Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন ২০১৪ সালের ২৬ মে। ওই বছরেরই ২৫ সেপ্টেম্বর সূচনা করলেন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India) উদ্যোগের। বৃহস্পতিবার ১০ বছর পূর্ণ করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই উদ্যোগ। সেই উপলক্ষে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নিয়ে কী বললেন মোদি (PM Modi)

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত। এই উদ্যোগে সরকার কোম্পানিগুলিকে ভারতে পণ্যের বিকাশ, উৎপাদন ও উৎপাদনে উৎসর্গীকৃত বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। এই উদ্যোগ সফল হওয়ায় দেশবাসীকে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রভাব এটা স্পষ্ট করল যে ভারত অপ্রতিরোধ্য।” তিনি বলেন, “একটা লক্ষ্য নিয়ে দশ বছর আগে এর পথচলা শুরু হয়েছিল। পণ্য উৎপাদনে ভারতের অগ্রসরের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রতিভাশালী এই দেশ শুধুমাত্র আমদানিকারক দেশ হিসেবে না থেকে যাতে রফতানিকারক দেশ হয়, তা নিশ্চিত করতে এই পথ চলা শুরু।”

    সাফল্যের খতিয়ান

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালে সারা দেশে মাত্র দুটি মোবাইল তৈরির কারখানা ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২০০। মোবাইল রফতানি ৭৫০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “এখন ভারতে ব্যবহৃত মোবাইলের ৯৯ শতাংশই দেশে তৈরি হয়। বিশ্বে মোবাইল উৎপাদনে ভারত উঠে এসেছে দুনম্বরে।” খেলনা উৎপাদনেও ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, গত দশ বছরে খেলনা রফতানি বেড়েছে ২৩৯ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    ইস্পাত শিল্পেও ব্যাপক উন্নতি করেছে ভারত। ২০১৪ সালের চেয়ে দেশে ইস্পাতের উৎপাদন বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। প্রধানমন্ত্রী জানান, সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে দেশে দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এসেছে। পাঁচটি প্ল্যান্টের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলি থেকে প্রতিদিন ৭ কোটি চিপ তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, গত দশ বছরে ভারতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদন বেড়েছে ৪০০ শতাংশ। সামরিক সরঞ্জাম রফতানি হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। ভারত এখন বিশ্বের ৮৫টিরও বেশি দেশে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এক সঙ্গে আমরা এমন ভারত গড়ে তুলতে পারি, যা শুধু নিজের প্রয়োজন মেটাবে (Make In India) না। একই সঙ্গে বিশ্বের কাছে উৎপাদনের পাওয়ার হাউস হয়ে উঠবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asia Power Index: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    Asia Power Index: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপ্রতিরোধ্য ভারত! এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় শক্তিশালী দেশ নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভারত। ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির নিরিখে জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত। এমনই তথ্য উঠে এল অস্ট্রেলিয়ার লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সে (Asia Power Index)। জানা গিয়েছে, প্রতিপত্তির নিরিখে রাশিয়া ও জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    তিন নম্বরে ভারত (Asia Power Index) 

    সম্পদ ও প্রভাবের নিক্তিতে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। তার পরেই রয়েছে চিন। ভারত রয়েছে এই তালিকার তিন নম্বরে। সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত ধীরে ধীরে হলেও, ক্রমেই ওপরের সারিতে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের যে পরিমাণ সম্ভাবনা রয়েছে, সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি। পশ্চিমে পাকিস্তান, উত্তরে রাশিয়া থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যন্ত অন্তত ২৭টি দেশ ও অঞ্চলকে সম্পদ ও প্রভাবের নিরিখে মূল্যায়ন করা হয় ওই ইনডেক্সে। তাতেই দেখা গিয়েছে, সুপার পাওয়ার হওয়ার পথে দ্রুত এগোচ্ছে ভারত।

