Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Howrah Station: আসছেন প্রধানমন্ত্রী, নিরাপত্তায় হাওড়া স্টেশনে একাধিক ট্রেনের প্ল্যাটফর্ম বদল

    Howrah Station: আসছেন প্রধানমন্ত্রী, নিরাপত্তায় হাওড়া স্টেশনে একাধিক ট্রেনের প্ল্যাটফর্ম বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে রাজ্যে আসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ৩০ ডিসেম্বর শহরে আসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। উপলক্ষ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং জোকা মেট্রোর উদ্বোধন। রাজ্যে চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি। প্রধানমন্ত্রীর সুরক্ষায় শহরকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলেছে প্রশাসন। আর সেই কারণে বন্ধ থাকবে হাওড়ার তিনটি প্ল্যাটফর্মের ট্রেন চলাচল। একইসঙ্গে তিনদিন বন্ধ থাকবে হাওড়া স্টেশনের নিউ ক্যাব রোডও। ইতিমধ্যেই বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে পূর্ব রেল।

    নিরাপত্তা জোরদার 

    পূর্ব রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বন্দে ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধন করতে হাওড়া স্টেশনে উপস্থিত থাকবেন। আর সেই কারণেই নিরাপত্তার এই কড়াকড়ি। পূর্ব রেলের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২৮ ডিসেম্বর রাত বারোটার পর থেকে ৩০ তারিখ শুক্রবার দুপুর দুটো পর্যন্ত বন্ধ থাকবে স্টেশনের নিউ ক্যাব রোড। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নজরে রেখে ২১, ২২ এবং ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ২৮ তারিখ রাত বারোটার পর থেকে ৩০ তারিখ দুপুর ২টো পর্যন্ত ওই তিন প্ল্যাটফর্মে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে। ওই তিন প্ল্যাটফর্মে যাতায়াত করা ট্রেন ওই কদিন চলাচল করবে অন্য প্ল্যাটফর্ম দিয়ে।

    নিরাপত্তা বলয় জোরদার করা হয়েছে হাওড়া সংলগ্ন এলাকায়। হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন চত্বর, হোটেল, আবাসন সহ সমস্ত জায়গায় চলছে চেকিং। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে কলকাতায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সাড়ে দশটা নাগাদ হাওড়া স্টেশন চত্বরে আসার কথা রয়েছে প্রধামন্ত্রীর। এরপর হাজির হবেন ২২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ফ্ল্যাগ অফ করবেন তিনি। এছাড়াও বেশ কয়েকটি রেল প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)।

    আরও পড়ুন: এক লাফে ৬ ডিগ্রি পারদ পতন, শীত ফিরল কলকাতায়

    ইতিমধ্যেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ট্রায়াল হয়ে গিয়েছে। হাওড়া থেকে এনজেপি রুটে চলবে এই ট্রেন। এটাই বাংলার প্রথম বুলেট ট্রেন। তিরিশের উদ্বোধন ঘিরে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে সাজ সাজ রব। বিজেপির অন্দরেও চলছে প্রস্তুতি। দেশের দ্রুততম ট্রেনের সঙ্গে বিজেপির লোগো দেওয়া মোদির (Narendra Modi) পোস্টার পড়েছে রাজ্যের নানা প্রান্তে। এদিকে হাওড়া স্টেশন থেকে বিগত কয়েক মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় বেড়েছে চাপানউতর। একাধিক ব্যক্তিকে আটকও করেছে আরপিএফ। মাঠে নেমেছে আয়কর দফতর। আর এতেই আরও সতর্ক প্রশাসন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, বড়দিনে চলতি বছরের শেষ মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ৯৬তম মন কি বাত অনুষ্ঠান। বক্তব্যের শুরুতেই দেশবাসীকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই করোনা নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। দেশবাসীকে মাস্ক পরে থাকা এবং বারবার হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুমে আনন্দ করলেও করোনা নিয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।

    করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Mann Ki Baat) বলেন, “অনেক দেশেই ফের নতুন করে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের তাই সতর্ক থাকতে হবে। সব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।” এর পরেই তিনি কোভিড থেকে বাঁচতে ভারতবাসীকে মাস্ক পরতে এবং হাত ধোয়ার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, “আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা বাড়ছে, তাই আমাদের মাস্ক পরতে হবে এবং হাত ধোয়ার মত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা যদি সজাগ থাকি, তাহলে আমরা নিরাপদে থাকব এবং আমাদের উৎসবে কোনও বাধা আসবে না।”

