Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Gujarat CM: ফের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, সোমবার শপথগ্রহণ, উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ

    Gujarat CM: ফের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, সোমবার শপথগ্রহণ, উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে রেকর্ড জয় বিজেপির। বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Assembly Election 2022) রেকর্ড আসনে জিতে গুজরাটে আবারও সরকার গড়ছে বিজেপি (BJP)। আগামী ১২ ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী পদে (Gujarat CM) দ্বিতীয় বার শপথ নেবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Bhupendra Patel)। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi) এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(Amit Shah)।

    বিজেপির রেকর্ড জয়

    রেকর্ড আসন সংখ্যা নিয়ে টানা সপ্তমবারের জন্য রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। কংগ্রেস এবং আপ- এই দুই বিরোধীকে কয়েক হাজার মাইল পিছনে ফেলে দিয়েছে পদ্ম শিবির। ১৮২ আসনবিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভায়(Gujarat Assembly Election 2022) বিজেপি পেয়েছে ১৫৭।

    আজ সকাল ৮ টা থেকে গুজরাটে ভোট গণনা শুরু হয়। কিন্তু পুরো ফলাফল ঘোষণার আগেই গুজরাটে কে জিততে চলেছে, সেই ছবি আগেই পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। ফলে ইতিমধ্যেই চারিদিকে শুরু হয়ে গিয়েছিল গেরুয়া ঝড়। এমনকি রাজ্যের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর শপথগ্রহণের দিনক্ষণও জানিয়ে দেয় গেরুয়া শিবির। অন্যদিকে নির্বাচনের আগেই অমিত শাহ জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে ফের মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেলই। ফলে এদিন, গুজরাটের ভোটের ফলটা স্পষ্ট হয়ে উঠতেই, গুজরাটের বিজেপি সভাপতি সিআর পাতিলের বাড়িতে উপস্থিত হন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Gujarat CM) এবং রাজ্য বিজেপির সভাপতি সিআর পাতিলকে দলীয় সমর্থকদের মধ্যে মিষ্টি খাইয়ে বিধানসভা নির্বাচনে দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স উদযাপন করতে দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, গুজরাতে ইতিহাস সৃষ্টি বিজেপির

    শপথগ্রহণ মুখ্যমন্ত্রীর

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী ১২ ডিসেম্বর, সোমবার দুপুর ২ টোয় গুজরাটের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Gujarat CM)। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়েছেন গুজরাট বিজেপির রাজ্য সভাপতি সিআর পাতিল। তিনি এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা জানিয়েছেন। এদিন রেকর্ড জয়ের পর ভূপেন্দ্র প্যাটেল বলেছেন, “গুজরাটের উন্নয়নের যাত্রা আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মানুষ মনস্থির করেছেন। জনগণের আদেশ আমরা বিনীতভাবে মেনে নিচ্ছি। বিজেপির প্রতিটি কর্মী জনসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” 

    অন্যদিকে গুজরাট বিজেপি প্রধান সিআর পাতিল এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই জনকেই অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলের প্রেসিডেন্টদের সঙ্গে চা খেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারও দিকে তাকিয়ে হাসলেন। হালকা রসিকতাও হল। কারওবা হাত ধরলেন। সোমবার জি-২০ (G20) সম্মেলন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকের এই ছিল ছবি। এদিনের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্বকে ভারতের শক্তি প্রদর্শন করার একটা সুবর্ণ সুযোগ হল এই জি-২০-র সভাপতিত্ব। তিনি বলেন, এই সম্মেলন নিয়ে গোটা বিশ্বের কৌতুহল এবং আকর্ষণ রয়েছে ভারতের দিকে। এই সম্মেলন সফল করাটা যে একটা টিমওয়ার্ক এবং এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন বলেও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    সর্বদলীয় বৈঠক…

    এদিন সর্বদলীয় এই বৈঠকটি হয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজু জনতা দল সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ বিভিন্ন দলের প্রধানরা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তাঁরই পাশে বসেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনের সর্ব দলীয় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না টিআরএস প্রেসিডেন্ট কে চন্দ্রশেখর রাও এবং জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো লালন সিং। লালু প্রসাদের আরজেডিও এড়িয়ে গিয়েছেন এই বৈঠক। 

    এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জানান, এক বছর ধরে যে সব অনুষ্ঠান হবে, সেজন্য প্রচুর মানুষ ভারতে আসবেন। দেশের যেসব জায়গায় জি-২০ (G20) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠক হবে, সেখানে পর্যটন ও স্থানীয় অর্থনীতি চাঙা হবে। তিনি এও বলেন, জি-২০-র সভাপতিত্ব পাওয়া কোনও একজনের কৃতিত্ব নয়, এই কৃতিত্ব গোটা দেশের।  চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। উল্লেখ্য যে, জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mamata Banerjee: দিল্লি গেলেন মমতা! দেখা হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, একান্তে কথা হবে কি?

