Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Gujarat Election: বিজেপির রেকর্ড জয়, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে গুজরাট নির্বাচনের ফল

    Gujarat Election: বিজেপির রেকর্ড জয়, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে গুজরাট নির্বাচনের ফল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ‘ল্যান্ডস্লাইড ভিক্টরি’- র সঙ্গে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির প্রথম পাতার শিরোনামজুড়ে শুধুই গুজরাট নির্বাচন (Gujarat Election)। বৃহস্পতিবার, ১৫৬টি আসনে জিতে রেকর্ড গড়েছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। গুজরাট মসনদের ক্ষমতা টানা সাতবার ধরে রাখল তারা। তবে এই জয় ১৯৬০ সালে রাজ্যে দল গঠনের  পর থেকে সবচেয়ে বড় জয়।  

    সিঙ্গাপুরের স্ট্রেইট টাইমস, নিক্কেই এশিয়া, আল জাজিরা, ইন্ডিপেনডেন্ট, এবিসি নিউজের মতো বড় বড় সংবাদপত্র গুজরাট নির্বাচনের (Gujarat Election) ফলাফল নিয়ে খবর করেছে। ব্রিটিশ প্রকাশনা দ্য গার্ডিয়ান লিখেছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর ভারতীয় জনতা পার্টিকে উল্লেখযোগ্যভাবে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। এটি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে দলের স্থায়ী জনপ্রিয়তার লক্ষণ। 

    কী লিখেছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলি? 

    ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) বিজেপি নিজেদের জয়ের রথের চাকাকে থামতে দেয়নি। জাপানের নিক্কেই এশিয়া গুজরাটের এই জয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির জনপ্রিয়তাকে কৃতিত্ব দিয়েছে। সংবাদপত্রটিতে লেখা হয়, “মোদি রাজ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে প্রায় ১২ বছর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।”

    জাপানি দৈনিকটি আরও লেখে, “মোদি রাজ্যে একাধিক প্রচার সমাবেশ করেছেন, বিজেপির প্রচারে তার উপস্থিতি বড় প্রভাব ফেলেছে। গুজরাটের অনেক বাসিন্দা এই বিষয়টিতে গর্বিত যে গুজরাটে জন্মগ্রহণকারী মোদি বিশ্ব স্তরে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন। এবং বাসিন্দারা তাঁকে সমর্থন (Gujarat Election) করাটা দায়িত্ব মনে করেন।” যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক সংবাদপত্র দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেখে যে, গুজরাটে রেকর্ড জয় ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির জন্য একটি বড় উৎসাহ। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অজয় গুদাবর্তি আল জাজিরাকে বলেছেন, “গুজরাটে বিজেপির এই জয় (Gujarat Election) হিন্দু ভোটের গভীর একীকরণের প্রমাণ।”      

    আরও পড়ুন: পরিষেবা ভাল নয়, তাই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না খোদ মুখ্যমন্ত্রী, সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে?

    বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি তার ব্যক্তিগত ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে গুজরাটের (Gujarat Election) জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “ধন্যবাদ গুজরাট। অভূতপূর্ব নির্বাচনী ফলাফল দেখে আমি আবেগাচ্ছন্ন। মানুষ উন্নয়নের রাজনীতিকে আশীর্বাদ করেছেন এবং একই সঙ্গে এই আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে যে তারা এই উন্নয়নকে আরও বেশি গতিশীল দেখতে চান। আমি গুজরাটের জনশক্তিকে প্রণাম জানাই। সমস্ত পরিশ্রমী বিজেপি কর্মীদের আমি বলতে চাই- আপনারা প্রত্যেকেই একজন চ্যাম্পিয়ন! এই ঐতিহাসিক জয় আমাদের কর্মীদের ব্যতিক্রমী কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কখনোই সম্ভব হত না। আপনারাই আমাদের পার্টির আসল শক্তি।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি বলেছিলাম ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবেন। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। কথাগুলি যিনি বললেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার দিল্লির দলীয় কার্যালয়ে গুজরাট নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) বিজেপির (BJP) বিপুল জয় সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    রেকর্ড জয়…

    অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে এবার ফের গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছেন বিরোধীরা। মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে পঞ্চাশ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছে পদ্ম শিবির। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যে ১৫৬টিতেই জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। যা রেকর্ড। গুজরাটে দলের এই ফলের কৃতিত্ব যাঁকে দিয়েছে বিজেপি, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বরাজ্যে টানা প্রচার করে গিয়েছেন তিনি। যার ফলও ফলেছে হাতেনাতে। মোদিময় হয়ে উঠেছে গুজরাট। গুজরাটে দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই স্বীকার করে নিলেন নিজের পরিশ্রমের কথাও।

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, গুজরাটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময়ই আমি বলেছিলাম নরেন্দ্র মোদির ২০০২ সালের রেকর্ড ভাঙতে হবে। আমি বলেছিলাম, ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবে। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। গুজরাটে বিজেপির এই বিপুল সাফল্যের জন্য জনগণকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা আমাদের (বিজেপি) ওপরে যে বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন, তাতে আমি আপ্লুত।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। বলেন, আজ, ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল নিজের আসনে দু লক্ষেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছে। চমৎকার ফল এটা। একটি বিধানসভা আসনে দু লক্ষের বেশি ভোটে জয়ী হওয়া অনেক বড় বিষয়। তিনি (PM Modi) বলেন, অনেক লোকসভা কেন্দ্রেও এত ব্যবধানে জয় পান না প্রার্থীরা। এদিন বিরোধীদেরও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আপ এবং কংগ্রেসকে নিশানা করে তিনি বলেন, আজকের রাজনৈতিক দলগুলি মানুষের মধ্যে বিভাজন করে। কিন্তু একটা বিষয় হল, আমাদের মাতৃভূমিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, একমাত্র বিজেপিই মাতৃভূমির স্বার্থে কাজ করে। তাই আজ ভারতের সিংহভাগ মানুষের প্রথম পছন্দ বিজেপিই।

     

     

     

  • Ayush Institutes: ১১ ডিসেম্বর তিনটি আয়ুষ ইনস্টিটিউট দেশবাসীকে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Ayush Institutes: ১১ ডিসেম্বর তিনটি আয়ুষ ইনস্টিটিউট দেশবাসীকে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১১ ডিসেম্বর দেশজুড়ে তিনটি জাতীয় আয়ুষ ইনস্টিটিউট (Ayush institutes) জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল মঙ্গলবার বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১১ ডিসেম্বর দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনটি জাতীয় আয়ুষ ইনস্টিটিউট উত্সর্গ করবেন। প্রতিষ্ঠানগুলি হল, গোয়ার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদা, গাজিয়াবাদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইউনানি মেডিসিন এবং দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথি। প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাস এই স্যাটেলাইট ইনস্টিটিউটগুলি ভারতের সাবেকী চিকিৎসাশাস্ত্র এবং গবেষণার মানকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাবে। আয়ুষ পরিষেবাকেও সহজতর করবে। 

    কী বলেন কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী? 

    এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী জানান যে, ৮-১১ ডিসেম্বর গোয়াতে অনুষ্ঠিত হতে চলা ৯ম বিশ্ব আয়ুর্বেদ কংগ্রেসে আয়ুষ (Ayush institutes) ব্যবস্থার বৈজ্ঞানিকতা, কার্যকারিতা তুলে ধরা হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে সর্বানন্দ সোনোওয়াল নবম বিশ্ব আর্য়ুবেদ কংগ্রেস -এর বিষয়েও বিস্তারিত জানান। গোয়ার পাঞ্জিম-এ আন্তর্জাতিক স্তরে ৮-১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই বিশ্ব আর্য়ুবেদ কংগ্রেস আয়োজিত হবে। আয়ুষ প্রতিমন্ত্রী ডঃ মুঞ্জা পারা মহেন্দ্র ভাই এবং মন্ত্রকের সচিব বৈদ্য রাজেশ কোটেচা সহ আয়ুষমন্ত্রকের অন্যান্য আধিকারিকরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী ১১ ডিসেম্বর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

    আরও পড়ুন: ফিরছে তালিবানি বর্বরতা? আফগানিস্তানে প্রকাশ্যে শূলে চড়ানো হল এক ব্যক্তিকে

    কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী (Ayush institutes) বলেন, “এই প্রতিষ্ঠানগুলির স্থাপনা হলে চিরাচরিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় গবেষণার সুযোগ বাড়বে এবং আরও বৃহত্তর অংশের মানুষের কাছে ন্যায্য মূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। এই প্রতিষ্ঠানগুলির মাধ্যমে ভারত সরকার দেশের প্রতিটি অঞ্চলের জনগণকে আরও উন্নত মানের  স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে সক্ষম হবে।” 
     
    এই তিনটি জাতীয় আয়ুষ (Ayush institutes) প্রতিষ্ঠানে হোমিওপ্যাথি, আর্য়ুবেদ ও ইউনানি পড়ুয়াদের জন্য ৪০০ অতিরিক্ত আসন বরাদ্দ থাকবে। যারা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট পাঠক্রমে পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য এই অতিরিক্ত আসনগুলি রাখা হবে। গোয়ার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আর্য়ুবেদকে, শিক্ষা, গবেষণা ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলা হবে।   

    দিল্লির হোমিওপ্যাথির জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি হবে উত্তর ভারতের প্রথম এই ধরনের কোনো চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে আয়ুষ (Ayush institutes) স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে এটি বিশেষভাবে সহায়ক হবে।

    উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের ইউনানি ওষুধের (Ayush institutes) জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ব্যাঙ্গালোরের ইউনানি জাতীয় প্রতিষ্ঠানের স্যাটেলাইট কেন্দ্র হবে। দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ ও অন্যান্য রাজ্যের জনগণের পাশাপাশি বিদেশী নাগরিকরাও এই কেন্দ্র চিকিৎসা করাতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Jagdeep Dhankhar: প্রধানমন্ত্রীর মুখে বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপালের প্রশস্তি, কী বললেন জানেন?

    Jagdeep Dhankhar: প্রধানমন্ত্রীর মুখে বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপালের প্রশস্তি, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ছিলেন বাংলার রাজ্যপাল। মাস চারেক আগে তিনি শপথ নিয়েছিলেন দেশের চতুর্দশতম উপরাষ্ট্রপতি (Vice President)  হিসেবে। উপরাষ্ট্রপতিই পদাধিকার বলে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান। আজ, বুধবার সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে নয়া ভূমিকায় তাঁকে দেখল দেশ। এদিন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথমবারের জন্য পরিচালনা করলেন অধিবেশন। আর এদিনই রাজ্যসভার নয়া চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    উপরাষ্ট্রপতি পদে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিলেন ধনখড়। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উনি রাজ্যপালের দায়িত্ব পালন করেছেন। সকলকে নিয়ে কাজ করতে পারেন। আমার বিশ্বাস, আমাদের সকলকে নিয়ে উনি এগিয়ে যাবেন। ওঁর মার্গ দর্শনে আমরা সমৃদ্ধ হব।

