Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Saket Gokhale: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    Saket Gokhale: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়ো অভিযোগ করতে নথি জাল, এই জন্যই গ্রেফতার তৃণমূলের সাকেত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) নামে ভুয়ো খবর ছড়িয়েছিলেন বলে অভিযোগ। সেজন্য জাল করেছিলেন নথিও। অন্তত পুলিশের দাবি এমনই। তার জেরে গ্রেফতার করা হল তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে (Saket Gokhale)। রাজস্থানের জয়পুর থেকে তাঁকে গ্রেফতার করেছে গুজরাট পুলিশ। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন নিজেই ট্যুইট করে সাকেতের গ্রেফতারির খবর জানান। তৃণমূলের অভিযোগ, প্রতিহিংসামূলক রাজনীতির কারণেই গ্রেফতার করা হয়েছে সাকেত গোখলেকে। ট্যুইটে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন জানান, গতকাল রাতে বিমানে নিউ দিল্লি থেকে জয়পুরে পৌঁছান সাকেত। জয়পুর বিমানবন্দরে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিল। বিমানবন্দরে নামা মাত্রই সাকেতকে গ্রেফতার করা হয়।

    প্রেস ইনফর্মেশন ব্যুরো…

    সম্প্রতি গুজরাটের মরবি ব্রিজ দুর্ঘটনা নিয়ে সাকেত গোখলের করা একটি ট্যুইটকে ভুয়ো বলে দাবি করে পাল্টা ট্যুইট করে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রেস ইনফর্মেশন ব্যুরো। ট্যুইটে সাকেত (Saket Gokhale) দাবি করেছিলেন, মরবি ব্রিজ দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘটনাস্থলে যাওয়ার খরচ হয়েছিল ৩০ কোটি টাকা। আরটিআই থেকেই এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। অথচ এমন কোনও আরটিআই ফাইল হয়নি বলেই দাবি গুজরাট সমাচারের। সূত্রের খবর, আরটিআইয়ের পুরো বিষয়টিই সাকেত গোখলের বানানো। সূত্র আরও জানিয়েছে, আরটিআইয়ের উত্তর পেতে গেলে প্রায় দু মাস সময় লাগে।

    তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন ট্যুইটে আরও জানান, মরবি সেতু বিপর্যয় নিয়ে সাকেতের একটি ট্যুইটের জন্যই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা সাজিয়েছে গুজরাট পুলিশের সাইবার সেল। হুঁশিয়ারির সুরে তিনি লেখেন, এ সব করে তৃণমূল ও বিরোধীদের মুখ বন্ধ করা যাবে না। প্রতিহিংসামূলক রাজনীতিকে অন্য পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে বিজেপি।

    প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসে আচমকাই ভেঙে পড়ে গুজরাটের মরবি সেতু। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ১৩০জনেরও বেশি মানুষের। নভেম্বরের ১ তারিখে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সাক্ষাৎ করেন দুর্ঘটনায় যাঁরা জখম হয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গেও।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম পাল্টে ‘আবাস প্লাস’! ফের মুখ্যমন্ত্রীকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Gujarat Poll: গুজরাটে শুরু দ্বিতীয় দফার নির্বাচন! ভোট দিলেন মোদি-শাহ

    Gujarat Poll: গুজরাটে শুরু দ্বিতীয় দফার নির্বাচন! ভোট দিলেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গেল দ্বিতীয় দফার গুজরাট নির্বাচন। ১৪টি জেলার ৯৩ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ আজ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আজ ভোট দেবেন। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে যেসব হেভিওয়েট প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, হার্দিক প্যাটেল, অল্পেশ ঠাকুররা। হার্দিকের বিপরীতে লড়বেন জিগনেশ মেভানি। ছোটো উদয়পুর থেকে লড়াই করবেন কংগ্রেসের সুখরাম রাথাভা।

