Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: কর্নাটকে শেষ মুহূর্তের প্রচারে মোদি ঝড়! দুদিনে ৩৬ কিমি রোড শো

    Narendra Modi: কর্নাটকে শেষ মুহূর্তের প্রচারে মোদি ঝড়! দুদিনে ৩৬ কিমি রোড শো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ মুহূর্তে কর্নাটকে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখতে রাস্তার দুপাশে মানুষের ঢল নামে। বিশেষ ডিজাইনের তৈরি গাড়িতে প্রধানমন্ত্রী সওয়ার হন। বেঙ্গালুরুর আশপাশের ১৩ টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপর দিয়ে হয় প্রধানমন্ত্রীর রোড শো। শনিবার ২৬ কিমি রোড শো করার পর রবিবারও প্রধানমন্ত্রী ১০কিমি শোভাযাত্রা করেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, দক্ষিণের এই রাজ্য জয়ের ব্যাপারে ভারতীয় জনতা পার্টি একেবারেই আশাবাদী। বছর ঘুরলেই লোকসভার ভোট। উত্তর ভারতে এখনও যে বিজেপির জনসমর্থনের ভিত্তি আছে, তা স্পষ্ট হয়ে গেছে গত বছরের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে। যেখানে ৩০ বছর পরে কোনও দল দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে কর্নাটকেও আবার বিজেপি ক্ষমতায় আসতে চলছে, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সারাদেশে এই মুহূর্তে সবথেকে বড় ভোট-ক্যাচার নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর রোড শো ঘিরে কর্নাটকে ছিল তুমুল আগ্রহ। রবিবার প্রধানমন্ত্রীর রোড শো শুরু হয় সকাল ১০টা নাগাদ বেঙ্গালুরুর তিপ্পাসন্দ্রা রোড থেকে এবং তা শেষ হয় ট্রিনিটি সার্কেলে বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ।

    কর্নাটকের ভোট ১০ মে এবং গণনা ১৩ মে

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এদিন রোড শো’তে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর, যিনি বর্তমানে কর্নাটক থেকে রাজ্যসভার সাংসদ। বেঙ্গালুরু সেন্ট্রালের সাংসদ পি সি মোহনকেও দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। গতকালই প্রধানমন্ত্রী কর্নাটকের রাজধানীর দক্ষিণ দিকে রোড শো করেন। বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, রাস্তার দুপাশে মানুষের ঢল যেভাবে নেমেছে, তা তিনি সারা জীবন মনে রাখবেন। জানা গিয়েছে, আজকের পর বেশ কতগুলি জায়গায় জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত কর্নাটকের ভোট ১০ মে এবং গণনা ১৩ মে।

     

    আরও পড়ুন: চলতি মাসেই কাশ্মীরে জি২০-র বৈঠক, বানচাল করতেই কি লাগাতার জঙ্গি হামলা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anji Khad Bridge: দেশের প্রথম কেবল রেলসেতু উদ্বোধনের অপেক্ষায়! ভিডিও পোস্ট রেলমন্ত্রীর

    Anji Khad Bridge: দেশের প্রথম কেবল রেলসেতু উদ্বোধনের অপেক্ষায়! ভিডিও পোস্ট রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া পালক ভারতীয় রেলের মুকুটে। দেশের প্রথম কেবল রেলসেতু, অঞ্জি খাড় ব্রিজের (Anji Khad Bridge) কাজ সম্পূর্ণ। এবার এই কেবল সেতুর উপর দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হওয়া কেবল সময়ের অপেক্ষা! ইতিমধ্যে সেতুর ভিডিও পোস্ট করে ট্যুইট করেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ৬৫৩ কিলোমিটার দীর্ঘ কেবল দিয়ে তৈরি রেলসেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী। তাঁর সেই ট্যুইট-ভিডিওটি চমৎকার বলে পাল্টা রি-ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    রেলমন্ত্রীর ট্যুইট