    উপরাষ্ট্রপতির (Jagdeep Dhankhar) উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি একটি সাধারণ পরিবার থেকে এসেছেন। আপনি এখন যে মাইলফলকে পৌঁছেছেন, তা দেশের অনেক মানুষের জন্য একটি বিশাল অনুপ্রেরণা। একজন কৃষকের ছেলে এবং সৈনিক স্কুলের ছাত্র। আপনার মধ্যে কৃষক এবং জওয়ান উভয়ই রয়েছে। প্রধামনন্ত্রী বলেন, আমাদের শ্রদ্ধেয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুজি আদিবাসী সম্প্রদায় থেকে এসেছেন। আমাদের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও সমাজের প্রান্তিক অংশ থেকে এসেছেন। এখন, আমাদের উপরাষ্ট্রপতি একজন কিষানপুত্র। তিনি বলেন, যেভাবে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আদিবাসী পরম্পরার সঙ্গে দেশের গৌরব বাড়াতে অনেক বড় ভূমিকা নিয়েছেন, সেভাবেই কিষানপুত্র উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে আমাদের দেশের গৌরব বাড়াবেন, সাংসদদের অনুপ্রাণিত করবে। তাঁকে অনেক শুভেচ্ছা। 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল (Jagdeep Dhankhar) যে আইনজ্ঞ, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সংসদের উচ্চকক্ষে আদালতের অনুভব করবেন না ধনখড়। তিনি বলেন, রাজ্যসভায় আপনি (উপরাষ্ট্রপতি) এমন অনেকের সঙ্গে মুখোমুখি হবেন, যাঁর সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টে আগে আপনার দেখা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার ঠিক আগের দু বছর বাংলার রাজ্যপালের দায়িত্ব পালন করেছেন ধনখড়। তখন তিনি বারংবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছেন। এর পর উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হন তিনি। এনডিএ প্রার্থী ছিলেন তিনি। ৬ অগাস্ট উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোট প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে হারিয়ে জয়ী হন ধনখড়। তিনি পান ৫২৮টি ভোট। আর মার্গারেট আলভা পান ১৮২টি ভোট। ভোটদানে বিরত ছিলেন লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে তৃণমূলের মোট ৩৪ জন সাংসদ। অগাস্টের ১১ তারিখে উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Saket Gokhale: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    Saket Gokhale: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) নামে ভুয়ো খবর ছড়িয়েছিলেন বলে অভিযোগ। সেজন্য জাল করেছিলেন নথিও। অন্তত পুলিশের দাবি এমনই। তার জেরে গ্রেফতার করা হল তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে (Saket Gokhale)। রাজস্থানের জয়পুর থেকে তাঁকে গ্রেফতার করেছে গুজরাট পুলিশ। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন নিজেই ট্যুইট করে সাকেতের গ্রেফতারির খবর জানান। তৃণমূলের অভিযোগ, প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির কারণেই গ্রেফতার করা হয়েছে সাকেত গোখলেকে। ট্যুইটে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন জানান, গতকাল রাতে বিমানে নিউ দিল্লি থেকে জয়পুরে পৌঁছান সাকেত। জয়পুর বিমানবন্দরে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিল। বিমানবন্দরে নামা মাত্রই সাকেতকে গ্রেফতার করা হয়।

    প্রেস ইনফর্মেশন ব্যুরো…

    সম্প্রতি গুজরাটের মরবি ব্রিজ দুর্ঘটনা নিয়ে সাকেত গোখলের করা একটি ট্যুইটকে ভুয়ো বলে দাবি করে পাল্টা ট্যুইট করে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রেস ইনফর্মেশন ব্যুরো। ট্যুইটে সাকেত (Saket Gokhale) দাবি করেছিলেন, মরবি ব্রিজ দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘটনাস্থলে যাওয়ার খরচ হয়েছিল ৩০ কোটি টাকা। আরটিআই থেকেই এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। অথচ এমন কোনও আরটিআই ফাইল হয়নি বলেই দাবি গুজরাট সমাচারের। সূত্রের খবর, আরটিআইয়ের পুরো বিষয়টিই সাকেত গোখলের বানানো। সূত্র আরও জানিয়েছে, আরটিআইয়ের উত্তর পেতে গেলে প্রায় দু মাস সময় লাগে।

    তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন ট্যুইটে আরও জানান, মরবি সেতু বিপর্যয় নিয়ে সাকেতের একটি ট্যুইটের জন্যই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা সাজিয়েছে গুজরাট পুলিশের সাইবার সেল। হুঁশিয়ারির সুরে তিনি লেখেন, এ সব করে তৃণমূল ও বিরোধীদের মুখ বন্ধ করা যাবে না। প্রতিহিংসামূলক রাজনীতিকে অন্য পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে বিজেপি।

    প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসে আচমকাই ভেঙে পড়ে গুজরাটের মরবি সেতু। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ১৩০জনেরও বেশি মানুষের। নভেম্বরের ১ তারিখে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সাক্ষাৎ করেন দুর্ঘটনায় যাঁরা জখম হয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গেও।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম পাল্টে ‘আবাস প্লাস’! ফের মুখ্যমন্ত্রীকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Gujarat Poll: গুজরাটে শুরু দ্বিতীয় দফার নির্বাচন! ভোট দিলেন মোদি-শাহ