    আরও পড়ুন: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা মোদির

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই ভারতে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ভারতের একাধিক রাজ্যে পাওয়া গিয়েছে সেই বিএফ.৭। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের ফলে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ফলে এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Mann Ki Baat) দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আবার করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে মোকাবিলার জন্য আয়ুর্বেদে বিশ্বাস রাখুন।”

    এর পর আজ নিজের বক্তব্যের (Mann Ki Baat) শেষে সকলকে বর্ষবরণের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরের বার, আমরা ২০২৩ সালে দেখা করব। আমি আপনাদের সকলকে ২০২৩ সালের জন্য শুভকামনা জানাই। এই বছরটিও দেশের জন্য বিশেষ হয়ে উঠুক। ভারত নতুন উচ্চতায় ছুঁতে থাকুক। একসঙ্গে আমাদের একটি রেজোলিউশন নিতে হবে ও এটিকে সত্যি করে তুলতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: কালই শহরে মোদি! জেনে নিন প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির পরিবর্তিত সময়

    Narendra Modi: কালই শহরে মোদি! জেনে নিন প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির পরিবর্তিত সময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষের আগের দিন। উৎসবমুখর কলকাতা। এমনই সময় শুক্রবার শহরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর এই সফর ঘিরে বাংলায় সাজো সাজো রব বাংলায়। প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে হাওড়া স্টেশন চত্বর। পাশাপাশি নতুন করে সেজে উঠছে ইডেন গার্ডেন্স স্টেশন সহ গঙ্গা তীরবর্তী চক্ররেলের স্টেশনগুলি। স্ট্র্যান্ড রোড থেকে সরানো হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় হোর্ডিং। তুলে দেওয়া হয়েছে রাস্তার আশেপাশের দোকান।

    প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচি

    রাজ্য়ের প্রথম এবং দেশের সপ্তম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) উদ্বোধন করতে মূলত শুক্রবার কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি দেশের প্রথম সেমি হাইস্পিড ট্রেনের (Semi High Speed Train) আনুষ্ঠানিক সূচনার পাশাপাশি একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকেও যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও (Chief Minister Mamata Banerjee)।

    আরও পড়ুন: হাসপাতালে ভর্তি হীরাবেন, অসুস্থ মাকে দেখতে গুজরাট পৌঁছলেন নরেন্দ্র মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির একঝলক: ৩০ ডিসেম্বর সকাল ১০টার পরিবর্তে ১১:১৫ মিনিট নাগাদ হাওড়া স্টেশনে পৌঁছাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হাওড়া স্টেশন থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ফ্লাগ অফ করার পাশাপাশি কয়েকটি মেট্রো প্রজেক্টের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। পাশাপাশি কয়েকটি নতুন প্রজেক্টের উদ্বোধন করার কথাও রয়েছে তাঁর। হাওড়া স্টেশনে ৩০ মিনিট থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর দুপুর বারোটা নাগাদ আইএনএস নেতাজি সুভাষের সংলগ্ন এলাকায় নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। সেখান থেকেই একটি প্রদর্শন ঘুরে দেখার কথা প্রধানমন্ত্রীর। প্রদর্শন ঘুরে দেখার পর আইএনএস নেতাজি সুভাষে দ্বিতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দেবেন তিনি। দুপুর ১২টা ২৫ থেকে দুপুর দুটো পর্যন্ত প্রায় দেড় ঘণ্টা গঙ্গা পরিষদের বৈঠক করবেন মোদি। এই গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দুপুর দুটো থেকে ২.৪৫ মিনিট পর্যন্ত মধ্যাহ্ন ভোজের জন্য বিরতি রাখা থাকছে। দুপুর ৩:১৫ নাগাদ কলকাতা এয়ারপোর্ট  থেকে  বিশেষ বিমানে দিল্লির জন্য রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Heeraben Modi: হাসপাতালে ভর্তি হীরাবেন, অসুস্থ মাকে দেখতে গুজরাট পৌঁছলেন নরেন্দ্র মোদি