    রেলমন্ত্রীর ট্যুইটে অঞ্জি খাড় কেবল রেলসেতুর (Anji Khad Bridge) নিঁখুত বর্ণনা তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি কেবল সেতু প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কীভাবে বাঁধা রয়েছে, সেটিও ভিডিওতে দেখানো হয়েছে। বিভিন্ন দিক, এমনকি উপর ও নীচে থেকেও সেতুটির ছবি তুলে ধরা হয়েছে ভিডিওটিতে। অঞ্জি খাড় সেতুর ভিডিও পোস্ট করে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব শিরোনামে লিখেছেন, “১১ মাসে ভারতের প্রথম কেবল রেল সেতু প্রস্তুত। মোট ৯৬টি কেবল রয়েছে অঞ্জি খাড় ব্রিজে (Anji Khad Bridge)। কেবলের মোট দৈর্ঘ্য ৬৫৩ কিলোমিটার।”

    ভূমিকম্পেও ব্রিজের কোনও ক্ষতি হবেনা

    ভারতীয় রেলওয়ের উদমপুর-শ্রীনগর-বারমুল্লা রেল সংযোগ প্রকল্পের অধীনে জম্মু ও কাশ্মীরের রিয়াসি জেলায় অঞ্জি খাড় কেবল সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। এটিই দেশের প্রথম কেবল রেলসেতু। এটি কাটরা থেকে বানিহালের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে। উন্নতমানের প্রযুক্তিতে নির্মিত এই ব্রিজটির উপর দিয়ে ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন ছুটতে পারবে এবং ভূমিকম্পেও ব্রিজটির (Anji Khad Bridge) কোনও ক্ষতি হবে না বলে কর্তৃপক্ষের দাবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mann ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর শততম পর্বে ১০০ টাকার স্মারক মুদ্রা আনতে চলেছে মোদি সরকার

    Mann ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর শততম পর্বে ১০০ টাকার স্মারক মুদ্রা আনতে চলেছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আসতে চলেছে নতুন ১০০ টাকার কয়েন। জানা গিয়েছে, এ সংক্রান্ত যাবতীয় প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই সারা হয়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) ১০০তম পর্ব পূর্ণ করছে আগামী ৩০ এপ্রিল। এই পর্বটিকে স্মরণীয় করে রাখতেই ১০০ টাকার একটি স্মারক কয়েন আনা হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। এছাড়া মন কি বাত-এর ১০০তম পর্বকে বিশেষ করে তুলতে আরও একাধিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা যাচ্ছে। এক লাখেরও বেশি বুথে প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠানের পর্ব সম্প্রচারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    এই ১০০ টাকার কয়েন দেখতে কেমন হবে

    জানা গিয়েছে, ১০০ টাকার এই কয়েনটি দেখতে হবে গোলাকার। আয়তন ৪৪ মিলিমিটার। চারটি ধাতু রুপো, তামা, নিকেল এবং দস্তা দিয়ে তৈরি হবে এই কয়েনটি। অশোক স্তম্ভের সিংহ থাকবে কয়েনের উল্টোদিকে ঠিক মাঝ বরাবর। তার নিচে লেখা থাকবে ‘সত্যমেব জয়তে’। দেবনাগরী লিপিতে ‘ভারত’ শব্দটি বাম পেরিফেরিতে এবং ইংরেজিতে ‘ইন্ডিয়া’ ডান পেরিফেরিতে লেখা থাকবে।

    এছাড়া মুদ্রার উলটো দিকে থাকবে ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat)-এর ১০০তম পর্বের প্রতীক। শব্দতরঙ্গ সহ একটি মাইক্রোফোনের ছবি থাকবে প্রতীক হিসেবে। মাইক্রোফোনের ছবির উপরে ২০২৩ লেখা থাকবে এবং এই ছবির উপরে দেবনাগরী লিপিতে এবং ইংরেজিতে ‘মন কি বাত ১০০’ লেখা থাকবে। জানা যাচ্ছে, এক একটি কয়েনের ওজন হবে ৩৫ গ্রাম।

    পূর্বে ১০০ টাকার কয়েনের ইতিহাস

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর স্মরণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১০০ টাকার কয়েন প্রকাশ করেছিলেন।
       

    রাজমাতা বিজয়রাজে সিন্ধিয়ার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ১০০ টাকার একটি স্মারক মুদ্রা আনা হয়েছিল।

    এআইএডিএমকে-এর প্রতিষ্ঠাতা এমজি রামচন্দ্রনের শতবর্ষে ১০০ টাকার একটি মুদ্রা জারি করা হয়েছিল।