    Mamata Banerjee: দিল্লি গেলেন মমতা! দেখা হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, একান্তে কথা হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-২০ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকে অংশ নিতে দিল্লি গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ৪ দিনের সফরে রাজধানীতে গেলেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সাক্ষাত হবে না বলেই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতি ভবনে, জি-২০ সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। অন্য রাজ্যের পাশাপাশি এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন উপলক্ষ্যে একাধিক অনুষ্ঠান হবে পশ্চিমবঙ্গেও। দেশের মোট ৪০টি রাজনৈতিক দলের সভাপতিকে এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে যোগ দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। 

    মোদি-মমতা সাক্ষাত

    দিল্লি সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকের বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি, বলে এদিন জানান মমতা।  কলকাতা ছাড়ার আগে মমতা বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নয় তৃণমূলের প্রধান হিসাবে দিল্লিতে যাচ্ছেন তিনি। সেই মতো সোমবার দিল্লি রওনা হন মমতা। আজই জি-২০ সংক্রান্ত বৈঠক ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে মোদি-মমতার সাক্ষাৎ হওয়ার কথা। তবে বৈঠকের বাইরে দু’জনের ব্যক্তিগত বৈঠক হবে কি না, সে দিকে নজর ছিল রাজনৈতিক বৃত্তের অনেকেরই। মমতা অবশ্য সোমবার সকালে স্পষ্ট করেই জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে মোদির আলাদা করে বৈঠক হবে না।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করতে চলেছে ভারত। সেই উপলক্ষে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রীর দফতর জানিয়েছে, দেশ জুড়ে মোট ২০০টি বৈঠক হবে। যার প্রথম ধাপ হিসাবে দেশের রাজনৈতিক দলগুলির প্রধানদের বৈঠকে ডেকেছেন মোদি।

    অজমেঢ় যাবেন মমতা

    মঙ্গলবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজমেঢ় যাবেন। সেখানে আজমেঢ় শরিফ এবং পুস্কর মন্দির দর্শন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। রেলমন্ত্রী থাকাকালীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজমেঢ় শরিফ থেকে পুষ্কর যাওয়ার ট্রেনের ব্যবস্থা করেছিলেন। আজমেঢ় শরিফে খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির দরগায় যাবেন মমতা। এর পাশাপাশি রাজস্থানের পুষ্করের ব্রহ্মা মন্দিরেও যাবেন তিনি।  সেই মতো প্রস্তুতিও শুরু করেছে রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার। আগামিকাল মঙ্গলবার বিকেলেই দিল্লি ফিরে আসবেন মমতা। সূত্রের খবর, রাজধানীতে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন তিনি। বুধবার দলের সাংসদদের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন মমতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

    G20: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বছর ধরে জি ২০র (G20) সভাপতিত্ব করবে ভারত। এটা যে ভারতের কাছে সুবর্ণ সুযোগ, তা আগেই বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, বিশ্বের কাছে রয়েছে একাধিক চ্যালেঞ্জ – জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারি। এদের মোকাবিলা করতে বিশ্বকে সহযোগিতা করতে হবে।

