Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    Modi Rishi Meet: মোদি-ঋষি সাক্ষাৎ, তারপরই ভিসা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০ সম্মেলনে (G 20 Summit) গিয়ে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) পার্শ্ববৈঠক করেছিলেন কয়েকজন রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে। মঙ্গলবার ওই সম্মেলনের ফাঁকে তিনি বৈঠক করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের (Narendra Modi Rishi Sunak Meet) সঙ্গে। এরই কয়েক ঘণ্টা পরে ঋষি (Rishi Sunak) নিলেন এমন এক সিদ্ধান্ত, যার জেরে হাসি ফুটবে কয়েক হাজার ভারতীয়ের মুখে। এদিনই ব্রিটিশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে, ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৩ হাজার ভারতীয় পেশাদারকে প্রতি বছর ভিসা দেবে ব্রিটেন।

    কী জানাল ব্রিটিশ সরকার? 

    ব্রিটিশ সরকার জানায়, ভারতই প্রথম ভিসা ন্যাশনাল কান্ট্রি, যারা এই স্কিম থেকে উপকৃত হবে। ব্রিটেনের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে অফিস সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের (Rishi Sunak)। এই অফিসের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত-ব্রিটেন অভিবাসন নীতিকে আরও পোক্ত করতে গত বছর যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই এই ভিসা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত।

    ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়েও মঙ্গলবার মন্তব্য করেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী। ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে চুক্তির মান নিয়ে কোনও আপস করা হবে না। প্রসঙ্গত, চলতি বছরই দিওয়ালির সময় ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে স্বাক্ষর হওয়ার কথা ছিল মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। তবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে টালমাটালের জেরে শেষ পর্যন্ত আর স্বাক্ষরিত হয়নি ওই চুক্তি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন লিজ ট্রাস। ওই পদে তিনি ছিলেন মাত্র ৪৪ দিন। তার পর ইস্তফা দেন তিনিও। এই সব কারণে স্বাক্ষরিত হয়নি ভারত ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি। ট্রাসের পরে প্রধানমন্ত্রী হন ঋষি সুনক। তার পর ফের গতি পেয়েছে এই চুক্তির বিষয়টি। দুই দেশই চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করতে আলোচনা করছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    ভিসা নিয়ে ব্রিটেনের সিদ্ধান্তের কথা ট্যুইট করে জানিয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস। তাতে লেখা হয়েছে, আজ ব্রিটেন-ভারত ইয়ং প্রফেশনালস স্কিম কমফার্মড করা হল। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ডিগ্রি এডুকেটেড ভারতীয় নাগরিকরা দু বছর পর্যন্ত ব্রিটেনে বসবাস করতে আসতে পারবেন এবং কাজ করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G20 Summit: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা এবং সেজন্য সারের জোগান নিশ্চিত রাখা যে তাঁর অগ্রাধিকারের তালিকায় জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে তা জানিয়ে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার এ নিয়ে একটি ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আজ সকালে জি-২০ সম্মেলনে খাদ্য এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে বক্তব্য রাখলাম। আমাদের দেশবাসীর জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভারতের চেষ্টার কথাও তুলে ধরলাম। এটাও বললাম, এসব জিনিসের পর্যাপ্ত জোগানের ধারা বজায় রাখাও জরুরি কারণ যেখানে খাদ্য এবং রাসায়নিক সারের বিষয়টি জড়িত।

    আলোচনার বিষয়বস্তু…

    সোমবার সকালেই জি ২০ (G20 Summit) সম্মেলনে যোগ দিতে তিনদিনের ইন্দোনেশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হচ্ছে ওই সম্মেলন। সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও উপস্থিত রয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর বদলে এই সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ। সম্মেলন চলবে দুদিন ধরে। ১৫ ও ১৬ নভেম্বর হওয়া এই সম্মেলনে (G20 Summit) আলোচনা হবে মূলত খাদ্য ও শক্তি সুরক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন নিয়ে। বৈশ্বিক অর্থনীতি, কৃষিকাজ, আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা হবে।

