Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভারত মোদির মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে”, প্রশংসায় কাঞ্চির শঙ্করাচার্য

    Narendra Modi: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভারত মোদির মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে”, প্রশংসায় কাঞ্চির শঙ্করাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ঈশ্বরের আশীর্বাদে মোদির (Narendra Modi) মতো একজন মহান নেতা পেয়েছে ভারত।” ঠিক এই ভাষায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করেছেন কাঞ্চির শঙ্করাচার্য (Kanchi Shankaracharya)। দেশের সাধারণ মানুষের সমস্যা বুঝতে পারেন এবং দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করেন মোদি। একই ভাবে দেশের সঙ্কট, বিপত্তি এবং সাধারণ মানুষের মৌলিক চাহিদাকে বড় করে দেখেন দেশের এই নেতা। হিন্দু সনাতন ধর্মগুরুর একাধিক মন্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর সুখ্যাতি আরও বৃদ্ধি হল বলে মনে করেছেন একাংশ মানুষ।

    ২০১৪ সাল থেকে দেশের উন্নয়নে এনডিএ (Narendra Modi)

    রবিবার বারাণসীতে একটি চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে ওই রাজ্য এবং দেশের জন্য একগুচ্ছ সরকারি প্রকল্পের শুভ সূচনা করেন। বেশ কিছু প্রকল্পের শিলান্যাসও করেছেন এদিন। একই ভাবে এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাঞ্চির শঙ্কারাচার্য (Kanchi Shankaracharya)। তিনি মোদিকে প্রশংসা করে বলেন, “২০১৪ সাল থেকে দেশের এনডিএ জোট উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছে। মোদিজি (Narendra Modi) সুচারু ভাবে এই কাজে বিশেষ নেতৃত্ব দিচ্ছেন।” একই ভাবে এদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল।

    আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মডেল এনডিএ সরকার

    শঙ্করাচার্যদের মধ্যে দক্ষিণ ভারতের কাঞ্চির এই জগতগুরু শঙ্করাচার্য (Kanchi Shankaracharya) শঙ্করা বিজয়েন্দ্র সরস্বতী স্বামীগল আরও বলেন, “করোনা অতিমারির সময় দেশের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) দেশের সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা গভীর ভাবে অনুভব করেন। গরিব মানুষের জন্য গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শুরু করেছিলেন, এটা খুব মানবিকতার প্রতীক। মোদির মাধ্যমে ঈশ্বর ভাল কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। দেশের অগ্রগতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তিনি (Narendra Modi)। বিশ্বজুড়ে সুশাসনের মডেল হয়েছে কেন্দ্রের জাতীয়তাবাদী এনডিএ সরকার। এই মডেলকে যে কোনও দেশ অনুসরণ করতে পারে। সার্বিক ভাবে ভারত বিশ্বগুরুর আসনে অধিষ্ঠান হবে। দেশ বিকশিত ভারতের দিকে আরও এগিয়ে যাবে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস তৈরি করল বিজেপি (BJP), সদস্যতা অভিযানে অভাবনীয় সাড়া গোটা দেশজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা পৌঁছেছে ১০ কোটির ঘরে। জানা গিয়েছে, যাঁরা সদস্য হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশ জনেরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। একথা জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। প্রসঙ্গত, সোমবার দলের নেতাদের নিয়ে দিল্লির সদর দফতরে বৈঠক করেন সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তারপরেই সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র জানান যে ওই বৈঠকেই বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ৬১ শতাংশ সদস্যরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। ১০ কোটির ঘরে পৌঁছানো মাত্রই, বিজেপি (BJP) জানায়, তাদের পরের মাইলফলক ১১ কোটি। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এরপরে নভেম্বর মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত মোট সদস্যদের নিয়ে স্ক্রুটিনি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জানুয়ারি মাসেই জেলা-রাজ্য-কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন (BJP)

    বিজেপি (BJP) সদস্যতা অভিযানে, সক্রিয় সদস্য হওয়ার মাপকাঠিও রয়েছে। যে সমস্ত কর্মীরা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারবেন, তাঁদেরকে ১০০ টাকা জমা দিয়ে সক্রিয় সদস্যতার কার্ড নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান শেষ হওয়ার পরেই আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি সে সময় নির্বাচন হবে বিভিন্ন মণ্ডল, জেলা ও রাজ্য কমিটিও।

