Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    Narendra Modi: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবছরের থেকে এবছর ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে , ২০২২ সালের ৩১ মার্চ তারিখে তাঁর সম্পত্তির মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। মার্চ ২০২১ সালের নথি অনুযায়ী সেসময় তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৯৭ লাখ ৬৮ হাজার ৮৮৫ টাকা।

    সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদি-সহ (Narendra Modi) কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সম্পত্তির খতিয়ান প্রকাশ করেছে পিএমও (PMO)। এই খতিয়ানেই ফিক্সড ডিপোজিট, ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটস, জীবন বিমা, গহনা, ব্যাঙ্কে জমা টাকা এবং হাতে থাকা নগদ মিলিয়ে মোদির অস্থাবর সম্পত্তির এই হিসেব দেখানো হয়েছে। গত বছর মোদির হাতে নগদ ছিল ৩৬ হাজার ৯০০ টাকা, তা কমে ৩৫ হাজার ২৫০ টাকা হয়েছে। ব্যাঙ্কে জমা টাকার পরিমাণও ১ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৮০ টাকা থেকে কমে ৪৬ হাজার ৫৫৫ টাকা হয়েছে। মোদির নামে (PM Narendra Modi Assets) ২০ হাজার টাকার এল অ্যান্ড টি বন্ড রয়েছে বলে জানানো হয়। ২০১২ সালে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় সেটি কিনেছিলেন তিনি। এ বছর সেটির কোনও উল্লেখ মেলেনি।

    আরও পড়ুন: পিএম উজ্জ্বলা যোজনার ৩৭% উপভোক্তাই সংখ্যালঘু, বলছে পরিসংখ্যান

    একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী দফতরের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এই মুহূর্তে নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) নামে কোনও স্থাবর সম্পত্তি নেই। এর আগে তাঁর দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী তাঁর নামে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের কিছু জমি ছিল। যদিও ওটি একটি অংশীদারী সম্পত্তি ছিল। যাতে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও আরও দুজন অংশীদার ছিলেন। জানা গিয়েছে, নিজের অংশের জমিটি তিনি দান করে দিয়েছেন। তাই আজকের তারিখে দাঁড়িয়ে তাঁর নামে কোনও জমি নেই।

    প্রধানমন্ত্রীর পেশ করা তথ্য থেকেই জানা যায়, তাঁর নিজস্ব কোনও গাড়ি নেই। কোনও শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন না নরেন্দ্র মোদী। তবে পোস্ট অফিসে একটি ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (National Savings Certificate) আছে মোদির নিজের নামে। যার মূল্য ৮ লক্ষ ৯৩ হাজার ২৫১ টাকা থেকে বেড়ে ৯ লক্ষ ৫ হাজার ১০৫ টাকা হয়েছে। এছাড়াও তাঁর নিজের নামে একটি ১ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৫ টাকার পলিসিও (life insurance policies) রয়েছে। 

    এছাড়াও ৪৫ গ্রাম ওজনের মোদির চারটি সোনার আংটি রয়েছে বলে জানানো হয়েছে, যার মূল্য ১ লক্ষ ৭৩ হাজার ৬৩ টাকা। এক বছর আগে সেগুলির মূল্য ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৩৩১ টাকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের দেওয়া তথ্যে মোদির স্ত্রী যশোদাবেনের উল্লেখ থাকলেও, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ জানা নেই বলে দেখানো হয়েছে।

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর 

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বকেয়া অর্থ আদায় করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে দেখা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ঠিক তার পরের দিনই প্রধানমন্ত্রীকে পাঁচ পাতার একটি চিঠি পাঠালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু জানান, পশ্চিমবঙ্গে এই বিশাল আর্থিক দুর্নীতির বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নজরে আনার জন্যই চিঠি লেখা হয়েছে তাঁকে।