    জি ২০…

    গত মাসেই ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছে জি ২০ সম্মেলন। এই সম্মেলনেই আগামী জি ২০ সম্মেলনের দায়িত্ব পায় ভারত (India)। আগামী বছর হবে ওই সম্মেলন। বালির ওই সম্মেলন যোগ দিয়েছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা। সেখানে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ওই যুদ্ধ শুরু হয়। এখনও থামার কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি। বালির জি ২০ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে সদস্য দেশগুলির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে জি ২০ (G20) প্রেসিডেন্সি। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজ আমাদের বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধের কোনও প্রয়োজন নেই। আমাদের এই যুগ, যুদ্ধের নয়।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ আমরা অনেক বড় বড় সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। এগুলি হল, জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারি। নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করে এগুলির মোকাবিলা করা যাবে না। এর সমাধান করতে হবে একযোগে কাজ করে। তাঁর এদিনের এই মন্তব্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে বলা কথার প্রতিধ্বনি।  ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে সেপ্টেম্বরে পুতিনকে মোদি বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। এদিন প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দেন খাদ্য, রাসায়নিক সার এবং মেডিক্যাল প্রোডাক্ট নিয়ে অরাজনৈতিকরণের লক্ষ্যে এগোবে ভারত। ভারত এটা করবে কারণ তাতে বিশ্বে কমবে উত্তেজনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেমন আমাদের পরিবারের মধ্যে হয়, যাঁদের প্রয়োজন সব চেয়ে বেশি, তাঁদের সমস্যার সমাধানই আগে করতে হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অগ্রাধিকারের বিষয়বস্তুগুলি নিয়ে কেবল জি ২০ (G20) সদস্য দেশগুলির সঙ্গেই আলোচনা করা হবে, তা নয়। যাঁদের কণ্ঠস্বর শোনা যায় না, তাঁদের সঙ্গেও আলোচনা করব। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলির সঙ্গেও কথা বলব। গণবিধ্বংসী অস্ত্র এবং বিশ্বের নিরাপত্তা নিয়েই আলোচনা করব তাদের সঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: মোদিই সব চেয়ে বড় ভোট ক্যাচার, কেন জানেন?

    PM Modi: মোদিই সব চেয়ে বড় ভোট ক্যাচার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড গড়ে ফের গুজরাটের (Gujarat) রশি এসেছে বিজেপির (BJP) হাতে। গুজরাট বিধানসভার ১৮২টি আসনের মধ্যে পদ্ম শিবির জয়ী হয়েছে ১৫৬টিতে। বিজেপি ঝড়ে কার্যত দুরমুশ হয়ে গিয়েছে বিরোধীরা। এর যাবতীয় কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিচ্ছেন দলীয় নেতৃত্ব। মোদি নিজেও স্বীকার করেছেন, ভূপেন্দ্রকে জেতাতে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে নরেন্দ্রকে। প্রশ্ন হল, কেন মোদিই বৃহত্তম ভোট ক্যাচার?

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে...

    দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে মোদি ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে। ১২ বছরেরও বেশি সময় তিনি ছিলেন ওই পদে। পরে প্রধানমন্ত্রী হয়ে দিল্লি চলে যান। তাঁর নেতৃত্বেই দু দুবার দিল্লির তখতে বসে বিজেপি। এর প্রধান কারণ মোদির নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন। করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে যখন ধুঁকছিল গোটা বিশ্বের অর্থনীতি, তখনও ভারতের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল হয়নি। সাময়িক টাল খেয়েছে বটে, তবে ফের তা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। যার জেরে গোটা বিশ্বে ভারতের অর্থনীতির ঠাঁই হয়েছে পঞ্চম স্থানে। এতদিন যে স্থান দখল করেছিল ব্রিটেন।

    মোদির (PM Modi) সুশাসনও তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ। গুজরাট হিংসায় নাম জড়িয়েছিল মোদির। পরে আদালতে কলঙ্কমুক্ত হন তিনি। ওই হিংসার সময়কার পরিস্থিতিও দক্ষ হাতে সামলেছেন মোদি। অন্যান্য রাজ্যে যেখানে বেকারত্ব বেড়েছে চড়চড়িয়ে, সেখানে মোদির গুজরাটে তা কমেছে দিনের পর দিন। এর পর কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী হন মোদি। তাঁর নেতৃত্বেই হয়েছে দেশে একের পর এক উন্নয়ন। বেকারত্ব সমস্যার সমাধানও হয়েছে আগের সরকারের তুলনায় ঢের বেশি পরিমাণে। মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রে বিজেপি রয়েছে প্রায় সাত বছর। এই সময়সীমায় একটাও দাঙ্গা দেখেনি দেশ। সর্বোপরি, বিশ্বের দরবারে নানা সময় উজ্জ্বল হয়েছে দেশের মুখ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মোদি আর ভারত হয়েছে সমার্থক। এর নেপথ্য নায়ক সেই মোদিই।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    মোদির (PM Modi) ক্যারিশ্মাও তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তার অন্যতম একটি কারণ। সেই কারণেই তিনি ভোট পান সমাজের উচ্চতম শ্রেণির পাশাপাশি সমাজের দরিদ্রতম অংশেরও। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের কাছে তিনি ভীষণ জনপ্রিয়। মোদির জনপ্রিয়তার কাছে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বড়ই ম্লান। এসব কারণেই দিনের পর দিন বাড়ছে বিজেপির জনপ্রিয়তা। দুর্বল হচ্ছে বিরোধীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    Narendra Modi: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে বিজেপির আজ ঐতিহাসিক জয়। জয় নিশ্চিত হতেই গুজরাটের বিজেপি সভাপতি সিআর পাতিল এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দুই জনকেই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন তিনি। আজকের এই রেকর্ড জয়ের খুশীতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি আজ গুজরাটের দলের প্রত্যেক কর্মীকে ‘চ্যাম্পিয়ন’ বলে সম্বোধন করেছেন। কারণ গেরুয়া শিবির এক ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে। ফলে তিনি তাঁর আবেগকে ধরে রাখতে না পেরে তিনি ট্যুইট করে তাঁর মনের কথা জানিয়েছেন।