    সদস্য করাচ্ছেন মোদি মিত্র-রাও

    বিজেপির (BJP) মহিলা শাখাও অভিনব কর্মসূচি শুরু করেছে গত ৭ অক্টোবর থেকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, অডিও ব্রিজ প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে, ২৬ হাজার প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মহিলা মোর্চা। যাঁরা বিজেপির সদস্যতা অভিযানকে আরও গতি দেবেন। এই প্রভাবশালীদের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোদি মিত্র’। বিজেপির সদস্য হওয়ার জন্য আহ্বানও জানাচ্ছেন মোদি মিত্ররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ২ সেপ্টেম্বর সদস্যতা অভিযান শুরু করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাথমিক সদস্য হন বিজেপির। অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এই সদস্যতা পান। এরপরে ধাপে ধাপে বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও দলের সদস্যতা নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Internship Scheme: আপনি কি পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমে প্রশিক্ষণ নিতে চান? আজই আবেদন করুন

    PM Internship Scheme: আপনি কি পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমে প্রশিক্ষণ নিতে চান? আজই আবেদন করুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিম (PM Internship Scheme) কেন্দ্রের মোদি সরকারের একটি বিশেষ প্রকল্প। তাতে রয়েছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অপার সম্ভাবনার দিক। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন গত ২৩ জুলাই বাজেট বক্তৃতার সময় এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে গত ৩ অক্টোবর থেকে চালু হয়েছে এই স্কিম৷ এই উদ্যোগটির লক্ষ্য আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষ ৫০০ কোম্পানিতে এক কোটি যুবককে ইন্টার্নশিপ (Learn) প্রদান করানো৷ আবেদনের জন্য পোর্টাল ১২ অক্টোবর থেকে খোলা হয়েছে। চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। আগ্রহীরা ইতিমধ্যে আবেদন শুরু করে দিয়েছেন। আপনিও কি এই স্কিমের সঙ্গে যুক্ত হতে চান? তাহলে কীভাবে আবেদন করবেন জেনে নিন।

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিম কী (PM Internship Scheme)?

    এই স্কিমটি দৈনন্দিন জীবনে জীবিকা বা ব্যবসায় যুবক-যুবতীদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ (Learn) প্রদানের মাধ্যমে কীভাবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা যায়, সেই দিকেই নজর দেওয়া হয়েছে। এই স্কিমটি (PM Internship Scheme) কাজের দক্ষতায় কোনও ব্যবধান থাকলে তা পূরণ করবে। একই ভাবে যুবসমাজকে প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা দিয়ে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধি ও স্বনির্ভর করবে। স্কিমের প্রশিক্ষণনের জন্য প্রতিটি ইন্টার্ন কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সরাসরি বেনিফিট ট্রান্সফার (DBT) এর মাধ্যমে ৪৫০০ টাকা মাসিক বৃত্তিও পাবেন। একই ভাবে থাকবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সিএসআর তহবিল থেকে অতিরিক্ত আরও ৫০০ টাকা। এছাড়া এককালীন ৬ হাজার টাকা দেওয়া হবে ইন্টার্নদের। এআই টুল ব্যবহার করা, যোগ্যতা এবং অবস্থানের উপর ভিত্তি করে ইন্টার্নশিপের সুযোগ মিলবে প্রার্থীদের। 

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমের জন্য যোগ্যতার মানদণ্ড কী কী?

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমের (PM Internship Scheme) যোগ্যতা অর্জনের জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই নিম্নলিখিত মানদণ্ড পূরণ করতে হবে:

    ১) আবেদনকারীর বয়স ২১ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে হতে হবে এবং পূর্ণ-সময়ের চাকরিতে নিযুক্ত নয় এমন হতে হবে।

    ২) আবেদনকারীদের দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ হতে হবে। দ্বাদশ শ্রেণি কিংবা যাঁদের বিএ, বিকম, বিফার্মের ডিগ্রি রয়েছে, তাঁরাও এই স্কিমে ইন্টার্নশিপের আবেদন করতে পারেন।

    ৩) আইটিআই গ্রাজুয়েট, পলিটেকনিক ডিপ্লোমাধারীরাও আবেদনের যোগ্য। 

    ৪) সরকারি চাকরি বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী পরিবারের প্রার্থীরা যোগ্য নন। এনআইটি, আইআইটি, আইআইএম, আইআইএসইআর-এর মতো প্রিমিয়ার ইনস্টিটিউটের স্নাতক বা সিএ বা  সিএমএ (CMA)-এর মতো যোগ্যতা থাকা ব্যক্তিদের বাদ দেওয়া হয়েছে।

    ৫) ২০২৩-২৪ সালে ৮ লাখ বা ​​তার বেশি আয়ের পরিবারের আবেদনকারীরা অযোগ্য হবেন।

    কীভাবে আবেদন করতে হবে?

