Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Modi on Yoga Benefits: “জ্ঞান, কর্ম এবং ভক্তির একটি নিখুঁত সংমিশ্রণ”, যোগ সাধনা প্রসঙ্গে মোদি

    Modi on Yoga Benefits: “জ্ঞান, কর্ম এবং ভক্তির একটি নিখুঁত সংমিশ্রণ”, যোগ সাধনা প্রসঙ্গে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২১ জুন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস (International Yoga Day)। তার আগে দেশের জনগণকে যোগ সাধনার প্রয়োজনীয়তা স্মরণ করালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। একটি ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “জ্ঞান, কর্ম এবং ভক্তির একটি নিখুঁত সংমিশ্রণ যোগ। এই গতিশীল বিশ্বে, এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং শান্তির উৎস হিসেবে কাজ করে।”   

    [tw]


    [/tw]

    ‘যোগা ইন আওয়ার ডেইলি লাইভস’ নামের একটি সিনেমাও নিজের সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “শেষ কয়েক বছরে বিশ্বব্যাপী ব্যপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে যোগ ব্যয়াম। কোম্পানির সিইও, অভিনেতা থেকে খেলোয়াড়, সবাই দৈনিক যোগাভ্যাস করেন।” 

    আরও পড়ুন: বিকাশ ও ঐতিহ্য চলবে হাত ধরাধরি করে, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ‘মন কি বাত’ রেডিও অনুষ্ঠানে রবিবার প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “আগামী দিনে গোটা বিশ্ব পালন করবে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। আমি সবাইকে এই দিনটি পালন করার অনুরোধ করব। যোগকে নিজের জীবনের অংশ করে নিন।”

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের আগে বরফের মাঝে যোগ, অনুশীলনে ITBP

    এবছর অষ্টম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। এবছরের থিম ‘মানবতার জন্যে যোগ’। কোভিড মহামারীর সময়ে কী ভাবে মানুষের দুঃখ-কষ্ট দূর করতে বড় ভূমিকা পালন করেছে যোগ, তা বর্ননা করা হয়েছে এবছরের থিমে। থিমটি বেছে নিয়েছে কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রক। গোটা বিশ্ব জুড়েই পালিত হবে যোগ দিবস। মূল প্রদর্শনী অনুষ্ঠানটি হবে কর্নাটকের মাইসুরুতে।      

    ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে এবছরের যোগ দিবসের থিমের ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ মোদি। গত বছরের আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের থিম ছিল ‘সুস্থতার জন্য যোগ’। 

    ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রসংঘে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী ২১ জুন তারিখটিকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস বলে ঘোষণা করার প্রস্তাব দেন। তারপর থেকেই প্রতিবছর পালন হয়ে আসছে এই বিশেষ দিনটি। ভারতের সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যোগ সাধনা। এখন এই সাধনা ভারতের গণ্ডি ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে সমাদৃত। এই ঐতিহ্যকেই বিশ্ব দরবার আরও জনপ্রিয় করতেই কেন্দ্রের এই প্রয়াস।

  • Modi:  ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে  ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi: ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৫ বছরের মধ্যে ভারত (India) উন্নত দেশে পরিণত হবে। আজ থেকে ২৫ বছর পর ২০৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে। সেই সময় এক বিরল ইতিহাসের সাক্ষী থাকব আমরা। ভারতের উন্নতি এবং মানুষের ভবিষ্যত গড়ে তুলতে এই ২৫ বছর একটানা কাজ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।  তবেই আগামী  ২৫ বছর পর ভারত উন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। স্বাধীনতা দিবসে প্রায় ৮৩ মিনিট জাতির উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশ কীভাবে দুর্নীতির সঙ্গে লড়াই করছে,  ‘পরিবারতন্ত্রের সঙ্গে লড়াই’ করে নিজস্বতা গড়ে তুলেছে, সে বিষয়ে বক্তব্য রাখেন মোদি। আগামী ২৫ বছর যাতে যুব সম্প্রদায় দেশের জন্য কাজ করেন, স্বাধীনতা দিবসের মঞ্চ থেকে সেই আবেদনও করেন প্রধানমন্ত্রী। 

