Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Teesta Setalvad: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    Teesta Setalvad: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট (Gujrat) সরকারের ভাবমূর্তিতে কালি লাগাতে চেয়েছিলেন তিস্তা শেতলবাদ (Teesta Setalvad)। গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ছকও কষেছিলেন তিনি। ২০০২ সালে গোধরা পরবর্তী হিংসায় মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল বলে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম, সংক্ষেপে সিটের (SIT) চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে।

    সম্প্রতি তিস্তা শেতলবাদ, পুলিশের প্রাক্তন ডিজি আরবি শ্রীকুমার এবং প্রাক্তন আইপিএস অফিসার সঞ্জীব ভাটের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। আহমেদাবাদ মেট্রো কোর্টে ওই চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। সিটের জমা দেওয়া চার্জশিটে বলা হয়েছে, গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হিংসার ঘটনার জেরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ছক কষেছিলেন অভিযুক্তরা। আরও মারাত্মক অভিযোগ হল, সরকারের অংশ হওয়া সত্ত্বেও আরবি শ্রীকুমার ও সঞ্জীব ভাট তিস্তার জন্য জাল নথিপত্র বানিয়েছিলেন। পরে সেগুলিকে সরকারি নথির সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়।

    কেন তাঁরা এরকম করেছিলেন? চার্জশিটে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক কেরিয়ার শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন। চেয়েছিলেন তাঁর ভাবমূর্তিতে কালি লাগাতে। এজন্য একদল আইনজীবীকে ভাড়া করা হয়েছিল যাঁরা জাল নথিপত্র ও হলফনামা তৈরি করেন। সিটের দাবি, গোধরা পরবর্তী ওই হিংসার শিকার বলে যাঁদের বলা হচ্ছে, তাঁদের প্রভাবিত করা হয়েছে। জোর করে স্বাক্ষর করানো হয়েছে মনগড়া বিবৃতিতে। যেহেতু ওই বিবৃতির পুরোটাই ইংরেজিতে, তাই হিংসার শিকার বলে যাঁদের বলা হচ্ছে, তাঁরা বুঝতে পারেননি কোথায় স্বাক্ষর করছেন তাঁরা। তাঁকে যদি সমর্থন না করেন, তাহলে বিপদ হবে বলেও হিংসার সাক্ষীদের হুমকি দিয়েছিলেন তিস্তা শেতলবাদ।

    আরও পড়ুন : আহমেদ প্যাটেলের নির্দেশেই মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন তিস্তা! দাবি সিটের

    সিটের আরও দাবি, তিস্তার সঙ্গে আরও যে আইপিএস অফিসাররা জড়িত তাঁরাও তিস্তাকে এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন। একবার আরবি শ্রীকুমার এক সাক্ষীকে হুমকিও দিয়েছিলেন। শ্রীকুমার এক সাক্ষীকে বলেছেন, আপনি যদি তিস্তাকে সমর্থন না করেন, মুসলমানেরা আপনার বিরুদ্ধে চলে যাবে এবং আপনি সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট হয়ে যাবেন। আমরা যদি আমাদের মধ্যে লড়াই করি, শত্রুরা লাভবান হবে। একইভাবে উপকৃত হবেন মোদিও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • DA Hike: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    DA Hike: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর ঠিক আগেই কেন্দ্র সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর। সরকারি কর্মীদের পুজো, দীপাবলির উপহার দিল মোদির মন্ত্রিসভা।  কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ ৩৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৩৮ শতাংশ। আর্থাৎ পুজোর আগে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বাড়ল ৪ শতাংশ। এর ফলে উপকৃত হবেন ৫০ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ও ৬২ লাখ পেনশন প্রাপক। 

    আরও পড়ুন: ‘‘যাঁরা বেআইনি চাকরি পেয়েছেন, পদত্যাগ করুন নইলে…’’, নির্দেশ হাইকোর্টের

    সূত্রের খবর, সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় চার শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। দুর্গাপুজোর আগে বুধবার মোদির নেতৃত্বে বৈঠকে বসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সেই বৈঠকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি তার মধ্যে একটি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এদিন ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেন অনুরাগ ঠাকুর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রকে অতিরিক্ত ১২,৮৫২ কোটি টাকা খরচ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: হদিশ মিলল সিবিআই-এর হাজিরা এড়ানো ‘নিখোঁজ’ মানিকের! কোথায় তিনি?