    কী বলছে রিপোর্ট

    এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারত ধীরে হলেও, ক্রমেই ওপরে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের হাতে যে সম্পদ রয়েছে, তার যা সম্ভাবনা, সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি তারা। এশিয়ায় ভারতের শক্তি বাড়ছে। জাপানকে টপকে প্রথমবারের মতো তৃতীয় স্থান দখল করেছে তারা (Asia Power Index)। তবে ভারতের উত্থান নিয়ে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, আর বাস্তব ছবি যা বলছে, তাতে ফারাক রয়েছে।” ওই ইনডেক্স দেখা যাচ্ছে, এখনও মালাক্কা প্রণালীর পূর্বে শক্তি ও প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির ক্ষমতা সীমিত। তবে এর প্রভাব প্রতিশ্রুত স্তরের নীচে থাকার অর্থ, একটি প্রধান শক্তি হিসেবে আরও বৃদ্ধির যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে ভারতের।

    আরও পড়ুন: খাবারে মেশানো হচ্ছে মানব বর্জ্য, নয়া ফরমান যোগী রাজ্যে

    অস্ট্রেলিয়ার সংস্থার করা এই রিপোর্টে যারপরনাই খুশি ভারত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, “বিশ্বমঞ্চে ভারতের উত্তরণ কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় কূটনৈতিক কৌশল ও দেশকে নিয়ে তাঁর উচ্চাকাঙ্খার ফল এটা (PM Modi)। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া এটা সম্ভব হত না (Asia Power Index)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মার্কিন মুলুকে ফের বৈঠকে মোদি-জেলেনস্কি, এবার কী নিয়ে কথা হল?

    PM Modi: মার্কিন মুলুকে ফের বৈঠকে মোদি-জেলেনস্কি, এবার কী নিয়ে কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানবতার সাফল্য লুকিয়ে রয়েছে আমাদের সমবেত শক্তির ওপর। তা কখনওই যুদ্ধক্ষেত্রে নয়।” সোমবার রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘সামিট অফ দ্য ফিউচার’ শীর্ষক আলোচনায়  যোগ দিয়ে এমনই মন্তব্য করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর কথা যে নিছক কথার কথা নয়, তিনি যে প্রকৃতই বিশ্বশান্তির পক্ষে, এক মাসে দ্বিতীয়বার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির (Volodymyr Zelenskyy) সঙ্গে বৈঠক করে তা বুঝিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে শান্তি ফেরাতে ভারত পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলেও বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে দুই দেশের তরফেই জানিয়ে দেওয়া হল, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করতে একযোগে কাজ করবে ভারত ও ইউক্রেন।

    মোদি-জেলেনস্কি বৈঠক (PM Modi)

    দু’বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মোদি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়।” একবার নয়, একাধিকবার পুতিনের কানে এই মন্ত্র দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেও বন্ধ হয়নি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। মাসখানেক আগে ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও তিনি জানিয়েছিলেন, “যুদ্ধ কোনও সমাধান নয়।” তিন দিনের সফরে আমেরিকা গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জেলেনস্কি যে মোদির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকে আগ্রহী, তা জানিয়েছিল ইউক্রেন। সেই মতো হয় পার্শ্ববৈঠক।

    কী বললেন মোদি?

    বৈঠক প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি জানান, এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জেলেনস্কিকে বার্তা দিয়েছেন আলোচনার মাধ্যমে শান্তির পথে এগিয়ে যাওয়ার। শান্তি ও স্থিতাবস্থা না থাকলে উন্নয়ন সম্ভব নয়। যুদ্ধ শেষ হবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে যুদ্ধ যাতে শেষ হয়, সেদিকেই মনোনিবেশ করা উচিত প্রত্যেকের। বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “নিউইয়র্কে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ হল। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে গত মাসে ইউক্রেন সফরে আমাদের আলোচনায় যে বিষয়গুলি উঠে এসেছিল, তা বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অস্ত্র ছেড়ে আলোচনার মাধ্যমে (Volodymyr Zelenskyy) দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের জন্য ভারত সব ধরনের সাহায্য করতে প্রস্তুত (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক হল না, মার্কিন সফর সেরে ভারতে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

  • PM Modi: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক হল না, মার্কিন সফর সেরে ভারতে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক হল না, মার্কিন সফর সেরে ভারতে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি (PM Modi) একজন দুর্দান্ত মানুষ। আমার দেখা একাধিক চমাৎকার নেতাদের মধ্যে তিনি একজন। আগামী সপ্তাহে আমাদের দেখা হতে পারে।” দিন কয়েক আগে এক নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কথাগুলি বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ট্রাম্প চাইলেও বহু আকাঙ্খিত এই বৈঠক হল না। অথচ টানা প্রায় তিনদিন আমেরিকায় ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। 