    প্রধানমন্ত্রীর আবেদন

    আজ সকালে আমেদাবাদের নিশান পাবলিক স্কুলে ভোট দিলেন মোদি। আমেদাবাদের রনিপে ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী। রীতিমতো লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটার কার্ড দেখিয়ে ভোট দিলেন তিনি। তাঁকে ঘিরে সকাল থেকেই উৎসাহ ছিল তুঙ্গে। অনেকে রাস্তায় প্রধানমন্ত্রীকে ( Narendra Modi ) এক ঝলক দেখতেই ভিড় জমিয়ে দেন। তিনি ভোট দিতে যাচ্ছেন যখন, তখন চারিদিক থেকে  স্লোগান ওঠে তাঁর নামে। ভোট দিয়ে বেরিয়ে এসে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গুজরাটে যে ভাবে নির্বাচন হচ্ছে, তা সারা দেশের কাছে একটি দৃষ্টান্ত । এই ভোট খুব স্বচ্ছতার সঙ্গে ও ভালভাবে হচ্ছে । তিনি নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকেও ধন্যবাদ জানান।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Narendra Modi (@narendramodi)

     

    প্রধানমন্ত্রী ভোট দেবেন বলে অতিরিক্তি নিরাপত্তা চাদরে মোড়া হয়েছে সেই বুথ। এদিন ভোটগ্রহণ পর্ব শুরুর আগে সকল ভোটারদের ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি এদিন ট্যুইটে লিখেছেন, ‘দ্বিতীয় দফা গুজরাট নির্বাচনে ভোটদানের আবেদন জানাচ্ছি। বিশেষ করে যুব ও মহিলা ভোটারদের। আমি সকাল ৯ টা নাগাদ  ভোট দেব।’ 

    ভোট দেওয়ার জন্য রবিবারই রাজ্যে পৌঁছেছেন মোদি। এদিন তিনি নির্বাচনে বিজেপির জয়ের জন্য মায়ের আশীর্বাদও নেন। এদিন কড়া নিরাপত্তার মধ্যে, গান্ধীনগরে মায়ের বাড়িতে যান প্রধানমন্ত্রী। তাঁর, মায়ের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তের কয়েকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, মা হিরাবেন মোদিকে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে মায়ের সঙ্গে বসে চা-ও খেতে দেখা যায়।

    ভোটের টুকিটাকি

    দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে বিজেপি ও অরবিন্দ কেজরীবালের আপ  ৯৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। ৯০ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে কংগ্রেস। আর কংগ্রেসের জোটসঙ্গী দুটি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। আমেদাবাদ, ভদোদরা, গান্ধীনগর ও অন্যান্য জেলা জুড়ে এই ৯৩ টি আসন ছড়িয়ে রয়েছে। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শহরের নারানপুরা এলাকায় ভোট দেবেন। তাছাড়া সোমবার ভোট দেবেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন ক্রিকেটার ইরফান পাঠান, ভারতীয় দলের তারকা অল-রাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া ও ক্রুনাল পান্ডিয়া।

    প্রসঙ্গত, ১ ডিসেম্বর প্রথম দফা নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ৬৩.৩১ শতাংশ। আগামী ৮ ডিসেম্বর ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হবে। দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে ২৬,৪০৯ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ৮৪ হাজার পোলিং অফিসার মোতায়েন রয়েছে। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন নিশ্চিত করবেন তাঁরা। এদিনের নির্বাচনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৮৩৩। ২.৫ কোটির বেশি নাগরিক এই দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    পতিদার সম্প্রদায়ের আন্দোলনের বিরাট প্রভাব দেখা গিয়েছিল গত বিধানসভা নির্বাচনে। সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন হার্দিক প্যাটেল। পরে তিনি কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। তবে কয়েকমাস আগে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক। গুজরাটে প্রায় ৪০টি এমন আসন রয়েছে, যেখানে পতিদার ভোটাররা একটি নির্ধারক ভূমিকা পালন করেন। প্যাটেল সম্প্রদায় গুজরাটের জনসংখ্যার প্রায় ১৮ শতাংশ। এদিন ভোটের আগে হার্দিক প্যাটেল বলেন, ‘সবাইকে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। বিজেপি আইনশৃঙ্খলা বজায় রেখেছে এবং গুজরাটের উন্নয়নে কাজ করেছে। আমি চাই সব গুজরাটি বিজেপিকে ভোট দিন। আমাদের ভোটের ক্ষমতা প্রয়োগ করা উচিত কারণ নির্বাচন গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।’

