Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Bengali Language: ধ্রুপদী ভাষার তকমা পেল বাংলা, আপামর বাঙালিকে পুজোর উপহার মোদি মন্ত্রিসভার

    Bengali Language: ধ্রুপদী ভাষার তকমা পেল বাংলা, আপামর বাঙালিকে পুজোর উপহার মোদি মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেবীপক্ষের শুরুতেই বাঙালিদের জন্য পুজোর উপহার দিল মোদি সরকার। বাংলা ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার (Bengali Language) তকমা দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সাহিত্য অ্যাকাডেমি নিয়ন্ত্রণাধীন ভাষা বিশেষজ্ঞ কমিটি (Linguistics Experts Committee) গত ২৫ জুলাইয়ের বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলা-সহ মোট পাঁচটি ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার (Classical language) মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পুজোর মুখে সেই কথা জানাল কেন্দ্র। 

    কোন কোন ভাষা ধ্রুপদী ভাষা

    এবার মারাঠি, পালি, প্রাকৃত, অসমিয়ার সঙ্গে বাংলাকেও ‘ক্ল্যাসিক্যাল’ ভাষার (Bengali Language) মর্যাদা দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। ফলে এই তালিকায় জায়গায় পাওয়া ভাষার সংখ্য়া দাঁড়াল ১১। যা আগে ছিল ৬। আগে এই তালিকায় ছিল তামিল, সংস্কৃত, তেলুগু, কন্নড়, মালায়লাম এবং ওড়িয়া। এ নিয়ে উচ্ছ্বসিত পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ধ্রুপদী ভাষা কী

    কোনও ভাষার (Bengali Language) ইতিহাস বা প্রাপ্ত নথির বয়স যদি ১,৫০০ থেকে ২০০০ বছর হয়, আদি ভাষা এবং সাহিত্যের সঙ্গে বর্তমানের ভাষা এবং সাহিত্যের ফারাক যদি স্পষ্ট হয়, তবেই সেই ভাষাকে ধ্রুপদীর স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ধ্রুপদী ভাষার (Classical language) বিস্তারের জন্য কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রককে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একাধিক দায়িত্বভার দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সংস্কৃতের জন্য তিনটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করা হয়েছে। বাংলার ক্ষেত্রেও এধরনের পদক্ষেপের সুযোগ থাকবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রথম ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে মর্যাদা পেয়েছিল তামিল। 

    ধ্রুপদী মর্যাদা পাওয়ার ফলে কোন কোন সুবিধা 

    এই স্বীকৃতি পেলে সেই ভাষা (Classical language) নিয়ে গবেষণা এবং সাহিত্য চর্চার জন্য বিশেষ অনুদান দেয় কেন্দ্র। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আলাদা বিভাগ বা কেন্দ্র গঠন করা হয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সেই ভাষার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। ধ্রুপদী ভাষার (Bengali Language)  মর্যাদা পেলে তাতে লেখা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি, শিলালিপি, এবং দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থসমূহ সংরক্ষণের জন্য বিশেষ উদ্যোগী হওয়া হয়। দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই স্বীকৃতি প্রাপ্ত ভাষাকে পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ বৃদ্ধি পায়। ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা পাওয়ার ফলে বাংলার সাহিত্যিক, গবেষক ও ভাষাবিদদের জন্য বিশেষ পুরস্কার ও সম্মাননার ব্যবস্থাও করা হবে। ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদার কারণে পেশাদারী ক্ষেত্রে বাংলার ব্যবহারিক প্রয়োগ আরও যে বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এর ফলে কর্মসংস্থান এবং আর্থিক লাভের সম্ভাবনা হবে বলেও কেন্দ্র সরকারের দাবি।

    ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’, প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    বাংলা (Bengali Language) ধ্রুপদী ভাষার (Classical language) তকমা পাওয়ায় খুশির হাওয়া সর্বত্র। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, আপামর বাঙালিকে পুজোর আগে বিশেষ উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘‘কেন্দ্রের এই স্বীকৃতি যারা বাংলায় কথা বলেন তাঁদের কাছে পুজোর সেরা উপহার। এই স্বীকৃতির ফলে বাংলা ভাষা নিয়ে গবেষণা এবং সাহিত্য চর্চার জন্য বিশেষ অনুদান দেবে কেন্দ্রীয় সরকার, এর ফলে প্রাচীন পাণ্ডুলিপি, শিলালিপি ও দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থসমূহ সংরক্ষণের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হবে।’’

