Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Kisan Samman Nidhi Yojana: কৃষকদের জন্য সুখবর! কিষাণ যোজনার টাকা দিল মোদি সরকার

    PM Kisan Samman Nidhi Yojana: কৃষকদের জন্য সুখবর! কিষাণ যোজনার টাকা দিল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোলির আগেই কৃষকদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার (PM Kisan Samman Nidhi Yojana) সুবিধাভোগী কৃষকদের জন্য রয়েছে সুখবর। সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারি পিএম কিষাণের টাকা সুবিধাভোগী কৃষকদের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হল। এর ফলে উপকৃত হবেন দেশের ১০ কোটিরও বেশি কৃষক। এদিন কর্নাটকের বেলাগাভি থেকে সরাসরি কৃষকদের কিষাণ যোজনার ১৩তম কিস্তির টাকা পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কিস্তিতে প্রায় ৮ কোটির বেশি কৃষকরা মোট ১৬ হাজার কোটি টাকা পেলেন। প্রায় বহুদিন ধরেই দেশের কৃষকরা এর জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আজ অবশেষে তাঁদের প্রতীক্ষার অবসান হল।

    কর্নাটকে একটি অনুষ্ঠান থেকে কিষাণ যোজনার টাকা দেওয়ার সূচনা

    আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কয়েকটি উন্নয়ন মূলক প্রকল্পের উদ্বোধনে কর্নাটক যান। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পার জন্মদিন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী হাই-টেক রেল স্টেশনের উদ্বোধন করেন। এর পরেই তিনি সেখান থেকেই কিষাণ সম্মান নিধির টাকা দেওয়ার সূচনা করেন। এর আগে মে ও অক্টোবর মাসে ১১ ও ১২তম কিস্তির টাকা দেওয়া হয়েছিল। আর এবার ১৩ তম কিস্তির টাকা দেওয়া হল (PM Kisan Samman Nidhi Yojana)।

    প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনায় কত টাকা পেলেন কৃষকরা?

    প্রসঙ্গত, প্রায় ৪ বছর আগে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই পিএম কিষান যোজনা সামনে এনেছিল মোদি সরকার। মূলত প্রান্তিক ও আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া কৃষকদের সহায়তায় এই উদ্যোগ নিয়েছিল কেন্দ্র। এই যোজনার আওতায় বাৎসরিক ভাবে মোট ৬০০০ টাকা দেওয়া হয় কৃষকদের। তবে একবারে এই টাকা না দিয়ে কিস্তিতে কিস্তিতে ২০০০ টাকা করে মোট ৩ বারে দেওয়া হয় ৬০০০ টাকা। ফলে এবারেও এই প্রকল্পের অধীনে থাকা উপভোক্তা কৃষকদের মাথাপিছু ২ হাজার টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেছে কেন্দ্রীয় সরকার (PM Kisan Samman Nidhi Yojana)। রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ৪ বছরে ১১.৩০ কোটিরও বেশি কৃষকের অ্যাকাউন্টে ২ লাখ ২৪ হাজার কোটির বেশি টাকা পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।

    টাকা এসেছে কিনা কীভাবে চেক করবেন?

    http://pmkisan.gov.in -এ গিয়ে কৃষকেরা টাকার পরিমাণ জানতে পারেন (PM Kisan Samman Nidhi Yojana)। যদি কোনও কৃষক মনে করেন, তিনি যোগ্য সুবিধাভোগী হওয়া সত্ত্বেও অ্যাকাউন্টে টাকা পাননি, তাঁরা ১৫৫২৬১ বা ১৮০০১১৫৫২৬ হেল্পলাইন নম্বরে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জানাতে পারেন। এছাড়াও এখানে কৃষকদের সব সমস্যার সমাধান করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Naatu Naatu: ‘নাটু নাটু’ গানের তালে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের কর্মীরা, ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    Naatu Naatu: ‘নাটু নাটু’ গানের তালে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের কর্মীরা, ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নাটু নাটু’-র ক্রেজ আসক্ত করেছে গোটা বিশ্বকে। তা আরও একবার বোঝা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শেয়ার করা ভিডিও দেখে। দক্ষিণের পরিচালক এসএস রাজামৌলি পরিচালিত ছবি ‘আরআরআর’-এর ‘নাটু নাটু’ গানের তালে নেচেছে পুরো দেশবাসী। আর এবারে ভারতে দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মীদেরও এই গানের তালের সঙ্গে পা মেলাতে দেখা গেল। আর এই ভিডিও শেয়ার করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ইতিহাস সৃষ্টির পথে ‘আরআরআর’

