Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • India’s first 5G testbed: ভারতে পরীক্ষামূলকভাবে চালু 5G পরিষেবা, শতাব্দীর শেষেই 6G, জানালেন মোদি

    India’s first 5G testbed: ভারতে পরীক্ষামূলকভাবে চালু 5G পরিষেবা, শতাব্দীর শেষেই 6G, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রথম পরীক্ষামূলক ৫জি পরিষেবা (5G service) চালু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। মঙ্গলবার টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (Telecom Regulatory Authority of India) বা “ট্রাই” (TRAI)-এর এক অনুষ্ঠানে এই পরিষেবার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আধুনিক প্রযুক্তির দিনে এই পরিষেবা দেশকে স্বনির্ভর হতে সাহায্য করবে বলে জানান তিনি। চলতি দশকের শেষে ভারত ৬জি পরিষেবাও (6G service) চালু করতে সক্ষম হবে বলে জানান মোদি।

    দেশবাসীর ৫জি নেটওয়ার্ক সার্ভিস ব্যবহারের আশাপূরণ করতে বিগত কয়েক বছর ধরে লাগাতার জোরকদমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। ৫জি-র আগমন ঘটলে ডেটা ডাউনলোডের গতি বাড়বে প্রায় ১০ গুণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রাথমিক স্তরে এই পরিষেবা পরীক্ষামূলকভাবে চালাতে খরচ হবে আনুমানিক ২২০ কোটি টাকা। আইআইটি মাদ্রাজের নেতৃত্বে দেশের আটটি সংস্থা এই পরিষেবা রূপায়ণে বড় ভূমিকা নেয়।

    [tw]


    [/tw]

    দেশের যুবসমাজ, গবেষক এবং তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে দেশজ এই পরিষেবা গ্রহণ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “যোগাযোগ ব্যবস্থা একটা দেশের অগ্রগতিকে নিয়ন্ত্রণ করেন। বর্তমান দিনে এই পরিষেবা প্রশাসনিক, ব্যবসায়িক এবং সামাজিক স্তরে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।” তিনি বলেন, নয়া প্রযুক্তিকে কেন্দ্র করেই যাতে টেলিকম নেটওয়ার্কগুলি নতুন করে গড়ে ওঠে, তা নিশ্চিত করতে হবে। মোদির কথায়,” এখন টেলিকম শুধু একটা সেক্টর নয়। প্রযুক্তি প্রতিটি সেক্টরকে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত করছে। তাই এখন সবাই কোলাবরেটিভ রেগুলেশন অর্থাৎ একে অপরের সঙ্গে মিলে মিশে কাজ করার কথাই ভাবছে।” 

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীর আশা, এই দশকের শেষেই ভারতে চালু হয়ে যাবে ৬জি ইন্টারনেট (6G Internet) পরিষেবা। এ বিষয়ে সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তির উপর কাজ চলছে। একথা আগেই জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনীয় অনুমতি ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়াররা নয়া প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন। 

  • Modi@8: “আমি প্রধানমন্ত্রী নই…”, অষ্টম বর্ষপূর্তিতে বড় মন্তব্য মোদির

    Modi@8: “আমি প্রধানমন্ত্রী নই…”, অষ্টম বর্ষপূর্তিতে বড় মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের অষ্টম বর্ষপূর্তিতে (Modi@8) সিমলায় গরিব কল্যাণ সম্মলনের (Garib Kalyan Sammelan) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ইউপিএ (UPA) সরকারকে বিঁধলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, “কোথা থেকে শুরু করেছিলাম তা মনে রাখা দরকার। তাহলে কোথায় পৌঁছেছি বোঝা যায়।”

    কংগ্রেস (Congress) জমানার ত্রুটিগুলি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “একসময় মানুষ ব্যঙ্গ করে সরকারের আটকি-লটকি-ভটকি প্রকল্পের কথা বলত। এখন পরিস্থিতি বদলেছে। এখন চর্চা হয়, সরকারি প্রকল্প থেকে পাওয়া সুবিধাগুলো নিয়ে। চর্চা হয় গরিবের অ্যাকাউন্টে সরাসরি অর্থ পৌঁছনো নিয়ে।” ভারতের স্টার্টআপ সংস্থাগুলির বিকাশ নিয়ে গোটা বিশ্বে আলোচনা চলে। বিশ্বব্যাঙ্কও ভারতের ব্যবসা নিয়ে চর্চা করে, বলে জানান মোদি।