    ব্যস্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    আর ছ’সপ্তাহ পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। তাই নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত ট্রাম্প। আর মার্কিন দেশে ঠাসা কর্মসূচিতে ব্যস্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার প্রধানমন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন কোয়াড সামিটে। পার্শ্ব বৈঠক করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে। সোমবার প্রধানমন্ত্রী যোগ দেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘সামিট অফ দ্য ফিউচারে’। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী ধরেন ভারতের বিমান। স্বাভাবিকভাবেই প্রধানমন্ত্রীর এই যাত্রায় ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি।

    ‘নমস্তে ট্রাম্প’

    অথচ মোদির সঙ্গে ট্রাম্পের বন্ধুত্বের কথা সুবিদিত। বছর কয়েক আগে টেক্সাসে হয়েছিল ‘হাউডি মোদি’। তার পরে ভারতের গুজরাটের গান্ধীনগরে হয়েছিল ‘নমস্তে ট্রাম্প’। এই দুই মেগা ইভেন্টের সময়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন ট্রাম্প। রবিবার নিউইয়র্কের শহরতলিতে প্রবাসী ভারতীয়দের সমাবেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরে কিছু সময় বরাদ্দ করে রেখেছিলেন ট্রাম্পের জন্য। কিন্তু সেই সময় ট্রাম্প ছিলেন নর্থ ক্যারোলাইনায় নির্বাচনী সমাবেশে। রবিবার প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেন প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি এবং কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স শেখ সাবাহ আল খালিদের সঙ্গে। দিল্লি রওনা দেওয়ার আগে মোদি শেষ বৈঠক সেরে নেন ইফক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকির সঙ্গেও। 

    আরও পড়ুন: “মানবতার সাফল্য নেই যুদ্ধক্ষেত্রে”, বিশ্বকে ফের শান্তি-বাণী শোনালেন মোদি

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে আমেরিকায় বসবাসকারী ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে চাইছেন ট্রাম্প। তার আগে মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে পুরানো বন্ধুত্বের সম্পর্কটা ঝালিয়ে নিতে চেয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে ট্রাম্পের একটি মন্তব্যে বেশ ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি। ভারতের সমালোচনা করে ট্রাম্প বলেছিলেন, “ভারত আমদানি শুল্কের খুবই অপব্যবহার করে থাকে।” ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, ট্রাম্পের এহেন মন্তব্যের জেরে তাঁকে তিরস্কারও করেন (Donald Trump) মোদি। ট্রাম্প-মোদির বহু প্রতীক্ষিত বৈঠক না হওয়ার এটাও একটা কারণ (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সুন্দর পিচাই সহ ১৫ শীর্ষস্থানীয় মার্কিন প্রযুক্তি সিইও। বৈঠক হয়েছে নিউ ইয়র্কের লোটে নিউ ইয়র্ক প্যালেস হোটেলে। সেখানে উদ্ভাবন, সহযোগিতা ও ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তি ক্ষেত্রের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তারই ফাঁকে হয় এই বৈঠক।

    গোলটেবিল বৈঠক (PM Modi)

    এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছিল ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (MIT) স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কাম্পিউটিং, সেমি কন্ডাক্টর এবং বায়েটেকনোলজিতে বিশেষজ্ঞ বিভিন্ন কোম্পানির মাথা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গুগলের সুন্দর পিচাই, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াং এবং অ্যাডোবের শান্তনু নারায়ণের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছেন, “নিউ ইয়র্কে টেক সিইওদের সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ গোলটেবিল বৈঠক করেছি, যেখানে প্রযুক্তি, উদ্ভাবন এবং অন্যান্য বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতির বিষয়গুলিও তুলে ধরেছি, আমি আনন্দিত যে ভারতের ওপর প্রচুর আশাবাদ দেখা যাচ্ছে।” ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই রাউন্ডটেবিল বৈঠক অত্যাধুনিক ক্ষেত্রগুলির ওপর কেন্দ্রীভূত ছিল, যার মধ্যে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, জীবপ্রযুক্তি ও সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তির বিকাশমান পরিসর ও এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগুলি কীভাবে ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বের মানুষের কল্যাণে অবদান রাখছে, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিইওরা গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। তাঁরা উল্লেখ করেছেন কীভাবে প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, যার মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতি ও মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের নীতিই হল সবার জন্য এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রচার করা।” ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রক্ষায় ও প্রযুক্তি নির্ভর উদ্ভাবনের জন্য সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারত দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বৈঠকে উপস্থিত সিইওদের আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত যে অচিরেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (MIT) দেশে পরিণত হবে, বৈঠকে তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত বললে বিশ্ব শোনে, প্রবাসীরাই প্রধান রাষ্ট্রদূত”, নিউ ইয়র্কে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “ভারত বললে বিশ্ব শোনে, প্রবাসীরাই প্রধান রাষ্ট্রদূত”, নিউ ইয়র্কে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রদূত বিদেশে বসবাসকারী ভারতীয়রাই। নিউ ইয়র্কে প্রবাসী ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিন দিনের আমেরিকা সফরে গিয়েছেন তিনি। রবিবার নিউ ইয়র্কে একটি অনুষ্ঠানে আমেরিকার প্রবাসী ভারতীয়েরা তাঁকে সংবর্ধনা জানান। সেখানেই আগামী দিনে ভারতের অবস্থান, পরিকল্পনা সম্বন্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন মোদি। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারত কিছু বললে এখন সারা বিশ্ব সে কথা শোনে। 

    দেশপ্রেমের বার্তা মোদির

    নিউ ইয়র্কে প্রবাসীদের প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তাঁর কথায়, “প্রবাসীদের গুরুত্ব, ক্ষমতার বিষয়ে আমি শুরু থেকেই শ্রদ্ধাশীল। আপনারা সকলে আমার কাছে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্রদূত।” দেশপ্রেমের বার্তা দিয়ে মোদি বলেন, “ভারতীয়দের হৃদয়ে গাঁথা আছে দেশাত্মবোধ। এটাই আমাদের শান্তিপূর্ণ, আইন অনুসরণকারী, দায়িত্ববান বৈশ্বিক নাগরিক তৈরি করে। দেশ তাঁর সন্তানদের প্রতি গর্ববোধ করে। একইসঙ্গে বিশ্বকেও বোঝায় যে ভারত হল বিশ্ব-বন্ধু। আমাদের ভারতীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধই আমাদের অনন্য করেছে।”

    মুখ্যমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রী

    “মোদি অ্যান্ড ইউএস” অনুষ্ঠানে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “যখন স্বাধীনতা সংগ্রাম চলছিল, তখন হাজার হাজার মানুষ জীবনের বলিদান করেছিলেন। আমি স্বরাজের জন্য জীবন দিতে পারিনি, কিন্তু আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার জীবন সু-রাজ (সুশাসন) ও সমৃদ্ধ জীবনের জন্য অর্পণ করব। প্রথম দিন থেকেই এটিই মিশন ছিল।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি কোনওদিন ভাবিনি যে মুখ্যমন্ত্রী হব। কিন্তু যখন হলাম, তখন গুজরাটের সবথেকে বেশি মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী হলাম। তারপর জনগণ আমায় প্রোমোশন দিল, আমায় প্রধামন্ত্রী করল। দেশ ভ্রমণ করে আমি যে শিক্ষা নিয়েছিলাম, তাই-ই আমার সুশাসন মডেলকে আরও শক্তিশালী করেছিল। এই তৃতীয় দফায় আমি আরও তিনগুণ দায়িত্ব নিয়ে এগোচ্ছি।”

    বিশ্ববন্ধু ভারত

    আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভারতের অবস্থান প্রসঙ্গে এদিন মোদি (PM Modi) বলেন, “গত কয়েক বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের গুরুত্ব বেড়েছে। এখন ভারত কিছু বললে সারা বিশ্ব তা শোনে। কিছু দিন আগে আমি যখন বলেছিলাম, এটা যুদ্ধের সময় নয়, সকলে সে কথার গুরুত্ব বুঝেছিল। বিশ্বের কোনও প্রান্তে যখনই কোনও সঙ্কট দেখা দেয়, প্রথম সাড়া দেয় ভারত। বিশ্বের উপর চাপ বৃদ্ধি করা ভারতের উদ্দেশ্য বা অগ্রাধিকার নয়। আমরা চাপ বৃদ্ধি নয়, ভারতের প্রভাব বিস্তার করতে চাই। বিশ্বে আধিপত্য বিস্তার করতে চায় না ভারত। চায় বিশ্বের উন্নতিতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে।”