    লালকেল্লা থেকে ভারতের ভবিষ্যতের উন্নয়নের জন্য এদিন ‘পঞ্চপ্রাণ’-এর বার্তা দিলেন মোদি। আগামী ২৫ বছরের পরিকল্পনায় কোন কোন ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে, তা এদিন উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক বৃহত্তর সংকল্প গ্রহণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, সেই সব সংকল্পের মধ্যে থাকতে হবে পরিচ্ছন্নতা, টিকাকরণে অগ্রগতি, শৌচালয় নির্মাণ। এ ছাড়া ২ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: দেশকে লুট করলে খেসারত দিতে হবে! দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা মোদির

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, দেশকে অগ্রগতির পথে নিয়ে যেতে হলে দাসত্বের ধারনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।  মোদি বলেন, ‘দেশের প্রতিটি ভাষার জন্য আমাদের গর্বিত হওয়া উচিত’। ডিজিটাল ভারত যে ভাবে প্রসারলাভ করছে, সে কথা উল্লেখ করে মোদি বলেন, ‘স্টার্ট আপগুলোই বলে দিচ্ছে দেশের উন্নয়ন কোন পথে এগোচ্ছে।’

     প্রধানমন্ত্রীর কথায়, প্রত্যেক নাগরিককে কর্রতব্য পরায়ণ হতে হবে। নাগরিকরা কর্তব্য পালন করলে দেশের প্রগতির পথ প্রশস্ত হবে। তবে শুধু সাধারণ নাগরিক নয়, তিনি উল্লেখ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী বা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকেও কর্তব্যপরায়ণ হতে হবে।

    আন্তর্জাতিক স্তরে কোনও সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজতে হলে দেশের ঐতিহ্যকে সবার আগে গুরুত্ব  দেওয়ার কথা বলেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর দাবি, শিকড়ের সঙ্গে সংযোগ থাকলেই আকাশে ওড়া সহজ হবে। পরিবেশ রক্ষার মন্ত্র দেশের ঐতিহ্যের মধ্যে লুকিয়ে আছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

    ভারতের বৈশিষ্ট্যই হল বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য। এদিন তা আবারও মনে করিয়ে দেন মোদি। মহিলাদের সম্মানের কথা উল্লেখ করে লিঙ্গ বৈষম্য থেকে দূরে সরে আসার বার্তা দিয়েছেন তিনি। আজও যে ভাবে সমাজে মহিলাদের বঞ্চনার শিকার হতে হয়, সে কথা উল্লেখ করে তিনি দেশবাসীকে বলেন, এর থেকে মুক্তি উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

     

  • Modi in Europe: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নরেন্দ্র মোদির ঝটিকা ইউরোপ সফর কতটা তাৎপর্যপূর্ণ?

    Modi in Europe: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নরেন্দ্র মোদির ঝটিকা ইউরোপ সফর কতটা তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩ দিন, ৬৫ ঘণ্টা, ২৫টা মিটিং।  সংক্ষেপে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) তিনদিনের ইউরোপ সফরসূচি। 

    তিনদিনের এই ঝটিকা ইউরোপ সফরে (Modi in Europe) তিন দেশের তিন রাজধানীতে তিন রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। তালিকায় যেমন আছেন জার্মানির চ্যান্সেলর ওলফ স্কোলজ, তেমনি আছেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী ফ্রেডেরিকসন এবং অবশ্যই আছেন মোদির পুরনো বন্ধু তথা ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী এমান্যুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron), যিনি দ্বিতীয়বার জিতে ফের ফ্রান্সের ক্ষমতায়। 

    ব্যক্তিগত ট্যুইটে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী মাক্রঁকে ‘মাই ফ্রেন্ড’ বলে উল্লেখ করে তাঁর ফ্রান্সের সফরসূচি জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। বিদেশমন্ত্রক সূত্রের খবর, মূলত ভারত-ফ্রান্সের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হবে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। আলোচনায় আসবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ও। যে ইস্যুতে ইউরোপ আর ভারতের অবস্থান আলাদা। ন্যাটো সহ ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়ার বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান নিয়েছে। ইউক্রেনের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। সেখানে ভারত এখনও তার নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রেখেছে।

