Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Modi: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি কা গ্যারান্টি”। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তৈরি এই শব্দবন্ধ এবার দেশ ছাড়িয়ে চর্চিত হচ্ছে বিদেশেও। কেবল তাই নয়, শব্দবন্ধটি যিনি প্রয়োগ করেছেন তিনি চায়ের দোকানের আড্ডাবাজ কেউ নন, তিনি একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী। আজ্ঞে, হ্যাঁ। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবের গলায়ই শোনা গিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সৃষ্টি এই শব্দবন্ধ।

    কী বললেন শেরিং? (PM Modi)

    বিষয়টি তবে খোলসা করা যাক। শুক্রবার দু’দিনের সফরে ভুটান সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার ফিরেছেন দিল্লিতে। লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রচারের ব্যস্ত শিডিউল ছেড়ে মোদি ভুটান সফরে যাওয়ায় তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার ভাই নরেন্দ্র মোদিজি (PM Modi) আমাদের দেশে আসার জন্য তোমায় একটা বড় ধন্যবাদ। ব্যস্ত কর্মসূচি কিংবা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া…কোনও কিছুই মোদিকে আটকাতে পারেনি তাঁর ভুটান সফরে আসার প্রতিশ্রুতি পূরণ করা থেকে। এটা নিশ্চয়ই মোদি কা গ্যারান্টি, যা নিয়ে এত চর্চা।”

    মোদির ভুটান সফর

    বুধবারই ভুটান সফরে যাওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার জন্য সফর পিছিয়ে করা হয় শুক্রবার। এদিন সকালে ভুটানের পারো বিমানবন্দরে নামেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন শেরিং স্বয়ং। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে এদিন ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছিল ভুটানের স্কুলগুলিতে। সেই পড়ুয়ারাও থিম্পুতে হাজির ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। এই সফরে মোদিকে ভুটানের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘অর্ডার অফ ড্রুক গ্যালপো’য় ভূষিত করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মোদিই হলেন প্রথম কোনও বিদেশি রাষ্ট্রনেতা, যাঁকে নিজেদের দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত করেছে ভুটান।

    চলতি বছরই সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ভারত সফরে এসেছিলেন শেরিং। সেই সময়ই তিনি আমন্ত্রণ জানিয়ে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। ভুটান সফরে যাবেন বলে কথাও দিয়েছিলেন মোদি। শেষমেশ শুক্রবার দু’দিনের জন্য ঘুরে এলেন ভুটান। চলতি সফরে ভুটানের উন্নয়নে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন মোদি। আগামী পাঁচ বছরে ভুটানের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের বার্তাও দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: কৃষ্ণনগরের পর করিমপুরে মহুয়ার বাড়িতে হানা দিল সিবিআই

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    PM Modi: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ের ব্যাপারে তিনি এক প্রকাশ নিশ্চিত। মন্ত্রিসভার সদস্যদের একশো দিনের কাজের পরিকল্পনা করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হলে তিনিই হবেন টানা তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী, ভারত-ভাগ্য-বিধাতা। সেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই (PM Modi) এবার আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখল রাশিয়া ও ইউক্রেন। গত দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে।

    যুদ্ধে ইতি টানার পরামর্শ (PM Modi)

    বুধবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এদিনই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়ার পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ফোনে ফের যুদ্ধে ইতি টানার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের তরফে আমন্ত্রণ জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    পুতিনকে কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী?

    বুধবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দূরভাষে কথা হওয়ার পর এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছিলেন, “ভারত ও রাশিয়ার স্পেশাল ও প্রিভিলেজড স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ গভীর ও আরও বাড়াতে কাজ করব বলে আমরা দুই রাষ্ট্রপ্রধানই সম্মত হয়েছি।” মোদি-পুতিনের আলোচনায় অনিবার্যভাবেই এসে পড়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ। পুতিনকে ফের যুদ্ধ বন্ধের পরামর্শ দিয়েছিলেন মোদি। উজবেকিস্তানে এসসিও সম্মলনের ফাঁকে ভারত-রাশিয়া দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময়ও প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। বুধবারও পুতিনের সঙ্গে আলোচনার সময় মোদি তাঁকে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যা মেটাতে বলেছেন বলে সূত্রের খবর।