    ট্যুইটে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ট্যুইট করে লিখেছেন, “গুজরাট বিজেপির সমস্ত পরিশ্রমী কার্যকর্তাদের আমি বলতে চাই – আপনারা প্রত্যেকেই একজন চ্যাম্পিয়ন! এই ঐতিহাসিক জয় আমাদের দলের প্রকৃত শক্তি, আমাদের কার্যকর্তাদের কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কখনওই এটি সম্ভব হত না।”

    এরপরে তিনি (Narendra Modi) গুজরাটবাসীদের উদ্দেশেও বার্তা দিলেন ট্যুইটের মাধ্যমে। নির্বাচনের ফলাফলের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’র কাছে ‘প্রণাম’ করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, “ধন্যবাদ গুজরাট। অভূতপূর্ব নির্বাচনের ফলাফল দেখে আমি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছি। এই ফলাফল দেখে আমি আপ্লুত। মানুষ উন্নয়নের রাজনীতিকে আশীর্বাদ করেছে এবং একই সঙ্গে এই উন্নয়নকে আরও গতিশীল করতে চায় বলে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছে জনগণ। আমি গুজরাটের জনশক্তির কাছে প্রণাম জানাই।”

    আরও পড়ুন: ফের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, সোমবার শপথগ্রহণ, উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ

    হিমাচলবাসীদেরও ধন্যবাদ জানালেন মোদি

    এদিন হিমাচল প্রদেশে আশানুরুপ ফল না করতে পারলেও হিমাচল প্রদেশের মানুষকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। আলাদা ট্যুইট করে তিনি লিখেছেন, ‘‘বিজেপির প্রতি ভালবাসা এবং সমর্থনের জন্য হিমাচল প্রদেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানাই। রাজ্যবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ভবিষ্যতে আমরা আরও পরিশ্রম করব। মানুষের সমস্যাগুলির কথা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি করে তুলে ধরব।”

    উল্লেখ্য, ১৮২ আসন বিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভায় জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৯২ আসন। গত নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল মাত্র ৯৯টি আসন। তবে এবার বিজেপি ১৫৮ আসনে জয়ী। দীর্ঘ ২৭ বছরে এত ভোট বা আসন পায়নি বিজেপি। অন্যদিকে আপ ও কংগ্রেস পদ্ম শিবিরের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। এদিন নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের রেকর্ডও ভেঙে দিয়েছে বিজেপি। ফলে এই ঐতিহাসিক জয়ের পর নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় বার প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) হওয়ার পথ আরও মসৃণ হয়ে গেল বলেই আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

  • Gujarat Election: বিজেপির রেকর্ড জয়, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে গুজরাট নির্বাচনের ফল

    Gujarat Election: বিজেপির রেকর্ড জয়, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে গুজরাট নির্বাচনের ফল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ‘ল্যান্ডস্লাইড ভিক্টরি’- র সঙ্গে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির প্রথম পাতার শিরোনামজুড়ে শুধুই গুজরাট নির্বাচন (Gujarat Election)। বৃহস্পতিবার, ১৫৬টি আসনে জিতে রেকর্ড গড়েছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। গুজরাট মসনদের ক্ষমতা টানা সাতবার ধরে রাখল তারা। তবে এই জয় ১৯৬০ সালে রাজ্যে দল গঠনের  পর থেকে সবচেয়ে বড় জয়।  

