Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Parliament Winter Session: ‘‘ভোটে হেরে সংসদে রাগ দেখাবেন না’’! বিরোধীদের হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Parliament Winter Session: ‘‘ভোটে হেরে সংসদে রাগ দেখাবেন না’’! বিরোধীদের হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে শীতকালীন অধিবেশন (Parliament Winter Session) শুরুর ঠিক আগে বিরোধীদের সাহায্য চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্ত তাতে কর্ণপাত করলেন না বিরোধীরা। প্রথম দিনে বিরোধীদের হৈ হট্টগোলে প্রথম দফায় অধিবেশন মুলতবি করে দিতে বাধ্য হলেন অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। প্রধানমন্ত্রী যে আশঙ্কা করেছিলেন তাই সত্যি হল। অধিবেশনের শুরু থেকেই হট্টগোল পাকিয়ে সভা বানচাল করার চেষ্টা চালালো বিরোধীরা। লক্ষ্য একটাই, এই সংক্ষিপ্ত অধিবেশনে যাতে কোনও বিল সরকারপক্ষ পাশ না করাতে পারে।

    প্রধানমন্ত্রীর আর্জি

    এদিন শীতকালীন অধিবেশন (Parliament Winter Session) শুরুর আগেই প্রথা মেনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিরোধীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে সংসদে আসুন৷ আমরা দশ পা এগোলে আপনারা বারো পা এগোন৷ কিন্তু সংসদে আলোচনা করতে দিন৷ সবার ভবিষ্যৎই উজ্জ্বল৷ এই নেতিবাচক রাজনীতির ফলে দেশবাসীর মনে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, কে বলতে পারে তা হয়তো ভালবাসায় বদলে যেতে পারে৷ ফলে বিরোধীদের সামনেও এটা একটা দারুণ সুযোগ৷’ একই সঙ্গে তিন রাজ্যে বিজেপির বিপুল জয় ও বিরোধীদের পরাজয়ের কথাও উল্লেখ করেন মোদি। তার সূত্র ধরেই মোদীর পরামর্শ, ‘‘তিন রাজ্যে হার বিরোধীদের কাছে সুবর্ণ সুযোগ। এই হার থেকে তারা শিক্ষা নিক। হারের কারণে সংসদে রাগ দেখাবেন না।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    উন্নয়ন সঠিক ভাবে হলে প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা বলে কিছু থাকে না, বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। মোদির কথায়, ‘‘এত ভাল জনাদেশের পর আমরা নতুন সংসদ ভবনে আজ মিলিত হচ্ছি। নেতিবাচক সবকিছুকে ত্যাগ করতে হবে। বিরোধীদের সঙ্গে আমি সবসময় আলোচনা করি। দেশের ভিত্তি আরও মজবুত করার মঞ্চ হল সংসদ। প্রত্যেক সাংসদের কাছে আবেদন, আলোচনায় অংশগ্রহণ করুন, পরামর্শ দিন। দেশের উন্নয়নে ইতিবাচক পদক্ষেপ করুন, বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করবেন না।’’ তিনি এ-ও বলেন, ‘‘গণতন্ত্রের জন্য বিরোধীদের ইতিবাচক মনোভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজেদের অভ্যেস বদলান, হার থেকে হতাশা হতেই পারে। পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে চলুন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel: বের করা হল আটকে থাকা বিকল ড্রিলিং মেশিনের অংশ, আটক শ্রমিকরা বেরোবেন কবে?