    কোপেনহেগেনে ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী ফ্রেডেরিকসনের সঙ্গেও বৈঠক করবেন নরেন্দ্র মোদি। ব্যক্তিগত ট্যুইটে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত অপেক্ষা করছে দ্বিতীয় ইন্ডিয়া-নর্ডিক সামিটের জন্য। যেখানে নর্ডিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করতে আগ্রহী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এছাড়াও একাধিক দ্বিপাক্ষিক বিষয় থাকতে পারে দুই দেশের শীর্ষ নেতার আলোচনায়।

    ইউরোপ সফরের শুরুতেই সোমবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী পৌঁছলেন জার্মানির রাজধানী বার্লিনে। সেখানে চ্যান্সেলর ওলফ স্কোলজের সঙ্গে প্রথমেই বৈঠক করেন। মূলত আলোচনা হয়েছে দু’দেশের পারষ্পরিক সম্পর্ক নিয়ে। গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে কোভিড পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে। দুদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নতির দিকেও নজর ছিল বৈঠকে।

    মূলত তিন দেশের সঙ্গেই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভালো করতেই এই সফর বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী এমন একটা সময়ে ইউরোপ সফরে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ইউরোপ আর ভারত ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে। তার প্রভাব যাতে দুই দেশের বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্কে না পড়ে সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই নরেন্দ্র মোদির ঝড়ো ইউরোপ সফর। দম ফেলার সময় পাবেন না প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীরা। কারণ ৩ দিন ৬৫ ঘণ্টা ২৫টা মিটিং।
     
    এমন কঠোর সময়সূচীর মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছেন, প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে মিলিত হতেও তিনি আগ্রহী। কারণ প্রায় ১০ লক্ষ প্রবাসী ভারতীয়ই প্রতিদিন ইউরোপকে ভারত (India) দর্শন করায়। 

     

  • Modi in Japan: মোদির সফরেই সাফল্য! ভারতের স্মার্ট সিটি ও 5G পরিষেবায় অবদান রাখবে জাপান

    Modi in Japan: মোদির সফরেই সাফল্য! ভারতের স্মার্ট সিটি ও 5G পরিষেবায় অবদান রাখবে জাপান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরেই মিলল সাফল্য! ভারতে স্মার্ট সিটি (smart cities) তৈরিতে অবদান রাখবে জাপান (Japan)। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সঙ্গে সাক্ষাতের পর একথা জানান এনইসি (NEC) কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান নোবুহিরো এন্ডো।

    কোয়াড বৈঠকে (QUAD summit) যোগ দিতে দু’দিনের জাপান সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ৪০ ঘণ্টায় ২৩টি কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি কর্মসূচি সারা হয়ে গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। টোকিওতে (Tokyo) প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন নোবুহিরো। তিনি বলেন, স্মার্ট সিটির দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা ফাইভ-জি (5G) পরিষেবায়ও অবদান রাখতে পারি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    তিনি জানান, নিরাপদ ফাইভ-জি প্রদানের জন্য ভারতের টেলিকম অপারেটরদের সঙ্গে সহযোগিতা করার গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়া হবে। বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনগুলি বাস্তবায়নের জন্য ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। নোবুহিরো বলেন, ফাইভ জি সিস্টেম দেওয়ার জন্য আমাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। তাই অপারেটরদের সঙ্গে সহযোগিতা ও সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হবে। তিনি বলেন, ৬ হাজার ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার আমাদের ইতিমধ্যেই রয়েছে। আমাদের কাজের সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠভাবেই যুক্ত তাঁরা। আমরা তাঁদের সঙ্গে আমাদের প্রকল্প চালিয়ে যেতে চাই।

    আরও পড়ুন : বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ২৫ জুন ভারতে স্মার্ট সিটি মিশন (Smart City Mission) চালু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রকল্পটির লক্ষ্য ছিল, ভারতে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা এবং অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটানো। পাঁচ রাউন্ডে সারা দেশে ১০০টি শহর বেছে নেওয়া হয়েছে। এলাকা উন্নয়ন পরিকল্পনা অনুযায়ী এসব শহরকে উন্নীত করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর এই স্বপ্ন পূরণেই সহযোগিতা করবে জাপান।

    এ নিয়ে তৃতীয়বার জাপান সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোয়াড বৈঠকে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি তিনি আলাদা করে বৈঠক করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (US President Joe BIden), জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। জাপানের ৩৫ জন ব্যবসায়ীর সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন তিনি। আলাপচারিতা করবেন জাপানে বসবাসকারী প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও।

     

  • PM Modi: দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে অক্টোবরে ব্রিটেন যাচ্ছেন মোদি?