    সিঙ্গাপুরের স্ট্রেইট টাইমস, নিক্কেই এশিয়া, আল জাজিরা, ইন্ডিপেনডেন্ট, এবিসি নিউজের মতো বড় বড় সংবাদপত্র গুজরাট নির্বাচনের (Gujarat Election) ফলাফল নিয়ে খবর করেছে। ব্রিটিশ প্রকাশনা দ্য গার্ডিয়ান লিখেছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর ভারতীয় জনতা পার্টিকে উল্লেখযোগ্যভাবে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। এটি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে দলের স্থায়ী জনপ্রিয়তার লক্ষণ। 

    কী লিখেছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলি? 

    ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) বিজেপি নিজেদের জয়ের রথের চাকাকে থামতে দেয়নি। জাপানের নিক্কেই এশিয়া গুজরাটের এই জয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির জনপ্রিয়তাকে কৃতিত্ব দিয়েছে। সংবাদপত্রটিতে লেখা হয়, “মোদি রাজ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে প্রায় ১২ বছর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।”

    জাপানি দৈনিকটি আরও লেখে, “মোদি রাজ্যে একাধিক প্রচার সমাবেশ করেছেন, বিজেপির প্রচারে তার উপস্থিতি বড় প্রভাব ফেলেছে। গুজরাটের অনেক বাসিন্দা এই বিষয়টিতে গর্বিত যে গুজরাটে জন্মগ্রহণকারী মোদি বিশ্ব স্তরে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন। এবং বাসিন্দারা তাঁকে সমর্থন (Gujarat Election) করাটা দায়িত্ব মনে করেন।” যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক সংবাদপত্র দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেখে যে, গুজরাটে রেকর্ড জয় ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির জন্য একটি বড় উৎসাহ। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অজয় গুদাবর্তি আল জাজিরাকে বলেছেন, “গুজরাটে বিজেপির এই জয় (Gujarat Election) হিন্দু ভোটের গভীর একীকরণের প্রমাণ।”      

    আরও পড়ুন: পরিষেবা ভাল নয়, তাই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না খোদ মুখ্যমন্ত্রী, সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে?

    বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি তার ব্যক্তিগত ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে গুজরাটের (Gujarat Election) জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “ধন্যবাদ গুজরাট। অভূতপূর্ব নির্বাচনী ফলাফল দেখে আমি আবেগাচ্ছন্ন। মানুষ উন্নয়নের রাজনীতিকে আশীর্বাদ করেছেন এবং একই সঙ্গে এই আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছে যে তারা এই উন্নয়নকে আরও বেশি গতিশীল দেখতে চান। আমি গুজরাটের জনশক্তিকে প্রণাম জানাই। সমস্ত পরিশ্রমী বিজেপি কর্মীদের আমি বলতে চাই- আপনারা প্রত্যেকেই একজন চ্যাম্পিয়ন! এই ঐতিহাসিক জয় আমাদের কর্মীদের ব্যতিক্রমী কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কখনোই সম্ভব হত না। আপনারাই আমাদের পার্টির আসল শক্তি।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি বলেছিলাম ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবেন। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। কথাগুলি যিনি বললেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার দিল্লির দলীয় কার্যালয়ে গুজরাট নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) বিজেপির (BJP) বিপুল জয় সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    রেকর্ড জয়…

    অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে এবার ফের গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছেন বিরোধীরা। মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে পঞ্চাশ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছে পদ্ম শিবির। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যে ১৫৬টিতেই জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। যা রেকর্ড। গুজরাটে দলের এই ফলের কৃতিত্ব যাঁকে দিয়েছে বিজেপি, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বরাজ্যে টানা প্রচার করে গিয়েছেন তিনি। যার ফলও ফলেছে হাতেনাতে। মোদিময় হয়ে উঠেছে গুজরাট। গুজরাটে দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই স্বীকার করে নিলেন নিজের পরিশ্রমের কথাও।