    প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে শুভেন্দু লিখেছেন, দিনের পর দিন এই দুর্নীতি চলছে। একশো দিনের কাজ দিয়ে গরিব মানুষকে টাকা দেওয়ার কথা ছিল। অথচ কোনও কাজ না দিয়েই টাকা খরচ করা হয়েছে। আর তা প্রমাণ করতে ভুল শংসাপত্রও দেওয়া হয়েছে। একশো দিনের কাজে বৃক্ষরোপণ করতে গিয়ে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। পাঁচ পাতার ওই চিঠিতে তিনি লিখেছেন, নথিতে রাজ্য সরকার দেখিয়েছে হাজার হাজার হেক্টর জমিতে ম্যানগ্রোভ ও অন্য চারা গাছ রোপণ করা হয়েছে। আধিকারিকরা যখন পরিদর্শন করতে যান, তখন রাজ্যের তরফে বলা হয় ইয়াস, আমপান এবং অন্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে চারাগাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গাছগুলিকে দেখিয়ে দাবি করা হয় একশো দিনের প্রকল্পের অধীনেই সে সব গাছ রোপণ করা হয়েছে। কুলতলি বিধানসভা কেন্দ্র, জয়নগর-২ ব্লক সহ দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুন : এটা তো সবে ট্রেলার, পুরো সিনেমা এখনও বাকি! ট্যুইটে কাকে বিঁধলেন শুভেন্দু অধিকারী?

    এই দুর্নীতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে তিনি লিখেছেন, তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা এই একশো দিনের কাজের প্রকল্পকে টাঁকশালে পরিণত করেছেন।গরিব চাকরি প্রার্থীদের হয় টাকা দেওয়া হয়নি, নয় তো জব কার্ড ছিনিয়ে নিয়েছেন দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানীয় নেতারা। ওই চিঠিতেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লিখেছেন, অন্য কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের ক্ষেত্রেও একই দুর্নীতি হয়েছে। ইচ্ছাকৃতভাবে বদলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম। বদলে নিজেদের ইচ্ছামতো নাম দিয়েছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা তদারকি করতে গেলে রাতারাতি সেসব নামের ফলক, সাইনবোর্ড বদলে দেওয়া হয়েছে। এভাবেই প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার নাম বদলে করা হয়েছে বাংলা গ্রামীণ সড়ক যোজনা।

    আরও পড়ুন : “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম রাজ্য সরকার বদলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন বিজেপি নেতারা। এবার কেন্দ্রীয় প্রকল্পে নানা দুর্নীতির অভিযোগও তুললেন শুভেন্দু।

     

  • Modi tweets Mahatma Gandhi’s photo: ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে গান্ধীকে ট্যুইটারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর 

    Modi tweets Mahatma Gandhi’s photo: ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে গান্ধীকে ট্যুইটারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটারে মহাত্মা গান্ধীকে শ্রদ্ধা জানালেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) পাশাপাশি শ্রদ্ধা জানালেন ভারত ছাড়ো (Quit India Movement) আন্দোলনে সব অংশগ্রহণকারীদের। ট্যুইটারে মহাত্মা গান্ধীর ছবিও পোস্ট করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সূচনার সময় বম্বেতে মহাত্মা গান্ধীর ছবি।” 

     

     

    ১৯৮২ সালের ৮ অগাস্ট মহাত্মা গান্ধী, অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির (AICC) বম্বে অধিবেশনে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন। এই আন্দোলনই ছিল ব্রিটিশ শাসনের কফিনে শেষ পেরেক। আন্দোলনের শুরুতে গান্ধীজি ‘ডু অর ডাই’ স্লোগান দিয়েছিলেন। তিনি ব্রিটিশদের সতর্ক করে বলেন, অবিলম্বে ভারত ত্যাগ না করলে, ভয়ানক পরিণতির মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এই আন্দোলনে দেশ জুড়ে বিশাল আকারের ধারণ করেছিল। এই আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই মূলত দেশে সহিংস আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। বহু বিপ্লবীকে গ্রেফতার করে ব্রিটিশ সরকার।

    আরও পড়ুন: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে শামিল হবেন কীভাবে? সার্টিফিকেট কী করে ডাউনলোড করবেন? জেনে নিন

    মোদি ট্যুইটে আরও লেখেন, “বাপুর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে গোটা দেশ এই ভারত ছাড়ো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে।”

     

     

      

  • Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Poll)। অথচ ওই পদে প্রার্থী হতে রাজি নন কংগ্রেস (Congress) নেতা তথা গান্ধী পরিবারের সদস্য রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। নিতান্তই রাহুল ওই পদে না বসলে দীর্ঘ দিন পর এবারই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসতে চলেছেন ওই পদে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলের জাতীয় সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। বয়সজনিত কারণ ও মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি চান এবার ওই পদে বসুন অন্য কেউ।

    সূত্রের খবর, দলের একটা বড় অংশ ওই পদে রাহুলকেই চাইছিলেন। তবে ওই পদে বসতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য কংগ্রেসেরই একটা অংশ রাহুলকে ওই পদে ফেরাতে মরিয়া। উনিশের ভোটের পর রাহুল ইস্তফাপত্র জমা দিলেও তা গ্রহণ করা হয়নি। তবে রাহুলও সাফ জানিয়ে দেন তিনি ওই পদে থাকছেন না। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পার্টি প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারেরই কাউকে বসতে হবে, এমন কথা নেই। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন : দায়িত্ব পেয়েই ইস্তফা গুলাম নবি আজাদের, ‘ক্ষোভের আঁচে’ বিপাকে কংগ্রেস

    রাহুল না বলে দেওয়ায় ওই পদে কাকে বসানো যায়, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে দলের অন্দরেই। তার পরেই জল্পনা দানা বাঁধছে কয়েকটি নাম নিয়ে। এঁরা হলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল ওয়াসনিক, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমার, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। দলের একটি সূত্রের খবর, ওই পদে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে বসানোর চেষ্টা করছে কংগ্রেসের একটি অংশ। তবে প্রিয়ঙ্কাও রাজি না হলে সীতারাম কেশরির পর এই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসবেন ওই পদে। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছিলেন কেশরি।

    আরও পড়ুন : মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

  • Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকার গঠন করা অনেক সহজ কাজ। কিন্তু দেশ গঠন করতে গেলে চাই কঠোর পরিশ্রম। দেশকে ভালবেসে সবটা উজাড় করে দিতে হবে। দেশের মানুষের স্বার্থে নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে। এমনই অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুক্রবার ‘হর ঘর জল’ অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময়  তিনি বলেন, সরকার গঠন করতে এত পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না, তবে দেশ গঠনের জন্য কঠোর পরিশ্রম অপরিহার্য।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মধুল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    দেশের বিরোধী দলগুলিকে আক্রমণ করে মোদি বলেন, “যারা দেশের কথা চিন্তা করে না, তারাই দেশের সমস্যার প্রতি উদাসীন থাকে।” গত আট বছরে এনডিএ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে মোদি জানান, সরকার গঠন করা সহজ, কিন্তু বিজেপি দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছে… যা কঠোর পরিশ্রমের কাজ।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা (বিজেপি সরকার) দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছি। তাই, আমরা সর্বদা কাজ করছি।” বিরোধী দলগুলোকে কটাক্ষ করে তিনি আরও বলেন, “যারা জাতির কথা চিন্তা করে না, তারা এসব সমস্যার প্রতি কোনও উদ্বেগ বা আগ্রহ দেখায় না। তারা জলের ব্যবস্থা করার জন্য বড় বড় প্রতিশ্রুতি দিতে পারে, কিন্তু কখনোই দূরদৃষ্টি নিয়ে কাজের কাজ করবে না।”

    আরও পড়ুন: বকেয়া বিল, অন্ধকারে ডুববে ১৩টি রাজ্য! জানুন তালিকায় কোন কোন জায়গা

    প্রধানমন্ত্রী আজ একটি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে জল জীবন মিশনের অধীনে ‘হর ঘর জল’ উৎসবে ভাষণ দেন। গোয়ার পানাজিতে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশের ১০ কোটি গ্রামীণ পরিবারকে পাইপযুক্ত বিশুদ্ধ জলের সুবিধার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি সরকারের প্রতি ঘরে জল পৌঁছে দেওয়ার প্রচারের একটি বড় সাফল্য।” প্রধানমন্ত্রী জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যেও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।

     

