Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Modi: আবু ধাবিতে হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধনে মৈত্রীর বার্তা, দ্বারোদঘাটন করবেন মোদি

    PM Modi: আবু ধাবিতে হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধনে মৈত্রীর বার্তা, দ্বারোদঘাটন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বারোদঘাটন হতে চলেছে আবু ধাবির সর্ববৃহৎ হিন্দু মন্দিরের। বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, সরস্বতী পুজোর দিন এই মন্দিরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মন্দিরের মাধ্যমেই আমিরশাহী ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও দুদেশের বন্ধুত্ব আরও মজবুত হবে, বলে মনে করছে আবুধাবির প্রবাসী ভারতীয়রা।    

    মোদির হাতেই উদ্বোধন

    ২ দিনের সফরে আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে সরকারি সফরে রওনা দিচ্ছেন৷ ২০১৫ সাল থেকে এই নিয়ে তাঁর সপ্তম এবং গত আট মাসে তৃতীয় সফর৷ আগামী কাল, ১৪ তারিখ এই মন্দির উদ্বোধন করা হবে। তার আগে, আজ, ১৩ ফেব্রুয়ারি আবুধাবির জায়েদ স্পোর্টস সিটিতে একটি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এই সফরে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর রাষ্ট্রপতি শেখ মোহম্মদ বিন জায়েদ অল নাহয়ানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক, কূটনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক অটুট করার নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয় নিয়েও আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    কবে থেকে খুলবে মন্দির

    ১৪ তারিখ রাজধানীতে বিএপিএস হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধন করবেন। বিএপিএস স্বামীনারায়ণ সংস্থার নতুন মন্দির। চলতি মাসে উদ্বোধন হয়ে গেলেও ১ মার্চ থেকে জনসাধারণের জন্য দরজা খোলা হবে এই মন্দিরের। কমপ্লেক্সের ভিতর দর্শনার্থীদের জন্য জায়গা, প্রার্থনা করার জায়গা, প্রদর্শনীর জায়গা, বাচ্চাদের জন্য খেলাধুলার জায়গা, বাগান, ফুড কোর্ট, বইয়ের দোকান এবং অন্যান্য সুবিধা রয়েছে। মন্দির উদ্বোধনের আগে ভারতে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর রাষ্ট্রদূত আবদুল নাসির অল শালী বলেন, ‘এই মন্দিরের উদ্বোধন সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর কাছে অত্যন্ত গর্বের। ভারত এবং আরব আমিরশাহী সহিষ্ণুতা এবং স্বকীয়তার মূল্য নিয়ে চলে। নিজেদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে এই দুই দেশ। এই মন্দির সেই সম্পর্ক আরও অটুট করে তুলবে।’

    মধ্যপ্রাচ্যের ভারতীয় সম্প্রদায়ের স্বপ্ন

    আবু মুরেই খা অঞ্চলে অবস্থিত এই মন্দিরটি মধ্যপ্রাচ্যে হিন্দুদের প্রথম উপাসনাস্থল। এই ধর্মীয়স্থানটি সাজিয়ে তুলতে বহু হিন্দু স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছেন।  এই উপসনাস্থলটি মধ্যপ্রাচ্যের ভারতীয় সম্প্রদায়ের জন্য একটা স্বপ্ন। যা পূরণ হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, আবু ধাবির যুবরাজ ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ২০১৫ এই মন্দির নির্মাণের জন্য ১৩.৫ একর জমি দান করেছিলেন। এর পর ২০১৯ সালে আরও ১৩.৫ একর জমি দেওয়া হয় মন্দিরের জন্য। সব মিলিয়ে মোট ২৭ একর এলাকা জুড়ে তৈরি হয়েছে এই উপাসনাস্থলটি। গত মাসেই আমিরশাহীতে নিযুক্ত ভারত রাষ্ট্রদূত মন্দিরটি পরিদর্শনে যান। নির্মাণকাজের অগ্রগতি খতিয়ে দেখে ন। মোট ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয়েছে এই বিশাল আকারের মন্দিরটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: রোজগার মেলায় ১ লাখেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: রোজগার মেলায় ১ লাখেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দফতরে রোজগার মেলার মাধ্যমে ১ লাখেরও বেশি নিয়োগপত্র প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ১২ ফেব্রুয়ারি নতুন চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগপত্র প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি ‘কর্মযোগী ভবন’-এর ভিত্তি প্রস্তরও স্থাপন করেন তিনি। ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) অভিনন্দন জানান নতুন নিয়োগ প্রাপ্তদের। তিনি বলেন, ‘‘আজকে এক লাখেরও বেশি যুবককে নিয়োগপত্র প্রদান করা হল। সরকারি চাকরিতে আপনারা কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে এই সফলতা অর্জন করেছেন। আমি আপনাদের এবং আপনাদের পরিবারকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’’

