Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Saumitra Khan: “পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানাতে চাইছেন মমতা”, তোপ দাগলেন সৌমিত্র

    Saumitra Khan: “পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানাতে চাইছেন মমতা”, তোপ দাগলেন সৌমিত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে আসা উদ্বাস্তুদের পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করলেন বিজেপি (BJP) সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan)। তৃণমূল নেত্রীকে তুলোধনা করলেন। একইসঙ্গে সীমান্তে নিরাপত্তা আরও কড়া করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করলেন।

    ঠিক কী বলেছেন বিজেপি সাংসদ? (Saumitra Khan)

    বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan) বলেন, “পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানানোর ডাক দিয়েছেন মমতা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব, অবিলম্বে বিএসএফকে সতর্ক করা হোক। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সতর্ক করা হোক। যাতে একটাও রোহিঙ্গাও ঢুকতে না পারে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রোহিঙ্গাদের নিয়ে এসে গ্রেটার বাংলাদেশ তৈরি করবেন, ২১ জুলাই তিনি এই বার্তা দিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য ভারতের গণতন্ত্র প্রশ্নের মুখে পড়বে। ভারতবর্ষ কোনও পান্থশালা নয়, যে কেউ আসবে খাবে আর চলে যাবে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গাদের কোনও মতে প্রবেশ করতেআমরা দেব না। সেজন্য আমরা প্রাণ দিতে রাজি আছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখব যে অবিলম্বে সীমান্তে পাহারার কড়াকড়ি করা হোক। নইলে ভারতবর্ষের বড়ই বিপদ।”

    আরও পড়ুন: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’ মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    ঠিক কী বলেছিলেন মমতা?

    রবিবার ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চ থেকে মমতা বলেন, “বাংলাদেশ নিয়ে কিছু বলব না। ওটা আলাদা দেশ। যা বলবে ভারত সরকার বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, যদি অসহায় মানুষ বাংলার দরজায় কড়া নাড়ে তাহলে আমরা নিশ্চিত ভাবে আশ্রয় দেব। রাষ্ট্রসংঘের একটা নির্দেশ আছে, কেউ যদি শরণার্থী হন, তাহলে তার পাশের এলাকাকে সেই বিষয়টা সম্মান জানাতে হবে। তবে বাংলাদেশ নিয়ে কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না। আমরা যেন কোনও অশান্তি না করি। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও উত্তেজনায় না জড়াই। তবে তাদের প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।” মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করল বিজেপি (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Budget 2024: “সংসদের সময় নষ্ট করবেন না”, বাজেটের আগে বিরোধীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    Union Budget 2024: “সংসদের সময় নষ্ট করবেন না”, বাজেটের আগে বিরোধীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদকে সচল রাখতে বিরোধী সাংসদের কাছে অনুরোধ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাজেট অধিবেশন (Union Budget 2024) শুরুর আগে সোমবার বিরোধীদের উদ্দেশে মোদির আর্জি, “আগামী পাঁচ বছর দেশের জন্য লড়তে হবে। দলগত রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠতে হবে।” রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে দেশের উন্নয়নের জন্য় সবাইকে এগিয়ে আসার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)।

    বিরোধীদের উদ্দেশে মোদির বার্তা

    আগামিকাল, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই যে বাজেট (Union Budget 2024) পেশ হবে সেটা অমৃতকালের জন্য বাজেট বলে দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “আমাদের ৫ বছরের যে সুযোগ মিলেছে। এই বাজেট সেই লক্ষ্য়েই তৈরি হয়েছে। বিকশিত ভারতের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য ওই বাজেট তৈরি হচ্ছে। ৬০ বছর পর কোনও সরকার তৃতীয়বারের জন্য ফেরত এসেছে। তৃতীয় বারের জন্য প্রথম বাজেট তৈরির সৌভাগ্য হয়েছে। এটা অত্যন্ত গৌরবের কথা।” সংসদ অধিবেশন শুরুর আগে এদিন বিরোধীদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা, “নির্বাচিত সব সাংসদ ও রাজনৈতিক দলগুলির কর্তব্য হল আগামী ৫ বছর দেশের জন্য লড়াই করা। আসুন আমরা আগামী ৪ থেকে সাড়ে ৪ বছর রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করি। ভোটের সময় যা করার করবেন, কিন্তু তার আগে পর্যন্ত ২০৪৭-এর স্বপ্ন পূরণের জন্য লড়াই করুন। ১৪০ কোটি দেশবাসী যে সরকারকে সেবার সুযোগ দিয়েছে, তার কণ্ঠস্বর রুদ্ধ করবেন না। সব দলের কাছে আবেদন যাঁরা প্রথম সংসদে এসেছেন তাঁদের সংসদে আলোচনার সুযোগ দিন। এই সদন দেশের জন্য, দলের জন্য নয়।”