    আবেদন করার পোর্টাল (PM Internship Scheme)-এর ওয়েবসাইট হল- pminternship.mca.gov.in । ১২ অক্টোবর থেকে সারাসরি আবেদন করা শুরু হয়েছে, চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রার্থীদের অবশ্যই ওয়েব সাইটে গিয়ে নিজেদের নাম ও বিশদ তথ্য নিবন্ধন করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করতে হবে এবং সকল দেওয়া তথ্যকে স্ব-প্রত্যয়িত (Self Attested) করতে হবে।

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমের সুবিধা

    এই স্কিমটি (PM Internship Scheme) তরুণদের চাকরি বা কর্ম সংস্থানের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করবে। একই ভাবে প্রার্থীদের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের দ্বারা প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দেশের ৫০০টি সংস্থায় ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাচ্ছেন যুবক-যুবতীরা। আইটিসি, ইনফোসিস, উইপ্রো, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের মতো সংস্থায় কাজ শেখার সুযোগ পাবেন। দেশের ৭৩৭টি জেলায় ২৪টি সেক্টরে এই ইন্টার্নশিপ করা যাবে। কোম্পানিগুলিতে কাজের সুবিধা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চাকরিতে প্রস্তুত করার জন্য প্রার্থীদের বিশেষভাবে উপযোগী হবে। ইন্টার্নশিপ শেষ করার পরে বড় কর্পোরেশন বা মাইক্রো, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগে (এমএসএমই) স্থায়ী কর্মীর ভূমিকায় কাজের সুযোগ মিলবে।

    উদ্যোগী প্রধানমন্ত্রী

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিম হল একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ। যুবসমাজের কর্মসংস্থান ও শিল্প-উদ্যগ-বানিজ্যকে দক্ষ করতে কেন্দ্র সরকারের ভাবনা একেবারে অভিনব। আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তুলতে দেশের যুব সমাজের জন্য আগে আত্মনির্ভর এবং কর্মসংস্থান একান্ত প্রয়োজনীয়। যদিও ভারত সরকার গত করোনা মহামারির পর থেকেই ‘লোকাল ফর ভোকাল’, ‘ওয়ান প্রোডাক্ট ওয়ান ডিস্ট্রিক্ট’, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘বিশ্বকর্মা যোজনা’, ‘স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া’-সহ একাধিক প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মক্ষেত্রে যুব সম্প্রদায়কে যোগদানের জন্য উৎসাহী করছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও নিজের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছেন এই স্কিলের উপর। উন্নত ভারত বা বিকশিত ভারত নির্মাণে এই প্রকল্পগুলি কার্যকর হবে বলে আশাও প্রকাশ করেছেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে ঘোষণা হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের (Jharkhand Polls) নির্ঘণ্ট। তার পরেই প্রার্থী বাছাই করতে কোমর কষে নেমে পড়েছে বিজেপি (PM Modi)। মঙ্গলবার দিল্লিতে দলের সদর দফতরে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।

    বিজেপির বৈঠকে কারা (Jharkhand Polls)

    এদিনের বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং জাতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষও। ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ইনচার্জ শিবরাজ সিং চৌহান এবং কো-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী এবং সঞ্জয় শেঠ। দলের ঝাড়খণ্ড ইউনিটের প্রধান বাবুলাল মারান্ডি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডাও উপস্থিত ছিলেন। এদিনের বৈঠক (Jharkhand Polls) সম্পর্কে অবগত বিজেপির এক নেতা বলেন, “ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রের ফল নিয়ে মোদি খুবই আশাবাদী। ক্লিন ইমেজের প্রার্থী বাছাই করতে বলেছেন কমিটিকে। যাঁদের নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, তাঁদের প্রার্থী করতেও নিষেধ করেছেন।”

    সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

    ঝাড়খণ্ড বিজেপির কোর কমিটি আগেই একটি সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছিল। অক্টোবরের ৭ তারিখে নাড্ডার সঙ্গে রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরেই ওই তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। বিজেপির ওই নেতা বলেন, “সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই তালিকায় বিহার ও ঝাড়খণ্ডের জোট সঙ্গীদের জন্য আসন বরাদ্দ করা ছিল। এনডিএ-র সহযোগী দলগুলি যেমন জেডিইউ এবং এলজেপি (আরভি)-কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    জানা গিয়েছে, বিজেপি এ রাজ্যে জেডিইউ এবং অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বাধীন এলজেপি (আরভি)-র সঙ্গে প্রাক নির্বাচনী জোট গড়ার বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রতিটি আসনে তিনজন করে প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন হবে দু’দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৩ নভেম্বর। এদিন নির্বাচন হবে ৪৩টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে নভেম্বরের ২০ তারিখে। এদিন হবে ৩৮টি আসনে (PM Modi) ভোট (Jharkhand Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi:  ১০০ বছরে আরএসএস, “ঐতিহাসিক মাইলফলক” বললেন মোদি

    Narendra Modi: ১০০ বছরে আরএসএস, “ঐতিহাসিক মাইলফলক” বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) এবার ১০০ বছরে পা দিল। নরেন্দ্র মোদিও একসময় আরএসএস প্রচারক ছিলেন। সেখান থেকে বিজেপিতে আসেন তিনি। এখন তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী।  আর এই দিনেই আরএসএস-র প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুধু তাই নয়, আরএসএস স্বেচ্ছাসেবকদের শুভেচ্ছাও জানালেন তিনি। আর তিনি বললেন, দেশের সেবায় নিয়োজিত আরএসএস। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের ১০০ বছরে পা দেওয়ার এই মুহূর্তকে ঐতিহাসিক মাইলফলক বলে উল্লেখ করলেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (Narendra Modi)

    শনিবার এক্স হ্যান্ডলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একটি ইউটিউব লিঙ্ক শেয়ার করেন। বিজয়া দশমীতে আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের বক্তব্যের লিঙ্ক শেয়ার করেছেন তিনি। অবশ্যই শোনার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ওই পোস্টে আরএসএসের ১০০ বছরে পদার্পণ নিয়ে মোদি লেখেন, “দেশের সেবায় নিয়োজিত আরএসএস ১০০ বছরের পা দিচ্ছে। এই ঐতিহাসিক ক্ষণে সব স্বেচ্ছাসেবককে শুভেচ্ছা জানাই। মা ভারতীর জন্য এই সংকল্প ও সমর্পণ দেশের প্রত্যেক প্রজন্মকে উজ্জীবিত করবে। একইসঙ্গে বিকশিত ভারতের স্বপ্ন পূরণে শক্তি জোগাবে। আরএসএস, জাতির সেবায় নিবেদিত, আজ তার ১০০ তম বছরে পদার্পণ করছে। এই ঐতিহাসিক মাইলফলকটিতে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবকদের আমার আন্তরিক অভিনন্দন এবং অসীম শুভেচ্ছা।”

     

    ১৯২৫ সালে পথচলা শুরু রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের। বলা হয়, গত কয়েক দশকে বিজেপির সংগঠন বৃদ্ধিতে অবদান রয়েছে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকদের। বিজেপির জাতীয় ও রাজ্য স্তরে সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) পদে সাধারণত থাকেন আরএসএস কর্মী। তাই, আরএসএস-এর এই মুহূর্তকে কুর্ণিশ জানালেন মোদি (Narendra Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: যশোরেশ্বরী কালী মন্দির থেকে চুরি নরেন্দ্র মোদির দেওয়া স্বর্ণমুকুট! উদ্ধারের দাবি দূতাবাসের

    Bangladesh: যশোরেশ্বরী কালী মন্দির থেকে চুরি নরেন্দ্র মোদির দেওয়া স্বর্ণমুকুট! উদ্ধারের দাবি দূতাবাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) যশোরেশ্বরী কালী মন্দির (Jashoreshwari Kali Mandir) থেকে চুরি হল নরেন্দ্র মোদির দেওয়া স্বর্ণমুকুট! ঘটনায় অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতীয় দূতাবাস। সেই সঙ্গে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চেয়েছে তাঁরা। ২০২১ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মন্দির দর্শন করে, কালী ঠাকুরের উদ্দেশে এই মুকুটটি নিবেদন করেছিলেন। ওই মুকুট বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসের শাসনে চুরি গিয়েছে। উল্লেখ্য ৫ অগাস্ট থেকে ওই দেশে রাজনৈতিক ভাবে বিরাট সঙ্কট চলছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্নের মুখে ওই দেশের সেনার শাসনও।