    Uttarkashi Tunnel: বের করা হল আটকে থাকা বিকল ড্রিলিং মেশিনের অংশ, আটক শ্রমিকরা বেরোবেন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারই মার্কিন অগার ড্রিলিং মেশিন বিকল হয়ে পড়েছিল। এর ফলে উত্তরকাশির সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) আটকে থাকা শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধার সম্মুখীন হতে হয় উদ্ধারকারী দলকে। তবে সুখবর শোনা গেল সোমবার সকালে। আমেরিকান যন্ত্রের ভাঙা টুকরোগুলি যেখানে আটকে ছিল সেগুলি সোমবারে সকালেই সরানো গিয়েছে। এরপর ম্যানুয়াল ড্রিলিং শুরু হবে। যার অর্থ হল, শাবল গাঁইতি হাতে খোড়ার কাজ চলবে।

    উলম্বভাবে খননও চলছে

    পাশাপাশি, ভার্টিক্যাল ড্রিলিংও শুরু হয়েছে। অর্থাৎ উলম্বভাবে খনন (Uttarkashi Tunnel) করে যে পদ্ধতিতে খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করা হয় সেই পদ্ধতিতে কাজ চলছে। রিপোর্ট বলছে, প্রায় কুড়ি মিটার পর্যন্ত গর্ত ইতিমধ্যেই করে ফেলেছে উদ্ধারকারী দল। এই গতিতে কাজ চলতে থাকলে বৃহস্পতিবারের মধ্যেই তা সম্পন্ন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে শাবল এবং গাঁইতি দিয়ে খুঁড়তে শুরু করলে তা অনেকদিন সময় লাগতে পারে। তার কারণ অগার মেশিন দিয়ে যে গর্ত করা হয়েছে সেখানে একজন শ্রমিকই ঢুকে কাজ চালাতে পারবেন। তিনি বেরিয়ে এলে অপরজন ঢুকতে পারবেন। অগার মেশিন ভেঙে যাওয়ার ফলে ওই যন্ত্রাংশটি (Uttarkashi Tunnel) সুড়ঙ্গতে এমন ভাবে আটকে যায় যে তা বের করা খুব সহজ কাজ ছিল না। তবে সোমবার সকালেই এই কাজকে সম্ভব করেছে উদ্ধারকারী দল। সোমবার উদ্ধারকাজ পরিদর্শন করতে উত্তরকাশিতে আসার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধানসচিব পিকে মিশ্র এবং উত্তরাখণ্ডের মুখসচিব এসএস সান্ধুর।

    কেমন আছেন শ্রমিকরা?

    গত ১২ নভেম্বর থেকে আটকে রয়েছেন শ্রমিকরা। সুড়ঙ্গের মধ্যে শ্রমিকরা রয়েছেন সুস্থই। খাবার সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে। ইদানিং তাঁদের জন্য পাঠানো হচ্ছে বেরি ও অন্যান্য ফল। তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন মনোবিদরাও। সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel) মাত্র ৪১ মিটার ফাঁকা জায়গায় আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁরা যাতে মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, তাই সুড়ঙ্গে পাঠানো হয়েছে লুডো, দাবা এবং তাস। শ্রমিকরা সেখানে চোর-পুলিশও খেলছেন বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: পাইলটের জাম্পস্যুট পরে দেশীয় তেজস যুদ্ধবিমানে চেপে আকাশে উড়লেন মোদি

    Narendra Modi: পাইলটের জাম্পস্যুট পরে দেশীয় তেজস যুদ্ধবিমানে চেপে আকাশে উড়লেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর কথা এর আগে তাঁর মুখ দিয়ে বহুবার শুনেছে দেশবাসী। তিনি যা বলেন, তাতে যে বিশ্বাসও করেন, তা করে দেখালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ভারতে তৈরি প্রথম দেশীয় যুদ্ধবিমান তেজস-এ চেপে একেবারে পাড়ি দিলেন আকাশে (PM Modi Flies In Tejas)। ফিরে এসে বললেন, ‘‘অবিশ্বাস্য অভিজ্ঞতা। আমার আত্মবিশ্বাস আরও মজবুত হলো।’’

