Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    Narendra Modi: “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর ২০০ তম জন্মবার্ষিকী। এই নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। সেখানেই দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্মতিথির সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি সকাল ১১ টায় এই অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী পূজা ও যজ্ঞও করেন। এর পাশাপাশি তিনি সেখানে জাতির উদ্দেশে বক্তৃতাও দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা।”

    প্রধানমন্ত্রী মোদির বক্তব্য

    তিনি এদিন বলেন, “মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী বিশ্বাস করতেন যে আমাদেরই বিশ্বকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাওয়া উচিত। মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর দেখানো পথ কোটি কোটি মানুষের মনে আশা জাগিয়েছে।” মহর্ষি দয়ানন্দ নারীশিক্ষার জন্য প্রচার করেছেন, এই কথা উল্লেখ করে মোদি বলেন, “মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী ভারতের নারীর ক্ষমতায়নের জন্য একটি কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন এবং সামাজিক বৈষম্য, অস্পৃশ্যতা এবং এই জাতীয় অনেক অনাচারের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী অভিযান শুরু করেছিলেন।”

    তিনি জানিয়েছেন, যে দেশে দয়ানন্দ জন্মগ্রহণ করেছেন, সেই দেশেই তাঁর জন্ম হয়েছে বলে তিনি সৌভাগ্যবান। তিনি জানিয়েছেন, বাল গঙ্গাধর তিলক, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং রাম প্রসাদ বিসমিলের মত অনেক স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর দ্বারা অত্যন্ত অনুপ্রাণিত ছিলেন। এছাড়াও মোদি এদিন তাঁর ‘সবকা সাথ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রার্থনা’ মন্ত্রেরও আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তাঁদের নীতি, প্রচেষ্টায় কোনও ভেদাভেদ বা বৈষম্য নেই। সমাজের দরিদ্র, পিছিয়ে পড়া, বঞ্চিতদেরও সমস্ত অধিকার দেওয়া হয় ও তাঁদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশ গর্বের সঙ্গে ‘আমাদের ঐতিহ্যের উপর গর্ব’ করার আহ্বান জানাচ্ছে। আজ দেশ পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলছে যে আমরা দেশে আধুনিকতা আনার পাশাপাশি আমাদের ঐতিহ্যকেও সমৃদ্ধ করব।”  

  • Narendra Modi: দিল্লি-জয়পুর এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিস্তারিত

    Narendra Modi: দিল্লি-জয়পুর এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি-জয়পুর এক্সপ্রেস হাইওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোট ১,৩৮৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই এক্সপ্রেসওয়ে দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রস্তাবিত এই বিশাল সড়ক প্রকল্পের অন্যতম অংশ দিল্লি-দৌসা-লালসট ২৪৬ কিলোমিটার সড়কের উদ্বোধন করেন। এর ফলে দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে যাতায়াতের সময় অনেকটাই কমে আসবে। এখন ১২ ঘণ্টাতেই এক শহর থেকে অন্য শহরে পৌঁছনো যাবে। মহর্ষি দয়ানন্দের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এদিন এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করলেন তিনি। নতুন এই রাস্তা দিয়ে দিল্লি থেকে জয়পুরে যেতে এখন থেকে লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। আগে লাগত ৫ ঘণ্টা। নতুন রাস্তার ফলে ভ্রমণসময় এক ধাক্কায় দেড় ঘণ্টা কমবে বলে জানা গিয়েছে।

    দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটির জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ প্রায় ১২ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। তবে এই এক্সপ্রেসওয়ের সব থেকে উল্লেখযোগ্য বিষয়, রাস্তাটি সম্পূর্ণ হলে দিল্লি থেকে মুম্বাই যাওয়ার জন্য এখন যে-সময় লাগে তার চেয়ে অন্ততপক্ষে ৫০ শতাংশ কম সময় লাগবে। আগে সড়ক পথে দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগত প্রায় ১ দিনের মতো, ২৪ ঘণ্টা। নতুন রাস্তাটি খুলে গেলে সেটা নেমে আসবে ১২ ঘণ্টায়! তার মানে, এই পথে ১০-১২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে।

    দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়েটি ছটি রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে (Narendra Modi)। যথাক্রমে দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ও মহারাষ্ট্র। এই নতুন এক্সপ্রেসওয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহরকেও যুক্ত করবে। যেমন– কোটা, ইন্দোর, জয়পুর, ভোপাল, ভদোদরা, সুরাট। এ ছাড়াও এটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্টে পৌঁছনো আগের চেয়ে সহজ করে দেবে। যুক্ত করবে ১৩টি বন্দরকে। আসন্ন গ্রিন ফিল্ড এয়ারপোর্ট, যেমন জেওয়ার এয়ারপোর্ট বা নভি মুম্বই এয়ারপোর্টে পৌঁছনোটাও এর ফলে সহজ হয়ে উঠবে।

    আরও পড়ুন: বাবাকে ঠেলা গাড়িতে হাসপাতাল নিয়ে গেল ৬ বছরের একরত্তি, ভাইরাল মধ্যপ্রদেশের ভিডিও

    এই এক্সপ্রেসওয়েটি তৈরির জন্য ৫ টি রাজ্য-দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের মোট ১৫,০০০ হেক্টর জমি নেওয়া হয়েছে। এটিই দেশের দীর্ঘতম এক্সপ্রেসওয়ে। মঙ্গলবার দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ের সোহনা-দৌসা অংশ সর্বসাধারণের যাতায়াতের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

    প্রথমে ২০১৮ সালে এই প্রজেক্টের জন্য ৯৮,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল (Narendra Modi)। এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরির জন্য মোট ১২ লক্ষ টন স্টিল ব্যবহারের কথা ছিল। হাওড়া ব্রিজ তৈরিতে যা স্টিল ব্যবহৃত হয়েছিল তার ৫০ গুণ স্টিল ব্যবহার হচ্ছে এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

       

     

  • Delhi Mumbai Expressway: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের

    Delhi Mumbai Expressway: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার জন্য এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ সেই এক্সপ্রেসওয়ের কিছুটা অংশের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে৷ রবিবার ওই অংশের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামীকাল এই এক্সপ্রেসওয়ের সোহনা-দাউনা অংশ উদ্বোধন করবেন মোদি। দিল্লি থেকে দৌসা হয়ে লালসট পর্যন্ত ২৪৬ কিলোমিটার রাস্তা আগামিকাল থেকে সাধারণ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যাবে৷ নতুন এই রাস্তা দিয়ে দিল্লি থেকে জয়পুরে যেতে এখন থেকে সময় লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। আগে লাগত ৫ ঘণ্টা। নতুন রাস্তার ফলে যাতায়াতের সময় এক ধাক্কায় দেড় ঘণ্টা কমবে বলে জানা গিয়েছে।

    সেজে উঠেছে দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের একটা অংশ

    দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের মোট ১৩৮৬ কিলোমিটার পথ তৈরির কেন্দ্রীয় প্রকল্পটির জন্য ১২ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র। তবে এই এক্সপ্রেসওয়ের সব থেকে বড় বিষয় হল, রাস্তাটি সম্পূর্ণ হলে দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার জন্য এখন যেই সময় লাগে তার চেয়ে অন্ততপক্ষে ৫০ শতাংশ কম সময় লাগবে। আগে সড়ক পথে দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগত প্রায় ১ দিনের মত, ২৪ ঘণ্টা। নতুন রাস্তাটি খুলে গেলে সেটা নেমে আসবে ১২ ঘণ্টায়! তার মানে, এই পথে ১০-১২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে।

    এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে?

    দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়েটি মোট ছটি রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে। সেই রাজ্যগুলি হল দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ও মহারাষ্ট্র। আবার এটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহরকেও নতুন করে যুক্ত করবে। যেমন–কোটা, ইন্দোর, জয়পুর, ভোপাল, ভদোদরা, সুরাট। এছাড়াও এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্টে পৌঁছনো হয়ে যাবে আগের থেকে সহজ। যুক্ত করবে ১৩টি বন্দরকে। আসন্ন গ্রিন ফিল্ড এয়ারপোর্ট, যেমন জেওয়ার এয়ারপোর্ট বা নাভি মুম্বই এয়ারপোর্টে পৌঁছনোটাও এর ফলে সহজ হয়ে উঠবে।

    কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি এই এক্সপ্রেস কিছু ছবি ও ভিডিও ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন৷ মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়েছে৷ অনেকেই গড়কড়ির সেই ট্যুইট রিট্যুইট করেছেন৷ সেই তালিকায় রয়েছেন আনন্দ মাহিন্দ্রাও৷