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের মতে, বাঙালিদের জন্য এটা ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’। তিনি বলেন, ‘‘সমগ্র রাষ্ট্রের দরবারে বাংলা ভাষাকে অন্যতম ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সুদীর্ঘকাল ধরে প্রতিটি বাঙালির মাতৃভাষাকে ঘিরে যে স্বপ্ন, তা আজ পূরণ হল প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে।’’ একটি ‘স্ক্রিনশট’ও তিনি শেয়ার করেছেন। সেখানে জানানো হয়েছে, তামিল, সংস্কৃত, তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম, ওড়িয়ার সঙ্গে ধ্রুপদী ভাষার তালিকায় জুড়ল বাংলা, মরাঠি, পালি, অহমিয়া এবং প্রাকৃত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • PM Modi: ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ প্রচারের সূচনা, “স্বচ্ছ ভারত মিশন সব চেয়ে বড় আন্দোলন”, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ প্রচারের সূচনা, “স্বচ্ছ ভারত মিশন সব চেয়ে বড় আন্দোলন”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ (Swachhata Campaign) প্রচারের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবার এই সেবার ১০ বছর পূর্তি। তিনি বলেন, “স্বচ্ছ ভারত মিশন এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় ও সব চেয়ে বেশি সফল আন্দোলন। এই আন্দোলন লোকে দীর্ঘ দিন মনে রাখবে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    তিনি বলেন, “স্বচ্ছ ভারত মিশন জনগণের অংশগ্রহণ ও পাবলিক লিডারশিপের প্রদর্শনের মাধ্যমে জণগণের শক্তিকে প্রতিফলিত করেছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছ ভারত মিশন কোটি কোটি ভারতবাসীর নিঃস্বার্থ দায়বদ্ধতার প্রতীক। কোটি কোটি ভারতবাসী এই মিশন গ্রহণ করেছেন। এটিকে তাঁরা তাঁদের দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ করে ফেলেছেন।” তিনি বলেন, “স্বচ্ছ ভারত অভিযান আগামী হাজার বছর পরেও স্বীকৃত হবে। যখন ইতিহাসবিদরা ২১ শতাব্দীর ভারতকে পর্যবেক্ষণ করবেন। স্বচ্ছ ভারত মিশন যত সফল হবে, ততই আমাদের দেশ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।”

    সব চেয়ে সফল জন আন্দোলন

    বুধবার বিজ্ঞান ভবনে এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “হাজার বছর পরে যখন ২১ শতাব্দীর ভারতের ওপর গবেষণা করা হবে, তখন স্বচ্ছ ভারত অভিযান স্মরণ করা হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এই শতাব্দীতে স্বচ্ছ ভারত বিশ্বের সব চেয়ে বড় এবং সব চেয়ে সফল জন আন্দোলন, যা মানুষের দ্বারা পরিচালিত ও মানুষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্যে রণদামামা! ইজরায়েলে হামলা ইরানের, “মাশুল গুণতে হবে”, বলছেন নেতানিয়াহু

    ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরেরই ২ অক্টোবর স্বচ্ছতা অভিযান শুরু করেন তিনি। এই অভিযান হল দেশব্যাপী একটি প্রচার, যার মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধির প্রচার ও উন্মুক্ত স্থানে শৌচকর্ম নির্মূল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই মিশনটি জনগণের শক্তিশালী উদ্দীপনা প্রতিফলিত করেছে। কারণ তারা স্বচ্ছ ভারত মিশনে যোগ দিয়েছে। স্বচ্ছ ভারত মিশন যত সফল হবে, আমাদের দেশ তত উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এতে অংশগ্রহণ করেছে।” তিনি বলেন, “আমি জানতে পেরেছি যে সেবা পক্ষদার ১৫ দিনের মধ্যে স্বচ্ছ ভারত মিশন সম্পর্কিত ২৭ লাখেরও বেশি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ২৮ কোটিরও বেশি মানুষ অংশ নিয়েছে।” তিনি বলেন, “ক্রমাগত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা আমাদের ভারতকে পরিষ্কার (Swachhata Campaign) করার কাজ করতে পারি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: উৎসবের মরসুমে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র পণ্য ব্যবহারের বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    Narendra Modi: উৎসবের মরসুমে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র পণ্য ব্যবহারের বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশব্যাপী উৎসবের মরসুমে মেক ইন ইন্ডিয়ার (Make in India) পণ্য ব্যবহারের বার্তা দিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রবিবার ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানের ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে আবেগপ্রবণ হয়ে ভাষণ দিয়েছেন তিনি। বর্ষাকালে জল সংরক্ষণ কতটা দরকার, সেই কথা বলে জল সহেলী প্রকল্পের মাধ্যমে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি কীভাবে কাজ করে চলেছে, তারও উল্লেখ করেন তিনি। মধ্যপ্রদেশে কীভাবে জলাধার তৈরি করে ভূগর্ভস্থ জলকে সংরক্ষণ করার কাজ করা হচ্ছে, সে দিকেও আলোকপাত করেন। একই ভাবে দেশকে স্বনির্ভর করতে দিলেন ভোকাল ফর লোকালের বার্তা। 