    হ্যালের দফতরে প্রধানমন্ত্রী

    শনিবার, বেঙ্গালুরুতে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সদর দফতরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী(Narendra Modi)। তেজসের উৎপাদনের বিষয়ে খোঁজখবর নেন। কীভাবে গোটা প্রক্রিয়া পরিচালিত হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখেন। এরপর দেশীয় যুদ্ধবিমানে চড়ে আকাশে এক চক্কর কাটেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, প্রায় ৪৫ মিনিট আকাশে ছিলেন মোদি। পরে, নিজের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডলে একাধিক ছবি পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘তেজসে চেপে সফল উড়ান সম্পন্ন করলাম (PM Modi Flies In Tejas)। অভিজ্ঞতাটি অবিশ্বাস্যভাবে সমৃদ্ধ করেছে, উল্লেখযোগ্যভাবে আমাদের দেশের সক্ষমতার প্রতি আমার আত্মবিশ্বাস আরও মজবুত হলো। আমাদের দেশের সম্ভাবনা সম্পর্কে নতুন করে গর্ব ও আশাবাদী।’’

    আরেকটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘আজ তেজসে উড়ে এসে আমি অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে বলতে পারি যে আমাদের কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার কারণে আমরা স্বনির্ভরতার ক্ষেত্রে বিশ্বের কারও চেয়ে কম নই। ভারতীয় বায়ুসেনা, ডিআরডিও এবং হ্যাল-এর পাশাপাশি সমস্ত ভারতীয়কে আন্তরিক অভিনন্দন।’’

     

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: বিহ্বল শামিকে জড়িয়ে ধরলেন মোদি! প্রধানমন্ত্রী প্রেরণা জুগিয়েছেন বললেন জাদেজা

    ICC World Cup 2023: বিহ্বল শামিকে জড়িয়ে ধরলেন মোদি! প্রধানমন্ত্রী প্রেরণা জুগিয়েছেন বললেন জাদেজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ফাইনাল হারতেই মাঠে কান্নায় ভেঙে পড়লেন সিরাজ, রাহুল। চোখ মুছতে মুছতে মাঠ ছাড়লেন রোহিত। থমথমে কোহলি। ড্রেসিংরুমে চোখ ভিজে আসে সকলের। সেই সময় গোটা দলের মনোবল বাড়াতে ভারতীয় দলের ড্রেসিংরুমে চলে আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    রোহিতদের প্রেরণা দিতে মোদি

    সবকিছু….সবকিছুই উজাড় করে দিয়েছিলেন তাঁরা। টানা ১০টি ম্যাচে জিতেছিলেন। কিন্তু ফাইনালে হেরে গিয়ে বিশ্বকাপ ট্রফিটা হাতে আসেনি। তারপর যে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের কতটা কষ্ট হতে পারে; তা হয়ত নিজেদের দেখেই বুঝতে পারবেন ভারতবাসী। বাইরে থেকে সমর্থন করেই মন খারাপ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ওই ১৫-২০ জন তো জানপ্রাণ লড়িয়ে দিয়েছিলেন। আর তাঁদের পাশে দাঁড়াতেই ভারতের ড্রেসিংরুমে যান প্রধানমন্ত্রী। দেখা করেন রোহিতদের সঙ্গে। 

    আবেগাপ্লুত জাদেজা-শামি

    সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’-এ মোদির সঙ্গে ছবি পোস্ট করে জাদেজা লেখেন, ‘আমাদের একটা দুর্দান্ত টুর্নামেন্ট কেটেছে। কিন্তু গতকাল একধাপ দূরে থেমে গিয়েছি আমরা। আমাদের সকলের হৃদয় ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু দেশবাসীর সমর্থন আমাদের স্বস্তি দিয়েছেন। গতকাল ড্রেসিংরুমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে এসেছিলেন, সেটা অত্যন্ত স্পেশাল এবং অত্যন্ত অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল।’ 