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    ক্রীড়াক্ষেত্র থেকে ব্যবসা

    আগামী দিনে ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন করা নিয়ে মোদি (PM Modi) জানান, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। শীঘ্রই সে বিষয়ে ইতিবাচক বার্তা আসতে চলেছে। ভারতের ৫জি বাজার আমেরিকার চেয়েও বড়, বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ৯ (Modi in New York)। তিনি বলেছেন, “এখন ভারতের ৫জি বাজার আমেরিকার চেয়েও বড় এবং বিস্তৃত হয়ে গিয়েছে। তা হয়েছে গত দু’বছরের মধ্যে। এখন ভারতে তৈরি ৬জি পরিষেবার জন্য কাজ চলছে। আগামী দিনে ভারত নিজস্ব চিপ তৈরি করতে চলেছে। ভারতে এখন প্রচুর কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমরা এখন আর সুযোগের জন্য অপেক্ষা করি না। আমরাই সুযোগ তৈরি করি। গত ১০ বছরে প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারত নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করে সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নিলামে প্রধানমন্ত্রীর উপহার, রোজগারের টাকা ব্যয় হবে নমামি গঙ্গে প্রকল্পে

    PM Modi: নিলামে প্রধানমন্ত্রীর উপহার, রোজগারের টাকা ব্যয় হবে নমামি গঙ্গে প্রকল্পে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্ন উপহার বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে। তার জেরে জেলও খেটেছেন তিনি। আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) প্রতিবার পাওয়া উপহার নিলামে তোলেন। সেই টাকা দান করে দেন দেশের কল্যাণমূলক কাজে।

    নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের তহবিলে দান (PM Modi)

    এবার যেমন ‘নমামি গঙ্গে’ (Namami Gange Project) প্রকল্পের তহবিলে দান করবেন নিলাম বাবদ রোজগারের টাকা। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তিনি বলেন, “প্রতি বছরই বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সভায় পাওয়া স্মারকগুলি নিলামে তুলি। সেই অর্থ নমামি গঙ্গে প্রকল্পে দান করা হয়। আপনাদের জানাই, এ বছরের নিলাম শুরু হয়ে গিয়েছে। যে স্মারকটি আপনার পছন্দ, সেটি বেছে নিন।” প্রসঙ্গত, নিলাম শুরু হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে। চলবে ২ অক্টোবর পর্যন্ত।

    কী কী বিক্রি হচ্ছে?

    জানা গিয়েছে, এবার ৬০০-রও বেশি স্মারক (PM Modi) রয়েছে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে উপহার স্বরূপ এগুলি পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে যেমন রয়েছে ভাস্কর্য, চিত্র, দেশীয় শিল্পনিদর্শন, তেমনি রয়েছে ২০২৪ সালের প্যারা অলিম্পিকের বিভিন্ন স্মারকও। অযোধ্যার রাম মন্দিরের রেপ্লিকাও রয়েছে। রয়েছে দ্বারকার দ্বারকাধীশের প্রতিমূর্তিও। সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে নাম নথিভুক্ত করে যে কেউ এগুলি সংগ্রহ করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত বলেন, “এই উদ্যোগ ইতিহাসকে আরও আপন করে নিতে মানুষকে উদ্ধুদ্ধ করবে। সেই সঙ্গে তাঁরা এই মহৎ উদ্যোগেও শামিল হতে পারবেন।”

    আরও পড়ুন: “৩৭০ ধারা নিয়ে কংগ্রেস-এনসি জোট একই পৃষ্ঠায়”, পাক মন্ত্রীর মন্তব্যে বিতর্ক