    ‘নাটু নাটু’র জন্য ইতিমধ্যেই গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার জিতেছে ‘আরআরআর’, আপাতত অস্কারের জন্য দিন গুণছে গোটা দেশ। এই ছবির হাত ধরে দীর্ঘ ১৪ বছর পর ফের ভারতের সামনে অস্কার জয়ের হাতছানি। তার আগে ফের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এসেছে রাজামৌলির টিমের ঝুলিতে। ফের একবার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এসেছে রাজামৌলি-রামচরণদের হাতে। হলিউড ক্রিটিকস অ্যাসোশিয়েশনের বিচারে সেরা গানের পুরস্কারও জিতেছে ‘আরআরআর’। হলিউড ক্রিটিকস অ্যাসোশিয়েশনের মঞ্চে সেরা ‘অরিজিন্যাল সং’ বিভাগে সেরা নির্বাচিত হয়েছে ‘নাটু নাটু’। ফলে ‘নাটু নাটু’ গানের জনপ্রিয়তা সারা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়েই চলেছে। শ্রোতাদের মধ্যে এই গানের উন্মাদনা আকাশ ছোঁয়া।

    ‘নাটু নাটু’ গানে নাচ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মীদের

    ভারতে দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাস তাদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে এই ভিডিওটি শেয়ার করেছে। এতে কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত চ্যাং জায়ে বকের সঙ্গে দূতাবাসে কর্মরত কর্মীদের ‘আরআরআর’-এর ‘নাটু নাটু’ গানে নাচতে দেখা যাচ্ছে। এর সঙ্গে ক্যাপশনে লেখা, “আপনি কি নাটু জানেন? আমরা দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের ‘নাটু নাটু’ নাচের কভার শেয়ার করতে পেরে আনন্দিত। দূতাবাসের কর্মীদের সঙ্গে কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত চ্যাং জায়ে-বকের নাটু নাটু দেখুন!!”

    কী প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর?

    এবার এই ভিডিও ট্যুইটারে রিট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দূতাবাসের কর্মীদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন তিনি। এই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে। ভিডিওটি প্রায় দু’ঘন্টা আগে শেয়ার করা হয়েছিল। শেয়ার করার পর থেকে, এটি ৭ লক্ষেরও বেশি ভিউ পেয়েছে এবং এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে৷ আবার এতে ২০ হাজারেরও বেশি লাইক এসেছে।

  • Narendra Modi: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    Narendra Modi: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক সঙ্কটের মুখ থেকে পাকিস্তানকে উদ্ধার করতে সাহায্যে হাত বাড়াতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এমনটাই অনুমান প্রাক্তন রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র) প্রধান অমরজিৎ সিংহ দুলাত। তিনি বলেন, “চলতি বছরের শেষের দিকেই পাকিস্তানকে সাহায্য করতে পারে ভারত সরকার। যা পড়শি দেশটিকে সঙ্কট থেকে বার করে আনবে।”

    কী বলেন অমরজিৎ?   
     