    PM Modi: দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে অক্টোবরে ব্রিটেন যাচ্ছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী মাসেই ব্রিটেন (UK) যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। স্বাক্ষর করতে পারেন দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে (Free Trade Agreement)। জানা গিয়েছে, এ নিয়ে ইতিমধ্যেই দু পক্ষে পাঁচ বার কথা হয়েছে। দুই দেশের রাষ্ট্রনেতারাই জানিয়েছেন বিষয়টি তাঁরা সমাধান করতে চান দীপাবলির মধ্যেই।

    ক্রমেই বিশ্ব নেতাদের মধ্যে উজ্জ্বল মুখ হয়ে উঠছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’ বলে গোটা বিশ্বের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। প্রথমে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ এবং পরে আমেরিকা ও ব্রিটেনের তরফেও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। এহেন আবহেই অক্টোবর মাসে মোদি লন্ডন সফরে যাচ্ছেন বলে সূত্রের খবর।

    অক্টোবর মাসের ২৪ তারিখে পালিত হবে দীপাবলি উৎসব। ভারত এবং ব্রিটেন দুই দেশই আত্মবিশ্বাসী ২৪ অক্টোবরের মধ্যেই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবে। তবে ভারত ও ব্রিটেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীরা উপস্থিত থাকলেও, চুক্তিতে সই করবেন না তাঁরা। তাঁদের উপস্থিতিতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন দুই দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আধিকারিক বলেন, ঠিক কবে মোদি ব্রিটেন যাবেন, কবেই বা চুক্তি সই হবে, অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই তা চূড়ান্ত হয়ে যাবে। তবে দুই দেশের তরফে এখনও এ ব্যাপারে সরকারিভাবে কোনও ঘোষণা করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর দফতর ও বাণিজ্যমন্ত্রীকে ইমেল পাঠিয়েও কোনও উত্তর মেলেনি বলে সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    জানা গিয়েছে, এখনও যেসব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি সেগুলির মধ্যে অন্যতম হল অটোমোবাইল এবং মাইগ্রেশান। বিট্রেনের তরফে মাইগ্রেশন নিয়ে নানা শর্ত দেওয়া হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে ব্রিটেনের চুক্তিতে যে শর্ত ছিল, সেই শর্তই দেওয়া হয়েছে ভারতকেও। তবে ভারতের তরফে এখনও এ ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। যদিও দু পক্ষই আশাবাদী চুক্তি স্বাক্ষর হবে দীপাবলির মধ্যেই। বাণিজ্য সচিব বিভিআর সুব্রহ্মণ্যম বলেন, আমরা ট্র্যাকে রয়েছি। দেওয়ালিই ডেডলাইন। মিস হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Asha Workers: আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Asha Workers: আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মুকুটে নয়া পালক। ৭৫তম সাধারণ সমাবেশে আশা কর্মীদের কুর্নিশ জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। গ্লোবাল হেলথ লিডারস অ্যাওয়ার্ড (Global Health Leaders Award) ২০২২ পেলেন ভারতের আশা কর্মীরা (ASHA Workers)।

    রবিবার, ‘হু’-এর ডিরেক্টর জেনারেল তেদ্রোস আধানম ঘেব্রেসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus) এই সম্মান ঘোষণা করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organization) জানিয়েছে, গ্রামীণ এলাকার দরিদ্র মানুষরা যাতে প্রাথমিক চিকিৎসার সুবিধাটুকু পান, তার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন আশা কর্মীরা। গোটা দেশ যখন করোনার গ্রাসে, তখন এই আশাকর্মীরাই প্রত্যন্ত গ্রামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের সেবা করেছেন, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে সচল রেখেছেন। স্বাস্থ্য পরিষেবায় এই প্রথম সারির যোদ্ধাদের অবদানের জন্যে তাঁদের রবিবার সম্মান জানিয়েছে ‘হু’।  

    আরও পড়ুনঃ একবারও ছুঁতে পারেনি করোনা? অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা নাকি নিপাট বিজ্ঞান?