     বর্ধিত ডিএ ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর  হওয়ার কথা। ডিএ বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে বাড়বে। কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের বেতনের একটি নির্দিষ্ট ধারা আছে। ন্যূনতম বেতন+ডিএ তার সঙ্গে বিভিন্ন অ্যালাওয়েন্স। যদি কোনও সরকারি কর্মচারীর মাসিক বেসিক হয় ২০,০০০ টাকা। অর্থাৎ এতদিন ডিএ বাবদ মাসে ৬,৮০০ টাকা যদি কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী পান এবার সেটাই বেড়ে দাঁড়াবে ৭,৬০০ টাকা। মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই খুশি সরকারি কর্মীরা। শুধু উৎসব নয়, উৎসবের পাশাপাশি রয়েছে মুদ্রাস্ফীতিও। দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ আবার বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বর্ধিত ডিএ নাগরিকদের বিশেষ সুবিধা দেবে বলে মনে করছে অর্থনৈতিক মহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi in Japan: ‘বন্ধু’ শিনজোকে শেষ বিদায় জানালেন মোদি, কেমন ছিল দুই রাষ্ট্রনেতার সম্পর্ক?

    Modi in Japan: ‘বন্ধু’ শিনজোকে শেষ বিদায় জানালেন মোদি, কেমন ছিল দুই রাষ্ট্রনেতার সম্পর্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের (Shinzo Abe) শেষকৃত্যে যোগ দিতে জাপান পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আজই টোকিয়ো পৌঁছলেন মোদি। চলতি বছরের জুলাই মাসে জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর উপর হামলা চালায় এক আততায়ী। সেই হামলার জেরেই মৃত্যু হয় আবের। আজ, মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় টোকিয়োর নিপ্পন বুদোকান ইন্ডোর এরিনায় আবের শেষকৃত্যের অনুষ্ঠান পালিত হচ্ছে। সেখানে বন্ধু শিনজোকে ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন: খুনের লক্ষ্যেই বন্দুক বানানো! অকপট স্বীকারোক্তি আবের আততায়ীর 

    মোদি-আবে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা সবারই জানা। জাপানের (Japan) সঙ্গে ভারতের ‘কৌশলগত বন্ধুত্বপূর্ণ’ সম্পর্কের অন্যতম স্থপতি ছিলেন শিনজো আবে। বলা হয়, এই দুই রাষ্ট্রনেতার প্রচেষ্টার ফলেই প্যাসিফিকে চিনা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি সবল অবস্থান তৈরি হয়েছে। ২০১৫ সালে শিনজোকে নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে নিয়ে আসেন মোদি। সেখানে দুই রাষ্ট্রপ্রধান পাশাপাশি বসে গঙ্গারতি দেখেন। দু’ বছর পর, ২০১৭ সালে জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আমদাবাদ যান। সেখানে ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন আবে। ২০১৮ সালে জাপান সফরে গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে নিজের একটি বাড়িতে মোদিকে রেখেছিলেন শিনজো। ২০২১ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান পদ্মবিভূষণে সম্মানিত করা হয় জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে। 

    আরও পড়ুন: জীবন-মৃত্যুর লড়াই শেষ! নিহত জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    এবারের জাপান সফরে মোদি শিনজোর স্ত্রী আকি আবের সঙ্গেও দেখা করবেন বলে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। তবে এ বারের সফরে কোনও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন না প্রধানমন্ত্রী। কারণ শিনজোর অনুষ্ঠানে অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রনেতারা এলেও সেখানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আয়োজন হচ্ছে না। তবে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিয়ো কিশিদার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।   