    মিশন গঙ্গা মোদি জমানায় নাম বদলে হয় নমামি গঙ্গে। এই প্রকল্পে ইতিমধ্যেই খরচ হয়ে গিয়েছে বরাদ্দকৃত ২০ হাজার কোটি টাকার অর্ধেকেরও বেশি। নিলাম থেকে সংগৃহীত অর্থও এবার যোগ হবে এই খাতে। ই-নিলামের এই ব্যবস্থা চালু হয় মোদি জমানায়ই, ২০১৯ সালে। ইতিমধ্যেই নিলাম হয়েছে পাঁচবার। আয় হয়েছে ৫০ কোটিরও বেশি (Namami Gange Project) টাকা। এই টাকার পুরোটাই খরচ হয়েছে দেশের কল্যাণে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    PM Modi: বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক মঞ্চ। দেখাও হবে দুজনের। তবে কথা হবে না। কারণ বাংলাদেশে লাগাতার হিন্দু নির্যাতন এবং ইউনূসের সাম্প্রতিক ভারত-বিরোধী অবস্থান। যা ভালো চোখে নেয়নি নয়াদিল্লি। জানা গিয়েছে, সেই কারণেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসের (Muhammad Yunus) সঙ্গে পার্শ্ব বৈঠকে যোগ দেবেন না ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। 

    নিউ ইয়র্কে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    ঘটনাটি তাহলে খুলেই বলা যাক। রাষ্ট্রসঙ্ঘের (United Nations) সভায় যোগ দিতে আগামী সপ্তাহে নিউইয়র্কে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। সেখানে উপস্থিত থাকবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-সহ একাধিক রাষ্ট্রনেতা। বক্তাদের তালিকার ৩৫ নম্বরে নাম রয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। এই সভায় যোগ দিয়ে বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। তবে ইউনূসের সঙ্গে কোনও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দেবেন না তিনি। সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন থেকেই জানা গিয়েছে এ খবর।

    ‘কোয়াড’-এর শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেবেন মোদি

    জানা গিয়েছে, ২১ সেপ্টেম্বর তিন দিনের আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রাষ্ট্রসঙ্ঘের বিশেষ সম্মেলনে ভাষণ দেওয়ার পাশাপাশি ভারত, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও জাপানকে নিয়ে গঠিত ‘কোয়াড’-এর শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেবেন তিনি। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ও অনাবাসী ভারতীয়দের সভায়ও যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তবে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ হচ্ছে না তাঁর।

    অথচ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকে যোগ দিতে মুখিয়ে ছিলেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। জানা গিয়েছে, এই মাসের শুরুর দিকে বাংলাদেশের তরফে ভারতকে অনুরোধ করা হয়েছিল, রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় যোগ দেওয়ার ফাঁকে দুই রাষ্ট্রনেতা যেন পার্শ্ববৈঠকে বসেন। হাসিনা-উত্তর জমানায় দুই দেশের (PM Modi) মধ্যে যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে, তা প্রশমনের লক্ষ্যেই হওয়া প্রয়োজন এই পার্শ্ববৈঠক। তবে বাংলাদেশের অনুরোধ পত্রপাঠ ফিরিয়ে দিয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউনূসের সাম্প্রতিক ভারত-বিরোধী অবস্থান এবং বাংলাদেশে চলতে থাকা হিন্দুদের ওপর আক্রমণ বন্ধে ইউনূস ব্যর্থ হওয়ায় ভারত যারপরনাই ক্ষুব্ধ। সেই কারণেই ইউনূসকে এড়িয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত।

    আরও পড়ুন: আর্থিক মাপকাঠিতে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে বাংলা, বলছে কেন্দ্রের রিপোর্ট

    নয়াদিল্লির রাগের আরও কারণ রয়েছে। দিল্লির বাংলাদেশ হাই-কমিশন ও কলকাতার ডেপুটি হাই-কমিশন থেকে হাসিনার আমলের দুই কূটনীতিককে বরখাস্ত করে ভারতকে বার্তা দিয়েছেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। হাসিনার কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার করেও পরিস্থিতি ঘোরালো করে তুলেছে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার। সব মিলিয়ে ইউনূসকে এড়িয়ে যাওয়াই শ্রেয় বলে মনে করছে নয়াদিল্লি। তাই মোদি-ইউনূস দেখা হলেও, হচ্ছে না পার্শ্ববৈঠক (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: দশ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ভোটগ্রহণ শুরু ২৪ আসনে

