Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: ৯ বছরে ১৩টি সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি! দেখুন তালিকা

    Narendra Modi: ৯ বছরে ১৩টি সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি! দেখুন তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে তাঁর ক্ষমতায় আসা। ‘আবকি বার মোদি সরকার’ স্লোগান সেসময় সারা ভারতে বিজেপির সুনামি তুলেছিল। ২০১৯ সালে ফের প্রত্যাবর্তন। ২০২৩ সালে ৯ বছরে পা রেখেছে মোদি সরকার (Narendra Modi)। এই সময়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেন ১৩ টি আন্তর্জাতিক সম্মান। 

    পিরামিডের দেশে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান

    সোমবারই মিশর সফর সেরে দেশে ফিরেছেন নরেন্দ্র মোদি। রবিবারই মিশরের রাষ্ট্রপতি আব্দেল ফতেহ এল-সিসি সেদেশের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর মুকুটে জুড়েছে ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’ সম্মান। মিশরের সর্বোচ্চ এই নাগরিক সম্মান সেদেশের জনজীবনে অবদান রাখা বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, রাজ পরিবারের সদস্যরা যেমন পান তেমনি বিদেশি নাগরিকরাও পেয়ে থাকেন। মিশর সরকার আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘এই সম্মানের অধিকারীরা চিরস্মরণীয় থাকবেন।’ প্রসঙ্গত, ২৬ বছর পর ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী মিশর সফরে গিয়েছিলেন।

    বিগত ৯ বছরে মোদির মুকুটে জুড়েছে ১৩ আন্তর্জাতিক সম্মান, একনজরে দেখে নেব সেগুলি    

    ১) কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ লোগোহু: পাপুয়া নিউ গিনি দ্বীপরাষ্ট্রের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান নেরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পান ২০২৩ সালের মে মাসে। 

    ২) কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ ফিজি: মোদিকে বিশ্বনেতা স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান দেয় ফিজি। ২০২৩ সালের মে মাসে এই সম্মান প্রাপ্ত হন মোদি।

    ৩) এবাকল অ্যাওয়ার্ড: ২০২৩ সালের মে মাসে রিপাবলিক অফ পালাউ-এর এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান সেদেশের রাষ্ট্রপতি সুরাঞ্জেল এস হুইপসের হাত থেকে।

    ৪) অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপো: ভুটানের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০২১ সালে।  

    ৫) লিজিয়ন অফ মেরিট: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর তরফ থেকে এই সম্মান মোদি পান ২০২০ সালে।    
        
    ৬) কিং হামাদ অর্ডার অফ দ্য রেনেসাঁ: বাহারিনের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান  মোদি পান ২০১৯ সালে।
        
    ৭) অর্ডার অফ দ্য ডিস্টিনগুইজড রুল অফ নিশান ইজউদ্দিন: মালদ্বীপের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০১৯ সালে।
        
    ৮) অর্ডার অফ সেন্ট অ্যান্ড্রু অ্যাওয়ার্ড: রাশিয়ার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদির মুকুটে আসে ২০১৯ সালে।

    ৯) অর্ডার অফ জায়েদ অ্যাওয়ার্ড: আরবের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০১৯ সালে।

    ১০) গ্র্যান্ড কলার অফ দ্য স্টেট অফ দ্য পালেস্তাইন অ্যাওয়ার্ড:  পালেস্তাইনের এই সর্বোচ্চ সম্মান মোদি পান ২০১৮ সালে।

    ১১) স্টেট অর্ডার অফ গাজি আমির আমানুল্লা খান: আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ এই নাগরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী পান ২০১৬ সালে।

    ১২) অর্ডার অফ আব্দুল-আজিজ আল সৌদ: সৌদি আরবের অমুসলিমদের সর্বোচ্চ এই সম্মান মোদি পান ২০১৬ সালে

    ১৩) ২০২৩ সালের জুন মাসে পেলেন মিশরের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi US Visit: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    PM Modi US Visit: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা ও মিশর সফর শেষে রবিবার রাতেই দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। তাঁর ঠিক আগেই খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রধানমন্ত্রী মোদির মার্কিন সফরের একগুচ্ছ ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে সারা বিশ্বের সামনে ফের একবার ভারত-আমেরিকার (India-USA Relation) বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে তুলে ধরেন। তাঁর কথায়, গোটা বিশ্বের ভাল করার একটা শক্তি ভারত ও আমেরিকার বন্ধুত্ব। এই ট্যুইটের জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit) মোদিও। সরকারে আসার পর থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মৈত্রীর মাধ্যমে কূটনীতিক সম্পর্কের যে নীতি মোদি নিয়েছেন তা বিশ্বে ইতিমধ্যেই সমাদৃত। শুধু আমেরিকা নয়, মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তেহ এল সিসিও ভারত-মিশর বন্ধুত্বের কথা বলেছেন।