    মহারানা প্রতাপের ৪৭৬তম জন্মবার্ষিকীতে ১০০ টাকার একটি কয়েন আনা হয়েছিল।
        
    এর আগে ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫ সালেও ১০০ টাকার কয়েন সামনে আনা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Narendra Modi: কালো টুপি, জংলা পোশাক! নয়া লুকে জঙ্গল সাফারিতে প্রধানমন্ত্রী 

    Narendra Modi: কালো টুপি, জংলা পোশাক! নয়া লুকে জঙ্গল সাফারিতে প্রধানমন্ত্রী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালো টুপি, খাকি প্যান্ট আর জলপাই রঙের টি-শার্ট। হাতে ধরা হাতাকাটা জ্যাকেট। অন্য লুকে ধরা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার সকালে মহীশূরের বান্দিপুর ও মধুমালাই ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্রে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)। এদিন তিনি দিল্লি থেকে রওনা হতেই প্রধানমন্ত্রী দফতরের তরফে ছবি প্রকাশ করা হয়। সেখানেই নয়া লুকে তাঁকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এদিন মহীশূরে ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শনের পাশাপাশি ব্যাঘ্র প্রকল্পের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠানেরও উদ্বোধন করবেন তিনি।

    কর্নাটক ও তামিলনাড়ুতে সফর প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন বাঘ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিও স্পষ্ট করেন প্রধানমন্ত্রী। International Big Cats Alliance বা IBCA নামে প্রকল্পও চালু করেন তিনি। প্রথমে চামরাজানগর জেলার বান্দিপুর ব্যাঘ্র প্রকল্প, সেখানে বনাধিকারী ও বনকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। এর পরই পড়শি রাজ্য তামিলনাড়ুর মধুমালাই ব্যাঘ্র প্রকল্পের অন্তর্গত থেপাক্কাডু কুনকি হাতির ক্যাম্পে রওনা হন তিনি। উল্লেখ্য, এদিন বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্রের ফিল্ড ডিরেক্টরদের সঙ্গেও বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, বাঘ সংরক্ষণ নিয়ে তাঁদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন তিনি। 

    মোদি (Narendra Modi) সরকারের আমলে কমেছে চোরা শিকার

    ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বন্যপ্রাণীর চোরাশিকার ও চোরাচালান বন্ধ করতে উদ্যোগী হন মোদি (Narendra Modi)। এব্যাপারে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলিকে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানান তিনি। তাঁর সেই বার্তাকেই গোটা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিতে IBCA চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। অন্যদিকে তাঁর এই উদ্যোগে মিলেছে সাফল্যও। অসমে বন্ধ করা গেছে চোরা শিকার। পরিসংখ্যান বলছে গত বছরে একটিও গণ্ডার শিকার হয়নি অসমে।

    বাড়ছে বাঘের সংখ্যা

    প্রাথমিক পর্যায়ে বাঘের সংখ্যা বাড়াতে মোট ৯টি সংরক্ষিত বনাঞ্চলকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। ১৮ হাজার ২৭৮ বর্গ কিলোমিটার জঙ্গলে শুরু হয় বাঘ সংরক্ষণের কাজ। বর্তমানে গোটা দেশে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের সংখ্যা ৫৩। ৭৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার জুড়ে যা ছড়িয়ে রয়েছে। কেন্দ্রের দেওয়া সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে বছরে ৬ শতাংশ হারে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিন হাজারের কাছাকাছি বাঘ রয়েছে গোটা দেশে। এই সংখ্যা যথেষ্ট স্বস্তি দায়ক বলেই মানছেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: গুলাম নবির মোদি বন্দনা! একহাত নিলেন রাহুলকেও, কী বললেন বর্ষীয়ান নেতা?  