    মোদির কথায়, “২০১৪-এর আগে লুঠ, দুর্নীতি (corruption), পরিবারতন্ত্র, আটকে যাওয়া প্রকল্প-এসবই ছিল খবরের হেডলাইন। তৎকালীন সরকার দুর্নীতিকে সরকারি অংশ বানিয়ে ফেলেছিল। সরকারি প্রকল্পের অর্থ মানুষের কাছে পৌঁছনোর আগেই লুঠ হয়ে যেত। গরিবেরা অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারতেন না।” বিজেপি সরকার দুর্নীতি দমনে সচেষ্ট বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তাঁর দাবি, এখন গরিবেরা চিকিৎসা ক্ষেত্রে আয়ুষ্মান প্রকল্পের সহায়তা পায়। 

    নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য, “নিজেকে কখনও প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) হিসেবে মনে করি না। যখন একাধিক ফাইলে সই করতে হয়, তখন পদে থাকার জন্য সেগুলি স্বাক্ষর করি। কিন্তু, ফাইলগুলি আমার দফতর থেকে চলে গেলেই আমি আর নিজেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনে করি না। আমি প্রধানমন্ত্রী নই, ভারতের সেবক।” তাঁর আরও সংযোজন, ”১৩০ কোটি ভারতীয়র পরিবারের সদস্য আমি। প্রত্যেক ভারতীয়র মান, সম্মান, মর্যাদা রক্ষা করা আমার কাজ। তাঁদের সুরক্ষা আমার দায়িত্ব।”

    চলতি বছরের শেষে হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন (Himachal Pradesh Assembly Elections)। তার আগে এদিন হিমাচল প্রদেশের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগের কথাও তুলে ধরেন মোদি। তিনি বলেন, “তাঁর সরকার এখানকার হস্তশিল্পকে দেশ-বিদেশে পৌঁছে দিতে পেরেছে। কুলুতে তৈরি জ্যাকেট পৌঁছেছে কাশী বিশ্বনাথের মন্দিরে (Kashi Viswanath Temple), সেখানকার পুরোহিতরা তা পরছেন। বিলাসপুরে সরকার এইমস হাসপাতাল তৈরি করেছে। হিমাচলের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রোন পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার অঙ্গীকারও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিন সিমলার মল রোডে একটি রোড-শো (Modi roadshow) করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে দেখার জন্য রাস্তার দু’ধারে ছিল মানুষের ঢল। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা এক কিশোরীর হাতে নিজের মায়ের ছবি দেখে বিস্মিত হয়ে যান প্রধানমন্ত্রী। গাড়ি থামিয়ে রাস্তা নেমে পড়েন মোদি। নিরাপত্তা সংক্রান্ত ঝুঁকিকে উপেক্ষা করেই মা হীরাবেনের ছবিটি গ্রহণ করেন তিনি। ওই কিশোরীর হাতে আঁকা ছবি নিয়ে তাঁর মাথায় স্নেহের হাত বুলিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

  • Sri Lanka: ভারতকে ধন্যবাদ , মোদি-বন্দনা শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    Sri Lanka: ভারতকে ধন্যবাদ , মোদি-বন্দনা শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। অসময়ে সাহায্য করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও (Modi) ধন্যবাদ জানালেন শ্রীলঙ্কার নতুন দেশনেতা রনিল বিক্রমসিঙ্ঘে (Ranil Wickremesinghe)। গত বৃহস্পতিবার টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যে শ্রীলঙ্কার ২৬তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বিক্রমসিঙ্ঘে। শ্রীলঙ্কার ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টির (ইউএনপি) নেতা বিক্রমসিঙ্ঘে এর আগেও পাঁচবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। বিক্রমসিঙ্ঘে  শপথ নেওয়ার পর কলম্বোতে ভারতের হাইকমিশনের এক ট্যুইটে বলা হয়, শ্রীলঙ্কার জনগণের প্রতি ভারতের প্রতিশ্রুতি অব্যাহত থাকবে।

    শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে খবর, দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই বিক্রমসিঙ্ঘে ভারতীয় হাইকমিশনার গোপাল বাগলের সঙ্গে দেখা করেন। বিক্রমসিঙ্ঘে তাঁকে জানিয়েছেন, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে তিনি আগ্রহী। বিপদে পাশে দাঁড়ানোর জন্য মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, “আমি ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখতে চাই। ধন্যবাদ জানাতে চাই প্রধানমন্ত্রী (নরেন্দ্র) মোদিকে।” বাগলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ভারত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার আশা করে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসারে গঠিত শ্রীলঙ্কা সরকারের সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছে।

    [tw]


    [/tw] 

    ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকও (MEA) শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে। কিন্তু এখনই এমন কোনও বার্তা কলম্বোকে দিতে চায় না নয়াদিল্লি যাতে মনে হয়, সে দেশের সরকারের সমস্ত পদক্ষেপে ভারতের রাজনৈতিক সিলমোহর রয়েছে। উল্লেখ্য, গত ছ’মাসে শ্রীলঙ্কায় ভারতের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও ভূমিকা বহুল পরিমাণে বেড়েছে।  ভারত ঋণজর্জর শ্রীলঙ্কাকে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার দিয়েছে, প্রভূত জ্বালানি এবং ওষুধ সরবরাহ করেছে।

    শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka Crisis) রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক টালমাটালের মধ্যে দায়িত্ব নিয়েছেন ৭৩ বছর বয়সি বিক্রমসিঙ্ঘে। দেশের ঋণ জর্জরিত অর্থনীতিকে (Economic Crisis) স্থিতিশীল করতে ও রাজনৈতিক অস্থিরতার অবসান ঘটানোই তাঁর লক্ষ্য। নয়া প্রধানমন্ত্রী পেয়েও অবশ্য খুশি নন শ্রীলঙ্কাবাসী। তাঁদের একাংশ এখনও প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের ইস্তফার দাবিতে অনড়। তিনি না সরলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন তাঁরা।

  • KK Demise: “সব বয়সের মানুষের মন ছুঁয়েছে তাঁর গান”, কেকে-র মৃত্যুতে শোকবার্তা মোদির

    KK Demise: “সব বয়সের মানুষের মন ছুঁয়েছে তাঁর গান”, কেকে-র মৃত্যুতে শোকবার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী কেকে (singer K K)। মঙ্গলবার নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠান চলাকালীন অস্বস্তি বোধ করেন। এর পরই আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় তাঁর। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। গুরুদাস মহাবিদ্যালয়ের গানের অনুষ্ঠান ছিল গতকাল। সন্ধ্যের দিকে অসুস্থ বোধ করেন। বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। বাংলা, হিন্দি ছাড়াও একাধিক ভাষায় গান গেয়েছেন তিনি। কৃষ্ণকুমার কুন্নাথের (Krishnakumar Kunnath) প্রয়াণে শোকস্তব্ধ গোটা দেশ।    

    জানা গিয়েছে, গতকাল সন্ধ্যে ৬টা ৪৫ এ মঞ্চে ওঠেন তিনি। যখন থেকে তিনি গান গাইতে উঠেছিলেন তখন থেকে অন্য রকম লাগছিল গায়ককে। শারীরিক অস্বস্তির সঙ্গে বার বার ঘাম হচ্ছিল তাঁর। গানের ফাঁকে স্টেজের পিছনে গিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। ঘটনাস্থলে যারা উপস্থিত ছিলেন তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁর গানের মাঝেও তাঁর যে অস্বস্তি হচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছিল।  প্রথম  থেকেই তাঁকে অন্যরকম লাগছিল। গানের মাঝে অনেকটা সময় নিচ্ছিলেন।   