  • PM Modi: ‘আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। শনিবার ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অফ ফিজিওথেরাপিস্টের ন্যাশনাল কনফারেন্সে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট ও খেলো ইন্ডিয়া মুভমেন্ট ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে। সুস্বাস্থ্যের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যোগাসনের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    সম্প্রতি চিকিৎসা ব্যবস্থার এই ক্ষেত্রকে পেশার সম্মান দিয়েছে কেন্দ্র। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, চিকিৎসাক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হচ্ছে। কোনও চোট, ব্যাথার ক্ষেত্রে যুব থেকে বৃদ্ধ, খেলোয়াড় সকলের যাবতীয় সমস্যা দূর করেন ফিজিওথেরাপিস্টরা। তিনি বলেন, কঠিন সময়ে আশার আলো, সুস্থ হয়ে ওঠার আশা হয়ে উঠছেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন কোনও ব্যক্তি হঠাৎ আঘাত পান বা দুর্ঘটনাগ্রস্ত হন, তখন শুধুমাত্র শারীরিক চোটই নয়, মানসিকভাবেও ভেঙে পড়েন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতাও তৈরি হয়। ফিজিওথেরাপি শুধু শারীরিকভাবে সুস্থই করে না, মানসিক শক্তিও জোগায়। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। তিনি বলেন, আপনাদের পেশা থেকে পেশাদারিত্ব থেকে প্রেরণা পাওয়া যায়। নিজেদের ক্ষেত্রে আপনারা নিশ্চয়ই এটা শিখেছেন যে চ্যালেঞ্জের থেকে অনেক বেশি মজবুত হয় আপনাদের ভিতরের ক্ষমতা। সামান্য উৎসাহ ও সাহায্যেই কঠিন থেকে কঠিনতর প্রতিবন্ধকতাকে হার মানানো সম্ভব।

    আরও পড়ুুন: ‘জঙ্গি’কে নিয়ে তথ্যচিত্র, এবার আঁতুড়ঘরেই ‘বয়কটে’র হুমকি বিবিসিকে

    মোদি (PM Modi) বলেন, সব থেকে ভাল ফিজিওথেরাপি তিনিই, যিনি রোগীর সমস্যা বুঝে চিকিৎসা করেন। অর্থাৎ সোজা কথায় বলতে গেলে আপনার পেশাই আপনাকে আত্মনির্ভরতা শেখায়। মানুষকে আত্মনির্ভর করাই আপনাদের লক্ষ্য। একজন ফিজিওথেরাপিস্ট এটাও জানেন যে যখন চিকিৎসক ও রোগী মিলিতভাবে চেষ্টা করেন, তখনই সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। একইভাবে সরকারের কাজও পরিচালিত হয়। জনগণের সমর্থনেই সরকারের সাফল্য সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশ স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষপূর্তিতে আজাদির অমৃত মহোৎসব পালন করছে। আমি অত্যন্ত খুশির সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাদের সরকার ফিজিওথেরাপিকে পেশার স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বলেন, আমার মতে, ফিজিওথেরাপির সঙ্গে যদি যোগাসন যুক্ত হয়, তাহলে তা আরও কার্যকরী হয়ে উঠবে। টেলিমেডিসিনেরও ব্যবহার করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India Defence Export: প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের রফতানি ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি! রাজ্যসভায় জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    India Defence Export: প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের রফতানি ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি! রাজ্যসভায় জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে বিজেপি সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে নানান প্রসঙ্গ তুলছেন বিরোধীরা। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) দেড় ঘন্টার ভাষণের মধ্যেও স্লোগানের ঝড় তোলে বিরোধী পক্ষ। পুরো ঘটনায় বেজায় চটেছেন নমোও। বিপক্ষকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গরীব মানুষের রুটি-রুজির জন্য কাজ করেছি আমরা।’ বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় সরকারের মেয়াদের নয় বছরে যে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে তার বিস্তারিত বিবরণ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রতিরক্ষায় স্বনির্ভর

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিভিন্ন সেক্টরে ‘আত্মনির্ভরতা’র উপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের রফতানি এখন ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি।” প্রতিরক্ষা খাতে স্বনির্ভরতার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে সরকার এই সেক্টরে খুব ভাল কাজ করেছে। সবুজ অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য তার সরকারের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে সবুজ কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বাড়ছে। 