    Narendra Modi: গুলাম নবির মোদি বন্দনা! একহাত নিলেন রাহুলকেও, কী বললেন বর্ষীয়ান নেতা?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার মোদির (Narendra Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ জম্মু কাশ্মীরের দলত্যাগী কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ। প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা সম্প্রতি ফের একবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) প্রশংসা করে তাঁকে ‘২৪ ঘণ্টার রাজনীতিক’ এবং ‘যোগ্যতমের উদবর্তন’ বলে প্রশংসা করেন। লড়াই করে নিজের জায়গা তৈরি করেছেন মোদি। পাশাপাশি রাহুল গান্ধীর প্রতিও আক্রমণ শানিয়েছেন এই প্রবীণ নেতা। তাঁর মতে, ইন্দিরা গান্ধী বা রাজীব গান্ধী যা করেছেন তার ১ শতাংশ কাজ করলেই তিনি ‘সফল’ হতেন। তিনি আরও বলেন, রাহুলই প্রধান কারণ যে তিনি এবং আরও অনেকে আজ কংগ্রেসে নেই। এমনকী তাঁর দাবি, এতদিনের পুরনো একটি দলের সদস্য হয়ে থাকতে কেউই ‘মেরুদণ্ডহীন’ হবে না। প্রসঙ্গত, এই নতুন নয় এর আগে ২০২১ সালেও নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) প্রশংসা করেছিলেন গুলাম নবি আজাদ। তখন কংগ্রেসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ওই নেতা বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী যেভাবে নিজের সাধারণ জীবনযাপনের অতীতকে অকপটে বলতে পারেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। ২০২৪ সালের ভোটের আগে এমনিতেই ব্যাকফুটে কংগ্রেস। দল ছাড়ছেন একের পর এক কংগ্রেস নেতা, সেই আবহে বর্ষীয়ান এই প্রবীণ নেতার মোদি (Narendra Modi) স্তুতি বিজেপিকে বাড়তি অক্সিজেন দেবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    ‘ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ আজাদ পার্টি’ নামে একটি দল গঠন করেন আজাদ 

    গুলাম নবি আজাদ, গত বছর দলের নেতৃত্বের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে কংগ্রেস ছেড়ে ‘ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ আজাদ পার্টি’ নামে একটি দল গঠন করেছিলেন। কংগ্রেস সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন সনিয়া গান্ধী এবং  কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে-র তার দলের ফেরার সম্ভাবনা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি। এদিন নবি আরও বলেন, ‘রাহুলের অপরিণত এবং শিশুসুলভ আচরণের জন্যই কংগ্রেসের এই বিপর্যয়’। এদিন তিনি রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দলের অনান্য নেতাদের সুরাটের আদালতে যাওয়া নিয়েও পালটা প্রশ্ন তোলেন। আজাদ তার বিবৃতিতে বলেন, ‘সমস্ত রাজনৈতিক দলের কিছু ত্রুটি রয়েছে, কংগ্রেসেও কিছু ত্রুটি রয়েছে। আমি আশা করি কংগ্রেস দল নিজেদের সেই ভুলগুলি সংশোধন করবে।’ তিনি আরও বলেন, সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বা তাঁর মতাদর্শকে তিনি পছন্দ করেন না বলে মন্তব্য করে নবি জানান, কিন্তু তিনি চব্বিশ ঘণ্টার রাজনীতিক, তাঁর সঙ্গে লড়াই করার সময় সেটা উপেক্ষা করা উচিত নয়। যদিও এটা বলার পর কংগ্রেস নেতারা আমাকে ‘মোদি-ভক্ত’ বলে কটাক্ষ করছেন, কিন্তু আমি ‘আজাদি-ভক্ত’। গুলাম নবি আজাদ দাবি করেন, তিনি কংগ্রেস পার্টি ছেড়ে দিয়েছেন ঠিকই কিন্তু রাজনীতির প্রতি তাঁর দৃষ্টিকোণ বদলায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    Narendra Modi: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জানুয়ারি মাসের পর আবারও! ফের কর্ণাটকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নিরাপত্তায় বড়সড় গলদ। এবার রোড শো চলাকালীন প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা করলেন এক অজ্ঞাতপরিচয় যুবক। যদিও প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার আগেই ওই যুবককে আটকে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা।

    কর্ণাটকে এদিন নির্বাচনী প্রচারে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)

    শনিবার কর্ণাটকে জনসভা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। জনসভা শেষে একটি রোড শো করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই রোড শো চলাকালীনই মোদির কনভয়ে এক যুবক ঢোকার চেষ্টা করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। যাতে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক হঠাৎ করেই নিরাপত্তা বলয় ভেঙে প্রধানমন্ত্রীর রোড শো-তে ঢোকার চেষ্টা করছেন। যদিও পরক্ষণেই নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে আটকে দেন।