    দুর্নীতির অভিযোগে আক্রমণ শানান পূর্বতন সরকারকে

    এদিন নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পূর্বতন সরকারকেও আক্রমণ শানান। তিনি বলেন, ‘‘চাকরির পরীক্ষায় অধিকার যুবকদের সাংবিধানিক অধিকার। পূর্বতন সরকার এটিতে খুবই দীর্ঘসূত্রতার পরিচয় দিয়েছিল। চাকরির বিজ্ঞাপন থেকে নিয়োগপত্র হাতে পাওয়ার সময় অনেকটাই লাগত। এই পর্যায়ের মধ্যে অনেক রকমের অনিয়ম এবং দুর্নীতিও সংঘটিত হত কিন্তু বর্তমান আমলে নিয়োগে স্বচ্ছতা এসেছে।’’

    কোন কোন দফতরে নিয়োগ

    রোজগার মেলায় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘আমরা সর্বদাই চেষ্টা করে চলেছি যে সময়ের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে সম্পন্ন করার। আজকে প্রতিটি যুবকের মনে এই বিশ্বাস আনা গিয়েছে যে তাদের পরিশ্রম এবং প্রতিভা মর্যাদা পাবে। ২০১৪ সাল থেকে এটা চলছে। জানা গিয়েছে, রোজগার মেলার মাধ্যমে যারা নিয়োগ পেলেন, তাঁরা চাকরি করবেন কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন বিভাগে। যেমন রাজস্ব বিভাগ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক বিভাগ, উচ্চশিক্ষা দফতর, পারমাণবিক শক্তির দফতর, অর্থনৈতিক দফতর এবং রেলওয়েতে।

    আরও পড়ুন: পার্টি অফিসে ধর্ষণ করেছিলেন শাহজাহান! রিপোর্ট তলব মহিলা কমিশনের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদি ম্যাজিকেই হবে বাজিমাত, ফের ইঙ্গিত মিলল সমীক্ষায়

    PM Modi: মোদি ম্যাজিকেই হবে বাজিমাত, ফের ইঙ্গিত মিলল সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনই লোকসভা নির্বাচন হলে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। মোদি (PM Modi) ম্যাজিকেই হবে বাজিমাত। সম্প্রতি ‘দ্য মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় এমনই তথ্য মিলেছে। ‘দ্য মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষাটি করা হয়েছে দেশের সব লোকসভা কেন্দ্রের ৩৫ হাজার ৮০১ জন ভোটারের ওপর। সমীক্ষা করা হয়েছে ২০২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। সেখানেই জানা গিয়েছে, মোদি ম্যাজিকে বাজিমাতের কথা।

    রাম মন্দির

    মোদি সরকারের (PM Modi) আমলে যে সুশাসন মিলেছে, তা তো স্পষ্ট জলের মতো। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৪২ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরে বালক রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠাই মোদি সরকারের মাস্টার স্ট্রোক। কয়েক বছর আগে রাম মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বিজেপি। সেই মতো তৈরি হয়েছে মন্দিরও। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মতে, এই বিষয়টির জন্যই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সব চেয়ে বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

    ভারতের মর্যাদা

    তামাম বিশ্বে ভারতের মর্যাদা বেড়ে যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১৯ শতাংশ মানুষ। জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলুপ্ত করে দেওয়াও মোদি সরকারের মুকুটে আর একটি পালক যোগ করেছে। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী (PM Modi) ১২ শতাংশ মানুষ মনে করেন, এটি মোদি সরকারের একটি মাস্টারস্ট্রোক। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশ পাকিস্তানের সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের ক্রেডিট দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য মোদি-স্তুতিও শোনা গিয়েছে সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে। নোটবন্দির জন্য ৬ শতাংশ এবং কোভিড মোকাবিলায় ৬ শতাংশ মানুষ মোদি-স্তুতি করেছেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য মোদি-প্রশস্তি গেয়েছেন সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৫ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুুন: ভাঙন পাঞ্জাবেও, ইন্ডি জোটে না থেকে একা লড়ার বার্তা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের

    দেশ যে মোদিময়, তার ইঙ্গিতও মিলেছে সমীক্ষায়। বিজেপির তরফে করা এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী পদে মোদিকে দেখতে চাইছেন ৫৫ শতাংশ মানুষ। তাঁর পরেই রয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হিন্দুত্বের এই ম্যাসকটকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চেয়েছেন পাঁচ শতাংশ মানুষ। বাংলার ভোটারদেরও সিংহভাগ অংশও কেন্দ্রে বিজেপি সরকারই দেখতে চাইছেন। ইন্ডি জোটের অন্যতম প্রধান মুখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠেকাতেই প্রয়োজন কেন্দ্রের কুর্সিতে বিজেপির আসাটা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মমতাকে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) দেখতে চান বাংলার ২০-২৫ শতাংশ মানুষ। আর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান মাত্র ১০-১৫ শতাংশ মানুষ (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: “কালীঘাটে রেড করলেই শাহজাহানকে পাওয়া যাবে”, মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “কালীঘাটে রেড করলেই শাহজাহানকে পাওয়া যাবে”, মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দিন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার আমতলায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচনী কার্যালয় থেকে কিছুটা দূরে, দলের মন্ডল সভাপতিদের শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন ও কর্মীসভা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল সহ অন্যান্যরা। মূলত এদিনের এই জনসভা থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), মমতার ভাইপোকে ‘চোর’ বলে আখ্যায়িত করেন। আবার একই ভাবে সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে শাহজাহান সম্পর্কে বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও শাহজাহান একসাথে বসে খাওয়া-দাওয়া করছে তাই পুলিশ তাঁদের গ্রেফতার করছেনা”।

    সন্দেশখালি নিয়ে কী বলেন (Suvendu Adhikari)?

    সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ শিবু হাজরা এখনো পর্যন্ত গ্রেপ্তার না হওয়া প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “পুলিশকে আর গ্রেফতার করতে হবে না। সন্দেশখালির মা-বোনেরা জেগে গিয়েছেন। এবারে তাঁরাই ধরবে তৃণমূলের দুষ্কৃতী শিবুকে। শাহজাহান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছেই রয়েছে। কালীঘাটে রেড করুক তাঁকে পাওয়া যাবে। প্রতিদিন রাতের ডিনার এবং মধ্যাহ্ন ভোজন করছেন একসঙ্গে। ২০১১ আগে নন্দীগ্রাম ছিল এবার তৃণমূলের আমলে সন্দেশখালি হল।” অন্যদিকে তৃণমূল নেতা দেবাশীষ হাজরাকে সাসপেন্ড করার ঘটনায় তিনি বলেন, “লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে তৃণমূল কংগ্রেস এইসব নাটক করছে, এছাড়া অন্য কোনও কিছুই নয়।” অপর দিকে এদিনের সভাস্থল থেকে তিনি আরও বলেন, “শীঘ্রই সিএএ লাগু হবে বাংলায়।”

    দেব প্রসঙ্গে কী বলেন?

    ঘাটালের প্রার্থী হওয়া নিয়ে দেব ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক প্রসঙ্গের বিষয় নিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আমতলার সভায় বলেন, “কোনও লাভ হবে না, ঘাটালে বিজেপি ২ লাখ ভোটে জয়লাভ করবে। কেউ পাগল নয় যে দেশটাকে আফগানিস্তান-ইউক্রেন করতে চাইবে। মোদি জিকে সকলে ভোট দেবে।” পাশাপাশি বিশিষ্ট অভিনেতা তথা বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন এবং আগামী লোকসভায় একসঙ্গে তাঁরা দুজনে প্রচার কর্মসূচি করবেন এমনটাও জানান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “তৃতীয় দফায় আরও বড় সিদ্ধান্ত নেবে বিজেপি সরকার”, বললেন মোদি

    PM Modi: “তৃতীয় দফায় আরও বড় সিদ্ধান্ত নেবে বিজেপি সরকার”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃতীয় দফায় আরও বড়সড় সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে যে ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি, সে ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, আগামী ২০-৩০ দিনের মধ্যে কী কী কাজ করা হবে, সে ব্যাপারে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হবে।