  • Emmanuel Macron: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    Emmanuel Macron: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁ, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত (India)। আগামী বছর ভারতে হবে ওই সম্মেলন। ভারতের এই প্রাপ্তিকে সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবার সেই মোদিকেই আমার বন্ধু বলে উল্লেখ করলেন ফান্সের (France) প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। রবিবার তিনি বলেন, আমি আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস করি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে আসার জন্য।

    মাক্রঁ বলেন…

    ট্যুইট বার্তায় মাক্রঁ বলেন, এক পৃথিবী। এক পরিবার। এক ভবিষ্যৎ। ভারত জি ২০ সম্মলনে আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে। এর পরেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট লেখেন, আমি আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস করি শান্তি এবং স্থায়ী পৃথিবী রক্ষায় তিনি আমাদের এক জায়গায় নিয়ে এসেছেন বলে।

    চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি ২০ সম্মেলনের আসর বসেছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে যোগ দেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব। এই সম্মেলনেই আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। সেই মতো ডিসেম্বরের এক তারিখেই ভারত অফিসিয়ালি ওই দায়িত্ব নিয়েছে। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নয়াদিল্লিতে বসবে জি ২০ সম্মেলনের আসর। দু দিনের ওই সম্মেলন শুরু হবে ৯ তারিখে।

    আরও পড়ুন: জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র, যোগ দেবেন মমতা?

    জি ২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশের দায়িত্ব পাওয়ায় বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, আমাদের দেশ একের মন্ত্র শোনাবে। আমাদের থিম, এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ। তিনি সন্ত্রাস, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অতিমারিকেই আগামী  বিশ্বের বড় চ্যালেঞ্জ বলে অভিহিত করেছিলেন। তিনি এও বলেছিলেন, এই তিনের বিরুদ্ধেই আমাদের লড়তে হবে। প্রধানমন্ত্রী এও বলেন, বিশ্বে যাতে সাসটেনেবল লাইফস্টাইল, খাদ্য সরবরাহ, সার এবং মেডিক্যাল প্রোডাক্ট নিয়ে রাজনীতি না হয়, সে ব্যাপারে উদ্যোগী হবে ভারত।

    প্রসঙ্গত, জি ২০-র (G 20 Summit) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই এল বড় সুখবর। ৮ মাস পর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) রাজ্যকে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের। আজই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে রাজ্যকে এবিষয়ে জানানো হয়েছে। এতদিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। ফলে কেন্দ্র থেকে টাকা পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু এই টাকা ফের রাজ্যকে দেওয়া হলে এ নিয়েও জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনাতে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ পেল রাজ্য

    ৮ মাস পর কেন্দ্র থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) টাকা দেওয়া হল রাজ্যকে (PM Awas Yojana)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। মোট ১১ লক্ষেরও বেশি বাড়ির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে মোদি সরকারের এই টাকা বরাদ্দের ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    একাধিক অভিযোগ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে

    রাজ্য সরকারে বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আগেই কেন্দ্রের কাছে অভিযোগ করেছিলেন যে, কেন্দ্রীয় প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) নাম বদলে বাংলা আবাস নাম দিয়ে রাজ্য সরকার প্রচার করছিল। তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। কখনও কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল, আবার কখনও কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ, এমন একাধিক অভিযোগ জানিয়ে কখনও প্রধানমন্ত্রী, কখনও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি লিখেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এরপরেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা। আর আজ ৮ মাস পরে সেই টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। এছাড়াও সম্প্রতি, ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে এমন অভিযোগ এনে এতে CBI তদন্তের দাবি করেছিলেন ও এই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন শুভেন্দু।

    উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা শুরু করা হয় (PM Awas Yojana)। এটি একটি কেন্দ্রীয় প্রকল্প। এটি ভারত সরকারের একটি প্রকল্প যার মাধ্যমে সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মানুষদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন প্রদান করা হয়। 

     

  • Gujarat Election: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    Gujarat Election: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাত-সহ (Gujarat Election) গোটা দেশকে ‘ধ্বংস’ করে দিয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে গুজরাত নির্বাচনের প্রচারমঞ্চ থেকে এভাবেই তোপ দাগলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই গুজরাতের বিধানসভা নির্বাচন। গুজরাতে নির্বাচনের জন্য জোর কদমে প্রচার শুরু করেছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি। গুজরাটে নির্বাচন যখন কড়া নাড়ছে, সেই সময় রাহুল গান্ধীদের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ উগরে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার গুজরাতের মেহসানার একটি নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গুজরাত-সহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস আসলে স্বজনপ্রীতি, জাতপাত, সাম্প্রদায়িকতা এবং ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির মডেল।”

    আরও পড়ুন: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “গত ২০ বছরে গুজরাত অনেক বদলেছে। গুজরাত (Gujarat Election) যে আর্থিক অনটনের সম্মুখীন হয়েছিল, তা বর্তমান প্রজন্ম জানেই না। এই প্রজন্ম অভাব দেখেনি। এই প্রজন্ম যাতে অভাব না দেখে, সে জন্য আগের প্রজন্ম কঠোর পরিশ্রম করেছে।”

    কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (Gujarat Election) বলেন, “কংগ্রেস দেশকে ধ্বংস করেছে। তাই আজ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের কঠোর পরিশ্রম করতে হচ্ছে। বিজেপি এমন পক্ষপাতিত্ব ও বৈষম্যের নীতিকে কখনোই সমর্থন করেনি। এই কারণে তরুণরা আমাদের ওপর আস্থা রাখছে। কংগ্রেস সবসময় জনগণকে দরিদ্র বানিয়ে রাখতে চেয়েছিল যাতে তারা সরকারের উপর নির্ভরশীল থাকে।” প্রচারমঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “তরুণরা আত্মবিশ্বাসী যে বিজেপির নীতি ভবিষ্যতে তাদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করবে।”

    আর কী বললেন মোদি? 

    কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালীন বিদ্যুৎ সংযোগের দাবিতে পুলিশের গুলিতে যুবকসহ বেশ কয়েকজন কৃষক নিহত হয়েছিলেন বলেও এদিন অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “সেই সময় খরা সাধারণ ঘটনা ছিল। প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে আমরা গুজরাতকে (Gujarat Election) সমৃদ্ধির পথে নিয়ে এসেছি। অতীতে, ভোটের সময় জল এবং বিদ্যুৎ প্রধান সমস্যা ছিল। এই বিষয়গুলিতে কথা বলি না কারণ এই জাতীয় সমস্যাগুলি আমাদের দ্বারা সমাধান করা হয়। কংগ্রেসের শাসনকালে বিদ্যুতের সংযোগ পেতে জনগণকে ঘুষ দিতে হত। পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য, আমরা নতুন ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন এবং ট্রান্সফরমার স্থাপন করে বিদ্যুৎ খাতে সংস্কার শুরু করেছি। দুই দশক আগে মাত্র ৫ লক্ষ কৃষি সংযোগ থেকে, গুজরাতে এখন এই ধরনের ২০ লক্ষ বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে।”

    উল্লেখ্য, ১৮২ টি আসনের গুজরাত নির্বাচন (Gujarat Election) এখন জাতীয় রাজনীতিতে হট কেক। তবে শুধু কংগ্রেস নয় গুজরাতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে আম আদমি পার্টিও। এবারের গুজরাত  বিধানসভা নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কোন দল হাসবে শেষ হাসি, এখন তাই দেখার পালা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