    Heeraben Modi: হাসপাতালে ভর্তি হীরাবেন, অসুস্থ মাকে দেখতে গুজরাট পৌঁছলেন নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসপাতালে ভর্তি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, তাঁকে গুজরাটের আহমেদাবাদের ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিয়োলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। এবছর শতবর্ষ অতিক্রম করেছেন হীরাবেন। চলতি মাসের শুরুতেই মায়ের সঙ্গে দেখা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণের আগেরদিন সন্ধ্যায় গান্ধীনগরে মায়ের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।

    হাসপাতালের তরফে বুধবার একটি বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, তাঁর শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল। তবে হীরাবেনের অসুস্থতা ও শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে এর বাইরে আর কোনও তথ্য প্রকাশ করেনি হাসপাতাল। সূত্রের খবর, বয়স জনিত কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। আহমেদাবাদের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। বুধবার সকাল থেকেই বিজেপির একাধিক নেতা পৌঁছে গিয়েছেন হাসপাতালে। হীরাবেন মোদির শারীরিক অবস্থার খবর নিয়েছেন তাঁরা। 

    তবে, পরিবার সূত্রে জানানো হয়েছে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। এর আগেও একাধিকবার তাঁকে একইভাবে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। এদিকে মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে সব কর্মসূচি বাতিল করে আহমেদাবাদ পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। গুজরাট প্রশাসন সূত্রে খবর, বিমানবন্দরে নেমেই আহমেদাবাদের ইউএন মেহতা ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিয়োলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে পৌঁছন মোদি।

    গত জুনে হীরাবেন মোদি ১০০ বছর অতিক্রম করেছেন। মায়ের একশো বছরের জন্মদিনে গান্ধীনগরের বাড়িতে যান প্রধানমন্ত্রী ছেলে। শতায়ু মায়ের পাও ধুয়ে দেন নরেন্দ্র মোদি। হীরাবেন বর্তমানে নরেন্দ্র মোদির ভাই পঙ্কজ মোদির সঙ্গে থাকেন।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে সঠিকভাবে নষ্ট করা হয় না মেডিক্যাল বর্জ্য, অভিযোগ স্বাস্থ্য দফতরের বিরুদ্ধে 

    প্রসঙ্গত, গতকাল, অর্থাৎ, মঙ্গলবারই দুর্ঘটনার কবলে পড়েন নরেন্দ্র মোদির আরেক ভাই প্রহ্লাদ মোদি। মঙ্গলবার নিজের ছেলে, বউমা ও নাতির সঙ্গে বন্দিপুর যাচ্ছিলেন প্রহ্লাদ মোদি। সেই সময়ই কর্নাটকের মহীসুরুর কাছে তাঁদের গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ডিভাইডারে ধাক্কা মারে। সকলকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আপাতত সকলেই সুস্থ রয়েছেন। এরই মাঝে ফের বিপদে মোদি পরিবার।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: ঝটিকা সফরে শুক্রবার শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    Narendra Modi: ঝটিকা সফরে শুক্রবার শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে চার ঘণ্টার ঝটিকা সফরে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ৩০ ডিসেম্বর, শুক্রবার তাঁর শহরে আসার কথা। ওই দিন হাওড়া স্টেশন থেকে ‘বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, জাতীয় গঙ্গা পরিষদ (ন্যাশনাল গঙ্গা কাউন্সিল)-এর বৈঠকেও তাঁর উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সোমবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর শুক্রবারের কর্মসূচির একটি তালিকা সামনে এসেছে।

    অরাজনৈতিক সফর মোদির

    শুক্রবার, সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামবেন মোদি। বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে মোদি পৌঁছবেন রেস কোর্সের মাঠে। সেখান থেকে গাড়িতে সোজা হাওড়া স্টেশন। রাজ্যের প্রথম ‘বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেসের সূচনা তাঁর হাতেই হওয়ার কথা। হাওড়া থেকে ‘বন্দে ভারত’ যাবে নিউ জলপাইগুড়ি।  ৩০ মিনিট হাওড়া স্টেশনে কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সকাল ১০.৩০ নাগাদ প্রধানমন্ত্রী হাওড়া স্টেশনের ২২ নম্বর প্ল্যাটফর্ম এ এসে পৌঁছাবেন। ওখানে শিশুদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এ বারের সফর একেবারেই অরাজনৈতিক। এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি নেই। আগে রাজ্য বিজেপির তরফে হাওড়ায় একটি সভায় প্রধানমন্ত্রীকে উপস্থিত থাকার আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু করোনার কারণে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই সফরে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বরাদ্দের বছর পার, এখনও শেষ হল না রাজ্যের করোনা প্রস্তুতি  