    সোমবার ও মঙ্গলবার দুদিনই কেকে-র কলকাতায় লাইভ কনসার্ট ছিল। প্রথম দিন বিবেকানন্দ কলেজের অনুষ্ঠানে নজরুল মঞ্চেই অনুষ্ঠান করেন তিনি। গতকালও সেখানেই তাঁর অনুষ্ঠান ছিল। গুরুদাস মহাবিদ্যালয়ের জন্য গতকাল তিনি মঞ্চে ওঠেন। কিন্তু খানিক পরে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় লাইভ শো চলাকালীন অসুস্থ হয়ে মৃত্যু শিল্পী কে কে-র

    গায়কের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দেশ। শিল্পীর প্রয়াণে শোকবার্তা রাজনৈতিক মহলের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) লিখেছেন, “গায়ক কেকে-র অকাল প্রয়াণে শোকাহত। সব বয়সের মানুষের মন ছুঁয়েছে তাঁর গান। তাঁর গানের মধ্যে দিয়ে তাঁকে আমরা মনে রাখব। তাঁর পরিবার এবং ভক্তদের প্রতি সমবেদনা।” 

    [tw]


    [/tw]

    দেশের উপরাষ্ট্রপতি এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু (M Venkaiah Naidu), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), তথ্য এবং সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur), অরুনাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা কুন্ডু (Prema Kundu), রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে (Vasundhara Raje Scindia), কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রয়াত গায়কের মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন।  

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

     

  • IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারের অর্থাৎ ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) আবেদন জমা করার তিন দিনের মধ্যেই ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) অফিসে জমা পড়ল ৫৬ হাজার ৯৬০টি আবেদন। রবিবার এই বিষয়টি বায়ুসেনার তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়। ট্যুইটে লেখা আছে ‘৫৬,৯৬০! অগ্নিপথ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ভবিষ্যতের ‘অগ্নিবীর’দের (Agniveer) তরফে এতগুলো আবেদন পাওয়া গেছে।‘

    [tw]


    [/tw]

    গত ১৪ জুন অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করে কেন্দ্র। এর পরেই একাধিক সমালোচনার মুখে পড়তে হয় কেন্দ্র সরকারকে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় যুবকরা। তার মধ্যেই ২৪ জুন থেকে অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগের জন্য প্রথম প্রক্রিয়া শুরু হয় অনলাইনে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময়সীমা ৫ জুলাই পর্যন্ত। রবিবার পর্যন্ত অগ্নিপথ নিয়োগ প্রকল্পের অধীনে ৫৬,৯৬০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী?

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) এই অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করেন এবং এর অধীনে সমস্ত সেনাদের অগ্নিবীর (Agniveer) বলা হবে জানিয়েছেন তিনি। ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের অধীনে  স্থলসেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনা— এই তিন বিভাগেই আবেদন করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু তাঁদের সাড়ে ১৭ থেকে ২১ বছর বয়সিদের চার বছরের জন্য সেনায় নিয়োগ করা হবে। চার বছর পর তাঁদের মাত্র ২৫ শতাংশকে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সেনায় চাকরিতে নিয়োগ করা হবে। এই ঘোষণায় বিক্ষোভ শুরু হতেই বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২১ থেকে ২৩ করে দেয় কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    অগ্নিবীরদের বায়ুসেনাতে ভর্তি হতে হলে বিভিন্ন যোগ্যতার সঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতাও গুরুত্বপূর্ণ। আগ্রহী অগ্নিবীরদের দশম শ্রেণীর ও দ্বাদশ শ্রেণীর সার্টিফিকেট দরকার ও সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমার ফাইনাল বছরের সার্টিফিকেটও লাগবে।

    বায়ুসেনাতে যোগদান করতে প্রথমে অনলাইন টেস্ট, অ্যাডাপটিবিলিটি টেস্ট দিতে হবে, এছাড়াও ফিজিক্যাল ফিটনেস দেখা হবে। এছাড়াও সরকার থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, অগ্নিবীরদের চাকরির মেয়াদ শেষ হলে তাঁদের বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আধা সামরক বাহিনী ও নিরাপত্তার বিভিন্ন বিভাগের চাকরিতে নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলো তাঁদের পুলিশে চাকরির ক্ষেত্রেও বিশেষ সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন।