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দু দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবেন তাঁরা। ভারতের বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, ভারত-জাপান সামগ্রিক সম্পর্কের উপর কিছু জরুরি আলোচনা করবেন দুই নেতা। এই সম্পর্কের বর্তমান পরিস্থিতি, অভিমুখ ও ভবিষ্যৎ কী, আলোচনা হবে তা নিয়েও। চলতি বছরে এই নিয়ে তিন বার জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি। মার্চ মাসে ফুমিও কিশিদা দিল্লি এসেছিলেন। তার পরে কোয়াড বৈঠকে যোগ দিতে জাপানে যান মোদি। সেখানে তাঁদের আলাদা বৈঠক হয়। ফের বৈঠক করবেন দুই রাষ্ট্রনেতা।     

    আবের শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী-সহ ২০ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা উপস্থিত থাকবেন। তা ছাড়া, আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস, রুশ প্রেসিডেন্টের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত, চিনের রাজনীতি বিষয়ক পরামর্শদাতা কমিটির ভাইস চেয়ারপার্সন-সহ থাকবেন প্রায় ১০০ দেশের শীর্ষ আধিকারিকরা। শেষকৃত্য অংশগ্রহণ করবেন প্রায় ৬ হাজার আমন্ত্রিত। খরচ হবে অন্তত ১.২ কোটি মার্কিন ডলার।     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Bank Fears Recession: আগামী বছরই আর্থিক মন্দার গ্রাসে গোটা বিশ্ব, আশঙ্কা বিশ্ব ব্যাঙ্কের

    World Bank Fears Recession: আগামী বছরই আর্থিক মন্দার গ্রাসে গোটা বিশ্ব, আশঙ্কা বিশ্ব ব্যাঙ্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশঙ্কার কালো মেঘ অনেক আগেই ঘনীভূত হয়েছে। সেই সম্ভাবনা আরও বেশি করে উস্কে দিল বিশ্ব ব্যাঙ্ক (World Bank)। সংস্থাটি জানিয়েছে, আগামী বছরেই আর্থিক মন্দা গ্রাস করতে পারে গোটা বিশ্বকে।

    কেন এমন আশঙ্কা? বিশ্ব ব্যাঙ্কের রিপোর্টে বলা হয়েছে, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক দ্রুত গতিতে সুদের হার বাড়াচ্ছে। আর তাতে অর্থের জোগান ক্রমশ কমছে বাজারে। মুদ্রাস্ফীতির দর নিম্নমুখী হচ্ছে ঠিকই, তবে তার বিরূপ প্রতিক্রিয়াও লক্ষ্য করা যাচ্ছে অর্থনীতিতে। চড়া সুদের হার থেকে বাঁচতে যে কোনও সংস্থা নতুন করে আর বিনিয়োগের পথে হাঁটতে চাইবে না। অনেক সংস্থা ব্যয় সংকোচের পথ বেছে নিতে বাধ্য হবে। তার জেরে বাণিজ্য ও আর্থিক বিকাশের পথ সঙ্কুচিত হয়ে আসে। তখনই গ্রাস করবে আর্থিক মন্দা (Global Recession)। হাজার হাজার মানুষ চাকরি হারাবেন। কমবে কর্মসংস্থান।

    আরও পড়ুন: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয় আজ থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাস (David Malpass) রিপোর্ট পেশ করার সময় বলেন, ‘এভাবে সুদের হার বাড়তে থাকলে আথির্ক মন্দা ঠেকানো যাবে না। এর পরিণতি খুব খারাপ হতে পারে। নতুন নতুন যে সব বাণিজ্যক্ষেত্র খুলেছে, সেগুলি দ্রুত বন্ধ হয়ে যাবে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে উন্নয়শীল দেশগুলি।’

    সুদ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আগ্রাসী মনোভাব দেখাচ্ছে আমেরিকা। পিছিয়ে নেই ইউরোপের দেশগুলি। সেই তুলনায় ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ধীরে চলো নীতি নিয়েছে। কারণ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্য, ভারতীয় অর্থনীতিকে বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে আরও চাঙ্গা করা। সুদ বৃদ্ধি সেই প্রয়াসে বড় বাধা হতে পারে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দা শুরু হলে ভারতও যে রেহাই পাবে না, বলাই বাহুল্য। তবে সাম্প্রতিক কয়েকটি রিপোর্টে এটা স্পষ্ট, অন্য দেশগুলির তুলনায় ভারতীয় অর্থনীতি অনেকটাই মজবুত। বিশেষজ্ঞদের মতে, যা মূলত ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সুফল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi Putin Meet: শুক্রবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-পুতিন, কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে?