    একগুচ্ছ সরকারি কর্মসূচি

    হাওড়া থেকে গার্ডেনরিচে ভারতীয় নৌসেনার পূর্বাঞ্চলীয় কার্যালয়ে যাবেন মোদি। সেখানে তিনি নেতাজির মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। সেখানেই ‘নমামি গঙ্গে’ এবং ‘ডিডব্লিউএস’-এর একটি প্রদর্শনীতে তাঁর হাজির থাকার কথা। ‘নমামি গঙ্গে’র কাজ কেমন চলছে তা-ও খতিয়ে দেখার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সেখান থেকে মোদির যাওয়ার কথা জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে। শেষ বার ২০১৯-এর ডিসেম্বরে কানপুরে গঙ্গা পরিষদের বৈঠক হয়। সে বার পশ্চিমবঙ্গ আর ঝাড়খণ্ড অনুপস্থিত ছিল। প্রধানমন্ত্রী নিজেই ওই পরিষদের সভাপতি। পরিষদের সদস্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে সেই বৈঠকে থাকার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। এরপর দুপুর দু’টো ১৫ নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বিমানে দিল্লি রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • National Education Policy: ভবিষ্যৎমুখী শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করা হচ্ছে ভারতে, নতুন শিক্ষানীতি সম্পর্কে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    National Education Policy: ভবিষ্যৎমুখী শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করা হচ্ছে ভারতে, নতুন শিক্ষানীতি সম্পর্কে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি (National Education Policy) নিয়ে আজ একাধিক মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। “দেশ প্রথমবারের মত এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করেছে, যা দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এবং ভবিষ্যৎমুখী।” এমনটাই বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করার উপর জোর দিতে বরাবরই দেখা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। সেই কথাই আরও একবার শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায়। শনিবার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন নতুন জাতীয় শিক্ষানীতির (NEP) মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মত একটি দূরদর্শী এবং ভবিষ্যতমূলক শিক্ষাব্যবস্থা (Futuristic Education System) তৈরি করা হচ্ছে।

    নতুন শিক্ষানীতি নিয়ে আর কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন রাজকোটের শ্রী স্বামীনারায়ণ গুরুকুলে দেশের ‘অমৃত মহোৎসব’র ৭৫ তম বর্ষ উপলক্ষে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যোগদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই ভিডিও কনফারেন্স থেকে তিনি জাতীয় শিক্ষানীতি (National Education Policy) সম্পর্কে বলেন। তিনি জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের পর দেশে আইআইটি, আইআইএম এবং মেডিক্যাল কলেজের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ বিজেপি সরকার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পরেই জাতীয় শিক্ষানীতিতে বড় পরিবর্তন এসেছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা ভাল করেই জানেন যে ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য, আমাদের বিদ্যমান শিক্ষানীতি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। তাই স্বাধীনতার এই অমৃত-কালে দেশের শিক্ষা পরিকাঠামো ও নীতির উন্নয়ন ঘটাতে আমরা প্রতিটি স্তরে কাজ করে যাচ্ছি।”

    আরও পড়ুন: কাশীর পর মথুরা! শাহি ইদগাহ মসজিদে সমীক্ষার নির্দেশ আদালতের

    তিনি আরও জানান, দেশে আজ আইআইটি, আইআইআইটি, আইআইএম এবং এইমসের মত বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। ২০১৪ সালের পর মেডিক্যাল কলেজের সংখ্যা ৬৫ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এরপরই নতুন শিক্ষানীতি (National Education Policy) প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দেশ প্রথমবারের মত এমন একটি শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যা দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এবং ভবিষ্যৎমুখী।”