    ভারতীয় দূতাবাসের তদন্তের দাবি (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) একাধিক সংবাদ মাধ্যম ইতিমধ্যে এই কালী মায়ের মুকুট (Jashoreshwari Kali Mandir) চুরি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ্যে এনেছে। ওই দেশের ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, “২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকালে সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে যে মুকুট উপহার দেওয়া হয়েছিল, সেটি চুরি হয়ে যাওয়ার খবর আমরা পেয়েছি। অবিলম্বে দ্রুত দোষীদের চিহ্নিত করার আবেদন জানাই। তদন্ত করে মুকুটটিকে উদ্ধারের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ জানাই।”

    মাত্র ৩ মিনিটে চুরি, ভাইরাল ভিডিও

    এদিকে এই যশোরেশ্বরী (Bangladesh) কালী মন্দির থেকে চুরি যাওয়া স্বর্ণমুকুটকে নিয়ে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সংবাদ মাধ্যম মাধ্যম যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি। তাতে দেখা যাচ্ছে, সাদা রঙের গেঞ্জি পরা এক যুবক মন্দিরে ঢুকছে, ঠিক তারপর মা কালী মূর্তির পর্দা সরিয়ে এগিয়ে যায়। এরপর মায়ের মূর্তিতে রাখা মুকুটটিকে তুলে জামার পিছনে গুঁজে নেয়। শেষে মন্দির থেকে চোর যুবক বের হয়ে যায়। সম্পূর্ণ ঘটনা মাত্র ৩ মিনিটের মধ্যে সম্পন্ন হয়ে যায়। ওই দেশের সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়ছে, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টো ৪৭ মিনিট থেকে ৫০ মিনিটের সময় ব্যবধানে এই চুরি ঘটেছে।

    আরও পড়ুনঃ “ভারত-বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিকল্প হতে পারে না”, বললেন ইউনূস

    বিশ্বের হিন্দুদের যন্ত্রণা দিয়েছে

    ঘটনায় অত্যন্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “একান্ন শক্তিপীঠের অন্যতম বাংলাদেশের (Bangladesh) সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালী (Jashoreshwari Kali Mandir) মায়ের সোনার মুকুটটি কাল চুরি হয়েছে। ২০২১ সালে মার্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মা যশোরেশ্বরী দর্শনে গিয়ে এটি উপহার দিয়েছিলেন। দুর্গাপুজোর সময়ে মায়ের মূর্তির এই অবমাননা সারা বিশ্বের হিন্দুদের যন্ত্রণা দিয়েছে। বাংলাদেশের পরিস্থিতি থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। এ পারে আরও বলিষ্ঠভাবে নিজেদের সংস্কৃতি-উপাসনা পদ্ধতি রক্ষার জন্য একজোট হতে হবে। না হলে পশ্চিমবঙ্গ, পশ্চিম বাংলাদেশ হওয়ার পথে। তা হতে দেব না, এটাই হোক দুর্গাষ্টমীর শপথ। জয় মা যশোরেশ্বরী।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “কংগ্রেস চায় ভারতের হিন্দু ভোট ভাগ হোক, এটাই বিভাজনের রাজনীতি”, আক্রমণ মোদির

    Narendra Modi: “কংগ্রেস চায় ভারতের হিন্দু ভোট ভাগ হোক, এটাই বিভাজনের রাজনীতি”, আক্রমণ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস (Congress) চায় ভারতের হিন্দু ভোট ভাগ হোক, এটাই তাদের বিভাজনের রাজনীতি।” হরিয়ানা এবং জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর ঠিক এভাবেই তীব্র আক্রমণ করলেন প্রবীণ বিজেপি নেতা তথা দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। কংগ্রেস দেশে জাতপাত এবং তোষণের রাজনীতি করে সুবিধা নিতে চাইছে, কিন্তু দেশের সজাগ নাগরিক গণতান্ত্রিক নির্বাচনে যোগ্য জবাব দিয়েছেন, এই কথাও তুলে ধরেন তিনি। উল্লেখ্য, হরিয়ানাতে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। তাই ওই রাজ্যের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোদি। একই ভাবে মহারাষ্ট্রে বুধবার ৭৬ হাজার কোটি টাকার একাধিক প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন তিনি।