    গত জানুয়ারি মাসেও একই ঘটনা ঘটেছিল 

    এর আগে গত জানুয়ারি মাসেই কর্ণাটকে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তায় গলদ ধরা পড়েছিল। সেবারেও প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় এক যুবক ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর রোড শো চলছিল। রাস্তায় দু’পাশে ছিলেন অসংখ্য মানুষ। গাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে জনতার অভিবাদন গ্রহণ করছিলেন মোদি। আচমকা হাতে মালা নিয়ে নিরাপত্তার বলয় ভেঙে ঢুকে পড়েন এক যুবক। তিনি গাড়ির কাছে প্রধানমন্ত্রীর গলায় মালা পরানোর চেষ্টা করেন। শেষ পর্যন্ত তাকে নিরস্ত করেন উপস্থিত নিরাপত্তারক্ষীরা।

    বছরখানেক আগে পাঞ্জাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা

    বছর খানেক আগে পাঞ্জাব সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছিল। উড়ালপুলে ওঠার মুখে বিক্ষোভকারীরা রাস্তা আটকে দাঁড়িয়ে থাকায় প্রধানমন্ত্রীর কনভয় প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট আটকে পড়েছিল। পঞ্জাব সরকারের কাছ থেকে এই ঘটনার বিশদ রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় কেন্দ্র। ঘটনার জল সুপ্রিম কোর্ট অবধি গড়ায়। সেই সময় পাঞ্জাবের কংগ্রেস সরকার রাজ্যের পুলিশ প্রধানকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়। এভাবে পরপর প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় গলদ ধরা পড়াটা বেশ উদ্বেগজনক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Olaf Scholz: জার্মানিতে এসে কাজ করুন ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষ কর্মীরা, আবেদন জার্মান চ্যান্সেলরের

    Olaf Scholz: জার্মানিতে এসে কাজ করুন ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষ কর্মীরা, আবেদন জার্মান চ্যান্সেলরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ভারত সফরে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ (Olaf Scholz)। শনিবার দুদিনের জন্যে এই দেশে এসেছেন তিনি। এ দিন রাষ্ট্রপতি ভবনে যান শলৎজ। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন তিনি। এছাড়াও একাধিক প্রথম সারির নেতাদের সঙ্গেও দেখা করেন। ক্লিন এনার্জি, বাণিজ্য ও নয়া প্রযুক্তি নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়। এই বৈঠক শেষে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে মোদি বলেন, ইউরোপে ভারতের সবথেকে বড় বাণিজ্য অংশীদার হল জার্মানি। সেখানেই শলৎজ প্রধানমন্ত্রীর সামনে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও অন্যান্য কারিগরি শিল্পে দক্ষ কর্মীদের জার্মানিতে গিয়ে চাকরি করার আর্জি জানান।

    কী বললেন জার্মান চ্যান্সেলর?

      
    এ দিন বৈঠকের আগেই শলৎজ (Olaf Scholz) সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে আমাদের ইতিমধ্যেই ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আমি আশা করি এই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। আশা করি আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন এবং বিশ্বের শান্তির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক সমস্ত বিষয় নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করব।” এ দিন একাধিক বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হয়েছিল।

    বৈঠক শেষে দিল্লিতে হায়দ্রাবাদ হাউস থেকে একটি যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে জার্মান চ্যান্সেলর (Olaf Scholz) বলেন, “দুই দেশের মধ্যে গভীর বোঝাপড়ার উপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আমাদের বাণিজ্য বিনিময়ের ইতিহাস রয়েছে। জার্মানি ও ইউরোপ আমাদের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যের অংশীদার।” তিনি আরও জানিয়েছেন, ইউরোপে আমাদের বাণিজ্যের সর্ববৃহৎ অংশীদার হওয়া ছাড়াও ভারতে বিনিয়োগের অন্যতম একটি উৎস হল জার্মানি। তিনি বলেন, “একে অপরের স্বার্থের অভিন্ন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের উপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।”  