    অমরজিতের আরও দাবি, চিন, রাশিয়া এবং ইরান সখ্য দেশগুলিকে মদত দিয়ে ক্রমশ শক্তিশালী করে তুলছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “ভারতের সতর্ক হওয়া উচিত।  ভারতের বন্ধু দেশ আমেরিকার চেয়ে প্রতিবেশী পাকিস্তান অনেক নিকটে। তাই পাকিস্তানের দিকেই ভারতের মনোনিবেশ করা দরকার।”

    আরও পড়ুন: “মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে, বেড়েছে ভোটার”, রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে অমরজিৎ বলেন, “পাকিস্তানের সঙ্গে যে কোনও সময়, যে কোনও অবস্থাতেই আলোচনায় বসা যায়। আমাদের প্রতিবেশীকে আমাদেরই ব্যস্ত রাখতে হবে।” 

    তিনি বলেন, ‘‘আমার অনুমান, মোদীজি পাকিস্তানকে সাহায্য করতে পারেন। আমি এই নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনও তথ্য পাইনি। আমার কেবল মনে হচ্ছে, এটা হতে পারে।’’

    বিগত বেশ কয়েক মাস ধরেই অর্থনৈতিক সঙ্কটে রয়েছে পাকিস্তান (Narendra Modi)।। দেউলিয়া হয়েছে প্রতিবেশী দেশ। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। দুমুঠো খাবারের জন্যে হাহাকার করছেন সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে দেশের রাজনৈতিক স্থিতাবস্থাও প্রশ্নের মুখে। বিশ্ব অর্থভান্ডার পাকিস্তানকে অনুদান এবং ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ার পর থেকেই এই অবস্থা সে দেশের। এবার কী তাহলে সাহায্যার্থে এগিয়ে যাবে ভারত? সেটা সময়ই বলবে।

    পাকিস্তানকে সম্প্রতি ৭০০ মিলিয়ন ডলার ‘অর্থসাহায্য’ করেছে চিন। এর আগে এভাবেই ‘অর্থসাহায্য’ এবং ‘বিনিয়োগ’-এর নামে শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে সেই দেশকে আর্থিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছে চিন। এই আবহে পাকিস্তানকে দেওয়া এই ঋণ নিয়ে উদ্বিগ্ন আমেরিকা। এবং এই নিয়ে ভারতের সঙ্গে এবার ‘গুরুত্বপূর্ণ’ আলোচনা শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আমেরিকা। উল্লেখ্য, বিগত কয়েকবছর ধরেই চিনা ‘ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে বিশ্বে। বিভিন্ন দেশকে অর্থ সাহায্য দিয়ে কার্যত তাদের নিজেদের বশে নিয়ে আসে চিন। গতবছরই শ্রীলঙ্কার ভয়ানক পরিস্থিতি তার অন্যতম প্রমাণ। ভারতের পড়শি নেপাল, বাংলাদেশকেও এই ‘ঋণের ফাঁদে’ ফেলতে চায় চিন। পাকিস্তান ইতিমধ্যেই সেই ফাঁদে আর্ধেক পা দিয়ে রেখেছে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র নামে। আর এবার দেশের আর্থিক হাল ফেরাতে চিনের থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার অর্থসাহায্য নিল পাকিস্তান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Vaccination: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Vaccination: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি (Vaccination) দেশে প্রায় ৩৪ লক্ষ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। শুক্রবার একথা বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। করোনাকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। তাঁর মতে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৩০ জানুয়ারি ২০২০ সালে করোনাকে মহামারি ঘোষণা করার অনেক আগেই মোদিজি প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা দুই-ই শুরু করেন করোনা মোকাবিলা করার।

    আরও পড়ুন: টলিউডের সঙ্গে কতটা যোগ ছিল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তীর?

    কী বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য

    এদিন স্ট্যান্ডফোর্ডে ‘The India Dialog’ অনুষ্ঠানে একটি ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখছিলেন দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সেখানেই তিনি এই মন্তব্য করেন। এদিন মন্ত্রী বলেন, মোদি সরকারের এই প্রচেষ্টায় প্রাণ বেঁচেছে ৩৪ লক্ষ মানুষের। করোনাকালে লকডাউনের সময় দেশের মধ্যে প্রতিটি মানুষ গৃহবন্দি ছিলেন। হাতে কারও কাজ ছিল না। প্রায় ৮০ কোটি মানুষ যাতে রাতে ক্ষুধার্ত না ঘুমায় তাই মোদিজি বিনামূল্যে রেশনের মাধ্যমে খাদ্যশস্য দিয়েছেন প্রত্যেককে।