    Gujarat Poll: গুজরাটে শুরু দ্বিতীয় দফার নির্বাচন! ভোট দিলেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গেল দ্বিতীয় দফার গুজরাট নির্বাচন। ১৪টি জেলার ৯৩ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ আজ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আজ ভোট দেবেন। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে যেসব হেভিওয়েট প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, হার্দিক প্যাটেল, অল্পেশ ঠাকুররা। হার্দিকের বিপরীতে লড়বেন জিগনেশ মেভানি। ছোটো উদয়পুর থেকে লড়াই করবেন কংগ্রেসের সুখরাম রাথাভা।

    প্রধানমন্ত্রীর আবেদন

    আজ সকালে আমেদাবাদের নিশান পাবলিক স্কুলে ভোট দিলেন মোদি। আমেদাবাদের রনিপে ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী। রীতিমতো লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটার কার্ড দেখিয়ে ভোট দিলেন তিনি। তাঁকে ঘিরে সকাল থেকেই উৎসাহ ছিল তুঙ্গে। অনেকে রাস্তায় প্রধানমন্ত্রীকে ( Narendra Modi ) এক ঝলক দেখতেই ভিড় জমিয়ে দেন। তিনি ভোট দিতে যাচ্ছেন যখন, তখন চারিদিক থেকে  স্লোগান ওঠে তাঁর নামে। ভোট দিয়ে বেরিয়ে এসে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গুজরাটে যে ভাবে নির্বাচন হচ্ছে, তা সারা দেশের কাছে একটি দৃষ্টান্ত । এই ভোট খুব স্বচ্ছতার সঙ্গে ও ভালভাবে হচ্ছে । তিনি নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকেও ধন্যবাদ জানান।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Narendra Modi (@narendramodi)

     

    প্রধানমন্ত্রী ভোট দেবেন বলে অতিরিক্তি নিরাপত্তা চাদরে মোড়া হয়েছে সেই বুথ। এদিন ভোটগ্রহণ পর্ব শুরুর আগে সকল ভোটারদের ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি এদিন ট্যুইটে লিখেছেন, ‘দ্বিতীয় দফা গুজরাট নির্বাচনে ভোটদানের আবেদন জানাচ্ছি। বিশেষ করে যুব ও মহিলা ভোটারদের। আমি সকাল ৯ টা নাগাদ  ভোট দেব।’ 

    ভোট দেওয়ার জন্য রবিবারই রাজ্যে পৌঁছেছেন মোদি। এদিন তিনি নির্বাচনে বিজেপির জয়ের জন্য মায়ের আশীর্বাদও নেন। এদিন কড়া নিরাপত্তার মধ্যে, গান্ধীনগরে মায়ের বাড়িতে যান প্রধানমন্ত্রী। তাঁর, মায়ের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের কয়েকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, মা হিরাবেন মোদিকে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে মায়ের সঙ্গে বসে চা-ও খেতে দেখা যায়।

    ভোটের টুকিটাকি

    দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে বিজেপি ও অরবিন্দ কেজরীবালের আপ  ৯৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। ৯০ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে কংগ্রেস। আর কংগ্রেসের জোটসঙ্গী দুটি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। আমেদাবাদ, ভদোদরা, গান্ধীনগর ও অন্যান্য জেলা জুড়ে এই ৯৩ টি আসন ছড়িয়ে রয়েছে। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শহরের নারানপুরা এলাকায় ভোট দেবেন। তাছাড়া সোমবার ভোট দেবেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন ক্রিকেটার ইরফান পাঠান, ভারতীয় দলের তারকা অল-রাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া ও ক্রুনাল পান্ডিয়া।