             

  • Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ইতিহাস কেবলমাত্র দাসত্বেরই নয়। ভারতের উজ্জ্বল ইতিহাসে বহু যোদ্ধাও রয়েছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় সকলের নাম উল্লেখ নেই। তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় তুলে ধরতে হবে বলে অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi)। অসমের সরাইঘাট যুদ্ধের হিরো কম্যান্ডার জেনারেল লাচিত বারফুকানের (Lachit Barphukan) ৪০০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে এই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। একই দিনে লাচিত বারফুকানকে নিয়ে আর একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে ইতিহাস লেখার আর্জি জানানলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    প্রধানমন্ত্রীর কথা

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত তার বিচিত্র ঐতিহ্য উদযাপন এবং বীরদের স্মরণ করার মাধ্যমে অতীতের ভুল সংশোধন করেছে। তিনি বলেন, “ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে রচিত ইতিহাসের পাতা থেকে বহু বীরদের কথা হারিয়ে গিয়েছে। ভারতের ইতিহাস যোদ্ধাদের ইতিহাস, বিজয়ের ইতিহাস, আত্মত্যাগ, নিঃস্বার্থতা ও বীরত্বের ইতিহাস।” মোদী বলেন, স্বাধীনতার পরও যে ইতিহাস পড়ানো হচ্ছে তা, ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের স্বীকার। তিনি বলেছেন, “স্বাধীনতার পর দাসত্বের উদ্দেশ্য পরিবর্তনের প্রয়োজন ছিল। তবে তা করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: জামা মসজিদে মেয়েদের ‘একা’ ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা! ‘‘এটা ইরান নাকি?’’ তোপ মহিলা কমিশনের

    প্রসঙ্গত, ১৬২২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন লাচিত বারফুকন। তিনি অহম রাজ প্রতাপ সিংয়ের অধীনস্ত অহম বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন। প্রবল পরাক্রমী মুঘল সেনাবাহিনীও লাচিত এবং তাঁর বাহিনীর কাছে হার মানত। ১৬৭১ সালের সরাইঘাটের যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। লাচিত বারফুকনের বীরত্ব এবং সরাইঘাটের যুদ্ধে অহম বাহিনীর বিজয়কে স্মরণ করার জন্য ২৪ নভেম্বর অসমে লাচিত দিবস পালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদির কথায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে দাসত্বের বিরুদ্ধে বীর পুরুষ, নারীরা গর্জে উঠেছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা হয়নি। এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ কাজ করা হয়েছে। লাচিত বারফুকনের জীবন আমাদের পরিবারের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের কথা ভাবতে শেখায়। আমরা বুঝতে পারি, দেশের থেকে কোনও সম্পর্ক বড় নয়।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আর্জি

    দিল্লিতে অসম সরকারের একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে দেশের ইতিহাস লেখার জন্য আহ্বান জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “যে লিখিত ইতিহাস আমরা জানি, তা অনেক সময়ই সঠিক নয় এবং কোথাও কোথাও বিকৃতও। আমি ইতিহাসের একজন ছাত্র। বহুদিন ধরেই শুনে আসছি আমাদের ইতিহাস ঠিকভাবে পরিবেশন করা হয়নি। হয়তো সেটা সত্য়ি কথাই। কিন্তু এবার আমাদের সেটা সংশোধন করতে হবে।” দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ইতিহাসের ছাত্র ও ইতিহাসবিদদের প্রতি তাঁর আবেদন, “আমাদের ইতিহাস সঠিক নয়, এই বক্তব্যকে পেরিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করুন। একবার সেই ইতিহাস লেখা হলে, মিথ্যাভাষণের এই ধারাকে মুছে দেওয়া যাবে।” তিনি বলেন, দেশের এমন ৩০ টি মহান শাসনকালকে বেছে নিয়ে ইতিহাস লেখা হোক যাঁরা ১৫০ বছরেরও বেশি রাজত্ব করেছে, বেছে নেওয়া যাক ৩০০ এমন যোদ্ধাকে যাঁদের সাহস অনুপ্রাণিত করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gujarat Election: গুজরাটই পথ দেখাবে দেশকে! নির্বাচনী প্রচারে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী করার আর্জি হিমন্তের