    এদিন তিনি বক্তব্যে আরও বলেন, করোনাকালে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি ছিল “Whole of Government” and “Whole of Society” এই প্রচেষ্টাতেই মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে করোনার মতো ভয়ঙ্কর মহামারির। ২৯ মার্চ ২০২০ এর আগেই ১১টি গ্রুপ তৈরি করা হয় সম্পূর্ণ ব্য়বস্থাকে পরিচালনা করার জন্য, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল Drugs, Vaccination, Logistics ইত্যাদি।

    রেকর্ড পরিমাণ করোনার পরীক্ষাও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি। মাণ্ডব্য বলেন, মোট ৯১ কোটি মানুষের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। মোদি সরকার সেসময় ৫২টি ল্যাবও তৈরি করেছিল করোনার নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলির বিষয়ে গবেষণা করার জন্য। এখনও অবধি ২২০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পূর্ণ হয়েছে বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • S Jaishankar: ‘প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় কে সেনা পাঠিয়েছিল? রাহুল গান্ধী?’, কংগ্রেসকে নিশানা জয়শঙ্করের   

    S Jaishankar: ‘প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় কে সেনা পাঠিয়েছিল? রাহুল গান্ধী?’, কংগ্রেসকে নিশানা জয়শঙ্করের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় কে সেনা পাঠিয়েছিল? রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)?  মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এই ভাষায়ই কংগ্রেস (Congress) সাংসদকে নিশানা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, কংগ্রেসের নেতা নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনা পাঠিয়েছিলেন। চিন যখন সেনা মোতায়েন করেছিল, তখন পাল্টা ভারতও সেনা মোতায়েন করেছিল সীমান্তে। তিনি বলেন, ১৯৬২ সালে কী হয়েছিল, সেটা বিরোধীরা মনে করে দেখুন। জয়শঙ্কর জানান, সীমান্তে উন্নত পরিকাঠামো গড়তে মোদি সরকার বাজেট বরাদ্দ পাঁচ গুণ বাড়িয়েছে।

    জয়শঙ্কর বলেন…

    গত বছর প্যাংগং লেকের ওপর ব্রিজ তৈরির চেষ্টা করেছিল চিন। এ নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনায় মুখর হয়েছিল কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দল। সে প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ১৯৬২ সালের যুদ্ধ থেকেই ওই জায়গাটি চিন জোর করে দখল করে রেখেছে। জয়শঙ্কর বলেন, কখন ওই জায়গাটি চিনের নিয়ন্ত্রণে এল? আসলে ‘সি’ দিয়ে কোনও শব্দ শুরু হলে, বুঝতে সমস্যা হয় কংগ্রেসের। আমার মনে হচ্ছে, তারা বার বার বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে। চিনারা প্রথমে ওই জায়গায় এসেছিল ১৯৫৮ সালে। এর পর ’৬২ সালের অক্টোবর মাসে তারা জায়গাটি দখল করে।

    আরও পড়ুুন: ‘গোর্খারা বহিরাগত…’, শোভনদেবের মন্তব্যের প্রতিবাদে বিধানসভায় ওয়াকআউট বিজেপির