  • Quad Summit: শুভেচ্ছা-স্মারক হিসেবে রাষ্ট্রনেতাদের বিশেষ উপহার মোদির

    Quad Summit: শুভেচ্ছা-স্মারক হিসেবে রাষ্ট্রনেতাদের বিশেষ উপহার মোদির

    কোয়াড সম্মেলনের শেষে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা,অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতীয়দের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা-স্মারক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে গন্ড আর্ট পেইন্টিং, জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে রোগান পেইন্টিং সহ এবং মার্কিন রাষ্ট্রপতিকে সাঁঝি আর্ট উপহার দিয়েছেন মোদি।

    অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে মোদির উপহার: গন্ড আর্ট পেন্টিংপ্রসিদ্ধ আদিবাসী শিল্পগুলির মধ্যে একটি হল গন্ড পেইন্টিং। ‘গন্ড’ শব্দটি এসেছে ‘কন্ড’ শব্দ থেকে যার অর্থ ‘সবুজ পাহাড়’। বিন্দু এবং রেখা দিয়ে তৈরি এই ছবিগুলি পাহাড়ের দেওয়ালে লাগানো থাকে। এই আদি চিত্রশিল্পে মাটি,গাছের রস,পাতা,গোবর,চুন পাথরের গুঁড়ো ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।

    গন্ড শিল্পকে অস্ট্রেলিয়ার আদিম শিল্পের অনুরূপ বলে মনে করা হয়। গন্ডদের সৃষ্টি সম্পর্কে আদিবাসীদের নিজস্ব গল্প আছে। এই শিল্পের মাধ্যমে স্রষ্টার সঙ্গে সৃষ্টির দূরত্ব কমে। অস্ট্রেলিয়দের কাছে এর এক বিশেষ অনুভূতি আছে।

    মার্কিন রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার: সাঁঝি আর্ট- সাঁঝি,কাগজে হাতে কাটা নকশার শিল্প। উত্তর প্রদেশের মথুরায় এই বিশেষ শিল্পরীতি চোখে পড়ে। ভগবান কৃষ্ণের বাড়ির গায়ে এই শিল্পকর্ম দেখা যেত। এখন এর ঐতিহ্য ধরে রাখতে ভগবান কৃষ্ণের গল্পের মোটিফগুলি স্টেনসিলে তৈরি করা হয়। এই স্টেনসিলগুলি কাঁচি বা ব্লেড ব্যবহার করে কাটা হয়। সূক্ষ্ম সাঁঝি প্রায়ই কাগজের পাতলা শিট দ্বারা একসাথে রাখা হয়। 

    [tw]


    [/tw]

    জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে উপহার: রোগান পেইন্টিং-সহ কাঠের বাক্স- এই শিল্পটি দুটি ভিন্ন শিল্পের সংমিশ্রণ-রোগান পেইন্টিং এবং কাঠের কাজ। রোগান পেইন্টিং হল গুজরাটের কচ্ছ জেলার শিল্প। সাধারণত কাপড় মুদ্রণের ক্ষেত্রে এই শিল্প ব্যবহার করা হয়।  এক্ষেত্রে উদ্ভিজ তেল এবং উদ্ভিজ্জ রঞ্জকগুলি থেকে তৈরি রঙটি একটি ধাতব ব্লক (প্রিন্টিং) বা স্টাইলাস (পেইন্টিং) ব্যবহার করে ফ্যাব্রিকের উপর স্থাপন করা হয়। ২০ শতকের শেষের দিকে কারুশিল্পটি প্রায় শেষ হয়ে যায়।  শুধুমাত্র একটি পরিবারই এখনও রোগান চিত্রকর্মটি বজায় রেখেছে।

