Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধী হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস।” সোমবার বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “দশকের পর দশক উল্টোদিকে বসার সংকল্প নিয়ে ফেলেছেন বিরোধীরা। জনতা তো ভগবানের প্রতীক। আপনারা যেভাবে পরিশ্রম করছেন, আমার মনে হয় ভগবানরূপী জনতা আপনাদের দু হাত ভরে আশীর্বাদ করবেন এবং সঠিক জায়গায় বসার ব্যবস্থা করে দেবেন।”

    নিশানা অধীরকে

    লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকেও এদিন একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “অধীর রঞ্জন চৌধুরী আপনার কনট্র্যাক্ট ওদের দিয়ে দিয়েছেন নাকি? কী হয়েছে আপনাদের দাদা? কতদিন আর সমাজকে বিভক্ত করবেন? বন্ধ করুন এই বিভাজন। আপনারা দেশকে অত্যন্ত হতাশ করেছেন। আপনাদের ভাবনা নিয়ে করুণা হয় আমার। নেতা তো বদলে ফেলেছেন আপনারা। কিন্তু টেপ রেকর্ডার এক রয়ে গিয়েছে। সেই পুরানো রাগ বেজে চলেছে টেপ রেকর্ডারে।”

    ‘দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “নির্বাচনের বছর। পরিশ্রম করে কিছু নতুন নিয়ে আসুন। এটাও কি আমি শিখিয়ে দেব?” তিনি বলেন, “অধীরবাবুর অবস্থা আমি বুঝতে পারি। পরিবারতন্ত্রের সেবা তো করে যেতেই হবে তাঁকে। খাড়্গেজি এই কক্ষ থেকে ওই কক্ষে চলে গেলেন। গুলাম নবিজি তো পার্টি থেকেই শিফট করে গেলেন। পরিবারতন্ত্রের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছেন তাঁরা। একই প্রোডাক্ট বারবার লঞ্চ করার জন্য দোকান খুলেছেন। এই দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘কাজ নেই বলে পুরসভায় যাই না’, তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মুকুলপুত্র

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভোটে লড়ার ইচ্ছে ও সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। অনেকে আবার আসন বদলানোর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ লোকসভার বদলে রাজ্যসভায় যেতে চাইছেন। নিজেদের মতো করে খড়কুটো ধরে থাকার রাস্তা খুঁজছেন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সরকারের তৃতীয় মেয়াদ খুব দূরে নয়। খুব বেশি হলে ১০০-১২৫ দিন বাকি রয়েছে। দেশের যা মেজাজ দেখছি, তাতে বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই। আর এনডিএ পেরোবে ৪০০ আসন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Temple: লখনউ থেকে ৬ দিন হেঁটে অযোধ্যায় পৌঁছে রাম মন্দির দর্শন ৩৫০ মুসলিমের

    Ram Temple: লখনউ থেকে ৬ দিন হেঁটে অযোধ্যায় পৌঁছে রাম মন্দির দর্শন ৩৫০ মুসলিমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লখনউ থেকে ৬ দিনের পদযাত্রা করে অযোধ্যায় পৌঁছে বালক রামের দর্শন করলেন ৩৫০ জন মুসলিম। তাঁরা রাম মন্দিরে (Ram Temple) পৌঁছে প্রার্থনা করলেন প্রভু রামলালার কাছে। রাষ্ট্রবাদী মুসলিম সংগঠন মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের (এমআরএম) পক্ষ থেকে এই যাত্রার সূচনা করা হয়েছিল। তাঁদের কাছে এই যাত্রা ছিল দেশের সম্প্রীতি, অখণ্ডতা এবং একতার প্রতীক। একইভাবে, মুম্বই থেকে শবনম শেখ নামের এক মুসলমান ছাত্রী ১৪০০ কিমি পায়ে হেঁটে অযোধ্যায় পৌঁছান। তিনিও দেন রাম নামের বার্তা।

    কী জানাল মুসলিম সংগঠন (Ram Temple)?

    গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Temple) উদ্বোধন এবং প্রভু রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই গোটা দেশ এখন রাম নামে মেতে উঠেছে। হিন্দু রাম ভক্তদের পাশপাশি মুসলমান রাম ভক্তরাও বালক রামের দর্শনের জন্য অযোধ্যা যাচ্ছেন। আরএসএসের রাষ্ট্রবাদী মুসলিম সংগঠন এমআরএম-এর পক্ষ থেকে মিডিয়া ইনচার্জ শাহিদ সঈদ বলেছেন, “রাষ্ট্রবাদী মুসলমান সংগঠনের পক্ষ থেকে ৩৫০ জন মুসলমান রাম ভক্ত গত জানুয়ারির ২৫ তারিখ থেকে পায়ে হেঁটে লখনউ থেকে অযোধ্যায় যাত্রা সম্পূর্ণ করেছেন। মুখে রাম নাম ‘জয় শ্রী রাম’ নিয়ে এই প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যে প্রায় ১৫০ কিমি হেঁটে রাম মন্দিরে পৌঁছান তাঁরা। এই দীর্ঘ যাত্রায় প্রতি ২৫ কিমি রাস্তা অতিক্রম করার পর একবার করে বিশ্রাম নিয়েছেন তাঁরা। অত্যন্ত পরিশ্রম করে এই ভগবান রামলালার মন্দির দর্শন এক অনন্য কৃতিত্ব। মুসলমান রাম ভক্তদের এই যাত্রা ছিল সম্প্রীতির যাত্রা। কোনও ধর্ম অপর ধর্মকে হিংসার কথা বলে না। শ্রীরাম হলেন দেশের একাত্মা, একতা, সার্বভৌম এবং সৌহার্দ্য সম্পর্কের প্রতীক।” অপরদিকে মিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে কটাক্ষও করেন তিনি। তাঁর মতে, মুসলিমদের মধ্যে যে ভ্রান্ত ধারণা তৈরি হয়েছে, তার জন্য দায়ী এই আসাদউদ্দিন ওয়েইসির মতো নেতারা।

    মুসলিম মহিলা ভক্ত কী বললেন?

    ধর্মীয় সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে শবনম শেখ নামক এক মুসলমান ছাত্রীও রামলালার মন্দিরে (Ram Temple) পৌঁছান। মুম্বই থেকে তিনি প্রায় ১ মাস পদযাত্রা করে রাম মন্দিরে পৌঁছেছেন। প্রথমে হনুমানগড়িতে পুজো দেন। মুখে ছিল তাঁর ‘বন্দেমাতরম’, ‘জয় শ্রী রাম’, ‘এক হি নাড়া এক হি নাম, জয় শ্রী রাম জয় শ্রী রাম’ শ্লোগান। এরপর যান রামলালার দর্শনে। তিনি বলেন, “প্রভু রামের মন্দিরের ৩৫০ জন মুসলমানের উপস্থিতি সারা দেশের মানুষের কাছে বিশেষ বার্তা দিয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের আগেই দেশের আর্থিক খাতের জন্য সুখবর। জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ১০.৪০ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, নতুন বছরের প্রথম মাসে দেশে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে মোট ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিমাণ ১ জুলাই, ২০১৭-এ জিএসটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। 

    কত টাকা আয়

    অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে মোট জিএসটি সংগ্রহ বার্ষিক ভিত্তিতে ১০.৪০ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে জিএসটি থেকে আয় ১,৫৫,৯২২ কোটি টাকার তুলনায় ১,৭২,১২৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ মাসিক সংগ্রহ চিহ্নিত করে। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে সরকারের কোষাগারে জিএসটি বাবদ জমা পড়েছিল ১.৮৭ লক্ষ কোটি টাকা। 