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    এদিন বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান কীভাবে ভারত দেশের ১.৩ বিলিয়ন নাগরিকের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। তিনি এও জানান, করোনা অতিমারির সময় ভারত বিভিন্ন দেশের প্রয়োজনে খাদ্য সরবরাহ করেছে। বর্তমানে সারের জোগান কম হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলেও তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, আজ রায়াসনিক সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান। এর সমাধানের পথ বিশ্বের কাছে থাকবে না। তিনি বলেন, আমাদের উচিত একটি মিউচুয়াল এগ্রিমেন্ট গড়ে তোলা, যাতে করে খাবার এবং সারের জোগান অব্যাহত থাকে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের (India) চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ রিনিউয়েবল উৎস থেকে আসবে বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    G20 Summit: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার বালিতে শুরু হল জি-২০ বৈঠক। গতকালই জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বালিতে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি জোকো উইডোডো তাঁকে সম্মেলন স্থলে আমন্ত্রণ জানান। সম্মেলনের ফাঁকেই তাঁকে দেখে এগিয়ে যান আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গলা মেলান বন্ধু ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ।

    মোদি-বাইডেন মুখোমুখি

    বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দেখে এগিয়ে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁদের দুজনের মধ্যে ক্ষণিক আলাপচারিতা হয়। সৌহার্দ্য বিনিময় করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। এর আগে গতকালই চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দেখা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। দুজনের মধ্যে তাইওয়ান প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয় বলে খবর।

    মাক্রঁ-মোদি সাক্ষাত

    জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে দেখা হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দুজনের মধ্যেই কিছুক্ষণ কথা হয়। তবে কী নিয়ে কথা হয়েছে তা বিস্তারিত জানা যায়নি।  বালিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে চিনের রাষ্ট্রনেতা শি জিনপিংয়ের সঙ্গেও বৈঠক করেন মাক্রঁ। প্যারিস ও বেজিংকে ইউক্রেনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাক্রঁ।

    বৈঠকে কী বললেন মোদি

    এদিন বৈঠকে মোদি বলেন, “ভারত বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনৈতিক শক্তি। আমরা অবশ্যই জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে কোনও বিধিনিষেধ আরোপ  করব না। আমাদের জ্বালানির বাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত পরিচ্ছন্ন শক্তি এবং পরিবেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” যুদ্ধ- হিংসার পথ ত্যাগ করে শান্তিই শ্রেয় বলে দাবি করেন মোদি।

    তিনি বলেন, ” দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিশ্বের সর্বনাশ হয়েছিল। এরপর ওই সময়ের নেতারা শান্তির পথে চলার প্রাণপণ চেষ্টা চালান। এবার আমাদের পালা। কোভিড পরবর্তী সময়ের জন্য একটি নতুন বিশ্বব্যবস্থা তৈরির দায়িত্ব আমাদের কাঁধে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Rajiv Kumar: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকে, জানালেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকে, জানালেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক জাতি, এক ভোটে’র (One Nation One Election) সিদ্ধান্ত নিতে হবে দেশের আইনসভাকে। বুধবার একথা জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি এও জানান, আইনসভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে কমিশন প্রশাসনিকভাবে সিদ্ধান্ত রূপায়ন করতে পারে।

    কী বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পরেই ‘এক জাতি, এক ভোটে’র পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে বিজেপির (BJP) একাধিক নেতা-মন্ত্রীও ‘এক জাতি, এক ভোটে’র পক্ষে সওয়াল করেন। ‘এক জাতি, এক ভোট’ নীতির কথা প্রথম বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে ল’ কমিশনকে চিঠি লিখে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, তিনি এই নীতির পক্ষে।

    প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল, কয়েক মাস পর পর নির্বাচন চলে আসে। এর প্রভাব পড়ে উন্নয়নমূলক কাজের অগ্রগতিতে। তাঁর প্রস্তাব ছিল, লোকসভা, বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনে একটিই ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হোক। আলাদা আলাদ তালিকা তৈরি করতে জনগণের টাকার অপচয় বলেও দাবি তাঁর।

    প্রধানমন্ত্রী তথা বিজেপির এই প্রস্তাবের তুমুল বিরোধিতা করেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার এক কদম এগিয়ে বলেন, এত বড় দেশে একই সঙ্গে কেন্দ্র ও রাজ্য দু জায়গায় নির্বাচন করা বাস্তবসম্মত প্রস্তাব নয়। তিনি বলেছিলেন, আমি নির্বাচনে খরচ কমানোর ব্যাপারে সহমত। ‘এক জাতি, এক  ভোট’ প্রক্রিয়াটি সমস্ত রাজ্যের নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে। কিন্তু যদি এটা হল, আর কেন্দ্রের সরকার পড়ে যায়, তাহলে কি আগামিকাল ফের একটা রাজ্য ও কেন্দ্রের নির্বাচন হবে?

