বসে থাকলে চলবে না।’’ কর্মীরা যেন আত্মতুষ্টিতে না ভোগেন। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ, কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নীতিগুলি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে জনগণের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করুন। পাশাপাশি আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে দলের সঙ্গে যুক্ত করতে ‘বিজেপি জোড়’ প্রচার শুরুর পরামর্শও দিয়েছেন মোদি। 

    যুব সম্প্রদায় লক্ষ্য

    প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, ‘‘লোকসভা নির্বাচনের আর মাত্র ৪০০ দিন বাকি আছে। ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী যুবরা এর আগের সরকারের অপশাসন দেখেনি। বর্তমান সরকারের অধীনে ভারতে কীভাবে অপশাসন সরে গিয়ে সুশাসন এসেছে, তা তারা জানে না।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘বিরোধী দলগুলিকে দুর্বল মনে করলে চলবে না। সবাইকে নিজ নিজ ভূমিকা পালন করতে হবে। যুব সম্প্রদায়কে মোদি সরকারের কাজ নিয়ে সচেতন করতে হবে। বিজেপি কর্মীদের সমাজের সকল শ্রেণির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। শুধুমাত্র ভোটের জন্য কাজ করলে চলবে না, দেশে পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করতে হবে।’’ 

    আরও পড়ুুন: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    গ্রামীণ এলাকায় যান

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে গ্রামীণ এলাকায় বিজেপির সংগঠন মজবুত করার বার্তাও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সব শ্রেণির মানুষের কাছে গিয়ে বিজেপি সরকার কী কী ভাল কাজ করেছে, সেই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেছেন মোদি। দেশের প্রত্যেক প্রান্তের নেতাদের কাছে তাঁর আর্জি, সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছতে হবে। বাংলায় বিজেপি কর্মীরা যেভাবে লড়াই করছেন, তার প্রশংসাও করেন তিনি। বিশেষত সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতে কার্যকলাপ বাড়ানোর দিকে নজর দিতে বলেন তিনি। প্রয়োজনে প্রত্যেক জেলায় সমাবেশ করার কথাও বলেন। সংখ্যালঘুদের কাছে গিয়েও বিজেপি সরকারের ‘সুশাসনে’র প্রচার চালানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। মোদির কথায়, ‘‘ভারতে সেরা সময় চলছে। এই উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে আমাদের নিজেদের উৎসর্গ করা দরকার।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধ নয়, এবারে শান্তি চায় পাকিস্তান, এমনটাই জানালেন পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shahbaz Sharif)। ভারতের সঙ্গে তিন-তিনবার যুদ্ধ করে যথেষ্ট শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান। তাই এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৎ ভাবে এবং বিশদে আলোচনায় বসতে চান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। কারণ এই যুদ্ধের ফলে উন্নয়ন তো দূর, বেড়েছে বেকারত্ব, দেশটি আরও দুঃস্থ হয়ে পড়েছে। ফলে এবারে ভারতকে শান্তির প্রস্তাব দিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে কথা বলতে চান। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নেতাজি জন্ম-জয়ন্তী পালন! কালই রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মোদিকে শান্তির বার্তা শাহবাজের

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী (Shahbaz Sharif) বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমাদের যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। ঠেকে শিখেছিই বলা চলে। ৩টি যুদ্ধের জেরে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যেতে বসেছে পাকিস্তান। তাই আর যুদ্ধ নয়, এ বার পাকিস্তান শান্তি চায়।” তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে কাশ্মীর সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলতে চান। তিনি বলেন, “ভারতীয় নেতৃত্বকে আমি বলতে চাই, আসুন আমরা একসঙ্গে বসে এক টেবিলে আমাদের যত গুরুতর সমস্যা রয়েছে, তা নিয়ে কথা বলি। কাশ্মীরের মত সমস্যাগুলির সমাধান করি। কারণ আমরা শান্তির বার্তা নিয়ে অগ্রগতি করব, না কি এই ঝগড়া এবং অশান্তি চালিয়ে নিয়ে যাব, তা পুরোপুরি আমাদের উপর নির্ভর করে।” তিনি জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তান দু’টি দেশই পরমাণু শক্তিধর। ফলে যুদ্ধ বাঁধলে দুই দেশের কী পরিণতি হতে পারে তা ভেবেও চিন্তিত পাক প্রধানমন্ত্রী।

