Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে (76th Independence Day) দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ((Narendra Modi) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে কী বলবেন, সেদিকেই তাকিয়েছিল পুরো দেশবাসী। ফলে দেখা গিয়েছে লাল কেল্লা থেকে নরেন্দ্র মোদির ভিডিও ইউটিউবে (Youtube) ট্রেন্ডিং-এ রয়েছে। তাঁর জনপ্রিয়তা এতই যে তাঁর ভিডিও এবারে ট্রেন্ডিং-এ চলে এসেছে। এবারের স্বাধীনতা দিবস প্রত্যেকবারের তুলনায় একটু আলাদা ভাবেই উদযাপন করা হয়েছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসে কী কী হতে চলেছে, তার জন্যও অপেক্ষা করছিল গোটা দেশবাসী।

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লালকেল্লায় (Red Fort) নবমবারের জন্য জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন ও তারপরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। প্রায় ৮৩ মিনিট ধরে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পতাকা উত্তোলনের ভিডিও ও তাঁকে গার্ড অফ অনার দেওয়ার সেই ভিডিও মঙ্গলবার পর্যন্ত ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লিস্টের প্রথমে ছিল। তাঁকে গার্ড অনার দেওয়ার ভিডিওটিতে মঙ্গলবারের সন্ধ্যে পর্যন্ত ২০ মিলিয়ন ভিউ এসেছে। অন্যদিকে পতাকা উত্তোলনের ভিডিওতে ৪.৪ মিলিয়নের মত ভিউ এসেছে। সাধারণত, কোনও সিনেমা, গান ইউটিউবের ট্রেন্ডিং লিস্টে থাকে। কিন্তু এবারে দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও ট্রেন্ডিং-এ আসায় বোঝাই যাচ্ছে যে, শুধুমাত্র নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র আমাদের দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পুরো বিশ্ব জুড়ে মোদির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের

    এছাড়াও দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর আয়োজন করা হয়েছে। আর এরই ভিত্তিতে অনেক কর্মসূচির আয়োজন করেছে কেন্দ্র সরকার। তার একটি অংশ ছিল ‘হর ঘর তেরঙ্গা’। যেখানে জাতীয় পতাকা নিয়ে সেলফি (Selfie) বা ছবি ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ওয়েবসাইটে (website) আপলোড (Upload) করার জন্য আহ্বান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেখা গিয়েছে, এই আহ্বানেও বিপুল সাড়া পড়েছে। এই উদযাপনের ঝলক দেখার জন্যও পুরো বিশ্ববাসী অপেক্ষা করে ছিল।

    এছাড়াও মোদির জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার ভিডিও প্রথম ছটি ট্রেন্ডিং ভিডিও-এর মধ্যে ছিল। এদিন তাঁর ভাষণে দেশের নারীশক্তির প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। মহিলাদের সম্মানের কথা উল্লেখ করে লিঙ্গ বৈষম্য থেকে দূরে সরে আসার বার্তা দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও আগামী ২৫ বছরে দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক বৃহত্তর সংকল্প গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

     

  • Chief of Defence Staff: রাওয়াতের জায়গায় নতুন সিডিএস নিয়োগ শীঘ্রই! কী বললেন রাজনাথ?

    Chief of Defence Staff: রাওয়াতের জায়গায় নতুন সিডিএস নিয়োগ শীঘ্রই! কী বললেন রাজনাথ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই নতুন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (Chief of Defence Staff) নিয়োগ করা হবে। জেনারেল বিপিন রাওয়াতের (General Bipin Rawat) মৃত্যুর পর ৬ মাস ফাঁকা পড়ে ছিল এই পদ। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে শীঘ্রই এই পদে পুনর্নিয়োগ করা হবে। মঙ্গলবার এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানালেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Defence Minister Rajnath Singh)। তিনি জানিয়েছেন, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব শীঘ্রই শুরু হবে। যাবতীয় প্রক্রিয়া চলছে। 

    আরও পড়ুন: ১১৪ যুদ্ধবিমান কেনার পথে বায়ুসেনা, ৯৬টি তৈরি হবে ভারতেই

    ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ভারতের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ সংক্ষেপে সিডিএস (CDS) জেনারেল বিপিন রাওয়াত। তাঁর মৃত্যুর পর প্রায় ৬ মাস কেটে গিয়েছে। এখনও শূন্যই রয়ে গিয়েছে সেই পদ। আবার এক নতুন সিডিএস পাবে ভারত। দেশের পরবর্তী চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ কে হবেন, তা এখনও জানা যায়নি।   