    আমার কাছে অত্যন্ত আবেগঘন (Narendra Modi)  

    দেখতে দেখতে ১০ বছর পূর্ণ করল মোদির (Narendra Modi) ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান। বিভিন্ন সময়ে রেডিওতে নানা বিষয় নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে থাকেন তিনি। একই সঙ্গে দেশের নানা প্রান্তের মানুষের সঙ্গে বার্তালাপ এবং প্রতিক্রিয়া নিয়ে থাকেন তিনি। বিভিন্ন সামজিক সমস্যা এবং বিশেষ প্রয়োগের প্রতিক্রিয়া নিয়ে থাকেন তিনি। জন সম্পর্কের একটি বিশেষ মাধ্যম হল ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান। রবিবার অনুষ্ঠানের শুরুতে মোদি বলেন, “আজকের অনুষ্ঠান আমার কাছে অত্যন্ত আবেগঘন। এই চলার পথে দেশের কোটি কোটি মানুষ আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের অকুণ্ঠ সমর্থন আমরা পেয়েছি। দেশের নানা প্রান্ত থেকে আমাদের সঙ্গে তথ্যের আদানপ্রদান করেছেন মানুষ। আমার খুব ভালো লাগে যখন শুনি, নিজের নিজের মাতৃভাষায় সকলে আমার কথা শুনতে পান। ফলে আঞ্চলিক ভাষার সাংবাদিকদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই। একই ভাবে সংবাদ পত্রিকা এবং নানা ইউটিউবারদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।, তাঁরাই আমার কথাকে সকল স্তরে পৌঁছে দিয়েছেন।”

    বর্জ্য পদার্থের পুনর্ব্যবহার

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি (Narendra Modi) বলেন, “দেশের প্রত্যন্ত দুর্গম এলাকায় জলসঙ্কট কম করতে বর্ষার জল ধরে রাখতে হবে। মধ্যপ্রদেশে জল সহেলী প্রকল্পের কথা সকলের জানা দরকার। পন্ডিচেরীর সমুদ্র সৈকত সাফাই অভিযান চালাচ্ছেন রামিয়াজি, তিনি দীর্ঘ সময় ধরে এই স্বচ্ছতার কাজের সঙ্গে যুক্ত। তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। গান্ধীজি সম্পূর্ণ জীবনকে নিবেদিত করেছিলেন সমাজ সেবায়। তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে ‘স্বচ্ছ ভারত’ অভিযান শুরু হয়েছিল। বর্জ্য পদার্থ কীভাবে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা যায়, তাও ভাবতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “সনাতন ধর্মকে মুছতে” চাওয়া ছেলেকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন এমকে স্ট্যালিন