    ‘রোগান’ শব্দটি এসেছে ফার্সি থেকে, যার অর্থ বার্নিশ বা তেল। রোগান পেইন্টিং তৈরি করতে খুবই পরিশ্রম করতে হয়। দক্ষ শিল্পী ছাড়া এই কাজ সম্ভব নয়। কাঠের উপর হাত দিয়ে খোদাই করাও একটি জটিল শিল্প। এই কারুকার্যের বিষয়বস্তু ভারতের বিখ্যাত স্মৃতিস্তম্ভগুলি থেকে নেওয়া হয়।

    উপহার দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর পছন্দ আগেও নজর কেড়েছে। এবারও তাঁর অভিনব উপহারে আপ্লুত রাষ্ট্রনেতারা।

  • Modi in Europe: ইউরোপ সফরে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের কী উপহার দিলেন মোদি?

    Modi in Europe: ইউরোপ সফরে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের কী উপহার দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের ইউরোপ সফর শেষ। এবার দেশের ফেরার পালা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে দিল্লি রওনা হয়েছেন তিনি।  

    দু’বছর পরে ফের বিদেশ সফরে গিয়ে জার্মানি, ডেনমার্ক এবং ফ্রান্সে ২৫টি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক-সহ কথা বলেছেন মোট সাত জন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে। পাশাপাশি, ওই দেশগুলিতে বসবাসকারী ভারতীয় এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সভাতেও যোগ দেন তিনি। 

    বিদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার দিকে বরাবরই জোর দেন মোদি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। খালি হাতে বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে দেখা করেননি প্রধানমন্ত্রী। দুহাত ভরে উপহার তুলে দিয়েছেন রাষ্ট্রনেতাদের হাতে, যেখানে গুরুত্ব পেয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হস্তশিল্প। পশমিনা শাল, ডোকরার কাজ করা নৌকা, রোগান পেইন্টিং কী নেই সেই তালিকায়!

    সোমবার জার্মানিতে গিয়ে সে দেশের চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী জুন মাসে মিউনিখের বাভারিয়ায় জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির শীর্ষবৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য মোদিকে আমন্ত্রণ জানান স্কোলজ।   

    মঙ্গলবার ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে যান মোদি (Modi)। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলা সংক্রান্ত বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেন। পাশাপাশি, স্ক্যান্ডিনেভীয় (নর্ডিক) দেশ, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, নরওয়ে এবং আইসল্যান্ডের রাষ্ট্রনেতাদের একটি আলোচনা সভাতে অংশ নেন। বুধবারের এই সভাতেই বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু শিল্প নিদর্শন উপহার (Gifts) দেন মোদি। 

    ডেনমার্কের যুবরাজ ফেডরিককে ছত্রিশগড়ের ৪০০০ পুরনো ডোকরা শিল্পের কাজ করা একটি নৌকো উপহার দেন প্রধানমন্ত্রী। আর রানী মার্গেটকে উপহার দেন গুজরাতের কচের রোগান সেলাই করা একটুকরো কাপড়। যুবরানীকে উপহার দেন বেনারসের ৫০০ বছর পুরনো শিল্প মিনেকারী করা রুপোর একটি পাখি।

    ফিনল্যান্ডের প্রতিনিধিকে ‘Tree of life’ উপহার দেন প্রধানমন্ত্রী। এই গাছ বৃদ্ধি এবং বিকাশের প্রতীক। গাছটি পিতলের তৈরি। নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীকে দেন রাজস্থানের বিখ্যাত কোফতগিরি কাজ করা একটি ঢাল। ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেনকে উপহার দেন গুজরাতের কচ্ছের এমব্রয়ডারি করা একটি ওয়াল হ্যাঙ্গিং। সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীকে দেন পশমিনা শাল। কাশ্মীরের এই পশমিনা শাল ভারতীয় আভিজাত্যের প্রতীক। 

     

     

     