    ঠিক কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    এদিন নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার কথা মনে করিয়ে মহারাষ্ট্রের একটি সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) বলেন, “কংগ্রেস (Congress) কার্যত ঘৃণার রাজনীতি করছে। যে দল স্বাধীনতার পর থেকে দেশে একক ভাবে দীর্ঘ সময়ের জন্য রাজত্ব করেছে, তারা আজ ক্ষমতায় ফিরে আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তারা প্রতিদিন মানুষের মনে হিংসার বীজ বপন করে চলেছে। দেশের স্বাধীনতার পর থেকে মহাত্মা গান্ধী আঁচ করতে পেরেছিলেন, কংগ্রেসের আগামী পন্থা কী হতে চলেছে। একই ভাবে হরিয়ানা ও জম্মু-কাশ্মীরের ফলাফল দেখে আগামী দিনে মহারাষ্ট্রের মানুষকে উন্নয়নের পথকেই বেছে নিতে হবে। হিন্দু সমাজ একত্রিত হলে দেশ অখণ্ড থাকবে। তাই বিজেপি এবং এনডিএ জোটের ওপর মানুষের আস্থা রাখতে হবে।”

    আরও পড়ুন: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণা, পদ্ধতিবিদ্যা নোবেল বর্ণনা হপফিল্ড ও হিন্টন

    আর কী বললেন মোদি?

    এদিন একই ভাবে কংগ্রেসের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সামাজিক বিভাজন এবং বিশেষ সমাজের মানুষকে তোষণ করে ক্ষমতায় যেতে চায় কংগ্রেস। ওরা হিন্দু সমাজকে ভাঙার কাজ করে গিয়েছে কেবলমাত্র। সর্বজন হিতায়-সর্বজন সুখায়, এই আদর্শের কথা কোনও দিন কল্পনা করেনি কংগ্রেস। কংগ্রেস বার বার প্রমাণ করেছে যে তারা হল একটি দায়িত্বজ্ঞানহীন রাজনৈতিক দল। মুসলমান সমাজকে কেবলমাত্র ভোটব্যাঙ্ক হিসেবেই বিচার করেছে। ভোটের কথা ভেবে, ভোটের অঙ্ককে মাথায় রেখে ভোট ব্যাঙ্ককে শাক্তিশালী করেছে। গোটা সমাজের জন্য কিছুই করেনি। এই দলের কাছে উন্নয়ন বলে কোনও শব্দ নেই। আজ গোটা বিশ্ব ভারতের দিকে তাকিয়ে আছে। দেশ, বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতিতে পৌঁছে গিয়েছে। মহারাষ্ট্রের প্রাকৃতিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনেক প্রাচীন। এই সম্পদকে নিয়ে কোনও সময় কংগ্রেস সরকার ভাবেনি।”

    একই ভাবে শিরডিতে নতুন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধন করেন তিনি। ৭৬ হাজার কোটি টাকার একাধিক জনমুখী প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মোদি। একই ভাবে ডক্টর বাবা সাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, শিরডি বিমান বন্দর এবং মেডিক্যাল কলেজের শিলান্যাস করেন। এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ভোটভাগের হিসেবে এগিয়ে বিজেপি, বেড়েছে আসনও

    Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ভোটভাগের হিসেবে এগিয়ে বিজেপি, বেড়েছে আসনও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) বিধানসভা নির্বাচনের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো ফল এবার করেছে বিজেপি। ভোটভাগের শতকরা হিসেবে সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছে গেরুয়া শিবির। উপতক্যায় ২৫.৬৪ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি, যা জম্মু-কাশ্মীরে সব চেয়ে বেশি আসন পাওয়া ন্যাশনাল কনফারেন্সের থেকেও দুই শতাংশ বেশি। এর জন্য উপত্যকাবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। 