    প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতা

    গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি হল ভারতে পণ্য এবং পরিষেবার উপর লাগু করা কর ব্যবস্থা। ২০১৭ সালে এই পদ্ধতি চালু হয়। এর আগে দেশে পণ্য এবং পরিষেবার উপর ভ্যাট করের প্রচলন ছিল। গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) হল ভ্যাটের একটি আধুনিক ও ডিজিটাইজড রূপ, যেখানে আপনি পণ্য এবং পরিষেবাগুলিও ট্র্যাক করতে পারেন৷ ভ্যাট ও জিএসটি উভয়েরই একই ট্যাক্সেশন স্ল্যাব আছে। বর্তমানে প্রায় সব পরোক্ষ ট্যাক্সকেই জিএসটি-র আওতায় আনা হয়েছে। চলতি আর্থিক বছরের বাজেট অনুসারে, কেন্দ্র আশা করছে যে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে জিএসটি সংগ্রহ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। বিশেষজ্ঞরা এই বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্য সচেতনতা, কেন্দ্রে স্থিতিশীল সরকার এবং প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতার কাথাই তুলে ধরছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi Programme: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আগেই স্ক্রিন বন্ধ করল পুলিশ, শ্যামবাজারে বিক্ষোভ বিজেপির 

    PM Modi Programme: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আগেই স্ক্রিন বন্ধ করল পুলিশ, শ্যামবাজারে বিক্ষোভ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর ‘নমো নব মতদাতা সম্মেলন’-এর সম্প্রচার বন্ধ করে দিল পুলিশ। উত্তর কলকাতার একাধিক জায়গায় উঠল এমনই অভিযোগ। পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাল বিজেপি। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার বিজেপির এই কর্মসূচিতে এসে এলইডি স্ক্রিনের প্লাগ খুলে দেন পুলিশ কর্মীরা।

    কী ঘটেছিল

    ভোটার দিবসে নতুন ভোটারদের উদ্দেশে বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা সরাসরি সম্প্রচার করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। এলইডি স্ক্রিনে সেই অনুষ্ঠান দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেই মতো সাউন্ড বক্স, চেয়ার সব ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই তা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পুলিশি বাধার প্রতিবাদে বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। যদিও পুলিশের দাবি, অনুমতি না থাকায় কর্মসূচি বন্ধ করে দিতে বলা হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় ভয় পেয়ে দলদাস পুলিশকে কাজে লাগিয়ে বিজেপির কর্মসূচি বানচাল করার চেষ্টা করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: অনলাইনে গেমে আসক্ত! সতর্ক হোন, আর্জি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাইবার ক্রাইম বিভাগের

    বিজেপির দাবি

    শ্যামবাজারে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষের নেতৃত্বে তীব্র বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি কর্মীরা। তমোঘ্নবাবু দাবি করেন, আদালতের ভর্ৎসনার হাত থেকে বাঁচতে এখন নতুন ফন্দি করেছে পুলিশ। বিজেপির কর্মসূচিতে প্রথমে অনুমতি দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর শেষ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে সেই অনুমতি। যাতে আদালতে যাওয়ার সময় না থাকে। বিজেপি নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শাহজাহানের বাড়িতে ইডি যখন আক্রান্ত হল, তখন পুলিশকে দেখা যায়নি। আর এই অনুষ্ঠানে অতি সক্রিয় পুলিশ। এই ঘটনার প্রতিবাদে আগামী ২৭ তারিখ উত্তর কলকাতায় বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা তমোঘ্ন ঘোষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ramlala: রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় থাকবেন মোট ১৫ যজমান, নাম ঘোষণা ট্রাস্টের

    Ramlala: রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় থাকবেন মোট ১৫ যজমান, নাম ঘোষণা ট্রাস্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫টি দম্পতি রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যজমানের ভূমিকা পালন করবে। ভারতের নানা প্রান্ত থেকে এই যজমানরা এসেছেন প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। এমনটাই জানানো হয়েছে ট্রাস্টের তরফে।

    যজমান হিসাবে দলিত ও আদিবাসী রয়েছেন (Ramlala)