    বিশ্ব এখন আমদের দিকে তাকিয়ে থাকে

    মোদি (Narendra Modi) কিছুদিন আগেই মার্কিন সফরে গিয়েছিলেন। সেই সময় ২০০-টির বেশি প্রত্নসামগ্রী ভারতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমাদের ঐতিহ্য অত্যন্ত গৌরবের। ভারতের প্রচুর প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান চোরাপথে বিদেশে পাচার হয়ে গিয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজের বাড়িতে ওই সব উপাদান দেখিয়েছিলেন আমাকে। জিনিসগুলির মধ্যে ছিল টেরাকোটা, পাথর, কাঠ, পিতল এবং ব্রোঞ্জের সামগ্রী। এগুলি থেকে অনুমেয় যে আমদের পূর্বপুরুষেরা কতটা নিখুঁত কাজের শিল্পকলা জানতেন। এই মাসে মেক ইন ইন্ডিয়ার (Make in India) দশ বছর পূর্ণ হতে চলেছে, তাই আমাদের স্বদেশী উৎপাদনের উপর আরও জোর দিতে হবে। বিশ্ব এখন আমদের দিকে তাকিয়ে থাকে, তাই উৎপাদনের গুণমান এবং ভোকাল ফর লোকালের দিকে বেশি করে নজর দিতে হবে। আগামী উৎসবে মেক ইন ইন্ডিয়ার পণ্য বেশি বেশি পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দু’বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War)। এই যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চাইছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভালোদিমির জেলেনস্কি। মস্কোর সঙ্গে শান্তিচুক্তিও স্বাক্ষর করতে চাইছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এজন্য ভারতের (PM Modi) ওপরই ভরসা করছেন বলে খবর। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তরফে একটি শান্তি-প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে ইউক্রেনকে।

    মোদির রফাসূত্র (PM Modi)

    সম্প্রতি তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই জেলেনস্কির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করেন মোদি। রাশিয়ার সঙ্গে চলা যুদ্ধে কীভাবে দাঁড়ি টানা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করতে গিয়ে ইউক্রেনকে যদি কিছু আপোস করতে হয়, তবে তার বিনিময়ে রাশিয়াকে কোনও ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দেওয়া হবে না। এর অর্থ হল, এখনও পর্যন্ত যুদ্ধে ইউক্রেনের যেসব অঞ্চল রাশিয়া দখল করে নিয়েছে, তা ছেড়ে দিতে হবে। তবে ইউক্রেনকে ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার ঝোঁকের ভারসাম্য বজায় রাখতে হতে পারে। ইউরোপিয় ইউনিয়নের সদস্যপদ নেওয়াও আপাতত স্থগিত রাখতে হবে।

    ভারত-চিনের দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গও

    ওই আলোচনায় এসেছে ভারত-চিনের দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গও। লাদাখে চিনের সঙ্গে ভারতের (PM Modi) সংঘর্ষের প্রসঙ্গও উঠেছে। গত কয়েক দশক ধরে চিনা ফৌজের লাগাতার আক্রমণের জেরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভূখণ্ড হারিয়েছে ভারত। তার পরেও ভারত চিনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ায়নি। বরং আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছে। বড় কোনও আঞ্চলিক ছাড় দিতেও অস্বীকার করেছে ভারত। তাওয়াং এবং অরুণাচল প্রদেশের একটা অংশের ওপর বেজিং যে দাবি করেছিল, সেই দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    পলিটিকোর রিপোর্টে বলা হয়েছে, কিভের (ইউক্রেনের রাজধানী) চোখে মোদি অনেক কম সময়ে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেন ক্রমশ ভারতকে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়ে আদর্শ মধ্যস্থতাকারীই হিসেবে দেখছে। ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রয়েছে ইউক্রেনের। বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে রাশিয়ারও। পশ্চিমে ইউক্রেনের যেসব বন্ধু দেশ রয়েছে, তাদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক নরেন্দ্র মোদির ভারতের। সেই কারণেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের (PM Modi) ওপর ক্রমেই নির্ভর করতে শুরু করেছে জেলেনস্কির দেশ (Ukraine Russia War)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন ২০১৪ সালের ২৬ মে। ওই বছরেরই ২৫ সেপ্টেম্বর সূচনা করলেন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India) উদ্যোগের। বৃহস্পতিবার ১০ বছর পূর্ণ করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই উদ্যোগ। সেই উপলক্ষে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নিয়ে কী বললেন মোদি (PM Modi)

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত। এই উদ্যোগে সরকার কোম্পানিগুলিকে ভারতে পণ্যের বিকাশ, উৎপাদন ও উৎপাদনে উৎসর্গীকৃত বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। এই উদ্যোগ সফল হওয়ায় দেশবাসীকে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রভাব এটা স্পষ্ট করল যে ভারত অপ্রতিরোধ্য।” তিনি বলেন, “একটা লক্ষ্য নিয়ে দশ বছর আগে এর পথচলা শুরু হয়েছিল। পণ্য উৎপাদনে ভারতের অগ্রসরের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রতিভাশালী এই দেশ শুধুমাত্র আমদানিকারক দেশ হিসেবে না থেকে যাতে রফতানিকারক দেশ হয়, তা নিশ্চিত করতে এই পথ চলা শুরু।”