  • Jagdeep Dhankhar: কৃষক-পুত্র জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীদের

    Jagdeep Dhankhar: কৃষক-পুত্র জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা নরেন্দ্র মোদি সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল এবং এনডিএ মনোনীত প্রার্থী জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। সদ্যনির্বাচিত উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনগড়ের জয়ের পরেই শুভেচ্ছা বার্তা জানান রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন মন্ত্রীরা। তিনি ভারতের ১৪তম উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) নির্বাচিত হলেন। ধনখড় পেয়েছেন ৫২৮টি ভোট যা মোট ভোটের ৭০ শতাংশ। শনিবার তিনি ইউপিএ প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন। এদিন বিকেলে ফল ঘোষণার পর থেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নায়ডু (M Venkaiah Naidu), কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi), দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (rahul Gandhi)-সহ বহু নেতানেত্রী।

    রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) টুইট করে তাঁকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করেন ও তাঁকে ফুল দিয়ে অভিনন্দন জানান। মোদি টুইট করে বলেছেন, “আমি সেই সমস্ত সাংসদদের ধন্যবাদ জানাই যাঁরা শ্রী জগদীপ ধনখড়কে ভোট দিয়েছেন ৷  যখন ভারত আজাদি কা অমৃত মহোৎসব পালন করছে, তখন আমরা একজন কৃষক পুত্রকে উপরাষ্ট্রপতি হিসাবে পেয়ে গর্বিত।“

    [tw]


    [/tw]

    বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা টুইট করে লিখেছেন যে, একজন কৃষক পুত্রকে উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে পেয়ে দেশ গর্বিত।

    [tw]


    [/tw]

    জগদীপ ধনখড়কে শুভেচ্ছা জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ টুইট করেন, “আমি নিশ্চিত যে উপরাষ্ট্রপতি এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হিসাবে ধনখড়জি সংবিধানের একজন আদর্শ অভিভাবক হিসেবে প্রমাণিত হবেন। আমি তাঁকে এই বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানাই।“  

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী জগদীপ ধনখড়, জানেন তিনি কত ভোট পেলেন?

    কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও এদিন জগদীপ ধনখড়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন। রাহুল ধনকড়কে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি আলভাকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিরোধী দলের হয়ে লড়াই করার জন্য।

    [tw]


    [/tw]

    দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আবার বিরোধীদের উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী মার্গারেট আলভা (Margarate Alva) ধনখড়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং যারা তাঁকে নির্বাচনে ভোট  দিয়েছেন তাঁদেরও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এছাড়াও এদিন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন টুইটে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

     

  • Har Ghar Tiranga: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে শামিল হবেন কীভাবে? সার্টিফিকেট কী করে ডাউনলোড করবেন? জেনে নিন

    Har Ghar Tiranga: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে শামিল হবেন কীভাবে? সার্টিফিকেট কী করে ডাউনলোড করবেন? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) অভিযানের শামিল হওয়ার ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর অঙ্গ হিসেবে কেন্দ্রীয় সরকার এই অভিযানটি শুরু করেছে। ৩১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী ‘মন কী বাত’ এই কর্মসূচির উল্লেখ করেন। সেখানেই দেশবাসীকে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল পিকচারে জাতীয় পতাকার ছবি লাগানোর অনুরোধ করেছেন মোদি। 

    আরও পড়ুন: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী  

    ২ অগাস্ট থেকেই এই অভিযান শুরু করার আর্জি জানান তিনি। নিজের প্রোফাইলের ছবি বদলে তার সূচনাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “২ অগাস্ট পিঙ্গালি বেঙ্কাইয়াজির জন্মদিন। তিনিই আমাদের জাতীয় পতাকার নকশা তৈরি করেছিলেন। তাঁর প্রতি আমি আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাই।” 

     

    কী ভাবে ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে রেজিস্ট্রেশন করবেন?  

    ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে যারা অংশ নিতে চান, তাঁরা নিজেদের মতো করে এই কর্মসূচীতে শামিল হতে পারেন। harghartiranga.com-এ আপনার ছবি আপলোড করতে পারেন। যাঁরা এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন, তাঁরা সরকারের পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট পাবেন। এই সার্টিফিকেট ডাউনলোড করার জন্য উল্লিখিত সাইটেই যেতে হবে।

    আরও পড়ুন: তিন দিন ধরে ২০ কোটি বাড়িতে উড়বে জাতীয় পতাকা ! কেন্দ্রের নয়া প্রচার ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ 

    কী ভাবে এই অভিযানে রেজিস্ট্রেশন করবেন?    

    প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিতে – https://harghartiranga.com/  আপনার প্রোফাইল পিকচার সেট করুন। নিজের নাম, মোবাইল নম্বর কিংবা গুগল অ্যাকাউন্টের তথ্য দিন। লোকেশনের অ্যাকসেস দেবেন এই সাইটটিকে। আপনার লোকেশনে একটি ফ্ল্যাগ পিন করুন। ব্যাস এর পরই আপনি আপনার সার্টিফিকেট পেয়ে যাবেন। সেটিকে ডাউনলোড করে নিন।  

     

  • Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চব্বিশে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha)। ওই ভোটে দেশবাসী প্রধানমন্ত্রী (PM) হিসেবে ফের চাইছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সমীক্ষার নাম ছিল মুড অফ দ্য নেশন (Mood of the Nation)। দেশের সিংহভাগ ভোটারই ফের পাঁচ বছরের জন্য চান মোদি-রাজ।

    ইউপিএ (UPA) সরকারকে হারিয়ে ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অমিত শাহ। তার পর থেকে দেশের অগ্রগতি যেন অশ্বমেধের ঘোড়া। ২০১৪ পর লোকসভা নির্বাচন হয় উনিশে। ফের একবার বিরোধীদের কুপোকাত করে দিল্লির সিংহাসনে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। তার পর দেশ জুড়ে দেখা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি, কোভিড অতিমারি। দাম বেড়েছে জ্বালানির। তার পরেও মোদির জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। সি-ভোটারের সঙ্গে একটি সংবাদ সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী পদে আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে মোদির। তার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর কাছাকাছি কেউই নেই।

    আরও পড়ুন : দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    ওই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। ৯ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান। আর রাহুলের পিছনে রয়েছেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান তাঁকে।

    ওই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে অংশগ্রহণকারীদের চল্লিশ শতাংশ কংগ্রেসকে ভাল বিরোধীদল হিসেবে উল্লেখ করেছে। দুর্বল তকমা দিয়েছে ৩৪ শতাংশ ভোটার। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই যে কংগ্রেস ঘুরে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৩ শতাংশ মানুষ। আর ১৬ শতাংশ মানুষ ওই ভূমিকায় দেখতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে। গান্ধী পরিবারেরই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কোনও একটি পদে সর্বাধিক পর পর দুটো টার্ম থাকতে পারেন কোনও একজন। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির দ্বিতীয় টার্ম চলছে। তবে তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে ফের তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী মুখ করে চব্বিশের মহারণে লড়তে পারে বিজেপি। এই সমীক্ষার ফলও তো পড়ে ফেলেছে দেশবাসীর মন!

     

  • Har Ghar Tiranga: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    Har Ghar Tiranga: প্রোফাইলে তেরঙ্গা! নিজে ছবি বদল করে সকলকে এই কর্মসূচিতে আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের আগে সকলকে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল ছবি হিসেবে জাতীয় পতাকা ব্যবহার করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। আজ ২ আগস্ট থেকেই এই অভিযান শুরু করার আর্জি জানান তিনি। নিজের প্রোফাইলের ছবি বদলে তার সূচনাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “২ অগস্ট পিঙ্গালি বেঙ্কাইয়াজির জন্মদিন। তিনিই আমাদের জাতীয় পতাকার নকশা তৈরি করেছিলেন। তাঁর প্রতি আমি আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাই।” সকলেই যেন এই কাজে এগিয়ে আসেন, আহ্বান মোদির।