    প্রসঙ্গত, ১ ডিসেম্বর প্রথম দফা নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ৬৩.৩১ শতাংশ। আগামী ৮ ডিসেম্বর ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হবে। দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে ২৬,৪০৯ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ৮৪ হাজার পোলিং অফিসার মোতায়েন রয়েছে। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন নিশ্চিত করবেন তাঁরা। এদিনের নির্বাচনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৮৩৩। ২.৫ কোটির বেশি নাগরিক এই দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    পতিদার সম্প্রদায়ের আন্দোলনের বিরাট প্রভাব দেখা গিয়েছিল গত বিধানসভা নির্বাচনে। সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন হার্দিক প্যাটেল। পরে তিনি কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। তবে কয়েকমাস আগে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক। গুজরাটে প্রায় ৪০টি এমন আসন রয়েছে, যেখানে পতিদার ভোটাররা একটি নির্ধারক ভূমিকা পালন করেন। প্যাটেল সম্প্রদায় গুজরাটের জনসংখ্যার প্রায় ১৮ শতাংশ। এদিন ভোটের আগে হার্দিক প্যাটেল বলেন, ‘সবাইকে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। বিজেপি আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখেছে এবং গুজরাটের উন্নয়নে কাজ করেছে। আমি চাই সব গুজরাটি বিজেপিকে ভোট দিন। আমাদের ভোটের ক্ষমতা প্রয়োগ করা উচিত কারণ নির্বাচন গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।’

  • Emmanuel Macron: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    Emmanuel Macron: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত (India)। আগামী বছর ভারতে হবে ওই সম্মেলন। ভারতের এই প্রাপ্তিকে সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবার সেই মোদিকেই আমার বন্ধু বলে উল্লেখ করলেন ফান্সের (France) প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। রবিবার তিনি বলেন, আমি আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস করি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে আসার জন্য।

    মাক্রঁ বলেন…

    ট্যুইট বার্তায় মাক্রঁ বলেন, এক পৃথিবী। এক পরিবার। এক ভবিষ্যৎ। ভারত জি ২০ সম্মলনে আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে। এর পরেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট লেখেন, আমি আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস করি শান্তি এবং স্থায়ী পৃথিবী রক্ষায় তিনি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে এসেছেন বলে।

    চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি ২০ সম্মেলনের আসর বসেছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে যোগ দেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব। এই সম্মেলনেই আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। সেই মতো ডিসেম্বরের এক তারিখেই ভারত অফিসিয়ালি ওই দায়িত্ব নিয়েছে। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নয়াদিল্লিতে বসবে জি ২০ সম্মেলনের আসর। দু দিনের ওই সম্মেলন শুরু হবে ৯ তারিখে।

    আরও পড়ুন: জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র, যোগ দেবেন মমতা?

    জি ২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশের দায়িত্ব পাওয়ায় বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, আমাদের দেশ একের মন্ত্র শোনাবে। আমাদের থিম, এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ। তিনি সন্ত্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অতিমারিকেই আগামী  বিশ্বের বড় চ্যালেঞ্জ বলে অভিহিত করেছিলেন। তিনি এও বলেছিলেন, এই তিনের বিরুদ্ধেই আমাদের লড়তে হবে। প্রধানমন্ত্রী এও বলেন, বিশ্বে যাতে সাসটেনেবল লাইফস্টাইল, খাদ্য সরবরাহ, সার এবং মেডিক্যাল প্রোডাক্ট নিয়ে রাজনীতি না হয়, সে ব্যাপারে উদ্যোগী হবে ভারত।

    প্রসঙ্গত, জি ২০-র (G 20 Summit) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই এল বড় সুখবর। ৮ মাস পর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) রাজ্যকে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের। আজই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে রাজ্যকে এবিষয়ে জানানো হয়েছে। এতদিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। ফলে কেন্দ্র থেকে টাকা পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু এই টাকা ফের রাজ্যকে দেওয়া হলে এ নিয়েও জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনাতে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ পেল রাজ্য

    ৮ মাস পর কেন্দ্র থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) টাকা দেওয়া হল রাজ্যকে (PM Awas Yojana)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। মোট ১১ লক্ষেরও বেশি বাড়ির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে মোদি সরকারের এই টাকা বরাদ্দের ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    একাধিক অভিযোগ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে

    রাজ্য সরকারে বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আগেই কেন্দ্রের কাছে অভিযোগ করেছিলেন যে, কেন্দ্রীয় প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) নাম বদলে বাংলা আবাস নাম দিয়ে রাজ্য সরকার প্রচার করছিল। তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। কখনও কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল, আবার কখনও কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ, এমন একাধিক অভিযোগ জানিয়ে কখনও প্রধানমন্ত্রী, কখনও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি লিখেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এরপরেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা। আর আজ ৮ মাস পরে সেই টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। এছাড়াও সম্প্রতি, ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে এমন অভিযোগ এনে এতে CBI তদন্তের দাবি করেছিলেন ও এই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন শুভেন্দু।

    উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা শুরু করা হয় (PM Awas Yojana)। এটি একটি কেন্দ্রীয় প্রকল্প। এটি ভারত সরকারের একটি প্রকল্প যার মাধ্যমে সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মানুষদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন প্রদান করা হয়। 

     

  • Gujarat Election: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    Gujarat Election: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাত-সহ (Gujarat Election) গোটা দেশকে ‘ধ্বংস’ করে দিয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে গুজরাত নির্বাচনের প্রচারমঞ্চ থেকে এভাবেই তোপ দাগলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই গুজরাতের বিধানসভা নির্বাচন। গুজরাতে নির্বাচনের জন্য জোর কদমে প্রচার শুরু করেছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি। গুজরাটে নির্বাচন যখন কড়া নাড়ছে, সেই সময় রাহুল গান্ধীদের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ উগরে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার গুজরাতের মেহসানার একটি নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গুজরাত-সহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস আসলে স্বজনপ্রীতি, জাতপাত, সাম্প্রদায়িকতা এবং ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির মডেল।”

    আরও পড়ুন: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “গত ২০ বছরে গুজরাত অনেক বদলেছে। গুজরাত (Gujarat Election) যে আর্থিক অনটনের সম্মুখীন হয়েছিল, তা বর্তমান প্রজন্ম জানেই না। এই প্রজন্ম অভাব দেখেনি। এই প্রজন্ম যাতে অভাব না দেখে, সে জন্য আগের প্রজন্ম কঠোর পরিশ্রম করেছে।”

    কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (Gujarat Election) বলেন, “কংগ্রেস দেশকে ধ্বংস করেছে। তাই আজ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের কঠোর পরিশ্রম করতে হচ্ছে। বিজেপি এমন পক্ষপাতিত্ব ও বৈষম্যের নীতিকে কখনোই সমর্থন করেনি। এই কারণে তরুণরা আমাদের ওপর আস্থা রাখছে। কংগ্রেস সবসময় জনগণকে দরিদ্র বানিয়ে রাখতে চেয়েছিল যাতে তারা সরকারের উপর নির্ভরশীল থাকে।” প্রচারমঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “তরুণরা আত্মবিশ্বাসী যে বিজেপির নীতি ভবিষ্যতে তাদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করবে।”

    আর কী বললেন মোদি? 

    কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালীন বিদ্যুৎ সংযোগের দাবিতে পুলিশের গুলিতে যুবকসহ বেশ কয়েকজন কৃষক নিহত হয়েছিলেন বলেও এদিন অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “সেই সময় খরা সাধারণ ঘটনা ছিল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে আমরা গুজরাতকে (Gujarat Election) সমৃদ্ধির পথে নিয়ে এসেছি। অতীতে, ভোটের সময় জল এবং বিদ্যুৎ প্রধান সমস্যা ছিল। এই বিষয়গুলিতে কথা বলি না কারণ এই জাতীয় সমস্যাগুলি আমাদের দ্বারা সমাধান করা হয়। কংগ্রেসের শাসনকালে বিদ্যুতের সংযোগ পেতে জনগণকে ঘুষ দিতে হত। পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য, আমরা নতুন ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন এবং ট্রান্সফরমার স্থাপন করে বিদ্যুৎ খাতে সংস্কার শুরু করেছি। দুই দশক আগে মাত্র ৫ লক্ষ কৃষি সংযোগ থেকে, গুজরাতে এখন এই ধরনের ২০ লক্ষ বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে।”

    উল্লেখ্য, ১৮২ টি আসনের গুজরাত নির্বাচন (Gujarat Election) এখন জাতীয় রাজনীতিতে হট কেক। তবে শুধু কংগ্রেস নয় গুজরাতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে আম আদমি পার্টিও। এবারের গুজরাত  বিধানসভা নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কোন দল হাসবে শেষ হাসি, এখন তাই দেখার পালা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