    বিরোধীদের উদ্দেশে মোদির বার্তা

    বাজেট (Union Budget 2024) অধিবেশনের আগে একসঙ্গে কাজ করার বার্তা দিলেও বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিতেও ছাড়েননি প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। মোদি বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠরোধ করার কোনও অধিকার তাঁদের নেই। দেশবাসী বিরোধীদের দেশের জন্য পাঠিয়েছে, দলের জন্য পাঠায়নি। দেশ নেতিবাচক রাজনীতি চায় না, উন্নতির বিচারধারা চায়।” কণ্ঠরোধ করা হলেও বিরোধীদের কোনও অনুশোচনা নেই বলেও অভিযোগ মোদির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UNESCO World Heritage Centre: ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টারে ১০ লাখ ডলার দেবে ভারত! ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

    UNESCO World Heritage Centre: ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টারে ১০ লাখ ডলার দেবে ভারত! ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টারের (UNESCO World Heritage Centre) জন্য এক মিলিয়ন ডলার দেবে ভারত। রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছেন যে, ভারত, বিশেষ করে গ্লোবাল সাউথের দেশগুলিতে ঐতিহ্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সাহায্যের জন্য ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টারে এক মিলিয়ন ডলার দান করবে। এদিন নয়াদিল্লিতে ভারত মণ্ডপে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির ৪৬ তম অধিবেশনের উদ্বোধনে বক্তৃতার সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, ”ভারত বিশ্ব ঐতিহ্য সংরক্ষণকে তার দায়িত্ব বলে মনে করে। তাই শুধুমাত্র ভারতেই নয় বরং ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য ভারত গ্লোবাল সাউথের দেশগুলোতেও সহায়তা প্রদান করছে।”  

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য (PM Modi) 

    এদিন বক্তৃতার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”ভারত কম্বোডিয়ার আঙ্কোর ওয়াট, ভিয়েতনামের চাম মন্দির এবং মায়ানমারের বাগান স্তূপের মতো অনেক ঐতিহ্যের সংরক্ষণে সহায়তা করছে।” এরপরেই মোদি বলেন, ”আমি ঘোষণা করছি, ভারত ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টারে (UNESCO World Heritage Centre) এক মিলিয়ন ডলার দান করবে। এই অনুদানটি সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হবে।” এদিন একে অপরের ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সবাইকে একত্রিত হওয়ারও আহ্বানও জানান প্রধানমন্ত্রী। 