    Gujarat Election: গুজরাটই পথ দেখাবে দেশকে! নির্বাচনী প্রচারে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী করার আর্জি হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে (Gujarat Election) ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে মোদিকে ফের দেশের প্রধানমন্ত্রী করার আর্জি জানালেন  বিজেপি নেতা তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Hemant Biswa Sarma)। নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বললেন, “যদি দেশে কোনও শক্তিশালী নেতা না থাকে তাহলে দেশে অরাজকতার সৃষ্টি হবে। একমাত্র মোদিই পারেন দেশকে এক সুতোয় বেঁধে রাখতে। আর গুজরাটের মানুষ রাজ্যে ফের বিজেপিকে বিপুল ভোটে জিতিয়ে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দিকে এগিয়ে দেবেন।”

    আরও পড়ুন: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি?

    গুজরাটই পথ দেখাবে

    সামনেই গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election)। সেই নির্বাচনের প্রচারেই গুজরাট গিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। কচ্ছে বিজেপির হয়ে প্রচার চালাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত করার আর্জি জানান তিনি। গুজরাটে এ নিয়ে তিনটি নির্বাচনী জনসভায় অংশ নিয়েছেন হিমন্ত। সুরাটেও সভা করেছেন তিনি। হিমন্ত বলেন, “গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে  বিজেপিকে বিপুল ভোটে জেতাতে হবে। গুজরাট নির্বাচন দেশের মানুষকে পথ দেখাবে। ” তাঁর মতে, দেশের এবং গুজরাটের সার্বিক বিকাশের জন্য কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী। তাই সেই রাজ্যের মানুষ আবার BJP-কেই ভোট দেবেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানের জন্য লড়াই

    ২০১৭ সালের নির্বাচনে (Gujarat Election) ১৮২টির মধ্যে ৯৯টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। এবার তারা ১৪০ আসনে জিতবেন বলেও নিশ্চিত হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তাঁর দাবি, কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হওয়ার জন্য লড়াই করছে। একইসঙ্গে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও নিশানা করেন তিনি। এই নির্বাচনের প্রচারে এখনও দেখা যায়নি রাহুলকে। তিনি এখন ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ নিয়ে ব্যস্ত। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর মতে, যখন যে রাজ্যে নির্বাচন হয় তখন সেই রাজ্যে থাকেন না রাহুল। রাহুল মাঠে নেমে লড়াই করতে ভয় পান বলেও কটাক্ষ করেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    Saudi Arabia Visa: ভিসা পেতে ভারতীয়দের লাগবে না পিসিসি, বড় ঘোষণা সৌদি আরবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য ভারতীয়দের (Indian Citizens) আর প্রয়োজন হবে না পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের (PCC)। বৃহস্পতিবার ট্যুইট করে একথা ঘোষণা করা হয়েছে সৌদি দূতাবাসের তরফে। ওই দূতাবাসের তরফে এও জানানো হয়েছে, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। সৌদি দূতাবাসের তরফে এই ঘোষণার জেরে উপকৃত হবেন যাঁরা কর্মসূত্রে সৌদি আরব যেতে চান, তাঁদের পাশাপাশি পর্যটকরাও।

    কী বলা হয়েছে ট্যুইট-বার্তায়? 