    চলতি মাসের শুরুর দিকেই কেন্দ্র এই পদের জন্য বিজ্ঞপ্তির ঘোষণা করেছিল। সম্প্রতি কেন্দ্র প্রতিরক্ষা বিষয়ক বেশ কিছু আইনে পরিবর্তন এনেছে। পরিবর্তিত আইন অনুযায়ী, চাকরি করছেন বা অবসরপ্রাপ্ত যেকোনও লেফটেন্যান্ট জেনারেল, এয়ার মর্শাল এবং ৬২ বছরের কম হলে ভাইস অ্যাডমিরল সিডিএস পদের আবেদন করতে পারবেন। নতুন নিয়ম অনুযায়ী সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর শীর্ষ স্থানীয় আধিকারিকরা এই সিডিএস পদে আবেদন করতে পারেন। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীরদের জন্য অগ্নিপথ

    ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে দেশে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বা সিডিএস পদটি তৈরি করা হয়। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি ভারতের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ হিসেবে যোগদান করেন জেনারাল বিপিন রাওয়াত। সিডিএস হওয়ার পর বিপিন রাওয়াত এয়ার ডিফেন্স কমান্ড (Air Defence Command) তৈরি করেন। অতিমারীর পর সিডিএস হিসেবে বিপিন রাওয়াত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। প্রতিরক্ষা বিষয়ক আমদানি (Defence Imports) কমিয়ে আনার ওপর জোর দিয়েছিলেন তিনি। দেশেই সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদনের ওপর জোর দেন।  

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি পদে সর্বসম্মত প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব নাড্ডা, রাজনাথকে

    ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের পর দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করতে একটি উচ্চ পর্যায়ে কমিটি গঠন করার সুপারিশ করা হয়। সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ নিয়োগের পরিকল্পনা নেয় ভারত। ২০১৯ সালের ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় বক্তব্য রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) ফের বিষয়টিকে উত্থাপন করেন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ২৩ অগাস্ট জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার (NSA) অজিত ডোভালের (Ajit Doval) অধীনে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে ছিলেন মন্ত্রীপরিষদ সচিব, প্রতিরক্ষা সচিবসহ কেন্দ্র সরকারের শীর্ষ স্থানীয় আধিকারিকরা। এরপর ২৪ ডিসেম্বর নিরাপত্তা সংক্রান্ত কমিটি চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফের পদ প্রতিষ্ঠা করে। 

     

  • Steel Slag Road: নতুন চমক! ভারতে প্রথম তৈরি করা হল ইস্পাতের রাস্তা

    Steel Slag Road: নতুন চমক! ভারতে প্রথম তৈরি করা হল ইস্পাতের রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নতুন চমক নিয়ে আসল মোদি সরকার। আস্ত একটা রাস্তা তৈরি করা হল ইস্পাত (Steel Slag) দিয়ে। এই রাস্তাটি তৈরি হয়েছে গুজরাটের (Gujrat) সুরাটে (Surat)। ভারতে এই প্রথম ইস্পাতের রাস্তা তৈরি করা হল। রাস্তাটি (Road) ছয় লেনের। কেন্দ্রীয় ইস্পাতমন্ত্রী (Steel Minister) রামচন্দ্র প্রসাদ সিং(Ramchandra Prasad Singh) এই নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেন।

    কিন্তু কি এই স্টিল স্লাগ?

    ইস্পাত তৈরির সময় যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয় তাকেই বলা হয় স্টিল স্লাগ (Steel Slag) ।