    সাফল্যের খতিয়ান

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালে সারা দেশে মাত্র দুটি মোবাইল তৈরির কারখানা ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২০০। মোবাইল রফতানি ৭৫০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “এখন ভারতে ব্যবহৃত মোবাইলের ৯৯ শতাংশই দেশে তৈরি হয়। বিশ্বে মোবাইল উৎপাদনে ভারত উঠে এসেছে দুনম্বরে।” খেলনা উৎপাদনেও ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, গত দশ বছরে খেলনা রফতানি বেড়েছে ২৩৯ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    ইস্পাত শিল্পেও ব্যাপক উন্নতি করেছে ভারত। ২০১৪ সালের চেয়ে দেশে ইস্পাতের উৎপাদন বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। প্রধানমন্ত্রী জানান, সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে দেশে দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এসেছে। পাঁচটি প্ল্যান্টের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলি থেকে প্রতিদিন ৭ কোটি চিপ তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, গত দশ বছরে ভারতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদন বেড়েছে ৪০০ শতাংশ। সামরিক সরঞ্জাম রফতানি হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। ভারত এখন বিশ্বের ৮৫টিরও বেশি দেশে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এক সঙ্গে আমরা এমন ভারত গড়ে তুলতে পারি, যা শুধু নিজের প্রয়োজন মেটাবে (Make In India) না। একই সঙ্গে বিশ্বের কাছে উৎপাদনের পাওয়ার হাউস হয়ে উঠবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asia Power Index: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    Asia Power Index: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপ্রতিরোধ্য ভারত! এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় শক্তিশালী দেশ নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভারত। ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির নিরিখে জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত। এমনই তথ্য উঠে এল অস্ট্রেলিয়ার লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সে (Asia Power Index)। জানা গিয়েছে, প্রতিপত্তির নিরিখে রাশিয়া ও জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    তিন নম্বরে ভারত (Asia Power Index) 

    সম্পদ ও প্রভাবের নিক্তিতে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। তার পরেই রয়েছে চিন। ভারত রয়েছে এই তালিকার তিন নম্বরে। সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারত ধীরে ধীরে হলেও, ক্রমেই ওপরের সারিতে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের যে পরিমাণ সম্ভাবনা রয়েছে, সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি। পশ্চিমে পাকিস্তান, উত্তরে রাশিয়া থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যন্ত অন্তত ২৭টি দেশ ও অঞ্চলকে সম্পদ ও প্রভাবের নিরিখে মূল্যায়ন করা হয় ওই ইনডেক্সে। তাতেই দেখা গিয়েছে, সুপার পাওয়ার হওয়ার পথে দ্রুত এগোচ্ছে ভারত।

    কী বলছে রিপোর্ট

    এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারত ধীরে হলেও, ক্রমেই ওপরে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের হাতে যে সম্পদ রয়েছে, তার যা সম্ভাবনা, সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি তারা। এশিয়ায় ভারতের শক্তি বাড়ছে। জাপানকে টপকে প্রথমবারের মতো তৃতীয় স্থান দখল করেছে তারা (Asia Power Index)। তবে ভারতের উত্থান নিয়ে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, আর বাস্তব ছবি যা বলছে, তাতে ফারাক রয়েছে।” ওই ইনডেক্স দেখা যাচ্ছে, এখনও মালাক্কা প্রণালীর পূর্বে শক্তি ও প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্রে নয়াদিল্লির ক্ষমতা সীমিত। তবে এর প্রভাব প্রতিশ্রুত স্তরের নীচে থাকার অর্থ, একটি প্রধান শক্তি হিসেবে আরও বৃদ্ধির যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে ভারতের।

    আরও পড়ুন: খাবারে মেশানো হচ্ছে মানব বর্জ্য, নয়া ফরমান যোগী রাজ্যে

    অস্ট্রেলিয়ার সংস্থার করা এই রিপোর্টে যারপরনাই খুশি ভারত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, “বিশ্বমঞ্চে ভারতের উত্তরণ কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় কূটনৈতিক কৌশল ও দেশকে নিয়ে তাঁর উচ্চাকাঙ্খার ফল এটা (PM Modi)। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া এটা সম্ভব হত না (Asia Power Index)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মার্কিন মুলুকে ফের বৈঠকে মোদি-জেলেনস্কি, এবার কী নিয়ে কথা হল?