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, গুজরাটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময়ই আমি বলেছিলাম নরেন্দ্র মোদির ২০০২ সালের রেকর্ড ভাঙতে হবে। আমি বলেছিলাম, ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবে। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। গুজরাটে বিজেপির এই বিপুল সাফল্যের জন্য জনগণকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা আমাদের (বিজেপি) ওপরে যে বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন, তাতে আমি আপ্লুত।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। বলেন, আজ, ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল নিজের আসনে দু লক্ষেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছে। চমৎকার ফল এটা। একটি বিধানসভা আসনে দু লক্ষের বেশি ভোটে জয়ী হওয়া অনেক বড় বিষয়। তিনি (PM Modi) বলেন, অনেক লোকসভা কেন্দ্রেও এত ব্যবধানে জয় পান না প্রার্থীরা। এদিন বিরোধীদেরও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আপ এবং কংগ্রেসকে নিশানা করে তিনি বলেন, আজকের রাজনৈতিক দলগুলি মানুষের মধ্যে বিভাজন করে। কিন্তু একটা বিষয় হল, আমাদের মাতৃভূমিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, একমাত্র বিজেপিই মাতৃভূমির স্বার্থে কাজ করে। তাই আজ ভারতের সিংহভাগ মানুষের প্রথম পছন্দ বিজেপিই।

     

     

     

  • Ayush Institutes: ১১ ডিসেম্বর তিনটি আয়ুষ ইনস্টিটিউট দেশবাসীকে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Ayush Institutes: ১১ ডিসেম্বর তিনটি আয়ুষ ইনস্টিটিউট দেশবাসীকে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১১ ডিসেম্বর দেশজুড়ে তিনটি জাতীয় আয়ুষ ইনস্টিটিউট (Ayush institutes) জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল মঙ্গলবার বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১১ ডিসেম্বর দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনটি জাতীয় আয়ুষ ইনস্টিটিউট উত্সর্গ করবেন। প্রতিষ্ঠানগুলি হল, গোয়ার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদা, গাজিয়াবাদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইউনানি মেডিসিন এবং দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথি। প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাস এই স্যাটেলাইট ইনস্টিটিউটগুলি ভারতের সাবেকী চিকিৎসাশাস্ত্র এবং গবেষণার মানকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাবে। আয়ুষ পরিষেবাকেও সহজতর করবে। 

    কী বলেন কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী? 

    এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী জানান যে, ৮-১১ ডিসেম্বর গোয়াতে অনুষ্ঠিত হতে চলা ৯ম বিশ্ব আয়ুর্বেদ কংগ্রেসে আয়ুষ (Ayush institutes) ব্যবস্থার বৈজ্ঞানিকতা, কার্যকারিতা তুলে ধরা হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে সর্বানন্দ সোনোওয়াল নবম বিশ্ব আর্য়ুবেদ কংগ্রেস -এর বিষয়েও বিস্তারিত জানান। গোয়ার পাঞ্জিম-এ আন্তর্জাতিক স্তরে ৮-১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই বিশ্ব আর্য়ুবেদ কংগ্রেস আয়োজিত হবে। আয়ুষ প্রতিমন্ত্রী ডঃ মুঞ্জা পারা মহেন্দ্র ভাই এবং মন্ত্রকের সচিব বৈদ্য রাজেশ কোটেচা সহ আয়ুষমন্ত্রকের অন্যান্য আধিকারিকরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী ১১ ডিসেম্বর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

    আরও পড়ুন: ফিরছে তালিবানি বর্বরতা? আফগানিস্তানে প্রকাশ্যে শূলে চড়ানো হল এক ব্যক্তিকে

    কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী (Ayush institutes) বলেন, “এই প্রতিষ্ঠানগুলির স্থাপনা হলে চিরাচরিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় গবেষণার সুযোগ বাড়বে এবং আরও বৃহত্তর অংশের মানুষের কাছে ন্যায্য মূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। এই প্রতিষ্ঠানগুলির মাধ্যমে ভারত সরকার দেশের প্রতিটি অঞ্চলের জনগণকে আরও উন্নত মানের  স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে সক্ষম হবে।” 
     
    এই তিনটি জাতীয় আয়ুষ (Ayush institutes) প্রতিষ্ঠানে হোমিওপ্যাথি, আর্য়ুবেদ ও ইউনানি পড়ুয়াদের জন্য ৪০০ অতিরিক্ত আসন বরাদ্দ থাকবে। যারা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট পাঠক্রমে পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য এই অতিরিক্ত আসনগুলি রাখা হবে। গোয়ার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আর্য়ুবেদকে, শিক্ষা, গবেষণা ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলা হবে।   