    আজ, ২২ জানুয়ারি মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে। ৫০০ বছরের দীর্ঘ আন্দোলনের পর প্রভু রামলালার মন্দিরের পুনর্নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হতে চলেছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্য সারা দেশ থেকে ১৫টি দম্পতিকে চয়ন করা হয়েছে।  এই ১৫ যজমানকে শাস্ত্রমতে বিধিবিধান, নিমায়চার, শুদ্ধাচার, পূজাচার ইত্যাদি পালনের মধ্যে দিয়ে মন্দিরের পুজোর কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে। এই যজমানদের মধ্যে সমাজের নানা বর্গের মানুষকে স্থান দেওয়া হয়েছে। যজমানদের মধ্যে রয়েছেন দলিত, আদিবাসী, ওবিসি এবং অন্যান্য শ্রেণিভুক্তরা।

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায় প্রধান যজমানের ভূমিকায় থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় গর্ভগৃহে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন রাও ভাগবত, ট্রাস্টের সভাপতি নিত্য গোপাল দাস, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অন্যদিকে, বাইরে পূজাচার ও ধর্মীয় রীতি ও যজ্ঞের জায়গায় থাকবেন বাকি ১৪ যজমান।

    কোন কোন জায়গা থেকে যজমানরা রয়েছেন?

    শ্রী রামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে বাকি ১৪ জন যজমানের নামা ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁরা প্রত্যকেই মন্দিরের রামলালার (Ramlala) প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে ঘিরে বৈদিক নিয়ম এবং শাস্ত্রানুসারে বিধিবিধান পালন করছেন। তাঁদের মধ্যে হলেন আরএসএস অনুমোদিত সংগঠন বনবাসী কল্যাণ আশ্রমের সভাপতি রামচন্দ্র খাঙ্গারে। তিনি মূলত রাজস্থানের উদয়পুরের বাসিন্দা। তিন যজমান বারাণসী থেকে এসেছেন। তাঁরা হলেন— আনিল চৌধুরি, কৈলাশ যাদব এবং কাবেন্দ্র কুমার সিং। আর বাকি যজমানের নাম হল, রাম কুই জেমি, জয়পুরের সর্দার গুরু চরণ সিং, হরিদ্বারের রবিদাস সমাজের কৃষ্ণ মোহন, মুলতানি থেকে রমেশ জৈন, তামিলনাড়ুর আদলারাসন, মুম্বই থেকে ভিত্তলরাও কামলে, লাতুর থেকে মহাদেব রাও গায়কোয়োড়, কর্নাটকের কুলবর্গী থেকে লিঙ্গরাজ বাসবরাজ আপ্পা, লখনউ থেকে দিলীপ বাল্মীকি এবং হরিয়ানা থেকে অরুণ চৌধুরি। তবে প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন আরএসএস নেতা অনিল মিশ্র এবং তাঁর স্ত্রী ঊষা।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: প্রাণপ্রতিষ্ঠাকে ঘিরে ‘ওড়িশার অযোধ্যা’য়ও চলছে উৎসব, কেন জানেন?

    Ayodhya Ram Temple: প্রাণপ্রতিষ্ঠাকে ঘিরে ‘ওড়িশার অযোধ্যা’য়ও চলছে উৎসব, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন। এদিন ওড়িশার অযোধ্যা গ্রামেও হবে উৎসব। রামনগরী অযোধ্যায় (Ayodhya Ram Temple) যেমন সাজো সাজো রব, ঠিক তেমনই ওড়িশার অযোধ্যা গ্রামে চলছে বিশেষ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি। উত্তরপ্রদেশে রামলালার মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে চলছে নগরপরিক্রমা, গর্ভগৃহের বেদিতে রাম লালার মূর্তি প্রতিষ্ঠা, বৈদিক মন্ত্রপাঠ, শাস্ত্রমতে পূজাচার, যজ্ঞ, সরযূ নদীর জলে গর্ভগৃহ ধোয়ার কাজ, আরও কত কী! ওড়িশার অযোধ্যায়ও মানুষ পালন করছেন উৎসব। ভগবান রামের পদধূলি ধন্য এই গ্রামটি বালেশ্বর জেলার নীলগিরি ব্লকে অবস্থিত।