    গণতন্ত্রের জয়

    দশ বছর পর নির্বাচন হল জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir)। ভোটের ফলাফল সরিয়ে রেখে এই নির্বাচনকে গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা হিসেবে দেখছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। গতকাল ভোটের ফল ঘোষণার পর এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “জম্মু ও কাশ্মীরের এই নির্বাচন খুবই স্পেশাল ছিল। সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের পর প্রথম নির্বাচন হল সেখানে। ভোটদানের হার এবার উল্লেখযোগ্য। এর অর্থ মানুষ গণতন্ত্রে আস্থা রেখেছে। জম্মু ও কাশ্মীরের প্রতিটি মানুষকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই।” সেই সঙ্গেই তিনি লেখেন, ‘জম্মু ও কাশ্মীরে বিজেপির পারফরম্যান্সে আমি গর্বিত। যাঁরা আমাদের দলকে ভোট দিয়েছেন এবং আমাদের উপরে বিশ্বাস রেখেছেন, তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আমি জনতাকে আশ্বস্ত করতে চাই যে আমরা জম্মু ও কাশ্মীরের উন্নতির জন্য কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের কার্যকর্তাদের অসামান্য চেষ্টারও তারিফ করতে চাই।’

    ভালো ফল বিজেপির

    জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) সরকার গড়ছে কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোট। তবে এখানে একক ভাবে ভালো ফল করেছে বিজেপি। ইন্ডিয়া জোটের তিন শরিক মিলে পেয়েছে ৪৯টি আসন। তার মধ্যে ন্যাশনাল কনফারেন্স একাই পেয়েছে ৪২টি আসন। কংগ্রেস পেয়েছে ৬টি আসন। অন্যদিকে, বিজেপি একাই পেয়েছে ২৯টি আসন। বিজেপি ২৯টি আসনই জিতেছে জম্মু ডিভিশনে। এই ডিভিশনের ভোটাররা ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলকে সমর্থন জানিয়েছেন। সরকার গড়ার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যা না পেলেও, জম্মু ও কাশ্মীরে ক্রমশ বাড়ছে বিজেপির আসন। ২০০২ সালের বিধানসভা নির্বাচনে মাত্র একটি আসন পেয়েছিল বিজেপি। ২০০৮ সালে তা বেড়ে হয় ১১টি আসন। ২০১৪ সালে আরও ১৪টি আসন বেশি পায়। আর এবার জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভার ইতিহাসে নিজেদের সব চেয়ে বেশি আসন জিতেছে বিজেপি। বেড়েছে প্রাপ্ত ভোটের হারও। ২০১৪ সালে বিজেপি পেয়েছিল ২২.৯৮ শতাংশ ভোট। এবার তা বেড়ে হয়েছে ২৫.৬৪ শতাংশ। জম্মু ও কাশ্মীরে দলের এই ফলে ‘গর্বিত’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা যদি ভাগ হয়ে যাই, তাহলে যারা আমাদের আলাদা করছে, তারা সেলিব্রেট করবে।” শনিবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে এদিন ঠানেতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে তিনি নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    কংগ্রেসকে তোপ মোদির (PM Modi)

    বলেন, “কংগ্রেস দেশের সব চেয়ে অসৎ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত একটি রাজনৈতিক দল। হরিয়ানায় এক কংগ্রেস নেতা মাদক-সহ ধরা পড়েছেন। তারা মানুষকে শোষণ করার নয়া উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। হিমাচলপ্রদেশে তারা সব সীমা অতিক্রম করেছে। তারা টয়লেট নামে একটি কর চালু করেছে। এটা আমরা ভাবতেও পারি না। আমি টয়লেট করে দিচ্ছি, আর ওরা মানুষের কাছ থেকে টয়লেটের ওপর ট্যাক্স আদায় করছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস জমি লুট করে, নারী নির্যাতন করে। আজ ওদের মুখোশ খুলে গিয়েছে। তারা একটা শহুরে নকশাল গ্যাং চালাচ্ছে। যারা ভারতের উন্নয়ন-গতির চাকা স্তব্ধ করতে চায়, কংগ্রেস প্রকাশ্য তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।”

    কংগ্রেস সমাজকে বিভক্ত করতে চায়

    কংগ্রেস সমাজকে বিভক্ত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন মোদি। বলেন, “ওরা সমাজকে বিভক্ত করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। তাই আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা যদি ভাগ হয়ে যাই, তাহলে যারা আমাদের আলাদা করছে, তারা সেলিব্রেট করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস যেখানেই যায়, সেখানেই ধ্বংস হয়। তারা দেশকে দারিদ্রের দিকে ঠেলে দিয়েছে (PM Modi)। অন্যান্য দল যারা তাদের জোটে (পড়ুন, ইন্ডি জোট) যোগ দিয়েছে, তারাও তুষ্টিকরণের রাজনীতির কথা বলতে শুরু করেছে। কংগ্রেস সাভারকরকে অশ্রদ্ধা করে। তারা ৩৭০ ধারা ফেরাবে বলেও ঘোষণা করেছে।”