    একটি ট্যুইটে হু লিখেছে, “১০ লক্ষ মহিলা সমাজসেবী, আশা কর্মীদের প্রত্যন্ত গ্রামে দরিদ্রদের কাছে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্যে সম্মান জানানো হচ্ছে।”

    [tw]


    [/tw]

    হু-এর ট্যুইটের পরেই সোমবার জাপান থেকেই ট্যুইটে আশা কর্মীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আশা কর্মীদের সমগ্র দল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গ্লোবাল হেলথ লিডারস অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হওয়ায় আমি আনন্দিত। সকল আশা কর্মীদের অভিনন্দন। দেশের সুস্বাস্থ্যকে নিশ্চিত করতে তাঁরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তাদের নিষ্ঠা ও দৃঢ়তা প্রশংসার যোগ্য।”    

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুনঃ আবার ফিরে আসতে পারে ডেল্টা, দাবি ইজরায়েলের গবেষকদের

    প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে প্রায় দশ লক্ষ আশা কর্মী স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত। ভারতের (India) গ্রামীণ এলাকায় আশা কর্মীরাই স্বাস্থ্য পরিষেবা আর্থিক ভাবে দুর্বল মানুষদের কাছে পৌঁছে দেন। এর আগেও কোভিডের (Covid-19) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁদের ভূমিকার জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন আশা কর্মীরা। 

     

  • Amit Shah on 2002 Gujarat riots: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    Amit Shah on 2002 Gujarat riots: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট দাঙ্গায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)ক্লিনচিট দেওয়ার বিরোধিতায় করা মামলা ধোপে টিকল না। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) খারিজ করে দিল জাকিয়া জাফরির (Zakia Jafri) দায়ের করা মামলা। গুজরাট হিংসার ঘটনায় নরেন্দ্র মোদি নির্দোষই। গুজরাট হাইকোর্টের (Gujarat High Court) রায়ই বহাল রাখল শীর্ষ আদালত (Supreme Court Of India)। এই রায়কে স্বাগত জানিয়ে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “সত্য সোনার মতো জ্বলজ্বল করে বেরিয়ে এসেছে। ভগবান শিব যেমন বিষ পান করে তা কণ্ঠে ধারণ করেছিলেন। মোদিও ২০ বছর ধরে নীরবে সব যন্ত্রণা সহ্য করেছেন।”

    সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এদিন অমিত শাহ বলেন, ‘‘বিজেপির উপর থেকে কলঙ্ক মুছে গিয়েছে’’। শাহ বলেন, ‘‘যাঁরা মিথ্যা অভিযোগ করেছেন, তাঁদের মোদিজির কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। গুজরাট হিংসা নিয়ে মোদির বিরুদ্ধে সব অভিযোগ খারিজ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। সবটাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল। মোদিকে টার্গেট করা হয়েছিল, উনি দীর্ঘ লড়াই করেছেন। সব বিষ হজম করে লড়াই করেছেন। মোদিজিকে অনেক বদনাম করা হয়েছে। আজ উনি জয়ী হয়েছেন।’’

    আরও পড়ুন: গুজরাট হিংসায় মোদির ক্লিনচিট বহাল সুপ্রিম কোর্টের, বিরোধীদের নিশানা বিজেপির

    গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে শাহ আরও বলেন, ‘‘সরকার হিংসা রুখতে সচেষ্ট ছিল। মুখ্যমন্ত্রী (তৎকালীন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি) বার বার শান্তির আবেদন করেছিলেন। মোদি সর্বদা আইনের পক্ষে ছিলেন। মিথ্যা তথ্যপ্রমাণ দেওয়া হয়েছিল। মিডিয়া ও এনজিও এ কাজ করেছে। সিটের উপর কোনও প্রভাব খাটানো হয়নি।’’ শাহের অভিমত, “আমি ঘনিষ্ঠভাবে মোদিজিকে এই যন্ত্রণা সহ্য করতে দেখেছি, সত্যের পক্ষে থাকা সত্ত্বেও অভিযোগের মুখোমুখি হতে এবং বিচার প্রক্রিয়া চালু থাকায় তিনি কথা বলেননি। একমাত্র দৃঢ় হৃদয়ের মানুষই এটা করতে পারে। আজ আমরা যে সাক্ষাৎকার দিচ্ছি, আমি গুজরাতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এবং পরে দলীয় প্রধান হিসেবে ২০০৩ সালেই তা করতে পারতাম। কিন্তু বিচার প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত মোদিজি এমন কিছুই বলেননি যাতে কোনও প্রভাব না পড়ে। তিনি নীরবে সব সহ্য করেছেন,”