    PM Modi: মার্কিন মুলুকে ফের বৈঠকে মোদি-জেলেনস্কি, এবার কী নিয়ে কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানবতার সাফল্য লুকিয়ে রয়েছে আমাদের সমবেত শক্তির ওপর। তা কখনওই যুদ্ধক্ষেত্রে নয়।” সোমবার রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘সামিট অফ দ্য ফিউচার’ শীর্ষক আলোচনায়  যোগ দিয়ে এমনই মন্তব্য করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর কথা যে নিছক কথার কথা নয়, তিনি যে প্রকৃতই বিশ্বশান্তির পক্ষে, এক মাসে দ্বিতীয়বার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির (Volodymyr Zelenskyy) সঙ্গে বৈঠক করে তা বুঝিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে শান্তি ফেরাতে ভারত পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলেও বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে দুই দেশের তরফেই জানিয়ে দেওয়া হল, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করতে একযোগে কাজ করবে ভারত ও ইউক্রেন।

    মোদি-জেলেনস্কি বৈঠক (PM Modi)

    দু’বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মোদি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়।” একবার নয়, একাধিকবার পুতিনের কানে এই মন্ত্র দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেও বন্ধ হয়নি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। মাসখানেক আগে ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও তিনি জানিয়েছিলেন, “যুদ্ধ কোনও সমাধান নয়।” তিন দিনের সফরে আমেরিকা গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জেলেনস্কি যে মোদির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠকে আগ্রহী, তা জানিয়েছিল ইউক্রেন। সেই মতো হয় পার্শ্ববৈঠক।

    কী বললেন মোদি?

    বৈঠক প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি জানান, এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জেলেনস্কিকে বার্তা দিয়েছেন আলোচনার মাধ্যমে শান্তির পথে এগিয়ে যাওয়ার। শান্তি ও স্থিতাবস্থা না থাকলে উন্নয়ন সম্ভব নয়। যুদ্ধ শেষ হবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে যুদ্ধ যাতে শেষ হয়, সেদিকেই মনোনিবেশ করা উচিত প্রত্যেকের। বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “নিউইয়র্কে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ হল। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে গত মাসে ইউক্রেন সফরে আমাদের আলোচনায় যে বিষয়গুলি উঠে এসেছিল, তা বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অস্ত্র ছেড়ে আলোচনার মাধ্যমে (Volodymyr Zelenskyy) দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের জন্য ভারত সব ধরনের সাহায্য করতে প্রস্তুত (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক হল না, মার্কিন সফর সেরে ভারতে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

  • PM Modi: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক হল না, মার্কিন সফর সেরে ভারতে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক হল না, মার্কিন সফর সেরে ভারতে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি (PM Modi) একজন দুর্দান্ত মানুষ। আমার দেখা একাধিক চমাৎকার নেতাদের মধ্যে তিনি একজন। আগামী সপ্তাহে আমাদের দেখা হতে পারে।” দিন কয়েক আগে এক নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কথাগুলি বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ট্রাম্প চাইলেও বহু আকাঙ্খিত এই বৈঠক হল না। অথচ টানা প্রায় তিনদিন আমেরিকায় ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। 

    ব্যস্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    আর ছ’সপ্তাহ পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। তাই নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত ট্রাম্প। আর মার্কিন দেশে ঠাসা কর্মসূচিতে ব্যস্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার প্রধানমন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন কোয়াড সামিটে। পার্শ্ব বৈঠক করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে। সোমবার প্রধানমন্ত্রী যোগ দেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘সামিট অফ দ্য ফিউচারে’। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী ধরেন ভারতের বিমান। স্বাভাবিকভাবেই প্রধানমন্ত্রীর এই যাত্রায় ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি।

    ‘নমস্তে ট্রাম্প’