    গত ১০ বছরে ভারতের উন্নয়ন 

    এদিন বক্তৃতায় মোদির (PM Modi) সময়কালে ভারতের উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”গত ১০ বছরে ভারত আধুনিক উন্নয়নের নতুন মাত্রা স্পর্শ করেছে। সে কাশীর বিশ্বনাথ করিডোর হোক কিংবা অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ বা প্রাচীন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ক্যাম্পাস, সারা দেশে এমন অসংখ্য কাজ হচ্ছে। আজ, আয়ুর্বেদের উপকারিতা সমগ্র বিশ্বে পৌঁছেছে, কিন্তু এটি ভারতের বৈজ্ঞানিক ঐতিহ্য। তাই ভারতের ঐতিহ্য শুধু ইতিহাস নয়, বিজ্ঞানও।”      
    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, বিশ্বে ঐতিহ্যের বিভিন্ন স্থান রয়েছে, কিন্তু ভারত এতই প্রাচীন যে বর্তমানের প্রতিটি বিন্দু একটি গৌরবময় অতীতের ঘটনা বর্ণনা করে। বিশ্ব দিল্লিকে ভারতের রাজধানী হিসাবে জানে, তবে এই শহরটি হাজার বছরের ঐতিহ্যের কেন্দ্রও। এখানে, প্রতিটি পদক্ষেপে আপনি ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের সাক্ষী হবেন। এখান থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে কয়েক টন ওজনের একটি লোহার স্তম্ভ। এই লোহার স্তম্ভটি ২০০০ বছর ধরে খোলা আকাশের নীচে রোদ, ঝড়, জল মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তবুও এখনও পর্যন্ত এতে কোনও জং বা মরচে পড়েনি। ফলে এর থেকেই বোঝা যায় সেই সময়েও ভারতের ধাতুবিদ্যা কতটা উন্নত ছিল।   

    আরও পড়ুন: “বিজেপি করে বলেই পিটিয়ে খুন করেছে তৃণমূল”, দাবি পরিবারের

    আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাচ্ছে ‘মায়দাম’

    একইসঙ্গে এদিন প্রধানমন্ত্রী জানান যে উত্তর-পূর্ব ভারতের একটি ঐতিহাসিক স্থানকে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের (UNESCO World Heritage Centre) তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন যে, উত্তর পূর্ব ভারতের ঐতিহাসিক ‘মায়দাম’ ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এটি হবে ভারতের ৪৩ তম বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান এবং উত্তর পূর্ব ভারতের প্রথম ঐতিহ্যবাহী স্থান যা সাংস্কৃতিক বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা পাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Criticize Mamata: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’! মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    BJP Criticize Mamata: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’! মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশিদের আশ্রয় দেওয়া নিয়ে রাজ্য সরকার কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে না। সেই বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও এক্তিয়ারই নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের (BJP Criticize Mamata)। পুরো বিষয়টির উপরে নজর রাখছে কেন্দ্র সরকার। বাংলাদেশিদের (Unrest Bangladesh) রাজ্যে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের সমালোচনা করল বিজেপি।

    মমতার মন্তব্যের সমালোচনা মালব্যের

    বাংলাদেশ থেকে কেউ পশ্চিমবঙ্গের দরজায় এলে ফেরাবেন না, রবিবার ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের সভা থেকে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলছে বাংলাদেশে। গত কয়েক দিনে সেই আন্দোলনে (Unrest Bangladesh) হিংসা ছড়িয়েছে। মমতার এই মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছেন বিজেপির (BJP Criticize Mamata) তথ্যপ্রযুক্তি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। তাঁর প্রশ্ন, মমতাকে সেই অধিকারটা কে দিয়েছেন? কোনও রাজ্যের হাতে নাগরিকত্ব বা অভিবাসন সংক্রান্ত কোনও ক্ষমতা নেই। পুরো বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে আছে। সেইসঙ্গে মালব্য অভিযোগ করেন, ভোটে জেতার জন্য বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে প্রবেশ করা লোকজনদের নিজেদের রাজ্যে ঠাঁই দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তৃণমূল-সহ ইন্ডিয়া জোটের নেতা-নেত্রীরা। মালব্যের কথায়, ‘বাংলা থেকে ঝাড়খণ্ড পর্যন্ত অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার যে ভয়ংকর পরিকল্পনা আছে, তার একটা অংশ হল এই বিষয়টি, যাতে ওরা নির্বাচনে জিততে পারে।’