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “বিগত কয়েক বছরে দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের ফলে সমস্ত ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ এসেছে। আমরা এই সুযোগগুলিতে জার্মানির আগ্রহ দেখে উত্সাহিত হয়েছি।” সেখানেই শলৎজ় বলেন, “আমাদের দরকার মেধা ও দক্ষ কর্মীর। ভারতে তথ্য প্রযুক্তি ও সফ্টওয়্যারের বিকাশ হচ্ছে এবং অনেক সক্ষম সংস্থা ভারতে রয়েছে। ভারতে এত প্রতিভা রয়েছে এবং আমরা তা থেকে উপকৃত হতে চাই। আমরা জার্মানিতে সেই প্রতিভা নিয়োগ করতে চাই।”

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পকে ক্লিনচিট দিল্লি হাইকোর্টের, খারিজ যাবতীয় বিরোধী-মামলা

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কথাও উঠে এসেছে আলোচনায়। শলৎজ (Olaf Scholz) বলেন, “ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ গোটা বিশ্বে একটি বড় বিপর্যয় নিয়ে এসেছে। কারণ আমরা জানি এই যুদ্ধ অর্থনৈতিক নীতিগুলি লঙ্ঘন করে। প্রায় ১,৮০০ জার্মান সংস্থা ভারতে সক্রিয় এবং হাজার হাজার চাকরি দিয়েছে।” তিনি রাশিয়ার আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা করে বলেন, “রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রভাবে ভুগছে গোটা বিশ্ব। খাদ্য ও জ্বালানির সরবরাহ অবিচ্ছিন্ন রাখতে নিশ্চিত করা হচ্ছে।” ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শলৎজ বলেন, “এই সময়ে ভারতের অনেকটা অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের জন্য তা ভাল।”   

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ বিষয়ে বলেন, “ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হতেই ভারত আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে এই বিরোধ সমাধানের ওপর জোর দিয়েছে। ভারত যে কোনও শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হয়ে উঠতে পারে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে বাংলাকে সংস্কৃতির পীঠস্থান বলে উল্লেখ করলেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর কথায় উঠে এল ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের কথাও।

    এদিন ছিল মন কি বাত অনুষ্ঠানের ৯৮ তম এপিসোড

    রবিবার ছিল প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠানের ৯৮ তম এপিসোড। সেখানেই ত্রিবেণীর কুম্ভস্নান প্রসঙ্গ তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, আমেরিকার এক প্রবাসী ভারতীয় তাঁর চিঠিতে বাংলার কুম্ভস্নানের কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে। তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে মোদি জানান, বহু পুরনো বাংলার এই কুম্ভস্নান। কিন্তু ৭০০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে ছিল এই রীতি।

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এদিন আরও বলেন, “স্বাধীনতার পরবর্তী সময় এই কুম্ভস্নান ফের শুরু হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি। মাত্র দু’বছর আগে স্থানীয় মানুষ ও কুম্ভস্নান পরিচালনা সমিতির উদ্যোগে এই উৎসব আবার শুরু হয়। ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানকে কেন্দ্র করে বাংলার প্রচুর রীতিনীতি, সংস্কৃতি উঠে এসেছে।” বাংলাকে সংস্কৃতির পীঠস্থান বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

    এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দেশের ডিজিটাল অগ্রগতির কথাও তোলেন প্রধানমন্ত্রী

     কয়েকদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিইন লুং-এর ভার্চুয়াল উপস্থিতিতেই দুই দেশের মধ্যে ডিজিটাল আর্থিক লেনদেনের প্ল্যাটফর্ম, UPI এবং PayNow-এর সংযোগ স্থাপন করা হয়। এর ফলে Google Pay, Paytm সহ অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে ভারত এবং সিঙ্গাপুরে বসবাসকারীরা নিজেদের মধ্যে টাকার লেনদেন করতে পারবেন। এদিনের মন কি বাত অনুষ্ঠানে সেই প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, E Sanjeevani এর মতো অ্যাপগুলি আমাদের জীবনকে আরও বেশি সহজ করে তুলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Narendra Modi: মার্কিন সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের জনপ্রিয় নেতাদের মধ্যে শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    Narendra Modi: মার্কিন সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের জনপ্রিয় নেতাদের মধ্যে শীর্ষে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন ডেটা ইন্টেলিজেন্স সংস্থা দ্য মর্নিং কনসাল্টের সমীক্ষার বিষয় ছিল বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতা কে?  তাতে দেখা যাচ্ছে, শীর্ষে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), গত বছরেও প্রথম স্থানেই ছিলেন মোদি (Narendra Modi) প্রসঙ্গত, মোট ২২টি দেশের শীর্ষ নেতা ছিলেন এই সমীক্ষায়। জনপ্রিয়তার নিরিখে সবাইকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে , মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকও রয়েছেন মোদির পিছনেই। চলতি বছরের ২৬ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি এই সমীক্ষা চালানো হয়। বিভিন্ন দেশের প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে এই সমীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ওই সংস্থা।  সমীক্ষা অনুযায়ী, ৭৮ শতাংশ মানুষ নরেন্দ্র মোদিকে ভোট দিয়েছেন।

    দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান কারা পেলেন 

    দ্য মর্নিং কনসাল্টের এই সমীক্ষায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট আন্দ্রে ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডর, তিনি পেয়েছেন ৬৮ শতাংশ ভোট।

    এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সুইস প্রেসিডেন্ট আলায়েন বারসেট। ৬২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন তিনি। তবে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাকিদের থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।  সমীক্ষা অনুসারে, ৪০ শতাংশ মানুষ তাঁদের পছন্দ করেছেন। বাইডেন রয়েছেন সপ্তম স্থানে। অন্যদিকে, ট্রুডো তালিকার নবম স্থানে রয়েছেন।

    এই সব নেতার চেয়েও কিছুটা পিছিয়ে রয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। ৩০ শতাংশ মানুষের ভোট পেয়ে তিনি রয়েছেন তালিকার ১৩ তম স্থানে। প্রসঙ্গত, গত ২০২০ সালের ২ মে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)  জনপ্রিয়তা শিখরে পৌঁছয়। ওই সময়ে তাঁর সপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন ৮৪ শতাংশ মানুষ। অর্থাৎ, ৮৪ শতাংশ মানুষের মতে তিনিই ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

  • Narendra Modi: বিবিসির একপেশে ডকুমেন্টারি বিতর্কের মাঝে, ঐক্যের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: বিবিসির একপেশে ডকুমেন্টারি বিতর্কের মাঝে, ঐক্যের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দিল্লি ক্যান্টনমেন্টের ক্যারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ছিল ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পসের (এনসিসি) সমাবেশ , এখানেই বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিনের বক্তব্যে তিনি বলেন,  “দেশে বিভেদের বীজ বপন এবং বিভাজন তৈরির  প্রচেষ্টা করছে এক শ্রেণির মানুষ। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, তবে এটাও জানা দরকার তাদের এই অশুভ প্রয়াস কখনই সফল হবে না। ঐক্যের মন্ত্রেই আমাদের দেশ বিশ্বাস রাখে। ভারতের জনগণের মধ্যে কখনও বিভেদ হবে না, হতে পারেনা”।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    বিবিসির বিতর্কিত ডকুমেন্টারির মাঝেই প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্য

    প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের গুজরাট হিংসার পরিপ্রেক্ষিতে বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করেছে। ইতিমধ্যে এই ডকুমেন্টারি নিয়ে সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। অভিযোগ একপেশে এই ডকুমেন্টারি প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তিকে নষ্ট করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বানানো হয়েছে। এমন আবহাওয়াতে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে অভিজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম, সাফ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ 

    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, “দেশের তরুণদের জন্যই সারা বিশ্ব আজ ভারতের দিকে তাকিয়ে আছে। কেন্দ্রীয় সরকার ডিজিটাল, স্টার্ট-আপ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকল্প শুরু করেছে যা দেশের তরুণ সমাজের উপকার করছে”।

    সশস্ত্র বাহিনীতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে বলে এদিন  জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “পুলিশ এবং আধাসামরিক বাহিনীতে গত আট বছরে নারীর সংখ্যা আগের থেকে দ্বিগুণ । তিনটি সশস্ত্র সেনাবাহিনীতেই উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে নারীদের সংখ্যা। নারীরা এখন নৌবাহিনীতে নাবিক হিসেবেও নিয়োগ পাচ্ছেন এবং যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, পুনের ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমিতে মহিলা ক্যাডেটদের প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে”।

    আরও পড়ুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

LinkedIn
Share