    তিনি বলেন, আর এখন ২০২৩ সালে আপনি মোদি সরকারকে ব্রিজ নিয়ে দুষছেন? বিদেশমন্ত্রী বলেন, ১৯৬২ সালেই ওই জায়গাটি দখল করেছিল ওরা। এখন আপনাদের সেটা স্বীকার করার মতো সততাও নেই। জয়শঙ্কর বলেন, রাজীব গান্ধী ১৯৮৮ সালে বেজিং গিয়েছিলেন। ১৯৯৩ ও ১৯৯৬ সালে তিনি চুক্তি সই করেছিলেন। তিনি বলেন, আমি এটা মনে করছি না যে সেই চুক্তি ভুল ছিল। এটা কোনও রাজনৈতিক দিক নয়। সেই সময় এটা করা হয়েছিল সীমান্তে স্থিতাবস্থা আনার জন্য। এর পরেই রাহুলকে নিশানা করে বিদেশমন্ত্রী বলেন, কে সীমান্তে সেনা পাঠিয়েছিলেন? রাহুল গান্ধী পাঠাননি। সীমান্তে সেনা পাঠিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রচুর ব্যয় করে আমরা সেখানে সেনা মোতায়েন করে রাখি। তিনি বলেন, আমরা সীমান্তে প্রতিরক্ষায় ব্যয় বরাদ্দ আরও বৃদ্ধি করেছি বাজেটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Narendra Modi: মারাঠা যোদ্ধা-রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: মারাঠা যোদ্ধা-রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মারাঠা যোদ্ধা রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকী পালন হচ্ছে গোটা দেশ জুড়ে। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, এই বছরটি মারাঠা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতার ৩৯৩তম জন্মদিন। তাঁর জন্মদিনে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট বার্তায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। তিনি লেখেন, “আমি ছত্রপতি শিবাজী মহারাজকে তাঁর জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা জানাই। সুশাসনের প্রতি তাঁর সাহস ও জোর আমাদের অনুপ্রাণিত করে।”

    ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকী

    হিন্দু সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছত্রপতি শিবাজী হোক অথবা রমেশচন্দ্র দত্তের রাজা শিবজী জন্মগ্রহণ করেন ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৬৩০ সালে। মহারাষ্ট্রের পুনে জেলার পাহাড়ী দুর্গ শিবনেরিতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। এই দিনটির প্রধান উদ্দেশ্য হল মারাঠা সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারে মহান যোদ্ধার অবদানকে সম্মান করা। তিনি ১৬৭০ সালে মুঘলদের সঙ্গে লড়াই করে ১৬৭৪ সালে পশ্চিম ভারতে মারাঠা সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। এরপর ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ৬ জুন, ১৬৭৪ সালে নিজেকে রাজা ঘোষণা করেন শিবাজী মহারাজ। ‘ছত্রপতি’ উপাধিতে ভূষিত হন। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের যেদিন রাজ্যাভিষেক হয়েছিল সেই দিনটিই ‘হিন্দু সাম্রাজ্য দিনোৎসব’ হিসেবে পালিত হয়।

    এই মহান বীরকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্য নেতারাও। প্রধানমন্ত্রী বছরের পর বছর ধরে শিবাজীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটি অডিও এবং ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁর ট্যুইটে।

    কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী লেখেন- “অদম্য সাহস, বীরত্ব ও বীরত্বের প্রতীক ছত্রপতি শিবাজী মহারাজকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে জানাই প্রণাম।”

    মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে লেখেন- “ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ জয়ন্তী। অখন্ড ভারতের আরাধ্য দেবতা, হিন্দু স্বরাজের প্রতিষ্ঠাতা মহারাজাধিরাজকে নমস্কার।”

  • Narendra Modi: দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে এল ১২ টি চিতা, আগমনে প্রধানমন্ত্রী মোদি কী বললেন?

    Narendra Modi: দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে এল ১২ টি চিতা, আগমনে প্রধানমন্ত্রী মোদি কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ভারতে এসেছে চিতা৷ শনিবার সকালে ভারতীয় বায়ুসেনার আইএএফসি-১৭ বিমানে ১২টি চিতা দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে এসে পৌঁছয়৷ কুনোয় সংরক্ষিত এলাকায় তাদের খাঁচামুক্ত করেছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান এবং কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব। এদিন দেশে চিতাদের ফের আগমনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট করে লিখেছেন, “উন্নয়নের সঙ্গে ভারতের বন্যপ্রাণীর বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পেয়েছে।” এই ট্যুইটে পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবকেও ট্যাগ করেছেন মোদি।

    নামিবিয়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এল চিতা

    শুক্রবার মধ্যরাতের পর (স্থানীয় সময়) দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গ থেকে যাত্রা শুরু হয়৷ প্রায় ১০ ঘণ্টা সময় আকাশে কাটিয়ে গোয়ালিয়রে নামে চিতারা৷ এরপর বায়ুসেনার হেলিকপ্টারে এয়ারলিফ্ট করে তাদের কুনো জাতীয় উদ্যানে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবর, মোট ১২টি চিতার মধ্যে স্ত্রী চিতা রয়েছে ৫টি এবং বাকি ৭টি পুরুষ চিতা বলে জানা গেছে। কিছুদিন কুনো জাতীয় উদ্যানে নতুন চিতাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে।