    এদিনই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। পরে এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ভারত-ইউক্রেন অংশীদারিত্ব আরও পোক্ত করতে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে। শান্তি ফেরাতে ভারতের নিরন্তর প্রচেষ্টা এবং অবিলম্বে দ্বন্দ্বের অবসান ঘটিয়ে যুদ্ধ থামাতে ভারত মানবিক সাহায্য করে যাবে।” প্রেস বিবৃতিতে বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, “ভারত চায় যে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা, কূটনীতি, ক্রমাগত সংলাপ হওয়া উচিত যাতে উভয় পক্ষই যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে।”

    আরও পড়ুুন: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শেই রাশিয়া ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ করেনি। সে খবর মাধ্যম জানিয়েছিল পাঠককে। আবারও রাশিয়া-ইউক্রেনকে শান্তির ললিত বাণী শোনাচ্ছে রাইজিং ইন্ডিয়া। যে ভারতের রূপকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি। তৃতীয়বাবের জন্য ১০০ দিনের কাজের প্ল্যানও করা রয়েছে।” ‘রাইজিং ভারত সামিট ২০২৪’-এ যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রীর রোডম্যাপ (PM Modi)

    তিনি বলেন, “সরকার দশ বছরে কী কাজ করেছে, তার রিপোর্ট কার্ড দিচ্ছে। আরও কাজ করতে বদ্ধপরিকর সরকার। আগামী পঁচিশ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছে। তৃতীয়বারের জন্য একশো দিনের কাজের প্ল্যানও করা রয়েছে।” আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০টিরও বেশি আসনে জয়ী হবে বলে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি নানা জনসভায় তা বলেওছেন। তাই নয়া সরকারের রোডম্যাপ তৈরি বলে জানান তিনি (PM Modi)।

    নেশন ফার্স্ট

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নিজের জন্যই শুধু করলে তো সরকার হয় না। দেশের জন্য বাঁচতে হবে। নেশন ফার্স্ট। আমরা যুব দেশ…আমাদের দেশের সব করার সম্ভাবনা রয়েছে। রাইজিং ভারতের ভিত্তিই হল নেশন ফার্স্ট। দেশের জন্যই বাঁচব, দেশের জন্য মৃত্যুবরণ করব।” এদিনের সামিটে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই নয়া ভারত কখনওই সন্ত্রাসবাদকে কোনও স্থান দেয় না। বরং এটি জঙ্গিদের ধ্বংস অনেক বড় ক্ষতি করেছে। যাঁরা আমাদের দেশকে আতঙ্কে রাখত, সন্ত্রাসের সামনে রাখত, তারা এখন কোথাও নেই। এই নতুন ভারত সন্ত্রাসের জখমকে কখনওই সহ্য করে না। সন্ত্রাসের ক্ষত যারা উপহার দেয়, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।”

    ‘ঘাম ছুটে যাচ্ছে অনেক নেতার’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি পরিষেবা। দুর্নীতি রোখা গিয়েছে। সরকারি পরিষেবার তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ১০ কোটি ভুয়ো নাম।” তিনি বলেন, “একটা সময় দেশে দুর্নীতি মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছিল। আজও বিরোধী দলের একাধিক নেতার বাড়ির বিভিন্ন জায়গা থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হচ্ছে। তাই ইডি, সিবিআইয়ের নাম শুনলেই ঘাম ছুটে যাচ্ছে অনেক নেতার।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর বাতিল, ভোট প্রচারের মাঝে কেন যাচ্ছিলেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের সরকারি দফতরগুলো একটা সময় পাওয়ার হাউজ হয়ে গিয়েছিল। আমরা সেগুলিকে সেবা কেন্দ্র করেছি। যাতে সাধারণ মানুষ পরিষেবা পান। আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি, একটা ফাইল যেন এই টেবিল থেকে ওই টেবিলে ঘুরে না বেড়ায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পুতিনকে ফের ফোন মোদির, কী পরামর্শ দিলেন রুশ প্রেসিডেন্টকে?