    মমতার মন্তব্যে অসন্তুষ্ট কেন্দ্র

    মমতার এই মন্তব্যে বিরক্তি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার (BJP Criticize Mamata)। সরাসরি কেন্দ্রের তরফে কোনও বিবৃতি জারি না করা হলেও মমতার কথায় মোদি, জয়শংকররা যে প্রসন্ন হননি, তা বুঝিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের এক সূত্র। কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ‘এগুলি এমন বিষয়, যেগুলি সামলায় কেন্দ্রীয় সরকার। এই বিষয়ে রাজ্য সরকারের তো কোনও এক্তিয়ারই নেই। এসব মন্তব্য (মমতা যে কথা বলেছেন) সম্পূর্ণভাবে ভুল।’ আর মমতার কথায় যে কোনও পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না, সেটাও বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশে (Unrest Bangladesh) পড়ুয়াদের যে বিক্ষোভ চলছে, তা নেহাতই সেই দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারত অন্য কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিশ্বেমঞ্চে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র জয়জয়কার, সাফল্যকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিশ্বেমঞ্চে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র জয়জয়কার, সাফল্যকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র (Make In India) আওয়াজ তুলেছিলেন তিনিই। তারপর যমুনা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। সাফল্যের মুখ দেখেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগ। আন্তর্জাতিক মঞ্চেও ভারতীয় অর্থনীতির জয়গাথা গাইছে এই ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’। প্রত্যাশিতভাবেই যারপরনাই খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর একটি পোস্ট রিপোস্ট করেছে ‘মাইগভইন্ডিয়া’। তাতে বলা হয়েছে, কীভাবে ভারতে তৈরি হস্তশিল্প প্রভাব ফেলছে তামাম বিশ্বে।

    ‘মাইগভইন্ডিয়া’র পোস্ট (PM Modi)

    বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদন তুলে ধরে ‘মাইগভইন্ডিয়া’র পোস্টে লেখা হয়েছে, “ফ্রম লোকাল ক্র্যাফ্ট টু গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট: দ্য মেড ইন ইন্ডিয়া সাকসেস স্টোরি। মেড ইন ইন্ডিয়ার উদ্যোগ দেখিয়ে দিচ্ছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন প্রোডাক্টের ব্যাপক সাফল্য। ভারতীয় সাইকেল থেকে ডিজিটাল পেমেন্ট, ভারত তার প্রোডাক্ট দিয়ে বিশ্বে ঝড় তুলেছে। মেড ইন্ডিয়ার যাত্রা সম্পর্কে জানুন। কারণ এটি আন্তর্জাতিক বাজার ধরে ফেলেছে, আকর্ষণ করেছে বিশ্বের নজর।”

    আমূলের জনপ্রিয়তা

    সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট তুলে ধরে ‘মাইগভইন্ডিয়া’ জানাচ্ছে, রাশিয়ান সৈনরা ব্যবহার করছেন মেড ইন্ডিয়া বুট। বিশ্বে (PM Modi) কাশ্মীরি উইলো ব্যাটের কী বিপুল জনপ্রিয়তা, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতের প্রথম কো-অপারেটিভ সোশ্যাইটি কীভাবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে, তা-ও জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘আমূল ভারতের ইউনিক ফ্লেভার তুলে ধরেছে বিশ্বে। তারা আমেরিকায়ও প্রোডাক্ট লঞ্চ করছে। এই যে আন্তর্জাতিক প্রসার, এটা প্রমাণ করে ভারতীয় ডেয়ারি প্রোডাক্টের বিশ্বজনীন আবেদন। বিশ্বজুড়ে ভারতের স্বাদ ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগী হয়েছে আমূল।’

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    ইউনিফায়েড পেমেন্ট সিস্টেমেরও জয়গান গাওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘ইউপিআই সিস্টেম বর্তমানে একটি বৈশ্বিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে চলছে ডিজিটাল লেনদেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর লঞ্চ হয় মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগ। বিনিয়োগ, আবিষ্কার, উন্নত পরিকাঠামো গড়ে তোলার পাশাপাশি ভারতকে একটি ম্যানুফ্যাকচারিং, ডিজাইন এবং ইননোভেশন হাবে পরিণত করাই ছিল এর উদ্দেশ্য।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যগাথার কথা শোনা গিয়েছিল মার্কিন সংস্থা ব্লুমবার্গ নিউজেও। তারা জানিয়েছিল, মার্কিন কোম্পানি অ্যাপলের প্রতি সাতটা আইফোনের মধ্যে একটি তৈরি হচ্ছে ভারতেই (Make In India)। উল্লেখ্য যে, বর্তমানে অ্যাপলের আইফোন ১২ থেকে আইফোন ১৫ মডেল তৈরি হচ্ছে ভারতেই (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড, মোদির অনুগামীর সংখ্যা ছাড়াল ১০ কোটির চৌকাঠ