    গতকাল চিতাগুলোকে কুনো জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়ার পর ভূপেন্দ্র যাদব ট্যুইট করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে শুরু হওয়া চিতা প্রকল্প আজ ফের একটি মাইলফলক ছুঁয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহানের উপস্থিতিতে চিতাগুলো মুক্ত করা হয়েছে।” এই ট্যুইটের উত্তরেই প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, চিতার সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দেশে বন্যপ্রাণীর বৈচিত্রেও বৃদ্ধি এসেছে। 

    রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর, কুনো জাতীয় উদ্যানে ১২টি চিতাকে কোয়ারান্টিনে রাখার জন্য ১০টি এনক্লোজার তৈরি করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আনা পশুদের ৩০ দিন নিভৃতে রাখাই ভারতের বন্যপ্রাণ আইন অনুযায়ী, যাতে রোগভোগ সংক্রান্ত বিপদ টের পাওয়া যায় আগেই, এড়ানো যায় বিপদ।

    উল্লেখ্য, গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে নামিবিয়া থেকে প্রথম দফায় ভারতে আসে ৮টি চিতা৷ তাদের শেওপুর জেলার কুনো জাতীয় উদ্যানে কয়েকমাস কোয়ারান্টিনে রেখে তারপর ছাড়া হয়৷ আর এবারে আনা হল ১২ টি চিতা। ভারতকে ফের চিতার বাসযোগ্য করে তুলতেই এমন পদক্ষেপ কেন্দ্রের। ১৯৪৭ সালে তৎকালীন শেষ চিতাটির মৃত্যু হয় ভারতে। এর পর ১৯৫২ সালে চিতাকে দেশের মধ্যে বিলুপ্ত প্রাণী বলে ঘোষণা করা হয়। এর পর, বছর তিনেক আগে ফের ভারতকে চিতার বাসযোগ্য করে তোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কেন্দ্র। নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাই নয় শুধু, আফ্রিকার অন্য দেশ থেকেও চিতা নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। চিতার বংশবিস্তারের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে পাঁচ বছরে লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে।

  • Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শাসকদলের নেতার মুখে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য! বিতর্ক যেন তাঁর পিছু ছাড়ছেই না। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর পর এবার দেশের প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসলেন মন্ত্ৰী অখিল গিরি। রামনগরের সভা থেকে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী গরুকে আঁকড়ে ভালোবাসা করতে গিয়েছিলেন। গরু গুঁতিয়ে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে।” স্বভাবতই মন্ত্রীর এই মন্তব্য ঘিরে তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মুকে নিয়েও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ফলে এই নিয়ে ক্ষমাও চাইতে হয় খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    প্রধানমন্ত্রীর নামে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির

    গতকাল পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে আরএসএ ময়দানের মাঠে বিজেপির পালটা সভা করে তৃণমূল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। আর সেখান থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন ভাষায় মন্তব্য করতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপি ও মোদি সরকারকে কটাক্ষ করতে গিয়ে তিনি ভ্যালেন্টাইন্স ডে-এর প্রসঙ্গ তুলে এনে বলেন, “১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে ছিল, ভালোবাসার দিবস, ছেলে-মেয়েরা প্রেম করে। গোলাপ ফুল দেওয়া-নেওয়া হয়। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষ ফুল দিয়ে ভালোবাসে। প্রধানমন্ত্রী গরুকে আঁকড়ে ভালোবাসা করতে গিয়েছিলেন। গরু গুঁতিয়ে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। পুরো পড়ে গিয়েছে। ভাগ্য ভালো ষাঁড়টাকে ধরেনি। না হলে গুঁতিয়ে দিত পেটে লেগে যেত…। গরু যদি নরেন্দ্র মোদিকে গুঁতিয়ে দেয় তাহলে আমি কি করব!” মন্ত্রী আরও বলেন, “১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে’তে নরেন্দ্র মোদি গরুকে আঁকড়ে ধরেছেন, কী সুন্দর! আগামী ২৪-এ গুঁতো খাবে। যাতে উলটে পড়বে প্রধানমন্ত্রী মানুষ পার্লামেন্টের বাইরে পাঠিয়ে দেবে।”