    ওড়িশার এই অযোধ্যা রামের স্মৃতিধন্য (Ayodhya Ram Temple)

    ওড়িশার অখ্যাত এই গ্রামে কেন আয়োজন উৎসবের? জানা গিয়েছে, ওড়িশার এই গ্রামে একবার এসেছিলেন রামচন্দ্র। স্থানীয়দের বিশ্বাস, স্ত্রী সীতা ও ভাই লক্ষ্মণকে নিয়ে পূর্ণব্রহ্ম রাম যখন ১৪ বছরের জন্য বনবাসে গিয়েছিলেন, সেই পর্বে এই গ্রামেও এসেছিলেন তিনি। তাই গ্রামের নাম হয়েছে রামের জন্মভূমির নামে। অন্য একটি মতে, ভগবান রাম ১৪ বছরের বনবাস-পর্ব শেষে যখন অযোধ্যায় ফিরছিলেন, তখন আনন্দে উৎসব পালন করেন এই গ্রামের বাসিন্দারাও। সেই থেকে এই গ্রামের নাম হয় ‘অযোধ্যা’। এই গ্রামে রয়েছে প্রচুর পুরাতন মন্দির। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার প্রচেষ্টায় ৪০টিরও বেশি প্রাচীন দেবদেবীর মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে এই গ্রাম থেকে। সেই প্রাচীন মূর্তিগুলো গ্রামের একটি জাদুঘরে রাখা হয়েছে। গ্রামটি অতি প্রাচীন, অনেক ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। তাই উত্তরপ্রদেশের রামনগরীর (Ayodhya Ram Temple) পাশাপাশি উৎসবে মেতেছেন ওড়িশার এই তল্লাটের মানুষরাও। 

    গ্রামবাসীর বক্তব্য

    অযোধ্যা গ্রামের বাসিন্দা বটকৃষ্ণ খুন্তিয়া বলেন, “নীলগিরি ব্লকের বাসিন্দারাই এই গ্রামের নাম অযোধ্যা রেখেছেন। ১৪ বছরের নির্বাসন-পর্বে ভগবান রামচন্দ্র বালেশ্বর জেলার রেমুনায় সপ্তসারা নদীর কাছে একটি স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। সেই ঘটনা স্মরণে রাখতেই গ্রামের নামকরণ করা হয়েছে অযোধ্যা।” গ্রামের আর এক বাসিন্দা জীবনকৃষ্ণ শা বলেন, “ভগবান রামের প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিনে আমাদের গ্রামে ভজন, কীর্তন এবং অন্যান্য ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।” গ্রামের মন্দিরের পুরোহিত সর্বেশ্বর পান্ডা বলেন, “আমরা গর্বিত যে আমাদের পূর্বপুরুষরা আমাদের গ্রামের নাম রেখেছেন ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের জন্মস্থানের নামে। বালেশ্বরের অযোধ্যা গ্রামের সঙ্গে উত্তর প্রদেশের অযোধ্যার (Ayodhya Ram Temple)  একটা গভীর আত্মিক যোগসূত্র রয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে রাম সেতু-খ্যাত ‘আরিচল মুনাই’ পরিদর্শন মোদির

    Narendra Modi: প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে রাম সেতু-খ্যাত ‘আরিচল মুনাই’ পরিদর্শন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, রবিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) রাম সেতুর উৎপত্তিস্থল তামিলনাড়ুর ধানুষ্কোটিতে আরিচল মুনাই পরিদর্শন করলেন। গত কয়েকদিন ধরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ ভারত সফর করছেন। দর্শন করেছেন ভগবান রামের স্মৃতি বিজড়িত নানা মন্দির এবং জায়গা। শুনেছেন দ্রাবিড় ভাষায় রচিত রামায়ণ কথা। করছেন ভজন-কীর্তন শ্রবণও। গত এগারো দিন ধরে রয়েছেন কঠোর সংযম পালনে। রাত পোহালেই ২২ জানুয়ারি। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে। তিনি থাকবেন যজমানের ভূমিকায়। গোটা দেশ এখন মুখরিত রাম নামের জয়গানে। 