    কর্মসংস্থানের সুযোগ

    প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “গত নয় বছরে, অর্থনীতির প্রসারের সাথে, নতুন খাতে নতুন সুযোগ এসেছে। দেশ যেভাবে সবুজ অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে সবুজ চাকরির সম্ভাবনা বাড়ছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়া পরিষেবা ক্ষেত্রে এক নতুন উচ্চতায়। ৯০,০০০ নিবন্ধিত স্টার্টআপগুলিও কর্মসংস্থানের জন্য নতুন দরজা খুলে দিয়েছে। আত্মনির্ভর ভারত যোজনা থেকে ৬০ লক্ষেরও বেশি নতুন কর্মচারী উপকৃত হয়েছেন। আমরা এই যোজনার মাধ্যমে বিভিন্ন সেক্টর খুলেছি।”

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচারের অর্থে ‘প্রপার্টি-ডিল’! ১.৪ কোটি টাকা ছিল ‘পার্ট-পেমেন্ট’! বাকি টাকার খোঁজে ইডি

    রাজ্যসভায় প্রধানমন্ত্রী ভাষণ শুরু করতেই বিরোধীদের স্লোগান শুরু হয়। হট্টগোলের মধ্যেই নিজের বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সংসদে কিছু মানুষের ব্যবহার দেশের মানুষের কাছে হতাশাজনক। যতই আমাকে কাদা ছোঁড়া হবে পদ্ম ততই প্রস্ফুটিত হবে’। এরপরই কংগ্রেসকে নিশানা করে নমো বলেন, ‘আমাদের বিরোধীরা বলেছেন বুনিয়াদ তাঁরা তৈরি করেছেন। কংগ্রেস বলছে ৬০ বছর ধরে তাঁরা দেশের বুনিয়াদ তৈরি করেছে। কিন্তু ২০১৪-এ এসে আমরা দেখলাম শুধু বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে’।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) কংগ্রেসকে (Congress) কার্যত ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বৃহস্পতিবার বাজেট অধিবেশনে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই কংগ্রেসকে নিশানা করেন মোদি।

    প্রসঙ্গ: নেহরু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, নেহরু যদি এতই মহান ব্যক্তিত্ব হতেন, তাহলে তাঁর পরিবার কেন নেহরু পদবি ব্যবহার করছেন না?

    প্রসঙ্গ: উপজাতি কল্যাণ

    মোদি বলেন, কংগ্রেস যদি উপজাতির মানুষদের কল্যাণের স্বার্থে কাজ করত, তাহলে একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকেও আমাকে এত পরিশ্রম করতে হত না। তিনি বলেন, দশকের পর দশক ধরে উপজাতি সম্প্রদায়ের কল্যাণ উপেক্ষিত হয়েছে। আমরা তাদের কল্যাণ কামনাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। দেশের মানুষ বারবার কংগ্রেসকে প্রত্যাখান করেছে। মানুষ তাঁদের দেখছে, শাস্তিও দিচ্ছে। তিনি বলেন, গোটা দেশে আমরা ১০০টি গ্রামকে চিহ্নিত করেছি। এই জেলাগুলিতে শিক্ষা, পরিকাঠামো এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করা হয়েছে। এতে উপকৃত হয়েছেন তিন কোটিরও বেশি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    প্রসঙ্গ: বিরোধী

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, বিরোধীরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তির বিপক্ষে। তাঁরা দেশের কথা ভাবেন না। তাঁরা ভাবেন কেবল রাজনীতির কথা। তিনি বলেন, ভারতীয় বিজ্ঞানী, যাঁরা কোভিড ১৯ অতিমারির সময় ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছিলেন, তাঁদেরও অসম্মান করা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাহায্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা প্রাণপাত করছি।

    প্রসঙ্গ: আত্মনির্ভর ভারত

    মোদি বলেন, প্রতিরক্ষা খাতে ভারত রফতানি করেছে এক লক্ষ কোটিরও বেশি। নতুন নতুন কোম্পানি তৈরি হচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত গড়তে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছেন সাধারণ মানুষ। তাই দেশের ২৫ কোটি পরিবারে গ্যাস কানেকশন রয়েছে।

    প্রসঙ্গ: কংগ্রেস

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, কংগ্রেস বলত গরিবি হঠাও। কিন্তু চার দশকেরও বেশি সময় ধরে তারা কিছুই করেনি। অথচ দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে অমরা নিরলস চেষ্টা করে চলেছি। তিনি বলেন, কংগ্রেস কেবল টোকেনিজমে বিশ্বাস করে। দেশের নানা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা কোনওদিন করেনি।