    আরও পড়ুন:৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    এদিন মন্ত্রী বলেছেন, ‘১০০ শতাংশ ইস্পাত স্ল্যাগ দিয়ে নির্মিত এই রাস্তাটি, বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার  ও ইস্পাত শিল্পকে আরও উন্নত করার একটি বাস্তব উদাহরণ।‘  তিনি সুরাটে প্রথম ইস্পাত স্ল্যাগ দিয়ে তৈরি ছয় লেনের রাস্তাটি উদ্বোধন করতে গিয়ে জানান, সমস্ত বর্জ্য পদার্থকে সম্পদে রূপান্তর করে সম্পদ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। রাস্তা তৈরির কাজে এই ধরণের পদার্থ ব্যবহার করলে রাস্তাটি অনেক বেশি মজবুত হয়। কারণ, রাস্তা তৈরিতে সাধারণত যে সব জিনিস ব্যবহার করা হয়, সেগুলির তুলনায় স্ল্যাগ নির্মিত রাস্তা তৈরির উপকরণের গুণ অনেক বেশি। এর পাশাপাশি  স্ল্যাগ বর্জ্য পদার্থ, তাই  রাস্তা তৈরির খরচও কমে যায়। আবার ভারতে স্ল্যাগ ভিত্তিক রাস্তা তৈরি করা হলে, দেশের জন্যও ভালো হবে। কারণ ভারতে রাস্তা তৈরির প্রাকৃতিক উপকরণগুলির অভাব রয়েছে। যদিও আশা করা হচ্ছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যেই ভারতে স্টিল স্ল্যাগের পরিমাণও বাড়বে ও এতে  রাস্তা তৈরির উপকরণের অভাবের সমস্যা দূর হবে। জানা যায়, ছয় লেনের ১ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণে প্রায় ১ লক্ষ টন স্টিল স্ল্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর সাইক্লিং রুট! কর্নাটক সৈকতের ছবি পোস্ট নরওয়ের কূটনীতিকের

    এএমএনএস,(AMNS)(Arcelor Mittal Nippon Steel ) থেকে জানানো হয়েছে যে, এই রাস্তাটি সেন্ট্রাল রোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (Central Road Research Institute) ও কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের এক গবেষণাগারের (Council of Scientific and Industrial Research)যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে। এএমএনএস-এর সিইও(CEO) দিলীপ ওম্মেন (Dilip Oommen) জানিয়েছেন, রাস্তা নির্মাণের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের বিকল্প পাওয়ায় তাঁরা গর্বিত। এই রাস্তা নির্মাণ দেশবাসীর কাছে এক নজির হয়ে থাকবে।

     

  • Rahul Gandhi: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    Rahul Gandhi: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) করেছিলেন একদিন আগেই। আর কেন্দ্রের বিরোধী দল কংগ্রেসের (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) তাঁর ট্যুইটারের প্রোফাইল পিকচার বদলালেন একদিন পরে। স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই ডাকে সাড়া দিয়েই রাহুলও বদলালেন প্রোফাইল পিকচার।

    রবিবার মন কি বাত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিনই তিনি দেশবাসীকে অনুরোধ করেন, হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজাদির অমৃত মহোৎসবের অধীনে আগামী ১৩ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করব। আপনারাও সকলে এই কর্মসূচির অংশীদার হোন এবং নিজের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন। ২ থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারে তিরঙ্গা (Tricolor) ব্যবহারের অনুরোধও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনে অংশ নিন, মন কি বাতে অনুরোধ মোদির

    প্রধানমন্ত্রীর সেই আবেদনে সাড়া দিয়েই নিজের ডিসপ্লে পিকচার বদলান রাহুল। তাঁর পোস্ট করা ছবিটি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর সাদা কালো ছবি। তবে তাঁর হাতে ধরা জাতীয় পতাকাটি রঙিন। সঙ্গে প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতির ট্যুইট, দেশের গর্ব, আমাদের তেরঙ্গা / প্রতিটি হিন্দুস্তানির হৃদয়ে, আমাদের তেরঙ্গা।

    রাহুলের এহেন পোস্টে অন্য ইঙ্গিত দেখছেন রাজনৈতিক মহল। একদিকে প্রধানমন্ত্রীর আবেদনে সাড়া দিয়ে রাহুল বদলেছেন ডিপির ছবি। আবার নেহরুর ছবি দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অবদানের কথাও দেশবাসীকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাইলেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ২ অগাস্ট পিঙ্গালি বেঙ্কাইয়ার জন্মবার্ষিকী। তিনি জাতীয় পতাকার নকশা এঁকেছিলেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই এদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের ডিপি হিসেবে ব্যবহার করুন তেরঙ্গার ছবি।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

     