             

  • Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ইতিহাস কেবলমাত্র দাসত্বেরই নয়। ভারতের উজ্জ্বল ইতিহাসে বহু যোদ্ধাও রয়েছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় সকলের নাম উল্লেখ নেই। তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় তুলে ধরতে হবে বলে অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi)। অসমের সরাইঘাট যুদ্ধের হিরো কম্যান্ডার জেনারেল লাচিত বারফুকানের (Lachit Barphukan) ৪০০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে এই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। একই দিনে লাচিত বারফুকানকে নিয়ে আর একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে ইতিহাস লেখার আর্জি জানানলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    প্রধানমন্ত্রীর কথা

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত তার বিচিত্র ঐতিহ্য উদযাপন এবং বীরদের স্মরণ করার মাধ্যমে অতীতের ভুল সংশোধন করেছে। তিনি বলেন, “ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে রচিত ইতিহাসের পাতা থেকে বহু বীরদের কথা হারিয়ে গিয়েছে। ভারতের ইতিহাস যোদ্ধাদের ইতিহাস, বিজয়ের ইতিহাস, আত্মত্যাগ, নিঃস্বার্থতা ও বীরত্বের ইতিহাস।” মোদী বলেন, স্বাধীনতার পরও যে ইতিহাস পড়ানো হচ্ছে তা, ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের স্বীকার। তিনি বলেছেন, “স্বাধীনতার পর দাসত্বের উদ্দেশ্য পরিবর্তনের প্রয়োজন ছিল। তবে তা করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: জামা মসজিদে মেয়েদের ‘একা’ ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা! ‘‘এটা ইরান নাকি?’’ তোপ মহিলা কমিশনের

    প্রসঙ্গত, ১৬২২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন লাচিত বারফুকন। তিনি অহম রাজ প্রতাপ সিংয়ের অধীনস্ত অহম বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন। প্রবল পরাক্রমী মুঘল সেনাবাহিনীও লাচিত এবং তাঁর বাহিনীর কাছে হার মানত। ১৬৭১ সালের সরাইঘাটের যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। লাচিত বারফুকনের বীরত্ব এবং সরাইঘাটের যুদ্ধে অহম বাহিনীর বিজয়কে স্মরণ করার জন্য ২৪ নভেম্বর অসমে লাচিত দিবস পালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদির কথায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে দাসত্বের বিরুদ্ধে বীর পুরুষ, নারীরা গর্জে উঠেছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা হয়নি। এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ কাজ করা হয়েছে। লাচিত বারফুকনের জীবন আমাদের পরিবারের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের কথা ভাবতে শেখায়। আমরা বুঝতে পারি, দেশের থেকে কোনও সম্পর্ক বড় নয়।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আর্জি

    দিল্লিতে অসম সরকারের একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে দেশের ইতিহাস লেখার জন্য আহ্বান জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “যে লিখিত ইতিহাস আমরা জানি, তা অনেক সময়ই সঠিক নয় এবং কোথাও কোথাও বিকৃতও। আমি ইতিহাসের একজন ছাত্র। বহুদিন ধরেই শুনে আসছি আমাদের ইতিহাস ঠিকভাবে পরিবেশন করা হয়নি। হয়তো সেটা সত্য়ি কথাই। কিন্তু এবার আমাদের সেটা সংশোধন করতে হবে।” দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ইতিহাসের ছাত্র ও ইতিহাসবিদদের প্রতি তাঁর আবেদন, “আমাদের ইতিহাস সঠিক নয়, এই বক্তব্যকে পেরিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করুন। একবার সেই ইতিহাস লেখা হলে, মিথ্যাভাষণের এই ধারাকে মুছে দেওয়া যাবে।” তিনি বলেন, দেশের এমন ৩০ টি মহান শাসনকালকে বেছে নিয়ে ইতিহাস লেখা হোক যাঁরা ১৫০ বছরেরও বেশি রাজত্ব করেছে, বেছে নেওয়া যাক ৩০০ এমন যোদ্ধাকে যাঁদের সাহস অনুপ্রাণিত করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share