    গুরুকুল শিক্ষা ব্যবস্থার প্রশংসা করলেন মোদি

    এদিন নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রাচীন ‘গুরুকুল’ শিক্ষাব্যবস্থার কথা উল্লেখ করে তার প্রশংসা করলেন। তিনি জানান, সাধু ও আধ্যাত্মিক নেতারা দেশের হারানো গৌরব পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করেছেন। তিনি আরও বলেন, “দেশ যখন স্বাধীন হয়েছিল তখন ভারতের প্রাচীন গৌরব এবং শিক্ষার ক্ষেত্রে মহান গৌরবগুলি পুনরুদ্ধার করা আমাদের দায়িত্ব ছিল। কিন্তু দাস মানসিকতার ফলে সরকার সেদিকে তাকায়নি এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা উল্টো দিকে চলে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আবার আচার্য এবং সাধুরা নতুন করে দায়িত্ব নিয়ে সেই কাজ করতে শুরু করেছেন। তারই একটি উদাহরণ শ্রী স্বামীনারায়ণ গুরুকুল।”

    প্রধানমন্ত্রী আজ স্বামীনারায়ণ গুরুকুলের কাছে বিশেষ আবেদনও করেছেন। তিনি বলেন, “প্রতিবছর যেন গুরুকুল থেকে ১০০ থেকে ১৫০ জন স্বেচ্ছাসেবক অন্তত ১৫ দিনের জন্য উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে পাঠানো হয় এবং সেখানকার যুবকদের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের পরিচয় দিয়ে তাঁদের সম্পর্কে যেন লেখে।”

  • One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক নববর্ষে সেনাকর্মীদের (Army Personnel) মুখে হাসি ফোটাল কেন্দ্রীয় সরকার। এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) নিয়ে বড় ঘোষণা করল কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জানান, সংশোধিত এক পদ, এক পেনশন নীতিতে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কেন্দ্রের এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন ২৫.১৩ লাখ পেনশনভোগী। এর আওতায় আসবেন নিহত সেনাকর্মীদের বিধবা স্ত্রী এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সেনাকর্মীরাও। ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে এই পেনশনের সুবিধা মিলবে। ২০১৯ জুলাই থেকে ২০২২এর জুন পর্যন্ত এরিয়ার বাবদ দেওয়া হবে ২৩ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, একই পদে এবং একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের ২০১৮ সালের ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ পেনশনের গড় করে তার ভিত্তিতে তাঁদের পেনশন নির্ধারণ করা হবে।

    এক পদ, এক পেনশন…

    জানা গিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন প্রকল্পের লক্ষ্যই হল একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া এবং একই পদে অবসর নেওয়া সশস্ত্র বাহিনীর কর্মীদের জন্য অভিন্ন পেনশনের ব্যবস্থা করা। এক বিবৃতিতে সরকার জানিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) তরুণদের সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিতে উৎসাহ দেবে। ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সমস্ত কর্মীকেই এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। জানা গিয়েছে, ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা সহ সংশোধিত পেনশনের জন্য বছরে আনুমানিক অতিরিক্ত ৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় করবে সরকার।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরের বছরই এক পদ, এক পেনশন প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ১ জুলাই থেকে পেনশন সংশোধনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখনই সরকার জানিয়েছিল, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর পেনশন সংশোধন করা হবে। এখনও পর্যন্ত এ বাবদ প্রতি বছর ৭ হাজার ১২৩ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত আট বছরে এ বাবদ খরচ হয়েছে ৫৭ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
     
  • Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দেশের পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বেঙ্গালুরু থেকে দক্ষিণ ভারতে এমন এক্সপ্রেস ট্রেন এটিই প্রথম। ট্রেনটি চলাচল করবে মাইসুরু ও চেন্নাইয়ের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) জানিয়েছে, ট্রেনটি চেন্নাইয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব থেকে বেঙ্গালুরুর টেক, স্টার্টআপ হাব এবং মাইসুরু শহরের বিখ্যাত পর্যটনস্থলগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। ট্রেনটি যদি বেঁধে দেওয়া গতিতে ছোটে, তাহলে চেন্নাই থেকে বেঙ্গালুরু যেতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেস…