    অথচ মোদির সঙ্গে ট্রাম্পের বন্ধুত্বের কথা সুবিদিত। বছর কয়েক আগে টেক্সাসে হয়েছিল ‘হাউডি মোদি’। তার পরে ভারতের গুজরাটের গান্ধীনগরে হয়েছিল ‘নমস্তে ট্রাম্প’। এই দুই মেগা ইভেন্টের সময়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন ট্রাম্প। রবিবার নিউইয়র্কের শহরতলিতে প্রবাসী ভারতীয়দের সমাবেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরে কিছু সময় বরাদ্দ করে রেখেছিলেন ট্রাম্পের জন্য। কিন্তু সেই সময় ট্রাম্প ছিলেন নর্থ ক্যারোলাইনায় নির্বাচনী সমাবেশে। রবিবার প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেন প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি এবং কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স শেখ সাবাহ আল খালিদের সঙ্গে। দিল্লি রওনা দেওয়ার আগে মোদি শেষ বৈঠক সেরে নেন ইফক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকির সঙ্গেও। 

    আরও পড়ুন: “মানবতার সাফল্য নেই যুদ্ধক্ষেত্রে”, বিশ্বকে ফের শান্তি-বাণী শোনালেন মোদি

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে আমেরিকায় বসবাসকারী ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে চাইছেন ট্রাম্প। তার আগে মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে পুরানো বন্ধুত্বের সম্পর্কটা ঝালিয়ে নিতে চেয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে ট্রাম্পের একটি মন্তব্যে বেশ ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি। ভারতের সমালোচনা করে ট্রাম্প বলেছিলেন, “ভারত আমদানি শুল্কের খুবই অপব্যবহার করে থাকে।” ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, ট্রাম্পের এহেন মন্তব্যের জেরে তাঁকে তিরস্কারও করেন (Donald Trump) মোদি। ট্রাম্প-মোদির বহু প্রতীক্ষিত বৈঠক না হওয়ার এটাও একটা কারণ (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: মার্কিন মুলুকে সুন্দর পিচাই সহ শীর্ষ টেক সিইওদের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সুন্দর পিচাই সহ ১৫ শীর্ষস্থানীয় মার্কিন প্রযুক্তি সিইও। বৈঠক হয়েছে নিউ ইয়র্কের লোটে নিউ ইয়র্ক প্যালেস হোটেলে। সেখানে উদ্ভাবন, সহযোগিতা ও ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তি ক্ষেত্রের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তারই ফাঁকে হয় এই বৈঠক।

    গোলটেবিল বৈঠক (PM Modi)

    এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছিল ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (MIT) স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কাম্পিউটিং, সেমি কন্ডাক্টর এবং বায়েটেকনোলজিতে বিশেষজ্ঞ বিভিন্ন কোম্পানির মাথা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গুগলের সুন্দর পিচাই, এনভিডিয়ার জেনসেন হুয়াং এবং অ্যাডোবের শান্তনু নারায়ণের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছেন, “নিউ ইয়র্কে টেক সিইওদের সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ গোলটেবিল বৈঠক করেছি, যেখানে প্রযুক্তি, উদ্ভাবন এবং অন্যান্য বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতির বিষয়গুলিও তুলে ধরেছি, আমি আনন্দিত যে ভারতের ওপর প্রচুর আশাবাদ দেখা যাচ্ছে।” ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই রাউন্ডটেবিল বৈঠক অত্যাধুনিক ক্ষেত্রগুলির ওপর কেন্দ্রীভূত ছিল, যার মধ্যে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, জীবপ্রযুক্তি ও সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তির বিকাশমান পরিসর ও এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তিগুলি কীভাবে ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বের মানুষের কল্যাণে অবদান রাখছে, তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিইওরা গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। তাঁরা উল্লেখ করেছেন কীভাবে প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, যার মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনীতি ও মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের নীতিই হল সবার জন্য এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) প্রচার করা।” ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রক্ষায় ও প্রযুক্তি নির্ভর উদ্ভাবনের জন্য সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারত দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বৈঠকে উপস্থিত সিইওদের আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত যে অচিরেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (MIT) দেশে পরিণত হবে, বৈঠকে তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত বললে বিশ্ব শোনে, প্রবাসীরাই প্রধান রাষ্ট্রদূত”, নিউ ইয়র্কে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “ভারত বললে বিশ্ব শোনে, প্রবাসীরাই প্রধান রাষ্ট্রদূত”, নিউ ইয়র্কে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রদূত বিদেশে বসবাসকারী ভারতীয়রাই। নিউ ইয়র্কে প্রবাসী ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিন দিনের আমেরিকা সফরে গিয়েছেন তিনি। রবিবার নিউ ইয়র্কে একটি অনুষ্ঠানে আমেরিকার প্রবাসী ভারতীয়েরা তাঁকে সংবর্ধনা জানান। সেখানেই আগামী দিনে ভারতের অবস্থান, পরিকল্পনা সম্বন্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন মোদি। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারত কিছু বললে এখন সারা বিশ্ব সে কথা শোনে। 