    Modi Putin Meet: শুক্রবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-পুতিন, কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সংক্ষেপে এসসিও সম্মেলনে (SCO Summit 2022) যোগ দিতে সমরখন্দে (Samarkhand) গিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। আগামিকাল, শুক্রবার উজবেকিস্তানে (Uzbekistan) আলাদা করে বৈঠক করতে চলেছেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Russian President Vladimir Putin)। ক্রেমলিন সূত্রেই এ খবর জানানো হয়েছে। পরস্পর বন্ধু  এই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বাণিজ্য এবং ভারতীয় বাজারে রাশিয়ান সারের সম্পৃক্তি নিয়ে আলোচনা হবে। একটি বিবৃতি জারি করে ক্রেমলিন জানিয়েছে, ভারতীয় বাজারে রাশিয়ান সারের সম্পৃক্তি ও খাদ্য সরবরাহ নিয়ে আলোচনা হবে দু দেশের মধ্যে।

    স্ট্র্যাটেজিক স্টেবিলিটি, এশিয়া-প্যাশিফিক অঞ্চলের পরিস্থিতি এবং রাষ্ট্রসংঘ (United Nations) ও জি-২০তে (G-20) দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা হবে। রাশিয়ান নিউজ এজেন্সি তাস জানিয়েছে, মোদির সঙ্গে পুতিনের বৈঠকে আন্তর্জাতিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিস্থিতি, রাষ্ট্রসংঘ, জি-২০ এবং এসসিও-য় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা হবে। প্রেসিডেন্টের সহযোগী ইউরি উষাকভ বলেন, দুই দেশের এই সব বিষয়ে আলোচনা হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ডিসেম্বরে ভারত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতিত্ব করবে। ২০২৩ সালে ভারত নেতৃত্ব দেবে এসসিও-র। ওই বছরই ভারতের সভাপতিত্বে হবে জি-২০ বৈঠকও।

    আরও পড়ুন : বৈঠক হবে শেহবাজ, শি-র সঙ্গে? এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে আজই সমরখন্দে প্রধানমন্ত্রী

    ক্রেমলিনের তরফে এসব বলা হলেও, ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্তও মোদি-পুতিন বৈঠকের (Modi-Putin Meet) ব্যাপারে নিশ্চিত করা হয়নি। তবে দুই দেশের এই বৈঠকটি যে গুরুত্বপূর্ণ তা মানছে আন্তর্জাতিক মহলও। কারণ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Ukraine Russia War) আবহে রাশিয়া (Russia) থেকে অপরিশোধিত তেল কিনছে ভারত (India)। আমেরিকা সহ পশ্চিমের বিভিন্ন দেশের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই রাশিয়া থেকে ওই তেল কিনছে নয়াদিল্লি। ভারত যে জ্বালানির জন্য চড়া দর দিতে অপারগ, সে কথা জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, আমরা এমন একটি দেশ, যেখানে মাথা পিছু আয় দু’হাজার মার্কিন ডলার। তাই আমরা চড়া দরে জ্বালানির মূল্য চোকাতে পারব না। তিনি বলেন, এটা আমার বাধ্যবাধকতা এবং নৈতিক কর্তব্য যে যেখানে কমে পাব, সেখান থেকেই জ্বালানি কিনব। তিনি বলেন, ভারতের এই অবস্থানের কথা জানে আমেরিকাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Raju Srivastava: নরেন্দ্র মোদি থেকে অমিতাভ বচ্চন, ‘কমেডি-কিং’ রাজুর অনুরাগী ছিলেন সকলেই