    বাইডেন-মোদি ট্যুইট বার্তা

    রবিবারই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চলতি সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ, আলোচনা ও নৈশভোজের একটি ভিডিও মন্তাজ পোস্ট করে বলেন, “বিশ্বের সবথেকে ফলপ্রসূ বন্ধুত্ব হল আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্ক। এই বন্ধুত্ব আরও মজবুত, আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে, যা আগে কখনও ছিল না।”

    বাইডেনের ট্যুইটকে ট্যাগ করেই উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী মোদিও। তিনি লেখেন, “আমি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহমত। বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল আমাদের দুই দেশের বন্ধুত্ব। এই সম্পর্ক পৃথিবীকে আরও ভাল ও বাসযোগ্য় করে তুলবে। আমার সাম্প্রতিক সফরে যে যে দিকগুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তা আমাদের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দেওয়া ১৩টি পুরস্কারের মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ, দাবি নির্মলার

    ভারত-মার্কিন সম্পর্ক

    ভারত ও আমেরিকার সম্পর্ক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit) আগেই বলেছিলেন, ‘‘আমেরিকা এবং ভারত শুধু নীতি তৈরি করছে না। জীবন, স্বপ্ন এবং ভাগ্যকে নতুন রূপ দিচ্ছে…। বিশ্বে ঘটে চলা বিভিন্ন সমস্যা থেকে শুরু করে নতুন প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দুই দেশই উন্নত ভবিষ্যতের জন্য শক্তিশালী পদক্ষেপ করছে। আমেরিকার সঙ্গে ভারতের এই নতুন সম্পর্ক (India-USA Relation) এবং যাত্রা বিশ্বকে নতুন রূপ দেবে।’’ আমেরিকার সঙ্গে একাধিক চুক্তির কারণে জেট ইঞ্জিন প্রযুক্তি-সহ অন্যান্য প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে ভারত নতুন দিশা পাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। আমেরিকার বিনিয়োগের কারণে ভারতে কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশের উদ্ভাবনী শক্তিকে আরও উৎসাহিত করবে এই নয়া সম্পর্ক বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর। মোদি বলেন, ‘‘ভারত এবং আমেরিকার সম্পর্কের নতুন এবং গৌরবময় যাত্রা শুরু হয়েছে। এই নতুন যাত্রা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’-এর ধারণাকে আরও শক্তিশালী করবে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া ১৩টি সম্মানের মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ, দাবি নির্মলার

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া ১৩টি সম্মানের মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ, দাবি নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) যে ১৩টি বিশেষ নাগরিক সম্মান পেয়েছেন, তার মধ্য়ে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ। রবিবার, এক সাংবাদিক বৈঠকে এই মন্তব্য করলেন নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতে, শুধুমাত্র দেশের শান্তি বিঘ্নিত করার উদ্দেশ্যে ভারতে মুসলিমদের পরিস্থিতি নিয়ে অপপ্রচারের চালানো হচ্ছে, পরিকল্পিত প্রচারের অঙ্গ হিসেবে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থান নিয়ে।

    বারাক ওবামার মন্তব্য নিয়ে নির্মলা

    ভারতীয় মুসলিমদের নিয়ে ওবামার (Barak Obama) দুশ্চিন্তা সম্পূর্ণ গুরুত্বহীন বিষয় বলে দাবি করেন নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, ‘‘এটা পরিকল্পিত প্রচারের অঙ্গ। বিশেষ করে যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী আমেরিকায় রয়েছেন, সে সময়ে প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের ভারতীয় মুসলিমদের নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশের ঘটনা স্তম্ভিত করে দেওয়ার মতো।’’ নির্মলার কথায়, ‘‘যে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ভারত সম্পর্কে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁর শাসনকালে ছ’টি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে ২৬ হাজার বোমা বর্ষণ করেছিল আমেরিকা (America)। এই ধরনের লোকেদের অভিযোগকে কী ভাবে বিশ্বাস করবে আমজনতা?’’

    আরও পড়ুন: ভোগের পদ আড়াইশো! ইসকনে মাসির বাড়িতে পরম আদরে প্রভু জগন্নাথ

    উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) আমেরিকান ‘স্টেট ভিজিট’ (PM Modi US Visist) চলা অবস্থাতেই গত বৃহস্পতিবার তিনি মন্তব্য করেছিলেন, ‘ভারত যদি মুসলিম-সহ তার সংখ্যালঘু নাগরিকদের রক্ষা করতে না পারে, তা হলে সে দেশের টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ ভারতের এথনিক মাইনরিটিদের নিয়ে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার এই মন্তব্য মেনে নিতে পারছেন না বহু ভারতীয়ই।

    মুসলিম দেশে মোদির জনপ্রিয়তা

    নির্মলা (Nirmala Sitharaman) দাবি করেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) হিসাবে মোদিকে যে ১৩টি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ৬টি দিয়েছে মুসলিম প্রধান দেশ। কোনও তথ্য ছাড়াই শুধু অপপ্রচারের জন্য নানা কথা বলা হচ্ছে। আসলে ভোটের মাধ্যমে মোদি ও বিজেপিকে হারাতে পারছে না কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা। সে কারণে এখনও এ সব ভিত্তিহীন প্রচার করছে। গত কয়েকটি ভোটে কংগ্রেস এই ভূমিকা নিয়েছিল। বিজেপি সরকার সবকা সাথ, সবকা বিকাশের কথা বলে। কোনও সম্প্রদায়কে নিয়ে আলাদা করে কোনও বৈষম্য করে না।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi in Egypt: মোদির মিশর সফরেই সুয়েজের ধারে বাণিজ্যের জায়গা পেতে পারে ভারত