    যখন পাকিস্তানের এই পরিস্থিতি, তখন সাক্ষাৎকারে শরিফ মন্তব্য করেছেন, যে দেশ পারমাণবিক শক্তিতে বলীয়ান, তাদের অর্থনীতি বাঁচানোর জন্য এভাবে ভিক্ষে করা লজ্জার। বিভিন্ন দেশের কাছে ঋণ চাওয়া নিয়ে এমন মন্তব্য করেন।

    সম্প্রতি পাকিস্তানের একটি বহুল প্রচারিত ইংরেজি সংবাদপত্রে একটি প্রতিবেদন বেরোয়। সেই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, যেখানে ভারতের দিনে দিনে অগ্রগতি হচ্ছে, সেখানে পাকিস্তান ক্রমশ আরও গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে তলিয়ে যাচ্ছে এবং শরিফকে বিশ্বের দরবারে কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে যেতে হচ্ছে। এটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, শরিফ (Shahbaz Sharif) যাতে দ্রুত পাক অর্থনীতিকে মজবুত করার দিকে জোর দেন। অন্যদিকে ভারত যে ২০৩৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে ওঠায় নজর দিয়েছে, সেকথাও বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বর হিসেবে ভবিষ্যতে আমাদের একটি বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। মানবতার তিন চতুর্থাংশ আমাদের দেশে বাস করে। বিশ্বের উন্নতির জন্য আমাদেরও সমান কণ্ঠস্বর থাকা উচিত। ভয়েস অফ গ্লোবাল সাউথ সামিটের উদ্বোধন করতে গিয়ে এ কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর দ্বিতীয় তথা শেষ দিনের সমাপ্তি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসংঘ (UN), বিশ্বব্যাঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন। তিনি বলেন,আন্তর্জাতিক স্থলভাগের দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় উন্নতিকামী বিশ্বের উদ্বেগ বাড়ছে। উন্নয়ন, বিকাশ আমাদের সর্ব প্রথম লক্ষ্য। অথচ ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে আমরা সেই লক্ষ্য থেকে সরে গিয়েছি। যার কারণে তামাম বিশ্বে বেড়ে গিয়েছে খাদ্য, জ্বালানি, রাসায়নিক সার ও অন্যন্য জিনিসপত্রের দাম।

    মোদি উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের প্রধান আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সংস্কার সাধন প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, ব্রেট্টন উডস ইনসটিটিউশনস (বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সংস্কার সাধন প্রয়োজন উন্নতিকামী দেশগুলির স্বার্থেই। এগুলি একবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করে। তিনি বলেন, ভারত যে জি-২০-র সভাপতিত্বের সুযোগ পেয়েছে, সেখান থেকে চেষ্টা করা হবে গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলি তুলে ধরার।

    আরও পড়ুুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে একশোটিরও বেশি দেশকে কোভিড টিকা দিয়ে সাহায্য করেছে ভারত। তাই প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরোগ্য মৈত্রী প্রজেক্ট চালু করার আশ্বাসও দেন। মোদি বলেন, গ্লোবাল সাউথ ইয়ং ডিপ্লম্যাটস ফোরামে আমাদের বিদেশ মন্ত্রকের ইয়ুথফুল অফিসারদের যুক্ত করার প্রস্তাব দিচ্ছি। তিনি বলেন, উন্নতিকামী দেশগুলির পড়ুয়ারা যাতে ভারতে উচ্চশিক্ষা নিতে পারে, তাই চালু করা হবে ভারত গ্লোবাল সাউথ স্কলারশিপ। গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স প্রতিষ্ঠার কথাও এদিন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, এটা ঘোষণা করতে পেরে আমি আনন্দিত যে ভারত গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স স্থাপন করবে। গ্লোবাল সাউথের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির ছেলেমেয়েরা এখানে গবেষণা করতে পারবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা স্পেস টেকনলজি ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে পদক্ষেপ করেছি। তিনি বলেন, আমরা গ্লোবাল সাউথ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনিশিয়েটিভ চালু করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    PM Modi: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যেভাবে বাংলায় বিজেপি (BJP) কর্মীরা লড়াই করছেন, তা প্রশংসনীয়। সোমবার বঙ্গ বিজেপির কর্মীদের এই ভাষায়ই প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, লড়াই চলবে। দিল্লিতে জাতীয় কর্ম সমিতির বৈঠকে এই বার্তাই দেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সারা দেশের নেতাদের সামনে এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলার কর্মী-সমর্থকদের যতই প্রশংসা করা হোক সেটা যথেষ্ট হবে না। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিজেপির বঙ্গ ব্রিগেড যে নিরন্তর লড়াই করে চলেছেন, এদিন সারা দেশের নেতাদের সামনে মূলত সেটাই তুলে ধরতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক…