    প্রসঙ্গ: কর্মসংস্কৃতি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কর্মসংস্কৃতি বদলে ফেলেছি। প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগিয়েই আমরা এটা করেছি। আমাদের লক্ষ্যই হল গতি বাড়ানো এবং স্কেলের উন্নতিকরণ।

    আরও পড়ুুন: দুর্নীতির কথা কবুল এসএসসির! বাতিল হতে চলেছে ৮০০ শিক্ষকের চাকরি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Lukhnow: লখনউয়ে শুক্রবার গ্লোবাল ইনভেসটর সামিটের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Lukhnow: লখনউয়ে শুক্রবার গ্লোবাল ইনভেসটর সামিটের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী কাল ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশ (Uttarpardesh) ও মহারাষ্ট্রে (Maharastra) ঝটিকা সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। এদিন উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউতে (Lucknow) সকাল ১০টায় গ্লোবাল ইনভেস্টর সামিট ২০২৩ (UP Global Investors Summit 2023)-এর সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর দুপুরে সেখান থেকে মুম্বই যাবেন মোদি। মুম্বইয়ের (Mumbai) ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস (Chhatrapati Shivaji Maharaj Terminus) থেকে সোলাপুর বন্দে ভারত (Vande Bharat train) এবং মুম্বাই-সাইনগর শিরডি বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট

    উত্তরপ্রদেশে, গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট চলবে ১০ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। স্বাস্থ্যক্ষেত্র, কৃষি, পুষ্টি, ক্ষমতা হোক বা উদ্ভাবন- সব জায়গায় সবদিক থেকে ভারতে নতুন নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে এই সম্মেলন এমনটাই অনুমান বাণিজ্যিক মহলের। ‘Invest UP 2.0’-র সূচনা করবেন মোদি।  ইনভেস্ট ইউপি 2.0 হল উত্তরপ্রদেশে একটি ব্যাপক, বিনিয়োগকারী কেন্দ্রিক এবং পরিষেবা ভিত্তিক বিনিয়োগ ইকোসিস্টেম যা বিনিয়োগকারীদের প্রাসঙ্গিক, সুনির্দিষ্ট এবং মানসম্মত পরিষেবা প্রদান করার চেষ্টা করে। 

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    নানা আন্তর্জাতিক টানাপড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের অর্থনীতি নিয়ে আশার আলো দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কেন্দ্রীয় বাজেটের পর উত্তরপ্রদেশ সরকার আয়োজিত বিনিয়োগকারীদের এই সম্মেলন জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে অনুমান। 

    মুম্বইয়ে বন্দে ভারত-এর সূচনা

    মুম্বাই-সোলাপুর বন্দে ভারত ট্রেন হবে দেশের নবম বন্দে ভারত ট্রেন। নতুন বিশ্বমানের ট্রেনটি মুম্বাই এবং সোলাপুরের মধ্যে সংযোগ উন্নত করবে এবং গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান যেমন সোলাপুরের সিদ্ধেশ্বর, আক্কালকোট, তুলজাপুর, সোলাপুরের কাছে পান্ধরপুর এবং পুনের কাছে আলন্দির মতো গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থানগুলিতে ভ্রমণের সুবিধা দেবে। মুম্বাই-সাইনগর শিরডি বন্দে ভারত ট্রেন হবে দশম বন্দে ভারত ট্রেন। এটি মহারাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান যেমন নাসিক, ত্রিম্বকেশ্বর, সাইনগর শিরডি, শনি সিঙ্গানাপুরের সংযোগ উন্নত করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Poshan Scheme: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয়! এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ টিম

    PM Poshan Scheme: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয়! এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে বাংলায়, এই অভিযোগ জানিয়ে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল বা ক্যাগকে অডিটের অনুরোধ করল শিক্ষামন্ত্রক। এবার তাই পিএম পোষণ প্রকল্পের আর্থিক খরচের হিসেব দেখতে রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ দল। প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকায় রাজ্যে মিড ডে মিল পায় ছাত্রছাত্রীরা। সেখানেই ধরা পড়েছে আর্থিক গরমিল। নবান্ন সূত্রে খবর শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি রাজ্যের অর্থ দফতরের আধিকারিকদের নিয়েও বৈঠক করবে সিএজি অডিটের এই বিশেষ টিম।