    এদিন ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইডি জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও কটাক্ষ করেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, “মোদীজি সিটেক সামনে হাজির হওয়ার সময় নাটক করেননি। আমার সমর্থনে বেরিয়ে আসুন, বিধায়ক-এমপিদের ডাকুন, ধর্না করুন…যদি সিট মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করতে চায় তবে তিনি নিজে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। প্রতিবাদ কেন?”

    আরও পড়ুন: ডামাডোলের বাজারেও ঢালাও অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর, মহারাষ্ট্রে হচ্ছেটা কী?

    সুপ্রিম কোর্ট শুক্রবার গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাজ্যে ২০০২ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় অভিযুক্ত আরও ৬৩ জনকে দেওয়া SIT-এর ক্লিনচিটকে মান্যতা দিয়ে জানায়, গোধরা ট্রেন হত্যাকাণ্ড যে ‘পরিকল্পিত’ তা প্রমাণ করা মতো কোনও উপাদান নেই। এই ঘটনায় প্রশাসনের কিছু কর্তার ব্যর্থতা থাকলেও সরকার সেনা ডাকতে বা দাঙ্গা পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থা নিতে কোনও দেরী করেনি, বলে জানান অমিত। কংগ্রেসকে নিশানা করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘শুধু মোদির আমলেই হিংসা হয়েছে। অন্য কারও আমলে হয়নি? শিখ হত্যায় জড়িতরাই আঙুল তুলছেন। দাঙ্গার সময় পদক্ষেপ করতে দেরি করেনি গুজরাট সরকার। কিন্তু দিল্লিতে বহু শিখকে হত্যা করা হল, এখনও কেন কাউকে গ্রেফতার করা হল না? গুজরাট হিংসা কোনও মডেল নয়। কংগ্রেসের শাসনের পাঁচ বছর আর বিজেপির শাসনের পাঁচ বছর তুলনা করে দেখুন।’’ বিজেপির আমলে দাঙ্গা কম হয়েছে বলেও দাবি করেন শাহ।

     

  • Agnipath scheme: নিয়ম শিথিল! অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা বেড়ে ২৩

    Agnipath scheme: নিয়ম শিথিল! অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা বেড়ে ২৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ প্রকল্পে (Agnipath scheme) নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা (upper age limit) বাড়াল কেন্দ্র। এই প্রকল্পের মাধ্যমে চলতি বছর ভারতীয় সেনার (Indian Army) তিন বিভাগে ৪৬ হাজার তরুণ-তরুণীকে নিয়োগ করা হবে। মাধ্যমিক পাশের পরই এই পদের জন্য আবেদন করা যাবে। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পরও ছেলে-মেয়েরা অগ্নিবীর হিসেবে দেশসেবায় নিয়োজিত হতে পারবেন।

    তবে এই পদে আবেদনের ক্ষেত্রে বয়স হতে নূন্যতম সাড়ে ১৭ বছর। গত মঙ্গলবার ভারতীয় সেনার তিন বিভাগের প্রধান অর্থাৎ সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (General Manoj Pande), নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার (Admiral R Hari Kumar), এবং বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরীর (ACM V R Choudhury) উপস্থিতিতে এই অগ্নিপথ স্কিমের ঘোষণা করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। জানানো হয়, ১৭ বছর ৬ মাস থেকে ২১ বছর পর্যন্ত যুবক-যুবতীরা চার বছরের চুক্তিতে সেনায় নিযুক্ত হতে পারবেন। তবে, বৃহস্পতিবার বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২১ থেকে বাড়িয়ে ২৩ করার কথা জানায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: বিপুল বেতন পাবেন ‘অগ্নিবীর’রা! মেয়াদ শেষে এককালীন করমুক্ত টাকার প্রস্তাবও