    দিল্লির হোমিওপ্যাথির জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি হবে উত্তর ভারতের প্রথম এই ধরনের কোনো চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে আয়ুষ (Ayush institutes) স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে এটি বিশেষভাবে সহায়ক হবে।

    উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের ইউনানি ওষুধের (Ayush institutes) জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ব্যাঙ্গালোরের ইউনানি জাতীয় প্রতিষ্ঠানের স্যাটেলাইট কেন্দ্র হবে। দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ ও অন্যান্য রাজ্যের জনগণের পাশাপাশি বিদেশী নাগরিকরাও এই কেন্দ্র চিকিৎসা করাতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Jagdeep Dhankhar: প্রধানমন্ত্রীর মুখে বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপালের প্রশস্তি, কী বললেন জানেন?

    Jagdeep Dhankhar: প্রধানমন্ত্রীর মুখে বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপালের প্রশস্তি, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ছিলেন বাংলার রাজ্যপাল। মাস চারেক আগে তিনি শপথ নিয়েছিলেন দেশের চতুর্দশতম উপরাষ্ট্রপতি (Vice President)  হিসেবে। উপরাষ্ট্রপতিই পদাধিকার বলে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান। আজ, বুধবার সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে নয়া ভূমিকায় তাঁকে দেখল দেশ। এদিন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হিসেবে প্রথমবারের জন্য পরিচালনা করলেন অধিবেশন। আর এদিনই রাজ্যসভার নয়া চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    উপরাষ্ট্রপতি পদে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিলেন ধনখড়। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উনি রাজ্যপালের দায়িত্ব পালন করেছেন। সকলকে নিয়ে কাজ করতে পারেন। আমার বিশ্বাস, আমাদের সকলকে নিয়ে উনি এগিয়ে যাবেন। ওঁর মার্গ দর্শনে আমরা সমৃদ্ধ হব।

    উপরাষ্ট্রপতির (Jagdeep Dhankhar) উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি একটি সাধারণ পরিবার থেকে এসেছেন। আপনি এখন যে মাইলফলকে পৌঁছেছেন, তা দেশের অনেক মানুষের জন্য একটি বিশাল অনুপ্রেরণা। একজন কৃষকের ছেলে এবং সৈনিক স্কুলের ছাত্র। আপনার মধ্যে কৃষক এবং জওয়ান উভয়ই রয়েছে। প্রধামনন্ত্রী বলেন, আমাদের শ্রদ্ধেয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুজি আদিবাসী সম্প্রদায় থেকে এসেছেন। আমাদের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও সমাজের প্রান্তিক অংশ থেকে এসেছেন। এখন, আমাদের উপরাষ্ট্রপতি একজন কিষানপুত্র। তিনি বলেন, যেভাবে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আদিবাসী পরম্পরার সঙ্গে দেশের গৌরব বাড়াতে অনেক বড় ভূমিকা নিয়েছেন, সেভাবেই কিষানপুত্র উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে আমাদের দেশের গৌরব বাড়াবেন, সাংসদদের অনুপ্রাণিত করবে। তাঁকে অনেক শুভেচ্ছা। 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল (Jagdeep Dhankhar) যে আইনজ্ঞ, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সংসদের উচ্চকক্ষে আদালতের অনুভব করবেন না ধনখড়। তিনি বলেন, রাজ্যসভায় আপনি (উপরাষ্ট্রপতি) এমন অনেকের সঙ্গে মুখোমুখি হবেন, যাঁর সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টে আগে আপনার দেখা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার ঠিক আগের দু বছর বাংলার রাজ্যপালের দায়িত্ব পালন করেছেন ধনখড়। তখন তিনি বারংবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছেন। এর পর উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হন তিনি। এনডিএ প্রার্থী ছিলেন তিনি। ৬ অগাস্ট উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোট প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে হারিয়ে জয়ী হন ধনখড়। তিনি পান ৫২৮টি ভোট। আর মার্গারেট আলভা পান ১৮২টি ভোট। ভোটদানে বিরত ছিলেন লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলিয়ে তৃণমূলের মোট ৩৪ জন সাংসদ। অগাস্টের ১১ তারিখে উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share