    সোমবার দিল্লির এনডিএমসি কনভেনশন সেন্টারে দুদিন ব্যাপী দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের প্রথম দিনে অন্যান্য রাজ্যের নেতাদের মতোই বলতে উঠেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে বলতে ওঠেন তিনি। ২০২১ সালে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে বিরোধীদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেই চলেছে বলে অভিযোগ। আক্রান্তদের সিংহভাগই বিজেপির। ভোটের আগে হামলার ঘটনা অল্পবিস্তর ঘটলেও, ২ মে ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকে বিরোধীদের ওপর আক্রমণ চরমে উঠেছে। এ সবেরই নেপথ্যে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। সূত্রের খবর, এদিন জাতীয় কর্ম সমিতির বৈঠকে পরিসংখ্যান দিয়ে এ সব তথ্য তুলে ধরেছিলেন সুকান্ত।

    আরও পড়ুুন: “পিঠের চামড়া তুলে নেবে…”, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে বেলাগাম বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা, পাল্টা বিজেপি

    জানা গিয়েছে, সুকান্তের বক্তব্য মাঝপথে থামিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরেই তাঁর মুখে শোনা যায় বঙ্গ বিজেপির ভূয়সী প্রশংসা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলায় যেভাবে কার্যকর্তাদের ওপর হামলা হয়েছে, তা নজির বিহীন। বাংলার বর্তমান সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক অবস্থা সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকেই বিচার করতে হবে। এর পরেই তিনি বলেন, ঠিক সেই কারণেই বাংলার কার্যকর্তাদের যতই অভিবাদন দেওয়া হোক না কেন, তা কম হবে। পরে বলেন, লড়াই চলবে। এদিন ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে রোড শো করেন প্রধানমন্ত্রী। রোড শো শুরু হয়েছিল প্যাটেল চক এলাকায়। শেষ হয় কনভেনশন সেন্টারে গিয়ে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ওই বৈঠকে যোগ দেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, নিতিন গড়কড়ি, জেপি নাড্ডা প্রমুখ। বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও যোগ দিয়েছিলেন এদিনের বৈঠকে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালের উদ্বোধন, দিঘায় কমিউনিটি জেটির শিলান্যাস প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালের উদ্বোধন, দিঘায় কমিউনিটি জেটির শিলান্যাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীতে গঙ্গা বিলাসের মতো বিলাসবহুল প্রমোদতরণীর উদ্বোধনের পাশাপাশি শুক্রবার ভার্চুয়ালি হলদিয়া (Haldia) বন্দরে মাল্টিমোডাল টার্মিনালের (Multi Modal Terminal) উদ্বোধনও করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। হুগলি নদীতে তৈরি এই টার্মিনালের মাধ্যমে প্রতি বছর ৩০ লক্ষ মেট্রিক টন পণ্য ওঠানো নামানো সম্ভব হবে। টার্মিনালের বার্থে ঢুকতে পারবে ৩০০০ টন ওজন বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন বার্জ বা ছোট জাহাজ।

    জল মার্গ বিকাশ…

    বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকারের জল মার্গ বিকাশ প্রকল্পের অধীনে এই টার্মিনাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল হলদিয়া থেকে বারাণসীর মধ্যে ১৩৯০ কিলোমিটার নদীপথের মাধ্যমে পণ্য ও যাত্রী চলাচলের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে নদীপথে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশ ও অসমের সংযুক্তিকরণ। এর ফলে হলদিয়া থেকে বাংলাদেশে ফ্লাই অ্যাশ সহ অন্যান্য পণ্য পাঠানো যাবে। প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতরের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকারের জলমার্গ বিকাশ প্রকল্পের অধীনে এই টার্মিনাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বছরে তিন লক্ষ মেট্রিক টন কার্গো হ্যান্ডেলিং করতে পারবে। বার্থগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে সেগুলি প্রায় তিন হাজার ডেডওয়েট টন পর্যন্ত ভেসেল হ্যান্ডেল করতে পারবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    এদিন প্রধানমন্ত্রী চারটি ফ্লোটিং কমিউনিটি জেটিরও উদ্বোধন করেন। এই জেটিগুলি রয়েছে উত্তর প্রদেশের গাজিপুর জেলার সইদপুর, চকচকাপুর ও জামানিয়া এবং বালিয়া জেলার কানসপুরে। এদিন পাঁচটি কমিউনিটি জেটিরও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলি হল দিঘা, নাকটা দিয়ারা, বারহ এবং বিহারের পানাপুরে। বিহারের সমস্তিপুরের হাসানপুরেও হবে একটি।