    প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্প 

    রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের পরিচালনা করে থাকে স্কুল শিক্ষা দফতর। এই প্রকল্পে সরকারি স্কুলে পাঠরত প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। মিড ডে মিল ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পে বালভাতিকা পেয়ে থাকে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা। এর মাধ্যমে প্রাক-প্রাথমিক স্তরেও পড়ুয়াদের গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই প্রকল্পের মাধ্যমে গোটা দেশে ১১ লক্ষ ২০ হাজার সরকারি স্কুলের প্রায় ১১ কোটি ৮০ লক্ষ পড়ুয়া উপকৃত হয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    কেন্দ্রের অভিযোগ

    কেন্দ্রের দাবি, রাজ্যে গত ৩ বছর ধরে এই প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে। তাই ক্যাগকে বিশেষ ভাবে হিসাব নিকেশ করার অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র। বলা হয়েছে, ক্যাগের রিপোর্ট অনুযায়ী এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে। সম্প্রতি রাজ্যে এসে জেলা থেকে শহরের বিভিন্ন স্কুলে মিড ডে মিল প্রকল্প পরিদর্শন করে গেছে কেন্দ্রীয় দল। জয়েন্ট রিভিউ মিশনের অধীনে ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল রাজ্যে এসেছিল কয়েক দিন আগেই। স্কুলগুলি পরিদর্শন করার পাশাপাশি রাজ্যের মিড ডে মিল কেমন ভাবে চলছে তা দেখতে একাধিক জেলাও ঘুরেছিল ওই প্রতিনিধি দল। তারপরই সেই প্রতিনিধি দল দিল্লিতে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট জমা দেয়। মনে করা হচ্ছে সেই রিপোর্টের প্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিএজি অডিট করার নির্দেশ দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Prime Minister: ‘ভারতের অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না কেউ কেউ’, বিরোধীদের খোঁচা প্রধানমন্ত্রীর

    Prime Minister: ‘ভারতের অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না কেউ কেউ’, বিরোধীদের খোঁচা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেউ কেউ ভারতের (India) অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না। বুধবার এই ভাষায়ই বিরোধীদের আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন বাজেটের জবাবী ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কেউ কেউ ভারতের অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না। শেষ ন বছর ধরে সারা দেশে ৯০ হাজার স্টার্ট আপ চালু হয়েছে। তিনি বলেন, সারা পৃথিবীতে এটিই তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট-আপ তৈরির দেশ। সেই উন্নতি কেউ কেউ সহ্য করতে পারছে না। ইউপিএ জমানায় যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ভারতের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুর্নীতি দেখে ভারত। সেই সময় ভারতে সব চেয়ে বেশি মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি। সেই দশ বছরে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত নিজের অবস্থান নষ্ট করেছে। 

    মোদি উবাচ…

    বিশ্বের অন্য কয়েকটি দেশের তুলনায় ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা যে ভাল, এদিন সে প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন মোদি (Prime Minister)। বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ বিগ্রহের কারণে অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেখেছে। কোনও কোনও দেশে মুদ্রাস্ফীতি তীব্র আকার ধারণ করেছে, কোথাও কোথাও বেকারত্বের করাল থাবা এসে গ্রাস করেছে। তার মধ্যে রয়েছে আমাদের প্রতিবেশী দেশও। এই কঠিন সময়েও ভারত পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উপস্থিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে! সংসদে বিস্ফোরক সুকান্ত

    আদানি বিতর্ককে হাতিয়ার করে মঙ্গলবার লোকসভায় ঝড় তুলেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গতকাল দেখেছিলাম, একজনের ভাষণের সময় বেশ কয়েকজন তো আনন্দের সঙ্গে বলেছিলেন যে এটাই হতে হত। ওঁরা হয়তো ভালভাবে ঘুমিয়েছেন। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে উঠতে পারেননি। তিনি বলেন, দেশের ১৪০ কোটি মানুষ যে ঘটনার জন্য গর্বিত, তাতে কয়েকজন মানুষ দুঃখিত। এই ধরনের মানুষদের আত্মসমীক্ষা করা উচিত। 