    মন্ত্রী অখিল গিরিকে কড়া ভাষায় জবাব বঙ্গ বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে অখিল গিরির মন্তব্যের তীব্র বিরোধীতায় সরব হয়েছে বঙ্গ বিজেপি। এই প্রসঙ্গে কাঁথি সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি সুদাম পণ্ডিত বলেন, “একটা মোস্ট থার্ড ক্লাস দল। দুর্নীতি করতে করতে রাজ্যটাকে শেষ করে দিয়েছে। ওদের কথায় কান দিয়ে আমাদের লাভ কী। ওদের মত আমাদের তো আর অভিনেতা দেখিয়ে লোক ডাকতে হয়নি। বিনাশকালে বুদ্ধিনাশ হয়েছে তৃণমূলের নেতা- নেত্রীদের। তাই ভুল-ভাল কথা বলছেন।” আবার শমীক ভট্টাচার্য বলেন, এটাই তৃণমূল কংগ্রেস! শুধু তাই নয়, এটাই তাঁদের সংস্কৃতি, ভাষা বলেও আক্রমণ বিজেপি নেতার। তাঁর মতে, তৃণমূলের নেত্রী তিনি নিজে এই ভাষায় কথা বলে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সেটাই প্রকাশ পায় বলে কটাক্ষ। এমন কিছু মানুষ আছেন যারা এই সব বলে হাততালি কুড়োতে চায় বলে মন্তব্য বিজেপি নেতার। তবে মানুষ এর জবাব দেবে বলে মন্তব্য তাঁর।

  • PM Modi: দেশের হাল বদলাতে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    PM Modi: দেশের হাল বদলাতে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের হাল বদলাতে আগামী পাঁচ বছরে দু লক্ষ সমবায় সমিতি (Co-operatives) গড়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের দিশা ঠিক করতে বুধবার বৈঠকে বসে মোদি (PM Modi) ক্যাবিনেট। ওই বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, সমবায় সমিতিগুলিকে শক্তিশালী করবে সরকার। সেই উদ্দেশ্যে আগামী পাঁচ বছরে দু লক্ষ প্রাথমিক কৃষি সমবায় ঋণ সমিতি, ডেয়ারি, মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ভাইব্রেন্ট ভিলেজ প্রোগ্রামেও সিলমোহর দিয়েছে মোদি মন্ত্রিসভা।

    ভাইব্রান্ট ভিলেজ…

    অনুরাগ ঠাকুর বলেন, দেশের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিকে শক্তিশালী করতে ভাইব্রান্ট ভিলেজ প্রোগ্রামে অনুমোদন দিয়েছে মোদি সরকার। এই প্রকল্পের অধীনে দেশের উত্তর সীমান্তে অবস্থিত গ্রামগুলির পরিকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। এজন্য ৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কেন্দ্রের (PM Modi) বরাদ্দ এই টাকা ব্যয় করা হবে লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশের মোট ১৯টি জেলার ২ হাজার ৯৬৬টি গ্রামে রাস্তা ও অন্যান্য পরিকাঠামো উন্নয়নে। তবে বর্ডার এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম থেকে আলাদা হবে এই যোজনা। অনুরাগ জানান, এই প্রকল্পের পুরো খরচ বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের এই উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে এই রাজ্যগুলির সীমান্তবর্তী গ্রামে কাজ পাবেন স্থানীয়রা। ফলে কাজের খোঁজে তাঁদের আর ভিন রাজ্যে যেতে হবে না।

    আরও পড়ুুন: ফের পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তিতে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের! শুভেন্দুর মামলায় স্থগিতাদেশ বহাল