    কেন্দ্র এদিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত দু’বছরে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করা সম্ভব হয়নি। এই বিষয়টি সম্পর্কে সরকার যথেষ্ট সচেতন। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২০২২ সালে প্রস্তাবিত অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগের ক্ষেত্রে এককালীন ছাড় দেওয়া হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২৩ করা হচ্ছে। করোনার জন্য গত দু’বছর সেনায় নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। ফলে অনেক যুবক-যুবতীই বঞ্চিত হয়েছেন। সেনাতেও শূন্যপদের সৃষ্টি হয়েছে। একথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক।

    চুক্তির ভিত্তিতে সেনাবাহিনীতে নিয়োগের বিরুদ্ধে দেশের একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। কিন্তু তাতে আমল দিতে নারাজ সরকার। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Ministry of Defence) সূত্রে জানানো হয়েছে, এটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) একটি দূরদর্শী প্রকল্প। চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে ‘অগ্নিবীর‘রা (Agniveer) বহু জায়গা থেকেই কাজের সুযোগ পাবেন। সরকারি সংস্থা, রাজ্য পুলিশ, আধা সামরিক বাহিনী, বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থা প্রতিটি ক্ষেত্রেই অগ্রাধিকার পাবেন ‘অগ্নিবীর’রা।

     

  • Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে (76th Independence Day) দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ((Narendra Modi) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে কী বলবেন, সেদিকেই তাকিয়েছিল পুরো দেশবাসী। ফলে দেখা গিয়েছে লাল কেল্লা থেকে নরেন্দ্র মোদির ভিডিও ইউটিউবে (Youtube) ট্রেন্ডিং-এ রয়েছে। তাঁর জনপ্রিয়তা এতই যে তাঁর ভিডিও এবারে ট্রেন্ডিং-এ চলে এসেছে। এবারের স্বাধীনতা দিবস প্রত্যেকবারের তুলনায় একটু আলাদা ভাবেই উদযাপন করা হয়েছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসে কী কী হতে চলেছে, তার জন্যও অপেক্ষা করছিল গোটা দেশবাসী।

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লালকেল্লায় (Red Fort) নবমবারের জন্য জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন ও তারপরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। প্রায় ৮৩ মিনিট ধরে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পতাকা উত্তোলনের ভিডিও ও তাঁকে গার্ড অফ অনার দেওয়ার সেই ভিডিও মঙ্গলবার পর্যন্ত ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লিস্টের প্রথমে ছিল। তাঁকে গার্ড অনার দেওয়ার ভিডিওটিতে মঙ্গলবারের সন্ধ্যে পর্যন্ত ২০ মিলিয়ন ভিউ এসেছে। অন্যদিকে পতাকা উত্তোলনের ভিডিওতে ৪.৪ মিলিয়নের মত ভিউ এসেছে। সাধারণত, কোনও সিনেমা, গান ইউটিউবের ট্রেন্ডিং লিস্টে থাকে। কিন্তু এবারে দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও ট্রেন্ডিং-এ আসায় বোঝাই যাচ্ছে যে, শুধুমাত্র নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র আমাদের দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পুরো বিশ্ব জুড়ে মোদির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের

    এছাড়াও দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর আয়োজন করা হয়েছে। আর এরই ভিত্তিতে অনেক কর্মসূচির আয়োজন করেছে কেন্দ্র সরকার। তার একটি অংশ ছিল ‘হর ঘর তেরঙ্গা’। যেখানে জাতীয় পতাকা নিয়ে সেলফি (Selfie) বা ছবি ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ওয়েবসাইটে (website) আপলোড (Upload) করার জন্য আহ্বান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেখা গিয়েছে, এই আহ্বানেও বিপুল সাড়া পড়েছে। এই উদযাপনের ঝলক দেখার জন্যও পুরো বিশ্ববাসী অপেক্ষা করে ছিল।

    এছাড়াও মোদির জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার ভিডিও প্রথম ছটি ট্রেন্ডিং ভিডিও-এর মধ্যে ছিল। এদিন তাঁর ভাষণে দেশের নারীশক্তির প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। মহিলাদের সম্মানের কথা উল্লেখ করে লিঙ্গ বৈষম্য থেকে দূরে সরে আসার বার্তা দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও আগামী ২৫ বছরে দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক বৃহত্তর সংকল্প গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

     

  • Chief of Defence Staff: রাওয়াতের জায়গায় নতুন সিডিএস নিয়োগ শীঘ্রই! কী বললেন রাজনাথ?