    PM Modi: পুতিনকে ফের ফোন মোদির, কী পরামর্শ দিলেন রুশ প্রেসিডেন্টকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা জয়ের জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোনে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবারের পর ফের বুধবার প্রধানমন্ত্রী ফোন করেন পুতিনকে। ২০২৪ সালে ব্রিকসের সভাপতিত্ব করবে রাশিয়া। তাই প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    পুতিনকে ফোন মোদির (PM Modi)

    চলতি বছর অক্টোবরে হবে ব্রিকস সম্মেলন। এই সম্মেলনে সভাপতিত্বের জন্য রাশিয়াকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাসও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রিকস সম্মেলনের পাশাপাশি বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক একাধিক সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্র প্রধানের। পরে এক্স হ্যান্ডেলে এনিয়ে প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। লিখেছেন, “রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছি। রুশ ফেডারেশনের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ফের নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। আগামী দিনে ভারত-রাশিয়ার মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক আরও প্রশস্ত করার বিষয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে।” 

    ফোন জেলেনস্কিকেও 

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, মোদি-পুতিনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত অংশীদারিত্বে আরও জোর দেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এজন্য একটি রোডম্যাপ তৈরিতে সম্মতিও জানিয়েছেন মোদি-পুতিন। কেবল পুতিন নন, এদিন প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিকেও।

    আরও পড়ুুন: বেআইনি নির্মাণ নিয়ে কড়া নির্দেশ বিচারপতি অমৃতা সিনহার, কী বললেন তিনি?

    প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে জানানো হয়েছে, ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে এক বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশই দুই দেশকে অগ্রাধিকার দেয়। আগামী বছরগুলিতে এই অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করতে রাজি হয়েছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতা। দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলিতে কতটা অগ্রগতি ঘটেছে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে মোদি ও পুতিনের। এদিন আরও একবার যুদ্ধের পথ থেকে সরে এসে আলোচনা ও কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যার সমাধান করার পরামর্শও পুতিনকে দেন মোদি। রুশ জনগণের শান্তি, অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধিও কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই প্রধানমন্ত্রী পুতিনকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, ‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’। তার পরেও বন্ধ হয়নি যুদ্ধ।

    এজন্য অবশ্য ফাটল ধরেনি ভারত-রাশিয়া সম্পর্কে। যুদ্ধের আবহে যখন আমেরিকা ও ইউরোপের অনেক দেশ রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ রেখেছে, তখনও জাতীয় স্বার্থে পুতিনের দেশ থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে চলেছে মোদির (PM Modi) ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্টি কর্মীদের আত্মবলিদানের কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার তামিলনাড়ুর সালেম শহরের জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই খুন হওয়া পার্টি কর্মী, বিশেষত সালেমের অডিটর রমেশের (মুসলমানদের হাতে খুন হয়েছিলেন তিনি)কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়েন মোদি।

    আবেগপ্রবণ প্রধানমন্ত্রী

    দলের প্রতি অডিটর রমেশের অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেছেন বিজেপির ভূতপূর্ব সভাপতি প্রয়াত কেএন লক্ষ্মণকে। তামিলনাড়ুতে বিজেপির সংগঠন গড়ার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান কম নয়। লক্ষ্মণের মতো পার্টি কর্মীরা কীভাবে জরুরি অবস্থার সময় প্রতিবাদ করেছিলেন, কীভাবেই বা লক্ষ্মণ জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন কাজ করেছিলেন, সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে চলে আসে অডিটর রমেশের নাম। তিনি বলেন, “আমি স্মরণ করি অডিটর রমেশকে। তিনি পার্টি নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। তিনি সুবক্তা ছিলেন। ছিলেন কঠোর পরিশ্রমী। আমি তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।”