    মোদি (PM Modi) ক্যাবিনেটের ওই বৈঠকে এদিন আরও যে প্রকল্প গুরুত্ব পেয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে লাদাখে সিঙ্গুলনা টানেল তৈরিতে অনুমোদন। এর ফলে সেখানে প্রায় ৪.৮ কিমি লম্বা রাস্তা তৈরি হবে। এজন্য খরচ হবে প্রায় ১৬০০ কোটি টাকা। একবার এই টানেল তৈরি হলে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াও লাদাখে যাওয়ার রাস্তা পাওয়া যাবে। সারা বছর থাকবে এই সংযোগ। টানেলটি তৈরি হলে এলাকায় সেনাবাহিনীর কৌশলগত যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে।

    ভারত-চিন সীমান্তে (Indo China Border) প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর মোতায়েন থাকা আইটিবিপির জন্য আরও ৯ হাজার ৪০০ কর্মী নিয়োগের অনুমোদনও দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এক্ষেত্রে সাতটি নতুন ব্যাটেলিয়ন তৈরি করা হবে। তৈরি করা হবে অপারেশনাল বেসও। প্রতিবন্ধীদের সহযোগিতার জন্য ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে মউ স্বক্ষরের অনুমোদনও মিলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও একজন ব্যক্তির কোনও এক চিন্তাধারা কিংবা একটি গোষ্ঠী কোনও একটা দেশকে ভাঙতে পারে না। মঙ্গলবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তাঁর মতে, ভাল দেশগুলোর চিন্তার বিভিন্নতা থাকে, তারা সমস্ত সিস্টেমগুলিকে একত্রিত করে রাখতে পারে। এদিন একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগ দেন সংঘ প্রধান। অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা ছিল রাজরত্ন পুরস্কার সমিতি। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সরসংঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, এক ব্যক্তি, এক চিন্তাভাবনা, এক গোষ্ঠী, এক আদর্শ কোনও দেশকে ভাঙতে পারে না। তিনি বলেন, বিশ্বের ভাল দেশগুলোয় সমস্ত ধরণের চিন্তাভাবনা রয়েছে। তাদের সমস্ত ধরনের সিস্টেমও রয়েছে। এই সিস্টেমের মধ্যেই তারা বেড়ে উঠছে।

    এক জাতি, এক ভোট…

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বক্তব্য হল, এক জাতি, এক ভোট। ভারতীয় জনতা পার্টির এই বক্তব্যের বিরোধী শোনাল সংঘ প্রধানের এই বাণী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পইপই করে সরকারের এই মনোভাব ব্যক্ত করছেন নানা সময়। তাঁর মতে, দেশের স্বার্থেই এটা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, প্রতি মাসেই দেশের কোথাও না কোথাও কোনও না কোনও নির্বাচন হচ্ছে। তার জেরে ব্যাহত হচ্ছে উন্নয়ন। গত বছর বিজেপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর এই পরিকল্পনার কথা ব্যক্তও করেছেন বারংবার। তিনি তাঁদের বুঝিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে গোটা দেশে এক সঙ্গে ভোট হলে সময় এবং খরচ বাঁচে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘বিদ্যাসাগর শিক্ষাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন, পার্থ দিলেন পিছিয়ে’’, আদালতে ইডি

    প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করেছিল দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তাদের বক্তব্য ছিল, বিজেপি কেবল একটিই শব্দ জানে, সেটি হল এক। ডিএমকে বলেছিল, এক ধর্মের কথা বলার পর এক ভাষা, এক খাদ্যাভাস, এক সংস্কৃতি, এক করকাঠামো, এক পরীক্ষা এবং এক রাসায়নিক সার, তারা একই গান গাইছে। সব রোগের জন্য তারা একটাই ওষুধ প্রয়োগ করছে সেটা হল প্রতারণা এবং বিভেদ কৌশল। প্রধানমন্ত্রীর এক দেশ, এক ভোট নীতির সমালোচনা করেছিল আম আদমি পার্টিও। তাদের অভিযোগ, গোটা দেশে অপারেশন লোটাস অভিযান করার স্বপ্ন পূরণ করার পরিকল্পনা করছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
LinkedIn
Share