    Raju Srivastava: নরেন্দ্র মোদি থেকে অমিতাভ বচ্চন, ‘কমেডি-কিং’ রাজুর অনুরাগী ছিলেন সকলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমেডিয়ান-অভিনেতা রাজু শ্রীবাস্তবের (Raju Srivastava) প্রয়াণে শোকস্তব্ধ গোটা দেশ। তাঁর প্রয়াণে বলিউড থেকে রাজনৈতিক মহল, সর্বত্রই শোকের ছায়া। প্রায় দেড় মাসের লড়াই শেষে সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন তিনি। তাঁর রয়েছে অসংখ্য ভক্ত। তাঁর শারীরিক অবস্থার খারাপ হওয়ার পর থেকেই তাঁর অসংখ্য অনুরাগীরা তাঁর জন্য উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। তবে জানেন কী, এই বিখ্যাত ‘কমেডি কিং’-এর অনুরাগীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ও বলিউডের বিগ বি (Big B)।

    আগের এক সাক্ষাৎকারে রাজু জানিয়েছিলেন, তিনি অমিতাভ বচ্চনের সবচেয়ে বড় ভক্ত। তিনি সবার সামনে স্বীকার করেছিলেন যে কীভাবে তিনি তাঁর শৈশবের দিনগুলিতে বিগ বিকে অনুকরণ করতেন। তিনি সেই সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমি অমিতাভ বচ্চনের ‘দিওয়ার’ (Deewar) দেখার পর থেকে মিমিক্রি এবং কমেডির ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। আমি তাঁর পোস্টার কিনে আমার বাড়িতে লাগাতাম। আমি তাঁর মত চুলের স্টাইল করে তাঁকে অনুকরণ করতে শুরু করেছিলাম। তখন লোকেরা আমাকে বিগ বি বলে সম্বোধন করত।”

    তবে শুধুমাত্র রাজু বিগ বি-এর ভক্ত ছিলেন না। অমিতাভ বচ্চনও রাজুর অনুরাগী ছিলেন। ফলে তাঁরা একে অপরের ভালো বন্ধুও হয়ে উঠেছিলেন।। জানা যায়, রাজু যখন অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ছিলেন, তখন রাজুর দ্রুত আরোগ্য কামনা করে তাঁকে ভয়েস মেসেজ পাঠিয়েছিলেন বিগ বি। রাজুকে পাঠানো ভয়েস মেসেজে তিনি বলেছিলেন, “রাজু এবার তো ওঠো। এখনও অনেক কাজ করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: থেমে গেল হাসি, প্রয়াত জনপ্রিয় কমেডিয়ান-অভিনেতা রাজু শ্রীবাস্তব, শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    শুধুমাত্র বলিউড অভিনেতাদের কাছে নয়, রাজনৈতিক নেতাদের কাছেও ব্যাপকভাবে প্রিয় ছিলেন রাজু। ২০১৭ সালের একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও তাঁর অনুকরণ উপভোগ করেন। রাজু জানিয়েছিলেন, মোদিজি নিজে চেয়েছিলেন তাঁর অনুকরণ যাতে তিনি করেন। কারণ মোদিজি মনে করেন, কাউকে অনুকরণ করাও একটি শিল্প।

    ১৯৬৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর কানপুরে জন্ম হয় রাজু শ্রীবাস্তবের। বাবা রমেশচন্দ্র শ্রীবাস্তব ছিলেন কানপুরের প্রখ্যাত কবি। ছেলের নাম তিনি রেখেছিলেন সত্যপ্রকাশ শ্রীবাস্তব। কিন্তু রাজু নামেই সকলে ডাকতেন। ছোটবেলা থেকেই চেনা মানুষজনের নকল করতে পারতেন। তবে রাজু শ্রীবাস্তবের এত অনুরাগী থাকলেও তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর এই কাজকে আত্মীয়রা ভালো চোখে দেখেনি। কিন্তু তিনি সব কটুক্তি, বাধাকে সম্মুখীন করে তাঁর নিজের লক্ষ্যের জন্য এগিয়ে গিয়েছিলেন। পরে তিনি আমদানি আটানি খরচা রুপাইয়া, ম্যায়নে পেয়ার কিয়া-সহ বেশ কিছু বলিউড ছবিতে কাজ করেন। এমনকি ‘বিগবস’ থেকে শুরু করে ‘কপিল শর্মা’র শো– এ সবেই নিজের অবদান রেখেছেন রাজু। সম্প্রতি ‘ইন্ডিয়া’জ লাফটার চ্যাম্পিয়ন’-এ বিশেষ অতিথি হিসেবে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।