    PM Modi: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড, মোদির অনুগামীর সংখ্যা ছাড়াল ১০ কোটির চৌকাঠ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড গড়ে ফেললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে (World Leader)। তিনি বিশ্বের জনপ্রিয়তম নেতাও। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর অনুগামীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটির চৌকাঠ। এই মাধ্যমে অন্য ভারতীয় নেতাদের চেয়েও বেশ কয়েকগুণ এগিয়ে প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে অনুগামীর সংখ্যার নিরিখে ভারতের অন্য নেতারা যখন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছেন, তখন রীতিমতো দৌড়চ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

    ক্স হ্যান্ডেলে কে কোথায় দাঁড়িয়ে (PM Modi)

    এক্স হ্যান্ডেলে লোকসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর অনুগামীর সংখ্যা ২.৬৪ কোটি। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের রয়েছে ২.৭৫ কোটি অনুগামী। এর পরেই রয়েছেন সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব। তাঁর অনুগামীর সংখ্যা ১.৯৯ কোটি। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোর অবস্থা আরও করুণ। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর অনুগামীর সংখ্যা মাত্রই ৭৪ লক্ষ। এক্স হ্যান্ডেলে অনুগামীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় খুশি প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) স্বয়ং। লিখেছেন, “এক্স হ্যান্ডেলে ১০০ মিলিয়ন ফলোয়ার্স! ভাইব্র্যান্ট এই মিডিয়ায় আলোচনা চলতেই থাকুক, বিতর্ক চলতে থাকুক, চলতে থাকুক অন্তর্দৃষ্টি, চলতে থাকুক গঠনমূলক সমালোচনাও। ভবিষ্যতে এই মাধ্যমে আরও বেশি সময় দেব।”

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রীর ফলোয়ার সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যাওয়ায় তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “মোদী ফেনোমেনায় মজেছে এক্স হ্যান্ডেল। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা। মোদিজি ১০০ মিলিয়ন ফলোয়ার্সের গণ্ডি পার করেছেন।” তিনি বলেন, “মোদিজি অপ্রতিরোধ্য। তাঁর কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা (World Leader) জনপ্রিয় নেতা।”

    আরও পড়ুন: প্রাণঘাতী হামলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হতে পারে রিপাবলিকানদের ‘ট্রাম্প কার্ড’

    এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি নেতা  জেপি নাড্ডা লিখেছেন, “এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রীর অনুগামীর সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন ছুঁয়েছে। এই প্রাপ্তি একটা দলিল। মানুষের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।  তিনিই বিশ্বের প্রথম নেতা, যিনি এই বেঞ্চমার্ক ছুঁলেন। তাঁর নেতৃত্বে ভারত এক উচ্চতায় পৌঁছেছে, যার জন্য গোটা বিশ্বকে আজ ভারত গুরুত্ব দিচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “সংখ্যালঘুরা বোমা তৈরি করবে, সংখ্যাগুরুরা বড় দায়িত্বে থাকবে, হতে পারে না”, বিস্ফোরক তৃণমূল নেতা

    Birbhum: “সংখ্যালঘুরা বোমা তৈরি করবে, সংখ্যাগুরুরা বড় দায়িত্বে থাকবে, হতে পারে না”, বিস্ফোরক তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমানেই ২১ জুলাই, তৃণমূলের বড় কার্যক্রম। আর তাকে কেন্দ্র করে বিশেষ বৈঠক আয়োজন করা হয়েছিল বীরভূম (Birbhum) জেলার মাঠপালশা গ্রাম পঞ্চায়েতে। এই পঞ্চায়েতের উপ-প্রধান শেখ ইউনিস মুসলমান ভোট এবং অধিকার নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, “সংখ্যালঘুরা বোমা তৈরি করবে, সংখ্যাগুরুরা বড় দায়িত্বে থাকবে, হতে পারে না।”  

    তৃণমূল নেতা ঠিক কী বললেন (Birbhum)?