    আসুন, জেনে নেওয়া যাক বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সুযোগ সুবিধা। নয়া বন্দে ভারত ট্রেনের মাঝে থাকছে নন ড্রাইভিং ট্রেলার কোচ। এটি খানিকটা ইএমইউয়ের মতো। এটি প্রতি ১৪০ সেকেন্ডে অতিক্রম করবে ১৬০ কিলোমিটার রাস্তা। এর আগে এর সময়কাল ছিল ১৪৫ সেকেন্ড। এই ট্রেনের ইমার্জেন্সি ইলেক্ট্রিসিটি সংযোগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ভাল। কোচের বাইরে থাকবে ৪টি প্লাটফর্ম সাইট ক্যামেরা। থাকবে রিয়ার ভিউ ক্যামেরাও। ট্রেনে যাতে জীবাণুমুক্ত বাতাস থাকে, তাই থাকবে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ইউভি ল্যাম্প। কোচে রয়েছে লেভেল ২ ইন্টিগ্রেশন সার্টিফিকেশন সেফটি। অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে এই ট্রেনে রয়েছে এরোসল ফায়ার সাপ্রেশন সিস্টেম। ফলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ট্রেনে ততক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: বাংলাকে প্রাক-নববর্ষের উপহার প্রধানমন্ত্রীর! এ রাজ্যেও চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, জানুন কবে

    এই ট্রেনে অনেক বেশি সংখ্যক ইমার্জেন্সি জানালা রয়েছে। প্যাসেঞ্জার ইনফর্মেশন সিস্টেমও আগের চেয়ে ঢের বেশি ভাল। ট্রেনের (Vande Bharat Express) প্রতিটি শ্রেণিতেই রয়েছে রিক্লাইনিং আসন। এক্সিকিউটিভ কোচে রয়েছে ১৮০ ডিগ্রি রোটেটিং আসন। বিমানের আসনের মতো সুবিধাও মিলবে এই আসনগুলিতে। জরুরি প্রয়োজনে লোকো পাইলট এবং ট্রেনের গার্ড নিজেদের পাশাপাশি যাত্রীদের সঙ্গেও কথা বলতে পারবেন। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে থাকছে অটোমেটিক দরজা, ফায়ার সেন্সর, সিসিটিভি ক্যামেরা, ওয়াইফাইয়ের সুবিধা, তিন ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাক আপ এবং জিপিএস। ট্রেনের কোচগুলি অন্যান্য ট্রেনের তুলনায় হালকা। ট্রেনের জানালাগুলোও বেশ চওড়া। যাত্রীদের লাগেজ রাখার জন্য রয়েছে ঢের বেশি জায়গা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৩০ তারিখে শিয়ালদহ থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলায় এটিই হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coronavirus: দেশে ফের কোভিড-হানার আশঙ্কা, রুখতে তৎপর কেন্দ্র, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মোদি

    Coronavirus: দেশে ফের কোভিড-হানার আশঙ্কা, রুখতে তৎপর কেন্দ্র, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আতঙ্ক বাড়াচ্ছে করোনা ভাইরাস (Coronavirus)। প্রতিবেশী দেশ চিনে ইতিমধ্যেই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে এই মারণ রোগ। আর তাতে আগে থেকেই সতর্ক থাকতে চাইছে ভারত। কোনও রকম ঝুঁকি নিতে রাজি নয় কেন্দ্র। করোনার ঊর্ধ্বগতি থেকে বাঁচতে কী কী করনীয় সে নীতি নির্ধারণ করতে ইতিমধ্যেই উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। এবার আরও এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশে যাতে কোনও ভাবেই ওমিক্রন বিএফ.৭-এর বাড়বাড়ন্তনা হয় তার জন্যেই এই তৎপরতা। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যর ডাকা বৈঠকে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ, নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) বি কে পল-সহ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। বৃহস্পতিবার বিকেলে দেশের করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা বৈঠকে হাজির থাকবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: মুক্তি পেতে চলেছে ‘বিকিনি কিলার’, জন্মসূত্রে ভারতীয় চার্লস শোভরাজ

    তৎপরতার কারণ  

    করোনাভাইরাসের নয়া ভ্যারিয়েন্টের (Coronavirus) ইতিমধ্যেই খোঁজ মিলেছে ভারতে। ওড়িশা এবং গুজরাটে মোট ৪ জনের দেহে ওমিক্রন বিএফ.৭-এর খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। ওমিক্রনের আগের রূপের মতোই এটিও তীব্র সংক্রামক বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এই পরিস্থিতিতে বুধবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পর্যালোচনা বৈঠকে মূলত বুস্টার টিকাকরণে জোর দেওয়া হয়েছে। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, দেশের ৯০ শতাংশের বেশি মানুষ দু’টি টিকা নিলেও এখনও পর্যন্ত তৃতীয় টিকা বা বুস্টার নিয়েছেন মাত্র ২৭ শতাংশ।  