    আরও পড়ুন: দাবি পূরণ হয়নি, ঘড়ির কাঁটায় রাত সাড়ে ৮টা বাজতেই অনশন শুরু ডাক্তারদের

    মহা বিকাশ আগাড়ি পার্টিকে খোঁচা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজ্যে যে উন্নয়ন হচ্ছে, ওরা তা সহ্য করতে পারছে না। ক্ষমতায় এলে ওরা প্রথম যে কাজটা করবে, তা হল মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের শুরু করা উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিকে থামিয়ে দেবে।” মারাঠি ভাষাকে যে ক্ল্যাসিক্যাল ভাষার (Maharashtra) মর্যাদা কেন্দ্র দিয়েছে, এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: শনিবার পিএম-কিষান প্রকল্পের ১৮তম কিস্তির টাকা কৃষকদের দেবেন মোদি

    Narendra Modi: শনিবার পিএম-কিষান প্রকল্পের ১৮তম কিস্তির টাকা কৃষকদের দেবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ অক্টোবর পিএম-কিষান (PM-Kisan Scheme) প্রকল্পের ১৮তম কিস্তি প্রদানের কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে মহারাষ্ট্রের ওয়াশিম জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এই প্রকল্পে সারা দেশের মোট ৯.৪ কোটিরও বেশি কৃষককে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) কিষান সম্মাননিধির সহায়তা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউণ্টে দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকার এই কিস্তিতে কৃষকদের উদ্দেশে ২০,০০০ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেবেন।

    পাঁচ লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টার থাকবে 

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi) এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন মোট ২.৫ কোটিরও বেশি কৃষক। দেশব্যাপী বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কৃষকরা ওয়েবকাস্টের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন। এই অনুষ্ঠানের মধ্যে ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র (KVK), এক লক্ষেরও বেশি প্রাথমিক কৃষি সমবায় সমিতি এবং পাঁচ লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টার থাকবে। পাশাপাশি পিএম কিষান সম্মানের মধ্যে মোট ৩.৪৫ লক্ষ কোটি টাকার বরাদ্দ ছড়িয়ে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছে। দেশের ১১ কোটি কৃষক এখনও পর্যন্ত সরাসরি লাভ পেয়েছেন এই প্রকল্পের মাধ্যমে। ফলে দেশের গ্রামীণ উন্নয়ন এবং কৃষি সমৃদ্ধির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতিকে আরও নিশ্চিত করবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত, মহারাষ্ট্রে ১৭ কিস্তিতে প্রায় ১.২০ কোটি কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩২,০০০ কোটি টাকা হস্তান্তর করা হয়েছে। এই টাকার অঙ্ক (PM-Kisan scheme) অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টাকার পরিমাণ।

    আরও পড়ুনঃ বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপ, পুজোর আগে লাগাতার বৃষ্টির পূর্বাভাস, উদ্বেগে রাজ্যবাসী

    ৭,৫১৬টি প্রকল্পের ঘোষণা

    মোদির (Narendra Modi) এই ঘোষণায় মহারাষ্ট্র রাজ্যের প্রায় ৯১.৫১ লক্ষ কৃষক, ১,৯০০ কোটি টাকার বেশি সুবিধা পাবেন। প্রধানমন্ত্রী কৃষি পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্য (এআইএফ) ৭,৫১৬টি প্রকল্পকে দেশবাসীর জন্য উৎসর্গ করবেন। একই সঙ্গে জাতির উদ্দেশে ৯২০০টি এফপিও (FPO) প্রকল্পের শুভসূচনা করবেন তিনি। ‘গবাদি পশু এবং আদিবাসী সেক্স সর্টেড সিমেন টেকনোলজি’-র জন্য ইউনিফাইড জিনোমিক চিপ এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের সামাজিক উন্নয়ন অনুদানের ই-ডিস্ট্রিবিউশন-এর পাশাপাশি, এমএসকেভিওয়াই ২ (MSKVY 2.0)-এর অধীনে পাঁচটি সোলার পার্কও চালু করার কথা বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share