    তৃণমূল নেতা শেখ ইউনিস (Birbhum) বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যা লঘুদের একমাত্র পথ হল তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা দিদি আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। কাজল শেখ নানুরে এবং সিউড়ি ২ নম্বর ব্লকে নেতৃত্ব দেখিয়েছেন। ৬৭ হাজার ভোটারদের মধ্যে তৃণমূল ২৭ হাজার ভোটে লিড দিয়েছে। মুসলমানেরা ঢেলে ভোট দিয়েছে তৃণমূলকে। তাই আমাদের সংগঠিত হতে হবে। সংখ্যাগুরু হয়ে যাঁরা বড় বড় পদ নিয়ে বসে আছেন, তাঁদের নিয়েও ভাবতে হবে। সংখ্যালঘু মুসলমানেরা কোথায় যাবেন? এই সব নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। কোর কমিটি মেম্বারদের আঙুল তুলে বুঝিয়ে দিতে হবে, বুথেই জিততে পারছেন না, জেলায় আবার কীসের দায়িত্ব নেবেন। বোমা বাঁধা থেকে লাঠি সব আমরা করব, আর পদের বেলায় শুধু সংখ্যাগুরু! এই সবকিছু ভাবতে হবে। এই সিস্টেম মানা যাবে না।”

    আর কী বললেন?

    তৃণমূল নেতা শেখ ইউনিস (Birbhum) আরও বলেছেন, “যদি বিজেপি ৪০০ আসন পেতো তাহলে কি আমরা ঠিক মতো নামাজ পড়তে পারতাম? ইসলামি ধর্মীয় আচার ঠিক করে পালন করতে পারতাম তো? উত্তর প্রদেশের যোগী দাবি করেছেন এখনে মসজিদে মাইক বাজে না, রাস্তায় কেউ নামাজ পড়েন না। কিন্তু বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে গিয়েছে। অযোধ্যা থেকে শুরু করে রামের যাত্রা পথে যেখানে যেখানে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে, সেখানে সেখেনে হেরেছে। তাই সংখ্যাগুরুদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হবে। মোদি ৭৩ শতাংশ হিন্দু সমাজকে একত্রিত করতে চেয়েছিলেন। আমরা কত? কোথাও ২৭ বা ২৫ শতাংশ মুসলমান, বাকি তো সব সংখ্যাগুরু। তাই ভাবতে হবে, ওরা জিতে গেলে আমাদের কী অবস্থা হতো? তৃণমূল একমাত্র আমাদের পথ।”

    আরও পড়ুনঃ যুবক-যুবতীকে ‘ছেলেধরা’ সন্দেহে গুজব! পুলিশকে লক্ষ্য করে হামলা গ্রামবাসীর, উত্তেজনা আসানসোলে

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির জেলা সভাপতি (Birbhum) ধ্রুবকুমার সাহা বলেছেন, “তার মানে নির্বাচনে তৃণমূলের অস্ত্র সংখ্যালঘু। তারাই বোমা বাঁধে, লাঠি ধরে। আসল সত্য ফাঁস হয়েছে। সংখ্যালঘুদের বোধোদয় হয়েছে। ২০২৬ সালে তাদের মনে শুভবুদ্ধির উদয় হোক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ৪১ বছর পরে অস্ট্রিয়া সফরে ভারতের রাষ্ট্রপ্রধান, ভিডিও প্রকাশ করলেন মোদি

    Narendra Modi: ৪১ বছর পরে অস্ট্রিয়া সফরে ভারতের রাষ্ট্রপ্রধান, ভিডিও প্রকাশ করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪১ বছর পরে অস্ট্রিয়া সফরে গেলেন কোনও ভারতীয় রাষ্ট্রপ্রধান। তাঁর এই সফরে ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্ব এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে, এমন বার্তাও দিতে শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। সম্প্রতি, দুদিনের সফরে রাশিয়া ও অস্ট্রিয়া যান তিনি। বুধবারই অস্ট্রিয়াতে প্রবাসী ভারতীয়দের উদ্দেশে ভাষণও দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। অস্ট্রিয়া সফরের নানা মুহূর্তের ছবি-ভিডিও নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তাঁর দুদিনের সফরে তিনি কোন কোন কর্মসূচিতে (Modi visits Vienna) যোগ দিয়েছেন সে কথাও নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন প্রধানমন্ত্রী।