    অডিটর রমেশ

    বছর চুয়ান্নর ভি রমেশ এলাকায় অডিটর রমেশ নামেই পরিচিত ছিলেন। ২০১৩ সালের জুলাই মাসের এক রাতে পার্টি অফিসের কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় সালেম শহরে বাড়ির অদূরে আততায়ীদের হাতে খুন হন তিনি। চারজন দুর্বৃত্ত নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে তাঁকে। রমেশ ছিলেন বিজেপির তামিলনাড়ু ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক। তাঁকে নিয়ে ২০১৩ সালের জুলাই পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে চারজন বিজেপি নেতা খুন হয়েছিলেন। সেই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মোদি। দোষীদের চরমতম সাজা দাবি করেছিলেন তিনি। ঘটনায় পুলিশ ফকরুদ্দিন ও বিলাল মালিক নামে দুই অভিযুক্তকে হেফাজতে নিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    কট্টর হিন্দুত্ববাদের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন রমেশ। তামিলনাড়ু রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন দু’বার। রমেশের ভাই শেষাদ্রি এবিভিপির জাতীয় সম্পাদক ছিলেন। খুন হওয়ার এক সপ্তাহ আগে সুবক্তা রমেশকে তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখপাত্রের পদে বসানো হয়। ২০১৩ সালে খুন হওয়ার আগেও একাধিকবার হামলা হয়েছিল রমেশের ওপর। বরাত জোরে প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ২০১১ সালে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তাঁর গাড়িতে। সেবারও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তবে (PM Modi) ২০১৩ সালে এড়াতে পারলেন না আততায়ীদের থাবা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: গ্যাস, জ্বালানির পর এবার ডালের দাম কমাতেও উদ্যোগী মোদি সরকার

    PM Modi: গ্যাস, জ্বালানির পর এবার ডালের দাম কমাতেও উদ্যোগী মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে ফি-বার জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেয় এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। তার জেরে নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড় হয় মধ্যবিত্ত পরিবারের। এবার যাতে সেই পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, তাই আগাম পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।

    ডাল-ভাতের জোগাড়

    কিছুদিন আগেই কমানো হয়েছে গ্যাসের দাম। তার পরে পরেই কমানো হয়েছে পেট্রল-ডিজেলের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় দুই জ্বালানির দর। এই দুই ইন্ধনের দরই কমানো হয়েছে লিটার পিছু দু’টাকা করে। এবার সরকার উদ্যোগী হয়েছে ডালের দাম কমাতে। দেশের সাধারণ মানুষ যাতে অন্তত দু’বেলা ডাল-ভাত খেতে পারেন, তা নিশ্চিত করতেই ডালের মূল্যবৃদ্ধি রুখতে কোমর কষে নেমেছে সরকার (PM Modi)। চলতি বছর ডালের উৎপাদন কম হয়েছে। অর্থনীতির চাহিদা-জোগানের তত্ত্ব মেনেই বেড়ে যাওয়ার কথা ডালের দাম। তাই সরাসরি চাষিদের কাছ থেকেই সরকার ৬ লাখ টন ডাল কেনার পরিকল্পনা করেছে। জানা গিয়েছে, এর মধ্যে অড়হর ডাল কেনা হবে ৪ লাখ টন, বাকিটা মুসুর ডাল।

    ডালের দর কেমন?

    ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৭ মার্চ দেশে অড়হর ডালের গড় দর কেজি প্রতি ১৫০.২২ টাকা। সর্বোচ্চ দর ১৯৯ টাকা। সর্বনিম্ন কেজি প্রতি ৮৭ টাকা। ছোলার ডালের কেজি প্রতি গড় দর ৮২.৯৬ টাকা, সর্বোচ্চ দাম ১৪০ টাকা। সর্বনিম্ন দর কেজি প্রতি ৬০ টাকা। বিউলির ডালের গড় দাম কেজি প্রতি ১২৩.৭২ টাকা। যদিও এই ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৭৪ টাকা কেজি দরে। বিউলির ডাল যখন সস্তা হয়, তখন দর দাঁড়ায় ৬৮ টাকা প্রতি কেজি। মুগ ডাল কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১১৭.৩৬ টাকা দরে। সর্বোচ্চ দর ১৬৬ টাকা, সর্বনিম্ন ৮৯ টাকা। মসুর ডালের গড় দর ৯৩.৬৩ টাকা কেজি। চলতি বছর মসুর ডাল সব চেয়ে সস্তা হয়েছিল ১৭ মার্চ। সেদিন এই ডাল বিক্রি হয়েছিল ৭০ টাকা প্রতি কেজি। সব চেয়ে দামি মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১৫৭ টাকায় (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কৃতজ্ঞতা বুলগেরিয়ার প্রেসিডেন্টের, “বন্ধুরা এর জন্যই”, বললেন জয়শঙ্কর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “একসঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে রয়েছি”, পুতিনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বললেন মোদি