  • Narendra Modi: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয়  আজ  থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    Narendra Modi: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয় আজ থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)জন্মদিন। একাত্তর পূর্ণ করে বাহাত্তর বছরে পা দিচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে পুরীর সৈকতে সুদর্শন পট্টনায়েকের (Sudarsan Pattnaik) শিল্পকলায় বালিতেই মূর্ত হয়ে উঠেছে নরেন্দ্র মোদির অবয়ব। পাশেই রয়েছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা।

    শনিবার, জন্মদিনের আগে শুক্রবার সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশনের পার্শ্ববৈঠকে মোদির মুখোমুখি হয়েছিলেন রাশিয়ার প্রসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ভারতের বন্ধু দেশ রাশিয়া। বহুবার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সেই সম্পর্কের পরীক্ষা হয়েছে। কোনওবারই ভারতকে হতাশ হতে হয়নি। পালটা,ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে মার্কিন চাপ সত্ত্বেও বন্ধুরাষ্ট্রের পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। কিন্তু,তারপরও উজবেকিস্তানে হওয়া দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানাননি রুশ প্রেসিডেন্ট। কিন্তু কেন তিনি এমন করলেন? আসলে রাশিয়ার প্রথা মতে কাউকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানানো হয় না। তাই বিষয়টি মনে থাকলেও মোদিকে শুভেচ্ছা জানাননি পুতিন। তিনি বলেন, “আমি জানি, কাল আমার বন্ধুর কাছে একটি বিশেষ দিন। জন্মদিনে নানান কর্মসূচিতে অংশ নেবেন তিনি।” 

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    মোদির জন্মদিনটি এবার একটু অন্যভাবে পালন করতে চলেছেন বিজেপি (BJP) কর্মীরা। শোনা গিয়েছে, জন্মদিনে কেক কাটবেন না মোদি। হবে না কোনও যজ্ঞ। তার বদলে দান-ধ্যানের আয়োজন থাকছে বিভিন্ন জায়গায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষে শনিবার থেকে ১৫ দিনের সেবাপক্ষ শুরু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে দিল্লির কনট প্লেসের এক রেস্তরাঁ তৈরি করেছে ৫৬ ইঞ্চির বিশেষ থালি। মোদিকে সম্মান জানিয়ে ৫৬ রকম পদের আয়োজন করা হয়েছে ওই বিশেষ থালিতে। শনিবার চেন্নাইয়ের একটি সরকারি হাসপাতালে জন্ম নেওয়া সব নবজাতককে সোনার আংটি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে তামিলনাড়ু বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে নমো অ্যাপে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে গুচ্ছ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি, জানুন কী কী

    Amit Shah: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে গুচ্ছ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি, জানুন কী কী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ক্রস-কান্ট্রি স্লাম রান (Cross Country Slum Run) কর্মসূচির সূচনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। রবিবার মেজর ধ্যানচাঁদ ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ওই কর্মসূচির সূচনা করেন তিনি। সেবা কার্যক্রমের অঙ্গ হিসেবেই সূচনা হয় এই কর্মসূচির। জানা গিয়েছে, এই দৌড়ে অংশ নেবেন বিভিন্ন বস্তির ১০ হাজারেরও বেশি তরুণ ও শিশু। এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৭২ তম জন্মদিবস উপলক্ষে বিজেপিও হাতে নিয়েছে দু সপ্তাহ ব্যাপী নানা কর্মসূচি।

    ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২১ দিন ব্যাপী সেবা ও সমর্পণ প্রচার কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হবে রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির। আরও কিছু কর্মসূচিও হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে। দেশকে যক্ষ্মা মুক্ত করার কর্মসূচিও হাতে নিয়েছে পদ্ম শিবির। দেশজুড়ে এই কর্মসূচি পালিত হবে আগামী এক বছর ধরে। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে দলের প্রত্যেকেই একজন করে যক্ষ্মা রোগীর দায়িত্ব নেবেন। তাঁর সেবা করবেন এক বছর ধরে। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ অরুণ সিং বলেন, এবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনটিকে উৎসর্গ করা হচ্ছে দরিদ্রদের কল্যাণে। তিনি জানান, যক্ষ্মা রোগীদের যে এক বছর ধরে সেবা করার কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে, তা প্রধানমন্ত্রীর ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মামুক্ত ভারত গড়ার স্বপ্ন সফল করতে। অরুণ জানান, তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করে পালন করা হবে কর্মসূচি। প্রথমেই রয়েছে সেবা। এর মধ্যে রয়েছে রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য শিবির, প্রতিষেধক দান কেন্দ্র ইত্যাদি। তিনি বলেন, মানুষ যাতে বুস্টার ডোজ পান এবং শিবিরে এসে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারেন, তাই এই সব বুথে উপস্থিত থাকবেন আমাদের কর্মীরা। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জানান, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করার পাশাপাশি দল আয়োজন করবে পরিচ্ছন্নতা অভিযানেরও।

    আরও পড়ুন : ’২৪ সালে মানুষ নরেন্দ্র মোদির পক্ষেই ভোট দেবেন, দাবি সুশীল মোদির

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে তাঁর শৈশব থেকে জাতীয় নেতা হওয়া পর্যন্ত জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের ছবির একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজেপির সদর দফতরে এদিন একটি রক্তদান শিবিরের সূচনাও এদিন করেন নাড্ডা। প্রসঙ্গত, শনিবারই ছিল প্রধানমন্ত্রীর ৭২ তম জন্মদিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Putin To PM Modi: ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    Putin To PM Modi: ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ নয় মাস ধরে চলা যুদ্ধে হয়ত বা ইতি টানতে চলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) সেই কথাই জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। শুক্রবার সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেন বা এসসিও (SCO) সামিটের পার্শ্ববৈঠকে পুতিনকে আবারও দেশের ‘যুদ্ধবিরোধী’ অবস্থানের কথা জানান মোদি।  রুশ-ইউক্রেন দ্বন্দ্বের আবহে উজবেকিস্তানে প্রথম বার মুখোমুখি বৈঠক করেন  মোদি ও পুতিন। সেই বৈঠকেই মোদি পুতিনকে বলেছেন, ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়।’’ সূত্রের দাবি, মোদির বক্তব্যে ‘সহমত পোষণ’ করেছেন পুতিন। কথা দিয়েছেন, যত তাড়াতা়ড়ি সম্ভব, ‘যুদ্ধ’ শেষ করা হবে।

    বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, এদিনের বৈঠকে ভারতের নিরপেক্ষ বিদেশনীতির প্রশংসা করেন পুতিন। যুদ্ধের বিরোধিতা করে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করতে ভারতের প্রস্তাবও বেশ গ্রহণযোগ্য বলে জানিয়েছেন রুশ নেতা। সেই সঙ্গে ভারত-রাশিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে মজবুত করে তোলার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। পুতিনকে মোদি বলেন, “আজকের যুগ যুদ্ধের নয়। এর আগে আমি ফোনে আপনার সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা কীভাবে শান্তির পথে অগ্রসর হতে পারি, সেই বিষয়ে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। ভারত-রাশিয়া কয়েক দশক ধরে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: ভারতের মাটিতে পৌঁছনোর আগেই আফ্রিকার চিতার ভিডিও ভাইরাল, দেখুন তার এক ঝলক

    মোদির কথায় সহমত পোষণ করে পুতিন জানিয়েছেন, “সীমান্ত সমস্যা ও সংঘর্ষ নিয়ে আপনার উদ্বেগ বুঝি। আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব এই সব কিছুর অবসান ঘটুক। ইউক্রেনে যা ঘটছে, সেই সম্পর্কে আমরা আপনাকে অবগত করব।” পরের বছর সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সভাপতিত্বের দায়িত্ব পাচ্ছে ভারত। এর জন্য ভারতকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share