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে জঙ্গি মডিউলের পর্দাফাঁস, বিপুল অস্ত্র সহ ধৃত ৩ জইশ জঙ্গি

    তবে আইনসভা সিদ্ধান্ত নিলে রূপায়ণ করা যেতে পারে ‘এক জাতি, এক ভোট’ নীতি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার  রাজীব কুমার (Rajiv Kumar) বলেন, এই কর্মযজ্ঞ সামলাতে অনেক কিছুই প্রয়োজন। অনেক সমস্যাও আছে। তবে এখন দেশে চলছে আইনের শাসন। তাই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আইনসভাকেই। আইনসভা সিদ্ধান্ত নিলে কমিশন তা রূপায়ণ করতে প্রস্তুত বলেও জানান তিনি। ভূতপূর্ব মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘এক জাতি, এক ভোট’ উত্তম প্রস্তাব। তবে এজন্য সংবিধান সংশোধন করতে হবে। এই সিদ্ধান্ত নিতে হবে সংসদে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রে ও রাজ্যে একই দলের সরকার থাকার প্রয়োজনীয়তার কথা বারংবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর ভাষায়, এটা হল ডাবল ইঞ্জিন সরকার। শনিবার হিমাচল প্রদেশের এক জনসভায় ফের একবার ডাবল ইঞ্জিন সরকারের হয়ে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী। তারই সঙ্গে বললেন, পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দিলে তা আশীর্বাদ হয়ে পড়বে মোদির ঝুলিতে। তিনি বলেন, প্রার্থী কে, তা দেখার দরকার নেই। পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানে মোদিকে ভোট দেওয়া।

    ৬৮ আসনের হিমাচল প্রদেশে গত বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। সেই উপলক্ষেই এদিন জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন মোদি (PM Modi)। এ রাজ্যের সঙ্গে তাঁর যে আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই বলেন, জানতে চান কে বিজেপি প্রার্থী? আপনার কাউকে মনে রাখার দরকার নেই। শুধু মনে রাখুন, পদ্ম। হাতের পদ্ম দেখিয়ে মোদি বলেন, আমি পদ্ম নিয়ে আপনাদের কাছে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যদি ভোট দিতে গিয়ে পদ্মফুল চিহ্ন দেখেন, বুঝবেন এটাই বিজেপি। এটাই মোদি, যিনি আপনাদের কাছে এসেছেন। তিনি বলেন, পদ্ম চিহ্নে ভোট দেওয়া মানেই তা আশীর্বাদ হয়ে চলে আসবে আমার ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    মোদি (PM Modi) বলেন, দিল্লিতে মোদি সরকার রয়েছে। এখানেও মোদির হাত শক্ত করতে হবে। এ রাজ্যে ফের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে বিজেপির সরকার। এদিনের জনসভায় প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসকে একহাত নেন মোদি। বলেন, এর আগে দেশে কংগ্রেসের সরকার ছিল। তারা দেশে স্থিতাবস্থা চায়নি। নিজেদের স্বার্থেই ছোট ছোট রাজ্যেও তারা কখনওই স্থায়ী সরকার চায়নি। মোদি বলেন, এই স্বার্থপরের দল যখনই ক্ষমতায় এসেছে নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থেকেছে। সমাজ ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে। চক্রান্ত করেছে দেশের ঐক্য ভাঙার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেস মানেই অস্থায়িত্ব, কংগ্রেস মানেই দুর্নীতি, কংগ্রেস মানেই স্বার্থপরতা এবং কংগ্রেস মানেই স্বজনপোষণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Bridge collapse: কাউকে আড়াল করা হবে না! মোরবি সেতু বিপর্যয়ে উচ্চপর্যায় তদন্তের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    Gujarat Bridge collapse: কাউকে আড়াল করা হবে না! মোরবি সেতু বিপর্যয়ে উচ্চপর্যায় তদন্তের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোরবি সেতু দুর্ঘটনায় (Morbi Bridge Collapse) কোনওভাবেই দোষীদের আড়াল করা হবে না। আশ্বাস দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গভীরে গিয়ে তদন্ত করতে হবে, বলেন মোদি। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। আধিকারিকদের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করে প্রধানমন্ত্রী দুর্ঘটনার সবিস্তার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘প্রয়োজনে গভীরে গিয়ে তদন্ত করতে হবে। চিহ্নিত করতে হবে দুর্ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্ত দিকগুলি। তার থেকে শিক্ষা নিতে হবে।’’