    আরিচাল মুনাই

    তামিলনাড়ুতে অবস্থিত এই আরিচাল মুনাই। লোক-বিশ্বাস, ভগবান রাম যে জায়গা থেকে থেকে সেতু নির্মাণ শুরু করেছিলেন, সেই জায়গাটি হল এটি। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi) এই জায়গায় পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করতে দেখা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এদিনই গিয়েছিলেন রামেশ্বরমের শ্রীকোথান্দারামা স্বামী মন্দিরে। কোথান্দারাম নামের অর্থ ধনুকের সঙ্গে রাম। এটিও ধনুষ্কোটিতেই অবস্থিত। রামায়ণে আছে, এখানেই রাবণের ভাই বিভীষণ প্রথমবার ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। এই জায়গা থেকেই রামচন্দ্র রাক্ষসরাজ রবাণকে পরাজিত করার সংকল্প নিয়ে ছিলেন। এরপর লঙ্কায় পাড়ি দিয়েছিলেন।

    দক্ষিণ ভারতের একাদিক মন্দির দর্শন 

    শনিবার প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তিরুচিরাপল্লীর শ্রীরঙ্গনাথস্বামী মন্দির এবং রামেশ্বরমের শ্রী আরুলমিগু রামনাথস্বামী মন্দির পরিদর্শন করেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেল থেকে পোস্ট করে বলেছেন, “আরুলমিগু রামানাথস্বামী মন্দিরে গতকালের পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা ভোলার নয়। মন্দিরের প্রতিটি অংশে নিবিড় ভক্তিভাব রয়েছে”। সেই সঙ্গে নাসিকের রামকুন্ড, শ্রী কালারাম মন্দির, অন্ধ্রপ্রদেশের পুট্টপার্থীর লেপাক্ষীর বীরভদ্র মন্দির, কেরলের গুরুভায়ুর মন্দির এবং ত্রিপ্রয়ার শ্রী রামস্বামী মন্দির পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠায় যোগদান করার আগে ১১ দিন ধরে শাস্ত্র নির্দেশিত বিভিন্ন নিয়ম পালন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে সংযমরক্ষা, খাদ্যাভ্যাসে বিধিনিষেধ রক্ষা, রাতে মাটিতে কম্বল পেতে শোয়ার মতো কঠোর সংযমও। তিনি একবেলা আহার করছেন। করছেন ফলাহার। পান করছেন ডাবের জল।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ayodhya Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে শনিতে চলছে পঞ্চম দিনের পূজাচার, কী সেই নিয়ম?

    Ayodhya Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে শনিতে চলছে পঞ্চম দিনের পূজাচার, কী সেই নিয়ম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র আর দুই দিন পরেই মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। একই ভাবে করা হবে মন্দিরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। তার আগে, গত ১৬ জানুয়ারি থেকে অযোধ্যার রামমন্দিরে (Ayodhya Ram Temple) শুরু হয়েছে সাতদিনের ধর্মীয় আচার, রীতি এবং পুজো অর্চনা। গত বুধবার সন্ধ্যায় নগর পরিক্রমা করে বৃহস্পতিবার গর্ভগৃহের বেদিতে রামলালার মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। আজ পঞ্চম তম দিন শনিবারে বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ সহ নানান পুজো-অর্চনার মাধ্যমে সরযূ নদীর জল দিয়ে গর্ভগৃহ ধুয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে শুরু হবে ‘অন্নধিবাস’। রাম ভক্তদের মধ্যে এই তীব্র উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে। রাম নগরীতে এখন সাজো সাজো রব।