    রোডম্যাপ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৃতীয় টার্মে আরও বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। দারিদ্র দূর করতে এবং ভারতের বিকাশের গতি আনতে নয়া প্রকল্পে গত দেড় বছর ধরে আমি কাজ করে চলেছি।” তিনি বলেন, “আমি একটা সম্পূর্ণ রোডম্যাপ তৈরি করছি, কোন অঞ্চলে কী কাজ করা হবে, তা নিয়ে। এজন্য আমি ১৫ লাখেরও বেশি মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছি। আমি এ ব্যাপারে এখনও কোনও প্রেস বিবৃতি জারি করিনি। এই প্রথম আমি এ ব্যাপারে কথা বলছি। কাজ চলছে। আগামী ২০ থেকে ৩০ দিনের মধ্যেই রোডম্যাপ চূড়ান্ত হয়ে যাবে। নয়া ভারত সুপার স্পিডে কাজ করবে। এটা মোদির গ্যারেন্টি।”

    উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত

    তিনি (PM Modi) জানান, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি উন্নত দেশে পরিণত হবে। এজন্য সরকার একটা ভিশন ডকুমেন্ট তৈরি করছে। গত দশ বছরে মোদি সরকার যেসব কাজ করেছে, অনেক ক্ষেত্রে গত ৭০ বছরেও তা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালের আগে সাত দশক ধরে প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার রেল লাইনে বৈদ্যুতিকরণ করা হয়েছিল। গত ১০ বছরে সরকার ৪০ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি রেল লাইনে বৈদ্যুতিকরণ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘রাম ও রামায়ণ থেকে আলাদা দেশ কল্পনা করা অসম্ভব’’, সংসদে বললেন অমিত শাহ

    দারিদ্র সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেসব কারখানা ওয়াইন ও চিজ নিয়ে থাকত যেসব কারখানাগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দেশে কীভাবে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমানো যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে তাঁর সরকার।” তিনি বলেন, “আমি দারিদ্র থেকে উঠে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী হয়েছি। তাই কীভাবে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করতে হয়, আমি তা জানি। গত দশ বছরে ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্র থেকে তুলে এনেছি।” প্রধানমন্ত্রী জানান, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। সুযোগ ও আয় উভয়ই বাড়ছে। দারিদ্রের হার কমছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘‘চলিয়ে, আপকো এক পানিশমেন্ট দেনা হ্যায়’’, আট সাংসদকে নিয়ে মধ্যাহ্নভোজ মোদির

    PM Modi: ‘‘চলিয়ে, আপকো এক পানিশমেন্ট দেনা হ্যায়’’, আট সাংসদকে নিয়ে মধ্যাহ্নভোজ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘চলিয়ে, আপকো এক পানিশমেন্ট দেনা হ্যায়’’, সংসদের আট সাংসদের উদ্দেশে একথা বলে, তাঁদেরকে নিয়ে ক্যান্টিনে গেলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। শুক্রবার বিভিন্ন দলের আট সাংসদকে নিয়ে এভাবেই  মধ্যাহ্নভোজ সারলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংসদের ক্যান্টিনে খোশগল্প করতে থাকলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই আট সাংসদকে খাওয়ালেন বিশেষ লাড্ডুও। দুপুর আড়াইটা নাগাদ ওই সাংসদরা এই আমন্ত্রণ পান বলে খবর।

    কোন কোন সাংসদ ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মধ্যাহ্নভোজে

    প্রসঙ্গত, মধ্যাহ্নভোজের আসরে বিজেপির সাংসদরা তো ছিলেনই, ওই আট জনের মধ্যে ছিলেন অন্য দলের সাংসদরাও। জানা গিয়েছে, সংসদের ক্যান্টিনে শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ হিনা গাভিত, এস ফাংগন কোনিয়াক, জাময়াং সেরিং নামগিয়াল, এল মুরুগান। ছিলেন তেলুগু দেশম পার্টির (টিডিপি) সাংসদ রামমোহন নাইডু, বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) সাংসদ রীতেশ পাণ্ডে এবং বিজু জনতা দলের (বিজেডি) সাংসদ সস্মিত পাত্র।

    সাংসদরা কী খেলেন?