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতি থেকে এও জানা গিয়েছে, গঙ্গা নদীতে সব মিলিয়ে ৬০টির বেশি কমিউনিটি জেটি তৈরি করা হচ্ছে। এগুলি হচ্ছে উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং পশ্চিমবঙ্গে। অর্থনৈতিক কাজকর্ম উন্নতির পাশাপাশি স্থানীয়দের জীবন জীবিকার উন্নতি ঘটাতেই হচ্ছে এই কমিউনিটি জেটিগুলি। ছোট কৃষক, মৎস্যজীবী, অসংগঠিত কৃষিজাত পণ্য, ফুল ব্যবসায়ীদের জন্য পণ্য সরবরাহের সুবিধা দেবে এই কমিউনিটি জেটিগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। শুক্রবার শুভক্ষণে বিলাসবহুল প্রমোদতরী গঙ্গা বিলাস’-এর (Ganga Vilas) যাত্রার সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বারাণসীতে (Varanasi) ওই জাহাজের যাত্রার সূচনা করেন তিনি। এদিন বারাণসীতে টেন্ট সিটিরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আরও কয়েকটি অন্তর্দেশিয় জলপথ প্রজেক্টেরও শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির জন্য খরচ হবে হাজার কোটিরও বেশি টাকা।

    গঙ্গা বিলাস…

    এদিন বারাণসীতে উপস্থিত ছিলেন বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সোনোয়াল বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম যাত্রার সূচনা লগ্নের কথা ইতিহাসে লেখা থাকবে। বিলাসবহুল এই জাহাজ উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ হয়ে ডিব্রুগড়ে পৌঁছবে। এই যাত্রার মাধ্যমে কেবল পর্যটন নয়, বাণিজ্যপথও খুলে যাবে। যোগী আদিত্যনাথ বলেন, গত তিনদিন ধরে গঙ্গা বিলাসের পর্যটকেরা বারাণসী এবং তার আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখছেন। প্রত্যক্ষ করছেন সেখানকার সংস্কৃতি। প্রধানমন্ত্রী এদিন রাজ্যে পাঁচটি জেটিরও উদ্বোধন করবেন। আজ থেকে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হবে কাশী।

    আরও পড়ুুন: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, এই প্রমোদতরীর যাত্রীরা মা কামাখ্যা, কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান এবং অন্যান্য জায়গা দেখার সুযোগ পাবেন। ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও। তিনি বলেন, বিহারের প্রতিটি বন্দরে পর্যটকদের স্বাগত জানানো হবে। ঐতিহাসিক স্থানগুলি দেখাতেও নিয়ে যাওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    গঙ্গা বিলাসের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী একটি বার্তা শেয়ার করেছেন বিদেশি পর্যটকদের মধ্যে। তাতে বলা হয়েছে, সমস্ত বিদেশি পর্যটকদের প্রতি আমার একটি বিশেষ বার্তা রয়েছে। ভারতে সব কিছু রয়েছে যা আপনারা কল্পান করেন কিংবা তারও বেশি। ভারতকে ভাষায় ব্যাখ্যা করা যায় না, এক্সিপিরিয়েন্স করতে হয়। বারাণসী থেকে ছেড়ে গঙ্গা বিলাস ৩ হাজার ২০০ কিমি পাড়ি দিয়ে পৌঁছবে অসমের ডিব্রুগড়ে। সব মিলিয়ে লাগবে ৫১ দিন। এর মধ্যে ১৫ দিন কাটবে বাংলাদেশের নদনদীতে। ভারত ও বাংলাদেশের ২৭টি নদীর ওপর দিয়ে যাবে এই বিলাসবহুর প্রমোদতরণী। জাহাজটিতে রয়েছে তিনটি ডেক। স্যুইট রয়েছে ১৮টি। ভ্রমণ করতে পারবেন ৩৬ জন। সূচনা যাত্রায় থাকছেন ৩২ জন পর্যটক। এঁরা সবাই সুইজারল্যান্ডের। পুরো যাত্রাপথ এঁরা যাবেন গান গাইতে গাইতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Narendra Modi: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    Narendra Modi: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নিরাপত্তা বলয় ভেঙে ঢুকে পড়লেন এক যুবক। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে কর্নাটকের হুবলিতে। আজই হুবলিতে রোড শো ছিল প্রধানমন্ত্রীর। রোড শো চলাকালীন নিরাপত্তার বেষ্টনী টপকে আচমকাই ফুলের মালা হাতে এক ব্যক্তি ঢুকে পড়েন। চলে যান প্রধানমন্ত্রী মোদির খুব কাছে। যদিও তাঁকে সঙ্গে সঙ্গেই সরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষীরা। জাতীয় যুব উৎসব উপলক্ষে হুবলিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর সেখানেই ঘটে এমুন ঘটনা। 