    PM Modi: “একসঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে রয়েছি”, পুতিনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনার সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে রয়েছি।” সোমবার রাশিয়ার পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এই কথাগুলিই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৮৭ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছেন পুতিন।

    পুতিনকে শুভেচ্ছা মোদির (PM Modi)

    ষষ্ঠবারের জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। ৪ শতাংশের সামান্য কিছু বেশি ভোট পেয়েছেন পুতিনের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রুশ কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী নিকোলাই খারিতনভ। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ের জন্য পুতিনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার এক্স হ্যান্ডেলে তিনি (PM Modi) লিখেছেন, “রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জন্য ভ্লাদিমির পুতিনকে শুভেচ্ছে জানাই। আগামী বছরগুলিতে ভারত-রাশিয়া মৈত্রী ও কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমি তাঁর সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে রয়েছি।”

    রাশিয়ার সংবিধান

    রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট পদের মেয়াদ ছ’বছর। ২০১৮ সালে ৭৭ শতাংশ ভোট পেয়ে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন পুতিন। তখনই জানিয়ে দিয়েছিলেন, ২০২৪ সালের পর আর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট থাকবেন না তিনি। যদিও এবারের নির্বাচনেও প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। রাশিয়ার সংবিধান অনুযায়ী টানা দু’বারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে থাকা যেত না। ফের প্রেসিডেন্ট পদে লড়াই করতে ২০২১ সালেই এই আইন পরিবর্তন করেছিলেন কেজিবির প্রাক্তন প্রধান পুতিন। প্রথম মেয়াদে টানা দু’বার প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন তিনি। আর দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি প্রেসিডেন্ট হলেন টানা তৃতীয়বার। অর্থাৎ ২০৩০ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার কর্তা তিনিই।

    প্রসঙ্গত, পুতিনের আগে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট পদে দীর্ঘ সময় ধরে ছিলেন জোসেফ স্তালিন ও লিওনিদ ব্রেজনেভ। টানা ২৪ বছর ক্ষমতায় ছিলেন তাঁরা। তাঁদের সেই রেকর্ড ভেঙে নয়া রেকর্ড গড়তে চলেছেন পুতিন। এহেন পুতিনকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুতিনের মুখে মোদি-স্তুতি শোনা গিয়েছে বহুবার। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মোদির সাফল্যও কামনা করেছিলেন পুতিন। গত ডিসেম্বরে রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেই সময় রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ জানিয়েছিলেন এবার ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পে ভারতে অত্যাধুনিক অস্ত্র তৈরি করবে রাশিয়া (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: বিহারে আসনরফা চূড়ান্ত, কত আসনে লড়বে বিজেপি, জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    PM Modi: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “‘ইন্ডি’ জোট শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। আমরা তাঁর আশীর্বাদ প্রার্থী।” রবিবার এভাবেই বিরোধী জোটকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বললেন, তাদের (বিরোধী) ইস্তাহারেও শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

    শক্তি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মত (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার কাছে প্রত্যেক মা, প্রত্যেক কন্যা শক্তির রূপ।” তেলঙ্গানার সভায় উপস্থিত মহিলা কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “ওঁরা শক্তি স্বরূপ। আমায় আশীর্বাদ করতে এসেছেন।” মুম্বইয়ের শিবাজি পার্কের এক সমাবেশে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, “হিন্দু ধর্মে শক্তি শব্দটি রয়েছে। আমরা একটি শক্তির বিরুদ্ধেই লড়ছি। এই শক্তি হল ইভিএম এবং সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান।”

    ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা মোদির

    কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির এই বক্তব্যকেই হাতিয়ার করে ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, “ইন্ডি জোট যে শক্তিকে শেষ করার শপথ নিয়েছে, আমি তাকে চ্যালেঞ্জ করছি। এই শক্তিকে রক্ষা করতে আমি আমার জীবন নিবেদন করব। ভারতভূমে দাঁড়িয়ে কেউ কি শক্তি ধ্বংসের কথা বলতে পারেন?” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা প্রত্যেকেই শক্তির পুজো করি। চন্দ্রযান ৩-এর অবতরণ স্থলের নামও দেওয়া হয়েছিল শিব-শক্তি। এই শক্তিকে ধ্বংস করার সুযোগ কি আপনারা ওঁদের দেবেন?” তিনি বলেন, “বর্তমানে লড়াই হচ্ছে দু’দলের। একদল শক্তির আরাধনা করেন। আর অন্য দল প্রতিনিয়ত সেই শক্তিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে চলেছে।” তিনি বলেন, “৪ জুনই ঠিক হয়ে যাবে শেষ হাসি হাসবে কারা – যারা শক্তিকে ধ্বংস করতে চায় নাকি যারা নিরন্তর শক্তির আশীর্বাদ চাইছেন।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘কাউন্সিলর-এমএলএ-এমপিরা খুব টাকা খাচ্ছে, আর…’’ গার্ডেনরিচকাণ্ডে কটাক্ষ দিলীপের

    লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। সাত দফায় নির্বাচন হবে। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন প্রথম দফার নির্বাচন হবে উত্তর-পূর্বের দুই রাজ্য সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশের তিন আসনেও। এই দুই রাজ্যে এদিনই হবে বিধানসভার নির্বাচনও। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে সাত দফায়। প্রথম দফায় নির্বাচন হবে ১০২টি আসনে। এই লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপিকে মাত দিতে ইন্ডি জোট গড়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। এদিন তেলঙ্গানার সমাবেশে সেই জোটকেই আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “১০০ দিনের রোডম্যাপ তৈরি করুন”, নির্বাচনের আগেই মন্ত্রীদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “১০০ দিনের রোডম্যাপ তৈরি করুন”, নির্বাচনের আগেই মন্ত্রীদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবে মাত্র কাঠি পড়েছে লোকসভা নির্বাচনের ঢাকে। রাজনীতির কারবারিরা ব্যস্ত কোন দল কত আসন পাবে, তার চুলচেরা হিসেব নিকেশ করতে। অথচ ক্ষমতায় ফিরে আগামী ১০০ দিনে কী কী কাজ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে করতে হবে, মন্ত্রীদের তার রোডম্যাপ তৈরি করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত মোদি (PM Modi)

    লোকসভা নির্বাচনে এবারও যে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই ক্ষমতায় ফিরবে, সে ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন সময় তাঁকে তা বলতেও শোনা গিয়েছে। সূত্রের খবর, সেই কারণেই মন্ত্রীদের রোডম্যাপ তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। কেবল একশো দিনের রোডম্যাপ নয়, রবিবার মন্ত্রিসভার ওই বৈঠকে আগামী পাঁচ বছর কী কী কাজ করা হবে, তারও রোডম্যাপ তৈরির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) দিয়েছেন তাঁদের। সরকারি নীতিগুলি কীভাবে বাস্তবে রূপদান করা যায়, তা নিয়েও মন্ত্রকের অফিসারদের সঙ্গে কথা বলতে মন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    মন্ত্রিসভার সদস্যদের নির্দেশ

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার সদস্যদের বলেছেন, আগামী পাঁচ বছরে সরকারি নীতিগুলি কীভাবে কার্যকর করা যায়, তা নিয়ে প্রত্যেক মন্ত্রী আলোচনা করবেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে। তার পরেই প্রত্যেক মন্ত্রীকে তৈরি করতে হবে একটি করে রোডম্যাপ। আগামী পাঁচ বছরে কীভাবে কাজ করবে তাঁদের মন্ত্রক, সেই বিষয়টিই বিস্তারিত তুলে ধরা হবে এই রোডম্যাপে।