    প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) বলেন, নৈরাশ্যে ডুবে থাকা কিছু লোক দেশের উন্নতি মেনে নিতে পারছেন না। দেশের মানুষের উন্নতি তাঁদের নজরে আসছে না। এই নৈরাশ্য এমনি এমনি আসেনি। বারবার জনতার কাছে ধাক্কা খেয়ে এই অবস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Narendra Modi Jacket: প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি জ্যাকেট পরে সংসদে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi Jacket: প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি জ্যাকেট পরে সংসদে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোশাক নিয়ে সবসময়ই চর্চা করতে দেখা যায় দেশবাসীদের। তাঁর কোনও কোনও পোশাক তাক লাগিয়ে দেয় বিশ্ববাসীর। আজও ফের পোশাকের জন্য নজর কাড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার সংসদের বাজেট অধিবেশনে আকাশি নীল রংয়ের জ্যাকেট পরে দেখা গেল তাঁকে। তবে জানেন কি এই জ্যাকেট সাধারণ কোনও জ্যাকেট নয়! কারণ এই জ্যাকেট কাপড়ের নয়, প্লাস্টিক বোতলের তৈরি। প্রধানমন্ত্রীর এই জ্যাকেটের বিশেষত্বই হল, সেটি কাপড়ের তৈরি নয়, বরং ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক বোতলের রিসাইকেল ঘটিয়ে তৈরি করা হয়েছে। আর এই নিয়েই এখন হইহই পড়ে গিয়েছে দেশে।

    মোদির পরনে প্লাস্টিকের বোতলের জ্যাকেট

    গত সোমবার বেঙ্গালুরুতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইকের শুভ সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ইন্ডিয়ান অয়েল-এর তরফে তাঁকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি করা একটি জ্যাকেট উপহার দেওয়া হয়। আর আজ, বুধবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ধন্যবাদ জ্ঞাপন ভাষণের পরিপ্রেক্ষিতে বক্তব্য রাখতে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তাঁর পরনে দেখা যায় এক বিশেষ ধরণের জ্যাকেট। পরিবেশ রক্ষার লড়াই করতে হবে সকলকে। এই বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদি আগেই দিয়েছিলেন। আর এবার তিনি আবার সেই বার্তাই দিলেন, তবে অন্যভাবে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে! সংসদে বিস্ফোরক সুকান্ত

    ‘আনবটলড ইনিশিয়েটিভ’

    ইন্ডিয়া অয়েল কর্পোরেশন তাদের পেট্রোল পাম্প এবং এলপিজি এজেন্সি-র কর্মীদের জন্য এই পোশাক তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। প্লাস্টিক বোতল রিসাইকেল করে পোশাক তৈরির এই উদ্যোগকে বলা হচ্ছে, ‘আনবটলড ইনিশিয়েটিভ’। ইন্ডিয়ান অয়েলের একটি প্রেস রিলিজ অনুসারে, তেল কোম্পানির ফ্রন্টলাইন কর্মীদের জন্য ইউনিফর্ম প্রস্তুত করতে ২০ মিলিয়ন বাতিল পিইটি বোতল পুনর্ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩ লক্ষ ইন্ডিয়ান অয়েল ফুয়েল স্টেশন অ্যাটেনডেন্ট এবং ইন্ডেন এলপিজি গ্যাস ডেলিভারি কর্মীদের জন্য ইউনিফর্ম ডিজাইন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷

    এই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, একটি ইউনিফর্ম তৈরি করতে মোট ২৮টি প্লাস্টিকের বোতল রিসাইকেল করা হয়। ইন্ডিয়ান অয়েল প্রতি বছর ১০০ মিলিয়ন প্লাস্টিক বোতল রিসাইকেল করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে। ইন্ডিয়ান অয়েলের এহেন উদ্যোগের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “সবুজের বৃদ্ধি এবং শক্তি পরিবর্তনে দেশের এই প্রচেষ্টা আমাদের মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে। আমাদের মূল্যবোধেই রয়েছে, রিডিউস, রিইউস এবং রিসাইকেল-এর মন্ত্র।”

    প্রসঙ্গত, পরিবেশ রক্ষার জন্যে ভারতে কার্বন নিঃসরণের মাত্রা শূন্যে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে মোদি সরকার। ‘ন্যাশনাল গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন’ চালু করা হয়েছে। বরাদ্দ করা হয়েছে ১৯,৭০০ কোটি টাকা। যা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে কার্বন নিঃসরণে লাগাম টানবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share