    Modi in Egypt: মোদির মিশর সফরেই সুয়েজের ধারে বাণিজ্যের জায়গা পেতে পারে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চারদিনের আমেরিকা সফর শেষে মিশরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম বারের জন্য মিশর সফরে যাচ্ছেন তিনি। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে কায়রো বিমানবন্দরে অবতরণ করবে মোদির বিমান। এদিন রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মিশরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তাফা মাডবাউলির সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি। মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাতেহ আল-সিসির আমন্ত্রণে দু’দিনের এই সফর নমোর।

    ‘সুয়েজ ক্যানাল ইকনমিক জোন’

    বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের খবর, রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করে একাধিক বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ঘোষণা করবেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। মোদির এই সফরেই সুয়েজ ক্যানালের তীরবর্তী ‘সুয়েজ ক্যানাল ইকনমিক জোন’-এর একাংশ ভারতীয় উদ্যোগপতিদের হাতে তুলে দিতে পারে মিশর প্রশাসন। বাণিজ্যিক দিক থেকে বটেই, ভূকৌশলগত দিক থেকেও সুয়েজ খালের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ভূমধ্যসাগরের সঙ্গে ভারত মহাসাগর এবং লোহিত সাগরের সঙ্গে সংযোগ রক্ষাকারী এই খালের মাধ্যমেই প্রতি দিন ৫ লক্ষ ব্যারেল অশোধিত তেল জলপথে ভারতে যায়। ফলে অর্থনৈতিক দিক থেকে এই খালের গুরুত্ব অপরিসীম।

    সুয়েজ খালের গুরুত্ব

    মিশর এমন একটা জায়গায় অবস্থান করছে আফ্রিকা আর মধ্যপ্রাচ্যকে যা সংযুক্ত করে। ভূমধ্যসাগর লোহিত সাগরকে সংযুক্ত করে সুয়েজ খাল । আর এর উপর দীর্ঘদিন ধরে মিশরের আধিপত্য রয়েছে । সুয়েজ খাল আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা। এশিয়া আর ইউরোপকে যুক্ত করেছে সুয়েজ খাল। শুধু তাই নয়, ইন্দোপ্যাসিফিক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই সুরেজ খাল। এই খালের পাশে ভারত যদি নিজেদের জমি শক্ত করতে পারে তাহলে আফ্রিকার দেশগুলোর সাথে বাণিজ্য করা কোনরকম অসুবিধেরই হবে না ভারতের।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    কোথায় কোথায় যাবেন মোদি

    মিশরে একাদশ শতকের আল হাকিম মসজিদ পরিদর্শন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে, গুজরাটের দাউদি বোহরা সম্প্রদায়ের দানের টাকায় কায়রোর আল হাকিম মসজিদটির সংস্কার হয়েছে। বলে রাখা ভাল, ইসলাম ধর্মাবলম্বী এই সম্প্রদায়ের প্রভাব ও প্রতিপত্তি গুজরাটে যথেষ্ট। ফলে অনেকেই মনে করছেন, মূলত বণিক দাউদি বোহরাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিতেই প্রধানমন্ত্রীর এই পদক্ষেপ। মিশরের হয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লড়া ভারতীয় সৈন্যদের সমাধিস্থলেও শ্রদ্ধা জানাতে যেতে পারেন মোদি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit: ভারত থেকে চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য ১০০টি জিনিস ফেরাবে আমেরিকা

    PM Modi US Visit: ভারত থেকে চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য ১০০টি জিনিস ফেরাবে আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত থেকে চুরি যাওয়া ১০০টিরও বেশি দুষ্প্রাপ্য বস্তু (Antiques) ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন সরকার। সফরের শেষ দিনে একথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার মার্কিন সফরের শেষদিনে অনাবাসী ভারতীয়দের (Indian Diaspora) সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা করেন। প্রধানমন্ত্রী এই ঘোষণা করতেই হাততালিতে মুখরিত হয় সভাকক্ষ।