  • Covid Vaccine: করোনা-রুখতে শিশুদের টিকাকরণে গতি আনতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Covid Vaccine: করোনা-রুখতে শিশুদের টিকাকরণে গতি আনতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের ঊর্ধ্বমূখী করোনার গ্রাফ। ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণ। এরমধ্যেই স্কুলও খুলে গিয়েছে। গত দু’সপ্তাহে ধীরে ধীরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোভিড সংক্রমণ বাড়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় সংক্রমণের শিকার হচ্ছে সেই সব বাচ্চা, যারা এখনও টিকার একটিও ডোজ় পায়নি। তাই খুদেদের টিকাকরণে গতি আনতে তৎপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রয়োজনে স্কুলগুলিতে বিশেষ টিকাকরণ শিবির আয়োজন করার পরামর্শও দেন তিনি।
    সংক্রমণের চতুর্থ ঢেউ রুখতে বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে করোনা-সংক্রান্ত ২৪তম বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মোদী বলেন, ‘‘ওমিক্রন ও তার উপপ্রজাতি ইউরোপে সক্রিয়। যার ফলে ওই মহাদেশের বিভিন্ন দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সংক্রমণ বাড়ছে ভারতেও।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, এই সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অভিভাবকেরা। তাই যে শিশুরা টিকা পায়নি, তাদের দ্রুত টিকাকরণের উপরে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এত দিন ৬-১২ বছর বয়সিরা টিকাকরণের আওতার বাইরে রয়ে গিয়েছিল। ওই বয়সের কারও টিকাকরণ না করেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় ওই বয়সিদের মধ্যে বেশি করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা করছিলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা। তাই দেরি না করে গতকালই ৬-১২ বছর বয়সিদের জন্য ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন টিকা মঞ্জুর করেছে মোদী সরকার। 
    এদিন এ প্রসঙ্গে মোদী বলেন, ‘‘পড়ুয়াদের মধ্যে টিকাকরণের হার বাড়াতে প্রয়োজনে বিদ্যালয়গুলিতে টিকাকরণ শিবির করতে হবে।’’ তিনি শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের এ বিষয়ে সচেতন করার উপরেও জোর দেন। ইতিমধ্যেই স্কুলগুলিতে চলছে ১২-১৪ বছর বয়সিদের টিকাকরণ। বর্তমানে দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার ৯৬ শতাংশ টিকার অন্তত একটি ডোজ় পেয়েছেন। ১৫ বছরের বেশি বয়সি অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় ৮৪ শতাংশ ইতিমধ্যেই টিকার দু’টি ডোজ় পেয়ে গিয়েছে।
    বর্তমানে এ দেশে টিকাকরণের মাধ্যমে কোভিডের বিরুদ্ধে সুরক্ষাকবচকে শক্তিশালী করতে দেশের স্বাস্থ্যকর্মী, ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের পরে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রিকশান বা বুস্টার ডোজ় দেওয়া শুরু হয়েছে। বিশেষ করে শিক্ষক-শিক্ষিকা বা বাড়িতে শিশুসন্তান রয়েছে এমন বাবা-মায়েদেরও প্রিকশান ডোজ় নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। নিয়মানুযায়ী, দ্বিতীয় ডোজ় নেওয়ার ন’মাস পরে প্রিকশান ডোজ় নিতে পারবেন এক ব্যক্তি। এ ছাড়া, সংক্রমণকে দ্রুত চিহ্নিতকরণ করতে সর্দি-কাশির উপসর্গ থাকলেই আরটিপিসিআর পরীক্ষা করানোর উপরে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রিপোর্ট পজ়িটিভ এলে সেই নমুনা জিনোম পরীক্ষার জন্য পাঠানোর পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। স্বাস্থ্যকর্তাদের মতে, ওই জিনোম পরীক্ষাই বলে দেবে দেশের কোনও প্রান্তে সংক্রমণ ছড়ানোর প্রশ্নে করোনা ভাইরাসের কোন প্রজাতি সক্রিয়। যার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে সক্ষম হবে মন্ত্রক।

  • Modi Biden Meet: মোদি-বাইডেন বৈঠকে উঠতে পারে ইউক্রেন, গম রফতানি প্রসঙ্গ

    Modi Biden Meet: মোদি-বাইডেন বৈঠকে উঠতে পারে ইউক্রেন, গম রফতানি প্রসঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে যাতে গমের আকাল তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতে বিদেশে গম রফতানির উপর বিধিনিষেধ (Wheat export ban) জারি করেছে নয়াদিল্লি। ভারতের (India) এই অবস্থানের তীব্র সমালোচনা করেছে জি-৭ (G-7) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি। গম রফতানি নিয়ে বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকটের (World Food Crisis) সমাধান প্রসঙ্গে ভারতের দিকে আঙুল তুলেছে আমেরিকা (USA)। টোকিওতে (Tokyo) মঙ্গলবার মার্কিন প্রসিডেন্ট জো-বাইডেনের (US President Joe Biden) সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) বৈঠকে তাই গম রফতানি নিয়ে কথা হতে পারে বলে মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