    আরও পড়ুন: মোরবির দুর্ঘটনায় মোদির পাশে থাকার বার্তা বাইডেনের! আজ ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী মোদি স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে এবং এই সময়ে তাঁরা যাতে সম্ভাব্য সব ধরনের সাহায্য পায় তা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। স্থানীয় কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রী উদ্ধারকাজ, এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার বিষয়ে বিশদে খোঁজ খবর নেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “এই দুর্ঘটনার বিস্তারিত ও ব্যাপক তদন্তের প্রয়োজন। তার জন্য সময় লাগবে।” মোরবি সিভিল হাসপাতালে গিয়ে আহতদের সঙ্গে দেখা করেন মোদি। রবিবার সন্ধ্যায় গুজরাটের মোরবি জেলায় মাচ্ছু নদীতে পড়ে যায় পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা আস্ত একটি কেবল ব্রিজ। যে সময় ব্রিজটি ভেঙে পড়ে তখন সেখানে প্রায় ৪০০-র বেশি পর্যটক ছিল বলে জানা যায়। ইতিমধ্যেই ১৭৭ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে এসডিআরএফ, এনডিআরএফ, সামরিক বাহিনী, নৌসেনা, বায়ুসেনা।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    মোরবিতে সেতু দুর্ঘটনায়  শোকের ছায়া গোটা দেশে। সরকারি সূত্র মতে, ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন ১৩৫ জন। ইতিমধ্যেই এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। এবার শোক প্রকাশ করতে দেখা গেল চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে (Chinese President Xi Jinping)। ব্রিজ ভেঙে পড়ার ঘটনায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে শোক বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুংও শোক বার্তা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে চিঠি লিখেছেন। একইসঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার সাইমন ওং-ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। আজ, ২ নভেম্বর, বুধবার রাজ্যব্যাপী শোক পালনের সিদ্বান্ত নিয়েছে গুজরাট সরকার। রাজ্যের সরকারি ভবনগুলিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রয়েছে। এদিন কোনও সরকারি অনুষ্ঠান,সংবর্ধনা বা বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান হবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election)। ফের জয়জয়কার হতে চলেছে বিজেপির (BJP)। দলের অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা তো বটেই, বিভিন্ন সমীক্ষক দলও নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)-অমিত শাহের (Amit Shah) গড়ে বিজেপিকে রেখেছে প্রথম স্থানে। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এবার ফল অন্য কিছু হচ্ছে না বলেই প্রকাশ সমীক্ষায়।

    এবিপি সি ভোটারের করা প্রাক ভোট সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে এবারও গুজরাটের রশি থাকছে বিজেপির হাতেই। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। সমীক্ষক দলের মতে, এর মধ্যে বিজেপি পাবে ১৩৫টি, কংগ্রেস ৩৫, আপ ১১টি এবং অন্যান্যরা একটি আসন। গুজরাটের ২২ হাজারেরও বেশি ভোটারের মতামতের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে এসেছে ওই সমীক্ষক দল।

    প্রাক ভোট সমীক্ষা করেছে জি ২৪ কলকও। তাদের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পাবে ১২৪ থেকে ১৩৯টি আসন। তাদের দাবি, দু মাস ধরে চলা এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন প্রায় দু লক্ষ ভোটার। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপির পরেই রয়েছে কংগ্রেস। তারা পেতে পারে ৪২ থেকে ৫১টি আসন। গুজরাটবাসীর মনে সেভাবে ছাপ ফেলতে পারেনি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। তারা পেতে পারে শূন্য থেকে তিনটি আসন। এই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ৪৫ শতাংশই চান ভূপেন্দ্র প্যাটেলই ফের মুখ্যমন্ত্রী হোন। ২৩.৬৩ শতাংশ ভোটার চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী হোন সিআর পাটিল।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    টাইমস নাও-ইটিজির সমীক্ষায়ও প্রথম স্থানে রাখা হয়েছে বিজেপিকে। ফের রাজ্যের ক্ষমতা দখলে বিজেপির পথে কংগ্রেস যে কোনও কাঁটা বিছোতে পারবে না, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে এই সমীক্ষক দলের করা সমীক্ষায়ও। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপি পাবে ১২৫ থেকে ১৩০টি আসন। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। তারা পাবে ২৯ থেকে ৩৩টি আসন। আম আদমি পার্টি পেতে পারে ২০ থেকে ২৪টি আসন। এক থেকে তিনটি আসনের রাশ যেতে পারে অন্যান্যদের হাতে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, দেশজুড়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে, গুজরাটে যে বইছে সুশাসনের পবন, এই সমীক্ষাগুলির ফলেই তা স্পষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় মোদি স্তুতি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের (India) যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে তাও মনে করিয়ে দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার (Russia) ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের বার্ষিক সভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন পুতিন। তাঁর বক্তৃতার সিংহভাগ জুড়েই ছিল মোদি-প্রশস্তি। মোদির নেতৃত্বে ভারতের উন্নতির পাশাপাশি তিনি যে একজন দেশপ্রেমিক, তারও উল্লেখ করেন ভ্লাদিমির পুতিন। মোদির স্বাধীন বিদেশ নীতিরও প্রশংসা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।