    Jammu Kashmir: দশ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ভোটগ্রহণ শুরু ২৪ আসনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কড়া নিরাপত্তায় এক দশক পর বুধবার শুরু হল জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বিধানসভা নির্বাচন৷ সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বুধবার প্রথম দফার ২৪ আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। বুধবারের ভোটগ্রহণ পর্বে সকলকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স বার্তায় তিনি লেখেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরের বিধাসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় নির্বাচনী (Kashmir Assembly Election 2024) এলাকার সকলকে বিপুল সংখ্যক ভোট দিতে এবং গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানাচ্ছি।’’

    নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা উপত্যকা (Jammu Kashmir)

    নির্বাচনের (Kashmir Assembly Election 2024) কারণে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে উপত্যকাকে। বিগত কয়েক দিন ধরে বার বার জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে জম্মু ও কাশ্মীরে। সেই কথা মাথায় রেখেই নিরাপত্তা সাজিয়েছে প্রশাসন। সশস্ত্র আধা সামরিক বাহিনী থেকে শুরু করে জম্মু-কাশ্মীরের পুলিশ— নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সাজানো হয়েছে বহু স্তরে। নির্বাচন শুরু হতেই এক্স বার্তায় কাশ্মীরিদের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লেখেন, ‘‘শুধুমাত্র দৃঢ় ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন সরকারই সন্ত্রাসমুক্ত জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu Kashmir) তৈরি করতে পারে৷ সেখানকার নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করতে পারে এবং উন্নয়ন কাজের গতি বাড়াতে পারে। আজ, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট দিতে যাওয়া ভোটারদের কাছে আমার আবেদন, এমন একটি সরকার গঠনের জন্য বিপুল সংখ্যক ভোট দিন, যা এলাকার যুবকদের শিক্ষা, কর্মসংস্থান, মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং বিচ্ছিন্নতাবাদের অবসানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    সুষ্ঠু নির্বাচন লক্ষ্য কমিশনের

    নির্বাচন (Kashmir Assembly Election 2024) কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফায় ভোটার সংখ্যা ২৩ লক্ষ ২৭ হাজার ৫৮০ জন। উপত্যকায় সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন পরিচালনা করতে বদ্ধ পরিকর কমিশনও। একই সঙ্গে ভোটদানে সর্বাধিক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চায় তারা। সেই মতো একাধিক পদক্ষেপও করেছে কমিশন এবং পুলিশ। যেখানে যেখানে ভোট, সেই সব এলাকায় চলছে রুটমার্চও। বুধবার, জম্মুতে আটটি এবং কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) ১৬ আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। প্রথম দফায় ২১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন, প্রতি বছর কীভাবে পালিত হয় দিনটি?

    Narendra Modi: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন, প্রতি বছর কীভাবে পালিত হয় দিনটি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন। তাঁর কাছে অবশ্য দিনটি অন্য যে কোনও কাজের দিনের মতোই। এই দিনটি ‘সেবা পর্ব’ রূপে পালন করা হয়ে থাকে। বিজেপি প্রতি বছর তাঁর জন্মদিন (Birthday) থেকে এক পক্ষকালব্যাপী নাগরিক কল্যাণ এবং মানবজাতির সেবা প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনের জন্য কাজ করে থাকে। উল্লেখ্য, তিথি অনুযায়ী এবছর তাঁর জন্মদিনে বিশ্বকর্মা পুজোও পড়েছে। মঙ্গলবার থাকতে পারে দেশবাসীর জন্য বিরাট চমক।

    রক্তদান শিবির ও স্বচ্ছতা অভিযানের ডাক বিজেপির (Narendra Modi)

    নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদি (Narendra Modi) ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫০ সালে গুজরাটের মেহসানা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি টানা তিনবারের জন্য, ২০০১ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ওই রাজ্যে। একই ভাবে ২০১৪ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। প্রতি বছরের মতো এই বছরও বিজেপি সাংগঠনিক ভাবে তাঁর জন্মদিন মঙ্গলবার হওয়ায় ‘সেবা পাখওয়ারা’ বা ‘সেবা পর্ব’ চালু করতে চলেছে। সারা দেশ জুড়ে রক্তদান শিবির ও স্বচ্ছতা অভিযানের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছে বিজেপি। দলীয় কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকরা দেশের নানা হাসপাতাল, স্কুল এবং অন্যান্য জায়গায় পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাবেন। উল্লেখ্য, মোদি সরকারের ‘স্বচ্ছ ভারত অভিযান’ প্রকল্পটি একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম হিসেবে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান জার্নাল ‘নেচার’-এ বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজারেরও এরও বেশি শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে মোদির প্রকল্প।