    কোয়াড সামিটে (QUAD summit) যোগ দিতে সোমবার জাপানের (Japan) রাজধানী টোকিওতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৩ এবং ২৪ মে টোকিওতে কোয়াড সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। কোয়াড সামিট ছাড়াও তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অস্ট্রেলিয়ার নব-নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন। 

    আরও পড়ুন: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে গত মাসেই একটি ভার্চুয়াল বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এবার কোয়াড সম্মেলনের ফাঁকে মুখোমুখি মোদি-বাইডেন (Modi-Biden) বৈঠকে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক ইস্যু নিয়ে কথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে থাকতে পারে বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকট, গম রফতানি নিয়ে ভারতের অবস্থান, সন্ত্রাসবাদ (Terrorism), ইউক্রেন সংকট (Ukraine), জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate Change) মতো বিষয়গুলি। 

    সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফে গম রফতানির ক্ষেত্রে বড়সড় রদবদল ঘটানো হয়েছে। এই প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, রফতানির তালিকায় গমকে ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করা হচ্ছে। এর জন্য রফতানি বিষয়ক নীতিতে প্রয়োজনীয় সংশোধনীও আনে কেন্দ্রীয় সরকার। ভারত সরকারের এই পদক্ষেপের সমালোচনায় সরব হয় G7 গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি। তাদের বক্তব্য, যে দেশগুলি এতদিন ভারতের কাছ থেকে নিয়মিত গম আমদানি করত, নয়াদিল্লির সিদ্ধান্তে তারা বিপদে পড়বে। 

    এশিয়া বা ভারত মহাসাগরীয় (Indian Ocean region) ভূ-রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই আমেরিকার নির্ভরযোগ্য সঙ্গী ভারত। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War) নিয়ে আমেরিকার পথে হাঁটেনি মোদি সরকার। বারবার বার্তা দেওয়ার পরেও নিরপেক্ষ অবস্থানে অটল থেকেছে ভারত। আন্তর্জাতিক মঞ্চে রাশিয়া বিরোধী কড়া অবস্থান নেয়নি। যুদ্ধের সমালোচনা করে যুদ্ধ বন্ধের বার্তা দিলেও রাশিয়ার বিরোধী কোনও পদক্ষেপ করেনি ভারত। বরং আমেরিকার চোখরাঙানি এড়িয়ে রাশিয়া থেকে তেল কেনার চুক্তিও করেছে। যা নিয়ে ভারত ও আমেরিকার সম্পর্কে সামান্য হলেও আঁচড় লেগেছে বলে মনে করেছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। এই পরিস্থিতিতে মোদি-বাইডেন (Modi Biden meet) মুখোমুখি বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে কুটনৈতিক মহল।

  • Sukanya Samriddhi Yojana: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় বড় বদল, বিনিয়োগ করার আগে দেখে নিন

    Sukanya Samriddhi Yojana: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় বড় বদল, বিনিয়োগ করার আগে দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করার জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় (Sukanya Samriddhi Yojana) বিনিয়োগ করা সবচেয়ে ভাল বিকল্প মনে করা হয় ৷ মেয়েদের উচ্চ শিক্ষা,বিয়ে ইত্যাদির জন্য এই যোজনায় ইনভেস্ট করে বড় টাকার ফান্ড জমিয়ে ফেলতে পারেন ৷ এই যোজনায় বিপুল সংখ্যক মানুষকে যুক্ত করার তাগিদে মোদি সরকারের তরফে বেশ কিছু বদল করা হয়েছে ৷
    এই যোজনায় আপনার মেয়ে ২১ বছর হতেই লক্ষপতি হতে পারে ৷ এখানে বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই নতুন যে বদলগুলি করা হয়েছে সেগুলি জেনে নিন ৷