    ভিয়েনায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আমি অত্যন্ত খুশি 

    মোদির (Narendra Modi) ওই এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে দেখা যাচ্ছে, অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর মোদির সঙ্গে সেলফি তুলছেন। তাঁদের একান্ত আড্ডার মুহূর্তের ছবিও ধরা পড়েছে ভিডিওতে। অস্ট্রিয়া সফর শেষে সেদেশের চ্যান্সেলরকে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। অস্ট্রিয়া সফরকে ঐতিহাসিক বলে আখ্যায়িত করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, “অস্ট্রিয়া সফর ঐতিহাসিক। দুই দেশের বন্ধুত্ব আরও একধাপ এগোল। ভিয়েনায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আমি অত্যন্ত খুশি।”

    অস্ট্রিয়াতেও মোদি-মোদি (Narendra Modi) ধ্বনি

    বুধবারই ভিয়েনায় এক বিশেষ কমিউনিটি ইভেন্টে যোগ দেন তিনি। সেখানে গিয়ে তিনি জানান, ৭৫ বছর পূর্ণ হল ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্বের। প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে ওঠার পরই চারপাশ থেকে ‘মোদী-মোদী’ (Narendra Modi) ধ্বনি শোনা যায়। শুধু এই অনুষ্ঠান নয়, অস্ট্রিয়ায় একাধিক নেতার সঙ্গে দেখা করেছেন তিনি। এর পাশাপাশি তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে শিল্পপতিদেরও। প্রসঙ্গত, ভিয়েনার (Modi visits Vienna) আগে মস্কো যান মোদী। সেখানে ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    PM Modi: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দুদিনের রাশিয়া সফরের পরই মঙ্গলবার রাতে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার সারাদিন ঠাসা কর্মসূচি ছিল তাঁর। কিন্তু তার মাঝেই নোবেলজয়ী এবং কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গারের (Anton Zeilinger) সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় তাদের মধ্যে কোয়ান্টাম ফিজিক্স এবং আধ্যাত্মিকতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। আর তখনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ হন নোবেলজয়ী বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে তিনি বলেন, “আমার মতে, প্রধানমন্ত্রী মোদি একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি। বর্তমান সময়ে অনেক রাষ্ট্রনেতার মধ্যে এই গুণ প্রয়োজন।” 

    কী জানালেন নোবেলজয়ী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর নোবেলজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী (Anton Zeilinger) বলেন, “খুব ভালো আলোচনা হয়েছে আমাদের মধ্যে। আমরা আধ্যাত্মিক বিষয়, কোয়ান্টম টেকনোলজি, কোয়ান্টম ফিজিক্স নিয়ে আলোচনা করেছি। আমার মনে হয়েছে, উনি একজন আধ্যাত্মিক রাষ্ট্রনেতা। বর্তমান সময়ে অনেক রাষ্ট্রনেতার মধ্যে এই গুণ থাকা প্রয়োজন।”

    এক্স হ্যান্ডস পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর  

    অন্যদিকে, এই সাক্ষাৎকারের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে নোবেলজয়ীর সঙ্গে আলাপের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, “নোবেলজয়ী অ্যান্টন জেলিঙ্গারের (Anton Zeilinger) সঙ্গে অসাধারণ বৈঠক হয়েছে। কোয়ান্টম মেকানিক্সে তাঁর কাজ আগামী প্রজন্মের গবেষক ও উদ্ভাবকদের পথ প্রদর্শন করবে। জ্ঞান ও নতুন কিছু শেখার জন্য ওনার আগ্রহ স্পষ্ট দেখা যায়। আমি ন্যাশনাল কোয়ান্টম মিশন, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন নিয়ে একাধিক বিষয়ে আলোচনা করেছি। ওনার লেখা বই পেয়ে খুব খুশি আমি।”