    ভারতে সৌদি দূতাবাসের তরফে ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়েছে, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা (Saudi Arabia Visa) পাওয়ার জন্য আর পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে না। সৌদি আরব ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করতে এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব পাওয়ার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ভারতীয় নাগরিকদের ভিসার আবেদন করার পদ্ধতি দ্রুততর হবে, পর্যটন সংস্থাগুলি সহজেই ভারতীয়দের সৌদি ট্যুরের ব্যবস্থাপনা করতে পারবে এবং পর্যটকদের ভিসা পেতে একটি নথি কম লাগবে।

    সৌদি দূতাবাসের বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, সৌদিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসরত ২০ লক্ষ ভারতীয় নাগরিকের অবদানকে স্বাগত জানাচ্ছে দূতাবাস। দেশ ছেড়ে অন্য কোনও দেশে চাকরি কিংবা বসবাস বা দীর্ঘ মেয়াদি ভিসা পেতে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দাখিল করতে হয়। এই সার্টিফিকেটে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ক্রিমিনাল রেকর্ডের খতিয়ান থাকে। সৌদির ভিসা পেতে গেলে এই সার্টিফিকেটই আর দাখিল করতে হবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতে মজেছে আরব! নয়াদিল্লিতে সৌদি প্রধানমন্ত্রী, হিন্দিতে দীপাবলির শুভেচ্ছা আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের

    প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত জি ২০ সম্মেলনে মোদির পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ বিন সলমন। সেখানেই সাক্ষাৎ হয় এই দুই রাষ্ট্রনেতার। এর পরেই ভারতীয়দের ভিসা (Saudi Arabia Visa) দেওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে হবে না বলে ঘোষণা করল সৌদি দূতাবাস। ঘটনাটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat: দক্ষিণ ভারতের প্রথম বন্দে-ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধন মোদির, কোথায় আলাদা এই ট্রেন?

    Vande Bharat: দক্ষিণ ভারতের প্রথম বন্দে-ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধন মোদির, কোথায় আলাদা এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ভারতে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। কর্নাটক সফরে গিয়ে শুক্রবার বেঙ্গালুরুর কেএসআর (KSR) রেলওয়ে স্টেশন থেকে এই ট্রেনকে প্রথম বারের জন্যে সবুজ পতাকা দেখান তিনি।

    চেন্নাই থেকে মাইসুরু রুটে যাতায়াত করবে এই ট্রেন। এটি দেশের পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express)। তবে দক্ষিণ ভারতে এই ট্রেন এই প্রথম। প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে জানানো হয়েছে, শিল্পের হাব চেন্নাই এবং তথ্যপ্রযুক্তি ও স্টার্টআপ-এর হাব বেঙ্গালুরু এবং পর্যটনকেন্দ্র মাইসুরুর মধ্য়ে যোগাযোগ আরও মসৃণ করবে এই ট্রেনটি। 

    সাউদার্ন রেলওয়ের তরফেও ট্যুইট করে জানানো হয়েছে বিষয়টি। 

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

     

     

    এই ট্রেন অন্যান্য ট্রেন থেকে আলাদা কেন?

    • বন্দে ভারত এক্সপ্রেস সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে। ট্র্যাক ও সিগন্যাল পারমিট থাকলেই একমাত্র এই গতিবেগে পৌঁছনো সম্ভব।
    • ট্রেনটিতে ১৬টি কামরা রয়েছে। শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতোই আসন ক্ষমতা রয়েছে এই ট্রেনের।
    • বন্দে ভারতে উভয় প্রান্তে অ্যারোডাইনামিক্যালি ডিজাইন করা ড্রাইভার কেবিন রয়েছে।
    • ১১০ কিলোমিটার সফল ট্রায়াল রানের পরে, এই নতুন ট্রেনের দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়াল রান কোটা-নাগদা সেকশনে শুরু হয়েছে।
    • প্রযুক্তি এবং নিরাপত্তার দিক থেকে ট্রেনটিতে বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
    • চেন্নাইয়ের ইনটিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে (ICF) তৈরি হয়েছে এই ট্রেন।
    • এই ট্রেনের ব্রেকিং সিস্টেমে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে।
    • পাওয়ার কনসামশন কমিয়ে যাতে এর ব্যবহার সম্ভব হয় সেদিকেই নজর দিয়েছে আইসিএফ।
    • শুধু অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহারই নয়, বন্দে ভারতে যাত্রী নিরাপত্তা ও যাত্রী স্বচ্ছন্দ্যকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
    • চেয়ার কার, এক্সিকিউটিভ চেয়ার কার মিলিয়ে মোট যাত্রী সংখ্যা ১১২৮। স্বয়ংক্রিয় মোটরের সাহায্যে চলে এই ট্রেন।
    • ২০২৩-এর ১৫ অগস্টের আগে গোটা দেশে ৭৫টি বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করা হবে। তার পর সেগুলি দাপিয়ে বেড়াবে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। 
    • দুর্দান্ত মানের বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি করেছে চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gujarat elections 2022:  সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে গুজরাটে প্রচার শুরু মোদির