    কী কী বদল করা হয়েছে –

    ১. সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় ইনভেস্ট করা বাবা-মায়েরা প্রথম দুই মেয়ের ক্ষেত্রে কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন ৷ এবার এতে বদল করে জানানো হয়েছে যে তৃতীয় মেয়ের ক্ষেত্রেও এই সুবিধা মিলবে ৷
    ২. আগের নিয়ম অনুযায়ী, ১০ বছর হতেই মেয়েরা তাদের অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করতে পারত ৷ তবে এবার ১৮ বছরের বয়স হওয়ার পরই এই সুবিধা মিলবে ৷ মেয়ের ১৮ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত বাবা-মা বা অভিভাবকেরা অ্যাকাউন্ট অপারেট করতে পারবেন ৷
    ৩. আগের নিয়ম অনুযায়ী, কমপক্ষে ২৫০ টাকা প্রতি বছর এই অ্যাকাউন্টে জমা না করলে অ্যাকাউন্ট ডিফল্ট হয়ে যাবে ৷ কিন্তু এখন আর তা হবে না ৷ ম্যাচিউরিটি পর্যন্ত যত টাকা জমা থাকবে তার উপরেই সুদ দেওয়া হবে ৷
    ৪. ম্যাচিউরিটির আগে মেয়ের মৃত্যু হলে বা ঠিকানা বদলালে এই যোজনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে ৷ অভিভাবকের মৃত্যুর ক্ষেত্রেও অ্যাকাউন্ট আগে বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে ৷
    সুকন্য সমৃদ্ধি যোজনায় এখন পর্যন্ত ৭.৬ শতাংশ বার্ষিক সুদ পাওয়া যায় ৷ পোস্ট অফিস বা ব্যাঙ্কে গিয়ে এই যোজনায় অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে ৷ এখানে বিনিয়োগকারীরা বছরে ১.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় পেয়ে থাকেন ৷

  • India Covid-19 deaths: করোনায় মৃত্যু নিয়ে রাহুলের বিপরীতে গিয়ে হু-র দাবি খারিজ কংগ্রেসের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    India Covid-19 deaths: করোনায় মৃত্যু নিয়ে রাহুলের বিপরীতে গিয়ে হু-র দাবি খারিজ কংগ্রেসের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর(Rahul Gandhi) দাবি খারিজ করে দিলেন দলেরই এক নেতা! সম্প্রতি করোনা নিয়ে একটি তথ্য প্রকাশ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। তাতে দাবি করা হয়, করোনায় (coronavirous) ভারতে (India) মৃত্যু হয়েছে ৪৭ লক্ষ মানুষের। যদিও কেন্দ্রের দাবি, ৪৭ লক্ষ নয়, দেশে কোভিডে মৃত্যু (India Covid-19 deaths) হয়েছে ৪.৮ লক্ষ মানুষের।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট যে ঠিক নয়, তেমন দাবি করেছেন কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী টিএস সিং দেও। কেবল তিনিই নন, এই একই দাবি করেছেন সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার কনফারেন্স (central council of health and family welfare conference)। এই কনফারেন্সে রয়েছেন ২০টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা, যার মধ্যে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন।

    করোনায় বিশ্বজুড়ে বহু মানুষের মৃত্যু হয়। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে কোভিডে ভারতে মোট ৪৭ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যদিও সরকারি হিসেবে মৃত্যু হয়েছে মাত্র ৪.৮ লক্ষ মানুষের। এর পরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) রিপোর্টকে হাতিয়ার করে কেন্দ্রকে তোপ দাগেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি অনুযায়ী, ৪.৮ লক্ষ নয়, বরং কোভিড অতিমারীতে ৪৭ লক্ষ ভারতীয় মারা গিয়েছেন। বিজ্ঞান মিথ্যা বলে না। মোদি বলেন। প্রিয়জন হারিয়েছে এমন পরিবারকে সম্মান করুন। বাধ্যতামূলক ৪ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়ে তাঁদের সাহায্য করুন। এর আগেও নানা সময় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে ভারতে করোনা নিয়ে নানা রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল। সেগুলিতে দাবি করা হয়েছিল, ভারতে করোনার বলি হয়েছে সরকারি হিসেবের কয়েকগুন বেশি মানুষ। যদিও প্রতিবারই সেই দাবি খণ্ডন করা হয়েছে ভারতের তরফে।

    এবার রাহুলের দাবিও খারিজ করে দিল বিভিন্ন রাজ্যের ২০ জন স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নিয়ে গঠিত সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার কনফারেন্স। এই কনফারেন্সে যে ২০টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের টিএস সিং দেও। কনফারেন্সে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অতিরঞ্জিত। তারা এটাকে সিরিয়াসলি নিচ্ছে না। 