    Chief of Defence Staff: রাওয়াতের জায়গায় নতুন সিডিএস নিয়োগ শীঘ্রই! কী বললেন রাজনাথ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই নতুন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (Chief of Defence Staff) নিয়োগ করা হবে। জেনারেল বিপিন রাওয়াতের (General Bipin Rawat) মৃত্যুর পর ৬ মাস ফাঁকা পড়ে ছিল এই পদ। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে শীঘ্রই এই পদে পুনর্নিয়োগ করা হবে। মঙ্গলবার এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানালেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Defence Minister Rajnath Singh)। তিনি জানিয়েছেন, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব শীঘ্রই শুরু হবে। যাবতীয় প্রক্রিয়া চলছে। 

    আরও পড়ুন: ১১৪ যুদ্ধবিমান কেনার পথে বায়ুসেনা, ৯৬টি তৈরি হবে ভারতেই

    ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ভারতের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ সংক্ষেপে সিডিএস (CDS) জেনারেল বিপিন রাওয়াত। তাঁর মৃত্যুর পর প্রায় ৬ মাস কেটে গিয়েছে। এখনও শূন্যই রয়ে গিয়েছে সেই পদ। আবার এক নতুন সিডিএস পাবে ভারত। দেশের পরবর্তী চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ কে হবেন, তা এখনও জানা যায়নি।   

    চলতি মাসের শুরুর দিকেই কেন্দ্র এই পদের জন্য বিজ্ঞপ্তির ঘোষণা করেছিল। সম্প্রতি কেন্দ্র প্রতিরক্ষা বিষয়ক বেশ কিছু আইনে পরিবর্তন এনেছে। পরিবর্তিত আইন অনুযায়ী, চাকরি করছেন বা অবসরপ্রাপ্ত যেকোনও লেফটেন্যান্ট জেনারেল, এয়ার মর্শাল এবং ৬২ বছরের কম হলে ভাইস অ্যাডমিরল সিডিএস পদের আবেদন করতে পারবেন। নতুন নিয়ম অনুযায়ী সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর শীর্ষ স্থানীয় আধিকারিকরা এই সিডিএস পদে আবেদন করতে পারেন। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীরদের জন্য অগ্নিপথ

    ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে দেশে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বা সিডিএস পদটি তৈরি করা হয়। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি ভারতের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ হিসেবে যোগদান করেন জেনারাল বিপিন রাওয়াত। সিডিএস হওয়ার পর বিপিন রাওয়াত এয়ার ডিফেন্স কমান্ড (Air Defence Command) তৈরি করেন। অতিমারীর পর সিডিএস হিসেবে বিপিন রাওয়াত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। প্রতিরক্ষা বিষয়ক আমদানি (Defence Imports) কমিয়ে আনার ওপর জোর দিয়েছিলেন তিনি। দেশেই সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদনের ওপর জোর দেন।  

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি পদে সর্বসম্মত প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব নাড্ডা, রাজনাথকে

    ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের পর দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করতে একটি উচ্চ পর্যায়ে কমিটি গঠন করার সুপারিশ করা হয়। সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ নিয়োগের পরিকল্পনা নেয় ভারত। ২০১৯ সালের ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় বক্তব্য রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) ফের বিষয়টিকে উত্থাপন করেন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ২৩ অগাস্ট জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার (NSA) অজিত ডোভালের (Ajit Doval) অধীনে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে ছিলেন মন্ত্রীপরিষদ সচিব, প্রতিরক্ষা সচিবসহ কেন্দ্র সরকারের শীর্ষ স্থানীয় আধিকারিকরা। এরপর ২৪ ডিসেম্বর নিরাপত্তা সংক্রান্ত কমিটি চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফের পদ প্রতিষ্ঠা করে। 

     

LinkedIn
Share