  • Modi:  “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    Modi: “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী লোকসভা নির্বাচনেও (2024 Loksabha Elections) কী নিজেকে দেশের মসনদে দেখতে চান? এই প্রশ্নের উত্তরে একটি গোপন কথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, ”সম্প্রতি এক বিরোধী নেতার সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছিল। তিনি রাজনৈতিকভাবে আমাদের বিরোধিতা করলেও আমি তাঁকে অত্যন্ত সম্মান করি। উনি আমায় বলেন, মোদিজি, এই দেশের মানুষ আপনাকে দু’বার প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসিয়েছে। আর কী চান আপনি। এই সাফল্যই যথেষ্ট।”

    গুজরাত সরকার প্রবীণ ও দরিদ্র বিধবাদের জন্য যে প্রকল্প চালু করেছে সেই প্রকল্প গ্রহণকারীদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে গল্পের ছলে বৃহস্পতিবার একথা জানান নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”ওই সাংসদের মতে কেউ যদি দু’বার দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে যান, তবে তাঁর সমস্ত সাফল্য অর্জন করা হয়ে যায়। কিন্তু, তিনি জানেন না মোদি অন্য ধাতু দিয়ে তৈরি। এই গুজরাতের মাটি আমায় তৈরি করেছে। আমি কোনও কিছুকেই হালকাভাবে নিই না। এখন আমার বিশ্রাম নেওয়ার সময় নয়। আমার স্বপ্ন হল উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিকে ১০০ শতাংশ সফল করে তোলা।”

    “বাবার জন্য চিকিৎসক হতে চাই”, কিশোরীর কথা শুনে বাকরুদ্ধ আবেগতাড়িত মোদি

    যদিও সেই বিরোধী নেতার নাম প্রকাশ্যে আনেননি প্রধানমন্ত্রী। তবে অনেকেরই ধারণা ওই নেতা আর কেউ নন, শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। আসলে এপ্রিল মাসেই এনসিপি (NCP) প্রধান দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। শিবসেনা (Shivsena) নেতাদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অতি সক্রিয়তা নিয়ে অভিযোগও জানান তিনি। ফলে তাঁদের মধ্যে হওয়া বৈঠকে শরদ পাওয়ারই প্রধানমন্ত্রীকে একথা বলেছিলেন কি না, তা নিয়ে চর্চা চলছে।

    প্রধানমন্ত্রী তথা গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানান, কেন্দ্রে বিজেপি (BJP) সরকার টানা আট বছর রয়েছে। এই আট বছর ধরে সেবা, গরিবদের কল্যাণ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছে। এটা একটা বহমান প্রক্রিয়া। উন্নয়নের কাজ ১০০ শতাংশ করাই তাঁর লক্ষ্য বলে জানান মোদি।

  • Sukanta Attacks Mamata: ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Attacks Mamata: ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজে (MGNREGA) যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে, এবং একের পর এক তৃণমূল (TMC) নেতার পকেটে টাকা ঢুকেছে, তার জন্য অডিট হয়েছে এবং চরম দুর্নীতি প্রকাশ্যে এসেছে। কেন্দ্র সরকারের অডিট টিম দেখেছে, দুর্নীতি হয়েছে। তাই টাকা বন্ধ করেছে। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের বঞ্চনার অভিযোগের জবাব এভাবেই দিলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi) বঞ্চনার অভিযোগ তুলে চিঠি লেখেন মমতা। তাঁর অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিচ্ছে না, তুলে নিয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে টাকা দেওয়ার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    কেন্দ্রীয় প্রকল্পে সব রাজ্যে  ১০০ দিনের প্রকল্পে কাজ হয়। সেই কাজ করায় বিভিন্ন রাজ্য সরকার। প্রকল্পের পুরো টাকাই দেয় কেন্দ্র। মমতার দাবি, গত চারমাস ধরে কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ওই প্রকল্পে টাকা দিচ্ছে না। সেই কারণেই বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লেখেন মমতা। চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, দেরি না করে অবিলম্বে ১০০ দিনের প্রকল্প  ও আবাস যোজনার (pm awas yojana fund) টাকা দিয়ে দিন।

    মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, কাজ শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে শ্রমিকদের মজুরি দিয়ে দেওয়ার কথা। তবে গত চার মাস ধরে ওই প্রকল্পে টাকা দেয়নি কেন্দ্র। স্বাভাবিকভাবেই মজুরি পাননি প্রকল্পে অংশ নেওয়া শ্রমিকরা। আবাস যোজনায়ও রাজ্যের পারফরমেন্স ভাল বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন, আবাস যোজনায় এ রাজ্যের পারফরমেন্স ভাল। তারপরেও ওই প্রকল্পে কেন নতুন করে বরাদ্দ হয়নি, সে প্রশ্নও তোলেন তিনি।

    [tw]


    [/tw]

    মমতার এই দাবির তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। রাজ্যের বিরোধী দলের মতে, ভোট কুড়োতে নানা প্রকল্পে খয়রাতি করছে রাজ্য সরকার। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, যুবশ্রী সহ নানা প্রকল্পে জলে যাচ্ছে রাশি রাশি টাকা। প্রকৃত উপভোক্তারা টাকা পাচ্ছেন না। টাকা ঢুকছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে। যার জেরে তৃণমূলের বহু ছোট-বড়-মেজ-সেজ নেতা রাতারাতি বড়লোক বনে গিয়েছেন।

    ১০০ দিনের কাজেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে, এবং একের পর এক তৃণমূল নেতার পকেটে ঢুকেছে, তার জন্য অডিট হয়েছে এবং চরম দুর্নীতি প্রকাশ্যে এসেছে। কেন্দ্র সরকারের অডিট টিম দেখেছে, দুর্নীতি হয়েছে। তাই টাকা বন্ধ করেছে।

    আরও পড়ুন : অভিষেক-জায়া রুজিরার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি দিল্লির আদালতের

     

  • Thanjavur Temple News: তামিলনাড়ুতে ধর্মীয় শোভাযাত্রায় তড়িদাহত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

    Thanjavur Temple News: তামিলনাড়ুতে ধর্মীয় শোভাযাত্রায় তড়িদাহত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথে করে দেবীর মূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রায় বেরিয়ে তড়িদাহত হয়ে মারা গেলেন ১১ জন। নিহতদের মধ্যে রয়েছে দুই শিশুও। আহত হয়েছেন বেশ কয়েক জন। বুধবার ভোরে তামিলনাড়ুর থাঞ্জাভুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।

    প্রতি বছরই এই সময়ে এই শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। পুলিশ জানিয়েছে, বিপদ এড়ানোর জন্য ওই রথযাত্রা চলাকালীন সাধারণত বিদ্যুৎ সরবরাহকারী তারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা থাকে৷ কিন্তু এবার রথের উচ্চতা বেশি না হওয়ায় সেটি তার পর্যন্ত পৌঁছবে না ভেবে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি৷ কিন্তু রথ সাজানোর সময় সেটির উচ্চতা বেড়ে যায়৷ যার পরিণতিতে সেটি বিদ্যুৎবাহী তারের সংস্পর্শে এসে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে৷ দুর্ঘটনার সময়ের একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎবাহী তারের সংস্পর্শে এসে গোটা রথটিই পুড়ে গিয়েছে৷

    পুলিশ সূত্রে খবর, ভোররাতে কালিমেড়ু গ্রামের আপ্পার মন্দিরের কাছে গলির মুখে বাঁক নেওয়ার সময় একটি হাইটেনশন বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে ঘষা লাগে শোভাযাত্রা নিয়ে বেরনো রথটির। মুহূর্তে পুরো রথটি তড়িদাহত হয়ে পড়ে।

    [tw]


    [/tw]

    রথের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কিছু ভক্ত। শিশু-সহ মোট ১১ জনের মৃত্যু হয় ওই ঘটনায়। আহতের সংখ্যা ১৫। পুলিশ জানিয়েছে, আহতদের থাঞ্জাভুর মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিজনকে ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর৷ আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে৷ নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্টালিন নিহতদের পরিবার পিছু পাঁচ লাখ টাকা করে দেওয়ার কথা জানান। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন তিনি।

     

LinkedIn
Share