  • ONDC: দেশের পাঁচটি শহর থেকে প্রথম চালু হচ্ছে সরকারের ই-কমার্স সেক্টর

    ONDC: দেশের পাঁচটি শহর থেকে প্রথম চালু হচ্ছে সরকারের ই-কমার্স সেক্টর

    ই-কমার্স সেক্টরে ফ্লিপকার্ট (Flipkart) এবং  অ্যামাজন (Amazon)-এর আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ভারত সরকার নিয়ে আসছে নতুন একটি প্ল্যাটফর্ম। দেশের প্রায় ছ’কোটি খুচরো বিক্রেতা এর সুবিধা নিতে পারবে।  খুব শীঘ্রই নিজস্ব ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস চালু করতে চলেছে সরকার। এই উন্মুক্ত ডিজিটাল পরিকাঠামোর নাম ওপেন নেটওয়ার্ক ডিজিটাল কমার্স বা ওএনডিসি (Open Network for Digital Commerce)। এটি হবে এমন এক ধরনের ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস যেখানে মুদি ব্যবসায়ীরাও নিজেদের রেজিস্ট্রেশান করাতে পারবেন।

    বাণিজ্য মন্ত্রকের অধীনে কর্মরত শিল্প ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যের (ডিপিআইআইটি) উন্নয়ন বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অনিল আগরওয়াল জানিয়েছেন যে, সরকার এই ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি, ব্যাঙ্গালুরু, কোয়েম্বাটুর, শিলং এবং ভোপাল থেকে শুরু করার প্রস্তুতি নিয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এতে মানুষ কেমন সাড়া দিচ্ছেন তা দেখতে চায় সরকার। এই ৫টি শহরে প্রচুর পরিমান খুচরো বিক্রেতা এবং ব্যবসায়ী রয়েছেন। একইসঙ্গে অনেক লজিস্টিক পার্টনারকেও এর সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে।

    সরকারের নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম করার ভাবনা আসে করোনা মহামারীর সময়। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এর কাজ শুরু হয়। সেই সময়ে, অনেক মানুষের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ করতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল সরকারকে, যার জেরে সরকারের এমন একটি উন্মুক্ত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম তৈরির পরিকল্পনা আসে। এতে দেশের সেই সমস্ত ছোট দোকানদাররা এর ফলে উপকৃত হবেন। যাঁরা এখনও ই-কমার্স ইকোসিস্টেমের অংশ হয়ে উঠতে পারেননি, তাঁরা এর আওতায় আসবেন।
     
    এতে এক ধরনের ওপেন রেজিস্ট্রি হবে। যাতে ছোট দোকানদাররা নিজেদের রেজিস্টার করাতে পারবেন। এর ফলে খুচরো বিক্রেতাদের অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার জন্য আর আলাদা আলাদা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে নিজেকে রেজিস্টার করাতে হবে না। এর ফলে গ্রাহকদেরও বিশেষ সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।  

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এই ডিজিটাল খোলা বাজারের ভাবনাকে সফল করতে এগিয়ে এসেছেন ইনফোসিসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নন্দন নীলকোনি।এর আগে নন্দন নীলেকানি কেন্দ্র সরকারকে আধার বায়োমেট্রিক আইডি সিস্টেম ডেভেলপমেন্টে সহায়তা করেছিলেন।

    অন্য দিকে বৃহস্পতিবার অ্যামাজন ইন্ডিয়া এবং ফ্লিপকার্টের কিছু শীর্ষ সেলার-এর অফিসে কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া (CCI)-র অভিযান চালায়। এই অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছে কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (CAIT)। কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স বা কেইট (CAIT)-এর সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ খান্ডেলওয়াল,একটি বিবৃতিতে বলেছেন, এটি সিসিআই (CCI)-এর একটি সঠিক পদক্ষেপ। ক্লাউটডেল এবং অ্যাপারিও, যারা কি না অ্যামাজনের সেলার, তাদের অফিসে অভিযান চালানো হয়েছে। সেলারদের ঘরে তল্লাশির ব্যাপার নিয়ে অ্যামাজনের তরফে আপাতত কোনও মন্তব্য করা হয়নি। এই দুটি সংস্থাতেই অ্যামাজনের বিনিয়োগ রয়েছে।

  • Modi in UP: “সব স্বচ্ছ নীতির প্রতিফলন…!” যোগী-রাজ্যে গিয়ে কী বললেন মোদি?