    দেশপ্রেমের বার্তা মোদির

    নিউ ইয়র্কে প্রবাসীদের প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তাঁর কথায়, “প্রবাসীদের গুরুত্ব, ক্ষমতার বিষয়ে আমি শুরু থেকেই শ্রদ্ধাশীল। আপনারা সকলে আমার কাছে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্রদূত।” দেশপ্রেমের বার্তা দিয়ে মোদি বলেন, “ভারতীয়দের হৃদয়ে গাঁথা আছে দেশাত্মবোধ। এটাই আমাদের শান্তিপূর্ণ, আইন অনুসরণকারী, দায়িত্ববান বৈশ্বিক নাগরিক তৈরি করে। দেশ তাঁর সন্তানদের প্রতি গর্ববোধ করে। একইসঙ্গে বিশ্বকেও বোঝায় যে ভারত হল বিশ্ব-বন্ধু। আমাদের ভারতীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধই আমাদের অনন্য করেছে।”

    মুখ্যমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রী

    “মোদি অ্যান্ড ইউএস” অনুষ্ঠানে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “যখন স্বাধীনতা সংগ্রাম চলছিল, তখন হাজার হাজার মানুষ জীবনের বলিদান করেছিলেন। আমি স্বরাজের জন্য জীবন দিতে পারিনি, কিন্তু আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার জীবন সু-রাজ (সুশাসন) ও সমৃদ্ধ জীবনের জন্য অর্পণ করব। প্রথম দিন থেকেই এটিই মিশন ছিল।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি কোনওদিন ভাবিনি যে মুখ্যমন্ত্রী হব। কিন্তু যখন হলাম, তখন গুজরাটের সবথেকে বেশি মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী হলাম। তারপর জনগণ আমায় প্রোমোশন দিল, আমায় প্রধামন্ত্রী করল। দেশ ভ্রমণ করে আমি যে শিক্ষা নিয়েছিলাম, তাই-ই আমার সুশাসন মডেলকে আরও শক্তিশালী করেছিল। এই তৃতীয় দফায় আমি আরও তিনগুণ দায়িত্ব নিয়ে এগোচ্ছি।”

    বিশ্ববন্ধু ভারত

    আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভারতের অবস্থান প্রসঙ্গে এদিন মোদি (PM Modi) বলেন, “গত কয়েক বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের গুরুত্ব বেড়েছে। এখন ভারত কিছু বললে সারা বিশ্ব তা শোনে। কিছু দিন আগে আমি যখন বলেছিলাম, এটা যুদ্ধের সময় নয়, সকলে সে কথার গুরুত্ব বুঝেছিল। বিশ্বের কোনও প্রান্তে যখনই কোনও সঙ্কট দেখা দেয়, প্রথম সাড়া দেয় ভারত। বিশ্বের উপর চাপ বৃদ্ধি করা ভারতের উদ্দেশ্য বা অগ্রাধিকার নয়। আমরা চাপ বৃদ্ধি নয়, ভারতের প্রভাব বিস্তার করতে চাই। বিশ্বে আধিপত্য বিস্তার করতে চায় না ভারত। চায় বিশ্বের উন্নতিতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে।”

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    ক্রীড়াক্ষেত্র থেকে ব্যবসা

    আগামী দিনে ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন করা নিয়ে মোদি (PM Modi) জানান, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। শীঘ্রই সে বিষয়ে ইতিবাচক বার্তা আসতে চলেছে। ভারতের ৫জি বাজার আমেরিকার চেয়েও বড়, বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ৯ (Modi in New York)। তিনি বলেছেন, “এখন ভারতের ৫জি বাজার আমেরিকার চেয়েও বড় এবং বিস্তৃত হয়ে গিয়েছে। তা হয়েছে গত দু’বছরের মধ্যে। এখন ভারতে তৈরি ৬জি পরিষেবার জন্য কাজ চলছে। আগামী দিনে ভারত নিজস্ব চিপ তৈরি করতে চলেছে। ভারতে এখন প্রচুর কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমরা এখন আর সুযোগের জন্য অপেক্ষা করি না। আমরাই সুযোগ তৈরি করি। গত ১০ বছরে প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারত নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করে সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share