    দুষ্প্রাপ্য বস্তুগুলি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত

    তিনদিনের মার্কিন সফরের শেষ দিনে মোদি ওয়াশিংটনের রোনাল্ড রিগান সেন্টারে অনাবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit) বলেন, “মার্কিন সরকার ১০০টিরও বেশি দুষ্প্রাপ্য বস্তু ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা একসময়ে আমাদের কাছ থেকেই চুরি হয়ে গিয়েছিল। এই সমস্ত দুষ্প্রাপ্য বস্তু আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এই সিদ্ধান্তে আমি খুব খুশি। মার্কিন সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই সিদ্ধান্তের জন্য।” তিনি জানান, “ভারতের এই দুষ্প্রাপ্য় বস্তুগুলি সোজা বা ভুল পথে আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছেছিল। কিন্তু মার্কিন সরকারের ভারতকে এই দুষ্প্রাপ্য বস্তুগুলি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত দুই দেশের মধ্যে যে আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে, তাই প্রকাশ করেছে।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    ভারত থেকে চুরি যাওয়া বহু দুষ্প্রাপ্য় প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তুর মধ্যে ২৫১টি বস্তু ইতিমধ্য়েই ফিরিয়ে আনা হয়েছে। যার মধ্য়ে ২৩৮টি বস্তুই ২০১৪ সালের পর দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।  ২০২২ সালেও মার্কিন প্রশাসন ৩০৭টি চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য বস্তু ভারতকে ফিরিয়ে দেয়। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়েছে, “বহু দশক ধরে বহুমূল্য দুষ্প্রাপ্য প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু, যার অধিকাংশেরই গভীর সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে, তা চুরি হয়ে গিয়েছে এবং বিদেশে পাচার করে দেওয়া হয়েছে। ভারত সরকারের তরফে এই সমস্ত ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit:  মোদি বন্দনায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা! হ্যারিসের প্রশংসা প্রধানমন্ত্রীর মুখেও 

    PM Modi US Visit:  মোদি বন্দনায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা! হ্যারিসের প্রশংসা প্রধানমন্ত্রীর মুখেও 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু রাজনীতিবিদ-সহ অনেকেরই রয়েছে ভারতীয় যোগ। তাঁদের পূর্বসূরীদের সঙ্গে ভারতের নাড়ির টানের কথা উত্থাপন করে সকলের মন জিতে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। উঠল করতালির ঝড়। মোদি উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের (Kamala Harris)। মোদির জন্য হোয়াইট হাউজে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছিলেন কমলা হ্যারিস ও আমেরিকার বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। মার্কিন বিদেশ দফতরের অফিসেই সেই মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানেই মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা।

    কমলা হ্যারিসের প্রশংসা

    মোদি বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক লক্ষ নাগরিক রয়েছেন যাঁদের সঙ্গে ভারতের যোগ রয়েছে। তাঁদের কয়েকজন এই চেম্বারেও রয়েছেন।” এরপরই মোদি কমলা হ্যারিসকে দেখিয়ে বলেন, “আমার ঠিক পিছনে যিনি রয়েছেন, তিনি ইতিহাস গড়েছেন।” উল্লেখ্য, কমলা হ্যারিসের মা শ্যামলা গোপালন হ্যারিসের জন্ম ভারতে। চেন্নাই থেকে তিনি ষাটের দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। সেখানেই তিনি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ডোনাল্ড জে হ্যারিসের সঙ্গে। ডোনাল্ডের জন্ম জামাইকায়।

    সামোসা ককাস কী

    এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi US Visit) বলেন, “এই হাউসে সামোসা ককাসের বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারলাম। আশা করি, এই আবহ আরও বিকশিত হবে।” এরপরই ‘সামোসা ককাস’সম্পর্কে জানতে নেট দুনিয়ায় ঝড় ওঠে। ‘সামোসা ককাস’ নামটি দিয়েছেন রাজা কৃষ্ণমূর্তি। মার্কিন কংগ্রেসে ইন্দো-আমেরিকান জনপ্রতিনিধিদের সংখ্যা বাড়াতে এই নামকরণ। কমলা হ্যারিস ছাড়াও এতে রয়েছেন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ড. অমি বেরা, রো খান্না, রাজা কৃষ্ণমূর্তি ও প্রমিলা জয়পাল। সকলেই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির। দক্ষিণ এশিয়া, বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে পূর্বপুরুষদের যোগ থাকা যাঁরা মার্কিন কংগ্রেসে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁদের বোঝাতেই ভারতের জনপ্রিয় খাবারের নামে এই নামকরণ। 

    মোদি বন্দনায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট

    মার্কিন মুলুকে শৈশব কাটলেও ভারতে কাটানো সময়গুলো আজও তাঁর কাছে যেন ছবির মতো স্পষ্ট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi US Visit) মার্কিন সফরকালে সেই স্মৃতিচারণ করলেন হ্যারিস (Kamala Harris)। ভূয়সী প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তিনি বলেন, ‘ভারতের ইতিহাস আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে। শুধু আমাকে নয়, গোটা বিশ্বকেই প্রভাবিত করেছে এটা।’ মোদির নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে কমলা বলেন, ‘একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে বিশ্ব নেতা হিসেবে আবির্ভূত হতে সাহায্য করার জন্য আপনার ভূমিকা এবং নেতৃত্বের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই৷’