    জানা গিয়েছে, খাবারের তালিকায় ছিল, ভাত, ডাল, খিচুড়ি এবং রাগির তৈরি লাড্ডু। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের তরফে জানা গিয়েছে, ৪৫ মিনিট ধরে চলে মধ্যাহ্নভোজ। সূত্রের খবর, খাবার খেতে খেতে প্রধানমন্ত্রীর জীবনযাপনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) কখন ঘুম থেকে ওঠেন, কী খাবার খান, এসব নিয়েই কথোপকথন চলতে থাকে।

    মধ্যাহ্নভোজে উপস্থিত একজন সাংসদ সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘‘সংসদের ক্যান্টিনে দুপুরের খাবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। সৌহার্দ্য বিনিময় হয়। গল্প হয়। ভাল সময় কেটেছে।’’ উপস্থিত অন্য একজনের কথায়, ‘‘আমরা যে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসে খাবার খাচ্ছিলাম, তা এক বারের জন্যও মনে হয়নি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘স্টার্টআপ নন-স্টার্টার হয়ে গেলেন’, রাহুলকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Narendra Modi: ‘স্টার্টআপ নন-স্টার্টার হয়ে গেলেন’, রাহুলকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারতন্ত্র নিয়ে রাজ্যসভায় জবাবি ভাষণে কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও কটাক্ষ করেন তিনি। সরাসরি নাম না করলেও, কংগ্রেসের ‘যুবরাজ’ বলে এদিন রাহুলকে কটাক্ষ করেন মোদি। আগেও একাধিক বার রাহুলকে ‘যুবরাজ’, ‘শাহজাদা’ বলে উল্লেখ করেন তিনি। ‘যুবরাজ’কে ‘স্টার্ট-আপ’ হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছিল কংগ্রেস, কিন্তু রাহুল ‘নন-স্টার্টার’ হয়ে রয়ে গেলেন বলে এদিন দাবি করেন মোদি (Narendra Modi)। 

    রাহুলকে খোঁচা

    বুধবার রাজ্যসভায় জবাবি ভাষণে মোদি বলেন, “একই পরিবারের একাধিক সদস্য নিজের ক্ষমতায় রাজনীতি ক্ষেত্রে এগিয়ে চলে, তাহলে তো কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু কোনও পরিবার যখন রাজনৈতিক দল চালায় তখন সেটা পরিবারতন্ত্র। এর ফল ভুগছে দেশ।”  নাম না করে তিনি বলেন, “যুবরাজকে স্টার্ট-আপ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল। কিন্তু তিনি নন-স্টার্টার হয়েই রয়ে গেলেন। উনি না কিছু তুলতে পারেন, না কিছু ছুড়তে।” ভারত জোড়ো যাত্রা’য় যে ‘মহব্বত কি দুকান’ স্লোগান শুরু করেন রাহুল, সেই নিয়েও এদিন কটাক্ষ করেন মোদি। তাঁর কথায়, “কংগ্রেসের ‘দুকান’ বন্ধ হওয়ার জোগাড়। বার বার একই পণ্য ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বাজারে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু চেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে বার বার।”

    আরও পড়ুন: ‘সরকারি শিক্ষকরা বেতন নিয়ে মাথা ঘামান, ছাত্রদের পড়ানো নিয়ে নয়’, উদ্বিগ্ন হাইকোর্ট

    পরিবারতন্ত্রের পুজো

    গত সোমবারই সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “অধীরবাবুকে (অধীর চৌধুরী) দেখে আমার কষ্ট হয়। পরিবারতন্ত্রের পুজো করতে হয় তাঁকে। কংগ্রেসে কোনও প্রতিভাবানদের স্থান নেই। একটা পরিবার দলের সব সিদ্ধান্ত নেয়।” এই প্রসঙ্গে তিনি নিশানা করেন রাহুল গান্ধীকেও। লোকসভায় দাঁড়িয়ে নাম না করে মোদির খোঁচা, “একই প্রোডাক্ট বার বার লঞ্চ করতে গিয়ে কংগ্রেসের দোকানে তালা ঝোলার পরিস্থিতি এসে গিয়েছে।” এদিন কংগ্রেসকে আক্রমণ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লোকসভা নির্বাচনে ৪০টি আসনও পার করতে পারবে না কংগ্রেস।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই, এনডিএ পেরোবে ৪০০”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধী হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস।” সোমবার বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “দশকের পর দশক উল্টোদিকে বসার সংকল্প নিয়ে ফেলেছেন বিরোধীরা। জনতা তো ভগবানের প্রতীক। আপনারা যেভাবে পরিশ্রম করছেন, আমার মনে হয় ভগবানরূপী জনতা আপনাদের দু হাত ভরে আশীর্বাদ করবেন এবং সঠিক জায়গায় বসার ব্যবস্থা করে দেবেন।”