    Gujarat elections 2022:  সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে গুজরাটে প্রচার শুরু মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Elections 2022)। ফের তিন দিনের গুজরাট সফরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার সকালে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে (Somnath Temple) পুজো দিয়ে দেবতার আশীর্বাদ নেন তিনি। মোদি মোদি ধ্বনিতে ভরে ওঠে মন্দির চত্বর। পরে ভেরাভালের এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে জনসভায় বক্তৃতা দিয়ে প্রচারের বিউগলটি বাজিয়ে দিলেন মোদি। এদিনই সৌরাষ্ট্র অঞ্চলে তিনটি জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ধোরাজি, আমরেলি ও বোটাদেতে সমাবেশেও অংশ নেন তিনি।

    নিজের রাজ্য গুজরাটে…

    শনিবারই নিজের রাজ্য গুজরাটে (Gujarat) গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তিনি যোগ দেন একটি রোড-শোয়ে। করেন র‌্যালিও। এ দুটিই হয় ভালসাদে। মোদি বলেন, বিজেপির সঙ্গে গুজরাটবাসীর সম্পর্ক কোনও দিন ভাঙবে না। তিনি বলেন, যাঁরা গুজরাটের অপমান করেন, তাঁরা এ রাজ্যে পায়ের তলায় মাটি খুঁজে পাবেন না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই সব মানুষদের সম্পর্কে সাবধান, যাঁরা গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চান। এবং আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলেন। তিনি বলেন, এঁরা গুজরাট এবং গুজরাটিদের অপমান করতে চান। তাঁরা বিদেশেও আমাদের দেশের নাম খারাপ করার চেষ্টা করছেন। বিজেপি প্রার্থীদের জন্য প্রধানমন্ত্রী দোরে দোরে প্রচারও করতে চান বলে বিজেপির একটি সূত্রে খবর। আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে তিনি প্রায় ৩০টি র‌্যালিতে অংশ নেন।

    কেবল প্রধানমন্ত্রী নন, রবিবার গুজরাটে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এদিন তিনি তাপি জেলার নিজার এবং নর্মদা জেলার দেদিয়াপাদায় গিয়েছেন। গুজরাটে ডিসেম্বরে ভোট (Gujarat elections 2022) হবে দু দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ওই মাসেরই ৫ তারিখে। দু দফায় মোট ১৮২টি কেন্দ্রের প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে। জানা গিয়েছে, নভেম্বরের ২৮ তারিখে দেড়শোটিরও বেশি মিছিল করার পরিকল্পনা করেছে বিজেপি। এই মিছিলগুলি হবে প্রথম দফায় যে ৮৯ কেন্দ্রে ভোট হবে, সেগুলিতে। এই মিছিলগুলিতে অংশ নেবেন বিজেপির মহিলা নেতাদের পাশাপাশি দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। এঁদের মধ্যে থাকবেন সংশ্লিষ্ট জেলার বিজেপির মহিলা মোর্চার প্রেসিডেন্টরাও। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ৮ তারিখে হবে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

LinkedIn
Share