    মস্কোর ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের ওই বার্ষিক সভায় এদিন পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শুধুই মোদির প্রশংসা! পুতিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনেক কিছুই হয়েছে। তিনি একজন দেশপ্রেমিক। তাঁর মেক ইন ইন্ডিয়ার আদর্শ অর্থনীতি এবং নীতির ক্ষেত্রে ভীষণ কার্যকরী। ভারতের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে তাঁরা গর্ববোধ করতেই পারেন।

    এক সময় ব্রিটিশ শাসনে থাকা দেশটি যে বর্তমানে প্রভূত উন্নতি করেছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন পুতিন (Vladimir Putin)। তিনি বলেন, বিকাশের ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক উন্নতি করেছে। ব্রিটিশ শাসন থেকে তার উত্তরণ হয়েছে আজকের ভারতে। প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এবং তার উন্নয়নের কারণে ভারত বিশ্ববাসীর শ্রদ্ধা ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।

    আরও পড়ুন:ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    এর পরেই পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শোনা যায় ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের কথা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, বহু দশকের ঘনিষ্ঠ মিত্রতার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে উভয়ের মধ্যে। আমাদের মধ্যে কখনওই কঠিন কোনও সমস্যা হয়নি। পরস্পরকে সমর্থন করে গিয়েছি। এখনও তাই হচ্ছে। পুতিন বলেন, আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতেও তাই হবে। মোদির আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতে সারের জোগান ৭.৬ গুণ বাড়ানো হয়েছে বলেও দাবি করেন পুতিন। কৃষিক্ষেত্রে বাণিজ্য দ্বিগুণ হয়েছেন বলেও জানান তিনি।

    মোদির নেতৃত্বে ভারতের ভূয়সী প্রশংসা করার পাশাপাশি এদিন পুতিন (Vladimir Putin) আমেরিকা ও তার দোসরদের একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও তার সঙ্গীরা যে কাজ করছে, তার ফল ভুগতে হবে তাদেরও। তিনি বলেন, একমাত্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যদি এক লক্ষ্যে জোট বাঁধে তাহলেই উদ্ভূত চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সম্ভব। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, পশ্চিমী বিশ্ব যে খেলা খেলছে, তাকে আমি নিশ্চিতভাবে বলব বিপজ্জনক, রক্তাক্ত ও নোংরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gujarat bridge collapse: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    Gujarat bridge collapse: গুজরাটে সেতু ভেঙে মৃত অন্তত ১৩২, ঘটনাস্থলে তদন্তকারী দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে নদীর উপর সেতু ভেঙে মৃত্যু হল অন্তত ১৩২ জনের। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। রবিবার,সন্ধ্যায় গুজরাটের মোরবি জেলায় মাচ্ছু নদীতে ভেঙে পড়ে একটি আস্ত কেবল ব্রিজ। অন্তত ৫০০ লোক নিয়ে ওই সেতু ছিঁড়ে জলে পড়ে যায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, সেতুটি সারানোর কাজ চলছিল। দিন পাঁচেক আগে নতুন করে খুলে দেওয়া হয় ওই সেতু।  এদিন ছট পুজো উপলক্ষে সেতুর উপর বহু মানুষের সমাগম হয়। এখনও পর্যন্ত ১৮০ জনকে উদ্ধার করা গিয়েছে। বহু মানুষ নিখোঁজ। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগই, শিশু, মহিলা ও বয়স্ক ব্যক্তি।