    কী ঘটেছে?  

    এরপরেই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বৃহস্পতিবার হুবলিতে রোড শো করছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাস্তার দুপাশে প্রচুর লোক ভিড় জমান। প্রধানমন্ত্রী তাঁর গাড়ির ফুটবোর্ডে দাঁড়িয়ে রাস্তার দুপাশে থাকা জনতার উদ্দেশে হাত নাড়ছিলেন। তখনই ঘটে এই ঘটনা। মালা পরাতে এগিয়ে আসেন যুবক। মালা দেওয়ার চেষ্টা করতেই যুবককে সরিয়ে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ওই যুবকের হাত থেকে সেই মালাটি নেন এবং গাড়ির বনেটের উপরে রাখেন। 


      
     
    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ। তার বহির্বলয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে রাজ্য পুলিশ। কড়া নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কী করে ওই যুবক প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছলেন তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। যদিও হুবলির পুলিশ কমিশনার দাবি করেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় কোনও রকম গাফিলতি হয়নি।

    আরও পড়ুন: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!   

    তবে এই প্রথম নয়, গত বছরেও পাঞ্জাব সফরে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছিল। গত বছরের ৫ জানুয়ারি পাঞ্জাবের ফিরোজপুরে একটি নির্বাচনী জনসভায় যাওয়ার পথে তাঁর কনভয়কে একটি উড়ালপুলের আটকে দেন বিক্ষোভকারী কৃষকরা। কীভাবে কড়া নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কৃষকরা ঢুকে পড়লেন তা নিয়ে সেই সময় উত্তাল হয়েছিল জাতীয় রাজনীতি। মামলাটি সুপ্রিমকোর্ট অবধিও গড়ায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) শীর্ষ কর্তা। বুধবার একই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। মধ্য প্রদেশ গ্লোবাল ইনভেস্টার সামিটে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত (India)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি একটি নামী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক সার্ভে করেছিল। তারা দেখেছে সিংহভাগ বিনিয়োগকারী ভারতকেই বিনিয়োগের উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা করছে। নানা আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ ও অন্য সরকারি আধিকারিকরা। এদিন ফের একবার আশার কথা শোনালেন তিনি। দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতি এবং ভারসাম্যই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    ভারত যে ক্রমেই বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করছে, তার প্রমাণ মিলেছিল আগেই। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। গত বছর সেই জায়গা দখল করেছে ভারত। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও স্বীকার করেছে অর্থনীতিতে ভারতের স্থান উজ্জ্বল। কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, বিশ্বের নানা প্রান্তে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ডামাডোল সত্ত্বেও ভারতের অর্থনীতি ভাল জায়গায় রয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছিল, আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠতে পারে ভারত। দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে, সংস্থাগুলির বক্তব্য এবং পর্যবেক্ষণকে শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত রয়েছে সংস্কারের পথে। তাই বর্তমানে ভারত হয়ে উঠেছে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্য প্রদেশে এই সম্মেলন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ পালন করছে আজাদি কা অমৃতকাল। এই সময় ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, যখন আমরা উন্নত ভারতের কথা বলি, তখন সেটা আমাদের লক্ষ্য নয়, প্রতিটি ভারতীয়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন ভারত খুব বেশি দূরে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share