    পঞ্চম দিনে গর্ভগৃহ ধোয়া হল সরযূর জলে

    শনিবার পঞ্চম দিনে রামলালার (Ayodhya Ram Temple) বিধি পালন, পুজোর আচার পালন, বৈদিক মন্ত্রপাঠ চলবে। আজ পবিত্র সরযূ নদীর জল এনে গর্ভগৃহকে ধুয়ে দেওয়া হল। এরপর হবে শাস্ত্র মতে ‘বাস্তু শান্তি’ এবং ‘অন্নধিবাস’ আচার। ‘বাস্তু শান্তি’ হল বৈদিক আচার অনুসারে পঞ্চভূত তথা— অগ্নি, আকাশ, বায়ু, পৃথিবী ও জলের পুজো করা। পঞ্চভূতের গুরুত্ব বাস্তুতন্ত্রে রয়েছে। বাস্তু পুজো করলে বাড়ি বা গৃহের সকল দোষ দূর হয়। এর ফলে সংসারের সুখ শান্তি সমৃদ্ধি লাভ হয়। এই উদ্দেশ্যেই আজ মন্দিরের পুজো করা হল।

    চতুর্থ দিনে যজ্ঞকুণ্ডের আগুন জ্বালানো হয়

    এর আগে শুক্রবার, অর্থাৎ চতুর্থ দিনে যজ্ঞের আগুন জ্বালানো হয়। রীতি অনুযায়ী ‘অরণিমন্ত’ শুরু করতে একটি কাপড়ে দুটি কাঠ ঘষে যজ্ঞকুণ্ডের আগুন জ্বালানো হয়। এই যজ্ঞের আগুন আগামী ২২ জানুয়ারির ১২.২০ মিনিট পর্যন্ত অবিরাম প্রবাহে জ্বলবে বলে জানা গিয়েছে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে গর্ভগৃহে উপস্থিত থেকে প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর ২৩ তারিখ থেকে সর্ব সাধারণ ভক্তদের জন্য রামলালার দর্শন উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

    ‘নেত্রোন্মেলন’ উপাচার

    মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের এক সদস্য গবিন্দ দেব গিরি জানিয়েছেন, “২২ জানুয়ারিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে ‘নেত্রোন্মেলন’ উপাচার হবে।” এরপর প্রভু রাম লালার মুখমণ্ডল উন্মোচিত করা হবে। এই নেত্রোন্মেলন’ উপাচার হল সোনার চামচে মধু লাগিয়ে রাম লালার চোখে স্পর্শ করানোর মধ্যে দিয়ে সিক্ত করা। এই আচার আনেকটা সাধারণের কাছে চোখে কাজল পরার মতোই। এই ভাবেই রামলালার অভিষেক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মুখ্যমন্ত্রীজি, এমনটা হয়েই থাকে”, সিদ্দারামাইয়াকে কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: “মুখ্যমন্ত্রীজি, এমনটা হয়েই থাকে”, সিদ্দারামাইয়াকে কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বেঙ্গালুরু এমন একটি শহর, যা উদ্ভাবন সম্পৃক্ত আকাঙ্খার সঙ্গে যুক্ত।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন বোয়িংয়ের নয়া ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। বেঙ্গালুরুতে তৈরি হয়েছে মার্কিন বিমান প্রস্তুতকারক সংস্থা বোয়িংয়ের নয়া গ্লোবাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি কেন্দ্র।

    মার্কিন বিনিয়োগ

    ৪৩ একর জমিতে ১৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত অত্যাধুনিক এই বোয়িং ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি সেন্টারটি আমেরিকার বাইরে মার্কিন অ্যাভিয়েশন জায়ান্টের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “নয়া এই কেন্দ্রটি গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন সেক্টরকে নয়া শক্তি জোগাবে। এই বোয়িং ক্যাম্পাস মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ডের ধারণাকে বাস্তবায়িত করবে।”

    মোদি, মোদি

    ভারতের অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে এবং ভারত যে অচিরেই বিশ্ব অর্থনীতির তালিকায় তৃতীয় স্থান দখল করবে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ভারতে একটি শক্তিশালী সরকার রয়েছে।” এই সময় জনতা ‘মোদি, মোদি’ ধ্বনিতে মুখরিত করেন সভাস্থল। জনতা থামতে কটাক্ষের সুরে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীজি এমনটা হয়েই থাকে।” দৃশ্যতই তখন অপ্রস্তুতে পড়ে যান মঞ্চে উপস্থিত কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী।