    ম্যাচের শেষে ড্রেসিংরুমে কান্নায় ভেঙে পড়া তারকা পেসারকে সান্ত্বনা দিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এরপর শামি লেখেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে গতকালের দিনটা আমাদের ছিল না। আমাদের দল এবং আমায় পুরো টুর্নামেন্টে সমর্থন করে যাওয়ার জন্য সব ভারতীয়কে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমাদের ড্রেসিংরুমে এসে আমাদের মনোবল বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে কৃতজ্ঞ। আমরা আবার ফিরে আসব।’ 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ডিপফেক নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও, হুঁশিয়ারি দিলেন চ্যাট জিপিটিকে

    PM Modi: ডিপফেক নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও, হুঁশিয়ারি দিলেন চ্যাট জিপিটিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের হাতে এখন কৃত্রিম মেধার মতো উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের উচিত দায়িত্ববোধের সঙ্গে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা। কেউ যেন এই ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার না করেন। এজন্য এ ব্যাপারে উপযুক্ত শিক্ষার প্রসার ঘটানো জরুরি।” শুক্রবার দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত দিওয়ালি মিলন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “একটি ফেক ভিডিওতে আমাকে গরবা নাচতে দেখা গিয়েছে। এটা দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডিপফেক আমাদের কাছে ক্রমেই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে।”

    ‘অশান্তি ও অস্থিরতার সৃষ্টি হতে পারে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সমাজের একটা বড় অংশের মানুষের এই জাল ভিডিও যাচাই করার সুযোগ নেই। তাই লোকজন সহজেই ডিপফেককে বিশ্বাস করে নেয়। এতে সমাজে অশান্তি ও অস্থিরতার সৃষ্টি হতে পারে।” তিনি বলেন, “ডিপফেক কীভাবে কাজ করে, এটা কী করতে পারে, কোন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হবে আমাদের, এ থেকে কী হতে পারে, এগুলো আমাদের জানতে হবে। দেশবাসীকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। একটি ফেক ভিডিওয় আমাকে গরবা নাচতে দেখা গিয়েছে। স্কুল ছাড়ার পর কোনওদিনই আমি গরবা নাচিনি। আমার প্রিয়জনেরাও এই ভিডিও শেয়ার করছেন। এটা গভীর উদ্বেগের বিষয়।”

    চ্যাট জিপিটিকে হুঁশিয়ারি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, তিনি ইতিমধ্যেই চ্যাট জিপিটির সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের এ ব্যাপারে সতর্ক করার পাশাপাশি ডিপফেক প্রযুক্তিকেও যেন তাদের তৈরি ভিডিও বা অন্য বিষয়বস্তু নিয়ে সতর্ক করা হয়। তিনি বলেন, “গত সপ্তাহেও আমরা ‘ভোকাল ফর লোকালে’র পক্ষে সওয়াল করেছিলাম। আমরা বলেছিলাম, দেশে প্রায় ৪.৫ লাখ কোটি টাকার ব্যবসা হচ্ছে। লোকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায় নিযুক্ত হয়ে রোজগার করছেন। এর ভিত্তিতেই আমরা উন্নত ভারত গঠনের পথে এগোতে পারি। এ ব্যাপারে একটা বিশ্বাসের জায়গা গড়ে তুলতে হবে। এ ব্যাপারে দেশবাসীকে উৎসাহ দিতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জমির দালাল থেকে তৃণমূলের প্রধান, রকেট গতিতে উত্তরণই কাল হল রূপচাঁদের

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা এ নিয়ে সম্মেলনের আয়োজন করতে পারেন। সেখানে আলোচনা করতে পারেন দেশের ১০টি শহর কীভাবে এক ট্রিলিয়ান থেকে তিন ট্রিলিয়ন অর্থনীতির হতে পেরেছে। কীভাবে ওই শহরগুলি ক্রমেই তাদের অর্থনীতির ভিত মজবুত করে চলেছে? এ ব্যাপারে আলোচনা করতে আপনারা ওই শহরগুলি থেকে বিশেষজ্ঞদের আনতে পারেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “কংগ্রেস যদি পাপ করতে চায় তো করুক”, মধ্যপ্রদেশে হাত শিবিরকে নিশানা মোদির  