    স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকীতে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ এর অংশ হিসেবে এবছর বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটি একটি গণ আন্দোলনে পরিণত হচ্ছে। আসুন আমরা আমাদের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে এই আন্দোলনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাই।’ গত রবিবার তাঁর ‘মন কি বাত’ রেডিও সম্প্রচারে মোদি জনগণকে ২ থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে জাতীয় পতাকার ছবি রাখার আহ্বান জানিয়েছিলেন। সেই মতোই এদিন নিজের প্রোফাইল পিকচার বদলান মোদি। 

    I pay homage to the great Pingali Venkayya on his birth anniversary. Our nation will forever be indebted to him for his efforts of giving us the Tricolour, which we are very proud of. Taking strength and inspiration from the Tricolour, may we keep working for national progress.

     প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “আজাদি কি অমৃত মহোৎসব অনুষ্ঠানের আওতায় একটি বিশেষ আন্দোলন হচ্ছে– হর ঘর তিরঙ্গা। এই বিষয়ে আমার একটি পরামর্শ রয়েছে। প্রত্যেকের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে তিরঙ্গা লাগানো হোক। এই আন্দোলনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে আমাদের বাড়িতে জাতীয় পতাকা তোলা হোক।” প্রধানমন্ত্রীর মতোই প্রোফাইল পিকচারে তেরঙ্গা ব্যবহার করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় প্রেসিডেন্ট জে পি নাড্ডা।

    আরও পড়ুন: নতুন আইএসআইএস মডিউলের খোঁজ, ছয় রাজ্যে তল্লাশি চালাল এনআইএ

  • Narendra Modi: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    Narendra Modi: ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জার্মানির বার্লিন থেকেই ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের স্লোগান পেয়ে গিয়েছিল বিজেপি (BJP)। আওয়াজ উঠেছিল, টোয়েন্টি টোয়েন্টি ফোর, মোদি ওয়ান্স মোর (Twenty Twenty Four, Modi once more) । অর্থাৎ ২০২৪-এ মোদি আরও একবার ক্ষমতায় আসছেন। বিজেপি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বার্লিন সফর থেকেই বিজেপির পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনের স্লোগান মিলেছিল। এবার সেই দাবিতেই শিলমোহর দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    আগামী ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি জেডিইউ এক সঙ্গেই লড়বে। আর এনডিএ-র প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী থাকছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রবিবার পাটনায় অনুষ্ঠিত বিজেপি দু’দিনের যৌথ জাতীয় কার্যনির্বাহী সভার সমাপ্তি অধিবেশনে এ কথাই বললেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি জানান আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই। তাঁর প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং যুক্তিবাদী, আধুনিক চিন্তাভাবনার সুফল পেয়েছে ভারত এমনই অভিমত ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর কাজ আজ শুধু ভারতে নয় সারা বিশ্বে আদৃত।

    আরও পড়ুন: হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির

    এই প্রসঙ্গে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক অরুণ সিং বলেন, “২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ও জেডিইউ একসঙ্গে লড়বে। ২০২৫-এর বিধানসভা নির্বাচনেও বিজেপি জেডিইউ জোট সক্রিয় থাকবে। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই লড়বে। ফের তিনিই হবেন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। এনিয়ে কোনও ধোঁয়াশা নেই।”

    এই বৈঠকে উপস্থিত সকল সদস্যকে এক কাশ্মীরি মহিলার হাতে তৈরি তেরঙ্গা পতাকা দেওয়া হয়। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, এই কাজের মাধ্যমেই বোঝানো হয়, ৩৭০ ধারা রদের পর কাশ্মীরের মনোভাব অনেকটাই ইতিবাচক। এদিন অমিত শাহ আরও বলেন, “স্বাধীনতা দিবসে দেশের প্রতিটি কোণে উড়বে জাতীয় পতাকা। স্বাধীনতার পর মোদি সরকারের আমলেই গ্রাম থেকে দলিত ও উপজাতিরা সবথেকে বেশি মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন। দেশভক্তি দেখানোর সময় এসেছে এবার ১৩ অগাস্ট থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত দেশের প্রতিটি কোণে জাতীয় পতাকার উত্তোলন হবে। বিষয়টি সুনিশ্চিত করবেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।”

LinkedIn
Share