    নিশানা অধীরকে

    লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকেও এদিন একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “অধীর রঞ্জন চৌধুরী আপনার কনট্র্যাক্ট ওদের দিয়ে দিয়েছেন নাকি? কী হয়েছে আপনাদের দাদা? কতদিন আর সমাজকে বিভক্ত করবেন? বন্ধ করুন এই বিভাজন। আপনারা দেশকে অত্যন্ত হতাশ করেছেন। আপনাদের ভাবনা নিয়ে করুণা হয় আমার। নেতা তো বদলে ফেলেছেন আপনারা। কিন্তু টেপ রেকর্ডার এক রয়ে গিয়েছে। সেই পুরানো রাগ বেজে চলেছে টেপ রেকর্ডারে।”

    ‘দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “নির্বাচনের বছর। পরিশ্রম করে কিছু নতুন নিয়ে আসুন। এটাও কি আমি শিখিয়ে দেব?” তিনি বলেন, “অধীরবাবুর অবস্থা আমি বুঝতে পারি। পরিবারতন্ত্রের সেবা তো করে যেতেই হবে তাঁকে। খাড়্গেজি এই কক্ষ থেকে ওই কক্ষে চলে গেলেন। গুলাম নবিজি তো পার্টি থেকেই শিফট করে গেলেন। পরিবারতন্ত্রের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছেন তাঁরা। একই প্রোডাক্ট বারবার লঞ্চ করার জন্য দোকান খুলেছেন। এই দোকানে তালা পড়ার সময় হয়ে এসেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘কাজ নেই বলে পুরসভায় যাই না’, তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মুকুলপুত্র

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভোটে লড়ার ইচ্ছে ও সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। অনেকে আবার আসন বদলানোর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ লোকসভার বদলে রাজ্যসভায় যেতে চাইছেন। নিজেদের মতো করে খড়কুটো ধরে থাকার রাস্তা খুঁজছেন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সরকারের তৃতীয় মেয়াদ খুব দূরে নয়। খুব বেশি হলে ১০০-১২৫ দিন বাকি রয়েছে। দেশের যা মেজাজ দেখছি, তাতে বিজেপি ৩৭০ আসন পাবেই। আর এনডিএ পেরোবে ৪০০ আসন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Temple: লখনউ থেকে ৬ দিন হেঁটে অযোধ্যায় পৌঁছে রাম মন্দির দর্শন ৩৫০ মুসলিমের

    Ram Temple: লখনউ থেকে ৬ দিন হেঁটে অযোধ্যায় পৌঁছে রাম মন্দির দর্শন ৩৫০ মুসলিমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লখনউ থেকে ৬ দিনের পদযাত্রা করে অযোধ্যায় পৌঁছে বালক রামের দর্শন করলেন ৩৫০ জন মুসলিম। তাঁরা রাম মন্দিরে (Ram Temple) পৌঁছে প্রার্থনা করলেন প্রভু রামলালার কাছে। রাষ্ট্রবাদী মুসলিম সংগঠন মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের (এমআরএম) পক্ষ থেকে এই যাত্রার সূচনা করা হয়েছিল। তাঁদের কাছে এই যাত্রা ছিল দেশের সম্প্রীতি, অখণ্ডতা এবং একতার প্রতীক। একইভাবে, মুম্বই থেকে শবনম শেখ নামের এক মুসলমান ছাত্রী ১৪০০ কিমি পায়ে হেঁটে অযোধ্যায় পৌঁছান। তিনিও দেন রাম নামের বার্তা।

    কী জানাল মুসলিম সংগঠন (Ram Temple)?

    গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Temple) উদ্বোধন এবং প্রভু রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই গোটা দেশ এখন রাম নামে মেতে উঠেছে। হিন্দু রাম ভক্তদের পাশপাশি মুসলমান রাম ভক্তরাও বালক রামের দর্শনের জন্য অযোধ্যা যাচ্ছেন। আরএসএসের রাষ্ট্রবাদী মুসলিম সংগঠন এমআরএম-এর পক্ষ থেকে মিডিয়া ইনচার্জ শাহিদ সঈদ বলেছেন, “রাষ্ট্রবাদী মুসলমান সংগঠনের পক্ষ থেকে ৩৫০ জন মুসলমান রাম ভক্ত গত জানুয়ারির ২৫ তারিখ থেকে পায়ে হেঁটে লখনউ থেকে অযোধ্যায় যাত্রা সম্পূর্ণ করেছেন। মুখে রাম নাম ‘জয় শ্রী রাম’ নিয়ে এই প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যে প্রায় ১৫০ কিমি হেঁটে রাম মন্দিরে পৌঁছান তাঁরা। এই দীর্ঘ যাত্রায় প্রতি ২৫ কিমি রাস্তা অতিক্রম করার পর একবার করে বিশ্রাম নিয়েছেন তাঁরা। অত্যন্ত পরিশ্রম করে এই ভগবান রামলালার মন্দির দর্শন এক অনন্য কৃতিত্ব। মুসলমান রাম ভক্তদের এই যাত্রা ছিল সম্প্রীতির যাত্রা। কোনও ধর্ম অপর ধর্মকে হিংসার কথা বলে না। শ্রীরাম হলেন দেশের একাত্মা, একতা, সার্বভৌম এবং সৌহার্দ্য সম্পর্কের প্রতীক।” অপরদিকে মিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে কটাক্ষও করেন তিনি। তাঁর মতে, মুসলিমদের মধ্যে যে ভ্রান্ত ধারণা তৈরি হয়েছে, তার জন্য দায়ী এই আসাদউদ্দিন ওয়েইসির মতো নেতারা।

    মুসলিম মহিলা ভক্ত কী বললেন?

    ধর্মীয় সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে শবনম শেখ নামক এক মুসলমান ছাত্রীও রামলালার মন্দিরে (Ram Temple) পৌঁছান। মুম্বই থেকে তিনি প্রায় ১ মাস পদযাত্রা করে রাম মন্দিরে পৌঁছেছেন। প্রথমে হনুমানগড়িতে পুজো দেন। মুখে ছিল তাঁর ‘বন্দেমাতরম’, ‘জয় শ্রী রাম’, ‘এক হি নাড়া এক হি নাম, জয় শ্রী রাম জয় শ্রী রাম’ শ্লোগান। এরপর যান রামলালার দর্শনে। তিনি বলেন, “প্রভু রামের মন্দিরের ৩৫০ জন মুসলমানের উপস্থিতি সারা দেশের মানুষের কাছে বিশেষ বার্তা দিয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের আগেই দেশের আর্থিক খাতের জন্য সুখবর। জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ১০.৪০ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, নতুন বছরের প্রথম মাসে দেশে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে মোট ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিমাণ ১ জুলাই, ২০১৭-এ জিএসটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। 

    কত টাকা আয়

    অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে মোট জিএসটি সংগ্রহ বার্ষিক ভিত্তিতে ১০.৪০ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে জিএসটি থেকে আয় ১,৫৫,৯২২ কোটি টাকার তুলনায় ১,৭২,১২৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ মাসিক সংগ্রহ চিহ্নিত করে। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে সরকারের কোষাগারে জিএসটি বাবদ জমা পড়েছিল ১.৮৭ লক্ষ কোটি টাকা। 

    প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতা

    গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি হল ভারতে পণ্য এবং পরিষেবার উপর লাগু করা কর ব্যবস্থা। ২০১৭ সালে এই পদ্ধতি চালু হয়। এর আগে দেশে পণ্য এবং পরিষেবার উপর ভ্যাট করের প্রচলন ছিল। গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) হল ভ্যাটের একটি আধুনিক ও ডিজিটাইজড রূপ, যেখানে আপনি পণ্য এবং পরিষেবাগুলিও ট্র্যাক করতে পারেন৷ ভ্যাট ও জিএসটি উভয়েরই একই ট্যাক্সেশন স্ল্যাব আছে। বর্তমানে প্রায় সব পরোক্ষ ট্যাক্সকেই জিএসটি-র আওতায় আনা হয়েছে। চলতি আর্থিক বছরের বাজেট অনুসারে, কেন্দ্র আশা করছে যে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে জিএসটি সংগ্রহ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। বিশেষজ্ঞরা এই বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্য সচেতনতা, কেন্দ্রে স্থিতিশীল সরকার এবং প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতার কাথাই তুলে ধরছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share