    এদিন বোয়িং সুকন্যা কর্মসূচিরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির লক্ষ্য হল, দেশের ক্রমবর্ধমান অ্যাভিয়েশন সেক্টরে ভারতজুড়ে আরও বেশি করে মহিলাদের প্রবেশে সহায়তা করা। এই কর্মসূচিতে দেশের মহিলারা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও গণিতের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে পারবে। বিমানে চাকরির প্রশিক্ষণের সুযোগও মিলবে এই কর্মসূচিতে। বিমানচালক হওয়ার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন যেসব মহিলা, তাঁদের বৃত্তিও দেওয়া হবে এই কর্মসূচির আওতায় (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: “পরেশ অধিকারী ও তাঁর কন্যাকে জেলের ভিতরে দেখতে চাই”, তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    Narendra Modi: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উন্নত ভারতের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। শিল্প-বাণিজ্য, ক্রীড়া-বিনোদন সবক্ষেত্রেই জগৎ সভার শ্রষ্ঠ আসনই স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এমনই এক স্বপ্ন পূরণের কথা জানালেন মোদি। খেলার দুনিয়ায় ভারতের টার্গেট ২০৩৬ অলিম্পিক্স, ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। জানালেন, আগামী ২০৩৬ সালের অলিম্পিক গেমসের আয়োজক দেশ হওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে ভারত। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    চেন্নাইয়ে খেলো ইন্ডিয়া ইউথ গেমসের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমরা কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি, যাতে ২০২৯ সালের ইউথ অলিম্পিক্স এবং ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করা যেতে পারে ভারতে। খেলা শুধু মাঠের মধ্যেই সীমিত নেই, এটা নিজেই একটা স্বতন্ত্র অর্থনীতি।” প্রধানমন্ত্রী মোদীর বক্তব্য, তিনি গ্যারান্টি দিয়েছেন ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করার। আর সেক্ষেত্রে ‘ক্রীড়াক্ষেত্রের অর্থনীতির’ বৃদ্ধিও যে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ, সে কথাও তুলে ধরেন মোদি। শুধু তাই নয়, গত এক দশকে খেলার দুনিয়া কীভাবে আমূল সংস্কার করা হয়েছে, সে কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। অতীতে যেভাবে বিভিন্ন খেলার নিয়ামক বোর্ডগুলিকে কেন্দ্র করে বিস্তর অভিযোগ উঠে আসত, সে সব দিন এখন অতীত। মোদির কথায়, ‘খেলার ভিতরের খেলা’ বন্ধ হয়েছে বিগত এক দশকে। উল্লেখ্য, বিগত কয়েক বছরে খেলার দুনিয়ায় আলাদা জায়গা বানিয়ে নিয়েছে ভারত। প্যারালিম্পিক্স থেকে শুরু করে এশিয়ান গেমস সর্বত্র ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা সাফল্য পেয়েছেন। 

    ক্রীড়াক্ষেত্রে রাজনীতি অতীত

    প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন বলেন, “গত দশ বছরে সরকার বিভিন্ন সংস্কার এনেছে এবং খেলোয়াড়রাও দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন, যার ফলে গোটা ক্রীড়াক্ষেত্রেই বদল এসেছে।” তাঁর মতে, ভারতে খেলোয়াড় বা প্রতিভার কোনওদিনই কোনও অভাব ছিল না। কিন্তু গত এক দশকে যেভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে সরকার তাঁদের সাহায্য করেছে, তাতে তাঁরা নিজেদের মধ্যে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস পেয়েছেন। এবার সরকার ২০৩০ সালের যুব অলিম্পিক্স (Youth Olympics) ও ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (Olympics) ভারতে আয়োজনের চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share