    আরও পড়ুন: ‘‘এই সম্মান ১৪০ কোটি ভারতবাসীর’’, মার্কিন কংগ্রেসে বললেন মোদি

    কমলা হ্যারিস বলেন, ‘ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গিয়েছি আমি। সেখানে গিয়ে আমি দেখেছি যে ভারতের বৈশ্বিক প্রভাব কীভাবে বিস্তারিত হয়েছে। ভারতের তৈরি ভ্যাকসিন জীবন বাঁচিয়েছে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মানুষদের। ভারতের দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারিত্ব আফ্রিকা মহাদেশকে সমৃদ্ধ করে তুলেছে এবং সেখানকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ইন্দো-প্যাসিফিকে একটি মুক্ত অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করছে ভারত।’

    ভারতের প্রশংসায় মার্কিন বিদেশ সচিব 

    ভারতের প্রশংসা শোনা যায় মার্কিন সেক্রেটারি অফ স্টেট অ্যান্টনি ব্লিনকেনের গলাতেও। তিনি বলেন, ‘আমেরিকায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে ভারত। আমরা সামোসা খেতে খেতে ঝুম্পা লাহিড়ীর উপন্যাস উপভোগ করি। আমরা মিন্ডি কালিং-এর কমেডি দেখে হাসি। আমরা কোচেল্লায় দিলজিতের তালে নাচছি। আমরা যোগব্যায়াম করে নিজেদের কমবেশি ফিট এবং সুস্থ রাখছি।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visits: আম্বানি থেকে পিচাই, মোদির সম্মানে নৈশভোজে চাঁদের হাট হোয়াইট হাউসে 

    PM Modi US Visits: আম্বানি থেকে পিচাই, মোদির সম্মানে নৈশভোজে চাঁদের হাট হোয়াইট হাউসে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সত্যিই চাঁদের হাট। বৃহস্পতিবার (২২ জুন), রাতে  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi US Visits) জন্য হোয়াইট হাউসে আয়োজিত স্টেট ডিনারে উপস্থিত ছিলেন ভারতের এবং অন্যান্য দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। প্রযুক্তি, বিনোদন, বাণিজ্য, ফ্যাশন জগতের তারকাদের সমাহার ছিল নজরকাড়া। প্রধানমন্ত্রীর জন্য এটি আয়োজন করেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন।

    নৈশভোজের লক্ষ্য

    হোয়াইট হাউসের এই নৈশভোজের (White House Dinner) লক্ষ্য ছিল দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করা এবং দুই দেশের বন্ধুত্বের উদযাপন। মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার পর, ওই নৈশভোজে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান বাইডেন দম্পতি। 

    নৈশভোজে অতিথির তালিকা দীর্ঘ

    মোদির সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে (PM Modi US Visits) অতিথির তালিকা দীর্ঘ। আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন ৪০০ জনেরও বেশি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার রাল্ফ লরেন, টেনিস কিংবদন্তি বিলি জিন কিং, মানবাধিকার কর্মী তৃতীয় মার্টিন লুথার কিং, হলিউড চলচ্চিত্র পরিচালক এম নাইট শ্যামলান, গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী বাদ্যকার জশুয়া বেল, উদ্যোগপতি ফ্রাঙ্ক ইসলাম। নৈশভোজে যোগ দিয়েছিলেন গুগল সংস্থার ভারতীয় সিইও সুন্দর পিচাই এবং তাঁর স্ত্রী অঞ্জলি পিচাই-সহ প্রযুক্তি জগতের বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। ভারতীয় শিল্পনেতাদের মধ্যে ছিলেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি এবং তাঁর স্ত্রী নীতা আম্বানি, মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা-সহ অনেকে। উপস্থিত ছিলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসও। এছাড়া, ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং বেশ কয়েকজন মার্কিন কূটনীতিক এবং বাইডেন প্রশাসনের সদস্যরা এই নৈশভোজে অংশ নেন।

    নৈশভোজের মেনুতে বেশিরভাগ পদই নিরামিষ

    জানা গিয়েছে, মেনুতে বেশিরভাগ খাবারই ছিল নিরামিষ। প্রধানমন্ত্রীর ডায়েটের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে পদগুলি। আন্তর্জাতিক বাজরা বছরে, হোয়াইট হাউসের রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে বাজরার তৈরি বিভিন্ন খাদ্যপদ ছিল। যেমন, ক্রিস্পড মিলেট কেক এবং ম্যারিনেটেড মিলেট। খাদ্যতালিকায় ছিল লেমন-ডিল দই সস, স্কোয়াশের তরকারি, গ্রিলড কর্ন কার্নেল স্যালাড, তরমুজ, ট্যাঙ্গি অ্যাভোকাডো সস, স্টাফড পোর্টোবেলো মাশরুম, কেশর দেওয়া ক্রিমি রিসোটো, গোলাপ ও এলাচ দেওয়া স্ট্রবেরি শর্টকেক ইত্যাদি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘এই সম্মান ১৪০ কোটি ভারতবাসীর’’, মার্কিন কংগ্রেসে বললেন মোদি