    PM Modi: “কংগ্রেস যদি পাপ করতে চায় তো করুক”, মধ্যপ্রদেশে হাত শিবিরকে নিশানা মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস বিনামূল্যে রেশন দেওয়া নিয়ে যদি নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানোর পাপ করতে চায় তো করুক। আমি মানুষের ভালর জন্য কাজ করে যাব।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার মধ্যপ্রদেশের দামোহে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিখরচায় রেশন বিলির সিদ্ধান্তে কংগ্রেসের সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    “দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই”

    শনিবার ছত্তিশগড়ে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেছিলেন, “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিজেপি সরকার দেশের ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার প্রকল্প আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দেবে। মানুষের ভালবাসা এবং আশীর্বাদ সব সময় আমাকে পবিত্র সিদ্ধান্ত নেওয়ার শক্তি দেয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপমান সত্ত্বেও আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। মানুষ কংগ্রেসকে রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তাঁদের মুখ্যমন্ত্রীদের দেখা গেল বেটিংয়ে যুক্ত রয়েছেন, কালো টাকা করছেন।”

    দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার

    তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালে যখন আমরা সরকার গড়ি, তখন আমি কংগ্রেসের সব দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার করে দিয়েছিলাম। কংগ্রেসের দুর্নীতির চাকা যাতে আর না গড়ায়, তাই আমরা আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের ত্রিশক্তি তৈরি করেছিলাম।” দেশের অর্থনীতি যে অচিরেই আরও উন্নত হবে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “২০১৪ সালের পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার দশম থেকে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজত্ব করা ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধিকেও পিছনে ফেলেছে ভারত। ভারতের এই আর্থিক বৃদ্ধি দেখে অবাক হয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলি। ভবিষ্যতে দেশকে প্রথম তিন বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব।”

    আরও পড়ুুন: গাজার সুড়ঙ্গে মিলল বিদেশি অস্ত্র, আত্মঘাতী বিস্ফোরক বেল্ট, ছবি দিয়ে জানাল ইজরায়েল

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস আমায় যত পারে গালি দিক, আমি কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। কংগ্রেস গরিবের টাকা লুট করছে। আপনারা কি জানেন, গরিবের টাকা লুটের জন্য কংগ্রেস একটা বিশেষ মেশিন তৈরি করেছে? এই মেশিনের সাহায্যে সরকার ১০০ টাকা পাঠালে ৮৫ টাকা যায় কংগ্রেসের কোষাগারে, জনগণের কাছে পৌঁছায় মাত্র ১৫ টাকা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: দীপাবলির আগে রাজ্যকে উপহার মোদির! প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি বরাদ্দ ঘোষণা কেন্দ্রের

    Narendra Modi: দীপাবলির আগে রাজ্যকে উপহার মোদির! প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি বরাদ্দ ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগে রাজ্যের জন্য ‘উপহার’ পাঠালেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বাংলার জন্য বরাদ্দ করা হলো প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা (Central Fund For Bengal)। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে।

    রাজ্যকে ‘উপহার’ মোদির

    মঙ্গলবারই নভেম্বর মাসের ট্যাক্স ডিভ্যালুয়েশনের টাকা বরাদ্দ করেছে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সরকার। দেশের মোট ২৮টি রাজ্যের জন্য বরাদ্দ বরাদ্দ মঞ্জুর করেছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। সব মিলিয়ে ২৮টি রাজ্যের জন্য ৭৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে, রাজ্যের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ৪৮৮ কোটি টাকা (Central Fund For Bengal)। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ১০ নভেম্বরের পরিবর্তে দেশের বিভিন্ন রাজ্য সরকারকে নভেম্বর মাসের জন্য ট্যাক্স ডিভোলিউশনের প্রাপ্য অর্থ ৭ নভেম্বরই দিয়ে দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে মোদি সরকার।