    সতীর্থ মন্ত্রীদের এই নির্দেশের পাশাপাশি নির্বাচনের নির্ঘণ্টও রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে পাঠিয়েছে মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে, আগামী ২০ মার্চ জারি হতে পারে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম বিজ্ঞপ্তি। লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। ভোট হবে ১০২টি কেন্দ্রে।

    আরও পড়ুুন: ‘তৃণমূল পরিচয় দিয়ে ভোট চাইতে লজ্জা পাচ্ছেন কর্মীরা’, বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক

    লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার ঢের আগেই দলীয় নেতাদের ৩৭০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বাকি ৩০টি আসন পেতে হবে এনডিএর অন্যান্য শরিকদের। বাংলায় লোকসভার আসন রয়েছে ৪২টি। এর সবক’টিই যাতে বিজেপির ঝুলিতে যায়, বাংলা সফরে এসে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের সেই টার্গেটও ঠিক করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদিকে দেখতে বিদ্যুতের টাওয়ারে, “দয়া করে নেমে আসুন”, অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: মোদিকে দেখতে বিদ্যুতের টাওয়ারে, “দয়া করে নেমে আসুন”, অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এসেছেন। সর্বত্র ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই রব। অগত্যা প্রিয় প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখবেন বলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে  বেশ কয়েকজন তরতরিয়ে উঠে পড়লেন সমাবেশস্থল আলোকিত করতে যে অস্থায়ী টাওয়ার বানানো হয়েছিল, তাতে। ঘটনাটি নজরে পড়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। নেমে আসতে বললেন অত্যুৎসাহী দলীয় কর্মী-সমর্থকদের। প্রধানমন্ত্রীর এই তৎপরতার জন্য এড়ানো গেল বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    রবিবার সন্ধ্যায় অন্ধ্রপ্রদেশের পালনাডু জেলায় এনডিএ-র প্রজাগালমে (যৌথ সমাবেশ) যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) মঞ্চে ওঠা মাত্রই তাঁকে দেখতে অস্থায়ী টাওয়ারে উঠে পড়েন বেশ কয়েকজন। টাওয়ার ভেঙে পড়ার পাশাপাশি তড়িদাহতও হতে পারতেন ওঁরা। নজরে পড়া মাত্রই বক্তৃতা থামাতে বলেন জন সেনা সভাপতি পবন কল্যাণকে। মাইকের সামনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আরে আপনারা ওখানে কী করছেন? ওখানে বিদ্যুতের তার রয়েছে। আপনাদের জীবন আমাদের কাছে অত্যন্ত দামী। দয়া করে নেমে আসুন। সংবাদ মাধ্যমের লোকজন আপনাদের ফোটো তুলে নিয়েছেন। এবার তো নেমে আসুন। এখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আপনারা (পুলিশ) দয়া করে এসব লক্ষ্য করুন। যদি কোনও অঘটন ঘটে, সেটা আমাদের পক্ষে বেদনাদায়ক হবে।”

    অন্ধ্রে সমীকরণ

    এর পরেই দেখা যায়, বাধ্য ছাত্রের মতো টাওয়ার থেকে একে একে নামছেন ওই দলীয় কর্মীরা। টাওয়ার খালি হতেই নিজের আসনে ফিরে যান প্রধানমন্ত্রী। ফের বলতে শুরু করেন জন সেনা সভাপতি। ১০ বছর আগে এন চন্দ্রবাবু নাইডুর হাত ধরে অন্ধ্রপ্রদেশে পা রাখে বিজেপি। ১৪-র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে নির্বাচনে যায় চন্দ্রবাবুর দল টিডিপি। পরে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশেষ মর্যাদার দাবিতে মতানৈক্যের জেরে ২০১৮ সালে বিজেপি সঙ্গ ত্যাগ করে টিডিপি। তার পরের নির্বাচনে একলা চলো নীতি নেয় টিডিপি। গোহারা হারে চন্দ্রবাবুর দল। তার পর ফের বিজেপির হাত ধরে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রয়াত এনটি রামা রাওয়ের জামাই চন্দ্রবাবু। টিডিপির পাশাপাশি বিজেপির হাত ধরেছে জন সেনাও (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: সিকিম-অরুণাচলে বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন এগোল, কেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share