    নৈশভোজে মজাদার মুহূর্ত

    ডিনার টেবিলে শুধুই যে খাওয়া-দাওয়া হয়েছে তেমন টা কিন্ত নয়। হয়েছে প্রচুর কথাবার্তা, হাসাহাসিও। আসলে পশ্চিমী দেশে যে কোনও শুভকামনায় বা কোনও শুভ প্রস্তাবে গ্লাস তোলার এবং পান করার রীতি রয়েছে। যাকে পোশাকি ভাষায় বলা হয়, ‘রেইসিং আ টোস্ট’। যেই গ্লাসে থাকে সাধারণত অ্যালকোহল। তবে, বাইডেন বা মোদি, দুজনের কেউই অ্যালকোহল গ্রহণ করেন না। এই প্রসঙ্গে ডিনার টেবিলে তৈরি হয় এক দারুন হাসির, এককথায় মজাদার মুহূর্ত। গ্লাস তোলা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমার দাদু অ্যামব্রোস ফিনেগান বলতেন, গ্লাস তোলার সময় যদি তোমার গ্লাসে কোনও মদ না থাকে, তাহলে তোমার সেই গ্লাস বাঁ হাতে তোলা উচিত।” বাইডেনের এই কথা শেষ হওয়ার আগেই হেসে ফেলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। বাইডেন বলেন, “আপনারা সবাই হয়তো ভাবছেন যে আমি মজা করছি। কিন্তু আমি তা করছি না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit: ‘‘এই সম্মান ১৪০ কোটি ভারতবাসীর’’, মার্কিন কংগ্রেসে বললেন মোদি

    PM Modi US Visit: ‘‘এই সম্মান ১৪০ কোটি ভারতবাসীর’’, মার্কিন কংগ্রেসে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বশান্তির জন্য একসঙ্গে কাজ করবে ভারত-আমেরিকা। দুই দেশই পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে দায়বদ্ধ। মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। জানালেন, মার্কিন কংগ্রেসে বক্তব্য রাখতে পেরে তিনি সম্মানিত। তবে এই সম্মান তাঁর নয়, এই সম্মান ১৪০ কোটি ভারতবাসীর। মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর। 

    ভারত-মার্কিন সম্পর্ক

    প্রতিদিন ভারত-মার্কিন সম্পর্ক দৃঢ় হচ্ছে। বাণিজ্য, অর্থনীতি থেকে সংস্কৃতি সব ক্ষেত্রেই এক সুতোয় মালা গাঁথার চেষ্টা চলছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit) বলেন, ‘যত দিন যাচ্ছে, ভারতীয় এবং আমেরিকানরা একে অপরকে আরও ভাল করে চিনছে… ভারতের বাচ্চারা হ্যালোউইনে স্পাইডারম্যান সাজছে এবং আমেরিকার বাচ্চারা ‘নাটু নাটু’ এর সুরে নাচছে।’ তিনি জানান, ‘মার্কিন কংগ্রেসে বক্তব্য রেখে সম্মানিত। মার্কিন কংগ্রেসের উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছি’। এদিন তাঁকে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানানো হয়। তিনি বলেন, ‘ভারতবাসীর পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। নতুন শতাব্দীর কথা বলতে এসেছি। ভারত-আমেরিকা বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে। প্রবাসী ভারতীয়রা মার্কিন কংগ্রেসে ইতিহাস গড়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ও অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে ভারতীয় আমেরিকানরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।’

    মোদি-মোদি স্লোগান

    মোদির ভাষণের মাঝে মার্কিন (PM Modi US Visit) আইনপ্রণেতাদের দেখা যায়, করতালি দিয়ে, উঠে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে সমর্থন করতে। এমনকি, ওঠে মোদি-মোদি স্লোগানও। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন ভাষণের সময় দারিদ্র্য দূরীকরণ, স্বাস্থ্য পরিষেবা, জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলির উপর জোড় দেন মোদি। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এসেছে, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই-এর প্রসঙ্গও। এর সঙ্গে তিনি অন্য এআই, অর্থাৎ, ভারত-আমেরিকা সম্পর্কের তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছরে, এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভূত অগ্রগতি ঘটেছে। একই সময়ে, আরেকটি এআই – আমেরিকা এবং ভারত-এর সম্পর্কও উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়েছে।”

    বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের ঐতিহ্য

    মার্কিন কংগ্রেসের সামনে মোদি ভারতের বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের ঐতিহ্যও তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বৈচিত্র্য ভারতের জীবনধারারই অংশ। আমাদের ২২টি সরকারি ভাষা এবং হাজার হাজার উপভাষা রয়েছে। তবুও আমরা এক সুরে কথা বলি। সারা বিশ্বে এখন সবাই ভারতের উন্নয়ন, গণতন্ত্র এবং বৈচিত্র্যের সম্পর্কে জানতে চাইছেন। সবাই জানতে চাইছেন, ভারত কী করছে, কীভাবে করছে। প্রত্যেকের আস্থা এবং যৌথ প্রচেষ্টায় সকলের উন্নতি হোক, এটাই ভারতের দৃষ্টিভঙ্গী”।

    আরও পড়ুন: “বিশ্বশান্তির জন্য ভারত আমেরিকা অঙ্গীকারবদ্ধ,” হোয়াইট হাউসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রসঙ্গ

    রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রসঙ্গে ফের একবার যুদ্ধবিরোধী বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। তিনি ফের লেন, “এটা যুদ্ধের যুগ নয়। আলাপ-আলোচনা এবং কূটনীতির সময়। রক্তপাত এবং মানুষের দুর্ভোগ বন্ধ করতে আমাদের সকলের প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা নিতে হবে।” সন্ত্রাসবাদকে মানবতার শত্রু বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে কোনও দ্বিধা থাকতে পারে না,বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে মহিলাদের উন্ননয়, নেতৃত্বদান  নিয়েও কথা বলেন মোদি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi’s US Visit: মোদির হাত ধরে বাংলার শিল্প এবার হোয়াইট হাউসে

    PM Modi’s US Visit: মোদির হাত ধরে বাংলার শিল্প এবার হোয়াইট হাউসে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় পঞ্চম প্রজন্মের রৌপ্যশিল্পীদের পরিবারের হাতে তৈরি রুপোর গণেশ, রুপোর প্রদীপ, রুপোর নারকেল শোভা পাচ্ছে হোয়াইট হাউসে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে অতিথিদের যেমন ঈশ্বর তুল্য মনে করা হয়, তেমনই আবার খালি হাতেও কারোর বাড়িতে যাওয়া হয় না। প্রধানমন্ত্রী মোদিও (PM Modi’s US Visit) সেই রীতি মেনে চলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden) আমন্ত্রণেই সে দেশে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। ঝুলি ভর্তি করে নিয়ে গিয়েছেন এক গুচ্ছ উপহার। তাতে রয়েছে বাইডেনের পছন্দসই উপহার সঙ্গে ভারতীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরে, এমন নানান উপহারও। 

    বিবিধ উপহার

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে একটি উপনিষদ উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। ‘দ্য টেন প্রিন্সিপালস অফ উপনিষদ’ নামে ওই বইটি লন্ডনের ফেবার অ্যান্ড ফেবার প্রথম মুদ্রণে প্রকাশিত। এছাড়াও মোদি প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে একটি বিশেষ চন্দন কাঠের বাক্স উপহার দিয়েছেন। রাজস্থানের জয়পুরে এই বাক্স তৈরি করা হয়েছে। চন্দন কাঠ আনানো হয়েছে কর্নাটকের মাইসোর থেকে। ওই বাক্সের উপরে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে প্রকৃতির নানা চিত্র। 

    ‘দশ দান’-এর মাহাত্ম্য

    ওই বাক্সের মধ্যে আবার রয়েছে ‘দশ দান’। সহস্র পূর্ণচন্দ্র উদযাপনের সময়ে দশ দান দেওয়া ভারতীয় সংস্কৃতি ও শাস্ত্রীয় রীতি। পূর্ব ভারতে এই রীতি বিশেষ দেখা যায় না। উত্তর ভারতে সহস্ত্র পূর্ণচন্দ্র উদযাপন বড় ব্যাপার। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্য সহস্র পূর্ণচন্দ্র অনুষ্ঠান উদযাপন করেছিলেন প্রমোদ মহাজন। জীবদ্দশায় কোনও ব্যক্তি এক হাজার তম পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে পেলে এই অনুষ্ঠান করা হয়। যে দশ দান করা হয় তা হল, গো-দান, ভূ-দান, তিল দান, হীরণ্যদান, অহ্যদান, ধান্যদান, বস্ত্র দান, গুড়দান, রৌপ্যদান এবং লবণ দান।

    বাইডেনকে মোদির দশ-দান

    গো-দানের স্মারক হিসাবে বাইডেনকে যে রুপোর নারকেল উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, তা বাংলার স্বর্ণ শিল্পীদের নকশা করা। ভূ-দান হিসাবে মাইসোরের এক টুকরো চন্দন কাঠ দেওয়া হয়েছে, তামিলনাড়ু থেকে আনা হয়েছে তিল, রাজস্থানের শিল্পীরা নকশা করে দিয়েছেন একটি রূপোর মুদ্রায়। সেই সঙ্গে গুজরাট থেকে আনা হয়েছে লবণ। এছাড়া পঞ্জাব থেকে ঘি, ঝাড়খণ্ডের সিল্ক, উত্তরাখণ্ডের চাল,মহারাষ্ট্রের গুড়ও ছিল ওই বাক্সে।

    আরও পড়ুুন: তত্ত্বাবধানে খোদ মার্কিন ফার্স্ট লেডি! আজ মোদির সম্মানে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজ

    কলকাতার রুপোর গণেশ 

    ওই বাক্সে রয়েছে রুপোর গণেশের একটি মূর্তি। এই মূর্তি আবার তৈরি করেছেন কলকাতার স্বর্ণকার পরিবার। যারা পাঁচ প্রজন্ম জুড়ে এই কাজ করছেন। চন্দন কাঠের বাক্সের পাশাপাশি উপহার দেওয়া হয়েছে রুপোর একটি প্রদীপও। এই প্রদীপও কলকাতার ওই গহনা প্রস্তুতকারকের কাছ থেকে তৈরি করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে উপহার দেওয়া হয়েছে একটি তাম্র পাত্র বা তামার প্লেট। উত্তরপ্রদেশ থেকে আনানো এই তাম্র পাত্রে লেখা রয়েছে শ্লোক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit: ফার্স্ট লেডিকে সবুজ হিরে, বাইডেনকে রুপোর গণেশ, উপনিষদ উপহার মোদির