    ব্যর্থতা ঢাকতে বঞ্চনার অভিযোগ

    কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগ নিয়ে প্রায়ই সরব হতে দেখা যায় রাজ্যের শাসক দলকে। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ দিয়ে যখন ক্রমাগত বিষোদগার করে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এরাজ্যের শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীরা শেখানো বুলির মতো একই কথা বলেই চলেছেন। তা হলো— রাজ্যের প্রাপ্য টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র, রাজ্যের বকেয়া দিচ্ছে না কেন্দ্র, রাজ্য কেন্দ্রের বঞ্চনার শিকার… ইত্যাদি। মোদি সরকার (Narendra Modi) যে রাজ্যের প্রাপ্য আটকে রাখে না, তার প্রমাণ মিলেছে আগেও। গত অগাস্ট মাসেই পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের ৬৫১ কোটি ১৪ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা (Central Fund For Bengal) পেয়েছিল বাংলা। আবারও মিলল মঙ্গলবার। 

    তৃণমূল জমানায় ঋণে জর্জরিত বাংলা

    এসব যে রাজ্যের শাসক দল নিজেদের ব্যর্থতা ও দুর্নীতি ঢাকতে করে চলেছে, তা এখন বুঝতে পারছেন রাজ্যবাসী। বিরোধীদের দাবি, তৃণমূল জমানায় রাজ্যের ঘাড়ে ক্রমশ ভারী হচ্ছে ঋণের বোঝা। বাম জমানায় ঋণের যে পরিমাণ ছিল, এখন তা বেড়ে আরও কয়েকগুণ হয়েছে। ফলস্বরূপ, নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগ করতে শুরু করে রাজ্যের শাসক দল (Narendra Modi)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Para Asian Games 2023: এশিয়াডের মঞ্চে ফের পদকের সেঞ্চুরি! ভারতীয় অ্যাথলিটদের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    Para Asian Games 2023: এশিয়াডের মঞ্চে ফের পদকের সেঞ্চুরি! ভারতীয় অ্যাথলিটদের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারা এশিয়ান গেমসেও নতুন নজির সৃষ্টি করলেন বিশেষভাবে সক্ষম ভারতীয় অ্যাথলিটরা। এশিয়াডের মঞ্চে আবারও সেঞ্চুরি ভারতের।  শনিবার সকালেই পদক তালিকায় শতক স্পর্শ করে ফেলল ভারত। ভারতীয় অ্যাথলিটদের ধন্যবাদ জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। । প্রতিবন্ধকতাকে হারিয়ে ভারতীয় অ্যাথলিটদের এই সাফল্য প্রশংসা পেয়েছে সব মহলে। 

    শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    ভারতের ১০০টি পদকের তালিকায় রয়েছে ২৬টি সোনা, ২৯টি রুপো ও ৪৫টি ব্রোঞ্জ। ভারত এই মুহূর্তে পদক তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে। শততম পদক জয়ের পরই ভারতীয় অ্যাথলিটদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সোশ্যাল সাইটে তিনি লিখেছেন, “এশিয়ান প্যারা গেমসে ১০০ পদক! আমাদের কাছে দারুন আনন্দের মুহূর্ত। এই সাফল্য আমাদের ক্রীড়াবিদদের মেধা, কঠোর পরিশ্রম এবং দৃঢ় সংকল্পের ফল। এই উল্লেখযোগ্য সাফল্য আমাদের হৃদয়কে গর্বিত করেছে।’ একইসঙ্গে মোদি লিখেছেন, “আমি আমাদের অবিশ্বাস্য অ্যাথলিট, কোচ এবং তাদের সঙ্গে কাজ করা পুরো সাপোর্ট স্টাফদের আমার গভীর প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা জানাই। এই সাফল্য দেশের সকলকে অনুপ্রাণিত করবে। এগুলি প্রমাণ করে দেয় যে, আমাদের যুবসম্প্রদায়ের জন্য কোনও কিছুই অসম্ভব নয়।”