    মোরবির এই ঝুলন্ত সেতুটি ১৪০ বছরেরও বেশি পুরনো। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৭৬৫ ফুট। ১৮৭৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মুম্বইয়ের গভর্নর রিচার্ড টেম্পল ব্রিজটি উদ্বোধন করেন। ১৮৮০ সালে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি করা হয়েছিল। সেই সময় এই সেতু তৈরির যাবতীয় উপকরণ ইংল্যান্ড থেকেই আমদানি করা হয়েছিল। দুর্ঘটনার সময়কার ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়,কেউ সাঁতার কেটে প্রাণরক্ষা করার চেষ্টা করছেন, কেই ঝুলন্ত ব্রিজের দড়ি ধরে ঝুলে রয়েছেন।  যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে রয়েছে অ্যাম্বুল্যান্স, উদ্ধারকার্যের জন্য বাহিনী,পুলিশ প্রশাসন। আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

    প্রশাসনের পাশাপাশি উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছেন এলাকাবাসীও। সংস্কারের পাঁচ দিনের মধ্যে কী ভাবে ঝুলন্ত সেতু ছিঁড়ে পড়ল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে গুজরাট প্রশাসন। উল্লেখ্য, এই ঘটনায় সেতুর সংস্কারের বরাত প্রাপ্ত সংস্থাকে তলব করা হতে পারে। গুজরাট প্রশাসন সূত্রে খবর, কী কারণে আচমকা ওই সেতু ভেঙে পড়ল তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে পাঁচ সদস্যের তদন্তকারী দল। ইঞ্জিনিয়ারদের টিমও পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনার পরই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। রাজ্য সরকারের তরফে নিহতদের পরিবারকে ৪ লক্ষ টাকা করে সহায়তা ঘোষণা করা হয়। আহতদের ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হবে বলে ট্যুইট করেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

  • PM Modi: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    PM Modi: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার পক্ষে নকশালরা (Naxals) যে বড় বিপদ, তা ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দেশবাসীকে এই বিপদ সম্পর্কে সচেতন করে দেন প্রধানমন্ত্রী। সশস্ত্র নকশাল ও কলমধারী নকশাল দুই ধরনের নকশালদেরই পরাজিত করতে হবে বলেও জানান মোদি।

    হরিয়ানার সুরজকুণ্ডে চলছে দেশের বিভিন্ন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের চিন্তন শিবির। এদিন ভার্চুয়ালি ওই শিবিরে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, গত কয়েক বছরে সন্ত্রাসের শেকড় উপড়াতে কাজ করেছে সব সরকারই। যৌথ বাহিনী ব্যবহার করে এই কাজ করতে হবে। আমাদের সব ধরনের নকশালদের শেষ করতে হবে। সে অস্ত্রধারী হোক কিংবা কলমধারী সব ধরনের নকশাল নির্মূল করতে হবে। এর আগে একাধিকবার শহুরে নকশালদের একহাত নিয়েছিলেন মোদি (PM Modi)। শহুরে নকশালরা যে দেশের বিপদ, তারা যে উন্নয়নকে স্তব্ধ করে দিতে চায়, সেকথা গুজরাটের সভায় বলেওছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন বলেন অস্ত্রধারী ও কলমধারী নকশালদের কথা। 

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে ভুল করেছিলেন নেহরু, সংশোধন করেছেন মোদি, দাবি বিজেপির

    ভুয়ো খবরও যে দেশের বিপদ বাড়াচ্ছে, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। ভুয়ো খবরের বিরুদ্ধে জন সচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দিতে হবে বলেও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, একটা ছোট্ট ভুয়ো খবর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও মেসেজ ফরওয়ার্ড করার আগে মানুষের উচিত খবরটির সত্যাসত্য যাচাই করা। তিনি বলেন, যাঁরা আইন মেনে চলেন, তাঁদের নিরাপত্তার জন্য নঞর্থক শক্তির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া আমাদের দায়িত্ব। কোনও খবর বিশ্বাস করার আগে, তা যাচাই করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন মোদি।

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মতে, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলাতে এখন আরও বেশি করে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। অপরাধের থেকে দশ কদম এগিয়ে থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ অপরাধের প্রকৃতি বদলে গিয়েছে। তাই আমাদের নতুন যুগের টেকনোলজি বুঝতে হবে। আমরা ফাইভ-জি-র যুগে প্রবেশ করেছি। তাই আামাদের প্রয়োজন আরও বেশি সতর্ক হওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share