    PM Modi US Visit: ফার্স্ট লেডিকে সবুজ হিরে, বাইডেনকে রুপোর গণেশ, উপনিষদ উপহার মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনের আমন্ত্রণে তিন দিনের মার্কিন সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে সস্ত্রীক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করেন মোদি। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ও তাঁর স্ত্রীর হাতে একাধিক বহুমূল্য উপহার (Modi Biden Gift Exchange) তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। যা আসলে দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সম্পর্কের উষ্ণতাকেই বোঝায়।

     ইয়েটসের অনুবাদ করা উপনিষদ

    জো বাইডেনকে উইলিয়াম বাটলার ইয়েটসের অনুবাদ করা ‘দ্য টেন প্রিন্সিপালস অফ উপনিষদ’-এর প্রথম সংস্করণ উপহার দেন প্রধানমন্ত্রী। বাইডেনের অন্যতম পছন্দের কবি ইয়েটস। বহুবার ইয়েটসকে উদ্ধৃত করতে শোনা গিয়েছে তাঁকে। ইয়েটস কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বেশ ঘনিষ্ঠ ছিলেন। পশ্চিমা বিশ্বে গুরুদেবের গীতাঞ্জলির জনপ্রিয়তার পিছনে ইয়েটসের বড় ভূমিকা ছিল। ইয়েটস নিজে ভারতীয় আধ্যাত্মিকতার দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিলেন। তিনি উপনিষদ সহ বহু প্রাচীণ ধর্মগ্রন্থ পড়েছিলেন।  ১৯৩৭ সালে উপনিষদের অনুবাদ করে তা ছাপান। তাঁকে এই কাজে সাহায্য করেছিলেন শ্রী পুরোহিত স্বামী। এই দু’জন ১৯৩০-এর দশকে বহু বই একসঙ্গে অনুবাদ করেছেন। ১৯৩৭ সালে ছাপানো ‘দ্য টেন প্রিন্সিপালস অফ উপনিষদ’-এর প্রথম সংস্করণটি বাইডেনকে উপহার দেন মোদি। বইটি লন্ডনের ফেবার অ্যান্ড ফেবার ছাপিয়েছিল গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেস থেকে।  মাইসুরুর বিখ্যাত চন্দন কাঠের তৈরি একটি বাক্সের মধ্যে রাখা ছিল বইটি।

    আরও পড়ুন: “যোগের কোনও কপিরাইট নেই, নেই পেটেন্ট, রয়্যাল্টিও”, যোগ দিবসে বললেন মোদি

    সাড়ে ৭ ক্যারেটের সবুজ হিরে

    মার্কিন ফার্স্ট লেডিকে একটি সাড়ে ৭ ক্যারেটের সবুজ হিরে উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তা প্রাকৃতিক হিরে নয়। এই হিরে হল ল্যাবরেটরিতে তৈরি তথা ল্যাব গ্রোন। কিন্তু দেখতে হুবহু প্রাকৃতিক হিরের মতোই। সৌর শক্তি ও বায়ু শক্তিকে ব্যবহার করে এই হিরে তৈরি হয়েছে। এর উজ্জ্বলতায় মুগ্ধ হন জিল। এই হিরেটি যে বাক্সে ছিল তা-ও বৈচিত্র্যে ভরা। পেপার ম্যাশ দিয়ে তৈরি করা কাশ্মীরি নকশা করা বাক্স কার-এ-কালামদানি-তে করে হিরেটি উপহার দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে দুই রাষ্ট্রনেতার সাক্ষাতের সময় মোদির দেওয়া উপহারের তালিকার মধ্যে ছিল, কলকাতার স্বর্ণকারদের তৈরি রূপোর গণেশ এবং প্রদীপ।

    বাইডেনের দেওয়া উপহার

    জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ২০ শতকের গোড়ার দিকে হাতে তৈরি প্রাচীন আমেরিকান বই গ্যালি উপহার দিয়েছেন।  এছাড়াও ঘরে তৈরি প্রথম কোডাক ক্যামেরা উপহার দেওয়া হয়। জর্জ ইস্টম্যানের প্রথম কোডাক ক্যামেরার পেটেন্টের একটি আর্কাইভাল রেপ্লিকা এবং আমেরিকান বন্যপ্রাণী ফটোগ্রাফির একটি হার্ডকভার বই উপহার পান মোদি। জিল বাইডেন প্রধানমন্ত্রীকে ‘রবার্ট ফ্রস্টের সংগৃহীত কবিতা’-র একটি স্বাক্ষরিত, প্রথম সংস্করণের অনুলিপি উপহার দেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share