    ভারত ১০০টি পদক পাওয়ায় শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরণ রিজিজুও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এবারের প্যারা এশিয়ান গেমস নতুন উচ্চতায় উঠছে! ১০০টি পদক, সাহসিকতা এবং সেরা পারফরম্যান্সের প্রমাণ। অভিনন্দন জানাই প্রত্যেক চ্যাম্পিয়নকে যারা এই ঐতিহাসিক পদক অর্জন করতে সম্ভব হয়েছে।’ শেষবার ২০১৮ সালে ভারত প্যারা এশিয়ান গেমস থেকে ৭২টি পদক জিতেছি‌ল। এবার নতুন ইতিহাসও সৃষ্টি করলেন ভারতীয়রা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • DA Hike: পুজোর উপহার! ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ল কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের, কত হবে বেতন?

    DA Hike: পুজোর উপহার! ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়ল কেন্দ্র সরকারি কর্মচারীদের, কত হবে বেতন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর ঠিক আগেই বড় ঘোষণা করল মোদি সরকার। ৪ শতাংশ ডিএ (DA Hike) বাড়ল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।  কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে কেন্দ্রের কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা ৪২ শতাংশ থেকে বেড়ে হল ৪৬ শতাংশ।

    রাজ্যের সঙ্গে ফারাক

    অক্টোবরে ঘোষণা হলেও নতুন হারে ডিএ (DA Hike) কার্যকর হবে জুলাই মাস থেকেই। এর আগে ২৪ মার্চের ঘোষণায় ১ জানুয়ারি থেকে মিলেছিল বর্ধিত ডিএ। তাতে ডিএ বেড়ে হয়েছিল ৪২ শতাংশ। এখন তা চার শতাংশ বেড়ে হল ৪৬ শতাংশ। আর তাতে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে ফারাক বেড়ে হল ৪০ শতাংশ।

    বেতন কত হবে

    কেন্দ্রের এই ডিএ (DA Hike) বৃদ্ধিতে এক লাফে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন অনেকটাই বেড়ে যাবে। ধরা যাক, এক জন কর্মী যদি ৩৬,৫০০ টাকা মাসিক বেতন পান তবে ৪২ শতাংশ হারে তাঁর ডিএ প্রাপ্তি হয় ১৫,৩৩০ টাকা। সেটা বেড়ে হবে ১৬,৪২৫ টাকা। অর্থাৎ, মাসিক আয় বাড়বে ১,৪৬০ টাকা। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগীরা নতুন ডিএ বৃদ্ধির ফলে বকেয়ার অংশও আগামী মাসের বেতনের সঙ্গে পেয়ে যাবেন বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘দুয়ারে রেশন’ প্রকল্পে চালের মধ্যে পোকা! তুমুল বিক্ষোভ, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    কীভাবে বাড়ল ডিএ

    ডিএ (DA Hike) কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি অংশ হিসাবে গণনা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করে বাজারদরের উপরে। এর জন্য সরকারের শ্রম মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা শ্রম ব্যুরো অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের পাইকারি মূল্যের হিসাব করে জিনিসপত্রের বর্ধিত বাজারদর ঠিক করে। তার উপরেই নির্ভর করে কতটা ডিএ বাড়ানো হবে। সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে প্রায় ৪৭ লাখ সরকারি কর্মচারী এবং ৬৮ লাখ পেনশনভোগী উপকৃত হবেন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India-Canada Row: দিল্লি থেকে বেশিরভাগ কূটনীতিককে সরাচ্ছে কানাডা! পাঠানো হচ্ছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরে

    India-Canada Row: দিল্লি থেকে বেশিরভাগ কূটনীতিককে সরাচ্ছে কানাডা! পাঠানো হচ্ছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের কথা মানতে চলেছে কানাডা (India-Canada Row)। ‘কূটনৈতিক ভারসাম্য’ রক্ষার জন্য দেশে থাকা কানাডার কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য জাস্টিন ট্রুডো সরকারকে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল ভারত। সেই মতোই কানাডা সরকার ভারত থেকে কূটনীতিকদের সরিয়ে কুয়ালালামপুর এবং সিঙ্গাপুরে পাঠাচ্ছে। ধাপে ধাপে তাঁদের সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। 

    ভারতের নির্দেশ মানল কানাডা

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকার কানাডার (India-Canada Row) ৪১ জন কূটনৈতিককে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল। ভারতে এই মুহূর্তে ৬২ জন কানাডার কূটনীতিবিদ ছিল কানাডায় বর্তমানে ২০ জন ভারতীয় কূটনীতিক রয়েছেন। তাই ‘কূটনৈতিক ভারসাম্য’ রক্ষার জন্য কানাডার সেই সংখ্যক কূটনীতিকদেরই ভারতে থাকার বিষয়ে ট্রুডো সরকারের সঙ্গে কথা বলেছিল দিল্লি। ভারত জানিয়ে দিয়েছিল, ১০ অক্টোবরের মধ্যে ভারত থেকে অতিরিক্ত কূটনীতিকদের সরিয়ে নিতে হবে কানাডাকে। সেই মতোই নাকি ভারতে থাকা বেশিরভাগ কূটনীতিকদের সরিয়ে নিল কানাডা। 

    আরও পড়ুন: স্বপ্নপূরণ প্রধানমন্ত্রীর! এশিয়ান গেমসে শত পদক, ভারতের খেলাধুলোয় ইতিহাস

    ভারতে কানাডার সেনেটের স্পিকার

    প্রসঙ্গত, ভারত এবং কানাডার (India-Canada Row) সম্পর্ক বর্তমানে একদম তলানিতে এসে ঠেকেছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে দুই দেশের কূটনৈতিকের পাশাপাশি বাণিজ্যিক সম্পর্ক ধাক্কা খেয়েছে। সদ্য ভারতে হওয়া জি ২০ সম্মেলনে এসেছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। দেশে ফিরে তিনি বলেন, কানাডায় হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে জড়িত রয়েছে ভারতীয় এজেন্টরা। যদিও ভারতের বিদেশমন্ত্রক সঙ্গে সঙ্গে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করে দেয়। এই আবহে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে স্বাভাবিক করার জন্য দু’তরফেরই কূটনৈতিক প্রয়াস অব্যাহত। আগামী ১২ তারিখ (চলবে ১৪ তারিখ পর্যন্ত) নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে চলছে জি২০ গোষ্ঠীভুক্ত রাষ্ট্রগুলির স্পিকারদের সম্মেলন। সেখানে আসছেন কানাডার সেনেটের স্পিকার রেমন্ড গ্যাগনে। এ ব্যাপারে পাকা কথা হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। সূত্রের দাবি, ওই সম্মেলনে আসার কথা ছিল কানাডার সংসদীয় নিম্ন কক্ষের (হাউস অব কমন্স) নব মনোনীত অধ্যক্ষ গ্রেগ ফার্গুস-এর। কিন্তু কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্ট্রিন ট্রুডোর ঘনিষ্ঠ, লিবারাল পার্টির সাংসদ গ্রেগ ফার্গুস নিজেও কানাডার শিখ সম্প্র‍দায়, বিশেষ করে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রতি ‘সহানুভূতিশীল’ বলে পরিচিত। তাই বিতর্ক এড়াতে তাঁর জায়গায় রেমন্ড গ্যাগনেকেই দিল্লি পাঠাতে মনস্থ করেছেন ট্রুডো। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share