    সুরাটে ব্যবসায়ীদের ভর্তুকি ও ছাড় ঘোষণা

    রাজস্থানের জনপ্রিয় আজমের শরিফ দরগায় প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন (Birthday) উদযাপন করতে ৪০০০ কেজির নিরামিষ ভোজনের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। একই ভাবে গুজরাটের সুরাটে, অনেক ব্যবসায়ী ১৭ সেপ্টেম্বর অফারগুলিতে ১০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ঘোষণা করেছেন৷ এই ভর্তুকি এবং ছাড়গুলি একাধিক হোটেল, বাজার, পরিবহণ পরিষেবা-সহ বিভিন্ন বিভাগে প্রযোজ্য হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ৭৩ কেজি লাড্ডু কেক কেটেছিলেন ২০২৩ সালে

    গত বছর ২০২৩ সালে, প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) দেশের কৃষক, শ্রমিক এবং কারিগরদের জন্য একটি লাভজনক স্কিমের ঘোষণা করেছিলেন। বিশ্বকর্মা যোজনায় ঐতিহ্য এবং পরম্পরা বাহিত কারিগরদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বনির্ভর করার প্রকল্প চালু করা করেছিলেন। একই সঙ্গে গত বছর ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন অ্যান্ড এক্সপো সেন্টার (আইআইসিসি) এবং দিল্লি বিমানবন্দর এক্সপ্রেস লাইনের সম্প্রসারণ করেছিলেন। তাঁর বয়সের প্রতীক হিসেবে একটি প্রচলিত কেকের পরিবর্তে ৭৩ কেজি লাড্ডু কেক কেটেছিলেন মোদি। সেই সঙ্গে আনন্দ উদযাপনের অংশ হিসেবে হনুমান মন্দিরে ‘অখণ্ড রামায়ণ পাঠ’-এরও আয়োজন করা হয়েছিল।

    নামিবিয়া থেকে ছাড়া হয়েছিল চিতা

    উল্লেখ্য ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, মোদিজির (Narendra Modi) জন্মদিনে নামিবিয়া থেকে গোয়ালিয়রে আটটি বড় চিতা আনা হয়েছিল। চিতাগুলিকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে (কেএনপি) ছাড়া হয়েছিল। পেশাদার ক্যামেরা দিয়ে তাদের ছবিও তুলেছিলেন তিনি। আবার ওই বছরেই জন্মদিনকে উদযাপনের একটি বিশেষ মুহূর্তকে চিহ্নিত করতে দেশটি একদিনে ২.২৬ কোটি কোভিড টিকা প্রদান করা হয়েছিল। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধকে ত্বরান্বিত করতে একটি বিশেষ অভিযান ছিল।

    আরও পড়ুনঃ তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    ‘নমামি নর্মদা’ পালন করেছিলেন ২০১৯ সালে

    যেহেতু দেশটি ২০২০ সালে মহামারীর কবলে ছিল, তাই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) জন্মদিন উদযাপন করা হয়নি। তবে ‘সেবা সপ্তাহ’-এর অংশ হিসেবে ক্যাম্প ও হেল্প ডেস্কের আয়োজন করা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করার সময় দরিদ্রদের রেশন বিতরণও করা হয়েছিল। আবার ২০১৯ সালে গুজরাটের কেভাদিয়ায় ‘নমামি নর্মদা’ উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন মোদি। এটি ১৩৮.৮৮ মিটারের পূর্ণ জলাধারকে ভরাট প্রকল্পকে চিহ্নিত করার জন্য জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছিল। তিনি একই সঙ্গে স্ট্যাচু অফ ইউনিটির কাছে বিশাল জনসমাবেশে ভাষণও দিয়েছিলেন। তাই এবারও হয়তো থাকবে কোনও বিরাট চমক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share