    স্বাস্থ্য আধিকারিকদের মতে, করোনায় (Coronavirus) মৃত্যুর হার কমে যাওয়ায় মানুষের মধ্যে ভীতি চলে গিয়েছে। আর তাতেই মানুষ আর বুস্টার ডোজে গুরুত্ব দিচ্ছে না। কিন্তু চিনে মৃত্যুর হার আবার ভয় ধরাচ্ছে। সংক্রমণ বাড়ছে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো এশিয়ার অন্যান্য দেশেও। এই আবহে বি কে পাল বলেন, “বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিক, যাঁদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি— তাঁদের অবশ্যই বুস্টার নিয়ে ফেলা উচিত।”

    ভারতে ওমিক্রন বিএফ.৭ -এর (Coronavirus) প্রথম আক্রান্তের খোঁজ মেলে অক্টোবর মাসে। গুজরাটের বায়োটেকনোলজি রিসার্চ সেন্টারে ধরা পড়ে ওই ভ্যারিয়েন্ট। এর পরে মোদির রাজ্যেই আরও এক আক্রান্তের সন্ধান মেলে। এ ছাড়া, ওড়িশায় ২ জনের দেহে ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। কোনও মৃত্যুর খবর মেলেনি। এদিকে বিভিন্ন মহলে বুস্টার ডোজ নেওয়া বাধ্যতামূলক করার দাবিও উঠছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী এখনই তা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kirti Azad: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

    Kirti Azad: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে শেষমেশ ক্ষমা চাইলেন তৃণমূল (TMC) নেতা কীর্তি আজাদ (Kirti Azad)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন এই ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক। তা নিয়ে দেশজুড়ে বয়ে গিয়েছিল সমালোচনার ঝড়। শেষমেশ এক প্রকার বাধ্য হয়েই ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি। ট্যুইটবার্তায় এই তৃণমূল নেতা লিখেছেন, আমি ভারতের বৈচিত্রের সংস্কৃতিকে সমর্থন করি। আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হয়েছিল। যাঁদের সেন্টিমেন্টকে আমার কথা আঘাত করেছে, আমি তাঁদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।

    ট্র্যাডিশনাল খাসি পোশাক…

    প্রসঙ্গত, মেঘালয়ের শিলংয়ে এক অনুষ্ঠানে গিয়ে সেখানকার ট্র্যাডিশনাল খাসি পোশাক পরেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই ছবি পোস্টও করেছিলেন তিনি। তৃণমূল নেতা কীর্তি আজাদ সেই ছবির পাশে অনলাইনে বিক্রি হওয়া একই রকম পোশাক পরিহিত এক মহিলার ছবি পোস্ট করেন। তার পরেই লেখেন, ‘না নর, না নারী, তিনি কেবল ফ্যাশনের পূজারি!’ তার জেরে বিজেপির নিশানায় এই ক্রিকেটার-রাজনীতিক। দেশজুড়েও শুরু হয় প্রবল সমালোচনা।

    প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ (Kirti Azad) নিজেকে তৃণমূলের সৈনিক বলে দাবি করেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি সব সময় সংবিধানের পথ অনুসরণ করেন। যে সংবিধান ভারতের বৈচিত্রকে সম্মান করতে শেখায়। সেই আজাদের মুখেই প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্যে তাঁর পাশ থেকে সরে দাঁড়ায় তৃণমূলও। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে বাধ্য হয়ে ক্ষমা চান ক্রিকেটার রাজনীতিক কীর্তি আজাদ।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    এদিকে, বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুন্নাওয়ালা কীর্তির মন্তব্য নিয়ে সিডিউল ট্রাইব কমিশনকে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, মেঘালয়ে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী যে ট্র্যাডিশনাল পোশাক পরেছিলেন সেই পোশাক ট্রাইবাল সম্প্রদায়ের বড় গর্বের। বিশেষত মেঘালয় এবং উত্তর-পূর্বে। একে উপহাস করছেন, কারণ আপনি একজনকে ঘৃণা করছেন, আপনি গোটা উত্তর-পূর্বের সংস্কৃতিকে ঘৃণা করতে শুরু করেছেন, ঘৃণা করতে শুরু করেছেন উত্তর-পূ্র্বের সমগ্র ট্রাইবাল সম্প্রদায়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

LinkedIn
Share