    Modi in UP: “সব স্বচ্ছ নীতির প্রতিফলন…!” যোগী-রাজ্যে গিয়ে কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। উত্তরপ্রদেশে বিনিয়োগকারীদের শীর্ষ সম্মেলনে (3rd Uttar Pradesh Investors Summit) যোগ দেন তিনি। শিলান্যাস করলেন একাধিক প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ ১,৪০৬ টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মোদি। যাতে বরাদ্দ প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা।
     
    প্রকল্পগুলি মূলত কৃষি, তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেক্ট্রনিক্স, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, উৎপাদন, পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তি, ওষুধ, পর্যটন, প্রতিরক্ষা, বিমান পরিবহণ, তাঁত এবং বস্ত্র শিল্পের সঙ্গে জড়িত। উত্তরপ্রদেশে বিনিয়োগকারীদের শীর্ষ সম্মেলন প্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৮ সালের ২১-২২ ফেব্রুয়ারি। ওই বছরই ২৯ জুলাই ৬১,৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮১টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল। দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন হয় ২০১৯ সালের ২৮ জুলাই। সেবছর ৬৭,০০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৯০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়। এবছর এক লাফে বিনিয়োগ বেড়ে ৮০,০০০ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

    এদিন সকালে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi) আদিত্যনাথ একটি ট্যুইটে লেখেন, “প্রধানমন্ত্রীর অভিভাবকত্বে নতুন ভারত গড়ার লক্ষ্যে নতুন রূপে উত্তরপ্রদেশ। দেশে বিনিয়োগের সবচেয়ে ভালো ঠিকানা উত্তরপ্রদেশ। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে বিনিয়োগকারীদের উন্মাদনা তারই প্রমাণ। নতুন উত্তরপ্রদেশকে এক নতুন উড়ান দেবে এই অনুষ্ঠান।” 

    [tw]


    [/tw]

    এদিন ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের তাবড় তাবড় শিল্পপতিরা। তালিকায় রয়েছে গৌতম আদানি, কুমার মঙ্গলম বিড়লা, সজ্জন জিন্দাল, মুকেশ আম্বানির ছেলে অনন্ত আম্বানির মতো বড় বড় নাম।  উত্তরপ্রদেশে ৭০,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার ঘোষণা করেছে আদানি গ্রুপ। 

    আরও পড়ুন: “বাংলার দিদি এসেছিলেন…”, ভোট-পরবর্তী হিংসা নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ যোগীর, কী বললেন তিনি?

    উত্তরপ্রদেশে বিনিয়োগকারীদের শীর্ষ সম্মেলনে মোদি এদিন বলেন, “আমরা একসঙ্গে কাজ করে দেশকে শক্তিশালী করতে চাই। এক দেশ- এক কর, এক দেশ- এক বিদ্যুৎ শক্তি, এক দেশ- এক মোবিলিটি কার্ড, এক দেশ- এক রেশন কার্ড। এই সব কিছুই আমাদের স্বচ্ছ নীতির প্রতিফলন।” 

    নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, “রাজ্যের দ্রুত উন্নতির জন্যে যৌথভাবে কাজ করছে ‘ডবল-ইঞ্জিন সরকার’। এই বছরের বাজেটে এই রাজ্যে ৭.৫ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। গ্লোবাল রিটেল ইনডেক্সের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে আছে ভারত। আগামী দিনে উত্তরপ্রদেশে কর্মসংস্থান আরও বাড়বে।” 

    [tw]


    [/tw]

    ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠান শেষে দুপুর ১.৪৫ নাগাদ প্রধানমন্ত্রী কানপুরের পারাউঙ্খ গ্রামে যান। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (Ramnath Kovind) এবং প্রধানমন্ত্রী সেখানে একসঙ্গে পাথরি মাতা মন্দির দর্শন করেন। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী দুপুর ২টোয় ডঃ বি আর আম্বেদকর ভবন যান। সেখান থেকে ২.১৫ মিনিট নাগাদ যান মিলন কেন্দ্রে। মিলন কেন্দ্র হল, জনসাধারণের জন্য দান করা রাষ্ট্রপতির পূর্বপুরুষের একটি বাড়ি। এখন সেই বাড়িকে একটি সামাজিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত করা হয়েছে। এরপর ২.৩০ নাগাদ তাঁরা পারাউঙ্খ গ্রামে একটি জনসভায় যোগ দেন। 

        

LinkedIn
Share