    আরও পড়ুন: অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের পর্দাফাঁস! দিল্লি পুলিশের জালে অভিযুক্তরা

    উল্লেখ্য, পদার্থবিজ্ঞানীর সঙ্গে সাক্ষাতের আগের দিন, প্রধানমন্ত্রী মোদি অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নেহামারকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে মোদি (PM Modi) বলেন, “উনিশ শতকে এখানেই ঐতিহাসিক ভিয়েনা কংগ্রেস হয়। ইউরোপে শান্তি ফেরাতে যা দিশা নির্দেশ করেছিল। আজ আমি ও চ্যান্সেলর নেহামার ইউক্রেনের হিংসা, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি— সব নিয়েই কথা বলেছি।” এরপর মোদি বলেন, “আগেও বলেছি, এই সময় যুদ্ধের নয়। কোনও নিরপরাধ মানুষের প্রাণহানিকে মেনে নেওয়া যায় না, তা সে যেখানেই হোক। ভারত ও অস্ট্রিয়া যত দ্রুত সম্ভব শান্তি ফেরানোর জন্য কূটনীতিতে জোর দিতে চাইছে। সবার সঙ্গে সংযোগ তৈরি করতে রাজি।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    PM Modi: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া সফরের মাঝেই দু’দিনের অস্ট্রিয়া (Vienna) সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৯ জুলাই, মঙ্গলবার ভিয়েনায় যাবেন তিনি। সেখানে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার ভ্যান ডার বেলেন এবং চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। দুই রাষ্ট্রপ্রধানই ভারত এবং অস্ট্রিয়ার ব্যবসায়ী নেতাদের সামনে ভাষণ দেবেন। প্রসঙ্গত, গত ৪০ বছর পর এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পা রাখছেন ভিয়েনায়। মোদির আগে এই দেশে পা রেখেছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, ১৯৮৩ সালে।

    দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর অস্ট্রিয়া সফরের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বিদেশ সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা জানান, অস্ট্রিয়া মধ্য ইউরোপের একটি দেশ। পরিকাঠামো, পুনর্নবীকরণ শক্তি, উচ্চ প্রযুক্তি ক্ষেত্র, স্টার্ট আপ সেক্টর, মিডিয়া এবং এন্টারটেনমেন্ট ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বড় সুযোগ রয়েছে। ভারত-অস্ট্রিয়া বাণিজ্য এবং লগ্নি-লিঙ্কেজের ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি। কাটরা বলেন, “দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে বলে আমরা আশাবাদী। আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়েও আলোচনা হবে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। মিউচুয়াল ইন্টারেস্ট এবং অংশীদারিত্বের সুযোগ কীভাবে আরও প্রসারিত করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হবে দুই দেশের।”

    ভারত-অস্ট্রিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বর্ষ পূর্তি

    সোমবারই রাশিয়া সরকারের আমন্ত্রণে মস্কোয় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ওই রাতেই তাঁর সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মোদি-পুতিনের এই সাক্ষাৎকার ছিল ২২তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলন শেষেই অস্ট্রিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। চলতি বছর ভারত-অস্ট্রিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বর্ষ পূর্তি। ১৯৫৫ সালে অস্ট্রিয়ায় প্রথম পা রাখেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু। তবে প্রধানমন্ত্রী না গেলেও, বিভিন্ন সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিরা গিয়েছেন অস্ট্রিয়া সফরে।

    আর পড়ুন: বিপত্তারিণী পুজোয় তেরো সংখ্যার বিশেষ তাৎপর্য আছে, কেন জানেন?

    ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তাঁর এই চারদিনের সফরে পাঁচটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ভারত ও অস্ট্রিয়ার মধ্যে। অস্ট্রিয়া সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অস্ট্রিয়ার চান্সেলরের সঙ্গে একযোগে আমি পারস্পরিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতে দুই দেশের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময়ের জন্য মুখিয়ে রয়েছি। অস্ট্রিয়ায় (Vienna) বসবাসকারী ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে আমি উন্মুখ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share